Tag: news in bengali

news in bengali

  • HuT Operatives: বাংলায় ঢুকেছে বাংলাদেশের দুই ‘হুত’ জঙ্গি, গড়ছে স্লিপার সেল, মডিউল! সতর্কবার্তা গোয়েন্দাদের

    HuT Operatives: বাংলায় ঢুকেছে বাংলাদেশের দুই ‘হুত’ জঙ্গি, গড়ছে স্লিপার সেল, মডিউল! সতর্কবার্তা গোয়েন্দাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈধ ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে এ রাজ্যে চলে এসেছে নিষিদ্ধ ইসলামী জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরীর (হুত) দুই সন্ত্রাসবাদী (HuT Operatives)। একজন সাব্বির আমির, অন্যজন রিদওয়ান মানুফ। গত ৩০ মে তারা ঢুকে পড়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজ্যে। গোয়েন্দাদের সন্দেহ, এই দুই হুত জঙ্গি এ রাজ্যে ঢুকে নিয়োগ করছে (Bangladeshi Islamists) ছাত্র ও তরুণদের।

    জঙ্গি মডিউল

    এর পাশাপাশি তারা পশ্চিমবঙ্গ ও পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলিতে প্রতিষ্ঠা করছে জঙ্গি মডিউল। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি এই মর্মে সতর্কতা জারি করেছে। গত কয়েক মাসে তারা পশ্চিমবঙ্গের কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ছোট ছোট ছাত্র সমাবেশে বক্তৃতাও দিয়েছে। নিয়োগের চেষ্টা করেছে তরুণদের। ওই দুই হুত জঙ্গিকে খুঁজে বের করতে পশ্চিমবঙ্গ, অসম, বিহার, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশা পুলিশের পাশাপাশি রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থা্গুলিকে নির্দেশ দিয়েছে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো। আইবির এক প্রবীণ আধিকারিক বলেন, “তারা কীভাবে ভিসা পেল, তা উদ্বেগজনক। এর মানে হয় তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড ঠিকঠাক পরীক্ষা করা হয়নি, নতুবা বাংলাদেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলি তাদের বিষয়ে যথাযথ তথ্য দেয়নি।”

    হুত-এর ব্যাকগ্রাউন্ড

    হুত একটি বৈশ্বিক জঙ্গি সংগঠন। ১৯৫৩ সালে জেরুজালেমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর লক্ষ্য ছিল সমস্ত মুসলিম জাতিকে এক খিলাফতের অধীনে ঐক্যবদ্ধ করা। ২০০০ সালে এটি বাংলাদেশে কাজকর্ম শুরু করে। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার সরকার একে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তার পরেও গোপনে জঙ্গি কার্যকলাপ চালিয়ে যেতে থাকে হুত। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, “এই দুই হুত জঙ্গি হয়তো এ বছরের মে মাসে স্থলবন্দর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে। তখন হুত ভারতে নিষিদ্ধ ছিল না বলে তাদের এ দেশে ঢোকাটা সহজ হয়েছিল।” ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ১০ অক্টোবর হুতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এর আগে মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলঙ্গানা ও তামিলনাড়ু থেকে কয়েকজন হুত জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

    হুত অনেক বেশি বিপজ্জনক

    অন্যান্য ইসলামপন্থী জঙ্গি সংগঠনগুলির তুলনায় হুত অনেক বেশি বিপজ্জনক। শিক্ষিত মুসলিম মহলে এর প্রভাব বিস্তর। ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মতে, হুত ভারতে তাদের শাখা পরিচালনা করছে তাদের বাংলাদেশ শাখার কৌশলের মতোই। বাংলাদেশে হুত শিক্ষিত যুবকদের মধ্যে অসন্তোষ, বেকারত্ব, রাজনৈতিক দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি এবং রাষ্ট্রের দমনমূলক নীতিকে কাজে লাগিয়ে প্রভাব বিস্তার করেছে। যার জেরে অক্টোবর মাসে ঢাকার কিছু নামী স্কুলের ছাত্ররা কালো আইএস পতাকা হাতে খিলাফত প্রতিষ্ঠার দাবিতে মিছিল করেছিল।

    ভারতে ঘাঁটি গাড়ার কৌশল

    হুত (HuT Operatives) ভারতের কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষিত শ্রেণিকে লক্ষ্য করে এ দেশে ঘাঁটি গাড়ার যে কৌশল নিয়েছে, তা (Bangladeshi Islamists) ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মধ্যে গুরুতর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। সেই কারণেই ওই দুই হুত জঙ্গির নাগাল পেতে পশ্চিমবঙ্গ ও তার পড়শি রাজ্যগুলিতে তল্লাশি চালাচ্ছেন আইবির আধিকারিকরা। এক আধিকারিক বলেন, “আমাদের কাছে রিপোর্ট আছে, এই দুই জঙ্গি শুধুমাত্র বাংলার কিছু জায়গায় ইসলাম নিয়ে সভা এবং সেমিনারের আয়োজন করেনি, কিছু কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের উগ্রপন্থী করে তোলার চেষ্টাও করেছে। হুত বাংলার বিশাল মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলোর শিক্ষিত মানুষ ও ছাত্রদের টার্গেট করছে।

    সভা ও সেমিনার

    এই দুই হুত জঙ্গি পরিচালিত সভা ও সেমিনারগুলোর মূল বিষয় ছিল প্যালেস্তাইন ও ভারতে মুসলমানদের অবস্থা। তিনি বলেন, “এই সেমিনার ও সভার মাধ্যমে, তারা মুসলিম কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের, পেশাজীবীদের এবং শিক্ষিত সমাজের মগজধোলাই করার চেষ্টা করছে। তাদের উগ্রপন্থী করে তোলার পাশাপাশি সরাসরি হুতে যুক্ত করা অথবা ভবিষ্যতে সংগঠনকে সহায়তা করার জন্য সহানুভূতিশীল করে তোলার চেষ্টা করছে। আমরা সন্দেহ করছি যে, তারা কিছু ছাত্রকে উগ্রপন্থী করতে পেরেছে। বাংলায় ও বিহারে প্রায় ছটি হুত মডিউল গড়ে তুলেছে।”

    কী বলছেন আইবির আধিকারিক

    জানা গিয়েছে, হুত-এর এই জঙ্গি রাষ্ট্রীয় ও কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর নজর এড়িয়ে যেতে পেরেছিল কারণ তারা নিজেদের ইসলামি পণ্ডিত হিসেবে পরিচয় দিয়েছিল। আইবির ওই আধিকারিক বলেন, “বাংলায় তাদের পৃষ্ঠপোষকেরা তাদের ইসলামি পণ্ডিত হিসেবে পরিচয় দিয়েছে। তারা খুবই কৌশলীভাবে কাজ করেছে। তারা আগ্রাসী বক্তৃতা দেয় না। খুব নরম ভাষায় ইসলাম বিপদের মুখে আছে এবং ভারতে মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে এই বিষয়টি শ্রোতাদের মাথায় ঢোকানোর চেষ্টা করে (Bangladeshi Islamists)। তারা শ্রোতাদের মধ্যে কারা তাদের বিদ্বেষমূলক এবং ‘ভিক্টিমহুডে’র বয়ান গ্রহণ করছে সেদিকে নজর রাখে। এরপর তারা ওই ব্যক্তিদের টার্গেট করে, জিহাদি মতাদর্শে পরিচিত করায় এবং শেষমেশ তাদের সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত করে।”

    এই দুই হুত (HuT Operatives) জঙ্গি যারা সংগঠনের কৌশল এবং নিয়োগ বিভাগে কাজ করে, তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা ও অসমের মুসলিম ছাত্রদের প্রোফাইল অনুসন্ধান করছে। যারা সামান্য ইসলামি ঝোঁকও দেখায়, তাদের সঙ্গেই যোগাযোগ করে অনলাইনে উগ্রপন্থী করার চেষ্টা করছে তারা। আইবির ওই কর্তা বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ এমন একটি ঘটনার সূত্র ধরে এই দুই হুত কর্মীর উপস্থিতি আবিষ্কার করেছে।” প্রসঙ্গত, এই হুত-ই বাংলাদেশে হিন্দু ও ধর্মনিরপেক্ষ মুসলমানদের টার্গেট করছে এবং তাদের হত্যাও করছে।

    আরও পড়ুন: “মাথায় তলোয়ার ঠেকিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বিস্ফোরক রাধারমণ

    হুত-এর প্রধান ডেরা

    জানা গিয়েছে, ঢাকার প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি হুটির একটি প্রধান কেন্দ্র। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্র এবং শিক্ষক, এমনকি একজন প্রাক্তন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরও সরাসরি এই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাংলায় এই দুই হুত জঙ্গির উপস্থিতির জেরে ভারতীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর নজর ফের পড়েছে বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠনগুলির দিকে। বাংলাদেশে ডামাডোলের বাজারে এই সংগঠনগুলির চাঁইরা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢুকে প্রভাব বিস্তার করছে। গড়ে তুলছে মডিউল ও স্লিপার সেল।

    আইবির ওই আধিকারিক বলেন, “হুত (HuT Operatives) জেএমবি বা এবিটির চেয়েও ঢের বেশি বিপজ্জনক একটি জঙ্গি সংগঠন। কারণ এর নেতৃত্ব ও সদস্যরা সবাই শিক্ষিত ও বুদ্ধিমান। কীভাবে আড়ালে থেকে কাজ করতে হয়, তা তারা ভালোই জানে। শিক্ষিত ও পেশাজীবী হওয়ায় তারা সাধারণত আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর নজরে আসে না।” প্রসঙ্গত, হুতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে পাকিস্তান, রাশিয়া, চিন, জার্মানি, ব্রিটেন, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া এবং বেশ কিছু আরব দেশ।

    তোষণের রাজনীতির বিপদ

    বিরোধীদের অভিযোগ, তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের ভোটারদের তোল্লাই দিচ্ছে বাংলার তৃণমূল সরকার। ‘উদারীকরণে’র সেই আবহে নানা ছলে এ রাজ্যে ঢুকে পড়ছে জঙ্গিরা (HuT Operatives)। বিভিন্নভাবে (Bangladeshi Islamists) যার মাশুল গুণতে হচ্ছে দেশবাসীকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: “মাথায় তলোয়ার ঠেকিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বিস্ফোরক রাধারমণ

    Bangladesh Crisis: “মাথায় তলোয়ার ঠেকিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বিস্ফোরক রাধারমণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মাথায় তলোয়ার ঠেকিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন কলকাতা ইসকন শাখার সহ-সভাপতি রাধারমণ দাস (Radharman Das)। গত ৫ অগাস্টের পর থেকে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) প্রশাসন বিএনপি, জামাত, হিজবুল তাহরির মতো কট্টর মৌলবাদী সংগঠনের হাতে। দেশের সর্বত্র হিন্দুদের উপর ব্যাপক ভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে। কখনও প্রকাশ্যে খুন করা হচ্ছে আবার কখনও বাড়ি-ঘর ভাঙচুর, মন্দিরে অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ-সহ একাধিক কর্মকাণ্ডে অস্থির গোটা বাংলাদেশের সনাতনীদের জীবন যাপন।

    “ওই মেয়েটিকে নাগরিকত্ব দিতে বলব” (Bangladesh)

    একটি সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিয়ে রাধারমণ দাস (Radharman Das) বলেন, “বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এই মুহূর্তে সেই দেশের শাসকরা ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। হুমকি দিয়ে হিন্দুদের মুসলমান করা হচ্ছে। আমাদের কাছে খবর রয়েছে তলোয়ার দেখিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছে মুসলিম হওয়ার জন্য। এক তরুণী সাঁতরে এপারে ভারতে চলে এসেছেন। তাঁর পরিবারকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ইসকনের পক্ষ থেকে ওই মেয়েটিকে নাগরিকত্ব দিতে আবেদন জানানো হচ্ছে। তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে সুরক্ষা দেওয়া হোক। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য ইসকনের পীঠ দেওয়ালে ঠেকে গিয়েছে। দেশের অন্তর্বর্তী সরকার কট্টর মৌলবাদী এবং দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।”

    অযথা বিচার প্রক্রিয়াকে বিলম্ব করা হচ্ছে

    অপর দিকে মিথ্যা মামলায় ধৃত চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের জামিন মামলাকে অকারণে পিছিয়ে দেওয়ায় বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) বিচার ব্যবস্থায় গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা এবং সুরক্ষা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন রাধারমণ দাস (Radharman Das)। তিনি বলেন, “অযথা বিচার প্রক্রিয়াকে বিলম্ব করা হচ্ছে। আশা করব তিনি যাতে আইনি সাহায্য পান। দ্রুত তাঁকে যেন মুক্তি দেওয়া হয় ওই ব্যবস্থা কার্যকর করার আবেদন করব। আশা করব অন্তর্বর্তী সরকার যেন নিজের নিজের দায়িত্ব পালন করে সঠিক ভাবে। মানুষের জীবন এবং সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব নিতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    হিন্দু নিরাপত্তা চাই

    গত ২৫ নভেম্বর বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) হিন্দু ধর্মগুরু চিন্ময় কৃষ্ণ গোস্বামীকে গ্রেফতার করেছে ওই দেশের প্রশাসন। তাঁর বিরুদ্ধে দেশের পতাকা অবমাননার মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। হাসিনাকে দেশ থেকে বিতারিত করার পর থেকে সেই দেশে হিন্দু নিধনযজ্ঞ অবিরাম গতিতে চলছে। প্রতিবাদে রংপুর, চট্টগ্রামে বড় হিন্দু ধর্মসভার আয়োজন করলে চিন্ময়কৃষ্ণকে, ইউনূস প্রশাসন টার্গেট করে। হিন্দুদের জীবন দিন দিন বাংলাদেশে সঙ্কট থেকে আরও গভীর সঙ্কটে পরিণত হচ্ছে। বিশ্বের সকল হিন্দু সংগঠনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই আন্দোলন, বিদ্রোহ, বিক্ষোভ জানিয়ে নিরাপত্তার দাবি তোলা হয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NAMASTE Scheme: সাফাই কর্মীদের মর্যাদা ও ক্ষমতায়ন প্রদান করতে ‘নমস্তে’ প্রকল্প, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    NAMASTE Scheme: সাফাই কর্মীদের মর্যাদা ও ক্ষমতায়ন প্রদান করতে ‘নমস্তে’ প্রকল্প, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল অ্যাকশন ফর মেকানাইজড স্যানিটেশন ইকোসিস্টেম প্রকল্পটি (NAMASTE Scheme) সাফাই কর্মীদের মর্যাদা দান ও তাঁদের সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যে চালু করা হয়েছে। বুধবার রাজ্যসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন বিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী রামদাস আঠওয়ালে (Ramdas Athawale)। ২০২৩-’২৪ সালে এই প্রকল্পটি দেশের ৪৮০০-এরও বেশি শহুরে স্থানীয় সংস্থাগুলিতে বাস্তবায়নের জন্য চালু করা হয়েছিল।

    নমস্তে প্রকল্পের লক্ষ্য (NAMASTE Scheme)

    জানা গিয়েছে, নমস্তে প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য হল ভারতের সাফাই কর্মীদের সুরক্ষা ও মর্যাদা দান নিশ্চিত করা। এমন একটি সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা যা সাফাই কর্মীদের স্যানিটেশন পরিকাঠামো পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে প্রধান অবদানকারী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন তাঁদের জীবিকা নিশ্চিত করা, তেমনি অন্যদিকে তাঁদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য দেওয়া হবে প্রশিক্ষণ এবং নিরাপত্তা সরঞ্জাম। যন্ত্রপাতির উন্নত অ্যাক্সেসের মাধ্যমে তাঁদের পেশাগত সুরক্ষাও বাড়ানো হবে।

    কী বললেন মন্ত্রী

    মন্ত্রী জানান, সাফাই কর্মীদের (NAMASTE Scheme) দুর্বলতা কমাতে বিভিন্ন অধিকার ও জীবিকার সুযোগ প্রদান ও তাঁদের আত্মনিয়োজিত করার উদ্দেশ্যে স্যানিটেশন সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলোর জন্য মূলধন ভর্তুকি প্রদান করা হবে। এর মাধ্যমে তাদের সাফাই উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা হবে। পেশাগত নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম প্যাকেজ পাওয়ার পরে দক্ষ মজুরি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করাও প্রকল্পটির অন্যতম লক্ষ্য।

    আরও পড়ুন: তৃণমূল নেতার বাড়িতে এনআইএ অভিযান, বাজেয়াপ্ত মোটা ডায়েরি, ল্যাপটপ ব্যাগ

    নমস্তে কর্মসূচি নাগরিকদের মধ্যে সাফাই কর্মীদের প্রতি আচরণগত পরিবর্তন আনবে এবং নিরাপদ সাফাই পরিষেবার চাহিদা বাড়াবে। যাঁরা নিকাশি এবং সেপটিক ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরিষেবা নেবেন, তাঁদের যোগাযোগ করতে হবে এসআরইউয়ের সঙ্গে। কোনও অপ্রাতিষ্ঠানিক কর্মীকে এই ধরনের কাজ করার অনুমতি দেওয়া হবে না।

    নিকাশি-সম্পর্কিত সমস্ত কাজের মেকানিজম হাউজিং অ্যান্ড আর্বান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রকের (MoHUA) আওতায় পড়ে। এই মন্ত্রকই সময়ে সময়ে নিকাশি এবং সেপটিক ট্যাঙ্ক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সুরক্ষার পদ্ধতি, জরুরি প্রতিক্রিয়া স্যানিটেশন ইউনিট (ERSU) স্থাপন এবং যন্ত্রপাতির প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে সমস্ত (Ramdas Athawale) রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে বিস্তৃত পরামর্শ এবং নির্দেশিকা দান করেছে (NAMASTE Scheme)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 219: “শরীরের ভিতর বায়ু চলছে যেন পিঁপড়ের মতো…সড়াৎ সড়াৎ, বানর যেমন  ডাল থেকে ডালে লাফায়”

    Ramakrishna 219: “শরীরের ভিতর বায়ু চলছে যেন পিঁপড়ের মতো…সড়াৎ সড়াৎ, বানর যেমন ডাল থেকে ডালে লাফায়”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৫ই জুন

    হাজরার সঙ্গে কথা — গুরুশিষ্য-সংবাদ

    Problem of Evil and the Immortality of the Soul

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—যার যা কর্ম, তার ফল সে পাবে। কিন্তু ঈশ্বরের ইচ্ছায় সে সাধুর দেহত্যাগ হল। কবিরাজেরা বোতলের ভিতর মকরধ্বজ তৈয়ার করে। চারিদিকে মাটি দিয়ে আগুনে ফেলে রাখে। বোতলের ভিতর যে-সোনা আছে, সেই সোনা আগুনের তাতে আরও অন্য জিনিসের সঙ্গে মিশে মকরধ্বজ হয়। তখন কবিরাজ বোতলটি লয়ে আস্তে আস্তে ভেঙে, ভিতরের মকরধ্বজ রেখে দেয়। তখন বোতল থাকলেই বা কি, আর গেলেই বা কি? তেমনি লোকে ভাবে সাধুকে মেরে ফেললে, কিন্তু হয়তো তার জিনিস তৈয়ার হয়ে গিছল। ভগবানলাভের পর শরীর থাকলেই বা কি আর গেলেই (Kathamrita) বা কি?

    সাধু ও অবতারের প্রভেদ 

    “ভূকৈলাসের সাধু সমাধিস্থ ছিল। সমাধি অনেক প্রকার। হৃষীকেশের সাধুর কথার সঙ্গে আমার অবস্থা মিলে গিছল। কখন দেখি শরীরের ভিতর বায়ু চলছে যেন পিঁপড়ের মতো, কখনও বা সড়াৎ সড়াৎ করে, বানর যেমন এক ডাল থেকে আর-এক ডালে লাফায়। কখন মাছের মতো গতি। যার হয়, সেই জানে। জগৎ ভুল হয়ে যায়। মনটা একটু নামলে বলি, মা! আমায় ভাল কর, আমি কথা কব।

    “ঈশ্বরকোটি (অবতারাদি) না হলে সমাধির পর ফেরে না। জীব কেউ কেউ সাধনার জোরে সমাধিস্থ হয়, কিন্তু আর ফেরে না। তিনি যখন নিজে মানুষ হয়ে আসেন, অবতার হন, জীবের মুক্তির চাবি তাঁর হাতে থাকে, তখন সমাধির পর ফেরেন। লোকের মঙ্গলের জন্য।”

    মাস্টার (স্বগতঃ)—ঠাকুরের হাতে কি জীবের মুক্তির চাবি?

    হাজরা—ঈশ্বরকে (Ramakrishna) তুষ্ট করতে পারলেই হল। অবতার থাকুন আর না থাকুন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (হাসিয়া)—হাঁ, হাঁ। বিষ্ণুপুরে রেজিস্টারির বড় অফিস, সেখানে রেজেস্টারি করতে পাল্লে, আর গোঘাটে (Kathamrita) গোল থাকে না।

    গুরুশিষ্য-সংবাদ—শ্রীমুখ-কথিত চরিতামৃত 

    আজ মঙ্গলবার অমাবস্যা। সন্ধ্যা হইল। ঠাকুরবাড়িতে আরতি হইতেছে। দ্বাদশ শিবমন্দিরে, ৺রাধাকান্তের মন্দিরে ও ৺ভবতারিণীর মন্দিরে শঙ্খ-ঘন্টাদির মঙ্গল বাজনা হইতেছে। আরতি সমাপ্ত হইলে কিয়ৎক্ষণ পরে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ নিজের ঘর হইতে দক্ষিণের বারান্দায় আসিয়া বসিলেন। চতুর্দিকে নিবিড় আঁধার, কেবল ঠাকুরবাড়িতে স্থানে স্থানে দীপ জ্বলিতেছে। ভাগীরথীবক্ষে আকাশের কালো ছায়া পড়িয়াছে। অমাবস্যা, ঠাকুর সহজেই ভাবময়; আজ ভাব ঘনীভূত হইয়াছে। শ্রীমুখে মাঝে মাঝে প্রণব উচ্চারণ ও মার নাম করিতেছেন। গ্রীষ্মমকাল ঘরের ভিতর বড় গরম। তাই বারান্দায় আসিয়াছেন। একজন ভক্ত একটি মছলন্দের মাদুর দিয়াছেন। সেইটি বারান্দায় পাতা হইল। ঠাকুরের আহর্নিশ মার চিন্তা; শুইয়া শুইয়া মণির সঙ্গে ফিসফিস করিয়া কথা কহিতেছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—দেখ, ঈশ্বরকে দর্শন করা যায়! অমুকের দর্শন হয়েছে, কিন্তু কারুকে বলো না। আচ্ছা, তোমার রূপ না নিরাকার ভাল লাগে?

    মণি—আজ্ঞা, এখন একটু নিরাকার (Kathamrita) ভাল লাগে। তবে একটু একটু বুঝছি যে, তিনিই এ-সব সাকার হয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uber Moto Women: বিশ্বের প্রথম মহিলা বাইক রাইড পরিষেবা আনছে উবার, মহিলারাই মহিলাদের পৌঁছে দেবেন

    Uber Moto Women: বিশ্বের প্রথম মহিলা বাইক রাইড পরিষেবা আনছে উবার, মহিলারাই মহিলাদের পৌঁছে দেবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহিলাদের পৌঁছে দিতে এবার মহিলারাই চালাবেন বাইক। নতুন পরিষেবা আনতে চলেছে এই উবার কোম্পানি। পরিষেবার পোশাকি নাম রাখা হয়েছে ‘উবার মোটো উইমেন’ (Uber Moto Women)। জানা গিয়েছে, এই বাইক পরিষেবা বিশ্বব্যাপী প্রথম মহিলা বাইক রাইড, মহিলারাই সম্পূর্ণ ভাবে পরিচালনা করবেন (Women Only Bike Ride Service)। অর্থাৎ, যেখানে সওয়ারি (যাত্রী) ও রাইডার (বাইক চালক) উভয়ই মহিলা (Female Riders Female Drivers)। এই বিশেষ পরিষেবার সূচনা করতে গিয়ে সংস্থা জানিয়েছে, মহিলাদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার বিষয়ে বিশেষ নজর রেখেই এই পদক্ষেপ।

    যোগাযোগের তথ্যও গোপন এবং সুরক্ষিত রাখা হবে (Uber Moto Women)

    জানা গিয়েছে, উবার মহিলা বাইক রাইডিং পরিষেবা (Women Only Bike Ride Service) প্রথমে বেঙ্গালুরুতে চালু হবে। এরপর এটি শীঘ্রই দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদ সহ দেশের বাকি শহরে চালু করা হবে। উবার মোটো উইমেন পরিষেবায় (Uber Moto Women) শুধু মাহিলা চালকদেরই শুধুমাত্র সুবিধা প্রদান করবে। একই ভাবে এই পরিষেবায় যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একাধিক সুবিধার কথাও ভাবা হয়েছে (Female Riders Female Drivers)। এখন থেকে ৫ জন বিশ্বস্ত পরিচিতির সঙ্গে রাইডারদের বিশদ বিবরণ বিনিময় করতে পারবেন। রাইডার বুক করার পর একইভাবে যোগাযোগের তথ্য গোপন এবং সুরক্ষিত রাখা হবে। সেই সঙ্গে রাইড চেক নামক একটি ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। যার মাধ্যমে আপনি আপনার যাত্রার সম্পূর্ণ রুট পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। একই ভাবে প্রয়োজনীয় সুবিধার জন্য ২৪x৭ একটি হেল্পলাইন পরিষেবাও উপলব্ধ থাকবে।

    পেশায় মহিলারা যাতে বেশি করে যোগদান করেন

    কেপিএমজি তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে, ভারতে বাইক রাইডিং (Uber Moto Women) পরিষেবা ক্রমবর্ধমান ভাবে বেড়ে চলছে। বিজ্ঞাননগরী বেঙ্গালুরুতে এই পরিষেবা ব্যাপকভাবে চলে। সেই সঙ্গে আরও জানা গিয়েছে, এখানে একমাসে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ বাইক রাইডিং ব্যবহার করে থাকেন। ৬০ শতাংশ শেয়ার নিয়ে র‍্যাপিডো এই ক্ষেত্রে সেরা কোম্পানি। মহিলারা যাতে এই পেশায় বেশি করে অংশ গ্রহণ করেন, তাই বিশেষ ভাবে এই পরিষেবা দেওয়ার কথা ভাবা হয়েছে (Women Only Bike Ride Service)।

    আরও পড়ুনঃ আরও শক্তিশালী বায়ুসেনা, ১২টি সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত, বরাত হ্যালকে

    আটো-ট্যাক্সি কোম্পানিগুলির আপত্তি

    বাইক ট্যাক্সি (Uber Moto Women) পরিষেবাগুলি ওলা, উবার এবং র‍্যাপিডো দিয়ে থাকে। কিন্তু অনেক রাজ্যে দুচাকার বাইকগুলির বিরোধিতা করা হচ্ছে। কারণ বাইকের কারণে ট্যাক্সি, অটো পরিষেবায় ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার মোটরযান আইনে একটি সংশোধনী প্রস্তাব করেছিল যাতে মোটরসাইকেলগুলিকে চুক্তির গাড়িতে অন্তর্ভুক্ত করা হয় (Women Only Bike Ride Service)। তবে বাইক রাইডারদের (Uber Moto Women) মাসিক আয় নিয়ে সামজিক মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা বলে ভাবা হয়। পেটিএম-এর সিইও বিজয় শেখর শর্মা বলেছেন, “একজন রাইডারের র‍্যাপিডোর মাধ্যমে আয় হয় প্রায় ৮০-৮৫ হাজার টাকা।” যদিও, এই দাবি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বহু নেটাগরিক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World Food Awards 2025: বিশ্বের সেরা ১০০টি খাবারের তালিকায় রয়েছে ভারতের চার, কোনগুলি জানেন?

    World Food Awards 2025: বিশ্বের সেরা ১০০টি খাবারের তালিকায় রয়েছে ভারতের চার, কোনগুলি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের ১০০টি সেরা খাবারের (World Food Awards 2025) মধ্যে চারটি ভারতীয় খাবার তালিকায় স্থান পেয়েছে। ২০২৪-২৫ সালের বেস্ট গ্লোবাল ডিশ বা বিশ্বের সেরা খাবারের তালিকা প্রকাশ করেছে ‘টেস্ট অ্যাটলাস ওয়ার্ল্ড ফুড অ্যাওয়ার্ডস’। সেখানে প্রথম ১০০ খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে মুর্গ মাখানি, হায়দরাবাদি বিরিয়ানি সহ চারটি ভারতীয় পছন্দের খাবার। ভারতীয় খাবারের (Indian Dishes) মান যে বিশ্ব তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে, তা নিয়ে ভারতীয় ভোজন রকিসকেদের মধ্যে খুশির আবহ লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    ভারতীয় বাটার চিকেনের জনপ্রিয়তা যথেষ্ট বেশি (World Food Awards 2025)

    খাবারের জনপ্রিয়তা এবং ভ্রমণ নির্দেশিকা নিয়ে যে সব ফুড ব্লগার এবং ভ্লগাররা বিশ্লেষণ করেন এবং তাঁদের দেওয়া রেটিং বা গুণের উপর নির্ভর করে বিশ্ব জুড়ে খাবারের (World Food Awards 2025) মানের মূল্যায়ন হয়। এরপর দেওয়া হয় পুরস্কার। এই বিচারে ভারতীয় মুর্গ মাখানি বা বাটার চিকেন (Indian Dishes) ভোজন রসিকদের মধ্যে জনপ্রিয়তা বেশি লাভ করেছে। বিশ্ব তালিকায় এই ভারতীয় খাবারকে ২৯তম স্থান দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে আরও কিছু খাবার বিশ্বের ১০০টি সেরা খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by TasteAtlas (@tasteatlas)

    প্রথমস্থানে কোন দেশের খাবার?

    ভারতীয় খাবারের (Indian Dishes) মধ্যে বিশ্ব তালিকায় (World Food Awards 2025) স্থান পেয়েছে মুর্গ মাখানি (২৯তম), হায়দরাবাদি বিরিয়ানি (৩১তম), চিকেন ৬৫ (৯৭তম) এবং কিমা রয়েছে ১০০ তম স্থানে। টেস্ট অ্যাটলাস এই ভারতীয় খাবারের সঙ্গে তালিকায় আরও রেখেছে অমৃতসরি কুলচা, বাটার গার্লিক নান, মুর্গ মাখানি ইত্যাদি। তবে খাবারের বিশ্ব তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে, কালম্বিয়ান ডিশ লেচোনা। এটি হলুদ মটর, সবুজ পেঁয়াজ এবং মশলা দিয়ে ভরা একটি রোস্টেড পর্ক। এই খাবার সম্পূর্ণ ভাবে বাইরে ইটের চুলায় ঘণ্টাখানেক ধরে রান্না করা হয়।

    আরও পড়ুনঃ জামিন পেলেন তেলুগু তারকা অল্লু অর্জুন, গ্রেফতারিতে কংগ্রেসকে তোপ বিজেপির

    কোন কোন দেশের খাবার তালিকায় রয়েছে?

    একই ভাবে এই খাবারের (World Food Awards 2025) তালিকায় প্রথম দশে আরও রয়েছে যে খাবারগুলি, তাতে রয়েছে— ইতালির পিৎজা নাপোলেতানা, ব্রাজিলের পিকানহা, আলজেরিয়ার রেচতা, তাইল্যান্ডের ফানেংকারি, আরজেন্টিনার আসাদো, তুরস্কের কোকার্টমে কাবাব। এছাড়া রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার রওন, তুরস্কের ক্যাগ কাবাব এবং ইথিওপিয়ার টিবস।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: তৃণমূল নেতার বাড়িতে এনআইএ অভিযান, বাজেয়াপ্ত মোটা ডায়েরি, ল্যাপটপ ব্যাগ

    NIA: তৃণমূল নেতার বাড়িতে এনআইএ অভিযান, বাজেয়াপ্ত মোটা ডায়েরি, ল্যাপটপ ব্যাগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল (TMC) নেতার বাড়িতে এনআইএ (NIA) অভিযান। শুক্রবার সকালে কাঁথির তৃণমূল নেতা মানব পড়ুয়ার বাড়িতে অভিযান চালায় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার ৭-৮জন আধিকারিকের একটি দল। মানব পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ। বেশ কিছুক্ষণ পরে যখন তদন্তকারীরা মানবের ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন, তখন তাঁদের হাতে সাদা কাপড়ে মোড়া বেশ কয়েকটি মোটা ডায়েরি ও একটি ল্যাপটপ ব্যাগ। রবিবার কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কে নির্বাচন। এই নির্বাচনে তৃণমূলের বাজি মানবই। বিজেপির দাবি, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্ত চালাচ্ছে এনআইএ।   

    কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    আদত বাড়ি ভূপতিনগরে হলেও, বর্তমানে কাঁথিতেই থাকেন মানব। তদন্তের পরে তিনি বলেন, “২০২২ সালে নাড়ুয়াবিলা গ্রামে বিস্ফোরণের ঘটনায় যে মামলা হয়েছিল, তার তদন্তেই এনআইএর প্রতিনিধিরা এসেছিলেন। আমি তদন্তে সব রকম সহযোগিতা করেছি। ওঁরা বাড়িতে ঢুকে তল্লাশি করেছেন। এর পর ওঁরা চলে গেলেন।” তিনি বলেন, “ওই ঘটনার সঙ্গে আমার কোনও যোগ ছিল না। তবে আগামিদিনে তদন্তকারীরা আবার আসবেন কিনা, সেটা ওঁরাই বলতে পারবেন।”

    ভয়াবহ বিস্ফোরণ

    ২০২২ সালের ২ ডিসেম্বর রাত ১১টা নাগাদ ভূপতিনগরের নাড়ুয়াবিলা গ্রামে তৃণমূলের বুথ সভাপতি রাজকুমার মান্নার বাড়িতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছিল। সেই বিস্ফোরণে রাজকুমার-সহ মৃত্যু হয়, তাঁর ভাই দেবকুমার মান্না ও বিশ্বজিৎ গায়েনের। অভিযোগ, তৃণমূলের বুথ সভাপতির বাড়িতে বোমা বাঁধার কাজ চলছিল। সেই ঘটনায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে তদন্তভার যায় এনআইএর (NIA) হাতে। সেই তদন্তেই শুক্রবার কাঁথি থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে মানবের বাড়িতে তল্লাশি চালান তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: ‘‘সিংহের সঙ্গে কুকুরের লড়াই হয় না”, বাংলাদেশের মৌলবাদীদের কড়া বার্তা দিলেন দিলীপ

    বিজেপি নেতা দিব্যেন্দু অধিকারী বলেন, “নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এই মামলায় এনআইএ অত্যন্ত ধীর গতিতে তদন্ত চালাচ্ছে। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা এখনও বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আজ এনআইএ সেই ঘটনার তদন্তের জন্য একজনের বাড়িতে অভিযানে এসেছিল। এই তদন্ত দ্রুত শেষ করে অভিযুক্তদের (TMC) গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি (NIA)।”

     

      দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Allu Arjun: জামিন পেলেন তেলুগু তারকা অল্লু অর্জুন, গ্রেফতারিতে কংগ্রেসকে তোপ বিজেপির

    Allu Arjun: জামিন পেলেন তেলুগু তারকা অল্লু অর্জুন, গ্রেফতারিতে কংগ্রেসকে তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রেফতার অল্লু অর্জুন (Allu Arjun)। হায়দরাবাদের একটি প্রিমিয়ারে অতিরিক্ত ভিড়ের চাপে (Entertainment News) পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় এক মহিলার। এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় অভিনেতাকে। আদালতে নিয়ে যাওয়া হলে ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয় অভিনেতাকে। আজ, শুক্রবারই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁর দুই দেহরক্ষীকেও। জেল হেফাজত হয়েছে শুনে দ্রুত তেলেঙ্গনা হাইকোর্টে আবেদন করেন সুপারস্টারের আইনজীবীরা। পরে সেখানেই অন্তর্বর্তী জামিন পান তারকা অভিনেতা।

    আরও পড়ুন: “নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের”, বাংলাদেশের ভালো কীসে, বলে দিলেন জয়শঙ্কর

    পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু (Allu Arjun)

    ‘পুষ্পা ২’ ছবির প্রিমিয়ারে সন্ধ্যা থিয়েটারে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় বছর ঊনচল্লিশের এক মহিলার। ওই ঘটনায় তাঁর আট বছরের সন্তানও গুরুতর আহত হয়ে ভর্তি হয়েছে হাসপাতালে। মৃতার পরিবারকে ২৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন অভিনেতা। এদিন তাঁর মৃতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল। তার আগেই গ্রেফতার করা হয় অভিনেতাকে। চিক্করপল্লি থানায় জিজ্ঞাসাবাদও করা হয় তাঁকে। এদিন করা হয় গ্রেফতার। পরে আদালতে তোলা হলে পাঠানো হয় বিচার বিভাগীয় হেফাজতে। ঘটনার পরে পরেই মৃত মহিলার স্বামী দায়ের করেন এফআইআর। তাঁর অভিযোগ, অল্লু অর্জুন (Allu Arjun) ও হল মালিক ভিড় সামলাতে না পারায় এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

    বিজেপির তোপ

    তেলুগু তারকা অল্লু অর্জুন গ্রেফতার হওয়ার পরেই তেলঙ্গনার কংগ্রেস সরকারকে একহাত নিয়েছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বান্দি সঞ্জয় কুমার অভিযোগ করেছেন, জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী এই অভিনেতাকে সরাসরি তাঁর শয়নকক্ষ থেকে তুলে আনা হয়েছে। তাঁকে পোশাক পরিবর্তনের সময়ও দেওয়া হয়নি। তাঁর মতে, এটি অব্যবস্থা ও সম্মানের একটি লজ্জাজনক উদাহরণ। তিনি বলেন, “ভারতীয় সিনেমাকে বিশ্বজুড়ে স্বীকৃতি এনে দেওয়া এমন একজন তারকা আরও ভালো আচরণ পাওয়ার যোগ্য। এই অবহেলা ও ভুল ব্যবস্থাপনা গ্রহণযোগ্য নয়। আইকন স্টার (অল্লু অর্জুন) এবং তাঁর ভক্তদের বিশৃঙ্খলা নয়, সম্মান প্রাপ্য।” অল্লু অর্জুনের গ্রেফতারিকে অন্যায় বলে অভিহিত করেছেন বর্ষীয়ান অভিনেতা এন বালাকৃষ্ণা। আশ্বাস (Entertainment News) দিয়েছেন তাঁর পাশে থাকার (Allu Arjun)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: মহাকুম্ভের প্রস্তুতি উপলক্ষে প্রয়াগরাজে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন মোদি

    PM Narendra Modi: মহাকুম্ভের প্রস্তুতি উপলক্ষে প্রয়াগরাজে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নেরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) প্রয়াগরাজের সফরে এসেছেন। সেখানে নদী সঙ্গমে মন্দির দর্শন করেন এবং সেই সঙ্গে পুজো করেন। একই ভাবে অক্ষয় ভাতা বৃক্ষে পুজো করেন। এরপর হনুমান মন্দির এবং সরস্বতী কূপ দর্শন ও পুজো করেন। আগামী ২০২৫ সালের জানুয়ারির মকর সংক্রান্তি থেকে মহাকুম্ভ মেলার (Mahakumbh 2025) শুরু হতে চলেছে এবং মেলা চলবে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই মেলাকে কেন্দ্র করে একাধিক উন্নয়ন মূলক প্রকল্পের উদ্বোধন করেন মোদি। এদিন তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল।

    ১০টি নতুন রাস্তা, ফ্লাইওভার উদ্বোধন মোদির (PM Narendra Modi)

    মহাকুম্ভ মেলার (Mahakumbh 2025) আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি এবং একাধিক বিষয়কে পরিদর্শন করতে উদ্যোগী হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Narendra Modi)। তিনি যে প্রকল্পগুলিকে উদ্বোধন করলেন তার মধ্যে রয়েছে, রেল এবং সড়ক ব্যবস্থার একাধিক প্রকল্প। ১০টি নতুন রাস্তা, ফ্লাইওভার, নদীর স্থায়ী ঘাট এবং নদীর পাড় বরাবর রাস্তার কাজ খতিয়ে দেখেন। তবে মেলায় আগত ভক্তদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা এবং একাধিক সুবিধাকে উপলব্ধি করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং সিসিটিভির ব্যবহার করা হবে।

    একাধিক মন্দির কাঠামোর দিকে বিশেষ নজর

    গঙ্গার স্বচ্ছতা এবং নির্মল ধারার বিষয় নজরে রেখে এদিন গঙ্গা নদীর দিকে যাওয়ার ছোট ছোট ড্রেনগুলি এবং নিকাশি ব্যবস্থার উপর বিশেষ নজর দিয়ে একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন করেছেন মোদি (PM Narendra Modi)। জলে যাতে দূষণ কম হয় সেই দিকেও বিশেষ নজর দিয়েছেন। একই ভাবে মেলায় পানীয় জল এবং বিদ্যুৎ সরবরাহের পরিকাঠামোর ওপর নজরে রেখেছেন। একই সঙ্গে একাধিক মন্দির করিডোরগুলিকে উদ্বোধন করেন। ভরদ্বাজ আশ্রম, শ্রিংভারপুর ধাম, অক্ষয়বত ধাম, হনুমান মন্দির করিডর সহ একাধিক মন্দিরের পরিকাঠামোর উপর আধ্যাত্মিক পরিমণ্ডলকে আরও আকর্ষণীয় করতে বিশেষ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী এদিন মেলার আয়োজনের সঙ্গে কৃত্রিম মেধা নির্ভর ‘কুম্ভ সহায়িক চ্যাটবট’ চালু করেছেন। মেলায় ভক্তদের সাক্ষাৎকার এবং নির্দেশাবলী এতে থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Piyush Goyal: ২ বছরেই ভারতের রফতানি অতিক্রম করবে এক লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের গণ্ডী, দাবি গোয়েলের

    Piyush Goyal: ২ বছরেই ভারতের রফতানি অতিক্রম করবে এক লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারের গণ্ডী, দাবি গোয়েলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী দেড় থেকে দু’বছরের মধ্যে ভারতের রফতানি অতিক্রম করবে এক ট্রিলিয়ন (১ লক্ষ কোটি) মার্কিন ডলারের গণ্ডী। এটি বৈশ্বিক বাণিজ্যে ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের প্রতিফলন।” কথাগুলি বললেন বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush Goyal)।

    মন্ত্রীর মুখে আশার বাণী (Piyush Goyal)

    ইন্ডিয়া ইকনমিক কনক্লেভে বক্তব্য (Indias Exports) রাখতে গিয়ে গোয়েল বলেন, “ভারতের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। মজবুত রফতানি প্রবৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক বিনিয়োগের ওপর ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে ভারতের এই উচ্চাকাঙ্খী লক্ষ্য।” মন্ত্রী জানান, এ বছর রফতানি ৮০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করতে চলেছে। এটি আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সংযোগের অন্যতম বড় একটি প্রমাণ।

    ভারত আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য

    বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “ভারত একটি আকর্ষণীয় বিনিয়োগ গন্তব্য হিসাবে স্বীকৃত হয়েছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “এ বছর রফতানি ৮০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করবে। আগামী দেড়-দুবছরের মধ্যে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করবে।” মন্ত্রী বলেন, “আজ সারা বিশ্বে একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে, সেরা বিনিয়োগের সুযোগ ভারতেই রয়েছে।” গোয়েল জানান, ভারতের অর্থনৈতিক রূপান্তরের পেছনে রয়েছে বহুমুখী কৌশল। এর মধ্যে রয়েছে ব্যাপক পরিকাঠামো উন্নয়ন, লক্ষ্যভিত্তিক সামাজিক কল্যাণ কর্মসূচি, এবং নারী-নেতৃত্বাধীন উন্নয়নের ওপর বিশেষ জোর।

    আরও পড়ুন: “নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের”, বাংলাদেশের ভালো কীসে, বলে দিলেন জয়শঙ্কর

    তিনি (Piyush Goyal) বলেন, “যত বেশি নারী আনুষ্ঠানিক অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করবেন, তাঁরা অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেবেন। সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে দেশের কোনও শিশু যেন খাদ্য, বস্ত্র, আশ্রয় এবং স্বাস্থ্যসেবার মতো মৌলিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত না হয়।” তিনি জানান, পরিকাঠামো উন্নয়ন এই কৌশলের একটি অন্যতম ভিত্তি। তিনি জানান, গত এক দশকে সড়ক ও এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ্য প্রায় তিনগুণ বেড়েছে। প্রযুক্তিগত অগ্রগতিও হয়েছে। দূরবর্তী এলাকায়ও দ্রুত ৪জি নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়েছে। নজিরবিহীন গতিতে চলছে ৫জি প্রযুক্তি সম্প্রসারণের কাজ। গোয়েল (Piyush Goyal) জানান, বিদেশি প্রত্যক্ষ বিনিয়োগের প্রবণতাগুলি ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে আরও শক্তিশালী করে তুলেছে (Indias Exports)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share