Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Suvendu Adhikari: দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠককে ‘শোকসভা’ বলে তীব্র কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোটের বৈঠককে ‘শোকসভা’ বলে তীব্র কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারে দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোটের ‘মেগা বৈঠক’কে তীব্র কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বললেন, “দিল্লির বৈঠক শোকসভা। ছত্তিসগড়, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ-এই তিন রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফলের পর ওরা সেমি ফাইনালে পরাজিত হয়েছে। সেই নীরবতা পালনের জন্য এই বৈঠক।” অপর দিকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুঝে গিয়েছেন যে বিজেপির বিরুদ্ধে একা লড়াই করা সম্ভবপর নয়। তাই জোটের কথা বার বার বলছেন।”

    উল্লেখ্য, পাওনা টাকার দাবিতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে গিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে গতকাল সংসদে বিরোধী দলের শতাধিক সাংসদের অভব্য আচরণের জন্য সাসপেন্ড করার ঘটনায় তীব্র শোরগোল পড়েছে। সেই সঙ্গে এই সপ্তাহতেই আবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা আর্থিক দুর্নীতি মামলায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে তলব করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) মুখ্যমন্ত্রীর দিল্লি সফর নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, “ইন্ডিয়া জোটের নেতারা সব চোর। জোটের সমস্ত নেতারা দুর্নীতিগ্রস্থ। ওরা যা ইচ্ছে করুক। ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি ৪০০ আসন অতিক্রম করবে। ওরা শুধু দেখবে, জ্বলবে আর লুচির মতো ফুলবে।” উল্লেখ্য, দিল্লীতে গিয়ে বিরোধী জোট প্রসঙ্গ নিয়ে মমতা বলেছেন, “বেড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধতেই হবে। বাম-কংগ্রেস যদি ঠিক মনে করেন বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে তাহলে আমাদের আপত্তি নেই। লোকসভার ভোটে জোট জিতলে প্রধানমন্ত্রীকে হবেন তার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে লোকসভা নির্বাচনের পরেই।” এরপর থেকেই রাজ্যের প্রেক্ষাপটে মমতা এবং শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) বাক্যবাণে বঙ্গের রাজনীতিতে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

    কী বললেন সুকান্ত?

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সুর মিলিয়ে বালুরঘাট লোকসভার সাংসদ তথা বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “শাসক যখন শক্তিশালী হয় তখন দেশে এই রকম হয়। বিরোধীরা একজোট হওয়ার চেষ্টা করেন। আগামী লোকসভার ভোটকে সামনে রেখে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাই ২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “ভিখারি হয়ে গিয়েছে রাজ্য, মোদির পা ধরতেই মমতা দিল্লিতে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ভিখারি হয়ে গিয়েছে রাজ্য, মোদির পা ধরতেই মমতা দিল্লিতে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের সাঁইথিয়ায় বিজেপির কিষাণ মোর্চার সভায় রাজ্যের বিরোধী দলের নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) রাজ্য সরকারকে তীব্র সমালোচনা করে বলেন, “ভারতবর্ষ মূলত কৃষকদের অবদানে চলছে। বর্তমান রাজ্যের শাসক গোষ্ঠীর জন্য যেভাবে কৃষকরা বঞ্চিত, লাঞ্চিত হচ্ছেন, তার জন্য আমরা একের পর এক কর্মসূচি নিয়েছি। অবিলম্বে এমএসপি অনুয়ায়ী ধান ক্রয় করতে হবে। কোনও বাটা বাদ দেওয়া যাবে না। কোনও কাটমানি খাওয়া যাবে না।” তিনি আরও সমালোচনা করে বলেন, “ভিখারি হয়ে গিয়েছে রাজ্য, মোদির পা ধরতেই মমতা দিল্লিতে।”

    কী বলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)  বলেন, “আপনারা জানেন অনুব্রত মণ্ডল চোর মণ্ডল। তিনি চালকল মালিকের সঙ্গে সাম্রাজ্য খাড়া করেছিলেন। বালু, বাকিবুর আর কেষ্ট যখন বাইরে ছিল, তখন রাজের ২৯ লক্ষ চাষি সমবায় সমিতি, রাইস মিল এবং কিষাণ মান্ডির মাধ্যমে ধান ক্রয়ের জন্য আবেদন করেছিল। কিন্তু এবার ১১ লক্ষ রেজিস্ট্রেশন হল৷ কেন? বাকি ১৮ লক্ষ কোথায় গেল? কেন্দ্রের পাঠানো ৫ হাজার কোটি টাকা চুরি করেছে এই সরকার। আপনাদের আমি কথা দিতে পারি এক-দেড় বছরের মধ্যে বিজেপি সরকার করবে। আর এই অরূপ মণ্ডলকে (গোঘাট থানার পুলিশ অফিসার) ওই চাষির বাড়িতে নিয়ে গিয়ে পা ধুয়ে জল খাওয়াবো।”

    বাংলার চাষিরা ফসল বীমার টাকা পাননি

    সভায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) ফসল বিমা নিয়ে বলেন, “২০১৯ সালের নির্বাচনে ১৮ টা লোকসভার আসন বিজেপি জেতার পর মুখ্যমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা থেকে বের করে নিয়েছেন। পরিবর্তে বাংলার ফসল বিমা যোজনা করেছে। যার কোনও টাকা বাংলার চাষিরা পাননি। আয়ুষ্মান ভারতের বদলে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড করেছে৷ ওই ভুয়ো স্বাস্থ্যসাথীর সুবিধা কেউ পান না। প্রাধানমন্ত্রী ৩৬০০ টাকা বস্তা সারে ২৪০০ টাকা ভর্তুকি দিয়েছেন। এখানে তৃণমূল এবং পুলিশ মিলে একসঙ্গে কালোবাজারে সব সার বিক্রি করছে। পোস্টপোল ভায়োলেন্সের আসামীরা এখনও জেলে যায়নি৷ তাদের জেলে দেখতে চাই।”

    বিচার ব্যবস্থাকে আক্রমণ করছেন মমতা

    বীরভূমের সভায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বিচারব্যবস্থার পক্ষে বলেন, “বিচার ব্যবস্থাকে আক্রমণ করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিচার ব্যবস্থা এগিয়ে এসেছে ৷ কোন রাজ্যে আছেন আপনারা? হাইকোর্টের বিচারপতি রাজেশ বিন্দল, বিচারপতি কৌশিক চন্দ্র, বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কিভাবে অশ্রাব্য ভাষায় আক্রমণ করেছেন মমতা এবং ভাইপো। আবার সম্প্রতি বিচারপতি অমৃতা সিনহার আইন মেনে জবাব সওয়াল শুনে সিআইডি দিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছেন মমতা সরকার। কীভাবে বিচারপতিদের আক্রমণ করা হচ্ছে দেখুন। এমনকী তাঁর পরিবারের উপর আক্রমণ করে নিরাপত্তারক্ষী প্রত্যাহার করেছে তৃণমূল সরকার। আমি সুপ্রিম কোর্টের কাছে মঞ্চ থেকে আবেদন করছি এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হোক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘ললিত-সৌরভের পিছনে মমতা-অভিষেকের হাত!’ তোপ দাগলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘ললিত-সৌরভের পিছনে মমতা-অভিষেকের হাত!’ তোপ দাগলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে আক্রমণকারী ললিত ঝা প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বললেন, “সংসদ হামলায় অভিযুক্ত ললিত ঝা, সৌরভ চক্রবর্তী সহ আরও অনেকের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত রয়েছে। সেই সঙ্গে ভাইপো অভিষেকের হাতও থাকতে পারে। তদন্ত হলেই বেরিয়ে আসবে আসল তথ্য। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এর দায় এড়াতে পারবেন না।”

    অত্যাধুনিক এলএইচবি কোচ সংযুক্ত বালুরঘাট-শিয়ালদা নতুন ট্রেনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ২৪ ডিসেম্বর কলকাতায় ভার্চুয়াল এই ট্রেনের উদ্বোধন করবেন তিনি। রবিবার বালুরঘাটে কেন্দ্র সরকারের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে জেলাবাসীর জন্য এমনই সুখবর শোনালেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার দৌলতপুর রেল স্টেশনের উন্নতির জন্য সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি।

    গীতাপাঠের সঙ্গে উদ্বোধন ট্রেন

    আগামী গীতাপাঠের অনুষ্ঠানে যোগদান করতে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অপর দিকে তিনি কলকাতায় এলে ভার্চুয়ালি এই ট্রেনের শুভ উদ্বোধন করবেন। প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে এই ট্রেনের যাত্রা শুরু হবে বলে সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জানান। দেশের বিকাশ যাত্রায় এই ট্রেনও একটি বড় মাধ্যম হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন (Sukanta Majumdar),“সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২৪ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী বালুরঘাট শিয়ালদহ ট্রেনের ভার্চুয়ালি শুভ উদ্বোধন করবেন। এই ট্রেনের প্রতিটি কোচ অত্যাধুনিক হবে। এলএইচবি কোচ হবে সবগুলি। যা আরও বেশি সুরক্ষিত। ফলে দীর্ঘদিনের চাহিদা পূরণ হবে বালুরঘাট তথা সমগ্র জেলাবাসীর।”

    বিভিন্ন ইস্যুতে সরব সুকান্ত

    ডায়মন্ড হারবার জেলা পুলিশ জেলাকে সেরা তকমা পাওয়া নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন (Sukanta Majumdar), “ডায়মন্ড হারবার পুলিশের কাছে সেরার সেরা তো হবেই। ভাইপোর পদ লেহন করার জন্য এক্সপার্ট পুলিশ। তাঁদের জিভ ১ ফিট পর্যন্ত বের করা থাকে। ডায়মন্ড হারবারের পুলিশকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তো বাহবা দেবেনই। বাড়ির মালিক যা বলেন চাকর তাতে তো প্রশংসা দেবেনই; এটাই তো স্বাভাবিক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় নারী সুরক্ষা নিয়ে রাজ্য সরকারকে তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। শনিবার বালুরঘাটে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সুকান্ত বলেন, বাংলার নারী সুরক্ষা কোথায় গেছে সেইটা আপনি আমি সবাই জানি। দিল্লিতে যে রিপোর্ট পাঠাতে হয় সেখানে মুখমন্ত্রী লিখবেন পশ্চিমবাংলায় একটাও ধর্ষণ হয়নি। এইবার যেমন লিখে পাঠিয়েছেন বাংলাতে একটিও নাকি রাজনৈতিক হিংসার ঘটনা ঘটেনি, কত বড় মিথ্যে কথা। এতো বড় মিথ্যে কথা যে কেউ বলতে পারেন তা আমাদের ধারণার বাইরে ছিল।  পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজনৈতিক হিংসার বলি হয়েছেন ৪০ জন। এমনকী তৃণমূলের লোক মারা গিয়েছেন, সেইটা পর্যন্ত মুখমন্ত্রী স্বীকার করছেন না।

    ১০০ দিনের প্রকল্প নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    সাংসদ সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, ১০০ দিনের কাজ নিয়ে রাজ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। সরকারি কর্মীও ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠছে। সেই জন্য কেন্দ্র সরকার অডিট রিপোর্ট দেওয়ার কথা বলছে। যারা দুর্নীতি করেছেন তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করুন, তাঁদেরকে গ্রেফতার করার ব্যাবস্থা করুন। আবার টাকা চালু হয়ে যাবে, তা মুখমন্ত্রী করছেন না। এই চোরেদের প্রতি মুখ্যমন্ত্রী কী মোহো আছে তা বুজতে পারছি না। উচ্চ মাধ্যমিকে সিলেবাস পরিবর্তন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, দেখুন কী উদ্দেশ্যে এখন সিলেবাস পরিবর্তন হচ্ছে। উদ্দেশ্য ভালো হলে ভালো। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনী পড়ানোর জন্য যদি সিলেবাস পরিবর্তন হয় তাহলে ভাবতে হবে।

    আরও পড়ুন: গাজোল-হিলি রাস্তা সম্প্রসারণ নিয়ে সংসদে পরিবহণ মন্ত্রীর দ্বারস্থ সুকান্ত

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক মুখ্যমন্ত্রীর, কটাক্ষ সুকান্তর

    আগামী বুধবার দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর। এই নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন,,মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী যাচ্ছেন বকেয়া চাইতে, না পা ধরতে তা তিনি জানেন। পা ধরুন বা হাত ধরুন লাভ কিছুই হবে না। চোরেরা ভেতরে ঢুকবে। পাশাপাশি এদিন হিলি ও বালুরঘাটে দুটি পোস্ট অফিস উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বালুরঘাট হেড পোস্ট অফিসে শ্রমিক সংগঠনের ঘরও উদ্বোধন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ashwini Kumar Choubey: ‘বাংলা দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে’, বিস্ফোরক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে

    Ashwini Kumar Choubey: ‘বাংলা দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে’, বিস্ফোরক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনীকুমার চৌবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলায় রেশনে বড় ধরনের দুর্নীতি হয়েছে। কেন্দ্রের পাঠানো সম্পূর্ণ রেশন সামগ্রী পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে পৌঁছায়নি। রেশন সামগ্রী লুট হয়েছে। বুধবার বীরভূমের তারাপীঠে পুজো দিতে এসে কেন্দ্রীয় সরকারের উপভোক্তা বিষয়ক, খাদ্য ও জনবন্টন এবং পরিবেশ দফতরের প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে (Ashwini Kumar Choubey) এই মন্তব্য করেন। এমনিতেই রেশন দুর্নীতির অভিযোগে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জেলে রয়েছেন। মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীও জেলে রয়েছেন। জেলায় জেলায় একাধিক রেশন ডিলার এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। ইতিমধ্যেই অনেক রেশন ডিলারের বাড়িতে ইডি হানা দিয়েছে। এখনও অভিযান চলছে। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর রেশন দুর্নীতি নিয়ে মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। রেশন নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার যে যথেষ্ট কড়া, তা মন্ত্রীর বক্তব্যে পরিষ্কার।

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী? (Ashwini Kumar Choubey)

    বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বীরভূমের তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দেন। সঙ্গে ছিলেন বীরভূমের দুবরাজপুরের বিজেপির বিধায়ক অনুপ কুমার সাহা। মুখ্যমন্ত্রী প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে বলেন, বাংলা দুর্নীতির আখড়া হয়ে দাঁড়িয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই দুর্নীতি আটকাতে অসফল। তাঁর ভাইপোর বিরুদ্ধে বড় বড় অভিযোগ রয়েছে। ও সেই অভিযোগ থেকে বের হতে পারবে না। বাংলার জনতা তাঁদের তুলে ফেলে দেবে। ব্যক্তি স্বার্থে সোনার বাংলাকে পুড়িয়ে দিয়েছে। বাংলায় গুণ্ডারাজ চলছে। বিজেপি সেই গুন্ডারাজ নির্মূল করবে। বাংলায় বিজেপি সরকার গঠন করবে।

    ইন্ডি জোটকে কটাক্ষ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Ashwini Kumar Choubey) বলেন, লোকসভার ভোটের আগে ইন্ডি জোট হয়েছে। এই জোট বাস্তবায়িত হবে না। এই জোটের অন্যতম শরিক কংগ্রেস। সেই কংগ্রেসের কালচার দুর্নীতি করা। ইন্ডি জোট আসলে দুর্নীতিদের জোট হয়েছে। ঝাড়খণ্ডের কংগ্রেসের প্রাক্তন রাজ্যসভার সাংসদের বাড়ি থেকে চারশো কোটিরও বেশি কালো টাকা উদ্ধার হয়েছে। এই দল কতটা দুর্নীতিগ্রস্ত তা দেশবাসী দেখতে পাচ্ছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: উত্তরবঙ্গের জন্য বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছেন মমতা, পরিসংখ্যান দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: উত্তরবঙ্গের জন্য বরাদ্দ কমিয়ে দিয়েছেন মমতা, পরিসংখ্যান দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার থেকে প্রতি মাসে দু’বার করে উত্তরবঙ্গ সফরে আসব। মঙ্গলবার দুপুরে কাশ্মীর কলোনির একটি প্রেক্ষাগৃহে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে বার বার আসব। প্রয়োজনে ডেলি প্যাসেঞ্জারি করব। শিলিগুড়িতে থাকার ব্যবস্থাও করে নিয়েছি। মূলত বিজেপির শক্ত ঘাঁটি অটুট রাখতে তিনি বার বার উত্তরবঙ্গ আসার কথা বলেছেন বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। একই সঙ্গে মমতার সফরে যে উত্তরবঙ্গে তৃণমূল যে দাঁত ফোটাতে পারবে না, তারও বার্তা দিলেন বিরোধী দলনেতা।

    মমতার জমানায় বঞ্চিত হয়েছে উত্তরবঙ্গ, তোপ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    উত্তরবঙ্গ সফরের শেষ দিনে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনিক বৈঠকে বক্তব্য রাখছিলেন, সেই সময় বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) তৃণমূল সরকারের বঞ্চনার পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। পরিসংখ্যান দিয়ে বিরোধী দলনেতা বলেন, ২০২১-২২ সালের বরাদ্দ ঘোষণা হল ৭৫৯ কোটি টাকা, দেওয়া হল ১৭০.২৯ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ সালে বরাদ্দ হল ৮০০ কোটি, দেওয়া হল ৩০৮ কোটি টাকা। দিনে দিনে উত্তরবঙ্গের জন্য বরাদ্দ কমানো হয়েছে। উত্তরবঙ্গকে মুখ্যমন্ত্রী উন্নয়নের দিক থেকে বঞ্চিত করেছেন। নির্বাচন এলে এখানে মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেন, বেড়াতে যাওয়ার জায়গা মনে করেন। ৩০ কোটি টাকা দিয়ে ব্যাডমিন্টন কোর্ট দিয়ে বড় বাড়ি তৈরি করেছেন। টাইগার হিল, গজলডোবা, চালসা, রাজাভাতখাওয়া মালদায় গেস্ট হাউস তৈরি করা হয়েছে কোটি কোটি টাকা খরচ করে। ফার্দিনান্দ মার্কোসও সাদ্দাম হোসেনের মতো প্রাসাদ বানিয়েছেন নিজের জন্য। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন ১৩ হাজার কোটি টাকা দিয়েছেন উত্তরবঙ্গকে। কিন্তু কোথায় সেই টাকা?

    চা মালিকরা ভাইপোর অ্যাকাউন্টে টাকা দেবেন!

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ১৬ তারিখ চা শ্রমিকদের সমাবেশে আবার আসব। চা বাগানের মালিকদের সঙ্গে যোগসাজশের কথা ওই দিন বলব। শ্রমিকদের ভাঙা ঘর মালিকদের ঠিক করার কথা। মালিকরা মেরামত করবে না। তাঁরা টাকা জমা দিয়ে দেবেন ভাইপোর অ্যাকাউন্টে। ওই ভাঙা ঘরগুলোর পাল্টে দেওয়ার নাম করে ৬০ হাজার চা বাগান শ্রমিকের তিন লক্ষের বেশি ভোট, মিথ্যে কথা বলে নেওয়া হয়েছে। উনি মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে চলে গিয়েছেন। ওই দিন তার উত্তর দেব। ওই দিন ভগবান বিরসা মুন্ডাকে কুমারগ্রামে সম্মান জানাব। চা বাগানের শ্রমিকদের সমাবেশ নাগরাকাটায়। আর কুমারগ্রামে আদিবাসী মূলবাসীদের নিয়ে সম্মেলন হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘রাজ্যে বিরোধীরা অবহেলিত হলেও বৈষম্যে বিশ্বাসী নয় কেন্দ্র’’, মোদি-মমতা বৈঠক নিয়ে শুভেন্দু

    PM Modi: ‘‘রাজ্যে বিরোধীরা অবহেলিত হলেও বৈষম্যে বিশ্বাসী নয় কেন্দ্র’’, মোদি-মমতা বৈঠক নিয়ে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিষয়ে কথা বলতে চেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) কাছে সময় চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী সেই সময় দিয়েছেন এবং আগামী সপ্তাহেই দিল্লিতে বৈঠক হতে পারে মোদি-মমতার। ইতিমধ্যে এই বৈঠক নিয়ে প্রতিক্রিয়া এসেছে শুভেন্দু অধিকারীর। বিরোধী দলনেতার মতে, ‘‘রাজ্যে বিরোধীরা অবহেলিত হলেও বৈষম্যে বিশ্বাসী নয় কেন্দ্র।’’ প্রসঙ্গত, বিরোধীদের প্রতি মমতা সরকারের অবহেলার অভিযোগ নতুন কিছু নয়। উন্নয়নমূলক যে কোনও কাজকর্মে বিরোধীদের এড়িয়ে যাওয়া তো বটেই, আবার বিজেপি সাংসদ-বিধায়কদের ওপর শাসকদলের হামলার ঘটনাও ঘটতে দেখা যায় পশ্চিমবঙ্গে। এই আবহে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে বৈঠকের জন্য নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সময় দেওয়া, রাজনৈতিক সৌজন্যতার বড় নজির বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    কবে বৈঠক? আলোচনা কী নিয়ে হবে?

    জানা গিয়েছে, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ২০ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় সংসদ ভবনে মুখোমুখি হতে পারেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) এবং মুখ্যমন্ত্রী। নবান্ন সূত্রে খবর, চলতি মাসের ১৮, ১৯ এবং ২০ ডিসেম্বর দিল্লিতে থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এর মধ্যে রয়েছে বিরোধী ‘ইন্ডি’ জোটের বৈঠক। তারপরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাবেন বলে জানা গিয়েছে। সম্প্রতি কলকাতায় এসে রাজ্যকে বিভিন্ন প্রকল্পে যে বিপুল পরিমাণে টাকা দেওয়া হয়েছে, তার হিসাব দিয়ে বুঝিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কিন্তু তা সত্ত্বেও মূলত রাজ্যের পাওনা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সামনে দলের সাংসদদের নিয়ে যেতে চান মুখ্যমন্ত্রী। ১০০ দিনের কাজ থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘরে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে টাকা নয়ছয়ের। তারপরেও চলতি বছরের অগাস্ট মাসে অভিষেক ও তাঁর দলবল দিল্লিতে একই দাবিতে একপ্রস্থ নাটক করেন। ঠিক চার মাস পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও একই দাবিতে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সঙ্গে।

    কী বলছেন বিরোধী দলনেতা?

    মোদি-মমতার এই বৈঠক নিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সাক্ষাৎ করতেই পারেন, কথা বলতে সময় চাইতেই পারেন। মুখ্যমন্ত্রী যতবারই প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে দেখা করার সময় চেয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁকে সময় দিয়েছেন। এব্যাপারে বঙ্গ বিজেপির না বা হ্যাঁ বলার কোনও জায়গা বা মানসিকতা নেই।’’ এনিয়ে বলতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সৌজন্যতার পার্থক্যও টানেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তাঁর মতে, ‘‘এরাজ্যে বিরোধীদলের সাংসদ ও বিধায়কদের সঙ্গে যে ব্যবহার মুখ্যমন্ত্রী করেন সেটা নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) করেন না। কারণ দিল্লিতে সেটা চলে না। এই রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী বিরোধী সাংসদ ও বিধায়কদের সঙ্গে দেখা করেন না। তাঁদের চিঠির উত্তরও দেন না।’’ বিরোধী দলনেতার মতে, ‘‘রাজ্যে বিরোধীরা অবহেলিত, কেন্দ্রে বিরোধীদের গুরুত্ব যথেষ্টই রয়েছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: “খেলার মাঠ খেলা ছাড়া অন্য কাজে নয়, ঘোষণা করুন মুখ্যমন্ত্রী”, চ্যালেঞ্জ বিজেপি বিধায়কের

    Siliguri: “খেলার মাঠ খেলা ছাড়া অন্য কাজে নয়, ঘোষণা করুন মুখ্যমন্ত্রী”, চ্যালেঞ্জ বিজেপি বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিলিগুড়িতে (Siliguri) প্রশাসনিক বৈঠকের দিন চ্যালেঞ্জের মুখে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার দুপুরে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক হচ্ছে। খেলা বন্ধ করে খেলার মাঠকে এভাবে ব্যবহার করার প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে সোমবার রাতে গ্রেফতার হন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। মধ্যরাত নাগাদ শিলিগুড়ি থানা থেকে মুক্তি পান তিনি। মুক্তি পেয়েই খেলার মাঠকে খেলার জন্য ব্যবহার করার ঘোষণার দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন বিজেপি বিধায়ক।

    পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কী বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক করার প্রতিবাদে প্রথম থেকেই সরব হন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। সোমবার সন্ধ্যায় ধর্নায় বসেন বিধায়ক। পুলিশ তাঁকে টেনে হিঁচড়ে থানায় নিয়ে যায়। রাত পর্যন্ত  শিলিগুড়ি (Siliguri) থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান বিজেপির নেতাকর্মীরা। শেষ পর্যন্ত মধ্যরাত নাগাদ শঙ্কর ঘোষ ও তাঁর অনুগামীদের ছেড়ে দেয় পুলিশ। বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, আমি সন্ত্রাসবাদী নই, আমি খেলোয়াড়। যেভাবে শয়ে শয়ে পুলিশ, জলকামান, কমব্যাট ফোর্স ইত্যাদি নামিয়ে এই ধর্না আটকানোর চেষ্টা হয়েছে তা দেখে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এটা জানাতে চাই যে, কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে ফুটবল, ক্রিকেট লিগ খেলে আমি বড় হয়েছি। আমি সন্ত্রাসবাদী নই। একজন খেলোয়াড় হিসেবে আবেদন রেখেছিলাম রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে সরকারি কর্মসূচি না করে, আপনি আপনার কর্মসূচি অন্য জায়গায় করুন। খেলার মাঠকে বাঁচতে দিন।

     মুখ্যমন্ত্রীকে কী চ্যালেঞ্জ জানালেন বিজেপি বিধায়ক?

    শিলিগুড়ি (Siliguri) স্টেডিয়াম নিয়ে প্রতিবাদ আন্দোলনের ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে শঙ্কর ঘোষ বলেন, “মঙ্গলবার প্রশাসনিক বৈঠক থেকে মুখ্যমন্ত্রী আপনি কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামের মাঠ থেকে সরকারি ঘোষণা করুন যে খেলার মাঠ খেলা ছাড়া অন্য কাজে ব্যবহৃত হবে না। তা না হলে আপনার কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর উত্তরবঙ্গের সমস্ত মাঠ সুরক্ষার দাবি নিয়ে খেলোয়াড়, ক্রীড়াপ্রেমী এবং নাগরিকদেরকে নিয়ে রাস্তায় আরও বড়সড় প্রতিবাদে নামবো।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: বিজেপির ধর্নাকেও ভয়! বিধায়ককে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেল পুলিশ, কেন জানেন?

    Siliguri: বিজেপির ধর্নাকেও ভয়! বিধায়ককে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেল পুলিশ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সন্ধ্যায় শিলিগুড়ির বিধায়ক বিজেপির শঙ্কর ঘোষকে টেনে হিঁচড়ে থানায় নিয়ে গেল পুলিশ। এই ঘটনায় এদিন সন্ধ্যায় শিলিগুড়িতে (Siliguri) রাজনৈতিক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিধায়কের নিশর্ত মুক্তির দাবিতে বিজেপির জেলা নেতৃত্ব ও কার্যকর্তারা শিলিগুড়ি থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান।

    কেন পুলিশের এই পদক্ষেপ? (Siliguri)  

    ১২ডিসেম্বর, মঙ্গলবার কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসনিক বৈঠক আগেই ঘোষণা হয়েছে। এজন্য গত ৪ ডিসেম্বর থেকে কাঞ্চনজঙ্গা স্টেডিয়ামে শিলিগুড়ি (Siliguri) ফুটবল লিগ স্থগিত রাখা হয়েছে। মাঠ খুড়ে তৈরি হয়েছে সভামঞ্চ। খেলা বন্ধ করে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক করার  প্রথম থেকেই প্রতিবাদে সরব হন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তার প্রতিবাদে প্রশাসনের তরফে কোনও সাড়া না মেলায় তিনি সিদ্ধান্ত নেন সোমবার বিকেল চারটা থেকে মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভার শেষ পর্যন্ত তিনি হাশমি চক এলাকায় ধর্নায় বসেন। সেই মতো বিজেপি বিধায়ক ও তাঁর সমর্থকরা প্লাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পুলিশ গিয়ে বিক্ষোভকারীদের উঠিয়ে দেন। পরে, বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ ধর্নাস্থল গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন, সেই সময় বিধায়ক ও তাঁর সমর্থকদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বাধে পুলিশের। এরপর পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজেপি বিধায়কের অনুগামীদের আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। তার প্রতিবাদে শঙ্কর ঘোষ রাস্তায় বসে পড়লে পুলিশ তাঁকে টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে তুলে থানায় নিয়ে যায়।

    কী বললেন আক্রান্ত বিজেপি বিধায়ক?

    বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম খেলার মাঠ। সেখানে খেলা হবে।  কিন্তু খেলা বন্ধ করে দিয়ে সেখানে বার বার রাজনৈতিক সভা ও বাণিজ্যিক জলসা করা হচ্ছে। প্রতিবাদ করেও কাজ হয়নি। তাই এদিন শিলিগুড়ির (Siliguri) প্রাণ কেন্দ্র হাসমি চকে বিক্ষোভ অবস্থানে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। মুখ্যমন্ত্রী গণতন্ত্রকে হত্যা করে পুলিশকে দলদাসে পরিণত করেছে। এবার খেলাকে ধ্বংস করতে নেমেছেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘কালীঘাটের কাকু শুয়ে রয়েছেন  শিশুর বেডে!’ কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘কালীঘাটের কাকু শুয়ে রয়েছেন শিশুর বেডে!’ কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধর্মের কল বাতাসে নড়ে, একজন বলেছিলেন কালী মদ খায় আর মাংস খায়। এক বছরও গেল না সেই কালী মায়ের কৃপায় সাংসদ হারা হয়ে গেলেন তিনি। নদিয়ার নবদ্বীপে একটি নাম সংকীর্তন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে এই ভাষাতেই কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করেন তিনি।

    শিশুর বেডে কালীঘাটের কাকু শুয়ে রয়েছেন, কটাক্ষ সুকান্তর (Sukanta Majumdar)

    নদিয়ার নবদ্বীপে সারা ভারত কীর্তন ও বাউল গীতি সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি মহাসম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁকে করতাল হাতে নিয়ে কীর্তন করতেও দেখা যায়। এরপরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করেন তিনি। তিনি বলেন ধর্মকে যদি আমরা রক্ষা না করতে পারি তাহলে ধর্ম আমাদের রক্ষা করবে না। তার জলজ্যান্ত উদাহরণ কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ। মুর্শিদাবাদে শিশু মৃত্যুর ঘটনা নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি। তিনি বলেন রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের স্বাস্থ্য ভালো নেই। যেখানে শিশুর চিকিৎসা হওয়ার কথা, সেই বেডে কালীঘাটের কাকু শুয়ে রয়েছে।

    কৃষক মৃত্যু নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, রাজ্যে সারের কালোবাজারি চলছে। সরকারের কোনও হেলদোল নেই। গোঘাট থানার ওসি কৃষকদের সঙ্গে যা আচরণ করেছে তাতে বোঝাই যাচ্ছে এই সরকার কৃষকদের কথা ভাবে না। তাই, কৃষকরা এই পথ বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছেন।

    মুখ্যমন্ত্রীর আত্মীয়ের বিয়ে নিয়েও সরব বিজেপির রাজ্য সভাপতি

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, সরকার যে বিয়ে তা এই প্রথম দেখলাম। এবার তো সরকার প্রজাপতি অফিস খুলবে। পাত্র-পাত্রী কে বাছাইয়ের কাজ করবে। রাজ্যে কৃষকের মৃত্যু হচ্ছে, হাসপাতালে শিশুর মৃত্যু হচ্ছে আর মুখ্যমন্ত্রী বিয়ে নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন।

    চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলন ১০০১দিনে পড়ল। ১০০০দিনে এক চাকরি প্রার্থী মস্তক মুন্ডন করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলন নিয়ে এই সরকারের কোনও হেলদোল নেই। তাই, এই সরকার যতদিন থাকবে ওই চাকরি প্রার্থীরা চাকরি পাবেন না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share