Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Sambit Patra: ‘মমতা সকালে এক রকম কথা বলেন, সন্ধ্যায় অন্য রকম’, অভিযোগ সম্বিতের

    Sambit Patra: ‘মমতা সকালে এক রকম কথা বলেন, সন্ধ্যায় অন্য রকম’, অভিযোগ সম্বিতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা (Mamata Banerjee) সকালে এক রকম কথা বলেন, সন্ধ্যায় আর এক রকম। রাহুল ইস্যুতে মমতার অবস্থানকে এভাবেই ব্যাখ্যা করলেন বিজেপির (BJP) জাতীয় মুখপাত্র সম্বিত পাত্র (Sambit Patra)। সোমবার সল্টলেকে রাজ্য বিজেপির অফিসে সাংবাদিক বৈঠক করেন সম্বিত। সেখানেই তিনি নিশানা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র বলেন, আমি তো অবাক হয়ে যাই। মমতা সকালে এক রকম কথা বলেন, সন্ধ্যায় আর এক রকম। সকালে ফুল নিয়ে গান্ধী পরিবারের কাছে যান, সন্ধ্যায় আবার বলেন রাহুলের দ্বারা হবে না। তিনি বলেন, আগে মমতাজিকে জিজ্ঞাসা করে আসুন, রাহুলের দ্বারা কিছু হবে, না হবে না?

    সম্বিত পাত্র (Sambit Patra) বলেন…

    মোদি পদবি নিয়ে বির্তকিত মন্তব্য করার দায়ে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীকে দু বছরের কারাদণ্ড দেয় গুজরাটের সুরাট আদালত। সেই সঙ্গে করা হয় জরিমানাও। ৩০ দিনের মধ্যে উচ্চ আদালতে আবদেন করার সুযোগও রাহুলকে দেয় আদালত। দু বছরের কারাদণ্ড হওয়ায় নিয়ম মেনে সাংসদ পদ খারিজ হয়েছে রাহুলের। তার পরেই রাহুলের পাশে দাঁড়ান তৃণমূল সুপ্রিমো। এদিন তাকেই কটাক্ষ করেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র (Sambit Patra)। তাঁর প্রশ্ন, মমতা কি আদৌ কংগ্রেসের পাশে্ রয়েছেন? রাহুলকেও একহাত নিয়েছেন সম্বিত। তিনি বলেন, কেন দেশের বিচারব্যবস্থার প্রতি রাহুলের আস্থা নেই? কেন ওবিসি সম্প্রদায়কে অপমান করেও তিনি ক্ষমা চেয়ে নেননি? আদালতে সে সুযোগ তো তাঁর ছিল।

    আরও পড়ুুন: ‘মহরমের শোভাযাত্রায় অস্ত্র থাকলে প্ররোচনা ছড়ায় না তো?’, হাওড়াকাণ্ডে মন্তব্য সুকান্তর

    তিনি বলেন, দেশের গণতন্ত্রের প্রতি রাহুল ও তাঁর দল এত অবিশ্বাসী কেন? রাহুল মানেই ভারত নয়, ভারত মানেই রাহুল নন, সেটা মনে রাখা দরকার। তিনি বলেন, গান্ধী পরিবারের জন্য দেশের আইন বদলাবে না।বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র (Sambit Patra) বলেন, কংগ্রেসের ঔদ্ধত্য দেখুন। রাহুলের এজেন্ট বিদেশে গিয়ে রাহুল ইস্যুতে কী সব বিবৃতি দিচ্ছে দেখুন। গান্ধী পরিবারের জন্য দেশে আলাদা আইন হবে কেন? আপামর দেশবাসী কি দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক? তিনি বলেন, ইউপিএ সরকারের জমানায় আনা আইনেই রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ হয়েছে। যেভাবে কংগ্রেস ও রাহুল বিচার বিভাগীয় ব্যবস্থার ওপর আক্রমণ করছেন, তা নজিরবিহীন। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র বলেন, রামনবমীর শোভাযাত্রাকে কেন্দ্র করে বিহার থেকে পশ্চিমবঙ্গ সহ কয়েকটি রাজ্যে সন্ত্রাসের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purulia: রয়েছে ট্যাঙ্ক থেকে কল, নেই শুধু জল! পানীয় জলের পরিষেবা না মেলায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা, কোথায়?

    Purulia: রয়েছে ট্যাঙ্ক থেকে কল, নেই শুধু জল! পানীয় জলের পরিষেবা না মেলায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা, কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ আছে জলের ট্যাঙ্ক, রয়েছে কলও! কিন্তু, সেই কলে নেই জল। দীর্ঘ ৭ বছর পরও পাইপ লাইনের কাজ শেষ না হওয়ায় চরম জল সঙ্কটে দিন কাটাচ্ছেন আড়ষার পাঁচটি অঞ্চলের সাধারণ মানুষ। অথচ গত ১৬ ফেব্রুয়ারি পুরুলিয়া (Purulia) জেলা সফরে এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় ঘটা করে এই জলপ্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। কিন্তু, তারপরও এক মাসের বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে এলাকার মানুষ পানীয় জলের পরিষেবা থেকে বঞ্চিত। এলাকাবাসীর বক্তব্য, মুখ্যমন্ত্রী জলপ্রকল্পের উদ্বোধন করার পর আমাদের আশা ছিল, এবার গরমকালে আর জলসঙ্কটে ভুগতে হবে না। পানীয় জলের সুবিধা পাবেন সকলে। কিন্তু, বাস্তবে দেখা গেল গরম পড়তেই সেই আগের মতো এলাকায় জলসঙ্কট দেখা দিয়েছে। জল প্রকল্পের পরিকাঠামো তৈরি না করে ঘটা করে প্রকল্পের উদ্বোধন করে কী লাভ হল?

    কবে জল প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল?

    পানীয় জলের সমস্যা মেটাতে ২০১৬ সালে পুরুলিয়ার (Purulia) আড়ষার খেদাডি আশ্রমের সামনে জনস্বাস্থ্য ও কারিগরী দপ্তরের উদ্যোগে নলবাহিত পানীয় জল সরবরাহ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। তাতে পাঁচটি অঞ্চলে পাইপ লাইনের মাধ্যমে জল পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়। তারজন্য তৈরি হয় বিশাল আকারে জলের ট্যাঙ্ক। পাইপ লাইনের কাজ এখনো শেষ হয়নি। জলের ট্যাঙ্ক তৈরির পর দীর্ঘ দিন কাজ বন্ধ ছিল। মাঝে পাইপ লাইনের কাজ শুরু হয়েছিল। কিন্তু, তাঁর পর সেই কাজ অজানা কারনে আবারও বন্ধ হয়ে যায়। যদিও সম্প্রতি পাইপ লাইনের কাজ শুরু হলেও সেই কাজ অতি ধীর গতিতে চলায় পাইপ লাইনের কাজ কবে শেষ হবে তাঁর সদুত্তর মেলেনি।

    জল প্রকল্প নিয়ে কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এই জল প্রকল্প শুরু হলে পুরুলিয়ার (Purulia) আড়ষা, রাঙ্গামাটি, তুম্বা, খেদাডি, পাটটাড় গ্রামের প্রায় ২৫ হাজারের মানুষ সুবিধা পাবেন। কিন্তু, প্রশাসনের গড়িমসি জেরে জল প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণ হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এলাকায় জলের অনেক সমস্যা রয়েছে। বিশেষ করে গরম কালে এই সমস্যা আরও প্রকট হয়। এলাকায় নলকূপ থাকলেও মাঝে মধ্যে খারাপ থাকে। ফলে, নদী থেকে মাথায় করে জল আনতে হয় এলাকার মহিলাদের। এছাড়া এলাকায় পুকুর থাকলেও নোংরা জল হওয়ায় সেই জলে স্নান করতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। যদিও এই বিষয়ে জনস্বাস্থ্য ও কারিগরী দপ্তরের আধিকারিকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁরা কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mid Day Meal: বঞ্চনার অভিযোগ? রাজ্যকে ১২০০ কোটি টাকা দিল কেন্দ্র

    Mid Day Meal: বঞ্চনার অভিযোগ? রাজ্যকে ১২০০ কোটি টাকা দিল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগে নানা সময় সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপধ্যায় (Mamata Banerjee)। দু দিন ধরে রেড রোডে আম্বেদকরের মূর্তির নীচে ওই একই অভিযোগ তুলে ধর্নায় বসেছিলেন তৃণমূল (TMC) সুপ্রিমো। তার পরেই রাজ্যের কাছে এল ১২০০ কোটি টাকার ফান্ড। মূলত মিড-ডে মিল (Mid Day Meal) ও সমগ্র শিক্ষা মিশনের জন্য এই টাকা দেওয়া হয়েছে। এই খাতে কেন্দ্র যে টাকা পাঠায় তারই দ্বিতীয় কিস্তি পাঠানো হয়েছে মার্চে। সূত্রের খবর, মার্চের শেষের দিকেই টাকা এসেছে। জানা গিয়েছে, মিড-ডে মিলের জন্য দেওয়া হয়েছে ৬৩৮ কোটি টাকা, সমগ্র শিক্ষা মিশনে ৫৭৬ কোটি টাকা।

    রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    ১০০ দিনের কাজ সহ নানা প্রকল্পে কেন্দ্রের বঞ্চনার অভিযোগ তুলে ২৯ ও ৩০ মার্চ ধর্নায় বসেছিলেন মমতা। তাঁর আশা ছিল, কেন্দ্রের তরফে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। ধর্না মঞ্চে দাঁড়িয়ে সে কথা বলেওছিলেন তিনি। যদিও কেন্দ্রের তরফে যোগাযোগ করা হয়নি তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে। কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্পে বরাদ্দ টাকা অন্য খাতে খরচ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। ওই টাকা লাগানো হচ্ছে খয়রাতির কাজে। কেন্দ্রের একাধিক প্রকল্পের নাম বদলও করা হয়েছে বলে অভিযোগ। ওই টাকা লুঠের অভিযোগও উঠেছে।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার কথা ঘোষণা হিমন্তের, মমতাকে খোঁচা শুভেন্দুর

    মিড-ডে মিল (Mid Day Meal) নিয়েও কম বিতর্ক হয়নি। বিভিন্ন স্কুলে ঘুরে মিড-ডে মিলের মান পরীক্ষা করে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। এরপরই এই খাতে বকেয়া ৬৩৮ কোটি টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ঘুরে গিয়েছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। পরে অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট পাঠায় রাজ্য সরকার। সেই অ্যাকশন আদৌ নেওয়া হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে রাজ্যে ফের আসছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। রাজ্যের ১০ জেলায় যাবেন ওই প্রতিনিধি দলের সদস্যরা।

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি জানা গিয়েছে, দেশের মধ্যে একমাত্র পশ্চিমবঙ্গই কেন্দ্রের কাছ থেকে (Mid Day Meal) আবাস যোজনার টাকা পায়নি। সে ক্ষেত্রেও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল। বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, এই রাজ্য পুরোটাই কেন্দ্রের অনুদান নির্ভর। রাজ্য রাজস্ব থেকে আয় করতে ব্যর্থ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Civic Volunteer: সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ, সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Civic Volunteer: সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ, সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খরচ বাঁচাতে এবং দলীয় কর্মীদের খুশি করতে স্থায়ী পুলিশ কর্মী নিয়োগ না করে অস্থায়ী সিভিক ভলান্টিয়ার (Civic Volunteer) নিয়োগ করেছিল তৃণমূল (TMC) পরিচালিত রাজ্য সরকার। সেই সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগে জেরবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকার। সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছে বিভিন্ন সময়। তার পরেও টনক নড়েনি রাজ্য সরকারের। এবার মুখ পুড়ল কলকাতা হাইকোর্টে। কল্যাণীর ঈশ্বর গুপ্ত সেতুতে গাড়ি থেকে টাকা আদায়ের অভিযোগ সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে।

    সিভিক ভলান্টিয়ার (Civic Volunteer)…

    কল্যাণী পুরসভার এক তৃণমূল কাউন্সিলরের দায়ের করা পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার মামলায় সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। শুক্রবার ওই মামলার প্রেক্ষিতে বিচারপতি মান্থা বলেন, যেহেতু এ ক্ষেত্রে পুলিশের বিরুদ্ধেও জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে, তাই নিরপেক্ষ সংস্থা হিসেবে সিআইডি তদন্ত করবে। প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগেই সিভিক ভলান্টিয়ারদের (Civic Volunteer) বিষয়ে নির্দেশিকা তৈরি করতে রাজ্য পুলিশের আইজিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি মান্থা। মামলাকারীর আবেদনের ভিত্তিতে এই মামলায় অংশ নেয় সিবিআইও। বিচারপতি মান্থা জানান, আগামী ১৩ এপ্রিল সিআইডি রিপোর্ট দেবে। সেদিনই হবে পরবর্তী শুনানি।

    ঈশ্বর গুপ্ত সেতুতে বালির ট্রাক আটকে ২ সিভিক ভলান্টিয়ার তোলাবাজি করছিলেন বলে অভিযোগ। পরে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। তোলাবাজির পাশাপাশি হুমকি দেওয়ার অভিযোগও ওঠে। তার ভিত্তিতেই রাজকুমার মান্না ও আশিকুল রহমান নামে অভিযুক্ত দুজনক গ্রেফতার করা হয়। তোলা চেয়ে হুমকি, তোলা না দেওয়ায় টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও উঠেছে তাঁদের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুুন: ‘ডিগ্রি দেখানোর প্রয়োজন নেই মোদির’, জানিয়ে দিল গুজরাট হাইকোর্ট

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে রাজ্য পুলিশ রীতিমতো সার্কুলার দিয়ে জানায়, আইন-শৃঙ্খলাজনিত কোনও দায়িত্বপূর্ণ কাজ সিভিক ভলান্টিয়ারদের (Civic Volunteer) দিয়ে করানো যাবে না। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে জারি করা হয়েছিল ওই সার্কুলার। সার্কুলারে এও বলা হয়েছিল, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পুলিশকে সহযোগিতা করবেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। বিভিন্ন উৎসবে ভিড় সামলাতে, বেআইনি পার্কিং রুখতে, মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিশের সাহায্যকারীর ভূমিকায় থাকবেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। এই প্রথম নয়, এর আগেও সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে। তবে হাইকোর্টের নির্দেশের পর জারি করা হয় সার্কুলার। রাজ্য পুলিশের এক কর্তা বলেন, সদ্য জারি হয়েছে নয়া নির্দেশিকা। এর পরেও অভিযোগ আসে কি না, দেখা প্রয়োজন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah Shibpur Violence: হাওড়ার শিবপুরের ঘটনায় উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল! মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা, কী বললেন শুভেন্দু?

    Howrah Shibpur Violence: হাওড়ার শিবপুরের ঘটনায় উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল! মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা, কী বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাওড়ার শিবপুরে (Howrah Shibpur Violence) অশান্তির ঘটনা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বললেন রাজ্যপাল সি.ভি আনন্দ বোস (C.V Anand Bose)। গোটা ঘটনার পর্যবেক্ষণে ‘স্পেশাল সেল’ তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। সেখান থেকে প্রতি মুহূর্তের খবর নেবেন রাজ্যপাল। রাজ্যে এই ধরনের ঘটনা নিয়ে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। হাওড়া-শিবপুরের ঘটনা নিয়ে রাজ্যপালের ভূমিকাকে স্বাগত জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    রাজভবনের বার্তা

    শুক্রবার বিকালে রাজভবনের (Raj Bhavan) তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, “শিবপুরে অশান্তির ঘটনায় রাজভবন কড়া নজর রেখেছে। হনুমান ধর্ম রক্ষা করতে লঙ্কায় আগুন লাগিয়েছিলেন। এখানে অধর্মের জন্য যাঁরা আগুন লাগিয়েছেন, তাঁরা নিজেদের বিপদ ডেকে এনেছেন।” এই ঘটনাটি (Howrah Shibpur Violence) ‘মানবতার বিরুদ্ধে জঘন্য অপরাধ’ বলেও রাজভবনের তরফে উল্লেখ করা হয়েছে। এই জঘন্য অপরাধের বিরুদ্ধে সমগ্র বাংলাকে একজোট হওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে এই ঘটনায় পুলিশকে শান্তিপ্রিয় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সক্রিয়, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে বলেছে রাজভবন। হামলাকারীদের কড়া বার্তা দিয়ে রাজভবনের তরফে আরও জানানো হয়, সাধারণ মানুষের জীবন, সম্পদ, সম্মান রক্ষার জন্য রাজভবন চোখ কান খোলা রাখছে। 

    আরও পড়ুন: রাম নবমীর মিছিলে বিজেপির সঙ্গে পা মেলালেন তৃণমূল নেতারা! কোথায় জানেন?

    শুভেন্দুর বার্তা

    হাওড়া-শিবপুর প্রসঙ্গে (Howrah Shibpur Violence) রাজ্যপালের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ বলে দাবি করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শুভেন্দু ট্যুইটে বলেছেন, ‘রাজভবন চোখ-কান খোলা রাখবে, এটা শুনে ভাল লাগছে। এবার দুষ্কৃতীদের ধরতে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ উল্লেখ্য, এই ধরনের অপরাধমূলক ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয়, তার জন্য কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রী আশ্বস্ত করেছেন। উল্লেখ্য, হাওড়া ও ডালখোলায় রাম নবমীর মিছিলের উপর হামলার অভিযোগে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এই ঘটনার এনআইএ তদন্ত দাবি করেছেন তিনি। অশান্ত এলাকাগুলিতে অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। আগামী সোমবার এই মামলার শুনানি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DA Protest: ধিক্কার দিবস পালন ডিএ আন্দোলনকারীদের! মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিবাদে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

    DA Protest: ধিক্কার দিবস পালন ডিএ আন্দোলনকারীদের! মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিবাদে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতার ‘চোর-ডাকাত’ মন্তব্যের প্রতিবাদে ধিক্কার দিবস পালন করলেন ডিএ আন্দোলনকারীরা। আগামী ৬ এপ্রিল কর্মবিরতিরও ডাক দিয়েছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। আন্দোলনকারীদের বার্তা এরপরে ধর্মঘটেরও ডাক দেবেন তাঁরা।

    মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের প্রতিবাদ

    মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য নিয়ে যৌথ সংগ্রামী মঞ্চের আহ্বায়ক ভাস্কর ঘোষ বলেন, ‘উনি আমাদের চোর-ডাকাত বলেননি। তাঁর যে ভাইবোনেরা ধরনা মঞ্চে তাঁর পাশে বসে ছিলেন, তাঁদের কথাই বলতে চেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। আমাদের কাছে তিনি পরে নিজের ভুল স্বীকার করেছেন। বলেছেন, আপনাদের চোর-ডাকাত বলতে চাইনি। তিনি নিজেকেও নিজে চোর-ডাকাত বলেছেন।’  এরপর ভাস্কর বাবু আরও বলেন, ‘তাঁর ভুলভাল কথা শোনার জন্য রাজ্যের কর্মচারী শিক্ষকরা আর প্রস্তুত নন। যেদিন মিউ মিউ ঘেউ ঘেউ মন্তব্য করেছিলেন, সেদিন থেকেই যদি আমরা কর্মবিরতি পালন করতাম, আমাদের তাহলে এতটা দেখতে হত না। তবে আমরা এখন জেগে গিয়েছি। তিনি একটা কথা বললে, পাঁচটা কথা শোনার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।’

    প্রশাসন স্তব্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি

    সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের আহ্বায়ক আরও বলেন, ‘আগামী ১০ এবং ১১ এপ্রিল দিল্লিতে যন্তরমন্তরে ধরনা কর্মসূচি পালন করব আমরা। এই কর্মসূচি পালনের পর আমরা রাজ্যে এসে মিছিল করব। কালীঘাট থেকে হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিট, ক্যামাক স্ট্রিট হয়ে শহিদ মিনার পর্যন্ত হবে মিছিল। আগামীতে ৪৮ ঘণ্টার ধর্মঘটও ডাকা হবে।’ এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির সামনে মিছিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ডিএ আন্দোলকারীরা।  রাজ্যের প্রশাসন স্তব্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা।

    আরও পড়ুুন: ‘মানিকের জুতোয় পা গলাবেন না’, পর্ষদ সভাপতিকে বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    বিরোধীদের এক জোট হওয়ার আহ্বান

    সিপিএম নেতা মহম্মদ সেলিম থেকে কংগ্রেস নেতা কৌস্তভ বাগচী কিংবা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীরা দলীয় পতকা ছাড়াই ডিএ আন্দোলনকারীদের মঞ্চে এসেছেন। যৌথ সংগ্রামী মঞ্চ থেকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, তিনি জানতেন সাগরদিঘিতে মানুষ তার দল বিজেপিকে ভোট দেবে না। তবু, তারা সেখানে বিরোধী হিসাবে গিয়েছেন। তাঁর কথায়, ”ঝালদায় কংগ্রেস জিতেছে। কোনও বিরোধ হয়নি। বিজেপি মনে করে, রাজ্যে এই তৃণমূল সরকারকে উৎখাত করতে হলে, নো ভোট টু মমতা বলতে হবে। আমরা সব বিরোধীদেরই সেটাই বলতে বলছি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস’! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: ‘তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস’! কেন একথা বললেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিহাড়ই হবে তৃণমূলের (TMC) পার্টি অফিস। অপেক্ষা করুন। সেই দিন আর বেশি দূরে নেই। বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। নিয়োগ কেলেঙ্কারি ও কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা লুঠের অভিযোগে শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড়ে দু দিনের অবস্থান বিক্ষোভ করে বঙ্গ বিজেপি। এই কর্মসূচিতে সুকান্তের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং দলের অন্য নেতানেত্রীরা।

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) উবাচ…

    এদিন সেখানেই ভাষণ দেন সুকান্ত। বুধবারই রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগ তুলে শহিদ মিনারের সভা থেকে দিল্লি অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই প্রসঙ্গেই সুকান্ত বলেন, অনুব্রত মণ্ডল ইতিমধ্যেই তিহাড় গিয়েছেন। এরপর বাকিরাও যাবেন। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, এবার তিহাড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের একটা ইউনিট খুলতে হবে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, তিহাড়ই হবে তৃণমূলের পার্টি অফিস। অপেক্ষা করুন। সেই দিন আর বেশি দূরে নেই। আপাতত তিহাড় জেলে রয়েছেন অনুব্রত। পরিস্থিতি যা, তাতে মাস চারেক তাঁকে থাকতে হবে তিহাড়েই। বিভিন্ন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়াচ্ছে তৃণমূলের নেতাদের। এদিন সেই প্রসঙ্গে সুকান্ত বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস আগামিদিনে তিহাড় কংগ্রেসে পরিণত হবে।

    কেন্দ্রীয় বঞ্চনার প্রতিবাদে দু দিন ধরে রেড রোড ধর্নায় বসেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সে প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর মঞ্চ তৈরি করেছে রাজ্য পূর্ত দফতর। অথচ পিছনে তৃণমূলের প্রতীক জ্বলজ্বল করছে। ওটা দলের নাকি সরকারের বোঝা যাচ্ছে না। পুরো মাখামাখি হয়ে ঘেঁটে ঘ হয়ে গিয়েছে। ভাইপোর মঞ্চ কারা করেছে, জানি না। শুধু এটুকু বুঝতে পারছি, নন্দলালের চুরির টাকায় মঞ্চ করে সাধু সাজার ভান। সুকান্ত বলেন, তৃণমূল নেত্রীর অভিযোগ, রাজ্যের সঙ্গে কেন্দ্রীয় বঞ্চনা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: রামনবমীর শোভাযাত্রায় বোমা, ধুন্ধুমার হাওড়ায়

    তাঁর প্রশ্ন, কেন্দ্র নাকি টাকা দিচ্ছে না? কেন দেবে? আপনার নেতার বান্ধবীর বাড়িতে ৫০ কোটি করে জমাবেন, সেই চুরির জন্য টাকা দেওয়া হবে? সুকান্ত বলেন, সাদা শাড়ি আর হাওয়াই চটি পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার মানুষকে বোকা বানিয়েছেন। এদিনের মঞ্চে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকায় পুকুর চুরি যাঁরা করেছেন, যাঁরা দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত, তাঁরা কেউই ছাড় পাবেন না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: হাওড়ায় গণ্ডগোলের জন্য দায়ী মুখ্যমন্ত্রী! ট্যুইটবার্তায় দাবি শুভেন্দু, অমিত মালব্যর

    Suvendu Adhikari: হাওড়ায় গণ্ডগোলের জন্য দায়ী মুখ্যমন্ত্রী! ট্যুইটবার্তায় দাবি শুভেন্দু, অমিত মালব্যর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমীর মিছিল ঘিরে হাওড়ায় গণ্ডগোলের জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই দায়ী করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শিবপুর এবং ডালখোলার ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে উদ্বেগ প্রকাশ করে ট্যুইটও করেছেন শুভেন্দু।

    শুভেন্দুর ট্যুইট

    পুলিশের অনুমতি নিয়েই সমস্ত মিছিল হয়েছিল কিন্তু তারা নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ বলে ট্যুইটবার্তায় দাবি করেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি লিখছেন, হাওড়ার ঘটনায় অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সাহায্য নেওয়া উচিৎ। রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছে আবেদন, যাতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করে অবিলম্বে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। একই সঙ্গে তিনি লিখেছেন রাজ্য পুলিশ সঠিক ভাবে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না। গোটা এলাকাতে হিংসা ছড়িয়ে পড়েছে বলেও দাবি বিরোধী দলনেতার। এলাকার বাসিন্দারা আতঙ্কে আছেন! পুলিশ সঠিক ব্যবস্থা করতে পারেনি যাতে সমস্ত মিছিল বিনা বাধায় এগিয়ে যেতে পারে।

    অমিত মালব্যর ট্যুইট

    এই ঘটনায় (Howrah Incident) সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকেই দায় ঠেলছে পদ্ম শিবির। বিজেপি আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য ট্যুইটে দাবি করেছে, হিন্দু ভাবাবেগকে অবজ্ঞা করেন বলেই রামনবমীর দিন ধর্নায় বসেছেন মমতা। বিজেপি নেতার আরও দাবি, ”মুখ্যমন্ত্রী রামনবমীতে মুসলিম এলাকাগুলি এড়িয়ে যাওয়ার কথা বলেছিলেন যেহেতু রমজান চলছে। কিন্তু তিনি ভুলে গেছেন নবরাত্রির জন্য হিন্দুরাও উপবাসে রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাবে এই ঘটনার দায় সরাসরি মমতার। যখন ১০ হাজার মিছিল বের হচ্ছে, তখন তিনি ধরনায় ছিলেন। যখন তাঁর পুলিশি ব্যবস্থাপনা দেখার কথা তিনি তখন রাজনীতি করছিলেন।”

    মুখ্যমন্ত্রীর দাবি

    অন্যদিকে রামের দেশে রাম নবমীর শোভাযাত্রা আক্রান্তের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য। তাঁর দাবি, হাওড়ায় গতবছর যে জায়গায় গন্ডগোল হয়েছে। এই বছরও ঠিক একই জায়গায় গন্ডগোল হয়েছে। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। যদিও অশান্তির ঘটনায় নাম না করে বিজেপির দিকেই আঙুল তুলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকী মিছিলের রুট পরিবর্তন করারও অভিযোগ তুলেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: রামনবমীর শোভাযাত্রায় বোমা, ধুন্ধুমার হাওড়ায়

    উল্লেখ্য, হাওড়ায় শিবপুরের ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। ঘটনায় ১০ থেকে ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে খবর। রামনবমীর মিছিলে বোমা ছোঁড়ার অভিযোগ ওঠে। আর সেই অভিযোগ ঘিরেই একেবারে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে শিবপুর এলাকায়। একের পর এক গাড়ি এবং দোকানে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। শুধু তাই নয়, একাধিক গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয় বলেও অভিযোগ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: মমতার দফতরেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ! ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: মমতার দফতরেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ! ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে রেড রোডে আম্বেদকরের মূর্তির নীচে ধর্নায় বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তাঁকে ট্যুইট-বাণে বিদ্ধ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি লিখেছেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকার পুলিশ কর্মী নিয়োগ না করে অস্থায়ী হোমগার্ড নিয়োগ করছে, মুখ্যমন্ত্রীর দফতরেও চুক্তিভিত্তিক উপদেষ্টা, প্রফেসরের জায়গায় অস্থায়ী লেকচারার। সস্তার লেবার পেতে চাইছে সরকার। তিনি বলেন, এভাবে টাকা বাঁচাচ্ছে, কিন্তু ডিএ দিচ্ছে না। এটাই কি যুব সমাজের ভবিষ্যৎ?  এভাবে একটা অসম্মানজনক কাজ করতে বাধ্য করা হচ্ছে।

    শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) অভিযোগ…

    এদিন একাধিক নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞাপনও তুলে ধরেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari)। একটিতে দেখা যাচ্ছে, রাজ্যের হোম ও হিল অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টে পাঁচজন উপদেষ্টা নিয়োগ করার জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। পারিশ্রমিক মাসে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। মাস্টার্স ডিগ্রি বা এমবিএ পাশ হতে হবে। কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে পাঁচ বছর। ওই দফতরেই পাঁচটি শূন্য পদে চুক্তিভিত্তিক জুনিয়র কনসালট্যান্ট নিয়োগের বিজ্ঞাপনও দেওয়া হয়েছে। সেখানেও মাস্টার্স ডিগ্রি বা এমবিএ চাওয়া হয়েছে। কাজের অভিজ্ঞতা প্রয়োজন দু বছরের। প্রতি মাসে পারিশ্রমিক ৭৫ হাজার টাকা।

    রাজ্য সরকারের তথ্য প্রযুক্তি দফতরে ১০ জন চুক্তিভিত্তিক ডেটা এন্ট্রি অপারেটর নেওয়ার বিজ্ঞাপনও রয়েছে। এখানে পারিশ্রমিক বাবদ প্রতি মাসে দেওয়া হবে ২৫ হাজার টাকা। অস্থায়ী হোমগার্ড পদেও নিয়োগ হবে। প্রতিদিন মাথা পিছু ৫৬৫ টাকা করে দেওয়া হবে। শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) ট্যুইটে উল্লেখ করা সব পদই অস্থায়ী। ভবিষ্যতের কোনও নিশ্চয়তা নেই। চুক্তি পুনর্নবীকরণ না হলে কাজ চলে যাবে। সেই ভয়াবহ ও অনিবার্য পরিস্থিতির কথাই তুলে ধরেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ধর্নামঞ্চে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন জানেন?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বিজেপির ধর্নামঞ্চে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন জানেন?

    Suvendu Adhikari: বিজেপির ধর্নামঞ্চে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে রেড রোডে আম্বেদকরের মূর্তির নীচে দু দিনের ধর্নায় বসেছেন মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee)। এদিকে, শ্যামবাজারে তৃণমূলের (TMC) পাল্টা দু দিনের ধর্নায় বসেছেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব। বিজেপির এই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, দলের সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) প্রমুখ। এদিনের ধর্না মঞ্চে দিলীপ বলেন, আলিপুর সংশোধনাগার, দমদম সংশোধনাগার দিয়ে হচ্ছে না, তাই এখন তিহাড় জেলে যেতে হচ্ছে।

    অভিযোগের বাণ…

    তিনি বলেন, আসানসোল থেকে তুলে তিহাড়ে নিয়ে চলে গেল। আইনের হাত কত লম্বা দেখলেন? তিনি বলেন, মোদি আর যোগী যত শক্তিশালী হচ্ছেন, আইনের হাত তত লম্বা হচ্ছে। দিলীপ বলেন, ঘাটালের সাংসদ গতকাল সংসদে প্রশ্ন করেছিলেন বাংলার টাকা কেন দেওয়া হচ্ছে না। মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে সব থেকে বেশি দুর্নীতি। কোনও টাকার হিসেব আসে না। তাই টাকা আটকে রাখা হয়েছে। সরকারি কর্মীদের ডিএর দাবি যে অন্যায্য নয়, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন দিলীপ।

    বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, সরকার সিঙ্গুরে গিয়েছিল। মুখ্যমন্ত্রী সরষের বীজ ছড়িয়ে এসেছিলেন। মানুষ ওখানে চোখে সরষে ফুল দেখছেন, কিন্তু সরষের চাষ দেখতে পাননি। তিনি বলেন, সিঙ্গুর একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব হতে পারত, সেই সিঙ্গুরে আজ শ্মশানের স্তব্ধতা। রাজ্যের শিল্পপতিরা ভিন রাজ্যে চলে যাচ্ছেন।

    এদিনের মঞ্চে ভাষণ দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, আমাদের রাজ্যে কম্পার্টমেন্টাল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজ রেড রোডে ধর্না দিচ্ছেন। কোনও রাজ্যের মন্ত্রী বা কেন্দ্রের মন্ত্রী যাঁরা সংবিধানকে সামনে রেখে শপথ নিয়েছেন, তাঁরা এভাবে ধর্না দিতে পারেন না। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী কিছু মানেন না। উনি শুধু মানেন, এপাং-ওপাং-ঝপাং, আমরা সবাই ড্যাং-ড্যাং। তিনি বলেন, ২০২২ সাল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে ঢালাও অর্থ দেওয়া হয়েছে পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়নে। দেখা গেল, প্রত্যেকটা প্রকল্পের নাম বদলে দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী অন্ন সুরক্ষা যোজনাকে খাদ্যসাথী বলে চালানো হয়।

    আরও পড়ুুন: হতে পারে কারাদণ্ড! জাতীয় সঙ্গীত অবমাননা মামলায় মমতার আবেদন খারিজ বম্বে হাইকোর্টে

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পশ্চিমবঙ্গে জব কার্ড হোল্ডার ছিল ৩ কোটি ৬০ লক্ষ। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ সপ্তাহে সেই সংখ্যা ২ কোটি ৬০ লাখ হয়ে গেল কেন?  তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, মোদিজি যখন বললেন, আধারের সঙ্গে জবকার্ড লিঙ্ক করতে হবে, তখনই ১ কোটি জবকার্ড বাদ পড়ে গেল। তিনি বলেন, গত ১০ বছর ধরে এরা ভুয়ো জব কার্ড দিয়ে কেন্দ্রের টাকা লুঠ করেছে। তিনি জানান, পশ্চিমবঙ্গে পরিযায়ী শ্রমিকের সংখ্যা ৪৫ লক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share