Tag: news in bengali

news in bengali

  • Maoists Death: ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ৩১ মাওবাদী, চলছে অভিযান

    Maoists Death: ছত্তিশগড়ে এনকাউন্টারে খতম ৩১ মাওবাদী, চলছে অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাওবাদী দমনে ফের বড়সড় সাফল্য পেল যৌথবাহিনী। রবিবার সকালে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) বিজাপুর জেলায় যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে খতম হন ৩১ জন মাওবাদী (Maoists Death)। শহিদ হয়েছেন নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্যও। জখমও হয়েছেন দুজন। সপ্তাহখানেক আগেই এই বিজাপুরেই নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টারে নিকেশ হয়েছিল অন্তত ১৮ জন মাওবাদী। এদিন দুপুর পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, মাওবাদীদের খোঁজে চলছে অভিযান।

    পুলিশের বক্তব্য (Maoists Death)

    ছত্তিশগড় পুলিশের এক কর্তা বলেন, “শুক্রবার বিজাপুরের জঙ্গল এলাকায় মাওবাদীদের পশ্চিম বস্তার ডিভিশনের সদস্যদের উপস্থিতি সম্পর্ক খবর মেলে সূত্র মারফত। তার পরেই ওই এলাকায় অভিযান শুরু করে সিআরপিএফ, ছত্তিশগড় সশস্ত্র পুলিশ এবং কোবরা ইউনিটের সদস্যরা। শনিবার রাত থেকে শুরু হয় গুলির লড়াই। রবিবার সকালে উদ্ধার হয় ৩১ জন মাওবাদীর দেহ।” চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি থেকে বস্তার ডিভিশনজুড়ে নতুন করে মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছে যৌথবাহিনী। বিজাপুর ও সুকমার পাশাপাশি নারায়ণপুর, দান্তেওয়াড়া, জগদলপুর, কাঁকের এবং কোন্ডাগাঁও জেলার পাহাড় জঙ্গলেও চলছে তল্লাশি অভিযান। তার জেরেই হচ্ছে এনকাউন্টার। নিকেশ হচ্ছেন একের পর এক মাওবাদী। যাঁদের অনেকেরই মাথার দাম কোটি টাকা।

    মাও গেরিলাদের সমাজের মূল স্রোতে ফেরানোর চেষ্টা

    মাও-দমন অভিযান চালানোর পাশাপাশি চলছে মাও গেরিলাদের সমাজের মূল স্রোতে শামিল করানোর প্রয়াস (Maoists Death)। প্রশাসনের এই প্রচারে সাড়া দিয়ে ইতিমধ্যেই আত্মসমর্পণ করেছেন গান্ধী তাঁতি ওরফে কমলেশ এবং মাইনু ওরফে হেমলাল কোররাম, রঞ্জিত লেকামি ওরফে অর্জুন এবং তাঁর স্ত্রী কোসি ওরফে কাজলের মতো মাওবাদীরা।

    নতুন বছরের প্রথম থেকে এ পর্যন্ত সব মিলিয়ে এনকাউন্টারে ছত্তিশগড়ে নিকেশ হয়েছে প্রায় ৬০ জন মাওবাদী। এর মধ্যে ৩৪ জনই বস্তারের। মাওবাদীদের আক্রমণে শহিদ হয়েছেন ১১জন জওয়ান এবং একজন সাধারণ নাগরিক। এদিকে, নকশাল-মুক্ত ঘোষণা করা হল কর্ণাটককে। তার আগে আত্মসমর্পণ করেছেন শেষ মাওবাদী। চিক্কমাগালুরু জেলায় আত্মসমর্পণ করেছেন ওই মাওবাদী। পুলিশ সুপার বিক্রম আমাথে বলেন, “এই আত্মসমর্পণের সঙ্গে সঙ্গে এখন সম্পূর্ণ নকশাল-মুক্ত হল কর্ণাটক।”

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের শুরুতেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ২০২৬ সালের ৩১ মার্চ এ দেশে মাওবাদীদের শেষ দিন হতে চলেছে (Chhattisgarh)। তার আগেই দেশ থেকে নির্মূল করা হবে মাওবাদীদের। গত বছরই এনকাউন্টারে খতম হয়েছে ২০৭ জন মাওবাদী (Maoists Death)।

  • Parvesh Verma: দিল্লির নয়া মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির পরবেশ ভার্মা! চেনেন তাঁকে?

    Parvesh Verma: দিল্লির নয়া মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির পরবেশ ভার্মা! চেনেন তাঁকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনীতি তাঁর রক্তে। উত্তরাধিকার সূত্রেই তিনি পেয়েছেন রাজনীতির রাজদণ্ড। নয়াদিল্লি আসনে আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে তিনি হারিয়েছেন ৪ হাজার ৪৯ ভোটে। এহেন জায়ান্ট কিলার পরবেশ ভার্মাই (Parvesh Verma) কি হতে চলেছেন দিল্লির নয়া মুখ্যমন্ত্রী? দিল্লির রাজনৈতিক মহলে এবং বিজেপির (BJP) অন্দরে পরবেশের নাম নিয়ে চলছে জোর চর্চা। প্রশ্ন হল, কে এই পরবেশ?

    রাজনৈতিক উত্তরাধিকার (Parvesh Verma)

    দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন পরবেশের বাবা সাহিব সিং ভার্মা। তিনি বিজেপির প্রাক্তন সহ-সভাপতিও। ত্রয়োদশ লোকসভায় তিনি ছিলেন কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী। জাঠ সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় মুখ সাহিব। পরবেশের কাকা আজাদ সিংও বিজেপির প্রভাবশালী নেতা ছিলেন। তিনি ছিলেন উত্তর দিল্লি পুরনিগমের মেয়র। ২০১৩ সালের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে মেহরাউলি আসন থেকে জিতে বিধায়ক হন পরবেশ। ২০১৪ সালে পশ্চিম দিল্লি লোকসভা কেন্দ্র থেকে জিতে সাংসদ হন তিনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনেও সাড়ে ৫ লাখেরও বেশি ভোটে জিতেছিলেন পরবেশ (Parvesh Verma)।

    জায়ান্ট কিলার

    দিল্লি বিজেপির প্রথম সারির নেতা পরবেশ। তিনি হারিয়েছেন কেজরিওয়ালকে। পরাস্ত করেছেন কংগ্রেসের হেভিওয়েট প্রার্থী, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতের ছেলে সন্দীপ দীক্ষিতকে।  পরবেশ দিল্লি বিজেপির প্রথম সারির নেতা। বাবার মতোই জাঠদের মধ্যেও তাঁর বিরাট প্রভাব। দিল্লির নয়া মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে হয়তো তাঁকেই বেছে নেবেন বিজেপি নেতৃত্ব। পরবেশ স্বয়ং বলছেন, এ ব্যাপারে যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেবেন দলীয় নেতৃত্ব। পরবেশ ছাড়াও মুখ্যমন্ত্রিত্বের দৌড়ে রয়েছেন প্রয়াত বিজেপি নেত্রী তথা দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুষমা স্বরাজের মেয়ে বাঁশুরি স্বরাজ, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানিও।

    ১৯৭৭ সালে জন্ম পরবেশের। পড়াশোনা দিল্লি পাবলিক স্কুলে। কিরোরি মাল কলেজ থেকে স্নাতক হওয়ার পর এমবিএ করেন ফোর স্কুল অফ ম্যানেজমেন্ট থেকে।

    ২০১৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনের সময় পরবেশ ছিলেন দিল্লি বিজেপি নির্বাচন কমিটির সদস্য। সদ্য সমাপ্ত দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে বেরিয়ে পরবেশ ঘুরেছেন বিভিন্ন বস্তিতে। বলেছেন, “বস্তির যাঁরা বিশুদ্ধ পানীয় জল এবং শূন্য বিদ্যুৎ বিল পাচ্ছেন, তাঁরা দয়া করে কেজরিওয়ালকে ভোট দিন। আর যাঁরা পাচ্ছেন না, তাঁরা দয়া করে বিজেপিকে (BJP) ভোট দিন।” ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই ‘মন্ত্রে’ই বাজিমাত করেছেন পরবেশ (Parvesh Verma)।

  • Mohan Bhagwat: আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতের সঙ্গে সাক্ষাৎ আরজি করকাণ্ডে নিহত তরুণীর পরিবারের

    Mohan Bhagwat: আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতের সঙ্গে সাক্ষাৎ আরজি করকাণ্ডে নিহত তরুণীর পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে আগেই চিঠি লিখেছিলেন আরজি করকাণ্ডে নিহত তরুণী চিকিৎসকের বাবা-মা। এবার তাঁরা দেখা করলেন আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের সঙ্গে (Mohan Bhagwat)। সাংগঠনিক নানা কাজের জন্য বাংলায় ১০ দিন ধরে থাকার কথা সরসংঘচালকের। শনিবার তাঁর সঙ্গে দেখা করলেন নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা। ঘটনাচক্রে এদিনই প্রকাশিত হয়েছে দিল্লি বিধানসভার নির্বাচন। দিল্লিতে প্রাণপ্রতিষ্ঠা হতে চলেছে ডাবল ইঞ্জিন সরকারের। ঠিক সেই সময়ই নির্যাতিতার পরিবার দেখা করলেন ভাগবতের সঙ্গে।

    আরএসএস কর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ (Mohan Bhagwat)

    শুক্রবার রাতেই নিহত তরুণী চিকিৎসকের পরিবার যোগাযোগ করেন সংঘের কার্যালয়ে। ইচ্ছে প্রকাশ করেন সংঘ কর্তার সঙ্গে দেখা করার। শনিবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ নিউটাউনের অতিথি নিবাসে মোহন ভাগবতের সঙ্গে দেখা করেন ওই তরুণীর পরিবার। সূত্রের খবর, সঠিক তদন্ত করে তাঁদের মৃত কন্যা যাতে ন্যায়বিচার পায়, সেই আশায় আরএসএস কর্তার দ্বারস্থ হয়েছিলেন তাঁরা (Mohan Bhagwat)। এই মামলায় যাতে কেন্দ্রীয় সরকার হস্তক্ষেপ করে, সেই বিষয়েও আলোচনা হয়। সরসংঘ চালক তাঁদের লড়াইয়ে পাশে থাকার আশ্বাস দেন।

    কঠোরতম শাস্তির দাবি

    ভাগবত আগে এই নৃশংস অপরাধে জড়িতদের জন্য কঠোরতম শাস্তি দাবি করেছিলেন। কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের এই ঘটনা পুরো দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছিল। কলকাতার একটি আদালত চলতি বছরের শুরুতে মামলার একমাত্র দোষী সঞ্জয় রায়কে আজীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছে। শুনানির পর নিহত তরুণীর বাবা বলেছিলেন, “শুধুমাত্র একজন নয়, ডিএনএ রিপোর্টে চারজন ছেলে এবং একজন মেয়ের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। অভিযুক্তরা শাস্তি পেলে কিছুটা স্বস্তি পাব। ন্যায়বিচার না পাওয়া পর্যন্ত আমরা আদালতের দরজায় কড়া নাড়তে থাকব, দেশের মানুষের (RSS) সমর্থনও চাইব।”

    প্রসঙ্গত, ভাগবতের সঙ্গে দেখা করার আগে নির্যাতিতার পরিবার সাক্ষাৎ করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে। তাঁরা দেখা করেছেন বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র সজল ঘোষের সঙ্গেও (Mohan Bhagwat)।

  • Delhi Poll Results: “একা একা লড়ে বিজেপি-আরএসএসকে হারানো যাবে না”, আপকে খোঁচা কংগ্রেসের

    Delhi Poll Results: “একা একা লড়ে বিজেপি-আরএসএসকে হারানো যাবে না”, আপকে খোঁচা কংগ্রেসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূতের মুখে রাম নাম নয়, পড়ুন কংগ্রেসের মুখে বিজেপি-আরএসএসের নাম! আজ্ঞে হ্যাঁ, দিল্লি নির্বাচনের ফল ঘোষণা হতেই জম্মু-কাশ্মীরের কংগ্রেস নেতার মুখে বিজেপি-আরএসএসের নাম! তাঁর সাফ কথা, “যাঁরা বিশ্বাস করেন একা একা লড়েই বিজেপি-আরএসএসকে হারানো যাবে, তাঁরা ভুল করছেন। দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের (Delhi Poll Results) ফলই তার প্রমাণ।”

    আপের হার (Delhi Poll Results)

    শনিবার প্রকাশিত হয়েছে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফল। টানা ১০ বছর ক্ষমতায় থাকার পর কুর্সি হারিয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। আর ২৭ বছর পরে দিল্লির রাজনীতির রশি হাতে পেয়েছে পদ্ম-পার্টি। তার পরেই আপের হারের কারণ নিয়ে শুরু হয়েছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। এই প্রসঙ্গেই জম্মু-কাশ্মীর প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির মুখ্য মুখপাত্র রবীন্দর শর্মা নিশানা করেছেন ইন্ডি জোটের অন্যতম পার্টি আপকে।

    রবীন্দর শর্মার নিশানায় আপ

    তিনি বলেন, “দিল্লির রায় ১০ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা আপের বিরুদ্ধে, এবং প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ হওয়ার কারণে। এই নির্বাচনে একা লড়ে বিজেপিকে পরাজিত করার যে উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং আত্মবিশ্বাস ছিল আপের, তার কারণেও।” তিনি বলেন (Delhi Poll Results), “আপের সুবিধাবাদের রাজনীতি, প্রতারণা এবং অতি উচ্চাকাঙ্ক্ষার রাজনীতি তাদের পরাজয়ের অন্যতম কারণ। আর এই সব কারণই প্রশস্ত করেছে বিজেপির জয়ের পথ।”

    এর পরেই কংগ্রেসের এই নেতা বলেন, “দিল্লি নির্বাচনের ফল সকলের জন্য একটি শিক্ষা, বিশেষ করে যাঁরা বিশ্বাস করেন যে তাঁরা একা লড়াই করতে পারেন বিজেপি-আরএসএস জোটের বিরুদ্ধে। এই একা একা লড়াই করতে যাওয়ার দরুন দুর্বল হয়ে পড়েছে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন জোট।” তিনি বলেন, “দিল্লি নির্বাচনের ফল স্পষ্টভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে যে কংগ্রেস ছাড়া বিজেপি-আরএসএস জোটের বিরুদ্ধে কোনও লড়াই সম্ভব নয়। বিশেষ করে যখন তারা ক্ষমতায় থাকে এবং ইডি, সিবিআই, আইটি এবং অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখে।” দিল্লিতে কংগ্রেস একটি আসনও পায়নি। তাতে অবশ্য খেদ নেই রবীন্দরের। তিনি বলেন, “দিল্লিতে কংগ্রেসের ভোট বেড়েছে। যদিও ফল আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী হয়নি। তবে রাজনীতি এবং নীতিতে ধারাবাহিকতার কারণে ভবিষ্যতে একটি শক্তিশালী শক্তি হিসেবে কংগ্রেসের পুনরুত্থান নিশ্চিত (Delhi Poll Results)।”

  • Ramakrishna 265: “ওদের কি ভক্তি!—আমি যেখানে খাব সেইখানেই আঁচাব, খড়কে কাঠিটি পর্যন্ত”

    Ramakrishna 265: “ওদের কি ভক্তি!—আমি যেখানে খাব সেইখানেই আঁচাব, খড়কে কাঠিটি পর্যন্ত”

    শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বরে ও ভক্তগৃহে

    একাদশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৪, ১৯শে সেপ্টেম্বর

    দক্ষিণেশ্বরে মহেন্দ্র, রাখাল, রাধিকা গোস্বামী প্রভৃতি ভক্তসঙ্গে

    মহেন্দ্রাদির প্রতি উপদেশ—কাপ্তেনের ভক্তি ও পিতামাতার সেবা 

    “কাপ্তেনের পরিবার—তার আবার আলাদা ঠাকুর (Ramakrishna), গোপাল। এবার তত কৃপণ দেখলাম না। সেও গীতা-টীতা জানে। ওদের কি ভক্তি!—আমি যেখানে খাব সেইখানেই আঁচাব। খড়কে কাঠিটি পর্যন্ত।

    “পাঁঠার চচ্চড়ি করে,— কাপ্তেন বলে পনর দিন থাকে,— কিন্তু কাপ্তেনের পরিবার বললে (Kathamrita)— ‘নাহি নাহি, সাত রোজ’। কিন্তু  বেশ লাগল। ব্যঞ্জন সব একটু একটু। আমি বেশ খাই বলে, আজকাল আমায় বেশি দেয়।

    “তারপর খাবার পর, হয় কাপ্তেন, নয় তার পরিবার বাতাস করবে।”

    Jung Bahadur-এর ছেলেদের কাপ্তেনের সঙ্গে আগমন ১৮৭৫-৭৬— নেপালী ব্রহ্মচারিণীর
    গীতগোবিন্দ গান—“আমি ঈশ্বরের দাসী”

    “ওদের কিন্তু ভারী ভক্তি,—সাধুদের বড় সম্মান। পশ্চিমে লোকেদের সাধুভক্তি বেশি। জাঙ্‌-বাহাদুরের ছেলেরা আর ভাইপো কর্ণেল এখানে এসেছিল। যখন এলো পেন্টুলুণ খুলে যেন কত ভয়ে।

    “কাপ্তেনের সঙ্গে একটি ওদের দেশের মেয়ে এসেছিল। ভারী ভক্ত,— বিবাহ হয় নাই। গীতগোবিন্দ গান কণ্ঠস্থ। তার গান শুনতে দ্বারিকবাবুরা এসে বসেছিল। আমি বললাম, এরা শুনতে চাচ্ছে, লোক ভাল। যখন গীতগোবিন্দ গান গাইলে তখন দ্বারিকবাবু রুমালে চক্ষের জল পুছতে লাগল। বিয়ে কর নাই কেন, জিজ্ঞাসা করাতে বলে, ‘ঈশ্বরের দাসী, আবার কার দাসী হব?’ আর সব্বাই তাকে দেবী বলে (Kathamrita) খুব মানে—যেমন পুঁথিতে (শাস্ত্রে) আছে।

    (মহেন্দ্রাদির প্রতি)—“আপনারা যে আসছো, তাতে কিছু কি উপকার হচ্ছে? শুনলে মনটা বড় ভাল থাকে। (মাস্টারের প্রতি) এখানে লোক আসে কেন? তেমন লেখাপড়া জানি না —”

    মাস্টার (Ramakrishna)—আজ্ঞা, কৃষ্ণ যখন নিজে সব রাখাল গরুটরু হলেন (ব্রহ্মা হরণ করবার পর) তখন রাখালদের মা’রা নূতন রাখালদের পেয়ে যশোদার বাড়িতে আর আসেন না। গাভীরাও হাম্বা রবে ওই নূতন বাছুরদের পিছে পিছে গিয়ে পড়তে লাগল।

    শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—তাতে কি হলো?

    মাস্টার—ঈশ্বর নিজেই সব হয়েছেন কি না, তাই এত আকর্ষণ (Kathamrita)। ঈশ্বর বস্তু থাকলেই মন টানে।

    কৃষ্ণলীলার ব্যাখ্যা—গোপীপ্রেম—বস্ত্রহরণের মানে

    শ্রীরামকৃষ্ণ—এ যোগমায়ার আকর্ষণ—ভেলকি লাগিয়ে দেয়। রাধিকা সুবোল বেশে বাছুর কোলে—জটিলার ভয়ে যাচ্ছে; যখন যোগমায়ার শরণাগত হলো তখন জটিলা আবার আশীর্বাদ করে।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

  • Delhi Elections 2025: ফেল তোষণের রাজনীতিও, দিল্লিতে মুসলমান মহল্লায়ও ফুটল পদ্ম

    Delhi Elections 2025: ফেল তোষণের রাজনীতিও, দিল্লিতে মুসলমান মহল্লায়ও ফুটল পদ্ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তুষ্টিকরণের রাজনীতিও কাজে দিল না! দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে একটি আসনও জিততে পারল না কংগ্রেস। টানা দশ বছর ক্ষমতায় থাকার পর যখন দিল্লির মসনদে আপ ক্ষমতায় এল, তখন অরবিন্দ কেজরিওয়ালের ওপর ভরসা করেছিলেন মুসলমানরা। এবার সেই মুসলমানরাই হাত উপুড় করে ভোট দিলেন পদ্ম চিহ্নে (BJP)। যার জেরে মুসলিম অধ্যুষিত একটি আসনে বিপুল ভোটে জিতলেন পদ্ম-প্রার্থী (Delhi Elections 2025)।

    নির্ণায়ক শক্তি মুসলমানরাই (Delhi Elections 2025)

    ৭০ আসনের দিল্লি বিধানসভায় সাতটি আসনে নির্ণায়ক শক্তি মুসলমানরাই। এক সময় এই আসনগুলিতেই জয়ী হত কংগ্রেস। পরে কেন্দ্রগুলির রাশ যায় আপের হাতে। এবার একটি আসনে বিজেপি জিতেছে। বাকি ছটি আসনে জিততে না পারলেও, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে গেরুয়া পার্টি। যার অর্থ, কংগ্রেস নয়, বিজেপির ওপর ভরসা করছেন মুসলমানদের একটা বড় অংশও। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী, দিল্লির মুসলিম জনসংখ্যা ১২ শতাংশের বেশি। চাঁদনি চকে মুসলিম জনসংখ্যা ২৯.৭ শতাংশ, মুস্তফাবাদে এই হার ৩৯.৫ শতাংশ, মাটিয়া মহলে মুসলিম জনসংখ্যা ৬০ শতাংশ, বল্লিমারানে এই হার ৪৯.৮ শতাংশ, বাবরপুরে ৪১.১ শতাংশ, সীলমপুরে ৫৭ শতাংশ এবং ওখলাতে ৫২.৫ শতাংশ।

    ভালো ফল বিজেপির

    গত বিধানসভা নির্বাচনে এই সাতটি কেন্দ্রেই বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছিল আপ (Delhi Elections 2025)। এবার মুস্তফাবাদ বিধানসভা কেন্দ্রে ফুটেছে পদ্ম। এই আসনে গেরুয়া প্রার্থী মোহন সিং বিস্ত জয়ী হয়েছেন ১৭ হাজারেরও বেশি ভোটে। বাকি ছটি আসনে গতবারের তুলনায় এবার ভালো ফল করেছে পদ্ম-পার্টি। চাঁদনি চক, মাটিয়া মহল, বাবরপুর, ওখলা এবং বল্লমারানেগত কেন্দ্রে গত বারের চেয়ে এবার ঢের বেশি ভোট পেয়েছে পদ্ম শিবির। চাঁদনি চকে আপের ব্যবধান ৩০ হাজার থেকে কমে হয়েছে ১৬ হাজার, বাবরপুরেও কেজরির দলের জয়ের ব্যবধান কমে হয়েছে ১৯ হাজার।

    রাজনীতির কারবারিদের একাংশের মতে, মুসলমান ভোটাররা মনে করছেন, ভরসা করার মতো কোনও কাজ কংগ্রেস করেনি। প্রচারে পাশে থাকার বার্তা দিলেও, কংগ্রেসের একাধিক নেতা আশ্রয় নিয়েছেন পদ্ম-আঁকা ছাতার তলায় (Delhi Elections 2025)। এসব কারণেই মুসলমানদেরও একটা অংশ বিজেপির ওপর ভরসা করতে শুরু করেছে। তার জেরেই মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায়ও দাপিয়ে ব্যাটিং করেছে বিজেপি। অভিজ্ঞ মহলের মতে, মোদি সরকারের তিন তালাক প্রথা রদে খুশি হয়েছেন মুসলমান মহিলারা। তারই ছাপ পড়েছে ইভিএমে (BJP)। যার জেরে মুসলিম অধ্যুষিত কেন্দ্রেও ফুটেছে পদ্ম (Delhi Elections 2025)।

  • Christian Evangelist: ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদে অসমে এসে ধর্মান্তকরণ, কানাডার নাগরিককে বহিষ্কার

    Christian Evangelist: ট্যুরিস্ট ভিসার মেয়াদে অসমে এসে ধর্মান্তকরণ, কানাডার নাগরিককে বহিষ্কার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল আগেই। তার পরেও অসমে (Assam) খ্রিস্টধর্ম প্রচার করে চলেছিলেন তিনি (Christian Evangelist)। ব্র্যান্ডন জোয়েল ডেভল্ট নামের ওই কানাডিয়ান নাগরিককে ফেরত পাঠানো হল তাঁর নিজের দেশে।

    ট্যুরিস্ট ভিসায় অসমে (Christian Evangelist)

    ডেভল্ট ট্যুরিস্ট ভিসায় অসমে এসেছিলেন। চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি তাঁর ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। ৫ ফেব্রুয়ারি জোরহাটে আটক করা হয় তাঁকে। এর পরেই শুরু হয় তদন্ত। জোরহাট পুলিশ বিদেশিদের আঞ্চলিক নিবন্ধন অফিসের সঙ্গে যৌথভাবে তদন্ত করে। জোড়হাটের এসপি শ্বেতাঙ্ক মিশ্র বলেন, “ডেভল্ট জোড়হাটের গ্রেস চার্চের অধীনে ধর্মান্তরিতকরণের কাজে জড়িত ছিলেন। ৪ ফেব্রুয়ারি, আমরা জানতে পারি যে কানাডার এক নাগরিক, ব্র্যান্ডন জোয়েল ডেভল্ট, যিনি ট্যুরিস্ট ভিসায় ভারতে এসেছিলেন, তিনি জোরহাটে ধর্মপ্রচার করছিলেন।” তিনি বলেন, “তদন্তে জানা যায় যে, তিনি ধর্মান্তরিতকরণের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। জোড়হাট শহরের বরভেটা এলাকার জেল রোডে অবস্থিত গ্রেস চার্চ থেকে তিনি ধর্মপ্রচার করছিলেন।” জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি তাঁর ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছিলেন। তখনই কর্তৃপক্ষ তাঁর ধর্মপ্রচারমূলক কর্মকাণ্ডের কথা জানতে পারেন।

    ইউটিউব চ্যানেল

    ব্র্যান্ডন জোয়েল ডেভল্ট ধর্মান্তরের জন্য একটি ইউটিউব চ্যানেলও চালাচ্ছিলেন। এসপি জানান, ডেভল্ট স্থানীয়দের খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করতে ওই ইউটিউব চ্যানেল (Christian Evangelist) চালাচ্ছিলেন। তিনি বলেন, “স্থানীয়দের তাঁর ধর্মে ধর্মান্তরিত করার জন্য তিনি একটি ইউটিউব চ্যানেল চালাচ্ছিলেন। ইউটিউব চ্যানেলটি নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। আমরা তাঁর বিরুদ্ধে প্রমাণ পেয়েছি। সেই মতো ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে।” প্রসঙ্গত, ভারতীয় ট্যুরিস্ট ভিসা বিদেশিদের ধর্মান্তকরণ বা মিশনারি কাজে জড়িত থাকার অনুমতি দেয় না।

    ডেভল্টের ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার বিষয়টি এফআরআরও কলকাতাকে জানানো হয়। তারা তাঁকে ‘ভারত ছেড়ে যাওয়ার’ নোটিশ জারি করে। জোরহাট পুলিশ তাঁকে দিল্লিতে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাঁকে তুলে দেওয়া হয় টরেন্টোর ফ্লাইটে। এসপি জানান, সম্পূর্ণ বহিষ্কার প্রক্রিয়াটি যথাযথ প্রোটোকল মেনে করা হয়েছে। এজন্য একাধিক আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা হয়েছিল।

    ২০২২ সালে অসম থেকে সাতজন জার্মান নাগরিক এবং তিনজন সুইডিশ নাগরিককে বহিষ্কার করা হয়েছিল (Assam)। তাঁরাও ট্যুরিস্ট ভিসায় ভারতে প্রবেশ করে ধর্মান্তরকরণে যুক্ত ছিলেন (Christian Evangelist)।

  • Delhi Elections 2025: বিদায় আপের! ২৭ বছর পর দিল্লি পদ্মময়! কোন ফর্মুলায় এল জয়?

    Delhi Elections 2025: বিদায় আপের! ২৭ বছর পর দিল্লি পদ্মময়! কোন ফর্মুলায় এল জয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিভিন্ন এক্সিট পোলে দাবি করা হয়েছিল দিল্লিতে আসতে চলেছে বিজেপির সরকার (Delhi Elections 2025)। শনিবার সকাল থেকে চলছে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের ফল গণনা। সেই গণনার ট্রেন্ড বলছে দিল্লিতে ডাবল ইঞ্জিন সরকার হচ্ছে। শেষ পর্যন্ত বিজেপি জয়ী হলে ২৭ বছর পর দিল্লির কুর্সিতে ফের বসবে পদ্ম-পার্টি। দিল্লি বিধানসভার আসন সংখ্যা ৭০টি। এদিন বিকেল তিনটের পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, ৪৮টি আসনে জয়ী এবং এগিয়ে রয়েছে পদ্ম পার্টি। দিল্লিতে সরকার গড়তে হলে প্রয়োজন ৩৬টি আসনের। ফলে, দিল্লিতে গঠিত হচ্ছে বিজেপি সরকার, এটা নিশ্চিত। রাজ্যের শাসক দল আপের ঝুলিতে মাত্র ২৬টি আসন (তিনটের হিসেব) থাকতে পারে। আর কংগ্রেস তো পিকচারেই নেই।

    মোদির নেতৃত্বে দিল্লি দখলের লড়াই (Delhi Elections 2025)

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দিল্লি দখলের লড়াইয়ে নামে বিজেপি। প্রচারে মূল বার্তা ছিল তিনটি- আপের কল্যাণমূলক প্রকল্পগুলি অব্যাহত রাখা, ডাবল ইঞ্জিন উন্নয়ন এবং আপের দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, দিল্লির মধ্যবিত্ত শ্রেণির আস্থাও হারিয়েছিল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। তাদের দৃঢ় বিশ্বাস হয়েছিল, আপের কল্যাণমূলক রাজনীতি থেকে তাঁরা তো উপকৃত হননি, উল্টে আপ আমলে খারাপ হয়েছে দিল্লির রাস্তাঘাট, কমেছে নাগরিক সুযোগ-সুবিধা। ২০১২ সালে আম আদমি পার্টি গঠন করেন খড়্গপুর আইআইটির প্রাক্তনী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তার পরের বছরই দিল্লির কুর্সিতে বসে কেজরিওয়ালের দল (Delhi Elections 2025)। ২০১৫ সাল থেকে দিল্লির মসনদে টানা ছিল সেই দল। এবার নির্বাচনে সেই কুর্সিই খোয়াতে চলেছে কেজরিওয়ালের দল।

    দিল্লিবাসীর ক্ষোভের আগুন

    নিয়মিত যাঁরা রাজনীতির চর্চা করেন, তাঁদের বক্তব্য আপের বিরুদ্ধে দিল্লিবাসীর ক্ষোভের আগুন পুঞ্জীভূত হয়েছিল তুষের আগুনের মতো ধিকিধিকি করে। জনগণমনের সেই আঁচ পেয়েছিল আপও। তার স্পষ্ট প্রমাণ মেলে তাদের প্রার্থী তালিকায় চোখ বোলালে। শেষ মুহূর্তে প্রার্থী তালিকায় কিছু রদবদল করা হলেও, তা বিশেষ ছাপ ফেলেনি ভোটারদের মনে।

    প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার হাওয়া

    জনতার এই প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার হাওয়াই পালে লেগেছে বিজেপির নাওয়ের। সেই কারণেই গেরুয়া শিবিরের দিল্লি দখল হতে চলেছে নিছকই কেকওয়াক। এক দিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তুঙ্গ জনপ্রিয়তা এবং তাঁর প্রতিশ্রুতি পূরণের দক্ষতা যেমন বিজেপির জয়ের পথ মসৃণ করেছে তেমনি, দেশের অর্থনীতির ভোল বদলে দেওয়াও গভীর ছাপ ফেলেছে দিল্লিবাসীর মনে (Delhi Elections 2025)। তাঁদের বদ্ধমূল ধারণা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কংগ্রেস কিংবা আপ নেতাদের মতো স্বপ্ন ফেরি করে বেড়ান না, ফাঁকা আওয়াজও দেন না। তাঁর গায়ে লেগে নেই দুর্নীতির কালিও। প্রধানমন্ত্রীর এই ‘মিস্টার ক্লিন’ ইমেজও সহায়ক হয়েছে বিজেপি জয়ের পথে ছড়িয়ে থাকা কাঁটা সরাতে।

    মোদিতেই আস্থা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির একাধিক সিদ্ধান্তও বিজেপির প্রতি আস্থা বাড়িয়ে তুলেছে দিল্লিবাসীর। তিনি যে অসাধ্য সাধন করতে পারেন, তা তাঁরা টের পেয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপ করার পর। কংগ্রেস জমানায় প্রায় প্রতিদিন রক্তাক্ত হত ভূস্বর্গ। সেখানেই আজ বিরাজ করছে অনাবিল শান্তি। আক্ষরিক অর্থেই কাশ্মীর আজ ভূস্বর্গ। ৩৭০ ধারা বিলোপের পর কাশ্মীরে বইছে উন্নয়নের জোয়ার। এসবই দিল্লিবাসীর মনে মোদি সম্পর্কে ‘ম্যায় হুঁ না’ টাইপের একটা ধারণা তৈরি করেছে।অযোধ্যায় রাম মন্দির গড়েও দিল্লিবাসীর আস্থা অর্জন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। যুগ যুগ ধরে চলে আসা বিতর্কের অবসান ঘটিয়েছেন তিনি। অযোধ্যার রাম জন্মভূমিতেই প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে রামলালার বিগ্রহের। তার জেরেও প্রধানমন্ত্রীর ওপর দিল্লিবাসীর ভরসা বেড়েছে বই কমেনি। তিন তালাকের প্রথা রদ করাও ফেভারে গিয়েছে মোদির দলের (Delhi Elections 2025)। দিল্লির হাজার হাজার মুসলমান মহিলা দুহাত উপুড় করে ভোট দিয়েছেন পদ্ম পার্টিকে। ইভিএমের সেই ফলও জানান দিচ্ছে বিজেপির পক্ষে দিল্লি খুব বেশি দূরে নয়।

    ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’

    প্রধানমন্ত্রীর ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ স্লোগানও ভালো ‘খেয়েছেন’ দিল্লির ভোটাররা। মোদির রাজত্বে তরতরিয়ে উন্নতি হচ্ছে অর্থনীতির। এক সময় কোনও কিছুর জন্য নির্ভর করতে হত বিদেশের ওপর। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্পে এখন সেটাই তৈরি হচ্ছে ভারতে। ফলে কমেছে বিদেশি-নির্ভরতা। বিজেপির দিল্লি বিজয় অনায়াস হয়েছে এই কারণেও। এর আগে দিল্লিতে বিজেপি ক্ষমতায় ছিল ১৯৯৮ সালে (Delhi Elections 2025)। শেষ মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সুষমা স্বরাজ। ডেমোগ্রাফি বদলে এবং তুষ্টিকরণের রাজনীতি করে দিল্লি দখল করে কংগ্রেস। মসনদে বসেন শীলা দীক্ষিত। ২০১৩ সালে প্রথমবার ক্ষমতায় আসে আপ। দিল্লিবাসী সেই দলকেও ‘ঝাড়ু’ দিয়ে ঝেঁটিয়ে বিদেয় করে দিলেন।

    দিল্লি হল পদ্মময়। ক্ষমতায় আসতে চলেছে ডাবল ইঞ্জিন সরকার। উন্নয়নের রথের চাকার ধুলোয় বিরোধী না খড়কুটোর মতো উড়ে যান (Delhi Elections 2025)!

  • New Income Tax Bill: নয়া আয়কর বিলে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার, জানুন বিশদে

    New Income Tax Bill: নয়া আয়কর বিলে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া আয়কর বিলে অনুমোদন দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (Union Cabinet)। আয়কর আইন ১৯৬১-এর বদলে আনা হচ্ছে এই বিল (New Income Tax Bill)। ভারতের কর ব্যবস্থাকে সরলীকরণ ও আধুনিকীকরণ করাই এর লক্ষ্য। নয়া বিলটি আইনি ভাষাকেও সহজ করবে যাতে করদাতারা সহজে বুঝতে পারেন বিধানগুলি। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, নয়া আইনটি বর্তমানের চেয়ে ৫০ শতাংশ ছোট হবে। এর প্রধান লক্ষ্য হল মামলার সংখ্যা কমানো। বিলটিকে যাতে করদাতা-বান্ধব করে তোলা যায়, তাই বিলটিতে কিছু অপরাধের ক্ষেত্রে কর জরিমানার প্রস্তাব দেওয়া হতে পারে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (New Income Tax Bill)

    ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বাজেট বক্তৃতায় তিনি এই বিলের কথা ঘোষণা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, “১৯৬১ সালের আয়কর আইনের পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা ৬ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে। সংশোধিত আয়কর আইনটি সরল, স্পষ্ট ও সহজে বোধগম্য হবে।” ২০২১-২৬ অর্থবর্ষ থেকে নয়া কর কাঠামো লাগু হবে। আয়করদাতারা এই সিস্টেমের আওতায় আসবেন ২০২৬-’২৭ অ্যাসেসমেন্ট ইয়ারে। এবারের বাজেটে বার্ষিক আয়কর ছাড়ের ঊর্ধ্বসীমা এক লাফে পাঁচ লাখ টাকা বাড়িয়ে ১২ লাখ টাকা করার কথা ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। অর্থাৎ, কারও আয়কর এক লাখ টাকার মধ্যে হলে এক পয়সাও আয়কর দিতে হবে না। অর্থনীতিবিদদের মতে, এর ফলে সাধারণ মানুষের হাতে টাকার জোগান বাড়বে, ক্রয়ক্ষমতা বাড়বে। স্বাভাবিকভাবেই চাঙা হবে অর্থনীতি (New Income Tax Bill)।

    নয়া বিলের সুবিধা

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক নয়া বিলের সুবিধাগুলি –

    নতুন করের প্রয়োজন নেই: বিলটিতে কোনও নতুন কর প্রবর্তন করা হবে না। তবে চালু কর আইন সরলীকরণের ওপর জোর দেওয়া হবে।

    সরলীকৃত ভাষা: আইনি ভাষা আরও সহজলভ্য করা হবে। এতে করদাতারা জটিলতা ছাড়াই বিধানগুলি বুঝতে পারবেন।

    সংক্ষিপ্ত আইন: অপ্রয়োজনীয় বিধান বাদ দিয়ে এবং অস্পষ্টতা হ্রাস করে নতুন আইনটি বিদ্যমান আইনের চেয়ে ৫০ শতাংশ ছোট হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    কম শাস্তি: কর ব্যবস্থাকে আরও করদাতা-বান্ধব করে তুলতে কিছু অপরাধের জন্য কম শাস্তি প্রবর্তনের বিধান থাকতে পারে।

    মামলা-মোকদ্দমা হ্রাস: অপব্যবহার-বিরোধী বিধানের ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্তগুলি স্পষ্ট করে এবং পুরানো ধারাগুলি অপসারণ করে। নতুন বিলের লক্ষ্যই হল কর বিরোধ হ্রাস করা।

    নয়া আয়করের স্ল্যাব

    নয়া আয়কর স্ল্যাবটা একবার দেখে নেওয়া যাক।

    বার্ষিক ৪ লাখ পর্যন্ত কোনও কর দিতে হবে না।

    ৪ লাখ থেকে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত দিতে হবে ৫ শতাংশ। ৮ লাখ থেকে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত দিতে হবে ১০ শতাংশ, ১২ লাখ থেকে ১৬ লাখ পর্যন্ত ১৫ শতাংশ, ১৬ লাখ থেকে ২০ লাখ পর্যন্ত ২০ শতাংশ, ২০ লাখ থেকে ২৪ লাখ পর্যন্ত ২৫ শতাংশ, ২৪ লাখের ওপর হলে ৩০ শতাংশ।

    প্রত্যাশিত সংস্কার

    নয়া কর বিলে প্রত্যাশিত যে সব সংস্কার করা হয়েছে, সেগুলি হল –

    একীভূত কর ব্যবস্থা: বর্তমানে, ব্যক্তি, এইচইউএফ, এওপি, বিওআই এবং কোম্পানিগুলির ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর ব্যবস্থা প্রযোজ্য। নয়া বিলটি এগুলিকে একটি একক কর কাঠামোর মধ্যে প্রবাহিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে। এতে কমবে সম্মতির বোঝা। নিশ্চিত করবে কর নিশ্চিতকরণ।

    উইথহোল্ডিং ট্যাক্স রেশেনালাইজেশন: ব্যবসা ও ব্যক্তিদের জন্য সম্মতি সহজ করার জন্য একটি সরলীকৃত কর উইথহোল্ডিং কাঠামো চালু করা যেতে পারে (Union Cabinet)।

    ব্যবসা করা হবে সহজ: নতুন আইনে প্রকৃত লেনদেনের অপ্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই রোধ করতে অপব্যবহার বিরোধী বিধানের ব্যতিক্রম নির্দিষ্ট করা যেতে পারে (New Income Tax Bill)।

    অপ্রয়োজনীয় বিধান বাতিল: কর আইনকে আরও সুনির্দিষ্ট এবং বস্তুনিষ্ঠ করতে পুরানো এবং যেসব ধারা প্রয়োগ করা হয় না, সেগুলি অপসারণ করা হবে।

    প্রসঙ্গত, নয়া কর ব্যবস্থা ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষ থেকে কার্যকর হবে। এটি ২০২৬-২৭ মূল্যায়ন বছর থেকে করদাতাদের ওপর প্রভাব ফেলবে।

    এই আপডেটগুলির মাধ্যমে, সরকার আরও স্বচ্ছ এবং দক্ষ কর ব্যবস্থা তৈরি করার লক্ষ্য নিয়েছে। এতে একদিকে যেমন বিরোধ হ্রাস পাবে, তেমনি ব্যবসা এবং ব্যক্তি উভয়ের সম্মতির সহজতা উন্নত করবে (New Income Tax Bill)।

    প্রসঙ্গত, আয়কর আইনের বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করতে ২২টি বিশেষ সাব কমিটি গঠন করা হয়েছে। আয়কর আইন পর্যালোচনার জন্য বিভিন্ন পক্ষের কাছ থেকে আয়কর বিভাগ সাড়ে ৬ হাজারটি পরামর্শ পেয়েছে (Union Cabinet)।

  • Cancer: শিশুদের মধ্যে বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি! ভারতে এর সংখ্যা বাড়ছে কেন?

    Cancer: শিশুদের মধ্যে বাড়ছে ক্যান্সারের ঝুঁকি! ভারতে এর সংখ্যা বাড়ছে কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ জীবন যাপনে বদল হয়েছে অনেকখানি। আধুনিক জীবনে ব্যস্ততা বাড়ছে। বদলে যাচ্ছে খাদ্যাভ্যাসের ধরন। তার সঙ্গে বদল হচ্ছে ঘুমের সময়ের। পাশাপাশি পরিবেশ, আবহাওয়ার অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে। আর এই সবকিছুর শরীরে গভীর প্রভাব পড়ছে। বিশেষত শিশুদের (Children) শরীরে এর প্রভাব মারাত্মক। গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের রিপোর্ট জানাচ্ছে শিশুদের মধ্যে ক্যান্সারের (Cancer) প্রকোপ বাড়ছে। যা যথেষ্ট দুশ্চিন্তার বলেই মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কী বলছে রিপোর্ট?

    ন্যাশনাল ক্যান্সার (Cancer) রেজিস্ট্রি প্রোগ্রামের সাম্প্রতিক রিপোর্ট জানাচ্ছে, ১৫ বছরের কম বয়সিদের মধ্যে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ছে। আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশের মোট ক্যান্সার আক্রান্তের মধ্যে ০ থেকে ১৪ বছর বয়সিদের সংখ্যা ৪ শতাংশ। যা বছর দশেক আগেও অনেকটাই কম ছিল। উল্লেখযোগ্যভাবে শিশু (Children) ক্যান্সার আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, কন্যাসন্তানের তুলনায় পুত্রসন্তানের মধ্যে ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি। সদ্যোজাত থেকে ১৪ বছর বয়সি এক মিলিয়ন ছেলের মধ্যে ২০৩ জন ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছে। সেই তুলনায় মেয়েদের সংখ্যা ১২৫ জন।

    কেন শিশু শরীরে ক্যান্সার বাড়ছে?

    ক্যান্সার (Cancer) বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, জিনগত মিউটেশনের জন্যই শরীরে ক্যান্সার হয়। হঠাৎ করেই শরীরের কোষে, জিনে এক ধরনের পরিবর্তন শুরু হয়। যার ফলেই ক্যান্সারের মতো জটিল রোগ তৈরি হয়। এর নির্দিষ্ট কারণ বলা কঠিন। তবে‌ বেশ কিছু কারণের জেরেই এই জিনগত পরিবর্তন। যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় ‘জেনেটিক মিউটেশন’ বলা হয়।

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাদ্যাভ্যাস ক্যান্সারের (Cancer) ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দিচ্ছে। বিশেষত শিশুদের (Children) প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় একাধিক প্রক্রিয়াজাত খাবার থাকছে। যার প্রভাব শরীরে মারাত্মকভাবে পড়ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, নানান রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে প্রক্রিয়াজাত মাংস নিয়মিত খেলে কিডনির, লিভার এবং পাকস্থলীতে মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। দেহের ওজনও মারাত্মক বাড়তে থাকে।‌ স্থুলতা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।

    নিয়মিত শারীরিক কসরত এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম দরকার

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত ফল, সবজি, ডাল, রুটি খাওয়ার অভ্যাস শিশুদের (Children) মধ্যে কমছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই ধরনের খাবারে প্রচুর পুষ্টিগুণ থাকে। কিন্তু অধিকাংশ শিশু এখন সবজি খায় না। নিয়মিত রুটি, ফলও খায় না। তার ফলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের অভাব দেখা দেয়। তাই ক্যান্সারের মতো রোগের ঝুঁকও বাড়ে।

    শরীর সুস্থ রাখতে প্রয়োজন নিয়মিত পর্যাপ্ত বিশ্রাম। অনেক সময়েই শিশুদের পর্যাপ্ত বিশ্রাম হয় না। নিয়মিত শরীরিক কসরত এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম হলে তবেই শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। নানান রোগের ঝুঁকি কমে। তাই ক্যান্সারের (Cancer) মতো‌ জটিল রোগের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্যকর রুটিন থাকা জরুরি বলেই মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ

    ক্যান্সার (Cancer) বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, শিশুদের প্রথম থেকেই স্বাস্থ্যকর অভ্যাস তৈরি করতে হবে। সেদিকে অভিভাবকদের নজর দেওয়া দরকার। সময় মতো স্বাস্থ্যকর খাবার‌ খাওয়া, পর্যাপ্ত ঘুম এবং নিয়মিত রুটিন মাফিক শারীরিক কসরত, এগুলো যাতে হয় সেদিকে নজরদারি করলে রোগের ঝুঁকি কমবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share