Tag: news in bengali

news in bengali

  • Weather Update: ভরা বসন্তে ঝড়-শিলাবৃষ্টির ভ্রুকুটি রাজ্যে, জানুন কখন, কোথায়

    Weather Update: ভরা বসন্তে ঝড়-শিলাবৃষ্টির ভ্রুকুটি রাজ্যে, জানুন কখন, কোথায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর-পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের ওপর সক্রিয় রয়েছে ঘূর্ণাবর্ত। তার জেরে ভোল বদলেছে বসন্তের (Weather Update)। ভরা বসন্তে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। আজ, বৃহস্পতিবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে রাজ্যের সব জেলায়ই। বৃষ্টির সঙ্গে কোনও কোনও জেলায় বইতে পারে ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হওয়া। দুই বর্ধমান, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলায় শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছ। এদিন বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি হতে পারে কলকাতাতেও। বইতে পারে ঝোড়ো হাওয়াও।

    উপভোগ্য হবে বসন্ত?

    তবে বৃষ্টি (Weather Update) হলেও, এখন আর কমবে না তাপমাত্রা। তাই উপভোগ্য হবে বসন্ত। বৃহস্পতিবার রাজ্যের গড় তাপমাত্রা থাকবে ৩০ ডিগ্রির কাছাকাছি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হতে পারে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হতে পারে ৩২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হতে পারে ২৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শহরের আকাশ থাকবে মেঘাচ্ছন্ন। বৃষ্টি হতে পারে দফায় দফায়। আগামী পাঁচদিন রাজ্যের তাপমাত্রার খুব একটা হেরফের হবে না। তাই গ্রীষ্মের ভ্রুকুটি নয়, বসন্তই উপভোগ করবেন বঙ্গবাসী।

    রাজ্যে শিলাবৃষ্টি 

    পূর্বাভাস মতো রাজ্যের প্রায় সবকটি জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হয়েছে বুধবারও। উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় হয়েছে শিলাবৃষ্টিও। শুক্রবার পর্যন্ত আবহাওয়া এরকমই থাকবে বলে পূর্বাভাস ছিল হাওয়া অফিসের। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগর থেকে প্রচুর পরিমাণ জলীয় বাষ্প ঢুকবে। তার জেরেই পরিবর্তন হবে আবহাওয়ার। আবহবিদদের একাংশের মতে, বৃষ্টির কারণও এটাই।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মমতার বিবেকের মৃত্যু হয়েছে’’, সন্দেশখালিকাণ্ডে তীব্র আক্রমণ রবিশঙ্করের

    পশ্চিমী ঝঞ্ঝার সঙ্গে পূবালি হাওয়ার সংঘাতের ফলেরই বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি হতে পারে। অসমের ওপরও একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। একটি পশ্চিমী ঝঞ্ঝা এগোচ্ছে উত্তর-পূর্ব ভারতের দিকে। শনিবার আরও একটি ঢুকবে বলেও পূর্বাভাস। তার জেরেই এই অকাল বর্ষণ। আজ শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া জেলার কিছু অংশে। শিলাবৃষ্টি হতে পারে মালদা, দুই দিনাজপুর, দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলার কিছু অংশে (Weather Update)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন, মন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভার নির্বাচন ঘোষণা হতে পারে ৪ মার্চ। তার ঠিক আগের দিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। চাণক্যপুরীর সুষমা স্বরাজ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে হবে ওই বৈঠক। এই বৈঠকে সব মন্ত্রীরই উপস্থিত থাকার কথা।

    লোকসভা নির্বাচন

    মাঝ-এপ্রিলে হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে মাঝেমধ্যেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী। উন্নয়ন নিয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গী কি, কীভাবে কাজ করলে উন্নয়নে গতি আসবে, পলিশি তৈরি মূলত এসব নিয়েই আলোচনা হয় বৈঠকে। চোদ্দর লোকসভা নির্বাচনের মতো এবারও নির্বাচন হতে পারে ন’দফায় (PM Modi)। সেবার নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়েছিল ৫ মার্চ। ফল ঘোষণা হয়েছিল ১৬ মে। উনিশের লোকসভা নির্বাচন হয়েছিল সাত দফায়। সেবার নির্বাচন শুরু হয়েছিল ১০ মার্চ। ফল ঘোষণা হয়েছিল ২৩ মে।

    কুর্সিতে ফিরতে চলেছে বিজেপি

    গত দু’বারের মতো এবারও কেন্দ্রের কুর্সিতে ফিরতে চলেছে বিজেপি। নানা সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং এ কথা বলেছেন। তিনি এও বলেছেন, আগের বারের চেয়েও এবার বেশি আসন নিয়ে কেন্দ্রের ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি সরকার। সম্প্রতি এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই জয়ী হবে ৩৭০টি আসনে। আর এনডিএ পাবে ৪০০টি আসন। লোকসভার মোট আসন ৫৪৫টি হলেও, নির্বাচন হয় ৫৪৩টিতে।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে গোপন ফাইল গেল কেন্দ্রের কাছে, কী আছে তাতে?

    এই ৫৪৩টির মধ্যেই ৪০০ আসন পেয়ে তৃতীয় দফায় কেন্দ্রে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। চোদ্দর লোকসভা নির্বাচনে যখন কেন্দ্রের কুর্সিতে বিজেপি আসে, তখন বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ১০ নম্বরে ছিল ভারত। মোদি জমানায় ওই তালিকার পাঁচ নম্বরে উঠে এসেছে ভারত। দীর্ঘদিন ধরে এই জায়গাটা দখল করেছিল ইংল্যান্ড। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) দাবি, এবার ক্ষমতায় আসার পর বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকার তিন নম্বরে চলে আসবে ভারত। বর্তমানে এই তালিকায় প্রথমে রয়েছে আমেরিকা। তার পরেই রয়েছে চিন। বিজেপির দাবি, এবার মোদি সরকার ক্ষমতায় এলেই চিনের পরেই জ্বলজ্বল করবে ভারতের নাম (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিকাণ্ডে গোপন ফাইল গেল কেন্দ্রের কাছে, কী আছে তাতে?

    Sandeshkhali Case: সন্দেশখালিকাণ্ডে গোপন ফাইল গেল কেন্দ্রের কাছে, কী আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সন্দেশখালিকাণ্ডে (Sandeshkhali Case) হস্তক্ষেপ করতে চলেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ। খুব শীঘ্রই এনআইএর তরফে দায়ের করা হতে পারে মামলা। সন্দেশখালিকাণ্ডে এখনও অধরা তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। তাঁর খোঁজে হন্যে তদন্তকারীরা।

    সন্দেশখালিকাণ্ডে বহিরাগত সমাজবিরোধী যোগ!

    তদন্তকারীরা জেনেছেন, সন্দেশখালিকাণ্ডে স্থানীয় দুষ্কৃতীদের পাশাপাশি যোগ ছিল বহিরাগত সমাজবিরোধীদেরও। শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়ে যেভাবে আক্রান্ত হয়েছেন ইডির আধিকারিকরা, তার নেপথ্যে একটি সুপরিকল্পিত পরিকল্পনা রয়েছে।

    মহিলাদের নির্যাতন

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ায় তৃণমূল নেতা শাহজাহানের। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালাতে গিয়ে জখম হন ইডির দুই আধিকারিক। সিআরপিএফের দুই জওয়ানও আহত হন শাহজাহানের ছোড়া ইটের ঘায়ে। এর পরেই গা ঢাকা দেন শাহজাহান। তাঁর শাগরেদদের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ তোলেন স্থানীয় মহিলারা (Sandeshkhali Case)। জোর করে জমি গ্রাস করার অভিযোগও তোলেন তাঁরা। গত বেশ কয়েক বছর ধরে এই ছিল সন্দেশখালির মহিলাদের দিনলিপি।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালি থেকে নজর ঘোরাতেই খালিস্তানি-ইস্যু তৃণমূলের? পুলিশকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    জানা গিয়েছে, সন্দেশখালির এই ঘটনার প্রেক্ষিতে কেন্দ্রকে একটি গোপন ফাইল পাঠিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এই ফাইলে সন্দেশখালি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য রয়েছে। ফাইল খোলা হলেই, প্রকাশ্যে আসবে সন্দেশখালিকাণ্ডের কালপ্রিটদের নাম। তদন্তের আঁচ লাগতে পারে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের গায়েও। সন্দেশখালির ঘটনায় রাজ্যের পাঁচ আইএএস-আইপিএসকে তলব করেছিল লোকসভার প্রিভিলেজ কমিটি। ঘটনার প্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্য সরকার। তাতে স্থগিতাদেশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। সন্দেশখালি এলাকা থেকে সীমান্ত খুব দূরে নয়। জানা গিয়েছে, সন্দেশখালির ঘটনার যাবতীয় কিছু লুকোনো রয়েছে শাহজাহান ও তাঁর দুই শাগরেদের কাছে।

    শাহজাহানের শাগরেদরা গ্রেফতার হলেও, তৃণমূল নেতা অধরা। স্থানীয়দের একাংশের মতে, শাহজাহানই হল মূল চক্রী। উত্তম সর্দার ও শিবু হাজরা নামে শাহজাহানের ওই দুই শাগরেদ (Sandeshkhali Case) সুন্দরী মহিলাদের খোঁজে বাড়ি বাড়ি যেত বলে অভিযোগ। পরে দলীয় মিটিংয়ের অছিলায় পার্টি অফিসে ডেকে পাঠানো হত তাঁদের। কিছুক্ষণ রাজনৈতিক কর্মসূচির কথা বলার পর তাঁদের মধ্যে বাছাই করা কয়েকজনকে নিয়ে তাঁরা চলে যেতেন পার্টি অফিসে কিংবা বাগানবাড়িতে। তার পর শুরু হত নির্যাতন। যা নিয়ে ক্ষোভে ফুঁসছে সন্দেশখালি (Sandeshkhali Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: সন্দেশখালি থেকে নজর ঘোরাতেই খালিস্তানি-ইস্যু তৃণমূলের? পুলিশকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: সন্দেশখালি থেকে নজর ঘোরাতেই খালিস্তানি-ইস্যু তৃণমূলের? পুলিশকে চ্যালেঞ্জ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডে কার্যত লেজেগোবরে দশা তৃণমূলের। এহেন আবহে সন্দেশখালি থেকে দৃষ্টি ঘোরাতে ‘খালিস্তানি’ গল্প ফেঁদেছে তৃণমূল। অন্তত এমনই অভিযোগ বিরোধীদের (Suvendu Adhikari)। এক্স হ্যান্ডেলে বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্য বলেন, “শুভেন্দু অধিকারী একজন শিখ পুলিশ অফিসারকে খালিস্তানি বলার অভিযোগ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রমাণ করার জন্য এডিজিকে চ্যালেঞ্জ করেছেন। অন্যথায় তাঁকে পরিণতির মুখোমুখি হতে প্রস্তুত থাকতে হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আড়ালে থেকে যা খুশি করতে পারে না রাজ্য পুলিশ।”

    ২৪ ঘণ্টা সময়

    অভিযোগ প্রমাণ করতে শুভেন্দু স্বয়ং এডিজি দক্ষিণবঙ্গকে ২৪ ঘণ্টা সময় দিয়েছেন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলছেন, “কর্তৃপক্ষ যদি দাবি প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়, তবে মানহানির মামলা করব।” শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) যেদিন সন্দেশখালি যাচ্ছিলেন, সেদিন তাঁকে ধামাখালিতে বাধা দিতে এক শিখ আইপিএসকে মোতায়েন করা হয়েছিল বলে অভিযোগ। শুভেন্দুর বিরুদ্ধে অভিযোগ, আইপিএস যশপ্রীত সিংহ তাঁকে সন্দেশখালি যেতে বাধা দেন। সেই সময় শুভেন্দু খালিস্তানি শব্দটি ব্যবহার করেছিলেন বলে অভিযোগ। অভিযোগ অস্বীকার করেন শুভেন্দু।

    মানহানি মামলার হুঁশিয়ারি

    তিনি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযোগ প্রমাণ করতে বলেছেন এডিজিকে। তা না হলে অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করবেন বলেও হুঁশিয়ারি দেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। রাজ্য পুলিশের এডিজি সুপ্রতীম সরকারকে চ্যালেঞ্জ করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আমি সুপ্রতীম সরকারকে চব্বিশ ঘণ্টা সময় দিলাম। যদি ওই সময়ের মধ্যে ধামাখালিতে পুলিশ অফিসারকে আমি খালিস্তানি বলেছি তা প্রমাণ করতে না পারেন, তাহলে আমি রাজ্য পুলিশের এডিজি সুপ্রতীম সরকারের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব।”

    আরও পড়ুুন: ‘সন্দেশখালি না গিয়ে শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত মুখ্যমন্ত্রী’, তোপ সুকান্তর

    মঙ্গলবার সুপ্রতীম বলেন, “জনৈক পুলিশ অফিসার যশপ্রীত সিংকে যেভাবে খালিস্তানি বলেন আক্রমণ করা হয়েছে, তা তাঁর এবং একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের ভাবাবেগকে আক্রমণ করা হয়েছে। বিরোধী দলনেতা এমন মন্তব্য করতে পারেন না। আমরা বিরোধী দলনেতার খালিস্তানি মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আইনি যা যা ব্যবস্থা নেওয়ার নেব।” শুভেন্দু বলেন, “সন্দেশখালিতে যেভাবে আমার যাওয়ার পর জন সুনামি হয়েছিল, তা থেকে নজর ঘোরাতেই প্লট তৈরি করা হয়েছে (Suvendu Adhikari)। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে খুশি করতে এবং ভালো পোস্টিং পেতে নিজে এ কথা বলেছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘সন্দেশখালি না গিয়ে শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত মুখ্যমন্ত্রী’, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘সন্দেশখালি না গিয়ে শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত মুখ্যমন্ত্রী’, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রোম যখন পুড়ছিল, তখন বাঁশি বাজাচ্ছিলেন শাসক নিরো। প্রায় একই ঘটনা ঘটছে পশ্চিমবাংলায়ও। সৌজন্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল বাহিনীর অত্যাচারে যখন অশান্তির আগুন জ্বলছে উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালিতে, তখন শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঞ্চালনায় একটি রিয়েলিটি শোয়ে অংশ নেবেন তিনি। সেই শোয়েরই শ্যুটিং চলছে হাওড়ায়।

    শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত!

    জানা গিয়েছে, এই শোয় নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। ঘটনাটিকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, “আমাদের মুখ্যমন্ত্রী সন্দেশখালিতে যাচ্ছেন না সেখানকার নির্যাতিতাদের কথা শুনতে। তিনি দিদি নং ১ এর শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত।” ‘দিদি নম্বর ১’ শীর্ষক রিয়েলিটি শোয়ে যোগ দিয়ে জীবন সংগ্রাম কিংবা সাফল্যের কাহিনি তুলে ধরেন মহিলারা। দিন কয়েক আগে রচনাকে নবান্নে দেখা যায়। তার পরেই প্রশ্ন ওঠে, তাহলে কি দিদি নম্বর ওয়ানে অংশ নিতে তিনি গিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমন্ত্রণ জানাতে? এ ব্যাপারে অবশ্য রচনা কিছু বলেননি (Sukanta Majumdar)। মুখ খোলেননি তৃণমূল নেত্রীও।

    নেপথ্য কথন

    রেশন বিলিকাণ্ডে কেলেঙ্কারির জেরে সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে হানা দেয় ইডি। অভিযোগ, বাড়িতে থেকেও ইডির আধিকারিকদের ঘরে ঢুকতে দেননি শাহজাহান। পরে শাহজাহানের অনুগামীদের ছোড়া ইটের ঘায়ে জখম হন ইডির দুই আধিকারিক। তাঁদের সঙ্গে থাকা সিআরপিএফের দুই জওয়ানও জখম হন। চারজনকেই ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। এর পরে পরেই গা ঢাকা দেয় শাহজাহান।

    আরও পড়ুুন: “১৯৭১ সালের মতো ফের ভাঙতে পারে পাকিস্তান”, বললেন আফগান মন্ত্রী

    শাহজাহান এলাকা ছাড়তেই তাঁর শাগরেদদের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে সোচ্চার হন সন্দেশখালির মহিলারা। তাঁদের অভিযোগ, মিটিংয়ের কথা বলে রাতে ডেকে নিয়ে যাওয়া হত তাঁদের। পরে বাছাই করা কয়েকজনকে রেখে বাকিদের বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হত। যাঁদের রেখে দেওয়া হত, তাঁদের হয় পার্টি অফিসে, নয় বাগান বাড়িতে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করা হত। যাঁরা তাঁদের ডাকে সাড়া দিতেন না, তাঁদের বাড়িতে সাদা থান কাপড় পাঠিয়ে দেওয়া হত। নির্যাতিতাদের আন্দোলনের জেরে উত্তাল হয়ে ওঠে সন্দেশখালি। সেখানে গিয়ে নির্যাতিতাদের সঙ্গে কথা বলার বদলে শ্যুটিং করে চলেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা (Sukanta Majumdar) তৃণমূল সুপ্রিমো।

    সত্যিই সেলুকাস, কি বিচিত্র এই দেশ (পড়ুন রাজ্য)!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Pakistan: “১৯৭১ সালের মতো ফের ভাঙতে পারে পাকিস্তান”, বললেন আফগান মন্ত্রী

    Pakistan: “১৯৭১ সালের মতো ফের ভাঙতে পারে পাকিস্তান”, বললেন আফগান মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭১ সালের মতো ভাঙতে পারে পাকিস্তান। ঢের আগেই হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। প্রায় একইরকম সম্ভাবনার কথা মনে করিয়ে দিলেন তালিবান আফগানিস্তানের ডেপুটি বিদেশমন্ত্রী শের মহম্মদ আব্বাস স্টানিকজাই। পাকিস্তানকে সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন, “১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্ম দেখেছিল পাকিস্তান। ফের একই অবস্থা হতে পারে।”

    শরণার্থীদের পাকিস্তান ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ

    গত অক্টোবরের শুরুর দিকে প্রায় ১৭ লক্ষ শরণার্থীকে পাকিস্তান ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। নভেম্বরের এক তারিখের মধ্যেই তাঁদের পাকিস্তান ছাড়তে বলা হয়েছিল। এই শরণার্থীদের সিংহভাগই আফগান। মূলত তার পর থেকেই আফগানিস্তানের তালিবান শাসক ও ইসলামাবাদের বিবাদ তুঙ্গে উঠেছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পড়শি দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে। এহেন আবহেই মিলল হুঁশিয়ারি। আফগানিস্তানে তালিবানের বাড়বাড়ন্তের জন্য দায়ী পাকিস্তানই। এক সময় তালিব নেতাদের আশ্রয় দিয়েছে পাকিস্তানই (Pakistan)। সাহায্য করেছে অর্থ দিয়েও। সময় গুণে সেই তালিবরাই ক্ষোভ উগরে দিচ্ছে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে।

    কী বললেন আফগান মন্ত্রী?

    ১৬ ফেব্রুয়ারি এক জনসভায় শের মহম্মদ বলেন, “আমাদের প্রতিবেশী দেশটি শরণার্থীদের তাড়িয়ে দিচ্ছে নিষ্ঠুরের মতো। সবাইকে বলা হচ্ছে নিজেদের দেশে ফিরে যেতে।” এর পরেই তিনি বলেন, “যেভাবে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান দু টুকরো হয়ে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিল, তেমনই পরিস্থিতি তৈরি হতে চলেছে।” আফগান তালিবানের মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ আগেই হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, আফগান শরণার্থীদের প্রতি পাকিস্তানের এই আচরণ মেনে নেওয়া যায় না।

    আরও পড়ুুন: হাজার কোটির সাইবার ‘প্রতারণা’! ‘কিংপিন’ কুণালের একাধিক ডেরায় হানা ইডির

    শের মহম্মদ বলেন, “আমরা কখনওই ডুরান্ডকে স্বীকৃতি দিইনি। একে কখনও স্বীকৃতি দেবও না। আজ আফগানিস্তানের অর্ধেকটাই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ডুরান্ড লাইনের অন্য দিকে রয়েছে আরও একটি অংশ। এই ডুরান্ড লাইন টেনেছিল ইংরেজরা। তারা এটা করেছিল আফগানদের বুকের ওপর দিয়ে।” তিনি বলেন, “আর আজ? আমাদের প্রতিবেশী দেশটি (Pakistan) শরণার্থীদের তাড়িয়ে দিচ্ছে নিষ্ঠুরভাবে। তাঁদের বলা হচ্ছে দ্রুত তাঁদের স্বদেশে ফিরে যেতে।” তিনি বলেন, “পাকিস্তানের এই ঔদ্ধত্যের জেরে আরও একবার ভাঙন দেখতে হবে পাকিস্তানকে, যেমনটা দেখতে হয়েছিল ১৯৭১ সালে, বাংলাদেশের জন্মের সময়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Punjab Farmers Agitation: হাইওয়েতে ট্রাক্টর-ট্রলি নিয়ে কৃষক আন্দোলন নয়, জানাল আদালত

    Punjab Farmers Agitation: হাইওয়েতে ট্রাক্টর-ট্রলি নিয়ে কৃষক আন্দোলন নয়, জানাল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রাক্টর ও ট্রলি নিয়ে হাইওয়েতে আন্দোলন করতে পারবেন না কৃষকরা (Punjab Farmers Agitation)। মোটর ভেহিক্যালস অ্যাক্ট অনুযায়ীই এটা করতে পারেন না তাঁরা। মঙ্গলবার এই মর্মে রায় দিল পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট। আদালত এও জানিয়েছে, প্রত্যেকেই জানেন তাঁদের মৌলিক অধিকারের বিষয়টি। আন্দোলনকারী কৃষকদের সাংবিধানিক কর্তব্যটিও মনে করিয়ে দেয় আদালত।

    আন্দোলনে কৃষকরা

    ২৩টি শস্যের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করছেন কৃষকরা। কৃষকরা যাতে আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ান, সেজন্য সরকার পক্ষের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠকও হয়েছে। তার পরেও মেলেনি রফাসূত্র। যার জেরে আজ, বুধবার থেকে ফের আন্দোলন শুরু করেছেন কৃষকরা। ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়ে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন আন্দোলনকারী কৃষকরা। যদিও যেসব জায়গায় ব্যারিকেড দেওয়া রয়েছে, সেসব তাঁরা ভাঙবেন না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।

    কী বলছে আদালত?

    তবে হাইওয়েতে ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়ে বিক্ষোভ দেখানোয় আন্দোলনকারী কৃষকদের ভর্ৎসনা করে (Punjab Farmers Agitation) পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট। মোটর ভেহিক্যাল অ্যাক্ট অনুযায়ী হাইওয়েতে ট্রাক্টর, ট্রলি যে চালানো যায় না, তাও মনে করিয়ে দিয়েছে আদালত। মামলার শুনানি চলছে হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি জিএস সান্ধাওয়ালিয়া ও বিচারপতি লপিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেঞ্চে। কেন পঞ্জাব সরকার হাইওয়েতে ট্রাক্টর নিয়ে কৃষকদের বিক্ষোভের অনুমতি দিল, সে প্রশ্নও তুলেছে পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্টের ওই বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: হাজার কোটির সাইবার ‘প্রতারণা’! ‘কিংপিন’ কুণালের একাধিক ডেরায় হানা ইডির

    প্রসঙ্গত, গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে রাস্তা বন্ধ করে ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়ে আন্দোলন করছেন কৃষকরা। এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ চেয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন আইনজীবী উদয় প্রতাপ সিং। আন্দোলনকারী কৃষকরা যাতে এক সঙ্গে অনেকেই জড়ো হতে না পারেন, সেই বিষয়টি দেখতে পঞ্জাব সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সান্ধাওয়ালিয়া। আদালত এও জানিয়েছে, কৃষকদের আন্দোলন করার অধিকার নিশ্চয়ই রয়েছে, তবে সেজন্য তাঁদের কিছু রেস্ট্রিকশন মানতে হবে।

    এদিকে, হাইকোর্টের রায়ের পরেও হাইওয়েতে ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়ে মিছিল করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ কৃষকরা। আন্দোলনকারী কৃষকদের নেতাদের সাফ কথা, কৃষকদের আন্দোলনের অধিকার কেউ কেড়ে নিতে পারবে না। আন্দোলন হবে, এমএসপি আইন চাই। কেন্দ্র আইন না করলে, ট্রাক্টর, ট্রলি নিয়েই আন্দোলন চালিয়ে যাবেন তাঁরা (Punjab Farmers Agitation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • International Mother Language Day: আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    International Mother Language Day: আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, দিনটির গুরুত্ব জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২১ ফেব্রুয়ারি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস (International Mother Language Day)। ১৯৯৯ সালে এই দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় রাষ্ট্রসঙ্ঘের তরফে। তার পর থেকে ফি বছর যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয় দিনটি।

    ভাষা আন্দোলন

    ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাকে সরকারি ভাষার স্বীকৃতি দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন শুরু হয় বাংলাদেশে। আন্দোলন দমন করতে অবিভক্ত বাংলাদেশের ওই আন্দোলনে গুলি চালায় পূর্ব পাকিস্তানের খান সেনারা। গুলিতে হত হন চার ছাত্র। তার পর থেকে মাতৃভাষার জন্য আস্ত একটি দিন উৎসর্গ করার দাবি তোলেন বিশ্বনেতাদের একাংশ। যার জেরে ১৯৯৯ সালের নভেম্বরে রাষ্ট্রসঙ্ঘের শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থার সাধারণ সম্মেলনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করা হয়। পরে একে স্বাগত জানায় রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদ। রাষ্ট্রসঙ্ঘ তার সদস্য দেশগুলিকে ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র ও বহুভাষিকতার প্রচারে উৎসাহিত করে।

    মাতৃভাষা দিবসের থিম

    ফি বছর ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের জন্য একটি থিম বেছে নেয়। বিগত বছরগুলিতে যেসব থিম বেছে নেওয়া হয়েছিল, সেগুলি হল সীমান্তহীন ভাষা, উন্নয়ন, শান্তি পুনর্মিলনের জন্য আদিবাসী ভাষা গুরুত্বপূর্ণ ও টেকসই করার জন্য ভাষাগত বৈচিত্র ও বহুভাষিকতা উন্নয়ন।চলতি বছরের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের থিম হল, ‘বহুভাষিক শিক্ষা – শিক্ষা আন্তঃপ্রজন্মীয় শিক্ষার (International Mother Language Day) একটি স্তর’। থিমটি আন্তঃপ্রজন্মীয় শিক্ষার প্রচারে বহুভাষিক শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে।

    আরও পড়ুুন: রেল মানচিত্রে জুড়ল কাশ্মীর ও জম্মু, দেশের দীর্ঘতম সুড়ঙ্গের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    রাষ্ট্রসঙ্ঘের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে, বহুভাষী ও বহু সাংস্কৃতিক সমাজগুলি ভাষা সংরক্ষণের মাধ্যমে উন্নতি লাভ করে, যা ঐতিহ্যগত জ্ঞান ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বহন করে। তবে ভাষাগত বৈচিত্র আরও বেশি ভাষা বিলুপ্ত হওয়ার কারণে হুমকির সম্মুখীন হয়। বিভিন্ন গবেষণা শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের মাতৃভাষা ব্যবহার করার সুবিধার বিষয়ে কথা বলে। আত্মসম্মান ও সমালোচনামূলক চিন্তা দক্ষতা বৃদ্ধি করে মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষা দান। অথচ বর্তমানে বিশ্বের জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ মানুষই নিজস্ব ভাষায় পড়াশোনা (International Mother Language Day) করার সুযোগ পান না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • S Jaishankar: “রাশিয়া কখনওই ভারতের ক্ষতি করেনি”, বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: “রাশিয়া কখনওই ভারতের ক্ষতি করেনি”, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাশিয়া কখনওই ভারতের ক্ষতি করেনি। বহু পশ্চিমি দেশই দীর্ঘদিন ধরে পাকিস্তানকে অস্ত্র সরবরাহ করে এসেছে।” কথাগুলি বললেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। এক জার্মান দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মিত্র দেশ রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক বোঝাতে গিয়ে এমনই মন্তব্য করেন তিনি।

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    জয়শঙ্কর বলেন, “ভারত যদি রাশিয়ার কাছ থেকে তেল না কিনত সেক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাজারে হইচই পড়ে যেত। অতীতের অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে প্রত্যেকে একটা সম্পর্ক তৈরি করে। আমি যদি স্বাধীনতা-উত্তর ভারতের ইতিহাসের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব রাশিয়া কখনও আমাদের ক্ষতি করেনি। আমাদের সব সময় একটা স্থায়ী ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। এই অভিজ্ঞতার ভিতের ওপরই দাঁড়িয়ে রয়েছে মস্কোর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক।”

    পাকিস্তানকে অস্ত্র সরবরাহ করত পশ্চিমি বিশ্ব?

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “বহু পশ্চিমি দেশই ভারত নয়, পাকিস্তানকে অস্ত্র সরবরাহ করত। তবে গত ১০-১৫ বছরে ব্যাপারটা বদলেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আমেরিকার কথা। আর রাশিয়া, আমেরিকা, ফ্রান্স ও ইজরায়েল আমাদের প্রধান সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে।” প্রসঙ্গত, মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যোগ দিতে জার্মানি গিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেখানেই রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্বের সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: এসএসসিতে অযোগ্য প্রার্থীদের কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকা তুলেছিলেন প্রসন্ন!

    ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেন আক্রমণ করেন। এই যুদ্ধে নিরপেক্ষ অবস্থান নিয়েছে ভারত। এটা যে যুদ্ধের সময় নয় পুতিনকে তা বলেওছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পরেও বন্ধ হয়নি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এই আবহেই রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানি করে চলেছে ভারত। তা নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্নও। রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল ও গ্যাস কেনার যে কোনও বিকল্প নেই, তাও জানিয়ে দেন জয়শঙ্কর। তিনি এও জানান, ইউরোপের দেশগুলি চড়া দরে অপরিশোধিত তেল ও গ্যাস কেনে মধ্য এশিয়া থেকে। জয়শঙ্কর বলেন, “ভারত বিশ্ব বাজার থেকে বাজার দরেই তেল কিনেছে। কেউ যদি রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল না কিনত, সবাই যদি অন্য দেশগুলি থেকে তেল কিনত, তাহলে তেলের বাজার দর কোথায় চড়ত (S Jaishankar)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • SSC Recruitment Case: এসএসসিতে অযোগ্য প্রার্থীদের কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকা তুলেছিলেন প্রসন্ন!

    SSC Recruitment Case: এসএসসিতে অযোগ্য প্রার্থীদের কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকা তুলেছিলেন প্রসন্ন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে (SSC Recruitment Case) গ্রেফতার হয়েছেন প্রসন্ন রায়। তিনি একাই ১০০ কোটি টাকা তুলেছিলেন চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে। শিক্ষা দফতরের আধিকারিক ও অযোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে সেতুবন্ধনের কাজটি করতেন তিনিই। এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় মঙ্গলবার আদালতে এমনই দাবি করল ইডি। প্রসন্ন ও তাঁর পরিচিতদের ৯০টি সংস্থা রয়েছে বলেও দাবি ইডির।

    গ্রেফতার প্রসন্ন

    এসএসসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় সোমবার রাতে গ্রেফতার করা হয় প্রসন্নকে। এর আগে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। মুক্তি পেয়েছিলেন জামিনে। এদিন রাতে ফের হলেন গ্রেফতার। এবার অবশ্য ইডির হাতে। মঙ্গলবার তাঁকে তোলা হয় নগর দায়রা আদালতে। সেখানেই ইডির দাবি, প্রসন্ন শিক্ষা দফতরের আধিকারিক ও অযোগ্য প্রার্থীদের মধ্যে সেতু বন্ধনের কাজ করতেন। অযোগ্য প্রার্থীদের (SSC Recruitment Case) কাছ থেকে টাকা নিয়ে ভুয়ো নিয়োগপত্র দিতেন। ওএমআর শিটে কারচুপিও করতেন বলে দাবি ইডির।

    ওএমআর শিটে কারচুপি

    আদালতে ইডি জানিয়েছে, কেলেঙ্কারি থেকে ১০০ কোটি টাকা তুলেছেন প্রসন্ন। মোট ২ হাজার ৮১জনকে অবৈধভাবে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে নবম-দশমের নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছিল ১ হাজার ১৩৫জনকে। আর একাদশ-দ্বাদশের নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছিল ৯৪৬জনকে। অনেক চাকরিপ্রার্থীর ওএমআর শিটে কারচুপি করা হয়েছে। ইডি আরও জেনেছে, প্যানেলের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পরেও নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছিল ১৮৩জনকে। ইডির দাবি, এই অবৈধ নিয়োগের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন প্রসন্ন। তাঁর অফিস থেকে ৩৯০টি দলিল উদ্ধার করা হয়েছে। ২০১৬-২০২১ সালের মধ্যে প্রচুর টাকার সম্পত্তি কিনেছেন প্রসন্নর পরিবার। তাঁর সংস্থার নামেও কেনা হয়েছে সম্পত্তি। কারচুপি করা হয়েছে সম্পত্তির দামেও। ইডি জানিয়েছে, প্রসন্নর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রয়েছে ২০০টি। সেগুলিতেও জমা করা হয়েছে প্রচুর নগদ টাকা।

    আরও পড়ুুন: ৩৬ কোটি বরাদ্দ কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের জন্য, ভার্চুয়াল শিলান্যাস করলেন মোদি

    প্রসন্নর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি এসএসসির উপদেষ্টা কমিটির প্রাক্তন প্রধান শান্তিপ্রসাদ সিংহের ঘনিষ্ঠ। তিনি একজন মিডলম্যান। রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেও যোগাযোগ ছিল তাঁর। দু পক্ষের সওয়াল জবাব শুনে প্রসন্নকে সাত দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২৮ ফেব্রুয়ারি (SSC Recruitment Case)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share