Tag: Madhyom

Madhyom

  • Carbon Credit: কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতিতে অতিরিক্ত আয়ের মুখ দেখছেন যোগী রাজ্যের কৃষকরা

    Carbon Credit: কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতিতে অতিরিক্ত আয়ের মুখ দেখছেন যোগী রাজ্যের কৃষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বায়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে উষ্ণায়নও। যা নিয়ে চিন্তিত আন্তর্জাতিক মহলগুলিও। বিশ্ব-উষ্ণায়নের ফলে ইতিমধ্যে গলতে শুরু করেছে মেরু প্রদেশের বরফও। আন্তর্জাতিক স্তরেও নানা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে এবিষয়ে। চলতি বছরে ভারতে অনুষ্ঠিত জি২০ সম্মেলনেও একপ্রস্থ আলোচনা হয় বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে। এনিয়ে শুরু হয়েছে নানা প্রয়াস। বিজ্ঞানীরা বলছেন, বিশ্ব উষ্ণায়ন বাড়ার প্রধান কারণ হল ক্লোরোফ্লুরো কার্বন এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড। বর্ধিত কার্বন-ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ কমাতে ভরসা তাই গাছ  লাগানো।

    কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতি আসলে কী?

    বিশ্বের বিভিন্ন দেশগুলিতে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতির (Carbon Credit)। কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতি হল এক টন কার্বন ডাই অক্সাইডের অথবা যে কোনও গ্রিনহাউস গ্যাসের সমান ভর। বিষয়টি সরলভাবে বোঝাতে গেলে গেলে বলতে হবে, যে পরিমাণ গাছ এক টন ভরের কার্বন ডাই-অক্সাইডকে পরিবেশ থেকে হ্রাস করতে পারে সেই পরিমাণের চারা রোপণকে কার্বন ক্রেডিট (Carbon Credit) বলে। ভারতবর্ষের মধ্যে উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার এনিয়ে নীতিও গ্রহণ করেছে। যোগী রাজ্যে কার্বন ক্রেডিট নিয়ে বেশ উৎসাহী কৃষকরাও। কার্বন ক্রেডিট পদ্ধতির মাধ্যমে অতিরিক্ত আয়ের মুখও দেখছেন যোগী রাজ্যের কৃষকরা। সেরাজ্যের কৃষকরা,নিজেদের চাষযোগ্য জমির সীমানায় গাছ লাগাচ্ছেন। 

    কী বলছেন উত্তরপ্রদেশ সরকারের বনমন্ত্রী?

    উত্তরপ্রদেশ সরকারের বনমন্ত্রী অরুণ কুমার সাক্সেনার মতে, ‘‘পরিবেশ রক্ষায় এবং গ্রিন হাউস গ্যাস পরিবেশ থেকে কমানোটা কখনোই আমাদের পক্ষে সম্ভব হতো না যদি না কৃষকরা এগিয়ে আসতেন।’’ বর্তমানে যোগী সরকার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে যে সে রাজ্যের বনাঞ্চল ৯.২৩ শতাংশ তেকে ২০২৭ সালের মধ্যে ১৫ শতাংশে নিয়ে যাবে। যোগী সরকারের নীতি অনুযায়ী, প্রতিটি কৃষককে আর্থিকভাবে সাহায্য করা হবে কার্বন ক্রেডিট প্রকল্পে (Carbon Credit)। এই প্রকল্পে রোপণ করা চারাগাছগুলিকে পরিচর্যা রক্ষণাবেক্ষণ সমেত দেখভাল করবেন কৃষকরা। বর্তমানে বাজারদর বলছে ৬টি কার্বন ক্রেডিটের মূল্য হল এক ডলার, অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৮৩ টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pokhara: চিনের টাকায় তৈরি নেপালের পোখরা বিমানবন্দর, শ্রীলঙ্কার মতোই কি ঋণের জালে কাঠমাণ্ডু?

    Pokhara: চিনের টাকায় তৈরি নেপালের পোখরা বিমানবন্দর, শ্রীলঙ্কার মতোই কি ঋণের জালে কাঠমাণ্ডু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনকয়েক আগে পাসপোর্ট জালিয়াতি সামনে আসতেই রীতিমতো চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল সিবিআইয়ের হাতে। ভুয়ো নথির সাহায্যে পাসপোর্ট বানিয়ে চিনা গুপ্তচররা নেপাল হয়ে ভারতে প্রবেশ করছে। নেপাল হয়ে তারা সোজা চলে যাচ্ছে দক্ষিণ ভারতে। দেশে দেশে গুপ্তচরবৃত্তি এবং নজরদারি চালানোর অভ্যাস শি জিনপিং-এর দেশের নতুন কিছু নয়। ভারত মহাসাগর এলাকায় নিজের আধিপত্য বজায় রাখতে ২০১৭ সালেই শ্রীলঙ্কার হামবানটোটা বন্দর ৯৯ বছরের জন্য লিজ নেয় চিন। বলা ভাল লিজ দিতে বাধ্য হয় ভারতের দক্ষিণের দ্বীপরাষ্ট্র। হামবানটোটা বন্দরকে লিজ নেওয়ার ফলে স্বাধীন শ্রীলঙ্কার সার্বভৌমত্ব প্রশ্নের মুখে দাঁড়িয়ে পড়ে। পরবর্তীকালে শ্রীলঙ্কাতে আর্থিক সংকটও মারাত্মক আকার ধারন করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, শ্রীলঙ্কার মতো একই পরিণতি হতে পারে ভারতের হিমালয়ের কোলে পার্বত্য রাষ্ট্র নেপালেরও।

    নেপালের হামবানটোটা হতে চলেছে পোখরা বিমানবন্দর

    নেপালের পোখরা (Pokhara) বন্দর চিনের তৈরি। সম্প্রতি নেপালের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ অরুণ কুমার সুবেদী সংবাদমাধ্যমের সামনে বলেন, ‘‘নেপালের হামবানটোটা হতে চলেছে পোখরা বিমানবন্দর।’’ নেপালের পোখরা (Pokhara) বিমানবন্দরের নির্মাণ নিয়ে বিতর্কও কম নেই। অতি নিম্নমানের কাজ করার অভিযোগ উঠেছে চিনের বিরুদ্ধেই। চলতি বছরের গোড়ার দিকেই এই বিমানবন্দর চালু হলেও আন্তর্জাতিক বিমান ওঠানামা করতে দেখা যায়নি এখানে। তার চেয়ে বরং চিন চ্যাটার্ড বিমানই ওঠা নামা করতে দেখা যাচ্ছে। এতেও প্রশ্ন উঠছে, যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে ব্যবহার করার জন্যই কি এই বিমানবন্দর তৈরি করেছে চিন?

    চিনের আগ্রাসন

    গত বছর নেপালের বালুওয়াটারে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবাকে পোখরা (Pokhara) বিমানবন্দরটি হস্তান্তর করেন চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ওয়াই। উদ্বোধনের আগে এই বিমানবন্দর ঘিরে বিতর্কও তৈরি হয়। কাঠমান্ডুতে চিনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে একতরফা ভাবে ঘোষণা করা হয় যে পোখরা বিমানবন্দরটি চিন-নেপাল বিআরআই-এর প্রধান প্রকল্প। বিবৃতিতে বলা হয় “চিন-নেপাল বিআরআই কোঅপারেশনের একটি ফ্ল্যাগশিপ প্রজেক্ট এটি। নেপালি সরকার ও নেপালি নাগরিকদের উষ্ণ অভ্যর্থনা।” তবে নেপালের স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, চিনা দূতাবাসের এহেন মন্তব্য ঘিরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন সেদেশের প্রধানমন্ত্রী। 

    নেপালের সংবাদপত্রগুলিও চিনের বিরুদ্ধে লিখতে শুরু করে

    নেপালের সংবাদপত্রগুলিও চিনের এই আগ্রাসী মনোভাবের বিরুদ্ধে যায়। জনপ্রিয় নেপালি সংবাদপত্র ‘কাঠমান্ডু পোস্ট’ সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে লেখা হয়, বিমানবন্দরটির নির্মাণের জন্য ২০১৬ সালের মার্চ মাসে চিনের সঙ্গে সহজ শর্তে ঋণে ২১৫.৯৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের মউ স্বাক্ষর করেছিল নেপাল। নেপাল সরকারের এহেন সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্নও তোলে কাঠমান্ডু পোস্ট (Pokhara)।  তথ্য বলছে, ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে পোখরা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাজ শুরু হয়। পাঁচ বছরে এই নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। এই বিমানবন্দর তৈরিতে মোট খরচ হয়েছিল ৩০৫ মিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় এখন যা ২৪৭৯ কোটি টাকা। এর মধ্যে ২১৫ মিলিয়ন ডলার লোন নেওয়া হয়েছে চিনের এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাঙ্ক থেকে। এখন ভারতীয় মুদ্রায় যার মূল্য ১৭৭৫ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ranaghat: পুজোর মধ্যে বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Ranaghat: পুজোর মধ্যে বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর মধ্যে বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়িতে বোমা ছোঁড়ার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে রানাঘাট (Ranaghat) আনুলিয়া এলাকায়। বিজেপির দাবি, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছয় রানাঘাট থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বোমাবাজির ঘটনায় কেউ গ্রেফতার হয়নি।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Ranaghat)

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রানাঘাট-১ (Ranaghat) ব্লকের আনুলিয়া পঞ্চায়েতের কায়েত পাড়ার বাসিন্দা অপর্ণা পাল আনুলিয়া পঞ্চায়েতের কায়েত পাড়ার বাসিন্দা। তিনি জগপুর রোডের পাশে স্বামীর সঙ্গে থাকেন। ছেলে সন্তু পাল ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কর্মরত। এ বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনে আনুলিয়া পঞ্চায়েতের ৭৬ নম্বর বুথ থেকে বিজেপির টিকিটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হয়েছেন অপর্ণা। পঞ্চায়েতের মোট ২৭টি আসনের মধ্যে তৃণমূল ২৩ ও বিজেপি চারটি আসনে জয়ী হয়েছে। আচমকা দু’টি বোমা ফাটার শব্দ শুনতে পান এলাকার লোকজন। সকাল হতে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে পাল দম্পতি দেখতে পান, বাড়ি বারান্দার একাংশ কালো হয়ে রয়েছে। পেশায় কাঠের ব্যবসায়ী সুষেন পাল বাড়ির সামনে থাকা দোকানের শাটার খুলতে গিয়ে দেখেন, শাটারের একাংশ ভাঙা।

    কী বললেন বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য?

    অপর্ণা বলেন, পুজোর সময় রাজনীতি ঠিক নয়। তৃণমূল পুজোর সময় নোংরা রাজনীতি করছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে বাড়ির লক্ষ্য করে বোমাবাজি করেছে তৃণমূল। ঘটনার পর থেকে রীতিমতো আতঙ্কে রয়েছি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    রানাঘাট-১ (Ranaghat) পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা স্থানীয় তৃণমূল নেতা প্রদীপ ঘোষ বলেন, আমাদের দলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হচ্ছে। বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণেই পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়িতে বোমাবাজির ঘটনা ঘটেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ‘বাংলায় সুরাজ্য স্থাপনের জন্য ডবল ইঞ্জিন সরকারের প্রয়োজন’, বললেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ

    Birbhum: ‘বাংলায় সুরাজ্য স্থাপনের জন্য ডবল ইঞ্জিন সরকারের প্রয়োজন’, বললেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় সুরাজ্য স্থাপনের জন্য ডবল ইঞ্জিন সরকারের প্রয়োজন। শুক্রবার বীরভূমের (Birbhum) তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দিয়ে একথা বললেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত। তিনি বলেন, বাংলায় সুরাজ্য প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন। তারজন্য এখানে ডবল ইঞ্জিন সরকার চাই। আমি মায়ের কাছে প্রার্থনা করলাম, বাংলায় সুরাজ্য এনে দাও। বাংলায় বদল আনতে হবে। মোদীর সমস্ত প্রকল্পের সুবিধা এখানকার মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। যতদিন বাংলায় বদল না আসবে ততদিন সুদিন ফিরবে না। মানুষের কল্যাণে এখানকার সরকার বদলের প্রয়োজন। বাংলার মানুষের উচিত এই সরকার বদল করে কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্ত সুবিধা ভোগ করা।

    তৃণমূল সরকার নিয়ে কী বললেন প্রমোদ?

    গোয়া নির্বাচনে তৃণমূল অংশগ্রহণ করে শূন্য হাতে ফিরতে হয়েছিল। সেই প্রসঙ্গে এদিন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ তৃণমূলের নাম না করে বলেন, গোয়ার প্রচুর পর্যটক যান। সেরকমই কিছু রাজনৈতিক পর্যটক ২০২২ সালে গোয়া গিয়েছিলেন। সেখানে নতুন সকালের ডাক দিয়েছিলেন। কিন্তু, গোয়াতে নয়, এবার এই বাংলায় নতুন সূর্য উঠবে।

    কেষ্ট গড়ে (Birbhum) পুজো উদ্ধোধনে গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী

    কেষ্ট গড় বলে পরিচিত বীরভূম (Birbhum)। কিন্তু গত বছর থেকে তাঁর ঠিকানা তিহাড়েই। এবারও যা ভাবগতি, সেখান থেকে তার ফেরার সম্ভাবনা ক্ষীণ। এবার কেষ্ট গড়েই পুজোর উদ্বোধনে এসেছেন বিজেপি শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। জেলার একাধিক পুজোর উদ্বোধন করেন তিনি। শুক্রবার অন্ডাল বিমানবন্দরে নেমে গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত সোজা চলে যান বক্রেশ্বর মন্দির। সেখান থেকে বেরিয়ে তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দেন। সঙ্গে ছিলেন বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা সহ একাধিক জেলা নেতৃত্ব। এরপর বিকেল চারটে নাগাদ বিজেপি বীরভূম জেলা কার্যালয়ে চায়ের আসরে যোগ দেন তিনি। পরে, বীরভূম শ্যামাপ্রসাদ স্মারক সমিতির দুর্গাপুজো উদ্বোধন করেন তিনি। সিউড়ি, দুবরাজপুরের একাধিক পুজো উদ্বোধন করে রানিগঞ্জের উদ্দেশে তিনি বেরিয়ে যান। সেখানেও একাধিক পুজো উদ্বোধনের কথা রয়েছে তাঁর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khardah: দুর্গাপুজোর তিনদিন খড়দার শ্যামসুন্দর দিনের বেলায় ৯ ঘণ্টা শয়নে থাকেন, কেন জানেন?

    Khardah: দুর্গাপুজোর তিনদিন খড়দার শ্যামসুন্দর দিনের বেলায় ৯ ঘণ্টা শয়নে থাকেন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর তিন দিন প্রায় ৯ ঘণ্টা শয়নে থাকেন খড়দার (Khardah) শ্যামসুন্দর। এই সময় তিনি ভোগও খান পরিমিত। প্রায় সারাদিন ধরে মন্দিরের দরজাও বন্ধ থাকে। ভক্তরা পুজো দিতে এলেও শ্যামসুন্দরের দেখা পান না। প্রায় ৫০০ বছর ধরে খড়দার শ্যামের মন্দিরে এই নিয়ম চলে আসছে।

    দুর্গাপুজোর তিনদিন ৬ পদের ভোগ খান শ্যামসুন্দর (Khardah)

    এমনিতেই খড়দার (Khardah) শ্যামসুন্দর মন্দিরে পুজো দেওয়ার জন্য হাজার হাজার ভক্তের সমাগময় সমাগম হয়। মন্দির সূত্রে জানা গিয়েছে, সাধারণত দুপুর একটা নাগাদ শ্যামসুন্দর  অন্ন ভোগ গ্রহণ করেন। অন্ন ভোগে তেরো রকমের পদ থাকে। তারপরই তিনি শয়নে যান। বিকেল পাঁচটার পর মূল মন্দিরে তিনি বিরাজ করেন। কিন্তু, পুজোর সময় সেই নিয়মে ছেদ করে। ষষ্ঠীর দিন পর্যন্ত সারা বছরের বাধা ধরা নিয়ম মেনেই ভোগ নিবেদন করা হয় শ্যামসুন্দরকে। সপ্তমী, অষ্টমী এবং নবমী পর্যন্ত নিয়মের পরিবর্তন হয়। জানা গিয়েছে, দুর্গাপুজোর এই তিন দিন শ্যামসুন্দর সকাল আটটার মধ্যে অন্ন ভোগ খান। পদ হিসেবে থাকে, অন্ন, ডাল, পোস্ত, চচ্চড়ি সহ ৬টি পদ। সকাল আটটার মধ্যে অন্ন ভোগ গ্রহণ করেই তিনি শয়নে চলে যান। মন্দিরের গর্ভগৃহের ভিতরেই রয়েছে শয়ন কক্ষ। সেই শয়ন কক্ষে সকাল থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত তিনি ঘুমিয়ে থাকেন। বিকেল পাঁচটার পর ঘুম থেকে উঠে তাঁকে ফল ও মিষ্টি ভোগ নিবেদন করা হয়। সন্ধ্যা ৭ টা থেকে আধঘন্টা আরতী করা হয়। রাত সাড়ে নটা পর তিনি শয়নে চলে যান। পরের দিন ভোর সাড়ে চারটে থেকে শ্যামসুন্দরের নিত্যপুজো শুরু হয়।

    পুজো প্রসঙ্গে কী বললেন মন্দিরের এক সেবাইত?

    নিত্যানন্দ মহাপ্রভুর উত্তরসূরী অশেষ গোস্বামী বলেন, সপ্তমী, অষ্টমী এবং নবমীর দিন খড়দা (Khardah) সহ জেলার বিভিন্ন বনেদি বাড়ির পুজোয় বিভিন্ন জায়গায় পাঁঠা বলি হয়। শ্যামসুন্দর সেটা দেখতে পারেন না। তাই সকালেই তিনি শয়নে চলে যান। যুগ যুগ ধরে এই নিয়মেই চলে আসছে। পুরানো রীতি-নীতি ঐতিহ্য মেনেই আমরা সেই নিয়মই পালন করে চলেছি। পুজোর সময় সকালের পর বেলায় মন্দিরে ভক্তরা আসলে শ্যামসুন্দরের দেখা পাবেন না। সকাল আটটা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত পুজো হয় না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Google Smartphone: ভারতেই তৈরি হবে পিক্সেল-৮ স্মার্টফোন! উৎসবের আবহে বড় ঘোষণা গুগলের

    Google Smartphone: ভারতেই তৈরি হবে পিক্সেল-৮ স্মার্টফোন! উৎসবের আবহে বড় ঘোষণা গুগলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগে শামিল হয়ে এ বার ভারতের মাটিতেই স্মার্টফোন তৈরি করতে চলেছে গুগল (Google Smartphone)। ‘গুগল ফর ইন্ডিয়া’র অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের উপস্থিতিতে এই ঘোষণা করলেন গুগলের যন্ত্র এবং পরিষেবা বিভাগের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রিক ওস্টারলো।

    কী জানালেন গুগুল সিইও

    সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করে ভারতের ডিজিটাল অগ্রগতিতে পাশে থাকার বার্তা দিয়েছিলেন গুগল সিইও (Google CEO) সুন্দর পিচাই। এবার ভারতে পিক্সেল স্মার্টফোন তৈরির পরিকল্পনার কথা জানালেন তিনি। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৪-এর মধ্যে পিক্সেল-৮ স্মার্টফোনের (Pixel-8 smartphone) প্রথম ডিভাইস বাজারে আনার কথাও ঘোষণা করল গুগল। 

    কী বললেন তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসের গোড়ার দিকেই প্রায় ৯০ লক্ষ পিক্সেল ৮ স্মার্টফোন বাজারে এনেছে গুগল (Google Smartphone)। ভারতে তৈরি পিক্সেল ৮ স্মার্টফোন বাজারে আসবে ২০২৪ সালে। গত কয়েক বছর ধরেই দেখা যাচ্ছে যে, ভারতে নির্মিত স্মার্টফোন শুধু দেশের মধ্যে নয় বিদেশের বাজারেও জায়গা করে নিচ্ছে। এই প্রসঙ্গে কেন্দ্রের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, ন’বছর আগে দেশে খুব সামান্য মোবাইল ফোন তৈরি হত, কিন্তু আজ প্রায় ৩৭০ কোটি টাকার মোবাইল তৈরি হয়, যার মধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকার মোবাইল ফোন রফতানি করা হয়।

    আরও পড়ুন: পুজোর সময় রোল-চাউমিন! রাস্তার ধারে খাওয়ার আগে একবার ভেবে দেখেছেন?

    গুগলের প্রতিশ্রুতি

    গুগল (Google Smartphone) সিইও সুন্দর পিচাই সমাজ মাধ্যমে জানান, ভারতের ডিজিটাল অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত পার্টনার হিসাবে গুগল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভারতে স্থানীয়ভাবে পিক্সেল স্মার্টফোন তৈরির পরিকল্পনা করছে গুগল এবং দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মিত প্রথম পিক্সেল-৮ ফোন ২০২৪-এ ভারতের বাজারে পাওয়া যাবে। ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ করতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব যেভাবে সমর্থন জানাচ্ছেন, তার প্রশংসাও করেছেন টেক-জায়ান্টের সিইও।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র অধীনে ভারতের মোবাইল ফোনের প্রোডাকশন এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। ২০১৪ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে তা ২ বিলিয়ন ইউনিট অতিক্রম করেছে। অর্থাৎ এর চক্রবৃদ্ধি বার্ষিক বৃদ্ধির হার (CAGR) হল ২৩ শতাংশ। বিপুল অভ্যন্তরীণ চাহিদা, ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল সাক্ষরতা এবং সরকারি উৎসাহ এই বৃদ্ধির প্রধান কারণ, বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতের কোথায় পিক্সেল স্মার্টফোন তৈরির কারখানা হবে এবং প্রথম দফায় কতকগুলি ফোন বাজারে আনা হবে, কী কী ফিচার থাকবে, তা এখনও স্পষ্ট করেনি গুগল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: “মহুয়া উচ্চাকাঙ্ক্ষী, কী দিইনি গাড়ি,  ফ্ল্যাট”, বিস্ফোরক দাবি ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানির

    Mahua Moitra: “মহুয়া উচ্চাকাঙ্ক্ষী, কী দিইনি গাড়ি, ফ্ল্যাট”, বিস্ফোরক দাবি ব্যবসায়ী দর্শন হীরানন্দানির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক সুবিধা নিয়ে লোকসভায় আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মুখ খোলার গুরুতর অভিযোগ রয়েছে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে। অভিযোগ, মহুয়া মুম্বইয়ের শিল্পপতি দর্শন হীরানন্দানির (Darshan Hiranandani) ব্যবসায়িক স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে, সংসদে গৌতম আদানি ও আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লাগাতার প্রশ্ন তুলে গেছেন। মামলা সিবিআই ও সংসদের এথিক্স কমিটি পর্যন্ত গড়িয়েছে দেখে, দর্শন হীরানন্দানি একপ্রকার রাজসাক্ষী হয়ে গেলেন।

    হলফনামায় কী বললেন দর্শন

    দর্শন দাবি করেছেন, মহুয়া (Mahua Moitra) অত্যন্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষী। দ্রুত নাম করতে চেয়েছিলেন। সে জন্যই নরেন্দ্র মোদীকে ক্ষুরধার আক্রমণ করাকে সহজ রাস্তা হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন মহুয়া। মোদিকে নিশানা করার জন্যই গৌতম আদানি ও আদানি শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ‘হাত ধুয়ে’ লেগে পড়েন মহুয়া।  স্বাক্ষর করা ‘হলফনামা’য় হিরানন্দানি কার্যত মহুয়া ও তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মেনে নিয়েছেন। মহুয়া মৈত্র অবশ্য দর্শন হিরানন্দানির হলফনামার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন, ‘লোকসভার এথিক্স কমিটিতে জমা করা ওই হলফনামা আসলে একটি লেটারহেড ছাড়া সাদা কাগজ। আর সংবাদমাধ্যমে লিক হওয়া ছাড়া এই হলফনামার কোনও উৎস খুঁজে পাওয়া যায়নি।’

    মহুয়ার বিরুদ্ধে কী অভিযোগ

    দুবাই-কেন্দ্রিক ব্যবসায়ী হীরানন্দানির থেকে নেওয়া অর্থ ও উপহারের বিনিময়ে মহুয়া লোকসভায় প্রশ্ন করেছেন এমন অভিযোগ তুলে গত রবিবার লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে চিঠি পাঠান বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। স্পিকারের কাছে মহুয়াকে (Mahua Moitra) সাংসদ পদ থেকে নিলম্বিত (সাসপেন্ড) করার আর্জিও জানিয়েছেন নিশিকান্ত। আবার আইনজীবী জয় অনন্ত দেহাদ্রাই মহুয়ার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলে সিবিআই প্রধানকে চিঠি দিয়েছিলেন। এবার দর্শনের হলফনামা সামনে আসায় আরও বিপাকে পড়লেন মহুয়া। 

    জোর খাটাতে পারেন মহুয়া

    দর্শনের দাবি, মহুয়ার সঙ্গে তাঁর প্রথম আলাপ হয় কলকাতায়। সে সময়ে কলকাতায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের আয়োজন করা বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট চলছিল। ওই সম্মেলনে তিনি আমন্ত্রিত ছিলেন। সে সময়ে মহুয়ার সঙ্গে তাঁর পরিচয় ও ফোন নম্বর বিনিময় হয়। এর পর থেকে প্রায়ই তাঁদের ফোন কথা চলতে থাকে। মুম্বই, দিল্লি ও দুবাইতে তাঁদের সামাজিক অনুষ্ঠানে বহুবার দেখা হয়। তার পর বন্ধু সম্পর্ক আরও নিবিড় হয়। এতটাই যে এক সময় তাঁদের রোজ কথা হত। দর্শন হীরানন্দানি হলফনামায় লিখেছেন, মহুয়া ব্যক্তিগত সম্পর্কের মধ্যে খুবই জোর খাটাতে পারেন। কোনও কিছু তাঁর চাই মানে তক্ষুণি চাই। সব কাজ ফেলে রেখে তাঁর ব্যাপারটায় নজর দিতে হবে। তাঁর কাজ মানেই জরুরি ব্যাপার। 

    আরও পড়ুন: কাল মহাষষ্ঠীতে দেবীর বোধন, জেনে নিন এর পৌরাণিক তাৎপর্য

    সংসদের লগ-ইন আইডি দিয়েছিলেন মহুয়া

    হীরানন্দানি ‘হলফনামা’য় স্বীকার করেছেন যে তিনি মহুয়াকে (Mahua Moitra) ব্যবহার করে লোকসভায় আদানি গোষ্ঠী সম্পর্কিত প্রশ্ন তুলেছেন সংসদে। মহুয়া শিল্পপতিকে সংসদের লগ-ইন আইডি দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ তুলেছিলেন নিশিকান্ত। সেটাও স্বীকার করেছেন হীরানন্দানি। মহুয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন উপহার নেওয়ার যে অভিযোগ উঠেছে তাতেও মান্যতা দেওয়া হয়েছে হীরানন্দানির ‘হলফনামা’য়। বলা হয়েছে, মাঝেমাঝেই নানা আব্দার করা হত। দাবি থাকত বিলাসবহুল সামগ্রী, দিল্লির সরকারি বাসভবন সংস্কার করিয়ে দেওয়া, ছুটি কাটানো বা বেড়ানোর খরচের জন্যও দাবি করা হত। সেটা যেমন দেশের বিভিন্ন জায়গায়, তেমন বিদেশেও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup 2023: বিশ্বকাপে নতুন মাইলফলক স্পর্শ রোহিতের! জানেন কেন সোনালি ব্যাজ পরলেন গিল?

    ICC World Cup 2023: বিশ্বকাপে নতুন মাইলফলক স্পর্শ রোহিতের! জানেন কেন সোনালি ব্যাজ পরলেন গিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেকর্ড করেই যাচ্ছেন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। বিশ্বকাপের ইতিহাসে চতুর্থ সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হলেন রোহিত। বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও পরিচিত আগ্রাসী মেজাজে ইনিংস শুরু করেছিলেন রোহিত। ৪০ বলে ৪৮ রানের ইনিংসেই নতুন মাইলফলক স্পর্শ করলেন তিনি।  ভারতীয়দের মধ্যে তিনি রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে। চলতি বিশ্বকাপের মঞ্চেই ছক্কা হাঁকানোর একাধিক ব্যক্তিগত নজির গড়েছেন রোহিত শর্মা। ক্রিস গেইলকে টপকে তিন ফর্ম্যাট মিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সব থেকে বেশি ছক্কা হাঁকানোর বিশ্বরেকর্ড নিজের দখল নিয়েছেন ভারত অধিনায়ক। বিশ্বের তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে ওয়ান ডে ক্রিকেটে ৩০০টি ছক্কা হাঁকানোর মাইলস্টোন টপকেছেন তিনি।

    রোহিতের রেকর্ড

    বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত সব থেকে রান করার কৃতিত্ব সচিন তেন্ডুলকরের দখলে। তিনি করেছেন ২২৭৮ রান। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক রিকি পন্টিং। এক দিনের বিশ্বকাপে তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ১৭৪৩ রান। এই তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছেন শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন অধিনায়ক কুমার সাঙ্গাকারা। তাঁর সংগ্রহে রয়েছে ১৫৩১ রান। এই তিন জনের পরেই চলে এলেন রোহিত। বৃহস্পতিবারের ম্যাচের পর এক দিনের বিশ্বকাপে রোহিতের রান হল ১২৪৩। ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রাক্তন অধিনায়ক লারা করেছিলেন ১২২৫ রান। তিনি রয়েছেন পঞ্চম স্থানে।

    আরও পড়ুন: কোহলির শতরানে চারে চার! অষ্টমীতে পাঁচে-পাঁচ করার অপেক্ষা

    সেরা ক্রিকেটার গিল

    বাংলাদেশের বিপক্ষে ব্যাট করার সময় গিলের জার্সির কলারে একটি ছোট সোনালি ব্যাজ দেখা গেল এদিন। যা আর কোনও ভারতীয় ক্রিকেটারের জার্সিতে দেখা যায়নি। গুঞ্জন গিল কেন এই ব্যাজ পরে মাঠে নেমেছেন। আসলে গিলকে সেই ব্যাজটি দেওয়া হয় আইসিসির তরফে। সেপ্টেম্বর মাসের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জয়ের জন্যই শুভমন এই ব্যাজটি পরে মাঠে নামেন। অর্থাৎ, প্লেয়ার অফ দ্য মনথের স্বীকৃতিতেই গিলকে দেওয়া হয় বিশেষ সেই ব্যাজ।প্রথম ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে দু’বার আইসিসির প্লেয়ার অফ দ্য মনথের খেতাব হাতে তোলেন শুভমন। তিনি ২০২৩ সালের জানুয়ারি ও সেপ্টেম্বর মাসের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন। সেপ্টেম্বরে গিল মোট ৮টি ওয়ান ডে ম্যাচে মাঠে নেমে ২টি শতরান ও ২টি অর্ধশতরান-সহ সাকুল্যে ৪৮০ রান সংগ্রহ করেন। 
     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Bangladesh: কোহলির শতরানে চারে চার! অষ্টমীতে পাঁচে-পাঁচ করার অপেক্ষা

    India vs Bangladesh: কোহলির শতরানে চারে চার! অষ্টমীতে পাঁচে-পাঁচ করার অপেক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপে ভারতের জয়ের ধারা অব্যাহত। টানা চার ম্যাচ জিতল রোহিত ব্রিগেড। এদিন শাকিব আল হাসানের অভাব বোধ করল বাংলাদেশ। রোহিত, শুভমন, বিরাটদের রুখতে ব্যর্থ প্রতিপক্ষের অনভিজ্ঞ বোলিং। ২৫৭ রান তাড়া করতে নেমে মাত্র ৪১.৩ ওভারেই সেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভারত। বিরাট শতরান, গিল অর্ধশতরান করেন। রোহিত করেন ৪৮। 

    বিরাট-শতরান

    চলতি বিশ্বকাপে বিরাট কোহলি এদিন প্রথম শতরান করলেন। ছক্কা হাঁকিয়ে একশোয় পৌঁছন কোহলি। ৯৭ বলে ১০৩ রানে অপরাজিত বিরাট। কিছু দিন আগে শতরানের সুযোগ এসেছিল খোদ রাহুলের সামনে। তিনিও হিসাব কষে খেলেছিলেন। নিজের দোষে শেষ মুহূর্তে নিশ্চিত শতরান হাতছাড়া হয়েছিল। কিন্তু বৃহস্পতিবার কোহলির ক্ষেত্রে সেটা হতে দিতে চাননি। সে কারণেই কোহলি চাইলেও রাহুল খুচরো রান নিতে অস্বীকার করেন। ফিরিয়ে দেন কোহলিকে। শেষ বলে রান নিয়ে স্ট্রাইক ধরে রাখেন কোহলি। শেষে ভারতের জয়ের জন্য দরকার ছুল ১ রান। আর কোহলির শতরানে দরকার ৩ রান। অবশেষে ছয় মেরে দলকে জেতালেন বিরাট।

    দুরন্ত ভারত

    এদিন পুনেতে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। শাকিবের বদলে আজ দলকে নেতৃত্ব দেন তিনি। কিন্তু তারকা অলরাউন্ডারের অনুপস্থিতে ভারতের তাবড় তাবড় ব্যাটারদের আউট করতে হিমশিম যায় ওপার বাংলার বোলাররা। তবে শুরুটা ভালই করে বাংলাদেশ। প্রথম উইকেটে ৯৩ রান যোগ করে তানজিদ হাসান এবং লিটন দাস। বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথম উইকেটে তাঁদের সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ। দু’জনেই অর্ধশতরান করেন। ৩টি ছয়, ৫টি চারের সাহায্যে ৪৩ বলে ৫১ রান করেন তানজিদ। ৮২ বলে ৬৬ রান করে আউট হয়। ইনিংসে ছিল ৭টি চার। ওপেনিং জুটি ভাঙতে যথেষ্ট কসরত করতে হয় ভারতীয় বোলারদের। শেষপর্যন্ত জুটি ভাঙেন কুলদীপ যাদব। ভাল বল করে জোড়া উইকেট তুলে নেন জাদেজাও। বাংলাদেশের মিডল অর্ডার ব্যর্থ হয়। 

    ছন্দে গিল

    বাংলাদেশের রান তাড়া করতে নেমে দুরন্ত শুরু করেন রোহিত-গিল। এদিন ৭টি চার এবং ২টি ছয় মেরে বাংলাদেশের বোলারদের উপর দাপট দেখানোর পর ফিরে যান রোহিত। ব্যক্তিগত ৪৮ রানের মাথায় হাসান মাহমুদের বলে আউট হন তিনি। ৫টি চার এবং ২টি ছক্কা মেরে অর্ধশতরান করেন গিল। এরপর পুরোটাই বিরাট-ধাক্কা বাংলাদেশের কাছে। কোহলির শতরানে সহজ জয় পায় ভারত। এবার লক্ষ্য ধর্মশালা। রবিবার, অষ্টমীর দিন ভারতের সামনে নিউজিল্যান্ড। প্রতিযোগিতায় এখনও অপরাজেয় ব্ল্যাক ক্যাপসরাও। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murder Case in Maharashtra: খুনের কৌশলে পুলিশই অবাক! ২০ দিনে রহস্যমৃত্যু একই পরিবারের ৫ জনের

    Murder Case in Maharashtra: খুনের কৌশলে পুলিশই অবাক! ২০ দিনে রহস্যমৃত্যু একই পরিবারের ৫ জনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র ২০ দিনের মধ্যে পরপর মৃত্যু হয় একই পরিবারের ৫ জনের। মৃত্যুর ধরনও এক। প্রথমে অসুস্থ হয়ে পড়া। তারপর বিষক্রিয়ায় ধীরে ধীরে বিকল হতে থাকে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ। অবশেষে মৃত্যু। ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের গাড়ছিরোলিতে। চিকিৎসকেরাই প্রথম লক্ষ্য করেন, মৃতদের সকলেরই অসুস্থতার উপসর্গ এক ছিল। এরপরই সন্দেহ হয়, নিশ্চয়ই বিষক্রিয়া হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে চারটি মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়। তদন্ত শুরু করে পুলিশ। শেষে দেখা গেল একের পর এক মৃত্যুর ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে সেই পরিবারেরই দুই মহিলার ষড়যন্ত্র। তারা পরিকল্পনামাফিক পর পর খুন করে গেছে। এরকম ঠান্ডা মাথায় পর পর নিজের পরিবারের সদস্যদেরই খুন করার নজির বিশেষ নেই। বুধবার ওই দুই মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    কী ঘটেছিল

    গত ২০ সেপ্টেম্বর শঙ্কর কামভারে ও তাঁর স্ত্রী বিজয়া হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন। ধারণা করা হয়, খাদ্যে বিষক্রিয়া থেকে তাঁর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। দ্রুত তাঁদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। শুরু হয় বুকে ব্যথা, মানে হৃদপিণ্ডের সমস্যা। তাঁদের প্রথমে স্থানীয় আহেরি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে নাগপুরের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ৬ দিনের মাথায় মারা যান শঙ্কর। পরদিন বিজয়ার মৃত্যু হয়। পরিবারের এই শোকের মধ্যে দেখা যায়, তাঁদের ছেলেমেয়ে কোমল দাহাগাওকর, আনন্দ ও রোশন কামভারে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদেরও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রতিদিন একটু একটু করে তাঁদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। ৮ অক্টোবর মারা যান কোমল। আনন্দ মারা যান ১৫ তারিখ। পরদিন মৃত্যু হয় রোশনের।

    আরও পড়ুন: দুর্নীতির তদন্তে আলিপুরদুয়ারে ক্যাম্প করবে সিবিআই, রাজ্যকে ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিল আদালত

    কীভাবে হত্যা

    তদন্তে জানা যায়, সংঘমিত্রা তাঁর স্বামী ও শ্বশুর-শাশুড়ির উপরে তিতিবিরক্ত হয়ে গিয়েছিলেন। অন্যদিকে, রোজা সম্পত্তি নিয়ে অশান্তির জেরে রেগেছিলেন। দুইজন মিলে ফন্দি আঁটেন পরিবারের সদস্যদের খুন করার। পরিকল্পনামাফিক তাঁরা পরিবারের সদস্যদের খাবারের মধ্যে আর্সেনিক মিশিয়ে দেন। পুলিশ জানিয়েছে জেরায় দুজনেই খুনের কথা স্বীকার করেছে। দুই গৃহবধূ এতটা গভীর ষড়যন্ত্র করে খুন করতে পারে জেনে পুলিশই হতভম্ব। পুলিশ জানিয়েছে, সঙ্ঘমিত্রা প্রথমে বিষ নিয়ে অনলাইনে সার্চ করেছিল। তার পর তেলঙ্গনা থেকে আর্সেনিক কিনে আনে, যাতে ধরা না পড়ে। জল ও খাবারের সঙ্গে সে একে একে শ্বশুর, শাশুরি ও স্বামীকে বিষ খাইয়ে দেয়। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share