Tag: news in bengali

news in bengali

  • 141 MPs Suspended: সংসদের চেম্বার, লবি-গ্যালারিতেও প্রবেশ নিষিদ্ধ সাসপেন্ডেড সাংসদদের, জারি নির্দেশিকা

    141 MPs Suspended: সংসদের চেম্বার, লবি-গ্যালারিতেও প্রবেশ নিষিদ্ধ সাসপেন্ডেড সাংসদদের, জারি নির্দেশিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসংসদীয় আচরণের জন্য লোকসভা ও রাজ্যসভা— সংসদের (Parliament of India) দুই কক্ষ মিলিয়ে মোট ১৪১ জন সাংসদকে সাসেপেন্ড (141 MPs Suspended) করা হয়েছে। এবার সাসপেন্ডেড সাংসদদের ওপর বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো। 

    কী নিষেধাজ্ঞা আরোপ হলো

    সোমবার ও মঙ্গলবার মিলিয়ে লোকসভা থেকে ৯৫ জন ও রাজ্যসভা থেকে ৪৬ জন বিরোধী সাংসদ সাসপেন্ড হয়েছেন। সাসপেন্ড (141 MPs Suspended) হওয়া সাংসদরা সংসদ ভবন (Parliament of India) চত্বরে মঙ্গলবার বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এর পরই লোকসভার সচিবালয়ের তরফে একটি নির্দেশিকা জারি করে সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের ওপর একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সচিবালয়ের প্রকাশ করা সার্কুলারে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যে ১৪১ সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, তারা শুধু লোকসভা ও রাজ্যসভার কক্ষেই নন, সংসদের চেম্বার, লবি ও গ্যালারিতেও ঢুকতে পারবেন না।

    আচরণ-বিধিভঙ্গ সাংসদদের

    সংসদে বিরোধীদের হই-হট্টগোল প্রসঙ্গে মঙ্গলবার দিল্লিতে বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৩ ডিসেম্বর যে ঘটনা ঘটেছে, সব জায়গায় যে ঘটনার দ্ব্যর্থহীনভাবে বিরোধিতা করা হচ্ছে, এটা সমবেতভাবে বিরোধীদের একটা ‘পলিটিকাল স্পিন’। সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী মঙ্গলবার বলেন, নতুন সংসদ ভবনে (Parliament of India) কেউ প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু, বিরোধীরা তা ভঙ্গ করেছেন। যে কারণে, সংসদকে পদক্ষেপ করতে হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, এটি সম্পূর্ণ যথাযথ পদক্ষেপ। সাংসদরা লোকসভার স্পিকার, রাজ্যসভার চেয়ারম্যান ও সংসদকে অপমান করেছে। সেই কারণেই তাদের সাসপেন্ড (141 MPs Suspended) করা হয়েছে।

    গত ১৩ ডিসেম্বর, সংসদে হামলার ২৩ বছর পূর্তির দিনই সংসদে স্মোক বম্ব নিয়ে হামলা চালায় দুই যুবক। ওই হামলা নিয়ে সরব হয়েছিল বিরোধীরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে বিবৃতির দাবিও করা হয়। তাদের দাবি না মেটায়, সংসদে ধুন্ধুমার বাঁধাতে শুরু করেন বিরোধীরা। যার জেরে, দফায় দফায় মোট ১৪১ জনকে সাসপেন্ড করা হয়। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ মামলায় পার্থ ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলার ভজাকে তলব ইডির, বুধবারই হাজিরার নির্দেশ

    Recruitment Scam: নিয়োগ মামলায় পার্থ ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলার ভজাকে তলব ইডির, বুধবারই হাজিরার নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (Enforcement Directorate) রেডারে আরেক পার্থ। এবার পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ কলকাতা পুরসভার ১২৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার তথা বেহালার তৃণমূল নেতা পার্থ সরকার ওরফে ভজাকে এবার তলব করল ইডি। বুধবরাই সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    ‘‘আমি তৃণমূল করি না, পার্থ চট্টোপাধ্যায় করি’’

    তৃণমূলের অন্দরে কান পাতলেই শোনা যেত, তিনি ছিলেন মন্ত্রীমশাইয়ের (পার্থ চট্টোপাধ্যায়) ছায়াসঙ্গী! তিনি ছিলেন মন্ত্রীর ডানহাত! তাঁকে মন্ত্রীর দলীয় এবং বাড়ির অফিসে নিয়মিত দেখা যেত। এলাকাবাসীদের দাবি, বেহালায় নাকি ‘রাজ’ করতেন ভজা। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ ভজার। বিরোধী নেতা থাকাকালীন পার্থর মালিকানাধীন মিনিবাসের রক্ষণাবেক্ষণ এবং আর্থিক লেনদেনের বিষয় দেখাশোনা করতেন ভজা। ২০০১ সালে বেহালা পশ্চিমের বিধায়ক হন পার্থ। সেই থেকেই বেহালায় শুরু হয় ‘ভজা-রাজ’। বলা হতো, প্রত্যক্ষ ভাবে তৃণমূলের কোনও পদে না থেকে বকলমে তিনিই নাকি স্থানীয় নেতৃত্বকে চালনা করতেন। এমনকী, তাঁকে প্রায়ই বলতে শোনা যেত, ‘‘আমি তৃণমূল করি না, পার্থ চট্টোপাধ্যায় করি।’’

    ভজাই হলেন ‘মিডলম্যান’! চার্জশিটে দাবি ইডির

    এবার বেহালার সেই ‘দাপুটে’ নেতা পার্থ সরকার ওরফে ভজাকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) তলব করল ইডি (Enforcement Directorate)। গত ১২ বছরের তাঁর সমস্ত সম্পত্তি এবং ব্যাঙ্কের আর্থিক লেনদেনের সমস্ত নথি সমেত ভজাকে তলব করা হয়েছে। আজই সকাল সাড়ে ১১টায় তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি দফতরে হাজির হতে বলা হয়েছে। আদালতে সম্প্রতি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় চার্জশিট পেশ করেছে ইডি। সেখানে ভজাকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে তদন্তকারী সংস্থা। ইডি জানিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় ধৃত তৃণমূলের বহিষ্কৃত ছাত্রনেতা কুন্তল ঘোষ ও মন্ত্রী পার্থর মধ্যে আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে তিনিই ছিলেন অন্যতম ‘মিডলম্যান’। ধৃত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’র সঙ্গেও ঘনিষ্ঠতা ছিল ভজার। ইডির (Enforcement Directorate) দাবি, এই মামলায় অযোগ্য প্রার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে সম্প্রতি সেই পার্থ সরকার ওরফে ভজার বিরুদ্ধে একাধিক তথ্য তাদের হাতে এসেছে।

    নিয়োগকাণ্ডে বাড়ছে পার্থ-ঘনিষ্ঠের যোগ

    প্রসঙ্গত, এর আগে, নিয়োগকাণ্ডে (Recruitment Scam) ভজার বাড়িতে হানা দিয়েছিল আরেক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। গত ৪ মে, ১২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার পার্থ সরকারের বেহালার পর্ণশ্রীতে লোকনাথ আবাসনের ফ্ল্যাটে হানা দিয়েছিল সিবিআই। সেই সময় বাড়িতে ছিলেন না পার্থ সরকার। নিয়োগ-কাণ্ডে ক্রমশ নাম উঠে আসছে একের পর এক পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলারদের। এর আগে, গত ৩০ নভেম্বর কলকাতা পুরসভার ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর ও কলকাতা পুরসভায় তৃণমূলের মুখ্য সচেতক এবং একদা পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত ও বিধাননগর পুরসভার মেয়র পারিষদ দেবরাজ চক্রবর্তীর বাড়িতেও সিবিআই-তল্লাশি চলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: বাংলো নিয়ে তৃণমূলের মহুয়ার মামলায় স্থগিতাদেশ দিল্লি হাইকোর্টের

    Mahua Moitra: বাংলো নিয়ে তৃণমূলের মহুয়ার মামলায় স্থগিতাদেশ দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংসদ পদ খুইয়েছেন। তাই ছাড়তে হবে দিল্লির সরকারি বাংলো। এই মর্মে কেন্দ্রের তরফে নোটিশও পান তৃণমূলের বহিষ্কৃত সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। ৭ জানুয়ারির মধ্যে বাংলো ছেড়ে দিতে বলা হয়েছে তাঁকে। কেন্দ্রের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করেন তৃণমূল নেত্রী।

    মহুয়ার আবেদন

    রিট পিটিশন দাখিল করে মহুয়ার আবেদন, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা পর্যন্ত যাতে তিনি ওই বাংলোয় থাকতে পারেন, সেই নির্দেশ দিক আদালত। মঙ্গলবার এই মামলায় স্থগিতাদেশ দিল দিল্লি হাইকোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে সংঘাত এড়াতেই এই নির্দেশ বলে জানান বিচারপতি সুব্রহ্মণ্যম প্রসাদ। বিচারপতি প্রসাদের পর্যবেক্ষণ, “মহুয়া (Mahua Moitra) লোকসভা থেকে তাঁর বহিষ্কারকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের করেছেন সুপ্রিম কোর্টে। সেই মামলার শুনানি এখনও হয়নি। তাই এখন সরকারি বাংলো নিয়ে হাইকোর্ট যদি কোনও নির্দেশ দেয়, তবে বাধাপ্রাপ্ত হবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপ্রক্রিয়া। তাই আপাতত ওই মামলায় স্থগিতাদেশ দেওয়া হল।

    কী বললেন বিচারপতি?

    তৃণমূলের বহিষ্কৃত সাংসদের উদ্দেশে বিচারপতি প্রসাদের মন্তব্য, “আপনি একটি রিট পিটিশন দায়ের করে সরকারি নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেছেন। আবার অন্য মামলা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। যদি শীর্ষ আদালত সেই মামলায় স্থগিতাদেশ দেয়, তাহলে এই বিষয়টির শুনানি হতে পারে।” প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টে পিছিয়ে গিয়েছে মহুয়ার মামলার শুনানি। এই মামলার শুনানি হতে পারে ৩ জানুয়ারি। ওই দিন পর্যন্ত মহুয়ার বাংলো মামলায় স্থগিতাদেশ দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। তাই ৪ জানুয়ারি মামলাটি শুনবেন বিচারপতি প্রসাদ। এই সময়ের মধ্যে কোনও অন্তর্বর্তী নির্দেশ দিতেও অস্বীকার করেছে দিল্লি হাইকোর্ট।

    আরও পড়ুুন: উপরাষ্ট্রপতিকে ‘মিমিক’ কল্যাণের, ‘মুর্খো কা সর্দারে’র আচরণে ধিক্কার নেটিজেনদের

    ঘুষ নিয়ে প্রশ্নকাণ্ডে অভিযুক্ত হন কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র। অভিযোগ, নগদ টাকা ও দামি দামি উপহার নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করেছেন তিনি। সাংসদ নিশিকান্ত দুবের অভিযোগের ভিত্তিতে সংসদের এথিক্স কমিটি তলব করে মহুয়াকে (Mahua Moitra)। এথিক্স কমিটির বৈঠক ছেড়ে মাঝপথে বেরিয়ে যান মহুয়া। তাঁকে বহিষ্কারের সুপারিশ করে এথিক্স কমিটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mallikarjun Kharge: ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মল্লিকার্জুন খাড়্গে! নেপথ্যে কোন অঙ্ক?

    Mallikarjun Kharge: ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মল্লিকার্জুন খাড়্গে! নেপথ্যে কোন অঙ্ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে একটি রাজ্যে জিতে কোনওরকমে মুখরক্ষা করেছে কংগ্রেস। এহেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেই (Mallikarjun Kharge) হচ্ছেন ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী। বছর আশির খাড়্গে উত্তরপ্রদেশের তফশিলি সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত কোনও আসনে প্রার্থী হতে পারেন।

    খাড়্গেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করার প্রস্তাব

    খাড়্গেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করার প্রস্তাব দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। খাড়্গে অবশ্য বলছেন, “আগে জয়ী হওয়া যাক। পরে ভাবা যাবে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন।” মমতা ও কেজরির এই প্রস্তাব নিয়ে ইতিমধ্যেই ইন্ডি জোটের শরিক সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব ও রাষ্ট্রীয় লোকদলের সভাপতি জয়ন্ত চৌধুরীর সঙ্গে আলোচনা করছেন কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব।

    নেপথ্যে কোন পার্টি-গণিত?

    পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে মাত্র একটিতে জিতেছে কংগ্রেস। তা সত্ত্বেও কংগ্রেস সভাপতিকে প্রার্থী করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে নির্বাচনী আঁক কষেই। খাড়্গে (Mallikarjun Kharge) তফশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত। উত্তর প্রদেশের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশই দলিত। তাই খাড়্গে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হলে কেবল উত্তর প্রদেশ নয়, বদলে যেতে পারে লোকসভা নির্বাচনের পার্টি-গণিতই। কারণ এই দলিত ভোটারদের সমর্থনেই ২০০৭ সালে তৃতীয়বারের জন্য উত্তর প্রদেশের কুর্সিতে বসেছিলেন বিএসপির মায়াবতী। ইন্ডি জোটের ভোট ম্যানেজারদের হিসেব, এই ভোটের সঙ্গে কংগ্রেসের নিজস্ব ভোট যোগ হলে, গোটা দেশেই ঘুরে দাঁড়াবে কংগ্রেস। যার জেরে আদতে উপকৃত হবে ইন্ডি জোট।

    আরও পড়ুুন: উপরাষ্ট্রপতিকে ‘মিমিক’ কল্যাণের, ‘মুর্খো কা সর্দারে’র আচরণে ধিক্কার নেটিজেনদের

    এহ বাহ্য। খাড়্গে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন একমাত্র শিখ মনমোহন সিংহ। খাড়্গেকে দাঁড় করিয়ে সংখ্যালঘু ভোটও ইন্ডি জোটের ঝুলিতে নিয়ে আসতে চাইছেন ভোট ম্যানেজাররা। সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ। আগামী লোকসভা নির্বাচনে তিনি আর প্রার্থী হবেন না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন। শোনা যাচ্ছে, সোনিয়ার জেতা রায়বেরিলি কেন্দ্রেই প্রার্থী করা হতে পারে খাড়্গেকে। এই কেন্দ্রে তফশিলি ভোট রয়েছে ১৫ শতাংশ। মুসলিম ভোট ২৫ শতাংশ। এর সঙ্গে বিজেপি বিরোধী দলগুলির ভোট এক বাক্সে পড়লে খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) জয় একপ্রকার নিশ্চিত। তবে খাড়্গে জিতলেও, ইন্ডি জোটের কী হাল হয়, সেটাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Winter Session: উপরাষ্ট্রপতিকে ‘মিমিক’! কল্যাণের আচরণে ধিক্কার নেটিজেনদের

    Parliament Winter Session: উপরাষ্ট্রপতিকে ‘মিমিক’! কল্যাণের আচরণে ধিক্কার নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়কে নকল করে বিতর্কে তৃণমূলের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কেবল (Parliament Winter Session) কণ্ঠস্বর নকলই নয়, কুৎসিত অঙ্গভঙ্গিও করতে দেখা যায় ঘাসফুল শিবিরের এই আইনজীবী সাংসদকে। পুরো ঘটনাটি ভিডিও রেকর্ডিং করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলের কয়েকজন নেতা।

    কল্যাণের কুৎসিত অঙ্গভঙ্গি

    দেশের উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের উদ্দেশে কল্যাণের কুৎসিত অঙ্গভঙ্গি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে দেখা গিয়েছে তাঁদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিও দেখে নিন্দার ঝড় দেশজুড়ে। এক নেট-নাগরিক লিখেছেন (Parliament Winter Session), ‘ভারতের উপরাষ্ট্রপতিকে মিমিক্রি করা হচ্ছে। এর থেকে লজ্জার আর কী হতে পারে! কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মিমিক্রি করছেন আর রাহুল গান্ধী তার ভিডিও করছেন।’ অন্য একজন আবার লিখেছেন, ‘মুর্খো কা সর্দার ও নফরত কা দালাল এই ভিডিও রেকর্ডিং করছেন।’

    উপরাষ্ট্রপতির প্রতিক্রিয়া 

    ঘটনায় মুখ খুলেছেন ধনখড় স্বয়ং। তিনি বলেন, “আমি কৃষক ছিলাম। একজন এমপি, চেয়ারম্যানকে নকল করছেন। অপর মেম্বার ভিডিও করছেন। ইনস্টাগ্রামে সেই ভিডিও পোস্ট করছেন। আপনারা অপমান করেছেন। আমার কৃষক ব্যাকগ্রাউন্ডকে অপমান করেছেন আপনারা। কোনও সাংসদের কাছ থেকে এটা আশা করা যায় না।” 

    ঘটনার সূত্রপাত মঙ্গলবার। এদিন সাসপেন্ড করা হয় ৪৯ জন সাংসদকে। এর প্রতিবাদে সকাল থেকেই সংসদের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন বিজেপি বিরোধী দলগুলির সাংসদরা। অভিযোগ, সেই সময় ধনখড়কে নিয়ে ‘মিমিক’ করেন কল্যাণ।

    আরও পড়ুুন: লোকসভাকাণ্ডের মূল চক্রী ললিতের কলকাতার ডেরায় হানা দিল্লি পুলিশের

    রাজনীতির পাশাপাশি কল্যাণ একজন আইনজীবীও। এক সময় দুঁদে আইনজীবী ছিলেন ধনখড়ও। পরে হন বাংলার রাজ্যপাল। তারও পরে দেশের উপরাষ্ট্রপতি। পদাধিকার বলে যিনি রাজ্যসভার চেয়ারম্যানও। এহেন এক গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীকে মিমিক করায় বেজায় চটেছে দেশের শিক্ষিত সমাজ। এদিকে, এদিনই সংসদীয় দলের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংসদে বিরোধীদের বিক্ষোভের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “সংসদে বিরোধী সাংসদদের আচরণ খুবই দুঃখজনক। তাঁদের আচরণ থেকে মনে হয় যারা সংসদের নিরাপত্তা ভেঙেছে, তাদের সঙ্গে (Parliament Winter Session) বিরোধী দলের সমর্থন রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডের মূল চক্রী ললিতের কলকাতার ডেরায় হানা দিল্লি পুলিশের

    Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডের মূল চক্রী ললিতের কলকাতার ডেরায় হানা দিল্লি পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) মূল চক্রী ললিত ঝা। এই ললিতের ডেরার খোঁজে কলকাতার অলি-গলিতে চক্বর দিচ্ছেন দিল্লি পুলিশের তদন্তকারী আধিকারিকরা। সোমবারই তাঁরা পৌঁছেছিলেন রবীন্দ্র সরণিতে। এখানে একটি ঘর ভাড়া নিয়ে টিউশন পড়াত ললিত। এদিন বাগুইআটি থেকে ডালহৌসি— সর্বত্র চষে বেড়াল দিল্লি পুলিশের দল।

    বিএসএনএল অফিসে দিল্লি পুলিশ

    মঙ্গলবার দিল্লি পুলিশের আরও একটি দল আসে ইকোপার্ক থানায়। পরে যায় ডালহৌসির বিএসএনএল অফিসে। ললিতের নামে নেওয়া একটি সিমকার্ডের ডুপ্লিকেটের জন্য দিল্লি পুলিশের ওই দলটি গিয়েছিল বিএসএনএল অফিসে। ললিতের সঙ্গে যে বাংলার নিবিড় যোগ রয়েছে, সে খবর আগেই জানিয়েছিল মাধ্যম। বাংলার একটি এনজিওর কর্মী সে। ব্যবহার করত বিএসএনএলের সিমকার্ড। এই সিমকার্ডেরই ডুপ্লিকেটের খোঁজে বিএসএনএলের দফতরে ঢুঁ মেরেছিলেন তদন্তকারীরা। ললিতের ওই সিমকার্ডটি কোন (Parliament Security Breach) কোন ফোনে ব্যবহার করা হয়েছিল, কোথায় কোথায় ওয়াইফাইয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল মূলত এসবই জানতে চান তাঁরা। বিএসএনএলের কাছে প্রযুক্তিগত কিছু তথ্যও চেয়েছেন তদন্তকারীরা।

    বাগুইআটির ভাড়া বাড়িতেও হানা

    এদিন ললিতের বাগুইআটির ভাড়া বাড়িতেও হানা দেন তদন্তকারীরা। এই এলাকাটি ইকোপার্ক থানার অধীনে। তাই আগে থানায় যায় দিল্লি পুলিশের দলটি। পরে যায় ললিতের ভাড়া বাড়িতে। সেখানে ঝুলছে তালা। তদন্তকারীরা অবশ্য ঘরের তালা খোলেননি। তবে কথা বলেছেন ললিতের প্রতিবেশীদের সঙ্গে। তাঁরা জানিয়েছেন, লোকসভাকাণ্ডের তিন তিনেক আগেও এই বাড়িতে ছিল ললিত। পরে ঘরে তালা দিয়ে কোথাও চলে যায়। এদিন ললিতের বাড়ির মালিকের সঙ্গেও কথা বলেছে তদন্তকারী দলটি। ঘটনার দিন তিনেক আগে বাগুইআটির বাড়িতে থাকলেও, ২১৮ রবীন্দ্র সরণির ভাড়া বাড়িতে বহু দিন সে যায়নি বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন দিল্লি পুলিশের দলটিকে। এই ঠিকানায়ই টিউশন পড়াত সে।

    আরও পড়ুুন: সরকারি ধান বিক্রয় কেন্দ্রেই ওজনে কারচুপি, ১৫ কুইন্টাল ধানে ৬০ কেজি হাপিশ!

    গত বুধবার শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীনই লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে নিচে লাফিয়ে পড়ে দুই হানাদার। জুতোয় লুকিয়ে রাখা রং-বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় তারা। পরে হানাদারদের ধরে ফেলেন দুই সাংসদ। মার্শাল ডেকে তুলে দেওয়া হয় তাঁদের হাতে। ওই ঘটনায় সব মিলিয়ে গ্রেফতার হয়েছে ৬ জন। পুরো ঘটনার মূল চক্রী ললিতই বলে মনে করছেন (Parliament Security Breach) তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • China Earthquake: শক্তিশালী ৬.২ তীব্রতার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চিন, মৃত শতাধিক, জখম বহু

    China Earthquake: শক্তিশালী ৬.২ তীব্রতার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চিন, মৃত শতাধিক, জখম বহু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চিন (China Earthquake)। সংবাদসংস্থা সূত্রে খবর, সোমবার রাতে উত্তর-পশ্চিম চিনের গানসু এবং কিংহাই প্রদেশে ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৬.২। এই দুই জায়গা মিলিয়ে শতাধিক মানুষ মারা গিয়েছেন। এখনও পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে, তাতে ১১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। জখমের সংখ্যা আশঙ্কা করা হচ্ছে কয়েক’শ হতে পারে। এর মধ্যে গানসুতে ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। অন্যদিকে, কিংহাই প্রদেশের হাইডং শহরে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। 

    হীমাঙ্কের নিচে তাপমাত্রা, নেই বিদ্যুৎ

    মার্কিন ভূতাত্ত্বিক গবেষণা সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, মধ্যরাতে হওয়া এই কম্পনের উৎসস্থল ছিল গানসু প্রদেশের রাজধানী লানঝৌর ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার গভীরে। ভূমিকম্প-বিধ্বস্ত জায়গায় (China Earthquake) শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। বহু জায়গায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। তার মধ্যে এখন ওই এলাকায় তাপমাত্রা প্রায় হীমাঙ্কের নিচে পৌঁছে গিয়েছে। ফলে, তীব্র প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ব্যাহত হচ্ছে উদ্ধারের প্রক্রিয়া। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ওই দুই প্রদেশের আধিকারিকদের ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় পৌঁছে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

    ভূমিকম্পের (China Earthquake) জেরে তীব্র ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ভেঙে পড়েছে বহু বাড়ি। সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কিছু ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ভূমিকম্পের ফলে আতঙ্কিত হয়ে লোক জন রাস্তায় দৌড়চ্ছেন এবং নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজ করছেন। ধ্বংসস্তূপের ছবিও দেখা গিয়েছে বেশ কিছু ভিডিওতে। যদিও সেই ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম।

    অতীতেও ভূমিকম্পের কবলে চিন

    শক্তিশালী ভূমিকম্প (China Earthquake) চিনে নতুন নয়। গত বছর সেপ্টেম্বর মাসেও তীব্র ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছিল চিনের বিস্তীর্ণ এলাকা। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৬.৮। তাতে কমপক্ষে ৬৫ জনের মৃত্য হয়। ২০২২ সালে সিচুয়ান প্রদেশে ৬.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে প্রায় ১০০ জনের মৃত্যু হয়। ২০০৮ সালে সিচুয়ান প্রদেশে ৭.৯ মাত্রার ভূমিকম্পে প্রায় ৯০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে পাঁচ হাজারেরও বেশি ছিল শিশু। আহতের সংখ্যা ছিল প্রায় চার লক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Teacher Recruitment Case: নিয়োগ প্যানেল নিয়ে বিচারপতি সিনহার নির্দেশের বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে প্রাথমিক পর্ষদ!

    Teacher Recruitment Case: নিয়োগ প্যানেল নিয়ে বিচারপতি সিনহার নির্দেশের বিরুদ্ধে ডিভিশন বেঞ্চে প্রাথমিক পর্ষদ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশকে (Teacher Recruitment Case) চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গেল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ১২ ডিসেম্বর জেলা ভিত্তিক নিয়োগের প্যানেল আদালতে পেশ করার নির্দেশ দেন বিচারপতি সিনহা। সেই নির্দেশকেই চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি উদয় কুমারের বেঞ্চে আগামী সপ্তাহে শুনানি হতে পারে এই মামলার।

    সিঙ্গল বেঞ্চের রায়

    ২০১৪ সালের পর রাজ্যে টেট পরীক্ষা হয় দু বার। একবার ২০১৬ সালে। আর দ্বিতীয়বার ২০২০ সালে। নিয়োগ হওয়ার কথা ছিল ৪২ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক। এই দুই নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্যানেল প্রকাশ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি সিনহা। পর্ষদকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছিল বিচারপতি সিনহার সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই সময় পর্ষদ আদালতে জানিয়েছিল, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে ইতিমধ্যেই একটি প্যানেল প্রকাশ করা হয়েছে। তবে নিয়োগের রীতি মেনে ২০১৬ সালের প্যানেল প্রকাশের নিয়ম নেই।

    বিচারপতি সিনহার মন্তব্য

    যদিও আদলত চেয়েছিল দুটি নিয়োগ প্রক্রিয়ারই সম্পূর্ণ প্যানেল দেখাতে। বিচারপতি সিনহার মন্তব্য ছিল, “আমি প্রাথমিকের প্যানেল (Teacher Recruitment Case) দেখতে চাই। মেয়াদ শেষের আগে একটা প্যানেল প্রস্তুত হয়। সেটি দেখতে চাই। নিয়োগের প্যানেল খতিয়ে দেখার অধিকার রয়েছে আদালতের।” তাঁর পর্যবেক্ষণ ছিল, “নিয়োগের প্যানেল প্রকাশ না করে কি পর্ষদ কাউকে আড়াল করতে চাইছে? এই প্যানেল বাড়িতে গচ্ছিত রাখার সম্পত্তি নয়। প্যানেল প্রকাশ হলে অসুবিধা কোথায়?” বিচারপতি সিনহার সেই প্যানেল প্রকাশের নির্দেশকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।

    আরও পড়ুুন: “ভিখারি হয়ে গিয়েছে রাজ্য, মোদির পা ধরতেই মমতা দিল্লিতে”, কটাক্ষ শুভেন্দুর

    এই মামলায়ই বেআইনিভাবে চাকরি পেয়েছেন এমন ৯৪জনকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার কথা জানিয়েছিলেন বিচারপতি সিনহা। পর্ষদের তরফে আদালতে জানানো হয়েছিল, যে দুটি প্যানেল প্রকাশ করা হয়েছে, তা ঠিক নয়। প্যানেলের জন্য আরও সময় প্রয়োজন। তখনই বিচারপতি সিনহার মন্তব্য ছিল, “আর কতদিন অপেক্ষায় থাকবেন বঞ্চিতেরা? তাঁদের (Teacher Recruitment Case) কাছে প্রতিটি দিনের মূল্য রয়েছে। চাকরি প্রার্থীদের বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BSF Plans For Sundarbans: সুন্দরবন বাঁচাতে জলে নামছে সেনা! বিএসএফের তরফে নজরদারি অন্তরীক্ষেও?

    BSF Plans For Sundarbans: সুন্দরবন বাঁচাতে জলে নামছে সেনা! বিএসএফের তরফে নজরদারি অন্তরীক্ষেও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুন্দরবন বাঁচাতে গুচ্ছ পদক্ষেপ করতে চলেছে বিএসএফ (BSF Plans For Sundarbans)। জঙ্গলের নিরাপত্তায় এবার জলে নামানো হচ্ছে নৌবাহিনীর ১ হাজার ১০০ জনের একটি দলকে। জল এবং স্থলের পর অন্তরীক্ষ-পথেও চালানো হবে নজরদারি। সেজন্য নামানো হচ্ছে ৪০টি ড্রোনও। প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও যাতে কাজ করতে পারে সেজন্য প্রস্তুত রাখা হচ্ছে বেশ কিছু গাড়িও। সম্প্রতি কলকাতায় সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ডের সদর দফতরে চূড়ান্ত হয় পরিকল্পনাটি। তবে বিএসএফের এই পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হবে কিনা, তা নির্ভর করছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ছাড়পত্রের ওপর।

    সুন্দরবনে চোরাচালান

    বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন। ছোটবড় মিলিয়ে ১০০টি দ্বীপের সমষ্টি। এর একটা বড় অংশ রয়েছে ভারতে। বাকিটা বাংলাদেশের। ভারত-বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক সীমান্তের একটা অংশও সুন্দরবনের মধ্যে পড়ে। এই সুন্দরবনেই রয়েছে সুন্দরী, গরান সহ বহু নামী-দামি গাছ। বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারেরও আবাসস্থল এই সুন্দরবন। এই গহীন জঙ্গলে ঢুকে চোরাচালানকারীরা কেটে নিয়ে যায় দামী গাছ। বাঘ সহ বিভিন্ন বিপন্ন প্রাণীও পড়ে হাপিশ হয়ে যায় রাতের অন্ধকারে। এসব রুখতেই এবার কড়া নজরদারির ব্যবস্থা করতে চাইছে বিএসএফ (BSF Plans For Sundarbans)। বিএসএফের এক কর্তা জানান, সুন্দরবনের নদীপথ ও ঘন জঙ্গলকে হাতিয়ার করে রমরমিয়ে চোরাচালান করে যাচ্ছে পাচারকারী ও অনুপ্রবেশকারীরা। এসব রুখতেই ব্যবস্থা হচ্ছে কড়া নজরদারির।

    গুচ্ছ পরিকল্পনা

    বর্তনামে ৫০টি স্পিড বোট দিয়ে সুন্দরবনে নজরদারি চালায় বিএসএফ। যা সুন্দরবনের আয়তনের তুলনায় সামান্যই। সেই কারণেই নামানো হচ্ছে নৌবাহিনীর ১১০০ জনের দলকে। আকাশপথে নজরদারি চালাতে নামানো হচ্ছে ৪০টি ড্রোন। এহ বাহ্য। তিনটির বেশি ভাসমান আউটপোস্টও তৈরি করা হয়েছে। সুন্দরবনের বিভিন্ন নদীতে তৈরি করা হয়েছে ১৪টি জেটিও।

    আরও পড়ুুন: নাবালিকার মুখে হিন্দুস্তান-প্রশস্তি, ‘কবি-বন্ধু’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী

    গত ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন সুন্দরবনের কোস্টাল এরিয়ায় সুরক্ষা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে বিএসএফের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তার পর থেকেই সুন্দরবনের সুরক্ষায় আঁটসাঁট পদক্ষেপ করতে শুরু করে বিএসএফ। এবার আরও কড়া নজরদারির ব্যবস্থা করতে চলেছেন সীমান্ত প্রহরীরা (BSF Plans For Sundarbans)। তবে পুরো বিষয়টিই নির্ভর করছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ছাড়পত্রের ওপর। কারণ অর্থমন্ত্রকের সঙ্গে কথা বলে এই মন্ত্রকই ঠিক করবে, এই খাতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করা যাবে কিনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: নাবালিকার মুখে হিন্দুস্তান-প্রশস্তি, ‘কবি-বন্ধু’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: নাবালিকার মুখে হিন্দুস্তান-প্রশস্তি, ‘কবি-বন্ধু’র প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনে দাঁড়িয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে অকুতোভয় এক নাবালিকা। গড়গড়িয়ে বলে যাচ্ছে কবিতা। মোহিত হয়ে শুনলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আবৃত্তি শেষে ‘জয় মোদি’, ‘জয় হিন্দুস্তান’ বলে শেষ করে কবিতা। ছোট বালিকার এই প্রতিভায় মুগ্ধ প্রধানমন্ত্রী। প্রশংসা করেন তার। শুরু হয় আলাপচারিতা। প্রধানমন্ত্রী তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, “তুমি কি সবজি খাও?” প্রধানমন্ত্রীর ‘বন্ধু’টি ‘হ্যাঁ’ বলায় তিনি ফের প্রশ্ন করেন, “সব সবজি খাও?” এবারও ‘হ্যাঁ’ বলায় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বলেন, “নিশ্চয় এমন কিছু সবজি রয়েছে, যা তুমি খেতে পছন্দ কর না।” নাবালিকাটি জানায়, সে করলা খেতে পছন্দ করে না মোটেই।

    প্রধানমন্ত্রীর ‘কবি-বন্ধু’

    দু’ দিনের সফরে রবিবার বারাণসী  গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এই বারাণসী তাঁর নির্বাচনী ক্ষেত্র। রবিবার রোড-শো করার সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কনভয় থামিয়ে অ্যাম্বুলেন্সকে পথ ছেড়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভাইরাল হওয়া সেই ছবির অমলিন স্মৃতি ফিকে হওয়ার আগেই ফের এক মন ভাল করা ছবির কোলাজ। বারাণসীর এই বালিকার হিন্দুস্তান-স্তুতি যে নাড়া দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে, তা পরিষ্কার। ইনস্টাগ্রামে বারাণসী-বালার সঙ্গে তাঁর সংক্ষিপ্ত কথোপকথনের একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী। লিখেছেন, “বারাণসীতে এক বন্ধু সে বিজ্ঞান জানে এবং সে একজন মহান কবিও বটে।”

    প্রধানমন্ত্রীর মুখে খুদে-স্তুতি

    প্রসঙ্গত, বারণসীতে কর্মসূচির ফাঁকেই একটি প্রদর্শনীতে ঢুঁ মারেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই চতুর্থ শ্রেণির ওই পড়ুয়া প্রধানমন্ত্রীকে গাছপালা ও সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়া সম্পর্কে বোঝায়। এটা বোঝাতে গিয়েই সে শুনিয়েছে কবিতা। তার পরেই খুদে বন্ধুর প্রশস্তি প্রধানমন্ত্রীর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে। বারাণসীতে এদিন প্রধানমন্ত্রী সূচনা করেছেন ৩৭টি প্রকল্পের। শহর ও পূর্বাঞ্চল মিলিয়ে ১৯ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করেন তিনি। সূচনা করেন কাশী-তামিল সঙ্গমের। কন্যাকুমারী থেকে বারাণসী পর্যন্ত একটা ট্রেনেরও সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন কাশীতে রোড শো-ও করেন প্রধানমন্ত্রী। সূচনা করেন ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প যাত্রা’ প্রদর্শনীর। অনুষ্ঠানটি হয়েছে কাটিং মেমোরিয়াল ইন্টার কলেজ মাঠে। সেখানেই প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) সঙ্গে আলাপ হয় ওই নাবালিকার।

    আরও পড়ুুন: আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে দাউদ ইব্রাহিম, বিষ খাওয়ানো হল বিশ্বমানের জঙ্গিকে?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share