Tag: Narendra Modi

Narendra Modi

  • Amit Shah: সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে লড়াই করতে হবে এক সঙ্গে, ফের বললেন শাহ

    Amit Shah: সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে লড়াই করতে হবে এক সঙ্গে, ফের বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাস-বিরোধী এবং মাদক-বিরোধী সংস্থাগুলির মধ্যে একটি রিয়েল টাইম ইনফর্মেশান এক্সচেঞ্জ লাইন স্থাপন করা যায় কিনা, তা বিবেচনা করা উচিত ইন্টারপোলের সদস্য দেশগুলির। শুক্রবার এ ব্যাপারে একটি ডেডিকেটেড সেন্টার স্থাপনের প্রস্তাবও দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    ইন্টারপোলের ৯০তম সাধারণ সভার সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভাষণ দিচ্ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পঁচিশ বছর পরে ভারতে এই সভা হল। ওই সভায় যোগ দেন শাহ। এদিনের সভায় আরও একবার সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সুর চড়ান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বলেন, সীমান্ত পারের সন্ত্রাস বন্ধে প্রয়োজন সীমান্তপারের সহযোগিতা। এবং এজন্য ইন্টারপোল সেরা প্লাটফর্ম। সন্ত্রাসবাদের কারণেই যে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, এদিন তাও স্পষ্ট করে দেন শাহ।

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ((Amit Shah)) বলেন, সবার প্রথমে বিশ্বের সব দেশের প্রয়োজন সন্ত্রাসবাদ ও সন্ত্রাসবাদীর গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা প্রস্তুত করা। এটা ছাড়া আমরা বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারব না। তিনি বলেন, আমাদের লড়তে হবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে। ভাল সন্ত্রাসবাদী, মন্দ সন্ত্রাসবাদী, ছোট সন্ত্রাসবাদী, বড় সন্ত্রাসবাদী বলে কিছু হয় না।

    আরও পড়ুন: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    এর আগে একবার রাষ্ট্রসংঘকে একহাত নিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সন্ত্রাসবাদের সর্বসম্মত সংজ্ঞা তৈরি না করার জন্যই রাষ্ট্রসংঘকে (UN) নিশানা করেছিলেন তিনি। এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, আমরা এটাকে (সন্ত্রাসবাদকে) রাজনৈতিক সমস্যা বলে বিবেচনা করতে পারি না। আমাদের প্রত্যেকের উচিত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ মেয়াদি এবং স্থায়ী লড়াই চালিয়ে যাওয়া। এর পরেই শাহ বলেন, আমি ইন্টারপোলকে অনুরোধ করব একটি রিয়েল টাইম ইনফর্মেশন এক্সচেঞ্জ লাইন তৈরি করতে। ইন্টারপোলের সদস্য ১৯৫টি দেশ এবং সন্ত্রাসবাদ বিরোধী বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয় সাধন করতেই এটা করা প্রয়োজন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এরকম একটা মেকানিজম অদূর ভবিষ্যতে আমাদের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে শক্তি জোগাবে। কূটনৈতিক মহলের মতে, এদিন ইন্টারপোলের এই অনুষ্ঠানে আসলে শাহ পাকিস্তানের নাম না করেই প্রতিবেশী দেশটির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে মদত দেওয়ার অভিযোগ করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kedarnath Temple: কেদারনাথ মন্দিরে পুজো করলেন মোদি, শিলান্যাস করলেন রোপওয়ের

    Kedarnath Temple: কেদারনাথ মন্দিরে পুজো করলেন মোদি, শিলান্যাস করলেন রোপওয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর প্রদেশের বারাণসীর কাশী বিশ্বনাথ (Kashi Viswanath) মন্দিরের পর এবার উত্তরাখণ্ডের কেদারনাথ (Kedarnath Temple)। পুণ্যার্থীদের সুবিধার জন্য আরও একটি প্রকল্প। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরে করিডর প্রকল্পের উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মন্দির থেকে গঙ্গার পাড় পর্যন্ত পাঁচ লক্ষ বর্গফুট এলাকা জুড়ে তৈরি করা হয়েছে করিডর। প্রকল্পের শিলান্যাস হয়েছিল ২০১৯ সালে। পরে হয় উদ্বোধন।

    বিশ্বনাথ মন্দিরের করিডর উদ্বোধনের পর এবার কেদারনাথ মন্দিরে (Kedarnath Temple) রোপওয়ে প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন মোদি। রোপওয়ে হবে গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ পর্যন্ত। শুক্রবার এই প্রকল্পেরই শিলান্যাস করেন মোদি। করেন কেদারনাথের পুজোও। এদিন পাহাড়বাসীর ঐতিহ্যবাহী সাদা রংয়ের একটি পোশাক পরেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। পোশাকে আঁকা ছিল স্বস্তিকা চিহ্ন। কেদারনাথের পাশাপাশি এদিন তাঁর বৈদ্যনাথ মন্দির দর্শনেও যাওয়ার কথা। দু দিনের এই সফরে উত্তরাখণ্ডে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ খতিয়ে দেখবেন। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন বেশ কয়েকটি নয়া প্রকল্পের। এদিন প্রধানমন্ত্রীকে দেরাদুন বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে যান গভর্নর লেফটেন্যান্ট জেনারেল গুরমিত সিং, মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অজয় ভাট।

    এদিন মন্দিরে (Kedarnath Temple) গিয়ে প্রথমে ভগবান কেদারনাথের পুজো করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে শিলান্যাস করেন ৯.৭ কিমি দীর্ঘ গৌরীকুণ্ড-কেদারনাথ রোপওয়ে প্রকল্পের। এই রোপওয়ে ব্যবহার করে পুণ্যার্থীরা গৌরীকুণ্ড থেকে মাত্র ৩০ মিনিটেই পৌঁছে যাবেন কেদারনাথ মন্দিরে। পুজো দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করেন পুরোহিত। মন্দির থেকে প্রধানমন্ত্রী যান আদি গুরু শঙ্করাচার্যের সমাধিস্থল দর্শনে। সেখানে কিছুক্ষণ সময়ও কাটান তিনি। পরে যাওয়ার কথা বৈদ্যনাথ ধামে। সেখানে উন্ননয়মূলক বিভিন্ন কাজ খতিয়ে দেখবেন তিনি। রোপওয়ে ও রাস্তার কাজের যে শিলান্যস এদিন দুপুরে করেন মোদি, সেজন্য খরচ হবে ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। অ্যারিভ্যাল প্লাজা এলাকায় সৌন্দর্যায়নের কাজও খতিয়ে দেখার কথা প্রধানমন্ত্রীর। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এনিয়ে ছ বার কেদারনাথ দর্শনে গেলেন মোদি। আর বৈদ্যনাথ ধামে গেলেন দ্বিতীয়বার।

     

    আরও পড়ুন: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mission LiFE: মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ! ‘মিশন লাইফ’-এর জন্য শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রনেতারা

    Mission LiFE: মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ! ‘মিশন লাইফ’-এর জন্য শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রনেতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তন রোধ করতে গতকাল দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সূচনা করলেন ‘মিশন লাইফ’ (Mission LiFE)প্রকল্পের। এদিন রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের (Antonio Guterres) উপস্থিতিতে গুজরাটের একতা নগরের স্ট্যাচু অফ ইউনিটিতে ‘মিশন লাইফ’ লঞ্চ করেন। মিশন লাইফ-এর সূচনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘মিশন লাইফ’ জলবায়ু সংকটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সাহায্য করবে’।

    এদিন প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগের জন্য শুধুমাত্র দেশবাসীরাই তাঁর প্রশংসা করেননি। বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতারা তাঁর এই প্রকল্পে (Mission LiFE) সম্মতি দিয়েছেন ও নরেন্দ্র মোদি-কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এছাড়া মোদির ‘মিশন লাইফ’ প্রকল্পের প্রশংসা করেছেন বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতারা। ফ্রান্স, ব্রিটেন, আর্জেন্টিনা, জর্জিয়া, নেপাল, মালদ্বীপের রাষ্ট্রনেতারা প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন। তাঁরা মনে করছেন ভারতের মিশন লাইফ প্রকল্প পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য এক বিশ্বব্যাপী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেবে।

    ফরাসি রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ (Emmanuel Macron) একটি ভিডিও-এর মাধ্যমে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেছেন, ফ্রান্স এই প্রকল্পটিকে (Mission LiFE) সফল করতে আগামী বছর জি-২০-এ ভারতের সঙ্গে কাজ করার জন্য আগ্রহী হয়ে রয়েছেন।

    আরও পড়ুন: পরিবেশ রক্ষায় নতুন প্রকল্প ভারত সরকারের, গুজরাটে ‘মিশন লাইফ’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস একটি ভিডিও-এর মাধ্যমে মোদিকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, “লাইফ মিশন (Mission LiFE) চালু করার ক্ষেত্রে আমি ভারতের নেতৃত্বের প্রশংসা করি।”

    মাদাগাস্কারের রাষ্ট্রপতি অ্যান্ড্রি রাজোয়েলিনা (Andry Rajoelina) বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত যে জলবায়ু সংকটের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াইয়ে অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট হয়ে উঠতে পারে LIFE। আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই।’

    জর্জিয়ার প্রধানমন্ত্রী ইরাকলি গারিবাশভিলি (Irakli Garibashvili) জানিয়েছেন, ‘জর্জিয়া বিশ্বব্যাপী এই উদ্যোগকে স্বাগত জানায় এবং সম্পূর্ণ সমর্থন করে।’

    মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মোহাম্মদ সোলিহ ও এস্তোনিয়ার প্রধানমন্ত্রী, কাজা ক্যালাস এই প্রকল্পের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় তাঁরাও পাশে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন।

    অন্যদিকে রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব গুতেরেস ‘মিশন লাইফ’-এর সূচনাতে বলেছেন, ‘জি-২০ দেশগুলি বিশ্বব্যাপী গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমনের ৮০ শতাংশের জন্য দায়ী। তবে এটি বৈশ্বিক GDP-র ৮০ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব করে’। রাষ্ট্রসংঘের প্রধানের বক্তব্য, ভারত উন্নয়নশীল এবং উন্নত দেশগুলির মধ্যে আস্থা তৈরিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ফলে বিশ্বের প্রায় সমস্ত রাষ্ট্রনেতারাই হাত বাড়িয়েছেন মোদির এই প্রকল্পে (Mission LiFE) কাজ করার জন্য। তাই এখন শুধুমাত্র ‘মিশন লাইফ’ কতটা সফলভাবে এগিয়ে যেতে পারে, সেটির অপেক্ষায় বিশ্ববাসী।

  • Rozgar Mela: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    Rozgar Mela: দীপাবলির উপহার! ২২ অক্টোবর ৭৫ হাজার চাকরিপ্রার্থীকে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই বছরেরই জুন মাসে কেন্দ্রীয় সরকার ঘোষণা করেছিল যে, আগামী দেড় বছরে সরকারী ক্ষেত্রে ১০ লক্ষ চাকরি দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি আগামী ২২ অক্টোবর রোজগার মেলার (Rozgar Mela) সূচনা করবেন। এই মেলাতেই ১০ লক্ষ সরকারী চাকরির মধ্যে ৭৫ হাজার নতুন চাকরিপ্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন তিনি। দিওয়ালির সময় এই নিয়োগপত্র নতুন এই চাকরিপ্রার্থীদের কাছে দীপাবলীর উপহারের মতো।সকাল ১১টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নিয়োগ অভিযান শুরু করা হবে।অনুষ্ঠানে নিয়োগপ্রাপ্তদের উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    সারাদেশ থেকে নির্বাচিত নতুন নিয়োগপ্রাপ্তরা ৩৮টি সরকারি মন্ত্রক ও বিভাগে যোগদান করবেন। তাঁদের প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে নিয়োগ করা হবে। যেমন-গ্রুপ এ, গ্রুপ বি (গেজেটেড), গ্রুপ বি (নন-গেজেটেড) এবং গ্রুপ সি। আমলা স্তরে নিয়োগ ছাড়াও কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনীর কর্মী, সাব-ইন্সপেক্টর, কনস্টেবল, এলডিসি, স্টেনোস, পিএ, আয়কর পরিদর্শক, এমটিএস পদেও নিয়োগ করা হবে।

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (PMO) এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, দেশের যুবসমাজ ও সাধারণ মানুষের উন্নতির জন্য প্রধানমন্ত্রী সর্বদাই সচেষ্ট। তাই সকলের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে তিনি বেশ আগ্রহী। দেশের যেসকল চাকরিতে আসন ফাঁকা রয়েছে, অতি দ্রুত সেই আসনগুলি পূরণ করতে ইতিমধ্যেই নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রোজগার মেলার মাধ্যমেও সেই আসনগুলি পূরণের চেষ্টা করা হবে। সরকারের প্রতিটি মন্ত্রক ও দপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, শূন্যপদ গুলিতে যেন তাড়াতাড়ি নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা হয়।

    সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, জুন মাসেই মানবসম্পদ দপ্তরের কাছ থেকে শূন্যপদ নিয়ে বিশদ তথ্য জানতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই তথ্য থেকে জানা যায়, দেশজুড়ে প্রায় ১০ লক্ষ শূন্যপদ রয়েছে।

    তারপরেই প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, দেড় বছরের মধ্যেই সমস্ত শূন্যপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে। সেই কারণেই রোজগার মেলার সূচনা করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিওয়ালির আগে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই নতুন প্রকল্পটির ঘোষণা করবেন মোদি। 

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচনে তৃতীয় বার ক্ষমতায় ফিরে আসার জন্য এনডিএ সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বিরোধীরা মনে করছেন। বেকারত্ব বর্তমানে ভারতে জ্বলন্ত সমস্যা। বিরোধীরা বার বার বেকারত্ব নিয়ে মোদী সরকারকে আক্রমণ করছে। শহরাঞ্চলে যুবকদের বেকারত্বের হার ২০ শতাংশের ওপরে চলে গিয়েছে বলে একটি সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Indian Citizens In Ukraine: দ্রুত ইউক্রেন ছেড়ে ভারতে ফিরুন! সতর্কবার্তা ভারতীয় দূতাবাসের

    Indian Citizens In Ukraine: দ্রুত ইউক্রেন ছেড়ে ভারতে ফিরুন! সতর্কবার্তা ভারতীয় দূতাবাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন ( Russia-Ukraine War) সংঘাত অব্যাহত। দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে এই সংঘাত চলছে। নিত্য নতুন উত্তেজনা ছড়াচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়। ঘাত-প্রতিঘাত চলছে। শুধু তাই নয়, ক্রমশ জটিল হচ্ছে পরিস্থিতি। নতুন করে ইউক্রেনের উপর আঘাত বাড়িয়েছে মস্কো। এই অবস্থায় সমস্ত ভারতীয় নাগরিকদের সতর্ক করল বিদেশমন্ত্রক। ইউক্রেনে ভারতীয় দূতাবাসের তরফে এক সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। বলা হয়েছ, যত দ্রুত সম্ভব ইউক্রেন ছেড়ে দেশে ফিরে যাক ভারতের নাগরিকরা। শধু তাই নয়, ইউক্রেন ভ্রমণের উপরেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। 

    সোশ্যাল মিডিয়াতে ইউক্রেনে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসের তরফে বলা হয়েছে,ভারতীয় নাগরিক যাঁরা এই মুহূর্তে ইউক্রেনে রয়েছেন তাঁরা দ্রুত এই দেশ ছাড়ুন। এখানকার  নিরাপত্তা পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ হচ্ছে। উল্লেখ্য, ক্রেমলিনের সঙ্গে রাশিয়ার সংযোগকারী সেতু ইউক্রেনের সেনারা ভেঙে  দেওয়ার পর থেকেই রাশিয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলার গতি বাড়িয়ে দিয়েছে। রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। মঙ্গলবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোকে লক্ষ্য করে রাশিয়া ক্রমাগত ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। দেশের ৩০ শতাংশ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বিধ্বস্ত। রাজধানী কিয়েভ সহ ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি শহরের একাধিক অঞ্চলে পানীয় জল ও বিদ্যুৎ পরিষেবা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ভারত, আমেরিকার প্রস্তাব খারিজ, পাক জঙ্গি শাহিদকে আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণার বিরোধিতায় চিন

    ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল ডনেহস্ক, লুহানস্ক, জাপোরঝিয়া এবং খারসন দখলের কথা ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছে রাশিয়া। এই অঞ্চলগুলিতে মার্শাল ল জারির কথাও বলেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এই পরিস্থিতিতেই ইউক্রেনে অবস্থিত ভারতীয়দের দেশে ফিরে আসতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও বলা হয়েছে যেন খুব প্রয়োজন ছাড়া কেউ ইউক্রেনে না যান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mission LiFE: পরিবেশ রক্ষায় নতুন প্রকল্প ভারত সরকারের, গুজরাটে ‘মিশন লাইফ’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    Mission LiFE: পরিবেশ রক্ষায় নতুন প্রকল্প ভারত সরকারের, গুজরাটে ‘মিশন লাইফ’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনকে রোধ করতে এবারে পদক্ষেপ নিল ভারত সরকার। গোটা বিশ্ব জুড়ে ক্রমশ আবহাওয়া বদলাচ্ছে। ফলে এর প্রভাবে নাজেহাল বিশ্ববাসী। আর এর থেকেই রক্ষা পেতে আজ উদ্বোধন করা হল ‘মিশন লাইফ’ (Mission LiFE)। এই গ্রহের পরিবেশকে বাঁচাতে আন্তর্জাতিক পরিকল্পনায় মিশন লাইফের সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রসংঘের (UN) মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে (Antonio Guterres) পাশে বসিয়ে গুজরাটের একতা নগরে ‘মিশন লাইফ’ (Mission LiFE) প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন তিনি। তিনদিনের সফরে বুধবার তিনি ভারতে এসেছেন ও আজ গুতেরেস গুজরাটে যান। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীও দুদিনের সফরে গিয়েছেন গুজরাট। আর তারপরেই এই প্রকল্পের সূচনা করলেন আজ। আজ এই প্রকল্পের উদ্বোধনের পর প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায় উঠে এসেছে পুরো বিশ্বকে জলবায়ু পরিবর্তনের হাত থেকে কীভাবে রক্ষা করা যায়। তিনি পুরো বিশ্ববাসীকে নতুন করে আশা দেখিয়েছেন যে, জীবনযাত্রায় সামান্য পরিবর্তন আনলেই জলবায়ু পরিবর্তনের মত সমস্যার সমাধান করা যায়।

    তিনি আজ বলেন, “ধরুন, অনেকেই এসির (AC) তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখেন। তাতে পরিবেশে কুপ্রভাব পড়ে। জিম বা কাছাকাছি কোথাও যেতে হলে সাইকেল ব্যবহার করুন। দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় সামান্য বদল আনতে পারলেই অনেকটা ঠেকানো যাবে আসন্ন বিপদ। এই যে হিমবাহ গলছে, নদী শুকিয়ে যাচ্ছে, এসবের বিরুদ্ধে আমাদের লড়তে হবে। আর ‘মিশন লাইফ’ সেই লড়াইয়ে অনেকটা সাহায্য করবে।” এছাড়াও তিনি দৈনন্দিন জীবনে পুনর্ব্যবহারযোগ্য সামগ্রীর ব্যবহার আরও বাড়িয়ে তোলার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন।

    এছাড়াও এদিন গুজরাটে ‘মিশন লাইফ’ সূচনামঞ্চে উপস্থিত রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস (UN Secretary-General Antonio Guterres) পরিবেশ রক্ষায় (Mission LiFE) ভারতের ভূমিকার প্রশংসা করেছেন।

  • DefExpo 2022: পাক সীমান্তের কাছে হবে বায়ুসেনার নয়া ঘাঁটি, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর

    DefExpo 2022: পাক সীমান্তের কাছে হবে বায়ুসেনার নয়া ঘাঁটি, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার গান্ধীনগরে ডিফেন্স এক্সপো ২০২২ (DefExpo 2022)-এর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এদিন তিনি ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে দিসায় একটি নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তিনি এবিষয়ে বলেন, “ইন্দো-পাক সীমানার কাছে নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটি নিরাপত্তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি এও বলেছেন যে, “গুজরাট দেশের প্রতিরক্ষা কেন্দ্র হয়ে উঠবে এবং দেশের নিরাপত্তায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন  করবে।” 

    এদিনের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “স্ক্রিনে দেখছিলাম নতুন বায়ুসেনা ঘাঁটি নির্মাণে দিসার মানুষ উচ্ছ্বসিত। এই বায়ুসেনা ঘাঁটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে দিসা মাত্র ১৩০  কিলোমিটার দূরে। আমাদের বাহিনী,বিশেষ করে আমাদের বিমানবাহিনী সে ক্ষেত্রে পশ্চিম দিক থেকে আসা যেকোনও হুমকির মোকাবিলায় আমরা আরও ভাল জবাব দিতে পারবে। এই এয়ারফিল্ডের জন্য ২০০০ সালেই দিসার এই জমি দেওয়া হয়েছিল। আমি যখন এখানে মুখ্যমন্ত্রী ছিলাম তখন আমি এর নির্মাণকাজের জন্য কাজ শুরু করেছিলাম। তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকারকে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেছিলাম এর গুরুত্ব কতটা। এতটা জমি দিয়ে দিয়েছি কিন্তু ১৪ বছর ধরে কোনও কাজ হয়নি।” দেশের তৎকালীন কংগ্রেস সরকারকে আক্রমণ শানিয়ে তিনি বলেন, ‘ফাইলগুলি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল যে আমি কেন্দ্রে পৌঁছানোর পরেও প্রকল্পটি এগিয়ে নিয়ে যেতে সময় লেগেছে। আমরা সরকার গঠনের পর দিসাতে অপারশেনাল বেঞ্চ বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আর আমাদের সেনাদের অপেক্ষা আজ শেষ হয়েছে। আমার বিশ্বাস এই জায়গা দেশের সুরক্ষার একটি বড় কেন্দ্র হয়ে উঠবে।” 

    আরও পড়ুন: কালীপুজোর আগেই চোখ রাঙাচ্ছে ‘সিত্রাং’?

    তিনি আরও বলেন, “এটিই প্রথম এই ধরনের ‘প্রতিরক্ষা এক্সপো’ যেখানে শুধুমাত্র ভারতীয় কোম্পানিই অংশগ্রহণ করছে। মুক্ত বাণিজ্যের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য সমুদ্র নিরাপত্তা আজ বিশ্বের অগ্রাধিকার হয়ে উঠছে। গত আট বছরে ভারতীয় প্রতিরক্ষা পণ্যের রপ্তানি আট গুণ বেড়েছে। প্রতিরক্ষা বাহিনী ১০১টি সামগ্রীর একটি তালিকা জারি করবে যার আমদানি নিষিদ্ধ করা হবে। ৪১১টি প্রতিরক্ষা সরঞ্জামেরও তালিকা প্রকাশ করা হবে। যা ভারতে তৈরি করা হবে। অনেক দেশ এখন তেজসে আগ্রহ দেখাচ্ছে এবং আমাদের সংস্থাগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,ইতালি এবং ইসরায়েলের মতো দেশগুলিতে প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের যন্ত্রাংশ সরবরাহ করছে।’” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

                

  • Interpol General Assembly: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    Interpol General Assembly: ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাস দমনের আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল অর্থাৎ ১৮ অক্টোবর দিল্লির প্রগতি ময়দানে ইন্টারপোলের ৯০ তম সাধারণ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এটি আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। গতকাল, মঙ্গলবার দিল্লির প্রগতি ময়দানে ৯০ তম ইন্টারপোলের সাধারণ অধিবেশনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে একাধিক মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সন্ত্রাস দমনে বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। ইন্টারপোলের এই সাধারণ অধিবেশনে ১৯৫টি দেশের মন্ত্রী, জাতীয় কেন্দ্রীয় ব্যুরো প্রধান, প্রবীণ পুলিশ আধিকারিকরা প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন।

    তিনি ভাষণে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য পুরো বিশ্বকে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি প্রথমেই বলেছেন, সন্ত্রাসবাদী, অপরাধীদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া বন্ধ করতে হবে ও ইন্টারপোলকে পলাতক অপরাধীদের বিরুদ্ধে রেড কর্নার নোটিশ দ্রুত জারি করার আহ্বান জানিয়েছেন। বিশ্বের সব দেশের কাছে তিনি সন্ত্রাসবাদীদের নিরাপদ আশ্রয় না দেওয়ার জন্য আবেদন জানান। এছাড়াও অপরাধ, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে শেষ করতে তিনি পারস্পরিক সহযোগিতার উপর জোর দেন। মোদি বলেন, ‘সহযোগিতার শক্তির কাছে অপশক্তি টিকতে পারে না।’

    আরও পড়ুন: আশায় বুক বাঁধবেন না, টেট পরীক্ষার্থীদের পরামর্শ দিয়ে রাজ্য সরকারকে খোঁচা শুভেন্দুর

    তিনি আরও বলেছেন, যে দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসবাদী, ড্রাগ কার্টেল, চোরাচালানকারী দল বা সংগঠিত অপরাধের জন্য কোনও নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে পারে না। এগুলোর সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য বিভিন্ন আইনি এবং পদ্ধতিগত কাঠামো রয়েছে। তবে এইসবকে গোঁড়া থেকে উপড়ে ফেলতে পুরো বিশ্বকে এগিয়ে আসতে হবে ও এর বিরুদ্ধে দ্রুত কাজ করতে হবে। তিনি উল্লেখ করেছেন, ভারতে ৭৭৮ টি জারি করা রেড নোটিশ সক্রিয় রয়েছে। দাউদ ইব্রাহিম, তার সহযোগী ছোট শাকিল, সন্ত্রাসী মাসুদ আজহার, হাফিজ সাইদ এবং নীরব মোদি, মেহুল চোকসির মতো অর্থনৈতিক অপরাধীদের মতো পলাতকদের বিরুদ্ধে সিবিআই-এর তরফে ২০৫ টি রেড নোটিশ জারি করা আছে। তাই নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, “অপরাধ রোধে সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য পুলিশ এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিকে পদ্ধতি এবং প্রোটোকল তৈরি করতে হবে। পলাতক অপরাধীদের জন্য রেড কর্নার নোটিশ দ্রুততর করে ইন্টারপোল সাহায্য করতে পারে।”

    আবার প্রধানমন্ত্রী আন্তঃসীমান্ত অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইন্টারপোলের ভূমিকা সম্পর্কেও কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, “ভারত কয়েক দশক ধরে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। যখন হুমকি বিশ্বব্যাপী হয়, তখন প্রতিক্রিয়া শুধুমাত্র স্থানীয় হতে পারে না। তাই বিশ্বকে একত্রিত হওয়ার উপযুক্ত সময় এসেছে।”

  • PMAY: ২২ অক্টোবর মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান, ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী

    PMAY: ২২ অক্টোবর মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠান, ভার্চুয়ালি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মরশুমে ফের উপহার দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ক্ষমতায় এসেই সাধারণ মানুষের বাড়ি তৈরি করার লক্ষ্য নিয়ে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (PMAY) প্রকল্পে জোড় দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। কেন্দ্র সরকারের এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গরিব মানুষদের বাড়ি বানিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়ে থাকে। ফলে মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (গ্রামীণ) গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠান হতে চলেছে ২২ অক্টোবর। প্রধানমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জানিয়েছেন, ধনতেরাসের দিন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠানটি সাতনা জেলার বিটিআই গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হবে ও এদিন ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার অধীনে, রাজ্যের ৪.৫০ লক্ষ মানুষ দীপাবলি উপলক্ষে তাদের নিজস্ব বাড়ি পাবেন।” এই যোজনার সুবিধাভোগীদের মধ্যে সাতনা জেলার বাসিন্দা, জনপদ এবং গ্রাম পঞ্চায়েত অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন জনপ্রতিনিধি ও গ্রামবাসীরাও।

    মুখ্যমন্ত্রী চৌহান আরও জানিয়েছন, এর আগে PMAY-এর অধীনে মধ্যপ্রদেশে প্রতি মাসে ২০,০০০-২৫,০০০ বাড়ি তৈরি করা হত কিন্তু সংখ্যাটি এখন প্রতি মাসে এক লাখে পৌঁছেছে। এই প্রকল্পটির জন্য ১০,০০০ কোটি টাকার আর্থিক ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, পিএমএওয়াই বাড়িগুলি নির্মাণের জন্য ৯০০০ মহিলা সহ ৫১,০০০ রাজমিস্ত্রীদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: শহরে নিখরচায় বাড়ি গরিবদের! প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৪ পর্যন্ত বাড়াল কেন্দ্র

    এছাড়াও এই অনুষ্ঠান (PMAY) দীপাবলিতে অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য সবাার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজনের কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি। এছাড়াও কর্মকর্তাদের মধ্যপ্রদেশের গ্রামবাসীদের এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করানোর জন্য এই অনুষ্ঠান সম্পর্কে সচেতন করার কথাও বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ চৌহান।

    উল্লেখ্য, উৎসবের মরশুমে ব্যস্ত রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দীপাবলির আগেই গুজরাট, উত্তরাখণ্ড ও উত্তরপ্রদেশ সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী। তারই মাঝে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন তিনি। এর আগেই ১৭ সেপ্টেম্বর মধ্যপ্রদেশে তিনি এসেছিলেন। সেসময় নামিবিয়া থেকে আনা চিতা মুক্ত করেন কুনো জাতীয় উদ্যানে। এবং ১১ অক্টোবর উজ্জ্বয়িনে “মহাকাল লোক” প্রকল্পের প্রথম পর্ব উদ্বোধন করেন। আর এরপর প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (PMAY) মত প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে মধ্যপ্রদেশের বসবাসকারীদের জন্য।

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যে শীঘ্রই চালু হবে সিএএ! নাগরিক সংশোধনী বিল নিয়ে আশার আলো দেখালেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: রাজ্যে শীঘ্রই চালু হবে সিএএ! নাগরিক সংশোধনী বিল নিয়ে আশার আলো দেখালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নিশ্চিত থাকুন, খুবই শীঘ্রই আপনাদের স্বপ্নপূরণ হবে।’ বনগায় বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নাগরিক সংশোধনী বিল (CAA) নিয়ে আশার আলো দেখালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘কয়েকদিন আগেই দিল্লি গিয়েছিলাম। জানতে চেয়েছিলাম, কবে আমাদের রাজ্যে CAA চালু হবে। ইতিবাচক উত্তর পেয়েছি। আমার বিশ্বাস, সেই সময় খুব দেরি নেই।’ পাঞ্চায়েত ভোটের আগে শুভেন্দু অধিকারীর এই বক্তব্যে বেজায় খুশি বনগাবাসী। কারণ, নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস করা নিয়ে দীর্ঘদিন তারা আন্দোলন করেছেন।

    আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর বিজয়া সম্মিলনীতে হাজির করাতে হবে অনুদান পাওয়া ক্লাবগুলিকে, সরকারি নির্দেশে সরব শুভেন্দু

    যদিও এই আইন নিয়ে অতীতে কম বিতর্ক হয়নি। অনেকেরই মনে হচ্ছিল, ব্যাপারটি হয়তো লাল ফিতের ফাঁসে আটকে পড়েছে। কিন্তু রাজ্যের বিরোধী দলনেতার কথা শুনে ফের আশায় বুক বেঁধেছেন অনেকেই। ঠাকুর নগরে এক জনসভায় খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) রাজ্যে সিএএ চালুর ব্যাপারে জোর সওয়াল করেছিলেন। সেই প্রসঙ্গ টেনে শুভেন্দু বলেন, ‘আজ না হয় কাল সিএএ আইন রাজ্যে লাঘু হবেই। কেউ আটকাতে পারবে না। কারণ, কথা দিয়েছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ। তাঁরা যখন কথা দেন, তা রাখেন। আমি মনে করি, শুধু  সিএএ নয়, অবিলম্ব রাজ্যে এনআরসিও চালু হওয়া দরকার। এমনকী, জন্ম নিয়ন্ত্রণ আইন খুবই প্রয়োজন। তবে সবার আগে সিএএ চালুর ব্যবস্থা করছি আমরা। কারণ, এটা শান্তনু ঠাকুরের লড়াই, এই লড়াই বিধায়ক স্বপন মজুমদার, অশোক কীর্তনীয়া, সুব্রত ঠাকুর, অম্বিকায় রায়, অসীম সরকারদের। যা কোনওভাবইে বিফলে যাবে না। আমরা জয়ী হবই।’

    আরও পড়ুন: তিস্তায় রমরমিয়ে চলছে বালি পাচার, ভিডিও শেয়ার করে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    লোকসভা ও রাজ্যসভায় সিএএ আইন পাস হয়েছে। এবার সেটা প্রয়োগ হবে, বলে জানান শুভেন্দু। বিরোধী দলনেতার কথায়, ‘আমাদের রাজ্যে দিনের পর দিন অনুপ্রবেশ বাড়ছে। কাঁটা তারের বেড়া টপকে এসে অনুপ্রবেশকারীরা আমাদের রেশন খাচ্ছে, জমি ছিনিয়ে নিচ্ছে, ভাগ বসাচ্ছে একশো দিনের কাজেও। আর বঞ্চিত হচ্ছে আমাদের ঘরের ছেলে-মেয়েরা। ভারতভূমিকে রক্ষা করার জন্য, পশ্চিমবঙ্গকে রক্ষা করার জন্য নাগরিক পঞ্জি তৈরি ভীষণই জরুরি।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share