Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Calcutta High Court: আধাসেনায় ৪৬ হাজার নিয়োগে নির্দেশ দিল হাইকোর্ট, রোজগার মেলায় নিয়োগপত্র দিতে পারবেন মোদি!

    Calcutta High Court: আধাসেনায় ৪৬ হাজার নিয়োগে নির্দেশ দিল হাইকোর্ট, রোজগার মেলায় নিয়োগপত্র দিতে পারবেন মোদি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে আধাসামরিক বাহিনীতে ৪৬ হাজার ৬১৭ শূন্য পদে নিয়োগে সবুজ সঙ্কেত দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। মূল মামলাকারীরা পরবর্তী কালে যোগ্য বলে বিবেচিত হলে তাঁদের মেধা তালিকায় স্থান দিতে হবে।বৃহস্পতিবার বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী এবং পার্থসারথি চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, আধাসেনা বাহিনীর ওই নিয়োগের মেধাতালিকা প্রকাশ করা যাবে। ফলে, রোজগার মেলায় চাকরিপ্রার্থীদে নিয়োগপত্র দিতে পারবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)।  

    মামলাকারীদের কী বক্তব্য? (Calcutta High Court)

    গত বছর দেশ জুড়ে আধাসেনার ৪৬ হাজার ৬১৭ শূন্য পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেয় স্টাফ সিলেশন কমিশন (এসএসসি)। সেই মতো সারা দেশে তিন লক্ষের বেশি আবেদন জমা পড়ে। নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করে এসএসসি। পশ্চিমবঙ্গের কয়েক জন চাকরিপ্রার্থী তথা মামলাকারীদের বক্তব্য, আধাসেনার পদে চাকরি পেতে গেলে ১৭০ সেন্টিমিটার উচ্চতা হতে হবে বলে জানানো হয়। তাঁদের উচ্চতা ‘আধ সেন্টিমিটার’ কম রয়েছে, এই যুক্তিতে চাকরির সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। অথচ নিয়ম অনুযায়ী, ‘আধ সেন্টিমিটার’ উচ্চতা কম হলে ওই পদের যোগ্য বলে বিবেচনা করতে হয়। এরপরই আদালতে মামলা হয়। ওই মামলায় (Calcutta High Court) প্রথমে বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্য এবং পরে বিচারপতি অরিন্দম মুখোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ জানায়, ৩৮ জনের বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। তাঁদের পুনরায় নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সুযোগ দিতে হবে। তত দিন মেধাতালিকা প্রকাশ করতে পারবে না এসএসসি। সিঙ্গল বেঞ্চের ওই নির্দেশ পরিবর্তন করে দেয় ডিভিশন বেঞ্চ। দুই বিচারপতির বেঞ্চ জানায়, মেধাতালিকা প্রকাশ করা যাবে। নিয়োগ প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপে মামলাকারীরা উত্তীর্ণ হলে জায়গা পাবেন মেধাতালিকায়।

    আরও পড়ুন: চালিয়ে খেলছে শীত! কলকাতায় ১৩ ডিগ্রির ঘরে পারদ, বঙ্গে তাপমাত্রা নামল ১০-এর নিচে

    রোজগার মেলায় হবে নিয়োগ

    ২০২২ সাল থেকে কেন্দ্র রোজগার মেলার আয়োজন করে। ওই কর্মসূচিতে কেন্দ্রীয় চাকরি প্রাপকদের সরাসরি নিয়োগপত্র দেন প্রধানমন্ত্রী। আগামী ২৩ ডিসেম্বর ওই অনুষ্ঠান হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে আধাসামরিক বাহিনীর এই ৪৬ হাজার শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়ার কথা। বাকি দেশে হলেও এ রাজ্যে মামলার জটে নিয়োগপ্রক্রিয়া থমকে গিয়েছিল। সুযোগ না-পেয়ে কলকাতা হাই কোর্টে মামলা করেন ৩৮ জন। তাঁদের মামলায় (Calcutta High Court)সিঙ্গল বেঞ্চ জানায়, মামলাকারীদের বিষয়টি বিবেচনা না-করে ওই নিয়োগপ্রক্রিয়া চালিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে না। ১০ দিনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠান রয়েছে। এই অবস্থায় সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে তড়িঘড়ি ডিভিশন বেঞ্চে যায় কেন্দ্র। তারা দ্রুত শুনানির আর্জি জানায়। বৃহস্পতিবার ডিভিশন বেঞ্চ সেনাবাহিনীর ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ছাড়পত্র দেয়।

    কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল কী বললেন?

    কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল এএসজি অশোককুমার চক্রবর্তী বলেন, “সেনাবাহিনীর ওই নিয়োগের মেধাতালিকা প্রকাশ করা যাবে। আদালত (Calcutta High Court) নির্দেশ দিয়ে জানিয়েছে। এর ফলে ওই নিয়োগের আইনি জট কেটে গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নিয়োগপত্র দিতে পারবেন। সব মিলিয়ে এই রায় নিয়ে আমরা খুবই খুশি। তবে কোর্টের নির্দেশ মেনে মামলাকারীদের বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: বার বার নির্বাচন দেশে উন্নতির পথে বাধা, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিলে সায় মোদি মন্ত্রিসভার

    One Nation One Election: বার বার নির্বাচন দেশে উন্নতির পথে বাধা, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিলে সায় মোদি মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সভাপতিত্বে “এক দেশ, এক নির্বাচন” বিলে (One Nation One Election Bill) বৃহস্পতিবার অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। সূত্রের খবর, সংসদের চলমান শীতকালীন (Parliament Winter Session) অধিবেশনেই পেশ করা হবে এই বিল। প্রধানমন্ত্রী মোদি ধারাবাহিকভাবে একযোগে নির্বাচনের পক্ষে কথা বলেছেন। এই বিলকে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

    ‘এক দেশ, এক ভোট’ এর পক্ষে

    ‘এক দেশ, এক ভোট’ চালু করার জন্য বুধবারও জোরদার সওয়াল করেছেন কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। ঘন ঘন নির্বাচন হওয়ার কারণে দেশের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে বলে মনে করছেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘‘বার বার নির্বাচনের ফলে দেশের উন্নতির পথে বাধার সৃষ্টি হচ্ছে। দেশে কোনও না কোনও সময় কোথাও না কোথাও নির্বাচন হয়েই চলেছে। লোকসভা নির্বাচন হয়ে গেলে বিধানসভা নির্বাচন আসে। হরিয়ানা, জম্মু এবং কাশ্মীর, মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। সামনেই দিল্লিতে নির্বাচন রয়েছে। বারো মাস ধরেই নির্বাচনের প্রস্তুতি চলে কোনও কোনও রাজ্যে। এর ফলে দেশের বিকাশের পথে বাধার সৃষ্টি হচ্ছে।’’

    ঐতিহাসিক সংস্কার 

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ ব্যবস্থা চালু করার বিষয়ে বিজেপি অনেক দিন ধরেই আগ্রহী। লোকসভা ভোটের আগে বিজেপির নির্বাচনী ইস্তাহারেও এ বিষয়ে জোর দেওয়া হয়। এই নিয়ম কার্যকর হলে সারা দেশে একসঙ্গে লোকসভা, বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করবে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP) ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ ধারণাকে একটি ‘ঐতিহাসিক’ সংস্কার বলে অভিহিত করেছে। দলের মতে, এই বিল এলে সাশ্রয়ী শাসন ব্যবস্থার আরও উন্নতি হবে।  

    আরও পড়ুন: অশান্ত বাংলাদেশে জোর ধাক্কা পোশাক শিল্পে! ভারত হতে পারে বিশ্বের নয়া গন্তব্য

    ‘এক দেশ, এক ভোট’ কেন

    ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ (One Nation One Election Bill) ব্যবস্থা চালুর ব্যাপারে মোদি সরকারের যুক্তি, এই ব্যবস্থা চালু হলে ভোট প্রক্রিয়ার জন্য যে বড় অঙ্কের খরচ হয়, তা কমে যাবে। ভোটের আদর্শ আচরণবিধির জন্য বার বার সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ থমকে থাকবে না এবং তার সঙ্গে সরকারি কর্মীদের উপর থেকেও ভোটার তালিকা তৈরি ও ভোট সংক্রান্ত নানা কাজকর্মের চাপ কমবে। একসঙ্গে বিধানসভা এবং লোকসভার ভোট হলে ভোটের হার বাড়তে পারে বলেও মনে করছেন অনেকে। রাজনৈতিক দলগুলিও সারা বছর ভোটপ্রচারের ঝক্কি না থাকায় মানুষের কাজে অনেক বেশি মনোনিবেশ করতে পারবে। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কমিটি ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ সংক্রান্ত রিপোর্ট অনুমোদন করেছিল। বিশদে আলোচনার জন্য বিলটি যৌথ সংসদীয় কমিটি বা জেপিসিতে-ও পাঠানো হতে পারে বলে সূত্রের খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bima Sakhi Yojana: চালু করেছেন মোদি, এলআইসি বিমা সখী যোজনায় কীভাবে আবেদন করবেন?

    Bima Sakhi Yojana: চালু করেছেন মোদি, এলআইসি বিমা সখী যোজনায় কীভাবে আবেদন করবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এলআইসি (LIC) বিমা সখী যোজনা (Bima Sakhi Yojana) চালু হয়েছে। মহিলারা মাসিক ৭০০০ টাকা করে আর্থিক সহায়তা পেবেন। এই বিমা যোজনায় মহিলারা বিমা এজেন্ট হওয়ার সুযোগ পাবেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের নারী সমাজকে আরও সশক্ত করতে এই বিমা যোজনার পরিকল্পনা করেছেন। বিমাতে কীভাবে আবেদন করতে পারবেন জেনে নিন।

    কন্যাদের ক্ষমতায়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ (Bima Sakhi Yojana)

    বিমা সম্পর্কে নিজের এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমরা সারা দেশে মা, বোন এবং কন্যাদের ক্ষমতায়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই কর্মসূচির অংশ হিসাবে, মহিলারা বিমা এজেন্ট (বিমা সখী) হওয়ার সুযোগ পাবেন এবং প্রতি মাসে ৭০০০ টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা পাবেন। বিমা সখী যোজনার (LIC) প্রধান উদ্দেশ্য হল গ্রামীণ মহিলাদের কাজের সুযোগ এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান করা।’’

    আরও পড়ুনঃ “নীতীশ তো চোখের আরাম করতে যাচ্ছেন”, লালুর মন্তব্যে তুঙ্গে বিতর্ক

    বীমা সখী যোজনায় কী রয়েছে?

    এই বিমা সখী যোজনা হল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশন-এর একটি প্রধান প্রকল্প (Bima Sakhi Yojana)। এই প্রকল্প ১৮ থেকে ৭০ বছর বয়সি মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তবে তাঁদের ন্যূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা দশম শ্রেণি উত্তীর্ণ হতে হবে। মহিলাদের প্রশিক্ষণ দিতে তাঁদের আর্থিক বোঝাপড়াকে বাড়ানো হবে। সেই সঙ্গে কীভাবে বিমার গুরুত্ব বুঝতে হবে তাও বলা হবে। তিন বছর কাজ করার পর এজেন্ট হিসেবে নিয়োগ করা হবে।

    আবেদনকারীদের মানতে হবে এই শর্ত। যথা-

    ১>শুধুমাত্র মহিলা প্রার্থীরা বিমা সখী প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারেন।

    ২>মহিলা প্রার্থীদের কমপক্ষে দশম শ্রেণি পাস করতে হবে।

    ৩>তাঁদের বয়স ১৮ এবং ৭০ হতে হবে।

    ৪>তিন বছরের প্রশিক্ষণ পাওয়ার পর, তারা এলআইসি এজেন্ট হয়ে যাবেন এবং এলআইসির নিয়মিত কর্মচারী হবেন।

    ৫>স্কিমের সাফল্য নিশ্চিত করতে নির্বাচিত প্রার্থীদের বার্ষিক কর্মক্ষমতা লক্ষ্য পূরণ করতে হবে।

    বিমা সখী স্কিমে (LIC) অংশগ্রহণকারী মহিলারা তিন বছরের প্রশিক্ষণের সময় মোট ২ লাখ টাকার আর্থিক সুবিধা পাবেন। প্রথম বছর প্রতি মাসে ৭০০০ টাকা, দ্বিতীয় বছর প্রতি মাসে ৬০০০ টাকা এবং তৃতীয় বছর প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা করে পাবেন।

    বীমার জন্য কীভাবে আবেদন করবেন (Bima Sakhi Yojana)?

    ১>প্রথমে আপনাকে এলআইসি ইন্ডিয়ার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

    ২>হোম পেজের নীচে ‘বিমা সখীর জন্য এখানে ক্লিক করুন’ বিকল্পে ক্লিক করতে হবে।

    ৩>এই পাতায় আপনাকে নাম, জন্ম তারিখ, মোবাইল নম্বর, ইমেল আইডি এবং ঠিকানা সহ আপনার বিবরণ পূরণ করতে হবে।

    ৪>কোনও এলআইসি এজেন্ট, ডেভেলপমেন্ট অফিসার, কর্মচারী, বা মেডিক্যাল পরীক্ষক যুক্ত হলে তাঁদের বিশদ বিবরণ দিতে হবে।

    ৫>তারপর, ক্যাপচা কোড লিখে এবং ‘জমা’ বোতামে ক্লিক করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: শুধু রাজনীতির ময়দানেই নয়, র‍্যাম্পে হেঁটে নজর কাড়লেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: শুধু রাজনীতির ময়দানেই নয়, র‍্যাম্পে হেঁটে নজর কাড়লেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতির ময়দানে বিরোধীদের সব সময়েই প্রশ্নবাণে কাত করে থাকেন তিনি, এবার হাঁটছেন র‍্যাম্পে (Ramp Walking)! কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) র‍্যাম্পে হেঁটে নজর কেড়ে নিলেন দর্শকদের। কোনও প্রফেশনাল মডেল না হয়েও এদিন তাঁর হাঁটা এক অনন্য মাত্রা যোগ করেছে। প্রসঙ্গত তাঁর সঙ্গে ছিলেন আরেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির সাংসদ জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। দুই মন্ত্রী উত্তর-পূর্ব ভারতের ঐতিহ্য এবং স্টাইলিশ জ্যাকেট পরে মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বস্ত্রশিল্প এবং জিআই ট্যাগপ্রাপ্ত পণ্যগুলিকে প্রদর্শনের জন্য এই আয়োজন করা হয়েছিল এদিন।

    সাদা রঙের ব্লেজার (Sukanta Majumdar)

    রাজ্যের সাংসদ তথা দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) এখন রাজনীতির আঙ্গিনায় এক বিশেষ চরিত্র। তৃণমূলের দুর্নীতি থেকে তোষণ, সব অপকর্মের তীব্র সমালোচক তিনি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিত্ব এবং সেই সঙ্গে রাজ্য বিজেপির সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে তাঁর কর্মজীবন দারুণ ভাবে ব্যস্তময়। শনিবার নতুন দিল্লির ভারত মণ্ডপমে আয়োজিত অষ্টলক্ষ্মী মহোৎসবে ফ্যাশন শো (Ramp Walking)-তেই দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী র‍্যাম্পে হাঁটলেন। সুকান্তর এদিন পরনে পোশাক ছিল হালকা সাদা রঙের ব্লেজার, উপরে রুপলি সুতোর কাজ, গলায় লম্বা স্কার্ফ।

    “সুকান্তবাবুর সঙ্গে অনুষ্ঠানে যোগদান করতে পেরে গর্বিত”

    ভারতের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে এই ফ্যাশন শোয়ের (Ramp Walking) আয়োজন করা হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানে সামিল এবং র‍্যাম্পে হাঁটার অভিজ্ঞতার কথা বলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য (Sukanta Majumdar) সিন্ধিয়া বলেন, “সত্যই এই শো ভারতীয় সংস্কৃতি এবং উদ্ভাবনের একটি আদর্শ বিনিময়ের মাধ্যম। উত্তর-পূর্ব ভারতের পরম্পরাকে তুলে ধরতে ফ্যাশনের মাধ্যমে তুলে ধরতে দারুণ সময় কাটল। প্রত্যেক রাজ্যের নিজেস্ব শিল্পকে শিল্পীরা নিজের মতো করে তুলে ধরেছেন। আমার সহকর্মী সুকান্তবাবুর সঙ্গে অনুষ্ঠানে যোগদান করতে পেরে গর্বিত।” বিশ্বের দরবারে ভারতের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, কারুশিল্প তুলে ধরার প্রয়াস ছিল এই উৎসব। অসম, অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, মিজ়োরাম, ত্রিপুরা এবং সিকিমের সৌন্দর্য ও বৈচিত্রকে প্রদর্শিত করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুনঃ সাগরে সৃষ্টি হয়েছে নিম্নচাপ, রাজ্যে শীত উধাও হওয়ার পথে, ফের বৃষ্টির ইঙ্গিত

    উদ্বোধনী ভাষণ দেন মোদি

    নরেন্দ্র মোদি এদিন অনুষ্ঠানের উদ্বোধনের ভাষণ দিতে গিয়ে বলেন, “গত এক দশকে আমরা উত্তর-পূর্বে ভারতের উন্নয়নের যাত্রা দ্রুত লক্ষ্য করেছি। তবে এই যাত্রা খুব সহজ ছিল না। রাজ্যগুলিকে ভারতের উন্নয়নে সামিল করার জন্য আমরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েছি। আমার বিশ্বাস আগামী দিনে মুম্বই, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই এবং হায়দরাবাদের মতো উত্তর-পূর্ব ভারতের গুয়াহাটি, শিলং, ইম্ফল, ইটানগর এবং আইজলেও উন্নয়নের মডেল প্রতিফলিত হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বিএপিএসের স্বেচ্ছাসেবীদের অবদান বিশাল অনুপ্রেরণার উৎস, যা ভোলার নয়, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: বিএপিএসের স্বেচ্ছাসেবীদের অবদান বিশাল অনুপ্রেরণার উৎস, যা ভোলার নয়, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বোচাসনবাসি শ্রী অক্ষর পুরুষোত্তম স্বামীনারায়ণ” (বিএপিএস) সংস্থার স্বেচ্ছাসেবকরা (Religious Groups Volunteers) তাঁদের নিঃস্বার্থ সেবার মাধ্যমে সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছেন।” শনিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ভারতীয় সংস্কৃতিতে সেবাকে সবচেয়ে বড় ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টিরও উল্লেখ করেন তিনি।

    অনুপ্রেরণার উৎস (PM Modi)

    এদিন আমেদাবাদে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে কার্যকার সুবর্ণ মহোৎসবে ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বিএপিএসের স্বেচ্ছাসেবকরা সমাজের সবচেয়ে প্রান্তিক মানুষকে ক্ষমতায়িত করছেন, যা মানুষের জন্য এক বিশাল অনুপ্রেরণার উৎস।” তিনি মনে করিয়ে দেন, ফেব্রুয়ারি ২০২২-এ সংঘাত শুরু হওয়ার পর ইউক্রেন থেকে সরিয়ে আনা ছাত্রদের সহায়তায় বিএপিএসের উদ্যোগগুলি উল্লেখযোগ্য ছিল।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন ইউক্রেনে যুদ্ধ বাড়তে শুরু করেছিল, তখন ভারত সরকার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে আটকে পড়া ভারতীয়দের সরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপরে, বিপুল সংখ্যক ভারতীয় পোল্যান্ডে পৌঁছাতে শুরু করে। কিন্তু যুদ্ধের পরিবেশে পোল্যান্ডে পৌঁছে যাওয়া ভারতীয়দের জন্য সর্বোচ্চ সাহায্য কীভাবে প্রদান করা যায়, তা চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।” তিনি বলেন, “সেই সময় আমি বিএপিএসের একজন সাধুর সঙ্গে কথা বলি এবং আমি মনে করি এটা রাত ১২ বা ১টা ছিল। আমি তাঁকে অনুরোধ করি যে, পোল্যান্ডে পৌঁছানো বিপুল সংখ্যক ভারতীয়কে সাহায্য করার জন্য আপনার সমর্থন প্রয়োজন এবং আমি দেখেছি কীভাবে আপনার সংস্থা সারা ইউরোপের বিএপিএস কর্মীদের একরাতে একত্রিত করেছিল।”

    আরও পড়ুন: “ভারতকে টুকরো টুকরো করব, মানচিত্র বদলে দেবো”, মিছিল করে ঢাকায় বেলাগাম স্লোগান

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমাদের সংস্কৃতিতে সেবা সর্বোচ্চ ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি শুধুমাত্র কথার কথা নয়, বরং এটি জীবনের একটি মূল্যবোধ।” তিনি বলেন, “আমি আনন্দিত যে হাজার হাজার বিএপিএস স্বেচ্ছাসেবক নিষ্ঠা এবং আন্তরিকতার সঙ্গে সেবা কার্যক্রমে নিযুক্ত রয়েছেন, যা কোনও সংগঠনের জন্য একটি বড় পাওনা। আমি আপনাদের অভিনন্দন জানাই এবং আমার শুভকামনা জানাই।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিএপিএস স্বেচ্ছাসেবকরা তাঁদের নিঃস্বার্থ সেবার মাধ্যমে সারা বিশ্বে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছেন। গভীর নিষ্ঠার সঙ্গে তাঁরা সমাজের সবচেয়ে প্রান্তিক মানুষদের ক্ষমতায়িত করছেন (Religious Groups Volunteers)। এটি আপনাদের অনুপ্রেরণার, সম্মানের এবং গভীর শ্রদ্ধার এক উৎস করে তুলেছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    PM Modi: ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবধান মাত্র এগারো দিনের। ফের প্রাণনাশের হুমকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi)। বোমা বিস্ফোরণে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি বার্তা (Death Threat) পেল পুলিশ। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীকে খুনের হুমকি দিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ পেয়েছে মুম্বই পুলিশ। প্রসঙ্গত, এর আগে ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের কাছে। 

    কী বলছে পুলিশ? (PM Modi)

    পুলিশ সূত্রে খবর, এদিন যে নম্বরটি থেকে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তাটি এসেছে, সেটি রাজস্থানের আজমিরের। যার নম্বর থেকে হুমকি এসেছে, তাকে ধরতে পুলিশের একটি দল রওনা দিয়েছে আজমিরের উদ্দেশে। জানা গিয়েছে, এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে খুনের হুমকি বার্তায় দুজন আইএসআই এজেন্টের কথা জানানো হয়। আরও জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে নিশানা করে বোমা বিস্ফোরণের ছক কষা হচ্ছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, এই মেসেজ যে পাঠিয়েছে, হয় সে মানসিকভাবে অসুস্থ, আর নয়তো সে মদ্যপ অবস্থায় এই মেসেজ পাঠিয়েছে।

    হুমকি এসেছিল আগেও

    গত ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে ফোন এসেছিল মুম্বই পুলিশের প্রধান কন্ট্রোল রুমে। পরের দিনই বছর চৌত্রিশের এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। ফোন কলারের লোকেশন ট্র্যাক করে এক মহিলাকে আটক করে পুলিশ। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, নিছক মজার ছলেই সে এই হুমকি ফোন করেছিল। তার পর এল এদিনের (PM Modi) ফোন।

    আরও পড়ুন: হিন্দু বিক্ষোভের জের, অন্তর্বাস থেকে ভগবান গণেশের ছবি সরাল ওয়ালমার্ট

    বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর লাগাতার হামলা ও নির্যাতনের আবহে এই হুমকিবার্তাকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলি। প্রসঙ্গত, কয়েক দিন ধরে আজমিরের খাজা মইনুদ্দিন চিস্তির মুঘল আমলের দরগা শিবমন্দির ছিল বলে বিতর্ক ছড়িয়েছে। বিষয়টি গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। তার পরেও নেই হুমকি ফোন আসার বিরাম। প্রসঙ্গত, মুম্বই ট্রাফিক পুলিশের কাছেই আগে এসেছিল এক (Death Threat) বিমানে ও বিমানবন্দরে বোমা রাখার মেসেজ এসেছিল (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ভারতের প্রধানমন্ত্রীই ভরসা! মোদির সঙ্গে দেখা করতে চান বাংলাদেশের হিন্দুরা

    Bangladesh: ভারতের প্রধানমন্ত্রীই ভরসা! মোদির সঙ্গে দেখা করতে চান বাংলাদেশের হিন্দুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ। প্রাণভয়ে ঘুম ছুটেছে হিন্দুদের। নানা কাজে ভারতে এসে, সেই উদ্বেগের কথাই শোনালেন বাংলাদেশের নাগরিকরা। বিশিষ্টজন থেকে ছাপোষা গৃহবধূ বাংলাদেশের (Bangladesh) বর্তমান পরিস্থিতিতে, আতঙ্কে রয়েছেন সবাই। মহম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের তরফে, মুখে অনেক সাফাই দেওয়া হলেও, পরিস্থিতি যে মোটেই ভালো নয়, তা উঠে আসছে ভারতে আসা বাংলাদেশের নাগরিকদের মুখেই। পাশে দাঁড়ানোর আর্জি জানিয়ে ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করতে পারেন বাংলাদেশের হিন্দুরা। সেই খবর পেয়েই কি ইসকন ভক্তদের সীমান্ত পারে বাধা দেয় বাংলাদেশ প্রশাসন? এমনই সম্ভাবনার কথা উঠে আসছে পেট্রাপোল সীমান্তে।

    ইসকন ভক্ত ও সন্ন্যাসীকে সীমান্তে বাধা! (Bangladesh)

    সোমবার সীমান্ত পার করে বাংলাদেশের (Bangladesh) বেনাপোল থেকে ভারতে ঢোকেন বেশ কয়েকজন হিন্দু। তাঁদের মুখে শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাতের ইচ্ছার কথা। তবে কার সাহায্যে, কীভাবে তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চান, তা এখনও স্পষ্ট নয়। এর আগে গত শুক্র এবং শনিবার বাংলাদেশের বেনাপোল চেকপোস্টে মোট ৮০ জন ইসকন ভক্ত ও সন্ন্যাসীকে সীমান্ত পার করে ভারতে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু, কোনও বৈধ নথি না থাকা সত্বেও বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার তাদের সীমান্ত পার করতে বাধা দিচ্ছে তা স্পষ্টভাবে জানা যায়নি। বাংলাদেশের অভিবাসন দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছিলেন, যাদের বাধা দেওয়া হয়েছে তাদের গতিবিধি সন্দেহজনক। কিন্তু উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এই যুক্তি গ্রহণযোগ্য মনে হয়নি অনেকের কাছেই। সোমবার কিছুটা স্পষ্ট হল ইসকন ভক্তদের বাধা দেওয়ার কারণ। সোমবার সকাল থেকে ফের শুরু হয়েছে পেট্রাপোল সীমান্তে পারাপার। বাংলাদেশ সরকারের বাধা পেরিয়ে ভারতে ঢুকতে পেরেছেন কয়েকজন বাংলাদেশি হিন্দু ও ইসকন ভক্ত। আর সংবাদমাধ্যমকে তাঁরা জানিয়েছেন সে দেশে হিন্দুদের ওপর চরম অত্যাচারের কথা।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দুদের নিরাপত্তার দাবিতে পেট্রাপোল সীমান্তে আজ প্রতিবাদ-সভা শুভেন্দুর

    মোদির সঙ্গে সাক্ষাতের ইচ্ছা

    এক হিন্দু মহিলা (Bangladesh) বলেন, “আমাদের ওপর ওদেশে চরম অত্যাচার করছে। ঘরবাড়ি ভাঙচুর করছে। পুজোআচ্চা বন্ধ করে – দিয়েছে। শঙ্খ বাজানো যাবে না, ঢাক ঢোল বাজানো যাবে না। মুসলমানদের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। ঘরে দরজা দিয়ে বসে থাকতে হবে। তার মধ্যেই এদেশে এসেছি। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে বাংলাদেশে হিন্দুদের অবস্থার কথা পৌঁছে দিতে চাই। আশা করি সফল হব।গোপালগঞ্জের বাসিন্দা কাকুতি বৈরাগী। চিকিৎসা করাতে ভারতে এসেছেন। কিন্তু, নিজের দেশকেই আর নিরাপদ মনে করতে পারছেন না তিনি। তাঁর কথায়, ‘চুরি-ডাকাতি এগুলো বেড়ে গেছে অনেকটা। ঘুমানো যায় না। পাহারা দিতে হয়। অনেকটা আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি। এই বুঝি মারা যাই। এই বুঝি আগুন দিয়ে দেয় বাড়িতে।’ তিনি বলেন, “ওখানে মুসলমানদেরই বেশি আক্রোশ। দেখেছি মূর্তি ভাঙচুর। রাস্তাঘাটে বেরনো যায় না। ভয়ে থাকতে হয়, মহিলা মানুষ, কী দিয়ে কী হয়ে যায়, এরকম আতঙ্কে আছি।” সবার একটাই প্রশ্ন, কবে আবার শান্ত হবে সোনার বাংলা? সবার একটাই প্রার্থনা, শান্তি ফিরুক বাংলাদেশে। থেমে যাক অশান্তির ঝড়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jim Rogers: “মোদি অনেক ভালো কাজ করেছেন”, বললেন আন্তর্জাতিক লগ্নিকারী জিম রজার্স

    Jim Rogers: “মোদি অনেক ভালো কাজ করেছেন”, বললেন আন্তর্জাতিক লগ্নিকারী জিম রজার্স

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মোদি (PM Modi) সাহেব অনেক ভালো কথা বলেছেন এবং তিনি কিছু ভালো কাজ করেছেন।” কথাগুলি বললেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক অভিজ্ঞ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারী জিম রজার্স (Jim Rogers)। গ্লোবাল বাজার বিশ্লেষণে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিভঙ্গির জন্যও পরিচিত তিনি। তিনি ভারতের প্রবৃদ্ধি এবং গত দশ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশের উন্নতির বিষয়ে তাঁর দক্ষতা এবং কৌশলগত অন্তর্দৃষ্টির জন্যও সুপরিচিত।

    আশাবাদী রজার্স (Jim Rogers)

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতের অর্থনৈতিক গতিপথ নিয়ে আশা প্রকাশ করেন রজার্স। গত দশকে সরকারের প্রচেষ্টার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি। ভারতের অর্থনৈতিক শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে ধারণা পরিবর্তনের ইঙ্গিতও দিয়েছেন তিনি। রজার্স বলেন, “অনেক দশক ধরে দিল্লি অনেক ভালো বিষয় নিয়ে কথা বলেছে। কিন্তু তারা সত্যিই তা বাস্তবে প্রয়োগ করেনি। আমার কখনও মনে হয়নি যে দিল্লি অর্থনীতি বুঝেছে এবং কী হওয়া উচিত, তা উপলব্ধি করেছে।”

    কী বললেন রজার্স?

    রজার্স বর্তমান সরকারের অধীনে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি (Jim Rogers) বলেন, ‘‘এখন, জীবনে প্রথম বারের মতো আমি মনে হচ্ছে যে, দিল্লি এটা (অর্থনীতি) বুঝছে এবং তারা সত্যিই এটি বাস্তবায়ন করতে চায়, এবং পরিস্থিতি আরও ভালো হবে।’’ তিনি ভারতের অর্থনৈতিক সংস্কার ও প্রবৃদ্ধি কৌশল সম্পর্কে নতুন করে আশার আলোর কথা শোনান। প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মোদি সরকার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সংস্কার বাস্তবায়ন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে পণ্য ও পরিষেবা কর, দেউলিয়া ও দেউলিয়া আইন, এবং ব্যবসা পরিচালনা উন্নত করার লক্ষ্যে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ।

    আরও পড়ুন: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    মোদি সরকারের এই সব পদক্ষেপের সুফলও ফলেছে। ২০১৪ সালের আগে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারত। মোদি জমানায় সেই দেশই উঠে এসেছে পাঁচ নম্বরে। দীর্ঘকাল এই জায়গাটা ধরে রেখেছিল ব্রিটেন। সেই রাজার দেশকে নীচে নামিয়ে পঞ্চম স্থানটি দখল করেছে মোদির (PM Modi) ভারত। বিশেষজ্ঞদের মতে, অচিরেই ভারত উঠে আসবে ওই তালিকার তিন নম্বরে (Jim Rogers)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: ‘পরিবারের যত্ন নিন’, ওড়িশায় দলীয় বৈঠকে কর্মীদের ‘পরামর্শ’ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবারের যত্ন নেওয়া, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা এবং একটি ভালো সামাজিক জীবন যাপন করা — ওড়িশায় দলীয় নেতা-কর্মীদের এই তিন মন্ত্র দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শুক্রবার বিজেপির বিধায়ক, সাংসদ এবং রাজ্যের দলীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে ঘণ্টা দুয়েক ধরে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি এই বার্তা দেন। এদিন বৈঠকে প্রথমেই প্রধানমন্ত্রী উপস্থিত নেতাদের জিজ্ঞেস করেন সম্প্রতি কে কে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বেশিরভাগ নেতাই বলেন, তাঁরা কোভিড-১৯ অতিমারির সময় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কোভিড-সম্পর্কিত বিষয়ে নয়, অন্য কোনও অসুস্থতার কারণে।”

    কী জানতে চাইলেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী আরও জানতে চান, ব্যস্ত রাজনৈতিক সময়সূচির মধ্যেও তাঁরা কি নিজেদের পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের যত্ন নেন। বৈঠকে উপস্থিত এক বিজেপি নেতা বলেন, “আমাদের সবচেয়ে বেশি ছুঁয়ে গিয়েছিল যখন তিনি জানতে চাইলেন, আমাদের যদি অবিবাহিত বোন থাকে এবং তাদের বিয়ে দেরি হচ্ছে, তবে এর কারণ কি আমরা পরিবারকে যথেষ্ট সময় দিচ্ছি না। প্রধানমন্ত্রী আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন, রাজনীতি থেকে কিছুদিনের জন্য বিরতি নিয়ে পরিবারের প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালন করতে। তিনি আমাদের বলেন, রাজনৈতিক অঙ্গীকার ও দায়িত্বের আগে পরিবারকে অগ্রাধিকার দিতে।”

    কী বলছেন বিজেপি নেতা?

    অন্য এক বিজেপি নেতা বলেন, “আমরা কখনওই আশা করিনি যে তিনি (PM Modi) বৈঠকটি এতটা ইনফরমাল করবেন। তিনি অভিভাবকের মতো কথা বলেছেন। এটি মূলত একটি ইনফরমাল আলোচনা ছিল।” এদিনের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জনগণের মনোযোগ সবসময় আপনাদের দিকে থাকে, কারণ আপনারা তাঁদের নির্বাচিত প্রতিনিধি। আপনাদের ওপর সব সময় নজর রাখা হয়। তাই জনগণের সঙ্গে আচরণ করার সময় বিশেষ করে সামাজিক মাধ্যমের যুগে আরও সতর্ক থাকতে হবে। আপনি যা বলবেন, তা বলার আগে চিন্তা করুন। আপনার একটি ছোট ভুলের বড় মাশুল আপনাকে দিতে হতে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘‘দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন বিরোধীরা’’, ওড়িশায় তীব্র আক্রমণ মোদির

    গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নিজের অভিজ্ঞতাও এদিন শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “রাজ্যে মেয়েদের শিক্ষা দেশের মধ্যে ২০তম স্থানে ছিল। আমি এটিকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম। আমি আমার মন্ত্রিসভার সহকর্মীদের একত্রিত করেছিলাম। বিধায়ক ও দলীয় কর্মীরা সেই সব গ্রামে গিয়েছিলেন, যেখানে মেয়েদের স্কুল ছেড়ে দেওয়ার হার খুব বেশি ছিল। আমাদের প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ হয়েছিল (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Odisha: ওড়িশায় প্রথম! শুক্রবার বসছে সর্বভারতীয় ডিজি-আইজি সম্মেলন, যোগ দেবেন মোদি-শাহ

    Odisha: ওড়িশায় প্রথম! শুক্রবার বসছে সর্বভারতীয় ডিজি-আইজি সম্মেলন, যোগ দেবেন মোদি-শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৯ নভেম্বর, শুক্রবার থেকে ভুবনেশ্বরে ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ এবং ইন্সপেক্টর জেনারেল অফ পুলিশের সর্বভারতীয় সম্মেলন (All India DG-IG Police conference) আয়োজিত হতে চলেছে। এই সম্মেলন ৩ দিন ধরে চলবে। ওড়িশা (Odisha) প্রথমবার এই ধরনের সম্মেলনের আয়োজন করছে। এই সম্মেলনে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    কী হবে সম্মেলনে (All India DG-IG Police conference)

    এই সম্মেলনে সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ ছাড়াও সিআরপিএফ, ‘র’, এনএসজি, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো এবং এসপিজি-র প্রধানরা উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ছাড়াও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালেরও সম্মেলনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। ডিজিপিদের সম্মেলনে অন্যান্য বিষয়গুলির মধ্যে অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, সাইবার ক্রাইম, মাওবাদী ঝুঁকি, এআই সরঞ্জামগুলির দ্বারা সৃষ্ট চ্যালেঞ্জ এবং সন্ত্রাসবাদের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। সম্মেলনের মূল অ্যাজেন্ডা হল জাতীয় নিরাপত্তা ও পুলিশের কার্যক্রমের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা।

    আরও পড়ুন: শুক্রযান, চন্দ্রযান ৪, গগনযান অভিযান ও মহাকাশ স্টেশন উদ্বোধনের সময়সূচি প্রকাশ ইসরোর

    ওড়িশার (Odisha) কাছে গর্বের

    এ বিষয়ে এক প্রেস বিবৃতিতে ওড়িশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীর ডিজি-আইজি সম্মেলনে অংশগ্রহণ ও ভুবনেশ্বরে এই সম্মেলন আয়োজন, ওড়িশার জন্য একটি গর্বের মুহূর্ত।’’ তিনি আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী মোদির এই সফর রাজ্যের উন্নয়নে নতুন সুযোগের সৃষ্টি করবে। তাঁর কথায়, ‘‘এটি ওড়িশার (Odisha) উন্নয়ন যাত্রায় একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে। রাজ্যের জন্য আরও বেশি সুযোগ নিয়ে আসবে।’’ মন্তব্য করেন মন্ত্রী। হরিচন্দন জানান, এই সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি ২৯ নভেম্বর সন্ধ্যায় ভুবনেশ্বরে পৌঁছবেন এবং ১ ডিসেম্বর দুপুর পর্যন্ত থাকবেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (NSA) অজিত ডোভাল, ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর (IB) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজ্য ডিজিপি-রা, সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স (CRPF) এর মহানির্দেশক, রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (R&AW), ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (NSG), এবং স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ (SPG)-এর প্রধানরা সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share