Tag: Madhyom

Madhyom

  • Abhishek Banerjee: হাইকোর্টের সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ নয়! কুন্তল মামলায় ‘সুপ্রিম’ রক্ষাকবচ পেলেন না অভিষেক

    Abhishek Banerjee: হাইকোর্টের সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ নয়! কুন্তল মামলায় ‘সুপ্রিম’ রক্ষাকবচ পেলেন না অভিষেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রান্ত মামলায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।  সোমবার শুনানিতে এই মামলায় সুপ্রিম কোর্ট থেকে রক্ষাকবচ পেলেন না তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।  এই সময় হস্তক্ষেপ করলে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রভাব পড়তে পারে। সেই কারণে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার ডাকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে হাজির হতে হবে বলে জানানো হয় সুপ্রিম কোর্টের তরফে। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, প্রয়োজনে কলকাতা হাইকোর্টে নতুন করে আবেদন করতে পারেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। 

    অভিষেকের বিপক্ষে রায়

    কুন্তল ঘোষের চিঠি সংক্রান্ত মামলায় তাঁকে জেরা করার নির্দেশ পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে আদালতে মামলা করেছিলেন অভিষেক (Abhishek Banerjee)। সোমবার সেই মামলার রায় সুপ্রিম কোর্টেও (Supreme Court) অভিষেকের বিপক্ষেই গেল। ইডি এবং অভিষেকের আইনজীবীর বক্তব্য শোনার পর সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিল, এ ব্যাপারে হাইকোর্টের একক বেঞ্চ যে নির্দেশ দিয়েছিল, তাতে হস্তক্ষেপ করলে তদন্তে বাধা সৃষ্টি করা হতে পারে। তাই আদালত এ ব্যাপারে নাক গলাবে না বলে রায় দেয় প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের ডিভিশন বেঞ্চ। এর ফলে অভিষেকের বিপদ আরও বাড়ল বলে মনে করা হচ্ছে। তবে জেরার ব্যাপারে ছাড়পত্র দিলেও সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, অভিষেককে এই মামলায় জরিমানা দিতে হবে না।

    আরও পড়ুুন: “পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রহসন”, কটাক্ষ শুভেন্দুর, দিলেন ‘প্রমাণ’ও

    গত ৮ জুন নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে অভিষেককে (Abhishek Banerjee) তলব করে ইডি। ১৩ জুন হাজিরা দিতে বলা হয় তাঁকে। কিন্তু ইডির তলবে হাজিরা দেননি অভিষেক। তবে তার আগে থেকেই রক্ষাকবচ চেয়ে বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ। সেই মামলার রায়ে অভিষেককে ইডি জেরা করতে পারবে বলে জানান বিচারপতি সিনহা। এর পর সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) রায়কে চ্যালেঞ্জ করেন অভিষেক। সোমবার হাইকোর্টের নির্দেশে হস্তক্ষেপ করতে অস্বীকার করল সুপ্রিম কোর্ট।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যাপক হিংসা! তৃণমূলকে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যাপক হিংসা! তৃণমূলকে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে নির্বাচনের নামে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে তৃণমূল। এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) নজিরবিহীন হিংসা দেখেছে গোটা বাংলা। দিকে দিকে ছাপ্পাভোট, ব্যালটবক্স ছিনতাই, ভাঙচুর, আগুন তো ছিলই, মুড়ি-মুড়কির মতো প্রাণ গিয়েছে সাধারণ মানুষের। সোমবার রাজ্যের ৬৯৬ বুথে পুনর্নির্বাচনের ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। এদিনই নিউটাউনের ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

    তৃণমূলকে আক্রমণ

    দিলীপ ঘোষ এদিন বলেন, “কোথাও যদি মেরেই থাকে ঠিকই আছে। তৃণমূলের লোক মানেই গুন্ডা। যেখানেই শক্তি দেখাতে এসেছিল আমরা আটকেছি। সাধারণ মানুষ তো ওদের তাড়া করেছে। তবে পুলিশ আমাদেরই আটকেছে। সাধারণ মানুষ মার খায়। প্রতিবাদ করলে পুলিশ তাদের উপরেই লাঠি চালায়। গুণ্ডারা লুঠপাট করে খুন খারাপি করে চলে যায়, তাদের কেউ আটকায় না।” এ দিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, “রাজ্যে নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) নামে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। এই সরকারের আর থাকার অধিকার নেই। দরকার নেই এই সরকারের”।

    আরও পড়ুন: “মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে দিল্লি যাচ্ছি”! তির্যক মন্তব্য রাজ্যপালের

    ফল নিয়ে আশাবাদী

    আজ রাজ্য়ের যে ৬৯৬টি বুথে পুনর্নির্বাচন (Panchayat Election 2023) হচ্ছে, তা নিয়ে বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি বলেন, “পুনর্নির্বাচন নিয়ে আমরা আশাবাদী। পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন অনেক বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী দেওয়া যায়নি। গোটা রাজ্যে ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। আমরা আরও অনেক বুথে ভোট করাতে পারতাম, কিন্তু তা করতে দেওয়া হয়নি।” ভোটের ফল নিয়ে আশাবাদী দিলীপ আরও বলেন, “বেশ কয়েকটি জেলা পরিষদ পাব আমরা। উত্তর ও দক্ষিণ-দুই বঙ্গেই আশা করি বেশ কিছু জেলা পরিষদ পাব আমরা।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sourav Ganguly: বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান সেমিফাইনাল ইডেনে! বললেন সৌরভ

    Sourav Ganguly: বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান সেমিফাইনাল ইডেনে! বললেন সৌরভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক দিনের বিশ্বকাপের (World Cup 2023) সেমিফাইনালের দৌড়ে চারটি নয় পাঁচটি দল বাছলেন প্রিন্স অফ ক্যালকাটা।  প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly) চান পাকিস্তান সেমিফাইনালে উঠুক ও ভারতের সামনে পড়ুক। তা হলে খেলা হবে কলকাতায়। ইডেন সৌরভের ঘরের মাঠ। তাই সেখানেই বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তান সেমিফাইনাল ম্যাচ হোক, চাইছেন প্রাক্তন বিসিসিআই সভাপতি। সৌরভ বলেন, ‘‘আমি চাই ভারত-পাকিস্তান সেমিফাইনাল হোক। তা হলে ইডেনে খেলা হবে।’’

    ইডেনে কীভাবে ভারত-পাক

    ২০০৩ সালে দেশকে বিশ্বকাপ (World Cup 2023) ফাইনালে তোলা অধিনায়কের (Sourav Ganguly) আশা, এ বারের বিশ্বকাপে ভারত ও পাকিস্তান উভয় দলই সেমিফাইনাল খেলবে। সৌরভের ভবিষ্যদ্বাণীকে সত্যি করে যদি এই দুই দল সেমিফাইনালে ওঠে, তাহলে এই ম্যাচটি হবে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে। উল্লেখ্য, কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে ১৬ নভেম্বর বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনাল ম্যাচ আয়োজিত হবে। মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে খেলা হবে টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনাল ম্যাচটি। ১৯ নভেম্বর ফাইনাল ম্যাচ খেলা হবে আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। ভারত সেমিফাইনালে উঠলে তারা শেষ চারের লড়াইয়ে নামবে ওয়াংখেড়েতে। কেবলমাত্র সেমিফাইনালে ভারত যদি পাকিস্তানের মুখোমুখি হয়, তাহলে রোহিতদের সেই ম্যাচ খেলতে হবে কলকাতায়। কেননা পাকিস্তান সেমিফাইনালে উঠলে তারা ইডেনেই খেলবে সেই ম্যাচ। পাকিস্তান দল মুম্বইয়ে টুর্নামেন্টের কোনও ম্যাচ খেলবে না।

    বিশ্বকাপের শেষ চারে কারা

    বিশ্বকাপের শেষ চারে যাবে কোন দলগুলি তারও ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন প্রাক্তন অধিনায়ক। সৌরভের (Sourav Ganguly) বিশ্বাস, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ড, ভারতের সঙ্গে ২০২৩ বিশ্বকাপের নকআউটে পৌঁছবে। একইসঙ্গে তিনি নিউজিল্যান্ডের সেমিফাইনালে ওঠার সম্ভাবনা দেখছেন। সৌরভ বলেছেন,  “বলা কঠিন তবে, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও ভারত এই তিন দলই সবচেয়ে বড় দাবিদার। এই বড় টুর্নামেন্টে নিউজিল্যান্ডকে খাটো করে দেখা যাবে না। নিউজিল্যান্ড হবে চতুর্থ দল। পাকিস্তানকে পঞ্চম দল হিসেবে ধরব। তারাও সেমিফাইনালে যেতে পারে।”

    রোহিতের উপর চাপ

    দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ (World Cup 2023) হওয়ায় প্রত্যাশার চাপ থাকবে ভারতীয় ক্রিকেটারদের উপর। চাপের মধ্যেই ভাল খেলতে হবে ভারতীয় ক্রিকেটারদের। সৌরভ বলেন, ‘‘চাপ তো থাকবেই। শেষ বিশ্বকাপে রোহিত শর্মা পাঁচটা শতরান করেছিল। এ বার ও অধিনায়ক। ওর উপরেও চাপ থাকবে। ভারতীয় ক্রিকেটারেরা সেটা ভাল ভাবেই জানে। আমি নিশ্চিত চাপ সামলানোর কোনও একটা উপায় বার করবে ওরা।”

    আরও পড়ুন: দলে নেই রিঙ্কু! ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি২০-র স্কোয়াড ঘোষণা ভারতের

    কোচ দ্রাবিড়ের উপর আস্থা

    দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের উপর ভরসা রয়েছে সৌরভের। তিনি আশাবাদী, এ বার দ্রাবিড়ের কোচিংয়ে ভাল খেলবে ভারত। সৌরভ বলেন, ‘‘দ্রাবিড় এখন দলের প্রধান কোচ। ও জানে, ক্রিকেটারদের কোন চাপ নিয়ে খেলতে হয়। সেই চাপ সামলে কী ভাবে ভাল খেলতে হয় সেটা দ্রাবিড়ের থেকে ভাল কেউ বুঝিয়ে দিতে পারবে না। আমি আশাবাদী, দেশের মাটিতে ভারত ভাল খেলবে।’’

    নক-আউটে সফল হবে ভারত

    ভারতীয় দল বারবার বড় টুর্নামেন্টের নক-আউটে কেন আটকে যায়, সেই প্রসঙ্গে সৌরভ (Sourav Ganguly) বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আমরা কখনও কখনও ভালো ক্রিকেট খেলতে পারিনি। এটা মানসিক চাপ বলে আমি মনে করি না। আসলে প্রয়োগ কৌশলেই খামতি থেকে যায়। ওরা (ভারতীয় ক্রিকেটাররা) মানসিকভাবে অত্যন্ত শক্তপোক্ত। আশা করি তাড়াতাড়িই ওরা সেই সীমা পার করবে।’সৌরভ আরও বলেন, ‘আমরা অন্ততপক্ষে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠতে পেরেছি। এটা কম কৃতিত্ব নয়। আমাদের এবার সুযোগ রয়েছে। আমাদের দলে দারুণ সব ক্রিকেটার রয়েছে। আশা করি এবার আমরা করে দেখাতে পারব।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: আজ গান্ধীনগর থেকে রাজ্যসভায় মনোনয়ন জমা দিতে চলেছেন এস জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: আজ গান্ধীনগর থেকে রাজ্যসভায় মনোনয়ন জমা দিতে চলেছেন এস জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, সোমবার রাজ্যসভায় মনোনয়ন (Nomination) জমা দিতে চলেছেন বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি গুজরাটের গান্ধীনগর (Gandhinagar) থেকে মনোনয়ন জমা দেবেন। চলতি জুলাই মাস ও পরে আগস্ট মাসে রাজ্যসভার ১০টি আসন ফাঁকা হতে চলেছে। এই আসনের মধ্যে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের আসনও রয়েছে। 

    আজ মনোনয়ন পেশ

    ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনের তরফে ১০টি রাজ্যসভার (Rajya Sabha) আসনে নির্বাচনের ঘোষণা করা হয়েছিল। আগামী ২৪ জুলাই হতে চলেছে রাজ্যসভার নির্বাচন। পশ্চিমবঙ্গ, গুজরাট, গোয়া মিলিয়ে মোট ১০টি আসন ফাঁকা হবে। আগামী ১৩ জুলাই, বৃহস্পতিবার মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। গুজরাটের গান্ধীনগর থেকে আগেও রাজ্যসভার সাংসদ হয়েছিলেন এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এবার ওই আসন থেকেই বিদেশমন্ত্রী আবার মনোনয়ন জমা দেবেন। গুজরাটে তিনটি আসনে নির্বাচন হবে। আগামী ১৮ অগস্ট রাজ্যসভা থেকে অবসর নিতে চলেছেন দীনেশচন্দ্র জেমালভাই আনাবাদিয়া, লোখান্ডওয়ালা জুগলকসিং মাথুরজি ও সুব্রহ্মণ্যম জয়শঙ্কর। ২০১৯ সালে গুজরাট থেকে রাজ্যসভার সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন এস জয়শঙ্কর।

    বাংলায় ছয় আসনে মেয়াদ শেষ

    অন্য়দিকে, পশ্চিমবঙ্গ থেকেই সবথেকে বেশি রাজ্যসভার আসন ফাঁকা হচ্ছে। রাজ্যের সাত আসনে নির্বাচন। এর মধ্যে ছয় আসনে মেয়াদ শেষ। আগামী ১৮ অগস্ট রাজ্যসভা থেকে অবসর নিতে চলেছেন ডেরেক ও’ব্রায়েন, দোলা সেন, প্রদীপ ভট্টাচার্য, সুস্মিতা দেব, শান্তা ছেত্রী, সুখেন্দু শেখর রায়। অপর একটি উপনির্বাচন। যেখানে তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া লুইজিনহো ফালেরিও আসন রয়েছে। যদি এই আসনে বিজেপি প্রার্থী দেয়, তাহলে ভোটাভুটি হবে। নয়তো বিধায়ক সংখ্যার নিরিখে ৫ তৃণমূল ও ১ বিজেপি সাংসদ পাবে রাজ্যসভা৷ বিজেপি শিবিরের তরফ থেকে আজ মনোনয়ন পেশ করার কথা৷ তৃণমূল কংগ্রেস আগামী ১২ তারিখ মনোনয়ন পেশ করবে।

    আরও পড়ুন: ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস! আসানসোলে ঘরছাড়া বিজেপি কর্মীরা

    বিজেপি পরিষদীয় দল সূত্রে খবর, সোমবার সকাল থেকে বিজেপি বিধায়কেরা বিধানসভা এসে মনোনয়নপত্রে প্রস্তাবক হিসাবে স্বাক্ষর করবেন। সোমবার মনোনয়নপত্র তৈরির জন্য বিধানসভায় আসতে পারেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। প্রাথমিক ভাবে মনোনয়নপত্র তৈরির যাবতীয় কাজ সেরে ফেলতে চাইছে গেরুয়া শিবির। দিল্লি থেকে প্রার্থীর নাম ঘোষণা হলেই যাতে বিজেপির রাজ্যসভা (Rajya Sabha) প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিতে পারে— সেই প্রস্তুতি রাখা হচ্ছে। বিজেপি সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ঘোষণা করলেই সোমবার বিজেপি প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিতে পারেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Elections 2023: হানাহানির ভোটে শীর্ষে মুর্শিদাবাদ, দ্বিতীয় কোচবিহার! ভোটের দিন খুন ১৫

    Panchayat Elections 2023: হানাহানির ভোটে শীর্ষে মুর্শিদাবাদ, দ্বিতীয় কোচবিহার! ভোটের দিন খুন ১৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Elections 2023) নির্ঘণ্ট হওয়া থেকে শুরু করে শুক্রবার অর্থাৎ, ভোটের আগের সন্ধে পর্যন্ত গত ৩০ দিনে রাজ্যে ভোট–পূর্ববর্তী হিংসার বলি হয়েছিলেন ১৮ জন। ফলে, শনিবার অর্থাৎ আজ ভোটগ্রহণের দিন কী হতে চলেছে তার একটা পূর্বাভাস পাওয়া গিয়েছিল। আর সেই আশঙ্কা সত্যিও হলো। 

    এদিন সকাল থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভোট হিংসার (Bengal Poll Violence) খবর আসতে শুরু করে। উত্তর হোক বা দক্ষিণ— রাজ্যের সর্বত্র রক্ত ঝরেছে। বিভিন্ন প্রান্তে মৃত্যু হয়েছে। শাসক হোক বা বিরোধী— সব দল, সব রঙের কর্মী-সমর্থকরা এই হিংসার শিকার হয়েছেন। কোচবিহার থেকে বর্ধমান, উত্তর থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মালদা থেকে মুর্শিদাবাদ— বিভিন্ন জেলা থেকে এসেছে মৃত্যুর খবর। আগের দিন যে সংখ্যা ১৮ ছিল, শনিবার সন্ধে পর্যন্ত সেই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৩৩। অর্থাৎ, শুক্রবার রাত থেকে শুরু করে শনিবার সন্ধে পর্যন্ত মারা গিয়েছেন ১৫ জন। গুলিবিদ্ধি হয়ে চিকিৎসাধীন অনেক। এছাড়া, বোমার ঘায়ে বা মারধরে জখমের সংখ্যা বহু। 

    ভোট হানাহানিতে শীর্ষে রয়েছে মুর্শিদাবাদ। সমস্যা শুরু হয়েছিল মনোনয়নের প্রথম দিন থেকেই। তবে পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Elections 2023) আগের রাত থেকে পরিস্থিতি চরমে পৌঁছেছে। শুক্রবার রাত থেকে শনিবার ভোটের দিন দুপুর পর্যন্ত সেই জেলায় পাঁচ জন খুন হয়েছেন। এর মধ্যে শুধুমাত্র শাসকদলেরই তিন জন কর্মী খুন হয়েছেন। এক কংগ্রেস কর্মী এবং এক জন সিপিএম সমর্থককেও খুনের অভিযোগ উঠেছে। তালিকায় দু’নম্বরে কোচবিহার। একই সময়ে এই জেলায় তিনজন খুন হয়েছেন। এর মধ্যে ২ জন বিজেপির এবং একজন তৃণমূলের। 

    আরও পড়ুন: নদিয়ার বুথে বোমাবাজি তৃণমূলের, জবাবে শূন্যে গুলি কেন্দ্রীয় বাহিনীর

    একবার দেখে নেওয়া যাক এই ১৫ জনের মধ্যে কে কোথায় মারা গিয়েছেন (Bengal Poll Violence)—

    কোচবিহার

    কোচবিহার-১ নম্বর ব্লকের ফলিমারী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বিজেপি পোলিং এজেন্ট মাধব বিশ্বাসকে গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। বুথ কেন্দ্রে ঢুকতে যাওয়ার সময় তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বাধা দেওয়া হয়। তারপরে উত্তেজনা ছড়ালে তাঁকে গুলি করা হয়। ঘটনায় আহত হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী মায়া ভৌমিক সরকারও। 

    তুফানগঞ্জে তৃণমূলের বুথ চেয়ারম্যানকে খুনের অভিযোগ ঘিরে শোরগোল এলাকায়। শুক্রবার রাতে গণেশ সরকারের (৫০) রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয়। গণেশ কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ-২ নম্বর ব্লকের রামপুরের ৯/৬৪ নম্বর বুথের চেয়ারম্যান ছিলেন। স্থানীয় টোটো ইউনিয়নের সভাপতিও ছিলেন বলে স্থানীয় সূত্রে খবর।

    দিনহাটা ১ নম্বর ব্লকে গুলিবিদ্ধ বিজেপি কর্মীর মৃত্যু হল দিনহাটা হাসপাতালে। মৃতের নাম চিরঞ্জিত কার্জি। শনিবার সকালে দিনহাটার কালীরপাট গ্রামে ভোট ঘিরে তুমুল অশান্তি শুরু হয়। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বুথে ঢুকে তাণ্ডব শুরু করে। বাধা দেওয়ায় বিজেপি কর্মীদের উপর চড়াও হয় তারা। বুথের মধ্যেই গুলি চলে। মারা যান চিরঞ্জিত। গুলিবিদ্ধ রাধিকা বর্মন নামে আরেক বিজেপি কর্মী।

    দক্ষিণ দিনাজপুর

    ভোট চলাকালীন বুথের মধ্যেই খুন হলেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়ালপোখর-১ ব্লকের চাকুলিয়া থানার ২ নম্বর বিদ্যানন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ভেবরা গ্রামের ১৯২ বুথে। কংগ্রেস ও তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর জখম হন মহম্মদ শাহেনশা। রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়েন তিনি। পরে, হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাঁর।

    মুর্শিদাবাদ

    বেলডাঙায় ভোট (Panchayat Elections 2023) হিংসার বলি হন তৃণমূলের কর্মী বাবর আলি (৪০)। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙা থানার অন্তর্গত কাপাসডাঙা ষষ্ঠীতলা এলাকায়।  শুক্রবার সন্ধেয় বেলডাঙা কাপাসডাঙ্গা এলাকায় বাড়ির সামনে বসে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলছিলেন বাবর আলি। অভিযোগ, আচমকাই স্থানীয় কংগ্রেস নেতা শফিকুল শেখ ও মুরসালিম শেখের নেতৃত্বে কিছু দুষ্কৃতী বাবরকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাতে শুরু করে। রক্তাক্ত অবস্থায় বাবরকে উদ্ধার করে বেলডাঙা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। 

    রেজিনগরে তৃণমূল কর্মীকে বোমা মেরে খুন করার অভিযোগ। শনিবার সকালে রেজিনগর থানার নাজিরপুরে মৃত্যু হয়েছে ইয়াসিন শেখ নামে এক শাসকদলের কর্মীর। অভিযোগ, দুষ্কৃতীদের ছোড়া বোমের আঘাতে মৃত্যু হয়েছে ইয়াসিনের। নিহত ওই ব্যক্তি স্থানীয় তৃণমূল প্রার্থী কবিতা বিবির আত্মীয়। অভিযোগ, গভীর রাতে ওই এলাকায় ব্যাপক বোমাবাজি হয়। বাড়ির ছাদ থেকে বোমা ছোড়া হয়। সেই বোমা ফেটেই নিহত হন ইয়াসিন শেখ। 

    খড়গ্রামেও একটি ফাঁকা জমি থেকে শনিবার সকালে তৃণমূল কর্মী সাত্তারউদ্দিন শেখের দেহ উদ্ধার হয়। খড়গ্রামের রতনপুরেই মনোনয়নের প্রথম দিন খুন হন কংগ্রেস কর্মী ফুলচাঁদ শেখ। স্থানীয় সূত্রে খবর, সাত্তারউদ্দিনই সেই খুনের মূল অভিযুক্ত ছিলেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণা, সেই খুনের বদলা নেওয়ার জন্যই শনিবার ভোট শুরুর ঠিক আগে তৃণমূল কর্মী সাত্তারুদ্দিনকে খুন করা হয়েছে।

    বহরমপুরের নওদাতে কংগ্রেস কর্মীকে মারধর বুথের সামনে। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেখানে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।

    লালগোলায় বুথে সংঘর্ষ হয় বাম-তৃণমূলের। সেই সংঘর্ষে মৃত্যু হয় বাম সমর্থকের। একটি বুথে শাসকদলের কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে সিপিএমের। ভোট দিতে এসে সেই সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে যান রওশন আলি নামে ওই সিপিএম সমর্থক। বেধড়ক মারধর করা হয় তাঁকে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথেই মৃত্যু হয় তাঁর।

    মালদা

    মানিকচকের গোপালপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় তৃণমূলের এক কর্মীকে খুনের অভিযোগ উঠেছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। দাবি, কংগ্রেসের হামলায় নিহত হয়েছেন তৃণমূলের স্থানীয় অঞ্চল সভাপতি মহম্মদ নাসিরের কাকা শেখ মালেক। পায়ে গুলি লেগে আহত হয়েছেন নাসিরও।

    নদিয়া

    চাপড়ার কল্যাণদহে এক তৃণমূল কর্মীকে কুপিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। শাসক দলের দাবি, দলবদ্ধ ভাবে ভোট দিতে যাওয়ার সময় তৃণমূল কর্মীদের উপর হামলা চালান কংগ্রেস কর্মী সমর্থকেরা। ধারালো অস্ত্র দিয়ে ওই তৃণমূল কর্মীদের উপর হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। আমজাদ হোসেন নামে এক তৃণমূল কর্মীকে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। 

    উত্তর ২৪ পরগনা

    বারাসত-১ ব্লকের কদম্বগাছিতে এক নির্দল প্রার্থীর সমর্থককে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। আবদুল্লা আলি নামে এক নির্দল প্রার্থীকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। বয়স ৪১ বছর৷ অভিযোগের আঙুল উঠেছে শাসক দল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ভোটের আগের দিন রাতে তাঁর উপর হামলা চালানো হয়। গভীর রাতে তাঁকে বারাসাত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

    দক্ষিণ ২৪ পরগনা

    ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে আচমকা ছোড়া বোমার আঘাতে মৃত্যু হল এক তৃণমূল কর্মীর। শনিবার এই ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীতে। নিহতের নাম আনিসুল ওস্তাগর। তিনি স্থানীয় তৃণমূল প্রার্থীর আত্মীয় বলে জানা গিয়েছে। ওই ঘটনায় বোমা ছোড়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় নির্দল প্রার্থীর দলবলের বিরুদ্ধে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। 

    পূর্ব বর্ধমান

    কাটোয়ায় খুন হয়েছেন তৃণমূল কর্মী গৌতম রায়। অভিযোগ, সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই হামলার নেপথ্যে। অভিযোগ, কাটোয়ার সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের বুথের (Panchayat Elections 2023) বাইরে বার করে এনে পিটিয়ে খুন করা হয় গৌতমকে। 

    আউশগ্রামে তৃণমূল ও সিপিএম সংঘর্ষে এক সিপিএম কর্মী নিহত হন (Bengal Poll Violence)৷ মৃতের নাম রাজিবুল হক৷ গতকাল পূর্ব বর্ধমানের আউশগ্রামের অমরপুর পঞ্চায়েতের বিষ্ণুপুরে ভোটকর্মীদের সামনেই দুই গোষ্ঠীর বচসা শুরু হয়৷ এরপর তা মারামারিতে পৌঁছয়৷ এই ঘটনায় দু’পক্ষের চারজন আহত হয়েছেন৷ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: আবার নতুন করে সংঘর্ষ মণিপুরে, নাবালক-পুলিশ সহ একদিনে খুন ৪

    Manipur Violence: আবার নতুন করে সংঘর্ষ মণিপুরে, নাবালক-পুলিশ সহ একদিনে খুন ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অগ্নিগর্ভ মণিপুর (Manipur)। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে হিংসা ছড়ানোর ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন চারজন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন এক পুলিশ কমান্ডোও।  নিহতদের মধ্যে এক কিশোরও রয়েছে। এর জেরে জাতিগত হিংসায় মণিপুরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১২৭ জন। পুলিশ সূত্রের খবর, গত ২৪ ঘণ্টায় বিষ্ণুপুর এবং চূড়াচাঁদপুর জেলার সমীনা আবারও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

    দফায় দফায় দুষ্কৃতী হামলা

    গত দু’মাস ধরে বিষ্ণুপুর এবং চূড়াচাঁদপুর এই দুই জেলার সীমানা দফায় দফায় হিংসার কারণে উত্তপ্ত হয়েছে। দুই জেলার সীমানায় সেনা এবং নিরাপত্তা বাহিনীর কড়া নজরদারি সত্ত্বেও বার বার হামলার ঘটনা ঘটেছে। সেনা সূত্রে খবর, পাহাড়ি রাস্তা দিয়ে দুষ্কৃতীরা এই দুই জেলায় ঢুকছেন। তার পরই নতুন করে হিংসার ঘটনা ঘটছে। শুক্রবার রাতেও দুই জেলার সীমানার দু’ধার থেকে গোপনে দুষ্কৃতীরা ঢুকেছিলেন। তার পরই আবার নতুন করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। শুক্রবার ভোররাত দেড়টা নাগাদ এই গুলির লড়াই হয়। টানা কয়েক ঘণ্টা ধরে দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ চলে। পরে খবর পেয়ে নিরাপত্তা বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ওই ঘটনায় মৃত্যু হয় দু’জনের, সঙ্গে গুরুতর আহত হন তিনজন। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুুন: “মেরে ফেলবে, বুথ থেকে সরান”, সুকান্তর কাছে আর্জি রাজ্যের এক পুলিশকর্মীর

    সেনা সূত্রে খবর, দুষ্কৃতীরা বেশ কিছু বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু নিরাপত্তা বাহিনী পাল্টা জবাব দেওয়ায় সেই ঘটনা এড়ানো গিয়েছে। তবে কাংভাই, সোংডো এবং আওয়াং লেখাই গ্রামে গুলির লড়াই চলে। অন্য দিকে, শুক্রবার যৌথ অভিযানে নামে মণিপুর পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী। ইম্ফল পূর্ব, পশ্চিম, চূড়াচাঁদপুর, বিষ্ণুপুর, কাকচিং জেলায় অভিযান চালিয়ে দুষ্কৃতী এবং জঙ্গিদের ১৮টি বাঙ্কার গুঁড়িয়ে দিয়েছে যৌথবাহিনী। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫০টি বাঙ্কার গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। এই অভিযানে পাঁচটি স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র, ৭৪টি গুলি এবং অত্যন্ত শক্তিশালী পাঁচটি হ্যান্ডগ্রেনেড উদ্ধার হয়েছে। বহুদিন ধরে গোষ্ঠীহিংসায় জর্জরিত উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এই রাজ্য। এর মধ্যে চূড়াচাঁদপুরের অবস্থা সবচেয়ে খারাপ। দু’মাস ধরে জ্বলছে মণিপুর। হিংসা থামার কোনও লক্ষণই নেই। মণিপুরের সমতলের বাসিন্দা মেইতেই সম্প্রদায়ের সঙ্গে কুকি এবং নাগা জনগোষ্ঠীর বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন ধরে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Adipurush: নতিস্বীকার! ‘আদিপুরুষ’ বিতর্কে ক্ষমা চাইলেন লেখক মনোজ মুনতাশির

    Adipurush: নতিস্বীকার! ‘আদিপুরুষ’ বিতর্কে ক্ষমা চাইলেন লেখক মনোজ মুনতাশির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘আদিপুরুষ’ (Adipurush) বিতর্কে শেষ পর্যন্ত ক্ষমা চাইলেন চিত্রনাট্য এবং সংলাপ লেখক মনোজ মুনতাশির (Manoj Muntashir)। রামায়ণের আধারে তৈরি এই ছবির সংলাপগুলি খুবই নিম্নরুচির এবং এর ফলে হিন্দুধর্মের ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে বলে অভিযোগ তুলেছিলেন নেটিজেনদের একাংশ। ছবি মুক্তির পর থেকে এই সংলাপ নিয়েই সবথেকে বেশি বিতর্ক দানা বেঁধেছিল। শেষে মুক্তির কয়েকদিনের মধ্যেই সেই বিতর্কিত সংলাপগুলি বদলে দেওয়া হয়।

    মনোজের ট্যুইট বার্তা

    নিজের অবস্থানেই অনড় ছিলেন লেখক। তবে এবার সংলাপ বিতর্কে ক্ষমা চাইলেন তিনি। প্রথমে শনিবার ৮ জুলাই, হিন্দি এবং ইংরেজিতে মনোজ তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলগুলিতে ক্ষমা চেয়ে একটি নোট লিখেছেন। যেখানে লেখা ছিল, ‘আমি মানুষের আবেগ বুঝতে পেরেছি। আদিপুরুষের (Adipurush) দ্বারা আহত হয়েছেন তারা। হাত জোড় করে আমি বলছি, নিঃশর্তভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। প্রভু বজরংবলি আমাদের সকলকে এক করে রাখুন এবং আমাদের পবিত্র সনাতন এবং আমাদের মহান জাতির সেবা করার শক্তি দিক।’  মনোজের এই দেরি করে ক্ষমা চাওয়াকে নেটিজেনরা খুব একটা ভালোভাবে নেয়নি। অনেকেই বলেছেন, সিনেমাটি হল থেকে প্রায় যেতে বসেছে, তখন এই বার্তার মানে নেই।

    ৬০০ কোটি টাকার বেশি বাজেটে তৈরি ওম রাউত পরিচালিত ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যয়বহুল ছবিগুলির মধ্যে একটি আদুপুরুষ (Adipurush)। এই কারণেই ৩৯০ কোটি টাকা বিশ্বব্যাপী উপার্জন করার পরেও, এটি একটি বিশাল বাণিজ্যিক ব্যর্থতায় পরিণত হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শ্যুটিংয়ে নাক ফাটলো শাহরুখের! হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন?

    উল্লেখ্য,‘আদিপুরুষ’ মুক্তির পর থেকেই বিতর্কের কেন্দ্রে রয়েছে। ছবির সংলাপ থেকে ভিএফএক্স, এমনকী রাম, সীতা কিংবা রাবণের মেকআপ নিয়েও সমালোচনা চলেছে। প্রথম তিনদিন পর থেকেই ধীরে ধীরে বক্স অফিসে ডুবতে থাকে রামায়ণের আধারে তৈরি এই ছবি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murder: স্ত্রীকে খুনের পর মাথার ঘিলু রান্না করে খেলেন স্বামী! কোথায় ঘটল এমন হাড়হিম ঘটনা?

    Murder: স্ত্রীকে খুনের পর মাথার ঘিলু রান্না করে খেলেন স্বামী! কোথায় ঘটল এমন হাড়হিম ঘটনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমে স্ত্রীকে খুন (Murder), তারপর নিহতের ঘিলু রান্না করে  খেলেন এক ব্যক্তি। এখানেই অশ্য শেষ নয়, স্ত্রীর খুলিকে ছাইদানি হিসাবে ব্যবহার করার অভিযোগও উঠেছে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে মেক্সিকোর পুয়েব্লোতে। গত ২ জুলাই এই খুনীকে নিজের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করেছে সেদেশের পুলিশ।

    ঘটনার পূর্ণ বিবরণ…

    আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থাগুলি বলছে, অভিযুক্তের নাম আলভারো (৩২)। মেক্সিকো পুলিশ জানিয়েছে, মদ্যপ অবস্থায় গত ২৯ জুন স্ত্রী মারিয়া মন্টসেরাটকে খুন (Murder) করেন আলভারো। পুলিশের কাছে অবশ্য এক আজব দাবি করেছেন আলভারো। তাঁর বক্তব্য, তিনি স্বপ্নাদেশ পেয়েছিলেন, আর সেই আদেশ পালন করতেই স্ত্রীকে এমন নৃশংসভাবে খুন করেন।

    একবছরও পূর্ণ হয়নি খুনীর বিয়ের

    জানা গিয়েছে, এক বছরও সম্পূর্ণ হয়নি মারিয়া ও আলভারোর বিয়ে। মারিয়ার অবশ্য এটা প্রথম বিয়ে নয়। মারিয়ার আগের পক্ষের পাঁচ কন্যা সন্তান রয়েছে বলে খবর, প্রত্যেকের বয়স ১২ থেকে ২৩ এর মধ্যে। সেদেশের স্থানীয় সংবাদপত্রগুলি বলছে, আলভারো পুলিশের জেরায় স্বীকার করেছেন যে, তিনিই মারিয়ার খুনী। এবং ট্যাকো (মেক্সিকো দেশের এক ধরনের খাবার) দিয়ে স্ত্রীর ঘিলু খেয়েছেন। আলভারোর ঘর থেকে তল্লাশি চালিয়ে একটি খুলিও উদ্ধার করেছেন তদন্তকারীরা। আলভারো দাবি, ওই খুলি তাঁর স্ত্রী মারিয়ার। স্ত্রীর দেহাংশ একটি প্ল্যাস্টিকের ব্যাগে ভরে রেখেছেন বলে দাবি করেন আলভারো।

    স্ত্রীকে খুনের (Murder) পর সন্তানকে ফোন করেন আলভারো

    স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলিতে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, স্ত্রী মারিয়াকে খুনের ঠিক দু’দিনের মাথায় তাঁর এক সন্তানকে ফোন করেন আলভারো। তাকে খুনের ঘটনা সম্পর্কে তখনই সবটা জানান আলভারো। বড় মেয়েকে ফোন করে আলভারো জানান, সে এসে যেন তার মায়ের দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। মারিয়ার মা আলিসিয়া মন্টিয়েল সেরান, অর্থাৎ আলভারোর শাশুড়ি সংবাদমাধ্যমে এমনটাই দাবি করেছেন। মারিয়ার মা আলভারোর বিরুদ্ধে কালাজাদুর অভিযোগও এনেছেন। পুলিশ সূত্রে খবর, আলভারোর বাড়ি থেকে তন্ত্রসাধনার বেশ কিছু সরঞ্জাম উদ্ধার হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে ব্ল্যাক ম্যাজিকের যোগ রয়েছে কি না খতিয়ে দেখছে সেদেশের পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: অশান্তি থামছে না দিনহাটায়, ভোটের মধ্যেই গুলিবিদ্ধ বিজেপি কর্মীর মৃত্যু, আহত দুই

    Panchayat Election 2023: অশান্তি থামছে না দিনহাটায়, ভোটের মধ্যেই গুলিবিদ্ধ বিজেপি কর্মীর মৃত্যু, আহত দুই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election 2023) ঘিরে কার্যত অগ্নিগর্ভ হয়ে রইল দিনহাটা। প্রিসাইডিং অফিসার ও বিরোধী প্রার্থীর মাথায় বন্দুক তাক করে যেখানে চলেছে অবাধ ভোট লুট। যদিও কেন্দ্রীয় বাহিনী ও পুলিশ দেখেই চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। দিনহাটার অচিনতলায় ১৮০ ও ১৮১ নম্বর বুথে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। দিনহাটায় তিন বিজেপি কর্মী গুলিবিদ্ধ, এর মধ্যে মৃত ১, বাকি দুজন হাসপাতালে। আরেকটি ঘটনায় বিজেপি কর্মীকে মারধরও করা হয়। 

    গুলিবিদ্ধ বিজেপি কর্মী

    শনিবার সকাল দশটা নাগাদ দিনহাটা ১ নম্বর ব্লকের ভাংগি পার্ট ১ এলাকায় বিজেপির দুই কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়। অপরদিকে দিনহাটার ঘুঘুমারিতেও গুলি চলার ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ হয়ে এক বিজেপি কর্মী আহত হয়েছেন এছাড়াও আহত হয়েছেন আরও এক ব্যক্তি। শনিবার সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ নিউ গিতালদহ সংলগ্ন এলাকায় গুলিবিদ্ধ রেজাউল করিম নামে এক বিজেপি কর্মী এবং গুরুতর আহত বিজেপি প্রার্থীর স্বামী গৌতম সরকার। একদল দুষ্কৃতী এসে তাদের এক কর্মীকে এলোপাথাড়ি মারধর করে ও গুলি চালায়। গুলিবিদ্ধ বিজেপি কর্মী চিরঞ্জিত কার্জির মৃত্যু হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: “মেরে ফেলবে, বুথ থেকে সরান”, সুকান্তর কাছে আর্জি রাজ্যের এক পুলিশকর্মীর

    বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বুথে (Panchayat Election 2023) ঢুকে তাণ্ডব শুরু করে। বাধা দেওয়ায় বিজেপি কর্মীদের উপর চড়াও হয় তারা। বুথের মধ্যেই গুলি চলে। বিজেপি নেতারা দাবি করেন, তৃণমূল আশ্রিত দু্কৃতীদের মারে তাঁদের বেশ কয়েকজন মহিলা কর্মীও জখম হন। দিনহাটা হাসপাতালে তাঁদের চিকিৎসা চলছে। আহত রাধিকা বর্মনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন বিজেপি নেতারা। তারা বলেন, “দিনহাটা ভিলেজ ওয়ানের ওই বুথে দেদার ছাপ্পা ভোট পড়ছিল। পুরো ভোটকেন্দ্র চলে গিয়েছিল দুষ্কৃতীদের দখলে।”

    নির্দল প্রার্থীকে লক্ষ্য করে গুলি

    শুধু বিজেপি কর্মীরাই আক্রান্ত নন, এদিন সকালে কোচবিহারের দিনহাটায় নির্দল প্রার্থীকে লক্ষ্য করে গুলি চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। গুলিবিদ্ধ পুঁটিমারি ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্দল প্রার্থী ভোলা বর্মনকে কোচবিহারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর পেটে গুলি লাগে। নির্দল প্রার্থীর এক অনুগামীর মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি, আরেক সমর্থকের হাত ভেঙে দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে শাসকদল।

    তৃণমূল বনাম বিক্ষুব্ধ তৃণমূল

    অন্যদিকে এই কোচবিহারের দিনহাটার খাটামারির ১৯১ নম্বর বুথে দেদার ছাপ্পা ভোট দেওয়ার অভিযোগ ঘিরে তুলকালাম বেঁধে যায়। এখানে আবার শাসকদল ও তার বিক্ষুব্ধদের মধ্যে সংঘর্ষ।  তৃণমূল ও বিক্ষুব্ধ তৃণমূলের সংঘর্ষে ভয়ঙ্কর চেহারা নিল বুথ। অভিযোগ, প্রিসাইডিং অফিসারকে বেধড়ক মারধর করে ছাপ্পা ভোট দেয় বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীরা। পাল্টা তৃণমূল কর্মীরা এসে ব্যালট পেপার ফেলে দেয়। বুথ ভাঙচুর করে। বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীদের মেরে তাড়ানো হয় বলে অভিযোগ। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: “মেরে ফেলবে, বুথ থেকে সরান”, সুকান্তর কাছে আর্জি রাজ্যের এক পুলিশকর্মীর

    Panchayat Election 2023: “মেরে ফেলবে, বুথ থেকে সরান”, সুকান্তর কাছে আর্জি রাজ্যের এক পুলিশকর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধীরা বারবার অভিযোগ তুলেছেন পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) পুলিশের সাহায্য নিয়ে শাসক তৃণমূল সন্ত্রাস চালাচ্ছে। কিন্তু এবার উলাটপুরাণ!  রাজ্য পুলিশের এক কর্মী সুকান্তের কাছে এসেই দায়িত্ব থেকে মুক্তির আর্জি জানালেন। জানালেন, ছাপ্পা ভোটে বাধা দেওয়ার জন্য তাঁকে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে শাসকদলের নেতারা। মৃত্যুভয়ে তিনি দায়িত্ব থেকে সরে যেতে চান। 

    পুলিশকর্মীর আর্জি

    গঙ্গারামপুরের সুখদেবপুরে ১৭৬ নম্বর বুথে ছাপ্পা ভোট পড়ছে বলে অভিযোগ তোলে বিজেপি। স্থানীয় বিজেপি নেতাদের ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে যান সুকান্ত। তখনই রাজ্য পুলিশের কর্মী কৃষ্ণমোহন ঝাঁ সুকান্তের গাড়ির কাছে এসে কাতর স্বরে দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার আর্জি জানান। তিনি বলেন, ‘‘আমি সরতে চাইছি। আমি কী করব একা? আমায় হুমকি দিচ্ছে। আমি বলেছি, ছাপ্পা ভোট হতে দেব না। তখন বলেছে, ‘চুপচাপ থাকুন। না হয় এখান থেকে সরে যান। পুরোপুরি ছাপ্পা ভোট হবে।’’’ একই সঙ্গে কৃষ্ণমোহন বলেন, ‘‘আমার লাইন সামলানোর কথা। কিন্তু বাধ্য হয়ে বুথের ভিতরে গিয়েছি। তার পরেই মেরে ফেলার হুমকি। আমি এখন এখান থেকে সরে যেতে চাইছি।’’

     আরও পড়ুন: কোচবিহারে বুথে বোমাবাজি, বিজেপির পোলিং এজেন্ট খুন, মালদায় খুন তৃণমূল কর্মী

    সুকান্তর ট্যুইট

    এরপরই রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন,  ‘‘গোটা রাজ্যেই ভোটের (Panchayat Election 2023) নামে প্রহসন চলছে। গঙ্গারামপুরের ঘটনা দেখিয়ে দিল, কোথাও কোথাও সৎ পুলিশকর্মীরা প্রতিবাদ করলে তাঁরাও কতটা অসহায়।’’

    তবে সুকান্তের দাবি, বেশির ভাগ জায়গাতেই পুলিশের মদতে গোলমাল করছে তৃণমূল। তিনি বলেন, ‘‘ওই পুলিশকর্মী আমার কাছে আসার আগে তাঁর কর্তাদের কাছেও জানিয়েছেন। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। আসলে উপরের কর্তারা সবটাই করছে তৃণমূলের নির্দেশ মতো।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share