Tag: news in bengali

news in bengali

  • PM Modi Cabinet: আজ দিল্লিতে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন মোদি, মন্ত্রিসভায় কারা?

    PM Modi Cabinet: আজ দিল্লিতে তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন মোদি, মন্ত্রিসভায় কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সন্ধ্যায় দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী (PM Modi Cabinet) পদে বসবেন এনডিএর সর্বসম্মতভাবে নির্বাচিত নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি। জল্পনা ছড়িয়েছে, কারা ঠাঁই পাবেন মোদির তৃতীয় টার্মের মন্ত্রিসভায়? অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। তাই তাঁকে আগের তুলনায় এবার বেশি করে নির্ভর করতে হবে এনডিএর শরিকদলগুলির ওপর। তাছাড়া, গত মন্ত্রিসভার অনেকেই এবার পরাজিত হয়েছেন (PM Modi Cabinet)। সেই কারণেই এবার মোদি মন্ত্রিসভায় বেশি করে আসন পাচ্ছে শরিকরা।

    মন্ত্রিসভায় টিডিপির কারা (PM Modi Cabinet)

    এবার বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। তার পর এনডিএর শরিক দলগুলির মধ্যে সব চেয়ে বেশি পেয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের টিডিপি। চন্দ্রবাবু নাইডুর দল পেয়েছে ১৬টি আসন। এর পর রয়েছে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের জনতা দল ইউনাইটেড। তাদের আসন সংখ্যা ১২। বিজেপি সূত্রে খবর, টিডিপির তরফে মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে পারেন চারজন। স্পিকারও নির্বাচিত হতে পারেন টিডিপির কেউ। জনতা দলের তরফে দুজনকে মন্ত্রী করার কথা বলা হয়েছে। এবার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। পদ্ম পার্টি পেয়েছে ২৪০টি আসন। সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ পেয়েছে ২৯৩টি আসন।

    জেডিইউয়ের কারা হচ্ছেন মন্ত্রী

    সূত্রের খবর, চন্দ্রবাবুর দল টিডিপির যে চারজন মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পেতে পারেন, তাঁদের মধ্যে তিনজন হলেন রামমোহন নাইডু, হরিশ বাল্যগি এবং ডাগ্গুমাল্লা প্রসাদ। নীতীশের জনতা দল ইউনাইটেডের তরফে প্রস্তাব করা হয়েছে দুই প্রবীণ নেতার নাম – একজন লালন সিংহ এবং অন্যজন রামনাথ ঠাকুর। বিহারের মুঙ্গের লোকসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছেন লালন। আর রামনাথ ঠাকুর রাজ্যসভার সাংসদ। তাঁর ছেলে কর্পুরী ঠাকুর ভারতরত্ন পুরস্কার পেয়েছেন।

    আর পড়ুন: মোদির শপথে আমন্ত্রিত লোকো পাইলট ঐশ্বর্যা-সুরেখা, জানেন এঁরা কারা?

    পদ্ম-প্রতীকে জিতেছেন রাজনাথ সিংহ। তিনি পেতে পারেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্ব। মন্ত্রী হতে পারেন জন শক্তি পার্টির নেতা চিরাগ পাশোয়ান, হিন্দুস্তান আওয়াম মোর্চার জিতন রাম মাঝি। তৃতীয় দফায় মোদি মন্ত্রিসভায় জায়গা হতে পারে জম্মু-কাশ্মীর ও কেরলের একজন করে প্রতিনিধির। মহারাষ্ট্র থেকে মন্ত্রী হতে পারেন নীতিন গডকরি, পীযূষ গয়াল, প্রতাপ রাও যাদব। মধ্যপ্রদেশ থেকে মন্ত্রী হতে পারেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এবং মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান (PM Modi Cabinet)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: শপথ নিয়েই ইটালি যেতে পারেন নরেন্দ্র মোদি, কেন জানেন?

    PM Modi: শপথ নিয়েই ইটালি যেতে পারেন নরেন্দ্র মোদি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ জুন, রবিবার তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিচ্ছেন এনডিএর সর্বসম্মত নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার পরেই তিনি যেতে পারেন ইটালি। সেটিই হবে তাঁর তৃতীয় টার্মে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম বিদেশ সফর। অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে জয়ের পর মোদিকে সে দেশে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। এই দেশেই বসছে জি৭ (G7)এর সম্মেলন। সেই সম্মেলনে যোগ দিতেই মোদিকে আমন্ত্রণ মেলোনির। আপুলিয়ার বর্গো এগনাজিয়ায় জুনের ১৩ থেকে ১৫ তারিখ পর্যন্ত হবে এই সম্মেলন।

    মোদিকে আমন্ত্রণ মেলোনির (PM Modi)

    বৃহস্পতিবারই মোদিকে (PM Modi) ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন মেলোনি। জি৭ সম্মেলনে যোগ দিতেও আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। চলতি বছর জি৭ সম্মেলনের দায়িত্ব পেয়েছে ইটালি। এই সম্মেলনে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ছবি, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন এবং রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ ও ইজরায়েল-হামাসের দ্বন্দ্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হবে। জি৭-এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি হল কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইটালি, জাপান, ব্রিটেন এবং আমেরিকা। আলোচনায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ইউরোপিয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরা। এই সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এবং জি৭ এর অন্য সদস্য দেশগুলির নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।

    ঠাসা কর্মসূচি টিম মোদির

    জানা গিয়েছে, শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পরেই কোমর কষে মাঠে নেমে পড়ছেন টিম মোদি। জি৭ এর আগেই ১১ জুন রাশিয়ায় রয়েছে ব্রিকসের ফরেন মিনিস্টার্স মিটিং। এই বৈঠকে যোগ দেবেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। অক্টোবরে ব্রিকস সম্মেলনের প্রস্তুতি অনুষ্ঠান হিসেবেই এই বৈঠকে যোগ দেবেন বিদেশমন্ত্রী। জুনের শেষ সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ভারত সফরে আসবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জুলাইয়ে কাজাখাস্তানে রয়েছে এসসিও সম্মেলন। এই সম্মলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হতে পারে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের।

    আর পড়ুন: “‘ইন্ডি’র আহ্বায়ক করতে চাননি, অথচ নীতীশকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলছেন”, তোপ ত্যাগীর

    মোদির জয়ের পর তাঁকে ফোন করেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি। জয়ের জন্য অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি আসন্ন শান্তি সম্মেলনে তাঁকে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণও জানান। শান্তি স্থাপনে ভারতের ভূমিকা এবং বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভারতের তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকার কথাও মনে করিয়ে দেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। সূত্রের খবর, ভারত যে বিশ্বশান্তির পক্ষে সওয়াল করে যাবে প্রেসিডেন্টকে সেকথা জানিয়ে দিয়েছেন মোদি। তবে ইউক্রেনের শান্তি সম্মেলনে তিনি যোগ দেবেন কিনা, সে বিষয়ে কোনও আশ্বাস ইউক্রেনকে দেননি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Election Result 2024: সংখ্যালঘু অধ্যুষিত জঙ্গিপুর বিধানসভার ভোটে থাবা বসিয়ে ‘লিড’ বিজেপির

    Election Result 2024: সংখ্যালঘু অধ্যুষিত জঙ্গিপুর বিধানসভার ভোটে থাবা বসিয়ে ‘লিড’ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল (Election Result 2024) বিচারে জঙ্গিপুর বিধানসভার দখল নিয়েছে বিজেপি। এই বিধানসভায় ২০২১ সালে তৃণমূলের হয়ে জয়যুক্ত হয়েছিলেন জাকির হোসেন। সেই সময় ৯২৪৮০ ভোটে বিজেপি প্রার্থীকে হারিয়েছিলেন তিনি। এইবার লোকসভায় তৃণমূলকে পেছনে ফেলে ‘লিড’ দিয়েছে বিজেপি। রাজ্যে ২৯টা আসন পেয়েছে তৃণমূল, আবার এই জঙ্গিপুর লোকসভায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল। কিন্তু বিধানসভায় ধরাশায়ী হয়েছে ঘাস ফুল। কিন্তু এই বিপর্যয়ের কারণ কী? দলের কোন্দলে এমনটা ঘটেনি তো? প্রশ্ন অনেক উঠছে।

    কত ভোটে এগিয়ে বিজেপি (Election Result 2024)?

    এই লোকসভা কেন্দ্রে ৮টি অঞ্চল ও জঙ্গিপুর পুরসভা মিলিয়ে ৩২৬৬ ভোটে তৃণমূলের থেকে এগিয়ে (Election Result 2024) রয়েছে বিজেপি। এই কেন্দ্রে মুসলিম ভোট ৫৪ শতাংশ। এমনটা অবশ্য অতীতে কখনও ঘটেনি। তৃণমূলের স্থান এখানে দ্বিতীয় স্থানে এবং তৃতীয় স্থানে কংগ্রেস-বাম জোট প্রার্থী। বিজেপি এখানে তৃণমূল এবং কংগ্রেস প্রার্থীকে প্রায় ১৬৪০০ ভোট বেশি পেয়ে বাজিমাত করেছে। পাল্টা তৃণমূল নিজের জয়ী বিধানসভায় পিছিয়ে গিয়েছে। তৃণমূলের অবশ্য বক্তব্য, মির্জাপুরে ১৬৬০, দফরপুরে ৮০০, কানুপুরে ১৪০০ এবং রানীনগরে ২৩৭৪ ভোটে এগিয়ে থাকলেও রঘুনাথগঞ্জের জামুয়ার, জরুর, সুতির আহিরণ ও বংশবাটীতে একচেটিয়া ‘লিড’ পেয়েছে বিজেপি। আবার জঙ্গিপুর পুরসভা এলাকার ২১টি ওয়ার্ডের মধ্যে রঘুনাথগঞ্জ শহরের ৮টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৭টিতে এগিয়ে গিয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ পূর্ব মেদিনীপুরের মুসলিম অধ্যষিত অঞ্চলেও লিড দিয়ে বাজিমাত বিজেপির

    তৃণমূলের বক্তব্য

    সুতি ১ নম্বর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি সেরাজুল ইসলাম এই বিষয়ে বলেন, “এই এলাকায় ৬টি অঞ্চল রয়েছে। তার দু’টি হল জঙ্গিপুর বিধানসভার অন্তর্গত। আমাকে বলা হয়েছিল এই দুই অঞ্চল বিধায়ক ও ব্লকের সভাপতিরাই দেখবেন।” আবার তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেন বলছেন, “দলের পক্ষ থেকে এলাকার প্রাপ্ত ভোট (Election Result 2024) নিয়ে বিশ্লেষণ করব আমরা। আর তা করলেই সামনে আসবে সব তথ্য। কাদের বিরোধিতায় বিজেপির ভোট বৃদ্ধি হয়েছে তা আমরা দেখব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • KC Tyagi: “‘ইন্ডি’র আহ্বায়ক করতে চাননি, অথচ নীতীশকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলছেন”, তোপ ত্যাগীর

    KC Tyagi: “‘ইন্ডি’র আহ্বায়ক করতে চাননি, অথচ নীতীশকে প্রধানমন্ত্রী হতে বলছেন”, তোপ ত্যাগীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যাঁরা নীতীশ কুমারকে ‘ইন্ডি’ জোটের আহ্বায়ক পর্যন্ত করতে চাননি, তাঁরাই এখন তাঁকে প্রধানমন্ত্রী পদে বসতে বলছেন।” শুক্রবার এই ভাষায়ই বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’র নেতৃত্বকে বিঁধলেন জনতা দল ইউনাইটেডের (এই দলেরই মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ) মুখপাত্র কেসি ত্যাগী (KC Tyagi)। ‘ইন্ডি’ জোটের তরফে তাঁর (নীতীশকে) সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে বলেও দাবি ত্যাগীর।

    প্রধানমন্ত্রিত্বের অফার পত্রপাঠ খারিজ (KC Tyagi)

    ‘ইন্ডি’ জোট গড়ায় নীতীশের অবদান কম নয়। বস্তুত, ‘ইন্ডি’ জোট গড়তে তিনিই মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। ত্যাগী জানান, প্রধানমন্ত্রিত্বের অফার তাঁরা পত্রপাঠ খারিজ করে দিয়েছেন। সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, জেডিইউয়ের সমর্থন রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএতেই। নীতীশের দলের এই মুখপাত্র (KC Tyagi) সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, পিছন ফিরে তাকানোর আর কোনও প্রশ্নই নেই। ইন্ডি জোটে যোগদানেরও কোনও গল্প নেই। তাঁদের দলের সমর্থন এনডিএর সঙ্গেই রয়েছে বলেও আরও একবার জানিয়ে দেন তিনি।

    কী বললেন ত্যাগী?

    ত্যাগী বলেন, “রাজনীতির খেলা এমনই যে যাঁরা এক সময় নীতীশ কুমারকে ‘ইন্ডি’ জোটের আহ্বায়ক করতে অস্বীকার করেছিলেন, তাঁরাই এখন তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হতে অনুনয়-বিনয় করছেন।” এর পরেই কার্যত তোপ দাগেন জেডিইউ আহ্বায়ক। বলেন, “কংগ্রেস এবং ইন্ডি জোটের অন্য দলগুলো নীতীশের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেছে। যার জেরে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে তিনি (নীতীশ) এনডিএ শিবিরে ফিরতে বাধ্য হয়েছেন।” এর পরেই নীতীশের দলের এই নেতা বলেন, “পিছনে ফিরে তাকানোর আর কোনও প্রশ্নই নেই। একথা নির্বাচনী প্রচারে একাধিকবার বলে দিয়েছেন আমাদের দলনেতা নীতীশ কুমার স্বয়ংও। আমরা এনডিএর গুরুত্বপূর্ণ শরিকদল। আমরা নরেন্দ্র মোদির হাত শক্ত করব। মোদিই ফের তৃতীয়বারের জন্য শপথ নিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী পদে।”

    আর পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    ‘ইন্ডি’ জোট দানা বাঁধায় নীতীশের অবদানের কথাও এদিন স্মরণ করিয়ে দেন ত্যাগী। বলেন, “ইন্ডি জোট গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন নীতীশ। তা সত্ত্বেও তাঁকে এক পাশে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এনডিএর প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা বেড়ে গিয়েছে। জাতীয় রাজনীতিতে নীতীশ কুমার বর্তমানে একজন স্টেক হোল্ডার। বিজেপির কাছ থেকে আমরা যথেষ্ট সম্মান পাচ্ছি।” প্রসঙ্গত, অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে বিহারে ১২টি আসনে জয়ী হয়েছেন নীতীশের দলের প্রার্থীরা (KC Tyagi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Election Result 2024: পূর্ব মেদিনীপুরের মুসলিম অধ্যষিত অঞ্চলেও লিড দিয়ে বাজিমাত বিজেপির

    Election Result 2024: পূর্ব মেদিনীপুরের মুসলিম অধ্যষিত অঞ্চলেও লিড দিয়ে বাজিমাত বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের ২টি লোকসভা কেন্দ্র কাঁথি এবং তমলুকে ভোটের ফলাফলে (Election Result 2024) ১৬টি বিধানসভার মধ্যে ১৫টিতে এগিয়ে গিয়েছে বিজেপি। একই ভাবে নন্দীগ্রামে এগিয়ে গিয়েছে বিজেপি। ফলে ২০২১ সালে তৃণমূলের জয়ী হওয়া বিধানসভাগুলিতে ধরাশায়ী হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। কার্যত শুভেন্দু ম্যাজিকে বাজিমাত করেছে বিজেপি।

    ৩০ শতাংশ মুসলমান এলাকায় এগিয়ে বিজেপি (Election Result 2024)

    ২০২১ সালে তৃতীয় বারের জন্য বিপুল আসন নিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল তৃণমূল। কিন্তু পূর্ব মেদিনীপুরের দুটি লোকসভা কেন্দ্রে এই নির্বাচনে জয় ধরে রেখে ব্যাপক ভাবে সম্মান বাঁচানোর চেষ্টা করেছিল তৃণমূল। কিন্তু দুটিতে হারের মুখ দেখতে হয়েছে তৃণমূলকে। তমলুকে বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জয়ী হয়েছেন প্রায় ৭৮ হাজার ভোটে। আবার কাঁথিতে বিজেপি প্রার্থী সৌমেন্দু অধিকারী তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন প্রায় ৪৮ হাজার ভোটে। একই ভাবে মুসলমান অধ্যষিত বিধানসভাগুলিতে লিড পেয়েছে বিজেপি। কোলাঘাটে ৩০ শতাংশ মুসলমান রয়েছে, সেখানেও এবার বিজেপি ২৭১১ ভোটে এগিয়ে (Election Result 2024) গিয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয়, মুসলিম এলাকাগুলিতেও শুভেন্দু অধিকারীর বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। তিনি বিজেপিতে যোগদান করার পর থেকে বরাবর তাঁর উপর আস্থা রেখেছেন জনসাধারণ। মুসলমান সমাজের উন্নয়ন নিয়ে মমতা সরকারের দুর্নীতির কথাকে স্পষ্ট করে তুলে ধরেছিলেন তিনি। একই ভাবে মসজিদের ইমাম ও মুসলমান সমাজের মুরুব্বিদের সঙ্গে কথা বলেন। রাজ্যকে এগিয়ে নিতে গেলে বিজেপিকে কেন গ্রহণ (Election Result 2024) করা উচিত, সেই দিকগুলি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুনঃবিজেপি নেতার বাবা-ভাইকে মারধরে যুক্ত ৮ তৃণমূল দুষ্কৃতীকে ১৪ দিনের জেল হেফাজত

    তৃণমূলের বক্তব্য

    কোলাঘাটের তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী বিপ্লব রায় চৌধুরী নিজের বুথে হেরেছেন। তিনি বলেছেন, “গোটা জেলাতেই তৃণমূলের ফল (Election Result 2024) অত্যন্ত খারাপ হয়েছে। কেন এই রকম ফলাফল হল তা খতিয়ে দেখতে হবে। আমি নিশ্চিত আমাদের সাংগঠনিক ভাবে দুর্বলতা ছিল। কিছু লোক বিজেপির হয়ে কাজ করেছে নির্বাচনে। আমরা পর্যালোচনা করে জানাবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu Kashmir Assembly Election: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    Jammu Kashmir Assembly Election: জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, ভোট কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত দফায় অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন সাঙ্গ হওয়ার আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হবে সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই। দেশের শীর্ষ আদালত নির্দেশে জানিয়েছিল, ২০২৪ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই শেষ করতে হবে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election)।

    ভূস্বর্গে নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election)

    ৪ জুন অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল বের হওয়ার পর পরই মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেছিলেন, শীঘ্রই জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের আয়োজন করা হবে। সেখানে লোকসভা নির্বাচনে বিভিন্ন কেন্দ্রে ভোটের হার প্রমাণ করেছে নির্বাচন নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের উৎসাহ। তাই কমিশনও উপত্যকায় দ্রুত বিধানসভা নির্বাচন আয়োজনে আগ্রহী। যদিও তার ঢের আগেই ভূস্বর্গে শুরু হয়েছিল নির্বাচনের সলতে পাকানোর কাজ। শুরু হয়েছিল সীমানা পুনর্বিন্যাসের কাজ। সেই কাজ শেষ হয়েছে। এবার বিধানসভা নির্বাচন (Jammu Kashmir Assembly Election) আয়োজনের প্রক্রিয়া শুরু করে দিল নির্বাচন কমিশন।

    আবেদন গ্রহণ শুরু

    উপত্যকায় নির্বাচনে লড়ার প্রতীকের আবেদন গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার এই মর্মে জারি করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিও। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী প্রতীক (সংরক্ষণ ও বরাদ্দ) আদেশ, ১৯৬৪-র ১০বি অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রতীক চিহ্ন বরাদ্দের আবেদন গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্রুত এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।’ লোকসভায় ভূস্বর্গের আসন সংখ্যা পাঁচ। নির্বাচন হয়েছে পাঁচ দফায়। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এবার জম্মুতে ভোট পড়েছে ৫৮.৫৮ শতাংশ। আর উপত্যকায় ৫১.০৫ শতাংশ। ভূস্বর্গে ভোটদানের এই হারেই সন্তোষ প্রকাশ করেছে কমিশনও।

    আর পড়ুন: রাত পোহালেই শপথ প্রধানমন্ত্রীর, সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে?

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে শেষবারের মতো বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল অবিভক্ত জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যে। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই মোদি সরকার অগাস্ট মাসে ভূস্বর্গ থেকে রদ করে ৩৭০ ধারা। লোপ পায় বিশেষ রাজ্যের মর্যাদাও। রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে অবশ্য এর বছর তিনেক আগেই ভেঙে দেওয়া হয়েছিল বিধানসভা। এবার কাঠি পড়তে চলেছে সেই বিধানসভা নির্বাচনের ঢাকেই (Jammu Kashmir Assembly Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • 18th Lok Sabha: রাত পোহালেই শপথ প্রধানমন্ত্রীর, সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে?

    18th Lok Sabha: রাত পোহালেই শপথ প্রধানমন্ত্রীর, সংসদের প্রথম অধিবেশন কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্চ মাসে হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা। তার পরেই দেশজুড়ে জারি হয়ে গিয়েছিল আদর্শ আচরণ বিধি। এই বিধির গেরোয় প্রায় আড়াই মাস থমকে গিয়েছিল উন্নয়নমূলক কাজকর্ম। রবিবার ৯ জুন তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন এনডিএর সর্বসম্মত নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি। তার পর দ্রুত শুরু হয়ে যাবে নয়া সংসদের অধিবেশন (18th Lok Sabha)।

    কবে শুরু অধিবেশন (18th Lok Sabha)

    জানা গিয়েছে, ১৫ জুন থেকে শুরু হয়ে যাবে অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন। প্রথা অনুযায়ী অধিবেশন তলব করার আগে নির্বাচন করতে হবে স্পিকার। সূত্রের খবর, এই কাজটি এনডিএ সারতে পারে সোমবারই। এদিনই লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ অধিবেশন ডাকবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। অষ্টাদশ লোকসভার প্রথম অধিবেশন যেদিন বসবে, সেদিনই নয়া মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে সাংসদদের পরিচয় করিয়ে দেবেন নয়া সরকারের প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, ১৫ জুন শুরু হওয়া লোকসভা অধিবেশন (18th Lok Sabha) চলতে পারে ২২ জুন পর্যন্ত। যেহেতু এবার লোকসভা নির্বাচন ছিল, তাই বাজেট নয়, পেশ হয়েছিল ভোট অন অ্যাকাউন্ট। এই অধিবেশনে পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হতে পারে বলে অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর।

    সরকার গড়ছে এনডিএ

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন হয়েছে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছিল ১৯ এপ্রিল। সপ্তম তথা শেষ দফার নির্বাচন হয়েছে পয়লা জুন। ফল প্রকাশ হয়েছে ৪ জুন। নির্বাচন হয়েছিল লোকসভার ৫৪৩টি আসনে। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-র ঝুলিতে গিয়েছে ২৯৩টি আসন। সরকার গড়তে প্রয়োজন ছিল ২৭২ জন সাংসদের সমর্থন। তার চেয়েও বেশি সাংসদের সমর্থন থাকায় সরকার গড়ছে এনডিএ। সাংসদ ভাঙানোর খেলায় ব্যর্থ হয়ে বিরোধী আসনে বসার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’।

    আর পড়ুন: রাষ্ট্রপতি ভবনে মোদির শপথ অনুষ্ঠান, বহুস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়ে রাজধানী

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন নরেন্দ্র মোদি। রাষ্ট্রপতিভবনে গিয়ে ইস্তফাপত্র পেশ করেন তিনি। নিয়ম অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে ভেঙে যায় মন্ত্রিসভা। ৫ জুন সেই মন্ত্রিসভা ভেঙে যাওয়ার পর নয়া প্রধানমন্ত্রী শপথ নেবেন ৯ জুন। তার আগে শুক্রবারই রাষ্ট্রপতির কাছে সরকার গঠনের আর্জি জানিয়েছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। তার পরেই মোদিকে শপথ গ্রহণের জন্য ডেকে পাঠান রাষ্ট্রপতি (18th Lok Sabha)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাষ্ট্রপতি ভবনে মোদির শপথ অনুষ্ঠান, বহুস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়ে রাজধানী

    PM Modi: রাষ্ট্রপতি ভবনে মোদির শপথ অনুষ্ঠান, বহুস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়ে রাজধানী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনে তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন এনডিএ-র নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দু’চোখে ‘বিকশিত ভারতে’র স্বপ্ন নিয়েই ফের প্রধানমন্ত্রী পদে বসছেন তিনি। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান বিঘ্নহীন করতে দিল্লিজুড়ে ব্যবস্থা করা হয়েছে বহুস্তরীয় নিরাপত্তার বলয়। এর পাশাপাশি রয়েছে পাঁচ কোম্পানি আধা সামরিক বাহিনী, এনএসজি কমান্ডো, ড্রোন এবং স্নাইপারও। দিল্লি পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানকে ঘিরে রাষ্ট্রপতি ভবনজুড়ে ব্যবস্থা করা হয়েছে আঁটসাঁট নিরাপত্তার।

    কড়া নিরাপত্তার বলয় (PM Modi)

    শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে (PM Modi) দেশের তো বটেই, উপস্থিত থাকবেন বিদেশেরও অনেক অতিথি-অভ্যাগত। দিল্লির নামী হোটেলে এসে উঠবেন তাঁরা। সেই হোটেল থেকে অনুষ্ঠানস্থল পর্যন্ত তাঁদের আসা-যাওয়ার পথে করা হয়েছে কড়া নিরাপত্তার বেড়াজাল। জানা গিয়েছে, শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা বাংলাদেশ, ভুটান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মরিশাস এবং সেসেলশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। যেহেতু অতিথিরা থাকবেন, তাই নিরাপত্তার বেষ্টনীতে মুড়ে ফেলা হয়েছে লীলা, তাজ, আইটিসি মৌর্য, ক্ল্যারিজস এবং ওবেরয়ের মতো হোটেলগুলিকে। রাষ্ট্রপতিভবন এবং দিল্লির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে দিল্লি পুলিশের সোয়াট (SWAT) এবং এনএসজি (NSG) কমান্ডোদের।

    আর পড়ুন: “আপনাকে যতটা চেনার আমি চিনতে পেরেছি”, প্রসূণকে তোপ মনোজের, তৃণমূলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাছিও গলতে পারবে না

    নিরাপত্তার বেড়ার ফাঁক দিয়ে যাতে মাছিও গলতে না পারে, তাই ঘনঘন বৈঠকে বসেছেন দিল্লি পুলিশের পদস্থ কর্তারা। প্রবীণ এক পুলিশ আধিকারিক জানান, যেহেতু শপথগ্রহণের অনুষ্ঠান হবে রাষ্ট্রপতিভবনের ভিতরে, তাই এই এালাকায় বন্দোবস্ত করা হয়েছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তার। বাইরে থাকবেন দিল্লি পুলিশের কর্মীরা। তার পরের দুই স্তরে থাকবেন আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানরা। তিনি বলেন, “প্রায় ২৫০০ পুলিশ কর্মী যাঁদের মধ্যে রয়েছেন পাঁচ কোম্পানি আধা সামরিক বাহিনী এবং দিল্লি আর্ডম ফোর্সের জওয়ানরা, তাঁদের মোতায়েন করা হবে অনুষ্ঠানস্থলে।” স্নাইপার এবং সশস্ত্র পুলিশ কর্মীদের মোতায়েন করা হবে অতিথিদের আসা-যাওয়ার পথে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় ওড়ানো হবে ড্রোন। দিল্লি পুলিশের অন্য এক আধিকারিক বলেন, “জি২০ সম্মেলনে যেরকম কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল, এবারও তেমনই হচ্ছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 40: “মহাকাল জেনেছেন কালীর মর্ম, অন্য কেবা জানে তেমন”

    Ramakrishna 40: “মহাকাল জেনেছেন কালীর মর্ম, অন্য কেবা জানে তেমন”

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    ভক্তিযোগের রহস্য—The Secret of Dualism

    ভগবান দুই কথায় হাসেন। কবিরাজ যখন রোগীর মাকে বলে, মা! ভয় কি? আমি তোমার ছেলেকে ভাল করে দিব—তখন একবার হাসেন; এই বলে হাসেন, আমি মরছি, আর এ কিনা বলে আমি বাঁচব! কবিরাজ ভাবছে, আমি কর্তা, ঈশ্বর যে কর্তা—এ-কথা ভুলে গেছে। তারপর যখন দুই ভাই দড়ি ফেলে জায়গা ভাগ করে, আর বলে এদিকটা আমার, ওদিকটা তোমার, তখন ঈশ্বর আর-একবার হাসেন; এই মনে করে হাসেন; আমার জগদ্‌ব্রহ্মাণ্ড, কিন্তু ওরা বলছে, এ-জায়গা আমার আর তোমার।

    উপায়বিশ্বাস ও ভক্তি

    তাঁকে কি বিচার করে জানা যায়? তাঁর দাস হয়ে, তাঁর শরণাগত হয়ে তাঁকে ডাক।

    বিদ্যাসাগরের প্রতি সহাস্যে-আচ্ছা তোমার কি ভাব?

    বিদ্যাসাগর মৃদু মৃদু হাসিতেছেন। বলিতেছেন, আচ্ছা সে কথা আপনাকে একলা-একলা একদিন বলব।(সকলের হাস্য)

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) (সহাস্যে)—তাঁকে পাণ্ডিত্য দ্বারা বিচার করে জানা যায় না।

    এই বলিয়া ঠাকুর প্রমোন্মত্ত হইয়া গান ধরিলেনঃ

    ঈশ্বর অগম্য অপার

    কে জানে কালী কেমন?

    ষড় দর্শন না পায় দরশন।।

    মূলাধারে সহস্রারে সদা যোগী করে মনন।

    কালী পদ্মবনে হংস-সনে, হংসীরূপে করে রমণ।।

    আত্মারামের আত্মা কালী প্রমাণ প্রণবের মতন।

    তিনি ঘটে ঘটে বিরাজ করেন, ইচ্ছাময়ীর ইচ্ছা যেমন।।

    মায়ের উদরে ব্রহ্মাণ্ড ভাণ্ড, প্রকাণ্ড তা জানো কেমন।

    মহাকাল জেনেছেন কালীর মর্ম, অন্য কেবা জানে তেমন।।

    প্রসাদ ভাষে লোকে হাসে, সন্তরণে সিন্ধু-তরণ।

    আমার মন বুঝেছে প্রাণ বুঝে না ধরবে শশী হয়ে বামন।।

    দেখলে, কালীর (Ramakrishna) উদরে ব্রহ্মাণ্ড প্রকাণ্ড ভাণ্ড তা জানো কেমন! আর বলছে ষড় দর্শনে না পায় দরশন। পাণ্ডিত্যে তাঁকে পাওয়া যায় না।

    আরও পড়ুনঃ “মৃত্যুকে সর্বদা মনে রাখা উচিত, মরবার পর কিছুই থাকবে না।”

    আরও পড়ুনঃ“গীতা গীতা দশবার বলতে গেলে, ত্যাগী ত্যাগী হয়ে যায়”

    আরও পড়ুনঃ“এই স্থানে নরেন্দ্রের গান ঠাকুর প্রথমে শুনেন ও তাঁহাকে দক্ষিণেশ্বরে যাইতে বলেন”

    আরও পড়ুনঃ “দক্ষিণেশ্বরের পরমহংস সামান্য নহেন, এক্ষণে পৃথিবীর মধ্যে এত বড় লোক কেহ নাই”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Post Poll Violence: বিজেপি নেতার বাবা-ভাইকে মারধরে যুক্ত ৮ তৃণমূল দুষ্কৃতীকে ১৪ দিনের জেল হেফাজত

    Post Poll Violence: বিজেপি নেতার বাবা-ভাইকে মারধরে যুক্ত ৮ তৃণমূল দুষ্কৃতীকে ১৪ দিনের জেল হেফাজত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নেতার বাবা-ভাইকে মারধরের (Post Poll Violence) ঘটনায় ৮ তৃণমূল দুষ্কৃতীকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে সিউড়ি আদালত। গত বৃহস্পতিবার, তৃণমূলের বিজয় মিছিল থেকে এক বিজেপি নেতার বাড়িতে হামলা চালায় তৃণমূলের গুন্ডারা। হামলার সঙ্গে চলে ব্যাপক ভাবে বাড়ি ভাঙচুর। সেই সঙ্গে বিজেপি নেতার পরিবারের লোকজনের উপর করা হয় অত্যাচার। ঘটনা ঘটেছিল বীরভূমের সদাইপুরের সাহাপুরে।

    বিজেপির বক্তব্য (Post Poll Violence)

    স্থানীয় বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, লোকসভা ভোটের ফলাফল ঘোষণার পরেই শুরু হয় ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস (Post Poll Violence)। বীরভূম বিজেপি নেতা দেবব্রত ঘোষের বাবা এবং ভাইকে বেধড়ক মারধর করে তৃণমূলের গুন্ডারা। দুই জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। একই ভাবে বাড়ি লক্ষ্য করে ইট-পাথর ছুঁড়ে মারা হয়। ঘটনায় মোট আটজন তৃণমূল দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। গতকাল শুক্রবার তাদের আদালতে তোলা হলে, ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন সিউড়ি আদালতের বিচারক। এই হামলা এবং মারধরের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৫০ জনের নামে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে সদাইপুর পুলিশের কাছে।

    আরও পড়ুনঃভোটে বাঁকুড়া পুরসভার ২৪টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২০টিতেই এগিয়ে বিজেপি, ধরাশায়ী তৃণমূল

    ফলাফল ঘোষণার পর থেকে শুরু সন্ত্রাস

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের পর থেকে রাজ্যজুড়ে শুরু হয়ে গিয়েছে ভোট পরবর্তী হিংসা (Post Poll Violence)। কোচবিহার থেকে কলকাতা সর্বত্র জেলায় জেলায় বিজেপি কর্মীদের টার্গেট করে হামলা করা হচ্ছে। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বাড়িঘর ভাঙচুর করছে, প্রয়োজনীয় আসবাব পত্র লুটপাট করেছে। প্রাণের ভয়ে বাড়ি ছাড়া হয়ে অন্যত্রে আশ্রয় নিয়েছে অনেক কর্মী-সমর্থকরা। রাজ্যের সন্ত্রাস আটকানো নিয়ে কলকাতা হাইকোর্ট তীব্র ভর্ৎসনা করেছে রাজ্য সরকারকে। প্রয়োজন হলে পাঁচ বছর রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে এমন মন্তব্যও করেছে কোর্ট। কিন্তু তাতেও মমতার হেলদোল নেই।

    উল্লেখ্য একুশের বিধানসভা নির্বাচন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর ব্যাপক ভাবে সন্ত্রাস চালানোর অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। রাজ্যের জেলায় জেলায় প্রচুর পরিমাণে অভিযোগপত্র জমা পড়েছিল। খুন, ধর্ষণ, লুটপাট হয়েছিল ব্যাপক। মামলা কলকাতা হাইকোর্টে গেলে তদন্তের দায়িত্ব কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দেওয়া হয়। সেই মামলা এখনও চলছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share