Tag: Madhyom

Madhyom

  • NJP: গুয়াহাটি থেকে এনজেপি স্টেশনে বন্দে ভারত পৌঁছতেই সেলফি তোলার হিড়িক

    NJP: গুয়াহাটি থেকে এনজেপি স্টেশনে বন্দে ভারত পৌঁছতেই সেলফি তোলার হিড়িক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে এনজেপি (NJP) স্টেশনে পৌঁছালো গুয়াহাটি-এনজিপি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এদিন এনজিপিতে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে স্বাগত জানানো হয়। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস দেখতে স্থানীয় মানুষ স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ভিড় জমিয়েছিলেন। স্টেশনে অন্য ট্রেন ধরতে আসা যাত্রীরাও চলে আসেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস দেখতে। সেলফি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন সেই যাত্রীরা। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ জয়ন্ত রায়, দার্জিলিংয়ের বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ির বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়, মাটিগাড়া-নকশালবাড়ির বিধায়ক আনন্দময় বর্মন ও শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ।

    কী বললেন বিজেপি সাংসদ?

    বিজেপি সাংসদ জয়ন্ত রায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে গোটা ভারতবর্ষ যোগাযোগ ব্যবস্থা সহ সামগ্রিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। উত্তরবঙ্গও তার শরিক। আমরা জানি কোনও অঞ্চলের উন্নয়ন করতে গেলে তার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করতে হয়। সেই মতো আমরা রেলের মধ্য দিয়ে উত্তরবঙ্গের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। তাই উত্তরবঙ্গ দুটো বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন পেল। এনজেপি (NJP)- গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হওয়ার ফলে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অসমের যোগাযোগ সহজ হল। এতে এই দুই অঞ্চলের পর্যটনের ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

    কী বললেন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জন সংযোগ আধিকারিক?

    এদিন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের ঐতিহাসিক দিন হয়ে থাকল। বাংলার তৃতীয় এবং অসমের প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের এদিন বেলা ১২টায় গুয়াহাটি থেকে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বেলা ১২টায় গুয়াহাটি থেকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এদিন রাত ৭ টা ১৫ মিনিটে এনজেপিতে (NJP) পৌঁছায়। উদ্বোধনী যাত্রায় কিছু বাড়তি স্টপেজ দেওয়ায় এনজেপিতে নির্ধারিত সময়ের থেকে এক ঘণ্টা দেরিতে পৌঁছায়। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে বলেন, বুধবার এনজেপি থেকে এই ট্রেনটি যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করবে। মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহের বাকি সব দিন এই এনজেপি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলবে। এনজেপি থেকে প্রতিদিন সকাল ৬টা ১০মিনিটে ট্রেনটি ছাড়বে এবং গুয়াহাটিতে পৌঁছাবে প্রতিদিন সকাল ১১ টা ৪০ মিনিটে। আবার গুয়াহাটি থেকে সেদিন  বিকাল সাড়ে চারটায় ছেড়ে রাত দশটায় এনজেপিতে এসে পৌঁছবে। কামাখ্যা, নিউ বঙ্গাইগাও, কোকরাঝাড়, নিউ আলিপুরদুয়ার ও নিউ কোচবিহারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস থামবে। মোট ৪১১ কিলোমিটার পথ চলবে পাঁচ ঘণ্টা ৩০ মিনিটে। এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাঁচটি এসি চেয়ার সহ মোট আটটি কোচ থাকবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    PM Modi: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রথমবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। দ্বিতীয়বারের জন্য তিনি জিতে আসেন ২০১৯ সালে। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ক্ষমতায় আসার পরপরই দারিদ্রতা দূরীকরণে একাধিক প্রকল্পের বাস্তবায়ন দেখা গেছে দেশজুড়ে। একসময় ‘গরিবি হঠাও’ স্লোগানকে সামনে রেখে নির্বাচনে বাজিমাত করেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। কিন্তু কংগ্রেসের জমানায় সেই স্লোগান নিছকই ফাঁকা আওয়াজ ছিল। তাই তো রাজীব গান্ধীকে পর্যন্ত বলতে হয়েছিল, ‘‘আমি ১ টাকা পাঠালে মানুষের কাছে পৌঁছায় ১৫ পয়সা।’’ অর্থাৎ কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারের দুর্নীতির কথা তখন তাদের প্রধানমন্ত্রীকেও স্বীকার করতে হয়েছিল।

    চিত্র বদলাতে থাকে ২০১৪ সাল থেকে। অনেকেই মনে করেন, আজ দারিদ্রতা দূরীকরণের একাধিক কর্মসূচির বাস্তবায়নের সাক্ষী ভারতবাসী। ২০২৩ সালে ৯ বছর সম্পূর্ণ করল মোদি সরকার (PM Modi)। বিগত ৯ বছরে একাধিক পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হয়েছে দারিদ্র দূরীকরণের জন্য। যেমন মুদ্রা যোজনা, স্ট্যান্ড আপ ইন্ডিয়া এসবই সারা দেশে বেকারদের মধ্যে কর্মসংস্থানের স্রোত তৈরি করতে পেরেছে, এমনটাই বলছেন অর্থনীতিকরা। জানা গিয়েছে, এখনও অবধি মুদ্রা যোজনার আওতায় ৪০ কোটি টাকারও বেশি ঋণ দেওয়া হয়েছে পিছিয়ে পড়া তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি এবং ওবিসি উদ্যোক্তাদের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া শ্রেণিকে তুলে আনার জন্য এটি মোদি সরকারের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। অন্যদিকে বিপদ সঙ্কুল নর্দমা এবং সেফটি ট্যাংকগুলি পরিষ্কারের ক্ষেত্রেও বিজ্ঞানকে কাজে লাগানো হয়েছে, যাতে মানুষের জীবনের ঝুঁকি কমে এবং সাফাই কর্মীরা মর্যাদার সঙ্গে বাঁচতে পারেন। জনজাতি সমাজকে সম্মান জানাতে নভেম্বরের ১৫ তারিখ ভগবান বীরসা মুন্ডার জয়ন্তীকে জনজাতি গৌরব দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে মোদি (PM Modi) সরকার। ‘ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ডিং’-এর একটি সাম্প্রতিক প্রকাশিত রিপোর্ট বলছে, মোদি সরকার দেশের চরম দারিদ্রতাকে মেটাতে সক্ষম হয়েছে। পাশাপাশি ‘মাল্টি ডাইমেনশনাল প্রভার্টি ইনডেক্স’ যা প্রকাশ করে ‘ইউনাইটেড নেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম’ তাদের মতে, মোদি সরকার দারিদ্রতা দূরীকরণের দশটি ধাপই পার করতে সক্ষম হয়েছে। মোদি সরকারের অন্যতম নীতি হল ‘অন্ত্যোদয়’, যার অর্থ সমাজের সব থেকে পিছনে থাকা ব্যক্তিটির কাছে যতক্ষণ না পর্যন্ত উন্নয়ন পৌঁছাতে পারছে, ততক্ষণ পর্যন্ত বিকাশকে সম্পূর্ণ বলা যাবে না।

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক গত ৯ বছরে দারিদ্রতা দূরীকরণে মোদি সরকারের কিছু সাফল্য

    ১) ৮০ কোটি মানুষ করোনার সময় থেকে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার মাধ্যমে বিনামূল্যে খাদ্যসামগ্রী পাচ্ছেন।

    ২) ১১.৮৮ কোটি মানুষের ঘরে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয় জলের ব্যবস্থা করেছে মোদি সরকার।

    ৩) প্রায় ৪ কোটি গরিব মানুষকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে বাড়ি করে দেওয়া হয়েছে।

    ৪) ১১.৭২ কোটি মানুষের গৃহে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মাধ্যমে শৌচালয় স্থাপন করা গেছে।

    ৫) ৩৪.৪৫ লক্ষ ফুটপাথ ব্যবসায়ীকে ঋণ দেওয়া সম্ভব হয়েছে PM SVANidhi যোজনার মাধ্যমে।

    ৬) ৩৯.৬৫ কোটি টাকার ঋণ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের মুদ্রা যোজনার মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে।

    ৭) পিছিয়ে পড়া জনজাতি সমাজের জাতীয় কমিশনগুলিকে সাংবিধানিক মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।

    ৮) লকডাউনের সময় ২০ কোটি মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছানো হয়েছে।

    ৯) ৭,৩৫১ কোটি টাকার ঋণ দেওয়া হয়েছে তফশিলি জাতি এবং তফশিলি উপজাতি সমাজের মানুষকে, স্ট্যান্ড আপ ইন্ডিয়া প্রকল্পের মাধ্যমে।

    ১০) কেন্দ্রীয় সরকারের বর্তমানে ৬০ শতাংশ মন্ত্রীই হলেন তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি এবং ওবিসি সমাজভুক্ত।

    ১১) দরিদ্র ছাত্রছাত্রীদের সুবিধার্থে একলব্য আবাসিক বিদ্যালয় আগের চেয়ে পাঁচগুণ স্থাপন করা হয়েছে সারা দেশে।

    ১২) ৪৮.২৭ কোটি ভারতীয়র জনধন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে।

    ১৩) ২৯.৭৫ কোটি মানুষকে প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনার আওতায় আনা হয়েছে।

    ১৪) ১৩.৫৩ কোটি মানুষকে প্রধানমন্ত্রী জীবনজ্যোতি বিমার আওতায় আনা হয়েছে।

    ১৫) ৩৭ কোটি মানুষকে আয়ুষ্মান ভারত যোজনার মাধ্যমে স্বাস্থ্য সুরক্ষার অধিকার দেওয়া হয়েছে।

    ১৬) ২.৮৬ কোটি মানুষের বাড়িতে সৌভাগ্য যোজনার মাধ্যমে বিদ্যুৎ পৌঁছানো হয়েছে।

    ১৭) ৯.৬ কোটি মানুষকে উজ্জ্বলা যোজনার মাধ্যমে এলপিজি গ্যাস কানেকশন দেওয়া হয়েছে।

    ১৮) ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের জন্য ‘দ্য ট্রান্সজেন্ডার পার্সন অ্যাক্ট ২০১৯’ পাশ করা হয়েছে।

    ১৯) ড্রাগের ছায়া থেকে সমাজকে বাঁচাতে, নেশামুক্ত ভারত অভিযান করা হয়েছে।

    ২০) ২৮.৮৫ কোটি অসংগঠিত শ্রমিকদের পোর্টালের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে।

    ২১) প্রধানমন্ত্রীর শ্রমযোগী মানধন পেনশন যোজনার মাধ্যমে অসংগঠিত ক্ষেত্রে ৪৯ .২৯ লক্ষ শ্রমিকের নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে। যাঁরা তাঁদের ৬০ বছর বয়স হলে তিন হাজার টাকা করে পেনশন পাবেন।

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mango: নবাবের দেশে একই গাছে ১৩০ রকমের আম! তাক লাগালেন জিয়াগঞ্জের গবেষক চাষি

    Mango: নবাবের দেশে একই গাছে ১৩০ রকমের আম! তাক লাগালেন জিয়াগঞ্জের গবেষক চাষি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের আমের সুখ্যাতি শুধু দেশ নয়, দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিদেশেও। ঐতিহাসিক এই মুর্শিদাবাদে নবাবদের ইতিহাস থেকে জানা যায়, তাঁরা বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি ইউরোপ এবং এশিয়ার বিভিন্ন দেশ থেকে নানা প্রজাতির গাছ এনে নিজস্ব আমবাগানে লাগাতেন। তাঁদের বাগানে কমপক্ষে ২০০র বেশি প্রজাতির আম (Mango) ছিল। কিন্তু আজ অধিকাংশ আমবাগান কেটে বসতি গড়ে উঠছে। হরেক রকম আমের নাম থাকলেও এখন অধিকাংশই আমাদের কাছে দুর্লভ হয়ে উঠেছে। এখন আমরা আর নতুন প্রজন্মকে সব ধরনের আম দেখাতে পারি না। এরই মধ্যে আশার আলো দেখিয়েছেন জিয়াগঞ্জের আমডাওড়ার একজন আম গবেষক এবং চাষি কুশল ঘোষ।

    কীভাবে সম্ভব হল এই কাজ (Mango)?

    হারিয়ে যাওয়া বিভিন্ন প্রজাতির আম আর দেখতে না পেয়ে তাঁর মন ভারাক্রান্ত হয়ে উঠেছিল। তখনই তিনি চিন্তাভাবনা করেছিলেন, বাগানে নানা ধরনের আমের ফলন করবেন। কথা অনুযায়ী শুরু করে দেন কাজ। তিনি গ্রাফটিং-এর সাহায্যে ১৫০ থেকে ২০০ প্রজাতির আমের ফলন করে নবাবি আমলের বিভিন্ন প্রজাতির আমের (Mango) অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছেন। কুশলবাবু তাঁর আমবাগানে শঙ্করায়ন পদ্ধতির সাহায্যে শ্যাম ভোগ, বেল চম্পা, ল্যাম্বো, বিভী প্রভৃতি প্রজাতির আম উৎপন্ন করছেন। তিনি বলেন, উদ্যান পালন আধিকারিকের কাছ থেকে ২০০০ সালে গ্রাফটিং-এর মাধ্যমে হাতে-কলমে আম গাছে বিভিন্ন প্রজাতির আমের ফলনের শিক্ষা তিনি লাভ করেন। তারপর সময়ের সাথে সাথে বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন প্রজাতির আমের কলম বসানোর কাজ শুরু করেন। এসব কাজ শুরু করার ২-৩ বছরের পর থেকেই ভালো আম পাওয়া শুরু হয়। খুব স্বাভাবিক কারণে বিভিন্ন রকমের আম দেখে কুশলবাবুর উৎসাহ আরও বাড়তে থাকে এবং গাছের প্রজাতির সংখ্যাও বেড়ে যায়।

    কী বললেন তাঁর সঙ্গী?

    কুশলবাবুর সব সময়কার সঙ্গী প্রতাপ সিংহ বলেন, এখানকার গাছে (Mango) কোহিতুর, আলফানসো, ফজলি, গোলাপখাস, সারেঙ্গা, বিল্লি, বিরা এরকম ১৬৫ প্রজাতির আম তাঁর এই বাগানে ফলার রেকর্ড রয়েছে। তিনি বলেন, বিগত বছরে ১০০র বেশি প্রজাতির আম হলেও চলতি বছরে সংখ্যা একটু কমেছে। কুশলবাবু জানান, শঙ্করায়নের মাধ্যমে বঙ্গবাসীকে তিনি নানা রকমের আম উপহার দেবেন। ভবিষ্যতেও তিনি যতদিন থাকবেন, মুর্শিদাবাদ থেকে যতই আমগাছ কেটে ফেলে দেওয়া হোক না কেন, তিনি জেলাবাসীকে একটি গাছের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রজাতির আমের ফলন সংক্রান্ত শিক্ষা দিয়ে যাবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arpita Accuses Partha: ‘‘নিয়োগ দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড পার্থ, টাকাও ওঁর’’! আদালতে বিস্ফোরক অর্পিতা

    Arpita Accuses Partha: ‘‘নিয়োগ দুর্নীতির মাস্টারমাইন্ড পার্থ, টাকাও ওঁর’’! আদালতে বিস্ফোরক অর্পিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ১০ মাস পর প্রকাশ্যে এলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) ঘনিষ্ঠ অভিনেত্রী অর্পিতা মুখোপাধ্যায় (Arpita Mukherjee)। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের (Teacher Recruitment Scam) অন্যতম অভিযুক্ত অর্পিতা এদিন সশরীরে হাজিরা দেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)-র বিশেষ আদালতে। জামিনের আবেদন করেন। আর সেখানেই তিনি বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। দাবি করলেন, নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড পার্থ চট্টোপাধ্যায়-ই (Arpita Accuses Partha)।

    কী দাবি করেছেন অর্পিতা?

    এদিন অর্পিতার জামিনের শুনানি ছিল আদালতে। আদালতে প্রায় ২ ঘণ্টা সওয়াল করেন আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার, দিল্লি থেকে এসেছেন অর্পিতার হয়ে সওয়াল করতে। আইনজীবী মারফৎ অর্পিতা জানান, তাঁর ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হওয়া টাকা পুরোটাই পার্থর (Arpita Accuses Partha)। এদিন অর্পিতা (Arpita Mukherjee) দাবি করেন, নিয়োগ দুর্নীতির মাথা পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এও স্বীকার করেন, তাঁর ফ্ল্যাট থেকে যে বিপুল পরিমাণ নগদ উদ্ধার হয়েছে, সেই টাকাও পার্থ চট্টোপাধ্যায়েরই। অর্পিতা বলেন, ‘‘আমার বাড়ি থেকে টাকা-গয়না উদ্ধার হয়েছে। আমি পরিস্থিতির শিকার। মাস্টারমাইন্ড হলেন পার্থ।’’ 

    আরও পড়ুন: “বাংলায় মস্তানিরাজ খতম করব আমরা”, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    অর্পিতার আরও দাবি, তিনি নিজে পরিস্থিতির শিকার, তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। এদিন আদালতে অর্পিতা (Arpita Mukherjee) বলেন, “বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাট অনন্ত টেক্সফ্যাবের রেজিস্টারর্ড অফিস ছিল। আমার সঙ্গে অনন্ত টেক্সফ্যাবের কোনও সম্পর্ক নেই। আমাকে ব্যবহার করা হয়েছিল অনন্ত টেক্সফ্যাবের শেয়ার ট্রান্সফার করার জন্য। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রীর মৃত্যুর পর মেয়ে বিদেশে থাকায় এটা করা হয়। ওই সংস্থার সব ক্ষমতা পার্থর হাতেই ছিল। এই সব সংস্থার সব কাজও হত পার্থর বাড়িতে।” অর্পিতার দাবি, তাঁকে দিয়ে জোর করে বিভিন্ন নথিতে সই করিয়ে নিতেন পার্থ (Arpita Accuses Partha)।

    অর্পিতার ‘পরিস্থিতির শিকার’ দাবি মানতে নারাজ ইডি

    যদিও, অর্পিতার নিজেকে ‘পরিস্থিতির শিকার’ বলে দাবি করা মানতে নারাজ ইডি। তাদের পাল্টা দাবি, অর্পিতা মুখোপাধ্যায় (Arpita Mukherjee) বিলাসবহুল জীবন যাপন করতে এই দুর্নীতির সঙ্গে নিজেকে জড়িয়েছেন। নিয়োগ দুর্নীতিতে অর্পিতারও ভূমিকা রয়েছে। পার্থর ৩১টি এলআইসি পলিসির নমিনি ছিলেন অর্পিতা। প্রত্যেকটিতে তাঁর সই রয়েছে। তাঁকে দিয়ে পার্থ চট্টোপাধ্যায় যে জোর করে সই করিয়ে নিয়েছেন এই মর্মে কোনও অভিযোগ কখনও দায়ের করেননি তিনি (Arpita Accuses Partha)। 

    এদিন বিচারক দু-পক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর অর্পিতার জামিনের রায়দান আপাতত স্থগিত রাখেন। বুধবার, ৩১ মে এবিষয়ে রায় জানাবেন বলে বিচারক জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “বিস্ফোরণে পুড়লে বা মৃত্যু হলে তবেই সরকারি চাকরি মিলবে?” প্রশ্ন সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “বিস্ফোরণে পুড়লে বা মৃত্যু হলে তবেই সরকারি চাকরি মিলবে?” প্রশ্ন সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোমা বিস্ফোরণে পুড়ে গেলে তবেই কী সরকারি চাকরি মিলবে? প্রশ্ন তুললেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। খাদিকুল গ্রামে বিস্ফোরণে মৃতদের পরিবারকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তরফে আর্থিক সাহায্য প্রদান করা হয়। নিহতদের পরিবারের কয়েকজনকে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্রও তুলে দেওয়া হয়। এ প্রসঙ্গেই কটাক্ষ করেন সুকান্ত।

    মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ সুকান্তর

    রাজ্যে বিরোধীরা বারবারই অভিযোগ করে যে, বাংলায় এখন আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। বারুদের স্তুপের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে গোটা পশ্চিম বাংলা। সম্প্রতি পূর্ব মেদিনীপুরের এগরার খাদিকুলে ভয়াবহ বিস্ফোরণে এগারো জনের মৃত্যুর পর সরব হয় বিজেপি। খাদিকুল গ্রামে বিস্ফোরণে মৃতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শনিবার দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নিহতদের পরিবারের হাতে আর্থিক ক্ষতিপূরণ তুলে দেওয়ার পাশাপাশি পরিবার পিছু একজনকে সরকারি হোম গার্ডের চাকরির নিয়োগপত্রও এদিন তুলে দেন মমতা। এ প্রসঙ্গেই সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘নয় বোমা বিস্ফোরণে মৃত্যু হবে, না হলে বগটুইয়ের মতো পুড়ে মরতে হবে। তাহলেই মিলবে সরকারি চাকরি আর ক্ষতিপূরণ। যোগ্যরা তো পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পাবেন না’।

    আরও পড়ুন: মমতার নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার! নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধনে হাজির শিশির-দিব্যেন্দু

    নতুন সংসদ ভবন নিয়ে সুকান্ত

    নতুন সংসদ ভবন উদ্বোধন নিয়ে বিরোধীদের কটাক্ষেরও এদিন জবাব দিলেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এটা দেশের কাছে এক গর্বের মুহূর্ত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধন করেছেন রবিবার। বিরোধীরা এটা নিয়ে শুধু শুধু অপপ্রচার করছেন বলেও দাবি করেন সুকান্ত। তিনি বলেন, ‘বিরোধীরা হাস্যকর কথা বলছে। বিহারে বিধানসভা উদ্বোধন করেছিলেন নীতীশ কুমার। লোকসভায় সর্বোচ্চ নেতা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। তিনি নতুন সংসদ ভবন উদ্বোধন করেছেন এটাই স্বাভাবিক। যাঁরা রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোট দিলেন না, আজ তাঁরাই রাষ্ট্রপতি কেন উদ্বোধন করলেন না প্রশ্ন তুলছেন।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অভিষেককে চাপে ফেলার চেষ্টা করছে দলের এক নেতা, বিস্ফোরক অপরূপা

    Abhishek Banerjee: অভিষেককে চাপে ফেলার চেষ্টা করছে দলের এক নেতা, বিস্ফোরক অপরূপা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন দলের মধ্যেই এক সিনিয়র তৃণমূল নেতা এবং পুলিশ। পুরুলিয়ার ঘটনার কথা একটি চক্রান্ত মাত্র, এই বলে, নিজের ট্যুইটারে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন আরামবাগ লোকসভার সাংসদ অপরূপা পোদ্দার। এই নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তৃণমূলের আদি-নব্য দ্বন্দ্বের কথা প্রকাশ্যে এসেছে বলে তীব্র চাঞ্চল্য।

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) সম্পর্কে কী বলেছেন অপরূপা?

    সাংসদ অপরূপা পোদ্দার বলেন, “আমি খুব গভীর ভাবে জানি, বিজেপিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) শুধু অধিকারী পরিবারের চরম শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে, কিন্তু আমাদের দলের মধ্যে অনেক শত্রুরাও আছে যারা অভিষেককে চাপে ফেলার চেষ্টা করছে বিজেপির সাথে মিলিত ভাবে। একটি মেয়েকে দিয়ে অভিষেকের বিরুদ্ধে তথ্য পাঠানো হচ্ছে দিল্লিতে।” তিনি আরও দাবি করেন, এই কাজটি আমাদের দলের নেতা, এক বিজেপির নেতা এবং পুলিশের মাধ্যমে করা হচ্ছে। পুরুলিয়ার ঘটনা একটি চক্রান্ত, আমি জানি। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমার কিছু যায় আসে না, আমাকে দিদি দুবার সাংসদ করেছেন, এর জন্য দিদির কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আমার টিকিট যদি সিনিয়র নেতা কাটতে চায়, কেটে দেবেন। আমি চাকরি করব দিদির কালীঘাটে, কিন্তু দলের সাথে কখনো গদ্দারি করব না। পরে অবশ্য অপরূপা পোদ্দারের কাছে ট্যুইটারের বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, যা বলার ট্যুইটারে বলেছি, বিষয়টা দলের অভ্যন্তরের বিষয়। যা বলার, দলের মিটিং এ বলব।

    তৃণমূল মুখপাত্রের বক্তব্য

    সাংসদ অপরূপা পোদ্দারের এই বিস্ফোরক মন্তব্যের (Abhishek Banerjee) বিষয়ে রাজ্য তৃণমূলের মুখাপত্র কুণাল ঘোষকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমি শুনেছি একটা ট্যুইট হয়েছে। এরপর এই বিষয়ে আর কিছু বলতে চান নি তিনি। কিন্তু তৃণমূল দলের অন্দরে কী আদি-নব্য দ্বন্দ্ব? এই নিয়ে সুর চড়িয়েছে বিজেপি।

    বিজেপির বক্তব্য

    অপরূপা পোদ্দারের ট্যুইটার মন্তব্যের বিষয়ে বিজেপি বিধায়ক এবং রাজ্য সম্পাদক বিমান ঘোষ বলেন, বিষয়টি তৃণমূলের মধ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বনাম অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) আদি-নব্য গোষ্ঠী কোন্দলের বহিঃপ্রকাশ ছাড়া আর কিছুই না। তৃণমূল দল হল চোরেদের দল। কে কত চুরি করতে পারবে সেই নিয়ে লড়াই করছে আদি-নব্য তৃণমূল নেতা নেত্রীরা। আপাতত রাজনৈতিক মহল, তৃণমূলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের কথা যে প্রকাশ্যে এসেছে, সে কথাই বলছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • WB Hospital: রেফার রোগ সারবে কবে? সরকারি হাসপাতালের পরিষেবা নিয়ে চরম ভোগান্তি!

    WB Hospital: রেফার রোগ সারবে কবে? সরকারি হাসপাতালের পরিষেবা নিয়ে চরম ভোগান্তি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথ দুর্ঘটনায় জখম হোক কিংবা হৃদরোগে আক্রান্ত, সরকারি হাসপাতালে (WB Hospital) গেলেই নতুন রোগের সম্মুখীন হন রোগী ও পরিজনেরা। একাধিকবার অভিযোগ করেও সমাধান হয়নি। ভোগান্তি বরং বাড়ছে। অনেক সময় রোগীর চিকিৎসার সময়ও কমে যাচ্ছে। সরকারি হাসপাতালের এই রেফার রোগে জর্জরিত রোগী ও পরিবার। রোগীর পরিজনদের একাংশের অভিযোগ, সরকারি হাসপাতালে রোগী ভর্তি করতে বিস্তর ভোগান্তির শিকার হতে হয়। শাসকদলের নেতা-মন্ত্রীর সুপারিশ না থাকলে সহজে ভর্তি করা যায় না। রোগ যতই জটিল হোক না কেন, ভোগান্তির শিকার হতেই হবে। বিশেষত, রোগীকে রেফার করে দেওয়া এক বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    কী বলছেন ভুক্তভোগীরা? 

    সরকারি হাসপাতালে গিয়ে রেফারের জেরে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন, এমন মানুষের তালিকা দীর্ঘ। সম্প্রতি, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের (WB Hospital) বক্ষঃরোগ বিভাগে চিকিৎসাধীন এক রোগীর পরিবারের লোকজন জানান, তাঁরা বর্ধমান থেকে এসেছেন। তিনটি হাসপাতাল থেকে রেফার করার পর শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে তাঁরা রোগীকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করিয়েছেন। তাঁরা জানান, দিন পাঁচেক আগে ওই রোগীকে শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে গিয়েছিলেন। সেখানে চিকিৎসকেরা তাঁকে পরীক্ষা করে ভর্তির পরামর্শ দেন। কিন্তু বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ রেফার করে দেয়। তারা জানায়, রোগীর চিকিৎসা করার মতো পরিকাঠামো নেই। তারপর তাঁকে সাগরদত্ত মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেও রোগী ভর্তি করতে নারাজ কর্তৃপক্ষ। তারপরে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে। 
    চার হাসপাতাল ঘুরে কিডনির সমস্যায় ভুক্তভোগী রোগী অবশেষে চিকিৎসা পরিষেবা পেলেন। এমনই অভিজ্ঞতার কথা জানালেন পূর্ব মেদিনীপুরের এক বাসিন্দা। কলকাতার আরজিকর হাসপাতালে (WB Hospital) ভর্তি ওই রোগীর পরিবারের লোকজন জানান, কিডনির সমস্যায় ভুক্তভোগী ওই প্রৌঢ় প্রথমে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে দেখিয়েছিলেন। কিন্তু ওই হাসপাতালে তাঁদের জানানো হয়, কিডনির চিকিৎসা করানোর পরিকাঠামো ওই হাসপাতালে নেই। তাই তাঁদের রেফার করে দেওয়া হয়। তাঁরা এনআরএস হাসপাতালে যান। সেখানেও তাঁদের রেফার করে দেওয়া হয়। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজও রোগী পরিষেবা দিতে পারবে না বলে জানিয়ে দেয়। অবশেষে রোগীকে আরজিকর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

    কী বলছে চিকিৎসক মহল? 

    রাজ্যে গত দু’বছরে মেডিক্যাল কলেজ (WB Hospital) বেড়েছে খান দশেক। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে ২৫টি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ রয়েছে। তাছাড়াও রয়েছে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল, জেলা হাসপাতাল। কিন্তু এতকিছুর পরেও রোগীদের ভোগান্তি কমছে না। বরং রেফারের জেরে চিকিৎসার ন্যূনতম সুযোগ না পেয়ে রোগীমৃত্যুর ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। যেমন, সম্প্রতি, বর্ধমানের এক দিনমজুর রেফার সমস্যায় জর্জরিত হয়ে চিকিৎসার সুযোগও পাননি। বেসরকারি নার্সিংহোমে চিকিৎসা করিয়ে আর্থিকভাবে ভেঙে পড়ে পরিবার। আবার চিকিৎসা দেরিতে শুরু করায় রোগীকেও বাঁচানো যায়নি। রাজ্যের এই পরিস্থিতি সম্পর্কে চিকিৎসক মহল জানাচ্ছে, পরিকাঠামোগত উন্নতি না করে, শুধুই বিজ্ঞাপন নির্ভর স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে হলে এমনি ভোগান্তি চলবে। 
    চিকিৎসক মহল জানাচ্ছে, নুতন তৈরি হওয়া মেডিক্যাল কলেজে কোনও পরিকাঠামো নেই। জেলা হাসপাতাল (WB Hospital) রাতারাতি মেডিক্যাল কলেজে উন্নীত করা হয়েছে। কিন্তু তারপরে সেই হাসপাতালের পরিকাঠামোগত পরিবর্তনে নজর দেওয়া হয় না। ফলে, রোগী পরিষেবা তলানিতে। তাছাড়া, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালগুলিতে ঠিকমতো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নিয়োগ করা হয় না। যন্ত্রপাতি নেই। পরীক্ষা করার পরিকাঠামোও নেই। ফলে রোগী রেফার করা ছাড়া আর কোনও রাস্তা নেই। কারণ, সেখানে ভর্তি করলেও রোগীকে চিকিৎসা করা যাবে না। সেই সুযোগ নেই। 

    সরকারি হাসপাতালের (WB Hospital) রেফার রোগ নিয়ে কী বলছেন স্বাস্থ্যকর্তারা? 

    স্বাস্থ্য ভবনের কর্তারা অবশ্য ভিন্ন যুক্তি দিচ্ছেন। সরকারি হাসপাতাল (WB Hospital) অপ্রয়োজনীয়ভাবে রেফার করে, একথা তাঁরা মানতে নারাজ। তাঁরা বলছেন, রোগীর তুলনায় পরিকাঠামো কম, এটা বাস্তবিক সমস্যা। তবে, রোগীকে হয়রানি করতে রেফার করা হয় না। বেড না থাকলে কী করা যাবে। তবে, জরুরি অবস্থায় রোগী গেলে তাঁকে পরিষেবা দিতেই হবে। জরুরি রোগীকে রেফার করার অভিযোগ পেলে অবশ্যই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে। তবে, পরিকাঠামোগত ত্রুটির জন্য চিকিৎসা পরিষেবা বিঘ্নিত হচ্ছে আর রেফার রোগ জাঁকিয়ে বসছে, এমন অভিযোগ মানতে নারাজ স্বাস্থ্যকর্তারা। তাঁরা বলছেন, জেলা হাসপাতালেও পরিষেবা ভালো। দু-একটি অভিযোগ আসলে ব্যতিক্রমী ঘটনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Akhand Bharat: ইতিহাসে প্রথম! নয়া সংসদ ভবনের দেওয়ালে অখণ্ড ভারতের ভাস্কর্য

    Akhand Bharat: ইতিহাসে প্রথম! নয়া সংসদ ভবনের দেওয়ালে অখণ্ড ভারতের ভাস্কর্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া সংসদ ভবনের দেওয়ালে স্থাপন করা হল অখণ্ড ভারতের (Akhand Bharat) ম্যুরাল। এ বিষয়ে সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী বলেন, ‘‘আমাদের সংকল্প খুব পরিষ্কার এবং তা হল অখণ্ড ভারত।’’ 

    কী রয়েছে অখণ্ড ভারতের (Akhand Bharat) ম্যুরালে?

    প্রাচীন ভারতের নানা জনপদ চিহ্নিত করা রয়েছে ওই ম্যুরালে। তক্ষশীলাও রয়েছে, যা বর্তমানে পাকিস্তানের অংশ। রয়েছে গান্ধারও, যা বর্তমানে আফগানিস্তানের অংশ। বর্তমান নাম কান্দাহার। বিশেষজ্ঞদের মতে, অখণ্ড ভারতের ভাবনার প্রতিফলন ভারতীয় সংসদে এই প্রথম দেখা গেল। ইতিহাস বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতীয় সংস্কৃতি বা স্বাধীনতা সংগ্রাম-কোনও কিছুই অখণ্ড ভারতকে বাদ দিয়ে হয় না। লাহোরে ভগৎ সিং-এর মামলা হোক, চট্টগ্রামে মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে অস্ত্রাগার লুণ্ঠন, অথবা তক্ষশীলায় চাণক্যের পাঠদান-সমস্ত কিছুই ভারতের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যকে প্রতিফলিত করে। একই সঙ্গে বিদেশি শাসকের বিরুদ্ধে দেশের মানুষের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঘটনাগুলিকেও স্মরণ করায়।

    আরও পড়ুন: ‘‘সংসদের আস্থার প্রতীক প্রধানমন্ত্রী’’, শুভেচ্ছা বার্তায় বললেন রাষ্ট্রপতি 

    ট্যুইট কর্নাটক বিজেপিরও

    এনিয়ে ট্যুইট করেছে কর্ণাটক বিজেপিও। তারা লিখছে, ‘‘এটা আমাদের গর্ব, আমাদের প্রাচীন সভ্যতার প্রতীক।’’

    অখণ্ড ভারত (Akhand Bharat) ভৌগোলিক ধারণা

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, অখণ্ড ভারতের (Akhand Bharat) ধারণা একটা ভৌগোলিক ধারণা, যেখানে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মায়ানমার এবং তাইল্যান্ড আসে। প্রসঙ্গত, রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধন করেন এবং তিনি বলেন, ‘‘এই সংসদ ভবন হল ১৪০ কোটি দেশবাসীর আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। তার সঙ্গে তিনি এও বলেন, ‘‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত।’’

    আরও পড়ুন: নতুন সংসদ ভবনের অন্দরসজ্জা কেমন? ভিডিও শেয়ার করে ঝলক দেখালেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • WTC Final: দলে যশস্বী, সূর্যকুমার! বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের চূড়ান্ত দল ঘোষণা

    WTC Final: দলে যশস্বী, সূর্যকুমার! বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের চূড়ান্ত দল ঘোষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলের রেশ শেষ হতে না হতেই ক্রিকেটপ্রেমীরা মেতে উঠবে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে (WTC Final)। আগামী ৭ জুন থেকে লন্ডনের ওভালে শুরু হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া (India vs Australia) দ্বৈরথ। দুই দলই রবির সন্ধ্যায় চূড়ান্ত দল ঘোষণা করে দিল। ১৭ সদস্যের স্কোয়াড। মূল দলে ১৫ জন ও স্ট্যান্ড বাইতে দুই ক্রিকেটার। দুই দলেই রয়েছে চমক।

    দলে যশস্বী, সূর্যকুমার 

    আইপিএলে দুরন্ত পারফরম্যান্সের ফলে ভারতীয় দলে সুযোগ পেয়ে গেলেন যশস্বী জয়সওয়াল (Yashasvi Jaiswal) থাকছেন স্ট্যান্ড বাই ক্রিকেটার হিসেবে। ব্যক্তিগত কারণে টেস্ট দলে যোগ দিতে পারবেন না ঋতুরাজ গায়কোয়াড়। তাঁর বদলে দলে যোগ দেবেন যশস্বী। তাঁর ইউকে ভিসাও রয়েছে। ফলে যশস্বীর উড়ান ধরতেও সমস্যা নেই। চলতি আইপিএলে যশস্বী ১৪ ম্যাচে ৬২৫ রান করেছেন। হাঁকিয়েছেন একটি সেঞ্চুরি ও পাঁচটি ফিফটি। লন্ডনের উড়ান ধরবেন সূর্যকুমার যাদবও (Suryakumar Yadav)। সূর্যর আইপিএল অভিযানও দুরন্ত সফল। ১৬ ম্যাচে ৬০৫ রান করেছেন বিশ্বের এক নম্বর টি-২০ ব্যাটার। রয়েছে একটি সেঞ্চুরি ও পাঁচটি হাফ-সেঞ্চুরি। 

    নেই মিচেল মার্শ

    ভারতের বিরুদ্ধে ফাইনালে (WTC Final) অস্ট্রেলিয়া স্কোয়াডে রাখা হল না মিচেল মার্শকে। চার পেসার হিসেবে অজি স্কোয়াডে আছেন প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, জোস হ্যাজেলউড, স্কট বোল্যান্ড। সঙ্গে পেসার অলরাউন্ডার হিসেবে আছেন ক্যামেরুন গ্রিন। দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার, উসমান খোয়াজা। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের দ্বিতীয় সংস্করণে যে দল জিতবে, তারা পাবে ১.৬ মিলিয়ন ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ১৩.২৩ কোটি। আর রানার্স দল পাবে ৮ লাখ ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ৬.৬১ কোটি টাকা। 

    আরও পড়ুন: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ দেখতে গিয়ে সঙ্গীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ হিন্দু যুবতীর

    ১৫ সদস্যের দুই দল

    অস্ট্রেলিয়া দল: প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), স্টট বোল্যান্ড, অ্যালেক্স ক্যারে (উইকেটকিপার), ক্যামেরন গ্রিন, মার্কাস হ্যারিস, জোশ হ্যাজেলউড, ট্রাভিস হেড, জোশ ইংলিস (উইকেটকিপার), উসমান খোয়াজা, মার্নাস লাবুশানে, ন্যাথান লিয়ঁ, টড মারফি, স্টিভ স্মিথ (ভাইস ক্যাপ্টেন), মিচেল স্টার্ক ও ডেভিড ওয়ার্নার।

    স্ট্যান্ড বাই প্লেয়ার্স: মিচেল মার্শ, ম্যাথিউ রেনেশ

    ভারতীয় দল: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুভমন গিল, ঈশান কিশান, চেতেশ্বর পুজারা, বিরাট কোহলি, অজিঙ্কা রাহানে, শ্রীকর ভরত (উইকেটকিপার), রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, শার্দূল ঠাকুর, মহম্মদ শামি, মহম্মদ সিরাজ, উমেশ যাদব ও জয়দেব উনাদকট।

    স্ট্যান্ড বাই প্লেয়ার্স: যশস্বী জয়সওয়াল, মুকেশ কুমার, সূর্যকুমার যাদব

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “বাংলায় মস্তানিরাজ খতম করব আমরা”, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “বাংলায় মস্তানিরাজ খতম করব আমরা”, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলায় মস্তানিরাজ খতম করব আমরা।” রবিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোনারপুরে এক প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে একথা বলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সোনারপুর উত্তর ও দক্ষিণ বিধানসভার তৃণমূল বিধায়ক ফিরদৌসী বেগম ও লাভলী মৈত্র সহ একাধিক তৃণমূল নেতানেত্রীর নাম করে তিনি বলেন, “সব দলই ঝান্ডা তুলবে, মানুষ যাকে গ্রহণ করবে সে ক্ষমতায় থাকবে। আপনারা কত বড় মস্তান? আপনাদের থেকে অনেক বড় মস্তান কেষ্ট এখন তিহার জেলে রয়েছে। আপনারা থাকবেন, অন্য কেউ থাকবে না, তা চলতে পারে না। অন্যায়, দুর্নীতি, চুরির প্রতিবাদ হবে না, এটা হতে পারে না। এ জিনিস চলতে দেওয়া যাবে না, জেনে রাখুন মমতা। বাংলায় মস্তানিরাজ খতম করব আমরা।”

    সোনারপুর উত্তর কেন্দ্রের বিধায়কের সম্পত্তি বৃদ্ধি নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    রাজ্য সরকারের দুর্নীতি ও অপশাসন নিয়ে সোনারপুরে একটি প্রতিবাদ মিছিল করেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। পরে, প্রতিবাদ সভা থেকে তিনি বলেন, “২০০৯ সালে সোনারপুর উত্তর কেন্দ্রের বিধায়ক ফিরদৌসী বেগমের সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ১ লক্ষ ২২ হাজার ৫৫৮ টাকা। ২০১১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের হলফনামায় তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ৭১ লক্ষ ১৮ হাজার ৮০০ টাকা। ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে ফিরদৌসী বেগমের সম্পত্তির পরিমাণ বেড়ে হয় ১ কোটি ৪৯ লক্ষ ৭৬০ টাকা। ২০২১ সালে সেই সম্পত্তির পরিমাণ এক ধাক্কায় বেড়ে দাঁড়ায় ৬ কোটি ৬৬ লক্ষ ৬৭ হাজার টাকা। রকেটের থেকেও বেশি গতিতে বেড়েই চলেছে বিধায়কের সম্পত্তির পরিমাণ। এর থেকেই প্রমাণিত বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি দুর্নীতি করে হয়েছে। এই চোরেদের উৎখাত করতে হবে।”

    শাসক দলের সঙ্গে কংগ্রেস, সিপিএমের যোগ নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)?

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে রাজ্যের অন্য দুই দল কংগ্রেস ও সিপিএমের কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “শাসক দলের সঙ্গে সেটিং রয়েছে দুই দলের। ২০১১ সালে বিরোধী দলনেতা ছিলেন সূর্যকান্ত মিশ্র। তখনও বিরোধিতার কোনও ছবি ধরা পড়েনি। ২০১৬ সালে বিরোধী দলনেতা হন আব্দুল মান্নান। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তাঁরাও কোনও আন্দোলন করেননি। বর্তমানে বিরোধী দল বিজেপি। দুর্নীতি, অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিজেপি বার বার সোচ্চার হয়েছে। তাই আগামী দিনে এই পশ্চিমবঙ্গকে রক্ষা করতে বিজেপিকে ক্ষমতায় আসতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share