Tag: news in bengali

news in bengali

  • ED: মামলা চললে পিএমএলএতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যাবে না, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    ED: মামলা চললে পিএমএলএতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যাবে না, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির (ED) পায়ে বেড়ি পরাল সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, বিশেষ আদালতে বিচারাধীন বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইন মামলার ১৯ নম্বর ধারায় অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে পারবে না ইডি। তেমন কোনও অভিযু্ক্তকে হেফাজতে রাখতে চাইলে সংশ্লিষ্ট বিশেষ আদালতে আবেদন করতে হবে ইডিকে।

    ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ (ED)

    এদিন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অভয় এস ওকা এবং উজ্জ্বল ভুঁইয়ার ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ‘যদি একজন অভিযুক্ত সমনে সাড়া দিয়ে আদালতে হাজির হন, তবে তাঁকে গ্রেফতার করতে হলে ইডিকে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট আদালতেই আবেদন করতে হবে। আদালতের অনুমতি ছাড়া হাজিরা দেওয়া অভিযুক্তকে হেফাজতে নিতে পারবে না ইডি (ED)’। ডিভিশন বেঞ্চের আরও নির্দেশ, পিএমএলএ মামলায় অভিযুক্ত যদি সমন মেনে আদালতে হাজিরা দেন, তবে তাঁর আদালাভাবে জামিনের আবেদন করার কোনও প্রয়োজন নেই।

    কী বলল আদালত?

    আদালত জানিয়েছে, এই আইনের ৪৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী জামিন পাওয়া অত্যন্ত কঠিন। কারণ এক্ষেত্রে বিচারককে ধরে নিতে হয়, অভিযুক্ত এই অপরাধ করেননি এবং ভবিষ্যতেও এই ধরনের অপরাধ করবেন না। যা অত্যন্ত কঠিন একটি বিষয়। প্রসঙ্গত, জনৈক তারসেম লাল বনাম ইডি মামলায় এমন রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।

    আর পড়ুন: ‘‘এমন নেতার প্রয়োজন’’, মোদিকে সমর্থন উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের

    রায়ে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট আইনের ৪৪ নম্বর ধারায় কোনও একটি অভিযোগের ভিত্তিতে পিএমএলএ-র ধারা ৪ এর অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধের স্বীকৃতি নেওয়ার পরে অভিযুক্ত হিসেবে দেখানো ব্যক্তিকে ১৯ নম্বর ধারায় গ্রেফতার করার ক্ষমতা ইডির নেই। শীর্ষ আদালত আরও জানিয়েছে, অভিযোগ দায়ের না হওয়া পর্যন্ত ইডি যদি অভিযুক্তকে গ্রেফতার না করে থাকে, তবে বিশেষ আদালত মামলায় স্বীকৃতি নেওয়ার সময় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সমন জারি করতে পারবে, ওয়ারেন্ট নয়। আসামি জামিনে থাকলেও, সমন জারি করতে হবে (ED)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 18: “ভজানন্দ ব্রহ্মানন্দ, এই আনন্দই সুরা! মানবজীবনের উদ্দেশ্য ঈশ্বরে প্রেম”

    Ramakrishna 18: “ভজানন্দ ব্রহ্মানন্দ, এই আনন্দই সুরা! মানবজীবনের উদ্দেশ্য ঈশ্বরে প্রেম”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ভক্তসঙ্গে ভজনানন্দে—রাখালপ্রেম-প্রেমের সুরা

    আর এক দিন ঠাকুর নিজের ঘরে ছোট খাটটির উপর বসিয়া আছেন, আনন্দময় মূর্তি—হাস্যবদন। শ্রীযুক্ত কালীকৃষ্ণের (Ramakrishna) সঙ্গে মাস্টার আসিয়া উপস্থিত।

    কালীকৃষ্ণ জানিতেন না, তাঁহাকে তাঁহার বন্ধু কোথায় লইয়া আসিতেছেন। বন্ধু বলিয়াছিলেন, শুঁড়ির দোকানে যাবে তো আমার সঙ্গে এস; সেখানে এক জালা মদ আছে। মাস্টার আসিয়া বন্ধুকে যাহা বলিয়াছেন, প্রনামান্তর ঠাকুরকে সমস্ত নিবেদন করিলেন। ঠাকুরও হাসিতে লাগিলেন।

    ঠাকুর (Ramakrishna) বলিলেন, ভজানন্দ ব্রহ্মানন্দ, এই আনন্দই সুরা। মানবজীবনের উদ্দেশ্য ঈশ্বরে প্রেম, ঈশ্বরকে ভালোবাসা। ভক্তিই সার, জ্ঞানবিচার করে ঈশ্বরকে জানা বড়ই কঠিন। এই বলিয়া ঠাকুর গান গাহিতে লাগিলেনঃ

    কে জানে কালী কেমন, ষড় দর্শনে না পায় দরশন

    আত্মারামের আত্মা কালী প্রমাণ প্রণবের মতন,

    সে যে ঘটে ঘটে বিরাজ করে ইচ্ছাময়ীর ইচ্ছা যেমন।

    কালীর উদরে ব্রহ্মাণ্ড ভাণ্ড প্রকাণ্ড তা বুঝ কেমন!

    মূলাধারে সহস্রারে সদা যোগী করে মনন

    কালী পদ্মবনে হংস-সনে, হংসীরূপে করে রমণ।

    প্রসাদ ভাষে, লোকে হাসে, সন্তরণে সিন্ধু-তরণ,

    আমার মন বুঝেছে, প্রাণ বুঝে না, ধরবে শশী হয়ে বামন।

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) আবার বলিতেছেন, ঈশ্বরকে ভালবাসা—এটিই জীবনের উদ্দেশ্য; যেমন বৃন্দাবনে গোপ-গোপীরা, রাখালরা শ্রীকৃষ্ণকে ভালবাসত। যখন শ্রীকৃষ্ণ মথুরায় গেলেন, রাখালেরা তাঁর বিরহে কেঁদে কেঁদে বেড়াত।

    এই বলিয়া ঠাকুর উর্ধবদৃষ্টি হইয়া গান গাহিতেছেনঃ

    দেখে এলাম এক নবীন রাখাল,

    নবীন তরুর ডাল ধরে,

    নবীন বৎস কোলে করে

    বলে, কোথা রে ভাই কানাই।

    আবার, কা বই কানাই বেরোয় না রে,

    বলে কোথা রে ভাই

    আর নয়ন-জলে ভেসে যায়।

    ঠাকুরের প্রেমমাখা গান শুনিয়া মাস্টারের চক্ষুতে জল আসিয়াছে। 

    আরও পড়ুনঃ “খ্রিষ্টান, ব্রহ্মজ্ঞানী, হিন্দু, মুসলমান—সকলেই বলে, আমার ধর্ম ঠিক, কিন্তু মা, কারুর ঘড়ি তো ঠিক চলছে না”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির..”

    আরও পড়ুনঃ “দু-চারটা মাছ এমন সেয়ানা যে, কখনও জালে পড়ে না”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sikkim History: ১৯৭৫ সালে আজকের দিনে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল সিকিম, এর নেপথ্যে ছিল যে কারণ…

    Sikkim History: ১৯৭৫ সালে আজকের দিনে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল সিকিম, এর নেপথ্যে ছিল যে কারণ…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭৫ সালের ১৬ মে রাজনৈতিক টানপোড়েনের শেষে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যটি ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়। চিনের আক্রমণ থেকে রাজ্যবাসীকে বাঁচাতে সিকিমের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ভারতের অন্তর্ভুক্তি প্রার্থনা করে। সংবিধানে সংশোধন এনে সিকিমকে (Sikkim) ভারতের ২২তম রাজ্যে পরিণত করা হয়। কিন্তু কীভাবে সিকিম ভারতের (Sikkim History) অন্তর্ভুক্ত হল দেখে নিন এক নজরে।

    সিকিমের ইতিহাস (Sikkim History)

    অতীতে সিকিমে নামগ্যাল পরিবারের শাসক ছিল। স্থানীয় রাজাকে সিকিমে চোগিয়াল বলা হত। সিকিমে সাংস্কৃতিকভাবে তিব্বতি বৌদ্ধ ধারার প্রভাব ছিল। একসময় সিকিমের লড়াকু চোগিয়ালরা নেপাল ও তিব্বতের কিছু অংশ দখল করে নিয়েছিল। তাঁদের রাজত্ব ছিল চুম্বি ভ্যালি পর্যন্ত। কিন্তু ব্রিটিশরা (East India Company) তাঁদের ক্ষমতা খর্ব করে দেয়। ১৮ শতকের মাঝামাঝি প্রায় এক লক্ষ আশি হাজার নেপালি সিকিমে চলে আসে। ব্যাপক অনুপ্রবেশের ফলে সিকিমে নেপালের প্রভাব বিস্তার হয়। নেপালের আক্রমণের ফলে সিকিমের রাজ্য অনেকটা ছোট হয়ে যায়। ব্রিটিশদের সঙ্গে নরমে গরমে সম্পর্ক ছিল সিকিমের রাজাদের। তেতালিয়া চুক্তির পর ব্রিটিশদের দার্জিলিং হস্তান্তর করে দেওয়ায় তাঁদের সম্পর্কে স্থিতাবস্থা আসে।

    স্বাধীনতার পর ভারত-সিকিম সম্পর্ক

    সিকিম ছিল ব্রিটিশদের প্রটেক্টরেট রাজ্য। ব্রিটিশরা ভারত ছেড়ে চলে যাওয়ার পর সেই দায়িত্ব স্বাধীন ভারত সরকারের কাঁধে বর্তায়। চিনের তিব্বত দখল ও ভারতের উপর আক্রমণের পর সিকিম বুঝতে পারে এবার তাঁদের পালা। ষাটের দশকে সিকিমে রাজতন্ত্র বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। স্থানীয় জনতা গণতন্ত্রের দাবি তোলে। এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন সেখানকার প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা কাজি লেন্দুপ দর্জি। ১৯৬৩ সালে স্থানীয় রাজা থাসি নামগেয়ালের মৃত্যুর পর রাজা হন পলডেন নামগেয়াল। এর দশ বছর পর ১৯৭৩ সালে সিকিমে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে রাজ পরিবার বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হয়। কিন্তু আন্দোলনকারিরা দাবি করে রাজ পরিবার ভোটে কারচুপি করেছে। ১৯৭৪ সালের সিকিমে পুনরায় ভোটাভুটি হয়। এই নির্বাচনে লেন্দুপ দর্জির দল জয়যুক্ত হয়। সিকিমের প্রধানমন্ত্রী হন তিনি।

    সিকিমের ভারতে বিলয়

    সিকিমের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর লেন্দুপ দর্জি বুঝেছিলেন সিকিমকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করে তুলতে গেলে ভারতের অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজন। সেই সময় লাল ফৌজের নজর ছিল ভারতের পূর্ব প্রান্তের রাজ্যগুলির দিকে। তিনি সংসদে সিকিমকে ভারতের রাজ্যে পরিণত করার আবেদন করেন। এমতাবস্থায় সংবিধানের ৩৬ তম সংশোধন সংশোধন এনে সিকিমকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    সিকিমের বলয়ে চিনের গোঁসা

    চিন সিকিমকে (Sikkim History) দীর্ঘদিন ভারতের রাজ্য হিসেবে মর্যাদা দেয়নি। ভারতের অন্তর্ভুক্তির অনেক পর ২০০৩ সালে ভারতের রাজ্যের মর্যাদা দেয় চিনা প্রশাসন। সীমান্তে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি সাধনের লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করে চিনা প্রশাসন। অবশ্য এর পরেও বেশ কয়েকবার সিকিম সীমান্তে ভারত ও চিনা সেনাবাহিনী ছোটখাটো সংঘাতের সম্মুখীন হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Slovakia PM Fico: প্রকাশ্যে গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘‘কাপুরুষোচিত কাজ’’, প্রতিক্রিয়া মোদির

    Slovakia PM Fico: প্রকাশ্যে গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘‘কাপুরুষোচিত কাজ’’, প্রতিক্রিয়া মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনে দুপুরে প্রকাশ্য রাস্তায় গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো (Slovakia PM Fico)। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল প্রধানমন্ত্রী ফিকোর গুলিবিদ্ধ হওয়ার মুহূর্ত। জানা গিয়েছে তাঁর পেটে চারটি গুলি লেগেছে। এরমধ্যে একটি গুলি সরাসরি তাঁর পাকস্থলীতে লেগেছে। ঘটনার পরেই সঙ্কটজনক অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদিকে, এই ঘটনায় সন্দেহভাজন এক আততায়ীকে আটক করেছে পুলিশ।   

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Slovakia PM Fico)

    বুধবার স্লোভাকিয়ার রাজধানী ব্রাতিশ্লোভার ১০০ মাইল উত্তর-পূর্বে হ্যান্ডলোভা শহরে ‘হাউস অফ কালচার’ ভবনে দলীয় সমর্থকদের সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল ফিকোর। সেই মতোই জনসংযোগ সারছিলেন তিনি। সেই সময়ই তাঁকে নিশানা করে গুলি চালায় এক হামলাকারী। ঘটনার পরেই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে তাঁকে। আপাতত চিকিৎসা চলছে তাঁর। চিকিৎসকরা আশা করছেন কিছুদিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠবেন স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী। 

    আরও পড়ুন: রাজস্থানে উদ্ধার মহাভারত ও মৌর্য যুগের অবশিষ্টাংশ

    ফিকোর আরোগ্য কামনায় মোদি 

    অন্যদিকে বৃহস্পতিবার রবার্ট ফিকোর (Slovakia PM Fico) আরোগ্য কামনা করে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) লেখেন, ‘‘স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর উপর যেভাবে হামলা হয়েছে তাতে আমি স্তম্ভিত। আমি এই কাপুরুষোচিত ও জঘন্য কাজের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমি প্রধানমন্ত্রী ফিকোর আরোগ্য কামনা করছি। তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন। স্লোভাকিয়ার মানুষদের প্রতি ভারতের সংহতি রয়েছে। আমরা ওঁদের পাশে রয়েছি।’’

    উল্লেখ্য, এই ঘটনার খবর পেয়েই মুলতুবি হয়ে যায় স্লোভাকিয়ার (Slovakia PM Fico) পার্লামেন্ট। আপাতত অনির্দিষ্টকালের জন্য পার্লামেন্টের অধিবেশন বন্ধ থাকবে। তবে ঠিক কী কারণে গুলি চালানো হয়েছে, সেটার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। বিষয়টি নিয়ে আপাতত স্লোভাকিয়া (Slovakia) সরকারি অফিসের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SBI FD: ফিক্সড ডিপোজিটে ফের সুদের হার বাড়াল স্টেট ব্যাঙ্ক, কত হল জানেন?

    SBI FD: ফিক্সড ডিপোজিটে ফের সুদের হার বাড়াল স্টেট ব্যাঙ্ক, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্থায়ী আমানতে ফের সুদের হার বাড়াল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI FD)। ২ কোটি টাকা পর্যন্ত যাঁরা আমানত করবেন এবং তার চেয়েও বেশি পরিমাণ যাঁরা আমানত করবেন দুই ক্ষেত্রেই কয়েকটি প্রকল্পে সুদের হার বাড়ানো হয়েছে ৭৫ বেসিস পয়েন্ট। বুধবার থেকেই কার্যকর হয়েছে নয়া সুদের হার। স্টেট ব্যাঙ্ক সুদের হার বাড়ালেও, এখনও অন্য ব্যাঙ্কগুলি তা করেনি। উল্লখ্য যে, সাম্প্রতিক অতীতে স্টেট ব্যাঙ্ক ঋণের ক্ষেত্রে সুদের হার যতটা বাড়িয়েছে, আমানতের ক্ষেত্রে বাড়ানো হয়নি সেই হারে। এহেন আবহে মিলল খানিক স্বস্তির খবর। স্থায়ী আমানতে বাড়ল সুদের হার।

    স্থায়ী আমানত কী? (SBI FD)

    স্থায়ী আমানত হল, কোনও একজন ব্যক্তি একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্যাঙ্কে যত পরিমাণ টাকা জমা রাখেন। মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে এই টাকা তোলা যায় না। স্থায়ী আমানতের মেয়াদ কিছু দিনের জন্য হতে পারে, আবার বেশ কয়েক বছরের জন্যও হতে পারে। রেগুলার সেভিংস অ্যাকান্টের চেয়ে সচরাচর স্থায়ী আমানতে সুদের হার বেশি হয়ে থাকে (SBI FD)। চড়া হারে সুদ পাওয়ার আশায় মানুষ স্থায়ী আমানত করেন। এতে বাজারগত ঝুঁকি প্রায় নেই বললেই চলে।

    কোথায়, কত বাড়ল সুদ

    ২ কোটি টাকা পর্যন্ত যাঁরা আমানত করবেন, তাঁরা যদি ৪৬ থেকে ১৭৯ দিনের মেয়াদে টাকা জমা রাখেন, সেক্ষেত্রে সুদের হার ৪.৭৫ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৫.৫ শতাংশ। ১৮০ থেকে ২১০ দিনের স্থায়ী আমানতে সুদ ২৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ। ২১১ দিন থেকে এক বছরের কম মেয়াদে সুদ বেড়েছে ২৫ বেসিস পয়েন্ট। নয়া সুদের হার দাঁড়াল ৬.২৫ শতাংশ। অবশ্য এর বেশি মেয়াদের আমানতি প্রকল্পগুলিতে সুদের হার রয়েছে একই।

    আর পড়ুন: ‘‘ওরা চাঁদে পৌঁছে গেল, সেখানে আমরা…’’, পাক সাংসদের মন্তব্য ভাইরাল

    ২ কোটি টাকার ওপর যাঁরা আমানত করবেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ৭ থেকে ৪৫ দিনের জন্য সুদ পাবেন ৫.২৫ শতাংশ হারে (SBI FD)। ৪৬ থেকে ১৭৯ মেয়াদি আমানত প্রকল্পে যাঁরা টাকা রাখবেন, তাঁরা সুদ পাবেন ৬.২৫ শতাংশ হারে। ১৮০ থেকে ২১০ দিনের মেয়াদি আমানতে সুদের হার বেড়ে হয়েছে ৬.৬ শতাংশ। এক বছর থেকে দু’বছরের কম মেয়াদের আমানতে সুদের হার মিলবে ৭ শতাংশ হারে। আর দু’বছর থেকে তিন বছরের কম সময়ের মেয়াদি আমানতেও সুদের হার ৭ শতাংশ। প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রবীণ আমানতকারীরা সুদ পাবেন অতিরিক্ত .৫ শতাংশ (SBI FD)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Teesta River: দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    Teesta River: দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিস্তার গতিপথে (Teesta River) বিরাট বদল হচ্ছে। পাল্টে যাচ্ছে নদীর গতিরেখা। চিন্তার ভাঁজ পড়েছে সেচ দফতরে। গত বছর অক্টোবর মাসে উত্তরবঙ্গ এবং সিকিমে তিস্তার ভয়াবহ রূপ দেখা গিয়ে ছিল। মূলত পাহাড়ের হড়পা বানে তছনছ হয়ে গিয়েছিল গোটা এলাকা। নদীর গতিপথ বদলে যাওয়ার বিষয় নিয়ে পরিবেশ বিজ্ঞানীরা ভীষণ ভাবে আশঙ্কাগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন।

    রিভার রিসার্চ ইনস্টিটিউট সূত্রে খবর

    উত্তরবঙ্গের লাইফ লাইন হল তিস্তা নন্দী (Teesta River)। নদীর গতিপথ বদলে যাচ্ছে প্রতিবছর। বর্ষার জলে আরও প্রভাব ফেলবে তিস্তার নন্দী সংলগ্ন এলাকাগুলিতে। রিভার রিসার্চ ইনস্টিটিউটের তরফ থেকে বলা হয়েছে, নদীর গতিপথ নিয়ে সমীক্ষা করা হয়েছে। নদীপথ অনেক জায়গায় সরে গিয়েছে। কোথাও চওড়া আবার কোথাও সরু হয়ে গিয়েছে। এই রিপোর্ট চূড়ান্ত ভাবে দেবে সেচ দফতর। এরপর সেই ভাবেই ব্যবস্থা গ্রহণ করবে সেচ দফতর। বন্যা নিয়ন্ত্রণ এই ভাবেই করা হবে বলে জানা গিয়েছে।

    ২৮ কোটি টাকা ব্যায়ে শুরু কাজ

    প্রত্যেক বছর বর্ষা এলে তিস্তা (Teesta River) নিচু এলাকায় ঢুকে যাচ্ছে। প্রাথমিকভাবে সেচ দফতর ২৮ কোটি টাকা ব্যয় করে প্রাথমিক ভাবে কাজ শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে। একাধিক জায়গায় বন্যা রোধে স্পার তৈরি করা হয়েছে। সেবক থেকে সমতল এলাকায় বয়ে গিয়েছে এই তিস্তা। পাথুরে জমির উপর থেকে তিস্তার গতি বদলে যাচ্ছে।

    আরও পড়ুনঃ দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ১৩ জন শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীকে নিজাম প্যালেসে তলব করল সিবিআই

    জীবন-জীবীকা নির্ভর করে আছে নদীর উপর

    অপর দিকে উপগ্রহ চিত্রের মাধ্যমে দেখা গিয়েছে তিস্তার (Teesta River) গতি বদলে যাচ্ছে। উত্তরবঙ্গের একাধিক জায়গায় মানুষের জনজীবনের উপর তিস্তা বিরাট প্রভাব ফেলেছে, তাই নদীর গতিপথের উপর জীবন-জীবীকা নির্ভর করে রয়েছে অনেক মানুষের। আবার রাজ্যের সেতু দফতর নদীর গতিপথ বদলে যাওয়ার ছবি দেখে অবাক হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যে রাজ্য এবং কেন্দ্রের সংশ্লিষ্ট দফতরে জানানো হয়েছে। গত বছর মেঘভাঙা বৃষ্টিতে জোয়ারে ভেসে গিয়েছিল তিস্তার জল। সিকিমের লোনাক হ্রদ জলের স্রোতে ভেসে গিয়েছিল। ঘটনায় ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল, ৭৭ জন নিখোঁজ ছিলেন। একই ভাবে ৮৮০০০ মানুষ সরাসরি প্রভাবিত হয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan MP Praises India: ‘ভারত চাঁদে পা রাখছে, করাচির ম্যানহোলে শিশুমৃত্যু হচ্ছে’, পাক সাংসদের মন্তব্য ভাইরাল

    Pakistan MP Praises India: ‘ভারত চাঁদে পা রাখছে, করাচির ম্যানহোলে শিশুমৃত্যু হচ্ছে’, পাক সাংসদের মন্তব্য ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ভারত-প্রশস্তি পাক সাংসদের মুখে (Pakistan MP Praises India)! ভারতের সাফল্যের কাছে পাকিস্তান যে কিছুই নয়, পরোক্ষে তাও বুঝিয়ে দিলেন সৈয়দ মুস্তাফা কামাল নামের ওই সাংসদ। এ প্রসঙ্গে তিনি ভারতের চন্দ্রাভিযানের বিষয়টিরও উল্লেখ করেন। কামাল মুত্তাহিদা কোয়ামি মুভমেন্ট পাকিস্তানের নেতা।

    কী বললেন পাক সাংসদ? (Pakistan MP Praises India)

    বুধবার সংসদে তিনি বলেন, “ভারত যেখানে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রাখার জন্য খবরের শিরোনামে উঠে আসছে, সেখানে করাচির সংবাদ মাধ্যমে খবর হচ্ছে ম্যানহোলে পড়ে শিশুমৃত্যুর ঘটনা।” পাকিস্তানের এই সাংসদ বলেন, “বিশ্ব যখন চাঁদে যাচ্ছে, তখন আজ করাচির খবর হল ম্যানহোলে পড়ে শিশুমৃত্যুর ঘটনা। টিভির ওই একই পর্দায় তখন দেখাচ্ছে চন্দ্রাভিযানে ভারতের সাফল্য-গাথা। এর ঠিক দু’সেকেন্ড পরেই ফের দেখানো হচ্ছে করাচিতে ম্যানহোলে পড়ে শিশুমৃত্যুর ঘটনার খবর।”

    স্কুলের মুখ দেখেনি ২.৬ কোটি পাক শিশু!

    এর পর ফের করাচির সমস্যার প্রসঙ্গে চলে যান পাকিস্তানের এই সাংসদ। তিনি (Pakistan MP Praises India) বলেন, “করাচিতে পানীয় জলের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। করাচির ৭০ লাখ ছেলেমেয়ে স্কুলমুখো হয়নি। গোটা পাকিস্তানের নিরিখে এই সংখ্যাটা হল ২.৬ কোটি।” তিনি বলেন, “করাচি হল পাকিস্তানের রেভেনিউ ইঞ্জিন। পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকেই এখানে দুটি সমুদ্র বন্দর রয়েছে। দুটোই করাচিতে। আমরা(করাচি) তামাম পাকিস্তানের, মধ্য এশিয়া এবং আফগানিস্তানের প্রবেশদ্বার। পনেরো বছর ধরে করাচিকে এক ফোঁটাও পানীয় জল দেওয়া হয়নি। যদিও বা দৈবাৎ জলের ট্যাঙ্ক আসে, ট্যাঙ্কার মাফিয়ারা তার দখল নেয়। সেই জলই তারা বিক্রি করে কারচিবাসীকে।”

    আর পড়ুন: ‘‘এমন নেতার প্রয়োজন’’, মোদিকে সমর্থন উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের

    পাক সাংসদ আরও বলেন, “সব মিলিয়ে আমাদের স্কুল রয়েছে ৪৮ হাজার। এর মধ্যে ১১ হাজার স্কুলই ভুতুড়ে। সিন্ধের ৭০ লাখ শিশু স্কুলের মুখই দেখেনি। আর গোটা দেশে ২ কোটি ৬২ লাখ ছেলেমেয়ে স্কুলেই যায় না।” তিনি বলেন, “আমরা যদি এ বিষয়ে আলোকপাত করি, তাহলে দেশের নেতাদের ঠিকঠাক ঘুম হবে না।” প্রসঙ্গত, গত অগাস্টে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে ল্যান্ড করেছিল ভারতের চন্দ্রযান-৩। এদিকে, পাহাড়-প্রমাণ দেনা, মুদ্রাস্ফীতির সমস্যায় জর্জরিত দেশটি ফের ঋণের জন্য দ্বারস্থ হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভান্ডারের (Pakistan MP Praises India)।

    পাক সাংসদের মুখে ভারত-স্তূতি এই প্রথম নয়

    এই প্রথম নয় যে কোনও পাক সাংসদের মুখে ভারত-প্রশস্তি শোনা গেল। এর আগে, গতমাসেও, পাকিস্তানের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে শোনা গিয়েছিল মোদি জমানার জয়গান।  ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে দাঁড়িয়ে নিজের বক্তব্য রাখার সময় জমিয়তে-উলেমা-ই-ফজলের প্রধান মৌলানা ফজলুর রহমান শাহবাজ সরকারকে তীব্র আক্রমণ করে বলেন, “ভারতের সঙ্গে আমাদের তুলনা করে দেখুন। আজ ওরা (ভারত) সুপার পাওয়ার (বড় শক্তি) হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। আর আমরা দেউলিয়া হওয়া থেকে বাঁচতে ভিক্ষা করছি।”

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারত সুপারপাওয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখছে, আমরা ভিক্ষা করছি’’! উষ্মা পাক বিরোধী নেতার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • SSC: দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ১৩ জন শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীকে নিজাম প্যালেসে তলব করল সিবিআই

    SSC: দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ১৩ জন শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীকে নিজাম প্যালেসে তলব করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই তলব করে নোটিশ দিল শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীদের (SSC)। ২০১৬ সালে এসএসসিতে চাকরি পাওয়া শিক্ষক-শিক্ষাকর্মীদের ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এই কাজ এবার শুরু হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায়। রাজ্যের শিক্ষা দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, মোট ১৩ জনকে ডাকা হয়েছে নিজাম প্যালেসে। এবার যোগ্য-অযোগ্যদের কাছ থেকে কি প্রভাবশালীদের নাম বের হবে? এই প্রশ্ন এখন রাজনীতির একাংশের মধ্যে।

    জেলা স্কুল পরিদর্শকের বক্তব্য (SSC)

    ইতিমধ্যে, একাধিক শিক্ষক সংগঠন এবং বেশ কিছু স্কুলের প্রধান শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, জেলা স্কুল পরিদর্শকের দফতর থেকে মেইল এসে পৌঁছেছে। তাঁদের মধ্যে বেশ কিছু শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীদের নাম উল্লেখ করে কলকাতায় আসার ডাক পাঠানো হয়েছে। এই বিষয়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার স্কুল পরিদর্শক নিতাইচন্দ্র দাস জানিয়েছেন, “সরাসরি সংশ্লিষ্ট স্কুলেই নোটিশ পাঠিয়ে থাকতে পারে সিবিআই।” যদিও স্কুলের পরিদর্শক দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, মামলা সুপ্রিম কোর্টে চলছে, যোগ্য-অযোগ্য (SSC) এখনও ঠিক হয়নি। ইতিমধ্যে কুশমান্ডি লক্ষ্মীপুরের এক শিক্ষক এবং গঙ্গারামপুরের বেলবাড়ির এক শিক্ষক আছেন এই তালিকায়।

    পাঠানো হয়েছে চিঠি

    অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার সিবিআইয়ের একজন আধিকারিকের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, “২০১৬ সালে এসএসসিতে (SSC) নিযুক্ত ‘রিজ়িয়োনাল লেভেল সিলেকশন টেস্ট’ (আরএলএসটি)-অ্যাডমিট কার্ড, সুপারিশ পত্র, যোগদানের নথি, জেলা স্কুল পরিদর্শকের তরফে অনুমোদনের নথি এবং বেতনের তথ্য নিয়ে হাজির হতে হবে নিজাম প্যালেসে।” উল্লেখ্য সুপ্রিম কোর্ট যোগ্য এবং অযোগ্যদের চিহ্নিত করার কথা যেমন বলা হয়েছে, তেমনি সিবিআইকে তদন্ত চালিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। ফেল তদন্তের এই কাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এই তলবের কাজ শুরু করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃসন্দেশখালিতে রাতের অন্ধকারে আন্দোলনকারী মহিলাকে বাড়ি থেকে অপহরণের চেষ্টা!

    এবিটিএ-এর বক্তব্য

    নিখিলবঙ্গ শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে জেলা সম্পাদক অনিমেষ লাহিড়ী বলেছেন, “সিবিআই জেলায় জেলায় নোটিশ দিতে শুরু করেছে। যোগ্যদের (SSC) চাকরি রেখে অযোগ্যদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাই। এই দুর্নীতির সঠিক তদন্ত হওয়া উচিত।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Archaeological Marvels Discovered: রাজস্থানে উদ্ধার মহাভারত ও মৌর্য যুগের অবশিষ্টাংশ

    Archaeological Marvels Discovered: রাজস্থানে উদ্ধার মহাভারত ও মৌর্য যুগের অবশিষ্টাংশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের মাটি থেকে আবারও উদ্ধার ঐতিহাসিক সম্পদ। সম্প্রতি রাজস্থানের (Rajasthan) দৌসা জেলার ভেঝা গ্রামের একটি ঢিবির উপর খননের সময় ২,৫০০ বছরেরও বেশি পুরনো প্রত্নবস্তু আবিষ্কার (Archaeological Marvels Discovered) হয়েছে। জানা গেছে এই বস্তু গুলি মহাভারত ও মৌর্য যুগের অবশিষ্টাংশ। স্বাভাবিকভাবেই হটাৎ করে এই প্রত্নতাত্ত্বিক বুস্তুগুলির আবিষ্কারে হইচই পড়ে গিয়েছে এলাকায়। 

    কী কী পাওয়া গিয়েছে? (Archaeological Marvels Discovered) 

    আবিষ্কৃত হওয়া বুস্তু গুলির মধ্যে রয়েছে ব্রোঞ্জের হাতিয়ার, মুদ্রা, মৌর্য যুগের একটি মূর্তির মাথা, শুঙ্গ যুগের অশ্বিনী কুমারদের ভাস্কর্য এবং হাড় দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি। এছাড়াও মহাভারতের সময়কার মৃৎশিল্পের টুকরো এবং অন্যান্য প্রত্নবস্তুও খনন প্রক্রিয়ার সময় আবিষ্কৃত হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার হল শুঙ্গ যুগের হাড়ের সরঞ্জাম। এছাড়াও একটি মাটির সীল উদ্ধার হয়েছে, যার মধ্যে দেবতাদের হাতির উপর চড়ার চিত্র আঁকা রয়েছে। এছাড়াও উদ্ধার হওয়া বস্তু গুলির মধ্যে রয়েছে সিন্ধু সভ্যতার (১১০০ এবং ৮০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) সময়কার একটি ধূসর মাটির পাত্র, মৌর্য যুগের একটি বিরল পোড়ামাটির পাইপ এবং মাতৃদেবীর একটি পোড়ামাটির মূর্তি। পাশাপাশি প্রাচীরের ৪৫-ডিগ্রি কোণে পাওয়া পোড়া ইটগুলি, সম্ভবত মৌর্য যুগের বলে জানিয়েছেন প্রত্নতাত্ত্ববিদরা।     
    জানা গিয়েছে রাজস্থানের ওই এলাকার ঢিবি খননের সময় দুটি ৩০ ফুট গভীর কুয়োর সন্ধান পাওয়ার পরেই সেখান থেকে প্রাচীন ইটের দেয়াল এবং মৃৎপাত্রের টুকরো আবিষ্কৃত হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: আর্থিক তছরূপ মামলায় ইডির জালে আলমগির আলম

    মন্দিরের অস্তিত্ব 

    অন্যদিকে খনন কার্যের ফলে মধ্যপ্রদেশের ধারে আবিষ্কৃত  ভোজশালাটিরও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক তাৎপর্য রয়েছে। জানা গিয়েছে প্রাচীনকালে এখানে সরস্বতী মন্দির ছিল। যা রাজা ভোজের সময় নির্মিত হয়েছিল। খনন কার্যের (Archaeological Marvels Discovered) পর বহু বছর ধরে গবেষণার পরে মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের অস্তিত্ব নিশ্চিত করেছে প্রত্নতত্ত্ববিদরা। বর্তমানে প্রফেসর অলোক ত্রিপাঠির নির্দেশনায় এবং প্রত্নতাত্ত্বিকদের একটি দল, ভোজশালার প্রকৃত প্রাচীনত্ব এবং পরিচয় উন্মোচনের জন্য শিলালিপি এবং বৈজ্ঞানিক খননগুলির পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষা চালাচ্ছে৷  
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “দু’-তিন বছরের মধ্যেই দেশ নকশাল মুক্ত হবে”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “দু’-তিন বছরের মধ্যেই দেশ নকশাল মুক্ত হবে”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নকশাল দমনে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে মোদি সরকার। আগামী দু’-তিন বছরের মধ্যেই দেশ নকশাল-মুক্ত হবে।” কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকার দরিদ্র এবং উপজাতি অধ্যুষিত এলাকায় কল্যাণমূলক কাজের সুফল পৌঁছে দিয়েছে। সেই কারণেই নকশালরা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে।”

    নকশাল-মুক্ত ৭ রাজ্য (Amit Shah)

    তিনি জানান, ঝাড়খণ্ড, বিহার, তেলঙ্গনা, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং মহারাষ্ট্র পুরোপুরি নকশাল-মুক্ত। ছত্তিশগড়ের তিন-চারটি জেলায় অবশ্য সমস্যটা রয়ে গিয়েছে। এর পরেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “আমার মনে হয় আগামী দু’তিন বছরের মধ্যেই দেশ পুরোপুরি নকশাল-মুক্ত হয়ে যাবে। ছত্তিশগড়ে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর চার-পাঁচ মাসে ১১২ জন মাওবাদী নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছে, ৩৭৫ জনের মতো আত্মসমর্পণ করেছে এবং গ্রেফতার করা হয়েছে ১৫৩জনকে। এদিকে কংগ্রেস বলছে ভুয়ো এনকাউন্টার হচ্ছে।” এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, চতুর্থ দফার নির্বাচনের মধ্যে যতগুলি আসনে ভোট হয়েছে, তাতে ২৭০টি আসন পাবে বিজেপি।

    ‘এই নির্বাচন ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ’

    তিনি বলেন, “এই নির্বাচন এবং তার ফলের বিরাট গুরুত্ব রয়েছে।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “যে সরকারই ক্ষমতায় আসুক না কেন, তার উচিত দেশের প্রতিটি অংশ থেকে সমর্থন পাওয়া। সরকারকে স্থায়ী হতে হবে। তাকে সংখ্যাগরিষ্ঠ হতে হবে।” তিনি বলেন, “বিরোধীরা ‘৪০০ পার’ স্লোগানের অপব্যাখ্যা করছে। দূরদৃষ্টির অভাবের জন্যই তারা এটা করছে। একটা স্থায়ী সরকার দেশকে শক্তি দিতে পারে, কঠোর পদক্ষেপ করতে সাহায্য করতে পারে, জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের সুবিধা পৌঁছে দিতে পারে গরিবের দুয়ারে, সন্ত্রাসবাদ, নকশালের উপদ্রবের মতো সমস্যার সমাধানও করতে পারে। এই সরকারই পারে দেশের পক্ষে কল্যাণকর সিদ্ধান্ত নিতে, দেশকে জগৎ সভায় শ্রেষ্ঠ আসনে বসাতে।”

    আর পড়ুন: প্রবাসেও বিপন্ন ভারতীয়দের পাশে সরকার, আক্ষরিক অর্থেই সঙ্কটমোচক মোদি

    বিজেপির ‘৪০০ পার’ স্লোগানের অপব্যাখ্য করায় এদিন শাহ নিশানা করেন বিরোধী নেতাদেরও। তিনি বলেন, “সংরক্ষণ তুলে দেওয়াই যদি আমাদের লক্ষ্য হত, তাহলে ১০ বছরের মধ্যেই তা করতে পারতাম। কারণ আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। আমরা তো তা করিনি। আমি আপনাদের স্পষ্ট করে দিতে চাই এই বলে যে, ধর্মের ভিত্তিতে কোনও সংরক্ষণ এদেশে হবে না। কারণ এটা সংবিধান বিরোধী (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share