Tag: Madhyom

Madhyom

  • Tibet: ভূমিকম্পের পরে হয়েছিল বন্ধ, তিব্বতের মাউন্ট কোমোলাংমা অংশ পর্যটকদের জন্য খুলল চিন

    Tibet: ভূমিকম্পের পরে হয়েছিল বন্ধ, তিব্বতের মাউন্ট কোমোলাংমা অংশ পর্যটকদের জন্য খুলল চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতে পরপর ভূমিকম্পে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয় তিব্বত (Tibet)। গত জানুয়ারি মাসের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর জনসাধারণের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল তিব্বত (Tibet) স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত মাউন্ট কোমোলাংমা। এই অঞ্চলের খ্যাতি রয়েছে মনোরম পরিবেশের জন্য। গতকাল শনিবারই মাউন্ট কোমোলাংমা অংশটি পর্যটকদের জন্য খুলে দিয়েছে চিন।

    তিব্বতি ভাষায় (Tibet) মাউন্ট এভারেস্টকে মাউন্ট কোমোলাংমা বলা হয়

    বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের (Mt Everest) ডিংরিতে ৬.৮ রিখটার স্কেলের তীব্র ভূমিকম্পের পর গত ৭ জানুয়ারি এই এলাকাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, তিব্বতের (Tibet) এই ভূমিকম্পে ১২৬ জন নিহত হন। আহত হন ১৮৮ জন। ভূমিকম্পের পরেই পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে এই মাউন্ট কোমোলাংমা অংশটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, তিব্বতি ভাষায়, মাউন্ট এভারেস্টকে মাউন্ট কোমোলাংমা বলা হয়। এই অংশটি চিন ও নেপালের সীমান্তের অংশ।

    কী বললেন প্রশাসনিক অধিকর্তা

    চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সের অধীনে রয়েছে মাউন্ট কোমোলাংমা অ্যাটমোস্ফিয়ার অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট কম্প্রিহেনসিভ অবজারভেশন অ্যান্ড রিসার্চ স্টেশন। এরই অধিকর্তা মা ওয়েইকিয়াং সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘এই এলাকাটি ফের একবার জনগণের জন্য খুলে দিয়েছি আমরা। বর্তমানে এখানকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিরাপদ রয়েছে।’’ জানা গিয়েছে, গত ২২ জানুয়ারি স্থানীয় প্রশাসনের তরফ থেকে এলাকাটি পরিদর্শন করা হয়। এর পরে ৩৫ দিন ধরে চালানো হয় পর্যবেক্ষণ। পরে তা খোলা হল ১ মার্চ। পরিসংখ্যান বলছে গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে এই অঞ্চলে এসেছিলেন ৫৪৭,৬০০ জনেরও বেশি পর্যটক। যার মধ্যে ১৩,৭০০ বিদেশী পর্যটক। এঁরা মূলত এসেছিলেন সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, জার্মানি এবং ফ্রান্স থেকে। প্রসঙ্গত, গত ৭ জানুয়ারি ছিল মঙ্গলবার। সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ জোরালো ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে তিব্বত। এর প্রভাব পড়ে নেপাল, ভুটান এবং ভারতেও। সে সময় সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানায়, তিব্বতের শিগাতসের এই ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অন্তত আট লক্ষ মানুষ।

  • Daily Horoscope 02 March 2025: নতুন ব্যবসা নিয়ে সংশয় বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 02 March 2025: নতুন ব্যবসা নিয়ে সংশয় বাড়তে পারে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায় সুখবর আসতে পারে।

    ২) প্রেমের বাধা কেটে গিয়ে সুখের সময় আসতে চলেছে।

    ৩) দিনটি অনকূল।

    বৃষ

    ১) অনিচ্ছা সত্ত্বেও এমন কিছু কাজ করতে হতে পারে, যা নিয়ে পরে অনুতাপ হবে।

    ২) ভালো কাজে সময় ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে।

    মিথুন

    ১) নতুন ব্যবসা নিয়ে সংশয় বাড়তে পারে।

    ২) সকাল থেকে কোনও জটিল সমস্যার ভিতর পড়তে হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    কর্কট

    ১) কোনও বন্ধুর উপকার করতে গিয়ে বিপদে পড়তে পারেন।

    ২) সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতে পারেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    সিংহ

    ১) ব্যবসায় শান্তির পরিবেশ পেতে পারেন।

    ২) কোনও অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ আপনার কাজে আসবে।

    ৩) ধর্মস্থানে যাত্রা করতে পারেন।

    কন্যা

    ১) কোনও ভালো জিনিস আপনার হাতে নষ্ট হতে পারে।

    ২) অতিরিক্ত পরিশ্রমের মূল্য পাবেন না।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    তুলা

    ১) দুপুরের পরে কোনও ভালো খবর আসতে পারে।

    ২) ব্যবসা ভালো চলবে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যবসায় চাপ বৃদ্ধির সঙ্গে লাভও ভালো হবে।

    ২) সন্তানদের জন্য চিন্তা বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ৩) কাজে সাফল্য আসবে।

    ধনু

    ১) শুভকাজ থাকলে সেরে ফেলুন।

    ২) সতর্ক না থাকলে কর্মক্ষেত্রে সম্মানহানির যোগ।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    মকর

    ১) শত্রুভয় কাজ করতে পারে।

    ২) গৃহনির্মাণের পরিকল্পনা সফল হতে পারে।

    ৩) সবাই প্রশংসা করবে।

    কুম্ভ

    ১) নতুন বন্ধু হতে পারে।

    ২) চাকরির পদোন্নতিতে বিদেশযাত্রার যোগ।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মীন

    ১) সকালের দিকে ভ্রমণের ইচ্ছা বাড়তে পারে।

    ২) কারও কাছে অপদস্থ হতে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Mahakumbh: মহাকুম্ভ গতি বাড়িয়েছে আধ্যাত্মিক পর্যটনের, ভক্তদের সুবিধায় যোগী সরকার গড়ছে ৫ করিডর

    Mahakumbh: মহাকুম্ভ গতি বাড়িয়েছে আধ্যাত্মিক পর্যটনের, ভক্তদের সুবিধায় যোগী সরকার গড়ছে ৫ করিডর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভ (Mahakumbh) ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে যোগী রাজ্যের আধ্যাত্মিক পর্যটনকে। বিশ্বের বৃহত্তম উৎসবের কারণে আধ্যাত্মিক পর্যটনের মানচিত্রে উত্তরপ্রদেশ একেবারে শীর্ষস্থানে পৌঁছে গিয়েছে বলে খবর। ১৪৪ বছর পরে মহাকুম্ভ অনুষ্ঠিত হয় ২০২৫ সালে। শুরু হয় গত ১৩ জানুয়ারি, সম্পন্ন হয় ২৬ ফেব্রুয়ারি মহা শিবরাত্রির দিন। এই আবহে উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ সরকার পাঁচটি আধ্যাত্মিক করিডরকে গড়ে তোলার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে। যার ফলে রাজ্যের আধ্যাত্মিক পর্যটন আরও নতুন মাত্রা পাবে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই করিডর গুলির মাধ্যমে যোগী রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ তীর্থস্থানগুলি দর্শন করা যাবে।

    ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রয়াগরাজ সফর করেন যোগী

    গত ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রয়াগরাজ পরিদর্শন করেন উত্তরপ্রদেশের (Mahakumbh) মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সেখানেই তিনি পুলিশকর্মী, সাফাই কর্মী, স্বাস্থ্যকর্মী, নৌকোর মাঝি, সাংবাদিক এবং পরিবহণ বিভাগকে কৃতজ্ঞতা জানান। মহাকুম্ভকে (Mahakumbh) সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য। সেখানেই উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ৫ আধ্যাত্মিক করিডরের কথা বলেন।

    এই পাঁচটি করিডর কোনগুলি (Spiritual Tourism)

    প্রয়াগরাজ-বিন্ধ্যাঞ্চল-কাশী করিডর

    এই করিডরের মাধ্যমে ভক্তরা প্রয়াগরাজ থেকে বিন্ধ্যাঞ্চলে দেবী ধাম এবং তারপরে কাশীর বিশ্বনাথ ধাম পর্যন্ত সফর করতে পারবেন। এটি একটি উল্লেখযোগ্য করিডর। কারণ এখানে শক্তি এবং শিব এই দুটি তীর্থ সম্পন্ন হবে।

    প্রয়াগরাজ-অযোধ্যা-গোরক্ষপুর করিডর

    এই করিডরের মাধ্যমে ভক্তরা অযোধ্যার রাম মন্দির থেকে গোরক্ষপুর ধাম পর্যন্ত সফর করতে পারবেন। মাঝখানে (Spiritual Tourism) তাঁরা ত্রিবেণী সঙ্গমে পবিত্র ডুবও দিতে পারবেন।

    প্রয়াগরাজ-লখনৌ-নৈমিষারণ্য করিডর

    এই করিডরের মাধ্যমে ভক্তরা প্রয়াগরাজ থেকে নৈমিষারণ্য পর্যন্ত যেতে পারবেন ভায়া লখনউ হয়ে। প্রসঙ্গত, নৈমিষারণ্য ভারতবর্ষের ৮৮টি পবিত্র তীর্থস্থানের মধ্যে অন্যতম। এই তীর্থস্থানের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে হিন্দু ধর্মের ভগবান ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর এবং দেবী সতীর কাহিনী।

    প্রয়াগরাজ-রাজাপুর-চিত্রকূট করিডর

    এই করিডরের মাধ্যমে ভক্তরা তুলসী দাসের জন্মভূমি রাজাপুর থেকে চিত্রকূট ধাম পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবেন। প্রসঙ্গত, গোস্বামী তুলসীদাস রামচরিত মানস সহ একাধিক হিন্দু শাস্ত্রের রচয়িতা।

    প্রয়াগরাজ-মথুরা-বৃন্দাবন-শুক করিডর (ভায়া বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেসওয়ে)

    এই করিডরের মাধ্যমে ভক্তরা বুন্দেলখণ্ড এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে মথুরা বৃন্দাবন সহ শুক তীর্থ দর্শন করতে পারেন। প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশে শুক তীর্থ বিখ্যাত হয়ে রয়েছে মহর্ষি শুক্রাচার্যের ভূমি হিসেবে। অন্যদিকে শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে সম্পর্কিত স্থান হল মথুরা ও বৃন্দাবন।

  • Earthquakes: কেন বার বার ভূমিকম্পে হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশ অঞ্চলে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Earthquakes: কেন বার বার ভূমিকম্পে হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশ অঞ্চলে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত সাত দিনে ভারতীয় উপমহাদেশের (Indian Subcontinent) চারটি বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমিকম্প (Earthquakes) অনুভূত হয়েছে। সবগুলিই ছোট থেকে মাঝারি মানের। কোনও বড় ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বললেই চলে। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা স্বস্তিতে থাকতে নারাজ। পর পর কম্পনের মধ্যে তাঁরা একটা অশনি সঙ্কেত দেখতে পাচ্ছেন। তাঁদের মতে, ছোট ছোট হতে হতে কোনওদিন এমন একটা শক্তিশালী কম্পন হবে যে বড় বিপর্যয় ঘটে যেতে পারে। আগাম সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা। একইসঙ্গে এও ব্যাখ্যা করেছেন, কেন বার বার কেঁপে উঠছে ভারতীয় উপমহাদেশ (Indian Subcontinent) অঞ্চল।

    এক সপ্তাহে চার বার!

    কেন বার বার ভূমিকম্প (Earthquakes) হচ্ছে, এটা বোঝার আগে, দেখে নেওয়া যাক, গত সাতদিনে ঘটে যাওয়া চারটি ভূমিকম্পের খতিয়ান—

    বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) গভীর রাতে ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে নেপাল। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.১। জানা গিয়েছে, নেপালের স্থানীয় সময় রাত ২টো ৫১ মিনিট নাগাদ হঠাৎই কেঁপে ওঠে নেপালের মধ্য এবং পূর্বাংশ। ভূ-কম্পন অনুভূত হয় শিলিগুড়ি এবং পাটনাতেও। বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গিয়েছে, ভূমিকম্পের (Earthquakes) উৎসস্থল নেপালের সিন্ধুপালচক জেলার ভৈরবকুণ্ড। জানা গিয়েছে, মাটির অন্তত ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল কম্পনের উৎপত্তিস্থলটি।

    তার ঠিক ২৪ ঘণ্টা আগে, বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাত প্রায় আড়াইটে নাগাদ ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে অসম। প্রতিবেশী বাংলাদেশ, মায়ানমার, ভুটান ও চিনের একাধিক এলাকাতেও কম্পন অনুভূত হয়। জানা গিয়েছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৫.০। অসমের মরিগাঁওতে ছিল ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র। ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল মাটি থেকে ১৬ কিলোমিটার গভীরে।

    তার আগে, মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সাতসকালে ভূমিকম্পে (Earthquakes) কেঁপে উঠেছিল কলকাতা-সহ আশেপাশের বিস্তীর্ণ এলাকা। মঙ্গলবার সকাল ৬টা ১০ মিনিট নাগাদ কম্পন অনুভূত হয় কলকাতা-সহ পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশার বিস্তীর্ণ অংশে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ৫.১। ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল বঙ্গোপসাগর।

    এর আগে, সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৫টা ৩৬ মিনিটে কেঁপে ওঠে দিল্লি। প্রায় ৫ থেকে ৬ সেকেন্ড ধরে স্থায়ী হয় কম্পন। ভূমিকম্পের সঙ্গে জোরালো আওয়াজও হয় বলে দাবি স্থানীয়দের। ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র ছিল দিল্লির ধৌলাকুঁয়া। রিখটার স্কেলে দিল্লির ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৪.০। দিল্লিতে ভূমিকম্পের কয়েক ঘণ্টা পর সেদিনই কেঁপে ওঠে বিহারও।

    কেন বার বার হচ্ছে ভূমিকম্প? (Earthquakes)

    প্রায়ই ছোট থেকে মাঝারি কম্পন হচ্ছে উত্তর, পূর্ব এবং উত্তর-পূর্ব ভারত– বিশেষ করে হিমালয়ান বেল্ট ও তার লাগোয়া অঞ্চলে (Indian Subcontinent)। এক সপ্তাহ জুড়ে পর পর ভূমিকম্প হয়ে চলেছে ভারতীয় উপমহাদেশ অঞ্চলে। কেন হচ্ছে?

    নেপাল — বিশ্বের তীব্র ভূমিকম্প (Earthquakes) প্রবণ এলাকাগুলির মধ্যে অন্যতম নেপাল। কারণ নেপালের তলায় ইউরেশীয় পাতকে প্রতি বছর ৫ সেমি করে দূরে সরিয়ে দেয় ভারতীয় পাত। যার জেরে সংঘর্ষে ভূমিকম্প হয় এই এলাকাগুলিতে। মাটির তলায় টেকটনিক প্লেটগুলির এহেন অবস্থানের কারণে হিমালয়ের কোলে বারবার ভূমিকম্প দেখা দেয়। উপরন্তু নেপালের ভূপৃষ্ঠ তৈরি হয়েছে নতুন শিলা দিয়ে। কাঠমাণ্ডুর মতো শহরগুলিতে অপরিকল্পিতভাবে নগরায়নের ফলেও মাটির উপর চাপ বাড়ছে।

    পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ-বঙ্গোপসাগর — বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশ কয়েকটি সক্রিয় ফল্ট লাইনসহ টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষ অঞ্চলে পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান। এ কারণে পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তর বঙ্গোপসাগর ভূমিকম্পের (Earthquakes) ঝুঁকিতে রয়েছে। কলকাতার তলায় আছে ইন্ডিয়ান ও টিবেটান প্লেট। প্রতি বছর এই ইন্ডিয়ার প্লেট ৫ সেন্টিমিটার করে সরে যাচ্ছে টিবেটান প্লেটের দিকে। যার কারণে লাগছে ধাক্কা। হচ্ছে ভূমিকম্প।

    দিল্লি — গোটা হিমালয় অঞ্চলই ভূমিকম্পের দিক থেকে অত্যন্ত সক্রিয়। দিল্লি হিমালয়ে নিকটবর্তী হওয়ায় সেখানে কম্পনের ঝুঁকি রয়েছে। জাতীয় ভূকম্পন (Earthquakes) কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, দিল্লির কাছে আরও বেশ কিছু দুর্বল অঞ্চল এবং ফল্ট লাইনও রয়েছে। গোটা উত্তর-পশ্চিম ভারত দাঁড়িয়ে রয়েছে এমন একটি ‘কম্পন অধ্যুষিত’ অঞ্চলে যাকে ভূকম্প বিশেষজ্ঞেরা ‘হটস্পট’ বলে অভিহিত করেছেন। অর্থাৎ কি না এই অঞ্চলে প্রতিনিয়তই রিখটার স্কেলে ৪, সাড়ে ৪, ৫ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েই থাকে। বিশেষজ্ঞেরা এই কম্পনে মোটেই বিচলিত নন।

    বড় বিপর্যয়ের আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের (Indian Subcontinent)

    বার বার এই কম্পনে চিন্তার ভাঁজ পড়ছে বিজ্ঞানীদের কপালে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, এবার যে কোনও সময় হয়ত বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে। যার জেরে বিশাল ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে এই অঞ্চলে। তাঁদের মতে, একটি শক্তি ক্রমশ জমা হচ্ছে মাটির নীচে। যত শক্তি পুঞ্জীভূত হবে তত বড় ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা আছে। তাঁরা এ-ও জানাচ্ছেন, মাটির তলার জল কমে যাওয়ার কারণে হচ্ছে কম্পন (Earthquakes)। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ছোট ছোট ভূমিকম্পের পর বড় বিপর্যয়ের আভাস হতে পারে, এবং এ কারণে অবিলম্বে প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা (Indian Subcontinent)।

  • BJP: বিজেপিতে নাড্ডার উত্তরসূরী কে? জাতীয় সভাপতি পদে ‘দক্ষিণের সুষমা স্বরাজ’!

    BJP: বিজেপিতে নাড্ডার উত্তরসূরী কে? জাতীয় সভাপতি পদে ‘দক্ষিণের সুষমা স্বরাজ’!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিতে (BJP) শেষ হতে চলেছে নাড্ডা জমানা। চলতি মাসের ১৫ বা ১৬ তারিখে ঘোষণা হতে পারে পদ্ম-পার্টির নয়া জাতীয় সভাপতির নাম। নাড্ডার উত্তরসূরি (New President) কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনার অন্ত নেই। জানা গিয়েছে, এবার কোনও পুরুষ নন, বিজেপির জাতীয় সভাপতি হতে পারেন কোনও মহিলা।

    দৌড়ে দুই মহিলা (BJP)

    গেরুয়া শিবিরের এক শীর্ষ কর্তার কথায়, “যা প্রত্যাশিত, পার্টি এই শীর্ষ পদে একজন মহিলাকে নিয়োগ করতে চায়। দক্ষিণ ভারত থেকেই কাউকে বেছে নেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এতে দক্ষিণী রাজ্যগুলির জনগণের কাছে শক্তিশালী সাংগঠনিক বার্তা দেওয়া যাবে।” যদি দক্ষিণ ভারত থেকে কোনও মহিলাকে বেছে নেওয়া হয় জাতীয় সভাপতি পদে, তাহলে ওই পদে বসতে পারেন অন্ধ্রপ্রদেশ বিজেপি প্রধান দগ্গুবতী পুরন্দেশ্বরী। বিজেপির মহিলা মোর্চার জাতীয় সভাপতি তথা কোয়েম্বাটুরের বিধায়ক বনাথি শ্রীনিবাসনও রয়েছেন জাতীয় সভাপতি পদের দৌড়ে।

    দায়িত্ব সামলাচ্ছেন নাড্ডা

    জাতীয় সভাপতি পদে নাড্ডার মেয়াদ শেষ হয়েছে আগেই। তার পরেও দলের দায়িত্বভার সামলাচ্ছেন তিনি। বিজেপির সাংগঠনিক নিয়মবিধি অনুযায়ী, যতক্ষণ না পর্যন্ত তাদের রাজ্য সভাপতি নির্বাচনের কাজ শেষ হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচনের কাজে হাত দেওয়া যাবে না। জানা গিয়েছে, দেশের অন্তত ৫০ শতাংশ রাজ্যে সভাপতি নির্বাচনের পরেই ঘোষণা করা হবে সর্বভারতীয় সভাপতির নাম। পার্টি সূত্রে খবর, জেপি নাড্ডার উত্তরসূরি বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্ত অভ্যন্তরীণ ঐক্যমত্য গড়ে তুলেই নেওয়া হবে।

    পদ্ম-পার্টি (BJP) সূত্রে খবর, জাতীয় সভাপতি হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন পুরন্দেশ্বরী। বছর ছেষট্টির পুরন্দেশ্বরী ২০১৪ সালে বিজেপিতে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি অন্ধ্রপ্রদেশ বিজেপির প্রধান। তিনি ‘দক্ষিণের সুষমা স্বরাজ’ নামে পরিচিত। তিনি বাগ্মী। পাঁচটি ভাষায় সাবলীলভাবে বক্তৃতা দিতে পারেন তিনি। বিজেপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে তাঁর গ্রহণযোগ্যতাও তুঙ্গে।

    দৌড়ে রয়েছেন বনাথি শ্রীনিবাসনও। বিজেপির এক নেতার কথায়, “তাঁর নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি জনসংযোগ কর্মসূচি সফল হয়েছে। তিনি দলের কৌশলবিদও। তাঁর ওপর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের পূর্ণ আস্থা রয়েছে।” বিজেপির এক প্রবীণ নেতার কথায়, যদি কোনও মহিলা প্রার্থী জাতীয় সভাপতি পদে নির্বাচিত না হন, তাহলে (New President) দৌড়ে রয়েছেন ধর্মেন্দ্র প্রধান, ভূপেন্দ্র যাদব এবং বিনোদ তাওড়ে। তবে ঠিক কে হবেন নাড্ডার উত্তরসূরি, তা জানা যাবে আর সপ্তাহ দুয়েক পরেই (BJP)।

  • PM Modi: “ভারতকে জানতে চায় বিশ্ব, খবর তৈরি করার প্রয়োজন নেই”, বললেন মোদি

    PM Modi: “ভারতকে জানতে চায় বিশ্ব, খবর তৈরি করার প্রয়োজন নেই”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতকে জানতে চায় বিশ্ব। সারা বিশ্ব থেকে মানুষ ভারতে আসতে আগ্রহী।” শনিবার এনএক্সটি কনক্লেভ ২০২৫-এ ভাষণ দিতে গিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তিনি বলেন, “আজ ভারত এমন একটি দেশ, যেখানে প্রতিদিন ইতিবাচক খবর তৈরি হয় – এটি আলাদা করে তৈরি করার কোনও প্রয়োজন নেই।” ভারতের বৃহৎ পরিসরের অনুষ্ঠানগুলিকে দক্ষতার সঙ্গে আয়োজন করার ওপরও জোর দেন তিনি। মহাকুম্ভের মতো অনুষ্ঠানের উল্লেখ করে তিনি বলেন, “প্রতিদিন নতুন নতুন খবর গড়া হচ্ছে। তাই ভারতের খবর তৈরি করার প্রয়োজন নেই (NXT Conclave 2025)।”

    বিশ্ব বিস্মিত (PM Modi)

    ২৬ ফেব্রুয়ারি ছিল মহা শিবরাত্রি। এদিন প্রয়াগরাজের পূর্ণকুম্ভে অমৃতস্নান করেন কয়েক কোটি ভক্ত। সে প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কীভাবে কোটি কোটি মানুষ নদীর তীরে একটি অস্থায়ী শহরে একত্রিত হয়ে পবিত্র স্নান করেন, তা দেখে বিশ্ব বিস্মিত। এটি ভারতের সংগঠনের দক্ষতা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতার পরিচয় বহন করে।” প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে মহাকুম্ভ শুরু হয়েছিল গত ১৩ জানুয়ারি। শেষ হয়েছে ২৬ ফেব্রুয়ারি, মহা শিবরাত্রির দিন। গঙ্গা-যমুনা ও সরস্বতীর ত্রিবেণী সঙ্গমে সব মিলিয়ে স্নান করেছেন ৬৬.২১ কোটি পুণ্যার্থী।

    এআই নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী প্রধানমন্ত্রীর

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও অর্থনীতিতে ভারতের বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান প্রভাবের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত এআই সম্মেলনের সহ-আয়োজক ছিল (PM Modi)। এটি ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এখন পরবর্তী এআই সম্মেলন আয়োজক হিসেবে ভারতের পালা। এআইয়ের মাধ্যমে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষি খাতে বিপ্লব ঘটিয়ে লাখ লাখ মানুষের জীবন বদলে দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”

    তিনি বলেন, “ভারত এখন সেমিকন্ডাক্টর এবং এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার তৈরি করছে এবং এর সুপারফুড যেমন মাখানা এবং শ্রীঅন্ন (মিলেট), আয়ুষ পণ্য এবং যোগ সারা বিশ্বে গ্রহণ করা হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত এখন প্রধান অটোমোবাইল উৎপাদক দেশ হিসেবেও উঠে এসেছে। এর প্রতিরক্ষা রফতানি ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।” তিনি বলেন, “ভারত যেমন আছে, তাকে তেমনভাবেই উপস্থাপন করা উচিত, কোনও রং ছাড়াই (NXT Conclave 2025)। এর কোনও সাজসজ্জার প্রয়োজন নেই। এই দেশের প্রকৃত গল্পগুলো তামাম বিশ্বে পৌঁছানো উচিত (PM Modi)।”

  • Amit Shah: দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান, বিশেষ নির্দেশ শাহের

    Amit Shah: দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান, বিশেষ নির্দেশ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি এবং রোহিঙ্গা অভিবাসীদের চিহ্নিত করে তাদের দেশ থেকে বহিষ্কার করার নির্দেশ দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। রাজধানীতে আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে এই কঠোর পদক্ষেপের কথা জানান শাহ। দিল্লিতে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে এই ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তটি গৃহীত হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নবনির্বাচিত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্ত, দিল্লির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আশিস সুত, দিল্লি পুলিশের কমিশনার সঞ্জয় আরোরা এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের (MHA) উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।

    দিল্লিতে অনুপ্রবেশ রুখতে শাহ-নামা

    বৈঠকে উপস্থিত কর্মকর্তাদের মতে, অমিত শাহ স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছেন যে দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি এবং রোহিঙ্গা অভিবাসীদের অনুপ্রবেশ, ডকুমেন্টেশন এবং বসবাসের নেটওয়ার্কটি অবিলম্বে ভেঙে ফেলা উচিত। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘অবৈধ অনুপ্রবেশ জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। এটি কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে। শহরে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করে তাদের বহিষ্কার করা উচিত।’’ তিনি আরও বলেন যে, ‘‘উপর থেকে নীচ পর্যন্ত একটি পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে, যাতে অবৈধ বসবাসের সমস্যা সমাধান করা যায়।’’ তিনি এই অভিযানে শুধুমাত্র অভিবাসীদের নয়, বরং যারা তাদের অবৈধ বসবাসে সহায়তা করেছে, তাদেরও কঠোর শাস্তি দেওয়ার কথা বলেন। দালালি, ভুয়া ডকুমেন্ট তৈরি বা সম্পত্তি ব্যবস্থাপনার সাথে জড়িত সকলের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে, বলে জানান শাহ।

    দ্রুত গতিতে কাজ

    এই বৈঠকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্ত উপস্থিত ছিলেন, যিনি ফেব্রুয়ারি ২০ তারিখে দিল্লির চতুর্থ মহিলা মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন। অমিত শাহ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে সরকারের “ডবল গতিতে” কাজ করার কথা বলেন তিনি। দিল্লিতে অবৈধ অভিবাসী, অপরাধমূলক গ্যাং এবং প্রশাসনিক অদক্ষতা দূর করতে একযোগভাবে কাজ করার কথাও বলেন। রেখার কথায়, ‘‘দিল্লির জনগণ যেন নিশ্চিন্ত থাকে যে নতুন সরকার অবৈধ বসবাসের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেবে। ডাবল ইঞ্জিন সরকার ডাবল গতিতে কাজ করবে।’’

    অবৈধ অভিবাসন রুখতে সক্রিয় পুলিশ

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) দিল্লি পুলিশের কাছে আন্তঃরাজ্য গ্যাংগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘‘রাস্তায় অপরাধ মানুষের নিরাপত্তার অনুভূতিতে সরাসরি প্রভাব ফেলে। দিল্লি পুলিশকে এই গ্যাংগুলো নির্মূল করতে কোনও অনুরোধের সুযোগ ছাড়াই কাজ করতে হবে।’’ দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর, বর্তমানে এমন কিছু কলোনি চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে বাংলাদেশী এবং রোহিঙ্গা জনগণের সংখ্যা বেশি। সেখানকার একটি বিস্তারিত নিরীক্ষণ চলছে এবং অবৈধ বাসিন্দাদের উৎখাত করা হবে।

    অবৈধ অভিবাসী খুঁজতে অভিযান

    ইতিমধ্যে বেশ কয়েক জন অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীকে পাকড়াও করেছে দিল্লি পুলিশ। ধৃতদের মধ্যে বেশ কয়েক জনকে এ দেশ থেকে বিতাড়নের প্রক্রিয়াও শুরু করা হয়েছে। দিল্লির কোথায় কত অভিবাসী অবৈধ ভাবে বসবাস করছেন, তার খোঁজে বিশেষ অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। ডিসেম্বর থেকে লাগাতার সেই অভিযান চলছে। স্থানীয় থানাগুলির পুলিশকর্মী এবং অন্য আধিকারিকদের নিয়ে গঠন করা হয়েছে একটি বিশেষ দলও। বিভিন্ন বস্তি এলাকা এবং শ্রমিক কলোনিতে ঘুরে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে সেই দল। সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, দিল্লিতে প্রায় ১৭৫ জন বাংলাদেশিকে অবৈধ অভিবাসী সন্দেহে চিহ্নিত করেছে পুলিশ।

    মহারাষ্ট্রেও অভিযান

    শুধু দিল্লিতেই নয়, মহারাষ্ট্র থেকেও সম্প্রতি অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীরা ধরা পড়েছেন। তাঁদের থেকে পাওয়া গিয়েছে জাল নথিপত্র। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতদের বেশির ভাগই ভুয়ো আধার কার্ড ব্যবহার করে এ দেশে থাকতে শুরু করেছিলেন। কেউ অবৈধ ভাবে সীমান্ত পার করে এ দেশে এসেছেন, আবার কেউ অন্য কোনও উপায়ে ভারতে এসেছেন। তবে পুলিশি অভিযানে তাঁদের কারও থেকেই ভারতে থাকার কোনও বৈধ নথি পাওয়া যায়নি। ধৃতদের মধ্যে অনেকেও এ দেশে জাল নথি দেখিয়ে ভুয়ো পরিচয়ে শ্রমিকের কাজে বা অন্য কোনও কাজে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁদের পাকড়াও করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর কাজ শুরু করেছে পুলিশ।

    দিল্লি পুলিশকে শাহি নির্দেশ

    অমিত শাহ দিল্লি পুলিশ স্টেশনের তেমন কাজ না করা থানাগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যও নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, পুলিশিংকে আরও সক্রিয় ও প্রো-একটিভ করতে হবে এবং ডিসিপি-লেভেল কর্মকর্তাদের নিয়মিত জনশুনানি এবং অভিযোগ নিরসন করতে হবে। ২০২০ সালের দিল্লি দাঙ্গা সম্পর্কিত দীর্ঘকালীন আইনি প্রক্রিয়াগুলোর ব্যাপারে অমিত শাহ নির্দেশ দেন যে, দিল্লি সরকার যেন বিশেষ পিপি নিযুক্ত করে যাতে দাঙ্গা সম্পর্কিত মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হয় এবং আইনি ঝামেলা কমে।

    মেট্রো-ব্যস্ততা, জলের সমস্যা

    অমিত শাহ দিল্লির ট্রাফিক জটের স্থানে জরিপ করারও নির্দেশ দেন। এছাড়া, বর্ষাকালে জলের সমস্যা মেটানোর জন্য দিল্লি সরকারকে একটি “বর্ষাকাল পরিকল্পনা” প্রণয়নের নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া, তিনি ঘোষণা করেন যে দিল্লি পুলিশ এখন থেকে নির্মাণ সংক্রান্ত বিষয়ে অনুমোদন দেবে না। শহরের উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে, এমন সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।

  • India: জানুয়ারিতে দেশে বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    India: জানুয়ারিতে দেশে বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের (GST Collections) পরিমাণ। গত জানুয়ারি মাসে গ্রস এবং নিট দুটি ক্ষেত্রেই বেড়েছে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ। গত ডিসেম্বরে এই বৃদ্ধি ছিল যথাক্রমে ৭.৩ শতাংশ এবং ৩.৩ শতাংশ। এনসিএইআর-এর মাসিক পর্যালোচনা অনুযায়ী, জানুয়ারি মাসে জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ছিল (India) যথাক্রমে ১২.৩ এবং ১০.৯ শতাংশ। উৎপাদন ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।

    পিএমআই বৃদ্ধি পেয়েছে (India)

    জানুয়ারিতে এই ক্ষেত্রে পিএমআই বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৭.৭ শতাংশ। এটি আরও বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। যদিও পরিষেবা ক্ষেত্রের পিএমআই রয়ে গেছে ৫৬.৫ শতাংশে। এনসিএইআর-এর ডিরেক্টর জেনারেল পুনম গুপ্তা বলেন, “মূল্যস্ফীতির মডারেশন আরও নীতিগত সুযোগ সৃষ্টি করেছে। কৃষি ক্ষেত্রেও বহুল প্রতীক্ষিত স্থিতিশীলতা প্রদর্শন করছে, যা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য আশাব্যঞ্জক।” ২০২৪-২৫ রবি মরশুমে গত ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বপন স্বাভাবিক, বপন এলাকার ১০৪ শতাংশে পৌঁছেছে, যেখানে ধান ও ডাল জাতীয় শস্যের বপন যথাক্রমে ১০১.২ শতাংশ ও ১০০.৩ শতাংশে পৌঁছেছে।

    প্রবৃদ্ধির হার

    তবে ব্যাঙ্ক ঋণের প্রবৃদ্ধির হার ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ১১.২ শতাংশে সীমাবদ্ধ ছিল। তার আগের ডিসেম্বরে এই হার ছিল ২০.২ শতাংশ। ব্যাঙ্কগুলি থেকে এনবিএফসি-তে ঋণও কমে গিয়ে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ১৫ শতাংশ থেকে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ৬.৭ শতাংশে নেমে আসে। গুপ্ত বলেন, “এনবিএফসি-র মাধ্যমে ভোক্তা অর্থায়ন এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (SME) খাতে অর্থায়নের (India) একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে, ঋণের এই ধীর প্রবৃদ্ধির হার দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে।”

    এর প্রেক্ষিতে, নির্ধারিত বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলির এনবিএফসি-তে প্রদত্ত এক্সপোজারের ওপর ঝুঁকি পুনরুদ্ধারের সাম্প্রতিক পদক্ষেপকে তিনি স্বাগত জানান। এনসিএইআরয়ের ডিরেক্টর জেনারেল বলেন, “আর একটি বিষয় যা নজরে রাখা প্রয়োজন, তা হল বিদেশি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগের প্রবাহের ধারাবাহিক বহির্গমন।” তিনি বলেন, “প্রায়োগিক গবেষণা দেখায় যে এফআইআই প্রবাহ প্রধানত বাহ্যিক কারণ দ্বারা চালিত হয়, অভ্যন্তরীণ কারণের তুলনায়, এবং এই কারণে এটি যথেষ্ট অস্থির প্রকৃতির। অতীতের মতো, ভারতের এফআইআই প্রবাহের বর্তমান বিপরীত প্রবণতা একটি বৈশ্বিক ঘটনা এবং এটি অন্যান্য অনেক (GST Collections) উদীয়মান বাজার থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহারের সঙ্গেও সম্পর্কিত (India)।”

  • Weather Update: বসন্তেই তাপপ্রবাহ! মার্চেই কলকাতার পারদ ছাড়িয়ে যেতে পারে ৪০ ডিগ্রি, পূর্বাভাস আবহবিদদের

    Weather Update: বসন্তেই তাপপ্রবাহ! মার্চেই কলকাতার পারদ ছাড়িয়ে যেতে পারে ৪০ ডিগ্রি, পূর্বাভাস আবহবিদদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার এক ধাক্কায় তাপমাত্রা (Weather Update) বাড়ল ৩ ডিগ্রি। হাওয়া অফিস ইতিমধ্য়েই জানিয়েছে, এভাবেই আরও কয়েক ডিগ্রি করে নিয়মিতভাবে বাড়তে পারে পারদ। এর ফলে মার্চ মাসের মাঝামাঝিতেই কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সংবাদমাধ্যমকে এমনটাই জানিয়েছেন আবহাওয়া দফতরের (আইএমডি) একজন অভিজ্ঞ আধিকারিকের। তাঁর কথায়, যেভাবে দূষণ বাড়ছে তাতে আবহাওয়ার ওপর প্রভাব পড়াটাই স্বাভাবিক।

    বাড়তেই থাকবে পারদ (Weather Update)

    হাওয়া অফিস সূত্রে জানানো হয়েছে, গতকাল শুক্রবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২.২ ডিগ্রি। অন্যদিকে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০ ডিগ্রির আশেপাশে। আজ শনিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩.৪ ডিগ্রি। কলকাতার আজকের তাপমাত্রা ৩১.২ ডিগ্রি। তবে তা অনুভূত হচ্ছে ৩৩ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৪৭ থেকে ৯১ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। অন্যদিকে আগামিকাল, রবিবার তাপমাত্রা আরও ১ ডিগ্রি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

    ৩৩ থেকে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস হবে আগামী সপ্তাহেই

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) ইতিমধ্যে জানিয়েছে, রাজস্থানে সক্রিয় রয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। মরুরাজ্য থেকে আরব সাগর পর্যন্ত একটি অক্ষরেখা রয়েছে। এর জেরেই অসম, রাজস্থান, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড় ও দিল্লিতে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। হাওয়া অফিসের মতে, ধীরে ধীরে গরম হচ্ছে হাওয়া। আগামী সপ্তাহের শুরুতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৩ থেকে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর ঘরে পৌঁছতে পারে। দক্ষিণবঙ্গে আপাতত কোনও বৃষ্টির পূর্বাভাস দেয়নি আবহাওয়া দফতর। কিন্তু বৃষ্টির পূর্বাভাস থাকছে উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে। আজ শনিবারও দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। হালকা তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের উঁচু পার্বত্য অঞ্চলে।

    ২ মার্চ ঢুকবে ঝঞ্ঝা, বৃষ্টি হবে দেশের একাধিক রাজ্যে (West Bengal)

    হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে, ২ মার্চ আরও একটি ঝঞ্ঝা প্রবেশ করবে নতুন করে। যার প্রভাবে রাজধানী দিল্লির পাশাপাশি জম্মু-কাশ্মীর, লাদাখ, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, সিকিম, কেরালা, তামিলনাডু, পুদুচেরি, অরুণাচল প্রদেশ ও লক্ষদ্বীপেও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি হতে পারে। একইভাবে তাপপ্রবাহের আশঙ্কা রয়েছে কর্নাটকেও। মৌসুম ভবন জানিয়েছে, কঙ্কন, গোয়া, কেরালাতেও গরম ও অস্বস্তিকর আবহাওয়া অব্যাহত থাকবে।

  • ICC Champions Trophy: এক দিনের ক্রিকেটে ৩০০তম ম্যাচ, একাধিক নজিরের সামনে কিং কোহলি

    ICC Champions Trophy: এক দিনের ক্রিকেটে ৩০০তম ম্যাচ, একাধিক নজিরের সামনে কিং কোহলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফর্মে ফিরেছেন কিং কোহলি। রবিবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে এক দিনের ক্রিকেটে ৩০০তম ম্যাচ খেলতে নামবেন বিরাট (Virat Kohli)। সেই ম্যাচে একাধিক রেকর্ড ভাঙতে পারেন কোহলি। এর আগে সচিন তেন্ডুলকর, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, রাহুল দ্রাবিড়, এমএস ধোনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।

    একাধিক রেকর্ডের সামনে কোহলি

    চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান করেছিলেন শিখর ধাওয়ান। ১০ ম্যাচে ৭০১ রান করেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় স্থানে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ১৩ ম্যাচে তিনি করেছিলেন ৬৬৫ রান। কোহলি ১৫ ম্যাচে করেছেন ৬৫১ রান। নিউ জিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১৫ রান করলেই টপকে যাবেন সৌরভকে। তবে ৫১ রান করলে ভেঙে দিতে পারেন ধাওয়ানের রেকর্ড। নিউ জিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ১৪২ রান করতে পারলে কোহলি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সবচেয়ে বেশি রানের মালিক হয়ে যাবেন। কোহলি রবিবার শতরান করলে একক ভাবে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সবচেয়ে বেশি ৭টি শতরান করার রেকর্ডটি গড়বেন। কোহলি রবিবার অর্ধশতরান করলে একক ভাবে আইসিসি প্রতিযোগিতায় সবচেয়ে বেশি অর্ধশতরান বা তার বেশি রান করার রেকর্ড গড়বেন।

    গ্রুপ শীর্ষে থাকার লড়াই

    ম্যাচের আগের দিন কোহলির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন তাঁর সতীর্থ লোকেশ রাহুল। কেএল রাহুল (KL Rahul) বলেছেন যে, কোহলির ভারতীয় ক্রিকেটে প্রভাব এতটাই বিশাল যে তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫ (Champions Trophy 2025)-এর নিউজিল্যান্ড বনাম ভারত ম্যাচের আগে সাংবাদিক সম্মেলনে কেএল রাহুল বলেন, ‘৩০০ ওয়ানডে ম্যাচ অনেক বড় সংখ্যা। বিরাট ভারতীয় ক্রিকেটের এক মহান সেবক। তাঁর ক্রিকেট কেরিয়ারের মাহাত্ম্য বোঝাতে শব্দ কম পড়ে যায়।’ রাহুল আরও জানান, সিনিয়র ক্রিকেটারদের ফর্ম দলের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক। কেএল রাহুল বলেন, ‘রোহিত শর্মা (Rohit Sharma), শুভমন গিল (Shubman Gill) ও বিরাট কোহলি দুর্দান্ত ব্যাটিং করছেন। শ্রেয়স আইয়ার (Shreyas Iyer) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে তিনি অসাধারণ ব্যাটিং করেছেন।’ ভারত ইতিমধ্যেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫-এর সেমিফাইনালে কোয়ালিফাই করেছে, তবে নিউজিল্যান্ড বনাম ভারত ম্যাচের ফলের উপর নির্ভর করবে গ্রুপ এ (Group A)-তে ভারতের চূড়ান্ত অবস্থান। এরপরেই ঠিক হবে সেমিফাইনালে কোন দলের বিরুদ্ধে ভারত খেলতে নামবে।

LinkedIn
Share