Tag: Make in India

Make in India

  • Tejas:  তেজসের তেজ! কেন জানেন ভারতীয় যুদ্ধ বিমানে আগ্রহী আমেরিকা থেকে অস্ট্রেলিয়া

    Tejas: তেজসের তেজ! কেন জানেন ভারতীয় যুদ্ধ বিমানে আগ্রহী আমেরিকা থেকে অস্ট্রেলিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন বা রাশিয়ার যুদ্ধবিমান নয়। ভারতের তেজস (Tejas) ফাইটার জেট কিনতেই আগ্রহী মালয়েশিয়া (Malaysia), আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, মিশর, আমেরিকা, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপিন্স। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই মালয়েশিয়াকে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ১৮টি যুদ্ধবিমান বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    গত বছরই ভারত সরকার ৮৩টি তেজস বিমান তৈরি করার জন্য হিন্দুস্তান অ্যারোনটিকস লিমিটেড-এর (HAL)সঙ্গে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি চুক্তি করেছে । ২০২৩ সালের মধ্যেই সেগুলি তৈরি হয়ে যাবে বলে অনুমান। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মেক ইন ইন্ডিয়া (Make in India) প্রকল্প যো এগিয়ে চলেছে তার প্রমাণ তেজস।

    তেজস ‘লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফট’টি সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মীত। বায়ুসেনার জরাগ্রস্ত মিগ-২১ বিমানগুলির জায়গা নেবে তেজস। ইতিমধ্যেই একাধিক পরীক্ষায় সফলভাবে উতরেছে তেজস। ২০২০ সালে প্রায় ২০ হাজার ফুট উচ্চতায় রুশ নির্মিত ‘আইএল-৭৮’ জ্বালানিবাহী বিমান থেকে জ্বালানি ভরা হয় তেজসে। স্বল্প সময়েই প্রায় ১৯ হাজার লিটার জ্বালানি পৌঁছে যায় তেজসে। মাঝ আকাশে জ্বালানি ভরে বিশ্বের প্রথম সারির সামরিক শক্তির তালিকায় নাম লেখায় ‘আত্মনির্ভর’ ভারত। এবার সেই বিমান কিনতে আগ্রহ দেখাল বিশ্বের প্রথম সারির দেশগুলি।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা-৭৫ এর সংকল্প হোক আত্মনির্ভর ভারত

    প্রতিরক্ষার বিষয়ে বিদেশের প্রতি নির্ভরতা কমিয়ে আত্মনির্ভর হয়ে ওঠাই লক্ষ্য মোদি সরকারের। আর সেদিকেই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ তেজসের মতো বিমান তৈরি। চিনের জেএফ-১৭ জেটগুলির দাম কম হলেও তেজস মার্ক-১-এর মতো অতটা আধুনিক নয়। হিন্দুস্তান এরোনটিক্স লিমিটেড (এইচএএল) দ্বারা নির্মিত ‘তেজস’ একটি একক ইঞ্জিন বিশিষ্ট এবং অত্যন্ত সক্ষম মাল্টি-রোল ফাইটার এয়ারক্রাফ্ট, যা উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে কাজ করতে সক্ষম। তেজসের গড়ন এবং প্রযুক্তিই একে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে। তেজসের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হল এর ওজন। সুখোইয়ের থেকে ওজনে অনেক বেশি হালকা তেজস। আট টন পর্যন্ত ওজন বহনে সক্ষম তেজস। সুখোই ওজনে ভারী। কিন্তু সুখোইয়ের সমানই অস্ত্রশস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র বহনে সক্ষম তেজস। এ ছাড়াও দুরন্ত গতিও এগিয়ে রেখেছে তেজসকে। ৫২ হাজার ফুট উচুঁতেও এর গতির জুড়ি মেলা ভার।

  • US naval ship: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্য! এই প্রথমবার মেরামতির জন্য ভারতে মার্কিন রণতরী

    US naval ship: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সাফল্য! এই প্রথমবার মেরামতির জন্য ভারতে মার্কিন রণতরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথমবার। মেরামতির জন্য মার্কিন রণতরী (US naval ship) ভারতের উপকূলে! অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্যি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) মেক ইন ইন্ডিয়া (Make in India) প্রকল্পের সাফল্য প্রত্যক্ষ করছে দেশ। ভারতীয় প্রযুক্তির উপর ভরসা রাখছে বিশ্ব। এই ছবিই দেখতে চেয়েছিল আপামর ভারতবাসী।

    কূটনৈতিক মহলের অভিমত, চিনের সঙ্গে সম্পর্ক যত তিক্ত হচ্ছে, ততই ভারত-মার্কিন বোঝাপড়া দৃঢ় হচ্ছে। আর তারই অঙ্গ হিসেবে এই প্রথমবার মার্কিন রণতরী ভারতের বন্দরে এসে ভিড়ল। তাও আবার মেরামত সম্পর্কিত কাজে। ইউএসএনএস চার্লস ড্রিউ (Charles Drew) নামে মার্কিন নৌবাহিনীর একটি মালবাহী জাহাজ চেন্নাইয়ের কাট্টুপল্লি বন্দরে  (Kattupalli in Chennai ) এসেছে। ওখানে মেরামতির জন্য আপাতত ১১ দিন ওই জাহাজটির থাকার কথা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসের আগে দিল্লিতে গ্রেফতার আইএস জঙ্গি! আতঙ্ক রাজধানীতে

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের এক কর্তা জানিয়েছেন, এই প্রথম মার্কিন নৌবাহিনীর কোনও জাহাজ ভারতের বন্দরে এসে ভিড়ল। এল অ্যান্ড টি  (Larsen & Toubro’s) জাহাজ মেরামতি কারখানার সঙ্গে ওদের একটি চুক্তি হয়েছে। যার অঙ্গ হিসেবে ভারতের ওই কোম্পানি মার্কিন জাহাজের মেরামতি ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ করবে বলে জানান তিনি। একইসঙ্গে তিনি জানান, এই ঘটনায় ভারত-মার্কিন সম্পর্কের এক নতুন দিগন্ত খুলে গেল। বোঝাই যাচ্ছে, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের জাহাজ মেরামতের প্রযুক্তির উপর ভরসা করে বড় বড় দেশগুলিও। একমাত্র এদেশেই সুলভ মূল্যে অত্যাধুনিক নৌ প্রযুক্তিতে মেরামতির কাজ হয়। এখানে বিভিন্ন প্রকারের জাহাজ মেরামতির জন্য আধুনিক সরঞ্জাম ও দক্ষ কারিগরও রয়েছে।

    আরও পড়ুন: পিছিয়ে গেল চিনা জাহাজের শ্রীলঙ্কায় প্রবেশ, ভারতের অনুরোধে পাশে দাঁড়াল শ্রীলঙ্কা সরকার

    মার্কিন নৌ বাহিনীর জাহাজকে চেন্নাই বন্দরে স্বাগত জানাতে সেখানে উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রতিরক্ষা সচিব অজয় কুমার এবং ভাইস চিফ অ্যাডমিরাল এস এন ঘোরমাড়ে। চেন্নাইয়ের মার্কিন কনসাল জেনারেল জুডিথ রাভিন এবং সেদেশের প্রতিরক্ষা দূত রিয়ার অ্যাডমিরাল মাইকেল বেকারও উপস্থিত ছিলেন বন্দরে।

  • Indian Army: দেশীয় প্রযুক্তিতে ভরসা! ভারতীয় সেনার হাতে টাটার নয়া সামরিক যান

    Indian Army: দেশীয় প্রযুক্তিতে ভরসা! ভারতীয় সেনার হাতে টাটার নয়া সামরিক যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশীয় প্রযুক্তির দ্বারা সামরিক বাহিনীকে সাজাতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। তাঁর মেক ইন ইন্ডিয়া (Make in India) প্রকল্পকে সামনে রেখেই এগিয়ে চলেছে দেশ। তারই এক ধাপ হিসেবে ভারতীয় সেনার হাতে কুইক রিঅ্যাকশন ফাইটিং ভেইকেল (QRFV) তুলে দিল টাটারা। দেশীয় প্রযুক্তিতে এই যুদ্ধ যান তৈরি করেছে টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেম লিমিটেড (Tata Advanced Systems Limited)। সম্প্রতি এক ট্যুইট বার্তায় কোম্পানির তরফে এই খবর প্রকাশ করা হয়েছে।

    মাইক্রো ব্লগিং ওয়েবসাইটে ভিডিও পোস্ট করে টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেম লিমিটেড (TASL) লিখেছে, “ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে সফলভাবে QRFV তুলে দেওয়া হয়েছে।” কোম্পানির তরফ থেকে আরও জানানো হয়েছে ভবিষ্যতে যে কোন রকমের সংঘর্ষের সময় এই যান ব্যবহার করে ভারতীয় সেনা দ্রুত পদক্ষেপ করতে পারবে।

    [tw]


    [/tw]

    সম্প্রতি প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অজয় ভাট বলেছিলেন  কেন্দ্র সরকার গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকটি নীতিগত উদ্যোগ নিয়েছে। মূলত দেশীয় প্রযুক্তি ও ডিজাইন ব্যবহার করে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনে উৎসাহিত করার উপরে জোর দেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে দেশীয় প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের উৎপাদন সম্প্রসারণকেই পাখির চোখ করেছে মোদি সরকার।সম্প্রতি রাজ্যসভায় লিখিত উত্তরে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছিলেন, ২০১৮-১৯ থেকে ২০২১-২২ পর্যন্ত গত চার বছরে দেশীয় প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের উৎপাদনকে উৎসাহিত করার জন্য কেন্দ্রের উদ্যোগে বিদেশ থেকে প্রতিরক্ষা আমদানি ৪৬ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩৬ শতাংশ করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ২৮ হাজার ৭৩২ কোটি টাকার সামরিক সরঞ্জাম কিনছে সেনা! অনুমতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের

    এপ্রিল মাসে, সেনাপ্রধান জেনারেল এম এম নারাভানে QRFV-এর প্রথম সেট অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। দীর্ঘদিন ধরেই প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহারের কথা বলে আসছে কেন্দ্র। সেই পথে নতুন দিশা দেখাবে টাটা অ্যাডভ্যান্সড  সিস্টেমের ডেলিভারি, বলে আশা প্রতিরক্ষা মহলে।

  • MRFA: ১১৪ যুদ্ধবিমান কেনার পথে বায়ুসেনা, ৯৬টি তৈরি হবে ভারতেই

    MRFA: ১১৪ যুদ্ধবিমান কেনার পথে বায়ুসেনা, ৯৬টি তৈরি হবে ভারতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর ভারত (Atmanirbhar Bharat) প্রকল্পকে আরও জোরগদার করার পথে ভারত।  দেশের আকাশসীমাকে নিশ্ছিদ্র করা ও ভারতের শক্তিবৃদ্ধি করার লক্ষ্যে ১১৪টি বিদেশি যুদ্ধবিমান কেনার পথে ভারতীয় বায়ুসেনা

    ‘বায় গ্লোবাল অ্যান্ড মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Buy Global and Make in India)-র আওতায় কেনা হবে এই মাল্টি রোল কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট (MRFA) যার মধ্যে ৯৬টিই তৈরি হবে দেশে। অর্থাৎ, মূল বিদেশি  নির্মাণকারী সংস্থার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে বিমানগুলি এদেশে তৈরি করবে এখানকার সংস্থা। এই মর্মে সম্প্রতি বিদেশি বিমান নির্মাতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বায়ুসেনা। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্পটি কে কীভাবে পরিচালনা করতে চায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছে বায়ুসেনা।

    আরও পড়ুন: সেনায় ৪ বছর দিক যুবারা, “অগ্নিপথ” প্রকল্পের ঘোষণা রাজনাথের

    বায়ুসেনা সূত্রে খবর, ১১৪টি বিমানের মধ্যে প্রথম দফায় ১৮টি সরাসরি বিদেশি নির্মাতার থেকে আমদানি করা হবে। বাকি ৯৬টি তৈরি হবে ভারতেই প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে। এই ৯৬টির মধ্যে আবার দ্বিতীয় দফায় ৩৬টি বিমানের জন্য ভারতীয় এবং বিদেশি মুদ্রা যৌথভাবে খরচ করা হবে। তৃতীয় তথা শেষ দফায় ৬০টি বিমানের জন্য খরচ মেটানো হবে শুধুমাত্র ভারতীয় মুদ্রায়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) ভাবনা প্রসূত ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্পকে মাথায় রেখে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে সরকারি সূত্রে খবর।

    বিদেশি সংস্থাগুলি ভারতে বা ভারতের সংলগ্ন তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে যে পণ্য বিক্রি করে, তা ভারতের মাটিতে, ভারতীয় শ্রমিকদের সাহায্য নিয়ে এবং ভারতীয় সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়ে বানানোর বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে উৎসাহ জোগাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। বায়ুসেনার যুদ্ধবিমানের বরাত সেই ক্ষেত্রে বড় সুযোগ করে দেবে বলে অনুমান। খুব শীঘ্রই ভারতীয় বায়ুসেনার ডাকা টেন্ডারে অংশ নিতে চলেছে বোয়িং, লকহিড মার্টিন, সাব, মিগ, ইরকুট, দাসোর মত বিদেশি যুদ্ধবিমান প্রস্তুতকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুন: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভর! ৭৬ হাজার কোটি টাকার সমরাস্ত্র কেনায় সায় কেন্দ্রের

  • Elon Musk: “‘ট্যুইটার কিনেছেন এবার…”, ইলন মাস্ককে কোন পরামর্শ দিলেন আদর পুনাওয়ালা?

    Elon Musk: “‘ট্যুইটার কিনেছেন এবার…”, ইলন মাস্ককে কোন পরামর্শ দিলেন আদর পুনাওয়ালা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি মাইক্রোব্লগিং সাইট ট্যুইটার (Twitter) কিনে গোটা বিশ্বে হইচই ফেলে দিয়েছেন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক (Elon Musk) ৷ টেসলা (Tesla) প্রধানের পরের পদক্ষেপ কী হবে, সকলের নজর এখন সেই দিকে ৷ ভারতে কী বিনিয়োগ করবেন মাস্ক, তা জানতেও কৌতূহলের শেষ নেই ৷ এমতাবস্থায় এবার মাস্ককে ভারতে বিনিয়োগ করতে আবেদন জানালেন সেরাম ইনস্টিটিউটের (Serum Institute) সিইও আদর পুনাওয়ালা (Adar Poonawalla) ৷ ভারতে তাঁর বিনিয়োগ যে সেরা বিনিয়োগ হতে পারে তাও ইলন মাস্ককে মনে করিয়ে দিয়েছেন সেরাম প্রধান ৷    

    ট্যুইটে ইলন মাস্ককে ট্যাগ করে আদর পুনাওয়ালা (Serum Institute CEO Adar Poonawalla) লেখেন, “আপনি যদি টুইটার কিনেই থামতে না চান তাহলে ভারতেও কিছু অর্থ বিনিয়োগ করে এখানে টেসলার  (Tesla) গাড়ি তৈরি করতে পারেন ৷ আমি কথা দিতে পারি এই বিনিয়োগ এখন অবধি করা আপনার সেরা বিনিয়োগ হবে ৷” যদিও এর কোনও উত্তর এখনও দেননি ইলন মাস্ক ৷   

    [tw]


    [/tw]

    তবে আদর পুনাওয়ালার এই টুইটের পর তাঁর প্রস্তাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়ার প্রাক্তন চেয়ারম্যান আকর প্যাটেল ৷ পাল্টা ট্যুইটে পরিসংখ্যান দিয়ে তাঁর প্রশ্ন,  “টেসলার এক একটি গাড়ির নূন্যতম মূল্য ৩৫ লক্ষ টাকা ৷ ভারতে ৩৫ লক্ষের উপরে মাত্র ৩৫ হাজার গাড়ি বিক্রি হয়েছে ৷ চিনে তা ৩০ লক্ষের উপরে ৷ টেসলা কেন এমন একটা জায়গায় বিনিয়োগ করতে যাবে ফোর্ড, জেনারেল মোটরস যেখান থেকে চলে গিয়েছে?”    

    কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ি গতমাসে বলেছিলেন, টেসলা যদি ভারতে তাদের বৈদ্যুতিক গাড়ি বানাতে চায় তাহলে কোনও সমস্যা নেই ৷ কিন্তু চিন থেকে এদেশে গাড়ি আমদানি করা যাবে না ৷ এর আগে ইলন মাস্ক বলেছিলেন, যদি বাইরে থেকে আমদানি করে নিয়ে গিয়ে ভারতে তাদের গাড়ি ব্যবসা সফল হয় তাহলে টেসলা ভারতে কারখানা করতে পারে।

  • iPhone 13: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-য় গুরুত্ব, ভারতেই ‘আইফোন ১৩’ তৈরি করবে অ্যাপেল

    iPhone 13: ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’-য় গুরুত্ব, ভারতেই ‘আইফোন ১৩’ তৈরি করবে অ্যাপেল

    iPhone 13: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নীতিকে গুরুত্ব দিয়ে এবং ভারতীয় গ্রাহকদের কথা ভেবে এবার এদেশেই তৈরি হবে আই-ফোন (Apple iPhone)। ইতিমধ্যেই চেন্নাই প্ল্যান্টে আইফোন ১৩ (iPhone 13) তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গিয়েছে বলে খবর। 

    চেন্নাইয়ের কাছে ফক্সকন (Foxconn) প্ল্যান্ট থেকেই ওই ফোন তৈরি করা হচ্ছে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্মার্টফোনের বাজারে আরও ভালোভাবে ব্যবসা করতে পারার লক্ষ্যেই অ্যাপলের এই পদক্ষেপ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    এবিষয়ে একটি বিবৃতি দিয়ে অ্যাপলের তরফে জানানো হয়েছে, “স্থানীয় কাস্টমারদের জন্য আমরা ভারতেই তৈরি করছি  আইফোন ১৩ (Apple iPhone 13)।  সুন্দর ডিজাইন, অ্যাডভান্সড ক্যামেরা A15 Bionic chipset এই ফোনের ইউএসপি বা মূল আকর্ষণ।

    শুধু  আইফোন ১৩ নয়, অ্যাপলের প্রতিটি ভালো মডেল এবার স্থানীয়ভাবে তৈরি করা হবে। অ্যাপলের তরফে ফোন তৈরির জন্য ফক্সকন এবং উইস্ট্রন নামে দুটি সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছে। পেগাট্রন নামে আরও একটি সংস্থাও রয়েছে।  যদিও এই সংস্থাটি এখনও স্থানীয়ভাবে আই ফোন তৈরি শুরু করেনি। তবে খুব শীঘ্রই পেগাট্রন (Pegatron) ভারতে আই ফোন তৈরি করা শুরু করবে বলে জানা গেছে। তবে তৃতীয় সংস্থাটি প্রথমে আইফোন ১৩ তৈরি করবে না। প্রাথমিককভাবে তারা আইফোন ১২ তৈরি করবে।
     
    ২০১৭ সাল থেকেই ভারতে আইফোন তৈরি করছে অ্যাপল। সে সময় আইফোন এসই (iPhone SE) তৈরি করত তারা। কিন্তু নতুন এই তিনটি সংস্থার মাধ্যমে আইফোন ১১, ১২, ১৩ — এই তিনটি মডেল স্থানীয়ভাবে তৈরি করা হবে। পাশাপাশি এখনও পর্যন্ত আইফোনের কোনও প্রো-মডেল স্থানীয়ভাবে ভারতে তৈরি করা হয় না। পরবর্তী সময় তা ভারতে তৈরি করা যায় কি না বিষয়টি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছে অ্যাপল।

    দেশে আই ফোনের নতুন মডেলগুলি তৈরি হলে তা খুব সহজেই এখানকার বাজারে পাওয়া যাবে। আগে কোনও মডেল লঞ্চ হওয়ার পর সেটি ভারতের বাজারে আসতে সময় লাগতে আট থেকে ন’মাস। কিন্তু স্থানীয়ভাবে তৈরি হওয়ার ফলে তা খুব শীঘ্রই ভারতের বাজারে পাওয়া যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

     

  • BrahMos Missiles: আরও ঘাতক! স্টেলথ ডেস্ট্রয়ারের জন্য ১৭০০ কোটি টাকার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র কিনছে নৌসেনা

    BrahMos Missiles: আরও ঘাতক! স্টেলথ ডেস্ট্রয়ারের জন্য ১৭০০ কোটি টাকার ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র কিনছে নৌসেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরতা ফুটিয়ে তুলতে বদ্ধপরিকর প্রতিরক্ষামন্ত্রক। মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মন্ত্রকে হাতিয়ার করে বৃহস্পতিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রক ব্রহ্মস এয়ারোস্পেস প্রাইভেট লিমিটেডের সঙ্গে ১৭০০ কোটির চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। নৌসেনার জন্য মিসাইল কিনতেই এই চুক্তি। মন্ত্রক সূত্রে এক বিবৃতি জারি করে এই উদ্যোগের কথা জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতীয় নৌ সেনার শক্তি আরও বাড়াবে এই মিসাইল। আসলে এই ধরনের মিসাইল যেমন স্থলভাগ থেকে লক্ষ্যবস্তুর উপর নিক্ষেপ করা যায়। আবার একইভাবে জলেও শত্রুপক্ষের জাহাজে আঘাত হানতে এটি সক্ষম।

    ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর কাছে সাধারণত তিন ধরনের ব্রহ্মস মিসাইল রয়েছে। যা স্থল, জল, ও আকাশে আঘাত হানতে পারে। কিছুদিন আগেই সুখোই-৩০ বিমান থেকে ভারত ব্রহ্মস মিসাইলের সফল পরীক্ষা করা হয়। কয়েকদিন আগে মহড়ার সময় বঙ্গোপসাগরে নিখুঁত নিশানায় আঘাত হানতে পেরেছিল এই মিসাইল। এই সাফল্য একেবারে গেম চেঞ্জার, বলে আগেই জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞেরা। 

    আরও পড়ুন: ৪০ ঘণ্টার সফরে ২৩টি বৈঠক, ঠাসা কর্মসূচি নিয়ে জাপানে মোদি

    ইন্দো রাশিয়ান যৌথ উদ্যোগে তৈরি হয়েছিল এই মিসাইল। এটির পাল্লা মোটামুটি ২৯০ কিমি। এটিকে বিশ্বের দ্রুততম গতি সম্পন্ন মিসাইল বলে গণ্য করা হয়। প্রায় শব্দের গতিবেগের চেয়ে তিনগুণ বেশি গতিবেগে এটি ছুটতে পারে। ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে যে মিসাইল রয়েছে তার পাল্লা প্রায় ৪৫০-৫০০ কিমি পর্যন্ত। যুদ্ধের পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র। সম্প্রসারিত পাল্লায় এটি আঘাত হানতে সক্ষম। সমুদ্রের ওপর বিপক্ষের বড়সড় প্রতিরক্ষাকে ভেঙে দিতেই ব্রহ্মস বেশি কার্যকরী। তাই নৌসেনার জন্য এই মিসাইল আরও বেশি করে কেনার কথা ভাবছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক।

    সূত্রের খবর, ভারত আরও দূর পাল্লার ব্রহ্মস মিসাইল তৈরি করতে চাইছে। সেই মিসাইলের পাল্লা বৃদ্ধি করে প্রায় ৮০০ কিমি করা হতে পারে। সেই উদ্যোগ সফল করার লক্ষ্যেই কাজ করে চলেছেন প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞেরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Defence MSME: এমএসএমই থেকে প্রতিরক্ষা সামগ্রী কেনার পরিমাণ ছুঁল সর্বকালীন রেকর্ড

    Defence MSME: এমএসএমই থেকে প্রতিরক্ষা সামগ্রী কেনার পরিমাণ ছুঁল সর্বকালীন রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বি টু জি (B2G) পোর্টাল গভর্নমেন্ট ইমার্কেটপ্লেসে (Government eMarketplace), ক্ষুদ্র ও মাঝারি ও কুটীর শিল্পোদ্যোগ (MSME) এবং অন্যান্য সংস্থার কাছ থেকে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের (Defence Ministry) প্রতিরক্ষা সম্পর্কিত বিভিন্ন পণ্য এবং পরিষেবা কেনার (Defence Procurement) পরিমাণ চলতি অর্থবর্ষে আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২৫০ শতাংশ বেড়েছে। শনিবার মন্ত্রকের একটি বিবৃতি অনুসারে, জিইএম-এর মাধ্যমে চলতি অর্থবর্ষে ১৫,০৪৭.৯৮ কোটি টাকার পণ্য ক্রয় হয়েছে, যা সর্বকালীন রেকর্ড।
      
    মন্ত্রকের কথায়, পুরনো টেন্ডার প্রক্রিয়াকে পুনর্গঠন করতে এবং ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে সরকারি ক্রয়ের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা আনতে ২০১৬ -র অগাস্ট মাসে শুরু হয়েছিল জিইএম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে অল্প সময়ের মধ্যে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ডিজিটাল ড্রাইভের পথ অনুসরণ করেছে। প্রতিবন্ধকতা থাকা সত্ত্বেও সাফল্য লাভ করেছে সরকারের এই পদক্ষেপ। 

    ২০২০ সালের মার্চ মাসে রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় ক্ষুদ্র, মাঝারি এবং কুটীর শিল্প মন্ত্রকের তৎকালীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী নিতিন গড়কড়ির দেওয়া তথ্য অনুসারে, ২০২০ অর্থবর্ষের মাঝামাঝি সময় অবধি প্রতিরক্ষা পাবলিক সেক্টর ইউনিটগুলিকে সরবরাহকারী মোট এমএসএমই বিক্রেতার সংখ্যা ছিল ১০,৫০৬। ২০১৯- এ সেই সংখ্যা ছিল  ৮,৬৪৩ এবং ২০১৮-এ ৭,৫৯১। ২০২১ সালের ডিসেম্বর নাগাদ সেই সংখ্যা বেড়ে ১২,০০০-এ পৌঁছয়। ফলস্বরূপ, এমএসএমই থেকে ডিপিএসইউ- র অর্থ সংগ্রহের পরিমাণ ২০১৯ অর্থবর্ষে ৪৮৪২.৯২ কোটি টাকা থাকলেও তা ২০২১ অর্থবর্ষে বেড়ে দাঁড়ায় ৫৪৬৩.৮২ কোটি টাকা।   

    ২০২০ সালে সরকার প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া (DAP) ‘মেক প্রজেক্ট’ (Make Projects) চালু করে, যাতে সরকারি তহবিল এবং শিল্প তহবিল উভয়ের মাধ্যমেই প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের দেশীয়করণ এবং উন্নয়ন সম্ভব হয়। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ (Make in India) পোর্টাল অনুসারে, মেক  প্রকল্পগুলি প্রতিরক্ষায় এমএসএমইর ভূমিকাকে আরও জোরাল করতে সাহায্য করেছে। এই সংক্রান্ত প্রকল্পগুলির ৪০ শতাংশ অর্ডার ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প সংস্থাগুলির জন্যে সংরক্ষণ করা হয়েছে। ১০০০ কোটি টাকার কাজ বরাদ্দ করা হয়েছে এমএসএমই সংস্থাগুলোর জন্যে।

    ইতিমধ্যে, জিইএম-এর সামগ্রিক ৪২.৩৫ লক্ষ বিক্রেতা এবং মন্ত্রকের ৬০,০০০ সরকারি বিভাগ মিলিয়ে প্রায় ২.৪০ লক্ষ কোটি টাকার কেনাবেচা হয়েছে। মোট বিক্রেতার সংখ্যার মধ্যে ৭.৭০ লক্ষই ক্ষুদ্র এবং ছোট উদ্যোগ থেকে আসা। জিইএমের তথ্য অনুসারে শুধুমাত্র ক্ষুদ্র এবং ছোট উদ্যোগের সংস্থাগুলিই ৫৬%  ব্যবসা করেছে এই পোর্টালে।

     

     

LinkedIn
Share