Tag: news in bengali

news in bengali

  • Weather Update: উত্তরবঙ্গে তিন জেলায় লাল সতর্কতা! দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির দেখা নেই, তীব্র গরমে নাজেহাল

    Weather Update: উত্তরবঙ্গে তিন জেলায় লাল সতর্কতা! দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির দেখা নেই, তীব্র গরমে নাজেহাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ যেখানে বানভাসি, সেখানে দক্ষিণবঙ্গ গরমে নাজেহাল! চাতকের মতো প্রহর গুনছেন মানুষ। ইতিমধ্যে রবিবার উত্তরের তিন জেলায় লাল সর্তকতা জারি করা হয়েছে। পাহাড় লাগোয়া অঞ্চলে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির কথা জানিয়েছে হাওয়া ওফিস (Weather Update)। তবে দক্ষিণবঙ্গে এখনও বর্ষা প্রবেশ করেনি। আগামী মঙ্গলবার থেকে কলকাতায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    উত্তরবঙ্গে সতর্কতা (Weather Update)!

    আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী বৃহস্পতি বার পর্যন্ত উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী বর্ষণ (Weather Update) চলবে। বৃষ্টি হতে পারে ৭ থেকে ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত। তবে কোথাও কোথাও তার চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহারে রবিবার এবং সোমবারে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একই ভাবে দার্জিলিং, কালিম্পঙেও ভারী বৃষ্টির লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদায় সোমবার পর্যন্ত বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত এবং ঝড়ো হাওয়া চলবে। তবে এই তিন জেলায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাষ নেই।

    আরও পড়ুনঃহিংসা খতিয়ে দেখতে রবিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় আসছে বিজেপির প্রতিনিধি দল, কোথায় কোথায় যাবেন?

    দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করেনি

    আলিপুর আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গে এখনও বর্ষা (Weather Update) প্রবেশ করেনি। রবিবার থেকে সব জেলায় বর্ষার আগের অনুকুল পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। বাতাসে জলীয় বাস্পের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে। আজ সকালের পূর্বাভাসে জানা গিয়েছে, দুই ২৪ পরগনা, পূর্ব-পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদবাদে ঝড়বৃষ্টি হওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বৃষ্টি হলেও গরমের অস্বস্তি বজায় থাকবে। মঙ্গলবারের আগে কলকাতায় বৃষ্টির সম্ভাবনা তেমন নেই। মঙ্গলবার থেকে সব জেলায় বৃষ্টি হবে। ঘণ্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। আবার কোথাও কোথাও হাওয়ার বেগ ৪০ থেকে ৫০ কিমি পর্যন্ত হতে পারে। চলতি সপ্তাহের শেষে দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা ঢুকতে পারে। রবিবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৯.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের তুলনায় ২ ডিগ্রি বেশি। অপর দিকে শনিবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৬। যা স্বাভাবিকের তুলনায় ২ ডিগ্রি বেশি।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • K. D. Singh: লগ্নিকারীদের সঙ্গে প্রতারণা! উত্তরপ্রদেশে মামলায় অভিযুক্ত প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ কে ডি সিং

    K. D. Singh: লগ্নিকারীদের সঙ্গে প্রতারণা! উত্তরপ্রদেশে মামলায় অভিযুক্ত প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ কে ডি সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লগ্নিকারীদের সঙ্গে প্রতারণার করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন রাজ্যসভার সাংসদ কে ডি সিং-এর (K. D. Singh) বিরুদ্ধে। মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সেন্ট্রাল বিউরো অফ ইনভেস্টিগেশন। কে ডি সিং ছাড়াও আরও ছয়জনের বিরুদ্ধে উত্তরপ্রদেশের ভাদোহি জেলায় লগ্নিকারীদের ঠকানোর অভিযোগ সামনে এসেছে। অভিযোগ অ্যালকেমিস্ট রিয়েলিটি (Alchemist Reality) এবং অ্যালকেমিস্ট টাউনশিপ লিমিটেডের (Alchemist Township Project) আওতায় ২০০৯ সালে বিনিয়োগ করতে বলা হয়েছিল। এই দুটি কোম্পানিতে যারা বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে। এর আগেও ভুঁইফোড় সংস্থা খুলে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। ইডি তাঁকে গ্রেফতার করেছিল। নতুন মামলায় ফের বিপাকে প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ।

    বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারনার অভিযোগ  (K. D. Singh)

    জানা গিয়েছে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করা অর্থের  ১৮% বার্ষিক রিটার্ন এবং বিনিয়োগের পরিমাণ অনুসারে জমি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ উঠছে হাজারো বিনিয়োগকারীকে না জমি দেওয়া হয়েছে, না তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে। ২০১৮ অবধি বিনিয়োগকারীরা তাঁদের টাকা ফেরত পাওয়ার আশায় ছিলেন। এবছর কোম্পানির (Alchemist) আধিকারিকদের উপর বিনিয়োগকারীরা টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া শুরু করতেই কোম্পানি দফতর গুটিয়ে পালায়, এমনটাই এফআইআরে অভিযোগ করা হয়েছে। কে ডি সিং  (K. D. Singh) ছাড়া আর বাকি ৬ জন অভিযুক্ত কোম্পানির ডিরেক্টর এবং অফিসের আধিকারিক বলে জানা গিয়েছে।

    পশ্চিমবঙ্গেও মামলা রয়েছে কে ডি সিং-এর বিরুদ্ধে  (K. D. Singh)   

    অ্যালকেমিস্ট এর বিরুদ্ধে উত্তরপ্রদেশে মামলা হওয়ার আগে পশ্চিমবঙ্গে একাধিক মামলা রয়েছে (K. D. Singh)  তাঁর বিরুদ্ধে। সারদা রোজভ্যালি ছাড়া অ্যালকেমিস্ট সংস্থাও সেবি’র কালো তালিকাভুক্ত ভুঁইফোড় সংস্থা বলে  চিহ্নিত হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গেও আলকেমিস্টের ফাঁদে পড়ে কয়েক হাজার মানুষ সর্বস্ব খুইয়েছেন। “যে ব্যক্তি চিট ফান্ড খুলে বহু মানুষকে প্রতারণা করেছে বলে অভিযোগ তাঁকেই একদা তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যসভার সাংসদ করেছিল।

    আরও পড়ুন: ভরদুপুরে সিনেমার কায়দায় বেলঘরিয়ায় ব্যবসায়ীর গাড়ি লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি

    সারদা চিটফান্ড সহ অন্যান্য মামলা এখন স্মৃতির অতলে চলে গিয়েছে। নতুন যে মামলা হয়েছে তাতে যেন যারা সাধারণ মানুষকে ঠকিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠছে তাঁদের সঙ্গে যাতে ন্যায় বিচার হয়।” বলছেন বিজেপি মুখপাত্র রাজর্ষি লাহিড়ি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: হিংসা খতিয়ে দেখতে রবিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় আসছে বিজেপির প্রতিনিধি দল, কোথায় কোথায় যাবে জানেন?

    BJP: হিংসা খতিয়ে দেখতে রবিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় আসছে বিজেপির প্রতিনিধি দল, কোথায় কোথায় যাবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসা খতিয়ে দেখতে রবিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় আসছে বিজেপির (BJP) প্রতিনিধি দল। এই দলে রয়েছেন চার বিজেপির প্রবীণ নেতা। তাঁরা তৃণমূল দুষ্কৃতীদের দ্বারা আক্রান্ত একাধিক এলাকায় যাবেন। হিংসায় আক্রান্ত মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন এবং এরপর সর্ব ভারতীয় সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডার কাছে বিশেষ রিপোর্ট তুলে ধরবেন।

    কোথায় কোথায় যাবে দল (BJP)?

    রাজ্যে পুরসভা নির্বাচন, পঞ্চায়েত নির্বাচন, বিধানসভা এবং লোকসভা নির্বাচনে ভোট পরবর্তী হিংসা একটি প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই রাজ্যের মতো বাকি অন্য রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসার চিত্র এরকম আর দেখা যায়নি। রবিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় পৌঁছে বিজেপির প্রতিনিধি দল প্রথমে যাবে মাহেশ্বরী সদনে। সেখানে আশ্রয় নেওয়া ‘ঘর ছাড়া’ এবং ‘আক্রান্ত’দের সঙ্গে কথা বলবেন দলের সদস্যরা। এরপর সোমবার হিংসা কবলিত এলাকা এবং মানুষের জন-জীবন খতিয়ে দেখতে, রাজ্য বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পলের সঙ্গে ডায়মন্ড হারবার, সন্দেশখালি, বাসন্তী ঘুরে দেখবেন সদস্যরা। এরপর দলের সদস্যরা আবার কলকাতায় ফিরে, ওই দিন রাতেই কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। এরপর সেখানে হিংসা কবলিত মানুষের সঙ্গে কথা বলে আবার দিল্লি ফিরে যাবেন।

    বিজেপির দাবি

    লোকসভা নির্বাচনের পর এই রাজ্যে কেবল মাত্র ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনা ঘটেছে। এই হিংসার কারণ বিশ্লেষণ এবং হিংসার পরিমাণ কতটা ভয়াবহ, তা খতিয়ে দেখার জন্য বিজেপি (BJP) এই চার সদস্যের প্রতিনিধি দল পাঠানো হয়েছে। দলের সদস্যদের নির্বাচন করেছেন দলের সর্ব ভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। শনিবার দিল্লির সদর দফতর থেকে এই নিয়ে একটি প্রেস বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে। বিবৃতি থেকে জানা গিয়েছে এই চার সদস্য দলের মধ্যে রয়েছেন, ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব, প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ, উত্তর প্রদেশের প্রাক্তন ডিজিপি তথা রাজ্যসভার সাংসদ ব্রিজলাল এবং মধ্যপ্রদেশের রাজ্যসভার সাংসদ কবিতা পাতিদার। চার সদস্যের এই দল ভোট পরবর্তী হিংসার বিষয়ে শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে রিপোর্ট তুলে দেবেন।

    “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন”, তোপ শুভেন্দুর

    প্রেস বিবৃতির বক্তব্য

    বিজেপি (BJP) এই রাজ্যের হিংসা সম্পর্কে প্রেস বিবৃতি দিয়ে বলেছে, “গোটা দেশে এবার লোকসভা ভোট শান্তিপূর্ণ ভাবে হয়েছে। ২৮টি রাজ্য এবং ৮টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে লোকসভা ভোট ছাড়াও চার রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে। তার মধ্যে কয়েকটিতে ক্ষমতার বদলও হয়েছে। অথচ কোথাও কোনও হিংসাত্মক ঘটনা ঘটেনি। শুধুমাত্র বাংলায় হিংসার ঘটনা অব্যহত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kashi Vishwanath Temple: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    Kashi Vishwanath Temple: এবার কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরেও চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বনাথ দর্শনে আর কষ্ট করতে হবে না। কাশীতে বিশ্বনাথ দর্শন (Kashi Vishwanath Temple) করতে গিয়ে আর পোহাতে হবে না ঝক্কি। ভক্তরা যাতে অনায়াসেই বিশ্বনাথ দর্শন করতে পারেন, সেজন্য চালু হচ্ছে ভার্চুয়াল দর্শন। সম্প্রতি এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি দর্শন হবে ১১ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের। এই দর্শন ব্যবস্থা চালু হলে আর ভক্তদের দীর্ঘক্ষণ ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না লম্বা লাইনে।

    “থ্রি-ডি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি পদ্ধতি (Kashi Vishwanath Temple) 

    বিশ্বনাথের দর্শন করতে শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা উপেক্ষা করে দীর্ঘ লাইনে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকেন হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের সেই কষ্ট লাঘব করতেই নয়া উদ্যোগ মন্দির কর্তৃপক্ষের। তাঁরা জানান, আপাতত ট্রায়াল শুরু হয়েছে। ভক্তদের কাছ থেকে কী প্রতিক্রিয়া মেলে, তা দেখেই এই ব্যবস্থা স্থায়ী করা হবে কিনা, তা ভেবে দেখা হবে। কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার বিশ্বভূষণ মিশ্র বলেন, “থ্রি-ডি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি একটি নয়া পদ্ধতি। দেশের বিভিন্ন মন্দিরে এই পদ্ধতি চালু হয়েছে। উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর এবং মাতা বৈষ্ণোদেবীর মন্দিরেও এই ব্যবস্থা চালু হয়েছে। ওই মন্দিরগুলিকে একটি কোম্পানি থ্রি-ডি প্রযুক্তি দিয়েছে। তারা কাশী বিশ্বনাথ মন্দির কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছিল এখানে ওই ব্যবস্থা চালু করার জন্য।”

    কী বলছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “৫ মে থেকে ৪ জুন পর্যন্ত আমাদের মন্দিরের কর্মীরা এবং পুরোহিতরা এই মুভি দেখেছেন। এই প্রদর্শন ব্যবস্থা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। তার পর জুনের ৪ তারিখ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২৮২ দর্শনার্থী এই মুভি দেখেছেন। যদি পুণ্যার্থীদের পছন্দ হয়, তাহলে বিভিন্ন শর্ত মেনে এনিয়ে চুক্তি করা হবে (Kashi Vishwanath Temple)।” তিনি জানান, এই ব্যবস্থা চালু হলে ভক্তেরা ভগবান শিবের দুর্লভ দৃশ্য দর্শন করতে পারবেন। ১১ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের দুর্লভ দর্শন কেন্দ্রের ফাইভ পার্ট আরতিও দর্শন করতে পারবেন পুণ্যার্থীরা। তিনি বলেন, “উজ্জ্বয়িনীর মহাকালেশ্বর এবং মাতা বৈষ্ণোদেবী মন্দিরের ওই ব্যবস্থা দেখে প্রাণিত হয়েছি আমরা। গ্বয়ালিয়র থেকে আসা পুণ্যার্থী ছবি গুপ্তা বলেন, “এটা একটা ভালো এবং বাস্তব সম্মত অভিজ্ঞতা ছিল। আমার যেন মনে হচ্ছিল, মন্দিরের মধ্যেই বসে রয়েছি আমি। আমি সমস্ত আরতি দেখতে পেয়েছি (Kashi Vishwanath Temple)।”

    আরও পড়ুন: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari Rajbhavan: আক্রান্তদের নিয়ে আজ সন্ধ্যায় ফের রাজভবনে যাচ্ছেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari Rajbhavan: আক্রান্তদের নিয়ে আজ সন্ধ্যায় ফের রাজভবনে যাচ্ছেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট-পরবর্তী হিংসায় আক্রান্তদের নিয়ে রবিবার পুনরায় রাজভবনে (Suvendu Adhikari Rajbhavan) যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সঙ্গে যাবেন ভোট-পরবর্তী হিংসায় শাসক দলের হাতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের একাংশ। শনিবার বিরোধী দলনেতার দফতর সূত্রে রবিবারের কর্মসূচি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল। দ্বিতীয় বারের কর্মসূচিতে পুলিশের ভূমিকা কী থাকে সেদিকে নজর থাকবে সকলের।  

    ফের রাজভবনে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari Rajbhavan)

    এর আগে শুক্রবার ভোট পরবর্তী হিংসায় আক্রান্তদের নিয়ে রাজভবনে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বিরোধী দলনেতা। রাজভবনের সামনে পুলিশের অতি সক্রিয়তার শিকার হন তিনি। রাজভবন অনুমতি দিলেও পুলিশের অনুমতি মেলেনি। যে রাজভবনের গেটে শাসক দলের রাজভবন ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশ বাধা দেয় না, সেই পুলিশকেই দেখা গেল (Suvendu Adhikari Rajbhavan) রাজভবনের অনুমোদিত কর্মসূচিতেই বাধা দিতে। এরপরে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিরোধী দলনেতা। বিচারপতি অমৃতা সিনহা জানিয়ে দেন, রাজভবন অনুমতি দিলে যেতে পারবেন শুভেন্দু অধিকারী।

    আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করার আগহ প্রকাশ রাজ্যপালের  

    শুক্রবার পুলিশের বাধার মুখে পড়েন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari Rajbhavan) এই খবর পৌঁছেছিল রাজ্যপালের কাছেও। খানিক রাতের দিকে রাজ্যপালের (C.V. Anand Bose) তরফে প্রতিক্রিয়া মেলে। তিনি গোটা বিষয়টিতে আশ্চর্য হয়ে যান। শুধু তাই নয় শাসক দলের তরফে রাজ্যজুড়ে যে অত্যাচার চলছে, সে কথা তিনি জানেন বলে স্বীকার করে নেন। সময় পেলে পুনরায় আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। হিংসার জন্য পুলিশের কাছ থেকে ‘অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট’ চেয়ে পাঠাবেন বলে জানান। যদিও রাজ্যপালের পদক্ষেপ যথেষ্ট নয় বলে মত বিজেপি শিবিরের।

    আরও পড়ুন: উত্তরবঙ্গে তৃণমূলের ভরাডুবি! সরকারি পদ গেল সৌরভের, ঘুম ছুটেছে নেতাদের

    তাঁদের মতে, রাজ্যপালের কাছে এই পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য যথেষ্ট ক্ষমতা রয়েছে। তবু রাজ্যপাল আগের তুলনায় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন, একথা মেনে নিচ্ছে বিজেপি শিবির। বিজেপির নেতাদের মন্তব্যে তা পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। রাজ্যপালও কোনও কারণে হয়ত চাপে রয়েছেন বলে মনে করছে গেরুয়া শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: পিএম কিষান প্রকল্পে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিএম কিষান প্রকল্পের ১৭তম ইনস্টলমেন্টে ২০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ১৮ জুন বারাণসীতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। সেখানেই বরাদ্দ করবেন ৯.২৬ কোটি টাকা। কৃষি এবং কৃষক কল্যাণ মন্ত্রকের মন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান বলেন, “তাঁর দুটি মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অগ্রাধিকারের তালিকায় সব সময় রয়েছে কৃষিক্ষেত্র। পুরোপুরি স্বচ্ছতা বজায় রেখে এবং কৃষকদের সম্পর্কে তথ্য যাচাই করেই এই প্রকল্পে টাকা দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পে ৩.০৪ লাখ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। উপকৃত হয়েছেন ১১ কোটিরও বেশি কৃষক। নতুন করে এই যে বরাদ্দ হল, তাতে উপকৃত হবেন আরও বেশি কৃষক।”

    স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে শংসাপত্র প্রদান (PM Modi)

    স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে যে (PM Modi) শংসাপত্র প্রদান করা হবে, সেকথাও জানান চৌহান। তিনি বলেন, “৩০ হাজারেরও বেশি স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। পিএম কিষান প্রকল্পের ১৭তম কিস্তি দেওয়ার পর গোষ্ঠীগুলিকে দেওয়া হবে কৃষি সাক্ষী শংসাপত্র।” চলতি মাসেই তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেন নরেন্দ্র মোদি। তার পরেই ১০ জুন তিনি পিএম কিষান নিধি প্রকল্পে ১৭তম কিস্তি বরাদ্দ করেন। সরকার যে কৃষকদের পাশে রয়েছে, সেই বার্তা দিতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথমে স্বাক্ষর করেন এ সংক্রান্ত ফাইলে।

    পিএম কিষান নিধি প্রকল্প

    উনিশে সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের আগে ফেব্রুয়ারি মাসে দিল্লির তখতে বসেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চালু করেন পিএম কিষান নিধি প্রকল্প। এই প্রকল্পে তিনটে সমান কিস্তিতে কৃষকদের বছরে মোট ৬ হাজার টাকা দেওয়া হয়। সেই টাকা সরাসরি জমা হয় কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। চৌহান বলেন, “দেশজুড়ে ভিডিওর মাধ্যমে ২.৫ কোটি কৃষক এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। দেশের ৭৩২টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র, এক লাখের বেশি প্রাইমারি এগ্রিকালচারাল কো-অপারেটিভ সোস্যাইটি এবং পাঁচ লাখ কমন সার্ভিস সেন্টারও অনলাইনে যোগ দেবে এই অনুষ্ঠানে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    কৃষকদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন।” জানা গিয়েছে, বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেশের ৫০টি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। কথা বলবেন কৃষকদের সঙ্গে। দফতরের বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কে কৃষকদের সচেতনও করবেন তাঁরা। এই সব এলাকার প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কৃষি সাক্ষীদের সার্টিফিকেটও দেবেন তাঁরা। কিষান সম্মেলনের পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যাবেন কাশী বিশ্বনাথ মন্দির দর্শনে। দশাশ্বমেধ ঘাটে দর্শন করবেন গঙ্গা আরতি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Flesh Eating Bacteria: ‘মাংস খেকো’ ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে মৃত্যু ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই!

    Flesh Eating Bacteria: ‘মাংস খেকো’ ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে মৃত্যু ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকেই মৃত্যুর প্রহর গোণা শুরু। কারণ ‘মাংস খেকো’ এই ব্যাকটিরিয়ার (Flesh Eating Bacteria) সংক্রমণে রোগীর মৃত্যু অবশ্যম্ভাবী। জাপানের টোকিও শহরে এই সংক্রমণের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। সংক্রমণ ছড়াচ্ছে দ্রুত। করোনার পর ফের এই ‘মাংস খেকো’ ব্যকটিরিয়ার সংক্রমণে ত্রস্ত বিশ্ব।

    মারণ ব্যাকটিরিয়া (Flesh Eating Bacteria)

    মারণ এই ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে যে রোগ হচ্ছে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় তার নাম স্ট্রেপটোকোককাল টক্সিক শক সিনড্রোম। এই ব্যাকটিরিয়ায় সংক্রমিত রোগী মৃত্যু হচ্ছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই। জাপানের রাজধানী টোকিও শহরে ইতিমধ্যেই খবর মিলেছে ১৪৫ সংক্রমিতের (Flesh Eating Bacteria)। ‘মাংস খেকো’ ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণে যাঁরা সংক্রমিত, তাঁদের সিংহভাগই প্রাপ্ত বয়স্ক, বয়স তিরিশের ঊর্ধ্বে। মৃত্যু হার ৩০ শতাংশের আশপাশে। ২ জুন পর্যন্ত গোটা জাপানে এই রোগে সংক্রমিতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৯৭৭তে। গত বছর এই সংখ্যাটা ছিল ৯৪১ জন।

    রোগের লক্ষণ

    জানা গিয়েছে, শিশুরা এই রোগে সংক্রমিত হলে গলা ব্যথা হবে, গলায় হবে ঘা। খাবার গিলতে পারবে না। গলাও ফুলে যাবে। এর পাশাপাশি হবে জ্বর, হাতে-পায়ে ব্যথা, শরীরের বিভিন্ন জায়গা ফুলে উঠবে, ব্লাড প্রেসার নেমে যাবে দ্রুত। যার জেরে রোগীর শ্বাসকষ্ট শুরু হবে। কাজ করা বন্ধ করে দেবে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ। হতে পারে মৃত্যুও। বিশেষ করে যাঁদের বয়স পঞ্চাশের বেশি, তাঁদের সমস্যাটাও বেশি। টোকিও উইমেন্স মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রমক ব্যাধির অধ্যাপক কেন কিকুচি বলেন, “অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রোগীর মৃত্যু হচ্ছে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই।” তিনি বলেন, “সকাল বেলায় হয়তো রোগী দেখলেন তাঁর পা ফুলতে শুরু করেছে, দুপুরের মধ্যেই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়বে তাঁর হাঁটুতে। এর আটচল্লিশ ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু হচ্ছে রোগীর।”

    আরও পড়ুন: ছত্তিশগড়ের জঙ্গলে যৌথবাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াই, নিহত ৮ মাওবাদী, শহিদ ১ জওয়ান

    প্রাচ্যের জাপানের পাশাপাশি প্রতীচ্যের কয়েকজনও ‘মানুষ খেকো’ এই ব্যাকটিরিয়ায় সংক্রমিত হয়েছেন বলে খবর। ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশনের তরফে প্রকাশিত রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে অন্তত পাঁচজন ইউরোপিয়ান এই রোগে সংক্রমিত হয়েছেন। কোভিড বিধিনিষেধ শিথিল হতেই এই রোগে সংক্রমণের হার বাড়ছে। গবেষকদের অনুমান, চলতি বছরের বাকি ছ’মাসেই জাপানে রোগীর সংখ্যা পৌঁছে যেতে পারে ২ হাজার ৫০০তে। এর মধ্যে মৃত্যু হতে পারে ৩০ শতাংশের (Flesh Eating Bacteria)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kerala BJP: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    Kerala BJP: সংখ্যালঘু কুরিয়েনকে মন্ত্রিসভায় জায়গা দিলেন মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি খ্রিস্টান, সংখ্যালঘু। ঠাঁই হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির তৃতীয় মন্ত্রিসভায়। সংখ্যালঘু জর্জ কুরিয়েনের সঙ্গে আরএসএসের সম্পর্ক নিবিড় (Kerala BJP)। ১৯৮০ সালে কেরলের কোয়েট্টামে পদসঞ্চালন (রুটমার্চ) করে চমকে দিয়েছিল আরএসএস। এই পদ সঞ্চালন কর্মসূচির উদ্যোক্তা ছিলেন মূলত তিনজন খ্রিস্টান। এঁরা হলেন বিজেপি নেতা তথা দলের স্টেট ভাইস প্রেসিডেন্ট ওএম ম্যাথিউ, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ হিস্টরিক্যাল রিসার্চের ডক্টর সিআই আইজ্যাক এবং তরুণ বিজেপি নেতা জর্জ কুরিয়েন।

    সমাজে হয়রানির শিকার হতেন তাঁরা (Kerala BJP)

    কোয়েট্টামের বেসিলিয়স কলেজে পড়াতেন ম্যাথিউ (Kerala BJP)। এখানকারই সিএমএস কলেজে অধ্যাপনা করতেন আইজ্যাক। সেই সময় জর্জ ছিলেন যুব মোর্চার নেতা। আটের দশকে কেউ আরএসএসে যোগ দিলে সমাজ তাঁকে ঘৃণার চোখে দেখতেন। সেই সময়ই কোয়েট্টামের রাস্তায় রুটমার্চ করে চমকে দিয়েছিলেন তিন খ্রিস্টান মুখ। আরএসএসের সঙ্গে এই তিন ব্যক্তির নাড়ির সংযোগ। সমাজের উল্টো স্রোতে হাঁটায় নানা ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁদের। হতে হয়েছিল হয়রানির শিকারও। তার পরেও আরএসএস-সঙ্গ ছাড়েননি এই ত্রয়ী।

    ধীরে ধীরে দানা বেঁধেছে বিজেপির সংগঠন

    ১৯৮২ সালে তৎকালীন আরএসএস নেতা কুম্মানাম রাজশেখরনের নেতৃত্বে নীলাক্কালে যে বিদ্রোহ হয়েছিল, তাতে যোগ দিয়েছিলেন ম্যাথিউ। যার জেরে চার্চের রোষের মুখে পড়েছিলেন এই খ্রিস্টান মানুষটি। খ্রিস্টান হয়েও আরএসএস সঙ্গ করায় আটকে গিয়েছিল তাঁর প্রমোশন। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও কলেজের প্রিন্সিপাল করা হয়নি তাঁকে। দেশপ্রেমিক আইজ্যাক ছিলেন ইতিহাসের প্রতিষ্ঠিত অধ্যাপক। ইতিহাসের যেসব ‘ভুল’ এবং ‘বিকৃত’ তথ্য শেখানো হত ছাত্রছাত্রীদের, সেই ভুল শুধরে সত্য ঘটনা তুলে ধরতেন ছাত্রছাত্রীদের সামনে। বিজেপির কেরলের ভারতীয় বিচার কেন্দ্রের অংশ ছিলেন তিনি। ইউপিএ জমানায় প্রাপ্য সম্মান পাননি এই প্রতিথযশা অধ্যাপক। ২০২৩ সালে তাঁকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    এই দু’জনের তুলনায় বয়সে অনেকটাই ছোট কুরিয়েন। ১৯৮০ সালে বিজেপি গঠিত হওয়ার পর থেকে তিনি রয়েছেন পদ্ম শিবিরের সঙ্গেই। বিজ্ঞানে স্নাতক। গ্র্যাজুয়েশন করেন আইনেও। পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন করেন হিউম্যানিটিজে। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক, সহ সভাপতি, রাজ্য মুখপাত্র, ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ সদস্য, জাতীয় সহ সভাপতি, ভারতীয় জনতা যুবমোর্চার সাধারণ সম্পাদক, সংখ্যালঘু মোর্চার জাতীয় সাধারণ সম্পাদক, ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার সাধারণ সম্পাদক, এডুকেশন সোস্যাইটির সেক্রেটারি এবং ফাইন আর্টসের সেক্রেটারিও ছিলেন তিনি। এহেন কুরিয়েনকেই মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দিয়ে কার্যত সংগঠনের জন্য তাঁর ত্যাগকেই স্বীকৃতি দিলেন (Kerala BJP) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

  • Suvendu Adhikari: “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন”, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন”, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের পর কোচবিহারে একাধিক জায়গায় তৃণমূলের অত্যাচারে বিজেপির কর্মীরা প্রাণের ভয়ে আতঙ্কিত। অপরদিকে জেলায় বিভিন্ন অঞ্চলগুলিতে বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য থেকে শুরু করে সাধারণ কর্মীরাও তৃণমূল দুষ্কৃতীদের সন্ত্রাসের ফলে ঘর ছাড়া হয়ে রয়েছেন। অনেকেই জেলা পার্টি অফিসে আশ্রয় নিয়েছেন। ভোট পরবর্তী পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এবং আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের পাশে থাকার বার্তা দিতে কোচবিহারে এলেন বিরোধী দলনেতার শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। রাজ্য সরকার এবং প্রশাসনের বিরুদ্ধে একাধিক ইস্যুতে তোপ দেগে বলেন, “জেলা শাসক-আইপ্যাক চক্রান্ত করে নিশীথকে হারিয়েছেন।”

    কী বলেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    কোচবিহারে আক্রান্ত নেতা কর্মীদের সাথে দেখা করে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, “আক্রান্ত নিপীড়িত মানুষেরা কেবল মাত্র বিজেপি কর্মী নয়, সকলে সনাতনী রাজবংশী এবং প্রান্তিক এলাকার মানুষ। লোকসভার পর থেকে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা জেলায় জেলায় আক্রমণ করেছে। মানুষের জীবন এবং সম্পত্তিহানি ঘটিয়েছে। আমরা সকল কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁদের উপর হওয়া অত্যাচারের কথা শুনেছি। সকল মানুষকে আইনি সহযোগিতা, প্রয়োজনীয় খাবার এবং থাকার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করছি। বিজেপির কোচবিহার জেলা নেতৃত্ব, প্রাক্তন সাংসদ সহ বিধায়কেরা আক্রান্তদের পাশে রয়েছেন। যতজন আহত হয়েছেন তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত অফিসগুলিকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না। বিডিও, জেলা শাসকদের চিঠি করা হচ্ছে। প্রশাসন যদি কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, তাহলে আমরা আগামী দিনে কোর্টে যাবো। পঞ্চায়েত পরিষেবাকে দ্রুত চালু করতে হবে। আমরা জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার মিনার সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চেয়েছিলাম। কিন্তু তিনি সময় দেননি। হিংসা কবলিত মানুষের জন্য প্রশাসন, তৃণমূল হয়ে এলাকায় কাজ করছে। এই জেলা শাসক তৃণমূলের জেলা সভাপতিতে পরিণত হয়েছেন। এটা খুব খারাপ দিক; রাজ্যের নির্বাচিত বিরোধী দলনেতা, জেলার বিধায়কের সঙ্গে জেলা শাসক হিংসা কবলিত মানুষের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে রাজি হননি।”

    আরও পড়ুনঃ “দলে থেকে যাঁরা অন্য দলের হয়ে ভোট করিয়েছেন তাঁদের তাড়াব”, বিস্ফোরক শতাব্দী

    আর কী বললেন?

    এই হিংসা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করতে গিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিককে জোর করে হারানো হয়েছে। জেলা শাসক, আইপ্যাক এবং তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা গণনায় কারচুপি করে হারিয়েছেন। গণনার আগে ইভিএম বদলে দিয়েছেন জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার মিনা। ১৯ এবং ২০ রাউন্ডের গণনায় চুরি করে তৃণমূলকে জয়ী করেছে। গণনার সময় বিজেপি এজেন্টদের চুলের মুঠি ধরে, বাইরে বের করে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। এই ফলাফল প্রকৃত ফলাফল নয়। আর তাই তৃণমূল এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। আমরা কোর্টে যাবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “দলে থেকে যাঁরা অন্য দলের হয়ে ভোট করিয়েছেন তাঁদের তাড়াব”, বিস্ফোরক শতাব্দী

    Birbhum: “দলে থেকে যাঁরা অন্য দলের হয়ে ভোট করিয়েছেন তাঁদের তাড়াব”, বিস্ফোরক শতাব্দী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের (Birbhum) ফের আরেকবার লোকসভা ভোটে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। বীরভূম এবং বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রে ভালো ফল করেছে তৃণমূল। যে দুবরাজপুর বিধানসভা ২০২১ সালে বিজেপি জয়ী হয়েছিল, এবার সেখানেও তৃণমূল ঘাস ফুল ফুটেছে। আর এইবার জয়ী হয়ে সাংসদ শতাব্দী রায় বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন দলেরই নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। খয়রাশোল ব্লকের দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ করে বলেন, “দলে থেকে যাঁরা অন্য দলের হয়ে ভোট করিয়েছেন তাঁদের তাড়াব” এই মন্তব্যের ফলে দলের অন্দরে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    ঠিক কী বললেন শতাব্দী (Birbhum)?

    বীরভূমের (Birbhum) তৃণমূল সাংসদ একাধিকবার ভোটের আগেও তৃণমূলের অন্তর্গত দলীয় কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে গোষ্ঠীকোন্দলকে উস্কে দিয়েছিলেন। শনিবার শতাব্দী রায় আবার বলেছেন, “দলের মধ্যে কয়েকজন বেইমান আছেন। বিজেপির জন্য যাঁরা ভোট করেছেন, তাঁদের আগে চিহ্নিত করতে হবে। আমরা তো দলের জন্য ভোট করি, আগে যা হয়নি এবার থেকে তাই করা হবে। দলে থেকে দলবিরুদ্ধ আচরণ করা যাবে না। বেইমানদের আগে তাড়ানো হতো না, এইবার থেকে তাড়ানো হবে। আমিও বিরোধীদের সম্মান করি। কিন্তু দলের পদ থেকে হিন্দুদের কাছে বলব বিজেপিকে ভোট দাও, আবার মুসলমানদের বলবে কংগ্রেসকে ভোট দাও। আর জয়ী হওয়ার পর বলবে, দিদি আমি আপনার জন্য পুজো দিয়েছি। তাঁদের প্রত্যককে আমি চিনি।”

    আরও পড়ুনঃ ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের ফলকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টে যাচ্ছে বিজেপি

    আগেও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ছিল

    উল্লেখ্য, খয়রাশোলে (Birbhum) প্রাক্তন ব্লক সভাপতির সঙ্গে অঞ্চল সভাপতিদের গোষ্ঠী কোন্দলের কথা সবাইকার জানা। একাধিক তৃণমূল নেতারা বিরোধ মেটাতে রাস্তায় নেমেছিলেন। কাজের কাজ শেষ পর্যন্ত কিছুই হয়নি। তৈরি করা হয়েছিল কোর কিমিটিও। গোষ্ঠী কোন্দলের ঝামেলা মেটেনি বললেই চলে। রাজনীতির একাংশের বক্তব্য এই কোন্দলকে ঢাল করে ২০২১ সালে বিজেপি পদ্ম ফুটিয়ে ছিল দুবরাজপুরে। একই ভাবে শতাব্দীকে লোকসভার প্রচারে, একাধিকবার আবাস যোজনার বাড়ি, কাঁচা রাস্তা, পানীয় জলের সমস্যা নিয়ে জেলার গ্রামীণ এলাকায় সাধারণ মানুষের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছিল শতাব্দীকে। আবার রামপুরহাট পুরসভার পুরনির্বাচনে ভালো ভোট না পাওয়ায় দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share