Tag: news in bengali

news in bengali

  • Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডে সাংসদদের চিঠি দিলেন স্পিকার ওম বিড়লা, কী লিখলেন?

    Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডে সাংসদদের চিঠি দিলেন স্পিকার ওম বিড়লা, কী লিখলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভাকাণ্ডের (Parliament Security Breach) জেরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি না করার আবেদনও জানিয়েছেন বিরোধীদের কাছে। এবার ওই ঘটনায় তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে সাংসদদের চিঠি দিলেন স্পিকার ওম বিড়লা। ঘটনার তদন্তে গঠিত হয়েছে সংসদীয় তদন্ত কমিটি। সংসদ চত্বরের সুরক্ষার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করতে এবং বুধবারের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রুখতে, উচ্চ পর্যায়ের আরও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন স্পিকার ওম বিড়লা।

    সাংসদদের চিঠি স্পিকারের

    বিষয়টি জানিয়ে সাংসদদের চিঠি দিয়েছেন তিনি। উচ্চ পর্যায়ের এই কমিটি দ্রুত রিপোর্ট দেবে এবং সেই রিপোর্ট সাংসদদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে বলেও আশ্বাস দিয়েছেন স্পিকার। সংসদ চত্বরের (Parliament Security Breach) নিরাপত্তা দেখভালের দায়িত্ব সাংসদদের ওপরও বর্তায় বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর মতোই বিষয়টি নিয়ে রাজনীতি না করার পরামর্শও দিয়েছেন ওম বিড়লা। চলছে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন। অধিবেশন চলাকালীন সংসদের নিয়ন্ত্রণ থাকে স্পিকারের হাতে।

    কী লিখলেন স্পিকার?

    তাই সম্প্রতি বিভিন্ন দলের যে ১৪ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, লোকসভাকাণ্ডের সঙ্গে তার কোনও সম্পর্ক নেই বলেও চিঠিতে জানিয়েছেন স্পিকার। সাংসদদের পাঠানো চিঠিতে ওম বিড়লা লিখেছেন, “১৩ ডিসেম্বর সংসদে যা ঘটেছে, তার সঙ্গে সাংসদদের সাসপেন্ড করার ঘটনাটি জুড়ে দেওয়া দুর্ভাগ্যজনক।” তিনি জানিয়েছেন, অধিবেশন কক্ষে সাংসদদের অশালীন আচরণের প্রশংসা দেশবাসী করে না। সংসদের শৃঙ্খলা ও সম্মান রক্ষার্থেই সাংসদদের সাসপেন্ড করা হয়েছে জানিয়ে স্পিকারের বার্তা, “আশা করি, ভবিষ্যতে সংসদের গরিমা ও মর্যাদাকে গুরুত্ব দেবেন সাংসদরা।”

    আরও পড়ুুন: “সংসদের ঘটনার গুরুত্বকে ছোট করে দেখা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    স্পিকার লিখেছেন, অতীতেও সংসদে দর্শকদের গ্যালারিতে পিস্তল নিয়ে ঢোকা, স্লোগান দেওয়া, লিফলেট ছড়ানো মায় সাংসদদের পিপার স্প্রে নিয়ে ঢোকার নজিরও রয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই সংসদ সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সামগ্রিকভাবে সাংসদদের সহযোগিতা ও সমর্থনের আহ্বানও জানিয়েছেন স্পিকার।

    প্রসঙ্গত, ১৯৮৩ সালে স্লোগান দিতে দিতে রাজ্যসভার এক সাংসদের চেম্বার লক্ষ্য করে চটি ছুড়েছিল এক দর্শক। রাজ্যসভায় স্লোগান দিতে দিতে লিফলেটও ছুড়েছিল এক দর্শক। ১৯৯১ থেকে ৯৪ সালের মধ্যেও একাধিকবার দর্শক গ্যালারি থেকে ঝাঁপ দিয়ে (Parliament Security Breach) অধিবেশন কক্ষে পড়ার ঘটনা ঘটেছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament Security Breach: মরুরাজ্যে ললিতের ডেরায় মিলল আধপোড়া মোবাইল, জুতো, রহস্যের কিনারা শীঘ্রই?

    Parliament Security Breach: মরুরাজ্যে ললিতের ডেরায় মিলল আধপোড়া মোবাইল, জুতো, রহস্যের কিনারা শীঘ্রই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজস্থানে ললিতের  (Parliament Security Breach) ডেরায় মিলল পোড়া মোবাইলের অংশ। বেশ কিছু আধপোড়া কাপড় এবং জুতোও উদ্ধার করেছে দিল্লি পুলিশ। প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশ্যে প্রথমে ভাঙা হয়েছিল মোবাইলগুলি। পরে সেগুলিতে লাগিয়ে দেওয়া হয় আগুন।

    রাজস্থানে পালিয়েছিল ললিত

    লোকসভাকাণ্ডে শনিবারই গ্রেফতার করা হয়েছে ষষ্ঠ অভিযুক্ত মহেশ কুনাওয়াতকে। ঘটনার পর এই মহেশই মাস্টারমাইন্ড ললিত ঝাকে দিল্লি থেকে মরুরাজ্যে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল। মহেশকে গ্রেফতার করার পর স্পষ্ট হয়ে যায় পুরো সিনারিওটা। গত বুধবার, ঘটনার দিন লোকসভার অধিবেশন কক্ষে (Parliament Security Breach) যখন ঢুকে পড়েছিল দুই হানাদার, ঠিক সেই সময়ই সংসদ চত্বরে ‘তানাশাহি নেহি চলেগি’, ‘ভারত মাতা কি জয় স্লোগান’ দিচ্ছিল আরও দুজন। মোবাইলে পুরো ঘটনাটি রেকর্ড করছিল ঘটনার মাস্টারমাইন্ড ললিত ঝা।

    কী মিলল ললিতের ডেরায়?

    অপারেশনের আগে সে-ই বাকি চারজনের (সংসদের ভেতরে দুজন, বাইরে দুজন) মোবাইল ফোন নিয়ে নিয়েছিল। ঘটনার পরে পরেই দিল্লি ছেড়ে ললিত পালিয়ে যায় রাজস্থানে। সেখানে গিয়েই প্রমাণ লোপাটের উদ্দেশে মোবাইল ফোনগুলি ভেঙে লাগিয়ে দেয় আগুন। এসব করার আগে ‘ভগৎ সিং ফ্যান ক্লাব’ ফেসবুক পেজের এক বন্ধুর সঙ্গে মোবাইলে ললিত কথা বলেছিল বলেও জেনেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, রাজস্থানে যেখানে গিয়ে গা ঢাকা দিয়েছিল ললিত, সেখান থেকেই উদ্ধার হয়েছে আধপোড়া মোবাইল, কাপড় এবং জুতো।

    আরও পড়ুুন: “সংসদের ঘটনার গুরুত্বকে ছোট করে দেখা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    এদিকে, সংসদ সদস্য বিজেপির প্রতাপ সিনহাকে তদন্তের স্বার্থে তলব করতে পারে দিল্লি পুলিশ। এই প্রতাপের ভিজিটর পাশ নিয়েই লোকসভার দর্শক গ্যালারিতে ঢুকে পড়েছিল সাগর শর্মা ও ডি মনোরঞ্জন। শুক্রবার অভিযুক্তদের নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছিল পুলিশ। কীভাবে তারা সংসদ চত্বরে ঢুকল, আর কোথায় কোথায় গিয়েছিল, সবই ধৃতদের কাছ থেকে জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

    প্রসঙ্গত, লোকসভার অধিবেশন চলাকালীনই দর্শক গ্যালারি থেকে লাফিয়ে অধিবেশন কক্ষে পড়েছিল সাগর ও মনোরঞ্জন। পরে জুতোয় লুকিয়ে রাখা রং-বোমা ফাটায়। প্রথম হকচকিয়ে গেলেও, পরে তাদের ধরে ফেলেন দুই সাংসদ। মার্শাল ডেকে তুলে দেওয়া হয় তাঁদের হাতে। ওই ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ছ’জনকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ (Parliament Security Breach)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

       

  • Parliament Security Breach: “সংসদের ঘটনার গুরুত্বকে ছোট করে দেখা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Parliament Security Breach: “সংসদের ঘটনার গুরুত্বকে ছোট করে দেখা উচিত নয়”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সংসদের ঘটনার (Parliament Security Breach) গুরুত্বকে ছোট করে দেখা উচিত নয়।” লোকসভাকাণ্ডে এমনই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর মতে, বিষয়টি উদ্বেগজনক। তাই এনিয়ে রাজনীতি না করে সমস্যার সমাধানে জোর দেওয়া উচিত বলেও মনে করেন তিনি। যেহেতু বিষয়টি জাতীয় নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাই ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তও চান প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সকলের এই ঘটনার গুরুত্ব বোঝা উচিত। ঘটনার গভীরে গিয়ে সকলে মিলে একটি সমাধান সূত্র খুঁজে বের করা উচিত। যাতে বিষয়টির পুনরাবৃত্তি না হয়। লোকসভার স্পিকার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আমাদের সকলের বিশ্বাস, খুব শীঘ্রই ষড়যন্ত্র ফাঁস হবে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এই ঘটনার পিছনে অভিযুক্তদের উদ্দেশ্য কী ছিল এবং এর নেপথ্যে কাদের মাথা কাজ করছে, তা জানা খুবই জরুরি।” তিনি বলেন, “এই জাতীয় বিষয়ে বিতর্ক বা প্রতিবাদ থেকে প্রত্যেকেরই বিরত থাকা উচিত। এই ঘটনার পর লোকসভার অধ্যক্ষ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা সবাই নিশ্চিত যে এই ষড়যন্ত্র ফাঁস হবে।”

    ঠিক কী ঘটেছিল সেদিন?

    প্রসঙ্গত, গত বুধবার অধিবেশন চলাকালীন আচমকাই লোকসভার দর্শক গ্যালারি থেকে অধিবেশন (Parliament Security Breach) কক্ষে ঝাঁপ দেয় দুই হানাদার। হানাদাররা যখন লাফিয়ে নীচে পড়ে, তখন প্রশ্ন করছিলেন মালদহ উত্তরের সাংসদ বিজেপির খগেন মুর্মু। হঠাৎ করে এই ঘটনা ঘটায় হতচকিত হয়ে পড়েন সাংসদরা। এই সুযোগে জুতোয় লুকিয়ে রাখা স্মোক ক্যানে বিস্ফোরণ ঘটায় হানাদাররা। অধিবেশন কক্ষ ভরে যায় রঙ্গিন ধোঁয়ায়। প্রাথমিক ঘোর কাটিয়ে দুই সাংসদ ধরে ফেলেন সাগর শর্মা ও মনোরঞ্জন ডি নামে দুই হানাদারকে। তার আগে তারা এগোচ্ছিল অধ্যক্ষের দিকে। পরে মার্শাল ডেকে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় সাগর ও মনোরঞ্জনকে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘যখন অন্যদের থেকে প্রত্যাশা শেষ হয়, তখনই মোদির গ্যারান্টি শুরু হয়’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    অধিবেশন কক্ষে যখন এসব চলছে, তখন সংসদ চত্বরে ‘তানাশাহি নেহি চলেগি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান দিচ্ছিলেন অমল শিন্ডে ও নীলম দেবী নামে দুজন। ঘটনার মাস্টারমাইন্ড ললিত ঝা চত্বরের বাইরে থেকে সেই ঘটনার ভিডিও রেকর্ডিং করে পোস্ট করছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই পাঁচজনকেই গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ। শনিবার গ্রেফতার করা হয় মহেশ কুমাওয়াতকে। ললিতকে দিল্লি থেকে পালাতে সাহায্য (Parliament Security Breach) করেছিল সে-ই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Russia: যুদ্ধের আবহে পাততাড়ি গুটিয়েছে বহু সংস্থা, ব্যবসা করুক ভারত, চাইছে ‘বন্ধু’ রাশিয়া

    Russia: যুদ্ধের আবহে পাততাড়ি গুটিয়েছে বহু সংস্থা, ব্যবসা করুক ভারত, চাইছে ‘বন্ধু’ রাশিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অব্যাহত রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। দীর্ঘ এই যুদ্ধের জেরে রাশিয়া (Russia) থেকে পাততাড়ি গুটিয়েছে আমেরিকা ও ইউরোপীয়ান বিভিন্ন কোম্পানি। এমতাবস্থায় রাশিয়া চাইছে, ওই জায়গাগুলিতে ব্যবসা করুক ভারত। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরামের পূর্ণ সুযোগ নিক নয়াদিল্লি।

    শূন্যস্থানে বসুক মোদির দেশ

    ইউরোপের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করুক মোদির দেশ। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরামের কর্তা অ্যালেক্সি ভালকোভ বলেন, “যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার অর্থনীতির কিছু উপযুক্ত জায়গা তৈরি হয়েছে। ইউরোপীয় ও মার্কিন কোম্পানিগুলি ব্যবসা গোটানোয় এই শূন্যস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। ওই দেশগুলির সরকারের চাপেই যুদ্ধের আবহে পাততাড়ি গুটিয়েছে তারা। অনেক রাশিয়ান কোম্পানি এই ব্যবসাগুলির রাশ হাতে নিতে প্রস্তুত। আগ্রহ দেখিয়েছে কমিউনিস্ট শাসিত দেশ চিনও।”

    কোন কোন ক্ষেত্রে সুযোগ

    তিনি জানান, এ দেশে এমন অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, যেগুলি ভারতের বিনিয়োগকারী ও কোম্পানিগুলিকে ব্যবসা করতে আগ্রহী করে তুলবে। অটোমেটিভ, ট্রান্সপোর্টেশন, টেক্সটাইল কিংবা লাইট ইন্ডাস্ট্রিজগুলি ওই জায়গাগুলির ভাল ব্যবসা করতে পারবে।  সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরামের ইভেন্ট হবে আগামী (Russia) বছরের জুনের ৫ থেকে ৮ তারিখের মধ্যে। তিনি বলেন, “বিশেষ কোনও ব্যবসার ক্ষেত্র নিয়ে আলোচনা করাটা ঠিক হবে না। কারণ ভারতের সঙ্গে আমাদের যে ব্যবসা চলছে, সেগুলি সহযোগিতার ভিত্তিতে। আমরা ফ্রেশ এবং এক্সাইটিং ডেভেলপমেন্ট দেখতে পাচ্ছি।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভাকাণ্ডে গ্রেফতার মহেশ, ললিতকে পালাতে সাহায্য করেছিল সে-ই?

    ভলকোভ বলেন, “এই ফোরামে দু তরফে আলোচনার সুযোগ মিলবে। পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতেই এই সুযোগ মিলবে। এই ফোরামে যে কেবল রাশিয়ায় ব্যবসা করার সুযোগ মিলবে তা-ই নয়, গোটা বিশ্বের দ্বারই উন্মুক্ত হয়ে যাবে। কারণ ভৌগোলিকভাবে সেন্ট পিটার্সবার্গ তিনটি দেশের মাঝখানে অবস্থিত।” মুম্বইয়ে রাশিয়ান ফেডারেশনের কাউন্সেল জেনারেল অ্যালেক্সি সুরোভৎসেব বলেন, “আমরা কেবল লক্ষ্য রাখছি ব্যবসায়িক কাজকর্মের নীতিগুলির ওপর। সেন্ট পিটার্সবার্গ ইন্ডিয়ান ইকনোমিক ফোরাম একটা উন্মুক্ত মঞ্চ। এখানে যারা অংশ নেবে, তাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত থাকবে। প্রয়োজনে এই অংশগ্রহণের খবর গোপনও রাখা হবে (Russia)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডে গ্রেফতার মহেশ, ললিতকে পালাতে সাহায্য করেছিল সে-ই?

    Parliament Security Breach: লোকসভাকাণ্ডে গ্রেফতার মহেশ, ললিতকে পালাতে সাহায্য করেছিল সে-ই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভাকাণ্ডে (Parliament Security Breach) গ্রেফতার আরও এক। দিল্লি পুলিশের হাতে গ্রেফতার মহেশ কুমাওয়াত। এনিয়ে ওই ঘটনায় মোট ছ’জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। হেফাজতে নিয়ে মহেশকে জেরা করতে চাইছে পুলিশ। এই মহেশই লোকসভাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড ললিত ঝাকে দিল্লি থেকে পালাতে সাহায্য করেছিলেন। বৃহস্পতিবার ভোরেই গ্রেফতার করা হয় ললিতকে। শনিবার গ্রেফতার করা হয়েছে মহেশকে। যদিও আগেই আটক করা হয়েছিল তাকে। এদিন সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

    মহেশের ডেরায় ছিল ললিত!

    আদালতে দিল্লি পুলিশের দাবি, দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চেয়েছিল অভিযুক্তরা। তবে কেন তারা এই ধরনের ঘটনা ঘটাল, ঘটনার নেপথ্যেই বা কারা, এই হামলার পেছনে শত্রু কোনও দেশ বা জঙ্গি সংগঠনের হাত রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। মহেশ রাজস্থানের নাগৌর জেলার বাসিন্দা। ঘটনার পর দিল্লি থেকে পালিয়ে মরুরাজ্যে মহেশের ডেরায়ই গা ঢাকা দিয়েছিল ললিত। ললিতের সঙ্গে মিলে মহেশও ঘটনার দিন ধৃত চারজনের মোবাইল ফোনগুলি নষ্ট করেছিল বলেই দাবি পুলিশের। মহেশের সম্পর্কিত এক ভাইকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে (Parliament Security Breach) পুলিশ। তবে তাকে এখনও গ্রেফতার করা হয়নি।

    দুই প্ল্যান

    পুলিশ জেনেছে, অভিযুক্তরা দু রকমের পরিকল্পনা করেছিল। ম্যারাথন জেরায় ললিত পুলিশকে জানিয়েছে, প্ল্যান-এ ব্যর্থ হলে প্রয়োগ করা হত প্ল্যান-বি। সংসদের ভেতরে দুজন নয়, তিনজনের হানা দেওয়ার কথা ছিল। সাগর শর্মা এবং মনোরঞ্জন ডি ছাড়াও আর যার হানা দেওয়ার কথা ছিল, সে-ই হল মহেশ। পরে অবশ্য বদলানো হয় পরিকল্পনা। কারণ ঘটনার পর দিল্লি থেকে পালিয়ে গিয়ে মহেশের ডেরায় ওঠার কথা ছিল হানাদারদের। তাছাড়া, দর্শক হিসেবে সংসদে ঢোকার পাস ছিল সাগর ও মনোরঞ্জনের কাছে। তাই এই দুজনই লোকসভায় ঢুকবে বলে ঠিক হয়েছিল। রং-বোমা জ্বালিয়ে সংসদের দিকে যাওয়ার দায়িত্ব বর্তেছিল অমল শিন্ডে ও নীলম আজাদের ওপর।

    আরও পড়ুুন: ‘চোরেরা সব ভিতরে ঢুকবে’, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    আর প্ল্যান-বি অনুযায়ী, অমল ও নীলম সংসদের কাছে পৌঁছতে না পারলে, অন্য দিক দিয়ে কৈলাস ও মহেশ রং-বোমা জ্বালিয়ে স্লোগান দিতে দিতে যাবে সংসদের দিকে। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে কৈলাস ও মহেশের হরিয়ানার গুরুগ্রামে বিশাল শর্মা ওরফে ভিকির বাড়িতে পৌঁছতে না পারায় এই কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয় অমল ও নীলমকে। বিশালকে আটক করা হলেও গ্রেফতার করা হয়নি (Parliament Security Breach) শনিবার সন্ধে পর্যন্ত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DRDO: আত্মনির্ভর ভারত! উচ্চগতির দেশীয় স্টেলথ চালকবিহীন যুদ্ধবিমানের সফল পরীক্ষামূলক উড়ান

    DRDO: আত্মনির্ভর ভারত! উচ্চগতির দেশীয় স্টেলথ চালকবিহীন যুদ্ধবিমানের সফল পরীক্ষামূলক উড়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিরক্ষায় আত্মনির্ভরতার লক্ষ্যে আরও এক কদম এগলো ভারত। শুক্রবার, সফলভাবে সম্পন্ন হলো সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি চালকবিহীন যুদ্ধবিমানের পরীক্ষামূলক উড়ান। এই বিমানের নাম রাখা হয়েছে অটোনমাস ফ্লাইং উইং টেকনোলজি ডেমনস্ট্রটর। দেশের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা ডিআরডিও-র (DRDO) তত্ত্বাবধানে তৈরি হওয়া এই স্টেলথ চালকবিহীন যুদ্ধবিমানের (Flying Wing UAV) পরীক্ষাটি হয়েছে কর্নাটকের চিত্রদূর্গে অবস্থিত অ্যারোনটিক্যাল টেস্ট রেঞ্জে।

    সামরিক আত্মনির্ভরতার লক্ষ্যে ভারত

    দীর্ঘদিন ধরেই দেশীয় চালকবিহীন যুদ্ধবিমান তৈরির প্রচেষ্টা চালাচ্ছে ভারত (DRDO)। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের দাবি, অদূর ভবিষ্যতে এটিই হবে ভারতীয় বায়ুসেনার অন্যতম প্রধান হাতিয়ার। বিশ্বের সামরিক শক্তিশালী দেশগুলির তালিকায় টিকে থাকতে তূণীরে সশস্ত্র স্টেলথ ড্রোন (Flying Wing UAV) বিমানের প্রয়োজনীয়তা ক্রমশ বাড়ছে। যে কারণে, চালকবিহীন যুদ্ধবিমান তৈরিকে বিরাট গুরুত্ব দিয়ে দেখছে মোদি সরকার। সেই দিক দিয়ে এই পরীক্ষামূলক উড়ান যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ ও অর্থবহ। সামরিক প্রযুক্তিতে ভারত যে এখন প্রথম সারিতে প্রবেশ করতে চলেছে, এদিনের সফল উড়ান তারই প্রমাণ। এই পরীক্ষার ফলে, বিশ্বের হাতে গোনা কয়েকটি শক্তিশালী দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হলো ভারত, যাদের হাতে এই প্রযুক্তি রয়েছে।

    সপ্তম প্রোটোটাইপের বাজিমাত

    ডিআরডিও-র (DRDO) অ্যারোনটিক্যাল ডেভেলপমেন্ট এসটাবলিশমেন্ট নির্মিত এই উচ্চগতির স্টেলথ ড্রোন বিমানের প্রথম পরীক্ষামূলক উড়ান হয়েছিল গত বছর জুলাই মাসে। এদিনের উড়ান ছিল বিমানটির সপ্তম প্রোটোটাইপের পরীক্ষা। ডিআরডিও সূত্রে জানা গিয়েছে, এই উড়ানে নতুন উন্নত অ্যারোডায়নামিক কন্ট্রোল সিস্টেম, আধুনিকতম গ্রাউন্ড কন্ট্রোল স্টেশন, ইন্টিগ্রেটেড রিয়েল-টাইম ও হার্ডওয়ার-ইন-লুপ সিমুলেশনের পরীক্ষা হয়েছে। কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এই ড্রোনের (Flying Wing UAV) সফল মহড়ার জন্য় অভিনন্দন জানিয়েছেন। এই জটিল যন্ত্র ভারত দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করতে পারায় দেশের সশস্ত্র বাহিনী আরও শক্তিশালী হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: আরব সাগরে জাহাজ ছিনতাই রুখে দিল ভারতীয় নৌসেনা, জানুন কীভাবে

    Indian Navy: আরব সাগরে জাহাজ ছিনতাই রুখে দিল ভারতীয় নৌসেনা, জানুন কীভাবে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরব সাগরে জাহাজ ছিনতাই রুখে দিল ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy)। ছিনতাই হওয়া সোমালিয়াগামী একটি জাহাজকে উদ্ধার করল ভারতীয় নৌবাহিনী। জানা গিয়েছে, এমভি রুয়েন নামে একটি জাহাজ শনিবার ভোরে যাচ্ছিল সোমালিয়া উপকূলের দিকে। সেই সময় আরব সাগরে টহল দিচ্ছিলেন ভারতীয় নৌবাহিনীর জওয়ানরা।

    ছিনতাইয়ের হাত থেকে কীভাবে রক্ষা?

    সোমালিয়া উপকূলের দিকে যাওয়া জাহাজটি থেকে একটি সংকেত পান ভারতীয় নৌসেনার জওয়ানরা। এর পরেই রুয়েনকে ধাওয়া করে ভারতীয় নৌবাহিনীর টহলদারি জলযানটি। নৌসেনার কাছ থেকে খবর পেয়ে আকাশপথে রুয়েনের ওপর নজরদারি চালাতে শুরু করে ভারতীয় নৌবাহিনীর একটি পেট্রোল বিমান। আর ছিনতাই হওয়া জাহাজটিকে ঘিরে রেখেছেন নৌসেনার (Indian Navy) জওয়ানরা। পরিস্থিতির ওপর নজর রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌবাহিনীর এক আধিকারিক। তিনি জানিয়েছেন, রুয়েন নামের ওই জাহাজটিতে রয়েছেন ১৮ জন ক্রু-মেম্বার। এই জাহাজটি থেকেই একটি মে-ডে মেসেজ পাঠানো হয়েছিল। জাহাজটিতে অপরিচিত ৬জন উঠে পড়েছে। তিনি জানান, জওয়ানদের তৎপরতায় ছিনতাইয়ের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে এমভি রুয়েন।

    লোহিত সাগরে ছিনতাই হয়েছিল জাহাজ

    আরব সাগরের এই ঘটনার মাসখানেক আগেও ছিনতাই হয়েছিল আস্ত একটি পণ্যবাহী জাহাজ। তবে সেই ঘটনাটি ঘটেছিল লোহিত সাগরে। ভারতে আসার পথে ছিনতাই করা হয়েছিল জাহাজটিকে। ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইয়েমেনের মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন হুজির হাত রয়েছে বলে দাবি করেছিল ইজরায়েল। যেহেতু সেই সময় ইজরায়েল-হামাস সংঘর্ষ হচ্ছিল এবং ইয়েমেন ছিল হামাসের পাশে, তাই তেল আভিভের অভিযোগের আঙুল ছিল ইয়েমেনের দিকে। ছিনতাইয়ের নেপথ্যে ইরানের মদত ছিল বলেও অভিযোগ ইজরায়েলের। ছিনতাই হওয়া জাহাজটিতে ২৫ জন বিদেশি ক্রু-মেম্বার ছিলেন। সেই জাহাজটির হদিশ মেলেনি এখনও। সেই ঘটনার রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই ফের জাহাজ ছিনতাই। এবার অবশ্য ভারতীয় নৌবাহনীর জওয়ানদের চেষ্টায় অভিষ্ট পূরণ হয়নি ছিনতাইকারীদের।

    আরও পড়ুুন: ভারত মাতা মন্দিরের পর কানাডার ‘খালিস্তান গড়ে’ বসছে ৫৫ ফুট হনুমানজির মূর্তি

    আরব সাগরের এই ঘটনায় সতর্কতা জারি করেছে ইউকে মেরিন ট্রেড অপারেশসন। তারা জানিয়েছে, আরব সাগর দিয়ে যাওয়ার সময় সোমালিয়ার কাছে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন (Indian Navy) করতে হবে। এই এলাকায় জলদস্যুদের উপদ্রব সম্প্রতি বেড়েছে। তাই সাবধানতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। সন্দেহজনক কোনও ঘটনা ঘটলেই দ্রুত তা রিপোর্ট করতেও বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Canada: ভারত মাতা মন্দিরের পর কানাডার ‘খালিস্তান গড়ে’ বসছে ৫৫ ফুট হনুমানজির মূর্তি

    Canada: ভারত মাতা মন্দিরের পর কানাডার ‘খালিস্তান গড়ে’ বসছে ৫৫ ফুট হনুমানজির মূর্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় হরদীপ সিং নিজ্জর খুনের জেরে ঘটেছিল ভারত-কানাডা সম্পর্কের অবনতি। তবে সম্পর্কে সুসময় বোধহয় ফিরছে। খুব শীঘ্রই কানাডায় (Canada) বসতে চলেছে ৫৫ ফুট উঁচু হনুমানজির মূর্তি। আগামী বছরের এপ্রিলে ওই মূর্তি বসবে। রাজস্থানের ভাস্কর নরেশ কুমায়ত তৈরি করছেন মূর্তিটি। খরচ জোগাবে স্থানীয় মন্দির কর্তৃপক্ষ। কানাডার ব্রাম্পটনে রয়েছে হিন্দু সভা মন্দির। ২৩ এপ্রিল হনুমান জয়ন্তী। এদিনই একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদ্বোধন হবে নরেশের হাতে গড়া ওই মূর্তির।

    খালিস্তানপন্থী কার্যকলাপ

    ব্রাম্পটন এলাকাটি গ্রেটার টরন্টো এরিয়ার অন্তর্ভুক্ত। এলাকাটি সম্প্রতি পরিচিতি পেয়েছে খালিস্তানপন্থীদের কার্যকলাপ বেড়ে যাওয়ায়। দীপাবলি পালনকে কেন্দ্র করে দীপান্বিতা অমাবস্যার দিন স্থানীয় হিন্দুদের সঙ্গে খালিস্তানপন্থীদের মধ্যে উত্তেজনাও ছড়িয়েছিল (Canada)। তার আগে ভারত মাতা মন্দির চত্বরে ভারতীয় কূটনীতিক ও গৌরী শঙ্কর মন্দিরের গায়ে ভারত বিরোধী স্লোগান লেখাকে কেন্দ্র করেও উত্তেজনা ছড়িয়েছিল। কানাডার এই হনুমানজির মূর্তিই শুধু নয়, রাজস্থানের নরেশের রয়েছে আরও একাধিক উল্লেখযোগ্য কীর্তি। বিশ্বের ৮০টি দেশে ২০০-র বেশি স্থাপত্যকীর্তি ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর।

    নরেশের কীর্তি 

    কানাডারই ‘ভয়েস অফ বেদাস’ মন্দিরে রয়েছে নরেশেরই গড়া ৫০ ফুটের হনুমানজির একটি স্ট্যাচু। সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রজেক্টে দিল্লিতে ৭৫ ফুট উঁচু সমুদ্র মন্থনের যে ম্যুরাল রয়েছে, সেটিও নরেশেরই তৈরি। স্বামী বিবেকানন্দ, ডঃ সর্বপল্লি রাধাকৃষ্ণন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ইন্দিরা গান্ধী, মহাত্মা গান্ধী, মার্টিন লুথার কিং এবং নেলসন ম্যান্ডেলার মূর্তিও তৈরি করেছেন রাজস্থানের এই শিল্পী। রাজস্থানের নাথওয়াড়ায় শোভা পাচ্ছে তাঁর তৈরি ৩৬৯ ফুটের শিবের স্ট্যাচু। এই মূর্তির নাম লেখা হয়েছে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে। হিমাচল প্রদেশের সোলানের ১৫৬ ফুটের হনমানজির মূর্তিটিও তৈরি নরেশের হাতে।

    আরও পড়ুুন: সংসদের বাইরে গায়ে আগুন লাগানোর ছক কষেছিল লোকসভাকাণ্ডে ধৃত সাগর!

    লিমকা বুক অফ রেকর্ডসে ঠাঁই করে নিয়েছে নরেশের এই কীর্তি। শিমলার জাকু মন্দিরে রয়েছে নরেশেরই হাতে গড়া ১০৮ ফুটের হনুমানজির মূর্তি। কেবল স্বদেশ নয়, রাজস্থানের এই শিল্পীর ভাস্কর্য শোভা পাচ্ছে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, পোল্যান্ড, সিসিলিস, মরিশাস, দুবাই, ওমান এবং রাশিয়ায়ও। অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীকুলামে রয়েছে ১৮০ ফুট হনুমানজির মূর্তি। এটিরও (Canada) রূপদান করেছেন নরেশ। প্রসঙ্গত, কানাডায় খুন হন নিজ্জর। অভিযোগের আঙুল ওঠে ভারতের দিকে। তার পরেই অবনতি হয় ভারত-কানাডা সম্পর্কে।

    ভারত-কানাডা তলিয়ে যাওয়া সম্পর্কে সুদিন ফিরছে নরেশের হাত ধরে?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Vijay Diwas 2023: ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয়দের অবদান অনস্বীকার্য, বললেন বাংলাদেশি সেনা-কর্তা

    Vijay Diwas 2023: ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয়দের অবদান অনস্বীকার্য, বললেন বাংলাদেশি সেনা-কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামরিক ব্যান্ডের সুরের মুর্চ্ছনায় ও আকাশ থেকে পুষ্পবৃষ্টির মধ্য দিয়ে শহিদ স্মরণ করল ভারতীয় সেনা। 

    ১৯৭১ সালে পাকিস্কানের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধ জয় (1971 Indo Pak War) এবং স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের বর্ষপূর্তি প্রতি বছর এই সময় পালিত হয়ে থাকে (Vijay Diwas 2023) । বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সামিল হয়েছিল ভারতও। সেই যুদ্ধে বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের কাঁধে কাঁধ রেখে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল ভারতীয় ফৌজ। সেই লড়াইয়ে যাঁরা শহিদ হয়েছেন, প্রতি বছর এই দিনটিতে তাঁদের স্মরণ করা হয় ভারতীয় সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের সদর দফতরে। এবছরও তার অন্যথা হয়নি। 

    শহিদদের শ্রদ্ধাজ্ঞাপন

    শুক্রবার সকালে, কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে এক ছিমছাম অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হল ৫২ তম বিজয় দিবস (Vijay Diwas 2023)। এদিন শহিদ জওয়ানদের স্মৃতিসৌধ বিজয় স্মারকে পুষ্পস্তবক রেখে বীরদের স্মরণ করা হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন সেনার পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার জিওসি-ইন-সি লেফটেন্যান্ট জেনারেল আরপি কলিতা। উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় সামরিক বাহিনীর তিন বাহুর বর্তমান ও অবসরপ্রাপ্ত কর্তারা। এদিন বিজয় স্মারকে পুষ্পস্তবক প্রদান করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপনকারীদের মধ্যে ছিলেন কলকাতার নগরপাল কমিশনার বিনীত গোয়েল, জিওসি বেঙ্গল সাব-এরিয়া মেজর জেনারেল এইচ ধর্মরাজন, চিফ-অফ-স্টাফ হেডকোয়ার্টার ইস্টার্ন কমান্ড লেফটেন্যান্ট জেনারেল আরসি শ্রীকান্ত, প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল (অবসরপ্রাপ্ত) অরূপ রাহা, প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) শঙ্কর রায়চৌধুরী প্রমুখ। 

    ৭১ জনের বাংলাদেশি প্রতিনিধিদল ভারতে

    প্রতি বছরের মতো এবছরও বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিনিধিদল এসেছে ভারতে (Vijay Diwas 2023) । এবছর ৩০ জন মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী ৬ জন কর্মরত অফিসার সমেত মোট ৭১ জন প্রতিনিধি বাংলাদেশ থেকে ভারতে এসেছেন বিজয় দিবস অনুষ্ঠানে অংশ নিতে। এদিন বিজয় স্মারকে (1971 Indo Pak War) পুষ্পস্তবক প্রদান করেন মুক্তিযোদ্ধা ও বাংলাদেশি সেনাও। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিনিধিদলকে নেতৃত্ব দেন মহম্মদ মোমিনউল্লাহ পাটওয়ারি। বাংলাদেশি সেনা থেকে আসা প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন মেজর জেনারেল মহম্মদ হোসিন আল মোরশেদ। এদিনের অনুষ্ঠানের শেষে সেনা এভিয়েশন কোরের হেলিকপ্টার থেকে বিজয় স্মারক স্থলে আকাশ থেকে পুষ্পবৃষ্টি করা হয়। 

    ভারতের অবদানকে স্বীকৃতি বাংলাদেশ সেনার

    বিজয় দিবস নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে (1971 Indo Pak War) ভারতের বিরাট অবদানের কথা স্মরণ করেন সেনা কমান্ডার আরপি কলিতা। তিনি বলেন, ভারতই ছিল প্রথম দেশ যে বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিয়েছিল (Vijay Diwas 2023)। তিনি মনে করেন, ভারতের ওই পদক্ষেপের ফলে পারস্পরিক সম্মান ও সহযোগিতার ওপর দাঁড়িয়ে থাকা ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ভীষণ মজবুত হয়েছে। বাংলাদেশি সামরিক কর্তা মেজর জেনারেল মহম্মদ হোসিন মুক্তিযুদ্ধে ভারত ও ভারতীয়দের অবদানের কথা স্বীকার করেন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railways: শেষ হল ইস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরের কাজ, জানুন বিশদে  

    Indian Railways: শেষ হল ইস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরের কাজ, জানুন বিশদে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলের (Indian Railways) মাথায় নয়া তাজ। তৈরি হয়ে গেল ইস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর। স্বাভাবিকভাই এই করিডর চালু হয়ে গেলে আয় বাড়বে ভারতীয় রেলের। পণ্য পরিবহণ করে সব চেয়ে বেশি আয় করে ভারতীয় রেল। তবে লাইনে জটের জেরে মালগাড়ি গন্তব্যে পৌঁছায় দেরিতে। এতে ক্ষতি হয় দু’তরফেই। একদিকে যেমন ট্রিপ কমে যায় গাড়ির, তেমনি অন্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হন তাঁরা, যাঁরা পণ্য আমদানি-রফতানি করেন। তার জেরে পণ্য পরিবহণ বাবদ আয় কমে গিয়েছে রেলের। সেই কারণেই ইস্টার্ন ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় ভারতীয় রেল। সেই কাজই শেষ হয়েছে।

    দুই করিডর

    রেল (Indian Railways) সূত্রে খবর, দুটি করিডর তৈরি হবে। একটি ইস্টার্ন ফ্রেট করিডর, অন্যটি ওয়েস্টার্ন ফ্রেট করিডর। এই দুই করিডর ক্রস করবে একটি জায়গায়। পঞ্জাবের লুধিয়ানা থেকে পশ্চিমবঙ্গে সন্নাগর পর্যন্ত যে করিডর, সেটি হল ইস্টার্ন করিডর। আর উত্তরপ্রদেশের রেওয়ারি থেকে মুম্বইয়ের জওহরলাল নেহরু বিমানবন্দর পর্যন্ত যে করিডর, সেটি ওয়েস্টার্ন করিডর। রেওয়ারি থেকে দাদরি পর্যন্তও ট্রেন নিয়ে যাওয়া যাবে এই করিডরের মাধ্যমে। কাজ শেষ হয়েছে এই ইস্টার্ন করিডরের। এই করিডরের দৈর্ঘ ১ হাজার ৩৩৭ কিমি। ওয়েস্টার্ন করিডরের দৈর্ঘ ১ হাজার ৫০৬ কিমি। রেল সূত্রে খবর, এই করিডরের কাজ শেষ হয়েছে ৭৮ শতাংশ।

    গতিশক্তি কার্গো টার্মিনাল

    এর পাশাপাশি গতিশক্তি কার্গো টার্মিনালের বিকাশেও নয়া নীতি নির্ধারণ করেছে রেলমন্ত্রক। এর ফলে রেলের মাধ্যমে রেলের পাশাপাশি সড়ক এবং জলপথেও পণ্য নিয়ে যাওয়া যাবে এক স্থান থেকে অন্যত্র। ইতিমধ্যেই ১৫টি গতিশক্তি কার্গো টার্মিনাল গড়ে উঠেছে। গতিশক্তি কার্গো টার্মিনাল গড়ে তুলতে আরও ৯৬টি জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: চার রাজ্যে পিএলএফআইয়ের ডেরায় হানা এনআইএ-র, কী ছক কষেছিল জঙ্গিরা?

    জানা গিয়েছে, ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর ও গতিশক্তি কার্গো টার্মিনালের লক্ষ্যই হল লজিস্টিক সেক্টরে ভারতে গ্লোবাল লিডার হিসেবে গড়ে তোলা। এতে একই সঙ্গে বৃদ্ধি এবং বিকাশ হবে ভারতীয় অর্থনীতির। এর পাশাপাশি (Indian Railways) বাড়বে কাজের সুযোগও। বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগও বাড়বে। উৎপাদন, কৃষি এবং খনির মতো ক্ষেতেই মূলত বাড়বে বিনিয়োগ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share