Tag: news in bengali

news in bengali

  • Artificial Intelligence: এআই ব্যবহারের মাধ্যমে আগামী ৪ বছরে ভারতে ৩.৩ কোটি কর্মসংস্থানের সুযোগ

    Artificial Intelligence: এআই ব্যবহারের মাধ্যমে আগামী ৪ বছরে ভারতে ৩.৩ কোটি কর্মসংস্থানের সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (Artificial Intelligence) যুগে ২০২৮ সাল নাগাদ ভারত তার কর্মশক্তিতে আরও ৩.৩ কোটি কর্মসংস্থান (Job opportunities) যোগ করার দিকে এগিয়ে যাবে। উদীয়মান প্রযুক্তি ভারতের চাহিদা এবং প্রয়োজন অনুসারে নানা ক্ষেত্রগুলিকে প্রভাবিত করবে। একই ভাবে ২০২৮ সালের মধ্যে ২০ লাখ ৭৩ হাজার নতুন প্রশিক্ষণ যুক্ত চাকরিরও সুযোগ তৈরি করবে। ‘সার্ভিস নাও ইন্ডিয়া টেকনোলজি অ্যান্ড বিজনেস সেন্টার’-এর সমীক্ষা কী বলছে আসুন জেনে নিই।

    উৎপাদন-শিক্ষা-স্বাস্থ্য খাতে কত পরিমাণে সম্ভাবনা (Artificial Intelligence)?

    সার্ভিস নাও-এর করা একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বিজনেস ট্রান্সফরমেশনের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) প্ল্যাটফর্ম প্রযুক্তি ভারতে অপার সম্ভাবনা (Job opportunities) তৈরি করবে। এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই (Artificial Intelligence)-চালিত প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভারত নিজের শ্রমিকের জোগানকে ২০২৩ সালে থাকা ৪২ কোটি ৩৭ লক্ষ ৩ হাজার থেকে লাফিয়ে ২০২৮ সালের মধ্যে ৪৫ কোটি ৭৬ লক্ষ ৩ হাজার উন্নীত করবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। যার ফলে ৩ কোটি ৩৮ লক্ষ ৯ হাজার শ্রমিকের অতিরিক্ত লাভ হবে। তবে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পিয়ারসন অনুমোদিত এই গবেষণাটি দেখিয়েছে খুচরো ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির নেতৃত্ব দিতে ভারত এখন সব রকম ভাবে প্রস্তুত। ভারতে এই খাতে বর্তমানে সম্প্রসারণের জন্য অতিরিক্ত ৬০ লক্ষ ৯৬ হাজার আরও শ্রমিক বা কর্মী প্রয়োজন। এর পরেই রয়েছে ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে ১ লক্ষ ৫০ হাজার চাকরি, শিক্ষা ক্ষেত্রে ৮৪ হাজার চাকরি এবং স্বাস্থ্যসেবায় ৮০ হাজার চাকরি। উল্লেখ যোগ্য ভাবে ভারত যে লাগাতার কর্মসংস্থানের দিগে এগিয়ে যাচ্ছে তা এই প্রতিবেদনে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে। একই ভাবে দেশের নরেন্দ্র মোদি সরকারও নানা সময়ে এই সম্ভাবনার কথা ইঙ্গিত করেছেন।

    ডিজিটাল ক্যারিয়ার গড়তে ক্ষমতায়ন হবে

    সার্ভিস নাও ইন্ডিয়া টেকনোলজি অ্যান্ড বিজনেস সেন্টার-এর এসভিপি বা ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুমিত মাথুর বলেন, “এআই ভারতের সামগ্রিক গ্রোথ ইঞ্জিন জুড়ে চাকরি সৃষ্টির জন্য একটি প্রধান অনুঘটক হবে। বিশেষ করে যেসব ক্ষেত্রগুলির জন্য উন্নত প্রযুক্তিগত দক্ষতা প্রয়োজন, সেখানে যুগান্তকারী হবে। এই কৌশলগত জোর শুধুমাত্র পেশাদারদের জন্য আরও উচ্চ-মূল্যের সুযোগ তৈরি করবে না বরং তাঁদের স্থায়ী ডিজিটাল কেরিয়ার (Artificial Intelligence) গড়তে ক্ষমতায়ন করবে। ফলে প্রযুক্তি এবং  কর্মসংস্থানের (Job opportunities) দিকে তাকিয়ে দেখলে অপার সম্ভাবনার সৃষ্টি হবে ভারতে। শিল্প এবং টেকনিক্যাল সম্পর্কিত কর্মসংস্থান বা চাকরিগুলির সুযোগ বেশি করে বাড়ছে। সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন প্রযুক্তির জন্য ১,০৯,৭০০ পদের আরও অতিরিক্ত কর্মসংস্থানের প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    ডেটা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য ৪৮,৫০০ নতুন চাকরির সম্ভাবনা

    উল্লেখ্য আরও জানা গিয়েছে, অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ভূমিকার মধ্যে রয়েছে সিস্টেম সফটওয়্যার ডেভেলপার ক্ষেত্রে ৪৮,৮০০ এবং ডেটা ইঞ্জিনিয়ায়ের জন্য ৪৮,৫০০ নতুন চাকরির সম্ভাবনা। ওয়েব ডেভেলপার, ডেটা বিশ্লেষক এবং সফ্টওয়্যার পরীক্ষকও বৃদ্ধির অনুমান করা হয়েছে যথাক্রমে ৪৮,৫০০, ৪৭,৮০০ এবং ৪৫,৩০০ চাকরির সম্ভাবনা। আবার অতিরিক্তভাবে ডেটা ইন্টিগ্রেশন বিশেষজ্ঞ, ডেটাবেস আর্কিটেক্ট, ডেটা সায়েন্টিস্ট এবং কম্পিউটার এবং ইনফরমেশন সিস্টেম ম্যানেজারদের (Artificial Intelligence) ভূমিকা ৪২,৭০০ থেকে ৪৩,৩০০ পদের মধ্যে বৃদ্ধি (Workforce) পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    মোট প্রযুক্তিগত প্রভাবের অর্ধেক আসবে এআই থেকে

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূল প্রযুক্তির ভূমিকাগুলিকে একটি টাস্ক লেভেলে মূল্যায়ন করা হয়েছিল। ফলে ক্রমবর্ধমান উদীয়মান প্রযুক্তিগুলির প্রভাব সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যায়। কাজের (Workforce) ক্ষেত্রগুলিতে আলাদা আলাদা চাহিদায় ভিন্ন ভিন্ন সুযোগ এবং সম্ভাবনা থাকবে। তার মধ্যে সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটররা তাদের সাপ্তাহিক কাজগুলিকে ৬.৯ ঘণ্টা করে করবে। সবচেয়ে বড় পরিবর্তনের দিক হবে অভিজ্ঞতা অর্জন এবং প্রযুক্তির দ্বারা স্বয়ংক্রিয় ভাবে কাজের (Job opportunities) সম্ভাবনাকে তুলে ধরা। এআই সিস্টেম ইঞ্জিনিয়াররাও সাধারণ এআই থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে উপকৃত হবেন। এই ভূমিকার উপর মোট প্রযুক্তিগত প্রভাবের অর্ধেক সরাসরি এআই প্রযুক্তি থেকে আসবে। তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (Artificial Intelligence) ব্যবহার এবং গ্রহণ যোগ্যতাকে আরও কীভাবে সহজ করা যায় সেই দিকেই নজর দেওয়া হচ্ছে। ভারত সরকারও এ নিয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপের কথা জানিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Case: নিয়োগ মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পরেও দেড় কোটি টাকা ঢুকেছিল কুন্তলের অ্যাকাউন্টে!

    Recruitment Case: নিয়োগ মামলায় গ্রেফতার হওয়ার পরেও দেড় কোটি টাকা ঢুকেছিল কুন্তলের অ্যাকাউন্টে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (Recruitment Case) গ্রেফতার হয়েছিলেন তৃণমূলের যুবনেতা কুন্তল ঘোষ (কলঙ্ক মুছতে পরে তাঁকে বহিষ্কার করে তৃণমূল) (Kuntal Ghosh)। গ্রেফতার হওয়ার পরেও হুগলির বলাগড়ের ওই ‘নেতা’র ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে দুর্নীতির টাকা। অন্তত এমনই দাবি করলেন ইডির তদন্তকারীরা।

    টাকার উৎস কী? (Recruitment Case)

    সম্প্রতি জামিনের আবেদন করেছিলেন কুন্তল। বুধবার তাঁর জামিনের বিরোধিতা করে ইডি জানায়, কুন্তল অ্যারেস্ট হওয়ার কয়েকদিন পরেও তাঁর অ্যাকাউন্টে ঢুকেছিল ১ কোটি ৬০ লাখ টাকা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, ওই টাকার উৎস সম্পর্কে সদুত্তর দিতে পারেননি বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা। এদিন কুন্তলের জামিন মামলার শুনানি শেষ হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। তবে রায়দান স্থগিত রেখেছেন বিচারপতি শুভ্রা ঘোষ। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ২১ জানুয়ারি গ্রেফতার হন কুন্তল।

    কুন্তলের অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা

    প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ায় কুন্তলের। তিনি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের ‘ঘনিষ্ঠ’। ওই মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন জনৈক তাপস মণ্ডলও। তদন্তকারীদের সামনে মুখ খুলেছেন তিনি। জানিয়েছেন, ৩২৫ জনের কাছ থেকে কুন্তল নিয়েছেন ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা। ঘুরপথে তৃণমূলের তৎকালীন ওই যুবনেতার অ্যাকাউন্টে ১৯ কোটি টাকারও বেশি ঢোকে। এ সংক্রান্ত কিছু তথ্যপ্রমাণও তাপস তুলে দেন তদন্তকারীদের হাতে।

    গত প্রায় ২২ মাস ধরে জেলেই রয়েছেন কুন্তল। জামিন মামলার শুনানিতে তাঁর আইনজীবী জানান, এই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত মানিক ভট্টাচার্য জামিন পেয়েছেন। কুন্তলকেও জামিন দেওয়া হোক। তিনি বলেন, “কুন্তল দীর্ঘদিন জেলে রয়েছেন। এই অবস্থায় জামিন পেলে (Recruitment Case) তাঁর পক্ষে তথ্যপ্রমাণ নষ্ট করাও তো সম্ভব নয়।”

    আরও পড়ুন: “রাজাকারদের লাগানো আগুনেই মৃত্যু হয়েছিল মা-বোনের”, খাড়্গেকে মনে করিয়ে দিলেন যোগী

    কুন্তলের জামিনের বিরোধিতা করেন ইডির আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি। তিনি জানান, কুন্তলের বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। গ্রেফতারির পরেও তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে দেড় কোটি টাকারও বেশি। ইডির আইনজীবী বলেন, “মানিককে কেবল ইডি গ্রেফতার করেছিল। তাঁকে সিবিআই গ্রেফতার করেনি। ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৪৭৯ (২) ধারায় বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে একের বেশি মামলা বিচারাধীন থাকলে জামিন প্রযোজ্য হবে না। তিনি বলেন, “নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে কুন্তলের (Kuntal Ghosh) বিরুদ্ধে একের বেশি মামলা রয়েছে (Recruitment Case)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

     

  • West Bengal By Polls: বিজেপি প্রার্থীর ওপর হামলা তৃণমূলের, অভিযোগ অমিত মালব্যের

    West Bengal By Polls: বিজেপি প্রার্থীর ওপর হামলা তৃণমূলের, অভিযোগ অমিত মালব্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপনির্বাচনেও (West Bengal By Polls) অশান্তি বাংলায়! বুধবার বিজেপি নেতা অমিত মালব্য (Amit Malviya) অভিযোগ করেন, মাদারিহাট বিধানসভা উপনির্বাচনে পদ্ম প্রার্থী রাহুল লোহারের গাড়ি ভাঙচুর করেছে তৃণমূল কংগ্রেসের গুন্ডারা। কেবল গাড়ি ভাঙচুর নয়, দুষ্কৃতীরা ওই গাড়িতে প্রাণঘাতী অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ চালায় বলে অভিযোগ।

    অমিত মালব্যের ট্যুইট-বাণ

    এক্স হ্যান্ডেলে মালব্য লেখেন, “মুজনাই চা বাগানের বুথ নম্বর ১৪/৬২-তে মাদারিহাটের বিজেপি প্রার্থী রাহুল লোহারের ওপর আক্রমণ হয়েছে। রাহুল একজন আদিবাসী, চা বাগানের শ্রমিকদের নেতা। তৃণমূলের গুন্ডারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিজেপি প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুর করেছে এবং তাঁকে প্রাণঘাতী অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করেছে, যা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশের তত্ত্বাবধানে ঘটেছে।” তিনি আরও লিখেছেন, “পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্র ও নাগরিক অধিকার একটি প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন মুখ্যমন্ত্রী কম, তিনি বরং একটি অপরাধ চক্রের প্রধানের চেয়ে বেশি।”

    কী বলছেন প্রার্থী

    বুধবার সকালে রাহুল মাদারিহাট বিধানসভা উপনির্বাচনে তাঁর ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। তিনি বলেন, “আমার নির্বাচনী ক্ষেত্রের জনগণ এই নির্বাচনে নারীদের ওপর হওয়া অত্যাচারের জবাব দেবে।” রাহুল বলেন, “২০১৪ সাল থেকে মাদারিহাটের মানুষ বিজেপিকে আশীর্বাদ করে (West Bengal By Polls) আসছেন… আমি আত্মবিশ্বাসী যে মানুষ এই উপনির্বাচনে সরকারের দুর্নীতি ও নারীদের ওপর হওয়া অত্যাচারের বিরুদ্ধে জবাব দেবে।” তিনি বলেন, “প্রতিটি পরিবারের প্রতিটি ভোটার নারীদের ওপর হওয়া অত্যাচারের বিরুদ্ধে তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।” উপনির্বাচনে জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী রাহুল। বলেন, “আমরা ১০০ শতাংশ জিতব।”

    আরও পড়ুন: “রাজাকারদের লাগানো আগুনেই মৃত্যু হয়েছিল মা-বোনের”, খাড়্গেকে মনে করিয়ে দিলেন যোগী

    বিধানসভা নির্বাচনে মাদারিহাট কেন্দ্রে জয়ী হয়েছিলেন বিজেপি নেতা মনোজ টিগ্গা। লোকসভা নির্বাচনে আলিপুরদুয়ার কেন্দ্রে জিতে তিনি গিয়েছেন সংসদে। সেই কারণেই হচ্ছে উপনির্বাচন। এদিন উপনির্বাচন হয়েছে এ রাজ্যের পাঁচ জেলার ৬টি কেন্দ্রে। এগুলি হল আলিপুরদুয়ারের মাদারিহাট, কোচবিহারের সিতাই, বাঁকুড়ার তালডাংরা, উত্তর ২৪ পরগনার নৈহাটি ও হাড়োয়া এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর। এই (Amit Malviya) কেন্দ্রগুলির ফল ঘোষণা হবে ২৩ নভেম্বর (West Bengal By Polls)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।   

     

  • Kartik Puja 2024: ব্রহ্মার বরে বলীয়ান তারকাসুরকে বধ করেছিলেন স্বয়ং কার্তিক! কী সেই পৌরাণিক কাহিনি?

    Kartik Puja 2024: ব্রহ্মার বরে বলীয়ান তারকাসুরকে বধ করেছিলেন স্বয়ং কার্তিক! কী সেই পৌরাণিক কাহিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরাণ অনুযায়ী, দেবাদিদেব মহাদেবের পুত্র হলেন দেব সেনাপতি কার্তিক (Kartik Puja 2024)। তাঁর অপর নাম স্কন্দ। স্কন্দমাতা মানে হল কার্তিকের মাতা। দেবী পার্বতীর এই রূপেরই পুজো করা হয় নবরাত্রির পঞ্চমীর দিন। পৌরাণিক আখ্যান অনুযায়ী, বজ্রাঙ্গ নামে এক অসুর রাজা ছিলেন। তিনি ছিলেন দিতির পুত্র। দেবতাদের রাজা ইন্দ্রকে বজ্রাঙ্গ সিংহাসনচ্যুত করে বন্দি করেন। দেবতাদের প্রতি বজ্রাঙ্গের এই রোষ আসলে ছিল তাঁর প্রতিশোধ। কারণ ইতিপূর্বে দিতির অসংখ্য পুত্রকে মানে বজ্রাঙ্গের নিজ ভাইদের দেবতারা হত্যা করেছিল। বজ্রাঙ্গের হাতে বন্দি ইন্দ্রকে মুক্ত করতে আসেন ব্রহ্মা এবং কাশ্যপ মুনি। কাশ্যপ মুনি ছিলেন বজ্রাঙ্গের পিতা, অর্থাৎ দিতির স্বামী। ব্রহ্মা এবং কাশ্যপ মুনির অনুরোধে বজ্রাঙ্গ তখনকার মতো ইন্দ্রকে মুক্ত করেন। 

    দৈত্য হয়েও এমন দয়ার ভাব বজ্রাঙ্গের মধ্যে দেখতে পেয়ে ব্রহ্মা তাঁকে বরদান করতে ইচ্ছাপ্রকাশ করলেন। বজ্রাঙ্গ তখন তপস্বী হওয়ার বর প্রার্থনা করলেন এবং বাকি জীবন যেন তিনি ধর্মপথে চলতে পারেন, সেই আশীর্বাদ ব্রহ্মার কাছে চাইলেন। ব্রহ্মা তাঁর মানসকন্যা বরাঙ্গীর সঙ্গে বজ্রাঙ্গের বিবাহ দিলেন। বজ্রাঙ্গ এবং বরাঙ্গী বনের মধ্যে কুটির বানিয়ে ধর্মকর্ম করতে লাগলেন। বজ্রাঙ্গ তপস্যায় রত থাকতেন এবং বরাঙ্গী গৃহকর্ম সম্পাদন করতেন।

    আমাকে এমন পুত্র দিন

    একদিন দেবরাজ ইন্দ্র ওই কুটিরের পাশ দিয়ে যেতে যেতে বরাঙ্গীকে দেখতে পেয়ে পুরনো অপমানের বদলা নিতে চাইলেন। কখনও বানর সেজে, কখনও ভেড়া বা কখনও সাপ হয়ে কুটির লন্ডভন্ড করতে লাগলেন। ক্রন্দনরত অবস্থায় বরাঙ্গী তাঁর স্বামী বজ্রাঙ্গকে এসব বিষয়ে বললে, বজ্রাঙ্গ ব্রহ্মাকে স্মরণ করলেন। ব্রহ্মা প্রকট হয়ে বর দিতে চাইলে বজ্রাঙ্গ বললেন, ‘‘আমাকে এমন পুত্র দিন, যে দেবতাদের উপর অত্যাচার করতে সমর্থ হবে।’’ ব্রহ্মা বজ্রাঙ্গের মনোমত বরদান করলেন। বরাঙ্গীর গর্ভে জন্ম হল তারক নামের অসুরের‌।

    পরবর্তীতে তারকাসুরের উপর ব্রহ্মার বরদান ছিল যে ‘একমাত্র শিবের বালকপুত্র ছাড়া, কারও হাতে তিনি হত হবেন না।’’ ব্রহ্মার বরদানে অজেয়, অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন তারকাসুর। কারণ তিনি জানতেন শিব কখনও বিবাহ করবেন না এবং ত্রিভুবনে ব্রহ্মার বরদানে তাঁকে হত্যা করতে পারে এমন ক্ষমতা কোনও দেবতা, মানুষ বা জীবজন্তুর নেই। তারকাসুর দেবলোক নিজের দখলে আনেন। দেবরাজ ইন্দ্র সিংহাসনচ্যুত হলেন। বিতাড়িত দেবতারা বুঝতে পারলেন, শিবের বিয়ে দিতে পারলে তবে তাঁর পুত্রই তারকাসুরকে বধ করতে পারবেন।

    ইন্দ্র কার্তিককে সেনাপতি নিযুক্ত করেন

    আয়োজন শুরু হল শিব-পার্বতীর বিবাহের। সেখানেও তারকাসুরের আক্রমণ হল। সেই সময় মাতা চন্দ্রঘন্টার রূপ ধারণ করে পার্বতী দেবী অসুরদের বিতাড়িত করেন। এরপর সুসম্পন্ন হয় শিব-পার্বতীর বিবাহ। জন্ম হয় কার্তিকের (Kartik Puja 2024)। মাতা পার্বতী তখন হন স্কন্দমাতা অর্থাৎ কার্তিকজননী। দৈববাণী পেয়ে দেবরাজ ইন্দ্র কার্তিককে (Mythological Story of Kartik) সেনাপতি নিযুক্ত করলেন। এক প্রবল যুদ্ধে কার্তিকের হাতে তারকাসুর হত হলেন। দেবতারা তাঁদের হৃত স্বর্গরাজ্য পুনরায় নিজেদের দখলে আনলেন। এমনটাই লেখা রয়েছে ‘স্কন্দপুরাণে’। শিব-পার্বতীর পুত্রের জন্মই হয়েছিল তারকাসুরের বধ এবং স্বর্গ রাজ্যে দেবতাদের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য। তাই প্রতিটি সন্তান যেন  ‘কার্তিক’ এর মতো হয় এই কামনায় বাড়ি বাড়ি পুজো হয় কার্তিকের।

    কার্তিকের প্রণাম মন্ত্র

    দেব সেনাপতি কার্তিকের প্রণাম মন্ত্রটি হল-

    ওঁ কার্তিকের মহাভাগ দৈত্যদর্পনিসূদন। প্রণোতোহং মহাবাহো নমস্তে শিখিবাহন। রুদ্রপুত্র নমস্তুভ্যং শক্তিহস্ত বরপ্রদ। ষান্মাতুর মহাভাগ তারকান্তকর প্রভা। মহাতপস্বী ভগবান্ পিতুর্মাতুঃ প্রিয় সদা। দেবানাং যজ্ঞরক্ষার্থং জাতত্ত্বং গিরিশিখরে। শৈলাত্মজায়াং ভবতে তুভ্যং নিত্যং নমো নমঃ।

    অনুবাদ: হে মহাভাগ, দৈত্যদলনকারী কার্তিক দেব তোমায় প্রণাম করি। হে মহাবাহু, ময়ূর বাহন, তোমাকে নমস্কার। হে রুদ্রের (শিব) পুত্র, শক্তি নামক অস্ত্র তোমার হাতে। তুমি বর প্রদান কর। কৃত্তিকা তোমার ধাত্রীমাতা। জনক-জননী প্রিয় হে মহাভাগ, হে ভগবান, তারকাসুর বিনাশক, হে মহাতপস্বী প্রভু তোমাকে প্রণাম। দেবতাদের যজ্ঞ রক্ষার জন্য পর্বতের চূড়ায় তুমি জন্মগ্রহণ করেছ। হে পার্বতী দেবীর পুত্র তোমাকে সতত প্রণাম করি।

    বাংলায় কার্তিক পুজো বেশ জনপ্রিয়

    বাংলায় কার্তিক পুজো (Kartik Puja 2024) প্রায় সর্বত্রই হয়। এর মধ্যে হুগলির বাঁশবেড়িয়া এবং পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ার কার্তিক পুজো ব্যাপক জনপ্রিয়। এই দুই জায়গায় কার্তিক পুজোকে কেন্দ্র করে উৎসবে মাতেন লাখ লাখ মানুষ। সুসজ্জিত আলোর মালা, মণ্ডপসজ্জার কারুকার্য, বিভিন্ন হিন্দু দেব-দেবীদের বিশালাকার প্রতিমার সঙ্গে থাকে নানা রকমের বাজনা।

    ১৭৫০ নাগাদ ধুমধাম করে কাটোয়াতে কার্তিক পুজো শুরু

    চলতি বছরে কাটোয়ার একাধিক পুজোমণ্ডপে আগের দিন থেকেই প্রস্তুতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নিউ আপনজন, জনকল্যাণের মতো ক্লাবগুলিতে এবারও থিমের পুজো লক্ষ্য করা যাবে। কাটোয়ার কার্তিক পুজো রাজ্যজুড়ে জনপ্রিয় কার্তিক লড়াই নামে। ১৭৫০ নাগাদ ধুমধাম করে কাটোয়াতে কার্তিক (Mythological Story of Kartik) পুজোর সূত্রপাত হয় বলে জানা যায়। অন্যদিকে বাঁশবেড়িয়াতেও কার্তিক পুজোর বেশ ধুমধাম চোখে পড়ছে। যেমন, চলতি বছরে ৪৮ বর্ষে পদার্পণ করছে বাঁশবেড়িয়ায় অনির্বাণের জামাই কার্তিক পুজো। বিগত বছরগুলিতে একের পর এক দারুণ থিম নিয়ে এসেছে এই অনির্বাণ। আর এবার তাদের থিম নয়া সংসদ ভবন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আমাদের সরকার স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে”, বললেন মোদি

    PM Modi: “আমাদের সরকার স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের সরকার দেশের স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে।” বুধবার বিহারের (Bihar) এক জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    মোদি সরকারের লক্ষ্য (PM Modi)

    তিনি বলেন, “আমাদের প্রথম লক্ষ্য হল রোগ প্রতিরোধ করা। দ্বিতীয় লক্ষ্য হলো সঠিক রোগ নির্ণয় করা। তৃতীয় লক্ষ্য হল সাশ্রয়ী ও বিনামূল্যে সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা। আমাদের চতুর্থ লক্ষ্য হল ছোট শহরগুলিতেও উন্নত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা। পঞ্চম লক্ষ্য হল স্বাস্থ্যসেবায় প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করা।” এদিন প্রধানমন্ত্রী বিহারের দ্বারভাঙায় এইমসের (AIIMS) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। সেখানেই তিনি বলেন, “আমার সরকার দেশে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করছে, যা রোগ প্রতিরোধ থেকে শুরু করে চিকিৎসা পর্যন্ত বিস্তৃত।”

    দ্বারভাঙায় এইমসের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

    দ্বারভাঙায় ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও প্রায় ১২ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধনের পর জনসভায় ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি দেশের স্বাস্থ্যসেবায় তাঁর সরকারের দৃষ্টিভঙ্গী ও অগ্রাধিকারের বিষয়গুলির উল্লেখ করেন। তাঁর দাবি, তাঁর সরকার সব সময় জাতির সেবা এবং জনগণের কল্যাণের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দ্বারভাঙায় একটি এইমস প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এখানে এইমস নির্মাণের ফলে বিহারের স্বাস্থ্য খাতে বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে। এই সেবাকেন্দ্র মিথিলা, কোশি এবং তিরহুত অঞ্চলগুলোর পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ এবং আশেপাশের এলাকার মানুষকেও পরিষেবা দেবে। নেপাল থেকেও রোগীরা এখানে এসে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে পারবেন। দ্বারভাঙায় এইমস নির্মাণ বহু নতুন কর্মসংস্থানেরও সুযোগ সৃষ্টি করবে।”

    আরও পড়ুন: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    তিনি (PM Modi) বলেন, “আগে পরিস্থিতি খুবই চ্যালেঞ্জিং ছিল। তখন খুব কম হাসপাতাল এবং ডাক্তার ছিল। ওষুধের দাম ছিল অনেক বেশি। আগের সরকারগুলি শুধু প্রতিশ্রুতি এবং দাবির মধ্যে আটকে ছিল, গরিব মানুষের প্রয়োজন নিয়ে তাদের কোনও সঠিক চিন্তা ছিল না। কিন্তু নীতীশ বিহারের (Bihar) দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এই সমস্যাগুলির সমাধানে সঠিক মনোযোগ দেওয়া হয়েছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

  • Sheikh Hasina: স্বামী নাকি ‘আন্দোলনে খুন’ হয়েছেন! হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ফাঁস, চাঞ্চল্য ঢাকায়

    Sheikh Hasina: স্বামী নাকি ‘আন্দোলনে খুন’ হয়েছেন! হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ফাঁস, চাঞ্চল্য ঢাকায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বামী জীবিত। কিন্তু আন্দোলনে খুন হয়েছেন দাবি করে হাসিনার (Sheikh Hasina) বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছিল। এই ষড়যন্ত্র ফাঁস হতেই ঢাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। জানা গিয়েছে, এক মহিলা বাংলাদেশের (Dhaka) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-সহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলেন। কিন্তু তিন মাস পরে তাঁর স্বামী থানায় হাজির হয়ে বলেন, “আমার অজান্তেই স্ত্রী আমাকে ‘মৃত’ দেখিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে অভিযোগ দায়ের করেছে।” তাহলে কি সবটাই বড় ষড়যন্ত্র ছিল? এই ঘটনার পর এই প্রশ্ন জোরদার ভাবে উঠতে শুরু করেছে।

    ৮ নভেম্বর ঢাকার আশুলিয়া থানায় মামলা হয়

    গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশে (Dhaka) আওয়ামী লীগ সরকারের উপর পরিকল্পিত হামলা হয়। ওই দিন ছাত্র-জনতার মিছিলে দুষ্কৃতীদের গুলিতে স্বামী নিহত হয়েছেন বলে উল্লেখ করেছিলেন স্ত্রী। এই বিষয়ে বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘প্রথম আলো’ জানিয়েছে ২৪ অক্টোবর কুলসুম বেগম (২১) নামে ওই মহিলা নিজের স্বামী মহম্মদ আল আমিন মিয়াকে হত্যার অভিযোগ এনে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে মামলা করেছিলেন। তাতে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে (Sheikh Hasina) অভিযুক্ত করা হয়। এরপর ৮ নভেম্বর ঢাকার আশুলিয়া থানায় মামলাটি তদন্তের জন্য নথিভুক্ত করা হয়েছিল।

    হাসিনাকে নিয়ে মিথ্যা মামলা

    নিজের অভিযোগে কুসুম জানিয়েছেন, “আমার বাড়ি মানিকগঞ্জে ঘিওর উপজেলার স্বল্প সিংজুরি বাংগালা গ্রামে। বর্তমান ঠিকানা আশুলিয়া (Dhaka) জামগড়া। গত ৫ অগাস্ট স্বামীকে খুন করার খবর পেয়ে মা ও শিশু ক্লিনিক হাসপাতালে গিয়েছিলাম। কিন্তু থানায় জানতে পারি, পরিচয়হীন দেহ পাওয়ায় তাঁকে কবর দেওয়া হয়েছে। পরে ছবি এবং ভিডিও দেখে শনাক্ত করি। যদিও ঘটনার দিনে আমি মৌলভীবাজারে ছিলাম।” অপর দিকে মঙ্গলবার এই মহিলার স্বামী নিজের স্ত্রীর বিরুদ্ধে হাসিনাকে (Sheikh Hasina) নিয়ে মিথ্যা মামলার অভিযোগ তোলেন।

    আরও পড়ুনঃ হাসিনাকে নিয়ে ইন্টারপোলে অতিসক্রিয় অন্তর্বর্তী ইউনূস সরকার, এবার আবেদন গ্রেফতারের

    গভীর ষড়যন্ত্র?

    প্রসঙ্গত, হাসিনাকে (Sheikh Hasina) হাতে পেতে ইউনূস সরকার মরিয়া হয়ে উঠেছে। ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি)। শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার এবং লাল সতর্কতা জারির জন্য অত্যন্ত তৎপর হয়ে উঠেছে ইউনূস সরকার। কিন্তু যে অভিযোগে অন্তর্বর্তী সরকার এবং সামরিক প্রশাসন তাঁকে হাতে পেতে চাইছে, সেই অভিযোগ যদি ভিত্তিহীন হয়, তাহলে গোটাটা গভীর ষড়যন্ত্র বলেই ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে। আপাতত মিথ্যা মামলার ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে বাংলাদেশে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 192: “দেখ ঈশ্বরকে কতভাবে সম্ভোগ  করে! শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য, মধুর—নানাভাবে”

    Ramakrishna 192: “দেখ ঈশ্বরকে কতভাবে সম্ভোগ  করে! শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য, মধুর—নানাভাবে”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২২শে এপ্রিল

    শ্রীরামকৃষ্ণ ও আচার্য শ্রীবেচারাম — বেদান্ত ও ব্রহ্মতত্ত্ব প্রসঙ্গে

    সন্ধ্যার পর আদিসমাজের আচার্য শ্রীযুক্ত বেচারাম বেদীতে বসিয়া উপাসনা করিলেন। মাঝেমাঝে ব্রহ্মসঙ্গীত ও উপনিষদ্‌ হইতে পাঠ হইতে লাগিল। উপাসনান্তে শ্রীরামকৃষ্ণের (Ramakrishna) সঙ্গে বসিয়া আচার্য অনেক আলাপ করিতেছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—আচ্ছা, নিরাকারও সত্য আর সাকারও সত্য; আপনি কি বল?

    সাকার-নিরাকার চিন্ময়রূপ ও ভক্ত 

    আচার্য—আজ্ঞা, নিরাকার যেমন Electric Current (তড়িৎ-প্রবাহ) চক্ষে দেখা যায় না, কিন্তু অনুভব করা যায়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—হাঁ, দুই সত্য। শুধু নিরাকার বলা কিরূপ জানো (Kathamrita)? যেমন রোশনচৌকির একজন পোঁ ধরে থাকে—তার বাঁশির সাত ফোকর সত্ত্বেও। কিন্তু আর-একজন দেখ কত রাগ-রাগিণী বাজায়! সেরূপ সাকারবাদীরা দেখ ঈশ্বরকে কতভাবে সম্ভোগ  করে! শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য, মধুর—নানাভাবে।

    “কি জানো, অমৃতকুণ্ডে কোনও রকমে পড়া। তা স্তব করেই হোক অথবা কেউ ধাক্কা মেরেছে আর তুমি কুণ্ডে পড়ে গেছ, একই ফল। দুই জনেই অমর হবে!

    “ব্রাহ্মদের পক্ষে জল বরফ উপমা ঠিক। সচ্চিদানন্দ যেন অনন্ত জলরাশি। মহাসাগরের জল, ঠান্ডা দেশে স্থানে স্থানে যেমন বরফের আকার ধারণ করে, সেইরূপ ভক্তি হিমে সেই সচ্চিদানন্দ (সগুণ ব্রহ্ম) ভক্তের জন্য সাকার রূপ ধারণ করেন। ঋষিরা সেই অতীন্দ্রিয় চিন্ময় রূপ দর্শন করেছিলেন, আবার তাঁর সঙ্গে কথা কয়েছিলেন। ভক্তের প্রেমের শরীর, ‘ভাগবতীতনু’ দ্বারা সেই চিন্ময় রূপ দর্শন হয়।

    আবার আছে, ব্রহ্ম (Ramakrishna) অবাঙ্মনসোগোচর। জ্ঞানসূর্যের তাপে সাকার বরফ গলে যায়। ব্রহ্মজ্ঞানের পর, নির্বিকল্পসমাধির পর, আবার সেই অনন্ত, বাক্যমনের অতীত, অরূপ নিরাকার ব্রহ্ম!

    “ব্রহ্মের স্বরূপ মুখে বলা (Kathamrita) যায় না, চুপ হয়ে যায়। অনন্তকে কে মুখে বোঝাবে! পাখি যত উপরে উঠে, তার উপর আরও আছে, আপনি কি বল?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Narendra Modi: ‘‘নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য নরেন্দ্র মোদি’’, দাবি জার্মান বিনিয়োগকারীর

    PM Narendra Modi: ‘‘নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার যোগ্য নরেন্দ্র মোদি’’, দাবি জার্মান বিনিয়োগকারীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi) কি নোবেল শান্তি পুরস্কার (Nobel Peace Prize) পাবেন? এই প্রশ্নকে ঘিরে এখন জোর জল্পনা চলছে। সংবাদ সংস্থা আইএএনএস-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাঁকে নিয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন ৮৮ বছরের জার্মান বিনিয়োগকারী মার্ক মোবিয়াস। সেখানেই তিনি মোদির নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পক্ষে জোরদার সওয়াল করেন। উল্লেখ্য, ২০১৪ সাল থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর পদে লাগাতার নির্বাচিত হয়ে আসছেন মোদি। তাঁকে নিয়ে একাধিক দেশের রাষ্ট্রনেতাদের মুখেও এই প্রশংসার বাণী শোনা গিয়েছে। আন্তর্জাতিক বিশ্বে এক সেতু বন্ধনের কাজ করছেন মোদি।

    সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালাতে পারেন মোদি (PM Narendra Modi)

    জার্মান বিনিয়োগকারী মার্ক একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Narendra Modi) একজন মহান নেতার পাশপাশি একজন অসাধারণ ব্যক্তি। আন্তর্জাতিক মঞ্চে তিনি শান্তির মধ্যস্থতাকারী হওয়ার অপার সম্ভাবনা রয়েছে। সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালাতে পারেন মোদি। নোবেল শান্তি পুরস্কার (Nobel Peace Prize) পাওয়ার যোগ্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক এই পুরস্কারের জন্য নিজেকে প্রমাণ করেছেন মোদি।”

    রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধে শান্তির বার্তা

    উল্লেখ্য, গত আড়াই বছরের বেশি সময় ধরে রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ চলছে। ইতিমধ্যে ফুলের মতো সুন্দর এক একটি জনপদ কার্যত যুদ্ধের বলি হয়েছে। আলোচনা এবং কূটনীতির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য ভারত দুই দেশের কাছেই আবেদন করেছে। দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গেই বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। ১৯৯২ সালে ভারত-ইউক্রেনের কূটনৈতিক বন্ধনের পর দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চলতি বছরের অগাস্টে ইউক্রেন সফরে গিয়েছিলেন তিনি। মিত্র দেশ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন এবং ইউক্রেনের রাষ্ট্রপ্রধান জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। উভয় পক্ষের সঙ্গে যুদ্ধ নিয়ে শান্তির বার্তা দেন মোদি। ফলে এই পরিস্থিতিতে নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে তীব্র জল্পনা শুরু হয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    Wayanad: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মদ, টাকা বিলিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) ভোটারদের প্রলোভন! প্রিয়াঙ্কাকে তোপ বিজেপি প্রার্থী নব্যা হরিদাসের। পাল্টা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কংগ্রেস প্রার্থী। এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ছে দেশ জুড়ে। উল্লেখ্য, কেরলের এই আসনে ২০২৪ সালের ভোটে জয়ী হয়েছিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। এবার আসনে লড়বেন তাঁর বোন।

    অপর দিকে বিজেপির প্রার্থী নব্যা হরিদাস। তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। কেরলের কোঝিকোড পুরসভার ২ বারের কাউন্সিলর ছিলেন। সেই সঙ্গে বিজেপি মহিলা মোর্চার রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদের দায়িত্বও পালন করেছিলেন।

    কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে (Wayanad)

    মঙ্গলবার এই নির্বাচনকে (Wayanad) ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। বিজেপি প্রার্থী সকাল থেকেই বুথ পরিদর্শন করছিলেন। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, “কংগ্রেস ভোটারদের প্রলোভন দিচ্ছে। টাকা, মদ উপহার বিলি করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। আসলে কংগ্রেস নির্বাচনে হার বুঝতে পেরে ভয় পেয়ে গিয়েছে। এখানে এমন একজন জনপ্রতিনিধি প্রয়োজন, যিনি এলাকার মানুষের সঙ্গে থেকে কাজ করবেন, এখানকার স্থানীয় সমস্যার কথা প্রতিদিন শুনবেন এবং সংসদে গিয়ে বক্তব্যকে তুলে ধরতে পারবেন।”

    আরও পড়ুনঃ ফের কেলেঙ্কারি, সরকারি তালিকায় নাম নেই, অথচ রিষড়ার সংস্থা থেকে ৬০ লক্ষ টাকার ওষুধ আরজি করে

    কী বললেন প্রিয়াঙ্কা?

    অন্যদিকে ভোটদানের পর্ব শুরুর আগেই সামজিক মাধ্যমে সকলকে গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের কথা জানিয়ে ওয়েনাড়ের (Wayanad) কংগ্রেস প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বলেন, “আমার প্রিয় ভাই-বোনেরা, আপনারা নির্ভয়ে নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করুন। আজ আপনাদের মতপ্রকাশের দিন। নিজেরা নিজেদের পছন্দের প্রার্থীদের বেছে নিন। সংবিধান আপনাদের যে অধিকার দিয়েছে তা প্রয়োগ করুন। চলুন আমরা একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    VHP: ৩০০-র বেশি হিন্দু ও তাঁদের মন্দিরে হামলা গত ২২ মাসে, তালিকা প্রকাশ ভিএইচপি’র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশটা বাংলাদেশ নয়। পাকিস্তানও নয়। দেশের নাম ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই দেশেই গত ২২ মাসে হিন্দু ও তাঁদের শ’তিনেক উপাসনালয়ে হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ। সেই হামলার অভিযোগের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।

    তিনশোর বেশি হামলা (VHP)

    এই তালিকায় ৩০০টিরও বেশি ঘটনার উল্লেখ রয়েছে। তারা জানিয়েছে, এই আক্রমণগুলি জানুয়ারি ২০২৩ থেকে ৭ নভেম্বর ২০২৪-এর মধ্যে সংঘটিত হয়েছে। পরিষদের দাবি, এই তালিকা ওই সময়কালের মোট আক্রমণের মাত্র এক-দশমাংশ। তাদের মতে, সমাজের একটি নির্দিষ্ট অংশ লাভ জিহাদ থেকে স্পিট জিহাদ এবং ইউরিন জিহাদে উন্নীত হয়েছে। ভিএইচপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুরেন্দ্র জৈন বলেন, “এই আক্রমণগুলির বর্বরতা ও নিষ্ঠুরতা অমানবিক। আক্রমণের ধরনগুলি মানুষের কল্পনার বাইরে। সারা বিশ্ব ইতিমধ্যেই টেরর জিহাদ, লাভ জিহাদ, ল্যান্ড জিহাদ, জনসংখ্যা জিহাদ নিয়ে উদ্বিগ্ন। এখন অ-মুসলিমদের প্রতি তাদের ঘৃণা স্পিট জিহাদ, ইউরিন জিহাদ, ট্রেন জিহাদ, মাইনর জিহাদ ইত্যাদির মাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে।”

    ক্ষমতার লোভে কুকাজ!

    তিনি বলেন (VHP), “ক্ষমতার লোভে কিছু ধর্মনিরপেক্ষ দল এই জিহাদিদের উসকে দিচ্ছে। তারা দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যেতে প্ররোচিত করছে। জিহাদিদের শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন।” জৈন বলেন, “সংবিধান, আইন, বিচার ব্যবস্থা এবং জাতীয় সভ্যতা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতি সম্মান জানানো প্রত্যেক নাগরিকের জন্য বাধ্যতামূলক।” বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এই কর্তা বলেন, “এটি একটি বৈশ্বিক বিষয় হয়ে উঠেছে। হামাসের আক্রমণ হোক বা বাংলাদেশি জিহাদিদের কার্যক্রম, কাশ্মীরে হিন্দুদের গণহত্যা হোক… নিষ্ঠুরতা এবং কামনার নির্মম নৃত্য এগুলিতে স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান… সারা বিশ্বে কোথাও ইসলামফোবিয়া নেই এবং… জিহাদিরাই ‘কাফেরফোবিয়া’য় ভুগছে।”

    আরও পড়ুন: জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ব্রাজিলে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, যাবেন নাইজিরিয়া, গায়নায়ও

    অত্যাচার সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে বলেও দাবি করেন জৈন। তিনি বলেন, “অত্যাচার সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। সংগঠিত ও শক্তিশালী হিন্দু সমাজ এই দেশদ্রোহী ও হিন্দুবিরোধী ষড়যন্ত্রগুলিকে থামানোর ক্ষমতা রাখে (VHP)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ। 

      

LinkedIn
Share