Tag: Madhyom

Madhyom

  • BJP: “কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে, সেই টাকা কোথায় গেল?”

    BJP: “কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে, সেই টাকা কোথায় গেল?”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের ৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে অভিষেকের গড়ে মহা জনসম্পর্ক অভিযান করলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী ড: দীনেশ শর্মা। বুধবার ডায়মন্ড হারবার বিধানসভার মশাটহাটে মহা জনসম্পর্ক অভিযান করেন তিনি। এদিন তিনি দুপুরে বিজেপি (BJP) কর্মীর বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজ সারেন। পরে তিনি বলেন, গত ৩ রা জুন থেকে মহা জনসম্পর্ক অভিযান শুরু হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে জঙ্গল রাজ চলছে। এখানে কোনও গণতন্ত্র নেই। বিরোধীরা কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি করতে পারেন না। পিসি ও ভাতিজাকে উত্তরপ্রদেশে যেতে বলুন। কীভাবে প্রশাসন চালাতে হয়, তা শিখে আসতে হবে। তিনি বলেন, লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় পিসি-ভাতিজা ৪৪০ ভোল্টের ঝটকা খাবেন। পাশাপাশি ডায়মন্ড হারবারে মহা জনসম্পর্ক অভিযানে র‍্যালি করতে দেয়নি প্রশাসন, এমনটাই অভিযোগ তুলে তিনি সরব হন।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে কী বললেন?

    অন্যদিকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার যাত্রা নিয়ে তিনি বলেন, রাজ্যের শাসক নিরপেক্ষ হয়ে দেখুক। তাহলে দেখা যাবে, কাদের দিকে লোক বেশি। অন্যদিকে বাংলার মাফিয়া রাজ নিয়েও সরব হন তিনি। পাশাপাশি তিনি বলেন, কেন্দ্র রাজ্যকে কোনও ভাবেই বঞ্চিত করেনি। কেন্দ্র ৫০ হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে। কিন্তু সেই টাকা কোথায় গেল? 
    এদিনের মহা জনসম্পর্ক অভিযানে (BJP) পুলিশের কড়া নিরাপত্তা দেখা যায় এলাকায়।

    দেশজুড়ে মহা-জনসম্পর্ক অভিযানে বিজেপি (BJP)

    উল্লেখ্য, নরেন্দ্র মোদি সরকারের ন’ বছর পূর্তি উপলক্ষে ইতিমধ্যেই দেশজুড়ে মহা-জনসম্পর্ক অভিযান শুরু করেছে বিজেপি (BJP)। এই কর্মসূচির আহ্বায়ক তরুণ চুঘ জানিয়েছেন, দলের ১৪০০ র ওপর বিধায়ক এবং তিনশোর বেশি সাংসদ এই কর্মসূচিতে থাকবেন। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে ৯ বছরে মোদি সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজ করেছে, তা দেশের প্রতিটি বুথেই পৌঁছে দেবেন বিজেপির কার্যকর্তারা। জানা গেছে, নাগরিক সেমিনারও যেমন হবে, তেমনি সমাজের বিশিষ্টদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন বিজেপি (BJP) নেতারা। পাশাপাশি নজর দেওয়া হয়েছে পিছিয়ে পড়া বর্গের মানুষদের দিকেও। যাঁরা নরেন্দ্র মোদি সরকারের নয় বছরের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেও কথা বলবেন বিজেপি নেতারা। ইতিমধ্যেই জানা গেছে, সারা দেশ জুড়ে জনসভা করবেন বিজেপি (BJP) নেতারা। বেশ কয়েকটি বড় জনসভাও হবে। যেখানে উপস্থিত থাকবেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, জেপি নাড্ডার মতো প্রথম সারি নেতারা। এ রাজ্যে এমন তিনটি জনসভা হবে বলে শোনা যাচ্ছে বিজেপি সূত্রে। উপস্থিত থাকবেন মোদি-শাহ-নাড্ডা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • AIP Submarine: চুক্তি স্বাক্ষর আজই! যৌথ উদ্যোগে ভারতের জন্য ৬টি সাবমেরিন তৈরি করবে জার্মানি

    AIP Submarine: চুক্তি স্বাক্ষর আজই! যৌথ উদ্যোগে ভারতের জন্য ৬টি সাবমেরিন তৈরি করবে জার্মানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌসেনার জন্য পরবর্তী প্রজন্মের ৬টি অত্যাধুনিক সাবমেরিন (AIP Submarine) তৈরি করতে চলেছে জার্মানি। সব ঠিকঠাক চললে, বুধবারই এই মর্মে চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে দুই দেশের। জানা গিয়েছে, এই ৬টি সাবমেরিন তৈরি করতে খরচ পড়বে প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা। বর্তমানে ভারত সফরে এসেছেন জার্মান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বরিস পিস্তোরিয়াস। সূত্রের খবর, আজ পিস্তোরিয়াস মুম্বই যাচ্ছেন। সেখানেই তাঁর উপস্থিতিতে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করা হবে। এর আগে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে এই চুক্তির বিষয়টি চূড়ান্ত করেন পিস্তোরিয়াস।

    ‘প্রোজেক্ট ৭৫ আই’ ঠিক কী?

    জানা গিয়েছে, জার্মানির থিসেনক্রুপ মেরিন সিস্টেমস সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে ‘প্রোজেক্ট ৭৫ আই’-এর অন্তর্গত এই ৬টি স্টেলথ কনভেনশনাল (প্রচলিত শক্তিচালিত) সাবমেরিন (AIP Submarine) তৈরি হবে ভারতের মাঝগাও ডকইয়ার্ডে। চুক্তি স্বাক্ষর হবে থিসেনক্রুপ ও মাঝগাও ডকইয়ার্ড লিমিটেডের মধ্যে। বরিসের সঙ্গেই ভারতে এসেছে জার্মান প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী সংস্থার শীর্ষ কর্তারা। বুধবার, দুই প্রতিনিধিদলের মধ্যে এই মউ স্বাক্ষরিত হবে। চুক্তির আওতায়, প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে ভারতেই ৬টি ডুবোজাহাজ বা সাবমেরিন নির্মাণ করা হবে।

    এর আগে ফরাসি সংস্থা ডিসিএনএস-এর সঙ্গে যৌথ ও প্রযুক্তিগত হস্তান্তরের ভিত্তিতে ৬টি কলভরি গোত্রের স্টেলথ স্করপিন সাবমেরিন নির্মাণ শুরু করেছিল ভারত। প্রকল্পের নাম ছিল ‘প্রজেক্ট ৭৫’। ওই প্রকল্পের প্রথম ডুবোজাহাজ ‘আইএনএস কলভরী’কে ২০১৫ সালের অক্টোবরে নৌবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। ২০২০-র নভেম্বরে এই গোত্রের শেষ ডুবোজাহাজটি হাতে পেয়েছিল নৌসেনা। 

    আরও পড়ুন: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    কী এই ‘এয়ার ইন্ডিপেন্ডেন্ট প্রোপালশন সিস্টেম’?

    এবার ‘প্রোজেক্ট ৭৫ আই’-এর জন্যও প্রথমে ফরাসি সংস্থাকেই বাছাই করা হয়েছিল। কিন্তু, ভারতের একটি শর্তেই পিছিয়ে যায় ফরাসি সংস্থা। নতুন সাবমেরিনগুলির জন্য যে যোগ্যতা বা মাপকাঠি নির্ধারণ করেছিল ভারত, তার অন্যতম ছিল ‘এয়ার ইন্ডিপেন্ডেন্ট প্রোপালশন সিস্টেম’ (AIP Submarine) বা সংক্ষেপে এআইপি। এই প্রযুক্তি থাকলে, যে কোনও সাবমেরিন দীর্ঘ সময়ের জন্য জলের নিচে থাকতে পারে। সাধারণত, অ-পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিনকে অক্সিজেন নিতে ও ব্যাটারি চার্জ করতে প্রতি ২-৩ দিন অন্তর জলের ওপরে আসতে হয়।

    কেন বাছা হল জার্মান সংস্থাকে?

    অন্যদিকে, এআইপি প্রযুক্তির থাকলে টানা ৫-৬ দিন জলের নিচে থাকতে কোনও সমস্যা হয় না সাবমেরিনের। ফলত, সাবমেরিনের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়। দীর্ঘ জায়গা ও সময় ধরে নজরদারির কাজ করতে সক্ষম হয় সাবমেরিনগুলি। ফ্রান্সের সংস্থা জানিয়ে দিয়েছিল, তারা এই প্রযুক্তি দিতে অপারগ। অন্যদিকে, জার্মানির থিসেনক্রুপ হল বিশ্বের এমন দুটি সংস্থার একটি যারা এই প্রযুক্তি (AIP Submarine) ব্যবহার করে থাকে। চুক্তির আওতায় যেমন এআইপি সিস্টেম থাকবে, তেমনই থাকছে কারিগরি সহায়তা, প্রশিক্ষণ, আধুনিক যন্ত্রাংশের সরবরাহ, সামরাস্ত্র ও সেন্সর।

    দীর্ঘদিন আগে জার্মানি থেকে শিশুমার শ্রেণির ৪টি ডিজেল-বিদ্যুৎ ডুবোজাহাজ কিনেছিল ভারতীয় নৌসেনা। এবার এই চুক্তি স্বাক্ষর হলে, ভারতের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে, বিশেষ করে প্রচলিত সাবমেরিনের ক্ষেত্রে নতুন দিশা যুক্ত হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajiv Sinha: সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন, রাজ্যের নয়া নির্বাচন কমিশনার হচ্ছেন রাজীব সিনহা

    Rajiv Sinha: সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন, রাজ্যের নয়া নির্বাচন কমিশনার হচ্ছেন রাজীব সিনহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ নয়া কমিশনার পাচ্ছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন (state election commissioner)। রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যসচিব রাজীব সিনহাই (Rajiv Sinha) হচ্ছেন নয়া নির্বাচন কমিশনার। রাজভবন সূত্রে খবর, রাজীবকে ওই পদে নিয়োগের ব্যাপারে অনুমোদন দিয়েছেন রাজ্যপাল। মাস কয়েকের মধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ার কথা। সেক্ষেত্রে এই নির্বাচন হবে রাজীবের নেতৃত্বেই। রাজীবের আগে এই পদে ছিলেন সৌরভ দাস। ২৮ মে মেয়াদ শেষ হয় তাঁর। তার পর থেকে শূন্যই ছিল নির্বাচন কমিশনারের পদ। সেই পদেই বসতে চলেছেন রাজীব। নির্বাচন কমিশনার হিসেবে তাঁর দায়িত্ব গ্রহণ এখন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা মাত্র বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের।

    রাজীবের (Rajiv Sinha) নাম প্রস্তাব

    সৌরভের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পরবর্তী নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাজীবের (Rajiv Sinha) নাম প্রস্তাব করে রাজভবনে পাঠিয়েছিল নবান্ন। কিন্তু একটি মাত্র নামেই ছাড়পত্র দিতে রাজি ছিলেন না রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজভবনের তরফে আরও কয়েকটি নাম পাঠাতে বলা হয় নবান্নকে। এবার প্রস্তাব করা হয় রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব পদ মর্যাদার আধিকারিক অজিতরঞ্জন বর্ধনের নাম। এর পরেই নয়া নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাজীবের নামে শিলমোহর দেন রাজ্যপাল।

    রাজীব ছিলেন মুখ্যসচিব

    এর আগে রাজ্যের মুখ্যসচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন রাজীব। কোভিড-পর্বে ওই পদে ছিলেন তিনি। ওই সময় রাজীবের ভূমিকার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর পর রাজীবকে দেওয়া হয় শিল্পোন্নয়ন নিগমের চেয়ারম্যানের পদ। আর মুখ্যসচিব পদে বসানো হয় আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে। শিল্পোন্নয়ন নিগমের চেয়ারম্যানের পদ থেকে এবার রাজীবকে নিয়ে যওয়া হল রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের পদে।

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে রাজ্যের একাধিক পুরসভায় অভিযান সিবিআইয়ের

    রাজ্য নির্বাচন কমিশনার পদে সচরাচর রাজ্যের প্রস্তাবিত নামেই শিলমোহর দেন রাজ্যপাল। কেবল মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে তিন নাম পাঠানোই দস্তুর। রাজ্যের ক্ষেত্রে যা খাটে না। তাই প্রথম নাম পাঠানোর পর রাজ্যপাল যখন দ্বিতীয় নাম চেয়ে পাঠান, তখনও তাতে আপত্তি করেনি নবান্ন। বিবাদ বাঁধে তার পরেই। রাজভবন তৃতীয় নাম চেয়ে পাঠানোর পর। নবান্ন সাফ জানিয়ে দেয়, তৃতীয় নাম চেয়ে পাঠানোর প্রস্তাব কোনওভাবেই মানবে না রাজ্য। এর পরেই শিলমোহর পড়ে রাজীবের নামে (Rajiv Sinha)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Train Accident: কাজ নেই বলেই বাইরে যাচ্ছে ছেলেরা, মায়ের আর্তি প্রকাশ্যে আনল করুণ ছবি

    Train Accident: কাজ নেই বলেই বাইরে যাচ্ছে ছেলেরা, মায়ের আর্তি প্রকাশ্যে আনল করুণ ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একটা কাজের বন্দোবস্ত করে দিন! যাতে বাড়ির ছেলেদের আর বাইরে যেতে না হয়”। মুখ্যমন্ত্রীকে কাছে পেয়ে ঠিক এমনই দাবি জানাতে চেয়েছিলেন জলপাইগুড়ির নাগরাকাটার চন্দ্রবতী সিং। তবে মুখ্যমন্ত্রী কথা বলা তো দূর অস্ত, ফিরেও তাকাননি। আর এই নিয়েই একরাশ ক্ষোভ বালেশ্বর রেল দুর্ঘটনায় (Train Accident) গুরুতর জখম ধরমনাথ সিং-এর মায়ের।

    কীভাবে পড়লেন দুর্ঘটনায় (Train Accident)?

    দীর্ঘ চার মাস পর ছুটি পেয়ে বেঙ্গালুরু থেকে হাওড়ায় ফিরছিলেন পেশায় ডেকরেটর কর্মী ধরমনাথ সিং। বালেশ্বরের বাহানাগায় ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনায় (Train Accident) গুরুতর জখম হন তিনি। প্রথমে বালেশ্বরের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। পরে অবস্থার অবনতি হলে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। বর্তমানে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সার্জিক্যাল অবজারভেশন ওয়ার্ডে চিকিসাধীন ধরমনাথ। মঙ্গলবার বিকেল নাগাদ মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আসেন মুখ্যমন্ত্রী। কথা বলেন বালেশ্বর রেল দুর্ঘটনায় আহতদের সঙ্গে। তবে তিনি ফিরেও তাকাননি সার্জিক্যাল অবজারভেশন ওয়ার্ডের ৯ নম্বর বেডের দিকে। ভিন রাজ্যে যাতে কাজ করতে যেতে না হয়, তার আবেদন জানাতে চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। তবে মুখ্যমন্ত্রী ফিরে না তাকানোয় সেকথা আর বলা হয়ে ওঠেনি চন্দ্রবতী সিংয়ের। আর তা নিয়ে একরাশ ক্ষোভ সিং পরিবারের দুই সদস্যের।

    কী বললেন ধরমনাথ সিংয়ের মা (Train Accident)?

    ধরমনাথ সিং-এর মা চন্দ্রবতী সিং বলেন, মুখ্যমন্ত্রী আসবেন শুনে আমি তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সিস্টাররা আমাকে কথা বলতে দেয়নি। আমি শুধু এটুকুই বলতে চেয়েছিলাম, আমরা গরিব মানুষ। বাগানে কাজ করি। কিন্তু তা দিয়ে তো আর সংসার চলবে না। তাই ছেলেদের বাইরে পাঠাতে বাধ্য হয়েছি। সেই কাজ করে বাড়ি ফেরার সময়ই ওই দুর্ঘটনা (Train Accident) ঘটেছে। এখানে কাজ নেই। কীভাবে বাঁচব আমরা? এই কথাগুলোই মুখ্যমন্ত্রীকে বলতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সেই সুযোগটুকুই পেলাম না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coromandel Express: ২৭৫ নয়! ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ফের ২৮৮, জানাল ওড়িশা সরকার

    Coromandel Express: ২৭৫ নয়! ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ফের ২৮৮, জানাল ওড়িশা সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৭৫ নয় বালাসোরের ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃতের প্রকৃত সংখ্যা ২৮৮। ওড়িশা সরকার মৃত্যুর পরিসংখ্যান পুনরায় পর্যালোচনা করে এই সংখ্যা জানিয়েছে। ওড়িশা সরকারের মুখ্য সচিব জানিয়েছেন, হাসপাতালে কয়েকজন আহতের মৃত্যু এবং জেলাশাসকের কাছ থেকে পাওয়া নতুন তথ্যের ভিত্তিতে এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হল। প্রসঙ্গত গত রবিবার রেল জানিয়েছিল যে ট্রেন দুর্ঘটনায় (Coromandel Express) মৃতের সংখ্যা ২৮৮ জন। পরে এই তথ্য পর্যালোচনা করে সেদিনই ওড়িশা সরকার জানায়, প্রকৃত সংখ্যা ২৭৫। মঙ্গলবার ওড়িশার মুখ্য সচিব জানা বলেন, ‘‘সোমবার পর্যন্ত আমরা নিশ্চিত করেছি দুর্ঘটনায় ২৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনার স্থল থেকে যে দেহ মিলেছে এবং হাসপাতালে যাঁদের মৃত্যু হয়েছে, সেই সংখ্যা যোগ করে আমরা বালাসোরের জেলাশাসককে জানাতে বলেছিলাম। এই দুই সংখ্যা যোগ করে এই জেলাশাসক জানিয়েছেন দুর্ঘটনায় ২৮৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ২৮৮ টির মধ্যে ২০৫ দেহ ইতিমধ্যে শনাক্ত করে তা পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। বাকি ৮৩ টি দেহ শনাক্তকরণের কাজ চলছে।

    আরও পড়ুন: ছাড়বে নির্ধারিত সময়ে, বুধবার থেকে ফের চলবে করমণ্ডল এক্সপ্রেস!

    পশ্চিমবঙ্গের মৃত কতজন?

    এখনও পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে ওড়িশার হাসপাতালে এই মুহূর্তে ভর্তি রয়েছেন ৯৭ জন বাংলার বাসিন্দা। সূত্রের খবর, বাংলায় ১০৩ জনের দেহ শনাক্ত করা গেছে।

    দুর্ঘটনার দিন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েই মৃত্যু অন্তত ৪০ জনের

    করমণ্ডল এক্সপ্রেস (Coromandel Express) দুর্ঘটনায় চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল। দুর্ঘটনার তদন্তে জানা গেছে যে ৪০ জনের দেহে কোনও রকমের ক্ষতের চিহ্ন নেই। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়েই তাঁদের মৃত্যু ঘটেছে বলে মনে করা হচ্ছে। সম্প্রতি রেলের তরফে একটি তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। তাতে রেলের এক আধিকারিক জানান, বগিগুলি যখন ইঞ্জিন থেকে আলাদা হয়ে ছিটকে যায়, তখনই বগির মধ্যে থাকা অবস্থায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে যাত্রীদের। রেল সূত্রে খবর, মালগাড়িতে ধাক্কা খাওয়ার পর করমণ্ডল এক্সপ্রেসের (Coromandel Express) বগিগুলি বিক্ষিপ্তভাবে ছিটকে যায় তখন ওভার হেডের তারের সঙ্গে সংস্পর্শে চলে আসে বগিগুলি। এর ফলে বগির মধ্যে থাকা বহু যাত্রী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান বলে জানা যাচ্ছে। ‌ ট্রেন দুর্ঘটনায় ইতিমধ্যে সিবিআই তদন্ত শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার সকালেই ১০ জন সদস্যের একটি সিবিআই প্রতিনিধি দল দুর্ঘটনাস্থল সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC Test Championship Final: আজ শুরু বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল, কোথায় কীভাবে দেখবেন ম্যাচ?

    ICC Test Championship Final: আজ শুরু বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল, কোথায় কীভাবে দেখবেন ম্যাচ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যেন টেস্ট ক্রিকেটের বিশ্বকাপ ফাইনাল (ICC Test Championship Final)! আর সেই খেতাবি লড়াইয়ে আজ থেকে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। একে অপরকে টক্কর দিতে আগামী পাঁচ দিন ওভালের বাইশ গজে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা লক্ষ্য করা যাবে মেন ইন ব্লু বনাম ব্যাগি গ্রিনের মধ্যে। 

    দুই বছর ধরে একের পর এক টেস্ট সিরিজ খেলে আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (ICC Test Championship Final) শেষ ল্যাপে এসে পৌঁছেছে দুটি দল, ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। এই নিয়ে টানা দ্বিতীয় বার বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে ভারত। অস্ট্রেলিয়ার ক্ষেত্রে প্রথম বার। দুবছর আগে, উদ্বোধনী টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে হেরে গিয়েছিল ভারত। এবার সেই অধরা স্বপ্নকে সফল করার সামনে ফের একবার দাঁড়িয়ে রোহিত শর্মার নেতৃত্বাধীন ভারতীয় ব্রিগেড। আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। তারপরই শুরু বিশ্বের সেরা টেস্ট দল হওয়ার লড়াই। মাঠ হোক বা টিভি-র পর্দা কিংবা হোক স্মার্টফোনের স্ক্রিন— দুই হেভিওয়েটের মধ্যে এই লড়াই প্রত্যক্ষ করার সুযোগ পাবেন কোটি কোটি ক্রিকেট অনুরাগী।

    আরও পড়ুন: আজ ভারত-অস্ট্রেলিয়া মহারণ! আইসিসি ট্রফির খরা কাটবে কি?

    এক ঝলকে দেখে নিন, কীভাবে, কোথায় দেখতে পাবেন ম্যাচ

    কবে থেকে হচ্ছে ফাইনাল ম্যাচ?

    আজ, বুধবার, ৭ জুন থেকে হচ্ছে ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল (ICC Test Championship Final) ম্যাচ। চলবে ১১ তারিখ পর্যন্ত। 

    ম্যাচে কি কোনও রিজার্ভ ডে রয়েছে?

    ফাইনাল ম্যাচে একদিন রিজার্ভ ডে রাখা হয়েছে। সেক্ষেত্রে ১২ তারিখ পর্যন্ত হতে পারে ম্যাচ।

    কখন শুরু হবে ম্যাচ?

    ভারতীয় সময় দুপুর ৩.৩০ থেকে ম্যাচ শুরু। স্থানীয় সময় সকাল ১০.৩০টা থেকে।

    কোথায়, কোন স্টেডিয়ামে হচ্ছে ম্যাচ?

    ম্যাচ অনুষ্ঠিত হচ্ছে ইংল্যান্ডে। খেলা হচ্ছে লন্ডনের কেনিংটন ওভালে। 

    কোন চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার হবে ম্যাচ?

    টিভিতে স্টার স্পোর্টসের বিভিন্ন চ্যানেলে দেখা যাবে খেলার সরাসরি সম্প্রচার। 

    কোন ওটিটি প্ল্যাটফর্মে লাইভ স্ট্রিমিং দেখা যাবে?

    মোবাইলে ডিজনি প্লাস হটস্টার অ্যাপে এই ম্যাচ সরাসরি স্ট্রিমিং হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ICC Test Championship Final: আজ ভারত-অস্ট্রেলিয়া মহারণ! আইসিসি ট্রফির খরা কাটবে কি?

    ICC Test Championship Final: আজ ভারত-অস্ট্রেলিয়া মহারণ! আইসিসি ট্রফির খরা কাটবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ভারত-অস্ট্রেলিয়া মহারণ। আজ থেকে ইংল্যান্ডের ওভাল গ্রাউন্ডে শুরু হচ্ছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল (ICC Test Championship Final) ম্যাচ। ২ বছর আগের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠেও নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে খালি হাতে ফিরতে হয়েছিল বিরাট কোহলির নেতৃত্বাধীন ভারতকে। এবার নেতৃত্বে রোহিত শর্মা। এবার ট্রফি নিয়ে মরিয়া ভারতীয় টিম। 

    রোহিতের আঙুলে চোট!

    তবে, ম্যাচের প্রাক্কালে বড় চিন্তার সম্মুখীন ভারতীয় দল। মঙ্গলবার শেষ প্র্যাকটিসে ব্যাট করার সময় হাতে চোট পেলেন স্বয়ং অধিনায়ক। নেটে ব্যাট করার সময় বাম হাতের বুড়ো আঙুলে চোট পান রোহিত। তাঁকে দেখা যায় ফিজিওর তত্ত্বাবধানে। চোট নিয়ে ভারতীয় দলের পক্ষ থেকে সরকারিভাবে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। চোট কতটা গুরুতর তাও জানা যায়নি। তবে, রোহিত নিজে খেলার বিষয়ে আশাবাদী। 

    অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা 

    অধিনায়ক হিসেবে দেশকে প্রথম আইসিসি ট্রফি  (ICC Test Championship Final) এনে দিতে মরিয়া রোহিত শর্মা। সাংবাদিক সম্মেলনে কোনও রাখঢাক না করেই ভারতের নেতা জানিয়ে দিলেন ফাইনালে নামার জন্য মুখিয়ে আছে দল। একইসঙ্গে তিনি মনে করিয়ে দিলেন, গতবারের থেকে শিক্ষা নিয়েই কাল ওভালে নামবে টিম ইন্ডিয়া। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে করা ভুলগুলো যাতে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে আর না হয় সেগুলো নিয়ে কোচ রাহুল দ্রাবিড় প্রায় পাঁচ মিনিটের একটা বক্তব্য রাখলেন দলের সদস্যদের কাছে।

    পিচ না মাঠ বোঝা দায়!

    তবে, রোহিতদের চিন্তায় ইংল্যান্ডের খামখেয়ালি আবহাওয়া ও ওভালের বাইশ গজ। মঙ্গলবার পর্যন্ত দেখা যায়, পিচ আর আউটফিল্ড মিলে মিশে একাকার। গোটা পিচ একদম সতেজ ঘাসে ভরপুর। পরিষ্কার পিচে বাউন্স থাকবে এবং পেসাররা সুবিধা করতে পারবেন। সোমবার সকালে অস্ট্রেলিয়া যখন অনুশীলনে নামে, তখন আকাশ মেঘলা ছিল। তবে ভারতীয় দল অনুশীলনে নামার সময় রোদের দেখা মেলে ওভালের মাটিতে। বেশ ফুরফুরে মেজাজে এদিন অনুশীলন করতে দেখা যায় ভারতীয় ক্রিকেটারদের।

    ঘাসে ঢাকা ওভালের বাইশ গজ

    প্রথম একাদশে দুই স্পিনার না এক?

    ঘাসে ঢাকা পিচ দেখে এখন প্রথম একাদশ নিয়ে ভাবনাচিন্তা চালাচ্ছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট। রোহিত বলেন, পরিবেশের ওপর নির্ভর করবে দলের কম্বিনেশন। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘অশ্বিন খেলবে না সেটা বলছি না। কন্ডিশন দেখে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। তবে, আগামিকাল হয়ত পিচ থেকে কিছুটা ঘাস ছেঁটে ফেলা হবে।  তাতে অবশ্য ইংল্যান্ডের পরিবেশে পিচের চরিত্রে খুব একটা হেরফের হওয়ার সম্ভাবনা নেই। প্র্যাকটিস পিচে বেশ বাউন্স রয়েছে। ফলে, মূল পিচেের চরিত্রও যে প্রায় সমান হবে, তা ধরে নেওয়া যায়। ভারতীয় দল সূত্রে খবর, বুধবার চূড়ান্ত পিচ ইন্সপেকশনের পরই চূড়ান্ত একাদশ স্থির করা হবে। 

    চিন্তায় মিচেল স্টার্ক

    ফাইনালে (ICC Test Championship Final) ভারতীয়দের আরেকটা চিন্তার কারণ মিচেল স্টার্ক। ঘাসে ঢাকা পিচে এই অজি ফাস্ট বোলার কতটা বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারেন, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তার ওপর, স্টার্কের আরেকটা অ্যাডভান্টেজ তিনি বাঁহাতি বোলার। অন্যদিকে, অধিকাংশ ভারতীয় ব্যাটার ডান-হাতি। ফলে, স্টার্ক বরাবরই ডানহাতি ব্যাটারদের জন্য ভয়ঙ্কর। জানহাতি ব্যাটারদের ক্ষেত্রে বাঁহাতি জোরে বোলার বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। ওভার দ্য উইকেট থেকে বলগুলো ক্রস আসে ডানহাতি ব্যাটারদের কাছে। ফলে, ইনসুইং করলে লেগ বিফোরের আশঙ্কা, আর আউট সুইয়ে স্লিপে ক্যাচ। ভারতীয় দল বিলক্ষণ জানে এই বিষয়টা। যে কারণে, নেটে বাঁহাতি উনাদকাট সহ স্থানীয় বাঁহাতি জোরে বোলারদের ডেকে দীর্ঘক্ষণ ব্যাটিং অনুশীলন সারেন ভারতীয় ব্যাটাররা।

    আরও পড়ুন: বুধবার থেকে ওভালে ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল

    পজিটিভ ক্রিকেটে বিশ্বাস

    তবে, বিপক্ষকে সমীহ করলেও, বাড়তি চাপ নিতে নারাজ টিম ইন্ডিয়া। অধিনায়ক রোহিত পরিস্কার করে দিয়েছেন, আক্রমণাত্মক এবং পজিটিভ ক্রিকেট খেলতে চান তাঁরা। তিনি জানিয়েছেন, অস্ট্রেলিয়া অবশ্যই চ্যাম্পিয়ন দল। কিন্তু ভারত তাদের সম্মান করলেও ভয় পেতে নারাজ। রোহিত মনে করিয়ে দিয়েছেন ফাস্ট বলেই যদি মাপকাঠি হয় তাহলে খেলা ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো বোলার ভারতের হাতেও আছে। 

    ১০ বছরের খরা কাটবে কি?

    সেই ২০১৩ সালে শেষবার মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতেছিল ভারত। সেটাও ছিল এই ইংল্যান্ডের মাটিতে। তারপর আর কোনও আইসিসি আয়োজিত ট্রফি  (ICC Test Championship Final) জেতেনি ভারত। ১০ বছর পর ফের সুযোগ রোহিত শর্মাদের সামনে। তবে, পরিসংখ্যান ও ইতিহাস নিয়ে এখন ভাবতে নারাজ মেন ইন ব্লু-রা। হেড কোচ রাহুল দ্রাবিড় জানিয়ে দেন, আইসিসি ট্রফি জেতা নিয়ে চাপ নেই। জিতলে অবশ্যই ভালো লাগবে। আইসিসির টুর্নামেন্ট জেতা নিশ্চয়ই দারুণ ব্যাপার। তবে, দু’বছর ধরে সেরা ক্রিকেট খেলেই এখানে আসতে পেরেছে দল। সেটাও ইতিবাচক দিক। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Odisha Train Accident: ছাড়বে নির্ধারিত সময়ে, বুধবার থেকে ফের চলবে করমণ্ডল এক্সপ্রেস!

    Odisha Train Accident: ছাড়বে নির্ধারিত সময়ে, বুধবার থেকে ফের চলবে করমণ্ডল এক্সপ্রেস!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারের দুর্ঘটনার (Odisha Train Accident) পর থমকে গিয়েছিল যাত্রা। পাঁচদিন পর বুধবার থেকে ফের চলতে শুরু করবে করমণ্ডল এক্সপ্রেস (Coromandel Express)। আগের মতোই নির্ধারিত সময়ে ছাড়বে করমণ্ডল এক্সপ্রেস। রেল সূত্রে খবর, দুপুর ৩টে ১৫ নাগাদ শালিমার স্টেশন থেকে চেন্নাইয়ের উদ্দেশে রওনা দেবে ট্রেনটি। রেলের তরফে আরও জানানো হয়েছে, আগের রুটেই চলবে করমণ্ডল এক্সপ্রেস। অর্থাৎ, বাহানগা বাজার স্টেশন হয়েই যাবে ট্রেন। গত শুক্রবার সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ এই স্টেশনের কাছেই ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে চেন্নাইগামী আপ করমণ্ডল এক্সপ্রেস। মৃত্যু হয় ২৭৫ জনের। আহত হন ৯০০ জনের বেশি।

    ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে পরিষেবা

    উদ্ধারকাজ শেষ হওয়ার পর শনিবার রাত থেকে ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে লাইন মেরামতির কাজ শুরু করে রেল। রেলমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, প্রায় ১০০০ জন এই পুনরুদ্ধারের কাজে হাত লাগিয়েছেন। দুর্ঘটনার (Odisha Train Accident) প্রায় ৫১ ঘণ্টা পরে বাহানাগা স্টেশন থেকে আপ এবং ডাউন লাইনে ট্রেন পরিষেবা স্বাভাবিক হয়। রবিবার রাতে, দুটি মালগাড়ি পাঠানো হয় ক্ষতিগ্রস্ত ডাউন লাইন দিয়ে। এরপর রাত ১২টা নাগাদ, আপ লাইন দিয়ে একটি ট্রেন চালানো হয়। এরপর সোমবার সকালে ওই লাইনে চলেছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। অবশ্যই, এখানে তার গতি মন্থর ছিল। এর পর যায় ফলকনামা এক্সপ্রেসও। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার এই লাইন দিয়ে মোট ৪০টির মতো ট্রেন গিয়েছে। তবে, সতর্কতা অবলম্বন করে, সবকটির গতিবেগ রাখা হয়েছিল ঘণ্টায় ১০-১৫ কিমি।

    আরও পড়ুন: নিছক দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত? সত্য উদঘাটনে বালাসোরে সিবিআই, শুরু তদন্ত

    মঙ্গল-বুধেও বাতিল বহু ট্রেন

    তবে, এই লাইন দিয়ে এখনই পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ট্রেন চলাচল। সোমবার এই শাখায় বহু ট্রেন বাতিল করা হয়েছিল। মঙ্গলবারও তাই। এমনকি, বুধুবারও বেশ কয়েকটি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। রেলের জারি করা প্রেস বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, বাহানগা বাজারে রেললাইন (Odisha Train Accident) মেরামতির কাজের জন্য আগামী ৬ ও ৭ জুন অর্থাৎ মঙ্গল ও বুধবার একগুচ্ছ ট্রেন বাতিল থাকবে। এই ট্রেনগুলির মধ্যে রয়েছে- আপ ও ডাউন পুরী-বাংরিপোসি এক্সপ্রেস, ভদ্রক-বালাসোর এক্সপ্রেস, ভুবনেশ্বর-বালাসোর স্পেশাল, সেকেন্দ্রাবাদ-আগরতলা স্পেশাল, পুরী-শিয়ালদহ দুরন্ত এক্সপ্রেস, ভদ্রক-হাওড়া এক্সপ্রেস, আপ ও ডাউন ভুবনেশ্বর-হাওড়া জনশতাব্দী এক্সপ্রেস, আপ ও ডাউন পুরী-হাওড়া শতাব্দী এক্সপ্রেস, আপ ও ডাউন পুরী-জলেশ্বর এক্সপ্রেস, আপ ও ডাউন সেকেন্দ্রাবাদ-হাওড়া ফলকনামা এক্সপ্রেস, শালিমার-পুরী ধৌলি এক্সপ্রেস, খড়্গপুর-খুরদা রোড এক্সপ্রেস, শালিমার-পুরী জগন্নাথ এক্সপ্রেস, আপ ও ডাউন সাঁতরাগাছি-এমজিআর চেন্নাই সেন্ট্রাল এক্সপ্রেস, আনন্দবিহার-পুরী এক্সপ্রেস, পাটনা-পুরী এক্সপ্রেস। তবে, আগ বাতিলের ঘোষণা করা হলেও, নির্ধারিত সময় ছাড়বে হাওড়া-পুরী এক্সপ্রেস, পুরী-শালিমার এক্সপ্রেস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘যেখানে ভূতের ভয়’! রুজিরা-ইস্যুতে মমতা-অভিষেককে তুলোধনা দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘যেখানে ভূতের ভয়’! রুজিরা-ইস্যুতে মমতা-অভিষেককে তুলোধনা দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায় ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তুলোধনা করলেন বিজেপি সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। 

    সোমবার সকালে প্রথমে অভিষেক-পত্নীকে বিদেশে যেতে বাধা দেয় কলকাতা বিমানবন্দরে থাকা অভিবাসন দফতর। তাঁর বিরুদ্ধে ইডির একটি লুক আউট সার্কুলার নোটিস জারি থাকার কথা জানিয়ে অভিষেক-পত্নীকে বিদেশে যেতে বাধা দেয় বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন বিভাগ। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রুজিরাকে তলব করে ইডি। আগামী ৮ জুন তাঁকে হাজিরা নির্দেশ দেওয়া হয়। এই প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করেন অভিষেক। অভিষেক বলেন, ‘‘পারলে জনতার দরবারে এসে আমার সঙ্গে লড়াই করুন।’’ 

    অভিষেককে তুলোধনা দিলীপের

    অভিষেকের করা এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দেন দিলীপ (Dilip Ghosh)। মঙ্গলবার সকালে নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডকে তুলোধনা করেন বিজেপি সাংসদ। বলেন, ‘‘যখন ভয় পায় তখন লোকে চিৎকার করে। ভূতের ভয় পেলে বেশি চিৎকার করে গান গায়। তাই যত ভয় বাড়ে তত চিৎকার বাড়ে।’’ দিলীপের দাবি, অভিষেকের ক্ষেত্রেও তাই হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘‘যত সময় এগোচ্ছে তত ভয় বাড়ছে, আর তাই আওয়াজ তত জোরে হচ্ছে। চিৎকার হচ্ছে। বড় বড় কথা বলছে। অপেক্ষা করুন, কে কাকে গ্রেফতার করে। সময় চলে আসছে।’’ 

    আরও পড়ুন: “অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    মমতাকে নিশানা দিলীপের

    শুধু অভিষেকই নন, এদিন তৃণমূলনেত্রীকেও নিশানা করেন দিলীপ (Dilip Ghosh)। গতকাল, উত্তরবঙ্গ সফর বাতিল করে কটক যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বিষয়টিকেও কটাক্ষ করেন দিলীপ। বিজেপি সাংসদের মতে, ‘‘সময় ঘনিয়ে এসেছে, তাই পিসিমনি প্রোগ্রাম ক্যান্সেল করতে শুরু করেছেন।’’ দিলীপ বলেন, ‘‘এ সবই ড্রামা। কটক কেন? কেন দার্জিলিং গেলেন না! যানা থা জাপান পৌঁছ গয়ে চিন! ক্যায়া মতলাব হোতা হ্যায়। বউমার ডাক পড়েছে। এখন ঘর সংসার সব জেলে হবে। সেই ভয়ে সব ঘেঁটে গেছে। কি বলছেন ঠিক নেই, কোথায় যাচ্ছেন ঠিক নেই। কটক কেন যাচ্ছেন? উঠল বাই কটক যাই!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    PM Modi: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞদের মতে, বিগত ৯ বছরে নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে ভারতের বিদেশনীতি যথেষ্ট শক্তিশালী হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সফল মোদি সরকার। মোদি জমানায় (PM Modi) বিদেশনীতির প্রাথমিক ভিত্তি হল ‘Act East’, ‘Think West’ and ‘Connect Central Asia’। প্যাসিফিক রিজিয়নে শুরু করা হয়েছে সাগর প্রকল্প ‘সিকিউরিটি অ্যান্ড গ্রোথ ফর অল ইন দ্য রিজিয়ন’। এই নীতির উদ্দেশ্য হল সমগ্র ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলের সমমনস্ক সহযোগী দেশগুলিকে নিয়ে শান্তির পরিবেশ তৈরি করা। Solar Alliance (ISA), Coalition for Disaster Resilient Infrastructure (CDRI), Lifestyle for Environment (LiFE), এবং International Big Cat Alliance (IBCA) এই সব নীতির ফলেই বিশ্বের নানা দেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার জন্য বিশ্বের প্রতিটি দেশেই ভারতের পদচিহ্ন দেখা যাচ্ছে।

    ভারতে অনুষ্ঠিত জি ২০ সম্মেলনের থিম হল বসুধৈব কুটুম্বকম। যার অর্থ হল এক পৃথিবী এক পরিবার। এখনও পর্যন্ত ভারতে একশোর উপর জি ২০-র মিটিং সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত পরিসংখ্যান বলছে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ১১০ টি দেশ থেকে এখনও পর্যন্ত ১২ হাজার ৩০০ প্রতিনিধি এসেছেন। আমন্ত্রিত দেশের সদস্যরাও এসেছেন জি ২০ সম্মেলনে। এছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের সদস্যরাও পা রেখেছেন ভারতে। বিশ্বের অন্যান্য দেশে সংকটের মুহূর্তে ভারতই একমাত্র দেশ, যার সক্রিয়তা সবার আগে দেখা যায়। যেমন সাম্প্রতিক তুরস্কের ভূমিকম্পে অপারেশন দোস্ত (২০২৩), অপারেশন গঙ্গা (২০২২), অপারেশন দেবী শক্তি (২০২১), মিশন সাগর (২০২১) সমেত আরও অনেকগুলি অপারেশনে ভারতের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। এর পাশাপাশি জাতীয় সুরক্ষাও সব থেকে বেশি অগ্রাধিকার পেয়েছে মোদি সরকারের কাছে। দেখা গেছে, ভারতের বাইরেও অপারেশন সংগঠিত করেছে মোদি সরকার। বালাকোটের এয়ার স্ট্রাইক তার জীবন্ত প্রমাণ। গত ৯ বছরে দেশের ভিতরে উগ্র বামপন্থী মাওবাদীদের রমরমাও কমেছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি মনে করেন, উন্নয়ন এবং জাতীয় সুরক্ষাকে পাশাপাশি চলতে হবে আত্মনির্ভর ভারত নির্মাণের লক্ষ্যে। ভারতের প্রথম নিজস্ব তৈরি এয়ারক্রাফট হল আইএনএস বিক্রান্ত। হিসাব বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ভারত প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত সরঞ্জাম বিক্রি করেছে ১৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি। সুসংগঠিত এই বিদেশনীতি এবং জাতীয় সুরক্ষানীতি নতুন ভারত গঠন করেছে।

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, জাতীয় সুরক্ষা এবং বিদেশনীতিতে মোদি সরকারের উল্লেখযোগ্য কাজগুলি

    ১) গৃহযুদ্ধ বিধ্বস্ত সুদান থেকে অপারেশন কাবেরির মাধ্যমে তিন হাজারেরও বেশি ভারতীয়কে ফিরিয়েছে মোদি (PM Modi) সরকার।

    ২) ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তে কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা এবং আর্টিকল ৩৫ (এ) বিলোপ করা হয়েছে ভারতীয় সংবিধান থেকে।

    ৩) গত ৫ বছরে যুদ্ধ সরঞ্জাম বিক্রির পরিমাণ বেড়েছে ৩৩৪ শতাংশ।

    ৪) ২ কোটি ৯৭ লক্ষেরও বেশি যাত্রীকে বন্দে ভারত ফ্লাইট-এর আওতায় আনা হয়েছে।

    ৫) প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে চার হাজার একশোর বেশি জিনিস ভারতের দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে।

    ৬) রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় ২৩ হাজারেরও বেশি ভারতীয়কে ইউক্রেন থেকে উদ্ধার করেছে মোদি সরকার (PM Modi)।

    ৭) ভূমিকম্প বিধ্বস্ত তুরস্কে অপারেশন দোস্তের মাধ্যমে ৫,৯৪৫ টন আপৎকালীন ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছে ভারত সরকার।

    ৮) ২০২১-২২ থেকে ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষ পর্যন্ত ৫০০ কোটিরও বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে।

    ৯) অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি বোর্ডগুলিকে বদলানো হয়েছে সাতটি প্রতিরক্ষা পিএসইউতে।

    ১০) ২৯.২ কোটি কোভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনকে ৬১ রও বেশি দেশে পৌঁছানো হয়েছে ভ্যাকসিন মৈত্রী প্রকল্পের মাধ্যমে।

    ১১) ২০১৪ সালের পর থেকে দেশে সেভাবে কোনও সন্ত্রাসবাদী হামলা ঘটেনি।

    ১২) ২০১৬ সালের সার্জিক্যাল স্ট্রাইক, ২০১৯ সালের এয়ার স্ট্রাইকের মাধ্যমে কড়া জবাব দেওয়া হয়েছে পাক মদতপুষ্ট সন্ত্রাসবাদকে।

     

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

    আরও পড়ুন: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share