Tag: Madhyom

Madhyom

  • Indian Railway: মধ্যবিত্তের কথা ভেবে আসছে পকেট সাশ্রয়ী বন্দে ভারত! কবে গড়াবে চাকা?

    Indian Railway: মধ্যবিত্তের কথা ভেবে আসছে পকেট সাশ্রয়ী বন্দে ভারত! কবে গড়াবে চাকা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বমানের সুবিধা, হাতের নাগালে সমস্ত পরিষেবা, এবং গতির দৌলতে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। বাংলা থেকেও ছুটছে দু’দুটি বন্দে ভারত। বন্দে ভারতকে এখন মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে রেল (Indian Railway), এমনটাই অন্তত জানা গিয়েছে। মধ্যবিত্তের বিমান চড়াকে আরও সুলভ করেছে মোদি সরকারের উড়ান প্রকল্প। ঠিক তেমনই মোদি সরকারের নয়া পরিকল্পনা হল, বন্দে ভারত-এর সমস্ত সুবিধা সহ একটি নন-এসি ট্রেন (Indian Railway) চালু করা। যেখানে চড়তে মধ্যবিত্তের পকেটে টান পড়বে না। যদিও বিষয়টি এখনও পরিকল্পনা স্তরে রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    কবে থেকে ছুটবে এই ট্রেন (Indian Railway)

    রেলের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, চলতি বছরের শেষের দিকেই ট্রাকে ছুটতে পারে এই ট্রেন। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালেও এন প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। রেল অন্ত্যোদয় এক্সপ্রেসও চালু করা হয়েছিল সেসময়। তবে রেল সূত্রে খবর মিলেছে, এই নয়া ট্রেনে আগের থেকে অনেক বেশি সুবিধা থাকবে। তবে সমস্ত বিষয়টি এখনও পরিকল্পনা স্তরে রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, লোকোমোটিভের সাহায্যে চলবে এই নতুন ট্রেন। ভারতীয় রেলে সাধারণত একটি লোকোমোটিভ থাকে, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এই নতুন ট্রেনের দুই দিকেই লোকোমোটিভ থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এরফলে ট্রেনের (Indian Railway) গতি বেশ বাড়বে।

    কী কী সুবিধা মিলবে ট্রেনে

     জানা গিয়েছে নতুন এই ট্রেনে (Indian Railway) ২টি লাগেজ, গার্ড এবং দিব্যাং কোচ থাকবে। এছাড়া থাকবে ৮টি সেকেন্ড ক্লাসের জেনারেল কোচ ও ১২ টি স্লিপার কোচ। তবে ভাড়া সাশ্রয়ী এই ট্রেনে সব কোচগুলিই হবে নন এসি। তবে এখনও ট্রেনের নামকরণ ঠিক করা হয়নি। চিত্তরঞ্জন লোকোমোটিভ ওয়ার্কসে নতুন ট্রেনের লোকোমোটিভ তৈরির কাজ চলছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, বগি তৈরি হচ্ছে চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে। এই ট্রেন খুবই নিরাপদ, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। চলতি সপ্তাহের সোমবারই মধ্যপ্রদেশে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের ব্যাটারি বক্সে আগুন লেগে যায়। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। রেলওয়ে আধিকারিকদের মতে, এই ট্রেনে (Indian Railway) ইউরোপীয় প্রযুক্তির কারণে বড় ধরনের আগুন লাগতে পারে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mount Kailash: আর নয় চিনের রাস্তা, এবার ভারত থেকেই সোজা কৈলাস-মানস সরোবর! রুট চালু শীঘ্রই

    Mount Kailash: আর নয় চিনের রাস্তা, এবার ভারত থেকেই সোজা কৈলাস-মানস সরোবর! রুট চালু শীঘ্রই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী সেপ্টেম্বর থেকে পুণ্যার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে কৈলাস যাত্রার পথ। ভারত হয়েই কৈলাসে যেতে পারবেন পুণ্যার্থীরা। মানস সরোবর (Kailash Mansarovar) যাত্রার আকাশছোঁয়া খরচের কারণে প্রস্তুতি নিয়েও অধিকাংশ সময় পিছিয়ে আসেন ভক্তরা। সেই সমস্যারই এবার সমাধান করল মোদি সরকার। এবার থেকে কৈলাস যাওয়ার জন্য আর অন্য শি জিনপিং সরকারের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করতে হবে না।ভারত চিন সীমান্ত দিয়ে তৈরি হচ্ছে কৈলাস মানস সরোবর পৌঁছনোর রাস্তা। 

    ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্য দিয়েই কৈলাস

    ভারত থেকে সরাসরি কৈলাস মানস সরোবর (Kailash Mansarovar) যাওয়ার রাস্তা নেই। চিন অধিকৃত তিব্বতের (Tibet) মধ্য দিয়ে সেখানে যেতে হয়। স্বাভাবিকভাবেই কৈলাস-মানস সরোবর যাওয়ার জন্য প্রচুর খরচ হয়। ফলে ইচ্ছা থাকলেও অনেকে যেতে পারেন না। তারপর করোনা মহামারীর সময় কৈলাস যাত্রা স্থগিত করে দেয় বেজিং। এখনও সেটা চালু করেনি। ফলে আর্থিক ও শারীরিক প্রস্তুতি নেওয়া থাকলেও এখন আর কেউই কৈলাস যেতে পারছেন না। তবে কৈলাস যাওয়ার জন্য আর অন্য দেশের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করতে হবে না। এবার ভারতের ভূ-খণ্ডের মধ্য দিয়েই পৌঁছনো যাবে শিবের আবাসস্থল, কৈলাস। 

    আরও পড়ুুন: মমতার ভাষণে ২১ জুলাইয়ের কোনও কথাই নেই, শুধুই মণিপুর আর ১০০ দিনের বকেয়া!

    কোথা দিয়ে কৈলাস যাত্রার পথ

    উত্তরাখণ্ডের প্রশাসন সূত্রে খবর, বর্ডার রোড অর্গানাইজেশন (বিআরও)-এর কর্মীরা ইতিমধ্যেই কাজ শুরু করে দিয়েছেন। পিথোরাগড়ের নভিধাংয়ের কেএমভিএন হাট থেকে ভারত-চিন সীমান্তে লিপুলেখ পাস পর্যন্ত রাস্তা তৈরির কাজ চলছে। বিআরও সূত্রে খবর, আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে সেই কাজ শেষ করার জোরকদমে প্রস্তুতি চলছে। ফলে আশা করা হচ্ছে, সেপ্টেম্বরে পুণ্যার্থীরা কৈলাস (Kailash Mansarovar) পর্বত দর্শনে যেতে পারবেন। এই প্রজেক্টের মুখ্য ইঞ্জিনিয়ার বিমল গোস্বামী বলেন, “নাভিদাংয়ের কেএমভিএন হাট থেকে লিপুলেখ পাস পর্যন্ত রাস্তা তৈরির কাজ আমরা ইতিমধ্যে শুরু করে দিয়েছি।” আকর্ষণ বাড়াতে এই রাস্তাটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘কৈলাস ভিউ পয়েন্ট’। ভারত সরকারের হীরক প্রজেক্টের অধীনেই কৈলাস ভিউ পয়েন্ট তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। রাস্তা কাটিংয়ের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে। আবহাওয়া ঠিক থাকলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে বলেও জানান বিমল গোস্বামী।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asia Cup: ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ২ সেপ্টেম্বর, এশিয়া কাপের সূচি প্রকাশ

    Asia Cup: ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ২ সেপ্টেম্বর, এশিয়া কাপের সূচি প্রকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ২ সেপ্টেম্বর। ম্যাচ হবে শ্রীলঙ্কায়। বুধবার ট্যুইট করে একথা ঘোষণা করলেন জয় শাহ। এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে মূলতানে নেপালের বিরুদ্ধে খেলবে পাকিস্তান। অন্যদিকে, যুব এশিয়া কাপ (Emerging Asia Cup 2023)-এ গ্রুপ শীর্ষে থেকে সেমিফাইনালে পৌঁছল ভারত। ইমার্জিং এশিয়া কাপ ২০২৩ (Emerging Asia Cup 2023)-এর গ্রুপ বি ম্যাচে পাকিস্তানকে আট উইকেটে হারাল ভারত এ। ভারত এ-র হয়ে সাই সুদর্শন ১০৪ (অপরাজিত) রান করেন এবং নিকিন জোস ৫৩ রান করেন।

    এশিয়া কাপের সূচি

    এশিয়া কাপে খেলবে ছ’টি দল। ভারতের গ্রুপে রয়েছে পাকিস্তান এবং নেপাল। ভারতের দু’টি ম্যাচই শ্রীলঙ্কার ক্যান্ডিতে। ২ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলবে ভারত, নেপালের বিরুদ্ধে খেলবে ৪ সেপ্টেম্বর। পাকিস্তানের প্রথম ম্যাচ মুলতানে। সেই ম্যাচ খেলে শ্রীলঙ্কায় চলে যাবেন বাবরেরা। সেখানে খেলবেন ভারতের বিরুদ্ধে। অন্য গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ, আফগানিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা। ৩১ অগস্ট বাংলাদেশ খেলবে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে। সেটাই এ বারের এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার মাটিতে প্রথম ম্যাচ। বাংলাদেশের পরের ম্যাচ আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে। লাহোরে ৩ সেপ্টেম্বর হবে সেই ম্যাচ। গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ ৫ সেপ্টেম্বর। শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তানের সেই ম্যাচ হবে লাহোরে।

    ইমার্জিং এশিয়া কাপে ভারতের জয়

    কলম্বোতে অনুষ্ঠিত ইমার্জিং এশিয়া কাপের ম্যাচে বুধবার শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে আধিপত্য বজায় রাখে ভারত। রাজবর্ধন হাঙ্গারগেকারের পাঁচটি উইকেট নেন। মানব সুথার তুলে নেন ৩ উইকেট। ২০৫ রানে শেষ হয়ে যায় পাকিস্তানের ইনিংস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৮০ বল বাকি থাকতেই জয়ের রান তুলে নেয় ভারত। সাই সুদর্শন টিম ইন্ডিয়ার হয়ে বিস্ফোরক ব্যাটিং করেন এবং নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করে একটি ছক্কায় ম্যাচ শেষ করেন। এই ম্যাচে সাই সুদর্শন ১১০ বলে ১০৪ রান করে অপরাজিত থাকেন। সুদর্শন নিজে ইনিংসে মোট ১০টি বাউন্ডারি ও ৩টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। পাশাপাশি, নিকিন জোস ৬৪ বলে ৫৩ রানের একটি ঝকঝকে ইনিংস খেলেন। পাকিস্তানের হয়ে মুবাসির খান, মেহরান মুমতাজ একটি করে উইকেট নেন। ইতিমধ্যেই সেমি-ফাইনালে পৌঁছে গিয়েছে ভারত এবং পাকিস্তান। আগামী ২১ জুলাই একটি সেমি-ফাইনালে মুখোমুখি হবে ভারত-বাংলাদেশ এবং অন্যটিতে খেলবে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। ফাইনাল ২৩ জুলাই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Migratory Bird: রায়গঞ্জের কুলিক পক্ষীনিবাসে ভিড় শুরু হল পরিযায়ী পাখিদের

    Migratory Bird: রায়গঞ্জের কুলিক পক্ষীনিবাসে ভিড় শুরু হল পরিযায়ী পাখিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষা দেরিতে আসায় পাখির আগমনও এবার দেরিতে শুরু হয়েছে উত্তর দিনাজপুরের কুলিকে। মূলত মে-জুন মাসে পাখি চলে আসে রায়গঞ্জের কুলিক পক্ষীনিবাসে। কিন্তু, এবছর বৃষ্টি দেরিতে শুরু হওয়ায় পাখিদের আগমনে বিলম্ব হয়েছে বলেই মনে করছে বন দফতর থেকে শুরু করে পরিবেশ ও পাখি প্রেমী মানুষজন। তবে, পাখির আগমন দেরিতে হওয়ায় এবারে পাখির সংখ্যা কম হওয়ার আশঙ্কা  পরিবেশ ও পাখি প্রেমীদের। যদিও এই পাখিদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ খাওয়ার সহ অন্যান্য ব্যবস্থা বন দফতর থেকে করা হয়েছে। তবে পাখির পরিমাণ কম না বেশি তা বোঝা যাবে গণনার পরই।

    কোন ধরনের পরিযায়ী পাখি এই পক্ষীনিবাসে আসে

    উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ শহরের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র কুলিক পক্ষীনিবাস। প্রতিবছর হাজার হাজার কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে পরিযায়ী পাখিরা বাসা বাঁধে কুলিক বনাঞ্চলের গাছগুলিতে। উল্লেখ্য, রায়গঞ্জ শহর থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে ৩৪ নং জাতীয় সড়কের ধারে অবস্থিত সোহারই, ভট্টদিঘি ও আব্দুলঘাটা – এই তিনটি মৌজার প্রায় ১৩০ হেক্টর জায়গা জুড়ে  গড়ে উঠেছে কুলিক পক্ষীনিবাসটি। উত্তর-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে জুন মাসের শেষের থেকে মূলত  ইগ্রেট, কর্মোর‍্যান্ট, নাইট হেরন ও ওপেন বিল স্টর্ক  প্রজাতির পাখিরা এই পক্ষীনিবাসে আসে। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটকেরা আসেন পাখিদের দেখতে। কুলিক পক্ষীনিবাস পরিযায়ী পাখিদের আগমনের নিরিখে বর্তমানে এশিয়া মহাদেশের মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্থানে রয়েছে। এছাড়াও লিমকা বুক অফ রেকর্ডসেও প্রথমে জায়গা করে নিয়েছে এই পক্ষীনিবাস। শুধু মাত্র রায়গঞ্জ কিংবা এ জেলা নয় পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সারা বছরই মানুষজন এই পক্ষীনিবাসে ঘুরতে আসেন। প্রকৃতির কোলে সবুজের আবহে বসে পাখিদের গতিবিধি অনুভব করতে ভালোবাসেন সকলেই। তবে পাখি আসার সময়সীমার মধ্যে ভিড় অনেকটাই বেশী হয়। সাধারণত বছরের মে-জুন মাসে পরিযায়ী পাখিরা আসতে শুরু করে। ডিসেম্বর পর্যন্ত এখানে থেকেই প্রসব, শাবকদের লালন পালন এবং তাদের উড়তে শেখানো সহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করে জানুয়ারির দিকে আবার ফিরে যায়। তবে এবছর অন্যান্যবারের তুলনায় একটু দেরিতে পাখির আগমন শুরু হয়েছে কুলিক পক্ষীনিবাসে।

    পরিযায়ী পাখি নিয়ে পরিবেশ প্রেমীদের কী বক্তব্য?

    পাখি আসা শুরু হতেই পক্ষী নিবাসে আনাগোনা শুরু হয়েছে প্রকৃতিপ্রেমী মানুষজনদের। মূলত ওপেন বিল স্টর্ক, নাইট হেরন, ইগ্রেট ও কর্মরেন্ট এই ৪ প্রজাতির পাখি আসে এখানে। এছাড়াও পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য  রয়েছে দেশি ও বিদেশি মাছের পৃথক ২টি অ্যকুরিয়াম। বিদেশি মাছের মধ্যে রয়েছে উন্নত প্রজাতির রেড টেল ক্যাট ফিস, প্যারোট ফিস, অ্যাঞ্জেল ফিস প্রভৃতি। এছাড়াও পক্ষীনিবাসকে আরও আকর্ষণীয় করতে সেখানে রয়েছে অ্যাভিয়ারি বা মাইক্রো বনাঞ্চল যেখানে প্রজনন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করছে ফিন্স, ককটেল, জাভা সহ নানান প্রজাতির পাখি। সেই সঙ্গে রয়েছে নীলগাই ও টার্টল পণ্ড। পরিবেশ ও পাখিপ্রেমী গৌতম তান্তিয়া বলেন, অন্যান্য বারের চেয়ে এ বছর প্রায় এক মাস দেরিতে পাখি আসা শুরু হয়েছে। মূলত বৃষ্টি দেরিতে শুরু হওয়ার কারণেই পাখিদের আসার সময়টা পিছিয়েছে। যদিও বন দফতরের পক্ষ থেকে সমস্ত রকম ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে এবছর পাখিদের সংখ্যা কম হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তিনি।

    বন বিভাগের আধিকারিকের কী বক্তব্য?

    বনবিভাগের তরফে জানানো হয়েছে, গত বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই পক্ষীনিবাসে প্রায় ৯৯ হাজার ৩৯৩ পাখি এসেছিল। বিভাগীয় বনাধিকারিক দাওয়া এস. শেরপা জানিয়েছেন, এবছর বৃষ্টি দেরিতে শুরু হওয়ায় পাখি আসতে একটু দেরি হয়েছে। তবে পাখিদের যেন কোনওরকম অসুবিধা না হয় তারজন্য সব রকম ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আগস্ট মাসে পাখি গণনার কাজ শুরু হবে। তারপরই বোঝা যাবে এবছর কত পাখি এসেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Monsoon Session: আজ শুরু সংসদের বাদল অধিবেশন! আসতে পারে ২১টি বিল

    Parliament Monsoon Session: আজ শুরু সংসদের বাদল অধিবেশন! আসতে পারে ২১টি বিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে সংসদের বাদল অধিবেশন (Parliament Monsoon Sessions)। সংসদে ১৭ দিনের বাদল অধিবেশনে আসতে পারে ২১টি বিল! যার মধ্যে রয়েছে বহু চর্চিত ডিজিট্যাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন (Digital Data Protection Bill) থেকে দিল্লির প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত নানা বিল। তবে সরকারের আনা নানা বিলের বিরোধিতা করতে পারে নয়া বিরোধী জোট। মণিপুর ইস্যু (Manipur Violence) থেকে রেলের সুরক্ষা। বেকারত্ব থেকে মূল্যবৃদ্ধি একাধিক ইস্যুতে আলোচনা চেয়ে সরব হতে পারেন বিরোধীরা। 

    কী কী বিল

    আজ থেকে শুরু হতে চলা বাদল অধিবেশনের প্রাক্কালে বুধবার বসেছিল সর্বদলীয় বৈঠক। যেখানে ৩৪টি রাজনৈতিক দলের ৪৪ জন প্রতিনিধি আলোচনায় বসেছিলেন। আগামী ১১ অগাস্ট পর্যন্ত বাদল অধিবেশন যাতে সুষ্ঠভাবে চলে, সেব্যাপারেই সব দল আশ্বস্ত করেছে বলে বৈঠকের শেষে জানিয়েছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশি।

    আজ থেকে শুরু হওয়া বাদল অধিবেশনে প্রায় ২১টি বিল পেশ করতে চলেছে সরকার পক্ষ। তার মধ্যে রয়েছে দিল্লির ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় সরকারের অধ্যাদেশ সংক্রান্ত বিল, জৈবিক বৈচিত্র, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি সহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিল। আলোচনার জন্য যে সমস্ত বিল পেশ করা হতে পারে, তার মধ্যে আছে জৈবিক বৈচিত্র্য সংশোধন বিল ২০২২, জন বিশ্বাস বিল, ২০২৩, বহু রাষ্ট্রীয় সমবায় সমিতি সংশোধন বিল, ২০২২ এবং বন সংরক্ষণ সংশোধনী বিল। 

    আরও পড়ুন: বিস্ফোরক শুভেন্দু! আই-প্যাককে ১২০ কোটি টাকার টেন্ডার পাইয়ে দেওয়া হয়েছে

    বিরোধিতার আশঙ্কা

    এবারের বাদল অধিবেশনে পেশ করা হবে বিতর্কিত দিল্লির প্রশাসনিক ক্ষমতা সংক্রান্ত অধ্যাদেশ সংক্রান্ত বিলটিও। প্রসঙ্গত, দিল্লির প্রশাসনিক ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দায়ের করা একটি মামলায় গত ১১ মে একটি রায় দেয় সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ। সূত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনের আগে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করতে চায় কেন্দ্র। এবং তারজন্য ইতিমধ্যে আইন মন্ত্রক ও আইন কমিশনকেও বিলের খসড়া তৈরির জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, মণিপুর সমস্যা, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি ইত্যাদি বিষয়গুলি নিয়েও বিরোধীরা কেন্দ্রকে চেপে ধরবে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Surat: আর নয় পেন্টাগন! বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস বিল্ডিং তৈরি ভারতেই

    Surat: আর নয় পেন্টাগন! বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস বিল্ডিং তৈরি ভারতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস বিল্ডিং আর নয় পেন্টাগন। মার্কিন অফিস বিল্ডিং এর কাছ থেকে সেই শিরোপা এবার এল ভারতের কাছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস বিল্ডিং তৈরি হচ্ছে গুজরাটে। হীরে ব্যবসার অন্যতম বড় কেন্দ্র বলে সুরাত (Surat) পরিচিত। ফি বছর বাংলা থেকেও প্রচুর যুবক কর্মসংস্থানের আশায় রওনা দেয় সুরাতের উদ্দেশে। এখানকার ‘সুরাত (Surat) ডায়মন্ড বুর্স’ নামের বিল্ডিং হতে চলেছে পৃথিবীর বৃহত্তম অফিস।

    প্রসঙ্গত, বিগত ৮০ বছর ধরে এই শিরোপা ছিল পেন্টাগনের কাছে, এখন তা আসতে চলেছে ভারতের মুকুটে। জানা গিয়েছে, আগামী দিনে এই ভবনটি হীরে ব্যবসার কাজে ব্যবহার করা হবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ইমারত তৈরির কাজ একেবারেই সহজ ছিল না। মোট চার বছর লাগে এই ভবনের কাজ শেষ হতে। বিশ্বের ৯০ শতাংশ হীরা তৈরির কাজ হয় বিজেপি শাসিত গুজরাটের সুরাতে। জানা গিয়েছে, এই ভবনে মোট ১৫ তলা রয়েছে যা বিস্তৃত ৩৫ একর জায়গা জুড়ে। হীরে ব্যবসা এবং পালিশ সমেত এই সংক্রান্ত কাজে ব্যবহৃত হবে এই বিল্ডিং।

    প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন এই ভবনের

    এই ইমারতটি নয়টি আয়তক্ষেত্রাকার কাঠামোর আকারে তৈরি বলেই জানা গিয়েছে। ভবন নির্মাণকারী সংস্থার জানিয়েছে, এখানে (Surat) মোট ৭১ লক্ষ বর্গফুটেরও বেশি ফ্লোর এরিয়া রয়েছে। চলতি বছরের নভেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই ভবনটি উদ্বোধন করবেন, এমনটাই সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, পেন্টাগনের ফ্লোর এরিয়া হল ৬৫ লক্ষ বর্গফুটের মতো।

    ব্যবসায়ীদের জন্য এটি অতি গুরুত্বপূর্ণ স্থান

    নির্মাণকারী সংস্থার তরফে জানা গিয়েছে, কমপ্লেক্সে মোট ২০ লক্ষ বর্গফুট জুড়ে একটি বিনোদন এবং গাড়ি পার্কিং এলাকাও রয়েছে। প্রকল্পের অন্যতম দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি মহেশ গারভি বলেন, ‘‘নতুন বিল্ডিং কমপ্লেক্স হাজার হাজার হীরে ব্যবসায়ীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসাবে আগামী দিনে গড়ে উঠবে। এই কমপ্লেক্স ব্যবসায়ীদের ব্যবসা বাড়াতে সাহায্য করবে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমরা যখন এই বিল্ডিং তৈরি করছিলাম তখন ভাবিনি যে আমরা আমেরিকার পেন্টাগনকে পিছনে ফেলে দেব। আমরা এটি (Surat) শুধুমাত্র ব্যবসায়ীদের সুবিধার জন্য তৈরি করেছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘আগামী সপ্তাহে তৃণমূলের আরও একটি চুরি ফাঁস করব’’! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘আগামী সপ্তাহে তৃণমূলের আরও একটি চুরি ফাঁস করব’’! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনায্য ভাবে আই-প্যাককে ১২০ কোটি টাকার টেন্ডার পাইয়ে দেওয়া হয়েছে (IPAC)। এই দুর্নীতির সঙ্গে রাজ্য সরকারি তথ্য প্রযুক্তি সংস্থা ওয়েবল জড়িত রয়েছে বলে দাবি, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট লুঠের প্রতিবাদে বুধবার কলকাতায় মিছিলের ডাক দিয়েছিল বিজেপি। সেই মঞ্চে দাঁড়িয়ে এদিন বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন শুভেন্দু।

    শুভেন্দুর অভিযোগ

    আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি-বিরোধী জোটের নেতৃত্বকে এদিন আক্রমণ করেন শুভেন্দু। তাঁর তোপ, ‘সব দুর্নীতিপরায়ণ নেতারা এক হয়েছেন।’ এ কথা বলেই শুভেন্দু আই-প্যাকের টেন্ডার পাওয়ার প্রসঙ্গ তোলেন। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘ভোট লুঠ করতে ব্যালটও খেয়ে ফেলেছে তৃণমূল। ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতে ত্রিস্তরীয় লুঠ করেছে তৃণমূল। আগামী সপ্তাহে তৃণমূলের আরও একটি চুরি ফাঁস করব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) নিজে দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত সেই তথ্য ফাঁস করব।’ এদিন সভা মঞ্চে শুভেন্দুর পাশে ছিলেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। 

    আরও পড়ুন: গ্রামীণ ভারতীয় মহিলার মতো সাজতে প্রশিক্ষণ নেন সীমা! দাবি গোয়েন্দাদের

    তথ্য-প্রমাণ পেশের দাবি

    গত সোমবার বিধানসভা ভবনের বাইরে দাঁড়িয়ে শুভেন্দু বলেছিলেন, তিন দিনের মধ্যে তিনি সিবিআই ও ইডি দফতরে যাবেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কীভাবে চিটফান্ড কাণ্ডে জড়িত ছিলেন তা নিয়ে তথ্য ও প্রমাণ কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে দেবেন। গত লোকসভা ভোটের পর তৃণমূল কংগ্রেসের প্রচার কৌশল নির্ধারণের দায়িত্ব নিয়েছিল আইপ্যাক। এই সংস্থার অন্যতম মুখ হলেন প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishore)। তবে প্রশান্ত দাবি করেন এই সংস্থার পরিচালনার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নেই। আই প্যাক তৃণমূলের প্রচারের দায়িত্ব নেওয়ার পরই বাংলার বিরোধীরা নানান সমালোচনা করেছিল। কেউ কেউ বলেছিল, আইপ্যাককে তৃণমূল চারশ কোটি টাকা দিয়েছে। তবে সেই সব দাবির সমর্থনে কেউ তথ্য বা প্রমাণ দিতে পারেনি। শুভেন্দু অবশ্য এদিন দাবি করেছেন, তাঁর কাছে এই দুর্নীতি সংক্রান্ত কাগজপত্র রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: মুখ্যমন্ত্রীর সামনেই ক্ষোভ উগরে দিলেন হাওড়ার মঙ্গলাহাটের ব্যবসায়ীরা, কেন?

    Mamata Banerjee: মুখ্যমন্ত্রীর সামনেই ক্ষোভ উগরে দিলেন হাওড়ার মঙ্গলাহাটের ব্যবসায়ীরা, কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ধর্মতলার সমাবেশ শেষ করেই  হাওড়ায় ভস্মীভূত পোড়া মঙ্গলাহাট পরিদর্শনে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপধ্যায় (Mamata Banerjee)। ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর তিনি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। ঠিক তখনই মুখ্যমন্ত্রী ব্যাবসায়ীদের পুনর্বাসনের জন্যে যে সব প্রস্তাব দেন, তা পছন্দ হয়নি ব্যবসায়ীদের। তাঁরা মুখ্যমন্ত্রীর মুখের উপরই চেঁচিয়ে বার বার বলতে থাকেন যে তাঁরা এইসব প্রস্তাবে রাজি নয়।

    ব্যবসায়ীদের কী প্রস্তাব দেন মুখ্যমন্ত্রী?

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) বক্তব্যে বোঝা যায় যে এতবড় জমির মালিক আদৌ সরকার না বেসরকারি সম্পত্তি সে ব্যাপারেও কোনও তথ্য নেই সরকারের কাছে। ব্যবসায়ীদের উদ্যেশ্যে তিনি বলেন, জমির বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট নিয়ে যদি দেখা যায় জমি সরকারের, তাহলে সেখানে হাটের জন্য বিল্ডিং করে দেওয়া হবে সরকারি উদ্যোগে । আর যদি জমির পূর্বতন চুক্তির মেয়াদ শেষের পর নতুন করে মালিকানার ক্ষেত্রে কোনও সঠিক তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না, সেক্ষেত্রে সরকার জমি অধিগ্রহণ করতে পারে। আর যদি কারোর কোনও মালিকানা থাকে, সেক্ষেত্রে সেটা নিয়েও ভাবা হবে কীভাবে কি করা যায়। তিনি আরও বলেন, যদি কারও এখানে অসুবিধা হয় তাহলে তাদের সাঁতরাগাছির কাছে পুর্নবাসন দেওয়া হবে।

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) সামনেই ক্ষোভ উগরে দেন ব্যবসায়ীরা

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) সাঁতরাগাছিতে চলে যাওয়ার প্রস্তাবেই গর্জে ওঠেন ব্যাবসায়ীরা। তাঁরা মুখ্যমন্ত্রীর কথা শেষ হতে না হতেই সবাই চেঁচিয়ে বলেন, আমরা কেউ সাঁতরাগাছি যেতে চাই না। তাঁরা চেঁচিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে বলেন, শান্তিরঞ্জন তাদের খুব জালাচ্ছে। এই শান্তিরঞ্জন হচ্ছে মঙ্গলাহাটের মালিক। ব্যবসায়ীদের বক্তব্য, বার বার শুধু এই হাটেই কেন আগুন লাগছে? এর পিছনে কোনও  চক্রান্ত রয়েছে।

    মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) বক্তব্য নিয়েই শুরু হয়েছে বিতর্ক, সরব বিজেপি নেতৃত্ব

    বিজেপির হাওড়া জেলা সদরের সভাপতি মনিমোহন ভট্টাচার্য অভিযোগ করেন, মঙ্গলাহাটের বেচাকেনার দিন বদল করা হচ্ছে। এই হাটকে তুলে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে। বিজেপি নেতা উমেশ রাই বলেন, এই হাটকে এখান থেকে তুলে দিয়ে সাঁতরাগাছিতে স্থানান্তরিত করার চক্রান্ত চলছে। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যেও সেটা স্পষ্ট। হাট মালিক শাসক দলের সঙ্গে মিলে রয়েছে। ব্যবসায়ীদের স্বার্থ দেখা হচ্ছেনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IND W vs BAN W: ব্যাটে-বলে জেমাইমা জাদু! বাংলাদেশকে ১০৮ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল ভারত

    IND W vs BAN W: ব্যাটে-বলে জেমাইমা জাদু! বাংলাদেশকে ১০৮ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় এক দিনের ম্যাচে বাংলাদেশকে ১০৮ রানে হারিয়ে সিরিজে সমতা ফেরাল ভারত। মীরপুরে বাংলাদেশ মহিলা দলের বিরুদ্ধে শুরু থেকে দাপট দেখায় হরমনপ্রীতরা। ব্যাটে-বলে দাপট দেখালেন ভারতের জেমাইমা রদ্রিগেজ। ব্যাট হাতে ৮৬ রান করার পাশাপাশি বল হাতে চার উইকেট নিয়েছেন তিনি। রান তাড়া করতে নেমে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে বাংলাদেশের ব্যাটিং। তাদের শেষ সাত উইকেট পড়েছে মাত্র ১৪ রানে।

    ব্যাটে-বলে ভারতের দাপট

    ঘরের মাঠে টসে জিতে প্রথমে বল করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ওপেনার প্রিয়া পুনিয়ার উইকেট হারায় ভারত। যস্তিকা ভাটিয়াও রান পাননি। স্মৃতি মন্ধানা শুরুটা ভাল করলেও বড় রান করতে পারেননি। হাল ধরেন জেমাইমা।  ৯টি বাউন্ডারির সৌজন্যে ৭৮ বলে ৮৬ রান করেন তিনি। হরমনপ্রীত কৌর ৮৮ বলে ৫২ রান করেন। এই দুই ব্যাটারের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ভর করে ৮ উইকেট হারিয়ে ২২৮ রান তোলে ভারত।জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। ফর্গানা হক ছাড়া আর কেউই বড় রান করতে পারেননি। বলা ভালো ভারতীয় বোলারদের দাপটে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ। ওপেন করতে নামা মুরশিদা খাতুন মাত্র ১২ রান করে ফিরে যান। পাশাপাশি শর্মিন আখতার মাত্র ২ রানে ফিরে যান। স্বাভাবিক ভাবেই পরপর উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ।

    আরও পড়ুন: ইন্টার মায়ামির হয়ে জনসমক্ষে এলেন মেসি! বার্ষিক বেতন কত জানেন?

    বাংলাদেশের শেষ সাত উইকেট পড়ে যায় মাত্র ১৪ রানে। শেষ ছয় ব্যাটারের কেউ দু’অঙ্কে যেতে পারেননি। ব্যাটের পরে বল হাতেও কামাল করেন জেমাইমা। ৩.১ ওভারে তিন রান দিয়ে চার উইকেট নেন তিনি। আর এক স্পিনার দেবীকা বৈদ্য নেন তিন উইকেট। একটি করে উইকেট নেন মেঘনা সিংহ, দীপ্তি শর্মা ও স্নেহ রানা। ৩৫.১ ওভারে ১২০ রানে অল আউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। জেমাইমার অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ভর করে ম্যাচ জিতে নেয় ভারত। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India vs West Indies:  গাভাসকরের সঙ্গে কোহলির মিল, বিরাট-আবেগে ভাসলেন ক্যারিবিয়ান কিপারের মা

    India vs West Indies: গাভাসকরের সঙ্গে কোহলির মিল, বিরাট-আবেগে ভাসলেন ক্যারিবিয়ান কিপারের মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ভারতের সামনে প্রতিরোধ গড়ে তুলছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ (India vs West Indies)। ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ শততম টেস্ট যাতে একপেশে না হয়, তার জন্য প্রার্থনা করেছিলেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। সেইমতোই লড়াই করছে ক্যারিবিয়ান শিবির। শততম টেস্টের প্রথম দিনের শেষে ৪ উইকেটে ২৮৮ রান করেছিল ভারত। দ্বিতীয় দিন বিরাট কোহলির সেঞ্চুরি এবং অশ্বিন-জাডেজার হাফসেঞ্চুরি। ভারতের প্রথম ইনিংস শেষ হয় ৪৩৮ রানে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক ক্রেগ ব্রেথওয়েট এবং তেজনারায়ণ চন্দ্রপলের ওপেনিং জুটি দারুণ শুরু করে। টেস্ট ক্রিকেটের মতোই ব্যাট করেন। প্রয়োজনে বল ছেড়েছেন, তেমনই রানও করেছেন। গত ম্যাচের মতো তাড়াহুড়ো করতে দেখা যায়নি। ওপেনিং জুটিতে ৭১ রান যোগ করে তারা। দ্বিতীয় দিনের শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১ উইকেটে ৮৬ রান তুলে নিয়েছে। অধিনায়ক ক্রেগ ব্রেথওয়েট ৩৭ রানে ক্রিজে রয়েছেন। তরুণ ব্যাটার কার্ক ম্যাকেঞ্জি ১৪ রানে ক্রিজে।

    গাভাসকরের সঙ্গে কোহলির মিল

    দিল্লিতে ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজের (India vs West Indies) ৫০তম টেস্টে সুনীল গাভাসকর কেরিয়ারের ২৯তম টেস্ট সেঞ্চুরি করে ডন ব্র্যাডম্যানের নজির ছুঁয়ে ফেলেছিন। সেই টেস্টের প্রথম ইনিংসে সুনীল গাভাসকর ১২১ রান করে আউট হন। ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজের ১০০তম টেস্টে তথা ত্রিনিদাদের চলতি ম্য়াচে বিরাট কোহলি কেরিয়ারের ২৯তম টেস্ট সেঞ্চুরি করে স্যার ডন ব্র্যাডম্যানকে ছুঁয়ে ফেললেন। কাকতলীয় বিষয় হল, কোহলিও এই টেস্টের প্রথম ইনিংসে ব্যক্তিগত ১২১ রানে আউট হন। ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ মাইলস্টোন টেস্টে সর্বদাই উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনার সাক্ষী থাকে। ২০০২ সালে কিংস্টোনে দু’দেশ নিজেদের মধ্যে ৭৫তম টেস্ট ম্যাচে মাঠে নামে। সেই ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পরাজিত করে ভারতকে। সেটিই ছিল ভারতের বিরুদ্ধে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শেষবার টেস্ট জয়। তার পর থেকে এখনও পর্যন্ত ২১ বছরে এই নিয়ে মোট ২৫টি টেস্ট খেলছে ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চলতি টেস্ট বাদ দিলে ২৪টি ম্যাচে ভারত অপরাজিত রয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ একটিও ম্যাচে হারাতে পারেনি টিম ইন্ডিয়াকে।

    আরও পড়ুন: ইন্টার মায়ামির হয়ে জনসমক্ষে এলেন মেসি! বার্ষিক বেতন কত জানেন?

    বিরাট-আবেগ, ভাইরাল ভিডিও

    ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা এবং কোচ রাহুল দ্রাবিড় বারবার বলেছেন, দ্বিতীয় টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজ (India vs West Indies) চ্যালেঞ্জ করবে। দ্বিতীয় দিনের শেষে যেন তেমনটাই মনে হচ্ছে। এদিন দেশের বাইরে টেস্ট সেঞ্চুরির দীর্ঘ অপেক্ষা শেষ হয় বিরাট কোহলির। নিজের আন্তর্জাতিক ৫০০তম ম্যাচে সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন কিং কোহলি। প্রায় সাড়ে চার বছর পর পাওয়া কোহলির সেঞ্চুরিতে বেশ সুবিধাজনক অবস্থানে আছে ভারত। ২৯তম টেস্ট সেঞ্চুরি পেতে দ্বিতীয় দিনে মাত্র ১৩ রান লাগতো কোহলির। ১৮০তম বলে কাঙ্খিত সেই সেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি। সবমিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এটি তার ৭৬তম সেঞ্চুরি। 

    কোহলির খুব ভক্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেট রক্ষক জোশুয়া দা সিলভার মা। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে, দা সিলভা কোহলিকে বলছেন, তাঁর মা কোহলির ভক্ত।

    শনিবার সকালে টিম বাস থেকে নামার সময় সাংবাদিক বিমল কুমার একটি ভিডিও শেয়ার করেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে জোশুয়া দা সিলভার মা কোহলির সঙ্গে দেখা করছেন।

    সেই বিশেষ ভক্তকে নিজের জন্য অপেক্ষা করতে দেখে ভারতীয় ক্রিকেটার আনন্দে আপ্লুত হয়ে পড়েন। কোহলিকে দেখে নিজের উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি এবং কোহলিকে জড়িয়ে ধরে তার গালে একটি চুম্বন করেন এছাড়া কথা বলার সময় জোশুয়ার মা কোহলিকে বলেন, তিনি অসাধারণ এবং তার সুন্দরী স্ত্রীও রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share