Tag: Madhyom

Madhyom

  • PM Modi in Bhutan: থিম্পুতে মোদি, ভুটানের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান পাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi in Bhutan: থিম্পুতে মোদি, ভুটানের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান পাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দিনের ভুটান সফরে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi in Bhutan)। শুক্রবার সকালেই ভুটানের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। পারো বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানাতে যান ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে বিমানবন্দরেই দেওয়া হয় গার্ড অফ অনার।  

    মোদিকে উষ্ণ আলিঙ্গন (PM Modi in Bhutan)

    লোকসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বেই ফের সরকার গঠিত হবে বলে ধরে নিয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। ইতিমধ্যেই তাঁকে আমন্ত্রণ জানিয়ে রেখেছেন রাশিয়া ও ইউক্রেনের রাষ্ট্রপ্রধানরা। শান্তির দূত হিসেবেই ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে শুরু করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদমির জেলেনস্কি। এহেন (PM Modi in Bhutan) আবহে এদিন পড়শি দেশ ভুটান রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবারই দেশে ফিরবেন তিনি। এদিন পারো বিমানবন্দরে পৌঁছতেই প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী। সে দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘অর্ডার অফ দ্য ড্রুক গ্যালপো’য় সম্মানিত করা হবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে।

    মোদির সম্মানে বন্ধ ভুটানের স্কুল

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে এদিন বন্ধ রাখা হয়েছে ভুটানের সমস্ত স্কুল। রাজধানী থিম্পুতে তাঁকে স্বাগত জানান স্কুল পড়ুয়া ও স্থানীয় বাসিন্দারা। সেওয়াং দোরজি নামে ভুটানের এক বাসিন্দা বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদিকে স্বাগত জানাতে আমরা অত্যন্ত উৎসাহিত। আজ ভুটানের সব স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে গিয়েছে ভুটানের পড়ুয়ারা।” চলতি বছরই সাধারণ নির্বাচন হয়েছে ভুটানে। সেই নির্বাচনে জিতে প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন শেরিং। তার পরেই ভারত সফরে এসেছিলেন তিনি। সেই সময় পরিকাঠামো উন্নয়ন, যোগাযোগ, শক্তি ও জ্বালানি, জলবিদ্যুৎ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতা সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা হয়েছিল ভারত ও ভুটানের মধ্যে।

    সম্প্রতি ভুটান সীমানায় তৎপরতা বাড়িয়েছে চিনা সেনা। আন্তর্জাতিক মহলের মতে, এহেন আবহে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ভুটান সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, পড়শি দেশ ভুটানও যাতে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার মতো চিনা ঋণের ফাঁদে না পড়ে, বেজিং যাতে ভুটানভূমকে কাজে লাগিয়ে ভারতকে চোখ রাঙাতে না পারে, সেই ব্যবস্থা করতেই ভুটান সরকারের ডাকে লোকসভা নির্বাচনের মুখে সে দেশে গিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বিদেশমন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “থিম্পুতে প্রধানমন্ত্রী মোদির (PM Modi in Bhutan) সফরে ‘প্রতিবেশী প্রথম’ নীতিকে গুরুত্ব দিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার চেষ্টা হবে।”

    আরও পড়ুুন: কেষ্ট-ঘনিষ্ঠ মন্ত্রী চন্দ্রনাথের বোলপুরের বাড়িতে ইডি হানা, বাড়ি ঘিরে রেখেছে বাহিনী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Garden Reach: প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে জমি হাতিয়ে নেয় গার্ডেনরিচকাণ্ডের অভিযুক্ত প্রোমোটার!

    Garden Reach: প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে জমি হাতিয়ে নেয় গার্ডেনরিচকাণ্ডের অভিযুক্ত প্রোমোটার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গার্ডেনরিচকাণ্ডে (Garden Reach) মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১১। বৃহস্পতিবারই গভীর রাতে তল্লাশি চালিয়ে আরও এক মৃতদেহ উদ্ধার করেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। প্রসঙ্গত, গার্ডেনরিচের বহুতল ভেঙে পড়ার ঘটনায় ইতিমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে এলাকার প্রোমোটার মহম্মদ ওয়াসিম এবং জমির এক মালিক মহম্মদ সরফরাজকে। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে তারা জানিয়েছে, প্রোমোটার ওয়াসিম ওরফে ‘ওয়াসি’ ভয় দেখিয়ে জমির মালিকের কাছ থেকে জমি হাতিয়ে বেআইনি নির্মাণ শুরু করে। প্রসঙ্গত জমির উপরে বেআইনি বহুতল নির্মাণের (Garden Reach) কথা ইতিমধ্যে স্বীকারও করেছে ওয়াসিম। চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে, জমির মালিকদের প্রাণে মেরে ফেলারও হুমকি দিয়েছিল প্রোমোটার ওয়াসিম।

    প্রাণে মারার হুমকি 

    জানা গিয়েছে, জমির এক মালিক সরফরাজ প্রথমে ওয়াসিমকে জমি দিতে অস্বীকার করে। তখন নথিপত্র ছাড়াই ফ্ল্যাট দেওয়ার প্রতিশ্রুতি তাকে দেয় প্রোমোটার। সে রাজি হয়ে যায়। কিন্তু ততক্ষণে বেঁকে বসে জমির অপর এক মালিক। ঘটনাক্রমে সে সরফরাজের ভাই। এরপরই জমি না পেলে দুই ভাইকেই প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয় ওয়াসিম। তবে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, জোর করে জমি (Garden Reach) হাতানোর কথা বলা হলেও কোনও রকমের অভিযোগ থানায় হয়নি। এর ফলে প্রোমোটার ওয়াসিমের মতো সমান অপরাধী হিসেবে দেখা হচ্ছে জমির মালিককেও। আপাতত নিখোঁজ রয়েছে সরফরাজের অন্য এক ভাই। জানা গিয়েছে, তাকেও জেরা করা হবে এবং প্রমাণ মিললে তার বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    নিম্নমানের সামগ্রী

    আরও অভিযোগ এসেছে, জলাশয়ের উপর যে বহুতল নির্মাণ করা হয়েছে সেখানে অত্যন্ত নিম্নমানের সামগ্রী (Garden Reach) ব্যবহার করা হয়েছে। গৃহনির্মাণের সামগ্রী অত্যন্ত কম টাকায় প্রোমোটার ওয়াসিমকে বিক্রি করে এক সরবরাহকারী। এর পাশাপাশি প্রতি বস্তা সিমেন্টের দাম নেওয়া হয়েছে ২০০ টাকা। মনে করা হচ্ছে সে কারণেই শক্তপোক্ত হয়নি কংক্রিটের ঢালাই। ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফরেন্সিকের পদার্থবিদ্যার বিশেষজ্ঞরা সেই ধারণাতেই সিলমোহর দিয়েছেন যে অত্যন্ত নিম্নমানের মশলা ব্যবহার করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার রাতে উদ্ধার মৃতদেহ

    বৃহস্পতিবার রাত ২টো ৫০ মিনিট নাগাদ আবদুল রউফ নিজামি ওরফে শেরু নামের একজনের দেহ উদ্ধার করা হয়। জানা গিয়েছে, বছর ৪৫-এর শেরু ধ্বংসস্তূপের (Garden Reach) নিচে চাপা পড়ে যান। পরবর্তীকালে তিনি মোবাইলে ফোনও ধরেন। শেরু বলেন, ”আমি বেঁচে আছি।” এর পরেই নাকি তাঁর ফোন বন্ধ হয়ে যায়। এরপরেই পরিবারের সদস্যরা বুঝে যান শেরু আর বেঁচে নেই। শেরুর দাদা সফি আখতার সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, সোমবার পর্যন্ত ভাবা হয়েছিল ভাইকে খুঁজে পাওয়া যাবে। বেঁচে ফিরবে সে। কিন্তু সেই আশা আর নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India vs Afghanistan: নির্বিষ আক্রমণ, আফগানদের বিরুদ্ধে ড্র করে পয়েন্ট হাতছাড়া ভারতের

    India vs Afghanistan: নির্বিষ আক্রমণ, আফগানদের বিরুদ্ধে ড্র করে পয়েন্ট হাতছাড়া ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুযোগ ছিল। তবে সেই সুযোগ কাজে লাগাতে না পারায় নিট ফল শূন্য। হাতে পেনসিল নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হল ভারতকে । আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে (India vs Afghanistan) বিশ্বকাপের যোগ্যতা (World Cup Qualifier) অর্জন পর্বের ম্যাচে এক পয়েন্ট নিয়েই খুশি হতে হল সুনীল ছেত্রীদের। এই প্রথম পয়েন্ট পেল আফগানিস্তান। আর তিনটি ম্যাচ খেলে চার পয়েন্ট নিয়ে দুয়ে উঠে এল ভারত।

    যোগ্যতা অর্জনকারী ম্যাচ (India vs Afghanistan)

    বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ (World Cup Qualifier) তথা এএফসি এশিয়ান কাপ ২০২৭-এর যোগ্যতা অর্জনকারী ম্যাচে সৌদি আরবের আভায় ভারত মুখোমুখি হয়েছিল আফগানিস্তানের (India vs Afghanistan)। ম্যাচ হয়েছে গোলশূন্য ড্র। ফলত, তুলনায় দুর্বল প্রতিপক্ষ পেয়েও গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হাতছাড়া করল সুনীল ছেত্রীর দল। অথচ নির্বিষ এই ম্যাচে বেশ কয়েকটি গোলের সুযোগ পেয়েছিল ভারত। সেই সুযোগ হেলায় হারিয়েছেন নিখিল পুজারি, মনবীর সিংরা। ম্যাচে উল্লেখযোগ্য ছাপ রাখতে পারেননি সুনীল। একাধিকবার ক্রস ভেসে এলেও, গোল হয়নি।

    আরও পড়ুুন: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    সুযোগ কাজে লাগাতে ব্যর্থ

    এদিন গোল খেয়েই মাঠ ছাড়তে হওয়ার উপক্রম হয়েছিল ভারতের (India vs Afghanistan)। খেলার ৬২ মিনিটের মাথায় সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছিলেন আফগানিস্তানের আকবরি। তিনি স্কোয়ার পাস বাড়িয়ে দেন পোপালজেকে। রাহুল বেকের দুর্দান্ত পারফরমেন্সের জেরে গোলে ঢোকেনি বল। এদিন লিস্টন কোলাসো ডান দিকের উইং থেকে বেশ কয়েকটা সুযোগ তৈরি করেছিলেন। কিন্তু সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ইগর স্টিমাচের ছেলেরা।

    ম্যাচ শুরুর ৭৯ মিনিটের মাথায় শুভাশিস বসুর একটা হেডের পরে গোল হওয়ার একটা ক্ষীণ সম্ভাবনা ছিল। তবে বল অনেকটা বাইরে দিয়ে বেরিয়ে যাওয়ায় গোল হয়নি। এই ম্যাচ (World Cup Qualifier) থেকে শিক্ষা নিয়ে ভুলভ্রান্তি শুধরে টিম ইন্ডিয়া হোম লেগে মাঠে নামবে বলে আশা করা যায়। ফিরতি লেগের ম্যাচ (India vs Afghanistan) রয়েছে ২৬ মার্চ গুয়াহাটিতে। এই ম্যাচে সুনীল ছেত্রীর দল কামব্যাক করতে পারে কিনা, তা-ই দেখার। প্রসঙ্গত, এ নিয়ে টানা পাঁচটি ম্যাচের একটিতেও জয় পায়নি সুনীল ছেত্রীর ফুটবল দল। প্রত্যাশিতভাবেই পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে সুনীলের দলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • ED Raid: কেষ্ট-ঘনিষ্ঠ মন্ত্রী চন্দ্রনাথের বোলপুরের বাড়িতে ইডি হানা, বাড়ি ঘিরে রেখেছে বাহিনী

    ED Raid: কেষ্ট-ঘনিষ্ঠ মন্ত্রী চন্দ্রনাথের বোলপুরের বাড়িতে ইডি হানা, বাড়ি ঘিরে রেখেছে বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার সকালে বোলপুরের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়িতে ইডির হানা (ED Raid)। সাত সকালেই ইডির তিনটি গাড়ি ঢোকে মন্ত্রীর নিচুপট্টির বাড়িতে। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী চন্দ্রনাথের বাড়ি ঘিরে রয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে এই হানা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। বিভিন্ন মহল থেকে বিভিন্ন মত উঠে আসছে। তবে এটা নিশ্চিত যে নিয়োগ দুর্নীতি বা গরু পাচারের তদন্তেই এই ইডি হানা। প্রসঙ্গত, অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ হিসাবেই জেলার রাজনীতিতে পরিচিত চন্দ্রনাথ সিনহা। অনুব্রত মণ্ডলের পাড়াতেই তাঁর বাড়ি।

    আরও পড়ুুন: তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    অনুব্রত ঘনিষ্ঠ চন্দ্রনাথ 

    চন্দ্রনাথ সিনহা রাজ্যের ক্ষুদ্র এবং কুটির শিল্প মন্ত্রী রয়েছেন। গত ফেব্রুয়ারি মাসেই দেখা গিয়েছিল, বোলপুরে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির ঠিক পাশের তৃণমূলের কার্যালয়ে হানা দেয় ইডি (ED Raid)। একইসঙ্গে অনুব্রত মণ্ডল যে কালীপুজো করতেন, সেই প্রতিমার বিপুল গয়নার উৎস জানতে স্থানীয় ব্যাঙ্কেও যায় ইডির দল। এবার রাজ্যের মন্ত্রীর বাড়িতে পৌঁছল ইডির দল। যদিও স্থানীয়রা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে নিজের বাড়িতে নেই চন্দ্রনাথ। তিনি রয়েছেন তাঁর গ্রামের বাড়ি মুরারইতে। বোলপুরের বাড়িতে রয়েছেন তাঁর স্ত্রী এবং দুই ছেলে।

    একাধিক জায়গায় ইডি হানা 

    উল্লেখ্য, শুক্রবার সকালে শুধু বোলপুর নয়, রাজ্যের একাধিক জায়গায় অভিযানে নেমেছে ইডি। একাধিক দলে বিভক্ত হয়ে কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে গিয়েছেন ইডি (ED Raid) আধিকারিকেরা। জানা গিয়েছে, চেতলা, লেকটাউন-সহ মোট তিন জায়গায় তল্লাশি অভিযান চলছে। সূত্রের খবর, চেতলায় পিয়ারীমোহন রায় রোডের বিশ্বরূপ বসু নামের এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে এদিন হানা দেয় ইডি। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনি পরিবহণ সংক্রান্ত ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত।

    আরও পড়ুুন: “বাংলায়ও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি”, কাকে খোঁচা দিলেন সুকান্ত?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের সিবিআইয়ের

    Mahua Moitra: তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের সিবিআইয়ের। ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন কাণ্ডে লোকপালের নির্দেশে বহিষ্কৃত এই সাংসদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

    লোকপালের নির্দেশিকা (Mahua Moitra)

    লোকপালের নির্দেশিকায় মহুয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন আইনে মামলার উল্লেখ করে বলা হয়েছে, “আমরা সিবিআইকে ২০ (৩-এ) ধারার অধীনে অভিযোগের সমস্ত দিক নিয়ে তদন্ত করতে নির্দেশ দিচ্ছি। এই নির্দেশ পাওয়ার দিন থেকে ছ’মাসের মধ্যে তদন্তের রিপোর্ট জমা দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রতি মাসে তদন্তের অগ্রগতির পর্যায়ক্রমিক প্রতিবেদনও দাখিল করবে।” উনিশের লোকসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন মহুয়া। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, দুবাইয়ের শিল্পপতি দর্শন হীরানন্দানির কাছ থেকে টাকা নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করেছেন মহুয়া। নিশানা করেছেন শিল্পপতি গৌতম আদানিকে।

    মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    অভিযোগ, এসবই করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে অস্বস্তিতে ফেলতে। তৃণমূল নেত্রীর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলে লোকসভার স্পিকারকে চিঠি দিয়ে মহুয়ার সাংসদ পদ খারিজের দাবি জানান বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। বিভিন্ন অভিযোগে মহুয়ার বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি জানান মহুয়ার প্রাক্তন বান্ধব জয় অনন্ত দেহাদ্রাই-ও। হীরানন্দানি নিজেও হলফনামা দিয়ে জানান, মহুয়ার সংসদের লগ-ইন আইডি জেনে তাতে প্রশ্ন টাইপ করতেন তিনি। যদিও ঘুষের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এই ব্যবসায়ী। নিজের লগ-ইন আইডি দেওয়ার কথা স্বীকার করলেও, ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ মানেননি মহুয়াও।

    আরও পড়ুুন: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    ঘুষ নিয়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়াকে তলব করে লোকসভার এথিক্স কমিটি। এই কমিটির সুপারিশেই সাংসদ পদ খারিজ করা হয় মহুয়ার। এরপর সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তৃণমূল নেত্রী। এই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের এক্তিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তোলে লোকসভার সচিবালয়। জানিয়ে দেয়, সংবিধানের ১২২ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আইনসভার অভ্যন্তরীণ কর্ম পদ্ধতিতে হস্তক্ষেপ করতে পারে না বিচারবিভাগ। প্রসঙ্গত, আন্না হাজারের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে প্রশাসনে দুর্নীতি বন্ধ করতে ২০১৩ সালে সংসদে পাশ হয় লোকপাল বিল। সাংসদের বিরুদ্ধে তদন্তের অধিকারও রয়েছে (Mahua Moitra) লোকপালের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Electoral Bonds: নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে ‘ডিয়ার লটারি’ থেকে ৫৪২ কোটি টাকা পেয়েছে তৃণমূল!

    Electoral Bonds: নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে ‘ডিয়ার লটারি’ থেকে ৫৪২ কোটি টাকা পেয়েছে তৃণমূল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী বন্ডের (Electoral Bonds) মাধ্যমে একটি সংস্থার থেকে সবচেয়ে বেশি চাঁদা পেয়েছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। জানা যাচ্ছে, কোয়েম্বাটোরের ‘ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেড’ নামের এই সংস্থা ঘাসফুল শিবিরকে দিয়েছে ৫৪২ কোটি টাকা চাঁদা। এর পাশাপাশি ওই সংস্থা তামিলনাড়ুর শাসকদল ডিএমকে শিবিরকে দিয়েছে ৫০৩ কোটি টাকা চাঁদা। দেখা যাচ্ছে, ২০১৯ সালের ১২ এপ্রিল থেকে ২০২৪ সালের ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত এই চাঁদা দিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত ‘ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেড’- এই সংস্থার মালিক স্যান্টিয়াগো মার্টিন। তিনি দেশের লটারি ব্যবসার ‘মুকুটহীন সম্রাট’ নামেও পরিচিত। পশ্চিমবঙ্গ সমেত বেশ কয়েকটি রাজ্যে লটারির ব্যবসায় যুক্ত রয়েছেন তিনি। ‘ডিয়ার লটারি’র মালিক হলেন এই মার্টিন।

    লটারি কিং-এর ৪০ শতাংশ দান পেয়েছে তৃণমূল

    হিসাব বলছে, নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে মোট যা চাঁদা দিয়েছেন লটারি কিং মার্টিন, তার ৪০ শতাংশই পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। প্রসঙ্গত, ৩০৩টি সাংসদ নিয়ে কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন দল নির্বাচনী বন্ডে (Electoral Bonds) প্রথম স্থানে রয়েছে। সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু মাত্র ২২ আসন নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সারাদেশে দ্বিতীয় স্থান পেয়েছে। এখানেই উঠছে প্রশ্ন। স্টেট ব্যাঙ্কের প্রকাশিত তথ্য বলছে, ডিয়ার লটারির মালিকের কাছ থেকে সব থেকে কম চাঁদা পেয়েছে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি। তারা পেয়েছে ১০০ কোটি।

    আর কার কাছে চাঁদা পেয়েছে তৃণমূল

    স্টেট ব্যাঙ্কের প্রকাশিত তথ্য বলছে, মার্টিনের সংস্থার পরেই তৃণমূলকে সবথেকে বেশি চাঁদা দিয়েছে হলদিয়া এনার্জি-নামের সংস্থা। এই সংস্থা তৃণমূলকে ২৮১ কোটি টাকা চাঁদা দিয়েছে। স্টেট ব্যাঙ্ক থেকে যে তথ্য মিলেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, বেদান্ত গ্রুপ নামের একটি সংস্থার কাছ থেকেও তৃণমূল অনুদান (Electoral Bonds) পেয়েছে। এর পাশাপাশি বায়োকন গ্রুপের প্রধান কিরণ মজুমদার শ’-এর থেকেও অনুদান পেয়েছে ঘাসফুল শিবির। এছাড়া তৃণমূলকে অনুদান দিয়েছে ন্যাটকো ফার্মা, রুংটা প্রাইভেট লিমিটেডের মতো সংস্থাগুলিও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    Lok Sabha Election 2024: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। ঘোষণা হয়ে গিয়েছে নির্ঘণ্ট। নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতি মধ্যেই তিন দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। তবে বাকি রয়ে গিয়েছে বাংলার ২৩টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা। এই ২৩টি আসনের মধ্যে রয়েছে জলপাইগুড়িও। যে আসনে নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল, প্রথম দফায়।

    দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে (Lok Sabha Election 2024)

    এমতাবস্থায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ফের দিল্লিতে তলব করলেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। বাংলার বকেয়া প্রার্থিতালিকা নিয়ে শনিবার আবারও বৈঠকে বসতে পারেন পদ্ম নেতৃত্ব। বাংলার প্রার্থিতালিকা নিয়ে গত সপ্তাহেই দিল্লিতে ডেকে পাঠানো হয়েছিল সুকান্ত ও শুভেন্দুকে। সেখানেই আলোচনার পর গেরুয়া নেতৃত্ব জানিয়েছিলেন, এবার প্রার্থী নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফেলা হবে।

    তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা

    বৃহস্পতিবার তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা (Lok Sabha Election 2024) প্রকাশ করেছে বিজেপি। তবে তাতে বাংলার কোনও আসনের নামগন্ধও নেই। এদিন যে ৯টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলির সবই তামিলনাড়ুর। জানা গিয়েছে, বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচনী কমিটির বৈঠক এখনও হয়নি। শুক্র বা শনিবার সেই বৈঠক হওয়ার কথা। তার আগেই তলব করা হল বঙ্গ বিজেপির দুই শীর্ষ নেতৃত্বকে।

    কেন এই অবস্থা? জানা গিয়েছে, লোকসভার কয়েকটি কেন্দ্রে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতে হচ্ছে পদ্ম নেতৃত্বকে। কারণ খোদ প্রধানমন্ত্রী বাংলা সফরে এসে নির্দেশ দিয়েছেন বাংলার ৪২টি আসনেই এবার পদ্ম ফোটাতে হবে। সেই কারণেই বিজেপি নেতৃত্ব চাইছেন মেদিনীপুর, বর্ধমান-দুর্গাপুর, জলপাইগুড়ি, বারাসত, দক্ষিণ কলকাতা, ডায়মন্ড হারবারের (এখানে তৃণমূলের প্রার্থী দলের সাধারণ সম্পাদক তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়) মতো আসনে হেভিওয়েট কোনও প্রার্থী দিতে চাইছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। যাতে করে এই আসনগুলিতে বিজেপির জয় নিশ্চিত হয়।

    আরও পড়ুুন: “বাংলায়ও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি”, কাকে খোঁচা দিলেন সুকান্ত?

    উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং এবং রায়গঞ্জ কেন্দ্রেও এখনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি বিজেপি। অথচ জলপাইগুড়ির মতো এই আসন দুটির রশিও রয়েছে বিজেপির হাতে। তাই প্রতিটি আসনে প্রার্থী দিতে গিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন (Lok Sabha Election 2024) গেরুয়া নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, সেই কারণেই বাংলায় বিলম্ব হচ্ছে প্রার্থী ঘোষণা করতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Congress News: বহরমপুরে অধীর, কংগ্রেসের তৃতীয় প্রার্থী তালিকায় রাজ্যের ৮ আসন

    Congress News: বহরমপুরে অধীর, কংগ্রেসের তৃতীয় প্রার্থী তালিকায় রাজ্যের ৮ আসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ অপেক্ষার অবসান হল। লোকসভা ভোটে তৃতীয় পর্যায়ে কংগ্রেসের প্রার্থী তালিকা সামনে এল। এই প্রথম তালিকায় জায়গা পেল বাংলা। রাজ্যের ৮ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করল শতাব্দী-প্রাচীন দল। মঙ্গলবারই এনিয়ে কংগ্রেসের (Congress News) শীর্ষ নেতৃত্বদের বৈঠক হয়, তার পরেই বৃহস্পতিবার প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হল। মালদা দক্ষিণের সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরী ওরফে ডালু টিকিট পাননি। পরিবারতন্ত্র বজায় রেখে তাঁর প্রার্থী করা হয়েছে তাঁর ছেলে ইশা খান চৌধুরীকে। 

    কোথায় কারা প্রার্থী 

    কংগ্রেসের প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী— মালদা উত্তর থেকে হাত চিহ্নে ভোটে লড়ছেন মুস্তাক আলম। মালদা দক্ষিণ থেকে লড়ছেন ঈশা খান চৌধুরী। জঙ্গিপুর থেকে কংগ্রেসের প্রার্থী মহম্মদ মুর্তাজা হোসেন। বহরমপুরে প্রার্থী হচ্ছেন অধীর রঞ্জন চৌধুরি। বীরভূম থেকে প্রার্থী মিল্টন রশিদ। পুরুলিয়া থেকে কংগ্রেসের (Congress News) টিকিটে ভোটে লড়ছেন নেপাল মাহাতো। রায়গঞ্জ থেকে লড়ছেন ফরওয়ার্ড ব্লক থেকে আসা প্রার্থী আলি ইমরান রামজ ওরফে ভিক্টর। উত্তর কলকাতায় প্রার্থী হয়েছেন প্রদীপ ভট্টাচার্য। 

    রাজ্যে বেশ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে কংগ্রেস। রাজ্যস্তরে সিপিএমের সঙ্গে জোট হয়েছে বটে তবে তাতে সে অর্থে কোনও লাভ হয়নি। এমতাবস্থায় বহরমপুর আসন ছাড়া কোথাও লড়াই দেওয়ার জায়গাতেও নেই কংগ্রেস। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    মঙ্গলবারই বৈঠকে বসে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব

    চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবারই কংগ্রেসের বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় প্রার্থী নিয়ে। উপস্থিত ছিলেন রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা, মল্লিকার্জুন খাড়্গে-সহ কংগ্রেসের (Congress News) একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব। তারপরেই কংগ্রসের নেতারা জানিয়েছিলেন বৃহস্পতিবার তৃতীয় পর্যায়ের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করতে চলেছেন তাঁরা। সেই মতো বৃহস্পতিবার রাতে প্রকাশ পেল প্রার্থী তালিকা।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “বাংলাতেও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি”, কাকে খোঁচা দিলেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: “বাংলাতেও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি”, কাকে খোঁচা দিলেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলাতেও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি।” দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল গ্রেফতার হয়েছেন ইডির হাতে। সেই প্রেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন বিজেপির পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সভাপতি অধ্যাপক নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “সেই সমস্ত মুখ্যমন্ত্রী যাঁদের নাম দুর্নীতিতে বার বার জড়িয়েছে, তাঁদের বলব, দুর্নীতি থেকে সরে থাকুন। তাঁরাও পদে থাকা অবস্থায় গ্রেফতার হতে পারেন।” এর পরেই সুকান্ত বলেন, “পশ্চিমবঙ্গেও আমরা এই ছবি দেখতে পারি।”

    কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে দুর্নীতির নজির নেই বলেও দাবি করেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। বলেন, “আমি বলব, তৃণমূলের ভাগ্য ভাল যে এত দিন পরেও মুখ্যমন্ত্রী ও ভাইপো জেলের বাইরে রয়েছেন… ভালো জ্যোতিষী দেখান মনে হচ্ছে। না হলে এত দিনে জেলে থাকার কথা ছিল।” এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতির মুখে উঠে এসেছে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনের প্রসঙ্গও। সুকান্ত বলেন, “হেমন্ত সোরেন হোন বা মণীশ সিসোদিয়া (দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী) দু’জনেই তো জামিন পাওয়ার জন্য বার বার চেষ্টা করছেন। পাচ্ছেন না কেন? কারণ ইডি বার বার আদালতকে বুঝিয়ে দিচ্ছে যে তাঁদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ইডি এনেছে, তার সত্যতার স্বপক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। সত্যতার প্রমাণ রয়েছে বলেই তো আদালত জামিন দিচ্ছে না।”

    “দুর্নীতি থেকে দূরে থাকুন”

    সুকান্ত বলেন, “বোঝাই যাচ্ছিল যে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দিকে যাচ্ছিল ইডি। এই ঘটনা চোখ খুলে দিল যে কর্মরত অবস্থায়ও মুখ্যমন্ত্রীদের গ্রেফতার করা যায়।” এর পরেই বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “আমি সেই সব মুখ্যমন্ত্রীদের বলব যে দুর্নীতি থেকে দূরে থাকুন। আর সাবধানে থাকুন। যাঁদের নাম দুর্নীতিতে জড়িয়ে রয়েছে তাঁরাও গ্রেফতার হতে পারেন।” প্রসঙ্গত, আবগারি নীতি মামলায় ৯ বার সমন পাঠানো হয়েছিল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে। কোনওবারই সাড়া দেননি তিনি।

    আরও পড়ুুন: আবগারি দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    গ্রেফতারি এড়াতে বৃহস্পতিবার কেজরিওয়াল দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। এর পরেই তাঁর দিল্লির বাসভবনে হানা দেয় ইডি। তল্লাশির পাশাপাশি জিজ্ঞাসাবাদও করা হয় কেজরিওয়ালকে। ততক্ষণে কেজরির তরফে দ্রুত শুনানির আর্জি করা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। মধ্যরাতে শুনানি সম্ভব নয় বলে সাফ জানিয়ে দেয় শীর্ষ আদালত। তার পরেই গ্রেফতার করা (Sukanta Majumdar) হয় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Arvind Kejriwal: আবগারি দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    Arvind Kejriwal: আবগারি দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি দুর্নীতি মামলায় (Liquor Policy Case) অবশেষে গ্রেফতার হলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। এই মামলায় ৯ বার ইডি-র সমন এড়িয়েছিলেন কেজরিওয়াল। তাও শেষরক্ষা হলো না। বৃহস্পতিবারই এই মামলায় কেজরিওয়ালকে কোনও প্রকার রক্ষাকবচ দিতে অস্বীকার করে দিল্লি হাইকোর্ট। এর পরই, এদিন সন্ধ্যায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে পৌঁছে যায় ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার দলটিতে রয়েছেন ১২ জন আধিকারিক। জানা যায়, একেবারে, ওয়ারেন্ট নিয়ে শুরু হয় তল্লাশি। রাত ৯টা নাগাদ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়। বাজেয়াপ্ত করা হয় তাঁর মোবাইল ফোন।

    আবগারি নীতি মামলায় গ্রেফতার (Arvind Kejriwal)

    আবগারি নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টির কয়েকজন নেতাকে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন (Arvind Kejriwal) দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া ও আপের রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিংহও। চলতি সপ্তাহেই গ্রেফতার করা হয় বিআরএস নেত্রী কে কবিতাকে। এবার গ্রেফতার হলেন খোদ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। এর আগে, এই মামলায় ইডি ৯ বার সমন পাঠিয়েছিল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে। নানা অজুহাতে প্রতিবারই হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছেন তিনি।

    রক্ষাকবচ দিতে অস্বীকার করে হাইকোর্ট

    ইডি যাতে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ না করে, সেই আর্জি নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। এদিন আদালতে পেশ করা আবেদনে কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) বলেন, “ইডি নিশ্চয়তা দিক যে তাদের সমনে সাড়া দিলে আমার বিরুদ্ধে কোনও কঠোর পদক্ষেপ (Liquor Policy Case) করা হবে না।” কিন্তু, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর যুক্তি ধোপে টেকেনি। মেলেনি রক্ষাকবচ। তার পরেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর দুয়ারে হাজির হয় ইডি। ঘণ্টাদুয়েক তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদের পর কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করা হয়। তবে, তার আগে, শেষ মরিয়া চেষ্টা করেছিলেন কেজরিওয়াল। গ্রেফতারি আসন্ন বুঝতে পেরে শেষ মুহূর্তে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থও হয়েছিলেন কেজরিওয়াল। আর্জি জানিয়েছিলেন জরুরিভিত্তিতে শুনানির। যদিও সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দিয়েছে, মধ্যরাতে শুনানি হবে না এই মামলার। সুপ্রিম কোর্টে শুনানি না হওয়ায় রাতেই গ্রেফতার করা হয় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে। 

    আরও পড়ুুন: তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বাসভবন চত্বরে জারি ১৪৪ ধারা

    এদিকে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর গ্রেফতারির পরেই তাঁর বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন আপ কর্মী, সমর্থকেরা। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যাতে অবনতি না হয়, তার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের আশপাশে জারি করা হয়েছে ১১৪ ধারা। শুক্রবার পিএমএলএ আদালতে হাজির করানো হবে আপ প্রধানকে। দেশের ইতিহাসে কেজরিওয়ালই (Arvind Kejriwal) প্রথম, যিনি মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকাকালীন গ্রেফতার হলেন। এর আগে ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকেও গ্রেফতার করে ইডি। তবে গ্রেফাতারির আগে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন তিনি (Liquor Policy Case)। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share