Tag: Madhyom

Madhyom

  • G20 Summit: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকেই ১৫ রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    G20 Summit: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকেই ১৫ রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ (G20 Summit) সম্মেলন। এর জন্য ভারতে ইতিমধ্যেই আসতে শুরু করে দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। শনিবার ও রবিবার, রাজধানী দিল্লি হয়ে উঠবে বিশ্বনেতাদের মিলন-প্রাঙ্গণ। এই দুদিনের সম্মলনে আলোচিত হবে একাধিক বিষয়। উত্থাপন হবে একাধিক প্রস্তাব। নেওয়া হবে একাধিক সংকল্প। তবে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যস্ত কর্মসূচি শুরু হয়ে যাচ্ছে একদিন আগেই। অর্থাৎ, আজ শুক্রবার থেকেই। সম্মেলনের ফাঁকে শুক্র থেকে রবি—এই তিনদিনে বিভিন্ন রাষ্ট্রেনতার সঙ্গে একাধিক বৈঠক হওয়ার কথা তাঁর। সূত্রের খবর, সম্মেলনে আগত রাষ্ট্রেনেতাদের সঙ্গে মোট ১৫টি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এক কথায়, একেবারে ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ দিয়ে

    জানা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী মোদির দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের এই সিরিজ শুরু হবে শুক্রবার বিকেলে। প্রথমেই তিনি নিজ বাসভবন, অর্থাৎ ৭ লোক কল্যাণ মার্গে (সাবেক ৭ রেস কোর্স রোড) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আপ্যায়ন করবেন। অতিথি দেশ হিসেবে জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit) হাজির বাংলাদেশ। সেখানে দুই নেতার মধ্যে বৈঠকে উঠে আসবে একাধিক দ্বিপাক্ষিক আলোচ্য বিষয়। বৈঠকে বাংলাদেশি এবং ভারতীয় টাকার মাধ্যমে লেনদেন সুগম করা, কৃষি গবেষণা এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে তিনটি সমঝোতাপত্র সই হতে পারে। দুই পড়শি দেশের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে বিদ্যুৎ এবং রেলপথের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনও হতে পারে। 

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে নৈশভোজে আলোচনা

    এর পর রাতে নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে নৈশভোজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেও দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হওয়ার কথা। চিন-ভারত সংঘাতের আবহে আজকের এই বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আশা করা হচ্ছে, অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং বহুপাক্ষিক বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া, জিই জেট ইঞ্জিন এবং পারমাণবিক প্রযুক্তি নিয়েও আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আগামী ২ দিন ঠাসা কর্মসূচিতে পর পর বৈঠক

    আগামিকাল, জি২০ সম্মেলনের (G20 Summit) প্রথম দিন। তারই ফাঁকে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজ এবং ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। দ্বিতীয় দিনে, ১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী মধ্যাহ্নভোজে দেখা করবেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে। এর পর এরপরে তিনি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিচেপ তাইপ এর্ডোগান, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েনের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। এর পাশাপাশি, কোমোরস, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রাজিল ও নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক (G20 Summit 2023) করবেন বলেও খবর সূত্রের। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: আসতে শুরু করেছেন রাষ্ট্রনেতারা, দিল্লিতে এখন সাজো সাজো রব

    G20 Summit: আসতে শুরু করেছেন রাষ্ট্রনেতারা, দিল্লিতে এখন সাজো সাজো রব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। রাত পোহালেই শনিবার থেকে শুরু দুদিন ব্যাপী জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। প্রথমবার ভারতের সভাপতিত্বে এই গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন হচ্ছে। বিশ্বের দরবারে ভারতের গরিমা অটূট রাখতে সচেষ্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নিরাপত্তার ঘেরাটোপে দিল্লি, চারদিকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে দিল্লিতে আসছেন বিদেশি রাষ্ট্রনেতা ছাড়াও প্রায় ১০ হাজার বিদেশি অতিথি। সেজে উঠেছে নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানে সদ্য উদ্বোধন হওয়া ভারত মণ্ডপ। এখানেই হবে মূল সম্মেলন। প্রস্তুত রয়েছে রাজধানী এলাকার অভিজাত হোটেলগুলিও। যে কারণে, দিল্লিজুড়ে এখন যুদ্ধকালীন তৎপরতা ও প্রস্তুতি। বহুস্তরীয় নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা রাজধানী চত্বর। একেবারে, মাছি গলার জো নেই! কার্যত লকডাউনে চলে গিয়েছে রাজধানী অঞ্চল।

    জি২০ সম্মেলনের (G20 Summit 2023) জন্য রাজধানী অঞ্চলের যান-চলাচলে বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী লরি, অটো, ট্যাক্সি-সহ যাত্রী পরিবহণে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এমনকী, বন্ধ করা হয়েছে অনলাইন ডেলিভারি। শুধুমাত্র, মেডিক্যাল এবং জরুরি পরিষেবার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ছাড়পত্র দেখিয়ে যেতে দেওয়া হচ্ছে। মেট্রো চালু থাকলেও, নিরাপত্তার স্বার্থে বিভিন্ন গেট বন্ধ করে রাখা হয়েছে। শুক্রবার থেকে রবিবার পর্যন্ত রাজধানীর সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস, বাণিজ্যেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার জন্য দেওয়া হয়েছে নির্দেশ। 

    সন্ধ্যায় রয়েছে জোড়া বৈঠক! আজ থেকেই কর্মসূচি শুরু মোদির

    তবে, মূল সম্মেলেন (G20 Summit) শনিবার শুরু হলেও, প্রধানমন্ত্রী মোদির কর্মসূচি শুরু হচ্ছে তার একদিন আগে থেকে, অর্থাৎ আজ শুক্রবার থেকেই। এদিন বিকেলে নিজের বাসভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনা হওয়ার কথা। এদিনই বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ দিল্লিতে পৌঁছচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এর পর রাতে নৈশভোজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বিশেষ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

    সন্ধ্যায় পৌঁছচ্ছেন জো বাইডেন, ঋষি সুনক, বাকিরা কে কখন আসছেন?

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের (G20 Summit) জন্য ইতিমধ্যেই দেশে আসতে শুরু করে দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। কেউ আজ আসছেন, কেউ আবার আগামিকাল সকালেই আসবেন। গতকাল রাতেই ভারতে এসেছেন ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েন। চলে এসেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। এসেছেন আর্জেন্টনার প্রধানমন্ত্রী। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা আসছেন দুপুরে। সন্ধ্যায় এসে পৌঁছবেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন, চিনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট এইচএইচ শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। তবে, জার্মানি এবং ফ্রান্সের রাষ্ট্রপ্রধানরা আসবেন ৯ সেপ্টেম্বর। তবে, করোনা আক্রান্ত হওয়ায় জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে পারছেন না স্পেনের প্রেসিডেন্ট পেদ্রো সাঞ্চেজ। সম্মেলনে স্পেনের প্রতিনিধি হিসেবে থাকবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট নাদিয়া কালভিনো সান্তামারিয়া ও বিদেশমন্ত্রী জোস ম্যানুয়েল আলভারেজ।

     

    রাষ্ট্রনেতাদের অভ্যর্থনা জানানোর দায়িত্বে কারা?

    এদিকে, জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit 2023) যোগ দিতে দেশে আগত বিভিন্ন বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে স্বাগত জানাতে যাবেন অসামরিক বিমান পরিবহণমন্ত্রী জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ভিকে সিং। চিনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংকেও দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে হাজির থাকবেন তিনি। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে অভ্যর্থনা জানাবেন কেন্দ্রীয় খাদ্য-সরবরাহ এবং ক্রেতা সুরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে। ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদাকে অভ্যর্থনা জানাবেন কৃষি প্রতিমন্ত্রী শোভা করান্ডলাজে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানাবেন রেল ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী দর্শনা জার্দোশ।

    কোন রাষ্ট্রনেতা কোথায় থাকছেন?

    জি২০ (G20 Summit) সদস্য ও আমন্ত্রিত দেশ মিলিয়ে প্রায় ৩০টি দেশের রাষ্ট্রনেতা আসছেন। তাঁদের থাকারও এলাহি ব্যবস্থা করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থাকবেন আইটিসি মৌর্য শেরাটন হোটেলে। মার্কিনীদের জন্য হোটেলের ৪০০টি রুম বুক করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যবস্থা করা হয়েছে বিশেষ লিফটের। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক থাকবেন শাংরি-লা হোটেলে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা থাকবেন ললিত হোটেলে। ফরাসি রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল মাক্রঁ থাকবেন ক্লারিজেস হোটেলে। ইম্পেরিয়াল হোটেল হতে চলেছে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজের অস্থায়ী বাসভবন। চিনা প্রতিনিধি দল থাকবে তাজ হোটেলে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০-র সাফল্য কামনায় গঙ্গাপুজো রাজ্যপালের, হাজির একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

    G20 Summit: জি২০-র সাফল্য কামনায় গঙ্গাপুজো রাজ্যপালের, হাজির একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। এই সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে কলকাতার গোয়ালিয়র ঘাটে গঙ্গা পুজো করতে দেখা গেল রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে। রাজ্যপালের সঙ্গে গঙ্গা পুজোয় হাজির ছিলেন একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা। ছিলেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শুভ্র কমল মুখোপাধ্যায়, যাদবপুরের উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ সহ অন্যান্যরা।

    গঙ্গাপুজো করার পরে কী বললেন রাজ্যপাল?

    এদিন গঙ্গা পুজো করার পরে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল বলেন, ‘‘মহৎ কিছু করার আগে আমরা মা গঙ্গার আশীর্বাদ নিয়ে থাকি। জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারত নিজের সেরাটাকে তুলে ধরতে সম্পূর্ণভাবে তৈরি রয়েছে। ভারতে অনুষ্ঠিত হওয়া এই সম্মেলন গোটা দেশ এবং বাংলার জন্য সফল হওয়া অত্যন্ত জরুরি। কারণ এর মাধ্যমেই তৈরি হবে নতুন ভারত, নতুন বাংলা। তাই আমাদের মা গঙ্গার আশীর্বাদ নিতে হবে, উন্নয়নের পথে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ঠিক যেভাবে বাধাহীন ভাবে মা গঙ্গা এগিয়ে চলেন।’’

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলন ঘিরে সাজো সাজো রব 

    প্রসঙ্গত জি২০ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সাজা সাজে রব সারা দেশজুড়ে। আসবেন বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্র নেতারা। আজই পা রাখার কথা রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের। সম্মেলনে বিশ্বের রাষ্ট্রনেতাদের খাবার পরিবেশন করা হবে সোনা-রুপোর পাত্রে। প্রায় ৩০টি দেশের প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি হাজির থাকবেন এই সম্মেলনে। প্রত্যেক রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে ১৫০ থেকে ২০০ জনের প্রতিনিধি দলেরও অংশগ্রহণ করার কথা রয়েছে। পাশাপাশি থাকবেন রাষ্ট্রনেতাদের নিরাপত্তা রক্ষীরাও। সবমিলিয়ে দশ হাজার প্রতিনিধির অংশগ্রহণে হতে চলেছে এই সম্মেলন। জি২০ (G20 Summit) শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ করার কথা রয়েছে রাষ্ট্রনেতাদের। মার্কিন প্রসিডেন্ট জো বাইডেন রোপণ করবেন জারুল গাছের চারা। এই আবহে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে রাজ্যপালের গঙ্গাপুজো অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ রাষ্ট্রনেতাদের, কোন চারাগাছ রোপণ করবেন বাইডেন?

    G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ রাষ্ট্রনেতাদের, কোন চারাগাছ রোপণ করবেন বাইডেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ুর পরিবর্তন জি২০ গোষ্ঠীর (G20 Summit) অন্যতম অ্যাজেন্ডা। সেই থিমকে মাথায় রেখে এবার ভারতে এসে বৃক্ষরোপণ করতে দেখা যাবে বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতাদের। জানা গিয়েছে বৃক্ষরোপণ করার তালিকায় নাম রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ সহ অন্যান্য রাষ্ট্র নেতাদের। শনিবারই শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। তা চলবে রবিবার পর্যন্ত। দিল্লির প্রগতি ময়দানে ভারত মণ্ডপমে জি২০ বৈঠক (G20 Summit) শেষ হওয়ার পরেই এই বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠিত হবে। তবে এখনও পর্যন্ত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির স্থান হিসেবে কোনও নাম সংবাদমাধ্যমে আসেনি। এর কারণ হিসেবে নিরাপত্তাজনিত কারণ রয়েছে বলেই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    কোন দেশ থেকে কী কী গাছ এল?

    জানা গিয়েছে, চারা গাছগুলি আসছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে। দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরব, ইতালি, তুরস্ক, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, আর্জেন্টিনা, চিন, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি করা হচ্ছে চারা গাছগুলি।  ইতালি ও তুরস্ক থেকে আনা হয়েছে অলিভ গাছের চারা। বাংলাদেশ থেকে এসেছে আম গাছের চারা। সৌদি আরব থেকে এসেছে তাল গাছের চারা। আবার ভারতের কাশ্মীর থেকে এসেছে চিনার গাছের চারা। সৌদি আরব থেকে কতগুলো খেজুর গাছও নিয়ে আসা হয়েছে। আবার জার্মানি থেকে এসেছে উইন্টারলিন্ড গাছ। বেশ কিছু দেশকে এমনও দেখা যাচ্ছে যারা জি২০-র (G20 Summit) সদস্য নয় কিন্তু তারাও গাছের চারা পাঠিয়েছে। এই দেশগুলি হল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, ওমান, মরিশাস, বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া, মিশর এবং স্পেন।

    কে কোন গাছের চারা রোপণ করবেন?

    কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে খবর, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ রোপণ করবেন চিনার কাছে চারা, জানা গিয়েছে কাশ্মীর থেকে আনা হয়েছে এই গাছ। অন্যদিকে পুতিনের অনুপস্থিতিতে এই বৈঠকের যোগ দেওয়ার কথা রাশিয়ার বিদেশ মন্ত্রীর। তিনিও চিনার গাছের চারা রোপণ করবেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রোপণ করবেন জারুল গাছের চারা, বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে রোপণ করতে দেখা যাবে উইলো গাছের চারা (G20 Summit)। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর রোপণ করবেন অর্জুন গাছের চারা। জানা গিয়েছে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্কপ্রসূত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IND vs PAK: ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা! রবিবার সুপার ফোরের ভারত-পাক ম্যাচ হবে তো?

    IND vs PAK: ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা! রবিবার সুপার ফোরের ভারত-পাক ম্যাচ হবে তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপার ফোরেও ভারত-পাক ম্যাচ ভেস্তে যেতে পারে বৃষ্টিতে, আশঙ্কার কথা শোনাল আবহাওয়া দফতর। সমগ্র ক্রিকেটবিশ্বের নজর ছিল ২ সেপ্টেম্বরের দিকে। চার বছর পর সেদিন ওয়ান ডে ক্রিকেটে মুখোমুখি হয়েছিল দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দেশ – ভারত ও পাকিস্তান (Ind vs Pak)। কিন্তু পাল্লেকেলেতে এশিয়া কাপের (Asia Cup) গ্রুপ পর্বের সেই ম্যাচে খলনায়ক হয়েছিল বৃষ্টি। ভারতের ব্যাটিংয়ের পর পাকিস্তান ইনিংস শুরুই করা যায়নি। ম্যাচ পণ্ড হয়। দুই দলের পয়েন্ট ভাগাভাগি হয়ে যায়। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ফের মুখোমুখি দুই দল। এই ম্যাচেও বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে বলে জানাল শ্রীলঙ্কার হাওয়া অফিস।

    জয় শাহকে চিঠি পিসিবি-র

    রবিবার ভারত-পাক ম্যাচ যদিও পাল্লেকেলেতে নয়, কলম্বোর প্রেমদাসা স্টেডিয়ামে। তবে আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, সেদিন সকালের দিকে বৃষ্টির সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ। এছাড়াও সারাদিন বিক্ষিপ্তভাবে হতে পারে বৃষ্টি। আর সন্ধ্যার পর অবনতি হবে আবহাওয়ার। অন্যদিকে, একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, এশিয়া কাপে বৃষ্টিতে ম্যাচ ভেস্তে যাওয়ার ফলে আয়োজক পাকিস্তান ক্ষতির মুখে। এরসঙ্গে যোগ হয়েছে সুপার ফোরের সূচিতে পরিবর্তন। প্রথমে হাম্বানটোটায় সুপার ফোরের ম্যাচ আয়োজনের কথা থাকলেও পরে সেটা কলম্বোতে আয়োজন করা হয়। এরফলে বিজ্ঞাপন থেকে সম্প্রচার সবকিছুতেই ক্ষতির মুখে পড়ছে তারা। এইজন্য ক্ষতিপূরণ চেয়ে জয় শাহকে চিঠি লিখেছেন পিসিবি প্রধান জাকা আশরাফ। পিসিবি-র এই মেইলের পরিপ্রেক্ষিতে এখনও এসিসি বা জয় শাহর পক্ষ থেকে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। আদৌ তাদের টাকা দেওয়া হবে কি না সেটা নিশ্চিত নয়। যেহেতু পিসিবি আয়োজক তাই লাভ ও ক্ষতি তাদেরই বওয়া উচিত। এক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের কোনও নিয়ম নেই এসিসি-র নিয়মে।

    আরও পড়ুন: নতুন করে বিশ্বকাপের চার লাখ টিকিট ছাড়ছে বিসিসিআই, মিলবে কবে?

    বাবরদের সহজ জয়

    আগামী ১০ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপে দ্বিতীয়বার মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকিস্তান।‌ সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে উড়িয়ে দিয়ে মনোবল তুঙ্গে বাবরদের। ভারতের বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগে পাক অধিনায়ক বলেন, ‘ভারতের বিরুদ্ধে নামার আগে আমাদের সেইভাবে কোনও চাপ নেই। একটা বড় ব্যবধানের জয় সবসময় দলের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে। পরের ম্যাচে আমরা আমাদের ১০০ শতাংশ দিয়েই খেলব।’ চলতি এশিয়া কাপের সুপার ফোর রাউন্ড শুরু হয়ে গিয়েছে। এই পর্বের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। এই ম্যাচটা কার্যত একতরফা হয়ে যায়। বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা কোনও লড়াই করতে পারেনি। এই ম্যাচে পরাজয়ের কারণ হিসেবে বাংলাদেশি ব্যাটারদের ব্যর্থতাকেই তুলে ধরেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Assembly: ১ বৈশাখই পশ্চিমবঙ্গ দিবস! প্রতিবাদ বিজেপির, ৬০ বিধায়ককে নিয়ে রাজভবনে শুভেন্দুরা

    West Bengal Assembly: ১ বৈশাখই পশ্চিমবঙ্গ দিবস! প্রতিবাদ বিজেপির, ৬০ বিধায়ককে নিয়ে রাজভবনে শুভেন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন ইস্যুতে রাজ্যের ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার, এমনই অভিযোগ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। বাংলা দিবস নিয়ে আলোচনা চলছে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায়। বিজেপি চায় ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস হোক। শাসকদল তৃণমূল তাতে রাজি নয়। ২০ জুন নয়, ‘বাংলা দিবস’ পালিত হোক ১ বৈশাখ। এই মর্মেই বৃহস্পতিবার বিধানসভায় প্রস্তাব পেশ করেন রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, ফিরহাদ হাকিম, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যরা। বিধায়ক সংখ্যার বিচারে এই প্রস্তাব পাশ হলেও এর পরিণতি ভাল নয়, এমনটাই দাবি শুভেন্দুর।

    পশ্চিমবঙ্গ দিবসের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা

    বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও বিজেপি বিধায়করা এদিন যে পোশাক পরে এসেছেন, সেই পোশাকের সামনে লেখা ‘২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস’, পিঠে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের ছবি। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, ‘রাজ্য সরকার প্রবলভাবে চেষ্টা করছে পশ্চিমবঙ্গ দিবসের ইতিহাস বিকৃত করতে। বিজেপি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ গঠন নিয়ে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদানকেও উপেক্ষা করা হচ্ছে।’ এদিন বিধানসভায় পশ্চিমবঙ্গ দিবসের জন্য রাজ্য সরকারের বিরোধিতা করে ৬০ জন বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে রাজভবন পর্যন্ত প্রতিবাদ পদযাত্রা করবেন বলে ঠিক করেছেন শুভেন্দু। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করে তাঁর হাতে স্মারকলিপিও তুলে দেওয়া হবে।

    বিধানসভায় প্রস্তাব পাশ

    বৃহস্পতিবার বিধানসভা অধিবেশন কক্ষে এ প্রসঙ্গে আলোচনা শুরু হতেই বিতর্ক বাধে। ভোটাভুটি চায় বিজেপি। জয় বাংলা বনাম ভারত মাতা স্লোগান ওঠে অধিবেশন কক্ষে। পাশ হয় প্রস্তাব। প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়ে ১৬৭। বিপক্ষে ৬২, বিরত ১। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীর গলায় শোনা যায়, বাংলার মাটি, বাংলার জল গানটি। বক্তব্য শেষ করার আগে মমতা বললেন, “কে সাপোর্ট করল না করল যায় আসে না। আমাদের নির্দেশ থাকবে, বাংলা দিবস পালন করব পয়লা বৈশাখ। শুভ নববর্ষের দিন। গান থাকবে বাংলার মাটি বাংলার জল।”

    আরও পড়ুন: “শেষ পর্যন্ত লড়ব…”! মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বাংলা ভাষাতেই বিস্ফোরক বিবৃতি রাজ্যপালের

    কী প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর?

    এ প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘এই প্রস্তাব কার্যকর হবে না। ইতিহাসকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই পশ্চিমবঙ্গ তৈরির নেপথ্যে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদানকে মান্যতা না দেওয়ার জন্যই ১ বৈশাখ বাংলা দিবস পালন করতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রস্তাব বিধায়নসভায় পাস হলেও রাজ্যপাল সই করবেন না। দিল্লিও ছাড়পত্র দেবে না। ফলে এর পরিণতি হবে রাজ্যের বাংলা নাম, বিধান পরিষদ গঠন, মুখ্যমন্ত্রীর আচার্য হওয়ার মতো।’ পরে বিধানসভা কক্ষে শুভেন্দু বলেন, ‘ইতিহাস বদলানো যাবে না। ২০ জুনকেই বাংলা দিবস করার পক্ষে বিজেপি। আমরা একটু পরেই রাজভবনে যাচ্ছি, অনুরোধ করব যাতে উনি এই বিলে সই না করেন। প্রধানমন্ত্রীকেও আর্জি জানাবো যেন ২০ জুনকেই বাংলা দিবস বলে পালন করা হয় এই দিনের ঐতিহ্যের কথা ভেবে।’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: বাংলাদেশের পাশে থাকার বার্তা! নিজ বাসভবনেই হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি

    G20 Summit: বাংলাদেশের পাশে থাকার বার্তা! নিজ বাসভবনেই হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সপ্তাহের শুক্রবার বিকালে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রসঙ্গত আসন্ন জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) যোগ দিতে ভারতে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে শেখ হাসিনার বৈঠক হবে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ৭ লোক কল্যাণ মার্গে। সাধারণভাবে যে কোনও রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার রীতি রয়েছে হায়দরাবাদ হাউস অথবা সাউথ ব্লকে। কিন্তু সেই প্রথা ভেঙে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি। 

    তিনদিনের ভারত সফরে শেখ হাসিনা

    বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, তিন দিনের ভারত সফরে শুক্রবার দিল্লিতে পৌঁছবেন শেখ হাসিনা (G20 Summit)। প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে বিকাল সাড়ে পাঁচটায়। তবে মোদি-হাসিনার এই বৈঠকে নতুন কোনও চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে বেশ কয়েকটি চুক্তি নিয়ে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা হতে পারে। যার মধ্যে একটি ভারত-বাংলাদেশের রেল প্রকল্প। প্রসঙ্গত, ত্রিপুরা থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এবার উদ্বোধনের পালা। শোনা যাচ্ছে, চলতি মাসেই সেই উদ্বোধন হবে। প্রসঙ্গত, গত অগাস্ট মাসে ব্রিকস সম্মেলনের অনুষ্ঠিত হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়, সদস্য দেশ না হলেও সেখানে অতিথি হিসেবে হাজির ছিল বাংলাদেশ। ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকেও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় শেখ হাসিনার। অগাস্টের পর আবার সেপ্টেম্বের মুখোমুখি হতে চলেছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান।

    অতিথি দেশ হিসেবেই জি২০ সম্মেলনে হাজির থাকবে বাংলাদেশ

    প্রসঙ্গত, শনিবার সকাল থেকেই শুরু হতে চলেছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। জি২০ গোষ্ঠীর মধ্যে বাংলাদেশ না থাকলেও অতিথি রাষ্ট্র হিসেবে আমন্ত্রণ পেয়েছে এবং সেই সুবাদেই ভারতে আসবেন শেখ হাসিনা। প্রসঙ্গত, দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে, সদস্য দেশ ছাড়া বাংলাদেশে এই সম্মেলনে আমন্ত্রণ পেয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তরফে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া, আর্জেন্টিনা এবং সৌদি আরবের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন শেখ হাসিনা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: “শেষ পর্যন্ত লড়ব…”! মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বাংলা ভাষাতেই বিস্ফোরক বিবৃতি রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: “শেষ পর্যন্ত লড়ব…”! মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বাংলা ভাষাতেই বিস্ফোরক বিবৃতি রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  রাজভবনের বাইরে ধরনায় বসার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার তার পালটা দিলেন রাজ্যপাল বোস। ভিডিয়ো বার্তায় মমতার ছুড়ে দেওয়া চ্যালেঞ্জ কার্যত গ্রহণ করে নেন তিনি। বৃহস্পতিবার সকালে দিল্লি থেকে ফিরে রাজ্যপাল বললেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী আমার সম্মানীয় সহকর্মী। তাঁকে রাজভবনে স্বাগত। তিনি রাজভবনের ভিতরে এসেই তাঁর যাবতীয় প্রতিবাদ, বিক্ষোভ দেখাতে পারেন। রাজভবনের সম্মাননীয় অতিথি হয়েই আসতে পারেন প্রতিবাদ জানাতে।’’

    কী বললেন রাজ্যপাল

    এদিন ভাঙা ভাঙা বাংলায় বলা ভিডিয়ো বার্তা প্রকাশ করেছেন রাজ্যপাল। তিনি বলেন, ‘কাজ করার জন্য আমি বাংলায় এসেছি। আমি রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য। নতুন প্রজন্মের বিকাশের কথা মাথা রেখে বিশ্ববিদ্যালগুলি দুর্নীতি ও হিংসামুক্ত হওয়া প্রয়োজন। আমি চাই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ভারতে সেরা হোক। আমার মতে এটা সম্ভব। কারণ আমাদের রাজ্যে মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা রয়েছেন, গুণী অধ্যাপকরা রয়েছেন। সেই কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ভারত সেরা হতে পারে।’ রাজ্যপাল বলেছেন, ‘‘শিক্ষা মাফিয়াদের একটা শিক্ষা হওয়া দরকার। ক্যাম্পাসের নরখাদকদের তাদের অপকর্মের জবাবদিহি করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে মেধানাশকারী যে হিংসা চলছে, তাতে অবিলম্বে দাঁড়ি টানা দরকার।’’ মুখ্যমন্ত্রীর ধরনার হুঁশিয়ারি নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন বোস। রাজ্যপাল বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীকে রাজভবনের ভিতরেও স্বাগত। যা প্রতিবাদ করার বাইরে নয়, রাজভবনের ভিতরে এসে করুন।’

    আরও পড়ুন: ‘‘একুশের শতক এশিয়ার শতক’’! আসিয়ান-ইন্ডিয়া সামিটে কী বললেন মোদি?

    কেন উপাচার্য নিয়োগ

    উপাচার্য নিয়োগ প্রসঙ্গে তাঁর করা পদক্ষেপের পক্ষেও সাফাই দিয়েছেন রাজ্যপাল বোস। তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলি সুষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য উপাচার্য থাকা প্রয়োজন। শিক্ষা দফতর উপাচার্য নিয়োগ করেছে। সুপ্রিম কোর্ট এই সিদ্ধান্তকে বেআইনি ঘোষণা করেছে। সেই কারণে উপাচার্যদের চলে যেতে হয়েছে। সেই অবস্থায় আমি অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করেছি। শিক্ষা দফতর বলল এটা ভুল এদিকে কলকাতা হাইকোর্ট বলছে এটা ঠিক। সরকার মনোনীতদের উপাচার্য নিয়োগ করতে পারিনি। কারণ কেউ দুর্নীতিগ্রস্ত ছিল, কারও বিরুদ্ধে ছাত্রীকে হেনস্থা করার অভিযোগ রয়েছে। কেউ আবার রাজনৈতিক খেলা খেলছিল। এটা খুব দুঃখজনকে যে পাঁচজন উপাচার্যকে পদত্যাগ করতে হয়েছে। তাঁরা আমাকে জানিয়েছে, তাঁদের হুমকি দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা দফতরের তরফে চাপ তৈরি করা হয়েছে।’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • ASEAN-India summit: ‘‘একুশের শতক এশিয়ার শতক’’! আসিয়ান-ইন্ডিয়া সামিটে কী বললেন মোদি?

    ASEAN-India summit: ‘‘একুশের শতক এশিয়ার শতক’’! আসিয়ান-ইন্ডিয়া সামিটে কী বললেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড-পরবর্তী পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক মঞ্চে পূর্ব এশিয়ার ‘কণ্ঠস্বর’ জোরালো করার আবেদন জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় ভারত-আসিয়ান শীর্ষবৈঠকে যোগ দিয়ে মোদি বলেন, ‘‘একবিংশ শতক এশিয়ার শতক। অতিমারি পরিস্থিতিতেও পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে আমরা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেছি।’’

    ইন্দোনেশিয়ায় মোদি

    আসিয়ান-ইন্ডিয়া শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে বৃহস্পতিবার ভোরবেলা ইন্দোনেশিয়ায় পা রাখেন মোদি। সেখানে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আসিয়ান সামিটে সহ-সভাপতিত্ব করা ভারতের জন্য গর্বের এবং সম্মানের। এই সম্মেলন ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি সংক্রান্ত নীতি বা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সহযোগিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। আমাদের এই সহযোগিতার চার দশক পূর্ণ হয়েছে। গত বছর আমরা ভারত-আসিয়ান বন্ধুত্ব উদযাপন করেছি। এই সম্মেলন আয়োজনের জন্য প্রেসিডেন্ট জোকো উইডোডোকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।”

    এদিন বিমানবন্দর থেকে হোটেলে পৌঁছলে তাঁকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান জাকার্তার প্রবাসী ভারতীয়রা। চারিদিক ‘মোদি মোদি’, ‘বন্দেমাতরম’ স্লোগানে কেঁপে ওঠে।  

    কী বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী মোদি জানিয়েছেন, ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের বিষয়ে আসিয়ানের দৃষ্টিভঙ্গিকে ভারত সমর্থন করে। শুধুমাত্র আর্থিক এবং বাণিজ্যিক লেনদেনের মধ্যে আসিয়ানকে সীমাবন্ধ না রেখে আসিয়ানকে বিশ্বের উন্নয়নে বৃহত্তর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশের গোষ্ঠী আসিয়ান এবং ভারতের বার্তালাপের পাশাপাশি, জাকার্তায় হবে পূর্ব এশিয়ান সম্মেলন। সেখানে আমন্ত্রিত দেশ হিসাবে থাকবেন চিন, আমেরিকা, জাপানের প্রতিনিধিরাও। তবে সময়ের স্বল্পতার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কোনও দ্বিপাক্ষিক পার্শ্ববৈঠক করবেন না।

    শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী তার আগেই দেশে ফিরবেন। তাই তাঁর অনুরোধেই সন্ধ্যায় নির্ধারিত পূর্ব এশিয়ান সম্মেলনকে দুপুরে এগিয়ে আনা হয়েছে বলে সাউথ ব্লক সূত্রের খবর।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত ‘ভারত মণ্ডপম’, খাবার পরিবেশন সোনার থালায়

    G20 Summit: রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত ‘ভারত মণ্ডপম’, খাবার পরিবেশন সোনার থালায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধান। তারপরেই ভারতের মাটিতে পা রাখবেন বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্র নেতারা। দিল্লির প্রগতি ময়দানে বসতে চলেছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। ৯ এবং ১০ সেপ্টেম্বর এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। ৮ সেপ্টেম্বর থেকেই বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা উপস্থিত হতে শুরু করবেন। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রত্যেক রাষ্ট্রনেতাকে ব্যক্তিগতভাবে স্বাগত জানাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর পাশাপাশি শনিবারে আগত রাষ্ট্রনেতাদের সম্মানে বিশেষ মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে খুঁটিনাটি

    জানা গিয়েছে, জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit) যেদিন শুরু হবে অর্থাৎ ৯ সেপ্টেম্বর সকাল ন’টার মধ্যেই সম্মেলন স্থলে হাজির হয়ে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ইতিমধ্যেই সম্মেলন স্থলকে নানাভাবে সাজানো হয়েছে। যার ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে। জি২০ শীর্ষ সম্মেলন স্থলের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ভারত মণ্ডপম’। কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারত মণ্ডপমে আসা রাষ্ট্রনেতাদের গাড়ি থেকে নামার সময় তাঁদের স্বাগত জানাবেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলন স্থল পর্যন্ত তাঁদের তিনি নিয়ে আসবেন। সূত্রের খবর, অনুযায়ী জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) হাজির থাকছেন প্রায় ৪০ জন রাষ্ট্রপ্রধান, প্রধানমন্ত্রী। যে সমস্ত দেশগুলিতে প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি আসতে পারছেন না সেই দেশগুলির বিদেশ মন্ত্রীরা হাজির থাকবেন প্রতিনিধি হিসেবে। প্রতিটি রাষ্ট্রপ্রধানদের প্রতিনিধি দলে থাকবেন ১৫০-২০০ থেকে সদস্য। এর পাশাপাশি থাকছে নিরাপত্তারক্ষী। সবমিলিয়ে শনিবার ও রবিবার ভারত মণ্ডপমে ১০ হাজার প্রতিনিধি জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে হাজির থাকবেন বলে জানা গিয়েছে। রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে যে সমস্ত অতিথিরা আসবেন তাঁদের জন্য থাকছে ভিউয়িং রুম। এখানে বসেই সরাসরি জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সম্প্রচার দেখতে পাবেন অতিথিরা। এর পাশাপাশি একাধিক দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী মোদির। প্রথম বৈঠক হওয়ার কথা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে। জানা গিয়েছে, প্রগতি ময়দানে ২০টি মিটিং রুমও তৈরি করা হয়েছে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য।

    সোনা-রুপোর থালা বাটিতে খাবার পরিবেশন

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনকে (G20 Summit) কেন্দ্র করে সাজসাজো রব দিল্লির প্রগতি ময়দানে। আলোর মালা এবং বিভিন্ন ডেকোরেশনে ইতিমধ্যে সেজে উঠেছে ভারত মণ্ডপম। জানা গিয়েছে, আগত অতিথিদের কোনও ত্রুটি রাখতে চায় না কেন্দ্রীয় সরকার। তার জন্য একদম রাজকীয়ভাবে খাবার পরিবেশন করা হবে। অতিথিদের সোনা এবং রুপোর পাত্রে খাবার পরিবেশন করা হবে বলে জানা গিয়েছে। এই খাবার পরিবেশনের রীতিতে দেশের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য ঝলক গোটা দুনিয়া দেখবে। প্রতিটি খাবার পাত্রেই রয়েছে কারুকার্য। মোট দু’শো জন কারিগর এই খাবার পাত্র তৈরিতে অংশগ্রহণ করেছেন বলে জানা গিয়েছে। কর্নাটক, বাংলা, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান এবং উত্তরাখণ্ডের মতো রাজ্যের কারিগরের পাত্রগুলি তৈরি করেছেন। বিশেষ ধরনের ডিনার সেটও তৈরি হয়েছে এবং লবণ রাখার ট্রেতে থাকছে অশোক চক্রের ছবি। রুপোর পাত্র ছাড়াও ডিনার সেটে থাকছে সোনার প্রলেপ দেওয়া বাটি এবং চামচ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share