Tag: news in bengali

news in bengali

  • Hooghly: প্রচারের শেষ বেলায় রচনা আর ধোঁয়া দেখার ‘রিস্ক’ নিলেন না!

    Hooghly: প্রচারের শেষ বেলায় রচনা আর ধোঁয়া দেখার ‘রিস্ক’ নিলেন না!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২০ মে পঞ্চম দফায় ভোট হুগলিতে (Hooghly)। তাই শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা। প্রসঙ্গত এ বছর প্রথমবারের জন্য ভোটের ময়দানে নেমেছেন রচনা ব্যানার্জি। তিনি এ বছর হুগলি লোকসভা থেকে বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আর ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে প্রচারে নেমে প্রথম দিন থেকেই শিরোনামে রয়েছেন রচনা। প্রচারের প্রথম দিন শিল্প কলকারখানার ধোঁয়া দেখেছিলেন তিনি। তারপর কম ট্রোলের শিকার হতে হয়নি অভিনেত্রী তথা হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। আর এবার ভোটের আগেই শেষ মুহূর্তের প্রচারে শনিবার অন্য কিছু দেখলেন তৃণমূল প্রার্থী। লোকসভা নির্বাচনে তাঁর কেন্দ্রে প্রচারের শেষ দিনে কী দেখলেন তিনি? নিজেই জানালেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    ধোঁয়ার জায়গায় কী দেখলেন রচনা? (Hooghly)

    নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী সোমবার ভোটের আগে শনিবারই শেষ প্রচার সারতে পারবেন প্রার্থীরা। সেই মতোই শনিবার সকাল থেকে পান্ডুয়ার বৈঁচি নুনিয়াডাঙা থেকে রোড শো শুরু হয় রচনার। তবে শেষ দিনে কি ধোঁয়া দেখতে পেলেন? এদিন সাংবাদিকদের এই এ প্রশ্নে রচনা বলেন,”আজ ধোঁয়ার জায়গায় নেই। আমি আজ শুধু মানুষের হাসি মুখ দেখতে পেলাম। যাই হোক না কেন প্রচুর মানুষের ভালোবাসা নিয়ে ফেরত যাব।”
    এছাড়াও এদিন রচনা জানান, দেড় মাস ধরে প্রচার চলছে তাঁর। মানুষের ভাল সাড়া পেয়েছেন। দিন দুয়েক আগে হুগলির (Hooghly) বৈঁচিতে প্রচারে যাওয়ার কথা থাকলেও তিনি সময়ের অভাবে যেতে পারেননি। তা নিয়ে দলের কর্মীদের ক্ষোভ দেখা গিয়েছিল। এই প্রসঙ্গে তৃণমূল প্রার্থী কিছুটা মজার ছলে বলেন, “আমাকে দু টুকরো করে দিলে ভাল হয়। তাহলে আমি সব জায়গায় পৌঁছতে পারি। না হলে আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না সব জায়গায় পৌঁছনো। সবাই আশা করছে কিন্তু কিছু করার নেই। গাড়ি দাঁড় করিয়ে দেয়। সবার সাথে হাত মেলাতে হয়। সেই কারণে হয়ত পৌঁছতে পারিনি। ওই জন্য আজ সকালে এসে সেখানে প্রচার করলাম।” 

    আরও পড়ুন: তারিখ ২৩, সময় সকাল ৯টা! দেবকে নিয়ে বোমা ফাটানোর ইঙ্গিত দিলেন শুভেন্দু

    আগে কী বলেছিলেন রচনা? 

    এর আগে প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণার পর প্রথম দিন সিঙ্গুরে এসে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় শিল্পের ধোঁয়া দেখেছিলেন। সেই সময়  তিনি বলেছিলেন,‘‘আমি যখন (কলকাতা থেকে) আসছিলাম, তখন দেখলাম চারদিকে ধোঁয়া আর ধোঁয়া। চিমনি দিয়ে ধোঁয়া বার হচ্ছে। কে বলছে শিল্প হয়নি? দিদি তো কত শিল্প করে দিয়েছেন। আরও করবেন।’’ আর তাঁর এই উক্তি নিয়েই বিস্তর ‘মিম’ ছড়িয়েছিল সমাজমাধ্যমে। তবে ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে শেষ প্রচারে বৈঁচির রোড শো শেষে রচনাকে প্রশ্ন করা হলে তৃণমূল প্রার্থী জানান, শেষ দিনে শুধু মানুষের মুখে হাসি দেখতে পেলেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “ছত্রধর মাহাতো আপনার লোক হলে কিষেনজিও আপনার লোক”, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “ছত্রধর মাহাতো আপনার লোক হলে কিষেনজিও আপনার লোক”, মমতাকে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের পঞ্চম দফা নির্বাচনের ভোটের প্রচার জমে উঠেছে। শুক্রবার ঝাড়গ্রামে এসে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, “ছত্রধর মাহাতোর হাত ধরে জঙ্গলমহল চিনেছিলাম।” শনিবার এই কথার পাল্টা জবাব দিয়ে মমতাকে নিশানা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি তোপ দেগে বলেন, “ছত্রধর মাহাতো আপনার লোক হলে কিষেনজিও আপনার লোক।” গত বারের বিধানসভা নির্বাচনে ভোট প্রচারে জঙ্গলমহলের লালাগড়ে এসে মাওবাদীদের বন্ধু বলেছিলেন মমতা। লোকসভার এই ভোটে একবার ফের শোরগোল পড়েছে।

    কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিন লোকসভা ভোটের প্রচারের ময়দান থেকে তৃণমূলনেত্রীকে আক্রমণ করে বলেন, “তা হলে জ্ঞানেশ্বরী হত্যাকাণ্ডের (ট্রেন দুর্ঘটনা) দায়িত্ব মমতাকে নিতে হবে। তিনশোর বেশি নিরীহ যাত্রীকে হত্যা করা হয়েছিল। আপনি জঙ্গলমহল চিনতেন না। ২০১১ সাল, ৭ জানুয়ারি, সকাল ১০ টা ১৫। আমি লালগড়ের নেতাইয়ে গিয়ে দেহ কুড়িয়েছিলাম। আপনি কোথায় ছিলেন তখন? পরের দিন এসেছিলেন সাজানো বাগানে ফুল তুলতে। ছত্রধরবাবু ঝাঁপ বন্ধ করে দিয়েছিলেন তৃণমূলের। নাম দিয়েছিল জনসাধারণের কমিটির। আপনার দলটা উঠে গিয়েছিল এখানে।” আবার মুখ্যমন্ত্রীর চটিতে সেফটিপিন লাগানোর বিষয় নিয়ে খোঁচা দিয়ে তিনি আরও বলেন, “সেফটিপিন তো আপনার পায়ে ফুটেছে নন্দীগ্রামে। ১৯৫৬ ভোটে হেরেছেন। সেই সেফটিপিন তো আপনার কোনও দিন বেরোবে না। একই ভাবে প্রণত টুডুর পদত্যাগ আটকে দিতে চেয়েছিল তৃণমূল সরকার। কিন্তু হাইকোর্টের কান মুলে পদত্যাগ গ্রহণ করতে বাধ্য করে দিয়েছিল।”

    আরও পড়ুনঃ সোমবার ভোটের দিন ভিজবে বাংলা! ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস বেশ কিছু জেলায়

    তৃণমূলের বক্তব্য

    রাজ্যের মন্ত্রী মানস ভূঁইয়া বলেন, “বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) নিজেকে বড় রাজনৈতিক নেতা ভাবেন। তার ভাবনা একদম ভুল।” আবার লালগড় ব্লক নির্বাচনী কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক শ্যামল মহাতো বলেন, “ছত্রধরদা তৃণমূল কোনও দিন ছাড়েননি। ২০০৯ সালে লোকসভা ভোটের সময়ও তৃণমূলের সঙ্গেই ছিল। পাশাপাশি অরাজনৈতিক গণসংগঠন তৈরি করেছিলেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির স্বার্থে সব করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক”, তোপ মোদির

    PM Modi: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির স্বার্থে সব করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করতে গিয়ে যা খুশি তা-ই করতে পারে ইন্ডিয়া ব্লক।” শনিবার এই ভাষায়ই বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’কে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর দাবি, ২০১৪ সালের আগে কংগ্রেস সরকার দিল্লির গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে ১২৩টিরও বেশি জায়গা তুলে দিয়েছে ওয়াকফ বোর্ডের হাতে। ভোটের জন্যই তারা এটা করেছে বলেও অভিযোগ প্রধানমন্ত্রীর।

    প্রধানমন্ত্রীর তোপ (PM Modi)

    এদিন নর্থ-ইস্ট দিল্লির এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নিশানা করেন কংগ্রেস-আপের জোটকে। বলেন, “এই জোট দু’টি সুযোগসন্ধানী দলের জোট। গোটা বিশ্ব দেখছে কীভাবে একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দল অন্য একটি দুর্নীতিগ্রস্ত দলের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমার যদি কোনও উত্তরাধিকার থাকে, তবে সেটা এই ১৪০ কোটি ভারতীয়। যাঁদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য আমি নিজেকে উৎসর্গ করেছি। আমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত দেশের জন্য উৎসর্গীকৃত। দেশবাসীর স্বপ্ন পূরণই আমার জীবনের ব্রত।”

    উত্তরসূরী শাহ!

    সম্প্রতি জেল থেকে বেরিয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়াল বলেছিলেন, পঁচাত্তর বছর বয়সে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) অবসর নেবেন কি না (আগামী সেপ্টেম্বরে ৭৫ বছর বয়সে পা দেবেন মোদি)। এর উত্তরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, বিজেপির সংবিধানে অবসরের কোনও বয়ঃসীমা নেই। তিনি এও জানিয়েছিলেন, পঁচাত্তরের পরেও দেশের প্রধানমন্ত্রী থাকবেন মোদিই। এদিন কেজরিওয়ালের নাম না করে তাঁর তোলা প্রশ্নেরও জবাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমার উত্তরসূরী হিসেবে আমি অমিত শাহকেই বেছে নিয়েছি।”

    আর পড়ুন: “মমতার শেষ দেখে ছাড়ব”, জেলমুক্ত হয়েই হুঙ্কার সন্দেশখালির মাম্পির

    বিজেপির আমলে যেসব প্রজেক্ট রূপায়িত হয়েছে, এদিনের জনসভায় তারও ফিরিস্তি দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গক্রমেই উঠে আসে দিল্লির নয়া সংসদভবনের কথা, ওয়ার মেমোরিয়ালের কথা। তিনি বলেন, “গণতন্ত্র রক্ষার জন্য আমি বাঁচি এবং কঠোর পরিশ্রম করি। আমার হৃদয়জুড়ে কেবলই রয়েছে গণতন্ত্র।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস-আপের জোট দিল্লি ধ্বংস করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এই জোটের নেতারা রাজনৈতিক স্ট্যান্ডার্ড হারিয়েছেন, ভেঙেছেন মানুষের বিশ্বাস।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস তাদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে, যারা ২০১৪ সালে ভোট ব্যাঙ্কের স্বার্থে ‘ভোট জিহাদে’র কথা বলেছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jhargram: তারিখ ২৩, সময় সকাল ৯টা! দেবকে নিয়ে বোমা ফাটানোর ইঙ্গিত দিলেন শুভেন্দু

    Jhargram: তারিখ ২৩, সময় সকাল ৯টা! দেবকে নিয়ে বোমা ফাটানোর ইঙ্গিত দিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আবহেই ফের একবার ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থীকে নিয়ে বিস্ফোরক তথ্য সামনে আনার ইঙ্গিত দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। একেবারে দিনক্ষণ ঘোষণা করে জানালেন ২৩ মে, সকাল ৯টায় নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দেবকে নিয়ে সেই তথ্য প্রকাশ্যে আনবেন।

    শুভেন্দু অধিকারীর হুঁশিয়ারি  (Suvendu Adhikari)

    আগামী ২৫ মে ষষ্ঠ দফায় ভোট রয়েছে ঘাটালে। আর তার আগে শনিবার বিকেলে ঝাড়গ্রামে (Jhargram) এক নির্বাচনী প্রচার সভায় উপস্থিত ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই সভা থেকেই এদিন তিনি বলেন, “২৩ তারিখ সকালবেলা ঘাটালের প্রার্থীর সম্পর্কে আমি এমন জিনিস ছাড়ব, আর ওদিন ঘর থেকে বেরোবেন না। ২৩ তারিখ সকাল বেলা। ফলো করবেন। ৯টার সময়, এক্স হ্যান্ডেলে। ঘাটালের হিরোকে জিরো করব হিরণকে দিয়ে।” 

    কী প্রতিক্রিয়া দেবের? 

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ এর লোকসভা ভোটে ঘাটালের দুবারের সাংসদ দেবকে (Dev) এবারও প্রার্থী করেছে তৃণমূল। আর তাঁর বিপরীতে বিজেপি প্রার্থী করেছে খড়্গপুরের বিধায়ক তথা বিজেপির তারকা নেতা হিরণ চট্টোপাধ্যায়কে। অর্থাৎ এবছর ঘাটালে দুই তারকার মুখোমুখি লড়াই হবে। বর্তমানে ভোটের শেষ মুহূর্তের প্রচারে একে অপরকে এক ইঞ্চিও জমে ছাড়তে নারাজ। 

    আরও পড়ুন: ক্ষমতায় থাকতে বিনামূল্যে কংগ্রেস কেন রেশন দেয়নি? তোপ প্রহ্লাদ যোশীর

    উল্লেখ্য, ভোটের মুখে একাধিক বিতর্কে নাম জড়াচ্ছে দেবের। তাঁর সহকারীর বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ সংক্রান্ত মামলা গিয়েছে হাইকোর্টে। একটি ভাইরাল অডিয়ো ক্লিপ ঘিরেও শুরু হয়েছে বিতর্ক। আর ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী হিরণ চট্টোপাধ্যায়ের শেয়ার করা সেই ভাইরাল অডিও ক্লিপ ঘিরে যখন ভোটের আগে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি, ঠিক সেই সময়ই ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য শোনা গেল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) গলায়। যদিও কী এমন বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে আনবেন, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু জানাননি বিরোধী দলনেতা। আর শুভেন্দুর এই হুঁশিয়ারি নিয়েও এখনও পর্যন্ত ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী দেবের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। ২৩ মে কী এমন তথ্য সামনে আসতে চলেছে সেদিকেই তাকিয়ে সকলে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: ‘দশ বছরে ৩১ হাজার কিলোমিটার রেলপথ তৈরি হয়েছে’, দাবি রেলমন্ত্রীর

    Indian Railways: ‘দশ বছরে ৩১ হাজার কিলোমিটার রেলপথ তৈরি হয়েছে’, দাবি রেলমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপাট মাত্র দশ বছরের। তার মধ্যেই দেশের ৩১ হাজার কিলোমিটার রেলপথ তৈরি করে ফেলেছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। অঙ্কের হিসেবে দেখলে, মোদি জমানায় যে রেলপথ পাতা হয়েছে, তা গোটা জার্মানির সমান। এই তথ্য জানিয়েছেন রেলওয়েজ, কমিউনিকেশনস এবং আইটি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Indian Railways)। কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের আমলে রেল উপেক্ষিত ছিল বলেও দাবি করেন মন্ত্রী।

    কংগ্রেস জমানায় রেল ছিল উপেক্ষিতই (Indian Railways) 

    মুম্বইয়ে বিকশিত ভারত অ্যাম্বাসাডর ইভেন্টে যোগ দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সেখানেই তিনি অভিযোগ করেন, ভারতীয় রেল ‘দুগ্ধবতী গাভি’ হলেও, পূর্বতন কংগ্রেস জমানায় উপেক্ষিতই ছিল। রেলের উন্নতি যা কিছু হয়েছে, তা মোদির আমলে। রীতিমতো পরিসংখ্যান দিয়ে মন্ত্রী দেখিয়ে দেন, নরেন্দ্র মোদির সরকারের আমলে কত নয়া রেলপথ পাতা হয়েছে, কত কিলোমিটার রেলপথে হয়েছে বৈদ্যুতিকরণের কাজ, দেশের অর্থনীতিরই বা কী উন্নতি হয়েছে। বিকশিত ভারত অ্যাম্বাসাডরদের মন্ত্রী (Indian Railways) বলেন, “আজ দেশে প্রতিদিন চার কিলোমিটার করে রেলপথ নির্মাণ হচ্ছে। কেবল গত অর্থনৈতিক বর্ষেই আমরা ৫ হাজার ৩০০ কিমি রেল নেটওয়ার্ক নির্মাণ করেছি। এটা সুইজারল্যান্ডের গোটা ট্রেন নেটওয়ার্কের সমান।”

    নয়া রেলপথ কত হয়েছে জানেন?

    এর পরেই তিনি বলেন, “গত দশ বছরে ৩১ হাজার কিলোমিটার রেলওয়ে ট্র্যাক তৈরি হয়েছে। এটা জার্মানির পুরো নেটওয়ার্কের সমান।” মোদি জমানায় যে রেলে বৈদ্যুতিকরণও বেশি হয়েছে, সেই পরিসংখ্যানও দেন রেলমন্ত্রী। তিনি বলেন, “মোদি জমানার দশ বছরে ৪৪ হাজার কিলোমিটার রেলপথে বৈদ্যুতিকরণ করা হয়েছে। আর গত ৬০ বছরে কংগ্রেসের জমানায় বৈদ্যুতিকরণের কাজ হয়েছিল মাত্র ২০ হাজার কিলোমিটার।” তিনি বলেন, “আজ আমরা ভারতীয় রেলপথের একশো শতাংশই বৈদ্যুতিকরণের পথে এগোচ্ছি।”

    আর পড়ুন: “মমতার শেষ দেখে ছাড়ব”, জেলমুক্ত হয়েই হুঙ্কার সন্দেশখালির মাম্পির

    তিনি জানান, ভারতে গণপরিবহণের প্রধান মাধ্যম রেল। অথচ আগের সরকার একে উপেক্ষা করেছিল। পাঁচ-ছয়ের দশকে মিটার গেজ থেকে ব্রড গেজে করা উচিত ছিল রেলপথকে। এই কাজটাই হয়েছে এনডিএ সরকারের আমলে। মোদি জমানায় যে রেলের স্টেশনগুলির সংস্কার হচ্ছে, দেশেই অত্যাধুনিক ট্রেন তৈরি হচ্ছে, তাও মনে করিয়ে দেন রেলমন্ত্রী (Indian Railways)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Mampi Das: “মমতার শেষ দেখে ছাড়ব”, জেলমুক্ত হয়েই হুঙ্কার সন্দেশখালির মাম্পির

    Mampi Das: “মমতার শেষ দেখে ছাড়ব”, জেলমুক্ত হয়েই হুঙ্কার সন্দেশখালির মাম্পির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শেষ দেখে ছাড়ব। তাঁকে হারিয়ে দেখাব। এই লোকসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হারবেন।” শনিবার দমদম জেল থেকে ছাড়া পেয়ে এক নিঃশ্বাসে কথাগুলি বলে গেলেন সন্দেশখালির বিজেপি নেত্রী পিয়ালি ওরফে মাম্পি দাস (Mampi Das)। শুক্রবারই কলকাতা হাইকোর্ট অবিলম্বে মুক্তি দিতে বলেছিল মাম্পিকে। আলাদতের প্রশ্ন, “এর পিছনে (মাম্পির গ্রেফতারি) কার মাথা কাজ করছে? নিম্ন আদালতের বিচারক, পুলিশ কেউ কি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ জানেন না?”  আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পর শনিবারই জেল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় সন্দেশখালির এই বিজেপি নেত্রীকে।

    কী বললেন মাম্পি? (Mampi Das)

    এদিন জেল থেকে মুক্তি পেয়েই মাম্পি হাতিয়ার করেন সন্দেশখালির ঘটনাকে। তিনি (Mampi Das) বলেন, “সন্দেশখালির নারী নির্যাতনের ঘটনা মিথ্যা নয়। এখানে আন্দোলনকারী মহিলাদের পাশে আমি সব সময় থাকব।” রাজ্য সরকারকে নিশানা করে এই পদ্ম-নেত্রী বলেন, “মিথ্যা অভিযোগে আমায় গ্রেফতার করা হয়েছিল। আদালতে তা প্রমাণ হয়ে গিয়েছে। কলকাতা হাইকোর্টকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ বিজেপিকেও।”

    বেআইনিভাবে গ্রেফতারের অভিযোগ

    সন্দেশখালির ঘটনায় একাধিক অভিযোগে বারংবার খবরে উঠে এসেছেন সন্দেশখালির মাম্পি। এর মধ্যে আবার ভয় দেখিয়ে ধর্ষণের মতো অসত্য মামলা রুজু করানোর মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। সন্দেশখালির স্টিং ভিডিওয়ও গঙ্গাধর কয়ালের মুখে শোনা গিয়েছিল মাম্পির নাম। একের পর এক অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশি নোটিশ পেয়ে গ্রেফতারি এড়াতে মাম্পি দ্বারস্থ হন বসিরহাট আদালতে। সেখানে আগাম জামিন চাইতে গিয়েছিলেন তিনি। অভিযোগ, সেই সময়ই অন্য একটি মামলায় বেআইনিভাবে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    আর পড়ুন: আদালতের নোটিশ ফেরত সচিবের, ঔদ্ধত্যের জবাব দিলেন বিচারপতি

    নিম্ন আদালত মাম্পিকে সাত দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয়। বসিরহাট আদালতের এই নির্দেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেন সন্দেশখালির এই গেরুয়া নেত্রী। শুক্রবার ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন মঞ্জুর হয় তাঁর। তার পরেই মাম্পির চাঁদমারি তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মাম্পি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ছাড়ব না। উনি মানুষ নন। নারী নামেরও কলঙ্ক।” তিনি বলেন, “সত্যের পথেই আছি। সত্যের সঙ্গেই আছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখাব। নারীর ওপর এত অনাচার হচ্ছে আর উনি একজন নারী হয়েও তাঁদের পাশে দাঁড়াচ্ছেন না! সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের পাশে আছি শুরু থেকেই, ভবিষ্যতেও থাকব (Mampi Das)।” প্রসঙ্গত, এই মামলার পরবর্তী শুনানি ১৯ জুন। তার আগে ৪ জুন বের হবে লোকসভা নির্বাচনের ফল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Indias Nuclear Test: পোখরানে ভারতের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার ৫০ বছর, জানেন দিনটির গুরুত্ব?

    Indias Nuclear Test: পোখরানে ভারতের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার ৫০ বছর, জানেন দিনটির গুরুত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পায়ে পায়ে পেরিয়ে এসেছি পঞ্চাশ বছর। ১৯৭৪ সালের ১৮ মে রাজস্থানের পোখরানে প্রথম পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করে ভারত (Indias Nuclear Test)। অপারেশনের নাম ছিল ‘স্মাইলিং বুদ্ধ’। পারমাণবিক এই অস্ত্র পরীক্ষার আগে পর্যন্ত এ ব্যাপারে কাকপক্ষীতেও টের পায়নি। পরীক্ষার পরে পরে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ঘটনাটিকে “শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক বিস্ফোরণ” বলে অভিহিত করেছিলেন। এই পরীক্ষার সঙ্গে সঙ্গেই ভারত ‘নিউক্লিয়ার ক্যাপাবিলিটির লিগ অফ নেশনসে’র তালিকায় ঢুকে পড়েছিল।

    পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার খবর (Indias Nuclear Test)

    পোখরানে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার (Indias Nuclear Test) ঠিক পরের দিনই দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংবাদপত্রে ফলাও করে বেরিয়েছিল ভারতের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার সেই খবর। খবরে এও বলা হয়েছিল, মাটির নীচে এই পরীক্ষা হয়েছে। প্লুটোনিয়ামের এই ডিভাইসের রেঞ্জ ১০-১৫ কিলোটন। খবরে এও বলা হয়েছিল, ভারতের অ্যাটমিক এনার্জি কমিশনের চেয়ারম্যান ড: এইচএন শেটনা এবং ভাবা অ্যাটমিক রিসার্চ সেন্টারের ডিরেক্টর ড: আর রামান্না যাঁরা পরীক্ষার তদারকি করেছিলেন, বিস্ফোরণের পরেই দ্রুত উড়ে গিয়েছিলেন দিল্লিতে।

    ‘স্মাইলিং বুদ্ধ’

    ‘স্মাইলিং বুদ্ধ’ অপারেশনের পর ভারতই প্রথম দেশ যারা রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী পাঁচ সদস্যের সঙ্গে এক সারিতে বসার যোগ্যতা অর্জন করেছিল। নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচ স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র হল আমেরিকা, চিন, ফ্রান্স, রাশিয়া এবং ব্রিটেন। পোখরানে পারমাণবিক পরীক্ষার পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে ভারত। সমালোচকদের বক্তব্য ছিল, ১৯৭০ সালে দেশের অর্থনৈতিক সমস্যা থেকে মানুষের নজর ঘোরাতেই পোখরানে পারমাণবিক পরীক্ষা ভারতের। যদিও অ্যাটমিক এনার্জি কমিশনের চেয়ারম্যান বলেছিলেন, “এই পরীক্ষার নেপথ্যে কোনও রাজনৈতিক চাল নেই। যা রয়েছে, তা হল আমার নিজস্ব সিদ্ধান্ত।”

    আর পড়ুন: “কংগ্রেসের মাওবাদী ইস্তাহার রূপায়িত হলে দেউলিয়া হয়ে যাবে দেশ”, বললেন মোদি

    ১৯৪৫ সালে শেষ হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এই যুদ্ধে নিহত হন লক্ষাধিক মানুষ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তৎকালীন রাশিয়ার ঠান্ডা লড়াইয়ের জেরেই অকালে প্রাণ হারাতে হয়েছিল বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ওই মানুষদের। ১৯৬৮ সালে ন্যূনতম শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশে স্বাক্ষরিত হয় ‘পারমাণবিক অস্ত্র সম্প্রসারণ চুক্তি’ (এনপিটি)। এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিল পারমাণবিক অস্ত্রধারী বিভিন্ন দেশ। এর ঠিক ছ’বছর পরেই পোখরানে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করে ভারত। এই পরীক্ষার পরে দীর্ঘদিন কার্যত হাত গুটিয়ে বসেছিল ভারত। ১৯৯৮ সালে ফের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করে নয়াদিল্লি। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন অটল বিহারী বাজপেয়ী। এই অপারেশনের নাম ছিল ‘শক্তি’ (Indias Nuclear Test)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kyrgyzstan Violence: ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে’, বলছে কিরঘিজ সরকার, ভারতীয় পড়ুয়াদের ঘরবন্দি থাকার নির্দেশ

    Kyrgyzstan Violence: ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে’, বলছে কিরঘিজ সরকার, ভারতীয় পড়ুয়াদের ঘরবন্দি থাকার নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পরিস্থিতি আপাতত নিয়ন্ত্রণে।” শনিবার জানিয়ে দিল কিরঘিজ বিদেশমন্ত্রক। দ্রোহকালে (Kyrgyzstan Violence) ভারতের তরফে কিরঘিজস্তানে থাকা পড়ুয়াদের ঘরবন্দি থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিশকেকে বিদেশি পড়ুয়াদের বিরুদ্ধে জনবিদ্রোহ হতে পারে, এমন রিপোর্ট পাওয়ার পরেই সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে সে দেশে থাকা ভারতীয় পড়ুয়াদের।

    কী বলছে কিরঘিজ সরকার? (Kyrgyzstan Violence)

    কিরঘিজ সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ১৫ জনের মেডিক্যাল চেক-আপ হয়েছে। বিদেশি পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেনি। সে দেশের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “যে মুহূর্তে ঘটনার রিপোর্ট পাওয়া গিয়েছে, কিরঘিজ রিপাবলিকের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলি দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে। আটক করা হয়েছে ঘটনায় যুক্ত দেশের পাশাপাশি কয়েকজন বিদেশিকেও।”

    পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে

    কিরঘিজ সরকার (Kyrgyzstan Violence) জানিয়েছে, পরিস্থিতি আপাতত নিয়ন্ত্রণে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “নাগরিকদের এবং প্রবাসীদের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঘটনায় যাঁরা যুক্ত ছিলেন, তাঁদের কেউ গুরুতর জখম হননি। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ১৫ জনকে।” কিরঘিজ সরকারের তরফে মিথ্যা এবং যাচাই না করা সংবাদ পরিবেশন না করতে অনুরোধ করা হয়েছে সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিদের।

    আর পড়ুন: “কংগ্রেসের মাওবাদী ইস্তাহার রূপায়িত হলে দেউলিয়া হয়ে যাবে দেশ”, বললেন মোদি

    এক্স হ্যান্ডেলে কিরঘিজ রিপাবলিকের ইন্ডিয়ান মিশনের তরফে লেখা হয়েছে, “আমরা আমাদের ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে চলেছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত। তবে এই মুহূর্তে পড়ুয়াদের ঘরবন্দি থাকতে বলা হয়েছে। কোনও সমস্যায় পড়লে দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলা হচ্ছে। চব্বিশ ঘণ্টাই যে নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে, সেটি হল ০৫৫৫৭১১০০৪১।” বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, “বিশকেকে থাকা ভারতীয় পড়ুয়াদের ওপর নজর রাখা হচ্ছে।”

    তিনি বলেন, “পরিস্থিতি বর্তমানে উল্লেখযোগ্যভাবে শান্ত। যে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতিতে ভারতীয় ছাত্রদের নিয়মিত দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে বলা হচ্ছে।” শুক্রবার রাতে আচমকাই বিশকেকে কিছু পাকিস্তানি পড়ুয়া পড়ে যান স্থানীয়দের বিক্ষোভের মুখে। কয়েকজন জখমও হন। বিদেশি পড়ুয়াদের সঙ্গে ঝগড়ার জেরেই এই ঘটনা বলে সূত্রের খবর (Kyrgyzstan Violence)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “কংগ্রেসের মাওবাদী ইস্তাহার রূপায়িত হলে দেউলিয়া হয়ে যাবে দেশ”, বললেন মোদি

    PM Modi: “কংগ্রেসের মাওবাদী ইস্তাহার রূপায়িত হলে দেউলিয়া হয়ে যাবে দেশ”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেসের মাওবাদী ইস্তাহার যদি রূপায়িত হয়, তাহলে দেউলিয়া হয়ে যাবে দেশ।” শুক্রবার নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে ঠিক এই ভাষায়ই বিরোধীদের নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর সতর্কবার্তা, “এই ইস্তাহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হলে, থমকে যাবে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দেশ হয়ে যাবে দেউলিয়া।” এদিন মুম্বইয়ের শিবাজি পার্কের এক জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে মুম্বইবাসীর সঙ্গে প্রতারণা করায় তিনি নিশানা করেন ইন্ডিয়া-অগাড়ি জোটকেও।

    কংগ্রেসকে নিশানা মোদির (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কংগ্রেস তার অস্তিত্ব বাঁচানোর জন্য লড়াই করছে। নিজেকে বাঁচাতে সে যত দূর যেতে হয়, যেতে পারে। এর ইস্তাহারের শ্যেনদৃষ্টি মন্দির থেকে সোনা নিয়ে নেওয়ার, মহিলাদের গলা থেকে মঙ্গলসূত্র খুলে নেওয়ার দিকে।” এর পরেই তিনি (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেসের এই মাওবাদী ইস্তাহার থমকে দেবে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন-রথের চাকা। দেশকে ঠেলে দেবে দেউলিয়ার পথে।” কংগ্রেসের নজর যে কেবলই ভোটব্যাঙ্কের দিকে, এদিন ফের একবার সেকথা মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী।

    ভোট-জিহাদের দাবি!

    তিনি বলেন, “গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টি দেশে ৫০ শতাংশ উত্তরাধিকার ট্যাক্স বসানোর ছকও কষছে। এই রাজনৈতিক দলটি আপনার সম্পদের ওপর এক্স-রে চালাবে। এবং পরে তা হস্তান্তরিত করে দেবে তাদের ভোটব্যাঙ্কের হাতে। এরাই ভোট-জিহাদের দাবিতে সুর চড়ায়।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মোদির দশ বছরের একটা রিপোর্ট কার্ড রয়েছে। আগামী পঁচিশ বছরের জন্য রয়েছে রোডম্যাপ। আর অন্যদিকে, ইন্ডি জোটের দিকে তাকান, দেখবেন কেবলই রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী।”

    আর পড়ুন: ইউ টার্ন আমেরিকার! “ভারতে রয়েছে ভাইব্র্যান্ট ডেমোক্রেসি”, বললেন মার্কিন কর্তা

    তিনি বলেন, “রাম মন্দির নির্মাণের মতো অসাধ্য সাধনও করেছে বিজেপি, জম্মু-কাশ্মীর থেকে রদ করেছে ৩৭০ ধারা। এসবই হয়েছে বিজেপি জমানায়।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই সব মাইলস্টোনগুলি এক সময় অসম্ভব মনে হলেও, সম্ভব হয়েছে আপনাদের একটি একটি করে ভোটে।” টিনসেল টাউনে জঙ্গি হামলা ও মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বম্বব্লাস্টের কথাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৪ সালের পর থেকে দেশের পাশাপাশি মুম্বইয়ে কী কী পরিবর্তন ঘটেছে, তা মনে রেখে ২০ ভোট দেওয়ার আহ্বানও জানান মোদি (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India US Relation: ইউ টার্ন আমেরিকার! “ভারতে রয়েছে ভাইব্র্যান্ট ডেমোক্রেসি”, বললেন মার্কিন কর্তা  

    India US Relation: ইউ টার্ন আমেরিকার! “ভারতে রয়েছে ভাইব্র্যান্ট ডেমোক্রেসি”, বললেন মার্কিন কর্তা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউ টার্ন আমেরিকার! দিন কয়েক আগেই যে দেশ ভারতকে চিনের সঙ্গে এক পঙতিতে বসিয়ে ‘জেনোফোবিক’ (বিদেশিদের ভয় পায় যারা) তকমা দিয়েছিল, সেই দেশের মুখেই কিনা ভারত-প্রশস্তি! ফিরে আসা যাক খবরে। সম্প্রতি ভারতে শেষ হয়েছে চতুর্থ দফার নির্বাচন। রাত পোহালেই সোমবার হবে পঞ্চম দফার ভোট গ্রহণ-পর্ব।

    কী বললেন মার্কিন কর্তা? (India US Relation)

    তার আগে হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কমিউনিকেশনস অ্যাডভাইসার জন কিরবি বলেন, “ভারতের চেয়ে বেশি ভাইব্র্যান্ট ডেমোক্রেসি আর কোথাও নেই। আপনারা জানেন, গণতন্ত্রের উৎসবে ভারতীয় জনগণের অংশগ্রহণকে আমরা প্রশংসা করি। তাদের ভোটদানের উদ্যম, ভবিষ্যতের সরকার নিয়ে তাদের আলোচনাও প্রশস্তি-যোগ্য। অবশ্যই, পুরো প্রক্রিয়াটিকে আমরা শুভেচ্ছা জানাই।” ভারতে চলতি লোকসভা নির্বাচন নিয়ে (India US Relation) এক প্রশ্নের উত্তরেই এমন মন্তব্য করেন কিরবি। এদিন কিরবির মুখে মোদি-স্তুতিও শোনা যায়। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলে বিশেষ করে বাইডেন প্রশাসনের গত তিন বছরে ভারত-মার্কিন সম্পর্ক আরও পোক্ত হয়েছে।”

    ‘জেনোফোবিক’ তকমা সেঁটে দিয়েছিল আমেরিকা

    এরই কয়েক দিন আগে ভারতের গায়ে ‘জেনোফোবিক’ তকমা সেঁটে দিয়েছিল আমেরিকা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জাপান এবং ভারতকে ‘জেনোফোবিক’ আখ্যা দিয়ে বলেছিলেন, “এরা (ভারত ও জাপান) বিদেশিদের স্বাগত জানায় না। চিন এবং রাশিয়াও তা-ই করে। এই চার দেশের তুলনায় আমেরিকায় ইমিগ্রেশন বেশি।” মার্কিন প্রেসিডেন্টের যুক্তি ছিল, সেই কারণেই আমেরিকার অর্থনীতির ভিত এত পোক্ত। মার্কিন প্রেসিডেন্টের এহেন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছিল ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্টের সেই মন্তব্যের ক্ষতে প্রলেপ দেওয়ারও চেষ্টা করেছেন কিরবি।

    আর পড়ুন: চিনের সঙ্গে ব্যবসা! ‘জাতীয় নিরাপত্তা’ মাথায় রাখতে উদ্যোগপতিদের ‘প্রস্তাব’ জয়শঙ্করের

    বলেন, “গত সফরে আমরা বিভিন্ন ধরনের নতুন উদ্যোগ নিয়েছি, জটিল এবং বর্তমানে চলছে এমন প্রযুক্তি নিয়ে আমরা একযোগে কাজ করছি, ইন্দো-প্যাসিফিক কোয়াডের প্রাসঙ্গিকতা নিয়েও আমরা আলাপ-আলোচনা চালাচ্ছি। ভারতও এর অংশীদার। আমরা মুখোমুখি আলোচনাও করছি। দুই দেশের বাহিনীর মধ্যেও আমরা বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করি।” এর পরেই তিনি বলেন, “এটি (ভারত) খুবই ভাইব্র্যান্ট, আমাদের অংশীদারিত্বও খুবই সক্রিয়। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ (India US Relation)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share