Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Suvendu Adhikari: “বাংলায় গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “বাংলায় গণতন্ত্রকে ধ্বংস করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গণতন্ত্রকে পশ্চিমবাংলায় ধ্বংস করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকার। এবার মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে নির্বাচন হবে, এ ব্যাপারে আমরা আশাবাদী।” কথাগুলি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “সোনামুখীতে দিবাকর ঘরামি তিনবার আক্রান্ত হয়েছেন। গতকাল ন্যাজাটের পার্টি অফিস পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এসপি ডায়মন্ড হারবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে ধমক দিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আটকাতে বলেছেন। হিঙ্গলগঞ্জে রাতে গিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করতে বলেছেন এসপি নিজে। বিজেপি বুঝিয়ে দেবে লড়াই কাকে বলে। ইঞ্চিতে ইঞ্চিতে লড়াই হবে। সশস্ত্র পুলিশ কীভাবে দেওয়া হয়, আমরা দেখব।”

    জেলায় জেলায় অশান্তি

    এদিকে, পঞ্চায়েতে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হতেই জেলায় জেলায় শুরু হয়েছে অশান্তি। উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালিতে বিজেপির পার্টি অফিসে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার (Suvendu Adhikari) অভিযোগ। কাঠগড়ায় তৃণমূল। জখম দলীয় কর্মীর ছবি পোস্ট করে রাজ্যের শাসক দলকে আক্রমণ শানিয়েছেন শুভেন্দু। রাজ্যপাল, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে ট্যাগ করে ট্যুইট করেছেন তিনি। শুভেন্দুর অভিযোগ, বাইকে চড়ে প্রায় ১০০ জন গুন্ডা এলাকা ঘিরে ফেলে। বিজেপি কর্মীরা বাধা দিতে এলে তাঁদের মারধর করা হয়। ফোনে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও, কেউ ফোন ধরেনি।

    অশান্তি নদিয়ায়

    অন্য দিকে, পঞ্চায়েতে মনোনয়নপত্র পেশকে ঘিরে ব্যাপক অশান্তি নদিয়ায়। নাকাশিপাড়ার হরনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের চণ্ডীতলায় কংগ্রেস প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। কংগ্রেস প্রার্থী জামান মণ্ডলের এক আত্মীয়ের বাড়িতেও হামলা হয়েছে। তাঁর কাকার হাত ভেঙে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।

    অশান্তি হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপেও। কংগ্রেস প্রার্থী শিবানী দাসকে মনোনয়নপত্র (Suvendu Adhikari) পেশে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। কেড়ে নেওয়া হয় তাঁর নথিপত্র। অভিযুক্ত তৃণমূল। মনোনয়নপত্র জমা দিতে যাওয়ার পথে বিজেপি কর্মীদেরও রাস্তায় ফেলে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। এক্ষেত্রেও অভিযোগের অভিমুখ তৃণমূলের দিকে। ভাঙড়ে কংগ্রেস প্রার্থীকে ডিসিআর নিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। পুলিশের সামনেই করা হয় মারধর। কংগ্রেস প্রার্থী আশরফ আলি মোল্লার অভিযোগ, মনোনয়নপত্র পেশে বাধা দেন তৃণমূল কর্মীরা। বিডিও অফিসের ভিতরেও মারধর করা হয়।

    আরও পড়ুুন: “পঞ্চায়েত নির্বাচন হোক ১৪ জুলাই”, প্রস্তাব কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির

    রক্তাক্ত হয়েছিল গত পঞ্চায়েত নির্বাচন। হয়েছিল ভোটের বলি। এবারও ঝরেছে প্রাণ। ভোট ঘোষণা হওয়ার পরে পরেই মুর্শিদাবাদের খড়গ্রামে খুন হন এক কংগ্রেস কর্মী। কাঠগড়ায় তৃণমূল। অশান্তির খবর এসেছে মনোনয়নপত্র পেশের তৃতীয় দিনেও। মনোনয়নে অশান্তি রুখতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তার পরেও যে সমস্যা মেটেনি, সোমবারের বিভিন্ন ঘটনাই তার প্রমাণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: ‘বিজেপি প্রার্থীদের মনোনয়নে ভয় পেয়েছেন মমতা’, ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ শুভেন্দুর

    Panchayat Election 2023: ‘বিজেপি প্রার্থীদের মনোনয়নে ভয় পেয়েছেন মমতা’, ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছে বৃহস্পতিবার। নির্বাচন হবে ৮ জুলাই। শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে মনোনয়নপত্র পেশ-পর্ব। চলবে এ মাসেরই ১৫ তারিখ পর্যন্ত। শুক্রবার মনোনয়নপত্র পেশ-পর্বের প্রথম দিনেই রক্তাক্ত হয়েছে মুর্শিদাবাদের খড়গ্রাম। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এক কংগ্রেস কর্মীকে খুন করেছে বলে অভিযোগ। দুষ্কৃতীদের আক্রমণে জখম হয়েছেন ওই পরিবার ও প্রতিবেশীদের চারজন। রাজ্যে অশান্তি অব্যাহত ছিল শনিবারেও। এই ইস্যুতেই রাজ্য সরকারকে আক্রমণ শানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Panchayat Election 2023) বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    শুভেন্দুর ট্যুইট-বাণ

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি বলেন, ‘মুর্শিদাবাদের ডোমকলে শাসন করছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। অস্ত্র হাতে দেখা গিয়েছে তৃণমূল নেতাকে। হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সিভিক ভলান্টিয়ারদের ব্যবহার। বিরোধীদের ওপর লাঠিচার্জ করেছে সিভিক ভলান্টিয়াররা। বিজেপি প্রার্থীদের মনোনয়নে ভয় পেয়েছেন মমতা। তাই বিজেপি কর্মীদের গ্রেফতার করার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে’।

    মনোনয়ন পেশে জারি অশান্তি

    এদিকে, মনোনয়নপত্র পেশ করাকে কেন্দ্র করে অশান্তির খবর এসেছে রাজ্যের একাধিক জেলা থেকে। এদিন পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ায় বিজেপিকে মনোনয়নপত্র পেশে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। মারধর করে তাড়িয়ে দেওয়া হয় পদ্ম-প্রার্থী ও নেতা-কর্মীদের। এক্ষেত্রেও অভিযোগের আঙুল উঠেছে তৃণমূলের দিকে। বীরভূমের লাভপুরে মনোনয়নপত্র জমা দিতে এসে প্রহৃত হয়েছেন বিজেপির মণ্ডল সহ-সভাপতি সোমনাথ মণ্ডল। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁর হাত-পা ভেঙে দিয়েছে বলে অভিযোগ। ঘটনার জেরে ব্যাপক অশান্তি হয় লাভপুরে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘অবাধ, শান্তিপূর্ণ ভোট করতেই হবে’’, নির্বাচন কমিশনারকে কড়া নির্দেশ রাজ্যপালের

    বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরেও মনোনয়ন (Panchayat Election 2023) পেশ করতে গিয়ে তৃণমূলের হামলার শিকার হয়েছেন পদ্ম-প্রার্থীরা। এদিন মনোনয়নপত্র পেশ করতে গিয়েছিলেন বিজেপির ৫০ জন প্রার্থী। তাঁদের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন, বিষ্ণুপুর গ্রামীণ মণ্ডল ১ এর সভাপতি তপন মাজুরি। বিডিও অফিসে ঢোকার আগেই তাঁদের বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। এসব ঘটনার প্রেক্ষিতেই রাজ্য সরকারকে ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ করেছেন নন্দীগ্রামে তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে হারানোর নায়ক শুভেন্দু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: ‘দিদিকে বলো’র ফোন নম্বর কেন ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’ কর্মসূচিতে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘দিদিকে বলো’র ফোন নম্বর কেন ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’ কর্মসূচিতে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক নির্বাচনে জিততে চালু হয়েছিল ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচি। দলনেত্রীর মুখ ব্যবহার করে সে যাত্রায় উতরে গিয়েছিল তৃণমূল (TMC)। সম্প্রতি তৃণমূলের গায়ে লেগেছে একাধিক কেলেঙ্কারির কালি। অথচ দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। এমতাবস্থায় ভরসা ফের সেই তৃণমূল সুপ্রিমো। তবে এবার কর্মসূচির নাম ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’। এ পর্যন্ত অবশ্য কোনও সমস্যা নেই। গোল বেঁধেছে একই ফোন নম্বর দুটি কর্মসূচিতে ব্যবহার করায়।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) দাবি, সেবারও যে ফোন নম্বর ব্যবহার করা হয়েছিল, এবারও সেই নম্বরই দেওয়া হয়েছে। ট্যুইট-বার্তায় তাঁর প্রশ্ন, একটি রাজনৈতিক দলের কাজে ব্যবহৃত ফোন নম্বর কীভাবে সরকারি কাজে ব্যবহার করা হয়?

    গুচ্ছ প্রশ্ন

    বৃহস্পতিবারই শুরু হয়েছে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী কর্মসূচি। সেখানে যে ফোন নম্বরটি দেওয়া হয়েছে, সেটি হল, 9137091370. ছুটির দিন ছাড়া ওই নম্বরে সকাল ৯টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত অভাব-অভিযোগ জানাতে পারবেন রাজ্যবাসী। এই নম্বর নিয়েই আপত্তি শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)। তাঁর প্রশ্ন, আইপ্যাক (ইলেকশন স্পেশালিস্ট প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা) কি নবান্নের দখল নিয়ে নিয়েছে, নাকি আইপ্যাক এখন রাজ্য সরকারের অধীনে চলে এসেছে?

    একটি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে ব্যবহার করা ফোন নম্বর সরকারি কাজে মানুষের অভাব-অভিযোগ শোনার জন্য ব্যবহারের সিদ্ধান্ত কে নিলেন? আর এই অভিযোগগুলি কে শুনবেন? রাজ্যের বিরোধী দলনেতার আরও প্রশ্ন, এই ফোন নম্বরটি কি পশ্চিমবঙ্গ সরকার অধিগ্রহণ করেছে? করা হলে তা কীভাবে হয়েছে? নম্বরটি কি স্থানান্তরিত হয়েছে, নাকি এটি এখনও পূর্ববর্তী মালিকের নামেই রয়েছে? এই কর্মসূচির জন্য সরকার কি নতুন কোনও পরিকাঠামো তৈরি করেছে, নাকি দিদিকে বলোর পরিকাঠামো দিয়েই এই কাজ করা হবে?

    আরও পড়ুুন: ‘মনোনয়নের সময়সীমা পর্যাপ্ত নয়, পুনর্বিবেচনা করা হোক’, পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে মুখ্যমন্ত্রীর মুখ, তৃণমূল কংগ্রেসের ফোন নম্বর দিয়ে রাজ্য সরকারের তরফে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর প্রচার করা হচ্ছে। যার খরচ তৃণমূল নয়, বহন করছে রাজ্য সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Dilip Ghosh: ‘যেখানে ভূতের ভয়’! রুজিরা-ইস্যুতে মমতা-অভিষেককে তুলোধনা দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘যেখানে ভূতের ভয়’! রুজিরা-ইস্যুতে মমতা-অভিষেককে তুলোধনা দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায় ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তুলোধনা করলেন বিজেপি সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। 

    সোমবার সকালে প্রথমে অভিষেক-পত্নীকে বিদেশে যেতে বাধা দেয় কলকাতা বিমানবন্দরে থাকা অভিবাসন দফতর। তাঁর বিরুদ্ধে ইডির একটি লুক আউট সার্কুলার নোটিস জারি থাকার কথা জানিয়ে অভিষেক-পত্নীকে বিদেশে যেতে বাধা দেয় বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন বিভাগ। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই রুজিরাকে তলব করে ইডি। আগামী ৮ জুন তাঁকে হাজিরা নির্দেশ দেওয়া হয়। এই প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করেন অভিষেক। অভিষেক বলেন, ‘‘পারলে জনতার দরবারে এসে আমার সঙ্গে লড়াই করুন।’’ 

    অভিষেককে তুলোধনা দিলীপের

    অভিষেকের করা এই মন্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দেন দিলীপ (Dilip Ghosh)। মঙ্গলবার সকালে নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডকে তুলোধনা করেন বিজেপি সাংসদ। বলেন, ‘‘যখন ভয় পায় তখন লোকে চিৎকার করে। ভূতের ভয় পেলে বেশি চিৎকার করে গান গায়। তাই যত ভয় বাড়ে তত চিৎকার বাড়ে।’’ দিলীপের দাবি, অভিষেকের ক্ষেত্রেও তাই হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘‘যত সময় এগোচ্ছে তত ভয় বাড়ছে, আর তাই আওয়াজ তত জোরে হচ্ছে। চিৎকার হচ্ছে। বড় বড় কথা বলছে। অপেক্ষা করুন, কে কাকে গ্রেফতার করে। সময় চলে আসছে।’’ 

    আরও পড়ুন: “অপদার্থ মুখ্যমন্ত্রীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করা উচিত”, কেন বললেন সুকান্ত?

    মমতাকে নিশানা দিলীপের

    শুধু অভিষেকই নন, এদিন তৃণমূলনেত্রীকেও নিশানা করেন দিলীপ (Dilip Ghosh)। গতকাল, উত্তরবঙ্গ সফর বাতিল করে কটক যাওয়ার কথা ঘোষণা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বিষয়টিকেও কটাক্ষ করেন দিলীপ। বিজেপি সাংসদের মতে, ‘‘সময় ঘনিয়ে এসেছে, তাই পিসিমনি প্রোগ্রাম ক্যান্সেল করতে শুরু করেছেন।’’ দিলীপ বলেন, ‘‘এ সবই ড্রামা। কটক কেন? কেন দার্জিলিং গেলেন না! যানা থা জাপান পৌঁছ গয়ে চিন! ক্যায়া মতলাব হোতা হ্যায়। বউমার ডাক পড়েছে। এখন ঘর সংসার সব জেলে হবে। সেই ভয়ে সব ঘেঁটে গেছে। কি বলছেন ঠিক নেই, কোথায় যাচ্ছেন ঠিক নেই। কটক কেন যাচ্ছেন? উঠল বাই কটক যাই!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Amit Malviya: ‘‘মমতার জমানায় ট্রেন দুর্ঘটনা ৫৪টি, প্রাণ হারান ১৪৫১ জন’’, খোঁচা অমিত মালব্যর

    Amit Malviya: ‘‘মমতার জমানায় ট্রেন দুর্ঘটনা ৫৪টি, প্রাণ হারান ১৪৫১ জন’’, খোঁচা অমিত মালব্যর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশায় ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৭৫। আহত ১,০০০ ছাড়িয়েছে। এই ঘটনায় রাজনীতি করা উচিত নয় বলে মন্তব্য করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শনিবার সকালেই বালাসোরে রেল মন্ত্রককে কাঠগড়ায় তোলেন। তৃণমূল নেত্রীর দাবি, কবচ না থাকার কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটেছে। রবিবার তা খারিজ করে দেন রেলমন্ত্রী এবং তিনি বলেন ‘‘মুখ্যমন্ত্রী তাঁর সীমিত জ্ঞান থেকে এ ধরনের কথাবার্তা বলছেন।’’ অন্যদিকে, তাঁর দলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এই ঘটনার জন্য রেলমন্ত্রীর পদত্যাগও দাবি করেছেন। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখন মোট ট্রেন দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান তুলে ধরলেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya)। বিজেপি নেতার মতে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে ৫৪ টি ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং লাইনচ্যুত হয়েছে রেল, এমন ঘটনা ৮৩৯ বার ঘটেছে, প্রাণ গেছে ১,৪৫১ জনের।

    আরও পড়ুন: ৫১ ঘণ্টা পর বালাসোরে গড়াল ট্রেনের চাকা! চোখে জল রেলমন্ত্রীর

    অমিত মালব্য (Amit Malviya) কী লিখলেন ট্যুইটে?

    অমিত মালব্য (Amit Malviya) এদিন রীতিমতো পরিসংখ্যান প্রকাশ করেন। রেলমন্ত্রী থাকাকালীন নীতিশ কুমার, লালুপ্রসাদ যাদব এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলের ট্রেন দুর্ঘটনার সংখ্যা তুলে ধরেন নিজের ট্যুইটে। মালব্য লেখেন, ‘‘যারা রেলমন্ত্রীর পদত্যাগ চাইছে, তাদের রিপোর্ট কার্ড।’’

    ওই পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, নীতিশ কুমার রেলমন্ত্রী থাকাকালীন দুটি ট্রেনের সংঘর্ষ হয়েছে ৭৯টি। রেল লাইনচ্যুত হয়েছে ১০০০ বার এবং মোট মৃতের সংখ্যা ১,৫২৭। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে ৫৪টি রেল দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটেছে এবং রেল লাইনচ্যুত হয়েছে ৮৩৯ বার। মারা গেছেন ১৪৫১ জন। অন্যদিকে লালুপ্রসাদ যাদবের আমলে দুটি ট্রেনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ৫১টি ঘটেছে, রেল লাইনচ্যুত হয়েছে ৫৫০ বার এবং দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন ১১৫৯ জন। রবিবার বিকেলে এই ট্যুইট করেন অমিত মালব্য।

    মৃত্যু এবং ধ্বংসের রাজনীতির ওপরই দাঁড়িয়ে আছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

    আরও একটি ট্যুইটে অমিত মালব্য লেখেন, সিঙ্গুর থেকে শুরু করে ২০২১ সালের ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস! তিনি সব সময়ই  ধ্বংস এবং মৃত্যুর রাজনীতি ওপরই দাঁড়িয়ে আছেন। উদ্ধার কাজের সময় তাঁর সাংবাদিক সম্মেলন করার কোনও কথা ছিল না, কিন্তু তারপরেও তিনি ভুল তথ্য দিতে থাকেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যে বিজেপির বিকল্প নেই, দেখিয়ে দিল সাগরদিঘি, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: রাজ্যে বিজেপির বিকল্প নেই, দেখিয়ে দিল সাগরদিঘি, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ রাজ্যে বিজেপির বিকল্প নেই। সাগরদিঘির বিধায়ক বাইরন বিশ্বাস তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় সেটাই আরও একবার প্রমাণিত হল। সোমবার সকালে দলীয় কর্মসূচিতে এনজেপি স্টেশনে এসে একথা বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “আমি সাগরদিঘির উপ নির্বাচনের আগেই বলেছিলাম, বাইরন বিশ্বাস যদি জয়ী হন, তাহলে কতদিন কংগ্রেসে থাকবেন, সেটা অধীরদাও জানেন না। সেটাই বাস্তবায়িত হল। বাইরন বিশ্বাস এখন মীরজাফর বিশ্বাস। আসলে কংগ্রেস, সিপিএম এবং তৃণমূল দিল্লিতে একসঙ্গে চা খায়। হাতে হাত রেখে চলে। তাদের একটাই উদ্দেশ্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপিকে উৎখাত করা। কাজেই বাইরনের কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যাওয়াটা স্বাভাবিক ঘটনা। তাতে আর একবার মানুষ বুঝল, এরাজ্যে বিজেপি ছাড়া তৃণমূলের বিকল্প কেউ নেই।”

    অভিষেককে নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    কিছুদিন আগেই সিবিআই দফতরে দিনভর জেরা করা হয়েছিল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ফের অভিষেককে ইডি তলব করেছে। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) এদিন বলেন, “ইডি অভিষেককে তলব করেছে ভালো কথা। কিন্তু, বারবার গিয়ে ফিরে এলেই মুশকিল। আমরা চাইছি, বারবার যাওয়ার কষ্ট বন্ধ হোক। একেবারেই তিনি চলে যান।” তৃণমূলের যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনের জন্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার কর্মসূচি নিয়েও এদিন কটাক্ষ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, “প্রকৃত তৃণমূলীদের মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থী বাছাইয়ের কথা যদি অভিষেক বলে থাকেন, তাহলে তাঁরই তৃণমূলে স্থান হবে না। কারণ তিনি প্রকৃত তৃণমূল নন। ২০১১ সালের আগে তিনি তৃণমূলে ছিলেন না। যাঁরা পরিশ্রম করে তৃণমূলকে রাজ্যে ক্ষমতায় এনেছেন, তাঁদের মাথার ওপর পা রেখে তিনি তৃণমূলে এসেছেন।”

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যে স্বপ্ন দেখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তা স্বপ্নই থেকে যাবে বলে জানান সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “গতবারও কলকাতার ব্রিগেডে ২২-২৩ টা দল নিয়ে হাত তুলে কীর্তন করে ছবিও তুলেছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। এবারও স্বপ্ন পূরণ হবে না। কারণ, মানুষ ঠিক করে নিয়েছেন এবারও নরেন্দ্র মোদিকে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী করবেন। বিজেপি অনেক বেশি আসন নিয়ে ফের ক্ষমতায় আসবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Diary of West Bengal: ‘ডায়েরি অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল’-এর পরিচালককে তলব মমতা পুলিশের, প্রতিবাদ বিজেপির

    Diary of West Bengal: ‘ডায়েরি অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল’-এর পরিচালককে তলব মমতা পুলিশের, প্রতিবাদ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক সন্ত্রাস নতুন কোনও ঘটনা নয়। হত্যা ও লুটের এই রাজনীতির বিরুদ্ধে বারবার সরব হয়েছে বিরোধী দল বিজেপি। এবার বড় পর্দায় রাজনৈতিক সন্ত্রাসকে তুলে ধরার জন্য ‘ডায়েরি অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল’ (Diary of West Bengal) নামের ছবির ট্রেলার প্রকাশ পেল। ছবিটির ট্রেলার সামনে আসতেই পরিচালক সনোজ মিশ্রকে থানায় তলব করেছে কলকাতা পুলিশ। জানা গেছে গত ১১ মে আমর্হাস্ট স্ট্রিট থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন এক ব্যক্তি। শুধু সনোজ মিশ্রই নয় অভিযোগে নাম রয়েছে প্রযোজক জিতেন্দ্র নারায়ণ সিংয়েরও। প্রযোজকই এই ছবির চিত্রনাট্য লিখেছেন বলে জানা যাচ্ছে।

    কী বলছেন ছবির পরিচালক?

    আগামী ৩০ মে তদন্তকারী অফিসারের সামনে হাজির হতে বলা হয়েছে পরিচালককে। ছবির মালিককেও ডাকা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করে মুখ্যমন্ত্রী বাংলায় ‘দ্য কেরালা স্টোরি’-কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। পরে সুপ্রিম কোর্ট থেকে আবার প্রদর্শনীর ছাড়পত্র পায় সিনেমাটি। এবার ‘ডায়েরি অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল’ ছবির ক্ষেত্রেও একই পথে হাঁটছে মমতা সরকার। পরিচালক সনোজ মিশ্র বলেন, ‘‘কীভাবে পশ্চিমবঙ্গের সামাজিক পরিস্থিতি বদলে যাচ্ছে, বেকারত্ব বাড়ছে এসব নিয়েই বাংলার বাস্তব পরিস্থিতিকে তুলে ধরা হয়েছে ছবিতে।’’

    কী বলছে বিজেপি?

    ছবির পরিচালককে (Diary of West Bengal) পুলিশি তলবের ঘটনাকে স্বৈরতান্ত্রিক বলছে বিজেপি। বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের মতে, ‘‘বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের নাম জড়িয়ে যাচ্ছে। বাংলা থেকে জঙ্গি ধরা পড়ছে। এই বাস্তবতাকে কেউ যদি চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরতে চান সেটা তো সাধারণ মানুষকে সচেতন করার জন্য। সেটা কতটা সত্য, কতটা আংশিক সত্য তা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু সিনেমাকে নিষিদ্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত চরম অগণতান্ত্রিক ও অসহিষ্ণু।

    ট্যুইট করেছেন অমিত মালব্য

    বিজেপির পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা তাঁর ট্যুইটে লিখেছেন, ‘‘৩০ মে পরিচালককে ডাকা হয়েছে কলকাতার থানায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজত্বে এটাই হল বাক স্বাধীনতা, শিল্প ও শিল্পীর মুক্তচিন্তার পরিবেশ।’’

    ছবির খুঁটিনাটি

    এই ছবির যে ট্রেলার প্রকাশ পেয়েছে তাতে দেখানো হয়েছে বাংলায় রাজনৈতিক সন্ত্রাসের পরিবেশ। এবং তুলে ধরা হয়েছে কীভাবে বাংলা নব্বইয়ের দশকের কাশ্মীর হওয়ার পথে এগোচ্ছে। মহারাষ্ট্রের সনোজ মিশ্র এই ছবিটির পরিচালক। এবং এটি ওয়াসিম রিজভি ফিল্মসের তরফ থেকে প্রযোজনা করা হচ্ছে। চিত্রনাট্য লিখেছেন জিতেন্দ্র নারায়ণ সিং। ফিল্ম নির্মাতাদের দাবি, সত্য ঘটনার উপরেই এই সিনেমা বানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: রাজ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়ে নবান্নের সঙ্গে সংঘাত, ফাইল ফেরত পাঠালেন রাজ্যপাল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘কতদিন ওকে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াবেন মমতা’’! অভিষেককে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘কতদিন ওকে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াবেন মমতা’’! অভিষেককে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনিতে শনিবার ‘তৃণমূলে নবজোয়ার’ কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকতে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই বিষয়ে এদিন কটাক্ষ করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তিনি বলেন, “কতদিন ওকে কোলে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াবেন মমতা ব্যানার্জি? এবার ওকে একটু রাস্তায় ছাড়ুন।” শুক্রবার নিউটাউনের ইকো পার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেড়িয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একাধিক বিষয়ে মুখ খুলেছেন রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি। অভিষেককে কটাক্ষ করেছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও (Sukanta Majumdar)।

    সুকান্তর দাবি

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্যই তৃণমূলের আমলে সন্ত্রাস সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে, বলে দাবি করেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। তবে রাজ্যে আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে কোনওরকম সন্ত্রাস বরদাস্ত করা হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। তাঁর কথায়, “ভাইপো আড়ালে থেকে রাজ্যে সন্ত্রাস চালাচ্ছে। এটার পরিবর্তন হওয়া দরকার।”

    মমতাকে প্রশ্ন দিলীপের (Dilip Ghosh)

    নবজোয়ারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যোগদান নিয়ে খোঁচা দেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তাঁর কথায়, “জঙ্গলমহল কি অভিষেক একা সামলাতে পারছেন না? কতদিন ওঁকে কোলে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? ওঁকে একটু রাস্তায় ছাড়ুন। উনি ওঁকে পাঠিয়েই বুঝে গেছেন কতটা দম আছে। পুলিশ, এনভিএফ, সিভিক পুলিশ এইসব দিয়ে ভিড় করাতে হচ্ছে। পার্টির লোক কিছু নেই। কিছু কাটমানি খোর, গুন্ডা বদমাশ আছে। তাও কেউ রাস্তা আটকাচ্ছে, কেউ চোর বলছে। এরকম জননেতা বাড়ির ল্যাবরেটরিতে তৈরি। এদের দিয়ে সমাজের কিস্যু হবে না।”

    আরও পড়ুুন: রবিবার নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধন, জেনে নিন মেগা অনুষ্ঠানের সূচি

    সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করেছিলেন অভিষেক। সেই প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, “অভিষেক এরকম ডায়লগ গত বারও দিয়েছিল। এবারেও এতো লোক এসে মমতার হাতে পায়ে ধরছে। বলছে আপনি আসুন, মোদির বিরুদ্ধে দাঁড়ান। উনি সাহস পাচ্ছেন না। কারণ উনি জানেন, মোদিজি যা করছেন, দেশের স্বার্থে করছেন। সাধারণ মানুষ খুব খুশি ২০০০ টাকার নোট বাতিলে। এই নোট বাজারে দেখা যায় না। কারও কারওর বাড়িতে দেখা যায়। কোথাও কোথাও লুকানো আছে। এবার সেগুলো বেরোবে। তাই মানুষ খুশি। যাদের ভয় আছে, ইলেকশনের টাকাটা জলে চলে গেল, তারাই প্রতিবাদ করছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: এবার মালদাতেও সভার অনুমতি দিল না পুলিশ! ফের হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: এবার মালদাতেও সভার অনুমতি দিল না পুলিশ! ফের হাইকোর্টের দ্বারস্থ শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিরোধী দলনেতার সভার অনুমতি দিল না পুলিশ। এবার মালদা। চলতি মাসের ২৭ তারিখ শুভেন্দু অধিকারীর সভার অনুমতি দেয়নি মালদা জেলা প্রশাসন। নন্দীগ্রামের বিধায়কের সভায় অনুমতি না দেওয়ার নজির অবশ্য এই প্রথম নয়। এর আগেও চন্দ্রকোণার সিমলাপালে তাঁর সভা বাতিল করে প্রশাসন। প্রতিবারই হাইকোর্ট থেকে অর্ডার নিয়ে সভা করতে হয় শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)। মালদার সভা নিয়েও শুভেন্দু অধিকারী দ্বারস্থ হয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের। পুলিশ-প্রশাসনের বক্তব্য, কেন ১৫ দিন আগে অনুমতি চাওয়া হয়নি? শুভেন্দু অধিকারী জানাচ্ছেন, অনলাইনে সেই সুযোগ দেওয়া হয়নি। তাই আবেদন পরে করা হয়েছে। প্রশাসন শাসকদলের অঙ্গুলিহেলনে কাজ করছে, এই অভিযোগে বারবার সরব হয়েছেন বিরোধী দলনেতা। ওয়াকিবহাল মহল বলছে,  প্রতিবারই দেখা যায়, প্রশাসন সভা বাতিল করার পরে কোর্ট অনুমতি দেয়। এতে কার্যত শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগেই সিলমোহর মেলে।

    এর আগেও বিরোধী দলনেতার একাধিক সভা বাতিল

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ২৪ তারিখ হাওড়ার শ্যামপুরে একই ঘটনা ঘটে। সভার অনুমতি দেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। পরে হাইকোর্টে গিয়ে অনুমতি পান উদ্যোক্তারা। পটাশপুরের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটতে দেখা যায়। ময়নায় দলীয় নেতা খুনের প্রতিবাদে ডাকা বনধকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পটাশপুর এবং সেখানে পুলিশের বিরুদ্ধে নির্বিচারে লাঠিচার্জের অভিযোগ ওঠে। তারই প্রতিবাদে সভা করতে আবেদন জানান শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিন্তু পুলিশ অনুমতি দেয়নি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে সভা হয়।

    আরও পড়ুুন: “মোদিজির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে নবান্নে”, বোমা ফাটালেন শুভেন্দু

    এনিয়ে কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, ‘‘মালদহে তৃণমূলের নবজোয়ারের থেকে পাঁচগুণ বেশি লোক নিয়ে সভা করব। পারলে পিসির ভাইপো আটকে দেখাক।’’ প্রসঙ্গত, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার কর্মসূচিতে মালদহে সভা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এখন দেখার বিষয় হাইকোর্ট এ নিয়ে কী রায়দান করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মোদিজির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে নবান্নে”, বোমা ফাটালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “মোদিজির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে নবান্নে”, বোমা ফাটালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একটা মুরগি খোঁজা হচ্ছে।” মঙ্গলবারই তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এবং আপ (AAP) নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Aravind Kejriwal) বৈঠককে এই ভাষায়ই কটাক্ষ করেছিলেন বিজেপির (BJP) সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তার ঠিক পরের দিনই ওই বৈঠককে নিশানা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) ট্যুইট-বোমা

    বৈঠকের একটি ছবি প্রকাশ করে ট্যুইট-বার্তায় শুভেন্দু লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদিজির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র তৈরি করতে পশ্চিমবঙ্গের সচিবালয় নবান্নকে গতকাল অনৈতিকভাবে ব্যবহার করলেন আঞ্চলিক দল তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সব থেকে উদ্বেগের বিষয় হল এই বৈঠকে হাজির ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী।”

    শুভেন্দুর প্রশ্ন একাধিক

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “সমালোচক অথবা নিন্দুকরা হয়তো পাল্টা প্রশ্ন করবেন, দু তিন জন মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য সচিবালয়ে বৈঠক করলে ভুলটা কোথায়? তাঁদের কাছে আমার প্রশ্ন, এটা যদি মুখ্যমন্ত্রীদের বৈঠক হয়, তাহলে তার আলোচ্যসূচি কোথায়? সেখানে কি দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মধ্যে কোনও সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে? যেমন, দিল্লি সরকার পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে তাদের আবগারি নীতি প্রণয়নে সাহায্য করবে? বা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিক্ষা দফতর দিল্লি সরকারের শিক্ষা দফতরকে কীভাবে সৎ ও স্বচ্ছভাবে শিক্ষক নিয়োগ করতে হয়, তার প্রশিক্ষণ দেবে, ইত্যাদি…”

    কেন্দ্রে বিজেপি বিরোধী শক্তিকে একত্রিত করতে কোমর কষে নেমেছেন আপ সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। মঙ্গলবার বিকেলে নবান্নে তৃণমূল সুপ্রিমোর সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। বৈঠক শেষে মমতা বলেন, “আর তো ৬ মাস, তার আগেও হতে পারে, কোনও মিরাকেল হতে পারে।” কেজরিওয়াল বলেন, “দিদি বলেছেন, রাজ্যসভায় সমর্থন করবেন।” মমতা-কেজরির এই বৈঠক হয় ঘণ্টাখানেক। বৈঠকে আপ নেতা তথা পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মানও উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন দিল্লির তিন মন্ত্রী আপের সঞ্জয় সিংহ, রাঘব চাড্ডা এবং আতিশি। বৈঠকের পর নবান্নে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকও করেন মমতা-কেজরি।

    আরও পড়ুুন: “কোভিডের চেয়েও মারাত্মক অতিমারির জন্য প্রস্তুত থাকুন”, সাবধানবাণী হু কর্তার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share