Tag: Madhyom

Madhyom

  • Calcutta High Court: “তৈলমর্দন করলেই মিলবে পছন্দের পোস্টিং?” শিক্ষক নিয়োগ মামলায় প্রশ্ন বিচারপতির

    Calcutta High Court: “তৈলমর্দন করলেই মিলবে পছন্দের পোস্টিং?” শিক্ষক নিয়োগ মামলায় প্রশ্ন বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যাঁরা আপনাদের হাতে তৈলমর্দন করবেন, তাঁদের পছন্দমতো স্কুলে পোস্টিং দেবেন?” মঙ্গলবার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদকে এই প্রশ্নই করলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রধান শিক্ষক নিয়োগ মামলায় এই প্রশ্ন করেন বিচারপতি মান্থা।

    বান্ধবীর বাড়ির কাছে পোস্টিং

    তাঁর মন্তব্য, “যাঁরা তৈলমর্দন করেন তাঁদেরই কি পছন্দমতো স্কুলে পোস্টিং দেন? মামলাকারী অনেক কিছুই চাইতে পারেন। মামলাকারী বলতে পারেন যে তাঁকে তাঁর বান্ধবীর বাড়ির কাছে পোস্টিং দেওয়া হোক। কিন্তু পোস্টিংয়ের নির্দিষ্ট বিধি কোথায়?” বিচারপতির আরও প্রশ্ন, “হাওড়া, বাঁকুড়া, উত্তর ২৪ পরগনায় কাউন্সেলিং হলে, পূর্ব মেদিনীপুরে কেন নয়?” বিচারপতি মান্থা বলেন, “বারবার জিজ্ঞাসা করা হলেও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ বা রাজ্য সরকার কেউই নির্দিষ্ট কোনও বিধি দেখাতে পারেনি।” আদালতের নির্দেশ, “যদি এখনও কোনও শূন্যপদ থাকে, তাহলে সেখানে নিয়োগ করা যাবে না।” রাজ্য ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের হলফনামাও তলব করেছে আদালত (Calcutta High Court)।

    প্যানেল তৈরি হওয়ার পর কাউন্সেলিংই হয়নি

    মামলাকারীর দাবি, প্রধান শিক্ষকের প্যানেল তৈরি হওয়ার পর কাউন্সেলিংই হয়নি। তৃণমূলের শিক্ষক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষকদের বাড়ির কাছে পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তি এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বলেও অভিযোগ করেছেন মামলাকারী। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই আদালতের দ্বারস্থ হন পূর্ব মেদিনীপুরের দুটি সার্কেলের সাতজন শিক্ষক। তাঁদের মতে, পোস্টিং দেওয়ার ক্ষেত্রে কাজে লাগানো হয়েছে রাজনৈতিক প্রভাব। বিচারপতি মান্থার মন্তব্য, “২০১৬ সালের বিধির মধ্যে কোথাও কাউন্সেলিং বা পোস্টিংয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে নির্দিষ্ট করে কিছু বলা নেই। তাই জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদগুলি পোস্টিংয়ের ক্ষেত্রে অনিয়ন্ত্রিত ক্ষমতা পেয়ে যাচ্ছে।” এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ১৮ ডিসেম্বর।

    আরও পড়ুুন: মমতা-নীতীশদের অনুপস্থিতির জের! শরিক-ঘোঁটে ভেস্তে গেল ইন্ডি-জোটের বৈঠক?

    প্রসঙ্গত, তৃণমূল জমানায় শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ। কখনও নিয়োগের ক্ষেত্রে, কখনও আবার পোস্টিং দেওয়ার ক্ষেত্রে কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠছে। মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে অনেকে চাকরি ‘কিনেছেন’ বলেও অভিযোগ। আবার বেছে বেছে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের চাকরি দেওয়া হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। এসব নিয়েও দায়ের হয়েছে মামলা। এবার সেই তৃণমূলের বিরুদ্ধেই অভিযোগ উঠল রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে পোস্টিং দেওয়ার (Calcutta High Court)।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

       

  • UPI: ২০০০ টাকার বেশি জি-পে, ফোন-পে করতে লাগবে ৪ ঘণ্টা! জানেন কেন?

    UPI: ২০০০ টাকার বেশি জি-পে, ফোন-পে করতে লাগবে ৪ ঘণ্টা! জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউনিফায়েড পেমেন্ট ইন্টারফেসের বা ইউপিআই অ্যাপগুলি ব্যবহারে পরিবর্তন আনতে চলেছে সরকার। ইউপিআই (UPI) প্ল্যাটফর্ম অপব্যবহার করে দেশে প্রতারণার হার যে ভাবে বাড়ছে, তাতে লাগাম পরাতেই এই বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। কেন্দ্র সরকারের তরফেই এহেন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। 

    ঠিক কী পরিবর্তন আনা হচ্ছে?

    সরকার সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, কোনও দুই ব্যক্তির মধ্যে প্রথমবার যদি ইউপিআই (UPI) লেনদেন হয় তাহলে একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের বেশি পরিমাণের ক্ষেত্রে সেই টাইম ফ্রেম কিছুটা বৃদ্ধি পেতে চলেছে। যারা নিজেদের নতুন লেনদেন করছেন তাদের জন্যই এই সময়সীমা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানিয়েছে সরকার। যারা নিজেদের মধ্যে আগে লেনদেন করেছিলেন তাদের ক্ষেত্রে এই অসুবিধা হবে না। জানা যাচ্ছে, এবার থেকে যদি নতুন দুইজনকে ইউপিআই লেনদেন করতে হয় তাহলে এর টাইম ফ্রেম চার ঘণ্টার মতো হবে। অর্থাৎ যদি কোন ব্যক্তি প্রথমবারের জন্য কোনও অন্য ব্যক্তি বা সংস্থাকে টাকা পাঠান, তাহলে সেক্ষেত্রে পেমেন্ট ক্রেডিট হতে চার ঘন্টা সময় লাগবে। সরকার জানিয়েছে, যদি ২ হাজার টাকা বা তার বেশি টাকার লেনদেন হয় তাহলেই কিন্তু এই ওয়েটিং টাইম কার্যকর হবে। যদি তার কম টাকার লেনদেন হয়, তাহলে এই সমস্যা হবে না। তবে, অনেকেই মনে করেন, যে ইউপিআই লেনদেনের ক্ষেত্রে এই টাইম ফ্রেমের নিয়ম কার্যকর করার আগে সাইবার নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগগুলির সমাধান করা প্রয়োজন। 

    আরও পড়ুন: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    কেন এই নয়া নিয়ম

    আরবিআই এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে যতগুলি ইউপিআই পেমেন্টের (UPI) ঘটনা ঘটেছিল, তার মধ্যে ১৩ হাজার ৫৩০টি ঘটনা ছিল জালিয়াতি। ৩০ হাজার ২৫২ কোটি টাকার জালিয়াতি হয়েছিল এই বছরে। তাই অনলাইন জালিয়াতি রোধে এবারে নতুন নিয়ম আনতে চলেছে কেন্দ্র সরকার। এই নতুন প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে অনলাইনে প্রতারণার ঘটনা কমবে বলেই মনে করছে সরকার। যদিও এই পন্থা ডিজিটাল পেমেন্টের ক্ষেত্রে বেশ কিছু জটিলতা তৈরি করতে পারে। তাই এখনও এই নিয়ম প্রস্তাবনার পর্যায়ে রয়েছে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে’র দিনেই প্রাইমারি টেট! ক্ষোভ জমছে পরীক্ষার্থীদের মধ্যেও

    PM Narendra Modi: ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠে’র দিনেই প্রাইমারি টেট! ক্ষোভ জমছে পরীক্ষার্থীদের মধ্যেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঠিক ছিল প্রাইমারি টেট পরীক্ষা হবে ১০ ডিসেম্বর। পরীক্ষা যখন দোরগোড়ায়, তখনই কোনও কারণ ছাড়াই বদলে দেওয়া হল টেট পরীক্ষার দিন! পরীক্ষা হবে ২৪ ডিসেম্বর। ঘটনাচক্রে এদিনই ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে ‘লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠে’র আসরে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। বিজেপির অভিযোগ, রাজনীতি করতেই পর্ষদ বেছে বেছে পরীক্ষার দিন ফেলেছে ২৪ ডিসেম্বর। গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে ব্যাঘাত ঘটাতেই এটা করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদেরও একাংশের বক্তব্য, বেছে বেছে লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের অনুষ্ঠানের দিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার দিন ফেলে আদতে তাঁদেরই হেনস্থা করতে চাইছে রাজ্য সরকার।

    ২৪ ডিসেম্বর গীতাজয়ন্তী

    ২৪ ডিসেম্বর, রবিবার গীতাজয়ন্তী। দিনটির গুরুত্ব অপরিসীম। তবে এ রাজ্যে এতদিন দিনটির বিশেষত্বের কথা জানতেন হাতে গোণা কয়েকজন। এবার অবশ্য হইচই পড়ে গিয়েছে এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে। এর প্রথম কারণ, এক লক্ষ মানুষ গীতা পাঠ করবেন সমবেত কণ্ঠে। আর দ্বিতীয়ত, অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। তাই গীতা পাঠকদের পাশাপাশি এদিনের অনুষ্ঠান চাক্ষুষ করতেও ভিড় করবেন প্রচুর মানুষ (PM Narendra Modi)। এঁদের মধ্যে ধর্মপ্রাণ মানুষ যেমন থাকবেন, তেমনি থাকবেন অনুসন্ধিৎসুরাও।

    সমস্যায় পড়তে পারেন পরীক্ষার্থীরা

    প্রধানমন্ত্রী শহরে আসবেন। তাই এদিন যান নিয়ন্ত্রণ করা হবে। তার ওপর ব্রিগেডে এদিন ভিড় হবে লক্ষাধিক মানুষের। যেহেতু দিনটি রবিবার, তাই যানবাহন চলে কম। এই জোড়া ফলায় সমস্যায় পড়তে পারেন টেট পরীক্ষার্থীরা। বিশেষত, এদিন যাঁরা পরীক্ষা দিতে আসবেন কলকাতায়। তাছাড়া যাঁরা পরীক্ষা দেবেন, তাঁদের অনেকেই বঞ্চিত হবেন এই মহতী অনুষ্ঠানের সাক্ষী হওয়া থেকে। তাই ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে পরীক্ষার্থীদেরও একাংশের মধ্যে। যেহেতু অনেক আগে থেকেই লক্ষ কণ্ঠে গীতা পাঠের আয়োজন করেছেন উদ্যোক্তারা, প্রস্তুতিও শেষের পথে, তাই অনুষ্ঠানের দিন বদল করতে রাজি নন তাঁরা। এদিকে, রাজ্য সরকারও ওই দিনেই পরীক্ষা নিতে বদ্ধপরিকর। স্বাভাবিকভাবেই যার খেসারত দিতে হতে পারে পরীক্ষার্থীদের।

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    সংগঠনের সহ-সভাপতি রিষড়া প্রেম মন্দিরের সন্ন্যাসী নির্গুণানন্দ ব্রহ্মচারি বলেন, “অনেক আগে থেকে আমাদের কর্মসূচি ঠিক করা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) যে আসবেন, সেটাও চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে। তাই আমাদের পক্ষে দিন বদল করা সম্ভব নয়।” বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “এ রাজ্যের শাসক দল ও মুখ্যমন্ত্রী যে সনাতন ধর্ম বিরোধী, তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। পরীক্ষা পিছিয়ে দিয়ে সনাতন ধর্মের একটি কর্মসূচির দিনের করাটা, তাঁর সেই মনোভাবেরই পরিচায়ক।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Cyclone Michaung: নেল্লোরের কাছে ল্যান্ডফল! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে লন্ডভন্ড চেন্নাই, মৃত ৫

    Cyclone Michaung: নেল্লোরের কাছে ল্যান্ডফল! ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাবে লন্ডভন্ড চেন্নাই, মৃত ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোরেই অন্ধকার। সকাল থেকে আকাশে কালো মেঘের আনাগোনা। সঙ্গে ঝড়ো হাওয়ার দাপট। ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের প্রভাব শহর কলকাতাতেও। মঙ্গলবার অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোরের কাছে ল্যান্ডফল করার কথা শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের।  ইতিমধ্যেই মিগজাউম পেরিয়ে গিয়েছে অন্ধ্র প্রদেশের উপকূল এলাকা। নেল্লোর এবং মছলিপট্টনমের মধ্যবর্তী এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ের আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ল্যান্ডফলের সময় এই ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১১০ কিলোমিটার।

    অন্ধ্র প্রদেশে জারি সতর্কতা

    মঙ্গলবার সকাল থেকেই ঘূর্ণিঝড় নিয়ে সতর্ক করে একের পর এক পোস্ট করেছে আবহাওয়া দফতর (IMD)। পূর্বাভাস রয়েছে, দক্ষিণ অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলের সমান্তরাল ভাবে উত্তর দিকে এই ঘূর্ণিঝড় এগোবে। ইতিমধ্যেই সমুদ্র উথাল-পাতাল শুরু হয়েছে। বেড়ে গিয়েছে জলস্তর। ল্যান্ডফলের সময় এই ঘূর্ণিঝড়ের জেরে অন্ধ্রের একাধিক এলাকায় ৮৫ থেকে ৯৫ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইতে পারে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে হাওয়ার গতিবেগ বেড়ে দাঁড়াতে পারে ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত। উপকূলবর্তী এলাকায় দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় বন্দোবস্ত করা হয়েছে।

    তাণ্ডব চেন্নাইয়ে

    ল্যান্ডফলের আগে সোমবার এই ঝড় তাণ্ডব চলল চেন্নাই-সহ আশপাশের এলাকায়। বৃষ্টির কারণে চেন্নাইয়ে মৃত্যু হয়েছে পাঁচ জনের। মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে বিমানবন্দর। ভারী বৃষ্টির কারণে চেন্নাইয়ের বহু এলাকা জলমগ্ন। চেন্নাই পুলিশ জানিয়েছে, ভারী বৃষ্টিতে শহরে পাঁচ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছে তারা। বৈদ্যনাথন উড়ালপুলের কাছে ৭০ বছরের এক প্রবীণের দেহ মিলেছে। তাঁর পরিচয় জানা যায়নি। ফোরশোর এস্টেট বাস ডিপোর কাছে ৬০ বছরের এক মহিলার দেহ মিলেছে। তাঁরও পরিচয় জানা যায়নি। দিণ্ডিগুল জেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গিয়েছেন ৫০ বছরের এক ব্যক্তি। তাঁর নাম পদ্মনাভন। পাণ্ডিয়ান নগরেও নিজের বাড়ির কাছে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক জনের। মৃতের নাম গণেশন (৭০)। বেসান্ত নগরে গাছ চাপা পড়ে মৃত্যু হয়েছে ৩৫ বছরের এক যুবকের। নাম মুরুগান।

    আরও পড়ুন: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    কলকাতার আবহাওয়া

    আজ, মঙ্গলবার সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ। নিম্নচাপের প্রভাবে চলছে ঝড়ো হাওয়া। পারদ আপাতত না নামলেও মেঘলা থাকায় স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়া। শীতের মিঠে-কড়া রোদ উধাও। অকাল বর্ষণের পূর্বাভাস শহরে। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, বুধবার এবং বৃহস্পতিবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায়। শুক্রবারের পর আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে। সপ্তাহান্তে পারদ নামার ইঙ্গিত রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dalal Street: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    Dalal Street: মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও! সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল বাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার মোদি ঝড়ের প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও (Dalal Street)! চার রাজ্যের মধ্যে তিনটিতেই বিজয় নিশান উড়িয়েছে বিজেপি। তার প্রভাব পড়ল দালাল স্ট্রিটেও। তেজি হল সূচক। সোমবার সর্বকালীন রেকর্ড উচ্চতায় বন্ধ হল দেশীয় বেঞ্চমার্ক ইক্যুইটি সূচকগুলি। বিএসই বেঞ্চমার্ক সেনসেক্স ২.০৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৮ হাজার ৮৬৫-এ।

    বিজেপির জয়ে আশার আলো

    ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক নিফটি ২.০৭ শতাংশ বেড়ে শেষ হয়েছে ২০ হাজার ৬৮৭তে। বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, চারটি রাজ্যের মধ্যে তিনটিতে বিজেপির জয়ে আশার আলো দেখছেন বিনিয়োগকারীরা। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ফের স্থিতিশীল সরকার গঠনের আশা জাগিয়েছে এই ভোটের ফল। সেই কারণেই বাজার হয়েছে তেজি। এর পাশাপাশি ফ্যাক্টর হয়েছে ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি ও আন্তর্জাতিক বাজারে সুদের হার কমা।

    বাড়ল মোট বাজার মূলধন

    জানা গিয়েছে, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত (Dalal Street) সংস্থাগুলির মোট বাজার মূলধন ৫.৭৮ লক্ষ কোটি টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪৩.৪৫ লক্ষ কোটি টাকায়। সেনসেক্সে সব চেয়ে বেশি বৃদ্ধি ধরা পড়েছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক, কোটাক ব্যাঙ্ক ও এসবিআইয়ে। এই তিনটি ব্যাঙ্কিং সংস্থারই শেয়ারের দর বেড়েছে ৪ থেকে ৫ শতাংশ। বাজার বন্ধের সময় চড়া দরে বিক্রি হয়েছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, আল্ট্রাটেক সিমেন্ট, অ্যাক্সিক ব্যাঙ্ক, বাজাজ ফাইনান্সের শেয়ার। দর পড়েছে উইপ্রো, মারুতি, সান ফার্মা এবং টাটা মোটরর্সের।

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    গত সপ্তাহে (Dalal Street) বিএসই বেঞ্চমার্ক পৌঁছে গিয়েছিল ১,৫১১.১৫ পয়েন্টে। নিফটি বেড়েছে ২.৩৯ শতাংশ। শুক্রবার ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলির মূলধন এই প্রথম পেরিয়েছে ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এদিন বেড়েছে আদানি গ্রুপের স্টকের দরও। বৃদ্ধির হার ৯.৪ শতাংশ। আদানি গ্রিন এনার্জি বেড়েছে ৯.৪ শতাংশ। অম্বুজা সিমেন্ট ও আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ারের দর বেড়েছে ৬ শতাংশ করে। সব মিলিয়ে এদিন বিএসইতে স্টকের দাম বেড়েছে প্রায় ২ হাজার ৩৯২টির। আর স্টকের দর পড়েছে ১ হাজার ৪৪৭টি। অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭৯টি স্টকের দর (Dalal Street)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Assembly Elections 2023: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    Assembly Elections 2023: কংগ্রেস হারতেই বেসুরো মমতা, ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ নিয়ে বড় প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের (Assembly Elections 2023) ফল ঘোষণা হতেই ঘেঁটে ঘ ‘ইন্ডি’ জোট! হারের কারণ অনুসন্ধান করতে ৬ ডিসেম্বর বৈঠকে বসছেন ‘ইন্ডি’ জোটের নেতারা। সেই জোটের বৈঠক সম্পর্কে তিনি কিছুই জানেন না বলেই জানিয়ে দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনৈতিক মহলের মতে, রাজস্থান সহ চার রাজ্যে বিজেপির কাছে কংগ্রেস পরাস্ত হতেই গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

    কী বললেন মমতা?

    নভেম্বর মাসেই নির্বাচন হয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভার। এর মধ্যে রবিবার ঘোষণা হয়েছে চার রাজ্যের ফল। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিসগড়ে জয় পেয়েছে বিজেপি। গোহারা হেরেছে কংগ্রেস। সোনিয়া গান্ধীর দল পেয়েছে তেলঙ্গানার রাশ। এর পরেই কংগ্রেসকে কাঠগড়ায় তুলেছে তৃণমূল। সোমবার বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এটা কংগ্রেসের (Assembly Elections 2023) হার, মানুষের পরাজয় নয়।” বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। দেশের সেই সাধারণ নির্বাচনে বিজেপিকে কুর্সি-ছাড়া করতে জোট বেঁধেছে ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’।

    ইন্ডির ভবিষ্য

    কংগ্রেসের পাশাপাশি সেই ‘ইন্ডি’তে রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলও। তিন রাজ্যে কংগ্রেস ধরাশায়ী হতেই মমতা দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। কংগ্রেসের ডাকা ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠকে যে তৃণমূল সুপ্রিমো যাচ্ছেন না, তা জানিয়েছেন নিজেই। বলেন, “৬ তারিখের বৈঠক সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি। আমি কিছুই জানি না। অভিষেকও উত্তরবঙ্গে চলে গিয়েছে। আমিও যাব। আমার সঙ্গে কারও কোনও কথা হয়নি।”

    আরও পড়ুুন: মিছিলে মেজাজ হারালেন শোভনদেব! ধাক্কা দিলেন দলীয় নেতাকে, কেন জানেন?

    ইন্ডি জোট প্রসঙ্গে মমতা বলেন, “ইন্ডিয়া জোটের শরিকরা কেউ না কেউ ভোট কেটেছে। তাই বলছি, আসন সমঝোতা করতে। আসন সমঝোতা করলে এটা হত না।” এদিন বিধানসভায়ও মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি এখনও মনে করি আসন সমঝোতা করলে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপি আসবে না। ইন্ডি জোট এক সঙ্গে কাজ করবে। কিছু ভুল থাকলে শুধরে নেবে।” তৃণমূল নেত্রী বলেন, “বাবুরা একটা বেশি পেয়েছে। আর কংগ্রেস একটায় হেরেছে, একটা পেয়েছে। কংগ্রেসের থেকে ছত্তিসগড় আর রাজস্থান নিয়ে নিয়েছে। আবার কংগ্রেস তেলঙ্গানায় জিতেছে (Assembly Elections 2023)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: ফের অশান্তির আগুন, গুলি চলল মণিপুরে, উদ্ধার ১৩ লাশ  

    Manipur Violence: ফের অশান্তির আগুন, গুলি চলল মণিপুরে, উদ্ধার ১৩ লাশ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্তির আগুন মণিপুরে (Manipur Violence)। হিংসার শিকার কমপক্ষে ১৩ জন। সোমবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটে টেংনুপাল জেলার সাইবোলের কাছে লেইথু গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে খবর, এদিন দুপুরে সংঘর্ষ বাঁধে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর। এলোপাথাড়ি চলে গুলি। ঘটনাস্থল থেকে তখন নিরাপত্তারক্ষীরা ছিলেন ১০ কিলোমিটার দূরে।

    হিংসার বলি ১৩

    খবর পেয়ে দ্রুত চলে আসেন রক্ষীরা। ততক্ষণে পড়ে গিয়েছে ১৩টি লাশ। জানা গিয়েছে, যাঁদের দেহ উদ্ধার হয়েছে, তাঁরা কেউই লেইথু কিংবা আশপাশ এলাকার নন। সম্ভবত অন্য জায়গা থেকে এসেছিলেন। মৃতদের পরিচয় জানা যায়নি। স্বাভাবিকভাবেই তাঁরা কোন সম্প্রদায়ের, তাও জানা যায়নি। মণিপুর পুলিশের এক কর্তার কথায়, “পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। তারাই তদন্ত করবে বিষয়টি।” নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে (Manipur Violence) খবর, যে এলাকায় এদিন দেহ উদ্ধার হয়েছে, সাম্প্রতিক অতীতে সেখানে হিংসার ঘটনা ঘটেনি। তাই ঠিক কী কারণে এখানে জ্বলল অশান্তির আগুন, তা নিয়ে ধন্দে বাহিনীর একাংশও। মাত্র এক দিন আগেই মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হয়েছিল মণিপুরের বিস্তীর্ণ অংশে। তার পরেই ফের জ্বলল হিংসার আগুন। যার বলি হলেন অন্তত ১৩ জন।

    ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করেছিল সরকার

    দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর রবিবারই মণিপুরের কয়েকটি জায়গা বাদে সর্বত্র ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করেছিল সরকার। পরিষেবা চালু থাকার কথা ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত। বিজ্ঞপ্তি জারি করে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, “রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলার উন্নতি হচ্ছে। এদিকে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা না থাকায় সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। এসব কথা বিবেচনা করেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হল।” 

    আরও পড়ুুন: অধ্যাপিকাকে অশ্লীল মন্তব্য টিএমসিপি ছাত্রনেতার! কলেজে বিক্ষোভ এবিভিপির

    গত ৩ মে সংঘর্ষ শুরু হয় মণিপুরে। হিন্দু মেইতেইদের সঙ্গে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী কুকিদের সংঘর্ষ বাঁধে। দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষের বলি হয়েছেন ১৮০ জন। মেইতেইদের তফশিলি উপজাতির স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে শুরু হয় সংঘর্ষ। হিংসার আগুনে পুড়ে খাক হয়ে গিয়েছে বহু ঘরবাড়ি। ক্ষতি হয়েছে ফসলেরও। প্রসঙ্গত, মাত্র চারদিন আগেই কেন্দ্রের সঙ্গে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় মণিপুরে সশস্ত্র সংগঠন ইউএনএলএফের। তার ঠিক চারদিন পরেই ফের সংঘর্ষ বাঁধায় সিঁদুরে মেঘ দেখছেন চিত্রাঙ্গদার দেশের বাসিন্দারা (Manipur Violence)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Primary TET 2023: বদলে গেল সূচি! ১০ ডিসেম্বরের পরিবর্তে কবে হবে প্রাইমারি টেট?

    Primary TET 2023: বদলে গেল সূচি! ১০ ডিসেম্বরের পরিবর্তে কবে হবে প্রাইমারি টেট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলে গেল ২০২৩ সালের প্রাথমিক টেট পরীক্ষার (Primary TET 2023) দিন। আগে ১০ ডিসেম্বর প্রাইমারি টেটের দিন ঘোষণা করেছিল পর্ষদ। সোমবার পর্ষদ জানাল, ১০ ডিসেম্বর পরীক্ষা হবে না। পরিবর্তে পরীক্ষা হবে আগামী ২৪ ডিসেম্বর দুপুর ১২টা থেকে দুপুর আড়াইটে পর্যন্ত। যদিও কী কারণে আচমকা টেট পরীক্ষার দিনক্ষণ বদল করা হল, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। পর্ষদ সূত্রে জানানো হয়েছে, পলিসিগত কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    কারা পরীক্ষা দিতে পারবেন

    এদিন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল বলেন, ‘‘আমরা এ বার বেশ কিছু নতুন পদক্ষেপ করছি যাতে পরীক্ষা একেবারে নির্বিঘ্নে হয়। তার জন্য বোর্ডের বেশ কিছুটা সময় প্রয়োজন। তাই পরীক্ষার (Primary TET 2023) দিন পিছনোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে পর্ষদ।’’ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, বিএড যাঁরা করেছেন, তাঁরা এ বছর টেটে বসতে পারবেন না। তবে ডিএলএড-সহ প্রাথমিক শিক্ষকের অন্য প্রশিক্ষণ যাঁরা নিয়েছেন, তাঁরা টেট দিতে পারবেন। তা ছাড়া, গত বছরের টেটে যাঁরা অকৃতকার্য হয়েছিলেন, তাঁরাও নতুন করে এ বছর ফর্ম পূরণ করতে পারবেন।

    আরও পড়ুন: দুই প্রধানে খেলা দেশের প্রাক্তন ফুটবলার জেজে লালপেখলুয়া এখন বিধায়ক

    পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এবারে কম

    উল্লেখ্য, রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ইতিমধ্যেই প্রচুর বেনিয়মের অভিযোগ উঠে এসেছে। ২০২২ সালের টেট (Primary TET 2023) পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া এখনও সম্পূর্ণ হয়নি। ২০১৭ সালের টেটের নিয়োগও এখনও আটকে। এরই মধ্যে আবার ২০২৩ সালে নতুন করে আরও একটি টেট পরীক্ষার আয়োজন করছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে খবর, গত বছরের তুলনায় এ বছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় অর্ধেক হয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে পর্ষদের তরফ থেকে ব্যাখ্যা, ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে যে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়েছিল সেখানে ডিএলএড ও বিএড-এর সকল যোগ্য প্রার্থী আবেদন করতে পেরেছিলেন। তবে এ বছর শীর্ষ আদালতের নির্দেশে ডিএলএড উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরাই শুধু আবেদন করতে পারবেন। তাই আবেদনের সংখ্যা অনেকটাই কমেছে। পর্ষদ জানিয়েছে, এ বছর ৩ লক্ষ ৯ হাজার ৫৪ জন পরীক্ষা দেবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mizoram Election: দুই প্রধানে খেলা দেশের প্রাক্তন ফুটবলার জেজে লালপেখলুয়া এখন বিধায়ক

    Mizoram Election: দুই প্রধানে খেলা দেশের প্রাক্তন ফুটবলার জেজে লালপেখলুয়া এখন বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ময়দান থেকে রাজনীতিতে সগর্বে পদার্পন করলেন জেজে লালপেখলুয়া (Jeje Lalpekhlua)। এক সময় জাতীয় দলে স্ট্রাইকিং লাইনে সুনীল ছেত্রীর পাশাপাশি তিনি ছিলেন বিশ্বস্ত সৈনিক। কলকাতাতেও লাল হলুদ, সবুজ মেরুন জার্সি গায়ে দাপটের সঙ্গেই খেলেছেন জেজে। চেন্নাইয়িনের হয়ে দু’বার জিতেছেন আইএসএল। মোহনবাগানের হয়ে আই লিগ জয়েরও অভিজ্ঞতা রয়েছে। সেই জেজে লালপেখলুয়া এ বার মিজোরামে বিধায়ক (Mizoram Election) হয়ে গেলেন। 

    প্রথম ম্যাচেই কামাল

    বাংলাতেও মনোজ তিওয়ারি, অশোক ডিন্ডা, প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়েরা রয়েছেন, যাঁরা খেলাধুলোর জগত থেকে রাজনীতিতে এসেছেন। সিকিম থেকে রয়েছেন বাইচুং ভুটিয়া। সোমবার মিজোরামে ভোটের ফল গণনা হতে দেখা গেল শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে গোল দিয়ে রাজনীতির মাঠে নিজের জয় নিশ্চিত করলেন জেজে। মিজোরামের দক্ষিণ তুইপুই আসনে জেডপিএম-এর প্রার্থী জেজে লালপেখলুয়ার কাছে পরাজিত হয়েছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আর লালথাংলিয়ানা। জোরাম পিপলস মুভমেন্টের জেজে লালপেখলুয়া পেয়েছেন ৫৪৬৮ টি ভোট আর এমএনএফ প্রার্থী আর লালথাংলিয়ানা পেয়েছেন ৫৩৩৩ টি ভোট। ইতিপূর্বে ভাইচুং ভুটিয়া একাধিকবার ভোটে লড়লেও জিততে পারেননি। জেজে কিন্তু প্রথম ম্যাচেই গোল করলেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভোটে হেরে সংসদে রাগ দেখাবেন না’’! বিরোধীদের হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    ময়দানে জেজে

    মিজোরামে ফুটবল অত্যন্ত জনপ্রিয়, ফুটবলাররা মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। তাদের ভাবমূর্তিও যথেষ্ট ভালো। সেটাই কাজে লাগিয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে জেজেকে প্রার্থী করে জোরাম পিপলস মুভমেন্ট। চলতি বছরের  ফেব্রুয়ারি মাসেই পেশাদার ফুটবল থেকে অবসর নেন জেজে। দেশের হয়ে ৫৬টি ম্যাচে ২৩টি গোল করেছেন। শুরু করেছিলেন পুণে এফসি-র অ্যাকাডেমি থেকে। পুণে এফসি তাঁর প্রথম পেশাদার ক্লাব। এরপর পৈলান অ্যারোজ, ডেম্পো হয়ে ২০১৪-১৫ মরসুমে যোগ দেন মোহনবাগানে। শুধু সবুজ মেরুন নয় ২০২০-২১ মরসুমে লাল হলুদ জার্সিতে খেলেন মিজোরামের এই স্ট্রাইকার। আইএসএলে চেন্নাইয়িন দলের সদস্যও ছিলেন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “এবার বুস্টার ডোজ নিয়ে আমরা নেমে পড়ব”, ‘অক্সিজেন’ পেয়ে বললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: “এবার বুস্টার ডোজ নিয়ে আমরা নেমে পড়ব”, ‘অক্সিজেন’ পেয়ে বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এবার বুস্টার ডোজ নিয়ে আমরা নেমে পড়ব। ২৪-এর নির্বাচনে দারুণ ফল হবে।” সোমবার কথাগুলি বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। রবিবার ফল ঘোষণা হয়েছে চার রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের। এর মধ্যে কেবল তেলঙ্গানা ছাড়া বাকি তিন রাজ্যের ক্ষমতায় এসেছে বিজেপি। তাতেই বাড়তি অক্সিজেন পেয়েছে বঙ্গ বিজেপি। সোমবার বিধানসভায় গেরুয়া টুপি ও পাগড়ি পরে এসেছিলেন পদ্ম বিধায়করা। বিলি করা হয়েছে গেরুয়া লাড্ডুও।

    কী বললেন সুকান্ত? 

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “তিন রাজ্যের ফল আমাদের বিপুল পরিমাণ অক্সিজেন দিয়েছে। ইতিমধ্যেই ২৯ তারিখ অমিত শাহজি প্রথম ডোজ দিয়ে গিয়েছেন। দ্বিতীয় ডোজ পেলাম কালকে। কোভিডের ডোজ কমপ্লিট। এবার বুস্টার ডোজ নিয়ে আমরা নেমে পড়ব। ২৪-এর নির্বাচনে দারুণ ফল হবে।” সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “যদি আমরা সিটের পার্সেন্টেজ দেখি যে ক’টা সিট কংগ্রেস জিতেছে লোকসভায়, বিধানসভার নিরিখে তার চেয়ে বেশি সিট আমরা জিতব।”

    তৃণমূলকে জবাব সুকান্তর 

    তৃণমূলের অভিযোগ, রাজ্যের জনহিতকর প্রকল্পগুলি নকল করে ভিন রাজ্যে জয়ের ভিত গড়েছে বিজেপি। ঘাসফুল শিবিরের অভিযোগ খণ্ডন করে বালুরঘাটের সাংসদ বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নাম দিয়েছেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। তার ঢের আগে থেকেই মধ্যপ্রদেশে চলছে লাডলি বেহেনা। তার টাকার পরিমাণও বেশি। ১২০০-র ওপরে দেওয়া হয়।” তিনি বলেন, “এরকম জনহিতকর প্রকল্পে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থেকে অনেক বেশি এগিয়ে রয়েছে অন্য রাজ্যগুলো। ভারতীয় জনতা পার্টি পশ্চিমবঙ্গে এলে আমরাও এই প্রকল্পগুলো এগিয়ে নিয়ে যাব। জনদরদি প্রকল্প করবেন বলে শিল্পায়ন করবেন না, তা তো নয়।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘ভোটে হেরে সংসদে রাগ দেখাবেন না’’! বিরোধীদের হুঁশিয়ারি প্রধানমন্ত্রী মোদির

    বিজেপিকে হারাতে জোট বেঁধেছে পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। রাজস্থান সহ তিন রাজ্যে ধরাশায়ী হয়েছে কংগ্রেস। ভোটের ফল বিশ্লেষণ করতে ৬ ডিসেম্বর বৈঠকে বসছেন ওই জোটের (‘ইন্ডি’ জোট) নেতারা। সে প্রসঙ্গে সুকান্তর (Sukanta Majumdar) কটাক্ষ, “যাবে, খাবে-দাবে, একটু আনন্দ করবে। সব পার্টিগুলো তো পারিবারিক পার্টি। নিজের পরিবারের মুখ দেখতে দেখতে বোর হয়ে যায়। তখন একটু পার্টি ডাকে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share