Tag: Mamata Banerjee

Mamata Banerjee

  • Suvendu Adhikari: আজ হাজরায় শুভেন্দুর মেগা সমাবেশ! কী খোলসা করবেন? তুমুল জল্পনা

    Suvendu Adhikari: আজ হাজরায় শুভেন্দুর মেগা সমাবেশ! কী খোলসা করবেন? তুমুল জল্পনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বর ধামাকার নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ১২, ১৪ এবং ২১ ডিসেম্বর রাজ্যে ‘পালাবদলের’ দিন। আজ, সোমবার তার শুরু। খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গড় হাজরায় সভা রয়েছে শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। 

    সুকান্ত-শুভেন্দু পাশাপাশি

    এদিন কেন্দ্রীয় নেতাদের বাদ দিয়েই বিজেপি তৃণমূলের খাস তালুক হাজরায় মেগা সমাবেশের আয়োজন করেছেন যা রাজ্য বিজেপির কাছে চ্যালেঞ্জ। এই সভায় দশ হাজার জমায়েতের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। উত্তর কলকাতার জমায়েত হবে ম্যাডক্স স্কোয়ারে। দক্ষিণ কলকাতা জেলার কর্মীরা সরাসরি হাজরা মোড়ে আসবেন। আর দক্ষিণ ২৪পরগনা থেকে যাঁরা আসবেন তাঁরা দক্ষিণ শহরতলির কোথাও জমায়েত হবে বলে জানা গিয়েছে।

    হটুগঞ্জের ঘটনার প্রতিবাদে সভা

    ৩ ডিসেম্বর, ডায়মন্ড হারবারে শুভেন্দুর সভায় যোগ দিতে যাওয়ার পথে, হটুগঞ্জে বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হন বলে অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার প্রতিবাদেই আজ মমতার এলাকায় সভা করবেন শুভেন্দু-সুকান্ত। আগামীকাল হাজরা মোড়ে পাল্টা সভা করবে তৃণমূল। এদিন হাজরার জনসভায় মঞ্চে পাশাপাশি দেখা যাবে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari)। ভোটের বাংলায় দুই শীর্ষ নেতার ভোকাল টনিকের অপেক্ষায় এখন রাজ্যের গেরুয়া শিবির। তবে শুধু পদ্মশিবিরই নয়, হাজরার সভায় বাড়তি নজর শাসক দলেরও। শুভেন্দুর সভা নিয়ে প্রথমে আইনি জটিলতা থাকলেও বৃহস্পতিবার হাইকোর্ট জানায় হাজরায় ১২ ডিসেম্বর ও কাঁথিতে ২১ ডিসেম্বর শুভেন্দু সভা করতে পারবেন। তবে মেনে চলতে হবে শব্দবিধি। 

    ডিসেম্বর হুঁশিয়ারি

    গত কয়েকমাস ধরেই, বারে বারে ডিসেম্বর নিয়ে নতুন নতুন সব হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ফলে ডিসেম্বর নিয়ে কৌতুহলের পারদও বেড়েছে পাল্লা দিয়ে! আর এবার তো সরাসরি তারিখও বলে দিয়েছেন তিনি! এই আবহে এই দিনটির দিকে তাকিয়ে ছিলেন সকলেই। এদিকে, আজই ৩ দিনের মেঘালয় সফরে যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ( Mamata)। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে মেঘালয় ও ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচন। গত ২ বছর ধরে ত্রিপুরায় সাংগঠনিক শক্তি বিস্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে তৃণমূল। এবার তাদের লক্ষ্য মেঘালয়।

    আরও পড়ুন: বর্ধমান স্টেশনে রাজধানী এক্সপ্রেস থেকে উদ্ধার ২ কোটি টাকার সোনা, গ্রেফতার ২

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘তাড়াতে হবে না, চোদ্দ তলা থেকে নিজেই পালাবে’, মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘তাড়াতে হবে না, চোদ্দ তলা থেকে নিজেই পালাবে’, মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরে কী ঘটতে চলেছে রাজ্যে? এখন এ নিয়েই জল্পনা তুঙ্গে। সম্প্রতি নতুন করে ডিসেম্বরের তিনটি তারিখ উল্লেখ করে সেই জল্পনা উস্কে দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এবার ‘ডি’ দিয়ে ডিএ-ডিসেম্বর যোগসূত্র তুলে ধরলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক বলেন, “ডি দিয়ে ডিএ, ডি দিয়ে ডিসেম্বর। ডিসেম্বর মাসে যদি ডিএ-র অর্ডারটা হয়ে যায়… হবে তো বটেই। তাহলে তো হরিবোল। তাহলে আর কাউকে তাড়াতে হবে না, ১৪ তলা থেকে নিজেই পালাবে। ২৩ হাজার কোটি টাকা এক মাসে দিতে হবে।” 

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “এই পশ্চিমবঙ্গে ভিখারি সরকার চলছে। আমি ১১ হাজার টাকা চাঁদা দিয়েছি ট্রাফিক পুলিশকে। নিয়ে যান। ডিএ তো আপনাদের দিচ্ছে না। লাগলে আরও দেব, কোনও চিন্তা করার কারণে নেই। দেউলিয়া সরকার। এবার তো আইসিডিএস কর্মীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্ধেক টাকা ঢুকেছে। খোঁজ নিয়ে দেখবেন দিদি-বোনদের কাছে। বলছে, একসঙ্গে দিতে পারিনি।” 

    আরও পড়ুন: তামিলনাড়ুর উপকূলে আছড়ে পড়েছে মন্দৌস, দুর্যোগের কবলে চেন্নাই

    কী বলেন শুভেন্দু? 

    প্রধানমন্ত্রী কৃষক ফসল যোজনা নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) রাজ্য সরকারের দিকে আক্রমণ শানিয়ে বলেন,”কেন্দ্রের একাধিক প্রকল্প নাম বদল করে বাংলার নাম করেছে। সেগুলি এখন মোছা হচ্ছে। ডিভিসি জল ছাড়ে। সেই জল গড়াতে গড়াতে শেষে কংসাবতী দিয়ে পাঁশকুড়া, তমলুক, ময়না ওদিকে পটাশপুর, ভগবানপুর ভাসিয়ে বঙ্গোপসাগরে যায়। এই আবহে আমাদের প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা চালু করেছেন। এই বিমা যোজনাতে ভারত সরকার দায়বদ্ধ। কৃষকদের প্রিমিয়াম দিতে হয় না। এই ভিখারি সরকার ইন্টারেস্ট সাবসিডিতে রাজ্যের ভাগ দিতে পারেনি বলে আমার কৃষক লোকেরা সুবিধা পাচ্ছে না।”

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “এই বিমার ৬০ শতাংশ টাকা দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। বাকি ৪০ শতাংশ টাকা দেয় রাজ্য সরকার। কিন্তু যেই ২০১৯ সালে বিজেপি রাজ্যে ১৮টি লোকসভা আসনে জিতে গেল, তারপর থেকে আর ক্ষতিপূরণের টাকা পাননি। আমফানের জন্য ইউনিট প্রতি ৬০০০ টাকা করে দেওয়া হয়েছিল, কোন কৃষক পেয়েছেন? গরু মারা যাওয়ায় দিল্লি ৩০ হাজার টাকা করে দিয়েছিল, কে পেয়েছেন? মুখ্যমন্ত্রী এখানে প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা বন্ধ করে দিয়েছেন।” আবাস যোজনা নিয়েও রাজ্য সরকারকে এক হাত নেন শুভেন্দু। বলেন, “মোদিজি ৩৭৫০ কোটি টাকা দিয়েছেন, কিন্তু ঘর আপনারা কেউ পাননি।”

    ডিসেম্বর রহস্য এখনও উন্মোচন করেননি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। ডায়মন্ড হারবারের সভা থেকে বলেছিলেন, “চলতি মাসেই আমি এখানে বিজয়া করতে আসব।” এর আগে দাবি করেছেন, “ডিসেম্বর মাসে রাজ্য়ের সব থেকে বড় চোর ধরা পড়বে।” জল্পনা আরও বাড়িয়ে শুক্রবার দাবি করেছেন, ডিসেম্বর মাসের ১২, ১৪ এবং ২১ তারিখ গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। ১২ তারিখ কী হয়, এখন তারই অপেক্ষায় রাজ্যবাসী।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • G20: জি-২০ ভার্চুয়াল বৈঠকে শুক্রবার ফের মুখোমুখি হচ্ছেন মোদি-মমতা

    G20: জি-২০ ভার্চুয়াল বৈঠকে শুক্রবার ফের মুখোমুখি হচ্ছেন মোদি-মমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জি-২০ (G20) নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ডাকা সর্বদলীয় বৈঠকে যোগ দিতে দিল্লি গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সপ্তাহ পেরোতে না পেরোতেই ফের আরও একবার মুখোমুখি হতে চলেছেন মোদি-মমতা। তবে এবার ভার্চুয়ালি। আগামী শুক্রবারই সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

    আরও পড়ুন: চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে ক্ষুব্ধ গিলগিট বালতিস্তানের বাসিন্দারা

    উল্লেখ্য, গত ১ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে জি-২০-এর (G20) সভাপতিত্ব গ্রহণ করেছে ভারত। পরের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে, জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন পরিচালনা করবে ভারতই। তার আগে এই বছরের ডিসেম্বর থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ২০০ টিরও বেশি জি-২০ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এই কারণেই জি-২০ – এর প্রস্তুতি নিয়ে গত সোমবার একটি সর্বদলীয় বৈঠক ডাকেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাষ্ট্রপতি ভবনের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয় এই বৈঠক। সর্বদলীয় বৈঠকে সরকারের তরফে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সেই বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও অংশগ্রহণ করেন।

    শুক্রবার এই বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে সব স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই বৈঠকে তৃণমূল সুপ্রিমো হিসাবে যোগ দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার এই বৈঠকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তিনি যোগ দেবেন বলেই খবর। রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীরও জি-২০ (G20) সংক্রান্ত এই বৈঠকে অংশ নেবেন বলে জানা গিয়েছে।

    জি-২০ (G20) তে ভারত ছাড়াও আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইতালি, জাপান, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন সদস্য হিসেবে রয়েছে।

    বৈঠকের মূল লক্ষ্য 

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার বিকেল পাঁচটা থেকে এই বৈঠক শুরু হবে। আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে জি-২০ (G20) সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। বিশ্বের তাবড় তাবড় রাষ্ট্র প্রধানরা এই বৈঠকে যোগ দেবেন। যাদের সামনে দেশের উন্নতিকে তুলে ধরতে চাইছে কেন্দ্র। আর সেই কারণেই এই বৈঠক। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে জি-২০ সম্মেলনের অংশ হিসাবে একাধিক বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। যেমন নতুন বছরের শুরুতেই একাধিক বৈঠক হবে কলকাতাতে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।       

     

     

        

  • Mamata Banerjee: দিল্লি গেলেন মমতা! দেখা হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে, একান্তে কথা হবে কি?

    Mamata Banerjee: দিল্লি গেলেন মমতা! দেখা হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে, একান্তে কথা হবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি-২০ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের প্রস্তুতি বৈঠকে অংশ নিতে দিল্লি গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। ৪ দিনের সফরে রাজধানীতে গেলেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সাক্ষাত হবে না বলেই জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। রাষ্ট্রপতি ভবনে, জি-২০ সম্মেলনের প্রস্তুতি বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। অন্য রাজ্যের পাশাপাশি এই আন্তর্জাতিক সম্মেলন উপলক্ষ্যে একাধিক অনুষ্ঠান হবে পশ্চিমবঙ্গেও। দেশের মোট ৪০টি রাজনৈতিক দলের সভাপতিকে এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতি হিসেবে যোগ দিচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। 

    মোদি-মমতা সাক্ষাত

    দিল্লি সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলাদা করে বৈঠকের বিষয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি, বলে এদিন জানান মমতা।  কলকাতা ছাড়ার আগে মমতা বলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নয় তৃণমূলের প্রধান হিসাবে দিল্লিতে যাচ্ছেন তিনি। সেই মতো সোমবার দিল্লি রওনা হন মমতা। আজই জি-২০ সংক্রান্ত বৈঠক ডেকেছেন প্রধানমন্ত্রী। বৈঠকে মোদি-মমতার সাক্ষাৎ হওয়ার কথা। তবে বৈঠকের বাইরে দু’জনের ব্যক্তিগত বৈঠক হবে কি না, সে দিকে নজর ছিল রাজনৈতিক বৃত্তের অনেকেরই। মমতা অবশ্য সোমবার সকালে স্পষ্ট করেই জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে মোদির আলাদা করে বৈঠক হবে না।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    আগামী বছর জি-২০ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করতে চলেছে ভারত। সেই উপলক্ষে ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রীর দফতর জানিয়েছে, দেশ জুড়ে মোট ২০০টি বৈঠক হবে। যার প্রথম ধাপ হিসাবে দেশের রাজনৈতিক দলগুলির প্রধানদের বৈঠকে ডেকেছেন মোদি।

    অজমেঢ় যাবেন মমতা

    মঙ্গলবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজমেঢ় যাবেন। সেখানে আজমেঢ় শরিফ এবং পুস্কর মন্দির দর্শন করবেন মুখ্যমন্ত্রী। রেলমন্ত্রী থাকাকালীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজমেঢ় শরিফ থেকে পুষ্কর যাওয়ার ট্রেনের ব্যবস্থা করেছিলেন। আজমেঢ় শরিফে খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির দরগায় যাবেন মমতা। এর পাশাপাশি রাজস্থানের পুষ্করের ব্রহ্মা মন্দিরেও যাবেন তিনি।  সেই মতো প্রস্তুতিও শুরু করেছে রাজস্থানের কংগ্রেস সরকার। আগামিকাল মঙ্গলবার বিকেলেই দিল্লি ফিরে আসবেন মমতা। সূত্রের খবর, রাজধানীতে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারেন তিনি। বুধবার দলের সাংসদদের সঙ্গেও বৈঠক করতে পারেন মমতা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: “শীতবস্ত্র বিলির কথাই ছিল না সেদিন”, ‘প্রমাণ’ দিয়ে মমতাকে মিথ্যেবাদী বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “শীতবস্ত্র বিলির কথাই ছিল না সেদিন”, ‘প্রমাণ’ দিয়ে মমতাকে মিথ্যেবাদী বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার হিঙ্গলগঞ্জে সরকারি পরিষেবা প্রদানের অনুষ্ঠানে শীতবস্ত্র না পেয়ে একেবারে হুলুস্থুলু কাণ্ড বেঁধে যায়। শীতবস্ত্র না থাকায় ক্ষুব্ধ হয়ে যান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এমনকি জেলা শাসক ও বিডিওকে তীব্র ভর্ত্‍‍সনা করেন তিনি। আর এই কাণ্ড নিয়েই এবারে মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আর সেদিনের সেই ঘটনা নিয়ে মমতা ব্যানার্জিকে ‘মিথ্যেবাদী’ বলে কটাক্ষ করলেন তিনি। শুভেন্দু ট্যুইট করে দাবি করেন, সেদিন শীতবস্ত্র বিতরণের কোনও কর্মসূচিই ছিল না। তিনি মিথ্যে কথা বলেছেন।

    ঠিক কী ঘটেছিল সেদিন?

    গত মঙ্গলবার উত্তর ২৪ পরগনা সফরে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথমদিন হিঙ্গলগঞ্জে সরকারি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী তিনি। আর সেখানে তিনি ঘোষণা করেন ১৫ হাজার শীতবস্ত্র প্রদান করবেন। কিন্তু তা চাইতেই ঘটল আরেক কাণ্ড। সরকারি আধিকারিকরা জানান, শীতবস্ত্র সেখানে আনা হয়নি। আর তাতেই রেগে যান মুখ্যমন্ত্রী। শীতবস্ত্র কেন সেখানে আনা হয়নি, তা নিয়ে প্রশ্ন করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। এরপর তিনি জেলাশাসক ও বিডিওকে তীব্র ভর্ত্‍‍সনাও করেন। তিনি মঞ্চ থেকেই বলেন, “পুলিশ একটা অন্যায় করলে দোষটা পরে আমাদের ঘাড়ে। আমরা জানি না। সরকার একটা অন্যায় করলে, গালাগালি খাই আমি। অথচ আমি জানিই না। আমার কোনও দোষ নেই।”

    মমতাকে কটাক্ষ করে ট্যুইট শুভেন্দুর

    আর এরপরেই এই ঘটনাকে নিয়ে সরব হয়েছেন শুভেন্দু। কয়েকটি ট্যুইট করে একটি সরকারি নির্দেশিকার ছবি পোস্ট করেন। আর এটির অনুযায়ী স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে হিঙ্গলগঞ্জের, হাসনাবাদের, মিনাখাঁর, সন্দেশখালি – i ও  সন্দেশখালি – ii এর বিডিও সাহেবদের যে জেলার গোডাউন (মালগুদাম) থেকে এই কম্বল ও শীতবস্ত্র গুলি ২৮ নভেম্বর সংগ্রহ করতে হবে এবং ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর নিজের ব্লকের মধ্যে অবস্থিত পঞ্চায়েতগুলিতে বসবাসকারী প্রান্তিক জনগণকে বিলি করতে হবে। আর এটিকে প্রমাণ হিসেবে ধরেই শুভেন্দু মুখ্যমন্ত্রীকে এদিন নিশান করেন।

    এরপর তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর সভা থেকে শীতবস্ত্র বিতরণের কোনও পরিকল্পনাই ছিল না। মুখ্যমন্ত্রী আচমকা সিদ্ধান্ত বদল করায়, তার বলি হতে হয়েছে ডিএম, বিডিওকে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে নিজের গরিব দরদী ভাবমূর্তি তৈরি করার জন্যে মঞ্চে উনি নাটক করেছেন।” তিনি আরও দাবি করেন, সেদিন মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি নাটক করছিলেন। এছাড়াও বিজেপি মমতাকে খুব শীঘ্রই বিরোধী নেত্রী করবেন বলেও এদিন কটাক্ষ করেন শুভেন্দু।

  • Government Hospitals: পরিষেবা ভাল নয়, তাই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান না খোদ মুখ্যমন্ত্রী!

    Government Hospitals: পরিষেবা ভাল নয়, তাই সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান না খোদ মুখ্যমন্ত্রী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি এলেন, দেখলেন ও বললেন! আর তারপরেই যত বিপত্তি! বিতর্ক যেন থামছে না। সরকারি হাসপাতাল (Government Hospitals) নিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের পরে বিস্মিত ও আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ। বিরক্ত চিকিৎসক মহল থেকে স্বাস্থ্য কর্মী সকলেই। 

    এসএসকেএম হাসপাতালের (Government Hospitals) ট্রমা কেয়ার কাণ্ডের পরে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য বিতর্ক উস্কে দিয়েছে। রোগীর চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগে এসএসকেএম হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে তাণ্ডব চালায় এক রোগীর পরিজনেরা। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বলেন, সরকারি হাসপাতালে স্যালাইন ঢোকাতে হলেও হাত ফুলে যায়, রক্ত পরীক্ষা করাতে গেলেও যে ইঞ্জেকশন দিতে হয়, তাতে হাতে কালসিটে দাগ পড়ে যায়। ভয়ে তিনি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে যান না। এখানেই শেষ নয়। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এসএসকেএম হাসপাতালের ট্রমা কেয়ারে ভর্তি হওয়ার প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল। অনেকটাই দেরি হয়। সরকারি হাসপাতালে জরুরি চিকিৎসা পেতেও অনেকটাই সময় লাগে। যা রোগীর পরিবারের কাছে বিরক্তিকর। 

    মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরেই বিতর্ক মাত্রা ছাড়িয়েছে। রাজ্যের চিকিৎসক মহলের দাবি, খোদ মুখ্যমন্ত্রী যদি সরকারি হাসপাতালে (Government Hospitals) চিকিৎসা পরিষেবা নিতে না পারেন, তাহলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবেন? 

    রাজ্যের ৭৫ শতাংশ মানুষ সরকারি হাসপাতালের (Government Hospitals) উপরে নির্ভরশীল। এই ৭৫ শতাংশের মধ্যে ৫৫ শতাংশ কলকাতার বিভিন্ন সরকারি মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসা করান। তার মানে এই সব জায়গায় ঠিকমতো চিকিৎসা হয় না? সামান্য রক্ত পরীক্ষার জন্য রক্ত সংগ্রহ করতে কিংবা স্যালাইন দিতেই যদি মুখ্যমন্ত্রীর অসুবিধা হয়, তাহলে রাজ্যের সরকারি স্বাস্থ্য কাঠামো কি ভেঙে পড়েছে?

    দায় কার? 

    বিভিন্ন জনসভা কিংবা প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী এই রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি, বিশেষ করে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের কথা বলেন। নিখরচায় চিকিৎসার কথা জানান। যদি সরকারি হাসপাতালে (Government Hospitals) সামান্য চিকিৎসাও না হয়, তাহলে এ রাজ্যের স্বাস্থ্য খাদে এত বরাদ্দের বিজ্ঞাপন কেন? প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞেরা। 

    স্বাস্থ্য প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত কর্তাদের একাংশ অবশ্য জানাচ্ছেন, সরকারি স্বাস্থ্য (Government Hospitals) ব্যবস্থায় দীর্ঘদিন চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীর ঘাটতি রয়েছে। প্রয়োজন মতো নিয়োগ করা হয় না। এই মূল সমস্যাগুলো সমাধান না করলে সরকারি হাসপাতালের পরিকাঠামো উন্নতি সম্ভব নয়। সেটা মুখ্যমন্ত্রীও জানেন। কিন্তু তারপরও কোনও অদৃশ্য কারণে বাস্তব সমস্যাগুলোর সমাধান হয় না। 
    চিকিৎসকদের একাংশের অভিযোগ, এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তিতে দালাল চক্রের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। রাজ্যের শাসক দলের একাংশও এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত। মুখ্যমন্ত্রী এই হাসপাতালে (Government Hospitals) ভর্তির জটিলতা নিয়ে নানান কথা বললেও দালাল চক্র রুখতে সরকারের কড়া অবস্থান নিয়ে কোনও স্পষ্ট বার্তা কেন দিলেন না? সেই প্রশ্ন ও উঠছে।

    আরও পড়ুন: হিন্দু মহিলাদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য করার জের, আসাম মহিলা কমিশনের নোটিস বদরুদ্দিন আজমলকে 

    সর্বোপরি, মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি স্বাস্থ্য (Government Hospitals) ব্যবস্থা সম্পর্কে মন্তব্য একদিকে যেমন রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য অবহেলাকে স্পষ্ট করে দিলো, আরেকদিকে চিকিৎসক হেনস্থার ঘটনাকেও ইন্ধন জোগালো বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল। সরকারি হাসপাতালে নূন্যতম পরিষেবা ঠিকমতো দেওয়া না হলে, তার দায় সরকার তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী এড়িয়ে যেতে পারেন না। তেমনি, পরিষেবায় কোনও ত্রুটি থাকলে স্বাস্থ্য কর্মী বা চিকিৎসককে নিগ্রহ করা যায় না। তার জন্য আইন আছে। মুখ্যমন্ত্রী কখনোই সেটা সাধারণ মানুষকে বোঝাতে চাইছেন না। এতে রোগী পরিষেবা আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলেই আশঙ্কা করছেন চিকিৎসক মহল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Bengal Tuberculosis: কেন্দ্রের পরিকল্পনা মতো চলতে ‘ব্যর্থ’ রাজ্য! বাড়ছে টিবি রোগীর সংখ্যা

    Bengal Tuberculosis: কেন্দ্রের পরিকল্পনা মতো চলতে ‘ব্যর্থ’ রাজ্য! বাড়ছে টিবি রোগীর সংখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে নিঃশব্দে হানা দিচ্ছে টিবি। করোনার থেকেও সে  শক্তিশালী। কেন্দ্রের পরিকল্পনা, প্রয়োজনীয় আর্থিক বরাদ্দ পেয়েও ঠিকমতো বাস্তবায়নের অভাবে রাজ্যবাসীর বিপদ বাড়ছে। রাজ্যে বাড়ছে টিবি রোগীর সংখ্যা। কেন্দ্রের পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী দু’বছরের মধ্যে দেশকে যক্ষ্মা রোগ মুক্ত করতে হবে। এর জন্য রোগী চিহ্নিতকরণ এবং ঠিকমতো সম্পূর্ণ চিকিৎসা করানোর দিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। কিন্তু বাস্তবে, এর কোনওটাই করতে পারছে না রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর।

    বাড়ছে রোগীর সংখ্যা

    স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, এ বছরে নভেম্বর মাস পর্যন্ত টিবি আক্রান্ত হয়ে ২৭৩০ জন রোগী মারা গিয়েছেন। প্রায় ১ লাখের বেশি টিবি রোগীকে চিহ্নিত করেছে স্বাস্থ্য দফতর। তবে, এটা লক্ষ্যমাত্রার জন্য যথেষ্ট নয় বলে জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য কর্তারা। স্বাস্থ্য দফতরের এক কর্তা জানান, সরকারির পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালে রোগী চিহ্নিতকরণ সবচেয়ে কঠিন হয়ে যাচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেসরকারি হাসপাতালে ৬৫ শতাংশ রোগীর তথ্য স্বাস্থ্য দফতরে আসে না। ফলে, রোগীর সম্পূর্ণ চিকিৎসা হচ্ছে কিনা, সে নিয়েও প্রশ্ন থাকছে। ওই স্বাস্থ্য কর্তা জানান, চলতি বছরে ১৯,৫৮০ জন বেসরকারি হাসপাতালে টিবি চিকিৎসাধীন রোগীর তথ্য স্বাস্থ্য দফতরে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু স্বাস্থ্য কর্তাদের আশঙ্কা, চিকিৎসাধীন ব্যক্তির সংখ্যাটা তার থেকেও অনেক বেশি। তাই তারা একাধিকবার বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন। সমস্ত তথ্য যাতে দ্রুত স্বাস্থ্য ভবনে পাঠানো হয়, সে বিষয়ে জানানোও হয়েছে।

    বিশেষজ্ঞদের মত

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, এ রাজ্যে টিবির প্রধান চ্যালেঞ্জ অসম্পূর্ণ চিকিৎসা। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যক্ষ্মা রোগী চিকিৎসা সম্পূর্ণ করান না। তাই প্রাথমিকভাবে সুস্থ হলেও পরবর্তীকালে ফের আক্রান্ত হন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাঁরা মারা যান। তাই রোগী চিহ্নিত করে রেকর্ড রাখার উপরে কেন্দ্র সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে। শুধুমাত্র শহরের বড় হাসপাতাল নয়। গ্রামের একেবারে প্রাথমিক স্তরের স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে এই কাজ করার কথা বলেছে কেন্দ্র। খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বারবার টিবি মুক্ত ভারতের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন। তার জন্য কেন্দ্র প্রয়োজনীয় আর্থিক বরাদ্দও করেছে। প্রত্যেক রাজ্যকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রতি মাসে টিবি রোগীর হিসাব নির্ণয় করার জন্য। কিন্তু তারপরেও রাজ্য সরকারের ঢিলেঢালা মনোভাবের জন্য এ রাজ্যে টিবি সংক্রমণ বাড়ছে।

    আরও পড়ুন: ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান? খাদ্যতালিকায় রাখুন এই সাত সবজি

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, শুধু সাধারণ মানুষ নন, এই রোগে চিকিৎসকেরাও আক্রান্ত হচ্ছেন। রোগ চিহ্নিত হচ্ছে না। নভেম্বর মাসে শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালের এক চিকিৎসক পড়ুয়া টিবি আক্রান্ত হয়ে মারা যান।স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে শুধুমাত্র কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের ৬ জন পড়ুয়া চিকিৎসক যক্ষ্মা আক্রান্ত হয়েছেন। রোগী চিহ্নিতকরণের কাজ দ্রুত তৎপরতার সঙ্গে করতে না পারলে এই রোগ মুক্তি সম্ভব নয় বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।

    তবে টিবি মুক্তি প্রসঙ্গে রাজ্য সরকারের সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বেসরকারি হাসপাতাল কেন সময় মতো তথ্য পাঠাচ্ছে না, যারা তথ্য পাঠাচ্ছেন না, তাঁদের বিরুদ্ধে কেন স্বাস্থ্য দফতর কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না? সরকারি হাসপাতালে যাঁরা যক্ষ্মা চিকিৎসা করাতে আসছেন, তাঁরা সম্পূর্ণ চিকিৎসা করছে কি? সে বিষয় স্বাস্থ্য দফতর নিশ্চিত করতে পারছে কি? এই কোনও প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি স্বাস্থ্য দফতরের কর্তারা। তাঁদের বক্তব্য, পরিকল্পনা মাফিক কাজ চলছে। করোনা কালে টিবির বিষয়টি অবহেলা হয়েছিলো। কিন্তু এখন অত্যন্ত তৎপরতার সঙ্গে বিষয়টি দেখা হচ্ছে।

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হয়েছে বুধবার। এদিনই রাজ্যের বকেয়া টাকা মেটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারকে ফোন করে দ্রুত টাকা মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এদিকে, এরই মধ্যে ১৯ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বর্তমানে দিল্লিতে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। অধিবেশন চলায় দিল্লিতে রয়েছেন সুকান্তও। এহেন আবহে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চলেছেন সুকান্ত। রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, মনরেগার প্রকৃত শ্রমিকরা টাকা পান, এটা তাঁদের কাম্য। তবে কোনওভাবেই সেই টাকা যেন তৃণমূল নেতাদের পকেটে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে।

    টাকা বন্ধের কারণ…

    খরচের হিসেব না দেওয়ায় রাজ্যকে একশো দিনের কাজের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল কেন্দ্র। যার জেরে ব্যাপক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে মমতা সরকার। টাকার অভাবে গ্রামাঞ্চলে মুখ থুবড়ে পড়ে একশো দিনের কাজ প্রকল্প। অথচ সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। চাপে পড়ে যায় তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, হিসাব না মেটালে টাকা দেওয়া হবে না। টাকা চেয়ে কেন্দ্রের কাছে বারংবার আবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাতেও কাজ হয়নি। উল্টে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কেন্দ্রের টাকার ধার ধারেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    একশো দিনের প্রকল্পে টাকা না পেয়ে এতদিন কেন্দ্রকে নিশানা করছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন টাকা পাওয়ার খবর পেয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি। মমতা বলেন, আর্থিক বছর দু মাস বাকি থাকতে টাকা দিলে, সেটা কোনও কাজে আসে না। বলবে, আমরা টাকা দিয়েছি, ওরা কাজ করতে পারেনি। তাঁর প্রশ্ন, কীভাবে হবে? বরাত দিতে সময় লাগে না? কাজ তৈরি করতে সময় লাগে না? মমতা বলেন, সঠিক সময়ে টাকা দেওয়া দরকার। এটা তো এক ধরনের চালাকি! আর্থিক বছরের শেষে কিছু দিয়ে দাও। যেন ভিক্ষা দিচ্ছে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PMAY-G: আবাস যোজনার বরাদ্দ পেতে রাজ্যকে মানতে হচ্ছে কোন কোন শর্ত?

    PMAY-G: আবাস যোজনার বরাদ্দ পেতে রাজ্যকে মানতে হচ্ছে কোন কোন শর্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সপ্তাহেই প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ আবাস যোজনা প্রকল্পের (PMAY-G) আওতায় রাজ্যের আটকে থাকা ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ মঞ্জুর করেছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় প্রকল্পকে রাজ্যের নামে চালানো, প্রকল্পের লোগো পরিবর্তন করে দেওয়া সহ একাধিক বেনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল মমতা সরকারের বিরুদ্ধে। যে কারণে, রাজ্যের বকেয়া অর্থ প্রায় আট মাস আটকে রেখে দিয়েছিল কেন্দ্র। 

    এরপর, PMAY-G প্রকল্পে আটকে থাকা টাকা মুক্ত করতে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক হয়। দিল্লি গিয়ে বকেয়া অর্থের জন্য তদ্বির করে তৃণমূল প্রতিনিধিদল। গত জুন মাসে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন তৃণমূল সাংসদরা। সম্প্রতি, গিরিরাজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রীও। রাজ্য সরকারের তরফে মন্ত্রী বিস্তারিত তথ্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কাছে তুলে ধরেন। 

    রাজ্য কী জানিয়েছে?

    রাজ্যের তরফে লিখিত আকারে জানানো হয় এই মর্মে যে, কেন্দ্রের সব নির্দেশিকা সঠিক ও যথাযথভাবে মেনে চলা হবে। কেন্দ্রকে জানিয়ে দেওয়া হয় সব শর্ত মেনেই কাজ করছে রাজ্য সরকার। মুখ্যসচিবের মুচলেকা পেয়েই আবাস যোজনার বরাদ্দে অনুমোদন দেয় কেন্দ্র। দিল্লির স্পষ্ট বক্তব্য, কেন্দ্রীয় টাকায় তৈরি বাড়ি বাংলার আবাস যোজনা নাম দিয়ে চালানো যাবে না। কারণ মূল প্রকল্প, যেখানে কেন্দ্র ও রাজ্যে যৌথভাবে টাকা দেয় তার নাম প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (PMAY-G)। ওই যোজনায় কেন্দ্র ৬০ শতাংশ ও রাজ্য সরকার ৪০ শতাংশ টাকা দেয়। শর্ত মেনে রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা নাম দিয়েই প্রকল্প হবে। লিখিত আকারে জানানো হয় সেই কথা। এরপর মুচলেকা পেয়েই তবে রাজ্যের বকেয়া মেটাতে রাজি হয় কেন্দ্র। মঞ্জুর করা হয় ৮,২০০ কোটি টাকা। 

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রের থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮২০০ কোটি টাকা পেল রাজ্য

    কেন্দ্র কী জানিয়েছে?

    জানা গিয়েছে, এই (PMAY-G) প্রকল্পের আওতায় মোট ১১ লক্ষেরও বেশি বাড়ির জন্য এই টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে। তবে, অর্থ অনুমোদনের সঙ্গে একগুচ্ছ শর্ত আরোপ করা হয়েছে। যেমন কেন্দ্রের শর্ত, সময় মেনে বাড়ির কাজ করতে হবে, নইলে হবে জরিমানা। কেন্দ্রের সুস্পষ্ট বার্তা, নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করতে না-পারলে বাড়ি-পিছু জরিমানা করা হবে। জরিমানার টাকা কেটে নেওয়া হবে কেন্দ্রীয় বরাদ্দের প্রশাসনিক তহবিল থেকে। এছাড়া, আগামী তিন মাসের মধ্যেই ১১ লক্ষ ৩৭ হাজার বাড়ি তৈরির কাজ যে শেষ করে ফেলতে হবে। কেন্দ্রের স্পষ্ট কথা, অন্যথা হলে জরিমানা ধার্য করার পাশাপাশি ফের আটকে দেওয়া হবে টাকা। সব শর্তে রাজি হয়েছে রাজ্য। 

    কী কী শর্ত রাখা হয়েছে?

    শর্ত ১: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-গ্রামীণ (PMAY-G) রূপায়নের যে কাঠামো রয়েছে, তা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে রাজ্যকে।

    শর্ত ২: সময়মতো বাড়ি অনুমোদন ও কিস্তির টাকা বণ্টন নিশ্চিত করতে হবে রাজ্যকে। সংশ্লিষ্ট সুবিধাভোগীর হাতে রাজ্য যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যোজনা প্রকল্পের বাড়ির অনুমোদন ও সহায়তা মূল্যের প্রথম কিস্তির অর্থ বণ্টন না করতে পারে, তাহলে সেক্ষেত্রে মন্ত্রক পুনরায় লক্ষ্যমাত্রা প্রত্যাহার করার বিবেচনা করতে পারে। 

    শর্ত ৩: সময় মেনে কোষাগার থেকে প্রকল্পের অ্যাকাউন্টে রাজ্যকে তার নির্দিষ্ট ভাগের টাকা জমা করতে হবে। 

    শর্ত ৪: প্রকল্পের আওতায় তৈরি হওয়া বাড়িগুলোতে যোজনার নাম ও লোগো সঠিকভাবে নির্দিষ্ট গাইডলাইন মেনে লাগাতে হবে। এর কোনও প্রকার অন্যথা চলবে না। এটা ভিন্ন অন্য কোনও প্রকার লোগো বা ব্র্যান্ডিং লাগানোর অনুমতি নেই। 

    শর্ত ৫: যোজনায় তৈরি হওয়া বাড়িগুলোতে নিয়মিত সোশ্যাল অডিট প্রক্রিয়া চালাতে হবে। 

    শর্ত ৬: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের গাইডলাইন অনুযায়ী বিভিন্ন আধিকারিকরা এরিয়া অফিসার্স মোবাইল অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে নজর রাখবেন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Awas Yojana: কেন্দ্রের থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮২০০ কোটি টাকা পেল রাজ্য

    PM Awas Yojana: কেন্দ্রের থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮২০০ কোটি টাকা পেল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগেই এল বড় সুখবর। ৮ মাস পর প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) রাজ্যকে ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কেন্দ্রের। আজই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে রাজ্যকে এবিষয়ে জানানো হয়েছে। এতদিন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। ফলে কেন্দ্র থেকে টাকা পাঠানো বন্ধ হয়ে গিয়েছিল বলে সূত্রের খবর। কিন্তু এই টাকা ফের রাজ্যকে দেওয়া হলে এ নিয়েও জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনাতে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ পেল রাজ্য

    ৮ মাস পর কেন্দ্র থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) টাকা দেওয়া হল রাজ্যকে (PM Awas Yojana)। সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা মঞ্জুর করল মোদি সরকার। মোট ১১ লক্ষেরও বেশি বাড়ির জন্য এই টাকা বরাদ্দ করা হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে মোদি সরকারের এই টাকা বরাদ্দের ঘটনা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    একাধিক অভিযোগ রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে

    রাজ্য সরকারে বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ নিয়ে সরব হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি আগেই কেন্দ্রের কাছে অভিযোগ করেছিলেন যে, কেন্দ্রীয় প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PM Awas Yojana) নাম বদলে বাংলা আবাস নাম দিয়ে রাজ্য সরকার প্রচার করছিল। তাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দিয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। কখনও কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদল, আবার কখনও কেন্দ্রের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ, এমন একাধিক অভিযোগ জানিয়ে কখনও প্রধানমন্ত্রী, কখনও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে চিঠি লিখেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। আর এরপরেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা। আর আজ ৮ মাস পরে সেই টাকা মঞ্জুর করল মোদি সরকার। এছাড়াও সম্প্রতি, ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি হয়েছে এমন অভিযোগ এনে এতে CBI তদন্তের দাবি করেছিলেন ও এই নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থও হয়েছিলেন শুভেন্দু।

    উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা শুরু করা হয় (PM Awas Yojana)। এটি একটি কেন্দ্রীয় প্রকল্প। এটি ভারত সরকারের একটি প্রকল্প যার মাধ্যমে সমাজের অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল মানুষদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন প্রদান করা হয়। 

     

LinkedIn
Share