Tag: Madhyom

Madhyom

  • Indian Army Day: ভারতীয় সেনা জওয়ানদের সাহস ও আত্মবলিদানকে কুর্ণিশ রাষ্ট্রপতি মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী মোদির

    Indian Army Day: ভারতীয় সেনা জওয়ানদের সাহস ও আত্মবলিদানকে কুর্ণিশ রাষ্ট্রপতি মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ৭৭তম সেনা দিবসে (Indian Army Day) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (President Murmu-PM Modi)। ভারতীয় সেনার সাহস, শৌর্য, উৎসর্গ, আত্মবলিদান এবং পরাক্রম নিয়ে ব্যাপক প্রশংসার কথা উঠে এসেছে রাষ্ট্রনেতাদের কথায়। জেনারেল কেএম কারিয়াপ্পার স্মরণে প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারি সেনা দিবস উদ্‌যাপিত হয়। তিনি দেশের প্রথম ফিল্ড মার্শাল হয়েছিলেন। ১৯৪৯ সালে জেনারেল এফআরআর বুচারের কাছ থেকে সেনা প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। তিনিই ছিলেন প্রথম ভারতীয় যিনি সেনাপ্রধান হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন।

    সেনাদের প্রতি আমরা ঋণী (Indian Army Day)

    রাষ্ট্রপতি মুর্মু (President Murmu-PM Modi) এদিন সেনার একটি অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। এরপর সেনাদের (Indian Army Day) উদ্দেশে তাঁদের যুদ্ধ, পরাক্রম, বীরত্বের বিষয়ে ব্যাপক প্রশংসা করেন। নিজের এক্স হ্যান্ডলে তিনি বলেন, “ভারতের সেনা বাহিনী দেশের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তায় বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকে। আমাদের সৈন্যদের কারণেই দেশের প্রগ্রতি, সমৃদ্ধি এবং অগ্রগতিতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অক্ষত রয়েছে। সেনার সাহস এবং বীরত্ব বহিঃদেশের শক্তিকে প্রতিহত করে। সীমান্তকে সব সময় অতন্দ্রপ্রহরী সুরক্ষিত রাখে সেনার পরিশ্রম। যে কোনও রকমের সন্ত্রাস এবং জঙ্গি কার্যকলাপের বিরুদ্ধে সেনার অভিযান নিঃসন্দেহে প্রশংসার যোগ্য। দেশের পক্ষ থেকে আত্মবিলদানকারী প্রত্যেক সেনাকর্মীকে আমি হৃদয় থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই। যাঁরা প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের এবং সেই পরিবারবর্গের প্রতি আমরা ঋণী। আমি চাই ভারতীয় সেনা তাঁদের সকল কাজে সাফল্য অর্জন করুক। সকল প্রচেষ্টাগুলিতে স্বার্থক লাভ করুক।”

    প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মানবিক সহায়তা দেন সেনা

    অপর দিকে প্রধানমন্ত্রী মোদি (President Murmu-PM Modi) ভারতীয় সেনাবাহিনীর (Indian Army Day) দৃঢ়সংকল্প, পেশাদারিত্ব এবং উৎসর্গকে কুর্ণিশ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “সশস্ত্র বাহিনী এবং তাঁদের পরিবারের কল্যাণে আমাদের সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে দ্রুত পালনে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। আজ সেনা দিবসে আমরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর অদম্য সাহসকে অভিনন্দন জানাই, যাঁরা আমাদের দেশের নিরাপত্তার কাজ করছেন, তাঁদের ত্যাগের কথাও স্মরণ করি। প্রতিদিন কোটি কোটি ভারতীয়দের নিরাপত্তার কাজে সেবা প্রদান করে থাকেন সেনা কর্মীরা। ভারতীয় সেনাবাহিনী দৃঢ়সংকল্পে পেশাদারিত্বে এবং উৎসর্গের প্রতীক। আমাদের সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়ও মানবিক সহায়তা প্রদানে একটি বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকেন সেনা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ঝঞ্ঝা কাটিয়ে রাজ্যে ঢুকছে উত্তুরে হাওয়া, ফের কমল তাপমাত্রা, এবার কি জাঁকিয়ে শীত বঙ্গে?

    Weather Update: ঝঞ্ঝা কাটিয়ে রাজ্যে ঢুকছে উত্তুরে হাওয়া, ফের কমল তাপমাত্রা, এবার কি জাঁকিয়ে শীত বঙ্গে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমী ঝঞ্ঝার বাধা কাটিয়ে ফের উত্তুরে হাওয়ার গতিপথ অবাধ হচ্ছে রাজ্যে। আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের সব জেলার আবহাওয়া শুষ্ক খটখটে থাকবে। সপ্তাহান্তে ফের জাঁকিয়ে শীত পড়ার সম্ভাবনা বঙ্গে। ৪ থেকে ৫ দিন স্থায়ী হতে পারে শীতের লাস্ট ইনিংস। শনিবারের মধ্যে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি পারদ পতনের সম্ভাবনা।

    কলকাতার আবহাওয়া কেমন থাকবে?(Weather Update)

    সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবসে কলকাতার আকাশ মূলত পরিষ্কার। আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে,  কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হল ২৪.১ ডিগ্রি। যা স্বাভাবিকের থেকে ০.৭ ডিগ্রি কম। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হল ১৫.৪ ডিগ্রি। যা স্বাভাবিকের থেকে ১.৫ ডিগ্রি। তবে মঙ্গলবারের থেকে বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১.২ ডিগ্রি কমে গিয়েছে। আপাতত যা পরিস্থিতি, তাতে এখনই মাঘের একদম শুরুতেই জাঁকিয়ে শীত পড়ার আশা কম। উত্তুরে হাওয়া যে বাধাহীনভাবে বইবে এবং তাপমাত্রা নামবে, সেটা সম্ভব হচ্ছে না একের পর এক পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে। চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে অবশ্য পশ্চিমবঙ্গের পারদ কিছুটা নামতে পারে বলে মনে করছেন আবহবিদরা। কলকাতার পারদ আরও একবার নামতে পারে ১৩ ডিগ্রির ঘরে।

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা মৃত্যু নয়, হত্যা”, স্যালাইনকাণ্ডে থানায় এফআইআর দায়ের বিজেপি বিধায়ক শঙ্করের

    দক্ষিণবঙ্গে কোন কোন জেলায় কুয়াশার দাপ?

    পশ্চিমী ঝঞ্ঝা কিছুটা দুর্বল হওয়ায় সার্বিক ভাবে পারদ জেলায় জেলায় কিছুটা নিম্নমুখী। প্রায় সব জেলাতে সকালে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা। আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, কুয়াশার সম্ভাবনা বেশি থাকবে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া জেলাতে। কলকাতা সহ বাকি জেলাতেও সকালের দিকে হালকা কুয়াশার সম্ভাবনা। আপাতত দক্ষিণবঙ্গে কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। উইকেন্ডে দু থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা কমতে পারে। শীতের লাস্ট ইনিংসের সূচনা শুক্রবারের পর।

    উত্তরবঙ্গেও ঘন কুয়াশা!

    উত্তরবঙ্গে ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা। আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে,  দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা জেলাতে ঘন কুয়াশার দাপট থাকবে। বেশিরভাগ জেলাতেই দৃশ্যমানতা ২০০ মিটারে নিচে থাকবে। উত্তরবঙ্গের সব জেলার (দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদা) আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। যে ছবিটা পালটাবে না আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার থেকে মঙ্গলবার উত্তরবঙ্গের কোনও জেলায় বৃষ্টি হবে না।

    ভিনরাজ্যে কী পরিস্থিতি?

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘন কুয়াশা এবং বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি দেশের উত্তর-পশ্চিমের সমতলে। অতি ঘন কুয়াশার চাদরের মোড়া থাকবে রাজধানী দিল্লি, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড় এবং উত্তরপ্রদেশ। ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকবে হিমাচলপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, সিকিম, বিহার, ওড়িশা, অসম, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরা। আজ বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রাজধানী দিল্লি সহ পাঞ্জাব, চণ্ডীগড়, হরিয়ানা এবং রাজস্থানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BCCI New Rule: কোহলির সঙ্গে মাঠে থাকবেন না অনুষ্কা! কেন এমন সিদ্ধান্ত নিল বিসিসিআই?

    BCCI New Rule: কোহলির সঙ্গে মাঠে থাকবেন না অনুষ্কা! কেন এমন সিদ্ধান্ত নিল বিসিসিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে পৌঁছতে পারেনি ভারতীয় দল (Indian Cricket Team)। ঘরের মাঠে প্রথমবার তিন ম্যাচের সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে রোহিতরা। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতেও মুখ থুবড়ে পড়েছে দল। ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সে হতাশ বিসিসিআই (BCCI New Rule) ও ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীরা। তাই এবার ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই (BCCI) কড়া নিয়মকানুন পুনরায় লাগু করতে চলেছে। ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সের উন্নতির জন্য সফর চলাকালীন স্ত্রী-পরিবারকে সঙ্গে নিয়ে যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা জারি করছে বিসিসিআই। 

    সঙ্গে থাকবে না পরিবার

    মুম্বইয়ে নির্বাচকদের রিভিউ মিটিংয়ে নয়া নিয়ম নিয়ে কথা হয়েছে। মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় দলের কোচ গৌতম গম্ভীর, ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা এবং মুখ্য নির্বাচক অজিত আগরকর। একটি রিপোর্টে জানা গিয়েছে, করোনার সময় জারি হওয়া নিয়মকেই আবার ফিরিয়ে আনছে বিসিসিআই। সম্পূর্ণ সিরিজের জন্য ক্রিকেটারদের সঙ্গে থাকতে পারবেন না তাঁদের স্ত্রী বা পরিবার। বিশেষত বিদেশ সফরের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফি চলাকালীন গোটা সিরিজ জুড়েই ক্রিকেটারদের সঙ্গে ছিলেন তাঁদের পরিবার। এবার তাতেই কোপ পড়তে চলেছে। ফলে সিরিজ জুড়ে একসঙ্গে মাঠে দেখা যাবে না বিরাট-অনুষ্কাকে।

    কেন এই নিয়ম

    বিসিসিআই (BCCI New Rule) সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ৪৫ দিনের বেশি কোনও টুর্নামেন্ট বা সিরিজ চললে, তার মধ্যে ১৪ দিন ক্রিকেটারের সঙ্গে থাকতে পারবে তাঁর স্ত্রী এবং পরিবারের সদস্যরা। কম দিনের সফরের ক্ষেত্রে এই ঊর্ধ্বসীমা নেমে আসবে ৭ দিনে। সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতীয় বোর্ড মনে করছে, দীর্ঘ সময় পরিবারের সঙ্গে থাকা ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

    আরও পড়ুন: ভোকাট্টা.. ঘুড়ি উড়িয়ে মকর সংক্রান্তি উদযাপন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    আর কী কী নতুন নিয়ম 

    নয়া নিয়ম (BCCI New Rule) মতো, প্রতিটি খেলোয়াড়কেই দলের সকলের সঙ্গে টিম বাসে সফর করার নিয়মও চালু করতে আগ্রহী বোর্ড। অর্থাৎ একা একা নিজের ইচ্ছামতো সফর আর করা যাবে না। দলের একতা বজায় রাখার জন্য টিম বাসে করেই প্রত্যেক ক্রিকেটারকে যাতায়াত করতে হবে। যত বড় ক্রিকেটারই হন না কেন, কাউকেই অনুমতি দেওয়া হবে না আলাদাভাবে যাওয়ার। শুধু তাই নয়। কোচ গৌতম গম্ভীরের ম্যানেজার গৌরব আরোরাকেও এবার থেকে দলের সঙ্গে এক হোটেলে রাখা হবে। বিমানযাত্রায় কোনও খেলোয়াড়ের লাগেজ ১৫০ কেজির গণ্ডি পার করলে এবার থেকে আর বিসিসিআই তাঁর ব্যয় বহন করবে না, বরং খেলোয়াড়দের নিজেদেরই এই খরচ দিতে হবে বলেও রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh Mela 2025: পূর্ণ মহাকুম্ভের বিরাট ব্যবস্থাপনায় মোদি-যোগীর ভূয়সী প্রশংসা সাধু-মুনি-ঋষিদের

    Mahakumbh Mela 2025: পূর্ণ মহাকুম্ভের বিরাট ব্যবস্থাপনায় মোদি-যোগীর ভূয়সী প্রশংসা সাধু-মুনি-ঋষিদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪৪ বছর পর পূর্ণ মহাকুম্ভের (Mahakumbh Mela 2025) আসর বসেছে প্রয়াগরাজে। এর বিরাট আয়োজন, ব্যবস্থাপনা, নিরাপত্তা ও অসাধারণ পরিষেবা প্রদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের (Modi-Yogi) ভূয়সী প্রশংসা করেছেন সাধুসন্ত, মুনিঋষি ও যোগী-সন্ন্যাসীরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এই মেলা ব্যাতিক্রমী, আধ্যাত্মিক উদ্দীপনার আকর্ষণীয় মোক্ষধাম।

    এক কথায় অসাধারণ ব্যবস্থা (Mahakumbh Mela 2025)

    সাধুরা জানান, এই মহাকুম্ভকে বিরল স্বর্গীয় আনন্দধাম বলে উল্লেখ করেছেন। এখানে মোদিজি এবং যোগীজি নিরবচ্ছিন্ন ব্যবস্থাপনাকে কার্যকর করেছেন। মেলায় কোটি কোটি ভক্তদের সমাবেশ এবং পুণ্যস্নান শুরু হয়েছে। জগৎ গুরু স্বামী রামভদ্রাচার্য বলেন, “মহাকুম্ভ ২০২৫ (Mahakumbh Mela 2025) সালের জন্য রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় সরকার যে যে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে তা এক কথায় অসাধারণ। এত বড় সঙ্গম স্নান, এত বিপুল সংখ্যক ভক্তদের আগমন, সুশৃঙ্খল এবং সংগঠিত ব্যবস্থাপনায় আমি অত্যন্ত সন্তুষ্ট। এর প্রসারতা এবং ব্যাপকতার জন্য তাঁদের কাজ সত্যিই প্রশংসাযোগ্য। সরকার এবং প্রশাসনকে (Modi-Yogi) আমাদের পক্ষ থেকে শুভকামনা রইল।”

    আরও পড়ুনঃ মনের শান্তির খোঁজে নিয়েছিলেন সন্ন্যাস! মহাকুম্ভে হাজির ‘আইআইটি বাবা’

    সূর্যের উত্তরায়ণ থেকে জীবনের শুভকাজের সূচনা হয়

    ঋষিকেশের পারমার্থ নিকেতন আশ্রমের ধর্মগুরু স্বামী চিদানন্দ সরস্বতী বলেন, “পূর্ণ মহাকুম্ভ হল সকল সনাতন ধর্মের মানুষের কাছে একটি অমরত্ব এবং মহামুক্তি মোক্ষের উৎসব। মহাকুম্ভের বৈচিত্র্যের ভাবনা সকল হিন্দুকে একত্রিত করে। লক্ষ লক্ষ মানুষের মহামিলন মেলা হল এই মহাকুম্ভ (Mahakumbh Mela 2025)। আমি সকল সনাতনীকে মেলায় আসার জন্য আমন্ত্রণ জানাই। এই ত্রিবেণী সঙ্গমে নদীর যেমন অনন্ত স্রোত প্রবাহিত হয়ে চলেছে, ঠিক একই ভাবে হিন্দু ধর্ম আদি অনন্ত কাল ধরে প্রবাহিত হয়ে চলেছে। এই সূর্যের উত্তরায়ণ থেকে জীবনের শুভকাজের সূচনা হয়। যে কোনও দিক বা গতির বদল হলে মানসিকতা এবং ভাবনারও বিরাট পরিবর্তন হয় এবং সেই সঙ্গে পরিবেশেরও বিরাট পরিবর্তন আসে। আমাদের সমগ্র জাতির চেতনায় পরিবর্তন আসলে সমাজ-দেশ-রাষ্ট্র সব কিছুর পরিবর্তন হয়। দেশের বিকাশ এবং উন্নয়ন হয়। ভারতবর্ষ আগামী দিনে তাঁদের তরুণ প্রজন্মের শক্তির পূর্ণ প্রতিফলন ঘটাবে। মোদি এবং যোগীজির (Modi-Yogi) নেতৃত্ব আমাদের এই পরিবর্তনের সুর ধরিয়ে দিয়েছেন।”

    মোদিজির নেতৃত্বে হিন্দু ধর্মে বিরাট জোয়ার

    প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি বলেছেন, “আমি ১৯৮২ সাল থেকে কুম্ভমেলায় যোগদান করছি। অর্ধকুম্ভ এবং পূর্ণকুম্ভ পেয়েছি জীবনে। তবে প্রয়াগরাজের কোলে এই পূর্ণ মহাকুম্ভমেলা (Mahakumbh Mela 2025) বিরাট আনন্দের। মা গঙ্গার বক্ষে একটি নগর বসানো হয়েছে। এটি একই সঙ্গে একটি বিরল এবং শুভ মুহূর্ত। আখড়া থেকে সন্তরা যখন সুশৃঙ্খল ভাবে স্নানের জন্য এগিয়ে যান, তখন ভক্তরা রাস্তায় ফুল সংগ্রহ করেন পরম যত্নে। এই পবিত্র স্নানে মেলে মহামুক্তি। মোদিজির (Modi-Yogi) নেতৃত্বে হিন্দু ধর্মে বিরাট জোয়ার এসেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mark Zuckerberg: ভারতের হুঁশিয়ারির পরই বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইল জুকারবার্গের সংস্থা মেটা

    Mark Zuckerberg: ভারতের হুঁশিয়ারির পরই বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইল জুকারবার্গের সংস্থা মেটা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতের গণতন্ত্রকে কালিমালিপ্ত করেছে সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থা মেটা। তাই ক্ষমা চাইতে হবে মেটা কর্তৃপক্ষকে।” এমনই দাবি করেছিলেন সাংসদ বিজেপির নিশিকান্ত দুবে (Nishikant Dubey)। ক্ষমা না চাইলে তাঁকে সমন পাঠানো হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন দুবে। শেষমেশ সেই হুঁশিয়ারির পরে বিতর্কিক মন্তব্যের জেরে ক্ষমা চেয়ে নিল জুকারবার্গের সংস্থা মেটা। জুকারবার্গের (Mark Zuckerberg) মন্তব্যকে অসাবধানতাবশত ভুল বলে উল্লেখ করল সংস্থা। ভারতকে মেটার গুরুত্বপূর্ণ দেশ হিসেবে উল্লেখ করে ট্যুইট করলেন সংস্থার ভারতের ভাইস প্রেসিডেন্ট (পাবলিক পলিসি) শিবনাথ ঠুকরাল। 

    নিশিকান্তের পোস্ট

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মেটার কর্ণধার মার্ক জুকারবার্গ (Mark Zuckerberg) বলেন, “২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে পরাজিত হয়েছে ভারতের শাসক দল।” মেটা-কর্তার এহেন মন্তব্যের পরেই তাঁর ক্ষমা চাওয়ার দাবি তোলে পদ্ম শিবির। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি সাংসদ লেখেন, “এই ভুল তথ্যের জন্য আমাদের কমিটি মেটাকে সমন পাঠাবে। যে কোনও গণতান্ত্রিক দেশের বিরুদ্ধে ভুল তথ্য প্রচার করলে তা সেই দেশের ভাবমূর্তিকে কলঙ্কিত করে। ভারতের সংসদ এবং দেশের মানুষের কাছে ওই সংস্থাকে ক্ষমা চাইতে হবে।”

    আরও পড়ুন: ভোকাট্টা.. ঘুড়ি উড়িয়ে মকর সংক্রান্তি উদযাপন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    অশ্বিনী বৈষ্ণবের সমালোচনা

    জুকারবার্গের মন্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর গেরুয়া শিবিরের তরফে প্রথম সমালোচনা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছিলেন, “ভারত বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণতন্ত্র। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ৬৪ কোটিরও বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির নেতৃত্বে ভারতের নাগরিকরা আবারও এনডিএ জোটের ওপর ভরসা রেখেছেন।”

    তিনি আরও লেখেন, “জুকারবার্গ (Mark Zuckerberg) দাবি করেছেন, কোভিড পরবর্তী সময়ে ২০২৪ সালের নির্বাচনগুলিতে বেশিরভাগ দেশেই শাসক দল পরাজিত হয়েছে। এদিকে, ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাবার দেওয়া, নিখরচায় ২২০ কোটি ভ্যাকসিন দেওয়ার পাশাপাশি কোভিডের সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সাহায্য পাঠিয়েছে ভারত। আমরা বিশ্বের দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠেছি। প্রধানমন্ত্রী ধারাবাহিকভাবে তৃতীয়বার জয়ী হয়েছেন। এটা সুশাসন ও মানুষের (Nishikant Dubey) বিশ্বাসের প্রমাণ (Mark Zuckerberg)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat Express: হাওড়ার পর এবার শিয়ালদা থেকেও ছুটবে বন্দে ভারত, কাশীপুরে হচ্ছে রেল ইয়ার্ড

    Vande Bharat Express: হাওড়ার পর এবার শিয়ালদা থেকেও ছুটবে বন্দে ভারত, কাশীপুরে হচ্ছে রেল ইয়ার্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার পরে এ বার শিয়ালদা থেকেও বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express) চালানোর উদ্যোগ নিল ভারতীয় রেল। মাস তিনেকের মধ্যে চালানোর উপযোগী পরিকাঠামো তৈরি হয়ে গেলে শিয়ালদার ভাগ্যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের শিকে ছিঁড়তে পারে বলেই জানাচ্ছেন রেলকর্তারা। ওই ট্রেনের পরিষেবা শুরু করার আগে প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো সংস্কারের ওপরে বিশেষ জোর দিচ্ছে রেল।  মঙ্গলবার জানিয়েছেন পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার মিলিন্দ দেউস্কর।

    কাশীপুরে হচ্ছে রেল ইয়ার্ড (Vande Bharat Express)

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতা টার্মিনাল লাগোয়া কাশীপুরে (Vande Bharat Express) প্রায় ২৫০ কোটি টাকা খরচ করে যাবতীয় আধুনিক সুবিধা-সহ ওই কোচিং ডিপো বা ট্রেন রক্ষণাবেক্ষণের পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে। তৈরি হচ্ছে রেল ইয়ার্ড। ওখানেই হবে ট্রেন রক্ষণাবেক্ষণের কাজ। সেই পরিকল্পনা করছে রেল। ইতিমধ্যেই ওই এলাকা পরিদর্শন করেছেন পূর্ব রেলের জেনারেল ম্যানেজার-সহ পদস্থ আধিকারিকরা। হাওড়ার ঝিল সাইডিংয়ের ধাঁচে ভবিষ্যতের জন্য ওই পরিকাঠামো গড়ে তোলার পাশাপাশি, কলকাতা ও শিয়ালদা স্টেশনের ট্রেন রক্ষণাবেক্ষণ পরিকাঠামোও উন্নত করা হচ্ছে। দু’জায়গাতেই সর্বাধিক ২৪ কোচের ট্রেনের রক্ষণাবেক্ষণ করার ব্যবস্থা করতে সম্প্রতি পিট লাইনের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে। এর পাশাপাশি, পুরনো সেতুর সংস্কার করে ট্রেনের গতি বাড়ানোর ওপরেও জোর দেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে পূর্ব রেলের আওতায় চলা বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সিংহভাগ চলে হাওড়া থেকে। তবে ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে ব্যান্ডেল স্টেশনকে কলকাতার উপগ্রহ টার্মিনাল হিসেবে গড়ে তুলতে চায় রেল। সে জন্য প্রায় ৩০০ কোটি টাকার পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে বলেও জানান পূর্ব রেলের জিএম।

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা মৃত্যু নয়, হত্যা”, স্যালাইনকাণ্ডে থানায় এফআইআর দায়ের বিজেপি বিধায়ক শঙ্করের

    হাওড়ায় আটটি প্ল্যাটফর্মের দৈর্ঘ্য বাড়ানোর উদ্যোগ

    পাশাপাশি, হাওড়া থেকে কবচ যুক্ত ইএমইউ ট্রেনগুলি চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে। এই প্রকল্পের বাস্তবায়নের জন্য ৩ মাস সময় লাগতে পারে জানালেন পূর্ব রেলের (Vande Bharat Express) জেনারেল ম্যানেজার। হাওড়া থেকে ধানবাদ সংলগ্ন ছোটা আমবানা পর্যন্ত এই প্রকল্পের কাজ আগামী ৩ মাসের মধ্যে হবে বলে জানাচ্ছেন তিনি। হাওড়া স্টেশনে পুরনো বাঙালবাবু ব্রিজ এবং বারাণসী ব্রিজের বদলে নতুন সেতু চালু হলে ওই স্টেশনে আটটি প্ল্যাটফর্মের দৈর্ঘ্য বাড়ানো সম্ভব হবে। সেই কাজ করা গেলে দূরপাল্লার এক্সপ্রেস ট্রেন ছাড়াও ১২ কোচের লোকাল ট্রেন স্টেশনে ঢোকা নিয়ে জটিলতা কমবে। আগামী তিন মাসের মধ্যে হাওড়া-নয়াদিল্লি পথের একাংশে কবচ প্রযুক্তির মহড়া শুরু হতে পারে বলেও জানিয়েছেন জিএম। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে পূর্ব রেল পণ্য পরিবহণ খাতে ২৮ শতাংশ আয় বাড়িয়েছে। লোকাল ট্রেনের সময়ানুবর্তিতা উন্নত করতে ২০০টি ট্রেনকে বেছে নিয়ে পরিস্থিতি বদলানোর চেষ্টাও করা হয়েছে। অগ্নিকাণ্ড ছাড়াও রেললাইনের অন্যান্য ক্ষতি এড়াতে রেলপথের ধারে আবর্জনা ফেলার বিরুদ্ধে রেল প্রচার চালাবে।

    প্রসঙ্গত, বাংলায় প্রথম বন্দে ভারত চালু হয়েছিল হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি রুটে। চালুর পর থেকেই এই ট্রেন নিয়ে উন্মাদনার শেষ নেই। শুরুতে অল্প সংখ্যক ট্রেন থাকলেও চাহিদার কথা মাথায় রেখেই কিছু সময়ের মধ্যে বাংলার বন্দে ভারতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়তে থাকে। বর্তমানে হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ির পাশাপাশি হাওড়া-পুরী, নিউ জলপাইগুড়ি-গুয়াহাটি, হাওড়া-পাটনা, হাওড়া-রাঁচি, নিউ জলপাইগুড়ি-পাটনা রুটে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Tram: ট্রামকে বাঁচাতে উদ্যোগী হতে হবে সরকারকে, বন্ধ করতে হবে লাইন বোজানর কাজ, নির্দেশ হাইকোর্টের

    Kolkata Tram: ট্রামকে বাঁচাতে উদ্যোগী হতে হবে সরকারকে, বন্ধ করতে হবে লাইন বোজানর কাজ, নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার ঐতিহ্যবাহী ট্রাম (Kolkata Tram) নিয়ে দায়ের হওয়া জনস্বার্থ মামলায় কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মুখ পুড়ল মমতার সরকারের। রাজ্য সরকারকেই ট্রাম বাঁচানোর জন্য বিশেষ ভূমিকা নিতে হবে, উদ্যোগী হতে হবে। ঠিক এই নির্দেশ দিয়ে অবিলম্বে লাইন বোজানোর কাজ বন্ধের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে বলা হয়, প্রধান বিচারপতির বেঞ্চকে ট্রাম লাইন বুজিয়ে ফেলার বিষয়ে ছবি-সহ রিপোর্ট জমা দিতে হবে। 

    রাজ্যের সদিচ্ছা থাকা একান্ত প্রয়োজন (Kolkata Tram)

    কলকাতা শহরে ট্রামের পরিষেবা এবং লাইন তুলে ফেলার একটি মামলায় প্রধান বিচারপতির (Calcutta High Court) একটি পর্যবেক্ষণে বলা হয়, “ট্রাম একটি ঐতিহ্যবাহী যাত্রী পরিষেবা। তুলে দেওয়া খুব সহজ কাজ, কিন্তু বহুদেশে ট্রাম চলে। কোথাও কোথাও রাস্তার একেবারে মাঝখান দিয়ে লাইন করা রয়েছে। রাজ্যে ট্রামকে (Kolkata Tram) বাঁচাতে সরকারকে অনেক বেশি উদ্যোগী হতে হবে। এর জন্য সদিচ্ছা থাকা একান্ত প্রয়োজন।”

    দুই জায়গায় ট্রাম লাইন তুলে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ

    কলকাতায় ট্রাম (Kolkata Tram) পরিষেবাকে অব্যাহত রাখতে একটি সামাজিক সংগঠন মামলা করেছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সংস্থার পক্ষে থেকে অভিযোগ ছিল, রাস্তায় যাতে ট্রাম চলতে না পারে, তাই কালীঘাট, ভবানীপুর, জাজেস কোর্ট, খিদিরপুরের ট্রামলাইনে পিচ ঢেলে বুজিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই বন্ধ করার কাজ নিয়ে রাজ্য সরকারকে ধাক্কার মুখে পড়তে হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের। প্রধান বিচারপতি (Calcutta High Court) টিএস শিবজ্ঞানম নির্দেশ দেন, “দুই জায়গায় ট্রাম লাইন তুলে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ এসেছে, তা নিয়ে কলকাতা পুলিশ তদন্ত করে দেখবে। উপর তলার হাত না থাকলে এই ভাবে বুজিয়ে ফেলা যায় না।” তবে রাজ্যের তরফ থেকে যে রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে তাতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, ট্রাম লাইন বুজিয়ে ফেলার কোনও কাজ করা হয়নি।

    আরও পড়ুনঃ ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গিয়ে মৃত্যু কেরলের যুবকের, রাশিয়াকে কড়া বার্তা কেন্দ্রের

    লাইন তুলে দিতে প্রস্তুত সরকার

    এখন বিভিন্ন রকমের জটিলতা কাটিয়ে কীভাবে ট্রামকে সচল রাখা যায়, সেই কাজ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে পুলিশ, পরিবহণ দফতর, কলকাতা পুরসভা, রাজ্য পরিবহণ নিগম সহ বিভিন্ন পক্ষের প্রতিনিধিরা। প্রত্যেক সংস্থার লোকজনকে নিয়ে একটি কমিটি গঠনের কথাও বলা হয়েছে। মামলাকারীদের অভিযোগ ছিল, হাতে গোনা মাত্র কয়েকটা রুটে চলে ট্রাম (Kolkata Tram)। এখন এগুলিকেও তুলে দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে রাজ্য সরকার। একইভাবে অভিযোগ আরও করা হয়, আদালতের (Calcutta High Court) নানা সুপারিশ এবং পরামর্শকে অমান্য করছে রাজ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Liquor Policy Case: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় কেজরির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি

    Liquor Policy Case: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় কেজরির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে পারবে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় (Liquor Policy Case) দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারবে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অনুমোদন মিলেছে। দিন কয়েক আগেই দিল্লির উপরাজ্যপাল ভিকে সাক্সেনার অনুমোদন মিলেছিল। এবার মিলল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অনুমোদনও। ঘটনার জেরে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের আগে বেজায় বিপাকে পড়লেন কেজরিওয়াল।

    আদালতে ২০০ পাতার চার্জশিট (Liquor Policy Case)

    ওই মামলায় জুলাই মাসেই আদালতে ২০০ পাতার চার্জশিট জমা দিয়েছিল ইডি। তাতে অভিযুক্ত করা হয়েছিল কেজরিওয়াল ও তাঁর দলকে। নিম্ন আদালত জানিয়েছিল, কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার মতো যথেষ্ট তথ্য রয়েছে ওই চার্জশিটে। এর পর হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। আদালতে তাঁর বক্তব্য ছিল, তিনি জনপ্রতিনিধি। জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করতে হলে সরকারের আগাম অনুমতি নিতে হয়। ইডি তা করেনি।

    দিল্লির উপরাজ্যপালকে চিঠি ইডির

    মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, কোনও জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের সম্মতি ছাড়া আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করা যায় না। এর পরেই (Liquor Policy Case) আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনে (পিএমএলএ) বিচারের অনুমতি চেয়ে দিল্লির উপরাজ্যপালকে চিঠি দেয় ইডি। সেই চিঠিতেও ইডি দাবি করে, আবগারি মামলায় কিংপিন ও মূল ষড়যন্ত্রকারী কেজরিওয়ালই।

    আরও পড়ুন: ভোকাট্টা.. ঘুড়ি উড়িয়ে মকর সংক্রান্তি উদযাপন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

    গত ২১ মার্চ পিএমএলএ-এর অধীনে দিল্লির তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে ইডি। পরে জামিনে মুক্তি পান তিনি। ১৭ মে একটি চার্জশিটে কেজরিওয়ালের নাম করেই ইডি দাবি করে, নির্দিষ্ট কিছু মদ ব্যবসায়ীকে সুবিধা পাইয়ে দিতে নেওয়া ১০০ কোটি টাকার মধ্যে ৪৫ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে প্রচার করতে। ইডির দাবি, কেজরিওয়াল জাতীয় আহ্বায়ক এবং আপের জাতীয় এক্সিকিউটিভ মেম্বার হিসেবে তহবিল ব্যবহারের জন্য চূড়ান্তভাবে দায়ী। তিনিই আপের নেপথ্যে থাকা মূল মস্তিষ্ক। বর্তমানে দিল্লির বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে ব্যস্ত কেজরিওয়াল। ঠিক এই সময়ই অমিত শাহের মন্ত্রকের অনুমোদনের দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী (Arvind Kejriwal) যে নতুন করে বিপাকে পড়লেন, তা বলাই বাহুল্য (Liquor Policy Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukraine War: ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গিয়ে মৃত্যু কেরলের যুবকের, রাশিয়াকে কড়া বার্তা কেন্দ্রের

    Russia Ukraine War: ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গিয়ে মৃত্যু কেরলের যুবকের, রাশিয়াকে কড়া বার্তা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ (Russia Ukraine War) করতে গিয়ে মৃত্যু হল কেরলের এক যুবকের। এর ফলে ক্ষুব্ধ ভারত সরকার। রাশিয়ায় পাঠানো হল কড়া বার্তা। অবিলম্বে ভারতীয়দের, যারা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সামিল, তাদের ফেরত পাঠাতে বলা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফে। রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধে ভারতীয়রাও সামিল, এই খবর মিলেছিল আগেই। এর আগেও কমপক্ষে আটজন ভারতীয়ের যুদ্ধক্ষেত্রে মৃত্যুর খবর মিলেছিল। এবার কড়া ব্যবস্থা নিল ভারত সরকার।

    কড়া বার্তা দিল্লির

    দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা এই যুদ্ধে রুশ মিলিটারির (Russia Ukraine War) সাপোর্ট সার্ভিসে বহু ভারতীয়কে নিয়োগ করেছিল পুতিন সরকার। অধিকাংশকেই চাকরির টোপ দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। মস্কোয় পৌঁছে তাদের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল বন্দুক। বিনা প্রশিক্ষণেই পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল যুদ্ধক্ষেত্রে (Indian in Russian Force)। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “মস্কোয় রুশ প্রশাসন এবং নয়াদিল্লিতে রাশিয়ার দূতাবাসে বিষয়টি জানানো হয়েছে। যে ক’জন ভারতীয় বর্তমানে রুশ সেনায় রয়েছেন, তাদের দ্রুত ফেরত পাঠানোর দাবি জানিয়েছি আমরা।”

    কাজের আসায় গিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে

    মৃত যুবকের নাম বিনিল টিবি। কেরলের ত্রিশূরের বাসিন্দা। পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান বিনিল এক আত্মীয়ের সঙ্গে কাজের খোঁজে রাশিয়ায় (Russia Ukraine War) যান এজেন্ট মারফত। তারা ইলেকট্রিশিয়ান ও প্লাম্বিংয়ের কাজ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। রাশিয়ায় পৌঁছনোর পর তাঁদের পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করে নেওয়া হয় এবং জোর করে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হয়। জানা গিয়েছে, বিনিলকে নিয়ে রাশিয়া যাওয়া তাঁরই এক আত্মীয় জৈন টিবি এই ঘটনার পর আহত হয়েছেন। বর্তমানে মস্কোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই যুবক। তিনিও রাশিয়ার ফ্রন্টলাইন সার্ভিসে ছিলেন বলে খবর। জৈনের বস ২৭, আর বিনিলের বয়স ৩২। তাঁদের দুজনেরই শিক্ষাগত যোগ্যতার বিচারে আইটিআই মেকানিক্যালের ডিপ্লোমা ছিল। গত ৪ এপ্রিল তাঁরা রাশিয়ায় গিয়েছিলেন। সেখানে ইলেকট্রিশিয়ান ও কল সারাইয়ের কাজ পাবেন, এমন আশা নিয়ে তাঁরা যুদ্ধে লিপ্ত রাশিয়ায় পাড়ি দেন। এর কয়েক মাস পরই এল এই শোকের খবর।

    বিদেশ মন্ত্রকের দাবি

    বিদেশ মন্ত্রকের কাছে ভারতীয় যুবকের মৃত্যু ও আরেক যুবকের আহত হওয়ার খবর মিলতেই তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করা হয়। মস্কোয় ভারতীয় দূতাবাস মৃতের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। দ্রুত ওই যুবকের দেহ ভারতে ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। একইসঙ্গে ভারত সরকারের তরফে বাকি ভারতীয়দেরও রুশ সেনা (Indian in Russian Force) থেকে মুক্তি দিয়ে দেশে ফেরানোর বার্তা পাঠানো হয়েছে। রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আমরা নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। মস্কোয় আমাদের দূতাবাস পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। আমরা রুশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছি যাতে মৃতদেহ দ্রুত ভারতে পাঠানো যায়। আমরা আহত ব্যক্তিরও দ্রুত মুক্তি এবং ভারতে প্রত্যর্পণ চেয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saline Controversy: ‘‘এটা মৃত্যু নয়, হত্যা”, স্যালাইনকাণ্ডে থানায় এফআইআর দায়ের বিজেপি বিধায়ক শঙ্করের

    Saline Controversy: ‘‘এটা মৃত্যু নয়, হত্যা”, স্যালাইনকাণ্ডে থানায় এফআইআর দায়ের বিজেপি বিধায়ক শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্যালাইন নিষিদ্ধ (Saline Controversy) করার পরও এরাজ্যে কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ স্যালাইন? সেই প্রশ্ন তুলে হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছে। দু’টি জনস্বার্থ মামলাই দায়ের করার অনুমতি দিয়েছে প্রধান বিচারপতি। এই আবহের মাঝে এবার স্যালাইন বিভ্রাটে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রসূতি মৃত্যুর ঘটনায়, স্যালাইন প্রস্তুতকারী সংস্থার বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করলেন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ।

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক? (Saline Controversy)

    মঙ্গলবার দুপুরে শিলিগুড়ি থানায় পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালের (Saline Controversy) বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন শঙ্কর ঘোষ। তিনি (Sankar Ghosh) বলেন, ‘‘এর আগে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল-সহ কিছু মেডিক্যাল কলেজে স্যালাইন প্রস্তুতকারী সংস্থার উৎপাদিত স্যালাইনের ব্যবহার বন্ধ করল। মৃত্যুও হয়েছিল উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল। তারপরেও এই সংস্থার স্যালাইন কীভাবে সব মেডিক্যাল সাপ্লাই দিল রাজ্য?’’ এ নিয়ে এদিন তিনি আরও  বলেন, ‘‘এই স্যালাইনের ব্যবহারেই অতীতের মৃত্যু হয়েছিল কিনা দেখা হোক। স্বতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিক সরকার। পাশাপাশি দোষীদের গ্রেফতারও করতে হবে।” তিনি বলেন, ‘‘এটা মৃত্যু নয়, হত্যা।’’ এই সংস্থার একটি অফিস শিলিগুড়িতে, সংস্থার আরেক ডিরেক্টর মুর্শিদাবাদের বহরমপুরের বাসিন্দা। তাঁর বিরুদ্ধেই মূলত অভিযোগ করেছেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি আগেই অভিযোগ করেছিলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালের ডিরেক্টর বহরমপুরের মুকুল ঘোষ। তাঁর সঙ্গে সরাসরি কালীঘাটের যোগ রয়েছে। টাকার বিনিময়ে জাল ওষুধ সাপ্লাই করে। ডিসিজিআই-কে দিয়েও তদন্তের অনুরোধ করেছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে।”

    ঠিক কী অভিযোগ?

    ২০২৪-এর মার্চ মাসেই কর্নাটক সরকার এই স্যালাইন (Saline Controversy) প্রস্তুতকারী সংস্থাকে নিষিদ্ধ বলে উল্লেখ করেছিলেন। ওই রাজ্যে চার প্রসূতির মৃত্যু হয়েছিল। তারপরই নিষিদ্ধ করার দাবি ওঠে। ডিসিজিআই-কে চিঠিও দিয়েছিলেন ওই রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী। কর্নাটক যে স্যালাইনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছিল, সেই স্যালাইন কেন রাজ্যের সরকারি হাসপাতালে রমরমিয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে, তা নিয়ে অভিযোগ উঠেছে। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে মৃত্যু হয় এক প্রসূতির। এসএসকেএমে লড়াই চলছে আরও তিন প্রসূতির। জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে গ্রিন করিডর করে ওই তিন প্রসূতিকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল থেকে নিয়ে আসা হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। আপাতত সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাঁরা। এই ঘটনার পর থেকে হাসপাতালের স্যালাইন (রিঙ্গার্স ল্যাকটেট) নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। বস্তুত ‘রিঙ্গার্স ল্যাকটেট’ স্যালাইনের গুণমান নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় গত ১০ ডিসেম্বর ওই স্যালাইনের উৎপাদন ও সরবরাহ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল রাজ্যের ড্রাগ কন্ট্রোল। তারপরও কীকরে হাসপাতালে তা ব্যবহার করা হল তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share