Tag: news in bengali

news in bengali

  • Pakistan: এবার ইরানে হানা পাকিস্তানের, এশিয়ার আকাশে ঘনাচ্ছে যুদ্ধের মেঘ?

    Pakistan: এবার ইরানে হানা পাকিস্তানের, এশিয়ার আকাশে ঘনাচ্ছে যুদ্ধের মেঘ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার কাকভোরে পাকিস্তানের বালুচিস্তানে এয়ারস্ট্রাইক চালিয়েছিল ইরান। চব্বিশ ঘণ্টা কাটার আগেই তার পাল্টা জবাব দিল পাকিস্তান (Pakistan)। বৃহস্পতিবার আঘাত হানল পাকিস্তান। ইরানে এয়ারস্ট্রাইকের খবর পেয়ে তড়িঘড়ি করে দাভোসের ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম ছেড়ে ইসলামাবাদে ফিরে আসেন পাকিস্তানের কেয়ারটেকার প্রধানমন্ত্রী আনওয়ার-উল-হক কাকার।

    ইরানে মিসাইল হানা 

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র মুনতাজ জাহারা বালোচ বলেন, “দেশের বর্তমান পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সফর কাটছাঁট করেছেন।” ইরানের সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, পাকিস্তান সীমান্তের সিস্টান-বালুচিস্তান প্রদেশে একাধিক মিসাইল হানা হয়েছে। তিন মহিলা ও চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে। পরে মৃত্যু হয় আরও দুজনের। সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা ৯। পাকিস্তানের (Pakistan) তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ইরানে যে আঘাত হানা হয়েছে, তাতে মৃত্যু হয়েছে ৯ জঙ্গির। নির্দিষ্ট করে জঙ্গিঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছিল। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আজ যে হামলা চালানো হয়েছিল, তার একমাত্র লক্ষ্য ছিল পাকিস্তানের নিজের নিরাপত্তা এবং দেশীয় স্বার্থ। এর সঙ্গে কোনওভাবে আপস করা হবে না। 

    ইরানের কালো তালিকায় জায়েস

    বালুচিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছিল ইরানের জঙ্গি গোষ্ঠী জয়েশ অল-আদাল। এই ঘাঁটি দুরমুশ করতেই হামলা চালিয়েছিল ইরান। তেহরানের দাবি, ২০১৩ সাল থেকে ইরানে লাগাতার অশান্তি করে যাচ্ছে তারা। ২০১২ সালে গড়ে ওঠে জয়েশ। তার পরে পরেই সুন্নি মুসলমানের উগ্রপন্থীদের এই গোষ্ঠীটিকে কালো তালিকাভুক্ত করে ইরান। তারা ইরানের মধ্যে থাকা সিস্টান ও বালুচিস্তানের স্বাধীনতা চায়। এদিকে, বালোচ লিবারেশন ফ্রন্ট পাকিস্তানের পশ্চিমাঞ্চল প্রদেশ থেকে স্বাধীনতা চায়। পাকিস্তানের বিভিন্ন অংশে হামলা চালিয়েছে এই সংগঠন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দিয়ে ভাষণ নয়…’’, তৃণমূলকে নির্দেশ হাইকোর্টের

    ইরান-পাকিস্তানের সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরেই তলানিতে। তবে সাম্প্রতিক অতীতে সীমান্ত পেরিয়ে আঘাত হানার ঘটনা এই প্রথম। ২০১৩ সালে ১৪ জন ইরানীয় গার্ডকে হত্যা করে জয়েশ। তার চার বছর পরে হত্যা করা হয় আরও দশ জনকে। ২০১৮ সালে ইরানের চার পুলিশকর্মীকে খুন করা হয়। ২০১৯ সালে পাকিস্তান দাবি করে, ইরানের মদতপুষ্ট জঙ্গিরা বালুচিস্তানে হত্যা করে ১৪ জনকে। ২০২৩ সালে জয়েশ দাবি করে, ইরানের ১১ জন নিরাপত্তারক্ষীকে হত্যা করা হয়েছে। এহেন পরিস্থিতিতে এয়ারস্ট্রাইক শুরু হয়েছে দুই মুসলিম রাষ্ট্র ইরান ও পাকিস্তানের (Pakistan) মধ্যে। সব মিলিয়ে ক্রমেই ঘোরালো হচ্ছে এশিয়ার আকাশে যুদ্ধের মেঘ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Calcutta High Court: ‘‘ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দিয়ে ভাষণ নয়…’’, তৃণমূলকে নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: ‘‘ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দিয়ে ভাষণ নয়…’’, তৃণমূলকে নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন সংহতি যাত্রার আয়োজন করেছে তৃণমূল। তা নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। মামলা করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। সেই মামলায় শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের এই রায়ের পর ২২ জানুয়ারি তৃণমূলের মিছিলে আর কোনও বাধা রইল না।

    হিংসার আশঙ্কা

    বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয় মামলাটির। মামলাকারীর পক্ষের আইনজীবী সৌম্য মজুমদার বলেন, “২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধনের পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে এই মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে। ব্লকে ব্লকে এই মিছিল হলে হিংসা ছড়াতে পারে। রাম নবমীতে রাজ্যে হিংসার ছবি দেখা গিয়েছে। তেমন হিংসার আশঙ্কা করা হচ্ছে।” সওয়াল-পর্ব শেষে (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ জানায়, বেশ কিছু শর্ত মেনে মিছিল করা যাবে ২২ জানুয়ারি। তবে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়াতে পারে এমন কোনও মন্তব্য করা যাবে না। মিছিল করতে হবে শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে। শব্দবিধি মানতে হবে। তবে মিছিল থেকে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে তার দায় নিতে হবে তৃণমূলকে।

    কী বলল আদালত?

    প্রধান বিচারপতি মনে করিয়ে দিয়েছেন, এই ধরনের মিছিলের ক্ষেত্রে ট্রাফিকের সমস্যা হতে পারে, আটকে পড়তে পারে অ্যাম্বুল্যান্স। এই বিষয়গুলি নিয়ে সংশ্লিষ্ট পার্টি ও রাজ্য সরকারকে তৎপর হতে হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের মন্তব্য, প্রতি ব্লকে যদি এই মিছিল হয়, তবে সেখানকার সাধারণ মানুষের সমস্যা হবে। এই মিছিলের জন্য আগাম কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি। ওই দিন আরও ৩৫টি মিছিলের আবেদন জমা পড়েছে। সেগুলি অনুমতি পেলে সমস্যা আরও বাড়বে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর তত্ত্বাবধানে মিছিলের যে আর্জি রাজ্যের প্রধান বিরোধী দলনেতা জানিয়েছিলেন, তাও খারিজ করে দিয়েছে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।

    আরও পড়ুুন: দোরগোড়ায় রাম মন্দির উদ্বোধন, নেতিবাচক প্রচার শুরু পাকিস্তানের!

    রায়ে বলা হয়েছে, ‘অঘটন ঘটলে দায় বর্তাবে ওই দলের ওপর। আদালতের (Calcutta High Court) রায় লঙ্ঘন করলে দায়ী হতে পারেন ব্যক্তিও।’ প্রসঙ্গত, রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন কলকাতার হাজরা থেকে পার্ক সার্কাস পর্যন্ত মিছিলের আয়োজন করেছে তৃণমূল। নাম দেওয়া হয়েছে সংহতি যাত্রা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: দোরগোড়ায় রাম মন্দির উদ্বোধন, নেতিবাচক প্রচার শুরু পাকিস্তানের!

    Ram Mandir: দোরগোড়ায় রাম মন্দির উদ্বোধন, নেতিবাচক প্রচার শুরু পাকিস্তানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir)। মূল পর্বের এই অনুষ্ঠানের দিন সাতেক আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা আচার পালন। অযোধ্যার এই মন্দিরের উদ্বোধনকে ঘিরে যখন উত্তেজনায় ফুটছে গোটা দেশ, তখন নেতিবাচক প্রচার করছে পাকিস্তান। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান সম্পর্ক নেতিবাচক প্রচার চালাচ্ছে সে দেশের বিভিন্ন গোষ্ঠী। ভারত-বিরোধী নানা সেন্টিমেন্টে সুড়সুড়িও দিচ্ছে তারা।

    পাকিস্তানের নেতিবাচক প্রচার

    জানা গিয়েছে, রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন ঘোষণা হতেই সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাকিস্তানের বাসিন্দাদের একটা অংশ। একাধিক পাকিস্তানি সামাজিক মাধ্যম প্ল্যাটফর্মে তারা রাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে বিভিন্ন কু-মন্তব্য করছে। বাবরি মসজিদের সমর্থনেও বলা হচ্ছে নানা কথা। মূল রাম মন্দির থেকে তিন কিলোমিটার দূরে নয়া রাম মন্দির তৈরি করা হচ্ছে বলেও গুজব ছড়ানো হচ্ছে পাকিস্তানি সমাজমাধ্যমে। অবশ্য এই প্রথম (Ram Mandir) নয়, নানা সময়ে ভারত বিরোধী ভুয়ো খবর ছড়িয়েছে পাকিস্তান। হ্যাশট্যাগ দিয়ে পাকিস্তানের এক্স হ্যান্ডেলে রাম মন্দির সংক্রান্ত ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে। এরকম প্রায় ছটি গ্রুপ সক্রিয় বলে জানা গিয়েছে।

    বাবরি মসজিদের সমর্থনে প্রচার

    রাম মন্দির ভেঙে গড়ে উঠেছিল বাবরি মসজিদ। হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠনের দাবি গড়ায় সুপ্রিম কোর্টেও। দীর্ঘ সওয়াল যুদ্ধের পর সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে মান্যতা পায় হিন্দুদের দাবি। রাম মন্দিরের অদূরে জমি দেওয়া হয় বাবরি মসজিদ কর্তৃপক্ষকেও। তার পর শুরু হয় রাম মন্দিরের কাজ। সেই মন্দিরের একটা অংশের কাজ হয়েছে শেষ। শুরু হয়েছে মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার মূর্তি প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। মূর্তিপ্রতিষ্ঠার মূল অনুষ্ঠানটি হবে চলতি মাসের ২২ তারিখে। ১৬ তারিখ থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা আচার পালন।

    রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশ-বিদেশের সাত হাজার অতিথিকে। এঁদের মধ্যে তিন হাজার জনই ভিভিআইপি। অতিথিদের জন্য ইতিমধ্যেই অযোধ্যায় বুক করা হয়েছে হোটেল। তৈরি করা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা। উদ্বোধন করা হয়েছে বিমানবন্দরের। ঢেলে সাজানো হয়েছে অযোধ্যা রেল স্টেশনকে। এই রাজসূয় যজ্ঞে (Ram Mandir) জল ঢালতেই সক্রিয় পাকিস্তানের বাসিন্দাদের একাংশ। তারাই নেতিবাচক প্রচার করছে এক্স হ্যান্ডেলে।

    আরও পড়ুুন: ‘তৃণমূল প্রধানের বাড়িতেই ছিলেন শাহজাহান’! বিস্ফোরক সন্দেশখালির প্রাক্তন বিধায়ক

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের ময়দানে ইডি, ধৃত প্রসন্ন রায়ের একাধিক ঠিকানায় তল্লাশি

    SSC Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের ময়দানে ইডি, ধৃত প্রসন্ন রায়ের একাধিক ঠিকানায় তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুয়াশাচ্ছন্ন শীতের সকালে ফের শহরে অভিযানে নামল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED Raid)। বৃহস্পতিবার সাতসকালে সক্রিয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তবে, রেশন দুর্নীতি নয়, এদিন নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের (SSC Recruitment Scam) তদন্তে ইডি-র এই বিরাট অভিযান। বিভিন্ন ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় একযোগে হানা দিয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। জানা যাচ্ছে, প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে থাকার অভিযোগে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হওয়া ‘মিডলম্যান’ প্রসন্ন রায়ের একাধিক ঠিকানায় হানা দিয়েছে ইডি।

    ভোর সাড়ে ৬টা থেকে ‘অ্যাকশন’

    এখনও পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে, ভোর ৬টা নাগাদ সিজিও থেকে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় একসঙ্গে পৌঁছে যান ইডি আধিকারিকরা (ED Raid)। সাড়ে ৬টা থেকে শুরু হয় ‘অ্যাকশন’। একদিকে যেমন প্রসন্ন রায়ের ফ্ল্যাট, অফিসে হানা দিয়েছে ইডি, ঠিক তেমনই তার ঘনিষ্ঠদের বাড়িতেও পৌঁছে যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী টিম। এদিন মোট ৭টি জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি। সঙ্গে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা।

    নিউটাউনের একাধিক জায়গায় হানা

    সাড়ে ছ’টা নাগাদ নিউটাউনের দুটি ভিলায় হানা দেন গোয়েন্দারা। এই ভিলা দুটি প্রসন্ন রায়ের বলেই সূত্রের খবর। নিউটাউনের সিজি ব্লকে একটি অভিজাত আবাসনে হানা দেয় অন্য টিম। জানা যাচ্ছে, এই আবাসনেই ফ্ল্যাট রয়েছে প্রসন্নর। এছাড়া, আরও একটি দল এ-এইট ব্লকে রয়েছেন। জানা যাচ্ছে, প্রদীপ সিং নামে এক ব্যক্তির এ-ফাইভ ফ্ল্যাটেও চলছে তল্লাশি। এই প্রদীপ হলেন প্রসন্নর সহযোগী। তিনিও নিয়োগ মামলায় জামিন পেয়েছিলেন। 

    চাকরি বিক্রির মিডলম্যান প্রসন্ন!

    শুধু নিউটাউন নয়, নয়াবাদেরও একটি আবাসনেও হানা দিয়েছে ইডি (ED Raid)। জানা যাচ্ছে, আবাসনের তিন তলার ফ্ল্যাটে থাকেন পরিবহণ ব্যবসায়ী রোহিন ঝা। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছেন গোয়েন্দারা। এই রোহিত প্রসন্ন রায়ের ঘনিষ্ঠ। ইডি সূত্রের দাবি, চাকরি বিক্রির (SSC Recruitment Scam) মিডলম্যান হিসেবে কাজ করতেন পরিবহণ ব্যবসায়ী প্রসন্ন। শীর্ষ আদালতের নির্দেশে সম্প্রতি জামিন পেয়েছেন তিনি। শীর্ষ আদালতের নির্দেশে নিয়োগ মামলার তদন্তের জন্য কলকাতা হাইকোর্টে গঠিত হয়েছে বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চ। সেই বেঞ্চেই চলছে নিয়োগ মামলার শুনানি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Adani Group: রাহুলকে উপেক্ষা করেই আদানির সঙ্গে মউ স্বাক্ষর কংগ্রেস পরিচালিত তেলঙ্গানা সরকারের

    Adani Group: রাহুলকে উপেক্ষা করেই আদানির সঙ্গে মউ স্বাক্ষর কংগ্রেস পরিচালিত তেলঙ্গানা সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিনিয়ত আদানি গোষ্ঠীকে (Adani Group) আক্রমণ শানিয়ে চলেছে কংগ্রেস। ‘স্বজনতোষী পুঁজিবাদে’র অভিযোগ আনা হয়েছে এই গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে। বছরখানেক আগে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ চিনের সঙ্গে আদানি গোষ্ঠীর যোগ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন।

    কংগ্রেসের নিশানায় আদানি

    কেন্দ্রীয় সরকার কীভাবে গৌতম আদানিকে একচেটিয়া বাজার ধরার সুযোগ করে দিয়েছে এবং সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তিনি কীভাবে বিমানবন্দর বা বিদ্যুতের মতো অত্যাবশ্যক পরিষেবা নিয়ে ক্রেতাদের ঠকিয়ে গিয়েছেন জনসমক্ষে সেই অভিযোগ করেছিলেন এই কংগ্রেস নেতা। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির প্রাক্তন সভাপতি খোদ রাহুল গান্ধীর চাঁদমারিও হয়েছে আদানি গোষ্ঠী। গত বছর অক্টোবরে আদানি গোষ্ঠীকে আক্রমণ শানিয়ে রাহুল বলেছিলেন, “ভারতবাসীর ব্যয়ে আদানি গোষ্ঠী লাভ করেছে ৩২ হাজার কোটি টাকা।”  

    মউ স্বাক্ষর

    এহেন স্বজনতোষী পুঁজিবাদ কর্তা আদানির (Adani Group) সঙ্গে ১২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার মউ স্বাক্ষর করেছে কংগ্রেস পরিচালিত তেলঙ্গানা সরকার। এবং মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে রাহুল গান্ধীকে উপেক্ষা করেই। কিছুদিন আগেই দাভোসে হয়েছে ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরাম। সেখানেই তেলঙ্গানা সরকারের তরফে মউ স্বাক্ষর করেছেন মুখ্যমন্ত্রী রেভান্ত রেড্ডি। এক্স হ্যান্ডেলে তেলঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর অফিসকে ট্যাগ করে গৌতম আদানি লিখেছেন, “তেলঙ্গানার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবসায়িক সুযোগ নিয়ে ঘণ্টাখানেক ধরে বৈঠক হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে সিবিআই আর রাজ্য পুলিশকে নিয়ে সিট গঠনের নির্দেশ হাইকোর্টের

    চারটি মউয়ের মধ্যে একটি অনুযায়ী, আদানি গোষ্ঠী ১০০ এমডব্লু ডেটা সেন্টারে ৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। গ্রিন এনার্জি ব্যবহার করে আদানি গোষ্ঠীর এই ফ্ল্যাগশিপ ফার্ম চলবে। অন্য তিনটি মউয়ে স্বাক্ষর করেছে আদানি গ্রিন এনার্জি, অম্বুজা সিমেন্ট এবং আদানি ডিফেন্স সিস্টেম। ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বার্ষিক ৬ মেট্রিক টন উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন সিমেন্ট গ্রাইন্ডিং ইউনিটও স্থাপন করা হবে। পরন্তু, আদানি গ্রিন দুটি পাম্প স্টোরেজ প্রজেক্টও তৈরি করবে। এজন্য তারা ব্যয় করবে ৫ হাজার কোটি টাকা। কাউন্টার ড্রোন ও মিসাইল ফেসিলিটি তৈরি করতে আদানি (Adani Group) ডিফেন্স এবং অ্যারোস্পেস লগ্নি করবে হাজার কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • ISF: বিজেপির পর আইএসএফ, শর্তসাপেক্ষে সিদ্দিকির দলকে সভার অনুমতি হাইকোর্টের

    ISF: বিজেপির পর আইএসএফ, শর্তসাপেক্ষে সিদ্দিকির দলকে সভার অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খবরের শিরোনামে ধর্মতলার ভিক্টোরিয়া হাউস এলাকা। ফি বছর (ISF) একুশে জুলাই শহিদ দিবস পালন করে তৃণমূল। এই এলাকায় সভা করার অনুমতি দেওয়া হয়নি বিজেপিকেও। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে সেবার সভার অনুমতি পেয়েছিল গেরুয়া শিবির। ফের সেই একই সমস্যার সম্মুখীন আইএসএফ।

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে সভার অনুমতি না পেয়ে মঙ্গলবার ভাঙড়ের বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির দল দ্বারস্থ হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের। বুধবার সেই মামলার শুনানিতে বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর পর্যবেক্ষণ, “অন্য দল সভা করতে পারলে আইএসএফ নয় কেন? সমর্থক কমিয়ে, পুলিশ বাড়িয়ে ওখানেই সভা হোক।” মঙ্গলবার আদালতে আইএসএফের তরফে জানানো হয়েছিল, ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে তাদের সভা করার অনুমতি দিচ্ছে না পুলিশ। বুধবার শুনানি হয় এই মামলার। আইএসএফের আবেদনে সাড়া দিয়ে শর্ত সাপেক্ষে নওশাদের দলকে সভার অনুমতি দেয় আদালত। প্রসঙ্গত, আদালতের অনুমতি নিয়ে এই জায়গায় ২৯ নভেম্বর সভা করেছিল বিজেপি।

    শর্তসাপেক্ষে সভা

    ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে থেকে সভা সরিয়ে নিয়ে গিয়ে অন্যত্র করা হোক বলে আদালতে জানিয়েছিল রাজ্য সরকার। গত বছর রানি রাসমণি রোডে আইএসএফের সভায় গন্ডগোলের প্রসঙ্গ ওঠে। তখনই আইএসএফের (ISF) আইনজীবীকে বিচারপতি সেনগুপ্ত প্রশ্ন করেন, ‘তৃণমূল বা অন্য দল সভা করলে তাদের বিরুদ্ধে গন্ডগোলের অভিযোগ ওঠে না। কেউ উসকানি দিতেই পারে। কিন্তু নিজের সমর্থকদের আটকানো কার কাজ?’ এর পরেই বিচারপতি বলেন, “ওই জায়গায় সভা করতে বারণ করছে না আদালত। তবে স্বতঃপ্রণোদিতভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করুক আইএসএফ। সমর্থক নিয়ে আসার ক্ষেত্রে নিজেরাই বিধিনিষেধ আরোপ করুক দল।” আদালতের পর্যবেক্ষণ, সমর্থক কমিয়ে, পুলিশ বাড়িয়ে ওখানেই হোক সভা। তারা কত লোক আনবে, সেই বিষয়ে আদালতকে বৃহস্পতিবার জানাতে আইএসএফ-কে নির্দেশ দিল আদালত। আগামিকাল এই বিষয়ে নিজেদের অবস্থান জানাবে নওশাদের দল ও পুলিশ।

    আরও পড়ুুন: ২২ জানুয়ারি মমতার কর্মসূচিতে নষ্ট হবে সম্প্রীতির পরিবেশ, হাইকোর্টে শুভেন্দু

    ভিক্টোরিয়া হাউসের এই জায়গায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভা করতে চেয়েছিল বিজেপি। পুলিশের অনুমতি না পেয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারিরা। সেই মামলার রায় ঘোষণা করতে গিয়ে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম প্রশ্ন তুলেছিলেন, “ওখানে সভা করা নিয়ে বৈষম্য কেন? ওখানে কি তৃণমূলের সভাও বন্ধ করে দেব?” তার পরেই ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বিজেপিকে সভার অনুমতি দিয়েছিল (ISF) আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • India Iran Relation: চাবাহার বন্দর নিয়ে চুক্তি সই হল ভারত-ইরানের, জানেন এর গুরুত্ব?

    India Iran Relation: চাবাহার বন্দর নিয়ে চুক্তি সই হল ভারত-ইরানের, জানেন এর গুরুত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাঁটছড়া আরও শক্ত হল ভারত ও ইরানের (India Iran Relation)। ২০১৮ সালে ইরানের সঙ্গে ভারতের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ৯টি। এর ঠিক ছ’বছর পরে সোমবার ইরানের চাবাহার বন্দরের উন্নয়ন নিয়ে সম্পাদিত হয়েছে আরও একটি চুক্তি। সম্প্রতি ইরান সফরে গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

    চাবাহার বন্দর নিয়ে আলোচনা

    সেখানে ইরানের সড়ক ও আরবান ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রী মেহরদাদ বাজরাপাসের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন জয়শঙ্কর। সেই বৈঠকেই চাবাহার বন্দরের জন্য দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতার পরাকাষ্ঠা তৈরি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ইরানের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলের এই বন্দরে ভারত যাতে কৌশলগত জলপথের সুবিধে পায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে ইরান ও ভারতের। ২০১৮ সালে ইরান-ভারত (India Iran Relation) চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ৯টি। সেই সময় বিদেশমন্ত্রী ছিলেন প্রয়াত সুষমা স্বরাজ। চাবাহার বন্দর নিয়ে চুক্তি সম্পাদিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, “চাবাহার বন্দর তৈরি হওয়ার পর আফগানিস্তানের মতো স্থলবেষ্টিত একটি দেশের সামনে যোগাযোগ ও বাণিজ্য বাড়ানোর সুবর্ণ সুযোগ এসে গেল।”

    কী লিখলেন জয়শঙ্কর?

    ছ’বছর পরে যখন ইরানের সেই ছাবাহার বন্দর নিয়ে ইরান-ভারত চুক্তি সই হল, তখন বিদেশমন্ত্রীর ভূমিকায় জয়শঙ্কর। দু’ দিনের সফর সেরে যিনি সবে মাত্র ফিরেছেন দেশে। এক্স হ্যান্ডেলে জয়শঙ্কর লিখেছেন, “তেহরানের সড়ক ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী মেহরদাদ বাজরাপাসের সঙ্গে আমার বৈঠক হয়েছে। চাবাহার বন্দর নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পারস্পরিক সহযোগিতার মজবুত ভিত গড়তে বিস্তারিত ও ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল নর্থ-সাউথ ট্রান্সপোর্ট করিডর নিয়ে মত বিনিময়ও হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: এবার পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হানা ইরানের, গুঁড়িয়ে দেওয়া হল জঙ্গি-ঘাঁটি

    জানা গিয়েছে, বাজরাপাস একটি জয়েন্ট ট্রান্সপোর্ট কমিটি গঠনের প্রস্তাবও দিয়েছেন জয়শঙ্করকে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত করতেই এই কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন ইরানের ওই মন্ত্রী। প্রসঙ্গত, গত বছর অগাস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কথা বলেছিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট সঈদ ইব্রাহিম রাইসির সঙ্গে। সেখানেই দুই রাষ্ট্রপ্রধান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও ছাবাহার বন্দরের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা করেছিলেন (India Iran Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Iran Attacked Pakistan: এবার পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হানা ইরানের, গুঁড়িয়ে দেওয়া হল জঙ্গি-ঘাঁটি

    Iran Attacked Pakistan: এবার পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হানা ইরানের, গুঁড়িয়ে দেওয়া হল জঙ্গি-ঘাঁটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হানা ইরানের (Iran Attacked Pakistan)। জঙ্গি সংগঠন জইশ আল অদলের ডেরায় চালানো হয়েছে হামলা। ক্ষেপণাস্ত্র হানায় দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি ইসলামাবাদের। এই ধরনের হামলা বরদাস্ত করা হবে না বলেই হুঁশিয়ারি দিয়েছে পাকিস্তান। পরবর্তীকালে এর ফল ইরানকে ভুগতে হবে বলেও হুঁশিয়ারি পাক সরকারের।

    ইরাক-সিরিয়ার পর এবার বালুচিস্তান

    এর আগে ইরাকের কুর্দিস্তান ও সিরিয়ার ইজরায়েলি গুপ্তচর সংস্থা মোসাদের ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে ইরান। এবার হামলা চালানো হল বালুচিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটিতে। ইরানের দাবি, পাকিস্তান-ইরান সীমান্তের ওই জায়গায় জঙ্গিদের দুটি ঘাঁটি ধ্বংস করা হয়েছে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের সাহায্যে। এ ব্যাপারে অবশ্য কোনও মন্তব্য করেননি (Iran Attacked Pakistan) বালুচিস্তানের তথ্যমন্ত্রী জান আচাকজাই। তিনি শুধু বলেন, “এ নিয়ে বিবৃতি দেবে পাক সেনা।” ইরানের দাবি, বালুচিস্তানে হামলায় ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে। গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে জঙ্গি ঘাঁটিগুলি।

    সুন্নি মুসলমানদের উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর হামলা

    ইরান সফরে গিয়েছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেখানে তিনি ইরানের প্রধানমন্ত্রী ও বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেন। জয়শঙ্কর দেশে ফেরার পরে পরেই বালুচিস্তানে হানা ইরানের। যদিও জয়শঙ্করের সঙ্গে এই হামলার কোনও সম্পর্ক নেই বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের। কী কারণে হামলা পাকিস্তানে? জানা গিয়েছে, ইরানের সুরক্ষা বাহিনীর ওপর বিভিন্ন সময় হামলা চালিয়েছে সুন্নি মুসলমানদের উগ্রপন্থী গোষ্ঠী। ইরান সীমান্তে একাধিক বোমা বিস্ফোরণ এবং ইরান সীমান্ত পুলিশের কয়েকজন আধিকারিককে অপহরণের দায় স্বীকার করে বিবৃতিও দিয়েছে ওই গোষ্ঠী। ২০১২ সালে তৈরি হওয়া এই গোষ্ঠী মূলত পাকিস্তানের সীমান্ত এলাকায় সন্ত্রাসমূলক কাজকর্ম করে। এই গোষ্ঠীকেই সমূলে বিনাশ করতে বালুচিস্তানে হামলা চালিয়েছে ইরান।

    আরও পড়ুুন: স্কাইওয়াক ভাঙার খবর গুজব, তার পরেও হাওয়া গরমের চেষ্টা মুখ্যমন্ত্রীর?

    দীর্ঘদিন ধরেই জইশ আল আদলের বিরুদ্ধে লড়ছে ইরান। তবে পাক ভূখণ্ডে এই প্রথম তারা চালিয়েছে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা। বিশেষজ্ঞদের মতে, পরমাণু শক্তিধর পাকিস্তানে যদি সত্যিই ইরান হামলা চালিয়ে থাকে, তাহলে ইরান-পাক সম্পর্ক আরও তলানিতে ঠেকবে। বালুচিস্তানের জঙ্গি গোষ্ঠীর ডেরায় হামলা চালানো হলেও, কীভাবে হামলা চালানো হয়েছে, কোন কোন এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্র হানা হয়েছে, হতাহতের সংখ্যাই বা কত, এ সংক্রান্ত কোনও তথ্যই প্রকাশ করেনি ইরান। বিশদে কিছু জানানো হয়নি পাকিস্তানের (Iran Attacked Pakistan) তরফেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Dakshineswar Skywalk: স্কাইওয়াক ভাঙার খবর গুজব, তার পরেও হাওয়া গরমের চেষ্টা মুখ্যমন্ত্রীর?

    Dakshineswar Skywalk: স্কাইওয়াক ভাঙার খবর গুজব, তার পরেও হাওয়া গরমের চেষ্টা মুখ্যমন্ত্রীর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রক্তের হোরিখেলায় তাঁর বিশ্বাস! তাই কখনও রাইটার্স বিল্ডিং অভিযানে তরুণ কংগ্রেস কর্মীদের এগিয়ে দিয়ে লাশ করে দেওয়া, কখনও আবার শব নিয়ে কলকাতার বুকে মিছিল করার সাক্ষী রয়েছেন রাজ্যবাসী। বিরোধীদের এহেন (Dakshineswar Skywalk) অভিযোগ যে মিথ্যে নয়, তার প্রমাণ মিলল আরও একবার, মঙ্গলবার। এদিন ফের তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টেনে আনলেন রক্তের অনুষঙ্গ। বললেন, “আমার রক্ত থাকতে দক্ষিণেশ্বরের স্কাইওয়াক ভাঙতে দেব না।”

    পুরোটাই গুজব

    অথচ দক্ষিণেশ্বরের স্কাইওয়াক ভাঙার বিষয়টি রেলের ভাবনা-চিন্তার স্তরেও নেই বলেই খবর। মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য প্রসঙ্গে মেট্রো রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য প্রসঙ্গে রেলের কোনও বক্তব্য নেই। তবে দক্ষিণেশ্বর স্কাইওয়াক ভাঙা হবে, সেকথা রেলের তরফে বলা হয়নি। পুরোটাই গুজব ছড়িয়েছে।” কৌশিকের বক্তব্য থেকে একটি কথা খুব স্পষ্ট, সেটা হল, স্রেফ একটা গুজবকে সত্য বলে ধরে নিয়ে আস্ত একটা সাংবাদিক সম্মেলন করে ফেললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী!

    রক্তের অনুষঙ্গ কেন?

    লোকসভা নির্বাচনের আগে হাওয়া গরম করতেই টেনে আনলেন রক্তের অনুষঙ্গ! যিনি মুখ্যমন্ত্রী, গোটা রাজ্যের ভার যাঁর কাঁধে, সেই তিনিই কিনা খবরের সত্যতা যাচাই না করে, স্রেফ গুজবের ওপর ভিত্তি করে গরম করে ফেললেন হাওয়া। রাজনৈতিক মহলের সিংহভাগের মতে, এর নেপথ্যে রয়েছে (Dakshineswar Skywalk) নিখুঁত অঙ্ক। রেশন বণ্টনকাণ্ডে কার্যত ফেঁসে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর সতীর্থ রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। সন্দেশখালিতে তদন্তে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন ইডির আধিকারিকরা। জ্যোতিপ্রিয় ঘনিষ্ঠ বাকিবুরের রাইস মিলের অ্যাকাউন্টে নগদ ২২৮ কোটি টাকা জমা পড়েছে বলে কেলেঙ্কারির বেলুন ফাটিয়েছে ইডি।

    আরও পড়ুুন: “মুসলিম ভোট ধরে রাখতে ধ্বংসের খেলায় নামছেন মুখ্যমন্ত্রী”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    সব মিলিয়ে ঘেঁটে ঘ তৃণমূল সুপ্রিমো। এসব থেকে রাজ্যবাসীর দৃষ্টি ঘোরাতেই কারা যেন ছড়িয়ে দিল গুজব। আর সেই গুজবে ভর করেই মুখ্যমন্ত্রী বলে ফেললেন, “আমার রক্ত থাকতে আমি দক্ষিণেশ্বরে স্কাইওয়াক ভাঙতে দেব না। এটা আমার হৃদয়ের একটি মণিমুক্তোর মতো।”

    মুখ্যমন্ত্রীর হৃদয়ের মণিমুক্তো ভাঙার কথা তো কেউ বলেননি! রেলের তরফেও তো জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এটি স্রেফ (Dakshineswar Skywalk) গুজব। তার পরেও কেন এল রক্তের অনুষঙ্গ? কেনই বা সস্তা সেন্টিমেন্টে সুড়সুড়ি দেওয়া? উঠছে প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মুসলিম ভোট ধরে রাখতে ধ্বংসের খেলায় নামছেন মুখ্যমন্ত্রী”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “মুসলিম ভোট ধরে রাখতে ধ্বংসের খেলায় নামছেন মুখ্যমন্ত্রী”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মুসলিম ভোট ধরে রাখতে ধ্বংসের খেলায় নামতে চাইছেন ভয়ঙ্করী মুখ্যমন্ত্রী।” মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কথাগুলি বললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় হবে রাম মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠান। গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হবেন রামলালা। উপস্থিত থাকবেন দেশ-বিদেশের সাত হাজার অতিথি। এই দিনই বাংলায় সম্প্রীতি মিছিলের আয়োজন করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল নেত্রীর এই কর্মসূচিকেই নিশানা করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের চেষ্টা

    তিনি বলেন, “এটা খুবই উদ্বেগের। সংখ্যালঘু মুসলিম ভোট ওঁর কাছ থেকে সরে যাচ্ছে বলে উনি কার্যত রাজ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করছেন। উনি উসকানি দিচ্ছেন। চাইছেন, গোটা রাজ্যে ব্লকে ব্লকে সম্প্রীতি মিছিলের নামে যাতে সেদিন রাম নবমীর মতো গোটা রাজ্যে কোথাও কোথাও অশান্তি ও মানুষের জীবন থেকে শুরু করে ধন-সম্পত্তির ক্ষতি হোক। পশ্চিম বাংলার মানুষের কাছে এটা খুবই উদ্বেগের। তিনি রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী ও শাসকদলের মুখিয়া। তিনি এই ধরনের আগুন লাগানোর চেষ্টা করছেন। এই উসকানি ছাড়া উনি ওঁর হারিয়ে যাওয়া মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক কিছুতেই ফিরিয়ে আনতে পারবেন না, এটা উনি ভালো করে জানেন।”

    ‘ভয়ঙ্করী মুখ্যমন্ত্রী’

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “ওঁর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন মুসলিমরা। তাই মুসলিমদরদি ভাবমূর্তি দেখিয়ে ভোটব্যাঙ্ককে সুনিশ্চিত করতে রাজ্যের ভয়ঙ্করী মুখ্যমন্ত্রী ধ্বংসের খেলায় নামতে চাইছেন।” তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, “মনরেগা আর আবাস যোজনার টাকার দাবিতে রেড রোডে যে ধর্না দিয়েছিলেন, সেখান থেকে রাম নবমীর উসকানিদাতার নাম যদি কিছু থাকে, তাহলে তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর উসকানিতেই রিষড়া, ডালখোলা ও শিবপুরের পিএম বস্তিতে দাঙ্গা হয়েছিল।” শুভেন্দু বলেন, “ওঁর কণ্ঠস্বর হায়দরাবাদের পাকিস্তানপ্রেমী নেতা আসাদউদ্দিন ওয়েইসির সঙ্গে মিলে যাচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য, বাকিবুরের অ্যাকাউন্টে নগদ ২২৮ কোটি টাকা!

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “আমি মহামান্য রাজ্যপালকে বলব, উনি অবিলম্বে স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে আধাসেনা মোতায়েনের জন্য কেন্দ্রকে জানান। রাম নবমী থেকে শুরু করে সিএএ-কে এনআরসির তকমা দিয়ে যেসব জায়গায় সম্প্রীতি নষ্ট হয়েছিল, নূপুর শর্মা ইস্যুতেও যা হয়েছিল, সেই সব জায়গা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জানেন। ওই সব জায়গায় আধাসেনা মোতায়েন করা হোক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share