Tag: news in bengali

news in bengali

  • Tigers Missing: রণথম্বোরের জঙ্গল থেকে উধাও ২৫টি বাঘ, খোঁজ পেতে কমিটি গড়ল রাজস্থান

    Tigers Missing: রণথম্বোরের জঙ্গল থেকে উধাও ২৫টি বাঘ, খোঁজ পেতে কমিটি গড়ল রাজস্থান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুটো-পাঁচটা নয়, জঙ্গল থেকে নিখোঁজ ২৫টি বাঘ (Tigers Missing)। নিখোঁজ ‘মামা’দের খোঁজ পেতে তিন সদস্যের কমিটি গড়লেন রাজস্থানের মুখ্য বন্যপ্রাণী সংরক্ষক। বাঘ খোয়া গিয়েছে রণথম্ভোর টাইগার রিজার্ভ ফরেস্ট থেকে।

    মুখ্য বন্যপ্রাণী সংরক্ষকের অভিযোগ (Tigers Missing)

    ৪ নভেম্বর তারিখের একটি আদেশে মুখ্য বন সংরক্ষক (বন্যপ্রাণী) এবং মুখ্য বন্যপ্রাণী সংরক্ষক পবন কুমার উপাধ্যায় জানিয়েছেন, রণথম্ভোর টাইগার রিজার্ভে বাঘের নিখোঁজ হওয়া সম্পর্কে তথ্য দীর্ঘদিন ধরেই টাইগার মনিটরিং রিপোর্টে আসছে। তিনি বলেন, “এই বিষয়ে রণথম্ভোর টাইগার রিজার্ভের ফিল্ড ডিরেক্টরকে একাধিকবার চিঠিও পাঠানো হয়েছে। তার পরেও পরিস্থিতির কোনও সন্তোষজনক পরিবর্তন হয়নি।” উপাধ্যায়ের মতে, রণথম্ভোরে আনুমানিক ৭৫টি বাঘ রয়েছে। এর মধ্যে টি-৫৮ এবং টি-৮৬ বাঘ দু’টি সম্প্রতি মারা গিয়েছে। তাই এগুলি গণনার মধ্যে ধরা হচ্ছে না।

    বাঘের খোঁজে কমিটি

    তাঁর আদেশে ১৪ অক্টোবরের একটি প্রতিবেদনের উল্লেখ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ১১টি বাঘকে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে পাওয়া যায়নি (Tigers Missing)। আরও ১৪টি বাঘের অস্তিত্বও টের পাওয়া যায়নি। উপাধ্যায়ের মতে, এমন পরিস্থিতিতে বিষয়টি তদন্তের জন্য একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা প্রয়োজন। এই কমিটি নিখোঁজ বাঘগুলির বিষয়ে তদন্ত করবে এবং তাঁর কাছে রিপোর্ট দাখিল করবে। তিন সদস্যের এই কমিটিতে রয়েছেন এপিসিসিএফ (বন্যপ্রাণী) রাজেশ কুমার গুপ্ত এবং বন বিভাগের দুই কর্মকর্তা টি মোহন রাজ এবং মনস সিং। দু’মাসের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করতে বলা হয়েছে তাঁদের।

    আরও পড়ুন: ‘মাধ্যম’ অফিসে পুলিশি হানা, কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন শুভেন্দু-সুকান্ত-ভারতী

    উপাধ্যায় বলেন, “যখন আমি প্রধান বন্যপ্রাণী রক্ষক হলাম, তখন আমি বাঘ পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনগুলো স্টাডি করতে শুরু করি। আমি এই বিষয়ে প্রথম চিঠি লিখেছিলাম ২০২৪ সালের এপ্রিলে… কিন্তু উত্তরটি সন্তোষজনক ছিল না।” তিনি বলেন, “গত এক বছরের মধ্যে ১৪টি নিখোঁজ বাঘের মধ্যে একটি বাঘের সবচেয়ে পুরনো ছবি ২০২৪ সালের ১৭ মে এবং সর্বশেষ ছবি ৩০ সেপ্টেম্বরের।” তিনি বলেন, “এই বাঘগুলির খোঁজ মেলেনি মানে এই নয় যে, সেগুলিকে হত্যা করা হয়েছে অথবা চোরাশিকারিদের খপ্পরে পড়েছে। এমন হতেই পারে সেগুলি ট্র্যাপ ক্যামেরায় ধরা পড়েনি (Tigers Missing)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Subsidised Bharat Atta Rice: ভর্তুকিযুক্ত ‘ভারত’ ব্র্যান্ডের আটা-চাল বিক্রির দ্বিতীয় পর্যায়ের সূচনা কেন্দ্রের

    Subsidised Bharat Atta Rice: ভর্তুকিযুক্ত ‘ভারত’ ব্র্যান্ডের আটা-চাল বিক্রির দ্বিতীয় পর্যায়ের সূচনা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভর্তুকিযুক্ত ‘ভারত’ ব্র্যান্ডের আটা ও ভারত চালের (Subsidised Bharat Atta Rice) খুচরো বিক্রির দ্বিতীয় পর্যায়ের সূচনা করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। নয়াদিল্লিতে তিনি কয়েকটি মোবাইল ভ্যানের যাত্রার সূচনাও করেন। এই মোবাইল ভ্যানগুলি ভারতের ন্যাশনাল কো-অপারেটিভ কনজিউমার্স ফেডারেশন, ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল কো-অপারেটিভ মার্কেটিং ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড এবং কেন্দ্রীয় ভান্ডারের।

    ‘ভারত’ চাল-আটার দাম (Subsidised Bharat Atta Rice)

    মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এই (Price Rising) প্রকল্পে উপভোক্তারা ভারত আটা প্রতি কেজি ৩০ টাকা এবং ভারত চাল প্রতি কেজি ৩৪ টাকায় কিনতে পারবেন। জোশী বলেন, “এই উদ্যোগ ভারত সরকারের সংকল্পের একটি প্রমাণ, যা ভোক্তাদের জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য ভর্তুকিযুক্ত মূল্যে প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ‘ভারত’ ব্র্যান্ডের আওতায় চাল, আটা এবং ডালের মতো মৌলিক খাদ্যদ্রব্যের খুচরো বিক্রির মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করেছে।”

    কোথায় মিলবে ভারত চাল আটা

    জানা গিয়েছে, ভারত আটা এবং ভারত চাল কেন্দ্রীয় ভান্ডার, নাফেড এবং এনসিসিএফের দোকান ও মোবাইল ভ্যানে এবং ই-কমার্সের বড় চেইন খুচরো বিক্রেতাদের মাধ্যমে পাওয়া যাবে। সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দ্বিতীয় পর্যায়ে ‘ভারত’ ব্র্যান্ডের আটা এবং চাল ৫ কেজি এবং ১০ কেজি ব্যাগে বিক্রি করা হবে। প্রাথমিকভাবে, খুচরো বিক্রয়ের জন্য ৩.৬৯ লাখ মেট্রিক টন গম এবং ২.৯১ লাখ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে প্রায় ১৫.২০ লাখ মেট্রিক টন ভারত আটা এবং ১৪.৫৮ লাখ মেট্রিক টন ভারত চাল (Subsidised Bharat Atta Rice) সাধারণ গ্রাহকদের জন্য ভর্তুকি মূল্যে সরবরাহ করা হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: ‘মাধ্যম’ অফিসে পুলিশি হানা, কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন শুভেন্দু-সুকান্ত-ভারতী

    পাঞ্জাবে ধান সংগ্রহের অগ্রগতি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, “পাঞ্জাবে লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে নির্ধারিত ১৮৪ লাখ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করতে ও কৃষকদের দ্বারা মান্ডিতে আনা প্রতিটি (Price Rising) শস্যদানাই সংগ্রহ করতে কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” তিনি জানান, নভেম্বরের ৪ তারিখ পর্যন্ত পঞ্জাবের মান্ডিগুলিতে ধান এসে পৌঁছেছে ১০৪.৬৩ লাখ মেট্রিক টন (Subsidised Bharat Atta Rice)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 187: “চিটেগুড়ের পানা দিয়ে ভুলে থাকলে, মিছরীর পানার সন্ধান কত্তে ইচ্ছা হয় না”

    Ramakrishna 187: “চিটেগুড়ের পানা দিয়ে ভুলে থাকলে, মিছরীর পানার সন্ধান কত্তে ইচ্ছা হয় না”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    তৃতীয় পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১৫ই এপ্রিল

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ও সাকার-নিরাকার

    রাত্রি প্রায় সাড়ে নয়টা। শ্রীশ্রীঅন্নপূর্ণা ঠাকুরদালান আলো করিয়া আছেন। সম্মুখে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) ভক্তসঙ্গে দাঁড়াইয়া। সুরেন্দ্র, রাখাল, কেদার, মাস্টার, রাম, মনোমোহন ও অন্যান্য অনেক ভক্তেরা রহিয়াছেন। তাঁহারা সকলে ঠাকুরের সঙ্গে প্রসাদ পাইয়াছেন। সুরেন্দ্র সকলকে পরিতোষ করিয়া খাওয়াইয়াছেন। এইবার ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ দক্ষিণেশ্বর-বাগানে প্রত্যাবর্তন করিবেন। ভক্তেরাও স্ব স্ব ধামে চলিয়া যাইবেন। সকলেই ঠাকুরদালানে আসিয়া সমবেত হইয়াছেন।

    সুরেন্দ্র (শ্রীরামকৃষ্ণের প্রতি)—আজ কিন্তু মায়ের নাম একটিও হল না।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ঠাকুরের (Ramakrishna) প্রতিমা দেখাইয়া)—আহা, কেমন দালানের শোভা হয়েছে। মা যেন আলো করে বসে আছেন। এরূপ দর্শন কল্লে কত আনন্দ হয়। ভোগের ইচ্ছা, শোক—এ-সব পালিয়ে যায়। তবে নিরাকার কি দর্শন হয় না—তা নয়। বিষয়বুদ্ধি একটুও থাকলে হবে না; ঋষিরা সর্বত্যাগ করে অখণ্ড সচ্চিদানন্দের চিন্তা করেছিলেন।

    “ইদানীং ব্রহ্মজ্ঞানীরা ‘অচল ঘন’ বলে গান গায়,—আমার আলুনী লাগে। যারা গান গায়, যেন মিষ্টরস পায় না। চিটেগুড়ের পানা দিয়ে ভুলে থাকলে, মিছরীর পানার সন্ধান কত্তে ইচ্ছা হয় না।

    “তোমরা দেখ, কেমন বাহিরে দর্শন কচ্ছ আর আনন্দ পাচ্ছ। যারা নিরাকার নিরাকার করে কিছু পায় না, তাদের না আছে বাহিরে না আছে ভিতরে।”

    “তোমরা দেখ, কেমন বাহিরে দর্শন কচ্ছ আর আনন্দ পাচ্ছ। যারা নিরাকার নিরাকার করে কিছু পায় না, তাদের না আছে বাহিরে না আছে ভিতরে।”ঠাকুর মার নাম করিয়া গান গাহিতেছেন:

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 186: “ঠাকুর ভাবে মগ্ন…খুলির দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া বলিতেছেন, আ মরি! আ মরি! আমার রোমাঞ্চ হচ্ছে”

    Ramakrishna 186: “ঠাকুর ভাবে মগ্ন…খুলির দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া বলিতেছেন, আ মরি! আ মরি! আমার রোমাঞ্চ হচ্ছে”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১৫ই এপ্রিল

    ভক্তসঙ্গে সংকীর্তনানন্দে—সমাধিমন্দিরে

    এইবার সংকীর্তন আরম্ভ হইবে। খোল বাজিতেছে। গোষ্ঠ খোল বাজাইতেছে। এখনও গান আরম্ভ হয় নাই। খোলের মধুর বাজনা, গৌরাঙ্গমণ্ডল ও তাঁহাদের নামসংকীর্তন কথা উদ্দীপন করে। ঠাকুর ভাবে মগ্ন হইতেছেন। মাঝেমাঝে খুলির দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া বলিতেছেন, “আ মরি! আ মরি! আমার রোমাঞ্চ হচ্ছে।”

    গায়কেরা জিজ্ঞাসা কল্লেন, কিরূপ পদ গাহিবেন? ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) বিনীতভাবে বলিলেন “একটু গৌরাঙ্গের কথা গাও।”

    কীর্তন আরম্ভ (Kathamrita) হইল। প্রথমে গৌরচন্দ্রিকা। তৎপরে অন্য গীত:

    লাখবান কাঞ্চন জিনি। রসে ঢর ঢর গোরা মুঁজাঙ নিছনি ॥
    কি কাজ শরদ কোটি শশী। জগৎ করিলে আলো গোরা মুখের হাসি ॥

    কীর্তনে গৌরাঙ্গের রূপবর্ণনা হইতেছে। কীর্তনিয়া আখর দিতেছে।

    (সখি! দেখিলাম পূর্ণশশী।) (হ্রাস নাই মৃগাঙ্ক নাই)
                    (হৃদয় আলো করে।)

    কীর্তনিয়া আবার বলছে, কোটি শশীর অমৃতে মুখ মাজা।

    এইকথা শুনিতে শুনিতে ঠাকুর সমাধিস্থ হইলেন।

    গান চলিতে লাগিল। কিয়ৎক্ষণ পরে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের (Ramakrishna) সমাধি ভঙ্গ হিল। তিনি ভাবে বিভোর হইয়া হঠাৎ দণ্ডায়মান হইলেন ও প্রেমোন্মত্ত গোপিকার ন্যায় শ্রীকৃষ্ণের রূপের বর্ণনা করিতে করিতে কীর্তনিয়ার সঙ্গে সঙ্গে আখর দিতেছেন:

    (সখি! রূপের দোষ, না মনের দোষ?)
    (আন্‌ হেরিতে শ্যামময় হেরি ত্রিভুবন!)

    ঠাকুর নৃত্য করিতে করিতে আখর দিতেছেন। ভক্তেরা অবাক্‌ হইয়া দেখিতেছেন। কীর্তনীয়া আবার বলছেন। গোপীকার উক্তি — বাঁশি বাজিস না! তোর কি নিদ্রা নাই কো?

    আখর দিয়া বলছেন:

    (আর নিদ্রা হবেই বা কেমন করে!) (শয্যা তো করপল্লব!)
    (আহার তো শ্রীমুখের অমৃত।) (তাতে অঙ্গুলির সেবা!)

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ আসন পুনর্বার গ্রহণ করিয়াছেন। কীর্তন চলিতে লাগিল। শ্রীমতী বলছেন, চক্ষু গেল, শ্রবণ গেল, ঘ্রাণ গেল, ইন্দ্রিয় সকলে চলে গেল,—(আমি একেলা কেন বা রলাম গো)।

    শেষে শ্রীরাধাকৃষ্ণের মিলন গান হইল:

    ধনি মালা গাঁথে, শ্যামগলে দোলাইতে,
    এমন সময়ে আইল সম্মুখে শ্যাম গুণমনি।

    [গান—যুগলমিলন ]

    নিধুবনে শ্যামবিনোদিনী ভোর।
    দুঁহার রূপের নাহিক উপমা প্রেমের নাহির ওর ॥
    হিরণ কিরণ আধ বরণ আধ নীল মণি-জ্যোতিঃ।
    আধ গলে বন-মালা বিরাজিত আধ গলে গজমতি ॥
    আধ শ্রবণে মকর-কুণ্ডল আধ রতন ছবি।
    আধ কপালে চাঁদের উদয় আধ কপালে রবি ॥
    আধ শিরে শোভে ময়ূর শিখণ্ড আধ শিরে দোলে বেণী।
    করকমল করে ঝলমল, ফণী উগারবে মণি ॥

    কীর্তন থামিল। ঠাকুর, ‘ভগবত-ভক্ত-ভগবান’ এই মন্ত্র উচ্চারণ (Kathamrita) করিয়া বারবার ভূমিষ্ঠ হইয়া প্রণাম করিতেছেন। চতুর্দিকে ভক্তদের উদ্দেশ করিয়া প্রণাম করিতেছেন ও সংকীর্তনভূমির ধূলি গ্রহণ করিয়া মস্তকে দিতেছেন।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Canada Relation: কানাডাভূমে শক্তি প্রদর্শন হিন্দুদের, প্রতিবাদে শামিল শিখরাও

    India Canada Relation: কানাডাভূমে শক্তি প্রদর্শন হিন্দুদের, প্রতিবাদে শামিল শিখরাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডাভূমে শক্তি প্রদর্শন হিন্দুদের! রবিবার কানাডার ব্রাম্পটনে হিন্দু সভা মন্দিরে হামলা চালায় (India Canada Relation) খালিস্তানপন্থীরা। এই ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার হাজার হাজার ভারতীয় বংশোদ্ভূত মানুষ পথে নামেন। এদিনের (Justin Trudeau) প্রতিবাদ মিছিলে বেশ কিছু শিখকেও হাঁটতে দেখা গিয়েছে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর সরকার যে খালিস্তানিদের তোল্লাই দিচ্ছে, তার বিরুদ্ধেই একজোট হয়েছেন কানাডার ভারতীয় বংশোদ্ভূত হিন্দু ও শিখরা।

    হিন্দু জাগরণ! (India Canada Relation)

    এদিন প্রতিবাদীদের একদল যখন রাস্তা অবরোধ করছিলেন, তখন অন্যদল খালিস্তানপন্থীদের আক্রমণের বিরুদ্ধে সুর চড়াচ্ছিলেন। এদিনের এই প্রতিবাদ-যাত্রার আয়োজক ছিল উত্তর আমেরিকার হিন্দুদের সংগঠন কোয়ালিশন অফ হিন্দুজ ইন নর্থ আমেরিকা। এই প্রতিবাদ মিছিলের লক্ষ্যই ছিল, খালিস্তানিদের অযৌক্তিক সহিংসতার মোকাবিলায় ঐক্য ও সাহসিকতার বার্তা দেওয়া। কানাডার সাংবাদিক ড্যানিয়েল বোর্ডম্যান বলেন, “এটি হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য এক ধরনের (India Canada Relation) জাগরণ। আগে কখনও হাজারে হাজারে হিন্দু এমনভাবে পথে নেমে প্রতিবাদ করেনি। খালিস্তানপন্থীরা সীমা অতিক্রম করেছে। আর হিন্দুরা সংগঠিত হয়ে সাড়া দেওয়ার প্রয়োজন অনুভব করেছে।” তিনি জানান, এদিন সব সম্প্রদায়ের মানুষই খালিস্তানপন্থীদের বিরুদ্ধে একজোট হয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ‘‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’’, কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলা প্রসঙ্গে কড়া প্রতিক্রিয়া জয়শঙ্করের

    পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “আমি হিন্দু সভা মন্দিরে ছিলাম। যেখানে হাজার হাজার হিন্দুদের পাশাপাশি শিখ, ইহুদি, খ্রিস্টান এবং ইরানি সম্প্রদায়ের মানুষ মন্দিরে খালিস্তানপন্থীদের আক্রমণ ও পিল পুলিশের ব্যর্থতার প্রেক্ষিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি সমর্থন জানাতে এসেছিলেন।” সাংবাদিক মোচা বেজিরগান জানান, খালিস্তানপন্থীদের আক্রমণ ও সরকারের নিষ্ক্রিয়তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভ বৃদ্ধি পায়। সড়ক অবরোধ ও যানবাহন ভাঙচুরের মাধ্যমে অশান্ত হয়ে ওঠে ব্রাম্পটন। এদিনের প্রতিবাদে হিন্দু এবং শিখ উভয় সম্প্রদায়ের মানুষই অংশগ্রহণ করেন। পিল পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগানও দেন তাঁরা। পুলিশের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগও তোলেন প্রতিবাদীরা।

    ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক প্রতিবাদী বলেন, “শিখরা আমাদের ভাই। খালিস্তানপন্থীরা শিখ নয়। আমার শিখ বন্ধু ও ভাইয়েরা আছেন এবং তাঁরা হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে এই ঘৃণার সঙ্গে যুক্ত নয়। আমি চাই (Justin Trudeau) কানাডাবাসী এটি জানুক।” তিনি বলেন, “একটি মন্দিরে আক্রমণ করা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নয়। আমরা একত্র এবং ঐক্যবদ্ধ (India Canada Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • S Jaishankar: ‘‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’’, কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলা প্রসঙ্গে কড়া প্রতিক্রিয়া জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ‘‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’’, কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলা প্রসঙ্গে কড়া প্রতিক্রিয়া জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডার ব্রাম্পটনে হিন্দু মন্দিরে হামলার (Attack On Hindu Temple) ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করলেন (S Jaishankar) ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, “সোমবারের ঘটনাটি দেখিয়ে দিচ্ছে যে, কানাডায় চরমপন্থী শক্তির জন্য রাজনৈতিক সুযোগ তৈরি করা হচ্ছে।”

    ভারতের উদ্বেগ (S Jaishankar)

    অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, “কানাডায় হিন্দু মন্দিরে যা ঘটেছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।” তিনি বলেন, “আপনারা আমাদের সরকারি মুখপাত্রের বিবৃতি এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রীর গতকালের উদ্বেগের প্রকাশ নিশ্চয়ই দেখেছেন। এতে বোঝা উচিত যে আমরা এই বিষয়ে কতটা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।”

    কী বললেন জয়শঙ্কর

    জয়শঙ্করের বক্তৃতায় উঠে এসেছে ভারত এবং কানাডার মধ্যে হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যা মামলার নিয়ে কূটনৈতিক বিরোধের প্রসঙ্গও। জয়শঙ্কর বলেন, “কানাডা নির্দিষ্ট প্রমাণ ছাড়াই অভিযোগ করেছে। তাই ভারতের কাছে এই অভিযোগ গ্রহণযোগ্য নয়।” ভারতের বিদেশমন্ত্রী (S Jaishankar) বলেন, “আমায় আপনারা তিনটি মন্তব্য করার সুযোগ দিন। এক, কানাডা প্রায়ই কোনও নির্দিষ্ট প্রমাণ ছাড়াই অভিযোগ করে থাকে। দ্বিতীয়ত, যখন আমরা কানাডার দিকে তাকাই, তখন আমাদের কাছে এটা অত্যন্ত অগ্রহণযোগ্য যে তারা আমাদের কূটনীতিকদের ওপর নজরদারি চালাচ্ছে। তৃতীয়ত, মন্দিরে আক্রমণের ঘটনাগুলি এবং তাদের ভিডিওগুলি দেখুন। আজকের দিনে, কানাডায় রাজনৈতিক পরিসরে যে পরিমাণ জায়গা চরমপন্থী শক্তিরা পাচ্ছে, তা ভিডিওগুলি থেকেই স্পষ্ট হয়ে যাবে।” তিনি বলেন, “ভারত স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। তবে স্বাধীনতার অপব্যবহার করা উচিত নয়। ভারত এই বিষয়টি নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আলোচনাও করেছে।”

    আরও পড়ুন: “কংগ্রেস ও জোটসঙ্গীরা ঝাড়খণ্ডকে গরিব করে রেখেছে”, তোপ মোদির

    প্রসঙ্গত, হিন্দু মন্দিরে হামলার ঘটনার নিন্দা করে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “কানাডায় হিন্দু মন্দিরে ইচ্ছাকৃত এই হামলার তীব্র নিন্দা করছি। আমাদের কূটনীতিকদেরও কাপুরুষের মতো ভয় দেখানোর চেষ্টা হয়েছে। এই ধরনের হিংসা ভারতের সঙ্কল্পকে দুর্বল করতে পারবে না।” এই ঘটনার বিরুদ্ধে কানাডা সরকার দ্রুত ব্যবস্থা নেবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

    বিবৃতি জারি করা হয়েছে বিদেশমন্ত্রকের তরফেও। মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “গতকাল (রবিবার) অন্টারিওর ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে (Attack On Hindu Temple) চরমপন্থী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হামলার নিন্দা করছি (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majumder: “চেক নয়, ধর্ষকের বাড়ির সামনে বুলডোজার দাঁড়িয়ে থাকবে”, দুষ্কৃতীদের হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    Sukanta Majumder: “চেক নয়, ধর্ষকের বাড়ির সামনে বুলডোজার দাঁড়িয়ে থাকবে”, দুষ্কৃতীদের হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী একজন নারী সেই রাজ্যের নারীরা কি সুরক্ষিত? তৃণমূলের শাসনে দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব চলছে। দোষীরা শাসক দলের ঘনিষ্ঠ। নির্যাতিতারা ন্যায় বিচার পায় না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেবল মাত্র চেক দিয়েই ধামাচাপা দিতে চান। একাধিক অভিযোগের বাণে তৃণমূলকে বিদ্ধ করেছে বিজেপি। একদিনের দলীয় কর্মশালায় বক্তব্য রেখে আক্রমণ করেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumder)। তিনি বলেন, “চেক নয়, ধর্ষকের বাড়ির সামনে বুলডোজার (Bulldozer) দাঁড়িয়ে থাকবে।”

    মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর দলবলের কী সলিউশন (Sukanta Majumder)?

    পূর্ব বর্ধমানের কালনায় একটি দলীয় কর্মসূচিতে যান বালুরঘাটের সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumder)। সেখানে বিজেপির সদস্য সংগ্রহের কর্মশালায় মমতার প্রশাসনকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, “আজকে জয়নগর হোক বা আরজিকর হোক, মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর দলবলের কী সলিউশন? মেয়ের বাবা-মাকে কোনওভাবে ফুঁসলিয়ে নিয়ে যায়। তাঁদের হাতে চেক ধরাও।” সুকান্তর মুখে বাংলার বুলডোজার (Bulldozer) নীতিতে যেন উত্তর প্রদেশের যোগীরাজের ছায়া দেখতে পাচ্ছে ওয়াকিবহাল মহল।

    আরও পড়ুনঃ ধৃত সিভিককে নিয়োগ করেছিলেন পুলিশ সুপারই! শীর্ষ আদালতে জানাল রাজ্য

    কেন্দ্রের অন্নপূর্ণা প্রকল্প

    এদিন এই সভামঞ্চ থেকে সুকান্ত (Sukanta Majumder) বিজেপির মহিলা কর্মীদের জন্য অন্নপূর্ণা প্রকল্পের কথা বলেন। এই প্রকল্পে কেন্দ্রীয় সরকার মহিলাদের তিন হাজার করে টাকা দেবে বলে জানানো হয়। তাঁরা কীভাবে ফর্ম ফিলাপ করবেন সেই বিষয় নিয়ে বক্তব্য রাখেন। একই ভাবে রাজ্যের নারী সুরক্ষার প্রসঙ্গ দিয়ে মুখ খোলেন তিনি। কীভাবে বাংলায় নারীরা নিগৃহীত, নির্যাতিত হচ্ছেন সেই কথাও তুলে ধরেন। তবে নারী নির্যাতন রুখতে যোগী বাবার বুলডোজার (Bulldozer) অন্যতম প্রধান অস্ত্র সেই দিকটার ইঙ্গিত দিয়েছেন এই বিজেপি নেতা।

    কয়েকমাস ধরে অব্যাহত নারী নির্যাতন

    উল্লেখ্য রাজ্যে গত ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছিল। প্রতিবাদে রাজ্য, দেশ তথা বিদেশেও আন্দোলনের ঢেউ আছড়ে পড়েছিল। শুধু তাই নয় গত কয়েক মাসে জয়নগর, কৃষ্ণনগর, মালদা, চাঁচল, ভূপতিনগর, বর্ধমান, বাঁকুড়া, সন্দেশখালি সহ একাধিক জায়গায় নারী নির্যাতন, ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনা ঘটেছে। রাজ্য সরকার বিধানসভায় বিশেষ বিল পাশ করলেও এখনও নারী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। তাই বিজেপি এবার বুলডোজারের (Bulldozer) কথা তুলতেই রাজ্য রাজনীতিতে তীব্র শোরগোল পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indresh Kumar: “কানাডা সরকারের উচিত কড়া ব্যবস্থা নেওয়া”, মন্দিরে হামলা প্রসঙ্গে বললেন ইন্দ্রেশ

    Indresh Kumar: “কানাডা সরকারের উচিত কড়া ব্যবস্থা নেওয়া”, মন্দিরে হামলা প্রসঙ্গে বললেন ইন্দ্রেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কানাডা সরকারের উচিত সমস্ত ধর্মীয় স্থানগুলির সুরক্ষার জন্য কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া, যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে।” সোমবার এমনই মন্তব্য করলেন আরএসএসের প্রবীণ নেতা ইন্দ্রেশ কুমার (Indresh Kumar)।  কানাডার ব্রাম্পটনের হিন্দু মন্দিরে আক্রমণের (Attack On Hindu Temple) নিন্দা করেন ইন্দ্রেশ। ঘটনাটিকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ ও ‘অমানবিক’ আখ্যা দেন তিনি।

    কী বললেন ইন্দ্রেশ? (Indresh Kumar)

    এর পরেই ইন্দ্রেশ বলেন, “কানাডার সরকারের উচিত সমস্ত ধর্মীয় স্থানের সুরক্ষার জন্য কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া, যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে।” সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে আরএসএসের এই নেতা বলেন, “বিশ্বের যে কোনও জায়গায় বসবাসকারী শিখ সম্প্রদায় এই ঘটনার নিন্দা করবে।” ইন্দ্রেশ বলেন, “কানাডার মন্দিরে আক্রমণটি দুর্ভাগ্যজনক এবং অমানবিক। আমি নিশ্চিত যে কেবলমাত্র ভারতের শিখ সম্প্রদায়ই নয়, বরং গোটা বিশ্ব এই ঘটনার নিন্দা করবে। ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যাতে আর না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ করবে। তিনি বলেন, ধর্মের সুরক্ষার জন্যই খালসার সৃষ্টি হয়েছিল, ধর্মের ক্ষতি করার জন্য নয়।”

    আরও পড়ুন: নয়াদিল্লির চাপে পড়েই কি ‘বিদ্রোহী’ পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করল কানাডা?

    ঝান্ডার ডান্ডা দিয়ে মার পুণ্যার্থীদের

    রবিবার কানাডার একটি হিন্দু মন্দিরে হামলা চালায় খালিস্তানপন্থীরা। মন্দিরে যাওয়া পুণ্যার্থীদেরও রেয়াত করেনি তারা। ঝান্ডার ডান্ডা দিয়ে তাঁদের বেধড়ক মারধর করতে থাকে বলে অভিযোগ। ওই ঘটনার ভিডিও-ও ভাইরাল হয়। তাতে দেখা যায়, খালিস্তানপন্থীদের ঝান্ডা হাতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে একদল মানুষ। এদের (Indresh Kumar) মধ্যে কানাডার এক পুলিশকর্মীও ছিলেন। পরে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়। কানাডা পুলিশের মুখপাত্র রিচার্ড জানান, ভিডিওটি কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। বিক্ষোভের সময় ওই পুলিশ কর্মী কর্তব্যরত অবস্থায় ছিলেন না। কানাডার সম্প্রদায় সুরক্ষা ও পুলিশ আইন অনুসারে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। ওই দিন ওই মন্দিরে ঠিক কী ঘটেছিল, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এর পর থেকে বিক্ষোভ যাতে শান্তিপূর্ণ থাকে, তা নিশ্চিত করতে আরও বেশি সংখ্যক পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হবে।

    প্রসঙ্গত, কানাডার ওই মন্দিরে হামলার ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিদেশ মন্ত্রকের তরফেও ঘটনার (Attack On Hindu Temple) কড়া সমালোচনা করা হয়েছে (Indresh Kumar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: পাকিস্তানের এই শহরটি বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত! দিল্লির থেকে ৬ গুণ খারাপ! নাম জানেন?

    Pakistan: পাকিস্তানের এই শহরটি বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত! দিল্লির থেকে ৬ গুণ খারাপ! নাম জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতি-তীব্র বায়ু দূষণের কারণে পাকিস্তান সরকার স্কুল বন্ধ করে দিয়েছে। একই ভাবে সকল সরকারি-বেসরকারি কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার আদেশ জারি করার মতো জরুরি ঘোষণা করেছে। রবিবার পাকিস্তানের (Pakistan) লাহোরে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) দাঁড়িয়েছে ১৯০০। উল্লেখ্য এটি সর্বকালের সর্বোচ্চ মাত্রা। বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর হিসেবে তকমা পেয়েছে লাহোর (Most Polluted City)।

    ২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে ১৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়ছে বায়ু দূষণ (Pakistan)

    ১ কোটি ৪০ লক্ষ মানুষের শহর লাহোরের বায়ু দূষণের মাত্রা (AQI) পরিমাপ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা ‘হু’ (WHO)। জানা গিয়েছে, কমপক্ষে ছয়গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং দূষণের পিএম ২.৫ কণা। দূষণের এই সূক্ষ্ম কণাগুলি স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে। তার মাত্রা দাঁড়িয়েছে ৬১০। ‘হু’ নির্ধারিত বাতাসে পিএম ২.৫ কণার স্বাভাবিক পরিমাণ ৪০। লাহোরে (Most Polluted City) এখন গত ২৪ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে ১৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়ছে। ফলে বিষয়টি অত্যন্ত উদ্বেগের।

    নাগরিকদের বাড়ির ভিতরে থাকতে নির্দেশিকা

    লাহোরের (Pakistan) বায়ু দূষণকে উপেক্ষা করতে সর্তকতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। পাঞ্জাবের মন্ত্রী মরিয়ম আওরঙ্গজেব বলেন, “সকল নাগরিকদের অনুরোধ করব বাড়ির ভিতরে থাকতে। ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন এবং প্রয়োজন না হলে বাড়ি থেকে বের হবেন না। বায়ু দূষণের জন্য হাসপাতালগুলিতে স্মগ কাউন্টার স্থাপন করা হয়েছে। সরকার রিকশা নামে পরিচিত তিন চাকার গাড়ির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ হয়েছে। সেইসঙ্গে দূষণের মাত্রা কমাতে নির্দিষ্ট এলাকায় নির্মাণকাজও বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ ভারতীয় পর্যটকদের জন্য সুখবর! অনির্দিষ্টকালের জন্য ভিসা ফ্রি হয়ে গেল তাইল্যান্ডে

    কাউকে দোষারোপ করছি না

    এদিকে, দূষণের জন্য ভারতে থেকে আসা বাতাসকে নিশানা করেছে পাকিস্তান (Pakistan)। উল্লেখ্য,  দেশের পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক সচিব রাজা জাহাঙ্গির আনোয়ার সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সমস্যা হিসেবে আমাদের জলবায়ুর বিষয়কে মাথায় রেখে কূটনৈতিক ভাবে সম্পর্ক স্থাপন প্রয়োজন। ভারত থেকে বয়ে আসা বাতাসের কারণে লাহোরে আমরা এককভাবে ভুগছি। আমরা কাউকে দোষারোপ করছি না, তবে এটি একটি নিছক স্বাভাবিক ঘটনা।”

    উত্তর ভারতের মতো, পাকিস্তানেও শীতকালে দূষণ বৃদ্ধি পায়, যার ফলে বাসিন্দাদের (Most Polluted City) মধ্যে শ্বাসকষ্ট, কাশি এবং চোখ জ্বালা সহ স্বাস্থ্যগত জটিলতা দেখা দেয়। শীতকালে ধোঁয়াশা (স্মগ) বিশেষভাবে বৃদ্ধি পায়। এই সময় স্থলভাগের শহরগুলিতে যানবাহন, কলকারখানা এবং নিম্নমানের জ্বালানি ব্যবহারের কারণে ধূলিকণা ও দূষিত কালো ধোঁয়া ঘন কুয়াশার সঙ্গে মিলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি করে।

    লাহোর বাসিন্দাদের আয়ু গড় ৭.৫ বছর কমিয়ে দিয়েছে

    সোমবার বিকেলে দিল্লিতে একিউআই-এর (AQI) পরিমাণ ছিল ২৭৬। ১৫১-২০০ পর্যন্ত একিউআই (AQI) অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচিত হয়। যখন ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে একিউআই (AQI) রেটিং হয়, তখন বেশি ক্ষতিকারক নয়। আর যদি ৩০০-এর বেশি একিউআই হয় তাহলে অত্যন্ত বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছায়। ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগোর এনার্জি পলিসি ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গিয়েছে, অতিরিক্ত দূষণের মাত্রা লাহোর (Pakistan) বাসিন্দাদের আয়ু গড় ৭.৫ বছর করে কমিয়ে দিয়েছে। ইউনিসেফের মতে, দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় ৬০ কোটি শিশু ব্যাপক মাত্রার বায়ু দূষণের সংস্পর্শে আসছে এবং শৈশবে নিউমোনিয়ায় মৃত্যুর অর্ধেক বায়ু দূষণের সাথে জড়িত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramayana-in-China: চিনের সাহিত্য ও লৌকিক কাহিনিতেও রামভক্ত হনুমানের কথা! কীভাবে জানেন?

    Ramayana-in-China: চিনের সাহিত্য ও লৌকিক কাহিনিতেও রামভক্ত হনুমানের কথা! কীভাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনেও রামায়ণের পদচিহ্ন (Footprints)। পণ্ডিতেরা বৌদ্ধ গ্রন্থে এর স্পষ্ট প্রভাব লক্ষ্য করেছেন। ধর্মীয় প্রভাবের ওপর অনেক দিন ধরে চিনা পণ্ডিতেরা গবেষণার কাজ করছিলেন। ওই দেশের ইতিহাস, শিল্প, লোককাহিনি এবং সাহিত্যে ভারতীয় সংস্কৃতির একটা প্রভাব যে পড়েছে, তা আরও একবার প্রমাণিত হল। চিনের (Ramayana-in-China) বহু শতাব্দীর পুরাতন বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থে রামায়ণের নানা প্রভাব লক্ষ্য করা গিয়েছে। অনেক চিনা পণ্ডিত বলেছেন, চেকার্ড ইতিহাসে ভারতীয় হিন্দু ধর্মের প্রভাব সামনে এসেছে। বিশেষ করে দশরথ এবং হনুমানের প্রভাব ব্যাপকভাবে পড়েছে চিনের সাহিত্যে। আসুন এখন চৈনিক গবেষকদের বক্তব্য শুনে নেওয়া যাক।

    ‘রামায়ণ-এ টাইমলেস গাইড’-শীর্ষক আলোচনাচক্র (Ramayana-in-China)

    শনিবার চিনের (Ramayana-in-China) ভারতীয় দূতাবাসে আয়োজিত ‘রামায়ণ-এ টাইমলেস গাইড’-শীর্ষক আলোচনাচক্র আয়োজিত হয়েছিল। কীভাবে চিনে ভারতীয় ধর্মের প্রভাব পড়েছিল, এই অনুষ্ঠানে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। রামায়ণ কীভাবে একটি পথ অনুসরণ করে চিন দেশে পৌঁছে প্রভাব বিস্তার করেছে, সেই কথাই এদিন শিল্প এবং সাহিত্যের আঙ্গিকে বিস্তৃত আলোচনা হয়। ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড এরিয়া স্টাডিজের ডিন প্রফেসর ডক্টর জিয়াং জিংকুই বলেন, ধর্ম এবং ধর্মনিরপেক্ষ দেশের মধ্যে একটি মহাকাব্যের আন্তঃসংযোগ হয়েছে। ধর্মীয় এই মিশ্রণের ফলে ভারতীয় রামায়ণের (Footprints) প্রভাব উল্লেখযোগ্যভাবে পড়েছে চিনে। চিনও একই ভাবে রামায়ণের মতো মহাকাব্য দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। তা কেবলমাত্র বৃহৎ চিনা সংস্কৃতির মধ্যে প্রভাব ফেলেনি, একইভাবে জিজাং বা তিব্বতেও প্রভাব ফেলেছে। মহাকাব্য এবং সাধারণ পাঠ্য সাহিত্যের মধ্যে এর প্রভাব পড়েছে ব্যাপকভাবে। আবার চিনের প্রাচীন হান সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে রামায়ণের প্রত্যক্ষ প্রভাব লক্ষ্য করা গিয়েছে। একই ভাবে বৌদ্ধ ধর্মের নানা গ্রন্থের মধ্যে রামায়ণের প্রভাব পড়েছে।”

    সাহিত্য এবং লোককাহিনিতে হনুমানের প্রভাব

    ডক্টর জিয়াং আরও বলেন, চিনের হান সংস্কৃতির উপর রামায়ণ (Ramayana-in-China) কখনই সম্পূর্ণ আগ্রাসী হয়নি। সবটাই সমন্বয় এবং সংমিশ্রণ হয়েছে।তবে এই মহাকাব্যের কিছু কিছু প্রভাব হীনযান বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থের মধ্যে পড়েছে। এই চিনা গ্রন্থের মধ্যে দশরথ এবং হনুমানের মতো প্রধান চরিত্রগুলি বৌদ্ধ চরিত্র হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। হনুমান একজন বানর রাজা কিন্তু বৌদ্ধ অষ্টাঙ্গিকমার্গ মেনে চলেন। ফলে রামায়ণের ক্ল্যাসিক্যাল চরিত্রে বৌদ্ধ শীল বা আচার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সান উকং নামক মানব চরিত্র হলেন বানর রাজা। এই চরিত্র চিনের জনপ্রিয় সাহিত্য এবং লোককাহিনির মধ্যে ব্যাপক ভাবে প্রভাব ফেলেছে।”

    সান উকংয়ের চরিত্র হনুমান থেকেই এসেছে

    আবার চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ সোশ্যাল সায়েন্সেসের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজিসের প্রো লিউ জিয়ান বলেন, চিনা পণ্ডিতরা একমত যে চিনের বৌদ্ধ সাহিত্যের প্রধান চরিত্র সান উকুং-এর মধ্যে রামায়ণের হনুমানকে সন্ধান করা যেতে পারে। তবে আবার কেউ কেউ এই চরিত্রকে চিনের ‘দেশীয় চরিত্র’ বলে উল্লেখ করেছেন। তবে চিনা পণ্ডিতেরা একমত যে সান উকংয়ের চরিত্র হনুমান (Ramayana-in-China) থেকেই এসেছে। ফলে সান উকং শুধু ‘চিনের স্বদেশী নিজস্ব’ (Footprints) ভাবনায় পুষ্ট নয়, তা ভারতের মহাকাব্য রামায়ণ দ্বারা অবশ্যই প্রভাবিত। রামায়ণ কেবলমাত্র একটি মহাকাব্য নয়, আদর্শ ব্যক্তিত্ব এবং আদর্শ সামজের গভীর প্রকাশও বটে।”

    বিভিন্ন হিন্দু দেবতার ছবি প্রদর্শন হয়

    সিচুয়ান ইউনিভার্সিটি চয়না সেন্টার ফর সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের প্রধান গবেষক প্রফেসর কিউ ইয়াংহুয়াই তাঁর আলোচনায় কোয়ানঝো জাদুঘরে বিভিন্ন হিন্দু দেবতার ছবি প্রদর্শন করেছিলেন। এই যাদুঘর চিনের ফুজিয়ান প্রদেশে রয়েছে। সেই সঙ্গে একজন হিন্দু পুরোহিতের দ্বারা পরিচালিত একটি বৌদ্ধ মন্দিরের ছবিও দেখান। সাংস্কৃতিক প্রবাহ কতটা গভীর, তা বোঝানোর চেষ্টা করেন। তিনি বলেন, “বৌদ্ধ ধর্মের মাধ্যমেই ভারতীয় ধর্ম-চেতনা-দর্শন চিনে বিস্তার লাভ করেছে। বহুমুখী ভারতীয় সংস্কৃতি, চিনের বৌদ্ধ এবং অ-বৌদ্ধ এমন ধর্মে প্রভাব বিস্তার করেছে। রামায়ণের (Ramayana-in-China) পদচিহ্ন খুব স্পষ্টভাবে পড়েছে।”

    আরও পড়ুনঃ নয়াদিল্লির চাপে পড়েই কি ‘বিদ্রোহী’ পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করল কানাডা?

    ১৯৮০ সালে সংস্কৃত থেকে প্রথম চিনা ভাষায় রামায়ণ অনুবাদ হয়

    উল্লেখ্য ডক্টর জিয়াং নিজের আলোচনায় সপ্তম শতকের বিখ্যাত চিনা পণ্ডিত জুয়ানজাং ভারতে কীভাবে পরিভ্রমণ করেছিলেন, সেই সূত্রও উল্লেখ করেছেন। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পর্যটক অধ্যয়ন করেছিলেন। ভারতীয় শিক্ষা-আধাত্মকে আত্মস্থ করেছিলেন। ১৯৮০ সালে জি জিয়ানলিন সংস্কৃত থেকে প্রথম চিনা ভাষায় রামায়ণ (Ramayana-in-China) অনুবাদ করেন। প্রায় ২৪০০০ শ্লোকের অনুবাদ করেছিলেন। একইভাবে এদিনের অনুষ্ঠানে চিনে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত প্রতীপকুমার রাওয়াত বলেন, “রামায়ণ মানব সভ্যতার প্রাচীনতম কাব্য।” একইভাবে তাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূতেরাও তাঁদের দেশে রামায়ণের প্রভাব (Footprints) সম্পর্কে দৃষ্টান্ত দিয়ে উল্লেখ করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share