Tag: Madhyom

Madhyom

  • Dilip Ghosh : ‘পাটনায় পিকনিকের পর, বেঙ্গালুরুতে ব্যাঙ্কয়েট হবে’, কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh : ‘পাটনায় পিকনিকের পর, বেঙ্গালুরুতে ব্যাঙ্কয়েট হবে’, কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুতে ফের বসছে বিরোধী জোটের বৈঠক (Opposition Party Meet)। থাকবে তৃণমূল কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিরোধী জোটের বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বৈঠক নিয়ে তীব্র কটাক্ষ করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শ্লেষাত্মক বাক্যে তিনি বলেন, ‘ক’দিন আগে বিরোধী জোটের বৈঠক ঘিরে পাটনায় পিকনিক হয়েছে। বেঙ্গালুরুতে হবে ব্যাঙ্কয়েট।’ একই সঙ্গে দিলীপ ঘোষ আরও বলেন, ‘ইউপিএ চাইছে পরিধি আরও বড় হোক। এনডিএ’ও তাই চাইছে। কিন্তু ইউপিএ’র বৈঠকে কারা যোগ দিচেছ? কী শক্তি আছে তাদের? পাটনায় পিকনিক হয়েছিল। এবার বেঙ্গালুরুতে ব্যাঙ্কয়েট হবে। সব দেখে মনে হচ্ছ, কংগ্রেস হয়তো এই এবারের বৈঠকে বিজয়োৎসব পালন করতে চাইছে। এটাই ওদের কাছে সান্ত্বনা।’

    লোকসভা নিয়ে আশাবাদী

    আর পাঁচটা দিনের মতোই সোমবারও নিউটাউনে ইকোপার্কে মর্নিংওয়াকে গিয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। সেখানেই তিনি আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রাজ্য বিজেপির সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতির কথায়, ‘আগের চেয়ে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সংগঠন অনেক মজবুত হয়েছে। তার বড় প্রমাণ এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে আমরা ৪৭ হাজার প্রার্থী দিতে পেরেছি। আগেরবার মাত্র ২১ হাজার দিতে পেরেছিলাম। এতে স্পষ্ট, রাজ্যে সংগঠন মজবুত হচেছ। বিজেপির উপর মানুষের আস্থা বাড়ছে। তাই আগামী বছর লোকসভা নির্বাচনে আমরা খুব ভালো লড়াই দিতে পারব শাসক দলকে। আমার বিশ্বাস, গতবারের তুলনায় আরও এক ডজন সিট ছিনিয়ে নিতে পারব।’

    আরও পড়ুন: ভোট পরবর্তী হিংসা, বিজেপির জয়ী প্রার্থীরা আশ্রয় নিলেন অসমে

    লোকসভা নির্বাচনের আগে সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধিতে রাজ্য বিজেপি বিশেষ জোর দিচ্ছ। যাদবপুরকে আলাদা সাংগঠনিক জেলার স্বীকৃতি দিতে চলেছে গেরুয়া শিবির। এই প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ জানান, ‘আগেই ঠিক হয়েছিল লোকসভা আসন ভিত্তিক সাংগঠনিক জেলা হবে। এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা ভোটে লড়াই করার ক্ষেত্রে। তাই যাদবপুরের পাশাপাশি মুর্শিদাবাদাকেও আলাদা সাংগঠনিক জেলার স্বীকৃতি দেওয়া হচেছ।’

    পুননির্বাচনে বিরোধীদের জয়

    সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনে নজিরবিহীন সন্ত্রাস নিয়েও তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করেছেন দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ‘আমরা যত প্রার্থী দিয়েছিলাম সেই মতো ফল হয়নি। তার বড় কারণ ভোট লুঠ। তা শুধু ভোটের দিন হয়নি, গণনাতেও হয়েছে। ইতিমধ্যেই ছ’হাজার বুথে ভোটে কারচুপির অভিযোগে মামলা করা হয়েছে হাইকোর্টে। আশা করছি, সুবিচার পাবে বিরোধীরা। কারণ, ১০ জুলাই যে ৬৯৬টি বুথে পুননির্বাচন হয়েছে, সেখানে বিরোধীরা জিতেছে ৬৫০ আসন। যা থেকে স্পষ্ট, নিয়ম মেনে ভোট পরিচালনা হলে তৃণমূল অর্ধেক আসনও জিততে পারত না।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nawsad Siddique: ভাঙড়ে গেলেই আটকাচ্ছে পুলিশ! হাইকোর্টের দ্বারস্থ নওশাদ সিদ্দিকি

    Nawsad Siddique: ভাঙড়ে গেলেই আটকাচ্ছে পুলিশ! হাইকোর্টের দ্বারস্থ নওশাদ সিদ্দিকি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের নির্বাচনী কেন্দ্র ভাঙড়ে যেতে দেওয়া হচ্ছে না আইএসএফ (ISF MLA) বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকিকে। বিধায়কের দাবি, ১৪৪ ধারা না থাকা সত্ত্বেও তাঁকে ভাঙড়ে প্রবেশে বাধা দেওয়া হচ্ছে। এই অভিযোগ জানিয়ে সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের ( Calcutta High Court) দ্বারস্থ হলেন নওশাদ (Nawsad Siddique)। কেন পুলিশ যেতে বাধা দিচ্ছেন তাঁর মক্কেলকে এই প্রশ্নের উত্তর চেয়েছেন নওশাদের আইনজীবী। পুলিশের বিরুদ্ধে অতি সক্রিয়তার অভিযোগও তুলেছেন তাঁরা। মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। চলতি সপ্তাহেই শুনানির সম্ভাবনা।

    নওশাদকে বাধা পুলিশের

    ঘটনার সূত্রপাত হয়েছিল শুক্রবার। নিজেরই বিধানসভা কেন্দ্রে বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকিকে (Nawsad Siddique) বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। গত শুক্রবার ভাঙড়ে (BHangar) যাওয়ার পথে নিউটাউনে আটকে দেওয়া হয় নওশাদকে। দীর্ঘ ক্ষণ গাড়িতেই বসেছিলেন তিনি। রবিবারও নওশাদকে পড়তে হয় পুলিশি বাধার মুখে। আটকানো হয় তাঁর গাড়ি। যুক্তি দেওয়া হয়, ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। ডিএসপি ক্রাইমকে (বারুইপুর)ভাঙড়ের বিধায়ক প্রশ্ন করেন, ‘‘কেন বার বার পুলিশ বাধা দিচ্ছে? ১৪৪ ধারা জারি থাকার কথা বলা হচ্ছে শুধু। আমি কি ১৪৪ ধারা বলবত রয়েছে এমন এলাকায় দাঁড়িয়ে আছি?এত গাড়ি কী করে যাচ্ছে তাহলে?’’ এরপরই আদালতে যাওয়ার কথা জানান নওশাদ।

    আরও পড়ুন: ভোট পরবর্তী হিংসা, বিজেপির জয়ী প্রার্থীরা আশ্রয় নিলেন অসমে

    রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

    পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে বার বার সংঘর্ষ, বোমাবাজিতে উত্তেজনা ছড়িয়েছে ভাঙড়ে। গত মঙ্গলবার গণনার দিনও প্রাণহানি হয়েছে সেখানে। কাঁঠালিয়ায় গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছিল তিন জনের। তাঁদের মধ্যে দু’জন ছিলেন আইএসএফ কর্মী। এক জন গ্রামবাসী বলে দাবি। আইএসএফ নেতা নওশাদ সিদ্দিকি সেই ঘটনায় ইতিমধ্যেই সিবিআই তদন্ত চেয়েছেন। নওশাদ (Nawsad Siddique) বারবার অভিযোগ করেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে আটকানো হচ্ছে তাঁকে। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন, “নবান্ন, হাইকোর্ট চত্বর, লালবাজার, সবজায়গাতেই ১৪৪ ধারা থাকে। সাধারণ মানুষ যেতে পারে। অথচ আমাকে আমার এলাকাতেই ঢুকতে দিচ্ছে না।” এ দিকে, আইএসএফ-এর অভিযোগ, পুলিশ নওশাদকে বাধা দিলেও ভাঙড়ে ১৪৪ ধারার মধ্যেই সভা করছে তৃণমূল। প্রায় শতাধিক কর্মী-সমর্থকদের সমাবেশ করেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: ‘‘দেশের সর্বকালের সেরা কূটনীতিক ভগবান হনুমান’’, তাইল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ‘‘দেশের সর্বকালের সেরা কূটনীতিক ভগবান হনুমান’’, তাইল্যান্ডে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘দেশের সর্বকালের সেরা কূটনীতিক ভগবান হনুমান।’’ সম্প্রতি ব্যাংকক সফরে গিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। জানা গিয়েছে, প্রবাসী ভারতীয়দের একটি অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সেখানেই এমন মন্তব্য করেন তিনি। তবে এটাই প্রথম নয়, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে পুনেতে একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠানেও একই মন্তব্য করেছিলেন জয়শঙ্কর। মোদি মন্ত্রিসভায় অন্যতম দুঁদে এই প্রাক্তন আমলা দিন কয়েক আগেই গুজরাট থেকে রাজ্যসভায় নির্বাচিত হয়েছেন। নিজের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন ব্যাখ্যাও দিয়েছেন জয়শঙ্কর।

    ঠিক কী বলেছেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)?

    তাইল্যান্ডের ওই অনুষ্ঠানে এদিন উপস্থিত শ্রোতাদের উদ্দেশে জয়শঙ্কর বলেন, ‘‘আপনারা যদি আমার কাছে জানতে চান যে কাকে আমি সেরা কূটনীতিবিদ হিসাবে গণ্য করি, আমার উত্তর একটাই হবে, ভগবান হনুমান।’’ 

    এই মন্তব্যের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করতে গিয়ে রামায়ণের প্রসঙ্গও টেনে আনেন বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar)। তিনি বলেন, ‘‘অজানা এক জায়গায় গিয়ে মা সীতাকে খুঁজে বার করা, তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা, তাঁর মানসিক জোর বাড়ানো এবং একটি জায়গায় আগুন ধরিয়ে দেওয়া। পুরো বিষয়টি সম্পন্ন করে সফলভাবে বেরিয়ে আসতে পেরেছিলেন তিনি।’’

    মোদিকে পাওয়া দেশের ভাগ্যের বিষয়

    তাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী মোদির ভূয়সী প্রশংসা করতে শোনা যায় জয়শঙ্করকে (S Jaishankar)। তিনি বলেন, ‘‘আমার মতে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদিকে পাওয়া দেশের জন্য ভাগ্যের বিষয়। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং আমি তাঁর মন্ত্রিসভার একজন সদস্য। সেই কারণে আমি এই মন্তব্য করছি না।’’ কোভিড পরিস্থিতিতে মোদি সরকার যুদ্ধকালীন তৎপরতায় যেভাবে কাজ করেছে সেকথাও উল্লেখ করেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। প্রসঙ্গত, কোভিড সময়ে মোদি সরকার প্রত্যেক মহিলার অ্যাকাউন্টে নগদ টাকা পাঠানো থেকে শুরু করে ৮০ কোটি মানুষকে ফ্রিতে রেশন দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে। দেশের প্রতিটি নাগরিককে শক্তিশালী কোভিড ভ্যাকসিনও দেয় মোদি সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack on Pak Hindu Temple: পাকিস্তানে পরপর ভাঙা হল দুই মন্দির! বুলডোজারের পর রকেট হামলা

    Attack on Pak Hindu Temple: পাকিস্তানে পরপর ভাঙা হল দুই মন্দির! বুলডোজারের পর রকেট হামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানে ফের আক্রান্ত হিন্দু মন্দির (Attack on Pak Hindu Temple)। গত ২৪ ঘণ্টায় সিন্ধ প্রদেশে দু’টি হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর ও লুঠপাটের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাতেই পাকিস্তানের করাচিতে একরকম নিঃশব্দে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় একটি হিন্দু মন্দির। মারি মাতার সেই ১৫০ বছর পুরনো মন্দিরটি ভেঙে শপিং কমপ্লেক্স উঠবে বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই রবিবার ফের পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশের কাশমোড় এলাকায় ধ্বংস করা হল আরও একটি হিন্দু মন্দির! এবার রীতিমতো রকেট হামলা চালিয়ে ভাঙা হয়েছে মন্দিরটি (2 Hindu Temples)।

    মন্দিরে রকেট হামলা

    সিন্ধ প্রদেশের কাশমোড় অঞ্চলে রবিবার সকালে একদল দুষ্কৃতী রকেট লঞ্চার নিয়ে আক্রমণ শানায় একটি হিন্দু মন্দিরে (Attack on Pak Hindu Temple)। ওই  এলাকায় বহু সংখ্যক হিন্দু পরিবারের বাস। যে মন্দিরে হামলা চালানো হয়েছে, সেখানে বছরে একবার করে পুজো দেন স্থানীয়রা। অভিযোগ, রবিবার দুষ্কৃতীরা একেবারে নির্বিচারে গুলি চালাতে থাকে মন্দির চত্বরে এবং রকেট হামলায় মন্দির ধ্বংস করে। ঘটনাচক্রে সে সময়ে মন্দিরটি বন্ধ ছিল বলে হতাহতের কোনও ঘটনা ঘটেনি বলে জানা গিয়েছে। মন্দির সংলগ্ন হিন্দু জনবসতির উপরও নির্মম অত্যাচার ও লুঠপাটের ঘটনা ঘটেছে।

    আরও পড়ুুন: ‘ভারত-ফ্রান্স বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবী হোক’, মোদির সঙ্গে সেলফি পোস্ট আপ্লুত মাক্রঁর

    সিন্ধের ঘটনায় (Attack on Pak Hindu Temple) এখনও কাউকে ধরা যায়নি। মোট ৯ জন বন্দুকবাজ জড়িত ছিল বলে অনুমান করছে পুলিশ। স্থানীয় হিন্দুদের বাগরি সম্প্রদায়ের সদস্যরা জানিয়েছেন, কারও ক্ষতি না হলেও, এই হামলার জেরে স্থানীয় সংখ্যালঘু হিন্দুরা আতঙ্কিত। পুলিশের কাছে স্থানীয়দের সুরক্ষারও আবেদন করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী তথা বাগরি সম্প্রদায়ের সদস্য ডাঃ সুরেশ জানান, ‘ডাকাত দলের প্রত্যেকের হাতে ছিল বন্দুক। রকেট লঞ্চারের মাধ্যমে মন্দির ধ্বংস করাই ছিল তাদের লক্ষ্য। কিন্তু তাতে ওই ডাকাতদল সফল হয়নি। কারণ, রকেট লঞ্চারটি কাজ করেনি। তার ফলে বড় কোনও বিপদ ঘটেনি।’

    করাচিতে ধ্বংস ১৫০ বছরের পুরনো মন্দির

    অন্যদিকে, করাচির সোলজার বাজারে অবস্থিত ১৫০ বছরের মারি মাতার মন্দিরের (Attack on Pak Hindu Temple) জমি শপিং প্লাজার এক প্রোমোটারকে চড়া দামে বেচে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পাক সরকারের বিরুদ্ধে। সেই মতোই শুক্রবার মধ্যরাতে বুলডোজার এনে মন্দির ভাঙা শুরু হয়ে যায়। পুলিশ ছিল ঘটনাস্থলেই। তবে অভিযোগ, বাধা দেওয়া দূরের কথা, দাঁড়িয়ে দেখেছে তারা। এই মন্দিরে আগেও ঝামেলা হয়েছে। গত বছরের জুনেই এই মন্দিরে দেবদেবীর মূর্তি ভাঙচুরের খবর মিলেছিল। ওই মন্দিরের পুরোহিত রাম নাথ মিশ্র জানান, ‘প্রথমে স্থানীয় কর্তপক্ষ বলেছিল মন্দিরের মূল দ্বার ও একটি দেওয়াল ভাঙা হবে। কিন্তু লোডশেডিং করে পুরো মন্দির গুঁড়িয়ে দিল ওরা। ১৫০ বছর ধরে এই মন্দির রয়েছে। বহু ভক্ত সমাগম হয়। আসলে অনেকটা অংশ জুড়ে এই মন্দির। যা ভুয়ো কাগজ বের করে বানিজ্যিক সংস্থাকে বেচে দেওয়া হয়েছে। মন্দির পুরানো হয়ে গিয়েছে, বিপজ্জনক বলে এভাবে ধুলোয় মিশিয়ে দেওয়া অনুচিত। আশা করব প্রশাসন প্রয়োজনী ব্যবস্থা নেবে।’ উল্লখ্য, পাকিস্তান হিন্দু কাউন্সিলের কাছে হিন্দু সংগঠনগুলি সুবিচারের দাবি জানিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • ISRO Recruitment: ইসরোতে কাজের সুযোগ! বেতন শুনলে চমকে উঠবেন

    ISRO Recruitment: ইসরোতে কাজের সুযোগ! বেতন শুনলে চমকে উঠবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসলামপুরের অনুজ নন্দীকে নিয়ে ১৪ জুলাই জোর চর্চা চলেছিল। বাংলার এই ঘরের ছেলে চন্দ্রযানের ক্যামেরার ডিজাইন করেছিলেন বলে কথা। ১০ বছর তিনি কাজ করছেন ইসরোতে (Isro Recruitment)। মহাকাশ গবেষণা সংস্থায় চাকরি অনেকের কাছেই বেশ আকর্ষণীয়। এবার সেই সুযোগ এনে দিল ইসরো। দেশের মহাকাশ গবেষণা সংস্থাতে হতে চলেছে অসংখ্য কর্মী নিয়োগ। বিজ্ঞপ্তি তো জারি হয়েছেই, আবেদন প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গিয়েছে। আগ্রহী আবেদনকারীরা  vssc.gov.in ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন পাঠাতে পারেন। শূন্যপদে আবেদন পাঠানোর শেষ তারিখ ২১ জুলাই। ইসরোর (ISRO Recruitment) তরফে জানানো হয়েছে, সায়েন্টিস্ট, ইঞ্জিনিয়ার সহ একাধিক পদে কর্মী নিয়োগ করা হবে।

    একনজরে জেনে নেব ইসরোর নিয়োগের (ISRO Recruitment) খুঁটিনাটি তথ্য 

    মোট শূন্যপদ-৬১টি 

    আবেদন ফি-পরীক্ষার আবেদন ফি ৭৫০ টাকা। নির্বাচন প্রক্রিয়ার পরে পুরো অর্থ মহিলা, এসসি, এসটি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ফেরতযোগ্য।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা-চাকরির পদ অনুযায়ী শিক্ষাগত যোগ্য়তা নির্ভর করবে। স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি থাকতে হবে।

    বয়স– কোন পদে আবেদন করা হচ্ছে, তার উপর নির্ভর করবে বয়সসীমা। সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে এই সংক্রান্ত তথ্য দেওয়া রয়েছে। 

    বেতনক্রম-বিজ্ঞানী/ইঞ্জিনিয়ার/লেভেল ১১ (৬৭,৭০০ টাকা থেকে ২,০৮,৭০০ টাকা)
                      বিজ্ঞানী/ইঞ্জিনিয়ার/লেভেল ১০ (৫৬,১০০ টাকা থেকে ১,৭৭,৫০০ টাকা) 
        
    নির্বাচন পদ্ধতি-আবেদনকারীদের ইন্টারভিউ নেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।

    আরও পড়ুন: প্রবীণ প্রভাসবাবুর এখনও জীবিকা বাংলার ঐতিহ্যের সেই তালপাতার হাতপাখা!

    কীভাবে আবেদন করবেন?

    প্রথমেই vssc.gov.in  এই ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে।

    সেখানে কেরিয়ার ট্যাব অপশন দেখাবে। তাতে ক্লিক করতে হবে।

    এবার আবেদনপত্র দেখা যাবে, ফর্ম পূরণ করতে হবে।

    প্রয়োজনীয় সমস্ত নথি আপলোড করতে হবে।

    আবেদন ফি জমা দেওয়ার পর সাবমিট অপশনে ক্লিক করুন।

    আরও পড়ুন: উপার্জনের টাকা হাতে থাকছে না? জানুন আর্থিক পরিকল্পনার ৬ সহজ উপায়

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  •  Wimbledon Final 2023: উইম্বলডনে আলকা-‘রাজ’! আইডল জকোভিচকে হারিয়ে ইতিহাস স্প্যানিশ যুবার

     Wimbledon Final 2023: উইম্বলডনে আলকা-‘রাজ’! আইডল জকোভিচকে হারিয়ে ইতিহাস স্প্যানিশ যুবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রচিত হল নয়া ইতিহাস। নোভাক জকোভিচ (Novak Djokovic) গত দশ বছরে হারেননি সেন্টার কোর্টে। টানা চারবারের উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন (Wimbledon final 2023)। তাঁকে টলিয়ে দিলেন ২০ বছরে কার্লোস আলকারাজ (Carlos Alcaraz)। যিনি এই মুহূর্তে টেনিসের বিস্ময়। তরুণ স্প্যানিয়ার্ড ১-৬, ৭-৬(৬), ৬-১, ৩-৬, ৬-৪ জয় নিশ্চিত করেন। ২০১৩ সালের পরে উইম্বলডনে যিনি হারেননি, তিনি হার মানলেন হাঁটুর বয়সি এক তরুণ তুর্কির কাছে। এবারের উইম্বলডন খেতাব জিতলে সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের মার্গারেট কোর্টের রেকর্ডে ভাগ বসাতে পারতেন নোভাক। কিন্তু সেরেনার মতো সেই ২৩টিতেই আটকে থাকলেন সার্বিয়ান কিংবদন্তি।

    আইডল জকোভিচ

    ম্যাচ শেষে  কার্লোস আলকারাজ জানিয়ে দিয়েছেন, ‘আমার টেনিস জীবনের আইডল হলেন জকোভিচ। তাঁর খেলা দেখেই বড় হয়েছি। আমি যে বছর জন্মাই, তার আগে থাকতে টেনিসে ট্রফি জিতছেন জকোভিচ। তাই আমি তাঁকে হারাতে পেরে উচ্ছ্বসিত বললেও কম বলা হবে।’

    পাশাপাশি আলকারাজ বলেছেন, ‘জকোভিচকে হারানো খুব কঠিন। উনি যে বলেন, ৩৬ বছর নয়, খেলেন ২৬ বছরের মতো। কথাটি সঠিকই। আজও ওঁর বিরুদ্ধে খেলে আমার তাই মনে হয়েছে। উনি ক্লান্ত হতে জানেন না।’ কার্লোস আলকারাজ আরও বলেন, ‘এই স্টেজে খেলতে পারাটা স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো ঘটনা। ২০ বছর বয়সি একটি ছেলের পক্ষে এই ধরণের পরিস্থিতিতে সত্যিই দ্রুত পৌঁছানো আশ্চর্যজনক। আমি সত্যিই নিজেকে এবং আমার দল নিয়ে সত্যিই গর্বিত।’

    আরও পড়ুন: জাবেউরকে হারিয়ে উইম্বলডন খেতাব জয় মার্কেতার

    আলকারাজ-যুগের শুরু

    টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই আলকারাজকে ফেভারিট হিসেবে ধরা হচ্ছিল। ফাইনালে নামার আগেও তিনি হুঙ্কার দিয়েছিলেন জকোভিচকে হারাবেন বলে। আর সেটাই করে দেখালেন বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড়। আগামী সোমবার টেনিসের যে নতুন ক্রমতালিকা প্রকাশিত হবে সেখানে বিশ্বের এক নম্বর হিসেবে আলকারাজের নামটাই জ্বলজ্বল করবে। কারণ উইম্বলডন ফাইনালের আগেই জানা গিয়েছিল যে, চ্যাম্পিয়ন যেই হবেন, সেই চলে যাবেন মগডালে। উইম্বলডনের ফাইনালে জিতে একেই থাকলেন এক নম্বর। ফাইনালের মতো ফাইনাল দেখল সেন্টার কোর্ট। রুদ্ধশ্বাস, হাড্ডাহাড্ডি, নেক-টু-নেক শব্দগুলো জুড়ে থাকল ৪ ঘণ্টা ৪২ মিনিটের পাঁচ সেটের সুপার সানডে সাসপেন্সে। অনেকেই বলছেন টেনিসে আলকা রাজ-যুগের শুরু।

    নাদাল থেকে শচিন আপ্লুত ক্রীড়াজগতের মহাতারকারা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: সিবিআইয়ের নজরে ১৪টি পুরসভা! পুর দুর্নীতির আড়ালে কীসের আঁচ? 

    Recruitment Scam: সিবিআইয়ের নজরে ১৪টি পুরসভা! পুর দুর্নীতির আড়ালে কীসের আঁচ? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরসভা নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়ারম্যানদেরও তলব করতে চলেছে সিবিআই (CBI)। কেন্দ্রীয় তদন্তাকারী সংস্থা সূত্রে খবর, চলতি সপ্তাহ থেকেই ডাকা হবে বিভিন্ন পুরসভার চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও এক্সজিকিউটিভ অফিসারদের। স্থানীয় শাসক দলের নেতা-সহ একাধিক প্রভাবশালী নেতা ও মন্ত্রীও এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত, প্রাথমিক তদন্তের পরে এমনটাই দাবি সিবিআইয়ের। নগরোন্নয়ন দফতর ও মিউনিসিপ্যাল সার্ভিস কমিশনের একাধিক উচ্চপদস্থ আধিকারিক ও অফিসারেরা জড়িত, এমন সূত্রও পাওয়া গিয়েছে বলে সিবিআইয়ের দাবি।

    জড়িত একাধিক প্রভাবশালী নেতা

    সিবিআই সূত্রে খবর, আপাতত ১৪টি পুরসভার কর্তাদের নোটিস পাঠিয়ে তলব করার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। এই মামলায় এক যোগে ১৪টি পুরসভায় অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। বাজেয়াপ্ত হয়েছিল একাধিক নথি। মিলেছে ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত একাধিক পদে নিয়োগের ওএমআর শিট। মূলত ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে প্রায় ৭০টির বেশি পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) হয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে অনুমান করছেন তদন্তকারীরা। সমস্ত নথি খতিয়ে দেখার পরই এবার পুরসভার কর্তাদের তলব করতে চাইছে সিবিআই। আপাতত ১৪টি পুরসভায় তল্লাশির সময়ে পুরকর্তা ও এগজিকিউটিভ অফিসারদের এক প্রস্থ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সিবিআই জানিয়েছে, প্রাথমিক পর্যায়ে তাঁদের আবারও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। ওই জিজ্ঞাসাবাদের সূত্রে উঠে আসা তথ্যের ভিত্তিতে বাকি জড়িতদের ধাপে ধাপে তলব করা হবে। চলতি সপ্তাহেই ওই সব পুরসভার কর্তাদের তলব করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনে সন্ত্রাস! ১৯ জুলাই কলকাতায় বিজেপির মহামিছিল

    পুর নিয়োগ দুর্নীতিতে তদন্তে ইডি

    সিবিআইয়ের পাশাপাশি পুর নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) সমান্তরাল তদন্ত শুরু করেছে ইডি (ED)। নিয়োগ দুর্নীতির টাকা কোথা থেকে এসে কোথায় গিয়েছে, মূলত তা-ই খতিয়ে দেখার কথা তাদের। ইডির তরফে‌ ২০১৪ ও ২০১৭ সালের পুরসভায় নিয়োগ সংক্রান্ত নথি নগরোন্নয়ন দফতর ও মিউনিসিপ্যাল সার্ভিস কমিশনের কাছে তলব করা হয়েছে। ওই সব নথিও ইডির হাতে এসেছে। তদন্তকারীরা সেগুলিও খতিয়ে দেখছেন বলে ইডি জানিয়েছে। প্রসঙ্গত, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে প্রমোটার অয়ন শীলের সংস্থা এবিএস ইনফো জোনের অফিসে তল্লাশি চালায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সেই অভিযানে পুরসভা নিয়োগ সংক্রান্ত ওএমআর মেলে অয়ন শীলের অফিসে। সঙ্গে উদ্ধার হয় পুরসভা নিয়োগ সংক্রান্ত একাধিক নথি। সেই সমস্ত নথি খতিয়ে দেখেই ইডির তরফে দাবি করা হয় পুরসভাগুলিতে নিয়োগের ক্ষেত্রেও দুর্নীতি হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal BJP: পঞ্চায়েত নির্বাচনে সন্ত্রাস! ১৯ জুলাই কলকাতায় বিজেপির মহামিছিল

    Bengal BJP: পঞ্চায়েত নির্বাচনে সন্ত্রাস! ১৯ জুলাই কলকাতায় বিজেপির মহামিছিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট পরবর্তী বাংলায় ফের মিছিলের ডাক রাজ্য বিজেপির (Bengal BJP)। রাজ্যে সন্ত্রাসের প্রতিবাদে আগামী ১৯ জুলাই কলকাতায় মহা মিছিলের ডাক দিয়েছে গেরুয়া শিবির।  চূড়ান্ত পরিকল্পনা না হলেও ঠিক হয়েছে কলেজ স্ট্রিট থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত হবে মিছিল। পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাস ও গণনায় কারচুপির অভিযোগ এই মিছিলের সামনে থাকবেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    বিজেপির সাংগঠনিক বৈঠক

    পঞ্চায়েত ভোটের পর রবিবার বিজেপির (Bengal BJP) পর্যালোচনা বৈঠক ছিল। আলোচনায় বারবার ভোটের সন্ত্রাস যেমন উঠে এসেছে, উঠে এসেছে বিজেপির সামগ্রিক ফল নিয়েও কাটাছেঁড়া। এদিন বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, “সাংগঠনিক বৈঠক নিয়ে বাইরে আমি বলতে পারব না। এটুকু বলতে পারি এতদিন কী কাজ হয়েছে তার পর্যালোচনা, পঞ্চায়েত ভোটের পর্যালোচনা এবং তাকে পাথেয় করে আগামী লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি শুরুকে সামনে রেখে এই বৈঠক হয়েছে।” সুকান্ত জানান, পঞ্চায়েত ভোটের জন্য বহু কর্মসূচি বিজেপি পালন করে উঠতে পারেনি। এবার তা শুরু হবে। নরেন্দ্র মোদির সরকারের ৯ বছর পূর্ণ হওয়ার নানা কর্মসূচি রয়েছে তালিকায়। এদিনের বৈঠকে বিজেপির সাংগঠনিক জেলা ৪২ থেকে ৪৫ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। একইসঙ্গে মোদি সরকারের ৯ বছরের উদযাপনে ১৬ অগাস্ট ১ হাজার সভা করার সিদ্ধান্তও হয়েছে। একইসঙ্গে পঞ্চায়েতে লড়াই দিয়েছেন এমন জয়ী বিজিত সমস্ত প্রার্থীকেই দলের তরফে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। জেলায় জেলায় সেখানকার প্রার্থীদের নিয়ে সংবর্ধনা সভা আয়োজন করার নির্দেশও দিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুন: বিপর্যস্ত যাত্রী পরিবহণ! উত্তর হাওড়া থেকে কলকাতা গামী বহু বাসরুট বন্ধ

    মিছিল নিয়ে নানা পরিকল্পনা

    আগামী শুক্রবার, ২১ জুলাই তৃণমূলের ‘শহিদ দিবস’ রয়েছে। তার আগেই শহরের রাজপথে মিছিলের ডাক দিল বিজেপি (Bengal BJP)। রবিবার বিজেপির  বৈঠকে ছিলেন সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষও। রবিবারের বৈঠকে ডাকা হয়েছিল দলের বিভিন্ন মোর্চার নেতাদেরও। সেখানেই আগামী বুধবারের কর্মসূচি ঠিক হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে ঠিক হয়েছে হাওড়া ও শিয়ালদহে জড়ো হবেন কলকাতার আশপাশের জেলা থেকে আসা কর্মী, সমর্থকরা। সেখান থেকে মিছিল আসবে কলেজ স্ট্রিটে। কলকাতা উত্তর ও দক্ষিণের কর্মীরা সরাসরি কলেজ স্ট্রিটে চলে আসবেন। সেখান থেকেই মূল মিছিল শুরু হয়ে ধর্মতলার দিকে যাবে। সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আগামী ১৯ তারিখ আমরা কলকাতায় একটা মিছিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সন্ত্রাসের প্রতিবাদে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতেই এই বিরোধিতা হবে। পরে সবটাই জানিয়ে দেওয়া হবে।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CUET UG Result 2023: কুয়েট ইউজি-র ফল প্রকাশ করেছে এনটিএ, দেখবেন কী করে?

    CUET UG Result 2023: কুয়েট ইউজি-র ফল প্রকাশ করেছে এনটিএ, দেখবেন কী করে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুয়েট ইউজি-র (CUET UGResult 2023) ফলপ্রকাশ করেছে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (NTA)। পরীক্ষার্থীরা https://cuet.samarth.ac.in/- এই ওয়েবসাইট–এ গিয়ে ২০২৩ এর সিইউইটি ইউজি পরীক্ষার ফলাফল দেখতে পারেন। সরকারি ওয়েবসাইটে গিয়ে নিজেদের অ্যাপ্লিকেশন নম্বর এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে পরীক্ষার ফল দেখা যাবে। ভারতের ২৫৯টি শহর এবং দেশের বাইরের ৯টি শহরে ৪৮৯টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়। প্রায় ১৪,৯০০০০ পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দেন। 

    কী করে দেখবেন ফল?

    প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট cuet.samarth.ac.in- এ গিয়ে ‘ভিউ কুয়েট রেজাল্ট ২০২২’ লিঙ্কটিতে ক্লিক করতে হবে। 
    এর পর জন্মতারিখ এবং অ্যাপ্লিকেশন নম্বর দিয়ে লগ-ইন করতে হবে।
    এর পর ‘সাবমিট’-এ ক্লিক করতে হবে।
    এ বার রেজাল্টটি দেখতে পাওয়া যাবে স্ক্রিনে। রেজাল্টটি পরীক্ষার্থীরা ডাউনলোড করে রাখতে পারেন ভবিষ্যতের সুবিধার্থে।
    কুয়েটের মার্কশিটটি বিভিন্ন কলেজে স্নাতক স্তরে ভর্তির সময় দরকার পড়বে।

    আরও পড়ুুন: ‘ভারত-ফ্রান্স বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবী হোক’, মোদির সঙ্গে সেলফি পোস্ট আপ্লুত মাক্রঁর

    এরপর কী করতে হবে?

    ভর্তি প্রক্রিয়া: এই পরীক্ষায় (CUET UGResult 2023) যোগ্যতা অর্জনকারী প্রার্থীদের কুয়েট প্রদত্ত নির্দেশিকা অনুযায়ী ভর্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে হবে। তাদের অতিরিক্ত ডকুমেন্টেশন সম্পূর্ণ করতে হবে, কাউন্সেলিং সেশনে যোগ দিতে হবে, অথবা তাদের ভর্তি নিশ্চিত করতে নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তা মেটাতে হবে।

    কাউন্সেলিং এবং আসন বরাদ্দ: আসনের যোগ্যতা এবং প্রাপ্যতার উপর নির্ভর করে প্রার্থীদের কাউন্সেলিং সেশনের জন্য ডাকা হবে। এই অধিবেশন চলাকালীন, তারা তাদের পদমর্যাদা এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে তাদের পছন্দের কোর্স এবং কলেজ বেছে নেওয়ার সুযোগ পাবে।

    ফি প্রদান: একবার আসন বরাদ্দ হয়ে গেলে, প্রার্থীদের তাদের ভর্তি নিশ্চিত করার জন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফি প্রদানের প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ করতে হবে।

    নথি যাচাইকরণ: প্রার্থীদের অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে তাদের কাছে সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি নিজেদের কাছে রাখতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Amit Shah:‘ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে সন্ত্রাসের বিষ ছড়াচ্ছে জঙ্গিরা’! উদ্বিগ্ন অমিত শাহ

    Amit Shah:‘ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে সন্ত্রাসের বিষ ছড়াচ্ছে জঙ্গিরা’! উদ্বিগ্ন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিরা ডার্ক ওয়েবের আড়ালে ধর্মীয় সন্ত্রাসের বিষ ছড়াচ্ছে। কিছু দেশ প্রযুক্তির ব্যবহার করে সমাজের ক্ষতি করছে। গুরগাঁওতে এনএফটি, এআই, মেটাভার্সের যুগে অপরাধ এবং নিরাপত্তা’ বিষয়ক জি-২০ সম্মেলনে নাম না করে চিন ও পাকিস্তানকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। পাশাপাশি সাইবার হামলার ফলে সারা বিশ্বের অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে দাবি তাঁর। 

    ডার্ক ওয়েবে জঙ্গি-জাল

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “জঙ্গিরা ডার্ক ওয়েবের আড়ালে থেকে নিজেদের পরিচয় গোপন রেখে জেহাদের বিষ ছড়াচ্ছে। এই অপরাধের প্যাটার্নটা বুঝতে হবে আমাদের। তারপর তার সমাধান খুঁজতে হবে।” ডার্ক ওয়েব হল ইন্টারনেটের গোপন এক নেটওয়ার্ক। নির্দিষ্ট সফটওয়্যার ও অনুমোদন ছাড়া যেখানে প্রবেশ করা যায় না। সেই ডার্ক ওয়েবকেই জঙ্গিরা জেহাদের বিষ ছড়ানোর জন্য ব্যবহার করছে বলে দাবি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর।  সেই সঙ্গে তিনি বলেন, “মেটাভার্স এক সময় কল্পবিজ্ঞানের আইডিয়া ছিল। কিন্তু এখন তা সত্যিকারের বিশ্বে ঢুকে পড়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘ভারত-ফ্রান্স বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবী হোক’, মোদির সঙ্গে সেলফি পোস্ট আপ্লুত মাক্রঁর

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশ দ্রুত নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ করেছে।  এমন পরিস্থিতিতে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, বলে অভিমত শাহর। তিনি বলেছেন, ডিজিটাল লেনদেনেও ভারত এগিয়ে রয়েছে।তবে ডিজিটাল বিশ্বকে যেকোনও মূল্যে সুরক্ষিত করতে হবে।কারণ কিছু দেশ প্রযুক্তি ব্যবহার করে নাগরিক এবং সরকারগুলির অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষতি করছে। তিনি এবিষয়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার কথা বলেন। শাহ বলেন, “সকলের জন্য একটি নিরাপদ এবং সমৃদ্ধ ডিজিটাল ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে হবে। কোনও দেশ বা সংস্থা একা সাইবার হুমকি মোকাবিলা করতে পারে না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share