Tag: Madhyom

Madhyom

  • Fly: মাছির উপদ্রবে এলাকা ছাড়ছেন বাসিন্দারা! একাধিক শিশু অসুস্থ, কোথায় জানেন?

    Fly: মাছির উপদ্রবে এলাকা ছাড়ছেন বাসিন্দারা! একাধিক শিশু অসুস্থ, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ লোকালয়ে হাতি ঢুকে তান্ডব চালাচ্ছে এমন নয়। বাঘের হামলার ঘটনাও ঘটেনি। সামান্য মাছির (Fly) দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বাগদা থানার সারাহাটি গ্রামের বাসিন্দারা। অনেকে পেটের অসুখে ভুগছেন। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ, একাধিক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অনেকে আতঙ্কে এলাকা ছেড়ে পালাচ্ছেন। স্বাভাবিকভাবে গ্রামবাসীরা রীতিমতো ক্ষুব্ধ। স্থানীয় পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও উদ্যোগ গ্রহণ না করায় তাঁরা বিক্ষোভও দেখিয়েছেন। কবে, এই মাছির (Fly) উপদ্রব থেকে মুক্তি মিলবে সেই অপেক্ষায় রয়েছেন এলাকাবাসী।

    কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা? Fly

    পঞ্চায়েতের থেকে কোনও অনুমতি না নিয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা গ্রামেই জৈব সারের কারখানা তৈরি করেন। আর কারখানা চালু হওয়ার পর থেকেই গ্রামে এই সমস্যা দেখা দেয়। অসীমা মণ্ডল নামে এক বাসিন্দা বলেন, আমি অসুস্থ। চিকিত্সা চলছে। এখন মাছির (Fly) উপদ্রবে বাড়িতে রান্না করা দায় হয়ে গিয়েছে। ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া করতে পারছি না। মঞ্জু খাঁ বলেন, সারের কারখানার জেরে গ্রামে দুর্গন্ধে টিকতে পারছি না। গ্রামের অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমার তিনমাসের সন্তানকে মামার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি। অনেকেই বাড়িতে থাকতে পারছেন না। মাছির (Fly) আতঙ্কে আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গ্রামের প্রতিটি ঘরে মাছি (Fly) দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। কেউ খেতে পর্যন্ত পারছেন না। আমাদের দাবি, পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। না হলে এই মাছির আতঙ্কে এলাকায় আর কেউ থাকতে চাইবেন না।

    কী বললেন জৈব সার কারখানার মালিক? Fly

    মাসখানেক ধরে সারের কারখানা চালু করা হয়েছে। তারপর থেকে মাছির (Fly) উপদ্রব বলে এলাকাবাসীর দাবি। তবে, এই অভিযোগ মানতে নারাজ জৈব সার কারখানার মালিক মৃন্ময় বিশ্বাস বলেন, বসন্তকালে মাছির (Fly) উপদ্রব সব জায়গায় থাকে। এটা কোনও কারণ নয়। আসলে আমার জমি এতদিন ফাঁকা পড়েছিল। সেটা গ্রামের লোকজন ব্যবহার করত। সেই জমিতে কারখানা করেছি বলে এলাকাবাসী এসব অভিযোগ করছেন। কৃষি দফতরের আধিকারিকদের জানিয়ে আমি কারখানা করেছি।

    কী বললেন পঞ্চায়েত প্রধান? Fly

    স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান সৌমেন ঘোষ বলেন, সার কারখানার মালিক আমাদের থেকে কোনও অনুমতি নেয়নি। গ্রামে গিয়ে দেখেছি, খুবই সমস্যার বিষয়। অবিলম্বে এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Drone: রাম নবমীর মিছিলে নজরদারি ড্রোনের! বসানো হল কয়েকশো সিসিটিভি ক্যামেরা, কোথায় জানেন?

    Drone: রাম নবমীর মিছিলে নজরদারি ড্রোনের! বসানো হল কয়েকশো সিসিটিভি ক্যামেরা, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ আজ, বৃহস্পতিবার রামনবমী। বারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে সাজো সাজো রব। এই শিল্পাঞ্চলের বিটি রোড, ঘোষপাড়া রোডে রামনবমীর মিছিলে জনজোয়ার হবে। এই মহকুমার মধ্যে কামারহাটি, টিটাগড়, জগদ্দল এবং ভাটপাড়ার উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। রামনবমীর মিছিল সুষ্ঠুভাবে করতে তত্পর রয়েছে পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, এবার কমিশনারেটের যে সব জায়গায় রামনবমীর মিছিল হবে, সেখানে ড্রোনে (Drone) করে বিশেষ নজরদারি চালানো হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন থানা এলাকায় নতুন করে প্রচুর সিসিটিভি ক্যামেরা মোতায়েন করা হয়েছে।

    পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে? Drone

    এমনিতেই পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে অস্ত্র মিছিলের অনুমতি না দেওয়া হলেও মিছিলে তরবারিসহ ধারাল অস্ত্র নিয়ে মিছিল করা হয় বলে অভিযোগ। এর আগে ভাটপাড়া, জগদ্দল, হাজিনগরে রামনবমীর মিছিলকে কেন্দ্র করে ব্যাপক গন্ডগোল হয়েছিল। এবারও মিছিলে হাজার কর্মী, সমর্থক সামিল হবেন। ফলে, নতুন করে অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে তারজন্যই পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এমনিতেই কমিশনারেট এলাকা জুড়ে প্রচুর সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। তারপরও রামনবমীর জন্য আরও অতিরিক্ত সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে। আগেই পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট এলাকার সমস্ত থানার আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন। রামনবমীর মিছিল সুষ্ঠুভাবে করতে সবরকম পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  এবার ভাটপাড়া পুরসভা এলাকায় প্রায় ৭২টি সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। পাশাপাশি গোটা ভাটপাড়া জুড়়ে ড্রোনে (Drone) করে মিছিলে নজরদারি চালানো হবে। রাস্তার পাশে বাড়ির ছাদেও পুলিশ মোতায়েন থাকবে। একইভাবে জগদ্দল থানা এলাকায় রামনবমীর জন্য সব থেকে বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। পুলিশ কমিশনারেট সূত্রে জানা গিয়েছে, জগদ্দল থানা এলাকায় ১৫০টি ক্যামেরা থাকবে। ছাদে নজরদারি থাকবে। মোবাইল ভ্যান থাকবে। অন্যদিকে, টিটাগড় থানা এলাকা জুড়ে নতুন করে প্রচুর সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় বিশিষ্টজনদের নিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। আর ড্রোনে (Drone) নজরদারি চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি রাস্তার দুধারের বাড়ির ছাদ থেকেও নজরদারি চালাবে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Railway: পাঁচটি জ্যোতির্লিঙ্গসহ ৮টি তীর্থক্ষেত্র ভ্রমণের ব্যবস্থা করছে রেল মন্ত্রক! থাকছে ইএমআইয়ের সুবিধা, কবে ছাড়ছে এই ট্রেন?

    Railway: পাঁচটি জ্যোতির্লিঙ্গসহ ৮টি তীর্থক্ষেত্র ভ্রমণের ব্যবস্থা করছে রেল মন্ত্রক! থাকছে ইএমআইয়ের সুবিধা, কবে ছাড়ছে এই ট্রেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য সুখবর। এবার গরমের ছুটিতে দেশের পাঁচটি জ্যোতির্লিঙ্গসহ  ৮টি তীর্থক্ষেত্র ভ্রমণের জন্য ‘ভারত গৌরব স্পেশাল টুরিস্ট ট্রেন’ ছাড়ছে রেল (Railway) মন্ত্রক। এই প্রথম পর্যটকদের সুবিধার জন্য রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে ইএমআই-এর সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। বুধবার বোলপুর-শান্তিনিকেতন স্টেশনে সাংবাদিক বৈঠক করে একথা জানালেন আইআরসিটিসির কলকাতা জোনাল অফিসের সিনিয়র সুপারভাইজার কিঙ্কর রায় চৌধুরী। তিনি বলেন, “ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এই বিশেষ ট্রেন চালু করা হচ্ছে। এর আগেও আমরা এই ধরনের বিশেষ ট্রেন ছেড়ে সাফল্য পেয়েছি। মাথাপিছু ধার্য টাকার বাইরে কোন টাকা লাগবে না। এছাড়া, পর্যটকদের সুবিধার জন্য এই প্রথম ইএমআই-এর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। জিনিসপত্র যেমন ইএমআই এর মাধ্যমে কেনা হয় তেমনই ভ্রমণের জন্য এই পদ্ধতিতে টাকা দিতে পারবেন পর্যটকেরা।”

    কোন কোন তীর্থক্ষেত্র যাবে এই বিশেষ ট্রেন? Railway

    ২০ মে কলকাতা স্টেশন থেকে এই ট্রেনের যাত্রা শুরু হবে। জ্যোতির্লিঙ্গসহ স্ট্যাচু অফ ইউনিটি, শনি মন্দির ঘোরানো হবে পর্যটকদের। এই বিশেষ ট্রেনটি ওমকারেশ্বর, মহাকালেশ্বর, সোমনাথ, নাগেশ্বরসহ ৫টি জ্যোতির্লিঙ্গ যাবে। এছাড়া  শিরডি সাঁই বাবা, শনি শিংনাপুর সহ স্ট্যাচু অফ ইউনিটি ঘুরে দেখানো হবে পর্যটকদের। বিশেষ এই ট্রেনে ১১ রাত ১২ দিন  ভ্রমণের ব্যবস্থা থাকবে। কলকাতা ছাড়া ব্যাণ্ডেল জংশন, বর্ধমান জংশন, বোলপুর-শান্তিনিকেতন, রামপুরহাট জংশন, পাকুড়, সাহেবগঞ্জ, ভাগলপুর, মুজাফফরপুর, পাটলিপুত্র প্রভৃতি স্টেশনে দাঁড়াবে ট্রেনটি। এই স্টেশনগুলি থেকে বুকিংও করা যাবে।

    ভারত গৌরব স্পেশাল টুরিস্ট ট্রেনের ভাড়া কত জানেন? Railway

    পর্যটকদের সুবিধার জন্য তিনটি বিশেষ প্যাকেজ রাখা হয়েছে। বাতানুকূল সহ মোট ৬৫৬ টি আসন রয়েছে এই ট্রেনে। স্লিপার কোচ, থার্ড এসি এবং সেকেন্ড এসি। স্লিপার কোচের ভাড়া মাথাপিছু ২০ হাজার ৬০ টাকা। থার্ড এসির ভাড়া রাখা হয়েছে ৩১ হাজার ৮০০ টাকা এবং সেকেন্ড এসির ভাড়া করা হয়েছে ৪১ হাজার ৬০০ টাকা। রেল পর্যটনের প্রচারের জন্য রেলমন্ত্রক (Railway) এই ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের ৩৩ শতাংশ ছাড়ও দিচ্ছে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই প্রথম পর্যটনের জন্য ইএমআই সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। অর্থাৎ, ৩ থেকে ১৮ মাসের ইএমআই সুবিধায় ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকেরা। যে কেউ ইণ্ডিয়ান রেলওয়ে (Railway) ক্যাটারিং এণ্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশনের ওয়েবসাইট www.irctctourism.com এর মাধ্যমে বুকিং করতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election: মে মাসেই কি হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন? জল্পনা

    Election: মে মাসেই কি হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন? জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সামনেই পঞ্চায়েত ভোট (Election)। তবে, এই নির্বাচন কবে হবে তা নিয়ে শাসক এবং বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের মধ্যে নানা জল্পনা রয়েছে। তবে, সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে এবার মে মাসের মধ্যেই হতে চলেছে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন (Election)! বাংলার নতুন বছরের শুরুতেই বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন, তেমনটাই সূত্রের খবর। মঙ্গলবার হাইকোর্ট রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওপরেই ভরসা রেখেছে। ভোট পরিচালনা করার জন্য আর কোনও বিধিনিষেধ থাকল না রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওপর।

    পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কী বলেছে আদালত? Election

    পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কমিশন বা নবান্ন কোনও মন্তব্য না করলেও, আদালত সবুজ সঙ্কেত দিয়ে রেখেছে রাজনৈতিক দলগুলিকে। হাইকোর্টের বয়ানে স্পষ্ট বলা রয়েছে, কোনও রাজনৈতিক দল যদি আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Election)  কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করাতে চায়, তবে তা পৃথকভাবে আবেদন করতে পারে। তাই ভোট পরিচালনার পূর্ণ ক্ষমতা পাওয়ার পরেও চলতি রমজান মাসে এখনই কমিশন নির্ঘন্ট নিয়ে মাথা  ঘামাচ্ছে না বলেই খবর। সূত্র বলছে, বাংলার নতুন বছর শুরু হতেই ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার ২৩ দিন থেকে সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে নির্বাচন (Election) সম্পন্ন করতে হবে। এপ্রিলের শেষে বিজ্ঞপ্তি যদি জারি করে কমিশন তাহলে নিয়ম মেনে আগামী মে মাসের মাঝামাঝির মধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচন (Election)  সম্পন্ন করবে কমিশন, এমনটাই সূত্রের খবর।

    গত পঞ্চায়েত ভোটে কত আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রার্থীরা জয়ী হন, জানেন কী? Election

     ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Election)  জেলা পরিষদে ২০৪ টি, পঞ্চায়েত সমিতিতে ৩০৯৮ টি আসনে ও গ্রাম পঞ্চায়েতে ১৬ হাজার ৮৬১ টি আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেছিল। গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট আসন সংখ্যা ছিল ৪৮ হাজার ৬৫০। কিন্তু, ৩১ হাজার ৭৮৯ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। পঞ্চায়েত সমিতিতে মোট আসন সংখ্যা ৯২১৭। যদিও ৬১১৯ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। জেলা পরিষদের মোট আসন ৮২৫ টির মধ্যে ৬২১ টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছিল। তাই, এবছরের পঞ্চায়েত নির্বাচন (Election)  যাতে সুষ্ঠু এবং স্বচ্ছ হয় তা স্পষ্ট করতে চাইছে কমিশন।

    কী বললেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার? Election

    পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রসঙ্গে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সৌরভ দাস বলেন, “আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Election)  সব রাজনৈতিক দলই যাতে তাঁদের মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারে সে দিকেই কড়া নজর দিচ্ছে কমিশন। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Election)  মতো একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে সে দিকে শুধু  নজরই নয়, প্রয়োজনে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।” তবে সূত্রের খবর, সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন (Election) করতে কমিশন এক দফাতে করলেও তা করবে শান্তিপূর্ণ ভাবেই। এখন দেখার কমিশনের এই দৃঢ় মনোভাব আসন্ন নির্বাচনে (Election)  কতটা কার্যকরি করতে সক্ষম হয় রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

    পঞ্চায়েত ভোটে ব্যালটের রং কী হচ্ছে জানেন? Election

    ইতিমধ্যেই নির্বাচনের (Election) জন্য তিন রং এর ব্যালট পেপারের ই-টেন্ডারিংও করে ফেলেছে কমিশন, এমনটাই সূত্রের খবর। জানা গিয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েতের জন্য সাদা, পঞ্চায়েত সমিতির জন্য গোলাপি এবং জেলা পরিষদের জন্য হলুদ রং এর ব্যালটের ই টেন্ডারিং ইতি মধ্যে সেরে ফেলেছে কমিশন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack: পঞ্চায়েতে ফাইল লোপাটের অভিযোগকে কেন্দ্র করে তৃণমূলীদের হামলা! রণক্ষেত্র মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকা, কেন জানেন?

    Attack: পঞ্চায়েতে ফাইল লোপাটের অভিযোগকে কেন্দ্র করে তৃণমূলীদের হামলা! রণক্ষেত্র মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাতের অন্ধকারে পঞ্চায়েত অফিস থেকে ফাইল লোপাট করার অভিযোগকে কেন্দ্র করে কার্যত রণক্ষেত্র হয়ে উঠল হরিশ্চন্দ্রপুর থানার সুলতাননগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা। তৃণমূলীদের হামলায় (Attack) সিপিএমের যুব সংগঠনের তিনজন কর্মী জখম হন। আক্রান্ত হন কংগ্রেসের এক পঞ্চায়েত সদস্য। তাঁর মধ্যে একজন গুরুতর জখম হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিক্ষোভ কর্মসূচি নেয় সিপিএম ও কংগ্রেস। সিপিএম এবং তৃণমূলের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ।

    ঠিক কী নিয়ে গন্ডগোল? Attack

    সোমবার রাত সাড়ে নটা নাগাদ পঞ্চায়েতের সেক্রেটারি বাপি বিশ্বাস, পঞ্চায়েতের অন্য এক কর্মী বিপ্লব চক্রবর্তী এবং পঞ্চায়েতের সহায়ক দীপঙ্কর প্রামানিক নামে তিন সরকারি কর্মচারী পঞ্চায়েত অফিসে তালা খুলে ভিতরে ঢোকেন। ওই সময় দুজন ডিওয়াইএফআইয়ের কর্মী ও একজন পঞ্চায়েত সদস্য পঞ্চায়েতের সামনে দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। রাতের বেলায় পঞ্চায়েতের গেট খোলা দেখতে পেয়ে তাঁরা থমকে দাঁড়ান। পঞ্চায়েতের সেক্রেটারি বাপি বিশ্বাস তাঁদেরকে দেখে গেটে তালা মেরে পালানোর চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। এতেই তাঁদের সন্দেহ হয়। মোবাইল ভিডিও রেকর্ডিং করে তাঁরা পঞ্চায়েত সেক্রেটারির নাম,পরিচয় ও রাতে পঞ্চায়েত অফিস খোলার কারণ জানতে চান। কিন্তু, তিনি কোনও কিছুর উত্তর না দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। বাম যুব নেতাদের আশঙ্কা, পঞ্চায়েত থেকে ১০০ দিনের প্রকল্পের ফাইল লোপাট করার জন্যই রাতের অন্ধকারে তাঁরা এসেছিলেন। যদিও পঞ্চায়েত কর্মী চলে যাওয়ার পর তাঁরা বাইক নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। রাস্তাতেই দল বেঁধে তৃণমূলের ছেলেরা এসে হামলা (Attack) চালায়।  ডিওয়াইএফআইয়ের এক নেতা এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যসহ কয়েকজনকে বেধড়ক মারধর (Attack) করা হয় বলে অভিযোগ। বাঁশ দিয়ে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয় ডিওয়াইএফআই নেতা মহম্মদ ইরফানের। মারধর (Attack) করা হয় গ্রাম পঞ্চায়েতের কংগ্রেস সদস্য আসরাফুল হককেও। রাতেই ইরফানকে হরিশ্চন্দ্রপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় মঙ্গলবার সকালে তাঁকে মালদহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। দুটি বাইক ভাঙচুর করা হয়। গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী কাউশার আলি ও উপ প্রধান ওয়াহেদুর রহমানের নেতৃত্বে ওই হামলা (Attack) চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ।

    কেন হামলা চালাল তৃণমূলীরা? Attack

    আক্রান্তদের অভিযোগ, সুলতান নগর গ্রাম পঞ্চায়েতে ১০০ দিন প্রকল্পের ১০ কোটি টাকা দুর্নীতি হয়েছে। এনিয়ে প্রশাসনকে জানিয়ে কোনও কাজ হয়নি। পরে, কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়। ৭ এপ্রিল সেই মামলার প্রথম শুনানি। জেলে যাওয়ার ভয়ে প্রধান এবং উপ প্রধানের সহযোগিতায় পঞ্চায়েতের ওই কর্মীরা তাঁরা ফাইলগুলো লোপাট করার চেষ্টা করছিলেন। প্রতিবাদ করায় তৃণমূলের বাহিনী হামলা চালায়। পরে, নিজেরা পঞ্চায়েত অফিস ভাঙচুর করে আমাদের নামে ভাঙচুরের অভিযোগ এনেছে।  

    কী বললেন অভিযুক্ত পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী? Attack

    অভিযুক্ত পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী কাউশার আলি বলেন, পথশ্রী প্রকল্পসহ একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন রয়েছে। পঞ্চায়েত কর্মীরা অফিসে কাজ করছিলেন। বিরোধীরা এসে পঞ্চায়েত ভাঙচুর করে। ফাইল লোপাটের অভিযোগ ভিত্তিহীন। কাউকে কোনও হামলা (Attack) চালানো হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Juice Shop: “জবলেশ জুসওয়ালা”-ভাইরাল নেট দুনিয়ায়! জানেন কী শরবতের এই দোকান গড়ে ওঠার কাহিনী?

    Juice Shop: “জবলেশ জুসওয়ালা”-ভাইরাল নেট দুনিয়ায়! জানেন কী শরবতের এই দোকান গড়ে ওঠার কাহিনী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ মনের মধ্যে অদম্য জেদ আর নির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক থাকলে কোনও বাধা চলার পথকে থামিয়ে রাখতে পারে না। আর সে কথা প্রমাণ করেছেন বর্ধমান শহরের দুই যুবক অভিজিৎ গুহ এবং তাঁর বন্ধু অপু সরকার। তাঁরা দুজনে মিলেই বর্ধমান পুলিশ লাইনের কাছে ঘোড়দৌড়চট্টিতে রাস্তার ধারে খুলে ফেললেন একটি শরবতের দোকান (Juice Shop)। আর দোকানের নাম রাখলেন “জবলেশ জুসওয়ালা”। এম বি এ চায়েওয়ালার মতো তাঁদের দোকানের নামের জাদুতেই নজর কাড়বে সকলের। অল্প সময়ের মধ্যেই দুই বন্ধুর অক্লান্ত পরিশ্রমে বর্ধমান শহরে রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দোকান (Juice Shop)। গরম পড়তেই শরবতের চাহিদা এখন তুঙ্গে। রাজ্যে চাকরির অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে সাধারণ যুবকরা অসহায়, সেখানে এধরনের উদ্যোগে প্রশংসায় মেতেছেন শহরবাসী থেকে নেট জগত্। শহর জুড়ে ভাইরাল হয়েছে তাঁদের এই শরবতের দোকান (Juice Shop)। তাঁদের দুজনের এই সাহসিকতাকে কুর্ণিশ জানিয়েছেন সকলে।

    “জবলেশ জুসওয়ালা”- দোকানের নামকরণ এরকম কেন ? Juice Shop

    প্রায় ১৪ বছর ধরে দু’জনেই বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেছেন। কিন্তু, মাসখানেক আগে তাঁদের সংস্থা ছাঁটাই শুরু করে। চাকরি যায় দুজনের। সদ্য বেসরকারি সংস্থায় চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়া দুই কর্মী অভিজিৎ গুহ এবং তাঁর বন্ধু অপু সরকার নতুন করে আর বেসরকারি সংস্থায় চাকরি খোঁজ করেননি। কারণ, সারা মাস হাড় ভাঙা পরিশ্রম করার পর যা বেতন পেতেন তাতেও মাসের শেষে টানাটানি চলত। তবুও, দাঁতে দাঁত চেপে তাঁরা মুখ বুঝে সংস্থায় কাজ করে গিয়েছেন। সংস্থার শ্রীবৃদ্ধির জন্য তাঁরা চেষ্টা করেছেন। বিনিময়ে আচমকা বরখাস্ত হওয়ার জ্বালা তাঁরা মেনে নিতে পারেননি। দুই বন্ধু অভিজিৎ গুহ এবং অপু সরকার বলেন, গত ১৪ বছর ধরে বেসরকারি সংস্থার জন্য শ্রম দিয়েছি। এবার ব্যবসা করে নিজেদের জন্য শ্রম দেব। আমাদের বিশ্বাস, আমাদের পরিশ্রম বিফলে যাবে না। আর চাকরি হারিয়ে ব্যবসা শুরু করেছি বলেই তালমিলিয়ে দোকানের (Juice Shop) নামকরণ করেছি। আগামিদিনে এই দোকানকে আরও বড় জায়গায় নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

    শরবতের দোকানে কী কী পাওয়া যায়? Juice Shop

    নতুন তৈরি এই শরবতের দোকানে (Juice Shop) গেলেই মিলবে, মোজিতো, মশালা সোডা, মশালা কোল্ড ড্রিঙ্কস, ম্যাঙ্গো জুস সহ নিত্যনতুন জুসের আইটেম। দামও রয়েছে ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে। এক ঝলকে জেনে নিন, শরবতের বিভিন্ন আইটেমের দাম কত? যেমন, মোজিতো জুসের দাম ৪০ টাকা, ম্যাঙ্গো জুস ও মশালা সোডা ৩০ টাকার মধ্যে রাখা হয়েছে। সপ্তাহের প্রতিদিনই দোকান খোলা থাকে। সকাল ৯ টা থেকে রাত্রি ৯ টা পর্যন্ত দুই বন্ধু হাতে হাত মিলিয়ে শরবতের দোকান (Juice Shop) এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • University: গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে থার্ড সেমেস্টারের ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীর রেজাল্ট অনিশ্চিত! কেন জানেন?

    University: গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে থার্ড সেমেস্টারের ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীর রেজাল্ট অনিশ্চিত! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ এক পরীক্ষকের কাছ থেকে বিএ থার্ড সেমেস্টারের বাংলা বিভাগের ১০ জন পরীক্ষার্থীর উত্তরপত্র রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। আর তার জেরে বিএ থার্ড সেমেস্টারের ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীর রেজাল্ট বের হওয়া প্রায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কারণ, ১০ জনের উত্তরপত্র না পাওয়া গেলে বাকীদের রেজাল্ট বের করা সম্ভব হচ্ছে না। আর এই বিষয়টি জানাজানি হতে মালদহের গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় (University) জুড়ে তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে। পরীক্ষার্থীরাও চরম ক্ষুব্ধ। তাঁদের বক্তব্য, একজন পরীক্ষকের ভুলের মাশুল ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীকে কেন দিতে হবে? এটা মেনে নেওয়া যায় না। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় সঠিক সময়ে রেজাল্ট বের করার উদ্যোগ গ্রহণ করুক।

    ঠিক কী হয়েছিল? (University)

    গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) পক্ষ থেকে তার অধীনে থাকা সব কলেজ কর্তৃপক্ষকে ১৭ মার্চের মধ্যে থার্ড সেমেস্টারের উত্তরপত্র জমা দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু, সাতজন অধ্যাপক সময় মতো খাতা জমা দেননি। পরে, বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে অন্যান্য কলেজের অধ্যাপকরা খাতা জমা করেন। কিন্তু, মালদহ কলেজের এক অধ্যাপক খাতা জমা করেননি বলে অভিযোগ। ২৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ওই অধ্যাপকের সঙ্গে ফের যোগাযোগ করা হয়। ওই অধ্যাপক ২৪ মার্চ খাতা জমা করার কথা বলেন। সেই মতো ওই অধ্যাপক বিশ্ববিদ্যালয়ে (University) আসেন। কিন্তু, খাতা জমা করার সময় দেখা যায়, ১০ জন পরীক্ষার্থীর খাতা উধাও। যা নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে (University) কয়েকজন অধ্যাপকদের মধ্যে একটি গোলমালের ঘটনা ঘটে। সেখানে মালদহ কলেজের ওই অধ্যাপককে হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ। তারপরে সেই অধ্যাপক গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) উপাচার্যের ঘরের সামনে বেশ কিছুক্ষণ ধর্নায় বসেন। ওই অধ্যাপকের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হয়েছে।

    কী বললেন গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ামক? University

    গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) অধীনস্থ মালদহ কলেজের ওই অধ্যাপক তথা পরীক্ষকের উদাসীনতার কারণেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলেই প্রাথমিকভাবে মনে করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের (University) পরীক্ষা নিয়ামক বিশ্বরূপ সরকার বলেন, একজন পরীক্ষকের ভুলের মাশুল এখন ৩০ হাজার পরীক্ষার্থীকে দিতে হচ্ছে। আর ওই অধ্যাপকের সঙ্গে কোনও খারাপ ব্যবহার করা হয়নি। কীভাবে থার্ড সেমেস্টারের দশটি উত্তরপত্র উধাও হয়ে গেল সে ব্যাপারে পরিষ্কার করে কিছু জানা যাচ্ছে না। ওই অধ্যাপককে উত্তরপত্র খুঁজে বের করার জন্য বলা হয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সামিনেশন মনিটরিং কমিটি এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সমস্ত বিষয়টি জানানো হয়েছে। এখন তাদের সিদ্ধান্তের উপরই অপেক্ষা করে থাকতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: অয়ন শীলের হাত ধরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার ছেলের চাকরি! জানেন কোন পুরসভায়?

    Anubrata Mondal: অয়ন শীলের হাত ধরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতার ছেলের চাকরি! জানেন কোন পুরসভায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ নিয়োগ দুর্নীতিতে এবার নাম জড়াল গরু পাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ তৃণমূলের এক নেতার বিরুদ্ধে। ওই নেতার বাড়ি বীরভূমে। তিনি তৃণমূলের পুর কর্মচারী ইউনিয়নের রাজ্য নেতা। তাঁর ছেলের চাকরি হয়েছে বরানগর পুরসভায়। আর সেটা হয়েছে নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের হাত ধরে। এমনিতেই শাসক দলের নেতার পরিবার ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের চাকরি হয়েছে এই পুরসভায়। অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে এই পুরসভায় নিয়োগ হওয়ায় প্যানেল নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। এমনিতেই তৃণমূলের একটি অংশকে বাদ রেখে কয়েকজন মিলে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড গঠন করে নিয়োগ করা হয়েছিল। ফলে, দলীয় কর্মীদের একাংশ তাতে ক্ষুব্ধ ছিল। এবার অয়ন শীলের কোম্পানির হাত ধরে নিয়োগ হওয়া কর্মীদের তথ্য জানতে গিয়ে নতুন নতুন তথ্য সামনে আসছে। যদিও এই বিষয়ে বরানগর পুরসভার চেয়ারপার্সন অপর্ণা মৌলিক বলেন, এই পুরসভায় নিয়ম মেনে নিয়োগ হয়েছে। স্বচ্ছতার সঙ্গে সব কিছু হয়েছে। যারা এই পুরসভায় চাকরি পেয়েছেন নিজেদের যোগ্যতায় পেয়েছেন।

    বরানগর পুরসভায় নিয়মিত আসতেন অয়ন শীল! Anubrata Mondal

    এমনিতে নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে রাজ্যের একাধিক পুরসভায় নিয়োগ হয়েছিল। তবে, তাঁর নিত্য যাতায়াত ছিল বরানগর পুরসভায়। এমনিতেই টাকার বিনিময়ে চাকরি বিক্রির পাশাপাশি তাঁর পছন্দের লোকজনদের চাকরি পাইয়ে দিয়েছেন বলে একটি সূত্রে জানা গিয়েছে। ২০১৭ সালে এই পুরসভায় কর্মী নিয়োগ হয়। অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে সমস্ত নিয়োগ হয়েছিল। প্রায় কয়েক হাজার চাকরি প্রার্থীর আবেদন জমা পড়েছিল। তারমধ্যে ১৭০ জনের চাকরি হয়। কিন্তু, চাকরি প্যানেলে দেখা যায়, বরানগর পুরসভার একাধিক কাউন্সিলারের পরিবারের লোকজন চাকরি পেয়েছেন। শুধু তাই নয় কামারহাটি পুরসভার দাপুটে তৃণমূল নেতার আত্মীয় বরানগর পুরসভায় চাকরি পান। আর তার বিনিময়ে বরানগর পুরসভার তৃণমূলের সামনের সারির এক নেতার পরিবারের লোকজন কামারহাটি পুরসভায় চাকরি পান। আর এসবই নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের কোম্পানির মাধ্যমে হয়েছে। এমনকী তৃণমূলের পুর কর্মচারী ইউনিয়নের রাজ্য নেতার ছেলের চাকরিও হয় বরানগর পুরসভায়। অনুব্রত (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ হিসেবেই তিনি বীরভূম জেলায় পরিচিত। তাই, ওই জেলায় চাকরি পাইয়ে দিলে দলের অন্দরে প্রশ্ন উঠতে পারে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময় তৃণমূলের ওই নেতা বারাকপুর মহকুমা জুড়ে একাধিক গেট মিটিং করেছিলেন। নিজের প্রভাব বুঝিয়ে দেওয়ার পর অনুব্রত (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুবাদে তাঁর ছেলেকে বরানগর পুরসভায় চাকরি পাইয়ে দেন। তাঁর ছেলে বরানগর পুরসভায় ইলেকট্রিক্যাল বিভাগে চাকরি করছেন বলে একটি সূত্রে জানা গিয়েছে। এখন বরানগরে ঘর ভাড়া করে পরিবার নিয়ে তিনি থাকেন। ফলে, কলকাতা লাগোয়া পুরসভায় ছেলে চাকরি করায় এতদিন কেউ প্রশ্ন তোলেননি। নিয়োগ নিয়ে স্বজনপোষণ ও দুর্নীতির অভিযোগ আসায় বরানগর পুরসভায় তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে। ইডি বা সিবিআই তদন্ত হতে পারে। তাই, পুরসভার পক্ষ থেকে আলাদা করে রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    TMC: তৃণমূলের মঞ্চে দলীয় নেতার সঙ্গে হাজির বিডিও! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রাজ্যের প্রশাসন দলদাস হয়ে গিয়েছে বলে বিরোধীরা বার বার অভিযোগ করে। এবার বিরোধীদের সেই অভিযোগের সত্যতা মিলল পূর্ব বর্ধমান জেলার কেতুগ্রাম-১ ব্লকে। এই ব্লকের তৃণমূলের (TMC) সভামঞ্চে দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে এক আসনে বসে রয়েছেন কেতুগ্রাম-১ ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যাল। যুব তৃণমূল ও তৃণমূল (TMC) ছাত্র পরিষদের ডাকে শহিদ মিনার চলো প্রস্তুতির সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন ব্লকে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর আগে কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লক অফিস চত্বরে পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে একটি সভা ঘর তৈরি করা হয়। এই সভাগৃহে শুধুমাত্র সরকারি অনুষ্ঠান হয়। আর সেখানেই দেখা গেল সরকারি অনুষ্ঠান না হয়ে, তৃণমূলের (TMC) রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আর ওই কর্মসূচিতে দেখা গেল খোদ কেতুগ্রাম -১ নম্বর ব্লকের বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালকে। রাজনৈতিক ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেতুগ্রামের তৃণমূল বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ, বর্ধমান জেলা যুব তৃণমূলের (TMC) সভাপতি রাজবিহারী হালদার। এই দুজনের পাশে বসে ছিলেন কেতুগ্রাম- ১ নম্বর ব্লকের বিডিও। তৃণমূলের (TMC) সেই সভামঞ্চে বিডিওর উপস্থিতিতে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন বিডিও? TMC

    সভাগৃহে প্রচুর তৃণমূল (TMC)  কর্মী, সমর্থক হাজির ছিলেন। সভাগৃহের পিছনের দেওয়ালে বড় ফ্লেক্সে লেখা রয়েছে, শহিদ মিনার চলো। আর এই ফ্লেক্সের সামনেই বসে রয়েছেন বিধায়ক ও তৃণমূলের (TMC)  যুব বর্ধমানের নেতা রাজবিহারী হালদার এবং কেতুগ্রাম-১ নম্বর ব্লকের বিডিও। এই বিষয়টি জানাজানি হতেই বিডিও পূর্ণেন্দু সান্যালের সাফাই, আসলে ওই সভাগৃহে সবসময় সরকারি অনুষ্ঠান হয়। সভাতে প্রধান, উপ প্রধানরা ছিলেন। সরকারি প্রকল্প নিয়ে প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার প্রয়োজন ছিল। সেই মিটিং করতে গিয়েছিলাম। কিন্তু, আমার পিছনে একটি দলের ফ্লেক্স লাগানো রয়েছে তা আমি দেখিনি। এটা আমার ভুল হয়ে গিয়েছে। সরকারি সভাগৃহে রাজনৈতিক সভা হয় না, এখন প্রশ্ন তাহলে রাজনৈতিক সভা কি করে হল ওই সভাগৃহে? বিডিও এই বিষয়ে কিছু মন্তব্য করতে চাননি।

    কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক? TMC

    তৃণমূল (TMC) বিধায়ক শেখ শাহনওয়াজ বলেন, সরকারি সভাগৃহে কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচি হয় না। কে বা কারা দলীয় ফ্লেক্স লাগিয়ে দিয়েছিল জানি না। আর বিডিও প্রধান, উপ প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করার সময় তৃণমূলের (TMC) দুজন নেতা সেখানে চলে আসে। আগামিদিনে ওই সভাগৃহে যাতে রাজনৈতিক অনুষ্ঠান না হয় তা দেখব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? TMC  

    বিজেপির জেলা নেতা কৃষ্ণ ঘোষ বলেন, প্রশাসন আর তৃণমূল (TMC) যে এক হয়ে গিয়েছে তা এই ঘটনা প্রমাণ করে। আসলে সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তাই, প্রশাসনকে ব্যবহার করে কী করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হবে তার রণকৌশল ঠিক করা হচ্ছে। আর সরকারি ভবনে রাজনৈতিক কর্মসূচি হওয়ার আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে গিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তৃণমূল বিধায়ক! কোথায় জানেন?

    TMC: দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে গিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তৃণমূল বিধায়ক! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ২০১১ সালে রাজ্য ক্ষমতায় এসেছে তৃণমূল (TMC)। কিন্তু, এখনও পানীয় জলের সংকটে ভুগছেন রাজ্যের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দারা। কাগজকলমে বাড়ি বাড়ি পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার কথা বলা হলেও আদতে তৃণমূল সরকার যে কিছু করেনি তা পশ্চিম বর্ধমান জেলার উখরা গ্রাম পঞ্চায়েতের উগরা এলাকার বাসিন্দারা হারে হারে টের পাচ্ছেন। গরম পড়তেই পানীয় জলের হাহাকার চলছে এলাকায়। পানীয় জলের জন্য বাড়ির মহিলাদের দৌড়াদৌড়ি করতে হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে বর্তমান শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) উপরে সমস্ত ক্ষোভ তাঁদের। সোমবার দিদির সুরক্ষা কবজ কর্মসূচিতে যোগ দিতে উখরা গ্রামে রানীগঞ্জ বিধানসভার তৃণমূল (TMC) বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায় যান। আর তৃণমূল বিধায়ককে সামনে পেয়ে এই গরমে পানীয় জল না পাওয়ার জ্বালা মিটিয়ে নেন মহিলারা। জনসংযোগ করার জন্য বিধায়ককে কথা বলতে না দিয়ে এলাকার সমস্ত মহিলারা তাঁকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।

    কী বললেন এলাকার মহিলারা? TMC

    সোমবার “দিদির সুরক্ষা কবজ” কর্মসূচি ছিল উখড়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন এলাকার তৃণমূল (TMC) বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। আনন্দমোড় শ্মশান কালী মন্দিরে পুজো দিয়ে এদিন কর্মসূচির সূচনা হয়। তারপর বড়পাড়া হয়ে ময়রা পাড়ায় জনসংযোগ কর্মসূচিতে যান বিধায়ক সহ অন্যরা। সেখানে স্থানীয় মহিলাদের বিক্ষোভের মুখে পড়েন বিধায়ক। মহিলাদের অভিযোগ, এলাকায় কল থাকলেও কলে জল পড়ে না। ময়রাপাড়া, ধীবর পাড়া ও অস্তল পাড়ার একাংশের বাসিন্দারা দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জল সংকটে ভুগছেন। ফলে, আমাদের মতো এই এলাকায় সব বাসিন্দারা চরম নাকাল হয়। তাঁরা বিধায়কের কাছে অবিলম্বে পানীয় জলের পরিষেবা উন্নত করার দাবি জানান।

    বিক্ষোভ নিয়ে কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক? TMC

    এলাকাবাসীদের বিক্ষোভ দেখানোর কথা অস্বীকার করলেন তৃণমূল (TMC) বিধায়ক তাপস বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, কেউ কোনও বিক্ষোভ দেখায়নি। আসলে যারা কাজ করে, তাদের কাছেই তো অভাব অভিযোগ জানাবে। স্থানীয় মহিলারা এলাকায় পানীয় জলের সমস্যার কথা জানিয়েছেন মাত্র। সমস্যার কথা জানার জন্যই এই কর্মসূচি। সেখানে মহিলারা আমাকে সমস্যার কথা বলেছেন। আসলে এই এলাকায় বহুদিন ধরেই পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। বিষয়টি জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তরের আধিকারিকদের জানানো হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share