Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Suvendu Adhikari: সন্দেশখালির জবাব দিতে পাল্টা ভিডিও পোস্ট বিরোধী দলনেতার, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: সন্দেশখালির জবাব দিতে পাল্টা ভিডিও পোস্ট বিরোধী দলনেতার, তৃণমূলকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যদি ভয় মুক্ত অবাধ নির্বাচন হয় তৃণমূল কংগ্রেস প্রথম হারবে দক্ষিণ ২৪ পরগনাতে। কারণ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনাতে সাধারণ মানুষকে জতুগৃহ করে রেখেছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে বসিয়ে রেখে ভোট লুট করা হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কোনও মানুষ নেই। তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে আছে মামলা আর হামলা। সোমবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার মথুরাপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির নির্বাচনী সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এভাবেই তৃণমূলকে তুলোধনা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    কোনও কর্মীর মাথা ফাটলে দায়িত্ব আমার (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, মথুরাপুর থানার ওসি আজ হাইকোর্টে শোকজ খেয়েছে। ভাইপোর পি এ কে চুরির টাকা দিয়ে মথুরাপুরের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বাপি হালদার টিকিট নিয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীর স্ত্রীর চাকরি গিয়েছে আর ৪ তারিখে আপনি গো হারা হারবেন। অন্যদিকে তিনি জানান, এক তারিখ দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ভোট রয়েছে, আমি সকাল পাঁচটা থেকে জেগে থাকবো। প্রত্যেকটি বুথ স্তরের কর্মীদেরকে বলবো যেখানেই সিসিটিভির তার ছেড়ে দেবে ক্যামেরার মুখ ঘুরিয়ে দেবে অথবা গন্ডগোল করার চেষ্টা করবে সঙ্গে সঙ্গে ছবি তুলে আমাকে পাঠাবেন আমি পদক্ষেপ নেব। অন্যদিকে, তিনি এও বলেন, কোনও কর্মীর মাথা ফাটলে সেই দায়িত্ব আমার, আমি চৌকিদারের ভূমিকা পালন করব।

    সন্দেশখালির ভিডি ‘ডিপ ফেক’ ভিডিও

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বক্তব্য, সন্দেশখালির ভিডিও শুধু ‘ফেক’ই নয়, ‘ডিপ ফেক’ ভিডিও। আর সন্দেশখালির গঙ্গাধর কয়ালের ‘ডিপ ফেক’ ভিডিও প্রসঙ্গে জুড়ল ক্রিকেটার বিরাট কোহলি, সচিন তেন্ডুলকারের নাম। আর সে নাম শুভেন্দু অধিকারী নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন। সেখানে বিরাট কোহলির ভিডিও রয়েছে। শুভেন্দুর দাবি, ৩২ মিনিট ৪৩ সেকেন্ডের ভিডিওটি ডিপ ফেক প্রযুক্তিতে তৈরি হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স) এবং ডিপফেকের যুগে প্রযুক্তিকে তো ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার করা হচ্ছেই। নাম না করে আই প্যাকের কথাও উল্লেখ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। সেক্ষেত্রে নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও বিঁধেছেন তিনি।

    Every invention has two aspects, it can be used in a positive sense but its misuse can’t be ruled out either.

    In the age of Artificial Intelligence (AI), Deepfake and what not, crooks are misusing the technology for their vested interests.

    Deepfake videos of renowned… pic.twitter.com/RaREW6jnbx

    মমতাকে তোপ

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘মেদিনীপুর আর জঙ্গলমহলের ভোট হয়ে যাবে ২৫ তারিখ। একেবারে আমি পড়ব এখানে। আমি ২৬ তারিখ পাথরপ্রতিমায় সভা করব। কাকদ্বীপ, মন্দিরবাজার, রায়দিঘি, কুলপি, সবার সঙ্গে দেখা করে যাব। ওই দিন সবাইকে আমার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর দিয়ে যাব। ভোটের দিন ভোর ৫টা থেকে আমি জেগে থাকব। শুধু বুথ নম্বর, পোলিং স্টেশনের নাম আর থানার নাম দিয়ে আমাকে শুধু পাঠাতে থাকবেন। এমন মার হবে, এবারের ভোট বুঝিয়ে দেব আমরা’। এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পালটা গদ্দার বলে আক্রমণ করেন তিনি। বলেন, ‘পিসি কালকে বলছে, পিসি – ভাইপো বলছে। নাম বলুক দেখে নেব। ক’দিন আগে আমাকে গদ্দার বলেছিল। আপনি তো সব থেকে বড় গদ্দার।আপনাকে চিনিয়েছে রাজীব গান্ধী, আপনি কংগ্রেসকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছেন। আপনাকে আশ্রয় দিয়েছে অটল বিহারী বাজপেয়ী, আপনি বাজপেয়ীকে ছুরি মেরেছেন’। পালটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে তিনি বলেন, ‘আপনি বলেছেন, পিসি আর ভাইপোর নাম বলুন, হ্যাঁ আমি বলছি। পিসির নাম মমতা ব্যানার্জি, ভাইপোর নাম অভিষেক ব্যানার্জি। আপনার কী ক্ষমতা আছে করে নিন’। তিনি আরও বলেন, এই জেলায় রোহিঙ্গাদের ঢোকাচ্ছে তৃণমূল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “বাংলায় অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক”, বিস্ফোরক অমিত শাহ

    Amit Shah: “বাংলায় অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক”, বিস্ফোরক অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক।” সোমবার বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের দলীয় প্রার্থী দিলীপ ঘোষের সমর্থনে জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) এই মন্তব্য করেন। এর আগে কৃষ্ণনগরে দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে রোড শো করেছিলেন তিনি।

    সন্দেশখালি নিয়ে তৃণমূলকে তুলোধনা (Amit Shah)

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, শাহজাহানকে জেলের পিছনে যাওয়া উচিৎ ছিল কি না? এখানকার মহিলার ধর্ষণ করা হয়েছে। সন্দেশখালিতে যাঁরা অত্যাচার করেছে তাঁদের যদি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পাতালেও লুকিয়ে রাখেন আমরা খুঁজে বের করে জেলে ভরব। এই বার আমরা ৩০ সিটের লক্ষ্য রাখছি। আপনারা জেতাবেন তো? ৪০০ পার করাবেন তো। সিএএ চালু হওয়া উচিত তো? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সিএএ-র  যতই বিরোধ করুন আমরা হিন্দু ভাইদের নাগরিকত্ব দেবই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ করে বলছি দুর্গাপুরে জিতবেন না। এখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নতুন ধান্দা খুলেছেন। অপরাধীদের জন্য এখানে কেউ কোনও কাজ করতে পারে না। এরা ১২ লক্ষ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। এখানকার মন্ত্রীদের ঘর থেকে ৫০ কোটি টাকার ক্যাশ মেলে। কালকে রাতেও ঝাড়খন্ডের এক মন্ত্রীর ঘর থেকে প্রচুর উদ্ধার হয়েছে। মমতা দিদির কথা মতো কংগ্রেস সরকার চলছিল। রোজদিন পাকিস্তান বাংলাদেশ থেকে আলিয়া- মালিয়া-জালিয়া চলে আসত। বোমাবাজি করত। ওরা ভোট ব্যাঙ্কের জন্য কিছুই বলে না। পুলওয়ামায় হামলার পরই নরেন্দ্র মোদি সার্জিকাল স্ট্রাইক করে পাকিস্তানের ঘরে ঢুকে জঙ্গিদের শেষ করেছে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের সভার দিনই বোমা বিস্ফোরণে মৃত্যু কিশোরের, উড়ল হাত, শোরগোল

    অনুপ্রবেশকারীরা তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্ক

    এদিন অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, রাম মন্দিরের প্রাণ প্রতিষ্ঠার দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিমন্ত্রণ পাঠানো হয়েছিল। ওঁরা যাননি। কারণ ভোট ব্যাঙ্কের জন্য ভয় পায়। ওঁদের ভোট ব্যাঙ্ক কারা জানেন তো? যাঁরা বাংলায় অনুপ্রবেশকারী তাঁরাই ওদের ভোটব্যাঙ্ক। যাঁরা রামের বহিষ্কার করেছে দুর্গাপুরবাসী কি ভোট দেবে? এরপর কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, দিলীপ ঘোষের নামে যখন বিজেপিকে ভোট দেবেন সেই সময় মনে রাখবেন আপনারা মোদিজিকে আরও একবার প্রধানমন্ত্রী বানানো।

    নদিয়ায় রোড শোয়ে জনজোয়ার

    এদিন সকালে নদিয়ার কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়ের হয়ে ভোট প্রচারে আসেন অমিত শাহ (Amit Shah)। কৃষ্ণনগর সদর মোড় থেকে কৃষ্ণনগর এভি হাইস্কুল পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটারেরও বেশি রোড শো করেন তিনি। এদিন অমিত শাহের পাশে উপস্থিত ছিলেন প্রার্থী অমৃতা রায় এবং কৃষ্ণনগর বিজেপির জেলা সভাপতি অর্জুন বিশ্বাস। অমিত শাহ রোডশো চলাকালীন রাস্তার দুপাশে থাকা সাধারণ ভোটারদের উদ্দেশ্যে হাত জোড়ো করেন এবং তাদের ওপর ফুল বর্ষণ করেন। রোড শো শেষ হওয়ার পর প্রায় তিন মিনিট বক্তব্য রাখেন তিনি। এদিন কৃষ্ণনগর শহর জুড়ে রোড শো নিয়ে রাস্তার দুধারে ভিড় উপচে পড়ে। প্রথমেই কর্মীদের উদ্দেশ্যে কৃতজ্ঞতা প্রদান করেন। এরপরই তিনি বলেন, “আজ সাধারণ মানুষ এবং কর্মীদের যা উৎসাহ দেখছি তাতে আমার মনে হচ্ছে অমৃতা রায় প্রচুর ভোটে জিতবেন।” পাশাপাশি কর্মীদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে দেন, পশ্চিমবঙ্গে যে দুর্নীতি চলছে সেটা বন্ধ করতে হবে। সেই সঙ্গে কাটমানি এবং ঘুষ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC: “যোগ্য অযোগ্য বাছাই সম্ভব”, শীর্ষ আদালতে জানাল কমিশন, নজর সোমবারের শুনানিতে

    SSC: “যোগ্য অযোগ্য বাছাই সম্ভব”, শীর্ষ আদালতে জানাল কমিশন, নজর সোমবারের শুনানিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  এসএসসি’র (SSC) বক্তব্যে চাকরি হারাদের মধ্যে ফুটল আশার আলো। একই সঙ্গে তৈরি হল বিতর্ক। এসএসসি’র বক্তব্য, “অভিযোগহীন চাকরি প্রার্থীদের চিহ্নিত করা সম্ভব।”

    যোগ্য অযোগ্য বাছাই সম্ভব?

    সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় অভিযোগহীন শিক্ষকদের তালিকা দেওয়া সম্ভব বলে জানিয়েছেন কমিশনের (SSC) সভাপতি সিদ্ধার্থ মজুমদার। তবে যোগ্য প্রার্থীদের তালিকা কমিশন আদালতে জমা দিবে কি না সেই প্রশ্ন আপাতত এড়িয়ে গিয়েছেন সিদ্ধার্থ বাবু। কমিশনের অবস্থান সুপ্রিম কোর্টের (SC) কতটা গ্রহণযোগ্য হবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে আন্দোলনকারীদের মনে। একই সঙ্গে সিদ্ধার্থ বাবুর বক্তব্যে এই প্রশ্ন উঠেছে যে যদি কমিশনের কাছে অভিযোগহীন শিক্ষকদের তালিকা থাকে অর্থাৎ কমিশন যদি যোগ্য এববগ অযোগ্য শিক্ষক বাছাই করতে সক্ষম হয় তাহলে এতদিন সে বিষয়ে কেন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি কেন? এমনকি সেই তালিকা কলকাতা হাইকোর্টে জমা দেওয়া হয়নি কেন?

    কমিশনের বক্তব্য

    প্রসঙ্গত শুক্রবার চাকরিহারা শিক্ষকরা এসএসসি দফতরের (Acharya sadan) সামনে বিক্ষোভ দেখায়। পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয় চাকরিপ্রার্থীদের। কমিশনের দপ্তরের সামনে তুমুল বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। এদিনই কমিশনের দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে সিদ্ধার্থবাবু বলেন, “আদালতে (Calcutta Highcourt) সাম্প্রতিক একটা রায়কে কেন্দ্র করে এসএসসি দফতরের সামনে একটা বড় জমায়েত হয়েছে। ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করেছে আদালত। তাদের একটা অংশ যাদের সম্পর্কে কোন অভিযোগ নেই তাঁরা আজ জমায়েত হয়েছেন এবং আমার সঙ্গে ওদের আলোচনা হয়েছে। আমি তাঁদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করেছি। যারা যোগ্য তাদের পাশে রয়েছে কমিশন (Recruitment Scam)।”

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চাকরির প্রতিশ্রুতি

    প্রসঙ্গত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সকলের জন্য চাকরি তৈরি রয়েছে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন ২ লক্ষ চাকরি তৈরি রয়েছে। একইসঙ্গে প্যানেল বাতিলের জন্য আদালত ও বিজেপিকে (BJP) দায়ী করেছিলেন তিনি। কিন্তু ওএমআর শিট কেন খোয়া গেল এনিয়ে কমিশন কিংবা মুখ্যমন্ত্রী কেউ রা কাটেনি। কমিশনের সভাপতি দাবি করেন, তাঁরা সুপ্রিমকোর্টকে আশ্বস্ত করতে একটি তালিকা প্রকাশ করবেন। যেই তালিকাতে যোগ্য ও অযোগ্যদের আলাদা করা সম্ভব (Recruitment Scam)। কিন্তু সেই যোগ্য অযোগ্য বিচারের ক্ষেত্রে কি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এবং এই বাছাই পর্ব কিভাবে করা হবে সে বিষয়ে কমিশনের তরফে কিন্তু কোন উত্তর মেলেনি।

    প্রকাশিত হল মেডিক্যালে প্রবেশিকা পরীক্ষার নির্দেশিকা, পরীক্ষা হলে ঢোকার আগে কী কী মাথায় রাখতে হবে ?

    বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যের প্রতিক্রিয়া

    এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন আন্দোলনকারীদের আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য। তাঁর প্রশ্ন, “ওদের কাছে যদি যোগ্য প্রার্থীদের তালিকা থাকে, তাহলে কলকাতা হাইকোর্টে কেন ওরা জমা দেয়নি। সেই তালিকা ডিভিশন বেঞ্চ বারংবার জমা দিতে বলেছিল। অযোগ্যদের রক্ষা করতে গিয়ে যোগ্যদের বিপদের মুখে ঠেলেছে রাজ্য সরকার (Recruitment Scam)। এখন বিপদ বুঝে একটা তালিকা দেওয়ার কথা বলছেন” মন্তব্য আইনজীবী বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্যের। প্রসঙ্গত শীর্ষ আদালত জানতে চেয়েছিল যেহেতু ওএমআর শিট নষ্ট হয়ে গেছে তাই কী উপায়ে যোগ্য ও অযোগ্যদের বাছাই করা সম্ভব।  আগামী সোমবার এই মামলার শুনানি রয়েছে। সেদিন আদালতে কী বক্তব্য পেশ করে কমিশন সেদিকেই তাকিয়ে ওয়াকিবহাল মহল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Humayun kabir: এবার সরাসরি বিজেপিকে হুঁশিয়ারি! শক্তিপুরে উস্কানিমূলক ভাষণের অভিযোগ তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে

    Humayun kabir: এবার সরাসরি বিজেপিকে হুঁশিয়ারি! শক্তিপুরে উস্কানিমূলক ভাষণের অভিযোগ তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখন ভোটের আবহ। আর এরই মধ্যে নির্বাচনী জনসভা থেকে উস্কানিমূলক ভাষণ দেওয়ার অভিযোগ উঠল মুর্শিদাবাদের তৃণমূল কংগ্রেস নেতা হুমায়ুন কবীরের বিরুদ্ধে। কয়েকদিন আগেই মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) সফরে এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বহরমপুরে নেমেই বিধায়ক হুমায়ুন কবিরকে কাছে ডেকে বহরমপুর লোকসভা নির্বাচনে ইউসুফ পাঠান যাতে জয়লাভ করে সে বিষয়ে হুমায়ুন কবিরকে (Humayun kabir) নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর সেই কথা মেনেই বুধবার জনসভা করছিলেন হুমায়ুন কবির। 

    হুমায়ুন কবিরের মন্তব্য (Humayun kabir)

    এদিন তিনি রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন,”কাদের কে বলেছে? কোন ধর্মস্থান ভাঙার কথা? যারা একথা বলে সম্প্রীতি নষ্ট করছে তাদের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন কেন কোন রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন না? ভোট আগামী ৭ তারিখ, তারপর সবাইকে এই শহরে থাকতে হবে। সেখানে কি করে রাজনীতির নেতৃত্বরা এরকম ভাবে হুমকি দেয়? তাদের ক্ষেত্রে কেন কোন পদক্ষেপ হবে না? কতদিন আর উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ এই হুমকি শুনবে। ভোটের জন্য উস্কানি মূলক ভাষণ দেবেন নেতারা। আর তার ফল ভোগ করতে হবে সাধারণ মানুষকে। এ কতদিন ধরে চলবে? মানুষ কবে সজাগ হবে? প্রশ্ন উঠেছে আজ।” 
    একই সঙ্গে এদিন বিজেপি কে সরাসরি হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন,”কত ধানে কত চাল হয়, দুঘণ্টার মধ্যে তোমাদের কেটে যদি ভাগীরথীর গঙ্গায় না ফেলতে পারি রাজনীতি থেকে সরে যাব। শক্তিপুর এলাকায় বসবাস করা বন্ধ করে দেব। এখানে তোমরা হাতির পাঁচ পা দেখেছো? কিন্তু যদি ভেবে থাকো ৩০% লোক মুর্শিদাবাদ জেলায় আর আমরা ৭০%। এখানে কামনগরে তোমরা বেঁচে আছ বলে কাজীপাড়ায় মসজিদ ভাঙবে আর বাকি এলাকার মুসলমান ভাইয়েরা হাত গুটিয়ে বসে থাকবে এটা কোনদিন হবে না। বিজেপিকে আমি হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলছি কোনও দিন হবে না।”   
    অর্থাৎ যেখানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার কথা মুখে বলছে সব দলই আর কাজে করছেন অন্য, সেরকমই একটি চিত্র এবার ধরা পরল হুমায়ুন কবিরের (Humayun kabir) সভায়। আর হুমায়ুন কবিরের মন্তব্যের জেরে ফের উত্তাপ ছড়াতে শুরু করেছে শক্তিপুরে।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে হাইকোর্টে রিপোর্ট দিল সিবিআই, কী বলল তদন্তকারী সংস্থা?  

    রামনবমীর দিনও উত্তেজনা 

    প্রসঙ্গত শক্তিপুরে এর আগে রামনবমীর দিনও মিছিল ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। এর জেরে একাধিক পুলিশকর্মী, দুই নাবালক সহ মোট ১৮ জন জখম হয়েছিলেন। শক্তিপুর হাই স্কুল মোড়ের কাছে রামনবমীর শোভাযাত্রায় দুষ্কৃতীরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ উঠেছিল। রামনবমীর মিছিলটি যখন একটি মসজিদের সামনে দিয়ে যাচ্ছিল, তখনই নাকি হামলা চালানো হয়েছিল। সংঘর্ষের খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে যান মুর্শিদাবাদের ডিআইজি সৈয়দ ওয়াকার রাজা। এলাকায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তারই সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীও মোতায়েন করা হয় শক্তিপুরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: “বিজেপি মুসলিম বিরোধী নয়”, স্পষ্ট বার্তা মিঠুনের

    Mithun Chakraborty: “বিজেপি মুসলিম বিরোধী নয়”, স্পষ্ট বার্তা মিঠুনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বালি, কয়লা, গরু, বিদ্যা, রেশন চুরি করে না বিজেপি। বিজেপি (BJP) স্বচ্ছ পার্টি। বিপক্ষে একটা পার্টি আছে দুর্নীতি আর দুর্নীতি। ওরা বালি, কয়লা, গরু, রেশন, বিদ্যা চুরি করে।” পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) আউশগ্রামের অভিরামপুরে বোলপুর লোকসভা (Lok Sabha Election 2024) কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়া সাহার সমর্থনে জনসভায় এভাবেই তৃণমূল কংগ্রেসকে কটাক্ষ করলেন মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। তিনি আরও বলেন, “আপনারা ভাবুন কাকে ভোট দেবেন। ওরা যা দিচ্ছে সব নিয়ে নিন। ওসব আপনাদেরই পয়সা। আপনারই পয়সা আপনাকে দিচ্ছে, আসলে ঘুরিয়ে নাক দেখাচ্ছে। কিন্তু ভোটটা বিজেপিকে দিন।”

    বিজেপি মুসলিম বিরোধী নয়

    বিজেপিকে মুসলিম বিরোধী দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের অবস্থান স্পষ্ট করে মিঠুন বলেন, “বিজেপি মুসলমানদের বিরুদ্ধে নয়। দাঙা করে না বিজেপি।আমাদের কেন্দ্রীয় কমিটি বলেছে আমরা মানুষের রাজনৈতিক সমর্থন (Lok Sabha Election 2024) নিয়ে জিতব। আমাদের এখানে কেউ স্ক্যাম করলে আমরা এক মিনিটও ভাবি না।”

    আরও খবর: “৪ জুনের পর পিসি ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে আর কেউ থাকবে না”, আবারও বিস্ফোরক দিলীপ

    ইভিএম কারচুপি প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া

    প্রসঙ্গত মালদা জেলার ফারাক্কার জনসভা থেকে তৃণমূল সুপ্রিমো ইভিএম কারচুপির সন্দেহ প্রকাশ করেন। তিনি (Mithun Chakraborty) বলেন ১৫ লক্ষ ইভিএম সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তাঁর কাছ নাকি খবর রয়েছে। মমতার অভিযোগ প্রসঙ্গে মিঠুন বলেন, “আগেই বলেছি। ওনার মাথার ঠিক নেই। যা ইচ্ছে বলুক, বলতে দিন।” অন্যদিকে আসানসোল বিক্ষোভ নিয়ে তিনি বলেন, “আমার দোষ, আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমার শরীর খারাপ। আমার পা কাঁপছে, পরে একদিন যাব।” এসএসসির চাকরিহারা নিয়ে প্রশ্ন করতেই মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) বলেন, “আরও একটা বড় স্ক্যাম আছে। অদ্বিতীয়া বলে একটি মেয়ে আছে। ব্লগ করেছে, একটু খানি দেখে তারপরে বলবেন। আমি কিছু বলছি না।” ২০১৪ সালের চাকরি প্রার্থীদের প্যানেল বাতিল নিয়ে তিনি বলেন, “ভুল করে থাকলে তার সাজা পেতে হবে”।

    খোশমেজাজে মিঠুন (Mithun Chakraborty)

    এদিন চাঁদিফাটা গরমেও মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) মঞ্চে বেশ খোশমেজাজে ছিলেন।  এক ভক্ত তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, চশমা পরে থাকেন কেন? তিনি তৎক্ষনাৎ চশমা খুলে দিয়ে হেয়ালির ছলে বলেন, “আমার চোখগুলো খুব সুন্দর।” এরপর মিঠুন নিজের কয়েকটি সিনেমার ডায়লগ বলার পাশাপাশি নিজের লেখা গানও গেয়ে শোনান (Lok Sabha Election 2024)। হেলিকপ্টারে ওঠার কুনাল ঘোষের পদ কেড়ে নেওয়া প্রসঙ্গে তাঁকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ কুণাল ঘোষকে (Kunal Ghsoh) দলের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন করতেই তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, “নর্দমা। ওকে নিয়ে কিছু বলব না।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Dilip Ghosh: “৪ জুনের পর পিসি-ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে, আর কেউ থাকবে না”, আবারও বিস্ফোরক দিলীপ

    Dilip Ghosh: “৪ জুনের পর পিসি-ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে, আর কেউ থাকবে না”, আবারও বিস্ফোরক দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখন ভোটের হাওয়া। ইতিমধ্যেই প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ভোট সমাপ্ত হয়েছে। সামনেই তৃতীয় দফার ভোট। আর তারপর চতুর্থ দফায় ভোট রয়েছে বর্ধমান দুর্গাপুর কেন্দ্রে। আর সেই কেন্দ্রের ভোট প্রচারে রোজকার মত বৃহস্পতিবার সকালেও প্রাত:ভ্রমণ ও জনসংযোগ সারেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন কালনা গেট ও নারীকলোনি এলাকায় প্রাত:ভ্রমণ সারেন তিনি। এরপর চা চক্রে মিলিত হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন দিলীপ। আর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হতেই একাধিক প্রসঙ্গে ফের মমতা-অভিষেককে আক্রমণ করেন বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। 

    দিলীপ ঘোষের মন্তব্য (Dilip Ghosh)

    এদিন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের বর্ধমানে কর্মী বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি (Dilip Ghosh) বলেন,”এই রোদ্দুরে ওনারা বেরাতে পারবেন না, ইণ্ডোরে মিটিং ই করতে হবে। দেখছেন না আমরা যেখানে রোড শো করছি সেখানে গো ব্যাক, কালো পতাকা দেখানো হচ্ছে। টিএমসি (TMC) বুঝে গেছে এখানে কোন চান্স নেই। পার্টি অফিসে ঢুকে গেছে।” 
    এর পাশাপাশি মমতার ইভিএম প্রসঙ্গ তুলে তিনি (Dilip Ghosh) বলেন,”উনি (Mamata Banerjee) সবসময় মিথ্যা কথা বলে মিডিয়ার লোককে ব্যস্ত রাখেন। ওনার কথায় পাবলিক ততটা আজকাল গুরুত্ব দেয় না। তিনি রোজ মাথা খাটিয়ে একটা মিথ্যা কথা বলেন। এটা তার উপদেষ্টারা যুক্তি দেন। উনি কত টাকা লুঠ করেছেন, চাকরি থেকে কত টাকা লুঠ হয়েছে এটা কখনো বলেন না। উনি মাঝেমধ্যেই বলেন ভুল হয়ে গেছে। আয়লার টাকা ভুল করে তার দলের নেতার অ্যাকাউন্টে চলে গেছে। মাষ্টারির চাকরির ক্ষেত্রেও একই কথা বলেন।” 
    অন্যদিকে আবার কদিন আগেই দিলীপ ঘোষের প্রতিপক্ষ কীর্তি আজাদ অভিযোগ করেছিলেন দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh)মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তাই তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি করছেন চিকিৎসার জন্য। নাহলে তৃণমূল কর্মীরা চাঁদা তুলে তার চিকিৎসা করাবে। এদিন কীর্তি আজাদের সেই মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিলেন বর্ধমান দুর্গাপুর কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) প্রার্থী। তিনি তৃণমূল প্রার্থীর উদ্দেশ্যে  বলেন,”কে কার চাঁদা তুলবে? উনি আগে ১৩ তারিখ পর্যন্ত থাকুন। ওনার পার্টির লোকেরাই ওনাকে ছেড়ে দিয়েছে। উনি তো আগে বিজেপিতে ছিলেন। কেন ওনাকে তাড়িয়ে দিয়েছে সেটা আগে বলুন।” 
    অন্যদিকে আবার অধীর রঞ্জন বলেছেন, টিএমসিকে ভোট দেওয়ার থেকে বিজেপিকে ভোট দেওয়া ভাল। সে প্রসঙ্গে এবার দিলিপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বললেন,”গোটা রাজ্যে অরাজকতা চলছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য সব জায়গায় লুঠপাট চলছে, দুর্নীতি চলছে। মহিলাদের সম্মানহানি হচ্ছে। তাই শুভবুদ্ধিসম্পন্ন যে কোন মানুষ এটা বলবে। অধীরদা বুঝেছে তার দল ওদের হারাতে পারবে না, সিপিএম পারবে না, তৃণমূলকে হারাতে একমাত্র বিজেপিই পারবে।” 
    প্রসঙ্গত, ৪ জুন লোকসভা ভোটের ফলপ্রকাশ। তৃণমূলের দাবী ৪ জুনের পর দিলীপ ঘোষকে (Dilip Ghosh) তৃণমূলে যোগদান করতে হবে। এ কথার প্রসঙ্গে তিনি বলেন,”ওনাদের খোকাবাবু রোজ বলছেন দরজা খুললে লোকে ভড়ে যাবেন। কিন্তু উনি ভয়ে দরজা খুলছেন না। দরজা খুললে লোকে পালিয়ে যাবে। ৪ জুনের পর পিসি ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে আর কেউ থাকবে না।” 
    সম্প্রতি কুনালকে পদ থেকে সরিয়েছে তৃণমূল। সে প্রসঙ্গেই তিনি (Dilip Ghosh) বলেন,”ওকে কখনো গালিগালাজ করে, কখনো পদ থেকে সরিয়ে দেয়। কখনো জেলে পাঠায়। উনি ভাবুন কেমন দলে আছেন।” একই সঙ্গে চাকরি দুর্নীতির প্রসঙ্গ তুলে বলেন, “কুনাল ঘোষ তো অনেকদিন পার্টিতে আছেন। উনি কেন তথ্য দিচ্ছেন না সিবিআই, ইডিকে। আমাদের কাছে সব তথ্য আছে কে কত টাকা নিয়েছে চাকরির জন্য। এখানকার বিধায়কও টাকা নিয়েছে, সেই তথ্যও আছে। দলের ভাবমূর্তি স্বচ্ছ করার জন্য তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন।”

    আরও পড়ুন: আবহাওয়ার পরিবর্তনে বাড়ছে হিট স্ট্রোক থেকে মৃত্যুর সংখ্যা! চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল গবেষণায়

    আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীর সভা 

    উল্লেখ্য, আগামীকাল সভা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) এদিন জানান,প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবাংলায় বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন, কারণ বাংলাতেই বিজেপির সিট বেশি বাড়বে। ৩৭০ টার্গেট দিয়েছে মোদিজি। সেজন্য দলীয় কর্মীদের চাঙ্গা করার জন্য ও তাদের পাশে থাকার জন্য বার বার রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এবার শুধু মোদিজি (PM Narendra Modi) নয় রাষ্ট্রীয় সভাপতি, যোগিজি সহ অনেকেই আসছেন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: “দেশ বিরোধিতার সঙ্গে যুক্ত তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দেবেন না”, কৃষ্ণনগরে শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “দেশ বিরোধিতার সঙ্গে যুক্ত তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দেবেন না”, কৃষ্ণনগরে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূল শৌচালায়, আবাসের বাড়ি, চাকরি চুরি,  গরু পাচার, কয়লা বালি পাচার, ১০০ দিনের কাজের টাকা চুরি করে। এই তৃণমূলকে হারাতেই হবে।” বুধবার রাতে নদিয়ার বেথুয়াডহরি দেশবন্ধু স্মৃতি পাঠাগারের মাঠে কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়ের সমর্থনে জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের শাসক দলকে এই ভাষাতে আক্রমণ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    তৃণমূল কোনও দল নয়, একটা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, এখানকার সাংসদের পদ চুরির দায়ে চলে গিয়েছে, দেশ বিরোধিতার সঙ্গে যুক্ত তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দেবেন না। মোদিজির উন্নয়নকে বহাল রাখতে অমৃতা রায়কে ভোট দেবেন। একই মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন রাজবাড়ির রাজবধূ অমৃতা রায় সহ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বরা। এরপরে মঞ্চে দাঁড়িয়ে মাইক হাতে নিয়ে একের পর এক আক্রমণ করতে শুরু করেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের শাসক দলের প্রতি একরাশ ক্ষোভ উপড়ে দেন। জনসভার শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কুণালকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া নিয়ে প্রশ্ন করলে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “এটা পিসি ভাইপোর কোম্পানির ভিতরের ব্যাপার। কোন কর্মচারীকে রাখবে আর কোন কর্মচারীকে রাখবে না সবটাই তাদের উপর নির্ভর করে। তৃণমূল কোনও রাজনৈতিক দল নয়, একটা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। এখানে বিভিন্ন স্তরের কর্মচারী আছে। সারা দেশে কোন ভেদাভেদ নেই, আর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখানে বিভাজনের রাজনীতি করেন।”

    আরও পড়ুন: প্রকাশিত হল এবছরের মাধ্যমিকের ফল, পাস ৭ লক্ষ ৬৫ হাজার ২৫২ জন

    এলাকায় উন্নয়ন হয়নি

    অন্যদিকে, সভা মঞ্চ থেকে অমৃতা রায় কর্মী সমর্থক ও সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে বলেন, এখনও পর্যন্ত যেসব এলাকায় নির্বাচনী ভোট প্রচারে আমি গিয়েছি, সেই এলাকায় কোনও উন্নয়ন হয়নি, পরিস্থিতি খুব খারাপ। মানুষ আমাকে অভাব অভিযোগের কথা বলছেন। কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের বেশিরভাগ জায়গায় মহুয়া মৈত্র সাংসদ থাকা সত্ত্বেও কোনও কাজ করেননি। মোদিজি আমাকে পরিষ্কার বলে দিয়েছেন যে ১০০ টি প্রকল্পের কাজ হওয়ার কথা, সেগুলি খুবই দ্রুত শুরু হবে। পাশাপাশি এখনও পর্যন্ত যে কাজ গুলি হয়নি সেই কাজগুলি সবার আগে করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ করে দেওয়ার ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূলকে ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ হয়ে যাবে। মহিলাদের ভয় দেখাচ্ছেন শাসক দলের নেতারা।” বুধবার নওদায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির মনোনীত প্রার্থী নির্মল কুমার সাহার সমর্থনে বিজয় সংকল্প সভায় যোগ দিয়ে একথা বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, মঙ্গলবার রাজ্যে ৫০ লক্ষ চাষির অ্যাকাউন্টে কিষান সন্মান নিধির কিস্তির টাকা ঢুকেছে। রাজ্যের কোনও বিজেপি নেতা বলেছেন, ভোট না দিলে এই প্রকল্পের টাকা বন্ধ হয়ে যাবে। এটা তৃণমূলই বলতে পারে।

    তৃণমূল শাহজাহান তৈরি করে (Suvendu Adhikari)

    এদিন মঞ্চ থেকে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) জনগণের উদ্দেশ্যে বলেন, তৃণমূলকে ভোট দেওয়া মানে আপনার মূল্যবান ভোটটি নষ্ট করা। তৃণমূল কংগ্রেসকে এখন লোকে চোর বলে, এই দলটি আপাদমস্ত দুর্নীতিগ্রস্ত। তিনি বলেন, প্রচুর সংখ্যালঘু মানুষ এখানে আমার কথা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শুনছেন। আপনারা মমতার কাছে হচ্ছেন, তেজপাতা যেটা তরকারিতে লাগে, কিন্তু খাওয়া যায় না। ভারতীয় জনতা পার্টি শুধু হিন্দুদের পার্টি নয়। ভারতীয় জনতা পার্টি ভারতীয়দের পার্টি। যারা বন্দে মাতরম বলেন, জাতীয় সংগীত গান, ২৬ শে জানুয়ারি ১৫ ই আগস্ট দেশের পতাকা তোলেন তাদের পার্টি। গরিবের মাথায় ছাদ, পেটে ভাত আর হাতে কাজ। এটাই হলো বিজেপির স্লোগান। নরেন্দ্র মোদির ১৭৫টি প্রকল্পের মধ্যে কোন স্কিমটা শুধুমাত্র কোনও ধর্ম সম্প্রদায়ের জন্য সেটা বলুন। আর তৃণমূলের লোকেরা বিভাজনের রাজনীতি করেন, আর শাহজাহান শেখদের মতো ডাকাত, ধর্ষণকারী তৈরি করেন। তিনি এই মঞ্চ থেকে বলেন, মুর্শিদাবাদের আনাচে-কানাচে এরকম শাহজাহান ছড়িয়ে আছে। এদের কাজ কেন্দ্র থেকে আপনাদের জন্য যে অর্থ পাঠানো হয় সেগুলো তছরুপ করা, নিজেদের বড়লোক বানানো।

    বহরমপুরে রোড শোয়ে জনজোয়ার

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন,আজ কোথায় এক জায়গায় অধীর চৌধুরী বলেছেন, তৃণমূলের চেয়ে বিজেপিকে ভোট দেওয়া ভালো, একদম বিভ্রান্ত হবেন না। কেন বলছে জানেন, গতবারে অধীর চৌধুরীর নওদায়, বেলডাঙ্গায়, রেজিনগরে, ভরতপুরে হেরেছিল। লিড পেয়েছিল বহরমপুর আর কান্দিতে। এই অধীর চৌধুরী পাঁচ বছর পার্লামেন্টে যে ভাষায় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করেছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নর্দমার সঙ্গে তুলনা করেছেন। এ বিষয়ে পার্লামেন্ট উত্তাল হয়েছিল, তাঁকে ক্ষমা চাওয়া করেছিল। এই অধীর চৌধুরী বুঝে নিয়েছে এবারে জেতা হচ্ছে না। আর একজন ইউসুফ পাঠান। মমতার মুখে বারবার শোনা যায়, মোদিজি বহিরাগত , অমিত শাহ বহিরাগত। তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইউসুফ পাঠানকে কোথা থেকে এনেছেন। আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের দোষ গুণ কিছু দেখতে পান না বলে আজকে তাঁর দলের মন্ত্রীরা জেলের ভিতর বসে আছেন। শুভেন্দু অধিকারী এদিন সন্ধ্যায় বহরমপুর শহরে রোড শো করেন। রোড শোয়ে উপচে ভিড়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Unemployed Workers: শ্রমিক দিবসেই কর্মহীন শয়ে শয়ে শ্রমিক

    Unemployed Workers: শ্রমিক দিবসেই কর্মহীন শয়ে শয়ে শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বন্ধ হয়ে গেল আরও একটি চা বাগান (Tea Garden)। শ্রমিক দিবসের দিনই কাজ হারালো প্রায় হাজারের কাছাকাছি শ্রমিক। ফলে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কর্মহীন শ্রমিকদের (Unemployed Workers) কপালে। মে দিবসের দিন সকালেই ডুয়ার্সের (Dooars) এক চা বাগানে কাজ বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দিয়েছে চা বাগানের মালিক কর্তৃপক্ষ। আর তার জেরেই মে দিবসে কর্মহীন হয়ে পড়লেন প্রায় ৮৩০ জন শ্রমিক।  

    ঠিক কী ঘটেছিল (Unemployed Workers)?

    জানা গিয়েছে, বিগত বেশ কয়েকদিন ধরেই পাওনাগন্ডা নিয়ে শ্রমিক-মালিক অসন্তোষ চলছিল। পিএফ, গ্র্যাচুইটির মতো বিভিন্ন পাওনা বাকি ছিল। শুধু তাই নয়, শ্রমিকদের ৩ পাক্ষিক সপ্তাহের মজুরিও বকেয়া ছিল বলে অভিযোগ। যার জেরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন কর্মরত শ্রমিকরা। এরপর ২৭ এপ্রিল নিজেদের বকেয়া অর্থ বুঝতে চেয়ে শ্রমিকদের (Unemployed Workers) একাংশ বানারহাট থানায় গিয়ে অবস্থানে শামিল হন। বানারহাট বিডিও অফিসে একটি ত্রিপাক্ষিক বৈঠকও ডাকা হয়। তবে মালিকপক্ষের কেউ উপস্থিত না থাকায় সেই বৈঠক ভেস্তে যায়। কিন্তু মালিকপক্ষের তরফে একটি চিঠি দিয়ে প্রশাসনকে জানানো হয়, মঙ্গলবার বকেয়া মজুরির এক কিস্তির টাকা তাঁরা মিটিয়ে দেবেন। সেই টাকা গতকাল দিয়েও দেওয়া হয়। কিন্তু তারপরই রাত্রিবেলা কর্মবিরতির বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। পুলিশ-প্রশাসনকেও মালিক পক্ষ জানিয়ে দেয় নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা। বাগানে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় তালা। এরপর সকালে শ্রমিকরা কাজে এসে দেখেন বাগানে তালা ঝুলছে।

    চা শ্রমিক নেতার বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে চা শ্রমিক নেতা অজয় মাহালি বলেন, “কোন সমস্যা থাকলে মালিকপক্ষ তা আলোচনার মাধ্যমে মেটাতে পারতেন। সেটা না করে শ্রমিক দিবসের ঠিক আগের রাতে এভাবে বাগান বন্ধ করে চলে যাওয়ার ঘটনার ঘোর নিন্দা জানাই। হাজার শ্রমিক কর্মহীন (Unemployed Workers)।”

    আরও পড়ুন: জানেন কি কেন পালন করা হয় মে দিবস? কোন ইতিহাস লুকিয়ে এই দিনটিতে!

    মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তার পরেই এল কাজ বন্ধের নোটিশ

    প্রসঙ্গত, শ্রমিক দিবস (International labour day) উপলক্ষে সকালেই মুখ্যমন্ত্রী শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। মুখ্যমন্ত্রী তার শুভেচ্ছা বার্তায় লেখেন,”আমাদের সকল শ্রমিক (Unemployed Workers) ভাই বোনকে জানাই আন্তর্জাতিক  শ্রমিক দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা। শ্রমিকরা আমাদের সমাজের সম্পদ। তাদের নিয়ে আমরা গর্বিত। আমি সব সময় তাদের পাশে থাকি। বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার মত যুগান্তকারী প্রকল্প চালু করা থেকে, কেন্দ্রের কাছ থেকে ১০০ দিনের কাজের টাকা পাওয়া থেকে বঞ্চিত রাজ্যের ৫৯ লক্ষ গ্রামীণ শ্রমিকের টাকা রাজ্যের নিজস্ব তহবিল থেকে মিটিয়ে দেওয়া, বরাবর আমরা সকল ক্ষেত্রে শ্রমিক ভাই বোনদের পাশে থেকেছি আগামীতেও থাকবো।” আর মুখ্যমন্ত্রী এই বার্তার পরেই জানা গেল উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ি মহাকুমার বারানহাট (Banarhat) ব্লকের তোতাপাড়া চা বাগানে কাজ বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: সরকারি জমির ফসল নষ্ট করে মুখ্যমন্ত্রীর রাজনৈতিক জনসভা, বিতর্ক

    Murshidabad: সরকারি জমির ফসল নষ্ট করে মুখ্যমন্ত্রীর রাজনৈতিক জনসভা, বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ধমানের গোদায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভায় অনুমতি দেয়নি প্রশাসন। আর সেখানে জমির ফসল কেটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জনসভা করলেন। আর কৃষি দফতরের চাষের ফার্মে জনসভা করাকে কেন্দ্র করে বিরোধীরা প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। জানা গিয়েছে, সোমবার মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) খড়গ্রামে জনসভা হয়েছে তৃণমূল সুপ্রিমোর। আর সেই জনসভা ঘিরেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে বিরোধী শিবির।

    সরকারি জমির ফসল নষ্ট করে মুখ্যমন্ত্রীর সভা (Murshidabad)

    বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য,”মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) খড়গ্রামে কৃষির খেত-খামার। ওটা একটা ফার্ম। সেখানে তিলের চাষ হচ্ছে। সেই তিল নষ্ট করে, জনসভা হল। যে জায়গায় সভা হয়েছে, সেই জায়গাটি কৃষি দফতর বিভিন্ন বীজ শস্য পরীক্ষা- নিরীক্ষণের জন্য ব্যবহার করে। সেখানে বেশ কিছুটা জায়গায় তিল চাষও করা হয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রীর সভার জন্য সেই ফসল কেটে নেওয়া হয়। মুখ্যমন্ত্রীর সভার জন্য জমির ফসলও নষ্ট করা হল। আর এই ফসল নষ্ট করার জন্য কোনও ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে কি না তা জানা যায়নি।” কংগ্রেস নেতৃত্বও সরকারি জমির ফসল নষ্ট করে মুখ্যমন্ত্রীর সভার করার নিন্দা জানিয়েছেন। তবে, এই বিষয়ে খড়গ্রামের ব্লকের কৃষি আধিকারিক কোনও মন্তব্য করতে চাননি। ফলে, জোর করে এই জমি তৃণমূল নিয়েছিল কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন: বুধবারও তীব্র তাপপ্রবাহ দক্ষিণের ৮ জেলায়, জনশূন্য রাস্তাঘাট, ফুটিফাটা জমি

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    যদিও জমি বিতর্কে বিরোধীদের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। খড়গ্রামের (Murshidabad) তৃণমূল বিধায়ক আশিস মার্জিত বলেন, “ফসল নষ্ট হয়নি। ওই জমিতে সামান্য জায়গায় ফসল ছিল। খুব বেশি ফসল ছিল না। যেগুলি ছিল, সেগুলিও প্রায় মরেই গিয়েছিল। আর আমরা বিনা পয়সায় জমি নিয়েছি, এমন নয়। আমরা তার ক্ষতিপূরণ দিয়েই সভা করেছি। সামান্য যে ফসল ছিল, তার অনেক গুণ বেশি ক্ষতিপূরণ দিয়েই সভা হয়েছে। “লোকসভা ভোটের আবহে এই সভাস্থলের জমি ইস্যু আরও চর্চায় উঠে এসেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share