Tag: news in bengali

news in bengali

  • Expensive City: বিশ্বের সবচেয়ে দামি শহর হংকং, সব থেকে সস্তা ইসলামাবাদ, কলকাতা কত নম্বরে?

    Expensive City: বিশ্বের সবচেয়ে দামি শহর হংকং, সব থেকে সস্তা ইসলামাবাদ, কলকাতা কত নম্বরে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি আর্থিক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে দামি শহর (Expensive City) হল হংকং। সবচেয়ে সস্তার শহর হল পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ। মোট ২২৬টি মহানগরীর জীবন ধারণের খরচের তুলনামূলক হিসেব তুলে ধরা হয়েছে এই রিপোর্টে। আবার ভারতের সব থেকে সস্তার শহর বলা হয়েছে কলকাতাকে (Kolkata)। সমীক্ষায় কী বলছে আসুন জেনে নিই।

    বিশ্বের কোন শহর কোথায় (Expensive City)?

    আর্থিক সমীক্ষা সংস্থা মারসর প্রকাশিত ‘কস্ট অব লিভিং সিটি র‍্যাঙ্কিং ২০২৪’ রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০০টি প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম এবং চারটি আরও মাপকাঠির বিচারে সবথেকে বেশি খরচ করতে হয় চিনের হংকং শহরে। এরপর দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দক্ষিণ—পূর্ব এশিয়ার সিঙ্গাপুর এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইউরোপের দেশ সুইৎজারল্যান্ডের জুরিখ। এরপর ক্রমে রয়েছে জেনেভা, বাসেল, বার্ন, নিউ ইয়র্ক, লন্ডন, বাহামাসের নাসাউ এবং লস অ্যাঞ্জেলেস। খরচের তুলনামূলক পরিসংখ্যান তুলে ধরে রিপোর্টে জানা গিয়েছে বিশ্বের সব থেকে সস্তার শহর ইসলামাবাদ। তার উপরে রয়েছে আফ্রিকার দেশ নাইজিরিয়ার দুটি শহর লাগোস এবং আবুজা। পাকিস্তানের বেহাল আর্থিক পরিস্থিতির জন্য এই অবস্থা এসে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুনঃ বাজেটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ মোদি, ভাষণে নিলেন যাদের নাম

    কলকাতা শহর ২০৭ নম্বরে

    আবার ‘কস্ট অব লিভিং সিটি র‍্যাঙ্কিং ২০২৪’ অনুযায়ী ভারতের সবচেয়ে দামি শহর (Expensive City) মুম্বই। এই শহর হল ভারতের আর্থিক রাজধানী। বিশ্বের মোট ২২৬টি শহরের তালিকায় মহারাষ্ট্রের রাজধানীর স্থান রয়েছে ১৩৬ নম্বরে। তারপরে দেশের রাজধানী দিল্লি ১৬৫ নম্বর স্থানে। এছাড়াও, চেন্নাই শহর রয়েছে ১৮৯ নম্বরে, বেঙ্গালুরু রয়েছে ১৯৫ নম্বরে, হায়দরাবাদ রয়েছে ২০২ নম্বরে এবং পুণের স্থান ২০৫ নম্বরে। তালিকায় ভারতের মধ্যে সবচেয়ে কম খরচের শহর হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে কলকাতাকে (Kolkata)। বিশ্বের ২২৬টি শহরের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের এই রাজধানীর স্থান রয়েছে ২০৭ নম্বরে। তবে এই মান বিচার করা হয়েছে শহরের আবাসন, পরিবহণ, খাদ্য, পোশাক এবং বিনোদনকে মাথায় রেখে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হতে  লাগবে না কোনও ফোন নম্বর, শীঘ্রই আসছে নতুন ফিচার

    WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হতে লাগবে না কোনও ফোন নম্বর, শীঘ্রই আসছে নতুন ফিচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) ওয়েব ক্লায়েন্টে নতুন বৈশিষ্ট্য যুক্ত করতে চলেছে। এবার থেকে কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের যে কোনও ওয়েব ব্রাউজারে ব্যবহার করা যাবে। কোনও ফোন নম্বর ছাড়াই লগ ইন করা যাবে। ইতিমধ্যেই এই প্ল্যাটফর্মে মেটা, এআই, চ্যাটবট-এর পরিষেবা উপলব্ধ করেছে। শীঘ্রই এবার মেসেজিং অ্যাপে লোকেদের নম্বর নিরাপদ রাখতে একটি নতুন গোপনীয় বিকল্প ফিচারকে সংযুক্ত করবে। এতে ব্যবহারকারীদের অনাবশ্যক তথ্য চুরির ভয় থাকবে না।

    পরীক্ষার কাজ চলছে (WhatsApp)

    তবে হোয়াটসঅ্যাপের এই নতুন বৈশিষ্ট্যটি এখনও ক্রমবিকাশের স্তরে রয়েছে। আরও নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য কাজের জন্য হোয়াটসঅ্যাপকে (WhatsApp) কীভাবে ব্যবহার করা যায় সেই প্রচেষ্টা নিরন্তর চলছে। পরীক্ষামূলক প্রয়োগ সফল হওয়ার পরই তা বাস্তবায়ন হবে বলে জানা গিয়েছে। অনেকে মনে করেন, হোয়াটসঅ্যাপে খুব বেশি অনুপ্রবেশ ঘটার আশঙ্কা থাকে। কারণ, তাঁদের ফোন নম্বর ব্যবহার করেই অনেকে তাঁদের পৌঁছে যেতে পারেন এই হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে। ফলে একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় যদি কেউ নম্বর জানে এবং এরপর হোয়াটসঅ্যাপে ঢুকে পড়ে। তাই এবার থেকে মেসেজিং অ্যাপে ব্যবহারকারীর নাম যুক্ত করার বিষয়ে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। ফলে ফোন নম্বরের বিনিময়ের উপর কেবল সবটা নির্ভর করবে না। আর তাই শীঘ্রই হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব সংস্করণ করে এই বিষয়ে নতুন ফিচার যুক্ত করা হবে।

    আরও পড়ুনঃ স্ক্রিন শেয়ারিংয়ের সময় অডিও সাপোর্ট মিলবে হোয়াটসঅ্যাপে, জানেন এর সুবিধা?

    আইডি গঠন করার কথা বলবে

    ব্যবহারকারীদের কাছে একটি বার্তা থাকবে, আর সেখানেই হোয়াটসঅ্যাপের এই বৈশিষ্ট্যটির উদ্দেশে ব্যাখ্যা স্বরূপ লেখা থাকবে, “যে কোনও বন্ধু এবং পরিবার, এই ব্যবহারকারীর নাম ব্যবহার করে হোয়াটসঅ্যাপেের (WhatsApp) সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবে।” যাদেরকে ব্যবহারকারী নিজের তালিকায় যোগ করতে চায়, এই বৈশিষ্ট্য নিশ্চিত করবে যে মোবাইল নম্বর বিনিময় না করেই এবার থেকে অ্যাপে যুক্ত করা যাবে। ব্যবহারকারীর নাম একাধিক হতে পারে, তাই সম্ভবত হোয়াটসঅ্যাপ এবার থেকে অ্যাকাউন্টের জন্য একটি আইডি গঠন করার কথা বলবে। বৈশিষ্ট্যটি এখনও চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছাতে পারেনি। তবে পরিকল্পনাগুলি ঠিকঠাক থাকলে, আমরা আগামী সপ্তাহগুলিতে নয়া ফিচার লক্ষ্য করা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

        

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kamala Harris: প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হওয়ার দৌড়ে আত্মবিশ্বাসী কমলা! উৎসবের প্রস্তুতি শুরু তামিলনাড়ুতে

    Kamala Harris: প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হওয়ার দৌড়ে আত্মবিশ্বাসী কমলা! উৎসবের প্রস্তুতি শুরু তামিলনাড়ুতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চড়ছিল উত্তেজনা। কে হতে চলেছেন ডেমোক্র্যাটদের তরফে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী, রবিবার থেকেই এ সব নিয়ে জল্পনা ছিল তুঙ্গে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড় থেকে জো বাইডেন সরে দাঁড়ানোয় ডেমোক্র্যাট শিবিরের নতুন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসাবে তিনি প্রস্তাব করেছেন বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের (Kamala Harris) নাম। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী (Us President Candidate) হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সমর্থন অর্জন করে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট করে বলেন, ”আমাদের দলের প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ সমর্থন অর্জন করতে পেরে আমি গর্বিত।” 

    কমলা হ্যারিসের প্রতিশ্রুতি (Kamala Harris) 

    কমলা হ্যারিসের নাম দীর্ঘদিন ধরেই জল্পনায় উঠে আসছিল। অবশেষে এই নিয়ে মুখ খুললেন এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন রাজনীতিবিদ। তাঁর প্রতিশ্রুতি, ”আগামী কয়েকমাসের মধ্যে আমেরিকার বিভিন্ন শহরে পৌঁছে যাব। সকলের সঙ্গে কথা বলব। দল এবং দেশকে এককাট্টা করতে উদ্যোগ নেব। ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পরাজিত করবই।” 

    আরও পড়ুন: প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতের রফতানি ছাড়াল ২০০ বিলিয়ন! ৮০০ বিলিয়ন বার্ষিক লক্ষ্যে পৌঁছাতে আত্মবিশ্বাসী সরকার

    কমলার জন্য তামিলনাড়ুতে শুরু উৎসব 

    যদিও দলের তরফে এখনও পর্যন্ত সিলমোহর পড়েনি, তবে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলার (Kamala Harris) ‘দেশের বাড়ি’ তামিলনাড়ুর তুলাসেন্দ্রপুরমে বাঁধ ভাঙতে শুরু করেছে উচ্ছ্বাস। বাইডেনের সরে দাঁড়ানো ও কমলার নাম প্রস্তাব হতেই ওয়াশিংটন থেকে প্রায় ১৩ হাজার কিলোমিটার দূরের এই প্রত্যন্ত গ্রাম কোমর বাঁধছে আসন্ন ‘উৎসবের’ জন্য। সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, যদি কমলা নির্বাচনে জিতে যান এবং আমেরিকার প্রেসিডেন্ট (Us President Candidate) হন, তা হলে আরও বড় করে উদ্‌যাপন করা হবে। 
    উল্লেখ্য, আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলার দাদুর জন্ম এই গ্রামে। কমলার (Kamala Harris) যখন পাঁচ বছর বয়স, তখন এক বার এই গ্রামে এসেছিলেন তিনি। দাদুর হাত ধরে ঘুরেছেন চেন্নাইয়ের সমুদ্র সৈকতেও। যদিও আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর তিনি আর এই গ্রামে পা রাখেননি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mashco Piro: সভ্যতার আলো এখনও পৌঁছায়নি ‘মাশকো পিরো’ উপজাতির কাছে, এই প্রথম ছবি প্রকাশ্যে এলো

    Mashco Piro: সভ্যতার আলো এখনও পৌঁছায়নি ‘মাশকো পিরো’ উপজাতির কাছে, এই প্রথম ছবি প্রকাশ্যে এলো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীর প্রায় সকল আদিম উপজাতিগুলি সভ্যতার স্পর্শ পেয়েছে। কিন্তু আন্দামানের জারোয়াদের মতো বেশ কিছু উপজাতি এখনও সভ্যতার আলো থেকে দূরেই থাকতে চায়। ঠিক এমন একটি উপজাতি হল পেরুর আমাজন জঙ্গলের গভীরে বসবাসকারী ‘মাশকো পিরো’ (Mashco Piro)। ইতিপূর্বে আগে কোনও দিন তাদের ছবি তোলা যায়নি। তারা হল সভ্যতার সঙ্গে বিছিন্ন সব থেকে বড় উপজাতি গোষ্ঠী। বর্তমান সময়ে ‘সারভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল’ নামে এক আদিবাসী অধিকার গোষ্ঠীর ক্যামেরায় এই লোকজনদের বিরল ছবি ধরা পড়েছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি নদীর তীরে ঘোরফেরা করছে তারা।

    কেন অস্তিত্ব সঙ্কটে (Mashco Piro)?

    এই ছবিকে ঘিরে আদিবাসী (Tribe) অধিকার গোষ্ঠীর কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ছবির মধ্যে দিয়ে এই মাশকো পিরো উপজাতিদের (Mashco Piro) শরীর এবং স্বাস্থ্য কতটা সুস্থ, তা নিয়ে একটা উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। তাদের জঙ্গলের বাইরে বেরিয়ে আসার কারণ হিসাবে মনে করা হচ্ছে, এলাকায় অধিক পরিমাণে গাছ কাটা। নিজেদের ঘরবাড়ি, ভিটে-মাটি ছেড়ে দূরে সরে চলে যেতে বাধ্য করা হচ্ছে এই উপজাতির লোকজনকে। খাদ্য এবং নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য তাদের বার বার স্থান পরিবর্তন করতে হচ্ছে। ফলে তাদের স্বাস্থ্যের ওপর দারুণ প্রভাব পড়েছে। ‘সারভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল’ জানিয়েছে যে এই ছবিগুলি এই বছরের জুন মাসে তোলা হয়েছিল। স্থানটি হল ব্রাজিলের সীমান্তবর্তী দক্ষিণ-পূর্ব পেরুর মাদ্রে দি দিওসের একটি নদীর তীর। এই সংস্থার নির্দেশক ক্যারোলিন পিয়ার্স বলেছেন, “এই উপজাতি হল মাশকো পিরো, তারা এখনও সভ্যতার আলো থেকে বঞ্চিত। যেখানে এই ছবি তোলা হয়েছে সেখানেই দেখা গিয়েছে পাশে গাছ কাটা চলছে। আর এই জন্য তাদের বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে। অবশ্য এই ছবি তোলার আগে ৫০ জনের একটি দলকে ইয়িন উপজাতির একটি গ্রামের কাছে দেখা গিয়েছিল। ১৭ জনের আরও একটি দলকে দেখা গিয়েছিল পুয়ের্তো নুয়েভোর নিকটবর্তী এক গ্রামে।”

    আরও পড়ুনঃ অশান্তি আটকাতে আরও কঠোর হবে বাংলাদেশ সরকার, জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    ৫৩০০০ হেক্টর জঙ্গলে গাছ কাটার ছাড়পত্র

    অনেক আগে থেকেই মাদ্রে দি দিওসের দুটি সংরক্ষিত জঙ্গলের মধ্যে মাশকো পিরো (Mashco Piro) বসবাস করে থাকে। কিন্তু এই জঙ্গলগুলিতে কাঠ কাটার ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। কাঠ বহনের জন্য ট্র্যাক চলাচলের নিমিত্ত ২০০ কিমি রাস্তাও নির্মিত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মাদ্রে দি দিওসের ৫৩০০০ হেক্টর জঙ্গলে, সেডার, মেহগিনি কাঠ কাটার জন্য ছাড়পত্র দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। এরফলেই এই ‘মাশকো পিরো’-দের (Mashco Piro) ওপর সঙ্কট তৈরি হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই উপজাতিরা (Tribe) বাইরের লোক দেখলেই পালিয়ে যায়, তাই তাদের এতদিন পর্যন্ত কোনও ছবি তোলা সম্ভবপর হয়নি।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: কৃষিক্ষেত্রে বরাদ্দ বাড়ল বাজেটে, কত হল জানেন?

    Budget 2024: কৃষিক্ষেত্রে বরাদ্দ বাড়ল বাজেটে, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারও বাজেটে (Budget 2024) কৃষিক্ষেত্রকে অগ্রাধিকার দিল বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই পেশ হল তৃতীয় মোদি সরকারের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেট। বাজেট পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ২০২৪-২৫ সালের বাজেটে কৃষি ও কৃষির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত ক্ষেত্রে বরাদ্দ বাড়িয়ে (Farm Allocation Hike) দেওয়া হল ১২ লাখ কোটি টাকা। গত অর্থবর্ষে এর পরিমাণ ছিল ১.১৪ লাখ কোটি টাকা। চলতি অর্থবর্ষে সেটাই বেড়ে হল ১.৫২ লাখ কোটি টাকা।

    কী বললেন সীতারামন? (Budget 2024)

    বাজেট পেশ করে সীতারামন জানান, আগামী দু’বছরে সারা দেশে এক কোটি কৃষককে প্রাকৃতিক চাষে উৎসাহিত করা হবে। ডাল এবং তৈলবীজ উৎপাদনে স্বনির্ভরতার লক্ষ্যে অর্থমন্ত্রী জানান, সর্ষে, চিনাবাদাম, তিল এবং সয়াবিনের মতো তৈলবীজের জন্য আত্মনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, “এই বাজেটের (Budget 2024) ফোকাস হবে ১০৯টি নয়া উচ্চ ফলনশীল, ৩২টি ক্ষেত্রে জলবায়ু সহনশীল জাত এবং উদ্যান ফসলের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে গবেষণা ও জলবায়ু সহনশীল জাতগুলির বিকাশ।

    ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাকস্ট্রাকচার

    কৃষিক্ষেত্রে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাকস্ট্রাকচার রূপায়নেও কাজ করবে কেন্দ্রীয় সরকার। রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে অংশীদারিত্বে কেন্দ্র কৃষক ও তাঁদের জমির রেকর্ডকে তিন বছরের মধ্যে এই পরিকাঠামোর অন্তর্ভুক্ত করতে সাহায্য করবে। এই ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাকস্ট্রাকচার ব্যবহার করে খারিফ শস্যের ক্ষেত্রে ডিজিটালি শস্য উৎপাদনের পরিমাণ সার্ভে করা হবে। দেশের ৪০০টি জেলায় এটা করা হবে। জমি রেজিস্ট্রিতে নিয়ে আসা হবে ছ’কোটি কৃষক এবং তাঁদের জমির যাবতীয় বিবরণ।

    আরও পড়ুন: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    এদিকে, ‘কিষান সম্মান নিধি’ প্রকল্পে বাড়ল অনুদানের পরিমাণও। এতদিন এই প্রকল্পে কৃষকরা পেতেন বছরে ৬ হাজার টাকা করে। দুহাজার টাকা বাড়ানোয় এবার থেকে তাঁরা পাবেন বার্ষিক ৮ হাজার টাকা করে। চারটি সমান কিস্তিতে দেওয়া হবে এই অর্থ। ফান্ডিংয়ের গেরোয় পড়ে কৃষক যাতে বিপদে না পড়েন এবং তাঁদের আর্থিকভাবে সাবলম্বী করতে এই অনুদানের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে বলে অর্থমন্ত্রক সূত্রে খবর। এতদিন এই প্রকল্পের সুবিধা পেতেন ১৪ কোটি কৃষক। এবার বাড়ানো হয়েছে আরও দুকোটি। সব মিলিয়ে এবার থেকে এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন ১৬ কোটি কৃষক। কেন্দ্রীয় অনুদানের এই টাকা (Farm Allocation Hike) সরাসরি চলে আসবে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে (Budget 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    Budget 2024: বাজেটে কর্মসংস্থানে ৩ প্রকল্পের ঘোষণা সীতারামনের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মসংস্থান (Employment) নিয়ে বড় ঘোষণা তৃতীয় মোদি সরকারের বাজেটে (Budget 2024)। মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ঘোষণা করেন, এক মাসের বেতন দিয়ে আর্থিক সহায়তা থেকে শুরু করে উৎপাদন ক্ষেত্রে নয়া কর্মসংস্থান এবং ভাতারও। প্রধানমন্ত্রীর প্যাকেজের অংশ হিসেবেই সরকার রূপায়ন করবে এই তিন প্রকল্প। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, প্রকল্পগুলি কী কীঃ

    স্কিম এ – ফার্স্ট টাইমার’ (Budget 2024)

    ‘ফার্স্ট টাইমার’ স্কিমটি হল, প্রথমবার যাঁরা চাকরি করতে আসবেন, তাঁদের জন্য। এই প্রকল্প অনুযায়ী, ইপিএফওতে নাম নথিভুক্ত হলেই এক মাসের বেতন বাবদ ১৫ হাজার টাকা দেওয়া হবে। বেতনের ওই টাকা দেওয়া হবে তিনটি কিস্তিতে। প্রতি মাসে যাঁদের বেতন এক লাখ কিংবা এক লাখ টাকার মধ্যে, তাঁরাও সুবিধা পাবেন এই প্রকল্পের। এতে ২১০ লাখ যুবক উপকৃত হবেন বলে আশাবাদী কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।

    স্কিম বি – উৎপাদন ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান

    সীতারামন (Budget 2024) বলেন, এই স্কিমটি প্রথমবারের কর্মীদের কর্ম সংস্থানের সঙ্গে যুক্ত উৎপাদন খাতে অতিরিক্ত কর্মসংস্থানকে উৎসাহিত করবে। কর্মজীবনের প্রথম চার বছর তাঁদের ইপিএফও কন্ট্রিবিউশনের ক্ষেত্রে কর্মী এবং তাঁর নিয়োগ কর্তা দু’পক্ষকেই একটি নির্দিষ্ট স্কেলে ইনসেনটিভ দেওয়া হবে। সীতারামনের আশা, এই প্রকল্পে উপকৃত হবেন প্রথমবার চাকরিতে যোগ দেওয়া ৩০ লাখ যুবক ও তাঁদের নিয়োগ কর্তারা।

    আরও পড়ুন: নামমাত্র সুদে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শিক্ষা ঋণ, বাজেটে বিশেষ ঘোষণা নির্মলার

    স্কিম সি – সাপোর্ট টু এমপ্লয়ার্স

    এটি একটি এমপ্লয়ার-ফোকাসড স্কিম। সমস্ত ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কর্মসংস্থানে সহায়তা করবে এই প্রকল্প। এই প্রকল্পে সমস্ত অতিরিক্ত কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে, যাঁদের মাসিক বেতন এক লাখ টাকা কিংবা তার মধ্যে, তাঁরাই পাবেন এই প্রকল্পের সুবিধা। সরকার নিয়োগ কর্তাদের প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত দেবে। টাকা মিলবে দু’বছর পর্যন্ত। ইপিএফওতে তাঁদের কনট্রিবিউশনের জন্যই এই টাকাটা দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “এই স্কিম (Budget 2024) ৫০ লাখ মানুষের অতিরিক্ত কর্মসংস্থানকে উৎসাহিত করবে বলে আশা করা যায়।” দেশের তরুণ প্রজন্মকে কর্মদ্যোগী করাই অন্যতম মূল লক্ষ্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণেই পদক্ষেপ (Employment) কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 84: “আমি মুক্ত পুরুষ; সংসারেই থাকি বা অরণ্যেই থাকি, আমার বন্ধন কি?”

    Ramakrishna 84: “আমি মুক্ত পুরুষ; সংসারেই থাকি বা অরণ্যেই থাকি, আমার বন্ধন কি?”

    শ্রীযুক্ত কেশবচন্দ্র সেনের সহিত ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নৌকাবিহার, আনন্দ  কথোপকথন

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    ত্রিভির্গুণয়ৈর্ভাবৈরেভিঃ সর্বমিদং জগৎ।

    মোহিততং নাভিজানাতি মামেভ্যঃ পরমব্যয়ম্‌।।

    (গীতা—৭১৩)

    সত্য বলছি, তোমার সংসার করছ এতে দোষ নাই। তবে ঈশ্বরের (Ramakrishna) দিকে মন রাখতে হবে। তা না হলে হবে না। একহাতে কর্ম কর, আর-একহাতে ঈশ্বরকে ধরে থাক। কর্ম শেষ হলে দুইহাতে ঈশ্বরকে ধরবে।

    মন নিয়ে কথা (Kathamrita)। মনেতেই বদ্ধ, মনেতেই মুক্ত। মন যে-রঙ ছোপবে সেই রঙে ছুপবে। যেমন ধোপাঘরের কাপড়। লালে ছোপও লাল, নীলে ছোপাও নীল, সবুজ রঙে ছোপাও সবুজ। যে-রঙে ছোপাও সেই রঙেই ছুপবে। দেখ না, যদি একটু ইংরেজী পড়, তো অমনি মুখেই ইংরেজী কথা এসে পড়ে। ফুট-ফাট, ইট-মিট। (সকলের হাস্য) আবার পায়ে বুটজুতা, শিস দিয়ে গান করা; এই সব এসে জুটবে। আবার যদি পণ্ডিত সংস্কৃত পড়ে অমনি শালোক ঝড়বে। মনকে যদি কুসঙ্গে রাখ তো সেরকম কথাবার্তা, চিন্তা হয়ে যাবে। যদি ভক্তের সঙ্গে রাখ, ঈশ্বরচিন্তা, হরি কথা–এই সব হবে।

    মন নিয়েই সব। একপাশে পরিবার, একপাশে সন্তান। একজনকে একভাবে, সন্তানকে আর-একভাবে আদর করে। কিন্তু একই মন।

    ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ

    সর্বধর্মান পরিত্যাজ্য মামেকং শরণং ব্রজ।

    অহং ত্বাং সর্বপাপেভ্যো মোক্ষয়িষ্যামি মা শুচঃ।।

    গীতা—১৮।৬৬।

    ব্রাহ্মদিগকে উপদেশ—খ্রিষ্টধর্ম, ব্রহ্মসমাজ ও পাপবাদ

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ব্রাহ্মভক্তদের প্রতি)—মনেতেই বদ্ধ, মনেতেই মুক্ত। আমি মুক্ত পুরুষ; সংসারেই থাকি বা অরণ্যেই থাকি, আমার বন্ধন কি? আমি ঈশ্বরের (Ramakrishna) সন্তান; রাজাধিরাজের ছেলে; আমায় আবার বাঁধে কে? যদি সাপে কামড়ায়, বিষ নাই জোর করে বললে বিষ ছেড়ে যায়! তেমনি আমি বদ্ধ নই, আমি মুক্ত এই কথাটি (Kathamrita) রোখ করে বলতে বলতে তাই হয়ে যায়। মুক্তই হয়ে যায়।

    আরও পড়ুনঃ “তোমরা খুব সেয়ানা, কেউ দশে আছো; কেউ ছয়ে আছো, কেউ পাঁচে আছো”  

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Export Sector: প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতের রফতানি ছাড়াল ২০ হাজার কোটি ডলার!

    India Export Sector: প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতের রফতানি ছাড়াল ২০ হাজার কোটি ডলার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে দারুণ সুখবর। ২০২৪-২৫ এর প্রথম ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল-জুন) ভারতের রফতানি (India Export Sector) ২০০ বিলিয়ন বা ২০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। এরফলে সরকার তার পূর্ণ-বছরের লক্ষ্যমাত্রা (Annual Target) ৮০ হাজার কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছানোর বিষয়ে আশা প্রকাশ করেছে। এ প্রসঙ্গে বাণিজ্য সচিব সুনীল বার্থওয়াল জুন মাসের ভারতের বাণিজ্য তথ্য প্রকাশের সময় বলেছেন, ”আমরা বেশ আনন্দিত এবং আশাবাদী যে আমরা এই বছর ৮০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাণিজ্য অতিক্রম করব।”

    রফতানির পাশাপাশি বেড়েছে আমদানিও (India Export Sector) 

    বাণিজ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, জুন মাসে পণ্যদ্রব্য এবং পরিষেবায় ভারতের সামগ্রিক রফতানি ৬৫.৪৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, ফলে বছরে ৫.৪% রফতানি বৃদ্ধি পেয়েছে। জানা গিয়েছে, মার্চেন্ডাইজ রফতানি ইউএসডি ৩৪.৩২ বিলিয়ন থেকে বেড়ে ইউএসডি ৩৫.২০ বিলিয়ন হয়েছে, যেখানে পরিষেবা রফতানি ইউএসডি ২৭.৭৯ বিলিয়ন থেকে ইউএসডি ৩০.২৭ বিলিয়ন হয়েছে। অন্যদিকে রফতানির পাশাপাশি জুন মাসে আমদানিও বৃদ্ধি পেয়েছে। সামগ্রিক আমদানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ইউএসডি ৭৩.৪৭ বিলিয়ন বেড়েছে। 

    আরও পড়ুন: ভারতীয় নৌবাহিনীর রণতরী আইএনএস ব্রহ্মপুত্রে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! নিখোঁজ ১ নাবিক

    আশাবাদী সরকার 

    বিশেষত চিন, রাশিয়া, ইরাক, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এবং সিঙ্গাপুরের মতো দেশে রফতানি (India Export Sector) উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য রফতানি গন্তব্যগুলির মধ্যে রয়েছে যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব, নেদারল্যান্ডস এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। দেশের সাম্প্রতিক এই রফতানি কর্মক্ষমতা দেখে সরকারের আশা প্রবল হয়ে উঠছে। এর আগে ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে, ভারত ৭৭৮ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড রফতানি করেছে, যা আগের বছরের ইউএসডি ৭৭৬.৩ বিলিয়ন থেকে সামান্য বেশি।

    সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ

    রফতানি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে ছিল, বৈদ্যুতিন পণ্য সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে একটি স্কিম (PLI) চালু করা, যাতে ভারতীয় নির্মাতারা বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতামুখী হয়, এবং একইসঙ্গে বিনিয়োগ আকর্ষণ করার ফলে রফতানি বৃদ্ধি ঘটে। সর্বোপরি ভারতকে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খলে একীভূত করে আমদানির উপর নির্ভরতা কমিয়ে রফতানি বাড়ানো। . 
     
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Protest: অশান্তি আটকাতে আরও কঠোর হবে বাংলাদেশ সরকার, জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    Bangladesh Protest: অশান্তি আটকাতে আরও কঠোর হবে বাংলাদেশ সরকার, জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্দোলন থামাতে আরও কঠোর হবে বাংলাদেশ (Bangladesh Protest) সরকার। অশান্ত পরিবেশ থেকে দেশকে দ্রুত স্বাভাবিক করতে হবে, ঠিক এমনটাই বার্তা দিলেন সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। বাংলাদেশের সংবাদ মাধ্যম ‘বিবিসি বাংলা’-কে একটি সাক্ষাৎকার দিয়ে দেশ সম্পর্কে স্পষ্ট অবস্থান জানান তিনি। এদিকে মঙ্গলবার দুপুর ১টা থেকে ৫ টা পর্যন্ত কার্ফু শিথিল করার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে সরকার। অবস্থার কতটা উন্নতি হয় তা দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য সংরক্ষণ নিয়ে প্রথম থেকেই ছাত্র আন্দোলনকে রুখতে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেছিলেন হাসিনা।

    কী বললেন হাসিনা (Bangladesh Protest)

    টানা সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনের (Bangladesh Protest) কারণে ঢাকা সহ দেশের একটা বড় অংশ বন্ধ হয়ে পড়েছে। রাজধানীর মধ্যে ট্রেন চলাচল বন্ধ। যোগাযোগ ব্যবস্থা কার্যত বিছিন্ন। মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবাকে বন্ধ রাখা হয়েছে। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের আসতে বারণ করা হয়েছে। রাস্তায় রাস্তায় সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে। দেশে জারি করা হয়েছে কার্ফু। এই সবকিছুর প্রভাব পড়েছে দেশের শিল্প-কারখানার উপর। ইতি মধ্যে সরকার সব কিছুকে বন্ধ রাখার কথা বলেছে। সেই দেশের ব্যবসায়ী এবং রফতানিকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী। শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) বলেছেন, “দ্রুত দেশের অবস্থার পরিবর্তন হবে। আমরা পরিস্থিতি অনেকটাই শান্ত করে এনেছি। পরিস্থিতি বিবেচনা করে কার্ফু কিছুটা শিথিল করা হবে। ছাত্ররা যা চেয়েছিলেন আদালতের রায়ে তাই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আন্দোলন এবং সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ডের অর্থ কী? পড়ুয়াদের শান্ত থাকার আবেদন জানাই। ছাত্রদের ঢাল করে বিরোধীরা দেশের ক্ষতি সাধন করছেন। দেশের ভাবমূর্তি এবং শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনাই আমাদের মূল লক্ষ্য।”

    আরও পড়ুনঃ কোটা আন্দোলনের জেরে বন্ধের মুখে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য

    সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর কেন আন্দোলন?

    ১৯৭২ সালে তৎকালীন বাংলাদেশ সরকার, সরকারি চাকরিতে কোটা বা সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করেছিল। মুক্তি যোদ্ধাদের জন্য ৩০ শতাংশ সংরক্ষণ ছিল। অন্যন্য বাকি কোটা মিলিয়ে আরও ছিল ২৬ শতাংশ। কিন্তু ২০১৮ সালে হাসিনার সরকার চাকরিতে সব রকম কোটা ব্যবস্থা তুলে দেয়। পরে বিরোধিতা করে সাত জন মুক্তিযোদ্ধা পরিবার, সেই দেশের হাইকোর্টে মামলা করেন। হাইকোর্ট হাসিনা সরকারের এই সিদ্ধান্তকে খারিজ করে দেয়। এরপর সরকার সুপ্রিমকোর্টে মামলা করে। গত রবিবার বাংলাদেশের উচ্চ আদালত রায় প্রদান করেছে যে মাত্র ৭ শতাংশ সংরক্ষণ থাকবে সরকারি চাকরিতে, বাকি নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে। সরকার পক্ষও রায়কে স্বাগত জানিয়েছে। অপরে পড়ুয়ারা এই রায়ের উপর নেতিবাচক ভাবনার প্রকাশ দেখাচ্ছেন। আন্দোলনে (Bangladesh Protest) মৃত ছাত্রদের জন্য ন্যায় বিচার তাঁরা চাইছেন বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nirmala Sitharaman: বাজেটে বদলাল ইনকাম ট্যাক্স স্ল্যাব, নয়া হার কী হল জানেন?

    Nirmala Sitharaman: বাজেটে বদলাল ইনকাম ট্যাক্স স্ল্যাব, নয়া হার কী হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই সংসদে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ করল তৃতীয় মোদি সরকার। বাজেট পেশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। পুরানো ব্যবস্থায় আয়করের (Income Tax) ক্ষেত্রে কোনও পরিবর্তন করা না হলেও, নয়া ব্যবস্থায় হয়েছে।

    কী বললেন সীতারামন? (Nirmala Sitharaman)

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, “নয়া কর ব্যবস্থায় স্ল্যাবের হার বদলাবে। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বাড়ানো হয়েছে ২৫ হাজার টাকা। আগে ছিল ৫০ হাজার টাকা। নয়া ব্যবস্থায় সেটাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৫ হাজার টাকা।” তিনি জানান, তবে পুরনো ব্যবস্থায় স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন যে ৫০ হাজার টাকা ছিল, সেটা অপরিবর্তিত থাকবে। যাঁরা পারিবারিক পেনশন পান, নয়া ব্যবস্থায় ১৫ হাজার টাকা থেকে বেড়ে তাঁদের স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন হবে ২৫ হাজার টাকা। মন্ত্রী জানান, এর ফলে উপকৃত হবেন ৪ কোটি বেতনভোগী ও পেনশন হোল্ডার।

    রিভাইজড স্ল্যাব

    এই বাজেটে রিভাইজড স্ল্যাব দাঁড়াল-

    ১) ০ থেকে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত বছরে আয় করলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না।

    ২) ৩ থেকে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয় হলে ট্যাক্স দিতে হবে ৫ শতাংশ হারে।

    ৩) বাৎসরিক আয় ৭ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা হলে কর দিতে হবে ১০ শতাংশ হারে।

    ৪) ১০ লাখ টাকা থেকে ১২ লাখ টাকার মধ্যে হলে ট্যাক্স দিতে হবে ১৫ শতাংশ।

    ৫) ১২ লাখ টাকা থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক রোজগার হলে ট্যাক্স দিতে হবে ২০ শতাংশ হারে।

    ৬) বার্ষিক আয় ১৫ লাখ টাকার ওপর হলে কর দিতে হবে ৩০ শতাংশ হারে।

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় স্বাস্থ্য ফিরেছে ভারতীয় অর্থনীতির, বড় খবর শোনালেন নাগেশ্বরণ

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) বলেন, যাঁরা নয়া ব্যবস্থার আওতায় চলে আসবেন, তাঁদের সঞ্চয় হবে সাড়ে ১৭ হাজার টাকা। ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের কমপ্রিহেনসিভ রিভিউ হবে বলেও ঘোষণা করেন তৃতীয় মোদি সরকারের অর্থমন্ত্রী। সীতারামন জানান, কর্মীদের মূল বেতনের ওপর নিয়োগকর্তারা যে টাকাটা দেন ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম ডিডাকশনে ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সেটা করা হয়েছে ১৪ শতাংশ (Income Tax)। সরকারি ও বেসরকারি সর্বত্রই প্রযোজ্য হবে এই নিয়ম, জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share