Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Ration Card List: সক্রিয় রেশন কার্ডের তথ্য চেয়েও পেল না ইডি, খাদ্য দফতরের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ?

    Ration Card List: সক্রিয় রেশন কার্ডের তথ্য চেয়েও পেল না ইডি, খাদ্য দফতরের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে এই কত সক্রিয় রেশন কার্ড (Ration Card list) রয়েছে সেই তথ্য জানতে চেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED) । ইডি খাদ্য দপ্তরের রেশন বন্টন দুর্নীতির তদন্ত চালাচ্ছে। ইতিমধ্যেই খাদ্য দপ্তরকে একটি চিঠি দিয়েছে ইডি। কিন্তু তার জবাব মেলেনি রাজ্যের তরফে। পুনরায় চিঠি পাঠানো হবে এমনটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    রেশনের কালোবাজারি ধরতে চায় ইডি

    খাদ্য বন্টন দুর্নীতি মামলায় আগেই গ্রেপ্তার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick) । গ্রেফতার হয়েছেন তৎকালীন খাদ্যমন্ত্রীর সহযোগী ব্যবসায়ী রাকিবুর রহমান সহ অনেকেই। এই মামলাতেই তদন্ত করতে গিয়ে হামলার শিকার হন ইডি আধিকারিকরা। যার জেরে গ্রেপ্তার হয়েছেন শেখ শাহজাহান (Seikh Shahjahan) । তিনিও খাদ্য মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ ছিলেন বলে সূত্রের খবর। জানা গিয়েছে খাদ্য বন্টন দুর্নীতি মামলায় তদন্তের প্রয়োজনেই রাজ্যের কত সক্রিয় রেশন (Ration Card list) কার্ড রয়েছে সেই তথ্য চেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সক্রিয় রেশন কার্ডের তথ্য পেলে সরকারি তরফে কত মাল এফসিআই গোডাউনে পৌঁছয় এবং বণ্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে মানুষের কাছে কী পৌঁছয় বা পৌঁছানো উচিত এবং কতটা কালোবাজারি হয় সেই সম্পর্কে একটি ধারণা করতে পারবেন ইডি আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের নাকি বাড়ি-গাড়ি নেই! সোনা-ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স কত জানেন?

    রেশন কার্ড সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে ইডি (Ration Card list)

    খাদ্য দপ্তরের কাছে ইডি জানতে চেয়েছে রাজ্যের সক্রিয় রেশন কার্ড (Ration Card list) কতগুলি রয়েছে। অর্থাৎ কতগুলি রেশন কার্ডে নিয়মিত রেশন তোলা হয়। এ প্রসঙ্গে ইডি আরও জানতে চেয়েছে ২০১৯ সালের আগে রাজ্যে কতগুলি রেশন কার্ড ছিল। এখন সেই সংখ্যায় কত বদল এসেছে। খাদ্য দপ্তরকে পাঠানো চিঠিতে ইডি জানতে চেয়েছে রেশন কার্ড ডিজিটাল হওয়ার পর কত রেশন কার্ড বাতিল হয়েছে। এমনকি চিঠিতে ইডি এটাও জানতে চেয়েছে যে মৃত্যুর পর কোনও ব্যক্তির রেশন কার্ড বাতিল করার কী নিয়ম রয়েছে এই রাজ্যে। রাজ্যের কাছে মৃত্যুর পরও রেশন তোলা হয়েছে বেআইনিভাবে এই সংক্রান্ত কোন তথ্য আছে কি না। ইডি আধিকারিকদের মতে রাজ্যের সক্রিয় রেশন কার্ডের সংখ্যা জানলে রাজ্যে রেশনের সঠিক চাহিদা কত তা জানতে পারবেন তাঁরা। যদিও খাদ্য দপ্তরের তরফ থেকে এখনও জবাব মেলেনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Election 2024: ফের বঙ্গ সফরে মোদি, রবিবার জমিয়ে দেবেন প্রচার

    Loksabha Election 2024: ফের বঙ্গ সফরে মোদি, রবিবার জমিয়ে দেবেন প্রচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট প্রচারে (Loksabha Election 2024) ফের বঙ্গে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। আগামী রবিবার রাজ্যে একই দিনে চারটি সভা করবেন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) । একটি সভা উত্তর ২৪ পরগনা জেলায়, একটি হাওড়ায় ও দুটি সভা হবে হুগলি জেলায়।

    কবে কোথায় সভা মোদির (Loksabha Election 2024)

    বিজেপি সূত্রে খবর হুগলি ও শ্রীরামপুরে বিজেপি (BJP) প্রার্থীর সমর্থনে প্রচার করবেন প্রধানমন্ত্রী। সভায় উপস্থিত থাকবেন বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chattopadhyay) ও শ্রীরামপুরের প্রার্থী কবীর শংকর বসু। হুগলি জেলার আরেকটি কেন্দ্র আরামবাগের বিজেপি প্রার্থী অরূপ কান্তি দিগরের সমর্থনে পুড়শুড়ায় সভা করার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির। আরও জানা গেছে রবিবার মোদির সভা করার কথা রয়েছে সাঁকরাইলে। হাওড়া কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী এবং উলুবেড়িয়া কেন্দ্রের পদ্মপ্রার্থী অরুণ উদয় পালচৌধুরীর সমর্থনে প্রচার করবেন প্রধানমন্ত্রী। যে পাঁচ কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর জন্য গলা ফাটাবেন প্রধানমন্ত্রী সেই পাঁচ কেন্দ্রে ২০ মে পঞ্চম দফায় (Loksabha Election 2024) নির্বাচন রয়েছে।

    বিজেপির টার্গেট আরামবাগ

    লোকসভা (Loksabha Election 2024) ভোটের আগে ১ মার্চ আরামবাগে সভা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাংলায় সন্দেশখালি সহ বিভিন্ন জায়গায় মহিলাদের সম্মানহানির কথা তুলে ধরেছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন সভায় উঠে এসেছে সন্দেশখালি প্রসঙ্গ। লোকসভা নির্বাচনের আগে খুব অল্প ভোটের ব্যবধানে তৃণমূলের কাছে আরামবাগে হেরেছিল বিজেপি। এবার তৃণমূল শিবির আরামবাগে যথেষ্ট চাপে রয়েছে। বিদায়ী সাংসদ অপরুপা পোদ্দারকে টিকিট দেওয়ার সাহস দেখাতে পারেনি তৃণমূল কংগ্রেস। অপরুপা পোদ্দার অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারি সহ নানান অভিযোগে অভিযুক্ত। এমনকি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভামঞ্চে উঠতে পারেননি অপরূপা। এখানে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব রয়েছে বিজেপির অন্দরে। এই আসন ঘাসফুলের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে পদ্ম শিবিরের কাছে। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আরামবাগ মহকুমার ৪ কেন্দ্রে জোড়া ফুলকে সরিয়ে ফুটেছিল পদ্মফুল। বদলে যাওয়া রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিজেপির আশা আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে প্রথমবার জয়ী হওয়ার সুযোগ রয়েছে তাঁদের কাছে। তাই প্রচারে ত্রুটি রাখতে চায় না তাঁরা।

    আরও পড়ুন: “সংখ্যালঘুরা বিপদে রয়েছেন, এ দাবি সর্বৈব মিথ্যা”, বললেন মোদি

    বিজেপির রাজ্যে তারকা প্রচারকের তালিকায় বঙ্গ সফর  

    বিজেপির এক শীর্ষ রাজ্য নেতৃত্বের কথায়, তৃতীয় দফার (Loksabha Election 2024) নির্বাচন শেষ হলেই দেশের একটা বড় অংশে ভোট পর্ব শেষ হয়ে যাচ্ছে। ফলে বাংলার দিকে অতিরিক্ত নজর দেওয়ার সুযোগ থাকছে বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে। সোমবার দেশে চতুর্থ দফার নির্বাচন হবে। তার আগে রাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এখন পর্যন্ত যা ঠিক হয়েছে তাতে মাজদিয়া, রামপুরহাট ও ঘাটালের আনন্দপুরে সভা করবেন অমিত শাহ। ধীরে ধীরে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং পদ্ম শিবিরের শীর্ষ নেতারাও প্রচারে আসতে শুরু করেছেন। বিজেপির তরফ থেকে এটি রাজনৈতিক কৌশলের অঙ্গ। প্রথম থেকেই এক ঝাঁক নেতা এনে বঙ্গে একুশের নির্বাচনের সুফল তুলতে পারেনি তাঁরা। এর জন্যই সুকৌশলে প্রথমে শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে দিয়ে সভা তৈরি করে রাজ্যে একটা হাওয়া তোলা হয়েছে। এরপর চতুর্থ পঞ্চম ও ষষ্ঠ দফায় তারকা প্রচারকদের সংখ্যা বাড়াতে চলেছে গেরুয়া শিবির। ইতিমধ্যেই রাজ্যে ঘুরে গিয়েছেন হেমন্ত বিশ্বশর্মা ও যোগী আদিত্যনাথ। এরপর শিবরাজ সিং চৌহানকেও ময়দানে নামাতে চলেছে পদ্ম শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “চ্যালেঞ্জ করছি কারও ক্ষমতা থাকলে সিএএ-তে হাত লাগিয়ে দেখুক”, হুঁশিয়ারি দিলেন অমিত শাহ

    Amit Shah: “চ্যালেঞ্জ করছি কারও ক্ষমতা থাকলে সিএএ-তে হাত লাগিয়ে দেখুক”, হুঁশিয়ারি দিলেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভোটের জন্য সিএএ করতে দিচ্ছেন না মমতা। বিরোধিতা করছেন। চ্যালেঞ্জ করছি কারও ক্ষমতা থাকলে সিএএ-তে হাত লাগিয়ে দেখুক।” শুক্রবার অমিত শাহ (Amit Shah) রানাঘাটের প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের হয়ে প্রচারে এই ভাষাতেই তৃণমূলকে তুলোধনা করলেন কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। শাহের প্রশ্ন, “সিএএ এই দেশে আসা উচিত কি না! বহু মানুষ আজ নাগরিকত্ব পাননি। অনুপ্রবেশকারীদের ঠাঁই দিচ্ছে মমতার সরকার। কিন্তু মতুয়াদের নাগরিকত্বের বিরোধিতা করছে।আমরা সকলকে নাগরিকত্ব দেব।”

    মোদিকে প্রধানমন্ত্রী করতে বিজেপিকে ভোট দিন (Amit Shah)

    রানাঘাটের মাজদিয়া রেল বাজার হাই স্কুলের মাঠে সভা বিজেপি। সেখানে বক্তৃতা করলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রানাঘাটে তৃণমূলের প্রার্থী বিজেপি ছেড়ে আসা মুকুটমণি অধিকারী। বক্তৃতায় তাঁকে বার বার কটাক্ষ করলেন সুকান্ত। জানালেন, এই ভোট হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীকে সামনে রেখে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন। নদিয়াবাসীর পক্ষ থেকে অমিত শাহকে স্বাগত জানালেন দলীয় কর্মীরা। তার পরেই মঞ্চে উঠলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আমার সঙ্গে বলুন, ‘ভারত মাতার জয়’। ‘জয় শ্রীরাম’।”এর পর একে একে মঞ্চে উপস্থিত বিজেপি নেতা, কর্মীদের নাম নেন শাহ (Amit Shah)। উপস্থিত সকলকে নমস্কার জানিয়ে তিনি বলেন, “আপনাদের উৎসাহের জন্য প্রণাম জানাই। এখানে এক ইঞ্চিও জায়গা রাখেননি। জগন্নাথজিকে জয়ী করানোর জন্য সকলে এসেছেন। জগন্নাথকে কমল চিহ্নে দেওয়া প্রতি ভোট নরেন্দ্র মোদিকে প্রধানমন্ত্রী করবে। জগন্নাথকে দেওয়া ভোট মতুয়াদের নাগরিকত্ব দেবে।”

    আরও পড়ুন: গরমে ২৪ দিন নির্জলা থাকবে শিলিগুড়ি! দুর্ভোগে পুরবাসী, তৃণমূলকে দায়ী করল বিজেপি

    দুর্নীতিতে এক নম্বরে মমতার সরকার

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, “রামমন্দির আগেই হওয়া উচিত ছিল কি না! এই কংগ্রেস, তৃণমূল, কমিউনিস্টেরা আটকে রেখেছিল এত বছর। দ্বিতীয় বার আপনারা প্রধানমন্ত্রী করেছেন। মামলা জিতে, ভূমিপুজো করে রামমন্দির করেছেন মোদি। আজ বলতে চাই, মোদিজি ১০ বছরে ৮০ কোটি গরিবের জন্য অনেক কাজ করেছেন। প্রতি মাসে যে ৫ কেজি চাল আসে, তা মোদি দেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নন। সন্দেশখালির প্রসঙ্গে শাহ বলেন, “মমতা একজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর উপস্থিতিতে মহিলাদের শোষণ করা হয়েছে ধর্মের ভিত্তিতে। করেছেন ওঁর নেতারা। ওঁর লজ্জা করা উচিত। সিবিআই তদন্ত করছে। বাংলার মা, বোনদের চিন্তার দরকার নেই। আমরা সন্দেশখালি অপরাধীদের উল্টো ঝোলাব। শাহ জানান, দুর্নীতিতে ‘এক নম্বরে মমতার সরকার। শিক্ষক, পুরনিয়োগ থেকে রেশন, কয়লা সব ক্ষেত্রেই দুর্নীতি করেছে মমতার সরকার।

    কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে, ভয় পাবেন না

    শাহ (Amit Shah) বলেন, “মমতার মন্ত্রীর ঘর থেকে ৫০ কোটি টাকা মিলেছে। এই সভায় কেউ এত টাকা দেখেছেন? এই টাকা কার? এই টাকা রানাঘাটের গরিব যুবকদের। এই মমতা এবং তৃণমূল এই কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি করছে। যাঁরা দুর্নীতি করেছেন, তাঁদের ভয় পাবেন না।” তিনি আরও বলেন, “রাজ্যে এই যে বিস্ফোরণ হচ্ছে, সকলকে ভয় দেখানোর জন্য করাচ্ছেন মমতা। রানাঘাটবাসীকে বলছি, কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করেছি আমরা। ভয় পাবেন না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: পেট্রোল-ডিজেলে ‘অতিরিক্ত ট্যাক্স মমতার’, আক্রমণ হিমন্ত বিশ্বশর্মার

    Himanta Biswa Sarma: পেট্রোল-ডিজেলে ‘অতিরিক্ত ট্যাক্স মমতার’, আক্রমণ হিমন্ত বিশ্বশর্মার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংহের সমর্থনে জগদ্দল বিধানসভার শ্যামনগর অন্নপূর্ণা মাঠে জনসভায় বক্তব্য রাখলেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। রাজ্যে তৃণমূল শাসনে একধিক বিষয়ে মমতাকে তীব্র আক্রমণ করলেন তিনি। আসাম সরকারের সরকারি প্রকল্প এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সরকারি প্রকল্পের নানা বিষয়ে তৃণমূলকে তোপ দাগলেন। পশ্চিমবঙ্গে পেট্রোল-ডিজেলের লিটার পিছু মূল্য নিয়ে অতিরিক্ত ট্যাক্স নেওয়ার অভিযোগ তোলেন তিনি। একই সঙ্গে লক্ষ্মীর ভান্ডারে টাকার পরিমাণ কম পান বাংলার মা-বোনেরা, এই নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী।

    কী বলেল হিমন্ত বিশ্বশর্মা(Himanta Biswa Sarma)?

    আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma) মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে বলেন, “আসামে গোয়াহাটিতে পেট্রোলের লিটার ৯৬ টাকা আর পশ্চিমবঙ্গে পেট্রোলে লিটার ১০৩ টাকা। পেট্রোলে লিটার পিছু সাত টাকা করে বেশি নিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আবার ডিজেলের লিটার পিছু নিচ্ছে তিন টাকা করে। সেই কারণেই পশ্চিমবঙ্গে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের মহিলারা হাজার টাকা করে লক্ষ্মীর ভান্ডার পায় কিন্তু আসামের মহিলারা ১২৫০ টাকা করে লক্ষ্মীর ভান্ডার পায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে পেট্রোল ও ডিজেল এ অতিরিক্ত টাকা নিচ্ছে তাতে এই পশ্চিমবঙ্গের মহিলাদের ২০০০ টাকা করে লক্ষীর ভান্ডার পাওয়া উচিত।”

    নিয়োগ নিয়ে আক্রমণ

    বাংলায় শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma) বলেন, “আসামে আমরা প্রথম বছরে ১ লক্ষ যুবকের সরকারি চাকরি দিয়েছি। কিন্তু সেই চাকরি নিয়ে কোনও হাইকোর্ট বা সুপ্রিমকোর্ট হয়নি বা কোনও মন্ত্রীর বাড়ি থেকে টাকা উদ্ধার হয়নি, তাই আসামে গিয়ে কীভাবে সাধারণ যুবকদের চাকরি দিতে হয় তা মুখ্যমন্ত্রীকে শিখে আসার জন্য আহ্বান জানাই। অথচ এই রাজ্যের তৃণমূল মন্ত্রীর বাড়ি থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। বেকার যুবকদের স্বপ্ন ধ্বংস করে দিয়েছেন মমতা।” বাংলায় তৃণমূল শাসনকে মুক্ত করতে এদিন জনসভার মঞ্চ থেকে তৃণমূল সরকারকে আক্রমণ করে অর্জুন সিং-কে জেতানোর জন্য আহ্বান জানান।

    আরও পড়ুনঃসন্দেশখালির ‘ভুয়ো ভিডিও’ প্রসঙ্গে এবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপির গঙ্গাধর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • C V Anand Bose: দুর্গ রক্ষা বোসের! অস্থায়ী কর্মীদের কাজের পর্যালোচনা শুরু

    C V Anand Bose: দুর্গ রক্ষা বোসের! অস্থায়ী কর্মীদের কাজের পর্যালোচনা শুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর পদ সাংবিধানিক হলেও রাজ্য রাজনীতির আলোচনার বিষয়বস্তু এখন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস (C V Anand Bose) । অভিযোগ বনাম মিথ্যা অভিযোগের তরজার মাঝে রাজভবনের অস্থায়ী কর্মীদের কাজের পর্যালোচনা শুরু হল। ২ মে রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির (Molestation) অভিযোগ করেন রাজভবনের এক অস্থায়ী কর্মী। থানায় লিখিত অভিযোগ জানানোর পর তদন্ত শুরু করে হেয়ার স্ট্রিট থানা।

    রাজ্যপালের বিরুদ্ধে তদন্ত কতটা আইনসঙ্গত

    দেশের বর্তমান আইন অনুসারে রাজ্যপালের  (C V Anand Bose) বিরুদ্ধে তদন্ত করা যায় না। তথাপি ঘুরিয়ে নাক ধরার চেষ্টা করেছে কলকাতা পুলিশ। রাজ্যপালকে (Governer) ডেকে পাঠানো কিংবা জিজ্ঞাসাবাদ করা যাবে না জেনে রাজভবনের সিসিটিভি ফুটে চেয়ে পাঠায় পুলিশ। এমনকি দুবার রাজভভবনে তদত করেছে পুলিশ। রাজভবনের ছয়জন কর্মীকে ধরানো হয়েছে নোটিশ। রাজ্যপালের অভিযোগ রাজনৈতিক চক্রান্তের অংশ হিসেবে অতি সক্রিয়তা দেখিয়েছে কলকাতা পুলিশ (KP)।

    রাজ্যপালের তৎপরতা (C V Anand Bose)

    যুবতীর অভিযোগ ও পুলিশের নোটিশের পর রাজভবনে কর্মরত ৪০ জন অস্থায়ী কর্মীর ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রাজভবনে কোন ট্রজেন ঘোড়া আছে কী না খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রাজভবন সূত্রে খবর কোন কর্মচারী রাজভবনের কোন বিভাগে কাজ করেন, কতক্ষণ তারা রাজভবনে থাকেন সেই বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট তৈরি করা হচ্ছে। সেই রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে রাজ্যপালের  (C V Anand Bose) কাছে। রাজ্যপালের নির্দেশেই এই পর্ব চলছে বলে জানা গিয়েছে। যেহেতু প্রতিপক্ষ চতুর তাই নিজের দুর্গ রক্ষা করতেই রাজ্যপালের এই তৎপরতা।

    বোসের হুংকার  (C V Anand Bose)

    প্রসঙ্গত কেরল থেকে ফিরেই বিমানবন্দরে রাজ্যপাল  (C V Anand Bose) জানিয়েছিলেন, তিনি দিদিগিরি সহ্য করবেন না। এরপর তিনি জানান পুলিশকে নয় সিসিটিভি ফুটেজ দেখানো হবে জনতাকে। আর ঠিক তারপরেই রাজভবনের অস্থায়ী কর্মচারীদের সম্পর্কে রিপোর্ট তলব করলেন রাজ্যপাল। তিনি নিজেই খতিয়ে দেখবেন রাজভবনের কর্মচারীদের হাবভাব। ইতিমধ্যেই শ্লীলতাহানির অভিযোগের পর কলকাতা পুলিশের একটি তদন্তকারী দল দুবার রাজভবনে এসে তদন্ত করে দিয়েছে। কলকাতা পুলিশ সূত্রে খবর রাজভবনের ৬ জন কর্মচারীকে এই সংক্রান্ত বিষয়ে নোটিশ ধরানো হয়েছে।

    রাজ্যের বিরুদ্ধে একাধিক নালিশ! শাহি দরবারে রাজ্যপাল বোস

    অস্থায়ী কর্মীদের আশঙ্কা

    পুলিশের এমন ভূমিকা রাজভবন আগে কখনও দেখেনি। এমনকি রাজভবনও তাঁর সংবিধান প্রদত্ত ক্ষমতার উব্যবহার করেনি। তবে রাজনৈতিক টানপোড়েনের মাঝে পড়ে যেতে পারেন অস্থায়ী কর্মীরা এই আশঙ্কা করছেন। কর্মহীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে তাঁদের মনে। কারণ যেভাবে তাদের কাজের মূল্যায়ন হয়েছে এবং যেভাবে পুলিশের চাপ বাড়ছে তাদের উপর তা নজিরবিহীন। রাজনীতির যাঁতাকলে পড়ে কতক্ষণ তারা সুস্থভাবে কাজ করতে পারবেন সে শংকায় মাথায় ঘুরছে অস্থায়ী কর্মীদের। এক্ষেত্রে উল্লেখ্য দেড় বছর হয়ে গেলেও রাজভবনের তরফে কখনই বোস  (C V Anand Bose) জমানায় তাঁদের কাজের পর্যালোচনা বা মূল্যায়ন করা হয়নি। যদিও এর আগে রাজভবনের এককর্মীর বিরুদ্ধে রাজ্য সরকারের হয়ে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ উঠেছিল। তখনও কড়া মনোভাব দেখাননি বোস।

    রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু রাজভবন

    বর্তমানে রাজভবনের উপরে রাজ্য সরকারের যে কড়া নজর রয়েছে এবং রাজ্যপালকে (C V Anand Bose) বিপদে ফেলার ইঙ্গিত রয়েছে এই কথা জানিয়েছিলেন বোস। কেরাল গিয়ে তিনি একটি অনুষ্ঠানে জানিয়েছিলেন তাঁকে রাজ্যপালের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত করছে করা হচ্ছে। কিন্তু তিনি চাপের কাছে নতিস স্বীকার করবেন না বলে জানিয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “তৃণমূল অপপ্রচার করতে এই সব ফেক ভিডিও ছেড়ে দিয়েছে”, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “তৃণমূল অপপ্রচার করতে এই সব ফেক ভিডিও ছেড়ে দিয়েছে”, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুরেন্দ্রজিৎ সিং আহলুওয়ালিয়া সমর্থনে হুট্ খোলা গাড়িতে বর্ণাঢ্য নির্বাচনী প্রচার করেন। এই  নির্বাচনী প্রচারটি বার্নপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে শুরু হয়ে টাউন পূজা, বন্ধু মহল মাঠ, সুভাষপল্লী স্কুল হয়ে আবার বার্নপুর বাসস্ট্যান্ডে শেষ করা হয়। সঙ্গে ছিলেন জেলা সভাপতি বাপ্পা চ্যাটার্জী, কৃষ্ণেদু মুখার্জী রাজ্য নেতা সহ বিজেপি নেত্রী এবং কর্মীসমর্থক। এই শোভাযাত্রা থেকে সুকান্ত, সন্দেশখালির ভুয়ো প্রচার নিয়ে ভিডিও প্রসঙ্গে মমতাকে তীব্র আক্রমণ করলেন তিনি।

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এদিন আসানসোলে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে তৃণমূল নেত্রী মমতাকে আক্রমণ করে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “তৃণমূল সন্দেশখালির পাপ ঢাকার জন্য অনেক কিছু করছে। নতুন কিছু না কিছু আরও ঘটবে। বীরভূমে আমরা দেখেছি বাবাকে বোমা মেরে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা খুন করেছিল। সেই ছেলে তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রথমে বিস্ফোরক হয়েছিল। কিন্তু পরে অনুব্রতর চাপে খুন হওয়ার পিতার ছেলে নিজের বয়ান বদলাতে বাধ্য হয়েছিল। ফলে আমরা জানি কীভাবে বক্তব্য পাল্টাতে বাধ্য করে তৃণমূল। তৃণমূল এই ভোট প্রচারের বাজারে ফেক ভিডিও প্রকাশ করা হচ্ছে।” আবার রাজভবন থেকে ভিডিও প্রকাশ সম্পর্কে সুকান্ত বলেন, “মানুষ দেখে সব কিছুর সিদ্ধান্ত নেবেন। সময় সব কিছু বলবে।”

    আরও পড়ুনঃ মোদির নির্দেশের পরই বড় সিদ্ধান্ত, যোগ্য শিক্ষকদের জন্য চালু বিশেষ পোর্টাল

    আর কী বললেন?

    সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) আরও বলেন, “তৃণমূল অপপ্রচার করতে এই সব ফেক ভিডিও ছেড়ে দিয়েছে। আমরা দেখেছি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা লাগিয়ে মোদি এবং অমিত শাহের ভিডিওতে ভয়েস দিয়ে ভুয়ো বার্তা ছড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। ভিডিওতে প্রধানমন্ত্রী থাকলেও কণ্ঠস্বর এআই দিয়ে এডিট করা হচ্ছে। আমি মানুষকে অনুরোধ করব এই সব ফেক ভিডিও থেকে যেন নিজেদের সাবধান করেন। এই চোরেদের ভালো করে চিনে রাখুন। এই চোরদের সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্ট নিজে মান্যতা দিয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে তৃণমূল চাকরি চুরি করেছে। এসএসসি এক কথায় চোর। রাজ্য সরকার প্রাতিষ্ঠানিক চোর, মুখ্যমন্ত্রী প্রাতিষ্ঠানিক চোর।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: মমতার মঞ্চে ওঠার মুখে দুবারের সাংসদ অপরূপাকে আটকে দিলেন কল্যাণ! কোন্দল চরমে

    Arambagh: মমতার মঞ্চে ওঠার মুখে দুবারের সাংসদ অপরূপাকে আটকে দিলেন কল্যাণ! কোন্দল চরমে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর পর দুবার আরামবাগ (Arambagh) লোকসভা থেকে তৃণমূলের টিকিটে জিতে সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন অপরূপা পোদ্দার। এবার দল তাঁকে টিকিট দেয়নি। এবার প্রার্থী করা হয়েছে মিতালী বাগকে। দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে সভা করতে এসেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে বিদায়ী সাংসদ হিসেবে অপরূপা পোদ্দার সভায় গিয়েছিলেন। কিন্তু, মঞ্চে তাঁর জায়গা হয়নি। আর এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Arambagh)

    এদিন মমতার সভা মঞ্চে উঠতে পারলেন না অপরূপা আরামবাগের (Arambagh) বিদায়ী তৃণমূল সাংসদ অপরুপা পোদ্দার। মঞ্চে উঠার আগেই আটকে দেওয়া হয় তাকে। মঞ্চের পাশে বসেছিলেন। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মঞ্চে ওঠার সময় পাশে একটি চেয়ারে বসেছিলেন অপরূপা। তাঁর দিকে তৃণমূল নেত্রী ফিরেও তাকাননি। এরপর সেখানে বসেই একাই  তৃণমূল নেত্রীর বক্তব্য শোনেন তিনি। পরে, মঞ্চে উঠতে না পারার জন্য কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও নাম না করে মন্ত্রী বেচারাম মান্না ও করবী মান্নার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেয় অপরুপা। তিনি বলেন, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় দলিতদের বিরুদ্ধে। তিনি আর হরিপালের দাদা বউদি ( মন্ত্রী বেচারাম মান্না ও করবী মান্নার) আমাকে মঞ্চে উঠতে বাধা দিয়েছে। মনে রাখতে হবে, আমি এখনও সাংসদ। আমাকে ইচ্ছা করেই আটকানো হয়েছে।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    যদিও ঘটনায় তৃণমূলের আরামবাগ (Arambagh) সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তথা তারকেশ্বরের বিধায়ক রামেন্দু সিংহ রায় বলেন, সভার প্রোটোকল রয়েছে। সেই প্রোটোকলে বেশি জনের স্থান রাখা হয়নি সভা মঞ্চে।তবে তিনি অপরূপাকে আমি দেখতে পাইনি।

    বিজেপি নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    অন্যদিকে, ঘটনায় কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তথা পুরশুড়ার বিধায়ক বিমান ঘোষ বলেন, তৃণমূলের এধরনের ঘটনা প্রায় ঘটে। এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। তবে, এতদিনের সাংসদ, যিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম করে চিৎকার চেঁচামেচি করতেন, তাঁকে মঞ্চে উঠতে না দেওয়ায় আমারও খারাপ লাগছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “পিসি প্রাক্তন হবে, ভাইপো জেলে যাবে” নাম না করে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “পিসি প্রাক্তন হবে, ভাইপো জেলে যাবে” নাম না করে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবীন্দ্র জয়ন্তীতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নিয়ে অতীতের ভুল তথ্য পরিবেশন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। আগামী দিনে মনীষীদের নিয়ে এই ধরনের ভুল তথ্য পরিবেশন না করার আবেদন করলেন শুভেন্দু অধিকারি। একইসঙ্গে নাম না করে মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্রকে কটাক্ষ করে তিনি বলেম, “পিসি প্রাক্তন হবে। ভাইপো জেলে যাবে।” বুধবার কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মজয়ন্তীতে পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির ক্যানাল পাড় এলাকায় একটি অনুষ্ঠান শেষে সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে এ কথা বলেন তিনি।

    মমতা ও অভিষেককে শুভেন্দুর তোপ (Suvendu Adhikari)

    এদিন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তিতে মাল্যদান করার পর কাঁথি টাউন হলে কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিরোধী দলনেতা। এরপর সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, “বাংলা, বাঙালি সহ ভারতের গর্ব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। মুখ্যমন্ত্রীকে বলব কবিগুরু মারা গিয়েছিলেন ১৯৪১ সালে। নেতাজির জন্ম জয়ন্তীতে রেড রোডে দাঁড়িয়ে আপনি বলেছিলেন ১৯৪৭ সালে গান্ধীজিকে রবীন্দ্রনাথ ফলের রস খাইয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীকে বলব এসব আর করবেন না।” তিনি (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “মাফলার জেলে গেছে। এবার হাওয়াই চটির পালা। কটা দিন সময় পেয়েছেন। এসি ঘরে থাকুন। হেলিকপ্টার নিয়ে ঘুরুন।”

    শিক্ষকদের চাকরি নিয়ে সমস্যার জন্য মমতাকে দায়ী করলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) 

    প্রসঙ্গত সুপ্রিম কোর্টে চলছে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলা। আপাতত স্বস্তি পেয়েছেন শিক্ষকরা। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “যোগ্যদের জন্য বিজেপি লিগাল সেল তৈরি করবে। এসএসসি বলেছে যোগ্য অযোগ্য বেছে দিতে পারবে। অথচ এসএসসি হাইকোর্টে হলফনামা দিতে পারেনি। কেবলমাত্র ৪ হাজার অযোগ্যদের বাঁচানোর জন্য। উচ্চ আদালত অর্ডারে ২৪২ নম্বর অনুচ্ছেদে যোগ্যদের তালিকা না দেওয়ায় আমরা বাছাই করতে পারলাম না। তাই প্যানেল বাতিল হল বলে জানিয়েছে।’’ প্রসঙ্গত এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে বিরোধী দলনেতা আরও বলেন, “৪ হাজার চাকরি বেআইনি করে পেয়েছে। ২০২২ সালের ৫ই মে চোরদের চাকরি রেগুলারাইজ করার জন্য মমতার নেতৃত্বে মন্ত্রিসভা অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি করেছিল। এর জন্য ক্যাবিনেট মিটিং হয়েছিল। আমরা ওদের জেলে দেখতে চাই। পিসি ভাইপোর উল্লসিত হওয়ার কোনও কারণ নেই (Suvendu Adhikari)।”

    আরও পড়ুন: “সুপ্রিম কোর্টে আমার নাম নিয়ে দুই গালে চড় খেয়ে এসেছে”, তোপ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    বিজেপি প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারীর সমর্থনে কর্মীসভা (Suvendu Adhikari)

    বুধবার কাঁথি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারীর সমর্থনে কর্মীসভা আয়োজিত হয়। এই সভায় উপস্থিত ছিলেন সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারি, কাঁথি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারি, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারি সহ বিজেপির নেতা কর্মীবৃন্দ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram  এবং Google News পেজ।

  • Kokata Police: সমাজ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়! মুখ্যমন্ত্রীর মিম-বিতর্কে পিছু হটল কলকাতা পুলিশ

    Kokata Police: সমাজ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়! মুখ্যমন্ত্রীর মিম-বিতর্কে পিছু হটল কলকাতা পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজ মাধ্যমে সমালোচনার ঝড়ে পিছু হটল কলকাতা পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রীর মিম কে বানিয়েছে? তার উত্তর জানতে চায় পুলিশ। এ নিয়ে নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে পুলিশ।  রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে (Mamata Banerjee) নিয়ে মিম (Meme) বানানোয় কড়া হাতে ব্যবস্থা নেয় কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police)। ভোটের মাঝেই মমতাকে নিয়ে একটি মিম ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে স্পিটিং ফাক্টস নামে এক সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে। যা রীতিমতো ভাইরাল। ওই ভিডিয়ো কলকাতা পুলিশের নজরে পড়তেই বিপত্তি। 

    পুলিশের পদক্ষেপ

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর, অমর্যাদাকর ভিডিও বানানোর জেরে লালবাজারের সাইবার ক্রাইম বিভাগের তরফে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে জারি করা হয় নোটিস। সংশ্লিষ্ট ভিডিয়োটি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে মুছে ফেরার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কলকাতা পুলিশ তরফে। ওই ভিডিয়ো ডিলিট করার পাশাপাশি, আসল নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। নাম প্রকাশ না করা হলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। বলা হয়েছে, ‘যদি আপনি না জানান তবে ৪২ সিআরপিসিতে আপনার বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ এ সংক্রান্ত একটি পোস্টও করা হয়।

    এরপরই কলকাতা পুলিশের পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে। এমনকী, পোস্টকর্তাদের আসল নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়ে যে হুমকি-ট্যুইট করেছিল কলকাতা পুলিশ, তার  জবাবে একজন পোস্ট করেন এই বার্তা—

    একপ্রকার বাধ্য হয়ে নিজেদের পোস্ট সরিয়ে নেয় কলকাতা পুলিশ।

    আরও পড়ুন: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    মোদির সহনশীলতা

    বাংলায় যখন এমন ভিডিওকে ঘিরে পদক্ষেপ চলছে তখনই ভাইরাল হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এমনই এক ভিডিও। এক যুবক সেই ভিডিও পোস্ট করে ক্যাপশনে লেখেন, ‘আমি এই ভিডিও পোস্ট করছি কারণ আমি জানি ‘একনায়ক’ এই ভিডিওর জন্য আমায় গ্রেফতার করাবেন না।’ পোস্টদাতার ওই বার্তার নাম না করে কটাক্ষ ছিল বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নরেন্দ্র মোদিকে ‘একনায়ক’ বলে আক্রমণ শানান প্রায়শই। সেই ভিডিও পোস্ট হওয়ার পর তা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। একই সঙ্গে ক্যাপশনে লেখেন, ‘নিজেকে নাচতে দেখে আপনাদের মতো আমিও সেই নাচ উপভোগ করেছি। নির্বাচনের মরশুমে এমন ‘শিল্প’ সত্যিই মনকে আনন্দ দেয়।’ এরপর যেন সমালোচনা আরও তীব্র হয়। 

    মালব্যর কটাক্ষ

    প্রধানমন্ত্রী নিজের নাচের ভিডিও শেয়ার করার পরই সরব হন বিজেপির আইটি সেল প্রধান অমিত মালব্য। তিনি মমতা ও মোদির দুটি ভিডিও এবং কলকাতা পুলিশের পোস্ট ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পোস্টের একটি কোলাজ বানিয়ে তা পোস্ট করেন এক্স হ্যান্ডেলে। সেই সঙ্গে ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘স্পট ‘দি ডিক্টেটর’। 

    এই প্রথম নয়

    তবে এই প্রথমবার নয়। বাংলার মুখ্য়মন্ত্রীকে নিয়ে নানারকম কার্টুন ও মিম তৈরির বিরুদ্ধে এর আগেও কড়া পদক্ষেপ করেছে কলকাতা পুলিশ। ২০২২ সালে মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে মিম বানানোয় একজন ইউটিউবারকে নদিয়া থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই অভিযোগে আরও সাতজনের নাম ছিল।

    ২০১৯ সালে মুখ্য়মন্ত্রীর একটি বিকৃত ছবি ফেসবুকে পোস্ট করায় গ্রেফতার হয়েছিলেন বিজেপির এক যুবনেতা। ২০১২ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্য়ালয়ের প্রফেসর অম্বিকেশ মহাপাত্রকে গ্রেফতার করা হয়েছিল মুখ্য়মন্ত্রী সম্পর্কিত একটি কার্টুনকে ফরোয়ার্ড করায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    PM Modi: “নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি”, ভোট আবহে ভিডিও শেয়ার করে মমতাকে বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভরা ভোটের মরশুমে নিজের নাচের ভিডিও শেয়ার করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভিডিয়োটিতে তাঁকে একটি মঞ্চে নাচতে দেখা যাচ্ছে। যদিও ভিডিয়োটি সত্যিকারের নয়, এটি তৈরি করা। তবে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি তাঁর এই নাচের ভিডিও দেখে ভারি মজা পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। নিজেই সে কথা জানালেন মোদি। এক নেটব্যবহারকারীর তৈরি ২৮ সেকেন্ডের সেই অ্যানিমেনেড ভিডিয়োয় প্রধানমন্ত্রী মোদির আদলের এক ব্যক্তিকে মঞ্চে পাগলু ডান্স করতে দেখা গিয়েছে। 

    ভিডিও শেয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের মধ্যে আলোচনায় পাগলু ডান্স। এবার সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে দেবের সেই জনপ্রিয় নাচের অ্যানিমেটেড ভিডিয়ো। তবে তৃণমূলের তারকা-সাংসদ দেব নন, সেখানে কুশীলব প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)! ভিডিয়োটি প্রথমে এথেয়িস্ট কৃষ্ণ নামের এক এক্স হ্যন্ডেল থেকে শেয়ার করা হয়েছিল। সঙ্গের ক্যাপশনে লেখা, “এই ভিডিয়োটি পোস্ট করছি, কারণ, আমি জানি এর জন্য ‘ডিক্টেটর’ আমায় গ্রেফতার করবে না।” এই ভিডিয়োটিই ফের শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে তাঁর সরস মন্তব্য, “আপনাদের সকলের মতো আমিও নিজেকে নাচতে দেখে আনন্দ পেয়েছি। ভোটের আবহে এই ধরনের সৃজনশীলতা সত্যিই আনন্দ দেয়।” 

    যখন রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরা নিজেদের সমালোচনা শুনলেই তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠেন সেই পরিস্থিতিতে ভোটের বাজারে প্রধানমন্ত্রী মোদির এই ‘স্পোটিং স্পিরিট’ প্রশংসা কুড়োচ্ছে অনেকেরই। সামাজিক মাধ্যমে মোদির এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন নেটিজেনরা। একই সঙ্গে এই ভিডিও শেয়ার করে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিশেষ বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী এমনও মনে করছেন অনেকে।

    আরও পড়ুন: গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল প্রধানমন্ত্রী মোদি, ভোট দিলেন, সঙ্গে বার্তাও

    মমতাকে কটাক্ষ কঙ্গনার 

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর নিজের স্পুফ ভিডিয়োটি শেয়ার করার পর, এই বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একহাত নিয়েছেন হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা আসনের বিজেপির প্রার্থী তথা বলি অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “মমতা দিদি জি এটাকে বলে ‘টেকিং আ চিল পিল (মাথা ঠান্ডা রাখা)। আপনিও মাঝে মাঝে এটা ব্যবহার করুন। আপনি সবসময় রেগে থাকেন। কয়েকটা বাচ্চা ছেলে আপনার নাচের ভিডিয়ো বানিয়েছে। আপনি তাদের জেলে পাঠানোর চেষ্টা করছেন। আপনি খুব রাগী এবং অনমনীয়।”

    কেন কটাক্ষ

    সোমবারই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি স্পুফ ভিডিও শেয়ার করার দায়ে, কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগের নোটিস পেয়েছেন দুই এক্স ব্যবহারকারী। এরপর কলকাতা পুলিশ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাপোশের মতো আচরণ করছে বলে কটাক্ষ করেন বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য। কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী মোদিকে (PM Modi) ব্যঙ্গ করে অশ্লীল পোস্টার লাগানোর বিষয়ে কলকাতা পুলিশ কোনও পদক্ষেপ কেন করছে না, সেই প্রশ্নও তোলেন তিনি।

    মমতাকে নিশানা বঙ্গ বিজেপির

    রাজ্য বিজেপিও মোদির এই মিম-শেয়ারকে হাতিয়ার করে মমতাকে তুলোধনা করেছে। তারা জানিয়েছে, কী করে সবকিছু গ্রহণ করতে হয়, কী করে পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে হয়, দুই নেতার মধ্যে বিস্তর ফারাক। একদিকে ভিডিও দেখে প্রধানমন্ত্রী আনন্দ উপভোগ করছেন। অন্যদিকে, মমতা পুলিশ ভিডিও মুছে দেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে। এই মর্মে একটি ট্যুইটও করেছে বঙ্গ বিজেপি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share