Tag: Madhyom

Madhyom

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার, ২৫/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার, ২৫/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা ক্ষেত্র, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য— কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সকালের দিকে অতিরিক্ত রাগের কারণে কারও সঙ্গে হাতাহাতি ও রক্তপাতের সম্ভাবনা।

    ২) ব্যবসায় সুখবর প্রাপ্তিতে আনন্দ।

    বৃষ

    ১) কাজের ব্যাপারে সুখবর আসার পথে বাধা।

    ২) শত্রুর চক্রান্তে একটু বিভ্রান্ত হবেন। 

    মিথুন

    ১) বাড়িতে কোনও দামি জিনিস নষ্ট হওয়ায় মনঃকষ্ট।

    ২) অসৎ সঙ্গ ত্যাগ না করলে সম্মানহানির যোগ।

    কর্কট

    ১) বন্ধুদের সঙ্গে বিবাদ অনেক দূর গড়াতে পারে।

    ২) প্রবাসী কারও আসার খবরে আনন্দ লাভ। 
      
    সিংহ 

    ১) মেরুদণ্ডের রোগের জন্য কষ্ট বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে হঠাৎ করে প্রচুর অতিথির আগমনে আনন্দ লাভ।

    কন্যা

    ১) ধর্ম বিষয়ক আলোচনা থেকে মানসিক পরিবর্তন হতে পারে।

    ২) অযথা ব্যয়বৃদ্ধি নিয়ে দুশ্চিন্তা।

    তুলা 

    ১) নতুন সম্পর্ক গড়ার আগে ভাল করে চিন্তা করুন।

    ২) সারা দিন নানা দিক থেকে আয়ের সুযোগ আসতে পারে।

    বৃশ্চিক

    ১) কর্মস্থানে একটু সাবধানে কাজ করুন, আঘাত লাগতে পারে।

    ২) আধ্যাত্মিক কাজে কিছু দান করতে হতে পারে। 

    ধনু

    ১) অপরের কথায় অশান্তি বাধতে পারে।

    ২) পুরনো কোনও আশা পূরণের চেষ্টা। 

    মকর

    ১) চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে। 

    ২) বন্ধুদের কথায় চললে আপনার খুব ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় কর্মচারীদের নিয়ে বিবাদ বাধতে পারে। কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হওয়ায় উপকার পাবেন। 

    ২) বন্ধুর সাহায্যে ব্যবসায় উন্নতি। 

    মীন

    ১) চাকরিজীবীদের জন্য খুব খরচের সময়।

    ২) কাউকে বেশি আপন ভাবলে কষ্ট পেতে হবে। 

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • China Outbreak: ‘সব রকম পরিস্থিতির জন্য আমরা প্রস্তুত’! চিনে নয়া সংক্রমণ প্রসঙ্গে বিবৃতি কেন্দ্রের

    China Outbreak: ‘সব রকম পরিস্থিতির জন্য আমরা প্রস্তুত’! চিনে নয়া সংক্রমণ প্রসঙ্গে বিবৃতি কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার পর চিনে মহামারীর রূপ নিচ্ছে অজানা নিউমোনিয়া (Pneumonia)। বিশেষ করে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে এই নিউমোনিয়ায়। পাশাপাশি বাড়ছে এইচ৯এন২ সংক্রমণও। পড়শি দেশে এই সংক্রমণে  উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক জানিয়েছে, “যেকোনো ধরনের জরুরি অবস্থার জন্য ভারত প্রস্তুত। আমার খুব ঘনিষ্ঠভাবে এই রোগের কেসগুলি পর্যবেক্ষণ করছি। ভারতে এই অসুস্থতার ঝুঁকি খুব কম রয়েছে।”

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিবৃতি

    চিনের এই অজানা নিউমোনিয়া নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। এই সংক্রমণ নিয়ে ২৩ নভেম্বর, ২০২৩ তারিখে একটি বিবৃতি জারি করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, “কোভিড-১৯ বিধিনিষেধ প্রত্যাহার এবং কিছু পরিচিত রোগজীবাণু ছড়িয়ে পড়ার ফলেই এই রোগের বাড়বাড়ন্ত। এমনটাই দাবি করছেন চিনা কর্তৃপক্ষ। আর এই রোগজীবাণু বা প্যাথোজেনের মধ্যে অন্যতম হল ইনফ্লুয়েঞ্জা, মাইকোপ্লাজমা নিউমোনিয়া (একটি সাধারণ ব্যাকটেরিয়া ঘটিত সংক্রমণ, যা ছোট ছোট বাচ্চাদের মধ্যেই বেশি হয়), রেসপিরেটরি সিনসিশিয়াল ভাইরাস (আরএসভি) এবং এসএআইএস-সিওভি-২ (এটাই সেই ভাইরাস, যা কোভিড ১৯ সংক্রমণের জন্য দায়ী)।” উত্তর চিনে বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরে নিউমোনিয়া সংক্রমণ ছড়িয়েছে। তবে এখনও অবধি অজানা কোনও প্যাথোজেনের হদিস পাওয়া যায়নি। 

    কী বলছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক

    এই পরিস্থিতিতে এবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফেও চিনের সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হল। এ দিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়, চিনে শিশুদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়া ফুসফুসের সংক্রমণ ও এইচ৯এন২ সংক্রমণের উপরে কড়া নজর রাখা হচ্ছে। কেন্দ্রের তরফে আরও জানানো হয়, ভারত যে কোনও জনস্বাস্থ্য ইমার্জেন্সি পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। কেন্দ্র স্বাস্থ্যক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন ও উন্নয়ন করেছে, বিশেষ করে করোনাকালের পর থেকে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে পিএম আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য প্রকল্পও সমস্ত স্বাস্থ্য ক্ষেত্র ও প্রতিষ্ঠানকে একছাতার নীচে আনতে ও স্বাস্থ্যক্ষেত্রে উন্নতির লক্ষ্যে কাজ করছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Delhi High Court: ইচ্ছে করে কাজ করেন না! খোরপোশ চাইতে পারেন না সেই স্ত্রী, অভিমত আদালতের

    Delhi High Court: ইচ্ছে করে কাজ করেন না! খোরপোশ চাইতে পারেন না সেই স্ত্রী, অভিমত আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিবিধ কারণেই বৈবাহিক জীবনে অশান্তি নেমে আসে। অনেক সময় তা গড়িয়ে যায় বিচ্ছেদ পর্যন্ত। এরপরই চলে আসে ভরণ-পোষণের দায়িত্ব। মহিসারা খরপোশের দাবি জানায়। এবার সেই প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য পর্যবেক্ষণ করল দিল্লি হাইকোর্ট। আয় করতে পারেন। তাঁর সেই যোগ্যতা আছে অথচ কোনও চাকরি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এমন স্ত্রীরা বিচ্ছেদের পর স্বামীর কাছে খোরপোশ দাবি করতে পারেন না, বলে জানাল আদালত।

    কোন প্রেক্ষিতে এই পর্যবেক্ষণ

    একটি মামলার শুনানিতে দিল্লি হাইকোর্ট বলে, যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কোনও স্বামী বা স্ত্রীর আর্থিক বিষয়ে সঙ্গীর বোঝা হওয়া উচিত নয়। কিছুদিন আগে, দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক যুবক। তিনি জানান, পরিবার আদালতে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদের মামলা চলছে। বিচারক নির্দেশ দিয়েছেন, মামলার নিষ্পত্তি হওয়া পর্যন্ত স্বামীকে খোরপোশ দিতে হবে। এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে যান যুবক। তাঁর যুক্তি, তাঁর স্ত্রী উচ্চশিক্ষিতা। তিনি আগে চাকরি করতেন। কিন্তু এখন কোনও কাজ করেন না। ইচ্ছে করলে তিনি নিজেই আয় করতে পারেন। তা ছাড়া যে পরিমাণ অর্থ খোরপোশ হিসাবে তাঁকে দিতে বলা হচ্ছে, সেটা তাঁর পক্ষে যথেষ্ট বেশি।

    আরও পড়ুন: দুয়ারে শীত! কলকাতায় ১৮-র ঘরে পারদ, ডিসেম্বরের শুরুতে ফের ঘূর্ণিঝড়

    কী বলল আদালত

    মামলাকারীর আইনজীবী জানান, মাসিক ৩০ হাজার টাকা করে তাঁর মক্কেলকে খোরপোশ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অথচ তাঁর স্ত্রী উচ্চশিক্ষিত এবং একটি হাসপাতালের রিসেপশনে কাজ করতেন। বেতন পেতেন ২৫ হাজার টাকার আশপাশে। অন্য দিকে, তাঁর মক্কেলের মাসিক বেতন ৫৬,৪৯২ টাকা। তাঁর বাড়িতে বৃদ্ধ বাবা-মা আছেন। বোনেরা রয়েছেন। তাঁদের সবার দায়িত্ব নিতে হয়। তা ছাড়া, একটি ঋণ রয়েছে। মাসে মাসে তার সুদ গুনতে হয়। অন্য দিকে, মহিলার পক্ষের আইনজীবী আদালতে দাবি করেন, তাঁর মক্কেল সমাজকর্মী হিসাবে কাজ করেন। কিছু দিন যে হাসপাতালে কাজ করতেন, সেখান থেকে কোনও পারিশ্রমিক তিনি নেননি। এর পর হাইকোর্ট বলে, ‘‘স্বামী বা স্ত্রী উপার্জনে সক্ষম। কিন্তু তিনি চাকরি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এবং বিচ্ছেদের পর প্রাক্তন সঙ্গীর কাছে খোরপোশ চাইছেন, এটা সমীচীন নয়।’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Rajouri Encounter: রাজৌরিতে জঙ্গিদের সঙ্গে ছিল অবসরপ্রাপ্ত পাক সৈনিকরাও! চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ সেনার

    Rajouri Encounter: রাজৌরিতে জঙ্গিদের সঙ্গে ছিল অবসরপ্রাপ্ত পাক সৈনিকরাও! চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ সেনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরের রাজৌরিতে (Rajouri Encounter) গত তিনদিন ধরে সেনা ও জঙ্গিদের মধ্যে ভয়াবহ গুলির লড়াই চলছে। ওই লড়াইয়ে এখনও পর্যন্ত ২ ক্যাপ্টেন পদমর্যাদার অফিসার সহ ভারতীয় সেনার ৫ জওয়ানের মৃত্য হয়েছে। অন্যদিকে, এক লস্কর কমান্ডার সহ ২ জঙ্গি (Pak Terrorists) খতম হয়েছে। শুক্রবার এই অভিযান নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেশ করলেন সেনা নর্দার্ন কমান্ডের প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী। তিনি জানালেন, জঙ্গলে, জঙ্গিদের সঙ্গে মিশে রয়েছে কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত পাক সৈনিকও।

    কী বললেন শীর্ষ সেনা-কর্তা?

    এদিন শহিদ জওয়ানদের শেষ শ্রদ্ধা জানান সেনা কমান্ডার। সেখানেই তিনি জানান, কাশ্মীরি যুবকদের নাশকতা কার্যকলাপে আর প্রলুব্ধ করতে পারছে না পাকিস্তান। তাই বিদেশি জঙ্গিদের (Pak Terrorists) সীমান্ত পার করিয়ে জম্মু ও কাশ্মীরে পাঠাচ্ছে তারা। দ্বিবেদী বলেন, ‘‘আমরা জানতে পেরেছি যে রাজৌরিতে (Rajouri Encounter) হামলা চালানো জঙ্গিদের কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত পাক সৈনিক। যেহেতু এখান থেকে কাউকে নিয়োগ করতে পারছে না, তাই পাকিস্তান ভারতে বিদেশি জঙ্গি ঢোকানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। আমরা সবকটাকে খতম করার চেষ্টা চালাচ্ছি।’’

    ফের ‘ব্যাট’-কে সক্রিয় করেছে পাকিস্তান?

    প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয় কিন্তু। এর আগেও, জঙ্গি বেশে প্রাক্তন জওয়ানদের ভারতে ঢোকানোর অভিযোগ উঠেছে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। অনেকেরই হয়ত মনে থাকবে, ২০১৭ সালে পুঞ্চে নিয়ন্ত্রণরেখার খুব কাছেই ভারতীয় সেনা জওয়ান নায়েব সুবেদার পরমজিত সিং ও বিএসএফ কনস্টেবল প্রেম সাগরের মুণ্ডহীন দেহ উদ্ধার হয়েছিল। সেই সময় এই নিয়ে প্রচণ্ড শোরগোল উঠেছিল। ভারতীয় গোয়েন্দারা জানিয়েছিলেন, এই ন্যক্করজনক ও কাপুরুষোচিত কাজ করতে বর্ডার অ্যাকশন টিম (ব্যাট) কে ব্যবহার করেছিল পাকিস্তান। বস্তুত, এই জঙ্গি ও অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকদের নিয়ে এই বিশেষ বাহিনী গঠন করে পাকিস্তান। লক্ষ্য ভারতে নাশকতামূলক কার্যকলাপ চালানো। তাদের প্রশিক্ষণ দেয় পাকিস্তানের কমান্ডো বাহিনী— স্পেশাল সার্ভিস গ্রুপ। বেশ কিছুদিন ব্যাট-এর কার্যকলাপ বন্ধ থাকার ফের সক্রিয় করে তোলা হয়ে থাকতে পারে (Pak Terrorists)।

    শহিদ পাঁচ বীর সন্তান

    বুধবার থেকে রাজৌরির (Rajouri Encounter) বাজিমল এলাকায় শুরু হওয়া এই সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে ভারতীয় সেনার ৫ জওয়ান শহিদ হয়েছেন। এঁদের মধ্যে ২ জন অফিসারও রয়েছেন। শহিদ পাঁচজন হলেন— কর্নাটকের ম্যাঙ্গালোরের বাসিন্দা ক্যাপ্টেন এমভি প্রাঞ্জল, উত্তরপ্রদেশের আগরার বাসিন্দা ক্যাপ্টেন শুভম গুপ্ত, পুঞ্চের অজোটের বাসিন্দা হাভিলদার আবদুল মজিদ, উত্তরাখণ্ডের নৈনিতালের হলি পদলির বাসিন্দা লান্স নায়েক সঞ্জয় বিস্ত এবং উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ের বাসিন্দা প্যারাট্রুপার সচিন লাউর। এদিন রাজৌরির সেনা হাসপাতালে শহিদদের শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয় বাহিনীর তরফে।

    খতম গেরিলা-যুদ্ধে পটু লস্কর কমান্ডার

    অন্যদিকে, সেনার গুলিতে খতম হয়েছে লস্কর-ই-তৈবার শীর্ষ কমান্ডার কারি সহ ২ পাক জঙ্গি (Pak Terrorists)। সেনা জানিয়েছে, গেরিলা যুদ্ধ কৌশলে পটু পাক জঙ্গি-নেতা কারি একইধারে স্নাইপার ও আইইডি বিশেষজ্ঞ। ধাংরি এবং কান্দিতে যে জঙ্গি হামলা হয়েছিল, তার মাস্টারমাইন্ড ছিল এই কারি। চলতি বছরের ১ এবং ২ জানুয়ারি ধংরিতে জঙ্গি হামলা চালানো হয়েছিল। সেখানে হিন্দু সম্প্রদায়ের সাতজনকে নৃশংস ভাবে খুন করা হয়েছিল। এদিকে রাজৌরির কান্দি জঙ্গলে গত ৫ মে সেনা জওয়ানদের ওপর হামলা চালিয়েছিল জঙ্গিরা। সেই হামলায় শহিদ হয়েছিলেন পাঁচজন জওয়ান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: দুয়ারে শীত! কলকাতায় ১৮-র ঘরে পারদ, ডিসেম্বরের শুরুতে ফের ঘূর্ণিঝড়

    Weather Update: দুয়ারে শীত! কলকাতায় ১৮-র ঘরে পারদ, ডিসেম্বরের শুরুতে ফের ঘূর্ণিঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর থেকে দক্ষিণ, শহর থেকে জেলা সর্বত্র ঠান্ডার মেজাজ। সপ্তাহান্তে আরও নামবে পারদ। বিশেষ করে রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে ঠান্ডার দাপট থাকবে। এরই মধ্য়ে ডিসেম্বরের শুরুতে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা করছেন আবহবিদরা। আন্দামান সাগরে তৈরি হচ্ছে ঘূর্ণাবর্ত। 

    ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

    আলিপুর হাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ২৬-২৭ নভেম্বর দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। সেই ঘূর্ণাবর্ত অচিরেই পরিণত হতে পারে নিম্নচাপে। এর পর যদি সেই নিম্নচাপ আরও শক্তি বৃদ্ধি করে, তা হলে তা গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে অচিরেই পরিণত হতে পারে ঘূর্ণিঝড়েও। ঘূর্ণাবর্ত শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে ডিসেম্বরের গোড়ার দিকে তা বঙ্গোপসাগর উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে বলে মনে করছেন আবহবিদরা। এই গভীর নিম্নচাপ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে তার নাম হবে মিগজাউম( ‘Michaung’ pronunciation – Migjaum)। মায়ানমারের দেওয়া এই নাম। ঘূর্ণিঝড় হলে চলতি বছরে বঙ্গোপসাগরে এটি চতুর্থ ঘূর্ণিঝড় হবে।

    দক্ষিণবঙ্গের জেলায় ঠান্ডার আমেজ

    উত্তর ও দক্ষিণ দুই বঙ্গেই শীতের আমেজ বহাল রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ঠান্ডার আমেজ আরও বেড়েছে। আগামী কয়েকদিনে পশ্চিমের জেলাগুলিতে ঠান্ডার আমেজ আরও তীব্র হতে পারে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে ১৪ থেকে ১৬ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করতে পারে তাপমাত্রা। আগামী কয়েকদিন পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূমে শীতের দাপট থাকবে বেশি। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও আপাতত তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের হবে না।

    আরও পড়ুন: আদালত অবমাননা! হাইকোর্টে হাজিরা দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা

    কলকাতায় ঠান্ডার ব্যাটিং 

    এক ধাক্কায় কলকাতায় ১৮-র ঘরে নেমেছে পারদ। ধীরে ধীরে কমছে রাতের তাপমাত্রা। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, শুক্রবার কলকাতার বেশ কিছু এলাকার তাপমাত্রা ছিল এই মরশুমে সবচেয়ে কম। বৃহস্পতিবার প্রথম কলকাতার তাপমাত্রার পারদ নেমেছে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচে। শুক্রবারও তা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচেই রয়েছে। শুক্রবার দমদম এবং আলিপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮.৯ ডিগ্রি। স্বাভাবিকের থেকে কম। এ ছাড়া বর্ধমান এবং বাঁকুড়াতে তাপমাত্রা নেমেছে ১৫ ডিগ্রির নীচে। নদিয়া-মুর্শিদাবাদেও ২০ ডিগ্রির নীচে ছিল তাপমাত্রা।

    উত্তরে ঠান্ডার দাপট

    দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে থাকা শীত শীত ভাব নভেম্বরের বাকি দিনগুলিতেও থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছে হাওয়া অফিস।  আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আর দু’তিন দিনের মধ্যেই উত্তুরে হিমেল হাওয়া দক্ষিণবঙ্গে ঢুকতে শুরু করবে। ফলে আরও কমবে তাপমাত্রা। উত্তরবঙ্গে আপাতত মেঘমুক্ত পরিষ্কার আকাশ। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। শীতের আমেজ ক্রমশ বাড়বে। আগামী তিন চার দিনে উত্তরবঙ্গে তাপমাত্রা প্রায় একই রকম থাকলেও শীতের আমেজ ক্রমশ বাড়বে। আগামী সপ্তাহের শুরুতে হালকা বৃষ্টি হতে পারে পার্বত্য এলাকায়। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Qatari court: এখনই কার্যকর হচ্ছে না নৌ-অফিসারদের মৃত্যুদণ্ড, দিল্লির আবেদন গ্রহণ কাতারের আদালতে

    Qatari court: এখনই কার্যকর হচ্ছে না নৌ-অফিসারদের মৃত্যুদণ্ড, দিল্লির আবেদন গ্রহণ কাতারের আদালতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের আবেদন গ্রহণ করল কাতারের আদালত। গত ২৬ অক্টোবরে ভারতীয় নৌ বাহিনীর ৮ প্রাক্তন অফিসারকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল সে দেশের কোর্ট (Qatari court)। কাতারের কোর্টের সেই আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন যে করা হবে তা তখনই জানিয়েছিল মোদি সরকার। বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর কাতারের আদালতে (Qatari court) ভারত সরকারের সেই আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর ফলে এখনই অভিযুক্ত ওই ৮ জন প্রাক্তন নৌ সেনা আধিকারিকদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হচ্ছে না। সূত্রের খবর, এই মামলার রায় ঘোষণার আগে ভারতের আবেদন বিবেচনা করবে কাতারের আদালত। দ্রুতই এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে বলে জানা গিয়েছে।

    পরিবারবর্গের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে ভারত সরকার

    গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ১৬ নভেম্বর বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী জানিয়েছিলেন, ওই ৮ প্রাক্তন নৌ অফিসারের পরিবারবর্গের সঙ্গে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রেখে চলেছে ভারত সরকার। তিনি আরও জানিয়েছিলেন, কাতারের (Qatari court) কাছে ভারত সরকার ওই অফিসারদের মৃত্যুদণ্ড রদ করার আবেদন করেছে। সেই আবেদন কয়েকদিন পরেই গ্রহণ করল কাতার। বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর এই মামলার প্রথম শুনানি ছিল। শুনানির সময় আদালত অনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের আবেদনের নথি গ্রহণ করে।

    ‘দাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসালটেন্সি সার্ভিসেস’ নামক সংস্থায় কাজ করতেন তাঁরা

    প্রসঙ্গত, নৌসেনার এই জন এই ৮ জন প্রাক্তন অফিসারই ‘দাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসালটেন্সি সার্ভিসেস’ নামে কাতারের একটি সংস্থায় কাজ করতেন বলে জানা যায়। এই সংস্থার হয়ে মূলত তাঁদের কাজ ছিল কাতারের সেনাবাহিনীর সদস্যদের সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়া। ২০২২ সালের অগাস্টে এই ৮ অফিসারকে গ্রেফতার করে কাতার প্রশাসন। সেই থেকেই তাঁরা কাতারের (Qatari court) জেলে বন্দি রয়েছেন বলে জানা যায়। মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার আগে এবং পরে তাঁদের সঙ্গে দেখা করেন ভারতের হাইকমিশনার। তবে তাঁদের কেন গ্রেফতার (Qatari court) করা হয়েছিল এবং কেনই বা তাঁদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে? এ বিষয়ে কিছু জানায়নি কাতার কর্তৃপক্ষ। এমনকি ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফ থেকেও জানানো হয় যে তারা এ বিষয়ে কিছু জানে না। তবে সূত্রের খবর, ওই আট অফিসারের বিরুদ্ধে ইজরায়েলের হয়ে কাতারের সেনাবাহিনীর উপর চরবৃত্তি করার অভিযোগ আনা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • World Hindu Congress: ‘‘হিন্দু ধর্মের সমস্ত সম্প্রদায়কে শৃঙ্খলাপরায়ণ হতে হবে’’, তাইল্যান্ডে বললেন সঙ্ঘ প্রধান

    World Hindu Congress: ‘‘হিন্দু ধর্মের সমস্ত সম্প্রদায়কে শৃঙ্খলাপরায়ণ হতে হবে’’, তাইল্যান্ডে বললেন সঙ্ঘ প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারে তাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনে (World Hindu Congress) শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের ‘যত মত তত পথ’-এর কথাই শোনা গেল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবতের মুখে। এদিন তিনি বলেন, ‘‘হিন্দু ধর্মে অনেক মত রয়েছে, উপাসনার পদ্ধতি রয়েছে, এবং এর প্রত্যেকটিই হল ধর্মের উদাহরণ।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘হিন্দু ধর্মের সমস্ত সম্প্রদায়কে শৃঙ্খলাপরায়ণ হতে হবে।’’ বসুধৈব কুটুম্বকমের কথাও শোনা যায় এদিন মোহন ভাগবতের মুখে। তিনি বলেন, ‘‘সমগ্র বিশ্ব হল একটি পরিবার। প্রত্যেককে আর্য তৈরি করতে হবে আমাদের।’’ সত্য এবং অহিংসা ব্রতের কথাও এদিন বলেন সঙ্ঘ প্রধান। তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমরা সর্বত্র যাব, আমরা প্রত্যেক জনের হৃদয় স্পর্শ করার চেষ্টা করব। তাঁরা আমাদের সঙ্গে সহমত হতেও পারেন অথবা নাও হতে পারেন। কিন্তু প্রত্যেকের সঙ্গেই আমরা যোগাযোগ রাখব।’’

    ধন বিজয় ও অসুর বিজয় কী জিনিস?

    প্রসঙ্গত প্রতি চার বছর অন্তর বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনের (World Hindu Congress) আয়োজন করা হয়। চলতি বছরের তা অনুষ্ঠিত হচ্ছে তাইল্যান্ডের রাজধানীতে। বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনের (World Hindu Congress) উদ্যোগ নেয় ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশন’। আজ শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে এই সম্মেলন এবং তা চলবে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত। ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে ধর্মই যে হল কর্তব্যবোধ সেকথা আবারও বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনে স্মরণ করান মোহন ভাগবত। এদিন মোহন ভাগবত আবারও একবার বলেন, ‘‘ভারতবর্ষ সাক্ষী থেকেছে ধন বিজয়ের অর্থাৎ (বস্তুগত দখলের) এবং অসুর বিজয়ের অর্থাৎ আগ্রাসনের।’’ সঙঘ প্রধান বলেন, ‘‘কোনও কিছু দখল করার উদ্দেশ্য হল পার্থিব সুখ এবং এই কারণেই জনগণ একে অপরের সঙ্গে লড়াই করে। আমরা এর সাক্ষী রয়েছি। আমরা অসুর বিজয়েরও (আগ্রাসন) সাক্ষী রয়েছি। যা ভারতীয় সমাজকে পাঁচ হাজার দুশো বছর ধরে শাসন করেছে। তারা আমাদের ভূমিকে ধ্বংস করেছে। আমরা আড়াইশো বছর ধরে সাক্ষী রয়েছি ধন বিজয়ের (বস্তুগত দখল) যখন আমাদের দেশকে লুট করা হয়েছে।’’

    ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশন’-এর চেয়ারম্যান কী বললেন

    আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। সে নিয়েই বক্তব্য রাখেন স্বামী বিজ্ঞানানন্দ, যিনি কিনা ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশন’-এর চেয়ারম্যানও বটে। বিশ্ব হিন্দু সম্মেলনের (World Hindu Congress) প্রধান উদ্যোক্তাও তিনি। এদিনের ভাষণে বিজ্ঞানানন্দ বলেন, ‘‘রামমন্দির উদ্বোধনের ওই অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ব্যাংককে এবং সারা পৃথিবীতে যত হিন্দু রয়েছেন, প্রত্যেকেই সাক্ষী থাকবেন ওই অনুষ্ঠানের। সেদিন কীর্তন, ভজন, পুজো এবং মন্ত্রোচ্চারণের মধ্য দিয়ে পবিত্র মুহূর্তটি পালন করা হবে।’’ সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্বামী বিজ্ঞানানন্দ বলেন, ‘‘অযোধ্যা থেকে আমাদের জন্য প্রসাদও আসবে ওইদিন। রামমন্দিরের ছোট রেপ্লিকা এখানে (ব্যাঙ্ককে) স্থাপন করা হবে। প্রসঙ্গত, ‘ওয়ার্ল্ড হিন্দু ফাউন্ডেশন’ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৯ সালে এবং এর সদর দফতর হল নয়াদিল্লিতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Uttarakhand tunnel rescue: আটক শ্রমিকদের উদ্ধারকাজে ফের বাধা, আর কতক্ষণ লাগবে বের করে আনতে?

    Uttarakhand tunnel rescue: আটক শ্রমিকদের উদ্ধারকাজে ফের বাধা, আর কতক্ষণ লাগবে বের করে আনতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারে সকাল আটটার মধ্যে উত্তরকাশীতে উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে, এমন কথা শোনা গিয়েছিল। শ্রমিকদের উদ্ধারের জন্য যে ইভাকুয়েশন পাইপ ভিতরে ঢোকানো হচ্ছিল সেটিও শ্রমিকদের প্রায় কাছাকাছি পৌঁছে যায়। বাইরে অপেক্ষা করেছিল অ্যাম্বুল্যান্সও। স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ৪১টি বেড প্রস্তুত রাখা হয় কিন্তু ফের বাধার মুখে পড়তে হলে উদ্ধারকারী দলকে। বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, যে যন্ত্র দিয়ে সুড়ঙ্গের (Uttarakhand tunnel rescue) মাটি কাটা হচ্ছিল, সেটির প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণেই আটকে যায় উদ্ধারকাজ। যে কাঠামোর ওপর দাঁড়িয়ে যন্ত্রটিকে চালানো হচ্ছিল সেখানেই ফাটল দেখা দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, গত ১২ নভেম্বর থেকে উত্তরাখণ্ডে আটক রয়েছেন ৪১ জন শ্রমিক। উত্তরকাশীর সিল্কইয়ারা এবং দণ্ডলগাঁওয়ের মাঝে তৈরি হচ্ছিল সুড়ঙ্গ। সেই সময়ই ধস নেমে ঘটে বিপত্তি (Uttarakhand tunnel rescue)।

    কী বলছেন বিশেষজ্ঞ?

    উদ্ধারকাজে রয়েছেন মার্কিন সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ আর্নল্ড ডিক্স। তাঁর মতে, “আশা করেছিলাম বৃহস্পতিবারের মধ্যে উদ্ধারকাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। কিন্তু ফের বাধার মুখে পড়তে হয়েছে। মেশিনের কিছু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে খননকাজ আপাতত বন্ধ রাখতে হয়েছে।” শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ড্রিলিং মেশিনের যান্ত্রিক ত্রুটি মেরামত (Uttarakhand tunnel rescue) করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। পাইপের মুখে কিছু জমে ছিল সেগুলোও পরিষ্কার করা হয়েছে। দেখা গিয়েছে আগামী পাঁচ মিটারের মধ্যে কোনও ধাতব পদার্থ নেই।

    সংবেদনশীল সম্প্রচারে গতকালই নিষেধাজ্ঞা জারি করে কেন্দ্রে

    অন্যদিকে, বুধবারই কেন্দ্রীয় তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রক প্রতিটি সংবাদমাধ্যমকে নির্দেশ দেয়, যে কোনও ধরনের চাঞ্চল্যপূর্ণ সম্প্রচার না করতে। যে কোনও ধরনের লাইভ টেলিকাস্ট অথবা টানেলের পাশে থেকে করা ভিডিও এগুলোকে সম্প্রচার করতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কেন্দ্র। এর পাশাপাশি যখনই উত্তরকাশী (Uttarakhand tunnel rescue) বিষয় খবর করা হবে তখন যেন সেই খবর সংবেদনশীল না হয়। সেই রকমভাবেই তৈরি করতে হবে প্রতিবেদনের শিরোনাম ও ছবি। তার কারণ শিরোনাম এবং ছবি দেখে যেন শ্রমিক পরিবারের উদ্বিগ্ন না হয়। অবশেষে শ্রমিকদের প্রায় কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হল উদ্ধারকারীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mandal: বাবার জন্যই আজ তাঁর হাজতবাস! আদালতে বিস্ফোরক দাবি কেষ্ট-কন্যার

    Anubrata Mandal: বাবার জন্যই আজ তাঁর হাজতবাস! আদালতে বিস্ফোরক দাবি কেষ্ট-কন্যার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর নামে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি। বিভিন্ন সংস্থার মালকিন তিনি। তবু তিনি নাকি এসবের কিছুই জানতেনয পুরোটাই জানতেন তাঁর বাবা অনুব্রত মণ্ডল। দিল্লি হাইকোর্টে এমনই দাবি করলেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মণ্ডলের আইনজীবী। গরু পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডলের পাশাপাশি তাঁর কন্যা সুকন্যাকেও গ্রেফতার করে ইডি। দু’জনেই এখন তিহাড় জেলে। 

    জামিন পেতে সুকন্যার যুক্তি

    সম্প্রতি আসানসোল আদালত থেকে গরু পাচার মামলা স্থানান্তরিত হয়েছে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে। সেখানেই বৃহস্পতিবার অনুব্রতর মেয়ে সুকন্যা আইনজীবী মারফৎ আদালতের কাছে দাবি করেছেন, তিনি জানতেনই না যে তাঁকে কোন কোম্পানির ডিরেক্টর পদে বসানো হয়েছে। জামিন পেতে সুকন্যার তরফে যুক্তি দেওয়া হয়, অনুব্রত ও তাঁর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট মণীশ কোঠারি মিলে সুকন্যাকে যে কাগজে সই করতে বলতেন, তিনি সেখানে সই করে দিতেন। বৃহস্পতিবার বিচারপতি জ্যোতি সিংয়ের এজলাসে ফের জামিনের আর্জি জানিয়েছিলেন সুকন্যা। শুনানিতে বিচারপতি জানতে চান, স্কুল শিক্ষিকা হয়েও এভাবে কী কোম্পানির ডিরেক্টর হওয়া যায়? সুকন্যার আইনজীবীর যুক্তি, কোন সংস্থায় ডিরেক্টর করা হয়েছে, তা তিনি জানতেন না। 

    আরও পড়ুন: আদালত অবমাননা! হাইকোর্টে হাজিরা দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা

    জামিনের বিরোধিতা ইডির

    জামিনের বিরোধিতা করে আদালতে ইডি জানিয়েছেন, সুকন্যা খুবই প্রভাবশালী। জেলের বাইরে গেলে তিনি প্রভাব খাটিয়ে তথ্যপ্রমাণ নষ্ট করতে পারেন। ইডির দাবি, কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক অনুব্রত ও তাঁর মেয়ে। চালকল থেকে বিভিন্ন সংস্থা রয়েছে সুকন্যার নামেই। মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ডিসেম্বরে। গতবছর অগাস্ট মাসে সিবিআই এর হাতে গ্রেফতার হন অনুব্রত। এরপর তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগে চলতি বছর এপ্রিলে ইডির হাতে গ্রেফতার হন কেষ্ট কন্যা সুকন্যা। তারপর থেকে মেলেনি জামিন। সুপ্রিম কোর্টে এ দিন অনুব্রত মণ্ডলের জামিনের মামলারও শুনানি ছিল। তা স্থগিত হয়ে গিয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP Dharmatala Rally: ‘‘২১ জুলাইও বাতিল করে দিই তাহলে’’! রাজ্যের যুক্তি উড়িয়ে বিজেপির সভাকে অনুমতি হাইকোর্টের

    BJP Dharmatala Rally: ‘‘২১ জুলাইও বাতিল করে দিই তাহলে’’! রাজ্যের যুক্তি উড়িয়ে বিজেপির সভাকে অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধোপে টিকলো না রাজ্যের আপত্তি। ধর্মতলায় বিজেপির সভাকে অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। এদিন নির্দেশ দেওয়ার সময় যুগান্তকারী মন্তব্য করে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।  এই রায়ের ফলে, ধর্মতলায় ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে একুশে জুলাইয়ের সভার জায়গাতেই গেরুয়া শিবিরের সমাবেশে কোনও বাধা রইল না। 

    আগামী ২৯ নভেম্বর কলকাতায় ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে সভা করতে চেয়ে আবেদন জানিয়েছিল বঙ্গ বিজেপি। সেই সভায় অনুমতি দিয়েছিল বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। আজ প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চও সিঙ্গল বেঞ্চের আগের নির্দেশই বহাল রাখল। একক বেঞ্চের নির্দেশ মতো বিধিনিষেধ মেনে হবে বিজেপির সভা (BJP Dharmatala Rally)। নির্দেশে জানাল প্রধান বিচারপতি ডিভিশন বেঞ্চ।

    ২৯ নভেম্বরের সভা পাখির চোখ বিজেপির

    এই সমাবেশ (BJP Dharmatala Rally) নিয়ে জোরকদমে প্রস্তুতিও শুরু করেছে বঙ্গ বিজেপি। জানা যাচ্ছে, সেই সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহকেও আনার পরিকল্পনা আছে বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের। এধরনের বড় সভা বা সমাবেশের ক্ষেত্রে অন্তত ২ সপ্তাহ আগে পুলিশের কাছে আবেদন করতে হয়। নিয়ম মেনে, তা করেওছিল গেরুয়া শিবির। বিজেপি ২ বার সভার জন্য লালবাজারের অনুতি চেয়েছিল বলে সূত্রের খবর। কিন্তু গেরুয়া দলের আবেদনকে গুরুত্ব দেয়নি পুলিশ।  এদিন শুনানিতে (Calcutta High Court) সভার অনুমতি বাতিল চেয়ে একাধিক যুক্তি দেখিয়েছিলেন রাজ্যের আইনজীবী। তাঁর যুক্তি ছিল, ওই জায়গা শহরের প্রাণকেন্দ্র। সেখানে সভা হলে শহর স্তব্ধ হবে। বিজেপির তরফে পাল্টা তৃণমূলের ২১ জুলাইয়ের সভার কথা তোলা হয়। যার উত্তরে, রাজ্যের আইনজীবীর দাবি, ওখানে ২১ জুলাই ছাড়া অন্য কোনও সভার অনুমতি দেওয়া হয় না। 

    ২১ জুলাইয়ের সভা বন্ধের হুঁশিয়ারি হাইকোর্টের

    দুপক্ষের বক্তব্য শোনার পর, রাজ্যের আপত্তি খারিজ করে সভার (BJP Dharmatala Rally) অনুমতি দেয় প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ (Calcutta High Court)। ২১ জুলাইয়ের সভা প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি বলেন, “২১ জুলাই বাতিল করে দিচ্ছি। আমরা সব বন্ধ করে দিচ্ছি। কোনও মিটিং, মিছিল, সভা নয়। একটাই সমাধান, সবার জন্য সব কর্মসূচি বন্ধ করেছি। সেটা করলে কী ভাল হবে?” পুলিশের কাছে যথাযথভাবে আবেদন করা সত্ত্বেও তা খারিজ করা হয় বলে অভিযোগ করে বিজেপি। এপ্রসঙ্গে বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, রাজনৈতিক ভাবে অযথা সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ২ সপ্তাহ আগে আবেদন করা যথেষ্ট। প্রধান বিচারপতির সংযোজন, “এত আগেও আবেদন করার পরেও আপনারা এটাকে যদি অনুমতি না দেন তা হলে তো রাজ্যে কোনও কর্মসূচি করা যাবে না। আমরা বলে দিচ্ছি, রাজ্যের কোথাও কোনও কর্মসূচি হবে না।”

    এদিন বেঞ্চ জানায়, সকলের সমান অধিকার রয়েছে। ২৭ জুলাই পর্যন্ত সমস্ত সভা শহরে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলে রাজ্যের আপিল মামলার আবেদন বিবেচনা করবে আদালত। বেঞ্চের নির্দেশ, বিধিনিষেধ মেনে হবে সভা। তবে অতিরিক্ত কোনও শর্ত যে সভার আয়োজকদের উপর চাপানো যাবে না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছে হাই কোর্ট।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share