Tag: Madhyom

Madhyom

  • Modi-Biden Meet: যেন অভিন্ন-হৃদয় বন্ধু! মোদির কাঁধে হাত বাইডেনের, কী নিয়ে কথা হল?

    Modi-Biden Meet: যেন অভিন্ন-হৃদয় বন্ধু! মোদির কাঁধে হাত বাইডেনের, কী নিয়ে কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মাঝামাঝি নরেন্দ্র মোদির মার্কিন সফরের প্রথম সন্ধ্যায় নিজের সরকারি বাসভবন হোয়াইট হাউসে প্রাইভেট ডিনারের আয়োজন করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এবার জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit 2023) যোগ দিতে ভারত সফরে এসেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। শুক্রবার, বাইডেনের সম্মানে নিজের ৭ লোক কল্যাণ মার্গের বাসভবনে প্রাইভেট ডিনারের আয়োজন করলেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই দুই রাষ্ট্রেনেতার মধ্যে একপ্রস্থ দ্বিপাক্ষিক আলোচনাও হল (Modi-Biden Meet)। একইসঙ্গে কয়েকটি বিরল মুহূর্তও তৈরি হল। 

    শুক্রবার সন্ধ্যায় ভারতের মাটিতে পা রাখেন জো বাইডেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে এটাই তাঁর প্রথম ভারত সফর। দিল্লি বিমানবন্দরে নেমে সেখান থেকে মৌর্য শেরাটন হোটেল হয়ে বাইডেন পৌঁছে যান নরেন্দ্র মোদির বাসভবনে। সেখানে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে কথা হয়েছে। আলোচ্য বিষয়বস্তুর মধ্যে যেমন ছিল জলবায়ু থেকে যুদ্ধ। তেমনই ছিল প্রতিরক্ষা থেকে প্রযুক্তি। 

    চন্দ্র-সূর্য অভিযানের সাফল্যে ভারতকে অভিনন্দন ‘পোটাস’-এর

    চন্দ্রযান ৩ মিশনে সাফল্যের জন্য ভারতকে অভিনন্দন জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট (সংক্ষেপে পোটাস)। বাইডেনের মতে, ভারত মহাকাশ গবেষণায় এক নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। পাশাপাশি ভারতের প্রথম সৌরাভিযান আদিত্য-এল১-এর সফল উৎক্ষেপণের জন্যও অভিনন্দন জানিয়েছেন বাইডেন। মহাকাশ গবেষণায় একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার করেছে দুই দেশ। আগামী সময়ে ইসরো ও নাসা যাতে যৌথভাবে মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে কাজ করতে পারে, সেই বিষয়েও আলোচনা হয়েছে (Modi-Biden Meet)।

    আরও কোন ইস্যুতে আলোচনা

    পাশাপাশি, গণতন্ত্র, মানবাধিকার-সহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয় নরেন্দ্র মোদি ও জো বাইডেনের মধ্যে। বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে মতামত আদান-প্রদান করেছেন দুই রাষ্ট্রনেতা। সেমিকন্ডাক্টর সাপ্লাই চেন নিয়েও কথা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে। প্রায় ঘণ্টাখানেকের মতো সময় দুজনের বৈঠক (Modi-Biden Meet) চলে। পরে, দুপক্ষের তরফে একটি যৌথ বিবৃতিও প্রকাশ করা হয়। ৬জি থেকে শুরু করে আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা), সব বিষয়েই সহযোগিতার বার্তা দেওয়া হয় বিবৃতিতে। 

    বিরল মুহূর্তের সাক্ষী বিশ্ব

    তবে, শুধু আলোচনা নয়। মোদি-বাইডেন সাক্ষাতে (Modi-Biden Meet) তৈরি হয়েছে এমন কিছু বিরল মুহূর্ত, যা ভারত-মার্কিন সুসম্পর্কের ইঙ্গিত দিয়েছে। একটি সময়ে দেখা গিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাঁধে হাত দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (G20 Summit 2023)। দু’জনকে হাসতেও দেখা গিয়েছে। মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরই ট্যুইটারে (অধুনা এক্স) একটি পোস্ট করেছেন তিনি। বাইডেন লিখেছেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী, আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়ে ভাল লাগল। আমেরিকা ও ভারতের সম্পর্ক যাতে অটুট থাকে, দুই দেশ যাতে আরও বেশি কাছাকাছি আসে, বাঁধন আরও পোক্ত হয়, সেটাই নিশ্চিত করা হবে।’’ 

    অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর পোস্টে লিখেছেন, ‘‘ সাত লোক কল্যাণ মার্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে স্বাগত জানাতে পেরে আনন্দ বোধ করছি। আমাদের বৈঠক অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে। আমরা একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। যা ভারত এবং আমেরিকার মধ্যে আর্থিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে। মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক আরও মজবুত হবে। বিশ্বের মঙ্গলের জন্য আমাদের দুই দেশের বন্ধুত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই আলোচনা ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: দিল্লিতে শেখ হাসিনা, আজই বসছেন মোদির বাসভবনে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে

    G20 Summit: দিল্লিতে শেখ হাসিনা, আজই বসছেন মোদির বাসভবনে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামিকাল, শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ (G20 Summit) সম্মেলন। একদিন আগেই, অর্থাৎ আজ সকাল থেকেই ভারতে আসতে শুরু করে দিয়েছেন রাষ্ট্রনেতারা। এদিনই দিল্লি পৌঁছলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা ১২টা ৪০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিমান। আজ বিকেলে শেখ হাসিনাকে নিজের সরকারি বাসভবনে আপ্যায়ন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে একাধিক বিষয়ে আলোচনা (G20 Summit 2023) হবে। 

    ‘ভারতের জামাই’ নাম উপভোগ করেন সুনক!

    হাসিনার বিমান দিল্লির মাটি ছোঁয়ার কিছুক্ষণ পরই ভারতে এসে পৌঁছন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এটাই তার প্রথম ভারত সফর। জি২০ সম্মেলন (G20 Summit) প্রসঙ্গে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সুনাক বলেন, “সম্মেলনে অংশ নেওয়া আমার জন্য বিশেষ তাৎপর্যের। আমি একটি স্পষ্ট ফোকাস নিয়ে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে চলেছি। তা হল, বিশ্ব অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক তৈরি করা।” 

    প্রসঙ্গত, নিজে ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিন্দু হওয়ার পাশাপাশি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হলেন ভারতীয় ধনকুবের তথা ইনফোসিসের কর্ণধার নারায়নমূর্তির জামাতা। সেই দিক দিয়ে তাঁকে অনেকেই তাঁকে ‘ভারতের জামাই’ বলেও সম্বোধন করেন। এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সুনক বলেন, “আমি কোথাও দেখেছি যে আমাকে ভারতের জামাই বলে উল্লেখ করা হয়। এটা আমি বেশ উপভোগ করি।”

    আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার প্রধানের নাচ

    এর আগে, জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit) অংশ নিতে এসে আলাদা করে নজর কাড়লেন আইএমএফ-এর প্রধান ক্রিসটালিনা জর্জিয়েভা।এদিন দিল্লি এয়ারপোর্টে অবতরন করার পর বিশেষভাবে তাঁকে স্বাগত জানানো হয়। সেই সময় মঞ্চে গানের তালে নাচছিলেন কিছু মহিলা। তা দেখে কিছুটা উৎসাহিত হন। পা মেলাতে দেখাতে যায় গানের তালে। সেই ছবি ট্যুইটারে (অধুনা এক্স) শেয়ার করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। 

    ট্যুইটার (এক্স) হ্যান্ডলে কী জানালেন মোদি?

    এদিকে, এদিন দুপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছেন, যে আজ তিনি তিন বিশেষ অতিথির সঙ্গে তাঁর বাসভবনে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা (G20 Summit) সারবেন। এই তিনজন হলেন— মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী কুমার জগনাথ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মোদি লেখেন, বৈঠকগুলির মাধ্যমে এই তিন রাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পর্যালোচনা করা এবং সহযোগিতাপূর্ণ উন্নয়নকে আরও শক্তিশালী করার সুযোগ মিলবে।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ সম্মেলনস্থলে বসল ২৭ ফুটের নটরাজ, মূর্তির বিশেষত্ব বর্ণনা প্রধানমন্ত্রীর

    G20 Summit: জি২০ সম্মেলনস্থলে বসল ২৭ ফুটের নটরাজ, মূর্তির বিশেষত্ব বর্ণনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার দিল্লির প্রগতি ময়দানের ভারত মণ্ডপমে শুরু হচ্ছে জি২০ সম্মেলন (G20 Summit)। শুক্রবার থেকেই বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতারা হাজির হতে শুরু করেছেন দিল্লিতে। ইতিমধ্যে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনকে ঘিরে সাজো সাজো রব গোটা রাজধানী জুড়ে। জানা গিয়েছে, জি২০ (G20 Summit) শীর্ষ সম্মেলনে অতিথিদের স্বাগত জানাবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। গাড়ি থেকে নামার সঙ্গে সঙ্গেই প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং তাঁদেরকে সম্মেলন স্থল পর্যন্ত নিয়ে আসবেন। এর পাশাপাশি অতিথিদের স্বাগত জানাতে ২৭ ফুটের দীর্ঘ নটরাজের মূর্তিও বসানো হয়েছে ঠিক ভারত মণ্ডপমের সামনে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই নটরাজের মূর্তির ছবিগুলি নিজের ট্যুইটার (অধুনা এক্স) হ্যান্ডেল থেকে শেয়ারও করেছেন।

    ভারত মণ্ডপমের সামনে বসেছে নটরাজের মূর্তি (G20 Summit)

    প্রসঙ্গত, নটরাজকে হিন্দু দেবতা শিবের একটি রূপ বলে বিবেচনা করা হয়। জানা গিয়েছে, বিশ্বের মধ্যে এটি সব থেকে লম্বা নটরাজের মূর্তি। এই মূর্তিকে ঘিরে রয়েছে ধর্ম, দর্শন, শিল্প সমেত বিজ্ঞানের সমন্বয় (G20 Summit)। সোনা, রুপো, কাঁচ তামা সহ আটটি ধাতু দিয়ে তৈরি হয়েছে এই মূর্তিটি। শুধুই মূর্তি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ১০ থেকে ১২ কোটি টাকা। সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে ১০০ জন শিল্পী মিলে তৈরি করেছেন এই মুর্তিটি। যা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজের ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘‘গোটা বিশ্ব যখন ভারতের দিকে তাকাবে আগামী তিন দিন এই মূর্তি ভারতের সোনার ঐতিহ্য ও গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে মূর্তমান হবে।’’ 

    চোখ ধাঁধানো সাজে সেজে উঠেছে ভারত মন্ডপম

    চোখ ধাঁধানো সাজে সেজে উঠেছে ভারত মণ্ডপম। সেখানে তৈরি হয়েছে কালচার করিডর জি২০ (G20 Summit) ডিজিটাল মিউজিয়াম। এখানে আগত রাষ্ট্রপ্রধানদের দেশের সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হবে। এর পাশাপাশি ৪ নম্বর এবং ১৪ নম্বর হলে ডিজিটাল ইন্ডিয়া এক্সপেরিয়েন্স জোন তৈরি করা হয়েছে, এখানে ভারতের প্রযুক্তিগত শক্তি ঠিক কতটা তা দেখতে পাবেন আগত বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা। গত ৯ বছরে মোদি সরকার ডিজিটাল ইন্ডিয়াতে যে সাফল্য পেয়েছেন সেই ইউপিআই, ই সঞ্জিবনী, দিক্ষা, ভাষিনী, ওএনডিসি ইত্যাদির কথা তুলে দরা হবে। ভারত মণ্ডপমের ৩ নম্বর হলে গেলে দেখা মিলবে ক্রাফট বাজারের এখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের হস্তশিল্পকে তুলে ধরা হয়েছে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকেই ১৫ রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    G20 Summit: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকেই ১৫ রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল থেকে শুরু হচ্ছে জি২০ (G20 Summit) সম্মেলন। এর জন্য ভারতে ইতিমধ্যেই আসতে শুরু করে দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। শনিবার ও রবিবার, রাজধানী দিল্লি হয়ে উঠবে বিশ্বনেতাদের মিলন-প্রাঙ্গণ। এই দুদিনের সম্মলনে আলোচিত হবে একাধিক বিষয়। উত্থাপন হবে একাধিক প্রস্তাব। নেওয়া হবে একাধিক সংকল্প। তবে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ব্যস্ত কর্মসূচি শুরু হয়ে যাচ্ছে একদিন আগেই। অর্থাৎ, আজ শুক্রবার থেকেই। সম্মেলনের ফাঁকে শুক্র থেকে রবি—এই তিনদিনে বিভিন্ন রাষ্ট্রেনতার সঙ্গে একাধিক বৈঠক হওয়ার কথা তাঁর। সূত্রের খবর, সম্মেলনে আগত রাষ্ট্রেনেতাদের সঙ্গে মোট ১৫টি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এক কথায়, একেবারে ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ দিয়ে

    জানা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী মোদির দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের এই সিরিজ শুরু হবে শুক্রবার বিকেলে। প্রথমেই তিনি নিজ বাসভবন, অর্থাৎ ৭ লোক কল্যাণ মার্গে (সাবেক ৭ রেস কোর্স রোড) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আপ্যায়ন করবেন। অতিথি দেশ হিসেবে জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit) হাজির বাংলাদেশ। সেখানে দুই নেতার মধ্যে বৈঠকে উঠে আসবে একাধিক দ্বিপাক্ষিক আলোচ্য বিষয়। বৈঠকে বাংলাদেশি এবং ভারতীয় টাকার মাধ্যমে লেনদেন সুগম করা, কৃষি গবেষণা এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে তিনটি সমঝোতাপত্র সই হতে পারে। দুই পড়শি দেশের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে বিদ্যুৎ এবং রেলপথের একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধনও হতে পারে। 

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে নৈশভোজে আলোচনা

    এর পর রাতে নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে নৈশভোজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেও দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হওয়ার কথা। চিন-ভারত সংঘাতের আবহে আজকের এই বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। আশা করা হচ্ছে, অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং বহুপাক্ষিক বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া, জিই জেট ইঞ্জিন এবং পারমাণবিক প্রযুক্তি নিয়েও আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আগামী ২ দিন ঠাসা কর্মসূচিতে পর পর বৈঠক

    আগামিকাল, জি২০ সম্মেলনের (G20 Summit) প্রথম দিন। তারই ফাঁকে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজ এবং ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। দ্বিতীয় দিনে, ১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী মধ্যাহ্নভোজে দেখা করবেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁর সঙ্গে। এর পর এরপরে তিনি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিচেপ তাইপ এর্ডোগান, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েনের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। এর পাশাপাশি, কোমোরস, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রাজিল ও নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপ্রধানদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক (G20 Summit 2023) করবেন বলেও খবর সূত্রের। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: আসতে শুরু করেছেন রাষ্ট্রনেতারা, দিল্লিতে এখন সাজো সাজো রব

    G20 Summit: আসতে শুরু করেছেন রাষ্ট্রনেতারা, দিল্লিতে এখন সাজো সাজো রব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা। রাত পোহালেই শনিবার থেকে শুরু দুদিন ব্যাপী জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। প্রথমবার ভারতের সভাপতিত্বে এই গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন হচ্ছে। বিশ্বের দরবারে ভারতের গরিমা অটূট রাখতে সচেষ্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নিরাপত্তার ঘেরাটোপে দিল্লি, চারদিকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে দিল্লিতে আসছেন বিদেশি রাষ্ট্রনেতা ছাড়াও প্রায় ১০ হাজার বিদেশি অতিথি। সেজে উঠেছে নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানে সদ্য উদ্বোধন হওয়া ভারত মণ্ডপ। এখানেই হবে মূল সম্মেলন। প্রস্তুত রয়েছে রাজধানী এলাকার অভিজাত হোটেলগুলিও। যে কারণে, দিল্লিজুড়ে এখন যুদ্ধকালীন তৎপরতা ও প্রস্তুতি। বহুস্তরীয় নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা রাজধানী চত্বর। একেবারে, মাছি গলার জো নেই! কার্যত লকডাউনে চলে গিয়েছে রাজধানী অঞ্চল।

    জি২০ সম্মেলনের (G20 Summit 2023) জন্য রাজধানী অঞ্চলের যান-চলাচলে বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। যাত্রীবাহী বাস, পণ্যবাহী লরি, অটো, ট্যাক্সি-সহ যাত্রী পরিবহণে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। এমনকী, বন্ধ করা হয়েছে অনলাইন ডেলিভারি। শুধুমাত্র, মেডিক্যাল এবং জরুরি পরিষেবার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট ছাড়পত্র দেখিয়ে যেতে দেওয়া হচ্ছে। মেট্রো চালু থাকলেও, নিরাপত্তার স্বার্থে বিভিন্ন গেট বন্ধ করে রাখা হয়েছে। শুক্রবার থেকে রবিবার পর্যন্ত রাজধানীর সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস, বাণিজ্যেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার জন্য দেওয়া হয়েছে নির্দেশ। 

    সন্ধ্যায় রয়েছে জোড়া বৈঠক! আজ থেকেই কর্মসূচি শুরু মোদির

    তবে, মূল সম্মেলেন (G20 Summit) শনিবার শুরু হলেও, প্রধানমন্ত্রী মোদির কর্মসূচি শুরু হচ্ছে তার একদিন আগে থেকে, অর্থাৎ আজ শুক্রবার থেকেই। এদিন বিকেলে নিজের বাসভবনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে আলোচনা হওয়ার কথা। এদিনই বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ দিল্লিতে পৌঁছচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এর পর রাতে নৈশভোজে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বিশেষ দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির।

    সন্ধ্যায় পৌঁছচ্ছেন জো বাইডেন, ঋষি সুনক, বাকিরা কে কখন আসছেন?

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের (G20 Summit) জন্য ইতিমধ্যেই দেশে আসতে শুরু করে দিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। কেউ আজ আসছেন, কেউ আবার আগামিকাল সকালেই আসবেন। গতকাল রাতেই ভারতে এসেছেন ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেয়েন। চলে এসেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। এসেছেন আর্জেন্টনার প্রধানমন্ত্রী। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা আসছেন দুপুরে। সন্ধ্যায় এসে পৌঁছবেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন, চিনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি আলবানিজ এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট এইচএইচ শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। তবে, জার্মানি এবং ফ্রান্সের রাষ্ট্রপ্রধানরা আসবেন ৯ সেপ্টেম্বর। তবে, করোনা আক্রান্ত হওয়ায় জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে পারছেন না স্পেনের প্রেসিডেন্ট পেদ্রো সাঞ্চেজ। সম্মেলনে স্পেনের প্রতিনিধি হিসেবে থাকবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট নাদিয়া কালভিনো সান্তামারিয়া ও বিদেশমন্ত্রী জোস ম্যানুয়েল আলভারেজ।

     

    রাষ্ট্রনেতাদের অভ্যর্থনা জানানোর দায়িত্বে কারা?

    এদিকে, জি২০ সম্মেলনে (G20 Summit 2023) যোগ দিতে দেশে আগত বিভিন্ন বিদেশি রাষ্ট্রনেতাদের স্বাগত জানাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে স্বাগত জানাতে যাবেন অসামরিক বিমান পরিবহণমন্ত্রী জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ভিকে সিং। চিনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংকেও দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে হাজির থাকবেন তিনি। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে অভ্যর্থনা জানাবেন কেন্দ্রীয় খাদ্য-সরবরাহ এবং ক্রেতা সুরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে। ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদাকে অভ্যর্থনা জানাবেন কৃষি প্রতিমন্ত্রী শোভা করান্ডলাজে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভ্যর্থনা জানাবেন রেল ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী দর্শনা জার্দোশ।

    কোন রাষ্ট্রনেতা কোথায় থাকছেন?

    জি২০ (G20 Summit) সদস্য ও আমন্ত্রিত দেশ মিলিয়ে প্রায় ৩০টি দেশের রাষ্ট্রনেতা আসছেন। তাঁদের থাকারও এলাহি ব্যবস্থা করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থাকবেন আইটিসি মৌর্য শেরাটন হোটেলে। মার্কিনীদের জন্য হোটেলের ৪০০টি রুম বুক করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যবস্থা করা হয়েছে বিশেষ লিফটের। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক থাকবেন শাংরি-লা হোটেলে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা থাকবেন ললিত হোটেলে। ফরাসি রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল মাক্রঁ থাকবেন ক্লারিজেস হোটেলে। ইম্পেরিয়াল হোটেল হতে চলেছে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজের অস্থায়ী বাসভবন। চিনা প্রতিনিধি দল থাকবে তাজ হোটেলে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০-র সাফল্য কামনায় গঙ্গাপুজো রাজ্যপালের, হাজির একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

    G20 Summit: জি২০-র সাফল্য কামনায় গঙ্গাপুজো রাজ্যপালের, হাজির একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। এই সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে কলকাতার গোয়ালিয়র ঘাটে গঙ্গা পুজো করতে দেখা গেল রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে। রাজ্যপালের সঙ্গে গঙ্গা পুজোয় হাজির ছিলেন একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তী উপাচার্যরা। ছিলেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শুভ্র কমল মুখোপাধ্যায়, যাদবপুরের উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ সহ অন্যান্যরা।

    গঙ্গাপুজো করার পরে কী বললেন রাজ্যপাল?

    এদিন গঙ্গা পুজো করার পরে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল বলেন, ‘‘মহৎ কিছু করার আগে আমরা মা গঙ্গার আশীর্বাদ নিয়ে থাকি। জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে ভারত নিজের সেরাটাকে তুলে ধরতে সম্পূর্ণভাবে তৈরি রয়েছে। ভারতে অনুষ্ঠিত হওয়া এই সম্মেলন গোটা দেশ এবং বাংলার জন্য সফল হওয়া অত্যন্ত জরুরি। কারণ এর মাধ্যমেই তৈরি হবে নতুন ভারত, নতুন বাংলা। তাই আমাদের মা গঙ্গার আশীর্বাদ নিতে হবে, উন্নয়নের পথে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ঠিক যেভাবে বাধাহীন ভাবে মা গঙ্গা এগিয়ে চলেন।’’

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলন ঘিরে সাজো সাজো রব 

    প্রসঙ্গত জি২০ সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সাজা সাজে রব সারা দেশজুড়ে। আসবেন বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্র নেতারা। আজই পা রাখার কথা রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের। সম্মেলনে বিশ্বের রাষ্ট্রনেতাদের খাবার পরিবেশন করা হবে সোনা-রুপোর পাত্রে। প্রায় ৩০টি দেশের প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি হাজির থাকবেন এই সম্মেলনে। প্রত্যেক রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে ১৫০ থেকে ২০০ জনের প্রতিনিধি দলেরও অংশগ্রহণ করার কথা রয়েছে। পাশাপাশি থাকবেন রাষ্ট্রনেতাদের নিরাপত্তা রক্ষীরাও। সবমিলিয়ে দশ হাজার প্রতিনিধির অংশগ্রহণে হতে চলেছে এই সম্মেলন। জি২০ (G20 Summit) শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ করার কথা রয়েছে রাষ্ট্রনেতাদের। মার্কিন প্রসিডেন্ট জো বাইডেন রোপণ করবেন জারুল গাছের চারা। এই আবহে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে রাজ্যপালের গঙ্গাপুজো অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ রাষ্ট্রনেতাদের, কোন চারাগাছ রোপণ করবেন বাইডেন?

    G20 Summit: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষে বৃক্ষরোপণ রাষ্ট্রনেতাদের, কোন চারাগাছ রোপণ করবেন বাইডেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ুর পরিবর্তন জি২০ গোষ্ঠীর (G20 Summit) অন্যতম অ্যাজেন্ডা। সেই থিমকে মাথায় রেখে এবার ভারতে এসে বৃক্ষরোপণ করতে দেখা যাবে বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতাদের। জানা গিয়েছে বৃক্ষরোপণ করার তালিকায় নাম রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ সহ অন্যান্য রাষ্ট্র নেতাদের। শনিবারই শুরু হচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। তা চলবে রবিবার পর্যন্ত। দিল্লির প্রগতি ময়দানে ভারত মণ্ডপমে জি২০ বৈঠক (G20 Summit) শেষ হওয়ার পরেই এই বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠিত হবে। তবে এখনও পর্যন্ত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির স্থান হিসেবে কোনও নাম সংবাদমাধ্যমে আসেনি। এর কারণ হিসেবে নিরাপত্তাজনিত কারণ রয়েছে বলেই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    কোন দেশ থেকে কী কী গাছ এল?

    জানা গিয়েছে, চারা গাছগুলি আসছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে। দক্ষিণ কোরিয়া, সৌদি আরব, ইতালি, তুরস্ক, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, আর্জেন্টিনা, চিন, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি করা হচ্ছে চারা গাছগুলি।  ইতালি ও তুরস্ক থেকে আনা হয়েছে অলিভ গাছের চারা। বাংলাদেশ থেকে এসেছে আম গাছের চারা। সৌদি আরব থেকে এসেছে তাল গাছের চারা। আবার ভারতের কাশ্মীর থেকে এসেছে চিনার গাছের চারা। সৌদি আরব থেকে কতগুলো খেজুর গাছও নিয়ে আসা হয়েছে। আবার জার্মানি থেকে এসেছে উইন্টারলিন্ড গাছ। বেশ কিছু দেশকে এমনও দেখা যাচ্ছে যারা জি২০-র (G20 Summit) সদস্য নয় কিন্তু তারাও গাছের চারা পাঠিয়েছে। এই দেশগুলি হল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, ওমান, মরিশাস, বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া, মিশর এবং স্পেন।

    কে কোন গাছের চারা রোপণ করবেন?

    কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে খবর, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ রোপণ করবেন চিনার কাছে চারা, জানা গিয়েছে কাশ্মীর থেকে আনা হয়েছে এই গাছ। অন্যদিকে পুতিনের অনুপস্থিতিতে এই বৈঠকের যোগ দেওয়ার কথা রাশিয়ার বিদেশ মন্ত্রীর। তিনিও চিনার গাছের চারা রোপণ করবেন। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন রোপণ করবেন জারুল গাছের চারা, বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে রোপণ করতে দেখা যাবে উইলো গাছের চারা (G20 Summit)। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর রোপণ করবেন অর্জুন গাছের চারা। জানা গিয়েছে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্তিষ্কপ্রসূত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IND vs PAK: ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা! রবিবার সুপার ফোরের ভারত-পাক ম্যাচ হবে তো?

    IND vs PAK: ফের বৃষ্টির সম্ভাবনা! রবিবার সুপার ফোরের ভারত-পাক ম্যাচ হবে তো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপার ফোরেও ভারত-পাক ম্যাচ ভেস্তে যেতে পারে বৃষ্টিতে, আশঙ্কার কথা শোনাল আবহাওয়া দফতর। সমগ্র ক্রিকেটবিশ্বের নজর ছিল ২ সেপ্টেম্বরের দিকে। চার বছর পর সেদিন ওয়ান ডে ক্রিকেটে মুখোমুখি হয়েছিল দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দেশ – ভারত ও পাকিস্তান (Ind vs Pak)। কিন্তু পাল্লেকেলেতে এশিয়া কাপের (Asia Cup) গ্রুপ পর্বের সেই ম্যাচে খলনায়ক হয়েছিল বৃষ্টি। ভারতের ব্যাটিংয়ের পর পাকিস্তান ইনিংস শুরুই করা যায়নি। ম্যাচ পণ্ড হয়। দুই দলের পয়েন্ট ভাগাভাগি হয়ে যায়। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে ফের মুখোমুখি দুই দল। এই ম্যাচেও বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে বলে জানাল শ্রীলঙ্কার হাওয়া অফিস।

    জয় শাহকে চিঠি পিসিবি-র

    রবিবার ভারত-পাক ম্যাচ যদিও পাল্লেকেলেতে নয়, কলম্বোর প্রেমদাসা স্টেডিয়ামে। তবে আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, সেদিন সকালের দিকে বৃষ্টির সম্ভাবনা ৭০ শতাংশ। এছাড়াও সারাদিন বিক্ষিপ্তভাবে হতে পারে বৃষ্টি। আর সন্ধ্যার পর অবনতি হবে আবহাওয়ার। অন্যদিকে, একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, এশিয়া কাপে বৃষ্টিতে ম্যাচ ভেস্তে যাওয়ার ফলে আয়োজক পাকিস্তান ক্ষতির মুখে। এরসঙ্গে যোগ হয়েছে সুপার ফোরের সূচিতে পরিবর্তন। প্রথমে হাম্বানটোটায় সুপার ফোরের ম্যাচ আয়োজনের কথা থাকলেও পরে সেটা কলম্বোতে আয়োজন করা হয়। এরফলে বিজ্ঞাপন থেকে সম্প্রচার সবকিছুতেই ক্ষতির মুখে পড়ছে তারা। এইজন্য ক্ষতিপূরণ চেয়ে জয় শাহকে চিঠি লিখেছেন পিসিবি প্রধান জাকা আশরাফ। পিসিবি-র এই মেইলের পরিপ্রেক্ষিতে এখনও এসিসি বা জয় শাহর পক্ষ থেকে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। আদৌ তাদের টাকা দেওয়া হবে কি না সেটা নিশ্চিত নয়। যেহেতু পিসিবি আয়োজক তাই লাভ ও ক্ষতি তাদেরই বওয়া উচিত। এক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের কোনও নিয়ম নেই এসিসি-র নিয়মে।

    আরও পড়ুন: নতুন করে বিশ্বকাপের চার লাখ টিকিট ছাড়ছে বিসিসিআই, মিলবে কবে?

    বাবরদের সহজ জয়

    আগামী ১০ সেপ্টেম্বর এশিয়া কাপে দ্বিতীয়বার মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকিস্তান।‌ সুপার ফোরের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে উড়িয়ে দিয়ে মনোবল তুঙ্গে বাবরদের। ভারতের বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগে পাক অধিনায়ক বলেন, ‘ভারতের বিরুদ্ধে নামার আগে আমাদের সেইভাবে কোনও চাপ নেই। একটা বড় ব্যবধানের জয় সবসময় দলের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে। পরের ম্যাচে আমরা আমাদের ১০০ শতাংশ দিয়েই খেলব।’ চলতি এশিয়া কাপের সুপার ফোর রাউন্ড শুরু হয়ে গিয়েছে। এই পর্বের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। এই ম্যাচটা কার্যত একতরফা হয়ে যায়। বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা কোনও লড়াই করতে পারেনি। এই ম্যাচে পরাজয়ের কারণ হিসেবে বাংলাদেশি ব্যাটারদের ব্যর্থতাকেই তুলে ধরেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Assembly: ১ বৈশাখই পশ্চিমবঙ্গ দিবস! প্রতিবাদ বিজেপির, ৬০ বিধায়ককে নিয়ে রাজভবনে শুভেন্দুরা

    West Bengal Assembly: ১ বৈশাখই পশ্চিমবঙ্গ দিবস! প্রতিবাদ বিজেপির, ৬০ বিধায়ককে নিয়ে রাজভবনে শুভেন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ পালন ইস্যুতে রাজ্যের ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার, এমনই অভিযোগ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। বাংলা দিবস নিয়ে আলোচনা চলছে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায়। বিজেপি চায় ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস হোক। শাসকদল তৃণমূল তাতে রাজি নয়। ২০ জুন নয়, ‘বাংলা দিবস’ পালিত হোক ১ বৈশাখ। এই মর্মেই বৃহস্পতিবার বিধানসভায় প্রস্তাব পেশ করেন রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, ফিরহাদ হাকিম, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যরা। বিধায়ক সংখ্যার বিচারে এই প্রস্তাব পাশ হলেও এর পরিণতি ভাল নয়, এমনটাই দাবি শুভেন্দুর।

    পশ্চিমবঙ্গ দিবসের ইতিহাস বিকৃত করার চেষ্টা

    বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও বিজেপি বিধায়করা এদিন যে পোশাক পরে এসেছেন, সেই পোশাকের সামনে লেখা ‘২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস’, পিঠে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের ছবি। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেন্দু অধিকারী লেখেন, ‘রাজ্য সরকার প্রবলভাবে চেষ্টা করছে পশ্চিমবঙ্গ দিবসের ইতিহাস বিকৃত করতে। বিজেপি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ গঠন নিয়ে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদানকেও উপেক্ষা করা হচ্ছে।’ এদিন বিধানসভায় পশ্চিমবঙ্গ দিবসের জন্য রাজ্য সরকারের বিরোধিতা করে ৬০ জন বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে রাজভবন পর্যন্ত প্রতিবাদ পদযাত্রা করবেন বলে ঠিক করেছেন শুভেন্দু। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করে তাঁর হাতে স্মারকলিপিও তুলে দেওয়া হবে।

    বিধানসভায় প্রস্তাব পাশ

    বৃহস্পতিবার বিধানসভা অধিবেশন কক্ষে এ প্রসঙ্গে আলোচনা শুরু হতেই বিতর্ক বাধে। ভোটাভুটি চায় বিজেপি। জয় বাংলা বনাম ভারত মাতা স্লোগান ওঠে অধিবেশন কক্ষে। পাশ হয় প্রস্তাব। প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়ে ১৬৭। বিপক্ষে ৬২, বিরত ১। এরপরই মুখ্যমন্ত্রীর গলায় শোনা যায়, বাংলার মাটি, বাংলার জল গানটি। বক্তব্য শেষ করার আগে মমতা বললেন, “কে সাপোর্ট করল না করল যায় আসে না। আমাদের নির্দেশ থাকবে, বাংলা দিবস পালন করব পয়লা বৈশাখ। শুভ নববর্ষের দিন। গান থাকবে বাংলার মাটি বাংলার জল।”

    আরও পড়ুন: “শেষ পর্যন্ত লড়ব…”! মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশে বাংলা ভাষাতেই বিস্ফোরক বিবৃতি রাজ্যপালের

    কী প্রতিক্রিয়া শুভেন্দুর?

    এ প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘এই প্রস্তাব কার্যকর হবে না। ইতিহাসকে মুছে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই পশ্চিমবঙ্গ তৈরির নেপথ্যে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অবদানকে মান্যতা না দেওয়ার জন্যই ১ বৈশাখ বাংলা দিবস পালন করতে চাইছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রস্তাব বিধায়নসভায় পাস হলেও রাজ্যপাল সই করবেন না। দিল্লিও ছাড়পত্র দেবে না। ফলে এর পরিণতি হবে রাজ্যের বাংলা নাম, বিধান পরিষদ গঠন, মুখ্যমন্ত্রীর আচার্য হওয়ার মতো।’ পরে বিধানসভা কক্ষে শুভেন্দু বলেন, ‘ইতিহাস বদলানো যাবে না। ২০ জুনকেই বাংলা দিবস করার পক্ষে বিজেপি। আমরা একটু পরেই রাজভবনে যাচ্ছি, অনুরোধ করব যাতে উনি এই বিলে সই না করেন। প্রধানমন্ত্রীকেও আর্জি জানাবো যেন ২০ জুনকেই বাংলা দিবস বলে পালন করা হয় এই দিনের ঐতিহ্যের কথা ভেবে।’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: বাংলাদেশের পাশে থাকার বার্তা! নিজ বাসভবনেই হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি

    G20 Summit: বাংলাদেশের পাশে থাকার বার্তা! নিজ বাসভবনেই হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সপ্তাহের শুক্রবার বিকালে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রসঙ্গত আসন্ন জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) যোগ দিতে ভারতে আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে শেখ হাসিনার বৈঠক হবে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন ৭ লোক কল্যাণ মার্গে। সাধারণভাবে যে কোনও রাষ্ট্র প্রধানের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার রীতি রয়েছে হায়দরাবাদ হাউস অথবা সাউথ ব্লকে। কিন্তু সেই প্রথা ভেঙে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করবেন মোদি। 

    তিনদিনের ভারত সফরে শেখ হাসিনা

    বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, তিন দিনের ভারত সফরে শুক্রবার দিল্লিতে পৌঁছবেন শেখ হাসিনা (G20 Summit)। প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে বিকাল সাড়ে পাঁচটায়। তবে মোদি-হাসিনার এই বৈঠকে নতুন কোনও চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে বেশ কয়েকটি চুক্তি নিয়ে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা হতে পারে। যার মধ্যে একটি ভারত-বাংলাদেশের রেল প্রকল্প। প্রসঙ্গত, ত্রিপুরা থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এবার উদ্বোধনের পালা। শোনা যাচ্ছে, চলতি মাসেই সেই উদ্বোধন হবে। প্রসঙ্গত, গত অগাস্ট মাসে ব্রিকস সম্মেলনের অনুষ্ঠিত হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকায়, সদস্য দেশ না হলেও সেখানে অতিথি হিসেবে হাজির ছিল বাংলাদেশ। ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকেও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয় শেখ হাসিনার। অগাস্টের পর আবার সেপ্টেম্বের মুখোমুখি হতে চলেছেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান।

    অতিথি দেশ হিসেবেই জি২০ সম্মেলনে হাজির থাকবে বাংলাদেশ

    প্রসঙ্গত, শনিবার সকাল থেকেই শুরু হতে চলেছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit)। জি২০ গোষ্ঠীর মধ্যে বাংলাদেশ না থাকলেও অতিথি রাষ্ট্র হিসেবে আমন্ত্রণ পেয়েছে এবং সেই সুবাদেই ভারতে আসবেন শেখ হাসিনা। প্রসঙ্গত, দক্ষিণ এশিয়ার একমাত্র দেশ হিসেবে, সদস্য দেশ ছাড়া বাংলাদেশে এই সম্মেলনে আমন্ত্রণ পেয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তরফে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া, আর্জেন্টিনা এবং সৌদি আরবের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন শেখ হাসিনা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share