Tag: news in bengali

news in bengali

  • Maruti Suzuki: নিজেদের প্রথম ব্যাটারি-চালিত গাড়ি আনল মারুতি সুজুকি, তৈরি হবে ভারতে, যাবে বিদেশেও

    Maruti Suzuki: নিজেদের প্রথম ব্যাটারি-চালিত গাড়ি আনল মারুতি সুজুকি, তৈরি হবে ভারতে, যাবে বিদেশেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি ভারত মোবিলিটি শো-তে নিজেদের প্রথম বৈদ্যুতিন বা ব্যাটারি-চালিত গাড়ি ইভিটারা (eVITARA) প্রকাশ করল মারুতি সুজুকি (Maruti Suzuki) সংস্থা। আগামীদিনে ভারতের বাইরে আরও ১০০টি দেশে এই গাড়ি রফতানি করার লক্ষ্যমাত্রাও নির্ধারণ করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ইভিটারা উৎপাদনের জন্য ভারতকেই বেছে নেওয়া হয়েছে। এর জন্য গুজরাটে কারখানা গড়তে মোট ২১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে। উল্লেখ্য, করোনার পর থেকে আত্মনির্ভর ভারত এবং মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্প বাস্তবায়নে ভীষণভাবে উৎসাহী হয়েছে মোদি সরকার। ভারতকে বিশ্বের বাজারে উৎপাদনকারী দেশ এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ভরকেন্দ্র হিসেবে মেলে ধরতে এই উৎপাদন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    উৎপাদনে ভারত কেন্দ্রীক মনোনিবেশের উপর জোর (Maruti Suzuki)

    বিশ্বের বাজারে ভারত এখন অটোমোবাইল শিল্পের জন্য বিশেষ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। মারুতি সুজুকি ইন্ডিয়া ভারত মোবিলিটি শো-র অটো এক্সপোতে তাদের প্রথম ব্যাটারি চালিত বৈদ্যুতিক যান ইভিটারা (eVITARA) উদ্বোধন করেছে। এই কোম্পানির নির্দেশক এবং সভাপতি তোশিহিরো সুজুকি (Maruti Suzuki) বলেন, “ভারতকে এখন ইভিটারার উৎপাদনের জন্য বিশ্বব্যাপী কেন্দ্র হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। আগামী মাস থেকে মারুতি সুজুকি গুজরাটের উৎপাদন কেন্দ্রে কাজ শুরু করা হবে। পরিষেবার সর্বোত্তম ব্যবস্থা, নির্দিষ্ট একটি চাহিদার বাজার এবং উৎপাদনে ভারত কেন্দ্রিক মনোনিবেশের উপর জোর দেওয়াই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। ভারতে নির্মিত এই গাড়ি জাপান এবং ইউরোপে রফতানি করা হবে।”

    আরও পড়ুনঃ একদিনে ৬৫ লাখের বেশি সম্পত্তি কার্ড বিলি, অভিনব রেকর্ড গড়লেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    ১০০টির বেশি শহরে দ্রুত চার্জিং স্টেশন গড়া হবে

    আবার মারুতি সুজুকির (Maruti Suzuki) ভারতের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সইও হিসাশি তাকুচি বলেন, “আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য হল, কোম্পানির পরিকাঠামোর উপর জোর দেওয়া। আমরা ভারতে ইভিটারা (eVITARA) তৈরির জন্য ২১০০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করেছি। গ্রাহকদের জন্য টেকসই এবং দ্রুতগতি সম্পন্ন বৈদ্যুতিক গাড়ির ভাবনা রয়েছে। প্রথমে ১০০টির বেশি শহরে দ্রুত চার্জিং স্টেশন গড়ে তোলার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে। প্রতি ৫ থেকে ১০ কিমির মধ্যে একটি করে এই ধরনের স্টেশন নির্মাণ করা হবে। একই ভাবে ১০০০টির বেশি শহরে আরও ১৫০০টির বেশি বৈদ্যুতিক গাড়ি উৎপাদন কারখানা নির্মাণ করা হবে। কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং প্রযুক্তির উন্নত ব্যবহার শিখিয়ে আরও দক্ষ করা হবে। এই ইভিটারা দুটি ব্যাটারির সঙ্গে ৪৯ কিলোওয়াট আওয়ার এবং ৬১ কিলোওয়াট আওয়ার চার্জ করার ব্যবস্থা দেয়া হবে। ফলে গ্রাহক একবার চার্জ করে ৫০০ কিমি পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh: মাথায় ‘বাসা বেঁধেছে’ পায়রা! সব সময়ের সঙ্গী সেই হরিপুরী, মহাকুম্ভে ভাইরাল ‘কবুতর বাবা’

    Mahakumbh: মাথায় ‘বাসা বেঁধেছে’ পায়রা! সব সময়ের সঙ্গী সেই হরিপুরী, মহাকুম্ভে ভাইরাল ‘কবুতর বাবা’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে (Mahakumbh) ভক্তদের নজর কাড়ছেন ‘কবুতর বাবা’। ইতমধ্যে জোর চর্চা চলেছে ‘চাওয়ালা বাবা’, ‘আইআইটি বাবা’, ‘মাসকিউলার বাবা’কে নিয়ে। এবার প্রয়াগরাজের মহাপূর্ণকুম্ভে নজরে ‘কবুতর বাবা’। তাঁকে ঘিরে ভক্তদের মধ্যে কৌতূহল তুঙ্গে। ‘কবুতর বাবা’ আসলে মহন্ত রাজপুরীজি মহারাজ। তাঁর মাথার ওপরে সর্বদা বসে থাকে সাদা রঙের একটি পায়রা। ‘কবুতর বাবা’র মাথায় রয়েছে জটা। সেখানেই ‘বাসা বেঁধেছে’ ওই পায়রা। জানা গিয়েছে, বিগত ন’বছর ধরে এভাবেই রাজপুরীজি মহারাজের মাথায় রয়েছে পায়রাটি। আর ঠিক এই কারণেই মহাকুম্ভে তিনি পরিচিত হয়েছেন ‘কবুতর বাবা’ (Kabutar Baba) নামে।

    কী বলছেন ‘কবুতর বাবা’ (Mahakumbh)? 

    ‘কবুতর বাবা’ (Kabutar Baba) সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁর পায়রার নাম হরিপুরী। তাঁর কথায়, ‘‘আট-ন’বছর ধরে এই পায়রাই আমার সব সময়ের সঙ্গী।’’ সর্বক্ষণ ‘কবুতর বাবা’র মাথাতেই বসে থাকতে দেখা যায় পায়রাটিকে। দেখে মনে হবে যেন, মাথাতেই বাসা বেঁধেছে ওই পায়রা। ‘বাবা’র মতে, পায়রা প্রেম আর সদ্ভাবের প্রতীক।

    ‘চাওয়ালা বাবা’ চা খেয়েই কাটান সারাদিন (Mahakumbh)

    প্রসঙ্গত, কুম্ভ শুরু হতেই বেশ কয়েক জন (Mahakumbh) ‘বাবা’কে ঘিরে কৌতূহল আর উন্মাদনা তুঙ্গে উঠেছে। তার মধ্যে রয়েছেন এক ‘চাওয়ালা বাবা’। চা বিক্রি করেন না। তবে চা খেয়েই থাকেন সারাদিন। সে কারণেই তাঁর ‘চাওয়ালা বাবা’ নামে পরিচিত। জানা গিয়েছে, তিনি ৪১ বছর ধরে মৌনী রয়েছেন। মহাকুম্ভে তিনি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার্থীদের বিনামূল্যে অনলাইনে শিক্ষাদান করছেন।

    সম্প্রতি, চর্চায় উঠে এসেছে ‘আইআইটি বাবা’র নাম 

    সম্প্রতি, চর্চায় উঠে এসেছে ‘আইআইটি বাবা’র নাম (Mahakumbh)। কুম্ভ মেলায় যাওয়া ভক্তরা তেমনটাই নাম দিয়েছেন এঁকে। এই সাধু পড়াশোনা করেছেন দেশের নামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (আইআইটি) থেকে। তার পরেই তিনি বেছে নিয়েছেন আধ্যাত্মিকতার পথ। অন্যদিকে রাশিয়ার ৭ ফুট উচ্চতার পেশিবহুল ‘মাসকিউলার বাবা’ও সকলের নজরে এসেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: একদিনে ৬৫ লাখের বেশি সম্পত্তি কার্ড বিলি, অভিনব রেকর্ড গড়লেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    PM Modi: একদিনে ৬৫ লাখের বেশি সম্পত্তি কার্ড বিলি, অভিনব রেকর্ড গড়লেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিনে ৬৫ লাখের বেশি সম্পত্তি কার্ড (SVAMITVA Scheme) বিলি করে রেকর্ড গড়লেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশের দশটি রাজ্য ও দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে এই কার্ড বিলি করা হল। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সম্পত্তি কার্ড বা জমির পাট্টা দেওয়া হল যে প্রকল্পে, তার নাম ‘স্বমিত্ব’।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজকের দিনটা গ্রামীণ নাগরিকদের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন রাজ্যে এই সম্পত্তি কার্ডের বিভিন্ন নাম, তবে কাজ একটাই। গত এক বছরে ১ কোটি সম্পত্তি কার্ড বিলি করা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে।” তিনি বলেন, “আজ দেশের গ্রামগুলি এবং দেশের গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। এই অনুষ্ঠানে অনেক রাজ্যের রাজ্যপাল যোগদান করেছেন। ওডিশা, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র এবং গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রীরাও আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। স্বত্ব প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হাজার হাজার গ্রাম পঞ্চায়েতের সহকর্মী এবং লক্ষ লক্ষ উপভোক্তা এই উদ্যোগের শরিক হয়েছেন। এটি নিজের মধ্যেই একটি বিশাল এবং বিস্তৃত প্রকল্প এবং আপনারা সবাই এতে বড় উৎসাহের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। আমি আপনাদের সবাইকে অভিনন্দন জানাই।”

    জাতীয় পঞ্চায়েত দিবসে সূচনা

    ২০২০ সালে জাতীয় পঞ্চায়েত দিবসে গ্রামীণ নাগরিকদের জন্য এই প্রকল্পের সূচনা করে কেন্দ্রের মোদি সরকার (PM Modi)।লপ্রথম দফায় মহারাষ্ট্রের পুণে জেলায় সোনারি গ্রামে পাইলট প্রকল্প হিসেবে সূচনা হয়েছিল এই প্রকল্পের। পরে তা ছড়িয়ে দেওয়া হয় গোটা দেশে।

    আরও পড়ুন: সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে আপস নয়, ইউনূস প্রশাসনকে সাফ জানিয়ে দিল ভারত

    এই প্রকল্পের আওতায় ড্রোনের মাধ্যমে গ্রামীণ নাগরিকদের জমি-জিরেতের সম্পূর্ণ মানচিত্র তৈরি করা হয়। সেই মানচিত্রের ভিত্তিতেই দেওয়া হয় সম্পত্তি কার্ড। জমি-বাড়ি বিক্রি কিংবা কার্ড (SVAMITVA Scheme) বন্ধক রেখে ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে এই কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ (PM Modi)।

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: আরজি কর মামলার রায় ঘোষণা, দোষী সাব্যস্ত সঞ্জয়, কী প্রতিক্রিয়া দিলেন সুকান্ত?

    RG Kar Case: আরজি কর মামলার রায় ঘোষণা, দোষী সাব্যস্ত সঞ্জয়, কী প্রতিক্রিয়া দিলেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার আরজি কর মামলায় (RG Kar Case) রায় ঘোষণা হল শিয়ালদা আদালতে (Sealdah Court)। এই মামলায় বিচারক অনির্বাণ দাস দোষী সাব্যস্ত করেন অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে। আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ সাজা ঘোষণা করা হবে। যদিও এদিন আদালত কক্ষে ফের একবার নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছে সঞ্জয়। দোষী সঞ্জয়ের বক্তব্য, এই কাজ একার পক্ষে করার সম্ভব নয়। কিন্তু বিচারক জানিয়েছেন, সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে সব অভিযোগের প্রমাণ রয়েছে। রায় ঘোষণা হতেই বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার প্রতিক্রিয়া দেন, ‘‘প্রথম থেকেই বলেছি ৫ দিন কলকাতা পুলিশের হাতে তদন্তভার ছিল সেই সময় কী কী তথ্য-প্রমাণ কোথায় গিয়েছে তা নিয়ে আমাদের সন্দেহ রয়েছে। ফলে আপাতত সঞ্জয় রায় ধরা পড়েছে। কিন্তু সঠিক তথ্য-প্রমাণ হাতে থাকলে কী হত সেটা বোঝা যেত। কিন্তু, এই মুহূর্তে তো সেই পরিস্থিতি নেই। তবে সঞ্জয় (RG Kar Case) যদি দোষী সাব্যস্ত হয় তাহলে ওর সর্বোচ্চ সাজা হোক আমরা চাইব।’’

    ৫ মাস ৯ দিন পরে সম্পন্ন হল রায়দান (RG Kar Case)

    শনিবার শিয়ালদা আদালতের বিচারপতি সঞ্জয় রায়কে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৬৪ (ধর্ষণ), ৬৬ (ধর্ষণের পর মৃত্যু) এবং ১০৩ (১) (খুন) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করেছেন। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সিবিআই প্রথম থেকেই অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ারের ফাঁসির আবেদন করেছিল। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার চার্জশিটেও সঞ্জয়কে একা দোষী হিসেবে দাবি করেছিল। গত বছরের ৯ অগাস্ট কলকাতার আরজি কর (RG kar Case) হাসপাতালে এমন নারকীয় ঘটনাটি সামনে আসে। শনিবার সেই মামলারই রায় ঘোষণা করল শিয়ালদা আদালত। মূল ঘটনার ৫ মাস ৯ দিন পরে সম্পন্ন হল রায়দান।  

    বায়োলজিক্যাল প্রমাণের উপরে নির্ভর করেছে সিবিআই

    শিয়ালদা আদালতে ‘ইন-ক্যামেরা ট্রায়াল’-এর সময় (রুদ্ধদ্বার বিচারপ্রক্রিয়া) বায়োলজিক্যাল প্রমাণের উপরে নির্ভর করে সিবিআই। ডিএনএ নমুনা, ভিসেরা রিপোর্ট, টক্সিলজি রিপোর্ট, লেয়ারড ভয়েস অ্যানালিসিসের মতো বিভিন্ন প্রমাণ আদালতের সামনে পেশ করে সিবিআই। এই প্রমাণের ওপর ভিত্তি করেই সঞ্জয়কে মূল অভিযুক্ত হিসেবে তুলে ধরে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: বইমেলায় স্টল দেওয়া হল না কেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদকে! গিল্ডকে তীব্র ভৎর্সনা হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: বইমেলায় স্টল দেওয়া হল না কেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদকে! গিল্ডকে তীব্র ভৎর্সনা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা বইমেলায় স্টল দেওয়া হচ্ছে না বিশ্বহিন্দু পরিষদকে (Vishwa Hindu Parishad)। এই ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হা তীব্র ভৎর্সনা করলেন আয়োজক সংস্থা পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডকে। রাজ্য প্রশাসন এবং আয়োজকদের উদ্দেশে বিচারপতি বললেন, “আগের বছর মনে হয়নি স্পর্শকাতর, তাই অনুমতি দিয়েছিলেন, এইবারে বিতর্কিত মনে হয়েছে? কিন্তু কেন?”

    মামলা যায় বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হার বেঞ্চে (Calcutta High Court)

    হাতে মাত্র আর কটাদিন বাকি, সামনেই কলকাতা আন্তর্জাতিক পুস্তক মেলায়। বই মেলার আয়োজক সংস্থা পাবলিশার্স এন্ড বুকসেলার্স গিল্ড বুক স্টল দেয়নি হিন্দু সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদকে (Vishwa Hindu Parishad)। তাই অভিযোগ জানিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে এই হিন্দু সংগঠন। এরপর মামলা যায় বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হার বেঞ্চে। শুনানিতে বিশ্বহিন্দু পরিষদের (Vishwa Hindu Parishad) আইনজীবী (Calcutta High Court) বলেন, “গিল্ডের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একাধিক শর্ত আরোপ করেছে। বিভিন্ন শর্ত মেনে ৬০০ স্কোয়ার ফুট জায়গার কথা বলে সংগঠনের তরফে আবেদন করা হয়েছে। এরপর ১০ জানুয়ারি ইমেল করে জানতে চাওয়া হয় কিন্তু গিল্ডের তরফ থেকে এখনও পর্যন্ত কিছুই জানানো হয়নি। আর সেই জন্য তারা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।”

    কী বললেন বিচারপতি?

    অপর দিকে গিল্ডের আইনজীবী বলেন, “বিশ্ব হিন্দু পরিষদের লেখা ভীষণ ভাবে স্পর্শকাতর।” এটা শুনে রীতিমতো ক্ষুব্ধ হন বিচারপতি সিন্‌হা। রাজ্যের যুক্তির প্রেক্ষিতে বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হা (Calcutta High Court) তখন রাজ্যকে পাল্টা প্রশ্ন করেন, “এত বছর ধরে স্টলের অনুমতি দিয়ে আসা হচ্ছে। তাহলে তখন এই সংগঠনের (Vishwa Hindu Parishad) লেখা স্পর্শকাতর মনে হয়নি কেন? তখন তাহলে কেন অনুমতি দেওয়া হয়েছিল? আর সেক্ষেত্রে এবছরই বা কেন অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না?” 

    তখন গিল্ডের আইনজীবী বলেন, “বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নামে আবেদন করা হয়েছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (Vishwa Hindu Parishad) কোনও পাবলিশার্স নয়, কোনও বুকসেলার্সও নয়। এদের পত্রিকা রয়েছে। যার নাম হল বিশ্ব হিন্দু বার্তা।” তখন (Calcutta High Court) বিচারপতি প্রশ্ন করেন, ‘‘আপনারা কি জানতেন যে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নিজস্ব পাবলিকেশন হাউস আছে?’’ এর পর আপাতত মৌখিক ভাবে স্টলের জায়গা দেওয়ার কথা বলেন বিচারপতি। পরবর্তী মামলার শুনানি ২০ জানুয়ারি।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: বিগত ১০০ বছরে সব’কটি কুম্ভে হাজির হয়েছেন শিবানন্দ বাবা, দাবি শিষ্যদের

    Mahakumbh 2025: বিগত ১০০ বছরে সব’কটি কুম্ভে হাজির হয়েছেন শিবানন্দ বাবা, দাবি শিষ্যদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদ্মশ্রী প্রাপক যোগ প্রশিক্ষক স্বামী শিবানন্দ। তাঁর শিষ্যদের দাবি, বিগত ১০০ বছরে প্রয়াগরাজ, নাসিক, উজ্জয়িনী এবং হরিদ্বারে যতগুলি কুম্ভ মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে, প্রত্যেকটিতেই অংশগ্রহণ করেছেন শিবানন্দ বাবা (Mahakumbh 2025)। প্রসঙ্গত ২০২২ সালের ২১ মার্চ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছ থেকে পদ্মশ্রী পুরস্কার নেন স্বামী শিবানন্দ। রাষ্ট্রপতি ভবন সূত্রে তখনই জানানো হয়, তাঁর বয়স ১২৫ বছর।

    জন্ম ১৮৯৬ সালে (Mahakumbh 2025)

    জানা গিয়েছে, ১৮৯৬ সালের ৮ অগাস্ট তাঁর জন্ম হয়। এখনও পর্যন্ত স্বামী শিবানন্দ যোগ-প্রাণায়াম-ধ্যানের মাধ্যমে নিজেকে তরতাজা রেখেছেন। প্রতিদিন সকালে তিনি এর অনুশীলন করেন। প্রতি সকালে তাঁর শিষ্যরা গুরুদেবের দর্শনের জন্য হাজির হন। ১২৮ বছর বয়সি বাবার পূর্বতন জীবন সম্পর্কে বলতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন বেঙ্গালুরুর বাসিন্দা ফাল্গুন ভট্টাচার্য। তিনি জানিয়েছেন, বাবা খুবই গরিব পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বাবার যখন চার বছর বয়স, তখনই তাঁকে হস্তান্তর করা হয় ওমকারানন্দ গোস্বামীর হাতে। তারপরে সেই সাধুর নির্দেশেই স্বামী শিবানন্দ তাঁর পরিবারকে দেখতে আসেন। তখন তাঁর বয়স ছয় বছর। ছোটবেলাতেই স্বামী শিবানন্দের বোন এবং পিতামাতা মারা যান বলেও জানান ফাল্গুন ভট্টাচার্য।

    যুবদের প্রতি কী বার্তা দেন স্বামী শিবানন্দ ?

    তাঁর শিষ্যদের মধ্যে অন্যতম হলেন হিরামন বিশ্বাস। তিনি জানালেন যে পদ্মশ্রী পাওয়ার জন্য তিনি কোথাও আবেদন পত্র জমা করেননি। মোদি সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাঁর শিষ্য, তাঁর গুরুকে পদ্মশ্রী দেওয়ার জন্য জানিয়েছেন। বর্তমানে বাবা বারাণসীর দুর্গাকুণ্ডে থাকেন বলে জানিয়েছেন তাঁর শিষ্যরা। সম্প্রতি তিনি মহাকুম্ভের (Mahakumbh 2025) শিবির থেকে ফিরেছেন। যুবদের প্রতি বার্তা হিসেবে স্বামী শিবানন্দ প্রায় বলেন, ‘‘প্রতিদিন খুব সকালে তোমরা ঘুম থেকে ওঠো এবং অন্তত আধঘণ্টা সময় দাও যোগ ও প্রাণায়ামের জন্য। সঠিকভাবে জীবন পদ্ধতি মেনে চলো এবং যা কিছু অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস সেগুলিকে ছেড়ে দাও।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahakumbh 2025: প্রথম কোনও কুম্ভে হাজারেরও বেশি মহিলা সন্ন্যাস ধর্মে দীক্ষা নিতে চলেছেন

    Mahakumbh 2025: প্রথম কোনও কুম্ভে হাজারেরও বেশি মহিলা সন্ন্যাস ধর্মে দীক্ষা নিতে চলেছেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪৪ বছর পরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে মহাকুম্ভ (Mahakumbh 2025)। প্রয়াগরাজে দেখা যাচ্ছে, নারী সশক্তিকরণের প্রতিফলন। জানা গিয়েছে, মহাকুম্ভে হাজারেরও বেশি মহিলা তপস্বী দীক্ষা গ্রহণ করবেন এবং সন্ন্যাস ধর্ম পালনের ব্রত নেবেন। মৌনী অমাবস্যার অমৃত স্নানের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। সেই সময়তেই অসংখ্য মহিলাকে দীক্ষা নিতে দেখা যাবে।

    সন্ন্যাসিনী শ্রী পঞ্চদশনাম জুনা আখড়ার তপস্বিনী কী বলছেন? 

    ইতিমধ্যেই বিভিন্ন আখড়া সন্ন্যাস ধর্মে (Mahakumbh 2025) দীক্ষা গ্রহণ অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুতিও শুরু করেছে। মনে করা হচ্ছে চলতি মহাকুম্ভে একদম রেকর্ড স্থাপন হতে পারে। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মহিলা তপস্বী সন্ন্যাস ধর্মে দীক্ষা নিতে পারেন। সন্ন্যাসিনী শ্রী পঞ্চদশনাম জুনা আখড়ার তপস্বিনী দিব্যা গিরি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁদের আখড়ার অধীনে ২০০-রও বেশি মহিলা তপস্বী সন্ন্যাসধর্মে দীক্ষা (Diksha) নেবেন। অন্যদিকে, অন্যান্য আখড়াগুলিকে জুড়লে, সংখ্যাটা হাজার ছাড়িয়ে যাওয়া সম্ভাবনা। তিনি আরও জানিয়েছেন, আগামী ২৭ জানুয়ারি তাঁরা দীক্ষাদান করবেন।

    গুজরাতে সংস্কৃত বিষয়ের ছাত্রী দীক্ষা নিচ্ছেন সন্ন্যাস ধর্মে

    সন্ন্যাস ধর্মে (Mahakumbh 2025) দীক্ষা নিচ্ছেন এমনই একজন এসেছেন গুজরাট থেকে। তিনি রাধেনন্দ ভারতী। পিএইচডির এই ছাত্রীর বিষয় হল সংস্কৃত। গুজরাটের কালিদাস রামেটক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী তিনি। জানা গিয়েছে, আধ্যাত্মিকতার অনুশীলনের জন্য তিনি সংসার ধর্ম ত্যাগ করছেন এবং সন্ন্যাস ধর্ম গ্রহণ করতে চলেছেন। বিগত ১২ বছর ধরে তিনি তাঁর গুরু সেবায় নিযুক্ত থেকেছেন এবং বর্তমানে সন্ন্যাস ধর্ম গ্রহণ করছেন। প্রসঙ্গত, শ্রী পঞ্চদশনাম জুনা আখড়া ইতিমধ্যে সন্ন্যাসিনীদের জন্য নতুন একটি শাখাও তৈরি করেছে এবং যার নাম দিয়েছে সন্ন্যাসিনী শ্রী পঞ্চদশনাম জুনা আখড়া। এই সিদ্ধান্তেই বোঝা যাচ্ছে যে হিন্দু ধর্মে (Mahakumbh 2025) আধ্যাত্মিকতাতে পুরুষদের সমান মহিলারাও অংশগ্রহণ করতে পারেন। সনাতন ধর্মে আধ্যাত্মিকতার অনুশীলনে কোনও লিঙ্গবৈষম্য নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Naga sadhus: মহাকুম্ভ নাকি অন্ধবিশ্বাস! মেলা প্রাঙ্গণে হিন্দু-বিরোধী পোস্টার ছিঁড়ে জ্বালিয়ে দিলেন নাগা সাধুরা

    Naga sadhus: মহাকুম্ভ নাকি অন্ধবিশ্বাস! মেলা প্রাঙ্গণে হিন্দু-বিরোধী পোস্টার ছিঁড়ে জ্বালিয়ে দিলেন নাগা সাধুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভ নাকি কুসংস্কার এবং অন্ধবিশ্বাস! এমনই পোস্টার সাঁটিয়ে বেশ কয়েকজন প্রচার করতে থাকে মেলা প্রাঙ্গণে। এই ঘটনায় নাগা সন্ন্যাসীদের (Naga sadhus) মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা যায়। তাঁরা সেখানে জমায়েত করেন ও হিন্দু-বিরোধী প্রচারের পুরো সেট-আপটি গুটিয়ে দেন। হিন্দু-বিরোধী পোস্টার ছিঁড়ে পুড়িয়ে দেন তাঁরা (Naga sadhus)। এ নিয়ে একটি ভিডিও ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছে সমাজ মাধ্যমে। তিন মিনিটের ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে পোস্টারটি। সেখানে লেখা রয়েছে, ‘‘কুম্ভ হল কুসংস্কারের মেলা। যদি স্বাধীনতা চাও, তাহলে নিজের বুদ্ধিকে জাগ্রত করো।’’

    আচার্য প্রশান্তর বইয়ের দোকানের কাছেই ঘটে এমন ঘটনা

    প্রসঙ্গত, আচার্য প্রশান্তর একটি বইয়ের দোকানের কাছেই এমন কাজ শুরু করে বেশ কিছু লোকজন। হিন্দু-বিরোধী এমন প্রচার সভায় সঙ্গে সঙ্গে হাজির হয়ে যান নাগা সাধুরা (Naga sadhus) এবং পোস্টারে লেখা ওই কথাগুলি দেখে তাঁরা রেগে যান।

    যথাযোগ্য ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি

    এই ঘটনা সামনে আসতে অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন। বিশ্বের বৃহত্তম ইভেন্টে পরিণত হয়েছে যে মহাকুম্ভ মেলা তাকে কুসংস্কার বলে আসলে হিন্দু বিরোধী মানসিকতার (Anti Hindu Activists) প্রতিফলন ঘটানো হচ্ছে। এ ধরনের কাজ যারা করছে, তাদের বিরুদ্ধে যথাযোগ্য ব্যবস্থা নেওয়ারও আবেদন জানিয়েছেন হিন্দু সমাজের একাংশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maha Kumbha 2025: জুনা আখরার মহামণ্ডলেশ্বরকে খুনের ছক? মহাকুম্ভে হিন্দু সেজে এসে ধৃত মুসলিম যুবক

    Maha Kumbha 2025: জুনা আখরার মহামণ্ডলেশ্বরকে খুনের ছক? মহাকুম্ভে হিন্দু সেজে এসে ধৃত মুসলিম যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকুম্ভে সাধুকে খুনের পরিকল্পনা? গ্রেফতার আয়ুব নামের এক যুবক। জানা গিয়েছে, এই মুসলিম যুবক নিজের পরিচয় হিন্দু হিসেবে দেয় এবং আয়ুষ নাম নিয়ে মহাকুম্ভে (Maha Kumbha 2025) যতি নরসিংহনন্দ নামের সাধুর তৈরি শিবিরের কাছে চলে যায়। প্রসঙ্গত, যতি নরসিংহনন্দ (Yati Narsinghanand) হলেন গাজিয়াবাদে অবস্থিত দাসনা মন্দিরের প্রধান পূজারী এবং জুনা আখরার মহামণ্ডলেশ্বর (প্রধান)। ইতিমধ্যে পুলিশ আয়ুবকে হেফাজতে নিয়েছে এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

    দেখা করতে চায় নরসিংহানন্দের সঙ্গে

    সম্প্রতি, আয়ুষ নাম নিয়ে যতি নরসিংহনন্দের (Yati Narsinghanand) ক্যাম্পের সামনে চলে যায় আয়ুব এবং সেখানে সে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে থাকে। সে সেখানে বলে যে, নরসিংহনন্দের সঙ্গে দেখা করতে চায়। এরপরেই ওই ক্যাম্পের বাকি সাধুরা পুলিশকে খবর দেয়। তখনই তার আসল পরিচয় সামনে আসে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় আয়ুব আলি জানিয়েছে, সে উত্তরপ্রদেশের আলিগঞ্জের বাসিন্দা এবং তার বাবার নাম হচ্ছে সাকির আলি। তারা দুই ভাই এবং তিন বোন। আয়ুব দাবি করেছে সে একা এবং নিজের ইচ্ছাতেই কুম্ভমেলায় (Maha Kumbha 2025) এসেছে। জিজ্ঞাসাবাদে সে জানিয়েছে, এখানে আসার অনুমতি নেই, এটা সে জানত না। পুলিশি জেরায় সে জানিয়েছে, সে ট্রেনে করে প্রয়াগরাজে এসেছে গোরক্ষপুর হয়ে।

    কী জানালেন যতি নরসিংহনন্দ (Maha Kumbha 2025) 

    প্রসঙ্গত, যতি নরসিংহনন্দ (Yati Narsinghanand) এ ব্যাপারে সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, হতে পারে এ বিষয়ে কোনও ষড়যন্ত্র ছিল। কয়েক মাস আগে ১০ হাজার মৌলবাদীদের একটি একটি ভিড় গাজিয়াবাদে মন্দির প্রাঙ্গণে হামলা চালিয়েছিল বলেও অভিযোগ করেন যতি নরসিংহনন্দ। প্রসঙ্গত যতি নরসিংহনন্দ বর্তমানে দুজন নিরাপত্তা রক্ষী পান এবং এ দুজনেই উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কর্মী। প্রসঙ্গত, নরসিংহনন্দের (Yati Narsinghanand) ওপর এমন হামলার ষড়যন্ত্র আগেও হয়েছে। ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে দাসনা মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে গ্রেফতার করা হয় তিন মৌলবাদীকে। এরা প্রত্যেকেই ওই মন্দিরে হামলা চালানোর পরিকল্পনা করেছিল। তারও আগে ২০২৩ সালের মে মাসে ও ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে একই ঘটনা সামনে আসে। গ্রেফতার করা হয় বেশ কয়েকজন মৌলবাদীকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: ইমরান খানকে ১৪ বছরের সাজা শোনাল পাকিস্তানের দুর্নীতি দমন আদালত

    Imran Khan: ইমরান খানকে ১৪ বছরের সাজা শোনাল পাকিস্তানের দুর্নীতি দমন আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার পাক দুর্নীতি দমন আদালত সে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে (Imran Khan) ১৪ বছরের সাজা শোনাল। প্রসঙ্গত, পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দলের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান ইমরান খানকে আল কাদির ট্রাস্ট (Al Qadir Trust case) দুর্নীতি মামলায় দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। একইসঙ্গে ইমরানের স্ত্রী বুশরা বিবিকেও এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। তাঁকেও সাত বছরের সাজা ঘোষণা করেছে পাক আদালত। এছাড়াও ইমরানকে ১০ লক্ষ এবং বুশরারকে ৫ লক্ষ পাকিস্তানি রুপি জরিমানা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, বর্তমানে আদিয়ালা জেলে বন্দি রয়েছেন ইমরান।

    ২০২৩ সালের মে মাসে এই মামলায় গ্রেফতার হন ইমরান (Imran Khan)  

    ২০২৩ সালের মে মাসে এই মামলায় আদালত চত্বর থেকে গ্রেফতার করা হয় ইমরানকে (Imran Khan)। পাক সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি উমর আটা বন্দিয়াল এই গ্রেফতারিকে ‘অবৈধ’ বলেছিলেন। এর পরে লাহোর হাইকোর্ট পরবর্তীকালে ইমরানের জামিনের আর্জিও মঞ্জুর করেছিল। কিন্তু দেশদ্রোহ সহ একাধিক মামলায় অভিযুক্ত করা হয় ইমরানকে। সেকারণে পিটিআই প্রধানকে জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়নি।

    জন্মদিনেই বিচার পেল নিহত শিশুকন্যা, ধর্ষণ-খুনে ফাঁসির সাজা দিল আদালত

    ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১,৬৪৫ কোটি টাকা তছরুপের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে

    প্রসঙ্গত, আল কাদির ট্রাস্টের নির্মীয়মাণ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেআইনি ভাবে ১৯ কোটি ডলার, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১,৬৪৫ কোটি টাকা তছরুপের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে ইমরান (Imran Khan) , তাঁর স্ত্রী বুশরার বিরুদ্ধে। এই মামলার তদন্তের দায়িত্বে ছিল পাক তদন্তকারী সংস্থা ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো যার সংক্ষিপ্ত নাম হল ন্যাব। ২০২৩ সালের ১ মে ইমরানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছিল এই তদন্তকারী সংস্থা। তারপরেই পাক আধাসেনা রেঞ্জার্স বাহিনী তাঁকে আদালত চত্বর থেকে গ্রেফতার করেছিল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share