Tag: Madhyom

Madhyom

  • Anubrata Mondal: অনুব্রত-মামলার শুনানি এবার দিল্লিতে, দুই সুটকেসে ফাইল নিয়ে গেল ইডি

    Anubrata Mondal: অনুব্রত-মামলার শুনানি এবার দিল্লিতে, দুই সুটকেসে ফাইল নিয়ে গেল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনা চলছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। এবার সেটাই বাস্তবায়িত হতে চলল। আসানসোল থেকে দিল্লিতে সরল গরু পাচার মামলা। দু’টি সুটকেসে ফাইল ভর্তি করে দিল্লি নিয়ে গেলেন ইডির দুই আধিকারিক। মূলত, দুটি সুটকেসে থাকা ফাইলে গরু পাচার মামলায় অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) এবং অন্যদের সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য রয়েছে। বুধবার সেই ফাইল আসানসোল থেকে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে নিয়ে গেল ইডি। বুধবার ইডির দুই আধিকারিক এসেছিলেন আসানসোল আদালতে। সঙ্গে দুই সিআইএসএফ কর্মী ছিলেন। দু’টি সুটকেসে তাঁরা বেরিয়ে যান।

    দিল্লিতে মামলা স্থানান্তর নিয়ে কী নির্দেশ দিয়েছিল আদালত?

    গত ৬ সেপ্টেম্বর গরু পাচার মামলা আসানসোল থেকে দিল্লির আদালতে স্থানান্তরের নির্দেশ দেয় আদালত। এই মামলায় অভিযুক্ত হিসাবে নাম রয়েছে বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ও তাঁর মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল, প্রাক্তন দেহরক্ষী সহগল হোসেনের। এ ছাড়া এনামুল হক, বিএসএফ কমান্ড্যান্ট সতীশ কুমার-সহ বেশ কয়েক জন রয়েছেন। তাঁদের বেশির ভাগই এখন তিহাড় জেলে বন্দি। গত ২৮ জুলাই আসানসোলে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে ইডির তরফে ৪৪ (১/সি) নম্বর ধারায় এই মামলা স্থানান্তরের জন্য আবেদন করে ইডি। দুই দফায় ঘণ্টা দেড়েক ধরে ইডির আবেদনের ভিত্তিতে এই মামলার শুনানি হয়। তৃতীয় বারের শুনানিতে ইডির আর্জি গ্রহণ করে আদালত। বিচারক নির্দেশ দেন, গরু পাচার মামলার শুনানি এখন থেকে দিল্লির আদালতে হবে। ফলে, তৃণমূল নেতা অনুব্রত যে মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন, তার যাবতীয় শুনানি হবে সেখানে।

    এ বার দিল্লির আদালতে গরু পাচার মামলার শুনানি!

    বেশ কয়েকবার অনুব্রত (Anubrata Mondal) তিহাড় থেকে আসানসোলের সংশোধনাগারে তাঁকে ফেরানোর আর্জি জানিয়ে বলেন, তিনি অসুস্থ। রোগা হয়ে যাচ্ছেন। তাঁকে বাংলায় ফেরানো হোক। কিন্তু, ওই তৃণমূল নেতার আবেদনের আর শুনানি হয়নি আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে। এ বার দিল্লির আদালতে গরু পাচার মামলার শুনানির তোড়জোড় শুরু করল কেন্দ্রীয় সংস্থা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan Accident: বৃন্দাবনের পথে বাস-ট্রাকের সংঘর্ষ, মৃত ১১ পুণ্যার্থী, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    Rajasthan Accident: বৃন্দাবনের পথে বাস-ট্রাকের সংঘর্ষ, মৃত ১১ পুণ্যার্থী, শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় রাজস্থানে প্রাণ হারালেন ১১ জন (Rajasthan Accident)। বুধবার ভোরে ২১ নম্বর জাতীয় সড়কের একটা উড়ালপুলের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেন্দ্র প্যাটেল। এছাড়াও এই পথ দুর্ঘটনায় মৃতদের আত্মার প্রতি শান্তি কামনা করেছেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী আশোক গেহলট। ক্ষতিপূরণের ঘোষণা করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল এবং গুজরাট সরকারের তরফ থেকে। 

    কীভাবে ঘটল দুর্ঘটনা (Rajasthan Accident)?

    জানা যাচ্ছে, ভোর সাড়ে ৪টে নাগাদ ভয়াবহ দুর্ঘটনাটি (Rajasthan Accident) ঘটে। রাজস্থানের পুষ্কর থেকে যাত্রীবোঝাই বাসটি যাচ্ছিল উত্তরপ্রদেশের বৃন্দাবনে। জয়পুর-আগরা জাতীয় সড়ক ধরে যাওয়ার পথে লক্ষণপুরের অন্তরা উড়ালপুলের উপর বাসটির তেল ফুরিয়ে যায়। সেখানেই দাঁড়িয়ে পড়ে বাসটি। তেল ফুরিয়ে যাওয়ার পর বাসের চালক, সহকারী এবং বেশ কয়েক জন যাত্রী বাস থেকে নেমে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। তাঁদের সামনে দাঁড়িয়েছিল বাসটি। এমন সময় পিছন থেকে একটি ট্রাক সজোরে ধেয়ে এসে তাঁদের ধাক্কা মারে। তার পর ট্রাকটি সোজা গিয়ে ধাক্কা মারে থেমে থাকা বাসে। এই ঘটনায় ইতি মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ৬ জন মহিলা এবং ৫ জন পুরুষ।

    ভরতপুরের পুলিশ সুপার মৃদুল কাচাওয়া বলেন, “বাসটি রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছিল, কয়েকজন বাস থেকে নেমে দাঁড়িয়ে ছিলেন, আচমকা পেছেন থেকে একটি ট্রাক ধাক্কা মারে।” আহতদের ভরতপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আর মৃতদেহগুলিকে স্থানীয় মর্গে পাঠানো হয়েছে। সেই সঙ্গে মৃতদের পরিবারে খবর দেওয়া হয়েছে। গুরুতর আহত আরও ১২ জন। উদ্ধার জখম যাত্রীদের নিকটবর্তী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক (Rajasthan Accident)। 

    প্রধানমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ

    এই মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইটারে বিশেষ শোকজ্ঞাপন করেছেন। তিনি আহতদের জন্য জনপ্রতি ৫০ হাজার টাকা এবং মৃতদের পরিবারে পিছু ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। পাশাপাশি গুজরাট সরকারের পক্ষ থেকে মুখ্যমন্ত্রী ভুপেন্দ্র প্যাটেল ঘটনায় শোকপ্রকাশ করে মৃতদের পরিবারের পিছু ৪ লক্ষ টাকা এবং গুরুতর আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য ৫০ হাজার টাকা করে সাহায্যের কথা ঘোষণা করেছেন (Rajasthan Accident)।  

    রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট গোটা ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘বাস এবং ট্রেলরের ধাক্কায় মৃত ১১ জনের প্রত্যেকেই পুণ্যার্থী ছিলেন। গুজরাটের ভরতপুর থেকে বৃন্দাবনে যাচ্ছিলেন তাঁরা। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। জখমদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের চিকিৎসা চলছে। মৃতদের আত্মার শান্তিকামনা করি। তাঁদের পরিবার পরিজনদের ঈশ্বর শোক সহ্য করার শক্তি দিক। জখমরাও যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।’’

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Goddess Durga: দেবী দুর্গার নয়টি রূপ কী কী? জেনে নিন তাঁদের মাহাত্ম্য

    Goddess Durga: দেবী দুর্গার নয়টি রূপ কী কী? জেনে নিন তাঁদের মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভগবান শ্রী রামচন্দ্র রাবণকে বধ করার জন্য দেবী দুর্গার অকালবোধন করেছিলেন। এই নিয়ম বা প্রথা মেনে শারদীয়া দুর্গাপুজো করে থাকে বাঙালি সমাজ। কিন্তু দুর্গাপুজোর আসল সময় হল বসন্ত ঋতুতে, যা দেবী বাসন্তীর পুজো হিসেবে পরিচিত। নবরাত্রির সঙ্গে দেবী দশভূজার একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। তিথি-নক্ষত্র মিলিয়ে রীতিনীতির মধ্যেই পুজো করা হয়। বসন্ত ঋতুতে চৈত্র মাসে যে নবরাত্রি পালন করা হয়, তাতে দেবী দুর্গাকে (Goddess Durga) নয়টি অবতারে পুজো করা হয়।

    কবে পালিত হয়?

    চৈত্র নবরাত্রি পালিত হয় চৈত্র মাসের শুক্ল পক্ষের প্রতিপদ তিথিতে। এই সময় মা দুর্গা (Goddess Durga) নয় রকম অবতারে পূজিতা হন। এই পুজো পশ্চিমবঙ্গে যেমন বাসন্তী পুজো নামে পরিচিত, ঠিক তেমনি মহারাষ্ট্রের কোঙ্কণে চৈত্র নবরাত্রিকে গুড়ি পদওয়া বলা হয়। আবার দক্ষিণ ভারতে নবরাত্রি উগাদি নামেও পরিচিত। নবরাত্রি পালনের সঙ্গে বসন্তকালীন চৈতালি ফসল কাটার একটা সম্পর্ক রয়েছে। এতে ভক্তের মনের বাসনা পূর্ণ হয় বলে বিশ্বাস ও আস্থা রয়েছে।

    দেবীর নয় অবতার

    দেবী বাসন্তীর ন’টি অবতার হল, দেবী শৈলপুত্রী, দেবী ব্রহ্মচারিণী, দেবী চন্দ্রঘণ্টা, দেবী কুস্মাণ্ডা, দেবী স্কন্ধমাতা, দেবী কাত্যায়নী, দেবী কালরাত্রি, দেবী মহাগৌরী, দেবী সিদ্ধিদাত্রী। নয় দিন ধরে পুজো করে মায়ের কাছে বর চেয়ে অশুভ শক্তির পরাজয় এবং শুভ শক্তির জাগরণের জন্য কামনা করা হয়। সংসারের শ্রীবৃদ্ধি, অর্থধন লাভ, সন্তানদের সাফল্য, পারবারিক সুখ সমৃদ্ধি এবং নারী শক্তির জাগরণের আশায় ভক্তরা এই নবরূপে দেবী বাসন্তী মায়ের পুজো করে থাকেন। বলা হয়ে থাকে, দেবী দুর্গা (Goddess Durga) মা নৌকাতে করে পরিবারের সঙ্গে মর্ত্যে বাপের বাড়িতে আসেন। নবরাত্রির পর আবার কৈলাসে পাড়ি দেন মা দুর্গা।

    দেবী শৈলপুত্রী

    দেবী শৈলপুত্রী হলেন হিমালয়ের কন্যা। তাঁর স্বামী হলেন ভগবান শিব। তাঁর দুই সন্তান কার্তিক এবং গণেশ। দক্ষরাজের কন্যা হলেন সতী। সতীর অপর নাম শৈলপুত্রী। এই দেবীর পুজো করা হয় নবরাত্রির (Chaitra Navratri 2023) প্রথম দিনে।

    দেবী ব্রহ্মচারিণী

    দেবী ব্রহ্মচারিণী হলেন মা দুর্গার (Goddess Durga) অবতার। তাঁর পুজো করা হয় নবরাত্রির দ্বিতীয় দিনে। দেবী দুর্গার তপস্যার প্রতীক হলেন দেবী ব্রহ্মচারিণী। তিনি ভগবান ব্রহ্মার চলার পথে সাধনা করে সিদ্ধিলাভ করেন।

    দেবী চন্দ্রঘণ্টা

    দেবী চন্দ্রঘণ্টা হলেন দেবী দুর্গার (Goddess Durga) আরেক রূপ। বাঘের উপর উপবিষ্ট থাকেন। অসুর বিনাশিনী দেবী। দশ হাতে পদ্ম, গদা, ত্রিশূল, তলোয়ার, তীরধনুক ইত্যাদি দশ অস্ত্রে সুসজ্জিত থাকেন। দেবীর মস্তকে অর্ধচন্দ্র অবস্থান করে। তাই দেবীকে চন্দ্রঘণ্টা নামে ডাকা হয়।

    দেবী কুস্মাণ্ডা

    দেবী কুস্মাণ্ডা হলেন চতুর্থ অবতার। এই দেবী স্বয়ং ব্রহ্মাণ্ডকে সৃষ্টি করেছেন। তাঁর অনাহত চক্রে মানুষকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করেন।

    দেবী স্কন্দমাতা

    দেবী স্কন্ধ হলেন পঞ্চম অবতার। তিনি ভক্তের কাছে মুক্তি এবং শক্তির প্রতীক। তিনি এই রূপে সিংহবাহনা। ত্রিনয়নী এবং চারটি মস্তকে সজ্জিত। স্কন্দের জননী হওয়ায় তাঁকে স্কন্দমাতা বলা হয়।

    দেবী কাত্যায়নী

    দেবী কাত্যায়নী হলেন মহিষাসুরমর্দিনী। তিনি হলেন মায়ের ষষ্ঠ অবতার। সকল অশুভ শক্তিকে পরাজয় করে অসুরদের বিনাশ করে থাকেন। বৈদিক যুগে কাত্যায়ন নামে এক ঋষি ছিলেন। তাঁর সূত্রেই এই নাম।

    দেবী কালরাত্রি

    দেবী কালরাত্রি হলেন দুর্গার (Goddess Durga) সপ্তম অবতার। সব রকম রাক্ষস এবং ভূতেদের বিনাশ করে থাকেন এই দেবী।

    দেবী মহাগৌরী

    মহাগৌরী হলেন দেবীর অষ্টম অবতার। তিনি হলেন ভক্তের সমৃদ্ধি এবং সুখ প্রদানের দেবী।

    দেবী সিদ্ধিদাত্রী

    সিদ্ধিদাত্রী দেবী হলেন মহা সিদ্ধি প্রদানের দেবী। নবরাত্রির নবম অবতার এবং ভগবান শিবের পত্নী। সিদ্ধিদাত্রীকে বলা হয় শিবের অর্ধাঙ্গিনী দেবী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • J-K Encounter: জম্মুর রাজৌরিতে সেনা এনকাউন্টারে খতম ২ জঙ্গি, মৃত্যু এক জওয়ানের

    J-K Encounter: জম্মুর রাজৌরিতে সেনা এনকাউন্টারে খতম ২ জঙ্গি, মৃত্যু এক জওয়ানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরের রাজৌরিতে ভয়াবহ সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ (J-K Encounter)। টানা ২ দিন ধরে চলছে দুপক্ষের গুলির লড়াই। শেষ খবর মেলা পর্যন্ত ২ জঙ্গিকে খতম করেছে নিরাপত্তাবাহিনী (Indian Army)। সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন এক সেনা জওয়ান। আহত হয়েছেন আরও ৩ জন।  জওয়ানকে রক্ষা করতে গিয়ে জঙ্গিদের গুলিতে প্রাণ গেল এক সেনা সারমেয়র। 

    ‘অপারেশন সুজানিগালা’য় খতম ২ জঙ্গি, মৃত্যু এক জওয়ানের

    সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, মঙ্গলবার রজৌরির পত্রারা অঞ্চলে দু’জন সন্দেহভাজনের গতিবিধির লক্ষ্য করা যায়। এরপরই অভিযান  (J-K Encounter) শুরু হয়। জঙ্গিরা পালিয়ে নারলা গ্রামের দিকে চলে যায়। এরপরই শুরু হয় তল্লাশি অভিযান। পোশাকি নাম দেওয়া হয়— ‘অপারেশন সুজালিগালা’ (Operation Sujaligala)। কিন্তু গ্রামেই হামলার মুখে পড়ে সেনা এবং পুলিশের যৌথ বাহিনী। জম্মু জোনের অতিরিক্ত ডিজিপি মুকেশ সিং বলেন ‘‘তল্লাশির সময় জঙ্গিরা গুলিবর্ষণ করলে, পাল্টা প্রতিরোধ করে বাহিনী। দুপক্ষের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ গুলি বিনিময় হয়। এই এনকাউন্টারে ২ জন জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। শহিদ হয়েছেন এক জওয়ান। গুলিবিদ্ধ হয়ে আরও দুই জওয়ান এবং এক স্পেশাল পুলিশ অফিসার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।’’

    হ্যান্ডলারকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ বলিদান দিল সেনার কুকুর

    এদিকে, ওই অভিযানে জঙ্গির ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয়েছে সেনার (J-K Encounter) এক সারমেয়র। জানা গিয়েছে, প্রথমে এক জঙ্গি খতম হওয়ার পর আরেকজন পালিয়ে যায়। সেই সময় দ্বিতীয় জঙ্গি কোথায় লুকিয়ে আছে, তা জানতে সেনার ২১ আর্মি ডগ ইউনিটের সদস্যা ল্যাব্রাডর প্রজাতির সারমেয় ‘কেন্ট’-কে ডাকা হয় (Army Labrador Kent)। ভারতীয় সেনার (Indian Army) তরফে জানানো হয়েছে, গন্ধ শুঁকে কেন্ট যখন জঙ্গিদের একেবারে কাছে পৌঁছে যায়, তখন আচমকা এক জঙ্গি গুলি চালাতে শুরু করে। নিজের হ্যান্ডলারকে বাঁচাতে জঙ্গির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ৬ বছর বয়সী ‘কেন্ট’। হ্যান্ডলার বেঁচে গেলেও মৃত্যু হয় কেন্টের।

    পাকিস্তান থেকে অনুপ্রবেশ করেছিল দুই জঙ্গি!

    এদিকে, মৃত জঙ্গিদের (J-K Encounter) কাছ থেকে ব্যাগ উদ্ধার হয়েছে, যেখানে জামাকাপড় সহ আরও বেশ কয়েকটি অস্ত্র পাওয়া গিয়েছে। মনে করা হচ্ছে, নাশকতার ছক কষে পাকিস্তান থেকে জম্মু ও কাশ্মীরে অনুপ্রবেশ করেছিল ওই দুই জঙ্গি। ওই এলাকায় আর কোনও জঙ্গি ঘাপটি মেরে বসে আছে কিনা, তা নিশ্চিত করতে গোটা গ্রামে চিরুনি-তল্লাশি চালাচ্ছে সেনা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Flood in Libya: ‘ড্যানিয়েল’-এ নিশ্চিহ্ন লিবিয়ার একাংশ! মৃত্যু ৫০০০ পার, নিখোঁজ আরও ১০ হাজার

    Flood in Libya: ‘ড্যানিয়েল’-এ নিশ্চিহ্ন লিবিয়ার একাংশ! মৃত্যু ৫০০০ পার, নিখোঁজ আরও ১০ হাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধ্বংসী ঝড় আর সঙ্গে আসা ভয়ঙ্কর বৃষ্টির জেরে সৃষ্ট প্লাবন— এই দুয়ের মিশেলে ধ্বংসস্তূপে পরিণত লিবিয়া (Flood in Libya)। এমনিতে, বছরভর যুদ্ধ-বিধ্বস্ত অবস্থায় থাকে উত্তর-পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশ। এবার প্রাকৃতিক রোষানলে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল দেশটির একাংশ। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫ হাজারের গণ্ডি। নিখোঁজ ১০ হাজারের বেশি।

    ঘাতকের নাম ‘ড্যানিয়েল’

    জানা গিয়েছে, গত সপ্তাহে প্রবল শক্তিতে সেদেশে আছড়ে পড়ে শক্তিশালী ঝড় ‘ড্যানিয়েল’ (Storm Daniel)। ঝড়ের দাপটে ব্যাপক বৃষ্টি হয়। এর জেরে পরপর নদীবাঁধ ভেঙে গেলে, প্লাবিত হয় আশেপাশের শহর ও এলাকায়। জলে তোড়ে ভেসে যায় উপকূলবর্তী ডার্না শহরের একাংশ (Flood in Libya)। একটা বড় অংশ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় জলের তলায়। আর সেই সঙ্গে তলিয়ে যান হাজার হাজার মানুষ। ডার্না ছাড়াও ঝড়ের তাণ্ডবে ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে বাতাহ, আল-বায়দা, আল-মার্জ, তোবরুকের মতো শহর। ঝড়ের প্রভাবে যে দিকে তাকানো যায়, সেই দিকেই কেবল ধ্বংসস্তূপ আর মৃত দেহ, জনশূন্য এলাকা।

    সূত্রে জানা যাচ্ছে, গত ৪ সেপ্টেম্বর গ্রিসের উপকূলবর্তী ভূমধ্যসাগরে উৎপন্ন হয়েছিল ঝড় ‘ড্যানিয়েল’। ৫ ও ৬ তারিখে গ্রিসে রেকর্ড বৃষ্টিপাত হয়। প্রবল বর্ষণে গ্রিসেই ১৫ জনের মৃত্যু হয়। এর পর ড্যানিয়েল আরও শক্তি সঞ্চয় করে ‘মেডিকেন’ (মেডিটেরানিয়ান হারিকেন)-এ পরিণত হয়ে আছড়ে পড়ে লিবিয়ায় (Flood in Libya)। লিবিয়ার আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, দেশের বিভিন্ন অংশে ১৫০ থেকে ২৪০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। হড়পা বানের সৃষ্টি হয়। জানা গিয়েছে, সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে আল-বায়দাত শহরে। সেখানে ২৪-ঘণ্টায় ৪০০ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। তবে, সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি  তবে এদের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা ডার্না এবং বেনগাজি শহরের।

    এত ক্ষয়ক্ষতির কারণ কী?

    জানা গিয়েছে, ডারনায় বেশ কয়েকটি নদীবাঁধ রয়েছে। ঝড়ের তাণ্ডবে তিনটি বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় হড়পা বানে জলের তোড়ে ভাসিয়ে নিয়ে একেবারে সমুদ্রে নিয়ে ফেলেছে বহু বসতি। আর তার জেরেই বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ হয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। সংবাদসংস্থার খবর অনুযায়ী, প্রথমে বৃষ্টির ফলে চাপ পড়ে ভেঙে যায় ডার্না শহরের ১২ কিমি আগে থাকা একটি বাঁধ। পর্যায়ক্রমে, তা চাপ ফেলে শহরের ১ কিমি আগের একটি বাঁধের ওপর। সেটিও ভেঙে গেলে, গোটা শহর জলের তোড়ে ভেসে যায়। ডার্না শহরেই কমপক্ষে ১০০০ দেহ উদ্ধার হয়েছে। তবে গোটাটাই সরকারি হিসেব। প্রকৃত হতাহতের সংখ্যা অনেক বেশি বলে মনে করা হচ্ছে। লিবিয়ার উপকূলবর্তী একটি শহরের জনসংখ্যা প্রায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার। জলের তোড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে শহরের একটি অংশ। বেসরকারি হিসেব বলছে, এখানেই মৃতের সংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে (Flood in Libya)। 

    ‘ভুতুড়ে’ শহরে পরিণত ডার্না

    সংবাদসংস্থা জানাচ্ছে, ডার্না শহর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। একটা অংশ রাতারাতি যেন মানচিত্র থেকে ‘ভ্যানিশ’ হয়ে গিয়েছে। সেখানে প্রায় কিছুই অবশিষ্ট নেই। গাড়িঘোড়া উল্টে পড়ে রয়েছে রাস্তার ধারে। গাছপালা উপড়ে ঢেকে গিয়েছে রাস্তা। ঘরবাড়ি সব ভেঙে পড়ে রয়েছে। একটি লোকও চোখে পড়ছে না কোথাও। চারদিকে শুধু লাশের পাহাড়। সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ছবি এবং ভিডিও সামনে এসেছে, তাতে দেখা গিয়েছে, ডার্নার বুক দিয়ে তীব্র গতিতে জল ছুটে চলেছ। এখন সেখানে শুধু শ্মশানের স্তব্ধতা। ধসের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে আরও কয়েকশো দেহ। কিছু মানুষ যাঁরা এখনও বেঁচে রয়েছেন শহরে, তাঁরা ঘরে বন্দি (Flood in Libya)। 

    প্রশাসনের বক্তব্য

    লিবিয়ার অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী এবং পূর্বাঞ্চল প্রশাসনের সদস্য হিচেম আবু চকিত্তত জানিয়েছেন, শহরের ২৫ শতাংশ ধুয়ে মুছে গেছে। ডারনা শহরেই মারা গেছেন প্রায় দুই হাজার ২০০ জন। লিবিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রী ওথমান আবদুলজলিল সোমবার ক্ষতিগ্রস্থ শহর পরিদর্শন করেন। তিনি ঝড়ের ও বন্যার ধ্বংসলীলায় শহরকে ভুতের শহর বলে মন্তব্য করেন। এছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ দ্য রেড ক্রস অ্যান্ড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রতিনিধিরা জানান, নিখোঁজ হওয়া মানুষের সংখ্যা প্রায় ১০ হাজার ছাড়িয়েছে। 

    প্রতিবেশী দেশগুলির সাহায্যের আশ্বাস

    লিবিয়ার (Flood in Libya) প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ঘটনায় প্রতিবেশী দেশগুলি নিজেদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ ১৬৮টি অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকারী দল পাঠিয়েছে। সম্প্রতি ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করতে ইতালি সাহায্য পাঠিয়ছে বলে জানা গেছে। এছাড়াও লিবিয়াতে সৌদি আরব, আমেরিকা সাহায্যের জন্য ত্রাণ পাঠিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Duttapukur: দত্তপুকুরে ফের ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণ, পুলিশ কী করছিল?

    Duttapukur: দত্তপুকুরে ফের ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণ, পুলিশ কী করছিল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দত্তপুকুরের মোচপোল গ্রামে কিছুদিন আগেই ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৯ জনের মৃত্যুর খবর সামনে আসে। সেই বিস্ফোরণে উড়ে গিয়েছিল আস্ত একটি তিনতলা বাড়ি। এবার সেই বিস্ফোরণের রেশ কাটতে না কাটতেই উত্তর ২৪ পরগনার দত্তপুকুর (Duttapukur) থানার কদম্বগাছি উলা মাঝেরপাড়া গ্রামে ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, কী করে বিস্ফোরণ ঘটল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Duttapukur)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাত সাড়ে বারোটা নাগাদ দত্তপুকুরের (Duttapukur) কদম্বগাছি উলা মাঝেরপাড়া গ্রামে একটি জমির পাশে প্রচুর পরিমাণে  বোমা মজুদ করে রাখা হয়েছিল। আর সেই বোমা ফেটে এবার আবারও বোমা বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই ছিল যে তার জেরে প্রায় এক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে কম্পনের তীব্রতা অনুভব করেন এলাকাবাসী। পাশাপাশি এদিন যে স্থানে বিস্ফোরণ হয় সেই স্থানে মাটি বহুদূর উড়ে যায়। এলাকাবাসীর অভিযোগ এই স্থানে এর আগেও বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে। এলাকাবাসীর আরও অভিযোগ করেন, এই স্থানে দীর্ঘদিন ধরে বোমা বাধার কাজ চলতো।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য?

    স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, রাতে বোমা বিস্ফোরণের আওয়াজ আমরা শুনতে পাই। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই ছিল যে বাড়িঘর পুরো কেঁপে ওঠে, এমনই অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। তারপরেই এলাকার লোকজন সবাই মিলে বেরিয়ে সেখানে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি, প্লাস্টিকের ড্রামে করে বোমা মাটির মধ্যে গর্ত করে রাখা ছিল। আর সেখানেই বিস্ফোরণ হয়। এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রতিদিনই প্রায় এখানে বোমা বাধার কাজ চলে। এলাকাবাসী আরও বলেন,  আমরা প্রতিবাদ করতে গেলে আমাদের উপরে আক্রমণ হয়। এলাকায় কিছু দুষ্কৃতী তারা প্রতিনিয়ত আমাদেরকে হুমকি দিতে থাকে। পুলিশের একাংশকে হাত করেই এখানে দুষ্কৃতীরা বোমা বাঁধার কাজ করত। পঞ্চায়েত নির্বাচনে আগে থেকে এসব চলত। দত্তপুকুরের (Duttapukur) ঘটনার পর কিছুদিন সব কিছু বন্ধ ছিল। ফের বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটায় পুলিশের নজরদারি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Opposition Meet: থাকবে না তৃণমূল, সিপিএম! প্রথম সমন্বয় বৈঠকের আগেই জোড়া ধাক্কা ‘ইন্ডি’ জোটে

    Opposition Meet: থাকবে না তৃণমূল, সিপিএম! প্রথম সমন্বয় বৈঠকের আগেই জোড়া ধাক্কা ‘ইন্ডি’ জোটে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম সমন্বয় বৈঠকের (Opposition Meet) আগেই জোড়া ধাক্কা ‘ইন্ডি’ জোটে। আজ, বুধবার বিকেলে ‘ইন্ডি’ জোটের প্রথম সমন্বয় কমিটির বৈঠকে (Co-Ordination Committee) তৃণমূলের প্রতিনিধি থাকছে না। কারণ, সমন্বয় কমিটিতে তৃণমূল মনোনীত সদস্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে আজ সিজিও কমপ্লেক্সে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকদের সামনে হাজিরা দিতে হবে। অন্যদিকে, সিপিএমও যোগ দেবে না বলে জানা গিয়েছে।

    ইন্ডি জোটে মতভেদ প্রকট

    বিরোধী জোট সূত্রে খবর, দিল্লিতে এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ারের (Sharad Pawar) বাসভবনে বসবে এই বৈঠক (Opposition Meet) । সূত্রের খবর, মূলত আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনা হবে ১৪ সদস্যের বৈঠকে। তবে নিজেদের স্বার্থ ত্যাগ করে কোন দল কতটা সমঝোতা করে, তা নিয়েই আলোচনা রাজনৈতিক মহলে। জোট গঠনের সময়েই ঠিক হয়, প্রতিটি লোকসভা আসনে বিরোধী দলগুলির মধ্য়ে সবথেকে ‘হেভিওয়েট’ প্রার্থী যে দলে থাকবে, তাঁকেই সেই আসনে প্রার্থী করা হবে। মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু ও বিহারে আসন ভাগাভাগি প্রায় চূড়ান্ত হয়ে গেলেও, দিল্লি, পাঞ্জাব ও পশ্চিমবঙ্গ নিয়েই বেশি চিন্তিত ‘ইন্ডি’ জোট। সেখানে দলগুলির মধ্যে অনৈক্য প্রকট। 

    সিট শেয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে সমস্যা

    আসন সমঝোতার ক্ষেত্রে আবার পশ্চিমবঙ্গ, দিল্লি, পাঞ্জাবের মতো রাজ্যগুলিত কী রণকৌশল হবে, তা-ও এখনও পরিষ্কার নয়। কারণ, বিরোধীরা বিজেপিকে হটানোর জন্য আসন ভাগাভাগিতে সম্মত হলেও তৃণমূল, আপ, কংগ্রেস-সহ ‘ইন্ডি’-র প্রতিটি শরিক দলেরই রাজ্যভিত্তিক কিছু রাজনৈতিক বাধ্যবাধ্যকতা আছে। এই পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গ-দিল্লি-পাঞ্জাবের ৬২টি লোকসভা আসনে কী ভাবে আসন বিন্যাস হবে, তা স্থির করা ‘ইন্ডি’ জোটের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মানছেন একাধিক বিরোধী নেতা। আসন সমঝোতার পাশাপাশি এদিনের বৈঠকে (Opposition Meet) বিজেপির বিরুদ্ধে প্রচারের পদ্ধতি নিয়েও সুবিস্তৃত আলোচনা হতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। মানুষের কাছে কীভাবে পৌঁছানো যায়, যৌথ মিছিল, মানুষের দরজায় দরজায় ঘুরে প্রচার করার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হবে। তবে প্রতিটি রাজ্যে প্রচারের ক্ষেত্রে আলাদা হবে এই নীতি। 

    আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজে গতি আনতে ‘স্পিড প্রোগ্রাম’! নয়া নির্দেশিকা রাজ্যপালের

    বাংলায় আসন ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্ব

    আজই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেরার জন্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ফলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এই বৈঠকে (Opposition Meet) যোগ দিতে পারবেন না। অভিষেকের বদলে তৃণমূলের তরফে অন্য কোনও সদস্যকে পাঠানো হবে না বলেই জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, সিপিআইএমের তরফে এখনও কোনও সদস্য়ের নাম পাঠানো হয়নি। আজকের বৈঠকে সিপিআইএমও অনুপস্থিত থাকবে। আগামী ১৬-১৭ সেপ্টেম্বর পলিটব্যুরোর বৈঠক রয়েছে। সেই বৈঠকে ‘ইন্ডি’ জোটে দলের প্রতিনিধি কারা হবেন, তা ঠিক করা হবে। তবে, এদিনের বৈঠকে তৃণমূল ও সিপিএমের কোনও প্রতিনিধি না থাকার ফলে আসন রফা নিয়ে আলোচনা হলেও সেখানে বাংলায় আসন ভাগাভাগির ফর্মুলা কী হবে, তা নিয়ে দিশা পাওয়ার সম্ভাবনা কম বলেই মনে করছেন জোটের সদস্য একাধিক দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে ইডি দফতরে পৌঁছলেন অভিষেক, শুরু জিজ্ঞাসাবাদ

    Abhishek Banerjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে ইডি দফতরে পৌঁছলেন অভিষেক, শুরু জিজ্ঞাসাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ বা ইডি জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার সকাল ১১টা ১২ মিনিট নাগাদ বাড়ি থেকে ইডির দফতরের উদ্দেশে রওনা দেন অভিষেক। ১১টা ৩৪ মিনিট নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছন তিনি। সরাসরি রক্ষাকবচ না মিললেও, ইডি-র তরফ থেকে মিলেছে মৌখিক রক্ষাকবচ। ইডি-র তরফে দেওয়া সেই মৌখিক রক্ষাকবচ অনুযায়ী, তাঁর বিরুদ্ধে এখনই কোনও কড়া ব্যবস্থা নেবে না তদন্তকারী সংস্থা। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টে এমনই আশ্বাস দিয়েছে ইডি। আর সেই ভরসাতেই আজ, সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) এদিন অভিষেককে তলব করেছিল ইডি। সেই তলবেই তিনি আজ হাজিরা দেন সিজিও কমপ্লেক্সে। 

    ইন্ডি-জোটের প্রথম সমন্বয় বৈঠকে নেই অভিষেক

    এদিনই, দিল্লিতে বসছে বিজেপি-বিরোধী ‘ইন্ডি’ জোটের প্রথম সমন্বয় বৈঠক। ওই কমিটির সদস্য হিসাবে দিন দিল্লিতে বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা ছিল তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee)। কিন্তু, তিনি ওই বৈঠকে থাকতে পারছেন না বলে জোটের বাকি সদস্যদের জানিয়ে দিয়েছেন। অন্তত এমনটাই জানা গিয়েছে তৃণমূল সূত্রে। এদিকে, তাঁর বিরুদ্ধে ইডি যাতে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ না করতে পারে, তার জন্য হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক। কিন্তু সেখানেও, ধাক্কা খেতে হয় তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডকে। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে শুনানি ছিল মামলাটির। আবেদন শোনার পর বিচারপতি জানিয়ে দেন, অভিষেকের এই রক্ষাকবচের কোনও প্রয়োজন নেই। মামলাটি নতুন করে শোনারও কোনও দরকার নেই তাই। বিচারপতি বলেন, ‘‘আইনজীবীর মৌখিক প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে কোনও কড়া পদক্ষেপ করেনি ইডি। তাহলে কেন এই মামলার শেষ মুহূর্তে নতুন শব্দবন্ধ লিখতে যাব?’’

    আরও পড়ুন: কিছু প্রশ্ন রয়েছে, তাই তলব করা হয়েছে অভিষেককে, হাইকোর্টে জানাল ইডি

    অভিষেককে (Abhishek Banerjee) নিয়ে প্রস্তুত ইডি, তৈরি প্রশ্নমালা

    আজ বেলা সাড়ে ১১টা নাগাদ অভিষেক হাজিরা দেন কেন্দ্রীয় এজেন্সির দফতরে। নিয়োগ মামলায়  (Recruitment Scam) তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য প্রস্ততি প্রায় সেরে ফেলেছে তদন্তকারী সংস্থা। ইডি সূত্রে খবর, তদন্তকারী অফিসার-সহ চার জন অফিসার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থাকছেন। এদিন অভিষেকের বয়ানও রেকর্ড করা হবে। এদিন সকাল থেকেই অভিষেকের বাড়ির সামনে বাড়তি নিরাপত্তা মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশের তরফে। বাড়ির সামনে ১০০ মিটারের মধ্যে কাউকে দাঁড়াতে দেওয়া হচ্ছে না। এর আগে, গতকাল সিজিও কমপ্লেক্সের নিরাপত্তা খতিয়ে দেখেন অভিষেকের (Abhishek Banerjee) নিরাপত্তারক্ষীরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Asia Cup 2023: ব্যর্থ দুনিথের দুরন্ত পারফরম্যান্স! শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত

    Asia Cup 2023: ব্যর্থ দুনিথের দুরন্ত পারফরম্যান্স! শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত

    মাধ্যম বাংলা নিউজ: এশিয়া কাপের ফাইনালে টিম ইন্ডিয়া। পাকিস্তানের পর শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে জয়ে সরাসরি ফাইনালের ছাড়পত্র পেল রোহিতরা। মঙ্গলবার শ্রীলঙ্কাকে ৪১ রানে হারায় ভারত। প্রথমে ৪৯.১ ওভারে ২১৩ রানে অলআউট হয়ে যায় রোহিতরা। জবাবে ৪১.৩ ওভারে ১৭২ রানে শেষ শ্রীলঙ্কার ইনিংস। ৪ উইকেট নেন কুলদীপ যাদব। ব্যর্থ হয় দুনিথ ওয়েল্লালাগের বলে এবং ব্যাটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স। ৫ উইকেট নেওয়ার পর ৪২ রানে অপরাজিত থাকেন লঙ্কার তরুণ অলরাউন্ডার। আপ্রাণ চেষ্টা সত্ত্বেও উল্টোদিকে সঙ্গীর অভাবে দলকে জেতাতে পারেননি ২০ বছরের ক্রিকেটার।

    এদিন টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত (Asia Cup 2023)। পাকিস্তান ম্যাচের পুনরাবৃত্তি চেয়েছিলেন রোহিত শর্মা। শুরুটা পাকিস্তান ম্য়াচের মত ভালো হয়েছিল। রোহিত শর্মা হাফসেঞ্চুরি করেন। কিন্তু তাল কাটে বিপক্ষের ঘূর্ণির সামনে।

    ভারতের ইনিংস

    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অর্ধশতরান করেছিলেন। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধেও হাফসেঞ্চুরি এল রোহিতের ব্যাটে। ৫১তম ওডিআই হাফসেঞ্চুরি করলেন রোহিত শর্মা।। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে এই ম্যাচে নামার আগে ওডিআইতে ১০ হাজার রান পূর্ণ করার জন্য রোহিতের প্রয়োজন ছিল ২২ রান। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে কাসুন রজিথাকে ছয় মেরে ওডিআইতে ১০ হাজার রানের মাইলস্টোন স্পর্শ করেন ভারত অধিনায়ক। এশিয়া কাপে বর্তমানে সর্বাধিক রান করা ক্রিকেটার রোহিত। রোহিত শর্মা ও শুভমান গিলের জুটি ৮০ রান করে। রোহিত করেন ৫৩ রান। শুভমান গিল ১৯ রান করে আউট হন। দুনিথ ক্লিন বোল্ড করেন শুভমান গিলকে। এটা ছিল এই ইনিংসে দুনিথের প্রথম শিকার। এরপর এই শ্রীলঙ্কান স্পিনারকে আর আটকানো যায়নি। তাঁর শিকার হতে থাকেন একেরপর এক ভারতীয় ব্যাটার। শুভমানের পর ফেরেন বিরাট। তারপর রোহিত। দুনিথ এদিন পাঁচ উইকেট নেন। 

    কোহলির উইকেটই সেরা

    রোহিত, বিরাট ও গিল… এই তিন উইকেটের মধ্যে কোনটি সেরা এই নিয়ে দুনিথকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বিরাটের ক্ষেত্রে বলেন, ‘সেটা ছিল স্বপ্নের উইকেট।’ দুনিথ বাদে চারটে উইকেট নেন চরিথ আশালঙ্কা। শেষে একটি উইকেট নেন মহেশ ঠিকশানা। পুরো ৫০ ওভার খেলতে পারেনি ভারত। ৪ বল বাকি থাকতেই শেষ হয়ে যায় ভারতের ইনিংস। ২১৩ রানে অল আউট ভারত। শ্রীলঙ্কার সামনে এ বার টার্গেট ২১৪। ভারতের ১০টি উইকেটই যায় লঙ্কান স্পিনারদের ঝুলিতে।

    শ্রীলঙ্কার ইনিংস

    শ্রীলঙ্কা হেরে গেলেও, ধনঞ্জয় ডি সিলভা, ওয়েল্লালাগের লড়াই প্রশংসনীয়। ৪১ রান করেন ধনঞ্জয়। ৪২ রান করে অপরাজিত থাকেন ওয়েল্লালাগে। ব্যাটে-বলে অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখালেন শ্রীলঙ্কার এই অলরাউন্ডার। ওয়েল্লালাগের সঙ্গে ধনঞ্জয়ের জুটি ম্যাচ জমিয়ে দিয়েছিল। ধনঞ্জয়কে আউট করে ভারতকে ম্যাচে ফেরান জাদেজা। এরপর বাকি কাজটা করে দেন হার্দিক ও কুলদীপ। ৪৩ রান দিয়ে ৪ উইকেট নিলেন কুলদীপ। ৩৩ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন জাদেজা। ৩০ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন বুমরা। ১৪ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন হার্দিক। ১৭ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন সিরাজ। ভারতীয় বোলারদের দুরন্ত পারফরম্যান্সে টানা ১৩ ম্যাচে জয়ের পর বিজয়রথ থামে লঙ্কার। শ্রীলঙ্কা বনাম পাকিস্তান ম্যাচটি এখন ভার্চুয়াল সেমিফাইনালে পরিণত হল। সেই ম্যাচে যে দল জিতবে তারা ভারতের সঙ্গে দ্বিতীয় দল হিসেবে ফাইনালের টিকিট হাতে পাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal Weather Update: ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ! কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে টানা চার দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Bengal Weather Update: ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ! কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে টানা চার দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার দুপুর থেকেই আকাশ কালো করে ঝেঁপে বৃষ্টি নামল কলকাতায় (Kolkata)। সকাল থেকে গুমোট গরমে হাঁসফাঁস করছিল শহরবাসী, কিন্তু দুপুরের পরে তুমুল বৃষ্টিতে কাটল সেই অস্বস্তি। হাওয়া অফিস (Bengal Weather Update) সূত্রে খবর, মঙ্গলবার থেকে টানা চারদিন এমনই বৃষ্টি (Rain) হবে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে।  হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ওড়িশা উপকূল সংলগ্ন উত্তর পশ্চিম এবং পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত রয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় যা নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। তার জেরেই আগামী চারদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    কী বলছে হাওয়া অফিস

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Bengal Weather Update) সূত্রে খবর, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। সেই ঘূর্ণাবর্ত ক্রমশ শক্তি বাড়াচ্ছে। শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণাবর্ত ওড়িশা উপকূলের দিকে এগিয়ে আসার কথা। আগামী ২৪ ঘণ্টায় এই ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। তার জেরেই কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় প্রবল বৃষ্টি হতে পারে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রামের দু’একটি এলাকায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে শুক্রবার অবধি। কলকাতা সহ বাকি জেলার দু’একটি এলাকায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। ঘূর্ণাবর্তের কারণে বুধবার থেকেই তাপমাত্রা একটু কমবে।

    উত্তরবঙ্গে হালকা বৃষ্টি

    উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতেও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, তবে অল্প। মঙ্গল এবং বুধবার দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, দুই দিনাজপুর, মালদহের কোথাও কোথাও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করা হয়েছে। আগামিকাল থেকে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে উত্তরবঙ্গে। দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টিপাত হতে পারে আগামী কয়েকদিন। সঙ্গে হতে পারে বজ্রপাত। এদিকে উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদায় বজ্রপাত সহ হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে আগামী কয়েকদিন। এই সপ্তাহে উত্তরের কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। 

    আরও পড়ুন: চন্দ্রযান ৩-এর যা খরচ, মমতা তার ৫৭ শতাংশ বিলিয়ে দিচ্ছেন পুজো কমিটিগুলিকে!

    শহরের আবহাওয়া

    মঙ্গলবার বিকেলে দেওয়া দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার (West Bengal Weather) পূর্বাভাস অনুযায়ী, শহরে আগামী কয়েকদিন বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হবে। মঙ্গলবার সকালে শহরের আকাশ ছিল রোদ ঝলমলে। দুপুর গড়াতেই মেঘের চাদরে ঢাকল সূর্য। কয়েক পশলা বৃষ্টিতে জলমগ্ন শহরের বেশ কিছু অঞ্চল। আগামিকাল, বুধবার থেকে ফের বৃষ্টির পরিমাণ বাড়তে পারে দক্ষিণবঙ্গে। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, কলকাতা, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়ায় বজ্রপাত সহ মাঝারি বৃষ্টিপাত হবে। এর জেরে গোটা দক্ষিণবঙ্গে জারি থাকবে হলুদ সতর্কতা। 

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share