Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Shahbaz Sharif: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    Shahbaz Sharif: “যুদ্ধ নয়, এবার শান্তি চাই”, কাশ্মীর নিয়ে মোদিকে আলোচনায় বসার বার্তা দিলেন শাহবাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুদ্ধ নয়, এবারে শান্তি চায় পাকিস্তান, এমনটাই জানালেন পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ (Shahbaz Sharif)। ভারতের সঙ্গে তিন-তিনবার যুদ্ধ করে যথেষ্ট শিক্ষা পেয়েছে পাকিস্তান। তাই এবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৎ ভাবে এবং বিশদে আলোচনায় বসতে চান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। কারণ এই যুদ্ধের ফলে উন্নয়ন তো দূর, বেড়েছে বেকারত্ব, দেশটি আরও দুঃস্থ হয়ে পড়েছে। ফলে এবারে ভারতকে শান্তির প্রস্তাব দিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে কথা বলতে চান। সম্প্রতি একটি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: নেতাজি জন্ম-জয়ন্তী পালন! কালই রাজ্যে আসছেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    মোদিকে শান্তির বার্তা শাহবাজের

    সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী (Shahbaz Sharif) বলেছেন, “ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমাদের যথেষ্ট শিক্ষা হয়েছে। ঠেকে শিখেছিই বলা চলে। ৩টি যুদ্ধের জেরে প্রায় দেউলিয়া হয়ে যেতে বসেছে পাকিস্তান। তাই আর যুদ্ধ নয়, এ বার পাকিস্তান শান্তি চায়।” তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে কাশ্মীর সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কথা বলতে চান। তিনি বলেন, “ভারতীয় নেতৃত্বকে আমি বলতে চাই, আসুন আমরা একসঙ্গে বসে এক টেবিলে আমাদের যত গুরুতর সমস্যা রয়েছে, তা নিয়ে কথা বলি। কাশ্মীরের মত সমস্যাগুলির সমাধান করি। কারণ আমরা শান্তির বার্তা নিয়ে অগ্রগতি করব, না কি এই ঝগড়া এবং অশান্তি চালিয়ে নিয়ে যাব, তা পুরোপুরি আমাদের উপর নির্ভর করে।” তিনি জানিয়েছেন, ভারত ও পাকিস্তান দু’টি দেশই পরমাণু শক্তিধর। ফলে যুদ্ধ বাঁধলে দুই দেশের কী পরিণতি হতে পারে তা ভেবেও চিন্তিত পাক প্রধানমন্ত্রী।

    যখন পাকিস্তানের এই পরিস্থিতি, তখন সাক্ষাৎকারে শরিফ মন্তব্য করেছেন, যে দেশ পারমাণবিক শক্তিতে বলীয়ান, তাদের অর্থনীতি বাঁচানোর জন্য এভাবে ভিক্ষে করা লজ্জার। বিভিন্ন দেশের কাছে ঋণ চাওয়া নিয়ে এমন মন্তব্য করেন।

    সম্প্রতি পাকিস্তানের একটি বহুল প্রচারিত ইংরেজি সংবাদপত্রে একটি প্রতিবেদন বেরোয়। সেই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, যেখানে ভারতের দিনে দিনে অগ্রগতি হচ্ছে, সেখানে পাকিস্তান ক্রমশ আরও গভীর অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে তলিয়ে যাচ্ছে এবং শরিফকে বিশ্বের দরবারে কার্যত ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে যেতে হচ্ছে। এটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, শরিফ (Shahbaz Sharif) যাতে দ্রুত পাক অর্থনীতিকে মজবুত করার দিকে জোর দেন। অন্যদিকে ভারত যে ২০৩৭ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে ওঠায় নজর দিয়েছে, সেকথাও বলা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Narendra Modi: ‘রাষ্ট্রসংঘ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের সংস্কার প্রয়োজন’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: ‘রাষ্ট্রসংঘ, বিশ্ব ব্যাঙ্ক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের সংস্কার প্রয়োজন’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি আন্তর্জাতিক কণ্ঠস্বর হিসেবে ভবিষ্যতে আমাদের একটি বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। মানবতার তিন চতুর্থাংশ আমাদের দেশে বাস করে। বিশ্বের উন্নতির জন্য আমাদেরও সমান কণ্ঠস্বর থাকা উচিত। ভয়েস অফ গ্লোবাল সাউথ সামিটের উদ্বোধন করতে গিয়ে এ কথা বলেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। আর দ্বিতীয় তথা শেষ দিনের সমাপ্তি ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রসংঘ (UN), বিশ্বব্যাঙ্ক এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) সংস্কার সাধন করা প্রয়োজন। তিনি বলেন,আন্তর্জাতিক স্থলভাগের দৃশ্যপট পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় উন্নতিকামী বিশ্বের উদ্বেগ বাড়ছে। উন্নয়ন, বিকাশ আমাদের সর্ব প্রথম লক্ষ্য। অথচ ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে আমরা সেই লক্ষ্য থেকে সরে গিয়েছি। যার কারণে তামাম বিশ্বে বেড়ে গিয়েছে খাদ্য, জ্বালানি, রাসায়নিক সার ও অন্যন্য জিনিসপত্রের দাম।

    মোদি উবাচ…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের প্রধান আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর সংস্কার সাধন প্রয়োজন। এর মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ, ব্রেট্টন উডস ইনসটিটিউশনস (বিশ্ব ব্যাঙ্ক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার)। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সংস্কার সাধন প্রয়োজন উন্নতিকামী দেশগুলির স্বার্থেই। এগুলি একবিংশ শতাব্দীর বাস্তবতাকে প্রতিফলিত করে। তিনি বলেন, ভারত যে জি-২০-র সভাপতিত্বের সুযোগ পেয়েছে, সেখান থেকে চেষ্টা করা হবে গ্লোবাল সাউথের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলি তুলে ধরার।

    আরও পড়ুুন: অভিযোগ করেছিলেন শুভেন্দু, মিড-ডে মিলের ‘পর্যালোচনা’ করতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রীয় দল

    করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে একশোটিরও বেশি দেশকে কোভিড টিকা দিয়ে সাহায্য করেছে ভারত। তাই প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) আরোগ্য মৈত্রী প্রজেক্ট চালু করার আশ্বাসও দেন। মোদি বলেন, গ্লোবাল সাউথ ইয়ং ডিপ্লম্যাটস ফোরামে আমাদের বিদেশ মন্ত্রকের ইয়ুথফুল অফিসারদের যুক্ত করার প্রস্তাব দিচ্ছি। তিনি বলেন, উন্নতিকামী দেশগুলির পড়ুয়ারা যাতে ভারতে উচ্চশিক্ষা নিতে পারে, তাই চালু করা হবে ভারত গ্লোবাল সাউথ স্কলারশিপ। গ্লোবাল সাউথ সেন্টার অফ এক্সেলেন্স প্রতিষ্ঠার কথাও এদিন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তিনি বলেন, এটা ঘোষণা করতে পেরে আমি আনন্দিত যে ভারত গ্লোবাল সাউথ সেন্টার অফ এক্সেলেন্স স্থাপন করবে। গ্লোবাল সাউথের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির ছেলেমেয়েরা এখানে গবেষণা করতে পারবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা স্পেস টেকনলজি ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে পদক্ষেপ করেছি। তিনি বলেন, আমরা গ্লোবাল সাউথ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ইনিশিয়েটিভ চালু করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    PM Modi: ‘লড়াই চলবে’, বঙ্গ বিজেপির প্রশংসা করে জানিয়ে দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যেভাবে বাংলায় বিজেপি (BJP) কর্মীরা লড়াই করছেন, তা প্রশংসনীয়। সোমবার বঙ্গ বিজেপির কর্মীদের এই ভাষায়ই প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই সঙ্গে তিনি বলেন, লড়াই চলবে। দিল্লিতে জাতীয় কর্ম সমিতির বৈঠকে এই বার্তাই দেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপির একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, সারা দেশের নেতাদের সামনে এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলার কর্মী-সমর্থকদের যতই প্রশংসা করা হোক সেটা যথেষ্ট হবে না। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বিজেপির বঙ্গ ব্রিগেড যে নিরন্তর লড়াই করে চলেছেন, এদিন সারা দেশের নেতাদের সামনে মূলত সেটাই তুলে ধরতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক…

    সোমবার দিল্লির এনডিএমসি কনভেনশন সেন্টারে দুদিন ব্যাপী দলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের প্রথম দিনে অন্যান্য রাজ্যের নেতাদের মতোই বলতে উঠেছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বাংলায় ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে বলতে ওঠেন তিনি। ২০২১ সালে রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে বিরোধীদের ওপর হিংসার ঘটনা ঘটেই চলেছে বলে অভিযোগ। আক্রান্তদের সিংহভাগই বিজেপির। ভোটের আগে হামলার ঘটনা অল্পবিস্তর ঘটলেও, ২ মে ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকে বিরোধীদের ওপর আক্রমণ চরমে উঠেছে। এ সবেরই নেপথ্যে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। সূত্রের খবর, এদিন জাতীয় কর্ম সমিতির বৈঠকে পরিসংখ্যান দিয়ে এ সব তথ্য তুলে ধরেছিলেন সুকান্ত।

    আরও পড়ুুন: “পিঠের চামড়া তুলে নেবে…”, শুভেন্দুর বিরুদ্ধে বেলাগাম বাঁকুড়ার তৃণমূল নেতা, পাল্টা বিজেপি

    জানা গিয়েছে, সুকান্তের বক্তব্য মাঝপথে থামিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তার পরেই তাঁর মুখে শোনা যায় বঙ্গ বিজেপির ভূয়সী প্রশংসা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলায় যেভাবে কার্যকর্তাদের ওপর হামলা হয়েছে, তা নজির বিহীন। বাংলার বর্তমান সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক অবস্থা সেই দৃষ্টিভঙ্গী থেকেই বিচার করতে হবে। এর পরেই তিনি বলেন, ঠিক সেই কারণেই বাংলার কার্যকর্তাদের যতই অভিবাদন দেওয়া হোক না কেন, তা কম হবে। পরে বলেন, লড়াই চলবে। এদিন ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে রোড শো করেন প্রধানমন্ত্রী। রোড শো শুরু হয়েছিল প্যাটেল চক এলাকায়। শেষ হয় কনভেনশন সেন্টারে গিয়ে। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ওই বৈঠকে যোগ দেন অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, নিতিন গড়কড়ি, জেপি নাড্ডা প্রমুখ। বিজেপি শাসিত বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও যোগ দিয়েছিলেন এদিনের বৈঠকে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালের উদ্বোধন, দিঘায় কমিউনিটি জেটির শিলান্যাস প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: হলদিয়ায় মাল্টিমোডাল টার্মিনালের উদ্বোধন, দিঘায় কমিউনিটি জেটির শিলান্যাস প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীতে গঙ্গা বিলাসের মতো বিলাসবহুল প্রমোদতরণীর উদ্বোধনের পাশাপাশি শুক্রবার ভার্চুয়ালি হলদিয়া (Haldia) বন্দরে মাল্টিমোডাল টার্মিনালের (Multi Modal Terminal) উদ্বোধনও করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। হুগলি নদীতে তৈরি এই টার্মিনালের মাধ্যমে প্রতি বছর ৩০ লক্ষ মেট্রিক টন পণ্য ওঠানো নামানো সম্ভব হবে। টার্মিনালের বার্থে ঢুকতে পারবে ৩০০০ টন ওজন বহনের ক্ষমতাসম্পন্ন বার্জ বা ছোট জাহাজ।

    জল মার্গ বিকাশ…

    বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তায় কেন্দ্রীয় সরকারের জল মার্গ বিকাশ প্রকল্পের অধীনে এই টার্মিনাল তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। লক্ষ্য ছিল হলদিয়া থেকে বারাণসীর মধ্যে ১৩৯০ কিলোমিটার নদীপথের মাধ্যমে পণ্য ও যাত্রী চলাচলের ব্যবস্থা করা। একই সঙ্গে নদীপথে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশ ও অসমের সংযুক্তিকরণ। এর ফলে হলদিয়া থেকে বাংলাদেশে ফ্লাই অ্যাশ সহ অন্যান্য পণ্য পাঠানো যাবে। প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দফতরের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহায়তায় কেন্দ্রীয় সরকারের জলমার্গ বিকাশ প্রকল্পের অধীনে এই টার্মিনাল তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বছরে তিন লক্ষ মেট্রিক টন কার্গো হ্যান্ডেলিং করতে পারবে। বার্থগুলি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে সেগুলি প্রায় তিন হাজার ডেডওয়েট টন পর্যন্ত ভেসেল হ্যান্ডেল করতে পারবে।

    আরও পড়ুুন: জেলে মৌলবাদ ভাবাদর্শ প্রচার করা বন্দিদের আলাদা রাখতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    এদিন প্রধানমন্ত্রী চারটি ফ্লোটিং কমিউনিটি জেটিরও উদ্বোধন করেন। এই জেটিগুলি রয়েছে উত্তর প্রদেশের গাজিপুর জেলার সইদপুর, চকচকাপুর ও জামানিয়া এবং বালিয়া জেলার কানসপুরে। এদিন পাঁচটি কমিউনিটি জেটিরও শিলান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী। এগুলি হল দিঘা, নাকটা দিয়ারা, বারহ এবং বিহারের পানাপুরে। বিহারের সমস্তিপুরের হাসানপুরেও হবে একটি।

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতি থেকে এও জানা গিয়েছে, গঙ্গা নদীতে সব মিলিয়ে ৬০টির বেশি কমিউনিটি জেটি তৈরি করা হচ্ছে। এগুলি হচ্ছে উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং পশ্চিমবঙ্গে। অর্থনৈতিক কাজকর্ম উন্নতির পাশাপাশি স্থানীয়দের জীবন জীবিকার উন্নতি ঘটাতেই হচ্ছে এই কমিউনিটি জেটিগুলি। ছোট কৃষক, মৎস্যজীবী, অসংগঠিত কৃষিজাত পণ্য, ফুল ব্যবসায়ীদের জন্য পণ্য সরবরাহের সুবিধা দেবে এই কমিউনিটি জেটিগুলি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Narendra Modi: যাত্রা শুরু বিলাসবহুল প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’-এর, উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Narendra Modi: যাত্রা শুরু বিলাসবহুল প্রমোদতরী ‘গঙ্গা বিলাস’-এর, উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। শুক্রবার শুভক্ষণে বিলাসবহুল প্রমোদতরী গঙ্গা বিলাস’-এর (Ganga Vilas) যাত্রার সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বারাণসীতে (Varanasi) ওই জাহাজের যাত্রার সূচনা করেন তিনি। এদিন বারাণসীতে টেন্ট সিটিরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। আরও কয়েকটি অন্তর্দেশিয় জলপথ প্রজেক্টেরও শিলান্যাস করেন তিনি। এই প্রকল্পগুলির জন্য খরচ হবে হাজার কোটিরও বেশি টাকা।

    গঙ্গা বিলাস…

    এদিন বারাণসীতে উপস্থিত ছিলেন বন্দর, জাহাজ ও জলপথ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সোনোয়াল বলেন, বিশ্বের দীর্ঘতম যাত্রার সূচনা লগ্নের কথা ইতিহাসে লেখা থাকবে। বিলাসবহুল এই জাহাজ উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশ হয়ে ডিব্রুগড়ে পৌঁছবে। এই যাত্রার মাধ্যমে কেবল পর্যটন নয়, বাণিজ্যপথও খুলে যাবে। যোগী আদিত্যনাথ বলেন, গত তিনদিন ধরে গঙ্গা বিলাসের পর্যটকেরা বারাণসী এবং তার আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখছেন। প্রত্যক্ষ করছেন সেখানকার সংস্কৃতি। প্রধানমন্ত্রী এদিন রাজ্যে পাঁচটি জেটিরও উদ্বোধন করবেন। আজ থেকে নতুন পরিচয়ে পরিচিত হবে কাশী।

    আরও পড়ুুন: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) পাশাপাশি এদিনের অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ দিয়ে তিনি বলেন, এই প্রমোদতরীর যাত্রীরা মা কামাখ্যা, কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যান এবং অন্যান্য জায়গা দেখার সুযোগ পাবেন। ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন বিহারের উপ মুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবও। তিনি বলেন, বিহারের প্রতিটি বন্দরে পর্যটকদের স্বাগত জানানো হবে। ঐতিহাসিক স্থানগুলি দেখাতেও নিয়ে যাওয়া হবে।

    আরও পড়ুুন: জেলে মৌলবাদ ভাবাদর্শ প্রচার করা বন্দিদের আলাদা রাখতে রাজ্যগুলিকে নির্দেশ কেন্দ্রের

    গঙ্গা বিলাসের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী একটি বার্তা শেয়ার করেছেন বিদেশি পর্যটকদের মধ্যে। তাতে বলা হয়েছে, সমস্ত বিদেশি পর্যটকদের প্রতি আমার একটি বিশেষ বার্তা রয়েছে। ভারতে সব কিছু রয়েছে যা আপনারা কল্পান করেন কিংবা তারও বেশি। ভারতকে ভাষায় ব্যাখ্যা করা যায় না, এক্সিপিরিয়েন্স করতে হয়। বারাণসী থেকে ছেড়ে গঙ্গা বিলাস ৩ হাজার ২০০ কিমি পাড়ি দিয়ে পৌঁছবে অসমের ডিব্রুগড়ে। সব মিলিয়ে লাগবে ৫১ দিন। এর মধ্যে ১৫ দিন কাটবে বাংলাদেশের নদনদীতে। ভারত ও বাংলাদেশের ২৭টি নদীর ওপর দিয়ে যাবে এই বিলাসবহুর প্রমোদতরণী। জাহাজটিতে রয়েছে তিনটি ডেক। স্যুইট রয়েছে ১৮টি। ভ্রমণ করতে পারবেন ৩৬ জন। সূচনা যাত্রায় থাকছেন ৩২ জন পর্যটক। এঁরা সবাই সুইজারল্যান্ডের। পুরো যাত্রাপথ এঁরা যাবেন গান গাইতে গাইতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Narendra Modi: কর্নাটকে নিরাপত্তা বলয় ভেঙে মালা পরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গেলেন যুবক

    Narendra Modi: কর্নাটকে নিরাপত্তা বলয় ভেঙে মালা পরাতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে গেলেন যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) নিরাপত্তা বলয় ভেঙে ঢুকে পড়লেন এক যুবক। এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে কর্নাটকের হুবলিতে। আজই হুবলিতে রোড শো ছিল প্রধানমন্ত্রীর। রোড শো চলাকালীন নিরাপত্তার বেষ্টনী টপকে আচমকাই ফুলের মালা হাতে এক ব্যক্তি ঢুকে পড়েন। চলে যান প্রধানমন্ত্রী মোদির খুব কাছে। যদিও তাঁকে সঙ্গে সঙ্গেই সরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তারক্ষীরা। জাতীয় যুব উৎসব উপলক্ষে হুবলিতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। আর সেখানেই ঘটে এমুন ঘটনা। 

    কী ঘটেছে?  

    এরপরেই প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বৃহস্পতিবার হুবলিতে রোড শো করছিলেন প্রধানমন্ত্রী। রাস্তার দুপাশে প্রচুর লোক ভিড় জমান। প্রধানমন্ত্রী তাঁর গাড়ির ফুটবোর্ডে দাঁড়িয়ে রাস্তার দুপাশে থাকা জনতার উদ্দেশে হাত নাড়ছিলেন। তখনই ঘটে এই ঘটনা। মালা পরাতে এগিয়ে আসেন যুবক। মালা দেওয়ার চেষ্টা করতেই যুবককে সরিয়ে দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী ওই যুবকের হাত থেকে সেই মালাটি নেন এবং গাড়ির বনেটের উপরে রাখেন। 


      
     
    প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ। তার বহির্বলয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে রাজ্য পুলিশ। কড়া নিরাপত্তা বলয় ভেঙে কী করে ওই যুবক প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছলেন তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। যদিও হুবলির পুলিশ কমিশনার দাবি করেছেন, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় কোনও রকম গাফিলতি হয়নি।

    আরও পড়ুন: আদালতে তালিবানি স্লোগান দিয়েছিল কুরেশি! আইসিস নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে সাদ্দামের!   

    তবে এই প্রথম নয়, গত বছরেও পাঞ্জাব সফরে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েছিল। গত বছরের ৫ জানুয়ারি পাঞ্জাবের ফিরোজপুরে একটি নির্বাচনী জনসভায় যাওয়ার পথে তাঁর কনভয়কে একটি উড়ালপুলের আটকে দেন বিক্ষোভকারী কৃষকরা। কীভাবে কড়া নিরাপত্তা বলয় ভেঙে কৃষকরা ঢুকে পড়লেন তা নিয়ে সেই সময় উত্তাল হয়েছিল জাতীয় রাজনীতি। মামলাটি সুপ্রিমকোর্ট অবধিও গড়ায়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত। দিন কয়েক আগে এ কথা বলেছিলেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) শীর্ষ কর্তা। বুধবার একই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। মধ্য প্রদেশ গ্লোবাল ইনভেস্টার সামিটে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত (India)।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি একটি নামী ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাঙ্ক সার্ভে করেছিল। তারা দেখেছে সিংহভাগ বিনিয়োগকারী ভারতকেই বিনিয়োগের উপযুক্ত স্থান হিসেবে বিবেচনা করছে। নানা আন্তর্জাতিক টানাপোড়েন, সঙ্কটের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি সঠিক দিশায় এগোচ্ছে বলে আগেই দাবি করেছিলেন দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ ও অন্য সরকারি আধিকারিকরা। এদিন ফের একবার আশার কথা শোনালেন তিনি। দেশ যে সঠিক দিশায় এগোচ্ছে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, অর্থনৈতিক স্থিতি এবং ভারসাম্যই দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।  

    আরও পড়ুুন: ‘‘আমি না জিতলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নবান্নে বসতে পারবেন না’’! বেফাঁস হাওড়ার তৃণমূল বিধায়ক

    ভারত যে ক্রমেই বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করছে, তার প্রমাণ মিলেছিল আগেই। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের জায়গা ধরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। গত বছর সেই জায়গা দখল করেছে ভারত। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও স্বীকার করেছে অর্থনীতিতে ভারতের স্থান উজ্জ্বল। কিছুদিন আগেই বিশ্বব্যাঙ্ক জানিয়েছিল, বিশ্বের নানা প্রান্তে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক ডামাডোল সত্ত্বেও ভারতের অর্থনীতি ভাল জায়গায় রয়েছে। মূল্যায়ন সংস্থা মর্গ্যান স্ট্যানলি জানিয়েছিল, আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠতে পারে ভারত। দেশের অর্থনীতির ইতিবাচক দিক তুলে ধরতে, সংস্থাগুলির বক্তব্য এবং পর্যবেক্ষণকে শিল্পপতিদের সামনে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, ২০১৪ সাল থেকে ভারত রয়েছে সংস্কারের পথে। তাই বর্তমানে ভারত হয়ে উঠেছে বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, মধ্য প্রদেশে এই সম্মেলন এমন একটি সময়ে হচ্ছে, যখন দেশ পালন করছে আজাদি কা অমৃতকাল। এই সময় ভারতকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে আমরা সবাই চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, যখন আমরা উন্নত ভারতের কথা বলি, তখন সেটা আমাদের লক্ষ্য নয়, প্রতিটি ভারতীয়ের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন ভারত খুব বেশি দূরে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • G-20 Meet: সেজেছে শহর! আজ থেকে কলকাতায় শুরু গুরুত্বপূর্ণ জি-২০ কর্মসূচি

    G-20 Meet: সেজেছে শহর! আজ থেকে কলকাতায় শুরু গুরুত্বপূর্ণ জি-২০ কর্মসূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চেনা দৃশ্য যেন হঠাৎই অচেনা। চিংড়িঘাটা থেকে সায়েন্স সিটি পর্যন্ত বাইপাসের দু’ধারে সাজসাজ রব। পড়েছে রংয়ের নতুন পোচ। ঝোপ-ঝাড় উধাও। কোথাও কোথাও আবার নীল-সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়েছে রাস্তার দু’ধার। টাঙানো হয়েছে বড় বড় হোর্ডিং, কাট-আউট। কোনওটায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কোনওটায় আবার মুখ্যমন্ত্রী। উপলক্ষ্য জি-২০ সামিট। যা প্রথমবার হচ্ছে দেশের মাটিতে। জি-২০ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির এটি ১৮তম বার্ষিক সম্মেলন।

    ডিজিটাল আর্থিক সংযুক্তিকরণ নিয়ে আলোচনা

    গত অক্টোবরে সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছিল ভারত। ইন্দোনেশিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে দায়িত্বের সম্মানসূচক হাতুড়ি সেদিন তুলে দেওয়া হয়েছিল। আগামী এক বছর ধরে দেশের নানা প্রান্তে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে জি-২০ সম্মেলন চলবে। যা শুরু হচ্ছে আজ, সোমবার কলকাতা থেকে। নিউটাউনের একটি হোটেল ও বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে তিন দিন ধরে চলবে এই সম্মেলন। যেখানে যোগ দেবেন জি-২০ গোষ্ঠীর সদস্য দেশের প্রতিনিধিরা। উপস্থিত থাকতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। ডিজিটাল আর্থিক সংযুক্তিকরণ কীভাবে গোটা দেশে তথা বিশ্বজুড়ে বাড়ানো যায়, সেই নিয়ে মূল আলোচনা হবে। সব মিলিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১২ জন বক্তা আসছেন।

    আরও পড়ুন: শীতে জবুথবু রাজ্যবাসী, একাধিক জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সর্তকতা জারি

    জি-২০ বৈঠকের মূলত দু’টি ভাগ। একটি ফিনান্স ও অন্যটি শেরফা ট্র্যাক। আর ফিনান্স ট্র্যাকের একটি অংশ হল জিপিএফআই। তারই বৈঠক হচ্ছে কলকাতায়। অতীতে দেখা গিয়েছে একটি শহরেই জি-২০ বাষির্ক সম্মেলন হয়েছে। ভারত এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। অর্থমন্ত্রকের উপদেষ্টা চঞ্চল সরকারের কথায়, ‘দায়িত্ব পাওয়ার পরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, জি-২০ সম্মেলনের মতো এত বড় মাপের সম্মেলন যেন না শুধু মাত্র দিল্লির মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। এটা ছড়িয়ে দিতে হবে দেশের অন্য শহরেও। তাঁর নির্দেশ মেনেই ৪০টির বেশি শহরকে বেছে নেওয়া হয়েছে জি-২০ বৈঠকের জন্য।’ এবারের জি-২০ সম্মেলনের থিম হল, ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’। সেই মতো বিদেশি অতিথি অভ্যাগতদের সামনে ভারতের সংস্কৃতি, শিল্পকলা ও পর্যটনের সঙ্গে পরিচিতিও করানো হবে। তাই কলকাতা পর্বে আগত অতিথিদের জন্য রাজ্য সরকার গঙ্গাবক্ষে প্রমোদতরীতে সফর ও নৈশভোজের ব্যবস্থা করেছে। হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও। পাশাপাশি ঐতিহাসিক পর্যটন স্থলগুলিও ঘুরিয়ে দেখানো হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Dehradun Student: দেরাদুনের এক খুদের স্বরচিত কবিতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নরেন্দ্র মোদি, দেখুন ভিডিও

    Dehradun Student: দেরাদুনের এক খুদের স্বরচিত কবিতার প্রশংসায় পঞ্চমুখ নরেন্দ্র মোদি, দেখুন ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই অনেক কিছুই শেয়ার করে থাকেন। অনেকে নিজেদের প্রতিভাকেও সবার সামনে তুলে ধরেন। ফলে নেটিজেনরাও তাঁদের প্রতিভার প্রশংসা করে থাকেন। কিন্তু যদি কারোর প্রতিভায় স্বয়ং দেশের প্রধানমন্ত্রী প্রশংসা করেন, তবে কার না ভালো লাগবে! কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা পাওয়া অতটাও সোজা নয়। এবারে এমনই এক অসাধ্য সাধন করল দেরাদুনের এক খুদে। এই খুদে স্ট্রেস ফ্রি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য নিজেই একটি কবিতা লিখেছে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছে। আর এটিতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

    ছাত্রীর কবিতার প্রশংসা মোদির

    দেরাদুনের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের (ওএনজিসি) ছাত্রী কে এম দিয়া পরীক্ষার উপর তার স্বরচিত একটি কবিতা নেট মাধ্যমে তুলে ধরেছে সকলের কাছে। এজন্য তার প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠনের এক ট্যুইট বার্তার উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “খুবই সৃজনশীল একটি বিষয়। যে পরীক্ষাকে ঘিরে কোনও দুশ্চিন্তা থাকে না, তা হল সবচেয়ে সেরা পরীক্ষা। এ মাসের ২৭ তারিখে #ParikshaPeCharcha2023 – এর মঞ্চে এই বিষয়টি নিয়ে আমরা আরও বিস্তারিত আলোচনা করব।”

    ‘পরীক্ষা পে চর্চা’…

    প্রসঙ্গত, বিগত ২০১৮ থেকে ৫ বছর ধরে বোর্ড পরীক্ষা এবং প্রবেশিকা পরীক্ষায় যাতে শিক্ষার্থীরা চিন্তামুক্ত হয়ে পরীক্ষা দিতে পারেন, তাঁদের উদ্দেশ্যে শুরু হয়েছিল ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ কর্মসূচি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগেই ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।  মূলত ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে সরাসরি নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকরা কথা বলতে পারেন এই কর্মসূচির মধ্য দিয়ে।

    ২০২৩ সালে সমস্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ কর্মসূচির রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল ডিসেম্বর মাসে। এখন রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ বাড়িয়ে ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩ পর্যন্ত করা হয়েছে। এবছর ২৭ জানুয়ারি নয়াদিল্লির তালকাটোরা ইনডোর স্টেডিয়াম এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

  • Ganga Vilas: যাত্রা শুরু করবে ‘গঙ্গা বিলাস’, কবে, কোথা থেকে জানেন?

    Ganga Vilas: যাত্রা শুরু করবে ‘গঙ্গা বিলাস’, কবে, কোথা থেকে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গঙ্গা বিলাস (Ganga Vilas)। বিশ্বের দীর্ঘতম প্রমোদতরী। আগামী ১৩ জানুয়ারি এই প্রমোদতরীর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) বারাণসী থেকে ভায়া বাংলাদেশ হয়ে অসমের ডিব্রুগড় পর্যন্ত যাত্রা করবে এই প্রমোদতরী। পুরো যাত্রাপথ পেরতে সময় লাগবে ৫০ দিন। এই সময় সীমায় বিলাসবহুল জাহাজটি অতিক্রম করবে প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার রাস্তা। যাত্রাপথে বিভিন্ন ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটে থামবে এই বিলাসবহুল জাহাজ। সূত্রের খবর, বিভিন্ন জাতীয় উদ্যান এবং অভয়ারণ্য পেরিয়ে যাবে এই জাহাজ।

    গঙ্গা বিলাস…

    জানা গিয়েছে, বিলাসবহুল এই জাহাজ যাত্রা শুরু করবে বারাণসী থেকে। গাজিপুর, বক্সার পেরিয়ে পাটনা হয়ে ক্রুজ (Ganga Vilas) পৌঁছবে কলকাতায়। বাংলাদেশের নদীগুলি পেরতে এই প্রমোদতরীর সময় লাগবে ১৫ দিন। তারপর ফের গুয়াহাটি হয়ে ভারতে ঢুকবে। সেখান থেকে পৌঁছবে ডিব্রুগড়ে। যাত্রা পথে গঙ্গা এবং ব্রহ্মপুত্রের মতো বিরাট নদী পার হবে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, রবিদাস ঘাটের জেটি থেকে এই বিলাসবহুল জাহাজের যাত্রার সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। ৫০ দিনে সব মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার পথ অতিক্রম করবে এই জাহাজ।

    আরও পড়ুুন: প্রতিশোধের আগুন! ধর্ষণ করল ছেলে, বদলা নিতে মাকে গুলি করল দিল্লির এক কিশোরী

    যাত্রাপথে ৫০টিরও বেশি জায়গায় থামবে এই প্রমোদতরী (Ganga Vilas)। এই জায়গাগুলির মধ্যে থাকবে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটগুলি। জাতীয় উদ্যান এবং অভয়ারণ্যও পার হবে এই জাহাজ। এর মধ্যে রয়েছে সুন্দরবন ব-দ্বীপ ও কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যানও। ক্রুজে যাত্রীদের মনোরঞ্জনের ব্যবস্থাও থাকবে। গান শোনানোর ব্যবস্থা থাকবে, থাকবে সাংস্কৃতিক নানা প্রোগ্রামের আয়োজনও। বিলাসবহুল এই জাহাজেই মিলবে জিম, স্পায়ের সুযোগ। জাহাজের ডেকে দাঁড়িয়ে উপভোগ করা যাবে নদীর দু পারের সৌন্দর্য।

    অসমের (Assam) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল প্রমোদতরীর একটি ইনফো-ভিডিও শেয়ার করেছিলেন তাঁর ট্যুইটার হ্যান্ডেলে। তিনি লিখেছিলেন, বিশ্বের দীর্ঘতম প্রমোদতরী যাত্রা শুরু করবে নতুন বছরের জানুয়ারিতে। গঙ্গা বিলাস যাত্রা শুরু করবে পবিত্র বারাণসী থেকে। ভায়া বাংলাদেশ হয়ে যাবে ডিব্রুগড়। ৪ হাজার কিলোমিটার রাস্তা অতিক্রম করবে, গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্রের মতো দীর্ঘ নদী পার হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share