Tag: Madhyom

Madhyom

  • Talent: স্বীকৃতি দিল ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস! তিন বছরের খুদের প্রতিভা চমকে দেবে

    Talent: স্বীকৃতি দিল ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস! তিন বছরের খুদের প্রতিভা চমকে দেবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স সবে তিন বছর পেড়িয়েছে। এই বয়সে সাধারণত সবে অক্ষরজ্ঞান হয়। অনেকে ঠিকমতো করে কথা বলতে পারে না। সেখানে তিন বছরের দীপান্বিতা বর্মনের প্রতিভা (Talent) দেখে হতবাক সকলে। এত অল্প বয়সে তার এই প্রতিভাকে (Talent) স্বীকৃতি দিল ইন্ডিয়া বুক অব রেকর্ডস। বিষয়টি জানাজানি হতেই অনেকেই বাড়িতে ভিড় করেছেন। প্রতিবেশীরাও তার প্রতিভা (Talent) দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ। প্রতিবেশী শ্যামল পাল বলেন, আমাদের এই সীমান্তবর্তী গ্রামে খুদে মেয়ের এই সাফল্যে আমরা খুব গর্বিত।

    তিন বছরের খুদের প্রতিভা (Talent) কী জানেন?

    দীপান্বিতার বাড়ি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের চিঙ্গিসপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সীমান্তবর্তী গ্রাম কিসমত রামকৃষ্ণপুরে। এই বয়সে তার দেশের সব রাজ্যের রাজধানীর নাম মুখস্থ। একাধিক দেশের নাম তাঁর ঠোঁটের ডগায়। মাত্র দু মিনিট ২৫ সেকেন্ডে বিভিন্ন দেশ ও ভারতের সব রাজ্য মিলিয়ে ১০০টি রাজধানীর নাম অনায়াসে বলে দিতে পারে সে। আর এই বিরল প্রতিভা (Talent) দেখেই ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে নাম উঠেছে তার। ইতিমধ্যেই মেডেল, সার্টিফিকেট সহ অন্যান্য পুরস্কার তার বাড়িতে এসে পৌঁছেছে। আর এই খুদের এমন সাফল্যে গর্বিত তার বাবা মা, পরিবারের লোকজন। গর্বিত সমগ্র গ্রামের বাসিন্দারাও। তিন বছরের খুদের অর্জন করা পুরস্কারগুলি দেখতে তার বাড়িতে এখন ভিড় জমাচ্ছেন এলাকাবাসীও।

    কী বললেন দীপান্বিতার বাবা?

    দীপান্বিতার বাবা সুরজিৎ বর্মন বলেন, আমরা খেলার ছলে মেয়েকে এসব রাজধানীর নাম বলতাম। ও একবার শুনলে সেটা মনে রাখতে পারত। ফলে, প্রতিদিন নতুন নতুন রাজধানীর নাম বলতাম। প্রথমে দেশের সব রাজ্যের নাম বললাম। দেখলাম, কয়েকদিনের মধ্যেই ও সব রাজধানীর নাম বলে দিল। এরপর দেশ ছাড়িয়ে সারা বিশ্বের সব দেশের নাম, রাজধানীর নাম ওর কাছে বলি। সব দেশের নাম ও অনায়াসে বলে দেয়। এরপর একদিন ওর প্রতিভার (Talent) বিষয়টি ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডে মেল করে জানাই। ওদের নির্দেশ মতো ২ মিনিট ২৫ সেকেন্ডের ভিডিও করে ওদের পাঠাই। এরপর মেয়ের প্রতিভাকে (Talent) ওরা স্বীকৃতি দেওয়ায় খুব ভাল লাগছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের জেলা নেতৃত্বের ডাকা বৈঠকে কোন্দল প্রকাশ্যে! গরহাজির একাধিক কাউন্সিলার

    TMC: তৃণমূলের জেলা নেতৃত্বের ডাকা বৈঠকে কোন্দল প্রকাশ্যে! গরহাজির একাধিক কাউন্সিলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য নেতৃত্বের নির্দেশ ছিল দক্ষিণ দমদম পুরসভায় তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলারদের মধ্যে কোন্দল মেটাতে হবে। সেই নির্দেশ মেনে জেলা নেতৃত্ব বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসেন। তবে, দক্ষিণ দমদম নয়, বরানগরে সেই বৈঠকের আয়োজন করা হয়। আর সেই বৈঠকে তৃণমূল কাউন্সিলারদের হাজিরার সংখ্যায় শাসক দলের গোষ্ঠীকোন্দলের চিত্র আরও একবার প্রমাণ করে দিল। জেলা নেতৃত্বের নির্দেশকে যে তারা আমল দিতে নারাজ তা প্রকাশ্যে চলে এল। যা নিয়ে বারাকপুর সাংগঠনিক জেলায় ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে।

    জেলা নেতৃত্বের ডাকা বৈঠকে যাননি কতজন কাউন্সিলার?

    বৃহস্পতিবার জেলা নেতৃত্বের পক্ষ থেকে দক্ষিণ দমদম পুরসভার সব কাউন্সিলারকে ডাকা হয়েছিল। সেই বৈঠকে তৃণমূলের (TMC) দমদম বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায়, সাংসদ সৌগত রায়, শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু, দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু, দলের যুব সভাপতি দেবরাজ চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন। জানা গিয়েছে, দক্ষিণ দমদম পুরসভায় মোট ওয়ার্ডের সংখ্যা ৩৫। তার মধ্যে একজন কাউন্সিলার মারা গিয়েছেন। দুজন কাউন্সিলার নির্দল। ৩২ জন তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলারকে এদিন ডাকা হয়েছিল। এরমধ্যে একজন করোনা আক্রান্ত। আর একজন মহিলা কাউন্সিলার ব্যক্তিগত কারণে বৈঠকে আসতে পারেননি। বাকী ৩০ জন কাউন্সিলারের বৈঠকে থাকার কথা। কিন্তু, বাস্তবে দেখা গেল, ১৬ জন কাউন্সিলার বৈঠকে উপস্থিত হয়েছেন। ১৪ জন কাউন্সিলার বৈঠকে যাননি। তাদের বক্তব্য, দুই নির্দল কাউন্সিলার দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রীতা রায়চৌধুরীকে ডাকতে হবে। জেলা নেতৃত্বের ডাকা বৈঠকে একসঙ্গে এতজন কাউন্সিলারের গরহাজিরার ঘটনায় দলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে। যদিও পুরসভার চেয়ারপার্সন কস্তুরি চৌধুরী বলেন, আমরা সব ওয়ার্ডে কাজের সমবন্টন করি। কি কি কাজ হচ্ছে তাও বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয় বৈঠকে। কাজের ক্ষেত্রে কাউকেই বৈষম্য করা হয় না।

    কাউন্সিলারদের গরহাজিরা নিয়ে কী বললেন তৃণমূলের (TMC) জেলা সভাপতি?

    বৈঠকে অনুপস্থিত কাউন্সিলারদের ওপরে অসন্তুষ্ট হয়েছেন তৃণমূলের (TMC) বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায়। তিনি বৈঠকে বলেন, কাউন্সিলারদের অভিযোগ নিয়েই এই বৈঠক ডাকা হয়েছিল। সেখানে এসে তাদের দাবিদাওয়ার বিষয়টি বলতে পারত। আমি সমস্ত বিষয়টি দলের ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বকে জানাবো।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: অনুব্রতর গড়ে অমিত শাহের সভা, সাজো সাজো রব সিউড়িতে

    Amit Shah: অনুব্রতর গড়ে অমিত শাহের সভা, সাজো সাজো রব সিউড়িতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাটআউট, পোস্টার আর গেরুয়া পতাকায় ছয়লাপ অনুব্রত মণ্ডলের খাসতালুক বীরভূমের জেলা সদর শহর সিউড়ি। সাজো সাজো রব। সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। শাসক থেকে বিরোধী, সকলেই প্রচারের ময়দানে নেমে পড়েছে। এরই মাঝে বাংলায় আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। শুক্রবার সিউড়ির বেণীমাধব স্কুলের মাঠে একটি জনসভা করবেন শাহ। তার আগে বুধবার সন্ধ্যায় সিউড়িতে বেণীমাধব স্কুলের মাঠ পরিদর্শন করেছেন রাজ্য বিজেপি-র সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। অমিত শাহের সভার প্রস্তুতি দেখে খুশি সুকান্ত। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমস্ত রকম সহযোগিতা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। 

    সিউড়িতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কী কী কর্মসূচি রয়েছে?

    প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ দুর্গাপুর এয়ারপোর্টে পৌঁছবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে সিউড়ি যাবেন তিনি। শহরের দুটি জায়গায় হেলিপ্যাড তৈরি করা হয়েছে। সিউড়ির মাটিতে পা দিয়ে তিনি সোজা সার্কিট হাউস চলে যাবেন। এরপর দুপুর আড়াইটে নাগাদ বেণীমাধব স্কুলের মাঠে জনসভা করবেন। বিকেল ৪ টে নাগাদ সিউড়ি থেকে ফের দুর্গাপুর হয়ে সাড়ে ৫ টা নাগাদ দমদম বিমানবন্দরে পৌঁছবেন। এরপর সন্ধ্যায় দলের নেতাদের সঙ্গে দফায়-দফায় বৈঠক করবেন শাহ। পরদিন শনিবার সকাল ১০টা নাগাদ দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরে পুজো দেবেন তিনি। 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভা নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি?

    অমিত শাহের (Amit Shah) সভার প্রস্তুতি কেমন হয়েছে, বুধবার বীরভূমে এসে তা ঘুরে দেখেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, প্রচণ্ড গরম এড়াতে জার্মান হ্যাঙার শেড করা হয়েছে। পাশাপাশি সভায় আসা কর্মীদের জন্য ৫০ হাজার জলের পাউচ রাখা হয়েছে। আর জেলা সফরের ফাঁকে শুক্রবার তিনি জাতীয় সড়কের ধারে দলীয় কার্যালয়েরও উদ্বোধন করবেন। 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) কী বলেন, সেদিকে তাকিয়ে রয়েছেন কর্মীরা

    গরুপাচার কাণ্ডে কেষ্ট এখন তিহাড় জেলে। এই জেলার সাংগঠনিক দায়িত্ব মুখ্যমন্ত্রী নিজের হাতে রেখেছেন। জানা গিয়েছে, চলতি বছরে বাংলায় মোট ১২টি সভা করতে পারেন অমিত শাহ (Amit Shah)। মূলত তৃণমূল সুপ্রিমোর দায়িত্বে থাকা বীরভূমকে পাখির চোখ করেছে বিজেপি। তাই, চলতি বছরে শুক্রবার তাঁর প্রথম সভা হচ্ছে বীরভূমে। নিচুতলার কর্মীদের সামনে থেকে লড়াই করার সাহস জোগাতে বিজেপি নেতৃত্ব ময়দানে নেমেছে। মূলত শাহের (Amit Shah) সফরের মাধ্যমে দলীয় সংগঠন মজবুত করার দিকে ঝুঁকছে বিজেপি। বাংলায় প্রথম সভা করতে এসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কী বলেন, সেদিকে তাকিয়ে রয়েছেন কর্মীরা। সিউড়িতে দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন হওয়ার পর দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করারও কথা রয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rozgar Mela: ‘বিরোধিতা নয়, প্রধানমন্ত্রীকে অনুসরণ করুন’, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা নিশীথের

    Rozgar Mela: ‘বিরোধিতা নয়, প্রধানমন্ত্রীকে অনুসরণ করুন’, মুখ্যমন্ত্রীকে বার্তা নিশীথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিরোধিতা নয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অনুসরণ করুন। বেকার যুবকদের পুলিশের লাঠির বাড়ি নয়, চাকরি দিন। যুবরাই দেশের ভবিষ্যৎ। বৃহস্পতিবার এনজেপি-তে রোজগার মেলা (Rozgar Mela) অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি এই আবেদনই জানালেন কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্র ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক। এদিন কাশ্মীর কলোনিতে রেলের ভিআইপি গেস্ট হাউসে এই রোজগার মেলায় মোট ২৫৬ জনের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ২১২ জন রেলের। এদিন একই সময়ে দেশের অন্যান্য স্থানেও এই রোজগার মেলার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন দফতরে মোট ৭১ হাজার ৫০৬ জনের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। ভার্চুয়ালি এই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 

    পশ্চিমবঙ্গে বেকার ছেলেমেয়েদের নিয়ে কী বললেন মন্ত্রী?

    নিশীথ প্রামাণিক বলেন, প্রধানমন্ত্রী দেশকে সমৃদ্ধ করতে প্রতিশ্রুতিমতো যুবদের চাকরি (Rozgar Mela) দিয়ে চলেছেন। সেখানে পশ্চিমবঙ্গে বেকার ছেলেমেয়েরা চাকরির জন্য রাস্তায় ধর্না দিচ্ছে। ন্যায্য দাবির সেই কন্ঠকে রোধ করতে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর পুলিশ দিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের পেটাচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রীকে বলবো, প্রধানমন্ত্রীর বিরোধিতা না করে তাঁকে অনুসরণ করুন। বেকার ছেলেমেয়েদের পুলিশের লাঠির বাড়ি নয়, চাকরি দিন। তাঁরাই দেশের ভবিষ্যৎ। এক প্রশ্নের উত্তরে নিশীথ প্রামাণিক বলেন, যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি না দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী চাকরি চুরি করছেন। এক যুগ ধরে এরাজ্যে সরকারি দফতরে নিয়োগ নেই, শিল্প নেই। বেকার ছেলেমেয়েরা রাস্তায় কাঁদছে। সরকারি চাকরিজীবীরা ন্যায্য ডিএ’র জন্য ধর্না দিচ্ছেন। এরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সরকার সবদিকেই  চূড়ান্ত ব্যর্থ। আইন-শৃঙ্খলা, উন্নয়ন সবেতেই ব্যর্থ। অর্থনৈতিক দিক থেকেও বেহাল অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে এই রাজ্য। তবু এদের দুর্নীতি থেমে নেই। একের পর এক তদন্তে সরকারের মন্ত্রী থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতারা ধরা পড়ছেন। আগামীতে আরও রাঘববোয়াল ধরা পড়বে। 

    ‘খেলো ইন্ডিয়া’ নিয়ে রাজ্যকে তোপ

    রোজগার মেলায় (Rozgar Mela) এক প্রশ্নের উত্তরে নিশীথ প্রামাণিক বলেন, দুঃখ লাগে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একসময় কেন্দ্রের ক্রীড়ামন্ত্রী ছিলেন। তিনি মুখ্যমন্ত্রী হয়ে এরাজ্যের খেলাধুলোর উন্নয়নে কোনও উদ্যোগ নেননি। খেলো ইন্ডিয়া কেন্দ্র তৈরির জন্য সব রাজ্যের কাছে প্রস্তাব চেয়ে আবেদন জানিয়েছিল কেন্দ্র সরকার। সবাই সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে একাধিক খেলো ইন্ডিয়া কেন্দ্র তৈরি করে ফেলেছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ কোনও প্রস্তাব পাঠায়নি, বারবার বলা সত্ত্বেও। তাই রাজ্যের অন্যান্য জায়গার মতো উত্তরবঙ্গ খেলো ইন্ডিয়া কেন্দ্র থেকে বঞ্চিত হয়েছে। অথচ উত্তরবঙ্গে ফুটবল-ক্রিকেট, অ্যাথলেটিক্স-এর প্রচুর প্রতিভা রয়েছে। এদের আত্মপ্রকাশের জন্য রাজ্য সরকার কোনও উদ্যোগ নিচ্ছে না। শিলিগুড়িতে ক্রিকেট স্টেডিয়ামের প্রয়োজন রয়েছে। সে ব্যাপারেও মুখ্যমন্ত্রী কোনও উদ্যোগ নিচ্ছেন না। তাঁরা যদি প্রস্তাব দেন, তাহলে কেন্দ্র সরকার শিলিগুড়িতে ক্রিকেটের জন্য স্টেডিয়াম তৈরি করে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Police Officer: অমিত শাহের সভার আগেই সরিয়ে দেওয়া হল কেষ্ট ঘনিষ্ঠ সিউড়ি থানার আইসি-কে!

    Police Officer: অমিত শাহের সভার আগেই সরিয়ে দেওয়া হল কেষ্ট ঘনিষ্ঠ সিউড়ি থানার আইসি-কে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সফরের আগেই বীরভূমের সিউড়ি থানার আইসি শেখ মহম্মদ আলিকে (Police Officer) সরিয়ে দেওয়া হল। শুক্রবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সিউড়িতে সভা করবেন। তার আগেই অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ওই আইসি-কে (Police Officer) সরিয়ে দেওয়া হল। এমনিতেই মাসখানেক আগেই এই পুলিশ অফিসারকে সিবিআই এবং ইডি জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এরমধ্যেই তাঁকে আইসি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় জেলা জুড়ে চর্চা শুরু হয়েছে। অন্যদিকে, রামপুরহাট থানার আইসি দেবাশিস চক্রবর্তীকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদিও জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, এটা রুটিন বদলি।

    দুই থানার আইসি-কে (Police Officer) কোথায় বদলি করা হল?

    মাসখানেক আগেই সিউড়ি থানার আইসি (Police Officer) শেখ মহম্মদ আলিকে  নিজাম প্যালেসে ডেকে সিবিআই ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ করেন। মূলত কয়লা পাচার করার জন্য তাঁকে নিয়মিত প্রোটেকশন মানি দেওয়া হত বলে তদন্তকারী অফিসাররা জানতে পেরেছেন। কয়লা পাচারের মূল অভিযুক্ত অনুপ মাঝি ওরফে লালার মুখেও এই পুলিশ অফিসারের নাম সিবিআই আধিকারিকরা জানতে পেরেছেন। মহম্মদবাজারের অফিসার ইন চার্জ (Police Officer)  হিসেবে থাকার সময় এই পুলিশ আধিকারিক নিয়মিত প্রোটেকশন মানি নেওয়ার পাশাপাশি  বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে যেত। বিনিময়ে পাচারকারীদের কয়লা পাচার করতে কোনও সমস্যা হত না। কোনও সমস্যা হলেই মহম্মহ আলি ছিলেন মুশকিল আসান। পরে, জেলার এক উচ্চ পদস্থ কর্তার সঙ্গে তাঁর এতটাই সখ্যতা ছিল যে জেলার বিভিন্ন থানায় কে কোথায় অফিসার হবেন তা তিনি ঠিক করতেন। কয়েকদিন আগে দিল্লিতে ইডি তাঁকে ডেকে পাঠায়। এতকিছুর পরও সিউড়ি থানার মতো গুরুত্বপূর্ণ থানায় তাকে রেখে দেওয়ার অর্থ রাজ্য পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। ফলে, তাঁর বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার কী ব্যবস্থা নেয় তারদিকে জেলাবাসীর নজর ছিল। এবার তাঁকে সিউড়ি থানার আইসি-র (Police Officer) পদ থেকে সরিয়ে জেলা এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চে বদলি করা হয়েছে। আর মহম্মদ আলির জায়গায় বর্ধমানের কোর্ট ইন্সপেক্টর দেবাশিস ঘোষকে সিউড়ি থানার আইসি (Police Officer) করা হয়েছে। অন্যদিকে, বগটুইকাণ্ডের পর রামপুরহাটের আইসি ত্রিদিব প্রামাণিককে সরিয়ে রাতারাতি দেবাশিস চক্রবর্তীকে রামপুরহাট থানার আইসি করা হয়েছিল। এবার তাঁকে পশ্চিম মেদিনীপুরের ডিআইবিতে বদলি করে দেওয়া হল। আর পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে নীলোত্পল বিশ্বাসকে রামপুরহাটের আইসি করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Home Minister: বাংলা নববর্ষে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে আসছেন অমিত শাহ! জোরদার করা হল নিরাপত্তা ব্যবস্থা

    Home Minister: বাংলা নববর্ষে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে আসছেন অমিত শাহ! জোরদার করা হল নিরাপত্তা ব্যবস্থা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৫ এপ্রিল, শনিবার বাংলা নববর্ষ। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হবে। ওইদিনই মন্দিরে পুজো দিতে আসছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী (Home Minister) অমিত শাহ। ভিভিআইপি-র নিরাপত্তা আর ভক্তদের ভিড় সামাল দিতে প্রশাসনিক স্তরে প্রস্তুতি তুঙ্গে। এমনিতেই তীব্র দাবদাহে হাঁসফাঁস অবস্থা। তাপমাত্রা লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে এখন ৪০ ডিগ্রিতে পৌঁছে গিয়েছে। এই গরমের মধ্যে ভক্তরা যাতে সুষ্ঠুভাবে পুজো দিতে পারেন তারজন্য সবরকম উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মন্দিরের অছি পরিষদের সম্পাদক কুশল চৌধুরী বলেন, সকাল পাঁচটায় মন্দিরের গেট খুলে দেওয়া হবে। গরমের জন্য নিয়মিত মন্দির চত্বরের চাতালে জল দেওয়া হবে। তাড়াতাড়ি পুজো দিয়ে ভক্তরা যাতে বাড়ি ফিরে যেতে পারেন, তার ব্যবস্থা করা হবে।

    মন্দিরের পুজো দিতে কখন আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী(Home Minister)?

    লক্ষাধিক ভক্ত এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী (Home Minister) পুজো দিতে আসবেন বলে নিরাপত্তার বিষয়টি পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা মন্দিরে এসে খতিয়ে দেখে যান। জানা গিয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী (Home Minister) বেলা ১০টা নাগাদ আসবেন। সেই সময় মন্দির সাধারণ ভক্তদের জন্য কিছুক্ষণ বন্ধ রাখা হবে। ফলে, তার আগেই বেশিরভাগ ভক্ত যাতে পুজো দিতে পারেন তার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, ভিভিআইপি-র জন্য নিরাপত্তা অনেকটাই জোরদার করা হয়েছে। মন্দিরের কর্মকর্তাদের অনুরোধ, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সকাল সকাল ভক্তরা পুজো দিয়ে বাড়ি ফিরে যান।

    বাংলা নববর্ষে মন্দিরে বিশেষ কী পুজো হবে?

    মন্দির সূত্রে জানা গিয়েছে, সকালে মঙ্গলারতি দিয়ে পুজোর সূচনা হবে। সারাদিন জুড়ে নিয়মমাফিক পুজোর পাশাপাশি এদিন বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হবে। হালখাতার বিশেষ পুজো হবে। আর এই পুজো করাতেই হাজার হাজার ভক্ত লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকেন। এবারও গরমে যাতে সমস্যা না হয় তারজন্য ঘণ্টায় ঘণ্টায় মেঝেতে জল সরবরাহ করা হবে। ভোর থেকে মায়ের কাছে পুজো দেওয়ার জন্য মন্দিরের গেট খুলে দেওয়া হয়। মন্দিরের অছি পরিষদের সম্পাদক কুশল চৌধুরী আরও বলেন, লক্ষাধিক ভক্ত সমাগম হবে। তারজন্য প্রচুর স্বেচ্ছাসেবক মোতায়েন করা হবে।

    ভিড় সামাল দিতে কী কী করা হচ্ছে?

    পুলিশ প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ভিড় সামাল দিতে দক্ষিণেশ্বর স্টেশনের মুখে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন থাকবে। সেখানে দড়ি দিয়ে ভক্তদের আটকে দফায় দফায় ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্কাইওয়াকের নীচ থেকে লাইন দিয়ে হাজার হাজার ভক্ত মন্দিরের দিকে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কোনও যানবাহন মন্দিরের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হবে না। মন্দিরে যাতায়াতের একাধিক জায়গায় জলের কাউন্টার করা হবে। পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ এই দিনে ফি বছর স্নানের ঘাটে ভক্তদের ভিড়ে তিল ধারনের জায়গা থাকে না। সেখানে এবারও বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে। মন্দিরের ভিতরে ঢোকার মুখে একাধিক বাঁশের ব্যারিকেড করা হবে। ভক্তদের সেই ব্যারিকেডের ভিতর দিয়ে গিয়ে মন্দিরে পুজো দিতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: অনুব্রতর গড়ে কাজল-কেরিমকে কড়া বার্তা দিলেন সুকান্ত! কী বললেন?

    Sukanta Majumdar: অনুব্রতর গড়ে কাজল-কেরিমকে কড়া বার্তা দিলেন সুকান্ত! কী বললেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  “পঞ্চায়েত ভোটে কোন কর্মীর গায়ে যদি হাত পরে, সেই হাতের ব্যবস্থা হবে।”  বুধবার বীরভূমের লাভপুরের সভা থেকে হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। মূলত অনুব্রতহীন প্রথম পঞ্চায়েত ভোট হতে চলেছে এই রাজ্যে। কেষ্টর জেলযাত্রার পর এখন কাজল শেখের ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়েছে। তাঁকে তৃণমূলের কোর কমিটির সদস্য করা হয়েছে। কেরিম খানও দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। এমনই অভিযোগ বিরোধীদের। এই সব নেতা পঞ্চায়েত ভোটে সন্ত্রাস করতে পারে। তাই, এদিনের সভা মঞ্চ থেকে তৃণমূলের দাপুটে নেতা কাজল শেখ ও জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আব্দুল কেরিম খানের নাম করে হুঁশিয়ারি দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) । তিনি বলেন,”যদি ইট মারেন পাথর কিন্তু খেতে হবে। পঞ্চায়েত ভোটে আমাদের কোন কর্মীর গায়ে যদি হাত পরে সেই হাতের ব্যবস্থা ভারতীয় জনতা পার্টি করবে, সুকান্ত মজুমদার করবে।  কাজল শেখ ও কেরিম খানই হোক, তার ব্যবস্থা করা হবে। ভয় পাবেন না।”

    মিড ডে মিলের দুর্নীতি নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    মিড ডে মিলের দুর্নীতি নিয়েও বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) সরব হন। তিনি বলেন, ১০০ কোটি টাকা দুর্নীতি হয়েছে। আর সেই টাকা তৃণমূল নেতাদের পকেটে ঢুকেছে। কেন্দ্রীয় সরকার পড়ুয়া পিছু ৬ টাকা করে বরাদ্দ করে। এই রাজ্যেও সেই টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। তাতে দেখা যাচ্ছে কয়েক কোটি পড়ুয়ার নাম বেশি করে দেখানো হয়েছে। রাজ্যের পাঠানো সেই ভুয়ো তালিকা পিছু পড়ুয়াদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে টাকা পাঠানো হয়েছে। কিন্তু, সেই টাকা স্কুলে যায়নি। তৃণমূল নেতাদের পকেটে ঢুকেছে। আর কেন্দ্রীয় টিম রাজ্যে আসার পরও এই দুর্নীতির বিষয়টি সামনে এসেছে।

    লাভপুর থানার ওসিকে কি বললেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    এদিন লাভপুরে সতীর একান্ন পীঠের অন্যতম ফুল্লরাতলা মন্দিরের সামনে থেকে মিছিল করেন সুকান্ত মজুমদার। মিছিলে কর্মী সমর্থকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। পরে, লাভপুর বাসস্ট্যান্ডে সভায় তিনি বক্তব্য রাখেন। ব্যাঙ্গ করে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “আগে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্য লোকে শান্তিনিকেতন দেখতে আসতেন। এখন পর্যটক বেড়ে গিয়েছে। অপা দেখতে পর্যটকেরা আসে। তৃণমূল নেতাদের কচি কচি গার্লফ্রেন্ড। বুড়ো বুড়ো নেতা কচি কচি গার্লফ্রেন্ড। সেই নেতারা গার্লফ্রেন্ডদের জন্য বাগান বাড়ি বানিয়ে রেখেছে।”এরপরেই লাভপুর থানার ওসিকে হুঁশিয়ারি দেন তিনি। তিনি বলেন, “ওসি তৃণমূল নেতায় পরিণত হয়েছে। বালির টাকা খাচ্ছে। প্যান কার্ডের নম্বরটা যদি ইনকাম ট্যাক্সকে দিই, হিসাব দিতে পারবেন তো।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: ঐতিহাসিক মুহূর্ত! গঙ্গার নিচ দিয়ে ছুটল মেট্রো, যাত্রীদের জন্য খুলছে কবে?

    Kolkata Metro: ঐতিহাসিক মুহূর্ত! গঙ্গার নিচ দিয়ে ছুটল মেট্রো, যাত্রীদের জন্য খুলছে কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বপ্ন সত্যি হল। ইতিহাস সৃষ্টি করল কলকাতা মেট্রো (Kolkata Metro)। নববর্ষের প্রাক্কালে কলকাতা মেট্রোর মুকুটে জুড়ল নয়া পালক। কথায় আছে, ‘মঙ্গলে ঊষা বুধে পা, যথা ইচ্ছা তথা যা’। সেই বুধবারই মেট্রো ছুটল পবিত্র গঙ্গার নিচ দিয়ে। সারা দেশের মধ্যে কলকাতা মেট্রোই যেমন প্রথম ভূগর্ভস্ত রেলপথ, তেমনি নদীর নিচে দিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রেও সেই প্রথম হওয়ার শিরোপাটাই তারা ধরে রাখল। একই সঙ্গে দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষা এবং টানটান উত্তেজনারও অবসান ঘটল।

    কীভাবে হল এই অসাধ্য সাধন?

    রেক নম্বর এম আর-৬১২। সময় বুধবার বেলা ১১ টা ৫৫ মিনিট। এই মাহেন্দ্রক্ষণেই গঙ্গা পার হল মেট্রো। মেট্রোপথে জুড়ল দুটি শহর। ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হতে ওই রেকে ছিলেন মেট্রো রেলের (Kolkata Metro) জেনারেল ম্যানেজার পি উদয়কুমার রেড্ডি। তাঁর সঙ্গী মেট্রো এবং কেএমআরসিএল-এর অন্যান্য পদস্থ কর্তারা। মহাকরণ থেকে গঙ্গার নিচ দিয়ে ট্রেন পৌঁছল হাওড়া ময়দানে। হাওড়া স্টেশনে পৌঁছনোর পর পুজো দিলেন জেনারেল ম্যানেজার রেড্ডি। পরে এম আর-৬১৩ নম্বর রেককেও একইভাবে নিয়ে যাওয়া হয় হাওড়া ময়দানে। 

    সাত মাস চলবে ট্রায়াল রান

    এই ঘটনাকে ঐতিহাসিক মুহূর্ত আখ্যা দিয়ে জেনারেল ম্যানেজার জানান, আপাতত সাত মাস এসপ্লানেড থেকে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত চলবে ট্রায়াল রান। তারপরই নিয়মিত মেট্রো (Kolkata Metro) চলাচল শুরু হবে। 

    নববর্ষের উপহার

    মেট্রো রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, বহু বাধা-বিঘ্ন পেরনোর পরেই এই সাফল্য অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। কলকাতা ও শহরতলির যাত্রীদের কাছে অত্যাধুনিক পরিবহণ ব্যবস্থা পৌঁছে দিতে এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এটি নিঃসন্দেহে বাংলার মানুষের কাছে রেলের পক্ষ থেকে নববর্ষের উপহার।
    মেট্রো রেলের (Kolkata Metro) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ৪.৮ কিলোমিটার ভূগর্ভস্ত পথে ট্রায়াল রান শুরু হবে খুব শীঘ্রই। বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হবে এই বছরের মধ্যেই। যাত্রাপথ খুলে গেলে হাওড়াই হবে গভীরতম স্টেশন, যা ভূপৃষ্ঠ থেকে তেত্রিশ মিটার নিচে। গঙ্গার নিচে ৫২০ মিটার পথ পেরতে মেট্রো সময় নেবে ৪৫ সেকেন্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Police: ধৃত কলকাতা পুলিশের সেই এসিপি-র কাছ থেকে মিলল আবাসন দফতরের একাধিক জাল নিয়োগপত্র

    Kolkata Police: ধৃত কলকাতা পুলিশের সেই এসিপি-র কাছ থেকে মিলল আবাসন দফতরের একাধিক জাল নিয়োগপত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারের জাল লাইসেন্স দেওয়ার অভিযোগ ছিল ধৃত কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার অফ পুলিশ (এসিপি) সোমনাথ ভটাচার্যের বিরুদ্ধে। এবার তাঁর হেফাজত থেকে মিলল আবাসন দফতরে গ্রুপ সি পদে একাধিক জাল নিয়োগপত্র। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কর্তাদের। লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা করার অভিযোগে ধৃত ওই পুলিশ অফিসারকে (Kolkata Police) জিজ্ঞাসাবাদ করে যে সব তথ্য পুলিশের হাতে এসেছে তা দেখে হতবাক বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা।

    জাল নিয়োগপত্র উদ্ধার নিয়ে কী বললেন বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা?

    এতদিন সোমনাথবাবু (Kolkata Police) পুলিশ হেফাজতে ছিলেন। বুধবারই তাঁকে ফের আদালতে তোলার কথা ছিল। কিন্তু, তাঁর আগে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। মঙ্গলবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে। এতদিন এই পুলিশ অফিসারের (Kolkata Police) বিরুদ্ধে বারের লাইসেন্স, কলকাতা পুরসভায় চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে টাকা তোলার অভিযোগ ছিল। বারের জাল লাইসেন্স তৈরি করার অভিযোগও পুলিশ পেয়েছে। তবে, আবাসন দফতরের বিষয়টি একেবারেই আড়ালে ছিল। পুলিশ অফিসারের (Kolkata Police) বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে এই জাল নথিগুলি পুলিশ বাজেয়াপ্ত করেছে। এই সব জাল নথি তৈরি করার পিছনেও টাকার লেনদেন হয়েছে। ফলে, আবাসন দফতরে চাকরি দেওয়ার নাম করেও তিনি অনেক টাকা তুলেছেন বলে কমিশনারেটের কর্তারা মনে করছেন। কাদের কাছে থেকে সেই টাকা তুলেছেন তা পুলিশ তদন্ত করে দেখছে। আর আবাসন দফতরের জাল নিয়োগপত্র কী করে তৈরি করলেন তা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ আধিকারিকরা জানার চেষ্টা করছে। তবে, এই সব কর্মকাণ্ডের পিছনে আরও অনেকে রয়েছে বলে পুলিশ কর্তাদের সন্দেহ। ইতিমধ্যেই সোমনাথবাবুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বাগুইআটির একজনের নাম পুলিশ জানতে পেরেছে। এই সব লেনদেনে তার কী ভূমিকা ছিল তা পুলিশ জানার চেষ্টা করছে। আর আবাসন দফতরের কোনও আধিকারিক যুক্ত রয়েছে কি না তা পুলিশ যাচাই করছে। এমনিতেই ওই পুলিশ অফিসারের ফোনও বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। তার কললিস্টে কাদের সঙ্গে নিয়মিত কথা হত তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, আবাসন দফতর ছাড়াও আর কোন কোন দফতরে জালিয়াতি করেছেন তা জানার চেষ্টা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Halisahar: পদত্যাগ করলেন চিটফান্ডকাণ্ডে অভিযুক্ত রাজু সাহানি! হালিশহর পুরসভার নতুন চেয়ারম্যান কে?

    Halisahar: পদত্যাগ করলেন চিটফান্ডকাণ্ডে অভিযুক্ত রাজু সাহানি! হালিশহর পুরসভার নতুন চেয়ারম্যান কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ হালিশহর (Halisahar) পুরসভার চেয়ারম্যান থাকাকালীন রাজু সাহানির বাড়িতে সিবিআই হানা হয়। বাড়ির ভিতর থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উদ্ধার হয়। বিদেশে অ্যাকাউন্টের হদিশ পাওয়া যায়। আর একটি চিটফান্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ফলে, তৃণমূলের পুরসভার চেয়ারম্যান চিটফান্ড কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার হওয়ায় শাসক দলের মুখ পুড়েছিল। জেলে থাকার সময় দলীয় নেতৃত্ব তাঁর সঙ্গে দুরত্ব তৈরি করতে শুরু করে। তবে, তাঁকে পদ থেকে সরানো হয়নি। এমনকী জামিনে মুক্ত হওয়ার পরও তাঁকে পুরসভার চেয়ারম্যান পদে দল বসতে দেয়নি। অবশেষে দলের নির্দেশ মেনে তিনি বুধবার পুরসভায় গিয়ে পদত্যাগ করেন।

    কে হলেন হালিশহর পুরসভার (Halisahar) নতুন চেয়ারম্যান?

    রাজু সাহানি জেলে যাওয়ার পর থেকে ভাইস চেয়ারম্যান শুভঙ্কর ঘোষ পুরসভা (Halisahar) পরিচালনা করছিলেন। দলের পক্ষ থেকে তাঁর ওপর আস্থা রাখা হয়। মূলত উপস্থিত সমস্ত কাউন্সিলারদের উপস্থিতিতে শুভঙ্কর ঘোষকে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। আর ভাইস চেয়ারম্যান করা হল হিমানিশ ভট্টাচার্যকে। তিনি বোর্ডের সিআইসি সদস্য ছিলেন।

    কী বললেন প্রাক্তন চেয়ারম্যান রাজু সাহানি?

    পদত্যাগ করার পর প্রাক্তন চেয়ারম্যান রাজু সাহানি বলেন, আমাকে পদ থেকে সরিয়ে দেয়নি। আমি নিজেই পদত্যাগ করেছি। দলের পক্ষ থেকে যা সিদ্ধান্ত নেবে তা মেনে নেব। আর কাউন্সিলার হিসেবে নতুন এই চেয়ারম্যানকে আমি সবরকমভাবে সহযোগিতা করব।

    কী বললেন তৃণমূলের জেলা নেতৃত্ব ?

    এদিন হালিশহর পুরসভায় তৃণমূলের বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায়, মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক, বিধায়ক সুবোধ অধিকারীসহ জেলা নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন। পাশাপাশি পুরসভার ২৩ জন কাউন্সিলারের মধ্যে অধিকাংশ বৈঠকে হাজির ছিলেন। সেখানেই চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যান নিয়ে আলোচনা হয়। নতুন চেয়ারম্যান করা প্রসঙ্গে বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায় বলেন, আমরা দলের পক্ষ থেকে চেয়ারম্যানকে সরাইনি। তিনি নিজে এসে পদত্যাগ করেছেন। তাই, নতুন চেয়ারম্যান এবং ভাইস চেয়ারম্যান ঠিক করা হয়েছে। পুরসভার নির্বাচিত অন্যান্য কাউন্সিলাররা মিলে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।

    কী বললেন হালিশহর (Halisahar) পুরসভার নতুন চেয়ারম্যান?

    চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর শুভঙ্কর ঘোষ বলেন, দলের সিদ্ধান্ত মেনে গত ৬ মাস ধরে আমি পুরসভা চালাচ্ছিলাম। তবে, ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে সেই কাজ করছিলাম। এবার দল এই সন্মান দেওয়ায় আমি কৃতজ্ঞ। আমি আগের মতো নিষ্ঠার সঙ্গে পুরসভা এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share