Tag: Madhyom

Madhyom

  • One Nation One Election: চালু হচ্ছে ‘এক দেশ এক ভোট’! রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট কোবিন্দ কমিটির

    One Nation One Election: চালু হচ্ছে ‘এক দেশ এক ভোট’! রাষ্ট্রপতির কাছে রিপোর্ট কোবিন্দ কমিটির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে চালু হয়ে যাচ্ছে এক দেশ, এক নির্বাচন (One Nation One Election)! বৃহস্পতিবারই এ সংক্রান্ত রিপোর্টটি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাতে তুলে দেন মোদি সরকারের গড়া কমিটির প্রধান তথা প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। এদিন রাষ্ট্রপতি ভবনে গিয়ে রাষ্ট্রপতির হাতে ওই রিপোর্ট তুলে দেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া প্রাক্তন সাংসদ গুলাম নবি আজাদ।

    এক দেশ, এক নির্বাচন’

    লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গেই সব রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনও সেরে ফেলতে চায় মোদি সরকার। তাদের যুক্তি, এতে নির্বাচনী ব্যয় কমবে। একটি ভোটার তালিকায়ই দুটি নির্বাচন হওয়ায় কাজের চাপ কমবে সরকারি কর্মীদের। বিভিন্ন সময় বিধানসভা নির্বাচন হওয়ায় লাগু হয়ে যায় আদর্শ আচরণ বিধি। তার জেরে উন্নয়ন যায় থমকে। লোকসভার সঙ্গে বিধানসভাগুলিরও নির্বাচন (One Nation One Election) হলে, উন্নয়নের চাকা গড়াবে তরতরিয়ে। মোদি সরকারের এই ভাবনাকে নীতিগতভাবে সমর্থন জানিয়েছে নীতি আয়োগ, আইন কমিশন এবং নির্বাচন কমিশনও। নির্বাচনী খরচ বাঁচাতে ২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসেই ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র তত্ত্বের জয়গান করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কী বলছে কেন্দ্র?

    প্রধানমন্ত্রীর ভাবনাকে বাস্তবে রূপদান করতে গত বছর ১ সেপ্টেম্বর প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বে কমিটি গড়ে মোদি সরকার। এদিন ১৮ হাজার পাতার সেই রিপোর্টটিই রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি, ঐক্যমত্যের ভিত্তিতেই রাষ্ট্রপতির কাছে পেশ করা হয়েছে সুপারিশগুলি। ‘এক দেশ, এক নির্বাচনে’র স্বপক্ষে বলতে গিয়ে কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুনরাম মেঘওয়াল রাজ্যসভায় বলেছিলেন, “এর ফলে যে বিপুল পরিমাণ অর্থের সাশ্রয় হবে, তা রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের প্রচারে ব্যয় হতে পারে। এই নীতি কার্যকর হলে উন্নয়নমূলক প্রকল্পের গতিও বাড়বে।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন বারাকপুরের “বেতাজ বাদশা” অর্জুন সিং

    জানা গিয়েছে, এদিন যে রিপোর্টটি পেশ করা হয়েছে, তাতে কমিটি সর্বসম্মতভাবে গোটা দেশে এক সঙ্গে সব নির্বাচন করানোর পক্ষে সায় দিয়েছে। প্রথম ধাপে লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গে রাজ্যের বিধানসভাগুলির নির্বাচন সেরে ফেলা হবে। পরবর্তী একশো দিনের মধ্যে পুরসভা এবং পঞ্চায়েত স্তরের স্থানীয় নির্বাচনও সেরে ফেলার সুপারিশ করা হয়েছে রিপোর্টে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, এক সঙ্গে সব নির্বাচন করানো গেলে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায়ও যেমন রদবদল ঘটবে, তেমনি পরিবর্তন ঘটবে শাসনকার্যেও। রাজ্য নির্বাচন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জাতীয় নির্বাচন কমিটিকে দেশের সব নাগরিকের জন্য একটি মাত্র ইলেক্টোরাল রোল ও ভোটার কার্ড তৈরি করতে পারে (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Calcutta High Court: মুখ পুড়ল রাজ্যের! ডিএ-র দাবিতে মিছিলের নির্দেশ বহাল ডিভিশন বেঞ্চেও

    Calcutta High Court: মুখ পুড়ল রাজ্যের! ডিএ-র দাবিতে মিছিলের নির্দেশ বহাল ডিভিশন বেঞ্চেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার হাইকোর্ট ধাক্কা খেল রাজ্য সরকার। ডিএ-র দাবিতে নবান্ন পর্যন্ত মিছিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যের কো-অর্ডিনেশন কমিটি। বুধবারই শর্তসাপেক্ষে কমিটিকে ওই কর্মসূচি পালনের অনুমতি দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য সরকার।

    নির্দেশ বহাল ডিভিশন বেঞ্চেও (Calcutta High Court)

    বৃহস্পতিবার শর্তসাপেক্ষে সিঙ্গল বেঞ্চের সেই নির্দেশই বহাল রাখে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ। এখানেও বেশ কিছু শর্ত মেনে চলার কথা বলা হয়েছে মিছিলকারীদের। বেঞ্চের নির্দেশ, “এক লাইনে মিছিল করতে হবে। মিছিল শেষে কেবল একজন মাত্র বক্তৃতা দিতে পারবেন। শান্তিপূর্ণ মিছিল করতে হবে। মিছিল যেন কোথাও দাঁড়িয়ে না যায়।” প্রধান বিচারপতির (Calcutta High Court) মন্তব্য, “মিষ্টি দই, আলুপোস্ত, লুচি যেমন বাংলার সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ, মিটিং-মিছিলও তাই। এখানে সবাই জন্মগত যোদ্ধা।” তিনি বলেন, “কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা যেন না ঘটে, সেদিকে নজর রাখতে হবে সংগঠনকে। কর্মসূচি শেষ করতে হবে দু’ ঘণ্টার মধ্যে।”

    আরও পড়ুুন: “রাজ্যের ক্ষমতা নেই আটকানোর, রাজনীতি করবেন না”, সিএএ নিয়ে মমতাকে ‘শাহি’ তোপ

    মিছিলে শর্ত আদালতের 

    বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মান্থাও নির্দেশ দিয়েছিলেন, হাওড়া রেল মিউজিয়াম থেকে নবান্ন বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত মিছিল করতে পারবে কো-অর্ডিনেশন কমিটি। দুপুর ১টা থেকে কর্মসূচি শুরু করা যাবে। মিছিলে সর্বাধিক ১৫০০ জন থাকতে পারবেন। পুলিশ ওই মিছিলের ওপর প্রয়োজনীয় শর্ত আরোপ করতে পারবে। বিচারপতি মান্থার নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য।

    মিছিল শুরু দুপুর ১টায়

    এদিনের শুনানিতে নবান্ন বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত মিছিলে আপত্তি জানায় রাজ্য। সওয়ালে রাজ্যের এজি বলেন, “ওই জায়গায় কোনও কর্মসূচি হয় না। শাসক বা বিরোধী কাউকে কোনও দিন অনুমতি দেওয়া হয় না। গতবারের চেয়ে এবার কর্মসূচিতে লোকের সংখ্যাও বৃদ্ধি করা হয়েছে।” এজির উদ্দেশে প্রধান বিচারপতি বলেন, “একটি লাইন ধরে মিছিল যাবে। সেখানে সরকারি কর্মচারীরা অংশ নেবেন। সরকার তো তাঁদের সবার পরিচয় জানবে। তাই অসুবিধা হওয়ার কথা নয় (Calcutta High Court)।” প্রসঙ্গত ডিএ-র দাবিতে বৃহস্পতিবার কোঅর্ডিনেশন কমিটির মিছিল শুরু হওয়ার কথা দুপুর ১টায়। শেষ হবে নবান্ন বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে।

    ‘মহার্ঘ ভাতা বাড়লে তো পুলিশেরও বাড়বে’

    পুলিশের উদ্দেশেও তাৎপর্যপূর্ণ পর্যবেক্ষণ করেছেন প্রধান বিচারপতি। তিনি বলেন, ‘‘তারা (আন্দোলনকারী) সরকারি কর্মী, তারা সব নির্দেশ মেনে চলবেন। যদি না মানেন তাহলে তাদের সনাক্ত করতে পুলিশের কোন অসুবিধা হবে না। এর আগে যখন কর্মবিরতি হয়েছিল তখন মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন যে বেতন কাটা হবে। ফলে এই সরকারি কর্মীদের ওপর আপনাদের নিয়ন্ত্রণ আছে।’’ তখন আন্দোলনকারীদের তরফে বলা হয়, ‘‘পুলিশ অসুবিধা সৃষ্টি না করলে অশান্তি কেন হবে?’’ এর উত্তরে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘না না, পুলিশ কেন বাধা দেবে। আপনারা যদি মহার্ঘ ভাতা পান, তাহলে পুলিশও পাবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “রাজ্যের ক্ষমতা নেই আটকানোর, রাজনীতি করবেন না”, সিএএ নিয়ে মমতাকে ‘শাহি’ তোপ

    Amit Shah: “রাজ্যের ক্ষমতা নেই আটকানোর, রাজনীতি করবেন না”, সিএএ নিয়ে মমতাকে ‘শাহি’ তোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “হাতজোড় করে বলছি, রাজনীতি করবেন না। বাংলাদেশ থেকে আসা হিন্দুদের সঙ্গে অবিচার করবেন না।” বৃহস্পতিবার সকালে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে সিএএ নিয়ে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এটাই মনে করিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ‘শরণার্থী’ ও ‘অনুপ্রবেশকারী’র মধ্যে পার্থক্য বোঝেন না বলেও কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সেনাপতি।

    ভোটের রাজনীতি! (Amit Shah)

    সোমবার রাতে দেশজুড়ে লাগু হয়েছ সিএএ। যথারীতি তার পরেই ভোটে ফসল কুড়োতে রাজনীতি করতে শুরু করে দিয়েছে বিজেপি বিরোধী কয়েকটি দল। সিএএ নিয়ে রাজনীতি না করতে বুধবারই অনুরোধ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার ঠিক পরের দিনই একই অনুরোধ করলেন তাঁর সেনাপতি।দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই নির্বাচনে ভোট কুড়োতে সিএএ নিয়ে রাজনীতি করতে শুরু করে দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। যথারীতি খেলে দিয়েছেন চিরাচরিত হিন্দু-মুসলিম তাস। সিএএ প্রসঙ্গে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া, ‘সিএএ চালু করে ভোটের আগে বিজেপি হিন্দু-মুসলমানের মধ্যে বিভাজন তৈরির চেষ্টা করছে’।

    কী বললেন শাহ?

    মুখ্যমন্ত্রীর এহেন অভিযোগেরও মুখের মতো জবাব দিয়েছেন শাহ। বলেন, “যদি আপনি (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) জাতীয় নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে এই ধরনের রাজনীতি করেন, তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে অনুপ্রবেশ চলতে দেন, তাহলে মানুষ আপনার সঙ্গে থাকবে না। মমতা জানেন না, কাকে শরণার্থী বলে, আর কাকেই বা বলে অনুপ্রবেশকারী।” বিরোধীদের একই বন্ধনীভুক্ত করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “রাহুল গান্ধী, মমতা কিংবা কেজরিওয়াল – সব বিরোধী দল মিথ্যার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত।”

    ‘‘সিএএ কখনওই প্রত্যাহার করা হবে না’’

    তিনি (Amit Shah) বলেন, “আমাদের দেশে ভারতীয় নাগরিকত্ব সুরক্ষিত রাখা আমাদের সার্বভৌম অধিকার। আমরা তার সঙ্গে আপস করব না। সিএএ কখনওই প্রত্যাহার করা হবে না।” শাহ বলেন, “বিরোধীরা তোষণের রাজনীতি করছেন। বিজেপির কাছে সিএএ রাজনীতির বিষয় নয়।” শাহ বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে খুব শীঘ্রই ক্ষমতায় আসবে বিজেপি। সেদিন আর বেশি দূরে নেই। বিজেপি ক্ষমতায় এসে বাংলায় অনুপ্রবেশ বন্ধ করবে।”

    বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিকবার বলেছেন, এরাজ্যে সিএএ হতে দেবেন না। এদিন এই নিয়েও তৃণমূলনেত্রীকে একহাত নেন শাহ। মোদির ডেপুটি মনে করিয়ে দেন, কোনও রাজ্য সিএএ আটকাতে পারবে না। এটা তাদের ক্ষমতায় নেই। শাহ বলেন, ‘‘রাজ্য সরকারের কোনও ক্ষমতা নেই সিএএ-কে আটকানোর। নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয় সম্পূর্ণ কেন্দ্রর বিষয়, রাজ্যের কোনও ভূমিকা নেই।’’ একইসঙ্গে তিনি মনে করিয়ে দেন, এখন ভোটের জন্য বিরোধিতা হচ্ছে, কিন্তু পরে সবাই সমর্থন করবেন।

    আরও পড়ুুন: শেখ শাহজাহানের ডেরায় ইডি, সকাল থেকেই সন্দেশখালির নানা প্রান্তে চলছে তল্লাশি

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে পাশ হয় সিএএ। লাগু হয়েছে সোমবার। এই আইন অনুযায়ী, মুসলিম ধর্মাবলম্বী দেশ বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে কেউ (হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের কেউ) যদি ভারতে আশ্রয় চান, তাহলে তাঁদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে নয়া এই আইন বলে (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: জারি ‘হলুদ’ সতর্কতা, ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস কোন কোন জেলায়?

    Weather Update: জারি ‘হলুদ’ সতর্কতা, ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস কোন কোন জেলায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই গুমোট ভাব, মেঘলা আকাশ। দিনভর অস্বস্তিকর আবহাওয়া (Weather Update) থাকবে বলে জানিয়ে দিয়েছে হাওয়া অফিস। বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকলেও বাড়বে গরম। বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গে হলুদ সতর্কতা জারি করেছে মৌসম ভবন। বৃষ্টি হতে পারে বিভিন্ন জেলায়। আজ হালকা বৃষ্টি হতে পারে কলকাতাতেও।  ররিবার পর্যন্ত বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তারপর আরও চড়বে তাপমাত্রার পারদ।

    কলকাতার আবহাওয়া

    কলকাতায় রাতের তাপমাত্রা এক ধাক্কায় ৬ ডিগ্রি বেড়েছে। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৪.৭। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। মার্চেই ৩৬ ডিগ্রিতে পৌঁছে গিয়েছে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। কলকাতায় আজ আংশিক মেঘলা আকাশ। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বাড়বে। বৃহস্পতিবার মেঘলা আকাশ ও বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। থাকতে পারে হালকা ঝোড়ো হাওয়া। শনি-রবিবারেও বৃষ্টির (Rain fall in Kolkata) সম্ভাবনা। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ৩৭ থেকে ৯৫ শতাংশ।  আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, শহরে শুক্র ও শনিবারও হালকা বৃষ্টি হতে পারে।

    আরও পড়ুন: অরুণাচল সীমান্তে নয়া সড়কপথের পরিকল্পনা, ভারতের প্রয়াসে ভয় পাচ্ছে চিন?

    জেলায় জেলায় বৃষ্টি

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) তরফে বলা হয়েছে, উপকূলের দুই জেলায় মেঘলা আকাশের সম্ভাবনা। বৃষ্টির বেশি সম্ভাবনা পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর এবং উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনাতে। এছাড়াও কলকাতা, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, হুগলি, পূর্ব বর্ধমান ও বাঁকুড়াতে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবার কমবে বৃষ্টির পরিমাণ। শনিবার ফের বাড়বে বৃষ্টি। রবিবারেও বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের জেলাতে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণেই এই বৃষ্টির (Rainfall) সম্ভাবনা বেড়েছে বলে আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর। সপ্তাহের শেষে শনি ও রবিবার পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে অল্প বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গে। দার্জিলিং ও কালিম্পঙের পার্বত্য এলাকায় বৃষ্টি নেই বললেই চলে। মনোরম আবহাওয়ায় পরীক্ষার শেষে পাহাড়ে পর্যটকের ঢল নেমেছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মমতার ভাই বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিজেপি নেবে না, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: মমতার ভাই বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিজেপি নেবে না, সাফ জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সঙ্গে তাঁর ভাই স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে বাবুনের (Babun Banerjee) ‘ব্যক্তিগত কাজিয়া’য় বিজেপিকে যাতে না জড়ানো হয়, তা নিয়ে ‘সতর্ক’ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বুধবার বিকেলে নদিয়ার রানাঘাটে বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের সমর্থনে প্রচার সভা শেষে শুভেন্দু জানান, বাবুনের জন্য কখনওই বিজেপির দরজা খোলা ছিল না। বাবুন চাইলেও তাঁকে দলে নেবে না বিজেপি৷ 

    কী বললেন শুভেন্দু

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাই বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায় গত দু’দিন ধরে বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গেই যোগাযোগ রেখে চলছিলেন। এমনই বিস্ফোরক দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। একই সঙ্গে তিনি দাবি করলেন, বাবুনের বিজেপি যোগের সব প্রমাণ তাঁর মোবাইল ফোনে আছে। বিজেপির বিরুদ্ধে বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায় কোনও মন্তব্য করলেই তিনি সেই প্রমাণ ফাঁস করে দেবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। তাঁর কথায়, ‘‘চোরেদের পরিবারের কাউকেই বিজেপি নেবে না! বাবুন বলছে, আমি বিজেপিতে যাব না। আমি বলছি, বিজেপি (BJP) আপনাকে নেবে না। বিজেপি ওই পরিবারকে চোর বলেছে, ওই পরিবারের কাউকে বিজেপি নেবে না। গত দু’দিন বিজেপির সঙ্গে আপনি যা করেছেন, তার সবই আমার মোবাইল ফোনে রয়েছে। আপনি যদি বিজেপিকে নিয়ে কোনও কথা বলেন, হাটে এমন হাঁড়ি ভাঙব, পরের দিন আর মুখ দেখাতে পারবেন না।’’

    বাবুন-মমতা বিরোধ

    হাওড়া কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়কে পছন্দ নয়, বলে প্রকাশ্যে মত দেন বাবুন। তিনি বলেন, সেখানে অনেক যোগ্য প্রার্থী ছিল। তাই হাওড়া কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়াবেন তিনি। বাবুনের এই মন্তব্যের পরই তাঁর দিদি এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দেন, ভাইয়ের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করছেন তিনি৷ বাবুনের বিরুদ্ধে তাঁর কাছে অতীতেও অভিযোগ এসেছে বলেও জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ মুখ্যমন্ত্রীর এই কড়া অবস্থানের পর অবশ্য সুর বদলায় বাবুনের৷ এই প্রসঙ্গে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘বাবুনকে বলেছিল, ভাই তোকে এমপি (সাংসদ) করব! ভাইয়ের সঙ্গে চুক্তি ছিল, ২০২১ সালে তাঁকে এমপি করবে। ২০২৪ সালে ভাইকে এমপি টিকিট দেয়নি। একটু ভাগ বাটোয়ারায় কম পড়েছে। তাই এ সব বলছে। আর বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায়কে একটা কথা বলে দিই— পিসিকে যা বলার বলুন। মানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখন আর দিদি নেই। যখন দিদি ছিলেন তখন আমি ওঁর দলে ছিলাম, এখন উনি পিসি। ঠগি পিসিকে যা পারেন বলুন, বিজেপির কথা তুলবেন না।’’

    আরও পড়ুন: শেখ শাহজাহানের ডেরায় ইডি, সকাল থেকেই সন্দেশখালির নানা প্রান্তে চলছে তল্লাশি

    মমতার পরিবারতন্ত্র

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে পরিবারতন্ত্রকে প্রশ্রয় দেন তার উদাহরণ দিয়ে এদিন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘২০১১ সালের (Lok Sabha Election 2024) পরে কালীঘাট রোড ও হরিশ মুখার্জির স্ট্রিট মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবার দখল করেছে। তৃণমূল ক্ষমতায় আসার আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবারের কেউ কোনও পদে ছিলেন না। একে একে কার্তিক বন্দ্যোপাধ্যায় গুরুত্বপূর্ণ পদে জায়গা পেয়েছেন। তৃণমূলের স্পোর্টস সেলের সভাপতি দায়িত্ব পেয়েছেন বাবুন বন্দ্যোপাধ্যায়। কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়কে কাউন্সিলর করেছে, ভাইপোকে দিল্লি থেকে উড়িয়ে নিয়ে এসে প্রথমে সাংসদ, পরে মালিক করে দিয়েছে, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর অফ কোম্পানি করে দিয়েছে। এর সঙ্গে যত স্পোর্টসের জায়গা আছে, মোহনবাগান ক্লাব বলুন, ইস্টবেঙ্গল ক্লাব বলুন, বেঙ্গল হকি অ্যাসোসিয়েশন বলুন, অজিত বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে প্রত্যেককে বসিয়েছে। খেলাধুলার মানুষদের সরিয়ে দিয়েছে। হকির মাঠ থেকে শুরু করে এমন কোনও জায়গা নেই, যেখানে দখল করেনি এই পরিবার এবং সম্পূর্ণ হয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আশ্রয় এবং প্রশ্রয়ে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED Raid: শেখ শাহজাহানের ডেরায় ইডি, সকাল থেকেই সন্দেশখালির নানা প্রান্তে চলছে তল্লাশি

    ED Raid: শেখ শাহজাহানের ডেরায় ইডি, সকাল থেকেই সন্দেশখালির নানা প্রান্তে চলছে তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) শেখ শাহজাহানের (Shahjahan Sheikh) ডেরায় চলছে ইডির তল্লাশি (ED Raid)। বৃহস্পতিবার সকালে সন্দেশখালির একাধিক জায়গায় পৌঁছে গিয়েছেন ইডি অফিসাররা। শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া একটি মামলার তদন্তের জন্যই নাকি এই তল্লাশি অভিযান বলে জানা গিয়েছে। প্রথমে সন্দেশখালির ধামাখালিতে হানা দেন ইডি আধিকারিকরা (Enforcement Directorate)। বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছেন তাঁরা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তিনজনের বাড়িতে ইডি আধিকারিকরা তল্লাশি চালাচ্ছেন। প্রথমজন রিন্টু মোল্লা, দ্বিতীয় জন হলেন আইনুর মোল্লা ও তৃতীয় জন জামালউদ্দিন মোল্লা। জানা গিয়েছে, আইনুর ও জামালউদ্দিন মোল্লা সম্পর্কে দু’জন ভাই। অপরদিকে, রিন্টু হলেন শেখ শাহজাহানের মাছের ব্যবসার ম্যানেজারের শ্যালক।  শাহজাহান-ঘনিষ্ঠ এক ব্যবসায়ী নজরুল মোল্লার বাড়িতেও তল্লাশি চলছে। 

    কোথায় কোথায় তল্লাশি

    বৃহস্পতিবার সকালে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) একাধিক জায়গায় পৌঁছে যান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দল। সন্দেশখালির রাস্তাঘাট, দোকান বাজার ঘিরে রেখেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। জানা গিয়েছে, তিনটি জায়গায় তল্লাশি চলছে। ‘শাহজাহান-ঘনিষ্ঠ’ বেশ কয়েকজন মাছ ব্যবসায়ীর বাড়িতেও হানা দিয়েছেন ইডি অফিসাররা (ED Raid)। শাহজাহান উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ কর্মাধ্যক্ষ ছিলেন। মাছের ভেড়ির ব্যবসাও ছিল তাঁর। ধামাখালির কাছে একটি মাছের পাইকারি বাজার ঘিরে রেখে এদিন তল্লাশি চলছে। এই বাজারের অন্যতম অংশীদার নজরুল মোল্লার বাড়িও পৌঁছে গিয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। বাড়ির সামনে মোতায়েন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের। এদিন, প্রথম থেকেই সতর্ক ছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা। ইডি-র তল্লাশি অভিযান শুরুর আগে থেকেই সন্দেশখালির মূল রাস্তা ঘিরে ফেলে বাহিনী। নদীর পাড়ও ঘিরে ফেলেন বিএসএফ জওয়ানেরা। 

    আরও পড়ুন: সিএএ-র প্রভাব পড়বে ৮ আসনে! রাজ্যের উদ্বাস্তু ভোট যাবে বিজেপির ঝুলিতে, দাবি রিপোর্টে

    কেন ইডির তল্লাশি

    ইডি (ED Raid) সূত্রে জানা যাচ্ছে, শাহজাহান শেখের বিরুদ্ধে আমদানি-রফতানি সংক্রান্ত একটি মামলায় তদন্তের জন্যই নাকি সেখানে হানা দিয়েছেন গোয়েন্দারা। প্রসঙ্গত, রেশন বণ্টন মামলাতেও শাহজাহানের বিরুদ্ধে তদন্ত চালাচ্ছে ইডি। ইডি সূত্রে খবর, এই ব্যবসায়ীদের কয়েক জন শাহজাহানের সঙ্গে চিংড়ি মাছের ব্যবসায় যুক্ত ছিলেন। অভিযোগ, মাছের ব্যবসায় দুর্নীতির কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। কিছুদিন আগেই হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনা, কলকাতা মিলিয়ে মোট ছ’টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা। শাহজাহানের সূত্র ধরেই এই জায়গার সন্ধান মিলেছে বলে খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: এনআইএ-জালে বেঙ্গালুরুর ক্যাফে বিস্ফোরণের মাস্টার মাইন্ড সাব্বির

    NIA: এনআইএ-জালে বেঙ্গালুরুর ক্যাফে বিস্ফোরণের মাস্টার মাইন্ড সাব্বির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনআইএর (NIA) জালে ‘দ্য রামেশ্বরম ক্যাফে’ বিস্ফোরণের মাস্টার মাইন্ড। ধৃতের নাম সাব্বির। ঘটনার ১২ দিন পরে কর্নাটকের বেল্লারির কলবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাকে। প্রসঙ্গত, বেঙ্গালুরুর ‘দ্য রামেশ্বরম ক্যাফে’তে বিস্ফোরণ ঘটে ১ মার্চ।

    ক্যাফেতে বিস্ফোরণ

    জানা গিয়েছে, সেদিনের ওই বিস্ফোরণে জখম হয়েছিলেন ১০ জন। পুলিশ জানিয়েছে, বিস্ফোরণ ঘটনার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল আইইডি। বিস্ফোরক কম শক্তি সম্পন্ন হওয়ায় অভিঘাত জোরালো হয়নি। তার জেরেই ঘটেনি প্রাণহানির ঘটনা। ৫ মার্চ কর্নাটক সরকার ওই ঘটনার তদন্তভার হস্তান্তর করে এনআইএকে (NIA)। এনআইএ তদন্তের পাশাপাশি বেঙ্গালুরু পুলিশ বিস্ফোরণের ঘটনায় বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন ও বিস্ফোরক পদার্থ আইনের অধীনে মামলা দায়ের করে।

    অভিযুক্তের ছল-চাতুরি

    তার পরেই তদন্তে নামে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। ক্যাফেতে লাগানো সিসিটিভির ফুটেজে দেখা গিয়েছে, বিস্ফোরণের আগে এক ব্যক্তি ক্যাফেতে ঢুকে কাঁধের ব্যাগটি নামিয়ে রাখে। ব্যাগটিতে বিস্ফোরক ছিল। টাইমার দিয়ে সেটি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিল বলে অনুমান তদন্তকারীদের। ব্যাগটি রেখে ওই ব্যক্তি খাবারের কুপন নেয়। যদিও খাবার না খেয়েই বেরিয়ে যায় ক্যাফে থেকে। তার পরেই কান ফাটানো আওয়াজে কেঁপে ওঠে এলাকা। জখম জন ১০ জন। তদন্তভার হাতে নিয়েই অভিযুক্তের হদিশ দিতে পারলে ১০ লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে এনআইএ। অভিযুক্তকে ‘ওয়ান্টেড’ও ঘোষণা করা হয়।

    আরও পড়ুুন: দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    গত সপ্তাহে অভিযুক্তের খোঁজে যৌথভাবে অভিযান চালায় এনআইএ এবং সেন্ট্রাল ক্রাইম ব্রাঞ্চ। কলবাজার থেকে আটক করা হয় এক কাপড় ব্যবসায়ীকে। এখান থেকেই আটক করা হয় পিএফআইয়ের এক সদস্যকেও। বুধবার গ্রেফতার করা হয় মূল চক্রী সাব্বিরকে।

    তার আগে সিসিটিভির ফুটেজ স্ক্যান করে অভিযুক্তদের ছবি প্রকাশ করেন তদন্তকারীরা (NIA)। তদন্তে জানা যায়, বেঙ্গালুরুর ওই ক্যাফেতে বিস্ফোরক বোঝাই ব্যাগ রেখে অভিযুক্ত স্থানীয় একটি মসজিদে গিয়ে পোশাক বদলে নেয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    Lok Sabha Election 2024: দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) প্রথম দফার প্রার্থী তালিকায় ঘোষণা করা হয়েছিল ১৯৫জনের নাম। বুধবার দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বিজেপি। এতে নাম রয়েছে ৭২জনের। পদ্ম শিবিরের দ্বিতীয় দফার প্রার্থী তালিকায় রয়েছে বেশ কিছু হেভিওয়েট নেতার নাম।

    কোন কেন্দ্রে কত আসনে প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024)

    এদিন দিল্লির ২টি, গুজরাটের ৭টি, হরিয়ানার ৬টি, কর্নাটকের ২০টি, মহারাষ্ট্রের ২০টি, হিমাচল প্রদেশের ২টি, মধ্যপ্রদেশের ৫টি, তেলঙ্গনার ৬টি, উত্তরাখণ্ডের ২টি এবং ত্রিপুরার ১টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দমন ও দিউয়েরও (Lok Sabha Election 2024)। প্রথম দফায় বাংলার ২০টি কেন্দ্রে প্রার্থীর তালিকাও প্রকাশ করেছিল বিজেপি। বাংলায় লোকসভা আসন রয়েছে ৪২টি। তবে আসানসোলের প্রার্থী ভোজপুরী গায়ক-নায়ক পবন সিংহকে নিয়ে অসন্তোষ দানা বাঁধতেই প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় তাঁর নাম। তাই বাংলায় এখন বিজেপিকে ঘোষণা করতে হবে ২৩জন প্রার্থীর নাম।

    প্রার্থী তালিকায় হেভিওয়েট

    দ্বিতীয় দফার তালিকায় অবশ্য বাংলার কেউ নেই। তবে এবারের তালিকায় নাম রয়েছে কয়েকজন হেভিওয়েট পদ্ম প্রার্থীর। এঁরা হলেন, মনোহরলাল খট্টর (কার্নাল, হরিয়ানা), অনুরাগ সিং ঠাকুর (হামিরপুর, হিমাচলপ্রদেশ), অশোক তানওয়ার (সিরসা, হরিয়ানা), বাসবরাজ বোম্মাই (হাভেরি, কর্নাটক), প্রহ্লাদ জোশী (ধারওয়াড়, কর্নাটক), নীতিন গডকরী (নাগপুর, মহারাষ্ট্র), পীযূষ গোয়েল (মুম্বই উত্তর, মহারাষ্ট্র), তেজস্বী সূর্য (বেঙ্গালুরু দক্ষিণ, কর্নাটক), মহারানি কৃতী সিংহ দেববর্মা (ত্রিপুরা পূর্ব, ত্রিপুরা) এবং পঙ্কজা মুন্ডে (বীড়, মহারাষ্ট্র)।

    আরও পড়ুুন: দেড় বছর অপেক্ষা নয়, তার আগেই বিধানসভার ভোট, জনসভায় জানিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    বিজেপির প্রথম দফার প্রার্থী তালিকায় যে ১৯৫ জনের নাম ছিল, তাঁরা লড়বেন ১৬টি রাজ্যের বিভিন্ন কেন্দ্রে। এদিন দ্বিতীয় দফায় যে তালিকা প্রকাশ হয়েছে, তা ১০টি রাজ্যের বিভিন্ন কেন্দ্রের।এদিনের তালিকায় তিন রাজ্যের তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর নাম রয়েছে। এঁরা হলেন, হরিয়ানার সদ্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর, উত্তরাখণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তির্থ সিং রাওয়াত এবং কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই। তির্থ প্রার্থী হচ্ছে হরিদ্বার কেন্দ্রে (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: রাজ্যের সব দুর্নীতির মধ্যে যোগ সূত্র রয়েছে! হাইকোর্টে বিস্ফোরক দাবি সিবিআই-এর

    Recruitment Scam: রাজ্যের সব দুর্নীতির মধ্যে যোগ সূত্র রয়েছে! হাইকোর্টে বিস্ফোরক দাবি সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি সুতোর জট ছাড়াতে গেলে অন্যটিতে টান পড়ছে। একটা দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে আর একটা দুর্নীতি বেরিয়ে আসছে। বুধবার প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্টে রিপোর্ট দিয়ে এমনটাই দাবি করেছে সিবিআই এবং ইডি। প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) তদন্ত দ্রুত শেষ হবে কি না, তা আদালতকে জানাতে গিয়েই এই দাবি করে সিবিআই। এসএসসি থেকে প্রাথমিক এবং পুর নিয়োগ দুর্নীতি একে অপরের সঙ্গে জড়িত, বলে জানায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    প্যান্ডোরার বাক্স

    বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে সিবিআই এবং ইডি প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) তদন্ত রিপোর্ট পেশ করে। বিচারপতি সিবিআইয়ের আইনজীবীর কাছে জানতে চান, টাকার উৎস নিয়ে কিছু জানা গেল কি না। আইনজীবী বলেন, “কখনওই শেষ না হওয়ার মতো উৎস। আমরা ইতিমধ্যে অনেক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছি। আসলে এটা প্যান্ডোরার বাক্স। একটা দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে আরেকটা দুর্নীতি উঠে আসছে। গোটাটাই একটা দুর্নীতির চক্র। নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন সুজয় কৃষ্ণ ভদ্র। গত জানুয়ারিতে আচমকাই একদিন জোকা ইএসআই হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ‘কালীঘাটের কাকু’র কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। সেই কণ্ঠ স্বরের নমুনার রিপোর্ট সম্পর্কেও বুধবার জানতে চায় আদালত। সিবিআই জানায়, সেই রিপোর্ট এখনও আসেনি তাঁদের হাতে। এতে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিচারপতি। ২ মাস হয়ে গেছে। ওটা ব্যবহার না করতে পারলে তদন্তে কি সহযোগিতা হবে? প্রশ্ন করেন তিনি।  

    আরও পড়ুন: অরুণাচল সীমান্তে নয়া সড়কপথের পরিকল্পনা, ভারতের প্রয়াসে ভয় পাচ্ছে চিন?

     এসএসসিতে দুর্নীতি

    এদিকে এসএসসির দুর্নীতি মামলায় এদিন বিচারপতি দেবাংশু বসাক বলেন, নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) প্রমাণিত হলে নিয়োগ সম্পূর্ণ বাতিল হয়ে যেতে পারে কিংবা গোটা নিয়োগের অংশ বিশেষ বাতিল হতে পারে। এই দুটি বিকল্পই আমাদের কাছে রয়েছে। যদিও এটা একেবারে প্রাথমিক পর্যায়। এখনও অনেক কিছু আদালত খতিয়ে দেখবে। সবটা বেআইনি হলে পরিণতি যা হওয়ার তাই হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pawan Singh: ‘মা-কে দেওয়া কথা রাখব’, ভোটে লড়বেন ভোজপুরী গায়ক পবন সিং

    Pawan Singh: ‘মা-কে দেওয়া কথা রাখব’, ভোটে লড়বেন ভোজপুরী গায়ক পবন সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সপ্তাহের মধ্যেই বদলে ফেললেন সিদ্ধান্ত। লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Vote) দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করলেন ভোজপুরি তারকা শিল্পী পবন সিং (Pawan Singh)। বাংলার আসানসোল কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হিসাবে তাঁর নাম ঘোষণা করেছিল বিজেপি। কিন্তু ব্যক্তিগত কারণ তিনি প্রথমে ভোটে দাঁড়াতে চাননি। দেখা করেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে। কয়েক দিন ভাবনা চিন্তার পর ফের বুধবার তিনি সমাজ মাধ্যমে জানান, ভোটে লড়তে আগ্রহের কথা।

    কী বললেন পবন

    বুধবার সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে পবন (Pawan Singh) লেখেন, ‘জনগণ ও আমার মাকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে নির্বাচনে লড়ব। আপনাদের আশীর্বাদ ও সহযোগিতা কামনা করছি। জয় মাতা দি।’ তবে তিনি আসানসোল থেকে লড়বেন, নাকি নয়া প্রার্থী তালিকায় বিহারের কোনও আসন থেকে তাঁকে টিকিট দেওয়া হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। উল্লেখ্য, বিজেপি-র প্রার্থীতালিকা প্রকাশ্যে আসার পর দেখা যায় বাংলার আসানসোল আসনটি থেকে পবন সিংকে প্রার্থী ঘোষণা করেছে পদ্ম শিবির। ভোজপুরী এই গায়ককে প্রার্থী করা নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করে বাংলার শাসকদল। এরপর ভোটে না লড়ার কথা জানান পবন। তারপর তিনি দেখা করেন জেপি নাড্ডার সঙ্গে।  সেই বৈঠকের পর পবন বলেন, ‘নাড্ডাজির সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তার পরে যা হবে সেটা ভালই হবে। ভোটে লড়ার বিষয়টি সময় বলবে।’ আর আজ তিনি জানিয়ে দিলেন, তিনি ভোটে লড়বেন।

    কোথা থেকে দাঁড়াবেন পবন

    বিজেপি সূত্রে খবর, পবন (Pawan Singh) আসানসোল নয়, লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Vote) অন্য কেন্দ্র থেকে দাঁড়াবেন। বাংলা নয়, বিহারের কোনও কেন্দ্র থেকে বিজেপি তাঁকে টিকিট দিতে পারে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, পবন নিজে আরা লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হতে চান। কারণ তিনি ওই এলাকার ছেলে। কিন্তু ওই আসনের বিজেপি সাংসদ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরকে সিং। তাই পবনকে প্রার্থী করার ক্ষেত্রে আরার পাশাপাশি বিহারের সসারাম এবং বক্সার কেন্দ্র নিয়েও ভাবনা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: অরুণাচল সীমান্তে নয়া সড়কপথের পরিকল্পনা, ভারতের প্রয়াসে ভয় পাচ্ছে চিন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share