Tag: news in bengali

news in bengali

  • Madhyamik Result 2024: ফের মেধা তালিকায় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন, প্রথম দশে স্থান পেল ৬ পড়ুয়া

    Madhyamik Result 2024: ফের মেধা তালিকায় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন, প্রথম দশে স্থান পেল ৬ পড়ুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও মাধ্যমিক পরীক্ষায় (Madhyamik Result 2024) মেধা তালিকায় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন। রাজ্যে প্রথম দশটি স্থানের মধ্যে রয়েছে ৫৭ জন পড়ুয়া। ঠিক এই প্রথম দশের মধ্যেই মিশনের ৬ জন পড়ুয়া জায়গা করে সাফল্যের নজির গড়েছে। নরেন্দ্রপুরে তাই খুশির আবহ। রাজ্যের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় প্রকাশিত হয়েছে। এরপরই এই সংবাদ জানা গিয়েছে।

    কে কে রয়েছে প্রথম দশে (Madhyamik Result 2024)?

    জানা গিয়েছে, মাধ্যমিকের (Madhyamik Result 2024) মেধা তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে নৈর্ঋতরঞ্জন পাল। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। ষষ্ঠ স্থান লাভ করেছে অলিভ গাইন। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ৬৮৭ নম্বর পেয়ে সপ্তম হয়েছে আলেখ্য মাইতি। একই সঙ্গে নবম স্থানের অধিকারী হয়েছে যুগ্মভাবে ঋত্বিক দত্ত এবং ঋতব্রত নাথ। উভয়ের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৫। একই ভাবে মেধাতালিকার দশম স্থান দখল করেছে শুভ্রকান্তি জানা। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪।

    পড়ুয়াদের বক্তব্য

    মিশনের পড়ুয়ারা জানিয়েছে, পরীক্ষায় (Madhyamik Result 2024) আশানুরূপই ফল লাভ করেছে তারা। কিন্তু মেধাতালিকার প্রথম দশে জায়গা হবে, অনেকেই ভাবতে পারেনি। তবে পড়ুয়ারা যেহেতু মিশনে থেকে পড়াশুনা করত, তাই তাদের সাফল্যের সবটাই মিশনের মহারাজদের, শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীদের দিয়েছে কৃতীরা। বেশিরভাগ পড়ুয়া ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার আবার কেউ কেউ সরকারি আমলা হতে চায়। তাদের দাবি, কতক্ষণ পড়তে হয় তা বড় কথা নয়, যে কোনও বিষয়কে মনোযোগ দিয়ে পড়লে সাফল্য আসবেই। প্রত্যেক বছরই মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে রামকৃষ্ণ মিশনের একটা বিশেষ জায়গা থাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম হল না।

    আরও পড়ুনঃ প্রকাশিত হল এবছরের মাধ্যমিকের ফল, পাস ৭ লক্ষ ৬৫ হাজার ২৫২ জন

    প্রধান শিক্ষকের বক্তব্য

    স্কুলের এই সাফল্যের পিছনে কি কোনও যাদুমন্ত্র রয়েছে? উত্তরে স্কুলের প্রধান শিক্ষক স্বামী ইষ্টেশানন্দ বলেন, “আবাসিক বিদ্যালয়ের নিয়মানুবর্তিতা, শৃঙ্খলা রয়েছে এই সাফল্যের পিছনে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং মোবাইল ব্যবহারে কড়া নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এর ফলেও পরীক্ষার ফলাফল (Madhyamik Result 2024) অনেক ভালো হয়েছে।”

    উল্লেখ্য, এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৯,১০,৫৯৮। এর মধ্যে ছাত্র ছিল ৪,০৩,৯০০ এবং ছাত্রী ছিল ৫,০৮,৬৯৮ জন। মোট পাশ করেছে ৭,৬৫,২৫২ জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: রাতে শেষ মেট্রোর সময়সীমা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: রাতে শেষ মেট্রোর সময়সীমা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ মেট্রোর(Kolkata Metro) সময় বাড়ানো নিয়ে কলকাতা মেট্রো রেলকে বিবেচনা করতে বলল কলকাতা হাই কোর্ট (Calcutta High Court)। ‘শেষ মেট্রোর সময় বাড়ানো হোক’-কদিন আগে এই আবেদন জানিয়েই হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেন আকাশ শর্মা নামে এক ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার সেই মামলারই শুনানি ছিল ডিভিশন বেঞ্চে। 

    প্রধান বিচারপতির নির্দেশ 

    বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ (Calcutta High Court) জানায়, অন্য শহরে রাত ১১টা পর্যন্ত মেট্রো পাওয়া যায়। বিশাল সংখ্যক মানুষ কলকাতায় কাজ করেন। কিন্তু অনেকে শহর থেকে অনেক দূরে থাকেন। তাঁদের কথা ভেবে শেষ মেট্রোর (Kolkata Metro) সময় বাড়ানো যায় কি না, তা বিবেচনা করে দেখতে হবে মেট্রো কর্তৃপক্ষকে এবং মেট্রো কর্তৃপক্ষ কী সিদ্ধান্ত নিলেন, তা জনস্বার্থ মামলাকারীকে চার সপ্তাহের মধ্যে জানিয়ে দিতে হবে বলেও প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে।

    যাত্রীদের সমস্যা (Calcutta High Court)

    কলকাতা মেট্রোয়(Kolkata Metro) ব্লু লাইন অর্থাৎ দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষ পর্যন্ত শেষ মেট্রো ছাড়া রাত্রি সাড়ে দশটা নাগাদ। তারপর আর আর কোনও মেট্রো না থাকায় কাজ সেরে বাড়ি ফিরতে বিকল্প পথ ধরতে হয় যাত্রীদের। ফলে ঘুর পথে বাড়ি ফিরতে কার্যত অসুবিধায় পড়ে যাত্রীরা। আসলে মেট্রোরেলে যে রাস্তা এক ঘণ্টায় যাতায়াত করা যায়, সেই রাস্তাই অন্য যানে যেতে অনেক বেশি সময় লাগে। তাই আরও একটু বেশি সময় মেট্রো রেলের পরিষেবা বাড়ানো গেলে অনেক যাত্রীই সুবিধ পাবেন, এই আবেদন রেখেই মামলা হয়েছিল হাইকোর্টে।  

    আরও পড়ুন: এপ্রিলে রেকর্ড কালেকশন জিএসটির! সরকারি কোষাগারে ঢুকল ২ লক্ষ কোটিরও বেশি টাকা

    মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য 

    যদিও এ প্রসঙ্গে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়, প্রযুক্তিগত কিছু সমস্যা রয়েছে। সেই কারণেই শেষ মেট্রোর সময় বাড়ানো হচ্ছে না। তবে আদালতের এই নির্দেশের (Calcutta High Court) পর মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ(Kolkata Metro) তাদের সিদ্ধান্ত বদলায় কিনা এখন সেটাই দেখার। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে কংগ্রেসকে নিশানা মোদির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দশ বছর আগে সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে আপোস করত সরকার, এখন আর করে না।” বৃহস্পতিবার গুজরাটের সবরকান্থা জেলায় কংগ্রেসকে এই ভাষায়ই আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর শাসনকালে যে সন্ত্রাসবাদ দমনে সরকার কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে, তাও জানান প্রধানমন্ত্রী।

    কংগ্রেসকে নিশানা মোদির (PM Modi)

    এদিনের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দশ বছর আগে সরকার সন্ত্রাসের সঙ্গে আপোস করত। সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর জানা সত্ত্বেও কংগ্রেস পাকিস্তানে দলিল পাঠিয়ে পছন্দ করে নিতে বলত।” তাঁর দশ বছরের রাজত্বকালে যে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি বদলছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “আজ আর ভারত সন্ত্রাসবাদের মূল চক্রীদের দলিল পাঠায় না। উল্টে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়। তাদের (সন্ত্রাসবাদীদের) বাড়িতে ঢুকে গিয়ে হুমকির জবাব দিয়ে আসে।”

    দুই সরকারের পার্থক্য

    সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে যে পূর্বতন সরকারের সঙ্গে বর্তমান সরকারের দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য রয়েছে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর ‘নিউ ইন্ডিয়া’র যে দায়বদ্ধতা, দেশের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা রক্ষায় যে অঙ্গীকার, তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন মহারাষ্ট্রজুড়ে একাধিক সমাবেশে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। প্রতিটি জনসভায়ই তাঁর আমলে দেশে কী কী উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে, তারও ফিরিস্তি দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তিন তালাক প্রথার অবলুপ্তি যে কেবল মহিলাদের সুরক্ষা দিয়েছে তা নয়, নিরাপত্তা দিয়েছে পরিবারকেও।”

    আরও পড়ুুন: “বিজেপি মুসলিম বিরোধী নয়”, স্পষ্ট বার্তা মিঠুনের

    বিরোধীদের তুষ্টিকরণের রাজনীতিকেও নিশানা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দীর্ঘদিন কেন্দ্রের ক্ষমতায় থাকলেও, ভোটব্যাঙ্কের স্বার্থে তিন তালাক নিয়ে কোনও ব্যবস্থা নেয়নি কংগ্রেস। আমি ভোটব্যাঙ্কের তোয়াক্কা করি না।” বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ যে দেশকে স্থায়ী সরকার দিয়েছে, তারও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সরকার দেশকে দিয়েছে সুশাসনও। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি যখন বলি এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত, তখন জ্বরে কাঁপতে থাকেন কংগ্রেসের যুবরাজ। যারা দেশকে লুট করেছে, তাদের মূল্য চোকাতেই হবে। এটাই হল মোদির গ্যারান্টি।”

    ন্যায় বিচার ও জনকল্যাণের প্রতি তাঁর সরকার যে দায়বদ্ধ, তাও জানিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আমাদের সরকার প্রকৃতপক্ষে সামাজিক ন্যায় বিচারের ভিত্তিকে পোক্ত করেছে।” কারও কাছ থেকে কোনও কিছু কেড়ে না নিয়ে তাঁর সরকার যে সর্বদা জনকল্যাণে নিয়োজিত, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Dilip Ghosh: “৪ জুনের পর পিসি-ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে, আর কেউ থাকবে না”, আবারও বিস্ফোরক দিলীপ

    Dilip Ghosh: “৪ জুনের পর পিসি-ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে, আর কেউ থাকবে না”, আবারও বিস্ফোরক দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে এখন ভোটের হাওয়া। ইতিমধ্যেই প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ভোট সমাপ্ত হয়েছে। সামনেই তৃতীয় দফার ভোট। আর তারপর চতুর্থ দফায় ভোট রয়েছে বর্ধমান দুর্গাপুর কেন্দ্রে। আর সেই কেন্দ্রের ভোট প্রচারে রোজকার মত বৃহস্পতিবার সকালেও প্রাত:ভ্রমণ ও জনসংযোগ সারেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন কালনা গেট ও নারীকলোনি এলাকায় প্রাত:ভ্রমণ সারেন তিনি। এরপর চা চক্রে মিলিত হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন দিলীপ। আর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হতেই একাধিক প্রসঙ্গে ফের মমতা-অভিষেককে আক্রমণ করেন বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। 

    দিলীপ ঘোষের মন্তব্য (Dilip Ghosh)

    এদিন অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের বর্ধমানে কর্মী বৈঠক প্রসঙ্গে তিনি (Dilip Ghosh) বলেন,”এই রোদ্দুরে ওনারা বেরাতে পারবেন না, ইণ্ডোরে মিটিং ই করতে হবে। দেখছেন না আমরা যেখানে রোড শো করছি সেখানে গো ব্যাক, কালো পতাকা দেখানো হচ্ছে। টিএমসি (TMC) বুঝে গেছে এখানে কোন চান্স নেই। পার্টি অফিসে ঢুকে গেছে।” 
    এর পাশাপাশি মমতার ইভিএম প্রসঙ্গ তুলে তিনি (Dilip Ghosh) বলেন,”উনি (Mamata Banerjee) সবসময় মিথ্যা কথা বলে মিডিয়ার লোককে ব্যস্ত রাখেন। ওনার কথায় পাবলিক ততটা আজকাল গুরুত্ব দেয় না। তিনি রোজ মাথা খাটিয়ে একটা মিথ্যা কথা বলেন। এটা তার উপদেষ্টারা যুক্তি দেন। উনি কত টাকা লুঠ করেছেন, চাকরি থেকে কত টাকা লুঠ হয়েছে এটা কখনো বলেন না। উনি মাঝেমধ্যেই বলেন ভুল হয়ে গেছে। আয়লার টাকা ভুল করে তার দলের নেতার অ্যাকাউন্টে চলে গেছে। মাষ্টারির চাকরির ক্ষেত্রেও একই কথা বলেন।” 
    অন্যদিকে আবার কদিন আগেই দিলীপ ঘোষের প্রতিপক্ষ কীর্তি আজাদ অভিযোগ করেছিলেন দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh)মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তাই তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে আর্জি করছেন চিকিৎসার জন্য। নাহলে তৃণমূল কর্মীরা চাঁদা তুলে তার চিকিৎসা করাবে। এদিন কীর্তি আজাদের সেই মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিলেন বর্ধমান দুর্গাপুর কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) প্রার্থী। তিনি তৃণমূল প্রার্থীর উদ্দেশ্যে  বলেন,”কে কার চাঁদা তুলবে? উনি আগে ১৩ তারিখ পর্যন্ত থাকুন। ওনার পার্টির লোকেরাই ওনাকে ছেড়ে দিয়েছে। উনি তো আগে বিজেপিতে ছিলেন। কেন ওনাকে তাড়িয়ে দিয়েছে সেটা আগে বলুন।” 
    অন্যদিকে আবার অধীর রঞ্জন বলেছেন, টিএমসিকে ভোট দেওয়ার থেকে বিজেপিকে ভোট দেওয়া ভাল। সে প্রসঙ্গে এবার দিলিপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বললেন,”গোটা রাজ্যে অরাজকতা চলছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য সব জায়গায় লুঠপাট চলছে, দুর্নীতি চলছে। মহিলাদের সম্মানহানি হচ্ছে। তাই শুভবুদ্ধিসম্পন্ন যে কোন মানুষ এটা বলবে। অধীরদা বুঝেছে তার দল ওদের হারাতে পারবে না, সিপিএম পারবে না, তৃণমূলকে হারাতে একমাত্র বিজেপিই পারবে।” 
    প্রসঙ্গত, ৪ জুন লোকসভা ভোটের ফলপ্রকাশ। তৃণমূলের দাবী ৪ জুনের পর দিলীপ ঘোষকে (Dilip Ghosh) তৃণমূলে যোগদান করতে হবে। এ কথার প্রসঙ্গে তিনি বলেন,”ওনাদের খোকাবাবু রোজ বলছেন দরজা খুললে লোকে ভড়ে যাবেন। কিন্তু উনি ভয়ে দরজা খুলছেন না। দরজা খুললে লোকে পালিয়ে যাবে। ৪ জুনের পর পিসি ভাইপো দরজা খুলে বসে থাকবে আর কেউ থাকবে না।” 
    সম্প্রতি কুনালকে পদ থেকে সরিয়েছে তৃণমূল। সে প্রসঙ্গেই তিনি (Dilip Ghosh) বলেন,”ওকে কখনো গালিগালাজ করে, কখনো পদ থেকে সরিয়ে দেয়। কখনো জেলে পাঠায়। উনি ভাবুন কেমন দলে আছেন।” একই সঙ্গে চাকরি দুর্নীতির প্রসঙ্গ তুলে বলেন, “কুনাল ঘোষ তো অনেকদিন পার্টিতে আছেন। উনি কেন তথ্য দিচ্ছেন না সিবিআই, ইডিকে। আমাদের কাছে সব তথ্য আছে কে কত টাকা নিয়েছে চাকরির জন্য। এখানকার বিধায়কও টাকা নিয়েছে, সেই তথ্যও আছে। দলের ভাবমূর্তি স্বচ্ছ করার জন্য তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন।”

    আরও পড়ুন: আবহাওয়ার পরিবর্তনে বাড়ছে হিট স্ট্রোক থেকে মৃত্যুর সংখ্যা! চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল গবেষণায়

    আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীর সভা 

    উল্লেখ্য, আগামীকাল সভা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) এদিন জানান,প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবাংলায় বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন, কারণ বাংলাতেই বিজেপির সিট বেশি বাড়বে। ৩৭০ টার্গেট দিয়েছে মোদিজি। সেজন্য দলীয় কর্মীদের চাঙ্গা করার জন্য ও তাদের পাশে থাকার জন্য বার বার রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এবার শুধু মোদিজি (PM Narendra Modi) নয় রাষ্ট্রীয় সভাপতি, যোগিজি সহ অনেকেই আসছেন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Draupadi Murmu: রাহুলের মুখে ঝামা! রাম-সন্দর্শনে রাষ্ট্রপতি মুর্মু, করলেন আরতিও

    Draupadi Murmu: রাহুলের মুখে ঝামা! রাম-সন্দর্শনে রাষ্ট্রপতি মুর্মু, করলেন আরতিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রোটোকল থাকায় উপস্থিত থাকতে পারেননি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে। ১ মে রাম দর্শন সারলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। মন্দিরে পুজো দেওয়ার পাশাপাশি আরতিও করেন রাষ্ট্রপতি। পুজো করেন হনুমানজির মন্দিরেও।

    রাহুলের অভিযোগ (Draupadi Murmu)

    দ্রৌপদী তফশিলি উপজাতি সম্প্রদায়ের। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে তিনি যোগ না দেওয়ায় কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, উপজাতি সম্প্রদায়ের হওয়ায় রাম মন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেন না রাষ্ট্রপতি। রাহুলের মুখে ঝামা ঘষে দিয়ে এদিন বাধাহীনভাবেই মন্দিরে ঢোকেন রাষ্ট্রপতি। করেন প্রার্থনা। কেবল তাই নয়, উপজাতি সম্প্রদায়ের হওয়া সত্ত্বেও হিন্দু সংস্কৃতির সঙ্গে যে তাঁর নাড়ির টান, তাও রাম-সন্দর্শনে গিয়ে প্রমাণ করে দিলেন রাষ্ট্রপতি (Draupadi Murmu)।

    কী বলছেন মন্দির কর্তৃপক্ষ?

    প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি যোগ না দেওয়ায় রাহুল বলেছিলেন রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি রাষ্ট্রপতিকে। কারণ তিনি আদিবাসী। এর প্রেক্ষিতে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্রের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেছিলেন, “গুজরাটে একটা সমাবেশে রাহুলজি বলেছিলেন, রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি রাষ্ট্রপতিকে। কারণ তিনি উপজাতি সম্প্রদায়ের। রাহুলজির এই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করছি আমি। এই অভিযোগ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বিপথগামী। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মুর্মু ও প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তফশিলি জাতি, উপজাতি এবং অন্য পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের মানুষের পাশাপাশি হতদরিদ্র মানুষদেরও এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তাঁরা এসেওছিলেন।”

    কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর ছড়ানো এই তথ্য যে নিতান্তই ভুল ছিল, এদিন রাষ্ট্রপতির রাম-দর্শনে তা প্রমাণ হয়ে গেল। কেবল তাই নয়, ভারতে যে আজও বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য বেঁচে রয়েছে, এদিনের ঘটনা তারও প্রমাণ বলেও অভিমত সংশ্লিষ্ট মহলের (Draupadi Murmu)।

    আরও পড়ুুন: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে জন্মাইনি”, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Heat Stroke Deaths: বাড়ছে হিট স্ট্রোক থেকে মৃত্যু, নেপথ্যে জলবায়ু পরিবর্তন! বলছে গবেষণা

    Heat Stroke Deaths: বাড়ছে হিট স্ট্রোক থেকে মৃত্যু, নেপথ্যে জলবায়ু পরিবর্তন! বলছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা সকলের। বিশেষ করে কলকাতা ও তার আশপাশের জেলাগুলিতেই গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির মাত্রা পার করেছে। আর এই তীব্র গরম সহ্য করতে না পেরে মৃত্যু হচ্ছে অনেকের। যদিও গরমের জেরে মৃত্যুর (Heat Stroke Deaths) ঘটনা নতুন নয়। ২০১৯ সালের এক জার্নালে প্রকাশিত সমীক্ষায় দেখা গেছে হিট স্ট্রোক হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা প্রতি বছর বাড়তে বাড়তে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লক্ষ্য ২০ হাজারে। যা বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে ভয় ধরাচ্ছে ছোট থেকে বড় সকলের মনেই। 

    আবহাওয়ার পরিবর্তন (Heat Stroke Deaths)

    প্রতি বছর এই ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার প্রধান কারণ হল জলবায়ু পরিবর্তন (Climate Change)। আর জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ হল বিশ্ব উষ্ণায়ন (Global Warming)। প্রতিনিয়ত যথেচ্ছ ভাবে গাছ কাটার ফল ভুগছে সারা বিশ্বের মানুষ। প্রকৃতি নিজের ভারসম্য হারাচ্ছে, আর তার ফলে প্রভাবিত হচ্ছে আবহাওয়া। আর আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে না পেরে মৃত্যু (Heat Stroke Deaths) হচ্ছে অনেকের। 

    ভারতের হিট স্ট্রোক হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা 

    গবেষকরা জানিয়েছেন, ক্রমবর্ধমান এই তাপমাত্রার বৃদ্ধির কারণে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হচ্ছে দশ বছরের বেশি বয়সি লোকেরা। জানা গেছে তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে ভারতে হিট স্ট্রোক হয়ে মৃত্যুর (Heat Stroke Deaths) সংখ্যা ৩৩ হাজারে পৌঁছেছে। 

    আরও পড়ুন: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে জন্মাইনি”, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    চিকিৎসকদের পরামর্শ

    চিকিৎসকরা বলেছেন, এরকম তীব্র গরমের সময় সতর্ক না থাকলে শারীরিক নানা সমস্যার পাশাপাশি হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর (Heat Stroke Deaths) আশঙ্কা অনেক বেড়ে যায়। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে প্রচুর পরিমাণে জল খান। সম্ভব হলে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ৩টে অব্দি টানা রোদে না বেরনোই চেষ্টা করুন। হালকা, তরল জাতীয় খাবার খান। বাইরে বের হলেও সাথে জল, ছাতা, সানগ্লাস রাখুন। পাতলা, হালকা রঙের  সুতির জামা পরে বের হন। রাস্তায় কেউ অসুস্থ হলে অবশ্যই তাকে সাহায্য করুন। অবস্থা খারাপ বুঝলে হসপিটালে ভর্তি করুন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে জন্মাইনি”, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    PM Modi: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে জন্মাইনি”, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে আমরা জন্মাইনি।” বুধবার গুজরাটের এক জনসভায় কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। কংগ্রেসকে ‘জাল কারখানা’ বলেও উল্লেখ করেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনের সময় দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করতে তারা ‘ডক্টরড ভিডিও’ পোস্ট করেছে বলেও তোপ দাগেন প্রধানমন্ত্রী।

    ‘জাল ভিডিও বানানোর মার্কেট’ (PM Modi)

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। তাতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে বলতে শোনা যায় এসসি, এসটি এবং ওবিসিদের জন্য সংরক্ষণ তুলে দেওয়া হবে। বিজেপির অভিযোগ, এই জাল ভিডিও ছড়ানো হয়েছে কংগ্রেসের তরফে। গুজরাটের বানাসকান্থার জনসভায় কংগ্রেসের এই জাল ভিডিওকেই হাতিয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “কংগ্রেস জাল ভিডিও বানানোর মার্কেট খুলেছে। তারা জানে যে, তারা যা-ই বলছে নির্বাচনী বাজারে সেটা খাচ্ছে না। তাই তারা জাল ভিডিও বানাচ্ছে। ভেবে দেখুন, যে দলটা ষাট বছর ধরে দেশ শাসন করেছে, যারা দেশকে অনেকগুলো প্রধানমন্ত্রী দিয়েছে, সেই দলটা আজ জনগণকে সত্যি কথাটা বলতে পারছে না।”

    রাহুলকে নিশানা মোদির

    এদিনের (PM Modi) জনসভায় কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “ওঁরা যাকে ‘মহব্বত কি দুকান’ (রাহুল বলেছিলেন) বলছেন, তা আসলে জাল একটা কারখানা। তাদের ভিডিও, কথাবার্তা, প্রতিশ্রুতি, স্লোগান এবং উদ্দেশ্য সবই জাল। মোদি একজন চা বিক্রেতা, দরিদ্র পরিবারের সন্তান।… আপনি যদি লড়াই করতে চান, তাহলে আসুন, হয়ে যাক। এই ভাত-ডাল খাওয়া মানুষটা কী করতে পারে, তা দেখিয়ে দেবে। আপনার যদি সৎ সাহস থাকে, তাহলে মুখোমুখি লড়াই হোক। দয়া করে জাল ভিডিও ছড়ানো বন্ধ করুন।”

    আরও পড়ুুন: ২০১৪ সালের টেট নিয়োগেও দুর্নীতি! অনিয়মের ইঙ্গিত সিবিআই রিপোর্টে

    চারশো সাংসদ পেলে বিজেপি সংবিধান বদলে দেবে বলেও প্রচার করছে কংগ্রেসের একটা অংশ। এদিন সে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “৪০০ সাংসদ কী আমাদের ছিল না? কিন্তু সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে আমরা জন্মাইনি। এই পথ আমরা অনুসরণও করতে চাইনি কখনও। বাবাসাহেব আম্বেডকর এবং অন্য কৃষকদের তৈরি এই সংবিধানের পবিত্রতা আমরা বজায় রাখব। মোদি যতদিন বাঁচবে, ততদিন কংগ্রেসকে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের গেম খেলার সুযোগ দেবে না (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Calcutta High Court: ২০১৪ সালের টেট নিয়োগেও দুর্নীতি! অনিয়মের ইঙ্গিত সিবিআই রিপোর্টে

    Calcutta High Court: ২০১৪ সালের টেট নিয়োগেও দুর্নীতি! অনিয়মের ইঙ্গিত সিবিআই রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৬ সালের এসএসসির পর প্রকাশ্যে তৃণমূল জমানার আরও এক কেলেঙ্কারি! ২০১৪ সালের টেট নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই রিপোর্টে ব্যাপক অনিয়মের ইঙ্গিত। সিবিআইয়ের তদন্তে প্রকাশ (Calcutta High Court), নকল ওয়েবসাইট বানিয়ে বাইরের লোক নিয়োগ করে ফেল করাদের পাশ দেখিয়ে নিয়োগ-সহ একাধিক অভিযোগ তুলেছে সিবিআই। ওই টেটে কীভাবে জালিয়াতি হয়েছে সবিস্তারে তার তথ্য সিবিআইয়ের তরফে তুলে দেওয়া হয়েছে বিচারপতি মান্থার এজলাসে।

    চার দফায় নিয়োগ (Calcutta High Court)

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের (Calcutta High Court) টেট পরীক্ষার ওপর ভিত্তি করে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে ২০১৬, ২০২০, ২০২২ এবং ২০২৪ সালে। মঙ্গলবার পর্যবেক্ষণে আদালত জানায়, এই টেট মামলার ফল যদি নেতিবাচক হয়, তাহলে এর ওপর ভিত্তি করে হওয়া সব নিয়োগ মামলা অস্তিত্ব হারাবে। আইনজীবীদের আশঙ্কা, গত চার দফায় যে প্রায় ৭০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে, তাঁদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আট সপ্তাহ পরে। তার আগে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে হলফনামা দিতে হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে আদালত।

    কী বললেন বিচারপতি?

    ২০১৪ সালের টেটে কারচুপির অভিযোগে জনৈক রাহুল চক্রবর্তী-সহ কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন। সেই মামলার শুনানিতে বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার নির্দেশ ছিল, সিবিআইকে ওএমআর শিটের আসল তথ্য খুঁজতে হবে, নচেৎ বাতিল করে দেওয়া হবে ২০১৪ সালের টেট। এই মামলায় সিবিআই আগেই জানিয়েছিল, ৩০৪ জনকে অবৈধভাবে নিয়োগ করা হয়েছে বলে তদন্তে জানা গিয়েছে। তখনই আদালত জানিয়েছিল, তথ্যের খোঁজে প্রয়োজনে সিবিআই ফের প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসে গিয়ে তল্লাশি চালাতে পারবে।

    আরও পড়ুুন: গোদরেজ পরিবারে ভাঙন, বাঁটোয়ারা হল সম্পত্তি, কার ভাগে কী?

    এদিন বিচারপতি মান্থার কড়া নির্দেশ, সিবিআইকে ওএমআর শিটের প্রকৃত তথ্য খুঁজে বের করতে হবে। ডিজিটাল ডেটা বের করার নির্দেশও দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থাকে। ডিজিটাল ডেটা ফিরিয়ে আনার সুযোগ রয়েছে। ওএমআর শিটের প্রকৃত তথ্য খুঁজে বের করার জন্য সিবিআইকে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসে যাওয়ার ছাড়পত্রও দেন বিচারপতি মান্থা। সিবিআই ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট খুঁজে আনতে পারে বলেও জানিয়ে দেয় আদালত। প্রসঙ্গত, এই মামলায়ও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ জানিয়েছিল, ওএমআর শিটের হার্ড কপি নষ্ট করে ফেলা হয়েছে। তবে ডিজিটাল ভার্সান সংরক্ষিত রয়েছে (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Split In Godrej: গোদরেজ পরিবারে ভাঙন, বাঁটোয়ারা হল সম্পত্তি, কার ভাগে কী?

    Split In Godrej: গোদরেজ পরিবারে ভাঙন, বাঁটোয়ারা হল সম্পত্তি, কার ভাগে কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১২৭ বছর এক ছাদের নীচে থাকা। শেষমেশ সেই পরিবারেই ধরল ভাঙন। দু’টুকরো হয়ে গেল গোদরেজ গোষ্ঠী (Split In Godrej)। সংস্থার তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, গোদজের গ্রুপের সমস্ত সংস্থাকে নিজেদের মধ্যে দু’টি ভাগে ভাগ করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    ১২৭ বছরের পরিবারে ভাঙন

    দরজার তালা থেকে গায়ে মাখার সুগন্ধী সাবান, ফ্রিজ, আলমারি সহ গৃহস্থালির নানা জিনিসপত্র বিক্রি করে গোদরেজ। টাটার মতো গোদরেজও ভারতীয় পরিবার নিয়ন্ত্রিত ব্যবসাগুলির অন্যতম। সংস্থার পথ চলা শুরু হয়েছিল ১৮৯৭ সালে, আর্দেশির গোদরেজের হাত ধরে। ওকালতি পেশা ছেড়ে ব্যবসা শুরু করেন আর্দেশির। পরে গোদরেজ গোষ্ঠীর হাল ধরেন আর্দেশিরের ভাই পিরোজশা ও তাঁর উত্তরসূরিরা। এখন গোদরেজের মালিকানা ছিল পিরোজশার প্রপৌত্র আদি ও নাদির গোদরেজ এবং জামশেদ ও স্মিতা গোদরেজ ক্রিশনার হাতে। গোদরেজ গোষ্ঠীর সংস্থাগুলিকে এই চারজনের মধ্যেই দু’ভাগে বাঁটোয়ারা করে দেওয়া হয়েছে।

    কার ভাগে কী

    জানা গিয়েছে, গোদরেজ ইন্ডাস্ট্রিজ গ্রুপের অধীনে থাকা পাঁচটি লিস্টেড সংস্থার রাশ থাকছে আদি ও নাদিরের হাতে। এই সংস্থাগুলি হল গোদরেজ ইন্ডাস্ট্রিজ, গোদরেজ কনজিউমার প্রোডাক্টস, গোদরেজ প্রপার্টিজ, গোদরেজ অ্যাক্রোভেট এবং অ্যাজটেক লাইফসায়েন্সেস। এই সংস্থাগুলির চেয়ারম্যান হিসেবে থাকবেন বছর তিয়াত্তরের নাদির। এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান আদির ছেলে পিরোজশা। নয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২৬ সালের অগাস্টে তিনিই বসবেন নাদিরের চেয়ারে (Split In Godrej)।

    গোদরেজ এন্টারপ্রাইজ গ্রুপের অধীনে থাকা আনলিস্টেড সংস্থার নিয়ন্ত্রণ থাকবে জামশিদ গোদরেজের হাতে। গোদরেজ অ্যান্ড বয়েজের অধীনে রয়েছে অনেকগুলি ছোট ছোট সংস্থা। এর মধ্যে বিমান পরিবহণ, এয়ারোস্পেস, প্রতিরক্ষা, আসবাবপত্র, তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পও রয়েছে। এই সংস্থাগুলির চেয়ারপার্সন ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর হবেন জামশেদ। এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর নিরিকা। মুম্বই শহরের মূল অংশে থাকা ৩ হাজার ৪০০ একর জমির রাশ থাকবে জামশেদ ও স্মিতার হাতে।

    আরও পড়ুুন: ফের লাভ জিহাদের বলি যুবতী, পুনম খুনে কাঠগড়ায় নিজাম

    জামশেদ বলেন, “১৮৯৭ সাল থেকে দেশ গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে গিয়েছে গোদরেজ অ্যান্ড বয়েজ। ভবিষ্যৎমুখী এই চুক্তির ফলে আগামী দিনে জটিলতামুক্ত হয়ে নিজেদের লক্ষ্য এগোতে পারব আমরা। নিজেদের শক্তি বৃদ্ধি করতে পারব।” নাদির বলেন, “মূল্যবোধ ও বিশ্বাসে ভর করেই ১৮৯৭ সাল থেকে এতদূর এগিয়েছি আমরা। আরও মনযোগ ও তৎপরতা সহকারে সেই উত্তরাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যাব আমরা (Split In Godrej)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Love Jihad: ফের লাভ জিহাদের বলি যুবতী, পুনম খুনে কাঠগড়ায় নিজাম

    Love Jihad: ফের লাভ জিহাদের বলি যুবতী, পুনম খুনে কাঠগড়ায় নিজাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের লাভ জিহাদের (Love Jihad) বলি যুবতী। এবার ঘটনাস্থল টিনশেল টাউন মুম্বই। নভি মুম্বইয়ের উরান শহরের ঘটনা। কম্বলে মোড়া অবস্থায় উদ্ধার হয় বছর সাতাশের পুনম ক্ষীরসাগরের ক্ষতবিক্ষত দেহ। জানা গিয়েছে, নিজাম নামে পেশায় ট্যাক্সিচালক এক যুবকের সঙ্গে বছর চারেক ধরে সম্পর্ক ছিল পুনমের। ঘটনার জেরে মুম্বইবাসীর স্মৃতিতে ফের টাটকা হয়ে উঠল দিল্লির শ্রদ্ধা ওয়ালকর খুনের ঘটনা।

    পুনমকে নিয়ে যায় নিজাম (Love Jihad)

    জানা গিয়েছে, ১৮ এপ্রিল নিজাম মানখুর্দ এলাকা থেকে পুনমকে নিয়ে যায় ঠানে জেলার কল্যাণ এলাকায়। তার পরের দিনই উদ্ধার হয় পুনমের লাশ। উরান এলাকায় কম্বলে মোড়া অবস্থায় পড়েছিল তাঁর দেহ। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে  ২৫ এপ্রিল (Love Jihad) ওই যুবতীর পচাগলা দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ১৯ এপ্রিল পুনম নিখোঁজ হয়েছেন বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের বাসিন্দা নিজামের নাম। পেশা সূত্রে সে থাকে মুম্বইয়ে। নিজামকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    নিজাম বিবাহিত, রয়েছে সন্তানও

    জানা গিয়েছে, নিজাম যে বিবাহিত, তা জানতেন না পুনম। নিজামের যে একটি সন্তান রয়েছে, তাও জানতেন না ওই যুবতী। নিজামের সঙ্গে পুনমের আলাপ ফোনে। পরে সম্পর্ক গাঢ় হয়। নিজের বিবাহিত জীবনের কথা চেপে যায় নিজাম। মহারাষ্ট্রের মন্ত্রিসভার সদস্য তথা বিজেপি নেতা মঙ্গল প্রভাত লোধা দেখা করেন পুনমের পরিবারের সঙ্গে। আশ্বাস দেন পাশে থাকার। তিনিই জানান, নিজামই পুনমকে কল্যাণ এলাকায় নিয়ে গিয়েছিল। সেখানেই ঘটে খুনের ঘটনা। শহরে রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশির ভিড় বাড়ায় যে এই ঘটনা ঘটছে, তাও জানান তিনি।

    আরও পড়ুুন: আমেঠি, রায়বরেলিতে প্রার্থী হতে চাইছেন না রাহুল, প্রিয়ঙ্কা! কেন জানেন?

    ২০২২ সালের ২০ নভেম্বর দিল্লির ছতরপুরের কাছের জঙ্গল থেকে উদ্ধার হয়েছিল নিখোঁজ তরুণী শ্রদ্ধা ওয়ালকারের দেহ। শ্রদ্ধাকে হত্যার অভিযোগ উঠেছিল, তাঁরই ছায়াসঙ্গী আফতাব আমিন পুনাওয়ালার বিরুদ্ধে। পুলিশের চার্জশিটেও বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ১৮ মে দিল্লির মেহেরৌলিতে একত্রবাসে থাকা প্রেমিকা শ্রদ্ধাকে খুন করেন আফতাব। আমেরিকার এক ওয়েব সিরিজ থেকে প্রেরণা পেয়ে শ্রদ্ধাকে ৩৫ টুকরো করেছিল আফতাব (Love Jihad)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share