Tag: pakistan

pakistan

  • Pakistan: ইসলামাবাদের রাজপথে লক্ষ লক্ষ ইমরান সমর্থক! সেনা-জনতা সংঘর্ষে নিহত ৬

    Pakistan: ইসলামাবাদের রাজপথে লক্ষ লক্ষ ইমরান সমর্থক! সেনা-জনতা সংঘর্ষে নিহত ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিগর্ভ পাকিস্তান (Pakistan)। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan) মুক্তির দাবিতে উত্তাল ইসলামাবাদ। পথে নেমেছেন হাজার হাজার মানুষ। ইতিমধ্যে ইসলামাবাদমুখী বিক্ষোভ সহিংস আকার নিয়েছে। ইমরানের স্ত্রী বুশরা বিবির নেতৃত্বে আন্দোলনে সংঘর্ষে ৬ জন নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। পরিস্থিতি শামাল দিতে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করেছে প্রশাসন। পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘটনাস্থলে দেখামাত্র গুলি চালানোরও নির্দেশ জারি করা হয়েছে বলে খবর।

    ইমরানকে ছাড়ানোর হুঙ্কার

    রবিবার ইমরানের (Imran Khan) স্ত্রী বুশরা বিবির নেতৃত্বে রাজধানীর উদ্দেশে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন পাকিস্তান (Pakistan) তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)-এর কর্মী-সমর্থকরা। গোটা দেশ থেকে ইসলামাবাদের উদ্দেশে রওনা দেন দলীয় সমর্থকরা। সোমবার সন্ধ্যায় মিছিল ইসলামাবাদে পৌঁছয়। বিক্ষোভকারীরা আরও এগোনোর সিদ্ধান্ত নিলে নামানো হয় সেনাবাহিনী। লক্ষ লক্ষ সমর্থক রাজধানী শহরে ঢোকার চেষ্টা করলে নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। তাতেই সেনা ও পুলিশকর্মীর মত্যু হয়েছে বলে খবর। এখনও পর্যন্ত আহত হয়েছেন ১১৯ জন। অভিযোগ, পুলিশের ২২টি গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেন সমর্থকরা। ইতিমধ্যে তেহরিক-ই-পাকিস্তানের ৪ হাজার কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ছোড়া হয়েছে কাঁদানে গ্যাস। এমনকী, ইমরানের সমর্থকদের দেখামাত্রই গুলি করার নির্দেশিকা জারি করেছে পাক-সেনা।

    খাইবার পাখতুনখোয়ার মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ইমরান খান যতক্ষণ না মুক্তি পাচ্ছেন, ততক্ষণ আমরা পিছু হটব না। এগিয়েই যাব। সবাই প্রস্তুত হন। আমাদের আরও বাধা পেরোতে হবে।” প্রথম থেকেই বিক্ষোভ মিছিলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ইমরানের স্ত্রী বুশরা বিবি। সোমবার তিনি বলেন, “খান সাহেবকে (ইমরান খান) ফিরিয়ে নিয়ে যেতে আমরা এখানে এসেছি। ইমরান খানকে নিয়েই ফিরব।” ইসলামাবাদের প্রাদেশিক পুলিশ প্রধান উসমান আনোয়ার জানিয়েছেন, গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন পুলিশের এক কর্মকর্তা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন আরও দুই পুলিশ কর্মী। সম্প্রতি কারাবন্দি অবস্থাতেই রাজধানী ইসলামাবাদ-সহ পাকিস্তানের (Pakistan) বড় শহরগুলি জুড়ে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছিলেন প্রাক্তন পাক-প্রধানমন্ত্রী তথা পিটিআই নেতা ইমরান (Imran Khan)। তাঁর ডাকে সাড়া দিয়েই এবার ইসলামাবাদের রাজপথে অগনিত মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Trumps Cabinet: ট্রাম্প প্রশাসনে ঠাঁই একাধিক ভারতপন্থীর, কাঁপন ধরছে পাকিস্তানের বুকে!

    Trumps Cabinet: ট্রাম্প প্রশাসনে ঠাঁই একাধিক ভারতপন্থীর, কাঁপন ধরছে পাকিস্তানের বুকে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে ২০ জানুয়ারি শপথ নেবেন রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প (Trumps Cabinet)। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের পর থেকেই ঘুঁটি সাজাতে শুরু করে দিয়েছেন ট্রাম্প। ট্রাম্প ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন। মন্ত্রিসভায় কারা ঠাঁই পাবেন, তা নিয়েই জোর কদমে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন আমেরিকার ভাবী প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্পের এই প্রস্তুতি-পর্বই কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছে পাকিস্তানের বুকে।

    ট্রাম্প প্রশাসনে কারা (Trumps Cabinet)

    তাঁর মন্ত্রিসভায় যাঁরা জায়গা পাবেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছে বিলিয়নিয়র, আগ্রাসী বক্তা, ইন্দো-মার্কিন এবং কিছু ‘বিতর্কিত’ ব্যক্তিত্ব। পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক ‘এক্সপ্রেস ট্রিবিউন’ জানিয়েছে, পাকিস্তান হয়ত আমেরিকার বিদেশ নীতির অগ্রাধিকারের তালিকায় নেই। তবে ইসলামাবাদ এবং রাওয়ালপিন্ডির নীতিনির্ধারকরা এ খবরে অবাক হয়েছেন। ট্রাম্পের দ্বিতীয় দফার প্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ পদে কারা জায়গা পাচ্ছেন সেদিকে নিবিড়ভাবে নজর রাখছেন তাঁরা। পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যমের দাবি, পাকিস্তান মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নেতার ভারত এবং ইসলামাবাদ সম্পর্কিত বিবৃতিগুলো নিয়ে উদ্বিগ্ন। ট্রাম্প প্রশাসনে জায়গা পাচ্ছেন মার্কো রুবিও, জন রেটক্লিফ এবং মাইক ওয়াল্টজ। এই তিনজনই চিন বিরোধী কঠোর অবস্থানে অনড়। এঁরা বেজিংয়ের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণাত্মক মনোভাব পোষণ করেন। এই চিন আবার পাকিস্তানের ‘সব মরশুমের বন্ধু’। ফলে, পাকিস্তান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে গিয়ে একটি কঠিন পরিস্থিতিতে পড়তে পারে।

    গুরুত্বপূর্ণ পদ

    ট্রাম্প ইতিমধ্যেই (Trumps Cabinet) তাঁর জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির প্রধান এবং বিদেশ ও প্রতিরক্ষা সচিবদের নিয়োগ করেছেন। এই পদগুলি পাকিস্তান তো বটেই বিশ্ববাসীর কাছেও গুরুত্বপূর্ণ। এবার দেখে নেওয়া যাক, ট্রাম্প প্রশাসনে যাঁরা ঠাঁই পাবেন, পাকিস্তান সম্পর্কে তাঁরা কীরূপ মনোভাব পোষণ করেন।

    মাইক ওয়াল্টজ

    মাইক ওয়াল্টজকে দেখা যেতে পারে ট্রাম্পের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে। পাকিস্তান সম্পর্কে পক্ষপাতদুষ্ট বক্তব্য দেওয়ার জন্য তিনি পরিচিত। এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ওয়াল্টজ মার্কিন সেনাবাহিনীর প্রাক্তন সদস্য। সফর করেছেন আফগানিস্তান ও পশ্চিম এশিয়া। পাকিস্তান যাতে সীমান্তবর্তী সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আরও শক্তিশালী পদক্ষেপ গ্রহণ করে, তাই পাকিস্তানের ওপর চাপ সৃষ্টি করার কথাও বলেছেন তিনি।

    তুলসী গ্যাবার্ড

    ট্রাম্প তুলসী গ্যাবার্ডকে জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক পদে মনোনীত করেছেন। এই পদে যিনি বসেন, তিনি পরিচালনা করেন ১৮টি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা। এর মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি, ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন এবং সিআইএ-ও। এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের রিপোর্ট অনুযায়ী, গ্যাবার্ডের মনোনয়ন পাকিস্তানের পক্ষে স্বস্তিদায়ক নাও হতে পারে। গ্যাবার্ড প্রাক্তন ডেমোক্রেটিক কংগ্রেসওম্যান। পরে তিনি যোগ দেন ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টিতে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি ট্রাম্পের হয়ে গলাও ফাটিয়েছেন। তুলসী ভারত-প্রেমী হিসেবেই পরিচিত। সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে তিনি বরাবর ভারতের পাশে থেকেছেন। ইসলামাবাদকে তার মাটি থেকে জঙ্গি হুমকির মোকাবিলা করার জন্য বলেছিলেন তুলসী। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে পাকিস্তানের বালাকোটে এয়ারস্ট্রাইক চালায় ভারতীয় বিমানবাহিনী। তার আগে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর ভয়াবহ আক্রমণ করেছিল জঙ্গিরা। তার প্রেক্ষিতেই এয়ারস্ট্রাইক চালায় ভারতীয় বিমানবাহিনী। পাকিস্তান কীভাবে আল-কায়দার নেতা ওসামা বিন লাদেনকে আশ্রয় দিয়েছিল, তাও জানিয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: নিজ্জর হত্যা নিয়ে ‘মানহানিকর প্রচার’, কানাডাকে কড়া জবাব ভারতের

    মার্কো রুবিও 

    সেনেটর মার্কো রুবিও বিদেশ নীতি বিশেষজ্ঞ। তিনি নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের বিদেশমন্ত্রীর পদে মনোনীত হয়েছেন। প্রেসিডেন্টের প্রধান বৈদেশিক নীতি উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। দেশের শীর্ষ কূটনীতিকও হয়েছিলেন। তিনি নেতৃত্ব দেবেন স্টেট ডিপার্টমেন্টের। বৈঠক ও বিশ্ব ব্যাপী নানা বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। এই রুবিও জুলাই মাসে মার্কিন সেনেটে একটি পাকিস্তানবিরোধী এবং ভারতপন্থী বিল প্রস্তাব করেছিলেন (Trumps Cabinet)। চিনের ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে বাড়তি প্রভাব মোকাবিলায় ইউএস-ইন্ডিয়া ডিফেন্স কো-অপারেশন অ্যাক্ট দুটি দেশের প্রতিরক্ষা জোটকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে প্রস্তাবিত হয়েছিল। প্রতিরক্ষা, মহাকাশ, প্রযুক্তি এবং অর্থনৈতিক বিনিয়োগে সহযোগিতার সঙ্গে এটি এও সুপারিশ করেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে আমেরিকান নিরাপত্তা সহায়তা প্রদান করুক। আমেরিকার উচিত প্রযুক্তিগত স্থানান্তরের দিক থেকে ভারতকে ইউএস চুক্তি সহযোগী এবং ন্যাটো দেশগুলির মতোই বিবেচনা করা (Trumps Cabinet)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Support Terror: ‘‘সন্ত্রাসবাদের কারণে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে’’, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    Pakistan Support Terror: ‘‘সন্ত্রাসবাদের কারণে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে’’, পাকিস্তানকে নিশানা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসার পর থেকে সন্ত্রাস-মোকাবিলায় একাধিক পদক্ষের করেছে মোদি সরকার। কিন্তু পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদকে (Pakistan Support Terror) মদত দেওয়া বন্ধ করেনি। যার ফল ভুগতে হয় ভারতকে। রাষ্ট্রসঙ্ঘে (United Nations) ঠিক এই ভাষায় পাকিস্তানকে আক্রমণ করলেন ভারতীয় দূত পর্বতানেনী হরিশ৷ তাঁর দাবি, সন্ত্রাসবাদকে পাকিস্তান দীর্ঘদিন ধরে মদত দিয়ে আসছে। পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারতের প্রধান সমস্যাও সন্ত্রাসবাদ। তবে পাকিস্তানের এই ভূমিকা আর সহ্য করা হবে না বলে জানিয়েছেন হরিশ। 

    কথা বলেও লাভ হয়নি 

    সম্প্রতি কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ভারতীয় দূত পর্বতানেনী হরিশ। সেখানে পাকিস্তানের সঙ্গে (Pakistan Support Terror) সম্পর্ক প্রসঙ্গে তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হলে সন্ত্রাসবাদের প্রশ্নে পড়শি দেশকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন তিনি ৷ হরিশ বলেন, ‘‘দীর্ঘদিন আগে দু’দেশের মধ্যে বিশ্বাসের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে গিয়েছে৷ তার একমাত্র কারণ সন্ত্রাসবাদ৷ এই সমস্যার সমাধান না-হলে দুই দেশের সম্পর্কে কোনওদিন উন্নতি হবে না৷’’ তাঁর মতে, সমস্যার সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছেন। পাকিস্তান সরকারের সঙ্গে আলোচনাও করেছেন৷ তবে তাতেও কোনও লাভ হয়নি ৷ তাঁর কথায়, ‘‘একমাত্র আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমেই সন্ত্রাসবাদ সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব। ভারত সেই লক্ষ্যেই এগোচ্ছে।’’

    সন্ত্রাসবাদ বিশ্বের অভিশাপ

    শুধুমাত্র ভারতের জন্য নয়, সন্ত্রাসবাদ (Pakistan Support Terror) গোটা বিশ্বের জন্যই অভিশাপ । এমনই মনে করেন হরিশ ৷ তাঁর কথায়, ‘‘একটি সন্ত্রাসবাদী হামলা আদতে একাধিক হামলার সমান৷ একটি প্রাণ গেলে তার সঙ্গে হাজারটা প্রাণ যায়৷ সুতরাং, আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আমরা এই সমস্যার সমাধানের জন্য কী কী পদক্ষেপ করছি, সেটাই আলোচনার বিষয়৷’’ সন্ত্রাসবাদকে ভারত কোনওমতেই মেনে নেবে না বলে জানান হরিশ। প্রসঙ্গত, ক্ষমতায় আসার পর সন্ত্রাসবাদ রুখতে একাধিক পদক্ষেপ করেছে মোদি সরকার৷ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দেশের নিরাপত্তা আরও মজবুত করতে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার উপর বাড়তি গুরুত্ব আরোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী৷ দেশের তিন সশস্ত্র বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্রে সাজিয়ে তোলা হয়েছে৷ সেই সঙ্গে, পাকিস্তানের সঙ্গেও কথা বলা হয়েছে ভারতের তরফে৷ যদিও তারপরও কোনও পরিবর্তন হয়নি বলে দাবি দিল্লির৷ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Krishna Janmabhoomi Case: কৃষ্ণ জন্মভূমি মামলা, আদালত উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি এল পাকিস্তান থেকে

    Krishna Janmabhoomi Case: কৃষ্ণ জন্মভূমি মামলা, আদালত উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি এল পাকিস্তান থেকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এলাহাবাদ হাইকোর্টে চলছে কৃষ্ণ জন্মভূমি মামলা (Krishna Janmabhoomi Case)। এবার সেই আদালতই বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি এল পাকিস্তান (Pakistan) থেকে। নভেম্বরের ১৩ তারিখে ওই হুমকি দেওয়া হয় ২২টি অডিও রেকর্ডিংয়ের মাধ্যমে। অডিও পাঠানো হয়েছিল আশুতোষ পাণ্ডে নামের এক ব্যক্তির কাছে। তিনি কৃষ্ণ জন্মভূমি মামলার একজন আবেদনকারী। মথুরাভিত্তিক শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি মুক্তি নির্মাণ ট্রাস্টের সভাপতিও তিনি।

    হুমকি বার্তা পাকিস্তান থেকে (Krishna Janmabhoomi Case)

    তিনি জানান, এই অডিও বার্তাগুলো হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পাকিস্তানের দুটি নম্বর থেকে পাঠানো হয়। তিনি নভেম্বর ১৩ তারিখ রাত ৯টা ৩৬ মিনিটে এই বার্তাগুলো পান। সেখানেই তিনি এলাহাবাদ হাইকোর্টে বোমা হামলার হুমকি শুনতে পান। বোমা হামলার হুমকির পাশাপাশি বার্তাগুলিতে অশ্লীল ভাষা এবং পাণ্ডেকে ব্যক্তিগতভাবে হুমকি দেওয়া হয়। কলার সতর্ক করে বলে, নভেম্বর ১৯ তারিখে এলাহাবাদ হাইকোর্টে বোমা হামলা করা হবে এবং পরেরদিন পাণ্ডের ওপর হামলা হবে।

    পুলিশের হাতে অডিও ক্লিপ

    অডিও ক্লিপগুলি পুলিশের হাতে তুলে দেন তিনি। পাণ্ডে জানান, একইসঙ্গে তিনি পাকিস্তানের ওই নম্বরগুলি থেকে ফোন কলও পান। সেই কলেও একই ধরনের হুমকি দেওয়া হয়। পাণ্ডে শামলির কান্দলা এলাকার বাসিন্দা। এই হুমকি-বার্তাগুলি তিনি শামলি পুলিশের কাছে জমা দেন। পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের ইমেইলও করেছেন। তিনি বলেন, “এর আগেও আমি একই ধরনের হুমকি পেয়েছিলাম। তাই প্রয়াগরাজ, কৌশাম্বী, ফতেপুর এবং মথুরায় মামলা দায়ের করা হয়েছিল।”

    আরও পড়ুন: শুক্রবারের ‘খুতবা’ দিতে হলে আগাম অনুমতি নিতে হবে, ছত্তিশগড়ের মসজিদগুলিকে নির্দেশ

    শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমিকে (Krishna Janmabhoomi Case) শাহি ইদগাহ মসজিদের নিয়ন্ত্রণ-মুক্ত করতে সব মিলিয়ে আবেদন করেছিলেন ১৮ জন। পাণ্ডে তাঁদেরই একজন। তিনি মসজিদের অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছিলেন। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মসজিদ কমিটির কর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিয়েছিল।

    প্রসঙ্গত, মইনপুরীর জনৈক অজয় প্রতাপ সিং তথ্য জানার অধিকার আইনের আওতায় সারা দেশের মন্দিরগুলির তথ্য জানতে চেয়েছিলেন। তাতে মথুরায় শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান সম্পর্কেও তথ্য চাওয়া হয়েছিল। এর উত্তর দিতে গিয়ে ১৯২০ সালে প্রকাশিত একটি গেজেটের ভিত্তিতে তথ্য দেয় এএসআই। সেই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, আগে মসজিদের জায়গায় ছিল (Pakistan) কাটরা কেশবদেবের মন্দির (Krishna Janmabhoomi Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Pakistan: সেনা ছাউনিতে জঙ্গি হানা, পাকিস্তানে হত ১২ জওয়ান

    Pakistan: সেনা ছাউনিতে জঙ্গি হানা, পাকিস্তানে হত ১২ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি হামলায় পাকিস্তানে (Pakistan) হত ১২ জওয়ান। মঙ্গলবার মধ্য রাতে ঘটনাটি ঘটে পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনখোয়া (Khyber Pakhtunkhwa) এলাকায়। বুধবার পাক সেনার তরফে বিবৃতি জারি করে জানানো হয় হামলার কথা। জানা গিয়েছে, খাইবার-পাখতুনখোয়ায় একটি সেনাছাউনিতে আত্মঘাতী হামলা চালায় জঙ্গিরা।

    বিস্ফোরক বোঝাই গাড়ির ধাক্কা (Pakistan)

    বিস্ফোরক বোঝাই একটি গাড়ি দুরন্ত গতিতে গিয়ে ধাক্কা মারে সেনা ছাউনির দেওয়ালে। মৃত্যু হয় ১২ জওয়ানের। জওয়ানদের ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয়েছে ছ’জন জঙ্গির। জঙ্গিদের খোঁজে চলছে তল্লাশি। এলাকায় জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। এই হামলার নেপথ্যে কারা, সে বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে পাক সেনা। যদিও হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে গুল বাহাদুর গ্রুপ নামের এক জঙ্গি গোষ্ঠী।

    হামলা হয়েছে আগেও

    এই প্রথম নয়, খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশে আগেও একাধিকবার হামলা চালিয়েছে (Pakistan) তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান এবং গুল বাহাদুর গ্রুপ। গুল বাহাদুর গ্রুপ সুপ্রিমো হাফিজ গুল বাহাদুর এক সময় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান ছিলেন। পরে নয়া সংগঠন গড়েন। তার পর থেকেই দুই জঙ্গি গ্রুপ মাঝে মধ্যেই হামলা চালিয়ে যাচ্ছে খাইবার-পাখতুনখোয়া এলাকায়। অক্টোবর মাসের শেষের দিকে ওই এলাকায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তানের (Pakistan) হামলায় পাকিস্তানের ১০ জওয়ানের মৃত্যু হয়েছিল। নভেম্বরে বালুচিস্তানের কোয়েটা রেলস্টেশন বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। সেবার মৃত্যু হয়েছিল ২৬ জনের। জখমও হয়েছিলেন অনেকে। সেই বিস্ফোরণে যাঁরা মারা গিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে পাক সেনা ছিলেন ১৪ জন।

    আরও পড়ুন: ভারত-চিন সম্পর্ক এখন একটি নয়া সূচনাবিন্দুতে পৌঁছেছে, বলছে বেজিং

    সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিজের মতে, চলতি বছরের তৃতীয় কোয়ার্টারে পাকিস্তানে হিংসার ঘটনা বেড়েছে ৯০ শতাংশ। এদিন যে হামলা হয়েছে, তার ঠিক এক দিন আগে দেশের সামরিক ও অসামরিক নেতৃত্ব বালুচিস্তানে জঙ্গি সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের অনুমোদন দিয়েছিল। গত কয়েক মাসে ওই প্রদেশে একাধিক প্রাণঘাতী হামলার ঘটনা ঘটে। তার প্রেক্ষিতেই জঙ্গি দমনে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল পাক প্রশাসন। তার পরেই সেনার (Khyber Pakhtunkhwa) ওপর হামলা করে জঙ্গিরা বুঝিয়ে দিল, পাকিস্তান আছে পাকিস্তানেই (Pakistan)!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ইউনূসের পাকপ্রীতি! ইসলামাবাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

    Bangladesh: ইউনূসের পাকপ্রীতি! ইসলামাবাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা দেশ (Bangladesh) ছাড়ার পর ভাঙা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর মূর্তি। দাবি উঠেছে, জিন্নাকে ‘জাতির পিতা’ ঘোষণার। মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জিন্নার মৃত্যুদিনে উর্দু শের-শায়েরি-বক্তৃতার আয়োজন দেখেছে ঢাকা। এবার একদা পাকসেনার গণহত্যার অপরাধের সাক্ষী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামাবাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক ফোরাম সিন্ডিকেটের এক বৈঠকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। গত ১৩ নভেম্বরের ওই সিদ্ধান্ত সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে।

    কী বললেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ- উপাচার্য? (Bangladesh)

    হাসিনার জমানায় (Bangladesh) ২০১৫ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তৎকালীন উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক এ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘‘পাকিস্তান ১৯৭১ সালের মার্চ থেকে টানা ন’মাস ধরে এ দেশে বিশেষত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, এবং তা পরবর্তীকালে অস্বীকার করেছে। যত দিন না পাকিস্তান গণহত্যা এবং নির্যাতনের কথা স্বীকার করবে, ততদিন পর্যন্ত তাদের সঙ্গে এ প্রতিষ্ঠান কোনও ধরনের সম্পর্ক রাখবে না।” তিনি জানান, ‘‘নতুন করে  বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও শিক্ষার্থী পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষার জন্য যাবে না। পাকিস্তানে কোনও পড়ুয়াকেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠনের সুযোগ দেওয়া হবে না।” সোমবার সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) সহ- উপাচার্য (প্রশাসন) সায়মা হক বিদিশা বলেন, ‘‘এক সময় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা হয়েছিল। আমাদের যেহেতু অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠান, ফলে অনেকে স্কলারশিপ নিয়ে কিংবা কনফারেন্সে যোগ দিতে যেতে চায়। সেই বিষয়টি বিবেচনা করে আমরা সভায় আলোচনা করে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” এর ফলে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা পাকিস্তানে ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়শোনা করতে পারবে।

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    আলি জিন্নার প্রথম বিরোধিতা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

    পাকিস্তানের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পরে কায়েদ-এ-আজম মহম্মদ আলি জিন্নাকে প্রথম বিরোধিতার মুখে পড়তে হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Bangladesh)। উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার সরকারি নীতির প্রতিবাদ জানিয়ে কার্জন হলে জিন্নার উপস্থিতিতেই ছাত্রছাত্রীরা আওয়াজ তুলেছিলেন-রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই। মাতৃভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবোধের সেই প্রথম বহিঃপ্রকাশই পরবর্তীকালে পাথেয় হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। পাকিস্তান সেনার অত্যাচারের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মী, বাঙালি সেনা আর আমজনতার মরণপণ লড়াই বদলে দিয়েছিল এশিয়ার মানচিত্র। জন্ম নিয়েছিল নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ। পালাবদলের বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সে সবই এখন অতীত। নিন্দায় সরব মুক্তি যোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Fishermen Rescued: ভারতীয় সাত মৎস্যজীবীকে পাক বাহিনীর হাত থেকে উদ্ধার করল উপকূলরক্ষী বাহিনী

    Fishermen Rescued: ভারতীয় সাত মৎস্যজীবীকে পাক বাহিনীর হাত থেকে উদ্ধার করল উপকূলরক্ষী বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমুদ্রে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে পাকিস্তানি জাহাজকে ধাওয়া করে সাত ভারতীয় মৎস্যজীবীকে (Fishermen Rescued) উদ্ধার করল ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী। রবিবার আরব সাগরে পাকিস্তানি মেরিটাইম সিকিউরিটি এজেন্সির (এমএসএ) হাতে অপহৃত সাত ভারতীয় মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করা হয়। ভারত-পাকিস্তান সামুদ্রিক সীমানা এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে বলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর।

    কীভাবে উদ্ধার মৎস্যজীবীরা

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূ্ত্রে খবর, রবিবার বিকেল সাড়ে ৩টে নাগাদ ‘নো-ফিশিং জোন’-এর (এনএফজেড) কাছে ভারতীয় জলসীমা থেকে মৎস্যজীবীদের নৌকা কাল ভৈরব এবং তাঁর মাঝিদের আটক করেছিল পাক বাহিনী। আটক হওয়ার আগে এক মৎস্যজীবী রেডিও মেসেজে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনীর টহলদারি জলযানকে সে কথা জানাতে পেরেছিলেন। খবর পেয়েই ওই পাকিস্তানি টহলদারি জাহাজকে ধাওয়া করে ধরে ফেলেন ভারতীয় উপকূলরক্ষীরা (Indian Coast Guard)। স্পষ্ট ভাষায় জানান, কোনও অবস্থাতেই ভারতীয় জলসীমা থেকে ওই ভারতীয় মৎস্যজীবীদের নিয়ে যাওয়া চলবে না। চাপের মুখে শেষ পর্যন্ত রণে ভঙ্গ দেয় পাক এমএসএ। মুক্তি দেয় আটক সাতজনকে।

    এই ঘটনার একটি ভিডিও শেয়ার করেছে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী। যেখানে দেখা যাচ্ছে, ভারতীয় জাহাজ ধাওয়া করছে পাকিস্তানি জাহাজকে, যাতে মৎস্যজীবীদের পাকিস্তানে নিয়ে চলে যেতে না পারে পাক উপকূলরক্ষীরা। এই ঘটনার ফলে ‘কাল ভৈরব’ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং শেষমেশ সমুদ্রে ডুবে যায়। নিরাপদে সাত মৎস্যজীবীকে ফিরিয়ে আনা গিয়েছে। তাঁরা শারীরিকভাবে সুস্থ আছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, ভুল করে ‘নো-ফিশিং জোন’এ চলে গিয়েছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Zakiur Rehman Lakhvi: লাহোরে অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছেন পাক জঙ্গি লখভি, প্রকাশ্যে সেই ছবি

    Zakiur Rehman Lakhvi: লাহোরে অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছেন পাক জঙ্গি লখভি, প্রকাশ্যে সেই ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের আদালতে কারাবন্দি হয়েছিলেন জাকিউর রহমান লখভি (Zakiur Rehman Lakhvi)। তিনি এখন অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছেন লাহোর ও রাওয়ালপিন্ডির রাস্তায়। এই দুই শহরের মধ্যে একটি হল লাহোর, যেখানে ভারতীয় ক্রিকেট দলের চ্যাম্পিয়ান্স ট্রফি (Champions Trophy) খেলতে যাওয়ার কথা (Indian Cricket Team) ছিল। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের আল-কায়দা নিষেধাজ্ঞা কমিটি তালিকাভুক্ত করেছে লখভিকে। সেই লখভিই আবু ওয়াসি ছদ্মনাম নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে পাকিস্তানের দুই শহরে।

    কে এই লখভি (Zakiur Rehman Lakhvi)

    ডেভিড হেডলি ছিলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত প্রাক্তন মার্কিন ড্রাগ এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি এজেন্ট। ধরা পড়েছিলেন এফবিআইয়ের হাতে। তিনি তদন্তকারীদের জানিয়েছিলেন, লখভি ছিলেন লস্কর-ই-তৈবার প্রধান সামরিক কমান্ডার। তিনি ২৬/১১ মুম্বই জঙ্গি হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন। ওই হামলায় প্রাণ হারিয়েছিলেন ১৭৫ জন। লখভির সমর্থক হিসেবে সক্রিয় ড. মহম্মদ সঈদ। তিনি ইসলামাবাদের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজেসের ইসলামিক চিন্তা ও সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। লখভির সঙ্গে তিনিও অংশ নেন ফিটনেস প্রশিক্ষণে।

    ভিডিওয় ফাঁস লখভির পরিচয়ের পর্দা 

    সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে একটি ভিডিও। তাতে দেখা গিয়েছে, এক দাড়িওয়ালা ব্যক্তি একটি ফিটনেস পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন। দাবি করা হয়েছিল যে, এই ব্যক্তি লখভি স্বয়ং। ইন্ডিয়া টুডের ওপেন সোর্স ইনভেস্টিগেশন টিম তিনটি ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রোগ্রামের সাহায্যে নিশ্চিত করেছে যে, ভিডিওতে থাকা ব্যক্তি আসলেই সেই ওয়ান্টেড জঙ্গি লখভি (Zakiur Rehman Lakhvi) নিজে।

    ওই ভিডিও ফুটেজে ড. জায়েদ হারিসকেও দেখা গিয়েছে। তিনি নিজেকে ইসলামী পণ্ডিত হিসেবে পরিচয় দেন। তাঁকে প্রায়ই ধর্মীয় ও মানবিক মূল্যবোধ নিয়ে আলোচনা করা ভিডিওগুলিতে দেখা যায়। ভিডিওটিতে সঈদ এবং হারিস উভয়কেই লখভির জন্য উল্লাস করতে দেখা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: উগ্রবাদ দমনে ভালো কাজ করেছিলেন হাসিনা, অভিমত লিসা কার্টিসের

    ভিডিওতে মহম্মদকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ১৮ থেকে ১৯ মিনিটের মধ্যে ৬৩ বছর বয়সি একজন ব্যক্তি ব্যায়ামের ২১০ বার রিপিটেশন সম্পন্ন করেছে— এমনটি আমার পেশাগত অভিজ্ঞতায় কাউকে করতে দেখিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের অফিস অফ ফরেন অ্যাসেটস কন্ট্রোলের অফিসিয়াল রেকর্ড অনুযায়ী, লখভি ১৯৬০ সালের ৩০ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। সেই হিসেবে ২০২৪ সালে তাঁর বয়স দাঁড়ায় ৬৩ বছর।

    সূত্রের খবর, লখভির বাসস্থান রয়েছে রাওয়ালপিন্ডি, লাহোর এবং ওকারায়। এই তিন শহরেই স্বাধীনভাবে চলাফেরা করেন তিনি  (Champions Trophy)। এই জঙ্গি নেতা সন্ত্রাসে অর্থায়ন মামলায় পাকিস্তানি আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। সূত্রের দাবি, ভয়ঙ্কর এই জঙ্গি গ্রেফতার আদতে ছিল পাকিস্তানের একটি মিডিয়া নাটক (Zakiur Rehman Lakhvi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Pakistan: ভারত ও আইসিসি-র চাপের কাছে নতিস্বীকার পাকিস্তানের, অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি

    Pakistan: ভারত ও আইসিসি-র চাপের কাছে নতিস্বীকার পাকিস্তানের, অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও আইসিসির চাপের কাছে নতি স্বীকার করল পাকিস্তান (Pakistan)। শুক্রবারই আইসিসি জানিয়েছিল যে, অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy Tour)। পাকিস্তানের তরফ থেকে আজ, শনিবার জানানো দেওয়া হয়েছে যে, ট্রফি ট্যুর করাচি, লাহোর ও রাওয়ালপিন্ডিতেই সীমাবদ্ধ থাকবে। প্রসঙ্গত, বিশ্ব ক্রিকেটের সবচেয়ে ধনী বোর্ড হল বিসিসিআই। তারাই আইসিসির কাছে আপত্তি জানিয়েছিল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ট্রফি যেন কোনওভাবেই না নিয়ে যাওয়া হয়। এক্ষেত্রে আপত্তি জানান বিসিসিআইয়ের বর্তমান সেক্রেটারি তথা আইসিসির হবু চেয়ারম্যান জয় শাহ। অবশেষে নতি স্বীকার করল পাকিস্তান।

    আইসিসির সঙ্গে আলোচনা পিসিবি-র 

    জানা গিয়েছে, পিসিবি (Pakistan) ইতিমধ্যে আইসিসির সঙ্গে আলোচনা করেছে যে কীভাবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (Champions Trophy Tour) ট্যুর পাকিস্তানে করা যায়। প্রসঙ্গত, আগামী ১ ডিসেম্বর আইসিসি চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহণ করতে চলেছেন জয় শাহ। তিনি আইসিসিকে বলেছিলেন যে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যেন কোনওভাবে ট্রফি না নিয়ে যাওয়া হয়। আইসিসিকে আরও জানানো হয়েছিল, পাকিস্তানের অন্য যে কোনও শহর বা স্টেডিয়ামে যদি ট্রফি ট্যুর করানো হয়, তাহলে বিসিসিআইয়ের কোনও সমস্যা নেই।

    ভারত, পাকিস্তানে (Pakistan) কোনও ম্যাচই খেলতে চায় না

    প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ মার্চ পর্যন্ত পাকিস্তানে হওয়ার কথা রয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির। সেখানে আটটি দেশ খেলবে। কিন্তু এরই মধ্যে আপত্তি জানিয়েছে ভারত। কারণ পাকিস্তানের ভূমিতে কোনও ম্যাচে তারা খেলতে চায় না একাধিক কারণে। ভারতের ম্যাচগুলি দুবাইতে খেলার জন্য আবেদন জানিয়েছে বিসিসিআই। এর আগেও এশিয়া কাপের ম্যাচে দেখা গিয়েছিল, ভারতের ম্যাচগুলি শ্রীলঙ্কাতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং বাকিগুলো পাকিস্তানে আয়োজন করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানে ভারতীয় ক্রিকেটারদের নিরাপত্তার বিষয়টিও বড় করে দেখছে বিসিসিআই। তারা মনে করছে, সে দেশের জঙ্গিরা রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের টার্গেট করতে পারে। তার কারণ পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বাসে আক্রমণের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ICC: অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, পাক বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে জানাল আইসিসি

    ICC: অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, পাক বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে জানাল আইসিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত কাশ্মীরের তিনটি শহরে যাবে না চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের পরিকল্পনা বাতিল করে এমনটাই জানাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল বা আইসিসি (ICC)। প্রসঙ্গত, পিসিবির পরিকল্পনা ছিল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে যাওয়ার। তবে সেই পরিকল্পনাতে জল ঢেলে দিল আইসিসি। আগামীকাল ১৬ নভেম্বর থেকে ২৪ নভেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানের বিভিন্ন শহরে ঘুরবে এই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সে দেশের স্কার্দু, মুরি, মুজফফরবাদ- এই তিন শহরেরই অবস্থান হল পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। পিসিবি পরিকল্পনা করেছিল এই শহরগুলিতেও চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC) নিয়ে যাওয়ার। একইসঙ্গে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে অবস্থিত পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম পর্বতশৃঙ্গ গডউইন অস্টিন বা  K2.  সেখানেও নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিটি (Champions Trophy)। তবে সেই পরিকল্পনাও বাতিল করল আইসিসি। আইসিসির তরফে সাফ জানানো হয়েছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যাবে না ট্রফি।

    ঘন কুয়াশার কারণে আরও তিন শহরে যাবে না ট্রফি

    জানা যাচ্ছে, ইসলামাবাদে ইতিমধ্যে পৌঁছে গেছে এই ট্রফি (ICC)। একই সঙ্গে লাহোর, করাচি ও রাওয়ালপিন্ডিতেও ট্রফি নিয়ে যাওয়া হবে না বলে জানিয়েছে আইসিসি। কারণ সেখানকার ঘন কুয়াশা। ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চ নাগাদ পাকিস্তানের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy) হওয়ার কথা রয়েছে। সে কারণেই সে দেশের বিভিন্ন শহরের ট্রফি ট্যুরের আয়োজন করেছিল পিসিবি। তবে পাকিস্তানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি হবেই, একথা নিশ্চিতভাবে এখনই বলা যাচ্ছে না।

    পাকিস্তানে গিয়ে খেলতে রাজি নয় ভারত

    পাকিস্তানে গিয়ে ভারত চ্যাম্পিয়ন্স (ICC) ট্রফি খেলতে রাজি নয়। মোট আটটি দল খেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। তবে সমস্যা দেখা দিয়েছে ভারত ও পাকিস্তানকে নিয়ে। কারণ এই দুই দেশের রাজনৈতিক সমস্যা। প্রসঙ্গত পাকিস্তানে ভারতীয় ক্রিকেটারদের নিরাপত্তার বিষয়টিও বড় করে দেখছে বিসিসিআই। তারা মনে করছে, সে দেশের জঙ্গিরা রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিদের টার্গেট করতে পারে। তার কারণ পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বাসে আক্রমণের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share