Tag: news in bengali

news in bengali

  • Mahavir Jayanti 2024: আজ মহাবীর জয়ন্তী, জানুন এই বিশেষ দিনটির ইতিহাস ও মাহাত্ম্য

    Mahavir Jayanti 2024: আজ মহাবীর জয়ন্তী, জানুন এই বিশেষ দিনটির ইতিহাস ও মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মহাবীর জয়ন্তী। জৈন ধর্মের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উৎসবগুলির মধ্যে একটি হল মহাবীর জয়ন্তী (Mahavir Jayanti 2024)। এই বিশেষ দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন জৈন ধর্মের ধর্ম গুরু মহাবীর। তাঁর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এই দিনটি পালন করা হয়। তিনি জৈন ধর্মের প্রধান গুরু ছিলেন, তিনিই এই ধর্মের প্রচারক ছিলেন। প্রতি বছর চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের ত্রয়োদশী তিথিতে মহাবীর জয়ন্তী পালিত হয়। এই বিশেষ দিনটি জৈন সম্প্রদায়ের মানুষেরা আড়ম্বরের সঙ্গে পালন করে থাকেন।

    কবে মহাবীর জয়ন্তীর তারিখ ও সময়?

    চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের ত্রয়োদশীতে মহাবীর জন্মগ্রহণ করেন। এই বছর তাঁর ২৬২২ তম জন্মদিন উদযাপন করা হবে। পঞ্জিকা অনুসারে এটি ২০ এপ্রিল রাত্রি ১০ টা ৪১ মিনিট শুরু হবে  এবং ২২ এপ্রিল রাত্রি ১ টা ১১ মিনিটে শেষ হবে। অর্থাৎ এবছর ২১ এপ্রিল, রবিবার, মহাবীর জয়ন্তীর উৎসব পালন করা হবে।

    মহাবীরের জীবন

    কথিত আছে যে, ভগবান মহাবীর বিহারের (Bihar) কুন্দলপুরের রাজ ঘরানায় ৫৯৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। শৈশবে তাঁর নাম ছিল বর্ধমান। ৩০ বছর বয়সে তিনি সিংহাসন ত্যাগ করে আধ্যাত্মিকতার পথে হাঁটেন। জৈন ধর্মে বিশ্বাস করা হয় যে, ১২ বছরের কঠোর নীরব তপস্যার পর ভগবান মহাবীর (Lord Mahavir) তাঁর ইন্দ্রিয়কে জয় করে ছিলেন। নির্ভীক, সহনশীল এবং অহিংস হওয়ার কারণে তাঁকে মহাবীর নাম দেওয়া হয়েছিল। ৭২ বছর বয়সে তিনি পাওয়াপুরী থেকে মোক্ষলাভ করেন। সাধকদের মধ্যে মহাবীর যথেষ্ট জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁকে শান্তি, সম্প্রীতি, পবিত্রতা, ধর্ম প্রচারকের একজন বলে মনে করা হতো। মহাবীর ছিলেন জৈন ধর্মের সব থেকে বড় গুরু এবং ২৪ তম সর্বশেষ তীর্থঙ্কর।

    পুজো পদ্ধতি ও নিয়ম-রীতি

    মহাবীর জয়ন্তীর দিন, জৈন ধর্মের (Jainism) লোকেরা প্রভাতফেরি, শোভাযাত্রা বের করেন। তার পরে মহাবীরের মূর্তি সোনা ও রুপোর কলসে অভিষেক করা হয়। এই সময়, জৈন সম্প্রদায়ের গুরু ভগবান মহাবীরের (Mahavir) শিক্ষার কথা বলা হয় এবং সেগুলিকে অনুসরণ করতে শেখানো হয়।

    আরও পড়ুনঃ সনাতন ধর্মের যজ্ঞের আগুনেই জন্ম গণিত-বিজ্ঞান-কলাশাস্ত্রের বহু সূত্রের!

    সত্য ও অহিংসার প্রচারক ছিলেন মহাবীর

    সর্বোপরি মহাবীর জয়ন্তীর (Mahavir Jayanti 2024) উৎসব জৈন ধর্মের প্রতিষ্ঠাতাকে উৎসর্গ করা হয়। তিনি তাঁর জীবদ্দশায় অহিংসা ও আধ্যাত্মিক স্বাধীনতার প্রচার করেছিলেন এবং মানুষকে সকল জীবের প্রতি সম্মান করতে শিখিয়েছিলেন। তাঁর দেওয়া সমস্ত শিক্ষা ও মূল্যবোধ জৈন ধর্ম নামক ধর্মের প্রচারে ব্যবহার কোরা হয়েছিল। তিনি সত্য ও অহিংসার মতো বিশেষ শিক্ষার মাধ্যমে বিশ্বকে সঠিক পথ দেখানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাঁর অনেক বক্তৃতা দিয়ে মানুষকে সঠিকভাবে পরিচালিত করেছিলেন। জীবনের আধ্যাত্মিক মার্গের পথ তিনি দেখিয়ে ছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    Election Commission: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯ এপ্রিল থেকেই রাজ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন (lok sabha vote 2024), আর ভোট শুরু হতেই একেবারে কড়া হাতে পরিস্থিতি সামলাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। প্রথম দফার ভোটের দিনেই শক্তিপুর (Saktipur PS) ও বেলডাঙা থানার (Beldanga PS) ওসিকে সরানোর নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। শুক্রবার কমিশনের তরফে একটি চিঠিতে এই নির্দেশ এসেছে বলে জানা গিয়েছে। 

    কমিশনের বক্তব্য (Election Commission)

    কমিশন চিঠিতে স্পষ্ট করে জানিয়েছে, “অবিলম্বে ওঁই দুই পুলিশকর্তার বিরুদ্ধে চার্জশিট ফাইল করতে হবে। কারণ হিসাবে দুই পুলিশকর্তাকে নির্দিষ্ট ভাবে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়ার পরও তাঁরা সেই দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই তাঁরা আর ভোটের কাজ করতে পারবেন না। শক্তিপুর এবং বেলডাঙার ওই দুই অফিসারের নাম যথাক্রমে রাজু মুখোপাধ্যায় এবং মহম্মদ জামালউদ্দিন মণ্ডল।”

    ঠিক কী ঘটেছিল (Election Commission)?

    গত সপ্তাহে শক্তিপুর এবং বেলডাঙায় যে অশান্তি হয়েছিল, তার জন্য এই দুই পুলিশকর্তার কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগেই তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে বলেই কমিশন সূত্রে খবর। এই কারণেই দুই পুলিশকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আপাতত পুলিশ হেডকোয়ার্টারেই (Headquater) থাকবেন তাঁরা।

    অন্যদিকে, ওই দুই পুলিশকর্তার বদলি হিসাবে তিন জন দক্ষ অফিসারের নামও পাঠাতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। আগামিকাল বেলা ১১টার মধ্যেই মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ওই দুই থানার জন্য নতুন অফিসার নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য বলেছে  কমিশন। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককেই তাঁদের বদলি অফিসারের নাম পাঠানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ সেই শীতলকুচিতে ভোট দিতে এসে পাথরে ক্ষতবিক্ষত ভোটারের চোখ! অভিযুক্ত তৃণমূল

    আগেই বদল হয়েছে

    তবে এটাই প্রথম নয়। এর আগেও ভোটের মুখে আদর্শ আচরণবিধি লাগু হওয়ার পর থেকে এমন অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। রাজ্য পুলিশের ডিজির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল রাজীব কুমারকে। একই সঙ্গে পূর্ব মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম ও বীরভূম–এই চার জেলার জেলাশাসকদেরও বদলি করা হয়েছিল কমিশন (Election commission) তরফে। এগুলি ছাড়া আরও একগুচ্ছ অফিসার বদলির সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আর এবার ভোট শুরু হতেই মুর্শিদাবাদ জেলার দুই থানার ওসিকে সাসপেন্ড করার নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: সেই শীতলকুচিতে ভোট দিতে এসে পাথরে ক্ষতবিক্ষত ভোটারের চোখ! অভিযুক্ত তৃণমূল

    Lok Sabha Election 2024: সেই শীতলকুচিতে ভোট দিতে এসে পাথরে ক্ষতবিক্ষত ভোটারের চোখ! অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও শিরোনামে শীতলকুচি। গণতন্ত্রের ভোট (Lok Sabha Election 2024) উৎসবে রেহাই পেলেন না সাধারণ ভোটারও। লোকসভা ভোটের প্রথম দফায় ‘রক্তারক্তিকাণ্ড’ ঘটল। শীতলকুচিতে (Sitalkuchi) ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে আক্রান্ত ভোটার (Voter), পাথরে ক্ষতবিক্ষত হল চোখ। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। ভোট দিতে আসাই যেন কাল হল কোচবিহারের ওই বাসিন্দার।

    ঠিক কী ঘটেছিল (Lok Sabha Election 2024)?

    স্থানীয় জানা গিয়েছে, শুক্রবার সকালে ভোট (Lok Sabha Election 2024) দিতে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন এক ভোটার। হঠাৎ অতর্কিতে হামলা হয়। দুষ্কৃতীদের আঘাতে চোখ ফেটে যায় ওই ভোটারের। এরপর যন্ত্রণায় ছটফট করতে করতে চিকিৎসকের কাছে গেলে চিকিৎসক পরীক্ষা করে জানান, ক্ষত গভীর। আপাতত ওই ব্যক্তির চোখে ব্যান্ডেজ করা হয়েছে। ছেলের এই অবস্থা দেখে চোখে জল এসে গিয়েছে মায়ের। ভোট দিতে এসে এভাবে আক্রান্ত হতে হবে, ভাবেননি তাঁরা। আক্রান্ত ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আমরা তো চাই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হোক। কিন্তু সেটা আর ওরা কোথায় হতে দিল! ভোট দিতে গিয়ে সাধারণ মানুষ আক্রান্ত হয়, মার খায়!’

    আক্রান্ত ভোটারের বক্তব্য

    এই প্রসঙ্গে শীতলকুচির আক্রান্ত ভোটার বলেন, “আমি সকালবেলা ভোট (Lok Sabha Election 2024) দিতে গিয়েছিলাম। তখন ভোট কাউন্টার খোলেনি। আমি ভোটের লাইনে দাঁড়িয়েছিলাম। কাউন্টার খোলার পর আমরা ভোট (Vote) দিই। বাড়ি ফেরার সময় পিছনে চিৎকার চেঁচামেচির আওয়াজ শুনতে পাই। তৃণমূলের (TMC) লোকজন চিৎকার চেঁচামেচি করছিল। আওয়াজ শুনে পিছন ফিরে দেখি পাথর ছোড়াছুড়ি শুরু হয়েছে। সেই পাথর এসেই আমার চোখে লাগে।” তৃণমূলের লোকেরাই সেই পাথর মেরেছে বলে দাবি করেন আক্রান্ত ভোটার। এছাড়াও তিনি বলেন, “তাঁকে পুলিশ কিংবা কেন্দ্রীয় বাহিনী (CRPF) কেউ হাসপাতালে নিয়ে যায়নি।”

    বিধানসভা ভোটে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল

    প্রসঙ্গত, একুশের বিধানসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল এই কেন্দ্র। চলেছিল গুলি। আর সেখানেই এবার ভোটার লাইনে দাঁড়িয়ে আক্রান্ত হলেন ভোটার। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ভোটের মরশুমে এমন ঘটনায় হইচই পড়ে গেছে এলাকায়। কিন্তু এত বড় একটা ঘটনা ঘটল কীভাবে? কোথায় ছিলেন নিরাপত্তাকর্মীরা? কেন এগিয়ে এল না কেন্দ্রীয় বাহিনী? তা নিয়ে উঠছে বিস্তর প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy Chief: নৌসেনার পরবর্তী প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠি, নাম ঘোষণা কেন্দ্রের

    Indian Navy Chief: নৌসেনার পরবর্তী প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠি, নাম ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌবাহিনীর পরবর্তী প্রধান (Indian Navy Chief) হিসেবে ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠির (Vice Admiral Dinesh Tripathi) নাম ঘোষণা করল কেন্দ্র। বর্তমানে, নৌসেনার উপ-প্রধানের দায়িত্বে রয়েছেন দীনেশ। আগামী ৩০ এপ্রিল অবসর নিতে চলেছেন নৌসেনার বর্তমান প্রধান অ্যাডমিরান আর হরি কুমার। সেদিনই তাঁর স্থলাভিষিক্ত হবেন দীনেশ ত্রিপাঠী। 

    ৪ দশক ধরে নৌসেনায় যুক্ত

    নৌসেনায় প্রায় ৪০ বছরের যুক্ত রয়েছেন দীনেশ (Vice Admiral Dinesh Tripathi)। বিভিন্ন সময়ে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। নৌসেনার পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান — ফ্ল্যাগ অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ ও কেরলের এড়িমালায় অবস্থিত ইন্ডিয়ান নেভাল অ্যাকাডেমির কমান্ডান্ট সহ দায়িত্বপূর্ণ পদে আসীন হয়েছেন। ৪ দশকের কেরিয়ারে তিনি একাধিক রণতরীর কমান্ডার ছিলেন— আইএনএস বিনাশ, আইএনএস কির্চ, আইএনএস ত্রিশূল — যার মধ্যে অন্যতম। বেশ কিছুদিন ধরেই তিনি নৌসেনার উপ-প্রধানের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। এবার তাঁকে নৌসেনার ভাবী প্রধান (Indian Navy Chief) হিসেবে ঘোষণা করল কেন্দ্র।

    ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমির প্রাক্তনী

    রেওয়া সৈনিক স্কুল এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমির প্রাক্তনী দীনেশ ত্রিপাঠি (Vice Admiral Dinesh Tripathi) নৌসেনায় অফিসার হিসেবে যোগ দেন ১৯৮৫ সালে। ওয়েলিংটনে অবস্থিত ডিফেন্স সার্ভিস স্টাফ কলেজ থেকে স্নাতক হন। পরবর্তীকালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাল ওয়ার কলেজ থেকেও পড়াশোনা করেন। নৌসেনায় কর্তব্যপরায়ণতা এবং দায়িত্ববোধের জন্য তিনি পরম বিশিষ্ট সেবা মেডেল (PVSM), অতি বিশিষ্ট সেবা মেডেল (AVSM) এবং নৌসেনা মেডেল (NM) সহ একাধিক পুরস্কার অর্জন করেছেন (Indian Navy Chief)।

    একজন সামরিক অফিসার হওয়ার পাশাপাশি, ভাইস অ্যাডমিরাল দীনেশ ত্রিপাঠি (Vice Admiral Dinesh Tripathi) একজন ক্রীড়াপ্রেমীও। টেনিস, ব্যাডমিন্টন ও ক্রিকেটে তাঁর আগ্রহ রয়েছে। তাঁর স্ত্রী শশী ত্রিপাঠি একজন শিল্পী তথা গৃহবধূ। তাঁদের একমাত্র ছেলে পেশায় আইনজীবী। পুত্রবধূ নীতি-নির্ধারণকারী ক্ষেত্রে কর্মরত। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: সন্দেশখালির ছায়া দিনহাটায়, মহিলাদের প্রবল বিক্ষোভে পালিয়ে বাঁচলেন উদয়ন

    Cooch Behar: সন্দেশখালির ছায়া দিনহাটায়, মহিলাদের প্রবল বিক্ষোভে পালিয়ে বাঁচলেন উদয়ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের এলাকায় বিক্ষোভের মুখে পড়ে কার্যত পালিয়ে বাঁচলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী তথা দিনহাটার (Dinhata) বিধায়ক উদয়ন গুহ। এদিনের ছবি মনে করিয়ে দেয় সন্দেশখালির স্মৃতি। কোচবিহারের (Cooch Behar) ভেটাগুড়ি এলাকায় মহিলাদের বিক্ষোভের মুখে পুলিশকে সঙ্গী করে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান উদয়নবাবু (Udayan Guha)। ঘটনায় সমালোচনা করেছেন বিজেপি নেতা নিশীথ প্রমাণিক।

    উদয়নের বিরুদ্ধে মহিলাদের প্রতিবাদ (Cooch Behar)

    এলাকার (Cooch Behar) এক পঞ্চায়েত সদস্যকে আটক করার প্রতিবাদে শুরু হয় বিক্ষোভ। ওই পঞ্চায়েত সদস্য আবার বিজেপি (BJP) নেতা। তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এর পরেই প্রতিবাদ শুরু করেন স্থানীয় মহিলারা। উদয়ন গুহর অঙ্গুলিহেলনে এসব করা হয়েছে বলে তাঁদের মত। উদয়নবাবু এরপর জোর দেখাতে ওই এলাকায় এসেছেন বলে চেঁচাতে শুরু করেন প্রতিবাদীরা। তাঁরা বিক্ষোভ শুরু করেন।

    মহিলাদের বক্তব্য

    স্থানীয় (Cooch Behar) মহিলাদের বক্তব্য, “এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোট চলছিল। উদয়ন গুহ নিজের মতো ভোট করানোর জন্য পুলিশকে বলে পঞ্চায়েত সদস্যকে গ্রেফতার করিয়ে দিয়েছেন। তিনি আসার পরেই এলাকার পরিস্থিতি অশান্ত হতে শুরু করে। প্রসঙ্গত ভোটের আগে দাপিয়ে বেরিয়েছিলেন উদয়ন গুহ। এদিনও বিভিন্ন জায়গায় তিনি দাপিয়ে বেড়ান। কিন্তু এলাকার মহিলাদের বিক্ষোভের মুখে পড়ে যেভাবে পালিয়ে গেলেন, তাতে তাঁর কতটা ইজ্জত শেষ রইল তা প্রশ্নাতীত।”

    নিশীথের বক্তব্য

    পাল্টা কোচবিহার (Cooch Behar) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রমাণিক (Nisith Pramanik) বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী কয়েকদিন আগে বলেছিলেন মা-বোনেদের ঝাঁটা হাতে তৈরি থাকতে। মা-বোনেরা তৈরি আছেন। এবার তিনি দেখুন মা-বোনেরা এগিয়ে এলে কেমন লাগে। গোটা বাংলা ধীরে ধীরে সন্দেশখালি হয়ে উঠছে। উদয়ন গুহ যেখানেই যাচ্ছেন অশান্তি করছেন। তাই মহিলারা বিক্ষোভ দেখাবেনই।”

    আরও পড়ুনঃ বিজেপি বিধায়ককে গ্রেফতারের চেষ্টা পুলিশের, নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভে ধুন্ধুমার শিলিগুড়িতে

    কী বললেন উদয়ন?

    যদিও দিনহাটার (Cooch Behar) বিধায়ক উদয়ন গুহ বলেন, “বিজেপির সাজানো বিক্ষোভ। কাউকেই গ্রেফতার করার নির্দেশ দিইনি। পুলিশ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা ভেবে গ্রেফতার করেছে বিজেপির ওই পঞ্চায়েত সদস্যকে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: বিজেপি বিধায়ককে গ্রেফতারের চেষ্টা পুলিশের, নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভে ধুন্ধুমার শিলিগুড়িতে 

    Siliguri: বিজেপি বিধায়ককে গ্রেফতারের চেষ্টা পুলিশের, নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভে ধুন্ধুমার শিলিগুড়িতে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাবগ্রাম ফুলবাড়ি বিধানসভা (Siliguri) কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়কে পুলিশের গ্রেফতারির চেষ্টায় উত্তেজনা ছড়াল শিলিগুড়িতে। বিজেপি বিধায়ককে আটকে দেয় পুলিশ। প্রথম দফার ভোট শুরু হতেই উত্তেজনা উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায়। লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটে (Lok Sabha Election 2024) উত্তরবঙ্গের তিনটি কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে জলপাইগুড়ি আসন। শিলিগুড়ি শহর লাগোয়া ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্র জলপাইগুড়ি আসনের অন্তর্গত। এর মধ্যে রয়েছে শিলিগুড়ি পুরসভার সংযোজিত এলাকার ১৪ টি ওয়ার্ড। পরাজয় নিশ্চিত বুঝেই শিলিগুড়ির মেয়র তৃণমূল নেতা গৌতম দেব পুলিশ লেলিয়ে অনৈতিকভাবে তাঁকে গ্রেফতারের চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ শিখ চট্টোপাধ্যায়ের। এই ঘটনায় বিজেপি কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। উত্তেজনা ছড়ায়।

    ঠিক কী হয়েছিল (Lok Sabha Election 2024)?

    ভোটের দিনে (Lok Sabha Election 2024) সকালে নিজের বিধানসভা (Siliguri) এলাকায় বুথে বুথে ঘুরে দলীয় কর্মীদের খোঁজখবর নিচ্ছিলেন শিখা চট্টোপাধ্যায়। সেইমতো তিনি দুপুরের পর শিলিগুড়ি পুরসভার ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে পৌঁছলে পুলিশ তাঁর গাড়ি আটকে সামনে বসে পড়ে। তাঁকে গ্রেফতারের চেষ্টাও করে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, নির্বাচন বিধি ভেঙে বুথের মধ্যে ঢুকে ভোটারদের প্রভাবিত করছেন শিখাদেবী। পুলিশের এই ভূমিকায় বিজেপি নেতাকর্মীরা ক্ষিপ্ত হয়ে বিক্ষোভ দেখান। পুলিশ পিছু হটলে শিখাদেবীকে বের করে তাঁরা দলীয় কার্যালয়ে নিয়ে যান।

    “গৌতম দেবের নির্দেশেই পুলিশের এই কাজ”

    ভোটের (Lok Sabha Election 2024) দিনে এদিন দলীয় (Siliguri) কার্যালয়ে বসে শিখা চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমি এলাকার বিধায়ক। কাজেই এই বিধানসভা কেন্দ্রের সব জায়গাতেই আমার যাওয়ার অধিকার রয়েছে। আমি এভাবে সকাল থেকে বুথে বুথে ঘোরায় শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেব চিন্তায় পড়ে যান। তাঁর ওয়ার্ডে পৌঁছলে আতঙ্কিত হয়ে পুলিশকে লেলিয়ে দেন তিনি। কেননা আমি যেভাবে এলাকায় ঘুরছি, তাতে তাঁর ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থী বিপুল ভোটে এগিয়ে থাকবে। নিজের ওয়ার্ডে দলীয় প্রার্থীকে লিড দিতে না পারলে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে প্রশ্নের মুখে পড়তে হবে গৌতম দেবকে। সেই আতঙ্কে তিনি পুলিশকে দিয়ে আমাকে অনৈতিকভাবে গ্রেফতারের চেষ্টা করা করেন। পুরুষ পুলিশ আমাকে টানা-হ্যাঁচড়া করেছে, এটা শ্লীলতাহানির সমান। আমি নির্বাচন কমিশনকে পুরো ঘটনা জানাব।

    আরও পড়ুনঃ টর্নেডোয় সর্বস্ব খুইয়েছেন, নেই ভোটার কার্ড! স্লিপ নিয়েই ভোট দিলেন ময়নাগুড়ির ভোটাররা

    শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেবের বক্তব্য

    শিলিগুড়ির (Siliguri) মেয়র গৌতম দেব বলেন, “এদিন সকাল থেকে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় এবং ফুটেজে দেখেছি শিখা চট্টোপাধ্যায় বুথের ভিতরে ঢুকে যাচ্ছেন নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) বিধি ভেঙে। উনি এভাবে নিজের বুথের বাইরে অন্য কোনও বুথের মধ্যে ঢুকতে পারেন না। আমরা সেই কারণেই নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: টর্নেডোয় সর্বস্ব খুইয়েছেন, নেই ভোটার কার্ড! স্লিপ নিয়েই ভোট দিলেন ময়নাগুড়ির ভোটাররা

    Jalpaiguri: টর্নেডোয় সর্বস্ব খুইয়েছেন, নেই ভোটার কার্ড! স্লিপ নিয়েই ভোট দিলেন ময়নাগুড়ির ভোটাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটার কার্ড নয়, এবার ভোটার স্লিপ নিয়েই ভোট দিলেন ময়নাগুড়ির (Maynaguri) ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার ভোটাররা। গত ৩১ মার্চ বিধ্বংসী টর্নেডো ঝড়ে জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ময়নাগুড়ি ব্লকের বিস্তীর্ণ অংশের মানুষ সর্বস্ব খুইয়েছেন। বহু মানুষের অন্যান্য সামগ্রীর সঙ্গে হারিয়ে কিংবা নষ্ট হয়ে গিয়েছে ভোটার কার্ড। তাই ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার মানুষদের যাতে ভোট দিতে কোনও অসুবিধা না হয়, সেজন্য সেখানকার মানুষ ভোটের স্লিপ (voter slip) দেখিয়েই ভোট দিতে পারবেন বলে নির্বাচন কমিশন আগেই ঘোষণা করেছিল।

    আগেই দেওয়া হয় ভোটের স্লিপ (Jalpaiguri)

    সেই মতো প্রশাসনের তরফ থেকে ভোটের আগে ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার মানুষদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয় ভোটের স্লিপ। ঝড়ে ঘড়বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার মন খারাপের মাঝেও ভোট নিয়ে যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে বিধ্বস্ত এলাকার বাসিন্দাদের। গ্রামের বাসিন্দা শিবু রায় বলেন, ‘ভোট দিতে কোনও সমস্যা হয়নি। আমি আধার কার্ড (Adhar card) দেখিয়ে ভোট দিয়েছি। অনেকের সব কাগজই হারিয়ে গিয়েছে। তাঁরা ভোটার স্লিপ দেখিয়ে ভোট দিচ্ছেন। অনেকে হাসপাতাল থেকে টোটো করে এসে ভোট দিয়ে যাচ্ছেন।’

    ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার পাশে বিজেপি

    উল্লেখ্য ঝড়ের পর শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সহ অন্যান্য বিজেপি (BJP) নেতারা ঝড়বিধ্বস্ত এলাকায় গিয়েছিলেন। পাশাপাশি ধুপগুড়ির (Jalpaiguri) সভায় এসে ঝড়বিধ্বস্ত মানুষদের পাশে থাকার কথা শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) গলাতেও। তাই স্বাভাবিক ভাবেই ঝড়বিধ্বস্ত এলাকার ভোটের দিকে নজর রয়েছে রাজনৈতিক মহলেরও৷ গত ৩০ মার্চ বিকেলে বিধ্বংসী টর্নেডোয় তছনছ হয়ে গিয়েছিল জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলার বেশ কিছু এলাকা। এই এলাকার মানুষ সম্পূর্ণ টিন দিয়ে নিজেদের বাড়ি তৈরি করে থাকেন। কয়েক মিনিটের ঝড়ের দাপটে খেলনার মতো উড়ে যায় একের পর এক বাড়ি। মানুষের সহায় সম্বলহীন হয়ে পড়েছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: তৃণমূলে ভাঙন! সুকান্তর হাত ধরে শয়ে শয়ে যোগদান বিজেপিতে

    Sukanta Majumdar: তৃণমূলে ভাঙন! সুকান্তর হাত ধরে শয়ে শয়ে যোগদান বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারে শুক্রবার যখন প্রথম দফার লোকসভা নির্বাচন চলছে, ঠিক সেই সময় দক্ষিণ দিনাজপুর (South Dinajpur) জেলার বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি (BJP) প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বোল্লা মন্দিরে পুজো দিয়ে ভোটের প্রচার শুরু করলেন। এরপর এক যোগদান সভায় শয়ে শয়ে তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে যোগদান করলেন। এই ঘটনায় জেলা বিজেপি আরও শক্তিশালী হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    যোগদান কর্মসূচি (Sukanta Majumdar)

    ভোট প্রচারে বালুরঘাট ব্লকের অমৃতখণ্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের চকমাধব এলাকায় যান প্রার্থী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। প্রায় ২৫০ জন তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে যোগদান করেন। সুকান্ত মজুমদারের নেতৃত্বে এদিনের যোগদান কর্মসূচি পালন করা হয়। বিজেপিতে যোগদান করে গ্রামবাসীরা তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, “চকমাধব গ্রামে দীর্ঘদিন ধরে ২ কিলোমিটার রাস্তা বেহাল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। গ্রামের বাসিন্দারা সমস্যায় রয়েছে। যার ফলে একবার ভোট বয়কটর ডাক দিয়েছিল গ্রামবাসীরা। রাস্তার সমস্যার সমাধান না হওয়ায় এদিন ভোট প্রচারে গিয়ে সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে বিজেপিতে যোগদান করেন গ্রামবাসীরা।

    সুকান্তর বক্তব্য

    প্রচারে গিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “আজ বোল্লা মায়ের কাছে পুজো দিয়ে বালুরঘাট ব্লকে ভোট প্রচার শুরু করলাম। প্রচারে লোকের উৎসাহ দেখে বুঝতে পারছি জয় নিশ্চিত। বালুরঘাট ব্লকের চকমাধব গ্রামে প্রচার করতে এসে প্রায় ২৫০ জন তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে যোগদান করলেন। কারণ তাঁদের গ্রামে যাবার রাস্তা বেহাল। আমি তাঁদের আশ্বাস দিলাম আমি জেতার পর সর্বপ্রথম এই রাস্তাটি সংস্কার করব।”

    শুট এন্ড সাইটের অর্ডার

    প্রসঙ্গত এদিন ছিল প্রথম দফার নির্বাচন। প্রথম দফাতেই অশান্তি শুরু। শীতলকুচিতে বিজেপি কর্মীদের মারধর করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। ডাবগ্রাম ফুলবাড়িতে বিজেপি নির্বাচনী বুথে আগুন সহ তিন জেলার অশান্তি নিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “ভোটে তৃণমূল কিছু করবে না, এটা হতে পারে না। সেই জন্য বারবার বলছি এই সিইও থাকলে নিরপেক্ষ ভাবে ভোট সম্ভব নয়। এই সিইও উস্কানিমূলক আচরণ করছে। ওনাকে সাসপেন্ড করা দরকার। স্পর্শকাতর জায়গাগুলোতে কমপক্ষে ৮ জন করে কেন্দ্রীয় বাহিনী দেওয়া দরকার ছিল। তাঁদের শুট অ্যাট সাইটের অর্ডার দেওয়া দরকার ছিল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মহম্মদ শামিকে ‘ভাই’ সম্বোধন, ভারতীয় পেসারের আরোগ্যও কামনা করলেন মোদি

    PM Modi: মহম্মদ শামিকে ‘ভাই’ সম্বোধন, ভারতীয় পেসারের আরোগ্যও কামনা করলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের ১০২ কেন্দ্রে যখন চলছে লোকসভা নির্বাচন, তখন উত্তরপ্রদেশের আমরোহায় প্রচারে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রচার চলাকালীন হঠাৎই তাঁর মুখে শোনা যায় ক্রিকেটার মহম্মদ শামির নাম। ওয়ার্ল্ড কাপের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে প্রধানমন্ত্রী বললেন, “কামাল পারফরমেন্স দেখিয়েছেন ভাই মহম্মদ শামি।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (PM Modi)

    বিজেপি আয়োজিত এই জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরোহার ঢোলক জিআই ট্যাগ পেয়েছে। আর শামি বাজিয়ে দিয়েছেন দেশের ডঙ্কা। এই ঢোলকের শব্দ যেন বারংবার বলে দিচ্ছে কমলে ছাপ।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরোহা কেবল ঢোল নয়, দেশের ডঙ্কাও বাজিয়ে দেবে। ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভাই মহম্মদ শামি যে কামাল দেখিয়েছিলেন, তা উপভোগ করেছিল তামাম বিশ্ব। দুর্দান্ত পারফরমেন্সের জন্য কেন্দ্র তাঁকে অর্জুন খেলরত্ন পুরস্কারে ভূষিত করেছে। যোগ আদিত্যনাথের সরকার তাঁর জেলায় একটি স্টেডিয়াম বানিয়ে দিয়েছে।”

    শামিকে জড়িয়ে ধরেছিলেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রীর মুখে আগেও শোনা গিয়েছে শামির নাম। বিশ্বকাপের ফাইনালে হেরে গিয়েছিল ভারত। মুষড়ে পড়েছিল টিম ইন্ডিয়া। সেই সময় সটান ড্রেসিং রুমে চলে যান প্রধানমন্ত্রী। শামিকে বুকে টেনে নেন। তারপর আর চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি এই বোলার। এদিনের সভায় ফের আরও বেশি করে জনতাকে মতদান করতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে আপনাদের মূল্যবান ভোটের ওপর। অ-বিজেপি সরকারের আমলে আমরোহার তেমন উন্নতি হয়নি। তবে উত্তরপ্রদেশে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে আমরোহায়।”

    আরও পড়ুুন: কোথাও তৃণমূলের বুথ দখল, কোথাও ছাপ্পা, হামলা! ভোটে অশান্ত উত্তরবঙ্গ

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু শামির হাতে তুলে দেন অর্জুন পুরস্কার। খ্যাতনামা এই পেসার চলতি বছরের আইপিএল থেকে ছিটকে গিয়েছেন। গোড়ালিতে অস্ত্রোপচার হওয়ায় আপাতত সেপ্টেম্বরের আগে বাইশ গজে ফিরতে পারবেন না তিনি। গোড়ালিতে অস্ত্রোপচারের ছবি সোমবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন শামি। সেই ছবি দেখে প্রধানমন্ত্রী এই পেসারের উদ্দেশে লেখেন, “আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুন, এই কামনা করি। আমি আশাবাদী, আপনার এই চোট দ্রুত সেরে যাবে। সাহসের সঙ্গে আপনি এই সময়ের মোকাবিলা করবেন (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Nisith Pramanik: “যতদিন তৃণমূল আছে হিংসা হবেই, জনগণই প্রতিরোধ করছে”, ভোট দিয়ে তোপ নিশীথের

    Nisith Pramanik: “যতদিন তৃণমূল আছে হিংসা হবেই, জনগণই প্রতিরোধ করছে”, ভোট দিয়ে তোপ নিশীথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই ভোটদান (Lok Sabha Election 2024) প্রক্রিয়া চলছে উত্তরবঙ্গের তিন আসনে। ইতিমধ্যেই নিজের ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তথা কোচবিহার (Cooch Behar) লোকসভা আসনে বিজেপির প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik)। এদিন উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭/২০৬ নং বুথে ভোট দিলেন এই বিজেপি প্রার্থী। ভোট পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বের হন তিনি। নিজের ভোট দিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, “যতদিন তৃণমূল আছে হিংসা হবেই, জনগণই প্রতিরোধ করছে।”

    কী বললেন নিশীথ?

    শুক্রবার ভোটদান সেরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik) বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাস করবার চেষ্টা করছে। সাধারণ মানুষ প্রতিবাদ করছে। বহু জায়গায় দুষ্কৃতীরা বুথ এজেন্টদের, সাধারণ ভোটারদের আটকাবার চেষ্টা করছে। আমাদের এখানকার মানুষ পঞ্চায়েত নির্বাচন, পুরসভা নির্বাচনেও ভোট দিতে পারেনি। তাই গণপ্রতিরোধ গড়ে উঠেছে।”

    আরও পড়ুনঃ ভোটের দিন সকালেই কমিশনে জমা পড়ল ৩৮৩টি অভিযোগ, কী বললেন রাজ্যপাল

    উদয়ন গুহ প্রসঙ্গে নিশীথের বক্তব্য

    উদয়ন গুহ প্রসঙ্গে বিজেপি (BJP) প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক (Nisith Pramanik) বলেন, “আমি নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুরোধ করেছিলাম, উদয়ন গুহর গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতে। তিনি যেখানেই যাচ্ছেন কর্মীদেরকে প্রভাবিত করছেন, উস্কানিমূলক ভাষণ দিয়ে চলেছেন, তাই সংবাদমাধ্যমের ওপর হামলা হচ্ছে, গাড়ি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। যতদিন তৃণমূল আছে, হিংসা হবেই। তবে এবার জনগণই প্রতিরোধ করছে। ভোট কিছুটা শান্তিপূর্ণ হচ্ছে। তবে তাঁর গতিবিধি নিয়ন্ত্রিত হলে আরও শান্তিপূর্ণ ভোট হত। তাঁকে গ্রেফতার করা উচিত। তিনি আরও বলেন, “তৃণমূল কংগ্রেস ভয় পেয়ে গিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা চালাচ্ছে।” উল্লেখ্য, অন্যদিকে সকাল থেকেই রাস্তায় রাস্তায় দেখা গিয়েছে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহকে (Udayan Guha)। প্রার্থী না হওয়া সত্ত্বেও উপদ্রুত এলাকাগুলিতে ঘুরে বেড়াতে দেখা গিয়েছে এই তৃণমূল নেতাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share