Tag: Madhyom

Madhyom

  • TET 2014: পিঠে চাবুক মেরে বিক্ষোভ চাকরিপ্রার্থীদের, কবে টনক নড়বে সরকারের?

    TET 2014: পিঠে চাবুক মেরে বিক্ষোভ চাকরিপ্রার্থীদের, কবে টনক নড়বে সরকারের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরির দাবিতে পথেই কাটিয়ে ফেলেছেন ৫০০ দিন। বিক্ষোভ দেখিয়েছেন একাধিকবার। তার পরেও টনক নড়েনি সরকারের। অগত্যা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে অভিনব উপায় বের করলেন ২০১৪ সালে টেট উত্তীর্ণ প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরিপ্রার্থীরা (TET 2014)।

    চাবুক মেরে বিক্ষোভ

    রবিবার মুখে কালি মেখে, পিঠে চাবুক মেরে বিক্ষোভ দেখালেন তাঁরা। বিক্ষোভকারীদের দাবি, রোদ-জল-ঝড় উপেক্ষা করে আন্দোলন করছেন তাঁরা। চাকরির জন্য মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর কাছে দরবারও করেছেন (TET 2014)। তার পরেও সদর্থক কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। সেই কারণেই এদিন পাঁচশো দিনের মাথায় কষাঘাত করে সরকারের উদাসীনতার প্রতিবাদ জানালেন তাঁরা। আন্দোলনকারীদের মধ্যে একজন বলেন, “আমরা বছরের পর বছর ধরে অপেক্ষা করে চলেছি। আর কবে চাকরি পাব? সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে আমরা ক্লান্ত। এখন এই পন্থা ছাড়া আমাদের কাছে অন্য কোনও উপায় ছিল না।”

    চাকরিপ্রার্থীদের বক্তব্য

    আর এক আন্দোলনকারী বলেন, “জানি না আর কতদিন এভাবে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। আর কতদিন চোখের জল ফেলতে হবে। দুর্নীতি করে স্কুল দখল করে বসে রয়েছে, আর আমরা রাস্তায় বসে প্রাপ্য চাকরির জন্য হাহাকার করছি।” কষাঘাত কেন? চাকরি প্রার্থীদের (TET 2014) মধ্যে একজন বলেন, “আমাদের জীবনে আর আঘাতের কী বাকি আছে? ন’টা বছর তো এমনই কেড়ে নিয়েছে। আমরা বাবা-মায়ের মুখের দিকে তাকাতে পারি না। এই চাবুকের আঘাত আসলে সরকারের চাবুকের আঘাত, যা দেখা যায় না।” আর এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, “মুখের কালি প্রতীকী। সংগঠিত অপরাধীদের কালি এটা। গত কয়েক দিনে বারংবার চাকরির প্রসঙ্গে রাজ্যের শাসকদল বলছে আইনি জটিলতা রয়েছে। যা কাটলে তারা চাকরি দিতে প্রস্তুত।” তিনি বলেন, “দুর্নীতি হয়েছে। আর আমরা কেন তার পেনাল্টি দেব?”

    আরও পড়ুুন: “চোরেদের এনার্জি অভিষেক ব্যানার্জি”, বিশাল জনসভায় তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    গান্ধী মূর্তির পাদদেশে চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীরা। হাজার বছর পূর্ণ হওয়ার দিন প্রতিবাদ জানাতে চুল কামিয়ে নেড়া হয়েছিলেন এক মহিলা আন্দোলনকারী। ক্ষোভের আগুনে ধামাচাপা দিতে দ্রুত তাঁদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সেই সমস্যার সুরাহা হয়নি এখনও। তার মধ্যেই কষাঘাত করে আন্দোলনের আঁচ উসকে দিলেন প্রাইমারি টেট চাকরিপ্রার্থীরা। 

    আন্দোলনকারীদের (TET 2014) পিঠে নয়, এ চাবুকের ঘা বুঝি এসে পড়ল সমাজের বিবেকের পিঠে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: “ভগবান আমায় ডেকেছেন, তাই যাব”, অযোধ্যায় ডাক পেয়ে বললেন সাফাইকর্মী দুর্গা

    Ram Mandir: “ভগবান আমায় ডেকেছেন, তাই যাব”, অযোধ্যায় ডাক পেয়ে বললেন সাফাইকর্মী দুর্গা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজ করছেন আঠারো বছর ধরে। কাটাছেঁড়া করেছেন ৭০০-র বেশি লাশ। তিনি সন্তোষী দুর্গা, ছত্তিশগড়ের নরহরপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যেকেন্দ্রে জীবনদীপ কমিটির সাফাইকর্মী। অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনে আমন্ত্রিত তিনিও। দুর্গার বিশ্বাস, ভগবান তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তাই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি যাবেন।

    দুর্গার সেরা প্রাপ্তি

    অস্বাভাবিক মৃত্যুর ক্ষেত্রে ব্যবচ্ছিন্ন করা হয় শব। মৃত্যুর পরে দেহের ঠাঁই হয় মর্গে। সেই দেহ কাটাছেঁড়া করেন দুর্গার মতো কর্মীরা। আর মৃত্যুর কারণ খুঁজে বের করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। নরহরপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যেকেন্দ্রে এই কাজই করেন দুর্গা। সমাজে অবদানের জন্য পেয়েছেন নানা স্বীকৃতি। তবে অযোধ্যা থেকে আমন্ত্রণ আসাই তাঁর সেরা প্রাপ্তি বলে মনে করেন বছর চল্লিশের এই মহিলা। দুর্গা বলেন (Ram Mandir), “সারা জীবনে আমি কখনও ভাবিনি আমায় অযোধ্যা থেকে ডাকা হবে। কিন্তু ভগবান রাম আমায় আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়ে ডেকেছেন।”

    আনন্দে চোখে জল

    তিনি জানান, রাম মন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের চিঠি পেয়ে অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। ভগবানের আহ্বানে আনন্দে চোখে জল এসে গিয়েছিল তাঁর। বিরাট এই সুযোগ হাতছাড়া করতে চান না দুর্গা। ১৮ জানুয়ারি তিনি রওনা দেবেন অযোধ্যার উদ্দেশে। রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নরহরপুরের বাসিন্দাদের সুখ-শান্তি এবং সমৃদ্ধি কামনা করবেন তিনি। মর্যাদা পুরুষোত্তমের এমন মর্যাদাপূর্ণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পাওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন দুর্গা। স্বাস্থ্যকেন্দ্রের এক সাফাই কর্মী অযোধ্যায় প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে ডাক পাওয়ায় গর্ব ঝরে পড়ছে নরহরপুরের ব্লক মেডিক্যাল অফিসার প্রশান্ত কুমার সিংহের গলায়। দুর্গাকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, “অযোধ্যা থেকে ওঁর আমন্ত্রণপত্র পাওয়া আমাদের সকলের জন্য গর্বের।”

    আরও পড়ুুন: “বাবর একদিনে ১ লক্ষ ৮০ হাজার হিন্দুকে খুন করেছিল” মন্দির ইস্যুতে তোপ শুভেন্দুর

    অযোধ্যায় মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ৭ হাজার জনকে। এঁদের মধ্যে ৩ হাজার জন ভিভিআইপি। বাকি যে ৪ হাজার জনকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন দুর্গাও। যাঁরা নাগরিক কোনও সম্মান পেয়েছেন, সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এবং রাম মন্দির আন্দোলনে যোগ দিয়ে মারা গিয়েছিলেন যেসব করসেবক তাঁদের পরিবারকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ২২ জানুয়ারির মর্যাদাপূর্ণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাঁদেরও, যাঁদের সওয়াল জবাবের জেরে আদালতে জয় হয়েছিল ‘যুদ্ধ’। আমন্ত্রিতের তালিকায় রয়েছেন হিন্দু সাধু-সন্ন্যাসী, শিখ, জৈন এবং বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরাও। নোবেল পুরস্কার প্রাপক, ভারতরত্ন, পরমবীর চক্র এবং পদ্ম পুরস্কার প্রাপকদেরও জানানো হয়েছে আমন্ত্রণ। এহেন চাঁদের হাটে দেখা যাবে দুর্গার (Ram Mandir) মতো প্রান্তিক মানুষদেরও।

    রামলালার কাছে যে সবাই সমান!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Mandir: লাখো প্রদীপের রঙিন আলোয় ভেসে উঠলেন ধনুর্ধর রাম-মন্দির-মোদি

    Ram Mandir: লাখো প্রদীপের রঙিন আলোয় ভেসে উঠলেন ধনুর্ধর রাম-মন্দির-মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একজনের রাজত্বে সমাধান হয়েছে বিতর্কের। গড়ে উঠছে মন্দির। আর যাঁর জন্য তৈরি হচ্ছে মন্দির, তিনি প্রতিষ্ঠিত হবেন ওই মন্দিরে। তাই অযোধ্যার রাম মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দুজনেই সমান গুরুত্বপূর্ণ। দুজনের মধ্যে অবশ্য ফারাক রয়েছে। একজন ভক্ত, অন্যজন ভগবান। একজন পার্থিব, অন্যজন অপার্থিব। অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে রং-বেরঙের মাটির প্রদীপ দিয়ে তৈরি হচ্ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রামলালার ছবি (Ram Mandir)। আলোকমালায় দেখা যাবে রাম জন্মভূমি মন্দিরের ছবিও।

    রাম মন্দির উদ্বোধন

    ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। এদিনই গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হবেন রামলালার বিগ্রহ। মন্দির প্রতিষ্ঠার এই পুণ্যলগ্নের সপ্তাহখানেক আগেই শুরু হয়ে যাচ্ছে অনুষ্ঠান। ১৬ তারিখ থেকেই এই অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে। ইতিমধ্যেই ভক্তরা সার দিয়ে দাঁড়িয়ে পড়েছেন মাটির প্রদীপ (স্থানীয় ভাষায় দিয়া) হাতে (Ram Mandir)। তীর-ধনুক হাতে রাম এবং হিন্দিতে জয় শ্রীরাম লেখা জায়গায় প্রদীপ জ্বালিয়েছিলেন তাঁরা। প্রদীপ দিয়েই সাজানো হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের ছবিও।

    রাম, রাম জন্মভূমি মন্দির…

    রাম, রাম জন্মভূমি মন্দির, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও জয় শ্রীরামের ছবি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে প্রায় ১৪ লাখ প্রদীপ। এঁদের আঁকা ছবির রেখা বরাবরই জ্বালানো হয়েছিল প্রদীপ। ‘রাম পরাক্রমী রথযাত্রা’ শুরু হয়েছিল বিহার থেকে। রবিবার সেটি এসে পৌঁছানোর কথা অযোধ্যায়। এই সময় উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে। রাম জন্মভূমি মন্দিরে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যাবে ১৬ জানুয়ারি থেকে।

    আরও পড়ুুন: “বাবর একদিনে ১ লক্ষ ৮০ হাজার হিন্দুকে খুন করেছিল” মন্দির ইস্যুতে তোপ শুভেন্দুর

    অযোধ্যার চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে ২০২০ সালের ৫ অগাস্ট থেকে। এদিনই ভূমি পূজন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। যার পর থেকেই ধীরে ধীরে গড়ে উঠছে রাম মন্দির। রাম মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের সাত হাজার মানুষ। এঁদের মধ্যে তিন হাজার জনই ভিভিআইপি। দশকের পর দশক ধরে যে অযোধ্যা পড়েছিল নিতান্তই অবহেলিত, সেই অযোধ্যারই ভোল বদলাচ্ছে রাতারাতি। যার মূলে রয়েছেন সেই ভগবান রাম (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: দিল্লির চেয়েও উষ্ণ কাশ্মীর, মার খেল পর্যটন ব্যবসা

    Weather Update: দিল্লির চেয়েও উষ্ণ কাশ্মীর, মার খেল পর্যটন ব্যবসা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফলতে শুরু করেছে বিশ্ব উষ্ণায়ন নামক বিষ বৃক্ষের ফল। যার জেরে দিল্লির চেয়েও বেশি উষ্ণ কাশ্মীর (Weather Update)। শনিবার কাশ্মীরের শ্রীনগরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত দু’ দশকে জানুয়ারি মাসে এটাই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

    ভূস্বর্গের আবহাওয়া চিত্র

    বদলে গিয়েছে ভূস্বর্গের আবহাওয়া চিত্র। এ বছর জানুয়ারিতে একদিনও তুষারপাত হয়নি। তুষারপাত না হওয়ায় কাশ্মীর উপত্যকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ঘোরাফেরা করছে ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে। চলতি শীতের মরশুমে রবিবার দিল্লিতে শীতলতম সকাল রেকর্ড হয়েছে। তাপমাত্রা নেমেছে সাড়ে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২১ ডিসেম্বর থেকে ২৯ জানুয়ারি সময়কালকে কাশ্মীরে বলা হয় ‘চিল্লাই কালান’ বা তীব্র ঠান্ডার চল্লিশ দিন। এর পর ২০ দিনের ‘চিল্লাই খুর্দ’ বা কম ঠান্ডা। ১৮ ফেব্রুয়ারি থেকে পরবর্তী ১০ দিন ‘চিল্লাই বাছা’ বা শিশু ঠান্ডা।

    পশ্চিমী ঝঞ্ঝা

    আবহাওয়াবিদদের মতে, শীতের (Weather Update) এই সময়টা তাপমাত্রার ওঠাপড়া খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। গ্রীষ্মেও এই ছবি দেখা যায়। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, অচিরেই জম্মু-কাশ্মীরে আবারও আঘাত হানবে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা। তখন প্রচুর তুষারপাত হতে পারে। চলতি মরশুমেই উপত্যকায় দেখা যেতে পারে তুষারপাত। তুষারপাত না হওয়ায় হতাশ কাশ্মীরে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকরা। স্কিয়িং, স্নোবোর্ডিং এবং ক্রশ-কান্ট্রি স্কিইংয়ের মতো যেসব রাইড পর্যটকদের টানে, সেগুলেতোও হা-পর্যটক দশা। কাশ্মীরে তুষারপাত হচ্ছে না জেনে গুলমার্গের বহু হোটেলের বুকিং বাতিল করেছেন পর্যটকরা।

    আরও পড়ুুন: এআই ব্যবহার করে বের করা হল রোগীর ফুসফুসের জমাট বাঁধা রক্ত!

    এদিকে, এখনও দূষণ-জালে রয়েছে দিল্লি। গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যানের স্টেজ থ্রি নিয়ম আরোপ করেছে কেন্দ্র। দূষণ নিয়ন্ত্রণেই এটা করা হয়েছে। বায়ু দূষণের মাত্রা কমাতে রাজধানীজুড়ে স্টেজ থ্রি অ্যাকশন প্ল্যান রূপায়ন করতে উঠেপড়ে লেগেছে কেন্দ্র। পাথর গুঁড়ো করার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। খনি এবং খনি সম্পর্কিত কাজকর্মের লাগাম পরানো হচ্ছে। বহুতল নির্মাণ ও পুরানো বাড়ি ভাঙার কাজেও আপাতত নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। দিল্লির রাজ্য সরকারও গুচ্ছ নির্দেশিকায় জারি করেছে (Weather Update)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • AI Technology: এআই ব্যবহার করে বের করা হল রোগীর ফুসফুসের জমাট বাঁধা রক্ত!

    AI Technology: এআই ব্যবহার করে বের করা হল রোগীর ফুসফুসের জমাট বাঁধা রক্ত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোগীর বয়স ৬২। ফুসফুসে রক্ত জমে গিয়েছে। রক্ত জমাট বেঁধেছে পায়ের শিরায়ও। এই অবস্থায় রোগীকে নিয়ে এসে ভর্তি করা হল হরিয়ানার গুরগাঁওয়ের মেদান্ত হাসপাতালে। রোগীর অবস্থা দেখে ভয় পেয়ে গিয়েছেন তাঁর আত্মীয়রা। তবে অভয় দিলেন চিকিৎসকরা।

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি (AI Technology) ব্যবহার করে শরীর থেকে বের করলেন জমাট বাঁধা রক্ত। নয়া জীবন পেলেন রোগী। হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন মরণাপন্ন রোগীর আত্মীয়রা। মেদান্ত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, দেশের মধ্যে প্রথম এই হাসপাতালেই এআই টেকনোলজি (AI Technology) কাজে লাগিয়ে চিকিৎসা করা হল কোনও রোগীর। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এআই-চালিত ডিভাইস পেনুম্ব্রা ফ্ল্যাশ ১২ এফ ক্যাথিটার ব্যবহার করা হয়েছিল রোগীর শরীর থেকে জমাট বাঁধা রক্ত বের করতে।

    কী বলছেন চিকিৎসকরা?

    ২০২৩ সালের জুলাই মাস থেকে এ পর্যন্ত মেদান্ত হাসপাতালে পালমোনারি এমবলিজমের ২৫টি অপারেশন হয়েছে। এই রোগে রোগীর ফুসফুসে জমাট বেঁধে যায় রক্ত। চিকিৎসকদের মতে, এই প্রযুক্তি ব্যবহার করলে রক্ত কম নষ্ট হয়, অ্যানিমিয়ার মতো জটিলতাও দেখা দেয় না। রোগীও সুস্থ হয়ে ওঠেন তাড়াতাড়ি। মেদান্ত হাসপাতালের চেয়ারম্যান তথা হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ নরেশ ত্রেহান বলেন, “বুক ও আর্টারি খোলার চেয়ে জমাট বাঁধা রক্ত সাক করে নেওয়া ভালো। এআই আসপেক্টের সাহায্যে জমাট বাঁধা রক্ত সাক করে নিতে পারেন, রক্ত বের না করেই। অতীতে আমাদের যেসব বড়সড় অপারেশন করতে হয়েছে, সেখানে ঝুঁকিও ছিল অনেক বেশি। এখন সেটা অনেক কমেছে।”

    আরও পড়ুুন: জঙ্গি বিনাশে ভূস্বর্গে চলবে অপারেশন সর্বশক্তি, কীভাবে লড়বে সেনা?

    চিকিৎসক তরুণ গ্রোভার বলেন, “পেনুম্ব্রা ফ্ল্যাশ ১২ এফ ক্যাথিটার ব্যবহার করে এক বিমান চালকের জমাট বাঁধা রক্ত বের করা হয়েছে শরীর থেকে। অপারেশনের পর পরই রোগীর যন্ত্রণা কমে যায়, কমতে থাকে ফোলা ভাবও।” তিনি বলেন, “আগে অপারেশন করতে হলে রোগীকে পুরোপুরি অ্যানাস্থেশিয়া করতে হত। এই পদ্ধতিতে আর তা করতে হয় না। লোকাল অ্যানাস্থেশিয়া করতে হয়। রোগী নিজেই চাক্ষুষ করতে পারেন পুরো অপারেশন প্রক্রিয়াটা।” এআই (AI Technology) ব্যবহার করে কলঙ্কিত করা হয়েছে খ্যাতনামাদের। এআইয়ের কারণেই চাকরি গিয়েছে বহু মানুষের। সেই এআই ব্যবহার করেই নবজীবন দেওয়া হচ্ছে মরণাপন্ন রোগীদের।

    একই অঙ্গে দুই রূপ এআইয়েরও!   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Operation Sarvashakti: জঙ্গি বিনাশে ভূস্বর্গে চলবে অপারেশন সর্বশক্তি, কীভাবে লড়বে সেনা?

    Operation Sarvashakti: জঙ্গি বিনাশে ভূস্বর্গে চলবে অপারেশন সর্বশক্তি, কীভাবে লড়বে সেনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা। তার পর ক্রমেই ছন্দে ফিরছিল ভূস্বর্গ। ছবির মতো সাজানো এই উপত্যকায় শান্তি বিরাজ করুক, তা কখনওই চায়নি পাকিস্তান। প্রতিবেশী দেশটির এই অংশে নিত্য অশান্তি জিইয়ে রাখতে চায় ইসলামাবাদ। সেই কারণেই ভূস্বর্গে ফের বেড়েছে জঙ্গি উপদ্রব। জঙ্গিদের এই বাড়বাড়ন্তে পাকিস্তান ইন্ধন জুগিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। এমতাবস্থায় ভূস্বর্গে শান্তি ফেরাতে ‘অপারেশন সর্বশক্তি’ (Operation Sarvashakti) চালু করতে চলেছে সেনা বাহিনী। দু’ দশক আগে কাশ্মীরে শান্তি ফেরাতে চালু হয়েছিল অপারেশন সর্বশক্তি। ভূস্বর্গে জঙ্গি নির্মূলে এবার সেই ধাঁচেই চালু হচ্ছে অপারেশন সর্বশক্তি।

    ভূস্বর্গে ফের মাথাচাড়া দিয়েছে সন্ত্রাসবাদ

    ইদানিং পাকিস্তানের মদতে ভূস্বর্গে ফের মাথাচাড়া দিয়েছে সন্ত্রাসবাদ। বিশেষত, রাজৌরি পুঞ্চ সেক্টরের দক্ষিণ পির পাঞ্জাল রেঞ্জ এলাকায়। এই অঞ্চলে শহিদ হয়েছেন প্রায় ২০ জন ভারতীয় জওয়ান। সর্বশেষ জঙ্গি-সেনা লড়াইয়ের ঘটনাটি ঘটে ডিসেম্বরের ২১ তারিখে, ডেরা কি গলি এলাকায়। সেদিন শহিদ হন চার জওয়ান (Operation Sarvashakti)। সেনা সূত্রে খবর, ২০০৩ থেকে ২০২১ এর অক্টোবর পর্যন্ত এই এলাকায় জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেনি।  

    কী বলছেন সেনাকর্তা?

    নিরাপত্তা বাহিনীর এক কর্তা বলেন, “পির পাঞ্জাল রেঞ্জের দক্ষিণে বিশেষ করে রাজৌরি পুঞ্চ সেক্টরে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ ঠেকাতে এবার আমরা চালু করছি অপারেশন সর্বশক্তি। আশা করছি, ২০০৩ সালের মতো এবারও সাফল্য পাব আমরা।” ভূস্বর্গে শান্তি ফেরাতে এবং জঙ্গিদের সমূলে বিনাশ করতে শুক্রবার পুঞ্চে বৈঠকে বসেছিলেন সেনার পদস্থ কর্তারা। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় সেনার নর্দার্ন কমান্ডের জিওসি-ইন-সি লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী সহ পদস্থ কর্তারা। বাহিনীর এক পদস্থ কর্তা বলেন, “কাশ্মীরে যেভাবে জঙ্গি কার্যকলাপ বাড়ছে তাতে এই ধরনের অপারেশন ছাড়া জঙ্গিদের নির্মূল করা অসম্ভব। তাই এই পদক্ষেপ।”

    আরও পড়ুুন: “সংবিধানেই রামরাজ্যের ধারণা নিশ্চিত করা হয়েছে”, বললেন ধনখড়

    অন্য এক সেনাকর্তা বলেন, “জঙ্গি দমনে পির পাঞ্জাল রেঞ্জের দু’দিক থেকেই চালানো হবে ‘অপারেশন সর্বশক্তি’। এই অভিযানে শামিল হবে শ্রীনগরস্থিত সেনার চিনার কোর এবং নাগরোটায় স্থিত হেডকোয়ার্টারের হোয়াইট নাইট কোর।” সেনার তরফে জানানো হয়েছে, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ, সিআরপিএফ, স্পেশাল অপারেশনস গ্রুপ এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলি একযোগে চালাবে অভিযান (Operation Sarvashakti)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: “সংবিধানেই রামরাজ্যের ধারণা নিশ্চিত করা হয়েছে”, বললেন ধনখড়

    Jagdeep Dhankhar: “সংবিধানেই রামরাজ্যের ধারণা নিশ্চিত করা হয়েছে”, বললেন ধনখড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সংবিধানেই রামরাজ্যের ধারণা নিশ্চিত করা হয়েছে। সংবিধান প্রণেতারা সুচিন্তিতভাবে ভগবান রাম, লক্ষ্মণ এবং সীতার ছবি এঁকেছেন মৌলিক অধিকারের অধ্যায়ের শীর্ষে।” শনিবার কথাগুলি বললেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। এদিন রাজস্থানের জয়পুরে জাতীয় ইলেক্ট্রো হোমিওপ্যাথি সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন উপরাষ্ট্রপতি।

    কী বললেন ধনখড়?

    সেখানে তিনি বলেন, “আমি ব্যথা অনুভব করি তখন, যখন দেখি কোনও অজ্ঞ লোক, যাঁর ইতিহাস সম্পর্কে সম্যক ধারণা নেই, তিনি হলফনামা দিয়ে বলেন ভগবান রাম কাল্পনিক চরিত্র। আমাদের সংবিধানে ২০টিরও বেশি ছবি রয়েছে। এবং মৌলিক অধিকারের অংশে সবার ওপরে ভগবান রাম, লক্ষ্মণ ও সীতাদেবীর ছবি রয়েছে।” তিনি বলেন, “ভগবান রাম ও রামরাজ্য ভারতীয় সংবিধানে রয়েছে। এবং সংবিধান প্রণেতারা একে শীর্ষে স্থান দিয়েছেন।”

    সংবিধানে রামের ছবি

    উপরাষ্ট্রপতি হওয়ার আগে ধনখড় ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল। তিনি সংবিধান বিশেষজ্ঞও। ধনখড় বলেন, “যাঁরা ভগবান রামকে অশ্রদ্ধা করেন তাঁরা আসলে আমাদের সংবিধান প্রণেতাদের অশ্রদ্ধা করেন। এঁরা সুচিন্তিতভাবে ও বিচার-বিবেচনা করে সেখানে ভগবান রামের ছবি এঁকেছেন।” তিনি (Jagdeep Dhankhar) বলেন, “আমাদের সমাজ তখনই স্বাস্থ্যবান থাকবে, যখন এর সব স্তর ঐক্যবদ্ধ থাকবে।…যাঁরা সমাজকে ভাগ করতে চান, দ্রুত রাজনৈতিক লাভের উদ্দেশে সমাজে বিষ ছড়াতে চান, তাঁরা কেবল সমাজের শত্রু নন, তাঁরা এর মালিকও।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘রামের যারা বিরোধিতা করত, মোদি জমানায় তারাই ভজন শুরু করেছে’’, মন্তব্য রাজনাথের

    উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “এই সব মানুষকে শিক্ষা দেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। তবে তাদের সতর্ক করা প্রয়োজন।…তাদের সৎ পথে নিয়ে আসতে হবে। এটা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে করার প্রয়োজন নেই, তবে সামাজিকভাবে করতে হবে।” রাজস্থানের নয়া সরকারের নেতৃত্বে উন্নয়নের কাজ দ্রুত হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন উপরাষ্ট্রপতি।

    প্রসঙ্গত, দেশের কয়েকটি রাজনৈতিক দল রামকে কাল্পনিক চরিত্র বলে দাবি করেছে। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় উদ্বোধন হবে রাম মন্দিরের। সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কংগ্রেস সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকেও। তবে কংগ্রেস এবং সিপিএমের তরফে কেউ এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন না বলেই খবর। এহেন প্রেক্ষিতে উপরাষ্ট্রপতির (Jagdeep Dhankhar) রামরাজ্য সংক্রান্ত মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tesla in India: ভারতে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা

    Tesla in India: ভারতে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে আগামী পাঁচ বছরে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় আড়াই লক্ষ কোটি) বিনিয়োগ করবে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ বৈদ্যুতিন গাড়ি প্রস্তুতকারী সংস্থা টেসলা (Tesla in India)। বৈদ্যুতিম গাড়ির ক্ষেত্রে নয়া নীতি নির্ধারণে কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে কর্তৃপক্ষের। সূত্রের খবর, যদি টেসলা ভারতে এই বিনিয়োগ করে, তাহলে সেটি হবে ভারতে সবচেয়ে বড় প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ।

    টেসলার বিনিয়োগ

    ভারতে টেসলা নিজস্ব উৎপাদন কারখানা খুলতে চাইছে। ভারতের এই প্ল্যান্টে প্রথমে ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা। অনুসারী শিল্পে অন্যান্য সহযোগীরা বিনিয়োগ করবে ১০ বিলিয়ন ডলার। পাশাপাশি, বৈদ্যুতিন গাড়ির ব্যাটারি উৎপাদনে আরও ৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগও করা হবে। এটাই ক্রমেই বেড়ে হবে ১৫ বিলিয়ন ডলার। জানা গিয়েছে, তারা সব মিলিয়ে ৩০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে টেসলা। রিপোর্ট অনুযায়ী, যদি আমদানি শুল্কে ছাড় দেওয়ার নীতি গৃহীত হয়, তাহলে টেসলা (Tesla in India) তার বিনিয়োগ আরও বাড়াতে পারে।

    লাক্সারি গাড়ি

    জানা গিয়েছে, ভারতীয় লাক্সারি গাড়ির বাজারে টেসলা কিছু স্ট্যান্ডার্ড ব্র্যান্ড আনার বিষয়ে ভাবনা-চিন্তা করছে। এ দেশে পরিবর্তিত পরিবেশে টেসলা কাজ শুরু করতে চায়। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এই সংস্থা একটি কারখানায় বিনিয়োগ করবে। আশা করা হচ্ছে, আগামী তিন বছরের মধ্যে কারখানাটি রফতানির জন্য প্রস্তত হয়ে যাবে। এটাও আশা করা হচ্ছে ভারতীয় বাজারে কিছু অবদান রাখবে। জানা গিয়েছে, টেসলা সিইও ইলন মাস্ক ভারতের একজন গুণমুগ্ধ এবং বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। গত বছর জুন মাসে নিউ ইয়র্কে মোদির সঙ্গে মাস্কের সাক্ষাৎ হয়েছিল। সাক্ষাৎকার শেষে মাস্ক বলেছিলেন, “ভারতে মোটা অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করতে মোদি আমাকে বলেছেন।” তিনি এও (Tesla in India) বলেছিলেন, “ভবিষ্যতে এই ঘোষণার বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপি করলে ভয়ঙ্কর খেলা হবে! হামলা চালিয়ে হুমকি তৃণমূলের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

     

  • Taiwan: চিনের মুখে ঝামা ঘষে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী লাই

    Taiwan: চিনের মুখে ঝামা ঘষে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী লাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের মুখে ঝামা ঘষে দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হলেন তাইওয়ানের (Taiwan) লাই চিং-তে। তিনি ডেমোক্রেটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টির প্রার্থী। শনিবার নির্বাচন শেষে ভোট গণনা শুরু হয় তাইওয়ানে। গণনা শুরু হতেই স্পষ্ট হয়ে যায় প্রেসিডেন্ট পদে জিততে চলেছেন চিং-তে।

    চিন বিরোধী লাই

    গণনা শেষে দেখা গেল, তিনিই জয়ী হয়েছেন। নির্বাচন না করতে হুঁশিয়ারি দিয়েছিল চিন। ড্রাগনের দেশের সেই হুমকি উড়িয়েই হয় নির্বাচন। জয়ী হন চিং-তে। বর্তমানে তিনি দ্বীপরাষ্ট্রটির উপরাষ্ট্রপতি। তিনি বরাবরই তাইওয়ানের (Taiwan) পৃথক পরিচিতির পক্ষে সওয়াল করে আসছেন। চিন যে তাইওয়ানকে তাদের দেশের অন্তর্ভুক্ত বলে মনে করে, তাকেও ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে চিং-তে-র দুই প্রতিদ্বন্দ্বীই গোহারা হেরেছেন। এঁরা হলেন, তাইওয়ানের বৃহত্তম বিরোধী পার্টি কেএমটির হৌ ইউ-ই এবং তাইপেইয়ের ভূতপূর্ব মেয়র তাইওয়ান পিপলস পার্টির কো ওয়েন-জে।

    ‘বিপজ্জনক বিচ্ছিন্নতাবাদী’

    চিং-তে-কে বিপজ্জনক বিচ্ছিন্নতাবাদী বলে তোপ দেগেছে চিন। বেজিং এও বলেছিল, তাইওয়ানের ফর্মাল স্বাধীনতার দিকে এগনো মানে যুদ্ধের জন্ম দেওয়া। চিং-তের সঙ্গে কোনও প্রকার আলোচনা করতেও অস্বীকার করেছিল তারা। এহেন আবহেও তাইওয়ানের প্রত্যেক নাগরিককে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন চিং-তে। নির্বাচনের আগে তিনি বলেছিলেন, “প্রতিটি ভোট মূল্যবান। কেননা এই গণতন্ত্র অনেক কষ্টে অর্জন করেছে তাইওয়ান।” উপরাষ্ট্রপতি এও বলেছিলেন, “দেশে শান্তি বজায় রাখতে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তাইওয়ান প্রণালী বরাবর স্থিতাবস্থাও বজায় রাখব। রক্ষা করব দ্বীপরাষ্ট্রের নিরাপত্তা।”

    আরও পড়ুুন: “রাম বোধ হয় বিপিএল ছিলেন”! তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যে তীব্র বিতর্ক

    প্রসঙ্গত, তাইওয়ানে প্রথমবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়েছিল ১৯৯৬ সালে। তাইওয়ানের এই নির্বাচন ঘিরে আমেরিকা ও চিনের হুমকি-পাল্টা হুমকি শুরু হয়ে গিয়েছিল অনেক আগেই। বেজিং জানিয়ে দিয়েছিল, তাইওয়ানের নির্বাচনে ওয়াশিংটন প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করলে তার পরিণাম খারাপ হবে। চিনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ মাধ্যম জানিয়ে দিয়েছিল, এক চিন নীতি থেকে কোনও অবস্থায়ই সরে আসবে না বেজিং। আমেরিকাও জানিয়ে দিয়েছিল, কোনও অবস্থায়ই চিনের হুমকির কাছে মাথা নোয়াবে না তারা। পেন্টাগনের এক আধিকারিক বলেছিলেন, “ভোটে যে পক্ষই জয়ী হোক না কেন, আমেরিকার তাইওয়ান (Taiwan) নীতিতে কোনও পরিবর্তন হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • AFC Asian Cup:  লড়াই করে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ২ গোলে হার ভারতের

    AFC Asian Cup:  লড়াই করে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ২ গোলে হার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিফা ব়্যাঙ্কিংয়ে ২৫ নম্বরে অস্ট্রেলিয়া। ভারত ১০২এ। ফলও হল সেরকমই। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২-০ গোলে হেরে এশিয়ান কাপে যাত্রা শুরু করল ভারত। তবে ইগর স্টিমাচের ছেলেরা এদিন যে ফুটবল উপহার দিল তা মনে থাকবে অনেক দিন। প্রথমার্ধ ছিল ভারতের অনুকূলেই। চারগুণ এগিয়ে থাকা টিমের বিরুদ্ধেও দুরন্ত ফুটবলই উপহার দিচ্ছিলেন সন্দেশ ঝিঙ্গান, নিখিল পূজারীরা। প্রথমার্ধে গোলের দরজা খুলতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া।

    ভারতের লড়াই নজর কাড়ল

    অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে রক্ষণ জমাট রাখাই ভারতের কাছে চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই পরীক্ষা সসম্মানে পাস তারা। প্রথমার্ধে ভারত যে গোল করতে দেবে না অস্ট্রেলিয়াকে, এটা অনেকেই ভাবতে পারেননি। শুধু তাই নয়, গোল করেও দিতে পারতেন সুনীল ছেত্রীরা। তবে বুদ্ধিতেই টেক্কা দিল অস্ট্রেলিয়া। প্রথমার্ধে প্রচুর কর্নার পেলেও গোল করতে পারেননি হ্যারি সাউটাররা। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে অস্ট্রেলিয়ার গতির কাছে পরাস্ত হলেন গুরপ্রীতরা। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর পাঁচ মিনিটের মধ্যে গোল করে অস্ট্রেলিয়া। বাঁ দিক থেকে ক্রস ভেসে এসেছিল। গোলকিপার গুরপ্রীত বল না ধরে ভাসিয়ে দিয়েছিলেন। বক্সের মাথায় দাঁড়িয়েছিলেন জ্যাকসন ইরভিন। তিনি বল রিসিভ করে বাঁ পায়ের শটে গোল করেন। সেই গোলের নেপথ্যে গুরপ্রীতকে দোষ দিলে ভুল হবে না। তিনি বলটি যদি ধরতেন বা আরও দূরে ফিস্ট করে দিতেন, তা হলে গোল হতই না। ম্যাচের ৭২ মিনিটে দুই পরিবর্ত প্লেয়ারের সৌজন্যে দ্বিতীয় গোল অস্ট্রেলিয়ার। রাইলি ম্যাকগ্রির মাইনাস, আনমার্কড জর্ডন বসের হালকা টাচে গোল। ২-০ এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া। 

    এদিন এশিয়ান কাপের ইতিহাসে প্রথম দেখা গেল মহিলা রেফারি। সেটাও আবার ভারতের ম্যাচেই। ফলে এই ম্যাচ থেকে গেল ইতিহাসের পাতায়। পরাজয় সত্ত্বেও, এই ম্যাচে ভারতের প্রাপ্তি অনেক। যে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২০১১ সালের এশিয়ান কাপে ০-৪ গোলে হেরেছিল ভারত, তাদের বিরুদ্ধে ইগর স্টিমাচের টিম দুরন্ত পারফর্ম করছিলেন। ম্যাচ ড্র করতে পারলে ভারতের নৈতিক জয় হিসেবেই দেখা হতো। কিন্তু মেসির মঞ্চে ইতিহাস তৈরি করা হল না সুনীল ছেত্রীর ভারতের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share