Tag: news in bengali

news in bengali

  • S Jaishankar: “নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের”, বাংলাদেশের ভালো কীসে, বলে দিলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের”, বাংলাদেশের ভালো কীসে, বলে দিলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) সংখ্যালঘুদের অবস্থা উদ্বেগের বিষয়।” শুক্রবার লোকসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে এ কথা বললেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি এও বলেন, “বাংলাদেশ নিজেদের স্বার্থেই সুরক্ষা দেবে সংখ্যালঘুদের।” সংসদে এক প্রশ্নের উত্তরে জয়শঙ্কর বলেন, “ভারত বাংলাদেশের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে। নতুন সরকারের কাছেও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)

    বাংলাদেশে এখন হিন্দু-নির্যাতন চরম আকার ধারণ করেছে। জয়শঙ্কর বলেন, “বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটছে, তা উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। সংখ্যালঘুদের ওপর একাধিক হামলার ঘটনা সামনে এসেছে। আমরা এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়েছি।’’ এই পরিস্থিতিতে, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের জন্য কোনটা ভালো, সেটা সংসদে দাঁড়িয়ে আকারে-ইঙ্গিতে ইউনূসকে বুঝিয়ে দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘আশা করি, বাংলাদেশ নিজেদের স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের ওপর হওয়া অত্যাচার আটকাবে।” তিনি বলেন, “আমরা আমাদের উদ্বেগ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। সম্প্রতি ভারতের বিদেশ সচিব ঢাকা সফর করেন। তাঁর বৈঠকে এই বিষয়টিও উঠেছে।” পাকিস্তান প্রসঙ্গে তিনি (S Jaishankar) বলেন, “পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সুসম্পর্কের জন্য প্রতিবেশী দেশকে দেখাতে হবে যে তারা সন্ত্রাসবাদমুক্ত।”

    হিন্দুদের ওপর অত্যাচার

    প্রসঙ্গত, গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনা ঘটছে। প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা। তার পরেই সে দেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার চরমে ওঠে। এহেন আবহে সম্প্রতি ঢাকায় গিয়ে সচিব পর্যায়ের বৈঠক করে এসেছেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান মহম্মদ ইউনূসের কাছে তিনি সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বিক্রম মিশ্রির ঢাকা সফরের পরেই সুর নরম করে ইউনূসের তদারকি সরকার। ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায় ৮৮টি মামলা দায়ের হয়েছে। গ্রেফতার করা হয়েছে ৭০ জনকে।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বিচারের নামে প্রহসন! অদ্ভূত যুক্তি দেখিয়ে চিন্ময়ের আবেদন শুনল না আদালত

    হাসিনা-উত্তর জমানায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার চরমে উঠেছে। ধর্মের নামে চাকরি থেকে জোর করে পদত্যাগ করানো হচ্ছে সংখ্যালঘুদের। অনেককে ধর্মান্তরিত করানোর অভিযোগও উঠেছে। চট্টগ্রামে হিন্দু ও বৌদ্ধদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনায় কাঠগড়ায় খোদ সেনা। হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারি নিয়েও উত্তাল হয় বাংলাদেশের পরিস্থিতি (Bangladesh Crisis)। এই পরিস্থিতিই নীরবতা ভাঙলেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Allu Arjun: ‘পুষ্পা ২’-এর প্রিমিয়ারে পদপিষ্ট হয়ে মহিলার মৃত্যু, গ্রেফতার অভিনেতা অল্লু অর্জুন

    Allu Arjun: ‘পুষ্পা ২’-এর প্রিমিয়ারে পদপিষ্ট হয়ে মহিলার মৃত্যু, গ্রেফতার অভিনেতা অল্লু অর্জুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রেফতার হয়েছেন দক্ষিণের অভিনেতা অল্লু অর্জুন (Allu Arjun)। গত ৪ ডিসেম্বর হায়দরাবাদে ‘পুষ্পা ২’ (Pushpa-2) ছবির প্রিমিয়ারে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়ে ছিল এক মহিলার। এবার এই মৃত্যুর ঘটনায় পদক্ষেপ করল পুলিশ। উল্লেখ্য যখন ওই মহিলার মৃত্যু হয়, তখন সেই সময় উপস্থিত ছিলেন এই অভিনেতা। উল্লেখ্য অল্লু অভিনীত সিরিজের প্রথম পর্ব ‘পুস্পা’ বক্স অফিসে ব্যাপক সফল হয়েছিল। সিনেমার দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ছিল। তাই প্রিমিয়ারে অত্যধিক ভিড়ে মর্মান্তিক এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল।

    অত্যন্ত ভিড় সম্পর্কে আগাম তথ্য জানানো হয়নি (Allu Arjun)

    জানা গিয়েছে, অল্লু অর্জুন (Allu Arjun) অভিনীত ‘পুস্পা ২’ (Pushpa-2) সিনেমার প্রিমিয়ার মৃত মহিলার বয়স ছিল ৩৯। এই মহিলার সঙ্গে তাঁর নাবালক ছেলেও ছিল। একই সঙ্গে অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে অনেক মানুষ পদপৃষ্ঠ হয়ে গুরুতর আহতও হয়েছিলেন। পরে ঘটনার তদন্তে নামে পুলিশ। এরপর আয়োজক সন্ধ্যা থিয়েটারের ব্যবস্থাপনার কাজের সঙ্গে যুক্ত কর্তৃপক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। সেই সূত্রে জানা গিয়েছে, “চলচ্চিত্র কলাকুশলীদের উপস্থিতি সম্পর্কে আগে থেকে জানানো হয়নি। অত্যন্ত ভিড় সম্পর্কে আগাম তথ্য জানানো হয়নি।”

    মৃতের পরিবারের সদস্য অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা

    ঘটনায় বড়সড় গাফিলতি এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা না থাকার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার অভিনেতা অল্লু অর্জুনকে (Allu Arjun) আটক করে নিয়ে আসা হয় চিক্কাদপল্লী থানায়। ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চলছে। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারার ১০৫ নম্বর ধারার অধীনে একটি মামলা নথিভুক্ত করা হয়েছে। এই মামলায় হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ যুক্ত করা হয়েছে। একই ভাবে ধারা ১১৮(১) আর ডবলু ৩(৫)-তে স্বেচ্ছায় আঘাত করার মামলাও দায়ের হয়েছে। সেন্ট্রাল জোনের ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ, অক্ষাংশ যাদব বলেন, “মৃতার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে থিয়েটারের অভ্যন্তরে বিশৃঙ্খলার জন্য দায়ী সমস্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইন অনুসারে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এই ঘটনা অত্যন্ত মর্মস্পর্শী।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hijab Law: মহিলাদের জন্য ইরানে নয়া পোশাকবিধি, না মানলে হতে পারে মৃত্যুদণ্ডও! শুরু বিতর্ক

    Hijab Law: মহিলাদের জন্য ইরানে নয়া পোশাকবিধি, না মানলে হতে পারে মৃত্যুদণ্ডও! শুরু বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোশাকবিধি না মানলে এবার মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে ইরানি (Iran) নারীদের। এই বিষয়ে চলতি সপ্তাহে নয়া আইন (Hijab Law) চালু করেছে তেহরান। নতুন আইনে পোশাক বিধি না মানার জন্য ভিন্ন ভিন্ন পর্যায়ে আলাদা আলাদা শাস্তির বিধান দেওয়া হয়েছে। কেউ অশোভন পোশাক পরলে কিংবা নগ্নতাকে তুলে ধরছেন বলে মনে করা হলে ভারতীয় মুদ্রায় জরিমানা হতে পারে সাড়ে ১৩ লাখ টাকা।

    কড়া শাস্তির বিধান (Hijab Law)

    বারংবার একই অন্যায় করলে ৫ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত জেলও হতে পারে। যদি কোনও মহিলার অপরাধকে ‘পৃথিবীর প্রতি অনাচার’ বলে মনে করে প্রশাসন, তাহলে ইরানের ইসলামীয় দণ্ডবিধি অনুসারে তাঁর মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। নয়া আইন অনুসারে যাঁরা এই পোশাকবিধি লঙ্ঘন করবেন, তাঁদেরও পেতে হবে শাস্তি। কোনও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, স্কুল, সংবাদমাধ্যম মায় কোনও ট্যাক্সিচালকও যদি মহিলাদের অশোভন পোশাকে দেখেন, তাহলে তা সঙ্গে সঙ্গে জানাতে হবে প্রশাসনকে। না হলে, সেটাও গণ্য হবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে।

    পোশাক বিধি

    ইরানে দীর্ঘদিন ধরে মহিলাদের জন্য কড়া পোশাক বিধি চালু রয়েছে। হিজাবে মাথা ঢাকা সে দেশে আবশ্যিক। রাস্তায় বের হলে ঢিলেঢালা পোশাক পরতে হয় মহিলাদের। ইরানের প্রাক্তন ধর্মগুরু আয়াতোল্লা খোমেইনি এই নিয়ম চালু করেন। বর্তমান ধর্মগুরু আলি খামেনেইও মহিলাদের জন্য জারি রেখেছেন পোশাকবিধি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কড়াকড়ি বেড়েছে পোশাকবিধিতে (Hijab Law)। পোশাক-ফতোয়ার বিরুদ্ধে নানা সময় প্রতিবাদ, বিক্ষোভ হয়েছে সে দেশে। তার পরেও শিথিল হয়নি পোশাক বিধি। বরং প্রশাসন সেই আন্দোলন দমন করেছে কড়া হাতে। শাস্তি হয়েছে কঠোরতর।

    আরও পড়ুন: “জোর করে জমির ফসল কেটে নিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশিরা”! আতঙ্কে নদিয়ার সীমান্ত এলাকার চাষিরা

    ইরানের নয়া পোশাকবিধিকে ‘ন্যক্কারজনক’ আখ্যা দিয়েছেন মানবাধিকার সংগঠনের পশ্চিম এশিয়ার সহকারি অধিকর্তা ডায়ানা এল্টাহাওয়ে। তিনি বলেন, “নারী স্বাধীনতা ও নারীর অধিকার খর্ব করতে এই আইন চালু করা হয়েছে।” ইরানে হিজাব না পরার অপরাধে মাহসা আমিনিকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল ইরানের নীতি পুলিশ। পরে পুলিশি হেফাজতেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। এর প্রতিবাদে ইরানের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক আন্দোলন হয়। হিজাব পুড়িয়ে বিক্ষোভও দেখাতে দেখা যায় মহিলাদের। সেবার কড়া হাতে সেই আন্দোলন দমন (Iran) করেছিল ইরানের পুলিশ (Hijab Law)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 218: “তিনিই আস্তিক, তিনিই নাস্তিক; তিনিই ভাল, তিনিই মন্দ; তিনিই সৎ, তিনিই অসৎ; এ-সব অবস্থা তাঁরই”

    Ramakrishna 218: “তিনিই আস্তিক, তিনিই নাস্তিক; তিনিই ভাল, তিনিই মন্দ; তিনিই সৎ, তিনিই অসৎ; এ-সব অবস্থা তাঁরই”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৫ই জুন

    হাজরার সঙ্গে কথা — গুরুশিষ্য-সংবাদ

    বেলা পাঁচটা হইয়াছে। ঠাকুর (Ramakrishna) বারান্দার কোলে যে সিঁড়ি, তাহার উপর বসিয়া আছেন। রাখাল, হাজরা ও মাস্টার কাছে বসিয়া আছেন। হাজরার ভাব ‘সোঽহম্‌’।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (হাজরার প্রতি)—হাঁ, সব গোল মেটে; তিনিই আস্তিক, তিনিই নাস্তিক; তিনিই ভাল, তিনিই মন্দ; তিনিই সৎ, তিনিই অসৎ; জাগা, ঘুম এ-সব অবস্থা তাঁরই; আবার তিনি এ-সব অবস্থার পার।

    “একজন চাষার বেশি বয়সে একটি ছেলে হয়েছিল। ছেলেটিকে খুব যত্ন করে। ছেলেটি ক্রমে বড় হল। একদিন চাষা ক্ষেতে কাজ করছে, এমন সময় একজন এসে খবর (Kathamrita) দিলে যে, ছেলেটির ভারী অসুখ। ছেলে যায় যায়। বাড়িতে এসে দেখে, ছেলে মারা গেছে। পরিবার খুব কাঁদছে, কিন্তু চাষার চক্ষে একটুও জল নাই। পরিবার প্রতিবেশীদের কাছে তাই আরও দুঃখ করতে লাগল যে, এমন ছেলেটি গেল এঁর চক্ষে একটু জল পর্যন্ত নাই। অনেকক্ষণ পরে চাষা পরিবারকে সম্বোধন করে বললে, ‘কেন কাঁদছি না জানো? আমি কাল স্বপন দেখেছিলুম যে, রাজা হয়েছি, আর সাত ছেলের বাপ হয়েছি। স্বপনে দেখলুম যে, ছেলেগুলি রূপে গুণে সুন্দর। ক্রমে বড় হল বিদ্যা ধর্ম উপার্জন কল্লে। এমন সময় আমার ঘুম ভেঙে (Kathamrita) গেল; এখন ভাবছি যে, তোমার ওই এক ছেলের জন্য কাঁদব, কি আমার সাত ছেলের জন্য কাঁদব।’ জ্ঞানীদের মতে স্বপন অবস্থাও যেমন সত্য, জাগা অবস্থাও তেমনি সত্য।

    “ঈশ্বরই (Ramakrishna) কর্তা, তাঁর ইচ্ছাতেই সব হচ্ছে।”

    হাজরা—কিন্তু বোঝা বড় শক্ত। ভূকৈলাসের সাধুকে কত কষ্ট দিয়ে এক রকম মেরে ফেলা হল। সাধুটিকে সমাধিস্থ পেয়েছিল। কখন মাটির ভিতরে পোঁতে, কখন জলের ভিতর রাখে, কখন গায়ে ছেঁকা দেয়! এইরকম করে চৈতন্য করালে। এই সব যন্ত্রণায় দেহত্যাগ হল। লোকে যন্ত্রণাও দিলে, আর ঈশ্বরের (Ramakrishna) ইচ্ছাতে মারাও গেল!

     আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ইমেল, মুম্বইয়ে চাঞ্চল্য

    RBI: রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি ইমেল, মুম্বইয়ে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদ হামলার বার্ষিকীর আগের দিনই ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়াকে (RBI) বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে একটি রুশ ভাষায় গভর্নরকে বলা হয়েছে “আপনাকে উড়িয়ে দেবে।” এই হুমকি দেওয়া হয়েছে মুম্বইস্থিত শীর্ষ ব্যাঙ্কের সদর দফতরে ইমেলের মাধ্যমে। ঘটনায় দেশের বাণিজ্য নগরে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ধারায় মামালা দায়ের (RBI)

    ২০০১ সালের ১৩ ডিসেম্বর জঙ্গি হামলা হয়েছিল ভারতীয় গণতন্ত্রের পীঠস্থানে। আজ, শুক্রবার, সংসদ হামলার ২৩ তম বার্ষিকী। এর আগে, গতকাল, বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর, রাশিয়ান ভাষায় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর (RBI) সঞ্জয় মালহোত্রার অফিসিয়াল ইমেল আইডিতে এই হুমকি দেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয় মুম্বই সদর দফতরের প্রধান অফিসকে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে গর্ভনরকে বলা হয়, “আপনাকে উড়িয়ে দেব।” হুমকি পেয়েই আরবিআই-এর পক্ষ থেকে মুম্বই পুলিশকে অভিযোগ জানানো হয়েছে। এরপর ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার বিশেষ ধারায় মামলা রুজু করে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে।

    ইমেলের আইপি নিয়ে খোঁজ করা হচ্ছে

    এই হুমকির কথা বলতে গিয়ে মুম্বই পুলিশের এক সিনিয়র অফিসার জানিয়েছেন, “আরবিআই (RBI) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে একটি হুমকিমূলক ইমেলে অভিযোগ এসেছে। তবে ইমেলটি রাশিয়ান ভাষায় লেখা ছিল। প্রধান অফিসে বোমা মারার অভিযোগ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা কেস দায়ের করেছি। মাতা রমাবাঈ মার্গের থানায় অজ্ঞাত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। তবে ইমেলে ভিপিএন ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেই সঙ্গে অভিযুক্ত ইমেলের আইপি ঠিকানাও খুঁজে দেখা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুনঃ মণিপুরে ১১০ একর অবৈধ আফিম চাষ নষ্ট করেছে প্রশাসন, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং

    আগেও হুমকি এসেছিল

    উল্লেখ্য গত মাসের শুরুতে মুম্বইয়ের এই আরবিআই (RBI) কাস্টোমার কেয়ার সেন্টারে পাকিস্তানের সন্ত্রাসী সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বা থেকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল। আরবিআই-এর এক অফিসারকে ফোন করেছিল অজ্ঞাত পরিচয়ে এক ব্যক্তি। অফিসের একটি রাস্তাকে ব্লক করতে বলা হয়েছিল ফোনে। কারণ বৈদ্যুতিক গাড়ি ভেঙে গিয়েছিল। পরে অবশ্য মুম্বই পুলিশ তদন্ত করে জানায়, সন্দেহজনক তেমন কিছু পাওয়া যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 2001 Parliament Attack: সংসদ হামলার ২৩ তম বার্ষিকী, শহিদদের স্মরণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর

    2001 Parliament Attack: সংসদ হামলার ২৩ তম বার্ষিকী, শহিদদের স্মরণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০১ সালের সংসদ হামলায় (2001 Parliament Attack) প্রাণ হারানো সাহসী কর্মীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Draupadi Murmu)। শুক্রবার তিনি ফের মনে করিয়ে দেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতের অটুট প্রতিশ্রুতির কথা। শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রমুখ।

    কী লিখলেন রাষ্ট্রপতি? (President Draupadi Murmu)

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, ‘‘আমি ২০০১ সালের এই দিনে (2001 Parliament Attack) আমাদের সংসদ রক্ষায় জীবন উৎসর্গ করা সাহসী যোদ্ধাদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই। তাঁদের সাহস এবং নিঃস্বার্থ সেবা আমাদের অনুপ্রাণিত করে চলেছে। জাতি তাঁদের এবং তাঁদের পরিবারগুলির প্রতি গভীর কৃতজ্ঞ। এই দিনে, আমি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার ভারতের অবিচল সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করছি। আমাদের দেশ সন্ত্রাসের শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ।’’

    এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লিখেছেন, ‘‘২০০১ সালের সংসদ হামলায় (2001 Parliament Attack) শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করলাম। তাঁদের ত্যাগ চিরকাল আমাদের জাতিকে অনুপ্রাণিত করবে। আমরা তাঁদের সাহস এবং উৎসর্গের জন্য চিরকাল কৃতজ্ঞ।’’ এদিন সংসদে শ্রদ্ধা নিবেদন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়্গে, লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং অন্য গুরুত্বপূর্ণ নেতৃবৃন্দ।

    ২০০১ সালের ১৩ ডিসেম্বর সংসদে হামলা (2001 Parliament Attack) হয়। সেই ভয়াবহ জঙ্গি হামলার ২৩তম বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান করা হয়। হামলাকারীরা পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবা (LeT) এবং জইশ-ই-মহম্মদ (JeM)-এর সঙ্গে যুক্ত ছিল। তারা ভারতীয় সংসদকে লক্ষ্যবস্তু করে হামলা চালায়। যার জেরে বেশ কয়েকজন নিরাপত্তা কর্মী প্রাণ হারান। ওই জঙ্গি হামলায় নিহত হন দিল্লি পুলিশের পাঁচ কর্তা, দুজন সংসদ নিরাপত্তা কর্মী, একজন সিআরপিএফ কনস্টেবল এবং একজন সিপিডব্লিউডি মালি।

    আরও পড়ুন: বার বার নির্বাচন দেশে উন্নতির পথে বাধা, ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ বিলে সায় মোদি মন্ত্রিসভার

    সেদিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ও সংসদের ভুয়ো লেবেলযুক্ত একটি গাড়ি ব্যবহার করে সংসদে ঢুকে পড়েছিল জঙ্গিরা। পাঁচজন বন্দুকধারী নিরাপত্তা বলয় ভেদ করে সংসদ ভবনের ভিতরে হামলা চালায়। এই হামলার জেরে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়। ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলির দাবি, বন্দুকধারীরা পাকিস্তান (2001 Parliament Attack) থেকে নির্দেশ পেয়েছিল। পাকিস্তানের ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (ISI) সংস্থার মাধ্যমে তাদের পরিচালিত করা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur: মণিপুরে ১১০ একর অবৈধ আফিম চাষ নষ্ট করেছে প্রশাসন, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং

    Manipur: মণিপুরে ১১০ একর অবৈধ আফিম চাষ নষ্ট করেছে প্রশাসন, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরে (Manipur) যৌথ অভিযানে উখরুল জেলার ১১০ একর অবৈধ আফিম চাষের বাগান নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। এদিন উখরুল জেলা পুলিশ, বনবিভাগ, ১৮ অসম রাইফেল এবং রাজ্যের জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অভিযান চালিয়ে খামাসোম পাহাড়ি অঞ্চলে বেআইনি এই চাষকে সম্পূর্ণরূপে নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী (Chief Minister Viren Singh) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে এই খবর জানিয়েছেন। এর ফলে মাদক পাচারকারীরা জোর ধাক্কা খাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

    ৫০ জনকে অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে (Manipur)

    উখরুল (Manipur) পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অবৈধ আফিম বাগানের মধ্যে পাওয়া ৮টি ঝুপড়িও পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এখনও পর্যন্ত মোট ৫০ জনকে অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যে চাষের সঙ্গে যুক্ত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এফআইআরও করা হয়েছে। অনেক দিন ধরেই পুলিশ এই অবৈধ আফিম চাষের উপর নজর রেখেছিল। মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং (Chief Minister Viren Singh) নিজের এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে নিরাপত্তাকর্মীদের ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন, “মাদক পাচার এবং অবৈধ আফিম চাষের বিরুদ্ধে তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রম প্রশংসার যোগ্য।”

    মাদকচক্র থেকে মুক্তি দেওয়াই লক্ষ্য

    মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং (Chief Minister Viren Singh) আরও বলেন, “আমাদের রাজ্যকে (Manipur) মাদকচক্র থেকে মুক্তি দেওয়াই একমাত্র প্রধান লক্ষ্য। পুলিশ এবং নিরাপত্তা কর্মীরা নিরলস কঠিন পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। রাজ্যকে ভয় মুক্ত এবং নিরাপদে রাখাই আমাদের একমাত্র কর্তব্য। এই মাদক চাষের সঙ্গে এখনও পর্যন্ত ৫০ জনকে অভিযুক্ত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।” উল্লেখ্য এই জেলায় আগে ৭ ডিসেম্বর একই ভাবে আফিম চাষের উপর অভিযান চালিয়ে ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্তের কাজ শুরু করা হয়েছে।

    মণিপুরে বেআইনি আফিম চাষের কারবার ব্যাপকহারে চলছিল। বিজেপির অভিযোগ, আগের দীর্ঘ সময় ধরে চলমান কংগ্রেস শাসিত সরকার এই অবৈধ আফিম চাষের প্রচার প্রসার ঘটেয়েছিল। অনেক নিরাপাত্তা বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মণিপুরে অশান্তির মূল কারণ হল এই অবৈধ আফিম চাষের উপর কর্তৃত্ব বা অধিকার এবং অবৈধ লেনদেন।  আফিম থেকে প্রাপ্ত অর্থ নাশকতামূলক কাজে ব্যবহার করা হয় বলে জানান নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladeshi Immigrants: অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী ধরতে অভিযান দিল্লি পুলিশের, চিহ্নিত ৩২

    Bangladeshi Immigrants: অবৈধ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী ধরতে অভিযান দিল্লি পুলিশের, চিহ্নিত ৩২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা-উত্তর জমানায় অশান্ত বাংলাদেশ। ডামাডোলের বাজারে দেশ ছেড়ে অবৈধভাবে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করছে বহু মানুষ। সেই অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করতে অভিযান শুরু করল দিল্লি পুলিশ (Bangladeshi Immigrants)। বুধবারই অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে সরব হয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। দিল্লি পুলিশকে ব্যবস্থা নিতে বলেছেন উপরাজ্যপাল ভিকে সাক্সেনা। তার পরেই শুরু হয়েছে অভিযান।

    চিহ্নিত ৩২ সন্দেহভাজন (Bangladeshi Immigrants)

    কালিন্দীকুঞ্জ এলাকায় অভিযান চালিয়েছে দিল্লি পুলিশ। অভিযান চালানো হয়েছে সীমাপুরী এলাকায়ও। সেখানে ৩২ জন সন্দেহভাজন বাংলাদেশিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এদের নথিপত্র পাঠানো হবে অভিবাসন দফতরে। শাহিনবাগ, উত্তম নগর এবং জামিয়া নগরের মতো এলাকায়ও বস্তি, ফুটপাত এবং কলোনিতে নথিপত্র পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে বাসিন্দাদের। দিল্লি পুলিশের এক শীর্ষ কর্তা বলেন, “সংশ্লিষ্টদের মধ্যে যাঁদের সঠিক নথি নেই, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁদের থানায় তলব করা হয়েছে। যদি তাঁদের মধ্যে কেউ অনুপ্রবেশকারী বলে চিহ্নিত হন, তাহলে সংশ্লিষ্টদের নির্বাসিত করা হবে।” তিনি বলেন, “অনুপ্রবেশকারী থাকতে পারে, এমন সন্দেহভাজন এলাকায়ই অভিযান চালানো হচ্ছে। যাঁদের নথি রয়েছে, সেক্ষেত্রেও খতিয়ে দেখা হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অসম বা বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী কোনও এলাকার কিনা।”

    আরও পড়ুন: দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Whatsapp, Facebook, Twitter, Telegram এবং Google News পেজ।

    অভিযান দিল্লি পুলিশের

    জানা গিয়েছে, অবৈধ বাংলাদেশিদের (Bangladeshi Immigrants) চিহ্নিত করতে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে দিল্লি পুলিশ। সীমাপুরী এলাকায় একের পর এক গড়ে ওঠা বসতিতে অভিযান চালায় পুলিশ। প্রতিটি ঘরে ঢুকে জানতে চাওয়া হয় প্রত্যেকের পরিচয়। সেখানেই চিহ্নিত করা হয় সন্দেহভাজন ৩২ জন বাংলাদেশিকে। পুলিশের একটি সূত্রের খবর, অনেকেই প্রমাণ হিসেবে পরিচয়পত্র দেখাতে পারেনি। কেউ কেউ আবার পরিচয়পত্রের প্রমাণ হিসেবে কেবল আধার কার্ড দেখিয়েছে পুলিশকে। আধার কার্ডগুলি জাল বলে অনুমান পুলিশের। পুলিশের দাবি, যে সন্দেহভাজনদের চিহ্নিত করা হয়েছে, জেরায় তারা জানিয়েছে, তাদের পূর্বপুরুষরা বাংলাদেশ থেকেই দিল্লিতে এসেছে। পুলিশ সূত্রে খবর, নথিপত্র যাচাইয়ের সময় যদি দেখা যায় সেগুলি ভুয়ো, তাহলে সন্দেহভাজনদের সঙ্গে সঙ্গে ফেরত পাঠানো হবে বাংলাদেশে (Bangladeshi Immigrants)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Durgadi Fort: দুর্গাদি দুর্গ আদতে দুর্গা মায়ের মন্দির, কোনও মসজিদ নয়, জানাল মহারাষ্ট্রের আদালত

    Durgadi Fort: দুর্গাদি দুর্গ আদতে দুর্গা মায়ের মন্দির, কোনও মসজিদ নয়, জানাল মহারাষ্ট্রের আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবসান হল দীর্ঘ ৪৮ বছর ধরে চলা লড়াইয়ের। মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) কল্যাণ জেলার দুর্গাদি দুর্গ (Durgadi Fort) নিয়ে চলছিল মামলাটি। ১০ ডিসেম্বর কল্যাণ জেলা ও দায়রা আদালত জানিয়ে দেয়, দুর্গটি দুর্গা মাতার মন্দির। এই দুর্গটিকেই মসজিদ এবং ওয়াকফ সম্পত্তি বলে দাবি করেছিল মজলিশ-ই-মুশাভরিন।

    দুর্গাদি দুর্গ (Durgadi Fort)

    দুর্গাদি দুর্গের ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। ছত্রপতি শিবাজির যুগ থেকে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই দুর্গ। মজলিশ-ই-মুশাভরিন ট্রাস্টের দাবি, এটি একটি মসজিদের জায়গা। সম্পত্তিটি ভুলবশত একটি ধর্মীয় স্থান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। তবে সিনিয়র ডিভিশন বিচারক এএস লঞ্জেওয়ার হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষে রায় দেন। এবং মামলাটি ওয়েলফেয়ার কোর্ট থেকে ওয়াকফ বোর্ডে স্থানান্তরের আবেদন খারিজ করে দেন।

    কী বলছেন হিন্দু মঞ্চের সভাপতি 

    হিন্দু মঞ্চের সভাপতি ও মামলার আবেদনকারী দীনেশ দেশমুখ বলেন, “এই মামলা ৫০ বছর ধরে চলছিল। প্রথমে এই মামলার শুনানি হয়েছিল ঠাণে আদালতে। পরে এটি স্থানান্তরিত হয় কল্যাণ জেলা ও দায়রা আদালতে। এদিনের এই সিদ্ধান্ত দুর্গের সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় পরিচয়কে ফের নিশ্চিত করল।” ১৯৭১ সালে, ঠাণে জেলা কালেক্টর ওই জায়গাটিকে হিন্দু মন্দির হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। এরই কিছুদিন পরে একটি আবেদন দাখিল করা হয় যা জায়গাটিকে মসজিদ হিসেবে পুনর্বিন্যাস করার প্রস্তাব দেয়। ফলে পরিদর্শন ও আইনি তদন্ত শুরু হয়। হিন্দু সম্প্রদায়ের তরফে আইনজীবী ভাউসাহেব মোদক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপত্যগত প্রমাণ দেন। এর মধ্যে ছিল মন্দিরের জানালা এবং একটি চৌথারা (মঞ্চ)। এই মঞ্চেই দেব-দেবী বসিয়ে পুজো হয় হিন্দু মন্দিরে। এই তথ্যগুলো আদালতের সিদ্ধান্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।

    আরও পড়ুন: এবার এটিএম থেকেই তোলা যাবে পিএফের টাকা! বড় ঘোষণা কেন্দ্রের, জানুন প্রক্রিয়া

    বিভিন্ন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মুসলমান গোষ্ঠীগুলি দুর্গে অবৈধভাবে নির্মাণ কাজ করেছে (Durgadi Fort)। কাঠামোগুলিকে সাদা ও সবুজ রংয়ে রাঙানো হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে মসজিদ নির্মাণেরও। শিবসেনার তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শিবসেনার নেতারা দীর্ঘদিন ধরে মন্দিরের ন্যায্য দাবির পক্ষে সমর্থন জানিয়েছেন। বালাসাহেব ঠাকরে দুর্গাদি দুর্গে নবরাত্রি উৎসব শুরু করেছিলেন এবং একনাথ শিন্ডে শিবসেনার (Maharashtra) সদস্যদের সঙ্গে দুর্গে আরতিও করেছিলেন (Durgadi Fort)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • No NRC No Aadhaar: এনআরসির আবেদন না করলে, বাতিল হবে আধার কার্ডের আবেদন, বড় সিদ্ধান্ত হিমন্তর

    No NRC No Aadhaar: এনআরসির আবেদন না করলে, বাতিল হবে আধার কার্ডের আবেদন, বড় সিদ্ধান্ত হিমন্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনআরসির জন্য আবেদন না করলে, বাতিল হয়ে যাবে আধার কার্ডের আবেদন (No NRC No Aadhaar)। বুধবার এমনই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশে অশান্তির জেরে নিত্য বাড়ছে অনুপ্রবেশের ঝুঁকি। তাই নাগরিকত্ব নিয়ে আরও কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে অসম সরকার (Assam Govt)।

    অনুপ্রবেশের চেষ্টা (No NRC No Aadhaar)

    মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “সম্প্রতি অশান্ত বাংলাদেশ থেকে বহু মানুষ অনুপ্রবেশের (Bangladeshi Infiltration) চেষ্টা করেছে। গত দু’মাসে বহু অনুপ্রবেশকারীকে আটক করেছে অসম পুলিশ, ত্রিপুরা পুলিশ এবং বিএসএফ। তাই বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ আমাদের কাছে উদ্বেগের। আমাদের নিজস্ব সিস্টেম আরও শক্তিশালী করতে হবে।” তিনি বলেন, “সেই কারণেই আধার কার্ডের প্রক্রিয়া (No NRC No Aadhaar) আরও কঠোর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” অসম সরকারের (Assam Govt) সিদ্ধান্ত, এবার থেকে জেনারেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট ও রাজ্য সরকার আধার কার্ডের (Aadhaar Card) আবেদন যাচাইয়ের ক্ষেত্রে নোডাল এজেন্সি হিসেবে কাজ করবে। তারাই যাবতীয় আবেদন খুঁটিয়ে দেখবে। আবেদনপত্র যাচাইয়ের জন্য প্রতিটি জেলায় একজন করে অতিরিক্ত জেলা কমিশনার নিযুক্ত থাকবেন।

    এনআরসির আবেদন

    জানা গিয়েছে, প্রাইমারি ভেরিফিকেশন বা তথ্য যাচাইয়ের পর ইউআইডিএআই সেই আবেদনপত্র পাঠাবে রাজ্য সরকারের কাছে, যাচাইয়ের জন্য। স্থানীয় সার্কেল অফিসার প্রথমেই দেখবেন, যিনি আধার কার্ডের জন্য আবেদন করছেন, তাঁর মা-বাবা এনআরসিতে (NRC) অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য আবেদন করেছেন কিনা। যদি এনআরসির কোনও আবেদন না পাওয়া যায়, তাহলে আধার কার্ডের আবেদন বাতিল করে দেওয়া হবে (No NRC No Aadhaar)। ওই ব্যক্তি আর কখনও আধার কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। কেন্দ্রের কাছেও রিপোর্ট জমা পড়বে। যদি কারও এনআরসিতে আবেদন করা থাকে, তবে বাড়ি গিয়ে যাচাইয়ের পর আধার কার্ড তৈরি করে দেওয়া হবে। সূত্রের খবর, এই নিয়ম থেকে ছাড় পাবেন ভিন রাজ্য থেকে আসা কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা। এনআরসিতে আবেদন করার কোনও প্রয়োজনই তাঁদের নেই।

    আরও পড়ুন: এবার এটিএম থেকেই তোলা যাবে পিএফের টাকা! বড় ঘোষণা কেন্দ্রের, জানুন প্রক্রিয়া

    অসমের (Assam Govt) মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “যদি এমন দেখা যায় যে এনআরসির জন্য আবেদন করা হয়েছে, সিও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুসারে ক্ষেত্র পর্যায়ে যাচাইয়ের জন্য যাবেন। সংশ্লিষ্ট অফিসার সম্পূর্ণরূপে আশ্বস্ত হওয়ার পরে আধার অনুমোদন করা হবে।” তিনি আরও বলেন, “এই নতুন নির্দেশ সেই সমস্ত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না, যাঁরা অন্য রাজ্যে কাজ করছেন এবং যাঁরা এনআরসির জন্য আবেদন করেননি (No NRC No Aadhaar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share