Tag: news in bengali

news in bengali

  • Lok Sabha Election 2024: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    Lok Sabha Election 2024: ফের দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। ঘোষণা হয়ে গিয়েছে নির্ঘণ্ট। নির্বাচন হবে সাত দফায়। ইতি মধ্যেই তিন দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। তবে বাকি রয়ে গিয়েছে বাংলার ২৩টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা। এই ২৩টি আসনের মধ্যে রয়েছে জলপাইগুড়িও। যে আসনে নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল, প্রথম দফায়।

    দিল্লিতে তলব সুকান্ত-শুভেন্দুকে (Lok Sabha Election 2024)

    এমতাবস্থায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ফের দিল্লিতে তলব করলেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। বাংলার বকেয়া প্রার্থিতালিকা নিয়ে শনিবার আবারও বৈঠকে বসতে পারেন পদ্ম নেতৃত্ব। বাংলার প্রার্থিতালিকা নিয়ে গত সপ্তাহেই দিল্লিতে ডেকে পাঠানো হয়েছিল সুকান্ত ও শুভেন্দুকে। সেখানেই আলোচনার পর গেরুয়া নেতৃত্ব জানিয়েছিলেন, এবার প্রার্থী নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ফেলা হবে।

    তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা

    বৃহস্পতিবার তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা (Lok Sabha Election 2024) প্রকাশ করেছে বিজেপি। তবে তাতে বাংলার কোনও আসনের নামগন্ধও নেই। এদিন যে ৯টি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলির সবই তামিলনাড়ুর। জানা গিয়েছে, বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচনী কমিটির বৈঠক এখনও হয়নি। শুক্র বা শনিবার সেই বৈঠক হওয়ার কথা। তার আগেই তলব করা হল বঙ্গ বিজেপির দুই শীর্ষ নেতৃত্বকে।

    কেন এই অবস্থা? জানা গিয়েছে, লোকসভার কয়েকটি কেন্দ্রে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতে হচ্ছে পদ্ম নেতৃত্বকে। কারণ খোদ প্রধানমন্ত্রী বাংলা সফরে এসে নির্দেশ দিয়েছেন বাংলার ৪২টি আসনেই এবার পদ্ম ফোটাতে হবে। সেই কারণেই বিজেপি নেতৃত্ব চাইছেন মেদিনীপুর, বর্ধমান-দুর্গাপুর, জলপাইগুড়ি, বারাসত, দক্ষিণ কলকাতা, ডায়মন্ড হারবারের (এখানে তৃণমূলের প্রার্থী দলের সাধারণ সম্পাদক তথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়) মতো আসনে হেভিওয়েট কোনও প্রার্থী দিতে চাইছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। যাতে করে এই আসনগুলিতে বিজেপির জয় নিশ্চিত হয়।

    আরও পড়ুুন: “বাংলায়ও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি”, কাকে খোঁচা দিলেন সুকান্ত?

    উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং এবং রায়গঞ্জ কেন্দ্রেও এখনও প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেনি বিজেপি। অথচ জলপাইগুড়ির মতো এই আসন দুটির রশিও রয়েছে বিজেপির হাতে। তাই প্রতিটি আসনে প্রার্থী দিতে গিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছেন (Lok Sabha Election 2024) গেরুয়া নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, সেই কারণেই বাংলায় বিলম্ব হচ্ছে প্রার্থী ঘোষণা করতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “বাংলাতেও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি”, কাকে খোঁচা দিলেন সুকান্ত?

    Sukanta Majumdar: “বাংলাতেও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি”, কাকে খোঁচা দিলেন সুকান্ত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বাংলাতেও আমরা এই দৃশ্য দেখতে পারি।” দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল গ্রেফতার হয়েছেন ইডির হাতে। সেই প্রেক্ষিতেই বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন বিজেপির পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সভাপতি অধ্যাপক নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “সেই সমস্ত মুখ্যমন্ত্রী যাঁদের নাম দুর্নীতিতে বার বার জড়িয়েছে, তাঁদের বলব, দুর্নীতি থেকে সরে থাকুন। তাঁরাও পদে থাকা অবস্থায় গ্রেফতার হতে পারেন।” এর পরেই সুকান্ত বলেন, “পশ্চিমবঙ্গেও আমরা এই ছবি দেখতে পারি।”

    কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে দুর্নীতির নজির নেই বলেও দাবি করেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। বলেন, “আমি বলব, তৃণমূলের ভাগ্য ভাল যে এত দিন পরেও মুখ্যমন্ত্রী ও ভাইপো জেলের বাইরে রয়েছেন… ভালো জ্যোতিষী দেখান মনে হচ্ছে। না হলে এত দিনে জেলে থাকার কথা ছিল।” এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতির মুখে উঠে এসেছে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনের প্রসঙ্গও। সুকান্ত বলেন, “হেমন্ত সোরেন হোন বা মণীশ সিসোদিয়া (দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী) দু’জনেই তো জামিন পাওয়ার জন্য বার বার চেষ্টা করছেন। পাচ্ছেন না কেন? কারণ ইডি বার বার আদালতকে বুঝিয়ে দিচ্ছে যে তাঁদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ ইডি এনেছে, তার সত্যতার স্বপক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। সত্যতার প্রমাণ রয়েছে বলেই তো আদালত জামিন দিচ্ছে না।”

    “দুর্নীতি থেকে দূরে থাকুন”

    সুকান্ত বলেন, “বোঝাই যাচ্ছিল যে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দিকে যাচ্ছিল ইডি। এই ঘটনা চোখ খুলে দিল যে কর্মরত অবস্থায়ও মুখ্যমন্ত্রীদের গ্রেফতার করা যায়।” এর পরেই বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “আমি সেই সব মুখ্যমন্ত্রীদের বলব যে দুর্নীতি থেকে দূরে থাকুন। আর সাবধানে থাকুন। যাঁদের নাম দুর্নীতিতে জড়িয়ে রয়েছে তাঁরাও গ্রেফতার হতে পারেন।” প্রসঙ্গত, আবগারি নীতি মামলায় ৯ বার সমন পাঠানো হয়েছিল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে। কোনওবারই সাড়া দেননি তিনি।

    আরও পড়ুুন: আবগারি দুর্নীতি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

    গ্রেফতারি এড়াতে বৃহস্পতিবার কেজরিওয়াল দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। এর পরেই তাঁর দিল্লির বাসভবনে হানা দেয় ইডি। তল্লাশির পাশাপাশি জিজ্ঞাসাবাদও করা হয় কেজরিওয়ালকে। ততক্ষণে কেজরির তরফে দ্রুত শুনানির আর্জি করা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। মধ্যরাতে শুনানি সম্ভব নয় বলে সাফ জানিয়ে দেয় শীর্ষ আদালত। তার পরেই গ্রেফতার করা (Sukanta Majumdar) হয় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    Lok Sabha Election 2024: তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লক্ষ্মীবারে তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করল (Lok Sabha Election 2024) বিজেপি। এবারের তালিকায় অবশ্য পশ্চিমবঙ্গের ২৩টি লোকসভা কেন্দ্রে কারা প্রার্থী হবেন, তাঁদের নাম নেই। এদিন মাত্র ৯টি লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এই কেন্দ্রগুলির সবই তামিলনাড়ুর।

    প্রার্থিতালিকা প্রকাশ (Lok Sabha Election 2024)

    এই তালিকায় নাম রয়েছে তেলঙ্গনার প্রাক্তন রাজ্যপাল তামিলিসাই সৌন্দরারাজনেরও। মঙ্গলবারই রাজ্যপাল পদে ইস্তফা দিয়েছেন তিনি। পরে যোগ দেন বিজেপিতে। পদ্ম প্রতীকে তিনি লড়বেন চেন্নাই দক্ষিণ লোকসভা কেন্দ্র থেকে (Lok Sabha Election 2024)। ২০১৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর তেলঙ্গনার রাজ্যপাল নিযুক্ত করা হয়েছিল তামিলিসাইকে। একুশের ১৬ ফেব্রুয়ারি পুদুচেরির রাজ্যপালের অতিরিক্ত দায়িত্বও দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। রাজ্যপালের পদে ইস্তফা দিয়ে ফের সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরলেন তিনি। 

    কোন আসনে কারা প্রার্থী?

    নীলগিরি আসনে প্রার্থী করা হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এল মুরুগনকে। কোয়েম্বাটোর কেন্দ্রে লড়বেন বিজেপির তামিলনাড়ু রাজ্য সভাপতি কে আন্নামালাই। তামিলসাই, আন্নামালাই ও এল মুরুগনের পাশাপাশি বিশিষ্ট নেতা পন রাধাকৃষ্ণাণ এবং এসি শানমুগমও পদ্ম চিহ্নে লড়ছেন। কন্যাকুমারি কেন্দ্র থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন রাধাকৃষ্ণাণ। ভেলোরে বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন আর শানমুগম। এ নিয়ে মোট তিন দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ করল বিজেপি। প্রথম দফার প্রার্থিতালিকায় নাম ছিল ১৯৫ জনের। এর মধ্যে ছিল পশ্চিমবঙ্গের ২০টি কেন্দ্রের প্রার্থীর নামও। পরে একজনের প্রার্থিপদ প্রত্যাহার করা হয়। তাই বাকি রয়েছে ২৩টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা। উল্লেখ্য যে, এ রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ৪২টি। দ্বিতীয় দফায় বিজেপি প্রকাশ করেছিল ৭২ জনের নাম। আর এদিন তৃতীয় দফায় প্রকাশ করা হল ৯ জনের নাম।

    আরও পড়ুুন: নয়া ভারতের রূপকার, ‘শান্তির দূত’ মোদিকে আগাম আমন্ত্রণ রাশিয়া, ইউক্রেনের

    তামিলনাড়ুতে লোকসভার আসন রয়েছে ৩৯টি। এর মধ্যে ২০টিতে প্রার্থী দেবে বিজেপি। বাকি ১৯টি আসনে লড়বে এনডিএ-র শরিকরা। সম্প্রতি দিল্লিতে তলব করা হয়েছিল বিজেপির বাংলার সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে। সোমবার বৈঠকে বসে বিজেপির জাতীয় নির্বাচন কমিটি। সেখানেই বাংলার বাকি আসনের প্রার্থীদের নাম ঠিক হয় বলে সূত্রের খবর। তবে সেই প্রার্থিতালিকা কেন এদিন প্রকাশ করা হল না, তা নিয়ে ছড়িয়েছে জল্পনা (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নয়া ভারতের রূপকার, ‘শান্তির দূত’ মোদিকে আগাম আমন্ত্রণ রাশিয়া, ইউক্রেনের

    PM Modi: নয়া ভারতের রূপকার, ‘শান্তির দূত’ মোদিকে আগাম আমন্ত্রণ রাশিয়া, ইউক্রেনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়ের ব্যাপারে তিনি এক প্রকাশ নিশ্চিত। মন্ত্রিসভার সদস্যদের একশো দিনের কাজের পরিকল্পনা করার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে জয়ী হলে তিনিই হবেন টানা তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী, ভারত-ভাগ্য-বিধাতা। সেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই (PM Modi) এবার আগাম আমন্ত্রণ জানিয়ে রাখল রাশিয়া ও ইউক্রেন। গত দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধ চলছে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে।

    যুদ্ধে ইতি টানার পরামর্শ (PM Modi)

    বুধবারই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোন করে জয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। কৌশলগত অংশীদারিত্ব নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। এদিনই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়ার পুনর্নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে ফোনে ফের যুদ্ধে ইতি টানার পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরেই ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের তরফে আমন্ত্রণ জানানো তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

    পুতিনকে কী বলেছেন প্রধানমন্ত্রী?

    বুধবারই রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দূরভাষে কথা হওয়ার পর এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লিখেছিলেন, “ভারত ও রাশিয়ার স্পেশাল ও প্রিভিলেজড স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ গভীর ও আরও বাড়াতে কাজ করব বলে আমরা দুই রাষ্ট্রপ্রধানই সম্মত হয়েছি।” মোদি-পুতিনের আলোচনায় অনিবার্যভাবেই এসে পড়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গ। পুতিনকে ফের যুদ্ধ বন্ধের পরামর্শ দিয়েছিলেন মোদি। উজবেকিস্তানে এসসিও সম্মলনের ফাঁকে ভারত-রাশিয়া দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সময়ও প্রধানমন্ত্রী রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকে বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। বুধবারও পুতিনের সঙ্গে আলোচনার সময় মোদি তাঁকে কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সমস্যা মেটাতে বলেছেন বলে সূত্রের খবর।

    এদিনই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। পরে এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “ভারত-ইউক্রেন অংশীদারিত্ব আরও পোক্ত করতে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে খুব সুন্দর আলোচনা হয়েছে। শান্তি ফেরাতে ভারতের নিরন্তর প্রচেষ্টা এবং অবিলম্বে দ্বন্দ্বের অবসান ঘটিয়ে যুদ্ধ থামাতে ভারত মানবিক সাহায্য করে যাবে।” প্রেস বিবৃতিতে বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, “ভারত চায় যে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা, কূটনীতি, ক্রমাগত সংলাপ হওয়া উচিত যাতে উভয় পক্ষই যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে।”

    আরও পড়ুুন: তৃতীয় দফার প্রার্থিতালিকা প্রকাশ বিজেপির, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই জানা গিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শেই রাশিয়া ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগ করেনি। সে খবর মাধ্যম জানিয়েছিল পাঠককে। আবারও রাশিয়া-ইউক্রেনকে শান্তির ললিত বাণী শোনাচ্ছে রাইজিং ইন্ডিয়া। যে ভারতের রূপকার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Patanjali: সুপ্রিম কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইল রামদেবের সংস্থা, কী বলল পতঞ্জলি?

    Patanjali: সুপ্রিম কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইল রামদেবের সংস্থা, কী বলল পতঞ্জলি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন পতঞ্জলির (Patanjali) ম্যানেজিং ডিরেক্টর তথা যোগগুরু বাবা রামদেবের সহযোগী আচার্য বালকৃষ্ণ। সংস্থার বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের প্রেক্ষিতে অভিযোগের ভিত্তিতে রামদেব ও বালকৃষ্ণকে মঙ্গলবার তলব করেছিল দেশের শীর্ষ আদালত। তার পরেই বুধবার রীতিমতো হলফনামা দিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিলেন পতঞ্জলি কর্তৃপক্ষ।

    দুঃখ প্রকাশ পতঞ্জলির (Patanjali) 

    হলফনামায় লেখা হয়েছে, “সংস্থার বিজ্ঞাপনে আপত্তিকর বাক্য থাকার জন্য আমি দুঃখিত। আমরা নিশ্চিত করব যে ভবিষ্যতে এই ধরনের বিজ্ঞাপন যাতে জারি করা না হয়। আমাদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র এই দেশের নাগরিকদের পতঞ্জলির পণ্যগুলি খাওয়ার মাধ্যমে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করার পরামর্শ দেওয়া।” বালকৃষ্ণ জানিয়েছেন, “কোম্পানির উদ্দেশ্য শুধুমাত্র এই দেশের নাগরিকদের পতঞ্জলির পণ্য ব্যবহারের মাধ্যমে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করার পরামর্শ দেওয়া, যার মধ্যে পুরানো সাহিত্য ও আয়ুর্বেদিক গবেষণা দ্বারা সম্পূরক ও সমর্থিত উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে সুস্থ জীবনযাপন করা।”

    পতঞ্জলির হলফনামা

    তিনি বলেন, “ড্রাগস ও জাদু প্রতিকার আইনের বিধান, যা জাদু নিরাময়ের দাবির বিজ্ঞাপনগুলিকে নিষিদ্ধ করে, তা প্রাচীন ও আইনে সর্বশেষ পরিবর্তনগুলি করা হয়েছিল যখন আয়ুর্বেদ গবেষণায় বৈজ্ঞানিক প্রমাণের অভাব ছিল।” হলফনামায় পতঞ্জলি (Patanjali) বলেছে, “এখন ক্লিনিক্যাল গবেষণা সহ প্রমাণ ভিত্তিক বৈজ্ঞানিক তথ্য রয়েছে। যে গবেষণা আয়ুর্বেদে পরিচালিত, যা উল্লিখিত সময়সূচিতে উল্লিখিত রোগের প্রেক্ষাপটে বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে অগ্রগতি প্রদর্শন করবে।”

    আরও পড়ুুন: “সিএএ নিয়ে ভারতীয় মুসলমানদের উদ্বেগের কারণ নেই”, বললেন শাহও

    প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে পতঞ্জলি প্রতিষ্ঠা করেন রামদেব। তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে গিয়েছিল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। তাদের অভিযোগ, পতঞ্জলির বেশ কয়েকটি বিজ্ঞাপনে অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা ও চিকিৎসককে অসম্মান করা হয়েছে। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আমজনতাকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ। গত নভেম্বরে কোভিড-১৯ এর টিকা নিয়েও মিথ্যে প্রচার করেছিল পতঞ্জলি। কোভিড প্রতিরোধী না হওয়া সত্ত্বেও শুধু ‘করোনিল’ কিট বিক্রি করেই আড়াইশো কোটি টাকারও বেশি মুনাফা লুটেছে পতঞ্জলি। মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালতের বিচারপতি হিমা কোহলি ও বিচারপতি আহসানউদ্দিন আমান্নুলার বেঞ্চ রামদেব ও বালকৃষ্ণকে আদালতে হাজিরার নির্দেশ দেন। তার প্রেক্ষিতেই এদিন হলফনামা দাখিল করে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে রামদেবের সংস্থা (Patanjali)।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “সিএএ নিয়ে ভারতীয় মুসলমানদের উদ্বেগের কারণ নেই”, বললেন শাহও

    Amit Shah: “সিএএ নিয়ে ভারতীয় মুসলমানদের উদ্বেগের কারণ নেই”, বললেন শাহও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সিএএ নিয়ে অকারণ ভয়ের কোনও কারণ নেই। সিএএ তৈরি হয়েছে নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য, কেড়ে নেওয়ার জন্য নয়।” ১১ মার্চ দেশজুড়ে সিএএ চালুর পরে পরেই কথাগুলি বলেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। বুধবার ‘রাইজিং ভারত সামিটে’ অংশ নিয়ে তিনি ফের একবার জানিয়ে দিলেন, “সিএএ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই ভারতীয় মুসলমানদের।” ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখতেই যে বিরোধীরা সিএএ নিয়ে ভুল বোঝাচ্ছেন, আইনটি নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছেন, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    সিএএ আইন (Amit Shah)

    ২০১৯ সালে সংসদে পাশ করানো হয় সিএএ বিল। রাষ্ট্রপতি সই করায় বিলটি পরিণত হয় আইনে। করোনা হানা দেওয়ায় আইনটি লাগু করেনি মোদি সরকার। শেষমেশ চলতি বছরের ১১ মার্চ সন্ধেয় লাগু হয় সিএএ আইন। এই আইনের বলে ভারতের তিন মুসলিম প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে যাঁরা ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভারতে এসেছেন (হিন্দু-সহ ৬টি ধর্মের মানুষ), তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। এই ছ’টি ধর্মের মধ্যে মুসলিম নেই। এটাকেই বিরোধীরা ‘ক্যাশ’ করছেন বলে অভিযোগ।

    ‘ভারতীয় মুসলমানদের ভয় পাওয়ার কারণ নেই’

    ভারতীয় মুসলমানদের ভুল বোঝাচ্ছেন বলেও অভিযোগ। সে প্রসঙ্গেই ভারতীয় মুসলমানদের ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই বলেই জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। এদিন আবারও শাহ বলেন, “সিএএ কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না। আমি আবারও বলছি যে, এ দেশের মুসলমানদের এ নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনও কারণ নেই। স্বাধীনতার সময়ই এই প্রতিশ্রুতি (সিএএ) দেওয়া হয়েছিল। আমরা কেবল লিয়াকত-নেহরু চুক্তি ইমপ্লিমেন্ট করেছি।”

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “ভারতে বর্তমানে ১৮ কোটি মুসলমান রয়েছেন। তাঁদের এ দেশে বসবাসের সেই অধিকার রয়েছে, যা রয়েছে তাঁদের সহনাগরিক হিন্দুদেরও। তাই সিএএ নিয়ে অযথা উদ্বিগ্ন হবেন না।” তিনি মনে করিয়ে দেন, “সিএএ সম্পূর্ণ স্বাধীন একটি আইন। এর সঙ্গে এনআরসির কোনও সম্পর্কই নেই।” বিরোধীদের উদ্দেশে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “মুসলমানদের ভয় দেখানো (সিএএ নিয়ে) বন্ধ করুন। সিএএ নিয়ে বহিঃশক্তির কোনও হস্তক্ষেপ মেনে নেওয়া হবে না বলেও সাফ জানিয়ে দেন শাহ (Amit Shah)।”

    আরও পড়ুুন: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

      

  • Lok Sabha Elections 2024: কেউ আইএএস নন! বাংলার ৪ জেলাশাসককে সরিয়ে দিল কমিশন

    Lok Sabha Elections 2024: কেউ আইএএস নন! বাংলার ৪ জেলাশাসককে সরিয়ে দিল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। তার আগে পশ্চিমবঙ্গের চার জেলাশাসককে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। এই জেলাগুলি হল, পূর্ব মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম এবং বীরভূম। অবিলম্বে নির্দেশিকা কার্যকর করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। গুজরাটের ছোটা উদয়পুর ও আমেদাবাদ গ্রামীণের এসপিকেও বদলি করা হয়েছে।

    বদল হয়েছে ডিজিপি-ও (Lok Sabha Elections 2024)

    ১৮ মার্চ বাংলায় সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল ডিজিপি রাজীব কুমারকে। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন বিবেক সহায়। পরের দিনই সরিয়ে দেওয়া হয় তাঁকেও। তাঁর জায়গায় বসানো হয় (Lok Sabha Elections 2024) আইপিএস সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়কে। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পদে ছিলেন তনভির আফজল। ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক ছিলেন সুনীল আগরওয়াল। পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক ছিলেন বিধান রায়। আর বীরভূমের ডিএম ছিলেন পূর্ণেন্দ মাজি। এই চারজনকেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কমিশন সূত্রে খবর, ওই চার জেলার জেলাশাসকেরা কেউই আইএএস ক্যাডারের অফিসার নন। তাঁরা ডব্লিউবিসিএস আধিকারিক। তাই তাঁদের জেলাশাসক পদ থেকে সরানো হল।

    তিন রাজ্যের ডিএম-এসপি বদল

    পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি গুজরাট, পাঞ্জাব ও ওড়িশার বিভিন্ন ডিএম ও এসপিদের বদলির নির্দেশও দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বদলি করা হয়েছে পঞ্জাবের পাঠানকোট, জলন্ধর গ্রামীণ ও মালেরকোটলা জেলার এসপিদের। সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ওড়িশার ঢেঙ্কানলের জেলাশাসক, দেওঘর ও কটক গ্রামীণের এসপিদেরও। বদলি করা হয়েছে পঞ্জাবের ভাটিন্ডার এসএসপি, অসমের শোনিতপুরের এসপিকেও বদলি করা হয়েছে সেখানকার স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার জন্য (Lok Sabha Elections 2024)। নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চের বৈঠকের শেষেই জারি করা হয় বিজ্ঞপ্তি। প্রসঙ্গত, নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চে রয়েছেন তিনজন। জাতীয় মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের সঙ্গে বৈঠকে বসেন নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার ও সুখবীর সিং সান্ধু।

    আরও পড়ুুন: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    গত সপ্তাহেই ঘোষণা হয়ে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। দেশজুড়ে নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। এদিন ভোট হবে দেশের ১০২টি আসনে। নিয়ম অনুযায়ী, নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পরেই লাগু হয়ে যায় আদর্শ আচরণ বিধি। তখন আর সরকার নয়, ক্ষমতার ভরকেন্দ্র হয়ে দাঁড়ায় নির্বাচন কমিশন। সেই কমিশনের নির্দেশেই সরিয়ে দেওয়া হল বাংলার চার ডিএমকে (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

       

  • PM Modi: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আগামী ২৫ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছি। তৃতীয়বাবের জন্য ১০০ দিনের কাজের প্ল্যানও করা রয়েছে।” ‘রাইজিং ভারত সামিট ২০২৪’-এ যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    প্রধানমন্ত্রীর রোডম্যাপ (PM Modi)

    তিনি বলেন, “সরকার দশ বছরে কী কাজ করেছে, তার রিপোর্ট কার্ড দিচ্ছে। আরও কাজ করতে বদ্ধপরিকর সরকার। আগামী পঁচিশ বছরের জন্য রোডম্যাপ তৈরি করে রেখেছে। তৃতীয়বারের জন্য একশো দিনের কাজের প্ল্যানও করা রয়েছে।” আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ৩৭০টিরও বেশি আসনে জয়ী হবে বলে এক প্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী। তিনি নানা জনসভায় তা বলেওছেন। তাই নয়া সরকারের রোডম্যাপ তৈরি বলে জানান তিনি (PM Modi)।

    নেশন ফার্স্ট

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নিজের জন্যই শুধু করলে তো সরকার হয় না। দেশের জন্য বাঁচতে হবে। নেশন ফার্স্ট। আমরা যুব দেশ…আমাদের দেশের সব করার সম্ভাবনা রয়েছে। রাইজিং ভারতের ভিত্তিই হল নেশন ফার্স্ট। দেশের জন্যই বাঁচব, দেশের জন্য মৃত্যুবরণ করব।” এদিনের সামিটে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের প্রসঙ্গও টেনে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই নয়া ভারত কখনওই সন্ত্রাসবাদকে কোনও স্থান দেয় না। বরং এটি জঙ্গিদের ধ্বংস অনেক বড় ক্ষতি করেছে। যাঁরা আমাদের দেশকে আতঙ্কে রাখত, সন্ত্রাসের সামনে রাখত, তারা এখন কোথাও নেই। এই নতুন ভারত সন্ত্রাসের জখমকে কখনওই সহ্য করে না। সন্ত্রাসের ক্ষত যারা উপহার দেয়, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়।”

    ‘ঘাম ছুটে যাচ্ছে অনেক নেতার’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অনলাইনের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি পরিষেবা। দুর্নীতি রোখা গিয়েছে। সরকারি পরিষেবার তালিকা থেকে বাদ পড়েছে ১০ কোটি ভুয়ো নাম।” তিনি বলেন, “একটা সময় দেশে দুর্নীতি মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছিল। আজও বিরোধী দলের একাধিক নেতার বাড়ির বিভিন্ন জায়গা থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার হচ্ছে। তাই ইডি, সিবিআইয়ের নাম শুনলেই ঘাম ছুটে যাচ্ছে অনেক নেতার।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর ভুটান সফর বাতিল, ভোট প্রচারের মাঝে কেন যাচ্ছিলেন প্রতিবেশী রাষ্ট্রে?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশের সরকারি দফতরগুলো একটা সময় পাওয়ার হাউজ হয়ে গিয়েছিল। আমরা সেগুলিকে সেবা কেন্দ্র করেছি। যাতে সাধারণ মানুষ পরিষেবা পান। আমরা সব সময় চেষ্টা করেছি, একটা ফাইল যেন এই টেবিল থেকে ওই টেবিলে ঘুরে না বেড়ায় (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘নির্বাচনী বিধিভঙ্গ’ করেছেন ফিরহাদ, মুখ্যসচিবের রিপোর্ট তলব কমিশনের

    Lok Sabha Elections 2024: ‘নির্বাচনী বিধিভঙ্গ’ করেছেন ফিরহাদ, মুখ্যসচিবের রিপোর্ট তলব কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গার্ডেনরিচ এলাকায় বহুতল ভেঙে মৃত্যু হয়েছে ১০ জনের। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে ৫ লক্ষ টাকা করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন কলকাতা পুরসভার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। আহতদের পরিবারকে এক লক্ষ টাকা করে দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছিলেন মন্ত্রিমশাই।

    নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ (Lok Sabha Elections 2024)

    এর পরেই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের (Lok Sabha Elections 2024) অভিযোগ তুলে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি। সোমবার পদ্ম শিবিরের তরফে পাঠানো হয় ওই চিঠি। তাতে লেখা হয়েছে, আদর্শ আচরণবিধি চালু হওয়ার আটচল্লিশ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই তা ভেঙেছেন রাজ্যের মন্ত্রী। অভিযোগ পেয়েই পদক্ষেপ করেছে কমিশন। রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছ থেকে এ ব্যাপারে রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে (Lok Sabha Elections 2024) অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক অরিন্দম নিয়োগী বলেন, “এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিবের কাছে রিপোর্ট চেয়েছে কমিশন।”

    আদালতে বিজেপি নেতা

    এদিকে, গার্ডেনরিচের ঘটনায় আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন বিজেপি নেতা রাকেশ সিংহ। তাঁর বক্তব্য, গার্ডেনরিচে বেআইনি নির্মাণ ভেঙে কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে। ওই এলাকায় এমন আরও প্রায় ৫০টি বেআইনি নির্মাণ রয়েছে। রাতের অন্ধকারে ওই সব নির্মাণ হয়। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ এ বিষয়ে জানস্বার্থ মামলা দায়ের করার অনুমতি দেয়। বৃহস্পতিবার মামলাটির শুনানি হতে পারে।

    আরও পড়ুুন: ‘গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব তৃণমূলের সিলেবাসের মধ্যে রয়েছে’, বেফাঁস শতাব্দী রায়

    প্রসঙ্গত, রবিবার গার্ডেনরিচ এলাকায় কয়েকটি ঝুপড়ির ওপর হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে একটি বহুতল। বুধবার সন্ধে পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। ধ্বংসস্তূপের নীচেও কয়েকজন আটকে থাকতে পারেন বলে অনুমান। ঘটনায় ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে প্রোমোটার সহ দু’জনকে। এই ঘটনায় আহত ও নিহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন ফিরহাদ।

    নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই লাগু হয়ে যায় আদর্শ আচরণ বিধি। তাই এই সময় থমকে যায় উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডও। রাজনৈতিক মহলের একাংশের বক্তব্য, ফিরহাদ দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি করছেন। মেয়রের পাশাপাশি তিনি মন্ত্রীও। তাই আদর্শ আচরণ বিধির কথা অজানা নয় তাঁর। বিরোধীদের মতে, নির্বাচনের আগে ক্ষতিপূরণের কথা (Lok Sabha Elections 2024) ঘোষণা করে ফিরহাদ কৌশলে রাজ্যের তৃণমূল সরকারের মানবিক মুখের বিজ্ঞাপনই দিতে চেয়েছিলেন। যা করতে গিয়ে স্রেফ ‘ফেঁসে’ গিয়েছেন মন্ত্রিমশাই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: পুতিনকে ফের ফোন মোদির, কী পরামর্শ দিলেন রুশ প্রেসিডেন্টকে?

    PM Modi: পুতিনকে ফের ফোন মোদির, কী পরামর্শ দিলেন রুশ প্রেসিডেন্টকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা জয়ের জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোনে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সোমবারের পর ফের বুধবার প্রধানমন্ত্রী ফোন করেন পুতিনকে। ২০২৪ সালে ব্রিকসের সভাপতিত্ব করবে রাশিয়া। তাই প্রেসিডেন্ট পুতিনকে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী।

    পুতিনকে ফোন মোদির (PM Modi)

    চলতি বছর অক্টোবরে হবে ব্রিকস সম্মেলন। এই সম্মেলনে সভাপতিত্বের জন্য রাশিয়াকে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাসও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ব্রিকস সম্মেলনের পাশাপাশি বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক একাধিক সমস্যা নিয়েও আলোচনা হয় দুই রাষ্ট্র প্রধানের। পরে এক্স হ্যান্ডেলে এনিয়ে প্রতিক্রিয়াও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। লিখেছেন, “রাষ্ট্রপতি পুতিনের সঙ্গে কথা বলেছি। রুশ ফেডারেশনের রাষ্ট্রপতি হিসেবে ফের নির্বাচিত হওয়ার জন্য তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছি। আগামী দিনে ভারত-রাশিয়ার মধ্যে কৌশলগত সম্পর্ক আরও প্রশস্ত করার বিষয়ে আমাদের মধ্যে কথা হয়েছে।” 

    ফোন জেলেনস্কিকেও 

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, মোদি-পুতিনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক কৌশলগত অংশীদারিত্বে আরও জোর দেওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এজন্য একটি রোডম্যাপ তৈরিতে সম্মতিও জানিয়েছেন মোদি-পুতিন। কেবল পুতিন নন, এদিন প্রধানমন্ত্রী ফোন করেছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কিকেও।

    আরও পড়ুুন: বেআইনি নির্মাণ নিয়ে কড়া নির্দেশ বিচারপতি অমৃতা সিনহার, কী বললেন তিনি?

    প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে জানানো হয়েছে, ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে এক বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশই দুই দেশকে অগ্রাধিকার দেয়। আগামী বছরগুলিতে এই অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করতে রাজি হয়েছেন এই দুই রাষ্ট্রনেতা। দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলিতে কতটা অগ্রগতি ঘটেছে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে মোদি ও পুতিনের। এদিন আরও একবার যুদ্ধের পথ থেকে সরে এসে আলোচনা ও কূটনৈতিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ইউক্রেন সমস্যার সমাধান করার পরামর্শও পুতিনকে দেন মোদি। রুশ জনগণের শান্তি, অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধিও কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পরে পরেই প্রধানমন্ত্রী পুতিনকে মনে করিয়ে দিয়েছিলেন, ‘এটা যুদ্ধের সময় নয়’। তার পরেও বন্ধ হয়নি যুদ্ধ।

    এজন্য অবশ্য ফাটল ধরেনি ভারত-রাশিয়া সম্পর্কে। যুদ্ধের আবহে যখন আমেরিকা ও ইউরোপের অনেক দেশ রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ রেখেছে, তখনও জাতীয় স্বার্থে পুতিনের দেশ থেকে অপরিশোধিত তেল কিনে চলেছে মোদির (PM Modi) ভারত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share