Tag: news in bengali

news in bengali

  • Lok Sabha Speaker: লোকসভায় টানা দ্বিতীয়বার স্পিকার নির্বাচিত হলেন ওম বিড়লা

    Lok Sabha Speaker: লোকসভায় টানা দ্বিতীয়বার স্পিকার নির্বাচিত হলেন ওম বিড়লা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন বারের বিজেপি সাংসদ ওম বিড়লা আজ টানা দ্বিতীয়বারের জন্য লোকসভার স্পিকারের পদে (Lok Sabha Speaker) নির্বাচিত হয়েছেন। এনডিএ প্রার্থীদের ভোটে নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী মোদি এবং বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধী, তাঁর কাছে গিয়ে অভিনন্দন জানান। স্পিকারকে এই শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে শাসক শিবির এবং বিরোধীদের মধ্যে বিরল বন্ধুত্বের একটি মুহূর্তের ছবি ধরা পড়েছে।

    মোদির অভিনন্দন (Lok Sabha Speaker)

    স্পিকার (Lok Sabha Speaker) পদে ওম বিড়লাকে নির্বাচনের পর, তাঁকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিরোধী দলনেতা এবং সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু একত্রিত হয়ে স্পিকারের চেয়ারে নিয়ে যান। নবনির্বাচিত লোকসভার স্পিকারকে অভিনন্দন জানিয়ে মোদি বলেছেন, “তাঁর মিষ্টি হাসি পুরো হাউসকে খুশি রাখে। আমাদের কাছে এটি একটি সম্মানের বিষয় যে আপনি দ্বিতীয়বারের জন্য এই চেয়ারে নির্বাচিত হয়েছেন।”

    কী বলেন রাহুল গান্ধী

    বিরোধী দলের নেতারাও স্পিকারকে (Lok Sabha Speaker) অভিনন্দন জানিয়েছেন এদিন। তবে এই শুভেচ্ছা বিনিময়ের সঙ্গে একটি তীক্ষ্ণ বার্তাও যোগ করেছেন বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। তিনি বলেছেন, “আমি আত্মবিশ্বাসী যে আপনি আমাদের কথা বলার অনুমতি দেবেন। অধিবেশন চালানো বড় কথা নয়, বড় প্রশ্ন হল কতটা দক্ষতা এবং নিরপেক্ষতা থাকবে কাজে। বিরোধীদের কণ্ঠস্বর গণতন্ত্রের মূলস্তম্ভ। তাই আপনি নিরপেক্ষ হোন এবং সংবিধান রক্ষা করুন। এই নির্বাচন দেখিয়েছে যে ভারতের সংবিধানকে কীভাবে রক্ষা করতে হয়।”

    আরও পড়ুনঃ বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজারে উদীয়মান ভারত

    কংগ্রেস প্রার্থী দিয়েছিল

    স্বাধীনতার পর লোকসভা স্পিকারের (Lok Sabha Speaker) জন্য এটি ছিল তৃতীয় নির্বাচন। তবে কংগ্রেস জোর করে এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আট বারের সাংসদ কে সুরেশকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে প্রার্থী করেছিল। অবশ্য সংখ্যা গরিষ্ঠতার বিচার স্পষ্টতই ওম বিড়লার পক্ষে ছিল। যদিও এনডিএ প্রার্থীর সমর্থন ছিল ২৯৭ জন সাংসদের। আর বিরোধীদের পক্ষে ছিল ২৩২ জন সাংসদ। সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু, কংগ্রেসকে এদিন আক্রমণ করে বলেছেন, “আমরা তাঁদের কাছে স্পিকারের সমর্থনের জন্য আবেদন করেছিলাম, কিন্তু তাঁর বলেছিল যে সমর্থন করবে কিন্তু বিনিময়ে ডেপুটি স্পিকারের পদ চাই। এরপর আমরা বলেছিলাম যে উভয় পদের নির্বাচনের প্রক্রিয়া ভিন্ন ভিন্ন। স্পিকার নির্বাচনের জন্য ডেপুটি স্পিকারের আগে কাজ করা হয়, তাই উভয়কে একত্রিত করা ঠিক হবে না।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kenya tax hike protests: মূল্যবৃদ্ধির জেরে অগ্নিগর্ভ কেনিয়া! ভারতীয়দের সতর্ক করল দূতাবাস

    Kenya tax hike protests: মূল্যবৃদ্ধির জেরে অগ্নিগর্ভ কেনিয়া! ভারতীয়দের সতর্ক করল দূতাবাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মূল্যবৃদ্ধি ও বেকারত্বের জেরে জেরবার দেশবাসীর উপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপানোর প্রতিবাদে এবার অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হল কেনিয়ায় (Kenya tax hike protests)। সরকারের প্রস্তাবিত কর বৃদ্ধির প্রতিবাদে দিকে দিকে বিক্ষোভ ও হিংসার ঘটনা ঘটছে সেদেশে৷ পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে এখনও পর্যন্ত পাঁচ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আর এই পরিস্থিতির মাঝেই কেনিয়ায় বসবাসকারী ভারতীয় নাগরিকদের জন্য সতর্কতা (Advisory for Indian Citizens) জারি করল দূতাবাস৷ খুব প্রয়োজন ছাড়া নাগরিকদের বাইরে না-বেরনোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় দূতাবাসের তরফে৷  

    আগুন জ্বলল সংসদের একাংশে (Kenya tax hike protests)

    আকাশছোঁয়া মূল্যবৃদ্ধি। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বেকারত্ব। সম্প্রতি সেদেশে রুটির উপর ১৬ শতাংশ ও মোটর গাড়ির উপর ২.৫ শতাংশ কর আরোপ করেছে সরকার। প্রধান খাদ্য রুটির এই অস্বাভাবিক দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে গত কয়েকদিন ধরেই রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছিলেন প্রচুর মানুষ। কিন্তু মঙ্গলবার কার্যত বিস্ফোরণ ঘটে। জ্বলে ওঠে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া। রণক্ষেত্রের (Kenya tax hike protests) চেহারা নেয় কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবি। জানা গিয়েছে বিক্ষোভকারীদের একটি বড় দল দেশের সংসদে ঢুকে, আগুন ধরিয়ে দেন সংসদের একাংশে। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিক্ষোভকারীদের আটকাতে জলকামান এবং কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে পুলিশ। কিন্তু তাতেও বিক্ষোভকারীদের আটাকাতে পারেনি। এরপরেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে বিক্ষোভকারী পাঁচ জনের মৃত্যু ঘটে। পাশাপাশি আহতও হয়েছেন অনেকে। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। জানা গিয়েছে পুলিশের গুলি চালানোর পর পার্লামেন্ট থেকে বিক্ষোভকারীরা বেরিয়ে গেলেও রাস্তায় গিয়ে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। 
    অন্যদিকে নাইরোবিতে বিক্ষোভকারীদের উপর কাঁদানে গ্যাসের গোলা ছোঁড়ার সময় আহত হয়েছেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সৎ বোন আউমা ওবামাও। তিনি জানান, কাঁদানে গ্যাসের গোলার আঘাত লাগার পর থেকে উনি চোখ খুলতে পারছেন না। তিনি জানিয়েছেন, শান্তিপূর্ণভাবে শুধুমাত্র পতাকা ও ব্যানর হাতে প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়েছিল। সেই মিছিলে তিনিও সামিল হন। কিন্তু আচমকাই সেই মিছিলের উপর কাঁদানে গ্যাস ছোঁড়া হয়। 

    ভারতীয়দের সতর্ক করল দূতাবাস (Advisory for Indian Citizens) 

    এমত অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে (Kenya tax hike protests) কেনিয়ায় ভারতীয় দূতাবাসের তরফে এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করা হয়েছে৷ সেখানে বলা হয়েছে, “বর্তমান উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কেনিয়ার সমস্ত ভারতীয়কে সতর্কতা অবলম্বন করার কথা বলা হচ্ছে৷ খুব প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না-বেরনো এবং পরিস্থিতির উন্নতি না-হওয়া পর্যন্ত বিক্ষোভ ও হিংসা কবলিত এলাকাগুলি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে৷” পাশাপাশি নিজের এলাকার পরিস্থিতি জানতে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম, ওয়েবসাইটে ও সোশাল মিডিয়ায় চোখ রাখার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে ভারতীয় দূতাবাসের তরফে।

    আরও পড়ুন: সত্যি হল জল্পনা! লোকসভায় বিরোধী দলনেতা হলেন রাহুল গান্ধী

    মূল্যবৃদ্ধির কারন 

    করোনার পর থেকেই কেনিয়ার অর্থনীতি ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়াও ইউক্রেন যুদ্ধ, টানা দুবছর খরা, মুদ্রার দাম পড়ে যাওয়া— এ রকম নানা সমস্যায় জর্জরিত দেশের অর্থনীতি। আর তার প্রভাব যেমন পড়েছে দেশের রাজকোষে, তেমনই সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনেও। বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে হুহু করে। তার উপর মে মাসেই দেশে অতিবৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। মারা যান অনেকেই। এ রকম অবস্থায় সরকারের কর বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত দেশের মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Maruti Making: প্রসঙ্গ মারুতি তৈরি, কংগ্রেসের আরও একটি কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস

    Maruti Making: প্রসঙ্গ মারুতি তৈরি, কংগ্রেসের আরও একটি কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর মা দেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি কেউই নন। তা সত্ত্বেও প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ছেলে সঞ্জয় প্রশাসনে হয়ে উঠেছিলেন দু’নম্বর ব্যক্তিত্ব। অন্তত বিরোধীদের দাবি তা-ই (Maruti Making)। স্রেফ ইন্দিরার ছেলে হওয়ায় যুব কংগ্রেসের প্রধানের ভূমিকায় চলে গিয়েছিলেন তিনি। ইন্দিরাই দেশে জারি করেছিলেন ২১ মাসের জরুরি অবস্থা। বেছে বেছে বিরোধীদের জেলে পুরে ছিলেন। কংগ্রেসের মধ্যেও যাঁরা জরুরি অবস্থার বিরোধিতা করেছিলেন, তাঁদেরও রেহাই দেননি ‘স্বৈরাচারী’ (বিরোধীরা অন্তত তেমনই বলেন) ইন্দিরা।

    সঞ্জয় গান্ধী

    রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, সরকারের অংশ না হয়েও, বকলমে সরকার পরিচালনা করতেন সঞ্জয়। মায়ের হাতে দেশের চূড়ান্ত ক্ষমতার রশি থাকায় আখের গুছিয়ে নিতে উদ্যোগী হন সঞ্জয়। ইন্টারমিডিয়েট (১০+২) যোগ্যতায় যেখানে ছোটখাট কোনও কোম্পানিতে চাকরি হওয়ার কথা, সেখানে সঞ্জয় চেয়েছিলেন অটোমোবাইল কারখানার মালিক হতে (Maruti Making)। গান্ধী পরিবারের এক বন্ধুর মারফত রোলসের লন্ডন প্ল্যান্টে সঞ্জয়ের তিন বছরের শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করার ব্যবস্থা হয়। বছর দুয়েক পরেই ভারতে ফিরে আসেন ইন্দিরা-পুত্র। দেশে ফিরে সঞ্জয় যোগাযোগ করেন মেকানিক অর্জুন দাসের সঙ্গে। ইনিই হয়েছিলেন সঞ্জয়ের প্রাথমিক সহযোগী। দিল্লির সমস্ত চোরবাজার ছিল এঁর নখদর্পণে। সঞ্জয় এবং অর্জুনের যৌথ উদ্যোগে দ্রুত একটি গাড়ির প্রোটোটাইপ তৈরি করা হয়েছিল।

    লাইসেন্স দিয়েছিলেন ইন্দিরা স্বয়ং!

    ১৯৬৮ সালে আরও অনেকগুলি কোম্পানির সঙ্গে দরপত্র দেয় সঞ্জয়ের কোম্পানিও। সঞ্জয়ের প্রস্তাব ছিল আইএনআর ৬০০০ এর ইউনিট মূল্যে একটি গাড়ি তৈরি করা। সঞ্চয়কে এই গাড়ি তৈরির লাইসেন্স দিয়েছিলেন ইন্দিরা স্বয়ং। তার আগেই অবশ্য ইন্দিরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল লাইসেন্সিং কমিটির সভাপতিত্ব গ্রহণ করেছিলেন। ঘটনাটিকে বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজয়েপী ‘নগ্ন দুর্নীতি’ বলে অভিহিত করেছিলেন।

    ১৯৭১ সালের অগাস্ট মাসে প্রতিষ্ঠিত হয় মারুতি মোটরস লিমিটেড। এর প্রথম ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়েছিলেন সঞ্জয়। মারুতি কারখানা স্থাপনের জন্য গুরগাঁওয়ে ২৯৭ একর জমি অধিগ্রহণ করেছিলেন। প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছিল, হাজার আটেক টাকা মূল্যের দেশীয় গাড়ি তৈরি করা হবে এই কারখানায়। এর আগেই অবশ্য মারুতিকে ৫০ হাজারটি কম দামের গাড়ি তৈরির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল।

    আর পড়ুন: ক্রমাগত হারের ধাক্কায় রাজনীতিতে থেকে বিদায় নিলেন বাইচুং

    জানা গিয়েছে, দিল্লি-জয়পুর হাইওয়েতে যে জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল, সেই জমি কৃষি জমি নয় বলে দাবি করা হয়েছিল। যদিও পরে দেখা যায়, অধিগৃহীত জমির ৯০ শতাংশ অংশেই সেচের ব্যবস্থা ছিল। এলাকায় একটি এয়ারফোর্স গোলাবারুদ ডাম্প এবং এয়ারফিল্ড ছিল। প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে সেসবই সরানো হয়। জমি অধিগ্রহণ করতে গিয়ে যে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল, তাও যৎসামান্য। একর প্রতি জমির মালিকদের ১২ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছিল।

    এমডি হিসেবে সঞ্জয় মারুতি লিমিটেডে (Maruti Making) দশ টাকার দশটি শেয়ার কিনেছিলেন। তাঁর বিনিয়োগের পরিমাণ ১০০ টাকা। দেশজুড়ে ৭৫ জন ডিলার নিয়োগ করে সঞ্জয়ের কোম্পানি। ডিলারশিপ ফি বাবদ আদায় করা হয় ২১৮ কোটি টাকা। সময়ে গাড়ি সরবরাহ না করায় প্রতিবাদ করেছিলেন কয়েকজন ডিলার। জরুরি অবস্থার সময় মিসা আইনে গ্রেফতার করা হয় তাঁদের। ১৯৭৭ সালে প্রথম গাড়ি লঞ্চ করছিল সঞ্জয়ের কোম্পানি। পরে এমটিএসের সহযোগী সংস্থা হিসেবে চালু হয় মারুতি হেভি ভেহিক্যালস (পি)। এই সংস্থা ১৬ লাখ এমএইচভি পারকিন্স ও ফোর্ড ইঞ্জিন আমদানি করেছিল। তাদের সঙ্গে পুরানো রোলারগুলিকে সংস্কার করে। পরে সেগুলিকে নতুন হিসেবে বিক্রি করে বলে অভিযোগ।

    অকালে প্রয়াত হন সঞ্জয়। তবে সেই স্বল্প জীবনে তিনি ভারতে রেখে গিয়েছেন কেলেঙ্কারির কালো দাগ (Maruti Making)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indias-emerging: বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজারে উদীয়মান ভারত

    Indias-emerging: বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজারে উদীয়মান ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল (Indias-emerging) দেশ ভারত। যাত্রী পরিষেবায় বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজারে উঠে এসেছে ভারত। এখন চিন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো বৃহত্তম বিমান চলাচল বাজারের সাথে প্রতিযোগিতা করছে ভারত। আসুন আমরা দেখে নিই ভারতের বিমান চলাচলের যাত্রী বাজারের বর্তমান অবস্থা, মূল বৃদ্ধির চালক এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা কেমন।

    ডোমেস্টিক এভিয়েশন ক্যাপাসিটি দ্বিগুণ (Indias-emerging)

    ওএজি (OAG) ডেটার উপর ভিত্তি করে সাম্প্রতিক বিশ্লেষণ প্রকাশ করায় জানা গিয়েছে যে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিমান চালানোর ক্ষমতা গত এক দশকে দ্বিগুণ (Indias-emerging) হয়েছে। এপ্রিল ২০১৪ সালে এই ক্ষমতা ছিল ৭.৯ মিলিয়ন, যা এপ্রিল ২০২৪ নাগাদ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৫.৫ মিলিয়ন। বেসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া জানুয়ারিতে উল্লেখ করেছেন যে এই সংখ্যাটি আবার দ্বিগুণ হয়ে আগামী ছয় বছরের শেষ নাগাদ অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০০ মিলিয়নে উন্নীত হবে। বর্তমানে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজার হিসাবে উঠে আসছে। অথচ গত এক দশক আগে ভারতের স্থান ছিল পঞ্চম।

    ব্রাজিল-ইন্দোনেশিয়াকে অতিক্রম করে গিয়েছে

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, ব্রাজিল এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো অন্যান্য দেশীয় বিমান চলাচলের বাজারের সাথে গত দশ বছরে ভারতের বৃদ্ধির (Indias-emerging) তুলনা করা হয়েছে। গত দশ বছর আগে ৮ মিলিয়ন আসন সহ এই দেশগুলির মধ্যে ভারতের সবচেয়ে ছোট বাজার ছিল। আজ, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজার হিসাবে রয়ে গেছে, তখন ভারত, ব্রাজিল এবং ইন্দোনেশিয়াকে অতিক্রম করে গিয়েছে। ২০২৪ সালের এপ্রিলের মধ্যে ১৫.৬ মিলিয়ন আসনের ক্ষমতা সহ তৃতীয় বৃহত্তম দেশীয় বাজার হিসাবে ভারত তার অবস্থানে পৌঁছে গিয়েছে। গত এক দশকে ভারতের বৃদ্ধির হার বার্ষিক গড় ৬.৯%। যেখানে চীনের ৬.৩% এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২.৪%। ফলে ভারত অনেক এগিয়ে।

    মূল বৃদ্ধির চালক কী?

    বাণিজ্য বিষয়ে বিশ্লেষকরা ২০১৪ সাল থেকে এভিয়েশন সেক্টরে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনগুলি উল্লেখ করেছেন। যার মধ্যে মূল্য ক্যাপ অপসারণের মতো উন্নতি, যা প্রতিযোগিতামূলক গতিশীলতার (Indias-emerging) দিকগুলিকে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। একই ভাবে বিমান ভ্রমণের বিকল্পগুলিতে পরিষেবা বৃদ্ধি করেছে৷ গত এক দশকে তার বাজারের অংশীদারিত্ব ৩২% থেকে বেড়ে ৬২% হয়েছে৷ ইন্ডিগো-র পরে, এয়ার ইন্ডিয়া হল অভ্যন্তরীণ বাজারে দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমান সংস্থা। তাদের অংশীদারিত্ব ২৮%৷ একসাথে, এই দুটি এয়ারলাইন্স এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারের ৯০% আসন নিয়ন্ত্রণ করেছে।

    আরও পড়ুনঃ স্পিকার পদে ভোটাভুটি আজ, জয় নিশ্চিত বিড়লার, অতীতে তিনবার এই পদে নির্বাচন হয়েছে

    ৯৮০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের পরিকল্পনার

    সরকার দীর্ঘমেয়াদী কাঠামো উন্নয়নে তার আর্থিক প্রতিশ্রুতি পূরণে কাজ করে চলছে। এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (এএআই) এবং অন্যান্য বিমানবন্দর উন্নয়নে আগামী পাঁচ বছরে আনুমানিক ৯৮০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের পরিকল্পনার রূপরেখা ঠিক করেছে। ২০২৩-২৪-এর কেন্দ্রীয় বাজেটে বেসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক ৩২২৪.৬৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে বিমান পরিকাঠামোর সম্প্রসারণ এবং জাতীয় স্তরে সংযোগ বাড়াতে। অভ্যন্তরীণ বাজারে পরিসেবা প্রদানকারী পরিচালন রুটের সংখ্যা ২০১৪ সালের এপ্রিলে ২১৫ থেকে বেড়ে ২০২৪ সালের এপ্রিলে ৫৪০-তে উন্নীত (Indias-emerging) হয়েছে। সরকারের লক্ষ্য ১০০০টি উড়ান রুট পরিচালনা করা। একই ভাবে ১০০টি অনুন্নত বিমানবন্দরগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করতে উদ্যোগী হয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: সত্যি হল জল্পনা! লোকসভায় বিরোধী দলনেতা হলেন রাহুল গান্ধী

    Rahul Gandhi: সত্যি হল জল্পনা! লোকসভায় বিরোধী দলনেতা হলেন রাহুল গান্ধী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে জল্পনা সত্যি করে এবারের লোকসভায় বিরোধী দলনেতা নিযুক্ত হলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। মঙ্গলবার কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কে একথা জানালেন সি বেণুগোপাল। এদিন নয়াদিল্লিতে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাড়িতে ইন্ডিয়া ব্লকের নেতাদের নিয়ে বৈঠক হয়। সেখানেই রাহুল গান্ধীকে বিরোধী দলনেতা (Leader of Opposition) করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে পরপর দুবার লোকসভা ভোটে ন্যূনতম ১০ শতাংশ আসনও কংগ্রেসের অধরা ছিল। ফলে লোকসভার বিরোধী দলের মর্যাদা পায়নি কংগ্রেস। তবে এবারের ছবিটা উল্টো। 

    লোকসভায় একাই ৯৯টি আসনে জয়লাভ কংগ্রেসের 

    ২০২৪-এর লোকসভা ভোটে কংগ্রেস একাই ৯৯টি আসনে জয়লাভ করেছে। ইন্ডি জোটে যে সব দল রয়েছে তাদের মধ্যে কংগ্রেসই সর্বাধিক আসনে জিতেছে। স্বাভাবিকভাবেই বিরোধী শিবিরে এবার তাদের জোরও বেশি হওয়ার কথা, এমনই বলছে রাজনৈতিক মহল। তাছাড়া লোকসভা বিরোধী দলনেতার পদ পাওয়ার জন্য একটি রাজনৈতিক দলের ৫৫টির বেশি আসনে জয়লাভের প্রয়োজন। এই পরিস্থিতিতে রাহুলের (Rahul Gandhi) লোকসভা বিরোধী দলনেতা (Leader of Opposition) পদে নিয়োগ খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে কারণ হচ্ছে। কারণ, বুধবার লোকসভার স্পিকার পদে নির্বাচন। ইতিমধ্যেই স্পিকার পদ নিতে বিস্তর প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়ে গেছে শাসক ও বিরোধী শিবিরের।  

    আরও পড়ুন: স্পিকার পদে ভোটাভুটি আজ, জয় নিশ্চিত বিড়লার, অতীতে তিনবার এই পদে নির্বাচন হয়েছে

    ইন্ডি জোটের সর্বসম্মতিতেই বিরোধী দলনেতা নির্বাচন

    উল্লেখ্য, ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকে রাহুল গান্ধীকেই (Rahul Gandhi) বিরোধী দলনেতার করার দাবি তুলেছিলেন কংগ্রেস সাংসদরা। এমনকী, এই মর্মে প্রস্তাবও পাস করা হয় দলের বর্ধিত কর্মসমিতির বৈঠকে। এ প্রসঙ্গে বেনুগোপাল বলেছেন, “সিপিপি চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী প্রোটেম স্পিকার ভর্তৃহরি মাহতাবকে একটি চিঠি লিখে লোকসভার বিরোধী দলনেতা (Leader of Opposition) হিসাবে রাহুল গান্ধীকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। অন্যান্য পদাধিকারীদের বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।” এরপরে এদিন অধিবেশনের শেষদিকে রাহুলের নাম বিরোধী দলনেতা হিসেবে ঘোষণা করেন প্রোটেম স্পিকার ভর্তৃহরি মহতাব। জানা গিয়েছে ইন্ডি জোটের সর্বসম্মতিতেই রাহুলকে বিরোধী দলনেতা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।  
    প্রসঙ্গত, এবছর কেরলের ওয়ানাড থেকে ফের সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন রাহুল (Rahul Gandhi)। আবার সোনিয়া গান্ধীর ছেড়ে যাওয়া রায়বরেলিতেও রেকর্ড  ৪ লাখ ৪২ হাজারের বেশি ভোটে হারিয়ে দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশ যোগী আদিত্যনাথের মন্ত্রিসভার সদস্য দীনেশ প্রতাপ সিংকেও। পরে অবশ্য নিয়মাফিক ওয়ানাড কেন্দ্রটি ছেড়ে দিতে হয় তাঁকে। ওই কেন্দ্রে উপনির্বাচনী কংগ্রেস প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Modi Russia Visit: ফের মোদির রাশিয়া সফর, থামবে কি ইউক্রেন যুদ্ধ?

    Modi Russia Visit: ফের মোদির রাশিয়া সফর, থামবে কি ইউক্রেন যুদ্ধ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুলাই মাসে রাশিয়া সফরে যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংবাদ সংস্থার রয়টার্স সূত্রে খবর ভারত এবং রাশিয়া দু’পক্ষই প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর মস্কো (Modi Russia Visit) শহরের জন্য তৈরি হচ্ছে। রাশিয়ার জাতীয় সংবাদ সংস্থা তাসের তরফেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মস্কো সফরের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

    মোদির রাশিয়া সফরের গুরুত্ব (Modi Russia Visit)

    কূটনৈতিক সূত্র উল্লেখ করে সংবাদ সংস্থা তাস জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই (Modi Russia Visit) সফর জুলাই মাসে হতে পারে। সে দেশের রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভূরাজনীতি, কূটনীতি, দুপক্ষের বাণিজ্যিক সহযোগ এবং সামরিক বিষয়ে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হতে পারে। প্রসঙ্গত মার্চ মাসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে রাশিয়া সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। এরপর মে মাসে পঞ্চম বার রাষ্ট্রপতি পদে শপথ নেন পুতিন। অন্যদিকে জুন মাসে তৃতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসেছেন নরেন্দ্র মোদি। তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি পুতিন। রাশিয়ার তরফে আধিকারিক বিবৃতি জারি করা হয়েছিল। যদি এই সফর বাস্তবায়িত হয় তাহলে রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের পর এটিই হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রথম সফর। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভাল ২০২১ সালে ভ্লাদিমির পুতিন নয়া দিল্লিতে ইন্দো-রাশিয়া সামিটে এসেছিলেন। যা বিগত দু বছরে হয়নি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পুতিনের সঙ্গে শেষ বার দেখা করেছিলেন ২০২২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। তখন সাংহাই কর্পোরেশন অর্গানাইজেশন এর সামিট আয়োজিত হয়েছিল উজবেকিস্তানের সমরকান্দে। সে সময় তিনি পুতিনকে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর জন্য কথাবার্তা এবং কূটনীতির আশ্রয় নিতে বলেছিলেন।  

    কূটনীতিতে স্বাবলম্বী ভারত

    একটা সময় ছিল যখন ভারত পুরোপুরি রাশিয়ার দিকে ছিল। সমরাস্ত্র হোক বা কূটনীতি, ভারত অনেকটাই রাশিয়া নির্ভর ছিল। কিন্তু এখন আমেরিকার সঙ্গেও নৈকট্য বেড়েছে ভারতের। আমেরিকার কাছ থেকেও সমরাস্ত্র কিনছে ভারত। অন্যদিকে ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশের কাছ থেকেও যুদ্ধাস্ত্র কেনা হচ্ছে ভারতীয় সেনার জন্য। তবুও রাশিয়ার সরাসরি সমালোচনা কিংবা রাশিয়ার বিরুদ্ধে আচরণ করার নীতি নেয়নি ভারত। বরং প্রয়োজনীয় যুদ্ধাস্ত্র এখনও রাশিয়ার কাছ থেকে কেনা হচ্ছে। আমেরিকার চোখ রাঙ্গানি সত্ত্বেও ভারত রাশিয়ার কাছ থেকে এস ৪০০

    আরও পড়ুন: ইন্ডি জোটে ফাটল, স্পিকার নির্বাচনে একতরফা প্রার্থী দিয়েছে কংগ্রেস, ক্ষুব্ধ তৃণমূল

    কিনেছে । এমনকি বহু মিসাইল ও রাইফেল এখনও রাশিয়া ভারতকে নিয়মিত সরবরাহ করে। ইউরোপ এবং আমেরিকার বাঁকা চোখ সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে নিয়মিত তেল কিনেছে ভারত। তা সত্ত্বেও মনে করা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর (Modi Russia Visit) আসন্ন সফরে রাশিয়াকে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর পরামর্শ দিতে পারেন।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Speaker: ইন্ডি জোটে ফাটল, স্পিকার নির্বাচনে একতরফা প্রার্থী দিয়েছে কংগ্রেস, ক্ষুব্ধ তৃণমূল

    Lok Sabha Speaker: ইন্ডি জোটে ফাটল, স্পিকার নির্বাচনে একতরফা প্রার্থী দিয়েছে কংগ্রেস, ক্ষুব্ধ তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্পিকার নির্বাচনে (Lok Sabha Speaker) একতরফা সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস, ঠিক এমনটাই অভিযোগ জানিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। মঙ্গলবার লোকসভার স্পিকারের মনোনয়ন নিয়ে ইন্ডিজোটের মধ্যে ফের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। স্পিকার নির্বাচন নিয়ে এনডিএ বিরোধীদের সমর্থন চাইলে, কংগ্রেস শর্ত দেয় ডেপুটি স্পিকার পদ দিতে হবে তাদের। কিন্তু শাসক শিবিরের উত্তর না মেলায় কংগ্রেস একক ভাবে স্পিকারের পদে নির্বাচনের জন্য প্রার্থী দেয়। আর এই নিয়ে তৃণমূলের হয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ফলে বিরোধী শিবির ইন্ডি জোটে ফাটল স্পষ্ট।

    কী বললেন অভিষেক (Lok Sabha Speaker)?

    মঙ্গলবার লোকসভার স্পিকার (Lok Sabha Speaker) পদে মনোনয়ন নিয়ে, ইন্ডিজোটের শরীকদের মধ্যে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “কংগ্রেসের পক্ষ থেকে সাংসদ কে. সুরেশকে স্পিকার পদের জন্য মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কোনও আলোচনা করা হয়নি। অত্যন্ত দুর্ভাগ্য জনক। বলতে বাধ্য হয়েছি এই সিদ্ধান্ত এক তরফা ভাবে নেওয়া হয়েছে।” এই কথা বলার পর অভিষেককে, রাহুল গান্ধীর সঙ্গে একান্তে কথা বলতে দেখা গিয়েছে। কিন্তু রাহুল কোনও পাল্টা উত্তর দেননি। তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, বিষয় নিয়ে তৃণমূলের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সঞ্চার হয়েছে। তৃণমূল বৈঠকে বসেছে এবং দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও কথা হবে।

    কংগ্রেসের প্রার্থী পদের আপত্তি

    লোকসভার ডেপুটি স্পিকার (Lok Sabha Speaker) চেয়েছিল কংগ্রেস। কিন্তু এনডিএ মানতে নারাজ ছিল। আর এই জন্য এনডিএ-র মনোনীত স্পিকারকে স্বীকার করেনি ইন্ডিজোট। তখনও পর্যন্ত কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের মতান্তর হয়নি। কিন্তু আচমকা কংগ্রেস স্পিকারে পদের জন্য আলাদা করে প্রার্থী দেওয়ায় বিরোধ বাধে। এরপর শুরু হয় তৃণমূলের ক্ষোভ প্রকাশ।

    আরও পড়ুনঃ উত্তরপাড়ায় দীর্ঘ দিন দেখা নেই তৃণমূল বিধায়কের, চর্চায় কাঞ্চন মল্লিক

    স্পিকার নিয়ে রাহুলের বক্তব্য

    কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেছেন, “আমাদের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকাজির সঙ্গে রাজনাথ সিং কথা বলতে এসেছিলেন। বিরোধীদের শর্ত শোনার পর এই বিষয়ে কোনও সমাধানে পৌঁছানো যায়নি। এই বিষয়ে আর কোনও ফোন বিজেপির পক্ষ থেকে আসেনি।” পাল্টা রাজনাথ সিং অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এনডিএ-র পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, স্পিকার (Lok Sabha Speaker) নির্বাচনের পর ডেপুটি স্পিকার নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু কংগ্রেস তাতে রাজি হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rath Yatra 2024: ভক্তদের জন্য সুখবর! এবছর দুবার রথের দড়িতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন পূণ্যার্থীরা

    Rath Yatra 2024: ভক্তদের জন্য সুখবর! এবছর দুবার রথের দড়িতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন পূণ্যার্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রথযাত্রা মানেই বাঙালির দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু। এই দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় খুঁটি পুজো। আর এবারের রথ বাঙালীর কাছে আরও বেশি আকর্ষণীয় হতে চলেছে। কারন এবছর রথের তিথি পড়েছে দুদিন। আগামী ৭ জুলাই, রবিবার পড়ছে জগন্নাথ রথযাত্রা। আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে এই শুভ সময় পড়ছে। জানা গিয়েছে ৭ জুলাই ভোর ৪ টা ২৬ মিনিট থেকে এই আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথি শুরু হচ্ছে। আর দ্বিতীয়া তিথি শেষ হচ্ছে ৮ জুলাই সোমবার ভোর ৪ টে ৫৯ মিনিটে। 

    রথযাত্রার নিয়মাবলী

    সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ৭ জুলাই রথযাত্রার ভোররাত ২টো নাগাদ মঙ্গলারতি হবে জগন্নাথ মন্দিরে। এরপর ভোর ৪টে তে হবে নেত্র বন্দোপনা। সকাল ১১টায় হবে রথ প্রতিষ্ঠা। পহন্দি প্রথা পালিত হবে ওইদিন দুপুর ১টা বেজে ১০ মিনিটে। এরপর বিকেল ৪টের সময় ছেরাপহরা হবে। ৫টা থেকে শুরু হবে রথযাত্রা। ওই সময় থেকেই রথের রশিতে টান দেওয়ার সুযোগ পাবেন ভক্তরা। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে রথযাত্রার ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ৬ জুলাই পালিত হবে রথঅঙ্গনমালা বিজে। নবযৌবন দর্শন, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা পালিত হবে ৭ জুলাই। ওইদিন কিছুটা দূরত্ব পর্যন্ত টানা হবে জগন্নাথদেব, বলরাম এবং দেবী সুভদ্রার রথ। এর পরদিন অর্থাৎ ৮ জুলাই গুণ্ডিচা মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হবে তিন ভগবানকে। অর্থাৎ পরপর দুদিন ভক্তরা সুযোগ পাবেন পবিত্র রথের দড়ি স্পর্শ করার। প্রায় ৫৩ বছর পর রথযাত্রায় এই সুবর্ণ সুযোগ পাচ্ছেন পুণ্যার্থীরা।    

    আরও পড়ুন: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    ছত্তিশা নিযোগের মন্তব্য 

    এবারের রথযাত্রা প্রসঙ্গে সোমবার শ্রীমন্দিরের ছত্তিশা নিযোগ বৈঠকে জানিয়েছেন, এ বছরের রথযাত্রা অনেকটা অভিনব। তাই ১৯৭১ সালের মহোৎসবের সূচিই এবার অনুসরণ করা হবে জগন্নাথধামে। এদিন দ্বৈতাপতি সেবায়েত বিনায়ক দশমহাপাত্র জানিয়েছেন, ৫৩ বছর পর নবযৌবন দর্শন, নেত্র উৎসব এবং রথযাত্রা একইদিনে পড়েছে। তিনি বলেন, ‘এ বছর নবযৌবন এবং রথযাত্রা একইদিনে পড়ায় সেবায়েতরা শৃঙ্গার সেবা, নেত্র উৎসবের সময় কম পাবেন। এবার আর নবযৌবন দর্শন হবে না।’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Artificial Colour: কাবাব এবং মাছে রঙ মেশানোয় নিষাধাজ্ঞা কর্ণাটক সরকারের

    Artificial Colour: কাবাব এবং মাছে রঙ মেশানোয় নিষাধাজ্ঞা কর্ণাটক সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খাবারে কৃত্রিম রং মেশানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি করল কর্ণাটক সরকার। কাবাব এবং মাছের বিভিন্ন পদে কৃত্রিম রং (Artificial Colour) মেশানোর ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। কিছুদিন আগেই সরকারের তরফে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে খাবারের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। তাতে মেশানো রং খুবই নিম্নমানের বলে পাওয়া যায়।

    কাবাবে রঙ মেশানোয় নিষেধাজ্ঞা

    কর্নাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী দিনেশ গুণ্ডু রাও বলেন, “মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। নিম্নমানের রঙের জেরে মানব দেহে কী ক্ষতি হয় তা খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ ফুড সেফটি বিভাগের কমিশনারকে এ বিষয়ে তদন্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।” জানা গিয়েছে কর্নাটকের ফুড সেফটি বিভাগের তরফে ৩৯ টি কাবাবের নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং রাজ্যের ল্যাবরেটরীতে পাঠানো হয়। এর মধ্যে সব কটি নমুনা খাদ্যের অযোগ্য বলে গণ্য করা হয়। মেশানো (Artificial Colour) রঙ বিশেষ করে সানসেট য়েলো এবং কার্মোইসাইন স্বাস্থ্যের জন্য চরম ক্ষতিকর বলে গণ্য করা হয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

    খাবারে রঙ মেশালে যাবজ্জীবন জেল

    কর্ণাটক সরকারের তরফে জানা হয়েছে নতুন আইনের ফলে কাবাব বা মাছের পদে কৃত্রিম রং (Artificial Colour) মেশানে হলে কমপক্ষে ৭ বছরের জেল, এমনকি সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন জেল হতে পারে। একই সঙ্গে ১০ লক্ষ টাকা জরিমানা সহ সংস্থার লাইসেন্স বাতিল করা হবে। জানা গিয়েছে, নিষেধাজ্ঞার আগেও রাজ্যে ফুড সেফটি এন্ড স্ট্যান্ডার্ডস অ্যাক্ট ছিল। যে নমুনা গুলি সংগ্রহ

    আরও পড়ুন: ধর্মের ভিত্তিতে ভোটদান! লোকসভা ভোটে বিরাট ভূমিকায় মুসলিম ভোটারেরা

    করা হয়েছিল তা ওই অ্যাক্টের আওতায়ও খাদ্যের অযোগ্য বলে গণ্য হয়। ফুড সেফটি অ্যাক্ট-এর আওতায় খাবারের যে কোনও ক্ষতিকারক কৃত্রিম রং মেশানো নিষিদ্ধ ছিল। নতুন নিয়মে কোন রঙ মেশানো যাবে না। তা সত্ত্বেও রাজ্যজুড়ে চলছে খাবারে রং মেশানোর কাজ। মনে করা হয় কাবাব বা অন্য খাবারকে আরও সুন্দর দেখানোর জন্য রং-এর ব্যবহার করা হয়। এর আগে কর্ণাটক সরকার ক্যান্ডি কটন এবং গোভি মাঞ্চুরিয়ানেও রং মেশানো বেআইনি বলে ঘোষণা করেছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India first Solar Festival: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    India first Solar Festival: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যয় কমাতে এ বছরেই দেশে অনুষ্ঠিত হবে সৌর উৎসব!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই প্রথম ভারতের মাটিতে পালন করা হবে সোলার ফেস্টিভ্যাল (India first Solar Festival)। সোমবার ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্স নয়াদিল্লিতে (New Delhi) ঘোষণা করে জানিয়েছে যে, ভারত এই বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রথম আন্তর্জাতিক সৌর উৎসবের আয়োজন করতে চলেছে। মূলত সারা পৃথিবী ব্যাপী চাহিদা মেটাতে এবং জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি সেক্টরকে উন্নত করার লক্ষ্যে নয়াদিল্লিতে আন্তর্জাতিক এই সৌর উৎসব শুরু হবে।   

    বিভিন্ন রাজ্যে সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের প্রস্তাবনা (India first Solar Festival)

    ইতিমধ্যেই ভারত সরকার বেশ কয়েকটি রাজ্যে সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের জন্য বিশাল ভর্তুকিও অফার করছে। জানা গিয়েছে এই সৌর সিস্টেম ইনস্টলেশনের পর প্রতিটি পরিবার তাদের গড় বিদ্যুতের ব্যবহার উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করতে পারবে। দিল্লির (New Delhi) এই সৌর উৎসবে আফ্রিকা মহাদেশ ও পশ্চিমের দেশগুলি সহ এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক, জাতিসংঘ, বিশ্বব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য সংস্থাগুলি আর্থিক সহায়তা দেবে।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলের ‘তোলাবাজি’-তেই বন্ধ হল তারাতলার ব্রিটানিয়া! অভিযোগ বিজেপির  

    কেন এই সিদ্ধান্ত? 

    এ প্রসঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্সের ডিরেক্টর জেনারেল ড: অজয় ​​মাথুর বলেছেন যে, “বিশ্বব্যাপী সবুজ শক্তি সেক্টরের ক্ষমতায়নের সমস্ত সম্ভাবনা অন্বেষণ করার জন্য সমস্ত স্টেকহোল্ডারকে এক প্ল্যাটফর্মে (India first Solar Festival) একত্রিত করার লক্ষ্যে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে। কারণ সৌর বিদ্যুৎ হল দ্রুততম উদীয়মান শক্তিগুলির মধ্যে একটি। ফলে আন্তর্জাতিক সৌর উৎসবের এই অনুষ্ঠানে এলে সকলেরই এই বিষয়ে চিন্তাভাবনা করার সুযোগ তৈরি হবে।  
    জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর বিরূপ প্রভাব এখন বিশ্বজুড়ে দৃশ্যমান। ফলে ভারতের পাশাপাশি জি২০ (G20)-এর মতো আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মগুলি বর্তমানে জীবাশ্ম জ্বালানীর (fossil fuels) উপর নির্ভরতা কমাতে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিতে স্যুইচ করার কথা ভাবছে। 
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share