Tag: PM Modi

PM Modi

  • Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    Amarnath Yatra: সন্ত্রাস রুখতে অমরনাথ যাত্রায় কড়া নিরাপত্তা! চলবে ড্রোনে নজরদারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হল এ বছরের অমরনাথ তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra)। এবার ভক্তরা অতি উৎসাহের সঙ্গে এই তীর্থযাত্রায় অংশ নিচ্ছেন। ইতিমধ্যেই বেস ক্যাম্প থেকে অমরনাথ যাত্রার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে প্রথম দল৷ অত্যন্ত দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, মাঝে মধ্যেই হচ্ছে তুষারপাত। এমনকি বাদ নেই তুষারঝড়েরও। এসবের মধ্যে দিয়েই যাত্রা শুরু করলেন তীর্থযাত্রীরা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে তীর্থযাত্রীদের জন্য কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
    এ প্রসঙ্গে শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) বলেছেন, “অমরনাথের গুহা মন্দিরে পৌঁছনোর পথ নিরাপদ ও মসৃণ করতে এবং আনন্দদায়ক তীর্থযাত্রা (Amarnath Yatra) নিশ্চিত করতে মোদি সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভক্তরা যাতে কোনও অসুবিধার সম্মুখীন না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য সমস্ত সম্ভাব্য ব্যবস্থা করছে মোদি সরকার।”

    শুরু হল ৫২ দিনের দীর্ঘ অমরনাথ যাত্রা (Amarnath Yatra)

    এবার ৫২ দিনের অমরনাথ দর্শন চলবে দুটি যাত্রাপথে। অনন্তনাগের ৪৮ কিলোমিটার মুমওয়ান-পহেলগাঁও এবং গান্ডেরওয়ালের ১৪ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের পুরনো বালতালের পথে। আগামী ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত চলবে এই তীর্থযাত্রা। ইতিমধ্যেই তীর্থযাত্রীদের প্রথম দল জোড়া বেস ক্যাম্প নুনওয়ান পহেলগাঁও থেকে চন্দনওয়াড়ি ও সোনামার্গের দিকে রওনা দিয়েছে৷ তাঁদের মুখে মুখে ‘হর হর মহাদেব, বম বম বোলে’ স্লোগান৷ এই স্লোগান দিতে দিতেই তীর্থযাত্রীরা ভগবান শিবের আবাসস্থল অমরনাথ গুহার দিকে যাত্রা শুরু করেছেন ৷

    আরও পড়ুন: জলের তলায় রাজধানী! বৃষ্টির জমা জলে একের পর এক মৃত্যুর ঘটনা

    অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর কেন্দ্র

    সম্প্রতি বৈষ্ণোদেবীর মন্দির ফেরত তীর্থযাত্রীদের বাসে জঙ্গি হানার ঘটনার পর থেকেই অমরনাথ যাত্রার (Amarnath Yatra) নিরাপত্তা নিয়ে তৎপর হয় কেন্দ্র। অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার উপর জোর দেওয়া হয়। অতীতে এখানে জঙ্গি হানা হয়েছে তীর্থযাত্রা চলাকালীন। ফলে সব মিলিয়ে এবার নজিরবিহীন নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ, আধাসেনা এবং সেনা। নিরাপত্তার জন্য কাজে লাগানো হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তিকেও। গোটা যাত্রাপথে নজর রাখা হবে ড্রোনের মাধ্যমে। এছাড়াও বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত সারমেয় বাহিনীকেও কাজে লাগানো হচ্ছে। এছাড়াও পূণ্যার্থীদের প্রতিটি ক্যাম্পে থাকছে সিসি ক্যামেরা। জানা গিয়েছে এছাড়াও যাত্রাপথে থাকছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা। যাত্রীদের কনভয়ের নিরাপত্তার জন্য সিআরপিএফ কমান্ডো স্কোয়াডও থাকবে। নিরাপত্তাবাহিনী জম্মু থেকে কাশ্মীরের অমরনাথ বেসক্যাম্প পর্যন্ত রাস্তায় কঠোর নজরদারি চালাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী, কী নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই প্রথম আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

    সূত্রের খবর, শনিবারের ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী আধিকারিকদের বলেছেন, সাধারণ মানুষের জীবন কীভাবে আরও মসৃণ করা যায়, তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নতি হয়, সে ব্যাপারে পথ খুঁজতে বলেছেন তাঁদের। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) অফিসের আধিকারিক এবং কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রকের সচিবরা। এই প্রথম নয়, ২০১৪ সালে যখন প্রথমবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছিলেন মোদি, তখনও এরকম বৈঠক করেছিলেন তিনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েও এই আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন মোদি। এই নিয়ে এমন বৈঠক তিনি করলেন তৃতীয়বার। জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠক চলে ঘণ্টা তিনেক ধরে। ৩০ জনেরও বেশি সচিব তাঁদের দফতর নিয়ে নিজস্ব মতামত জানান।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রথমে সচিব ও আধিকারিকদের কথা মন দিয়ে শোনেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বলতে ওঠেন তিনি। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এক আধিকারিক। নাম প্রকাশ করা হবে না এই শর্তে তিনি বলেন, “আমাদের প্রতি তাঁর প্রধান বার্তা ছিল, দ্রুত অভিযোগের প্রতিকার করতে হবে, নিতে হবে উপযুক্ত পদক্ষেপও। একশো দিনের পরিকল্পনা নিয়েও সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়েছে। তবে এটি বৈঠকের মাইনর পার্ট। তিনি আমাদের যা নিয়ে সব চেয়ে বেশি ভাবতে বলেছেন, তা হল ২০৪৭ সালের মধ্যে কীভাবে ভারতকে উন্নত দেশে পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়ে। এজন্য পঞ্চ প্রাণ (পাঁচ রেজলিউশন)এর কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী।” প্রধানমন্ত্রীর তৃতীয় দফার মেয়াদে প্রথম একশো দিনে বিভিন্ন মন্ত্রক কোন কোন প্রজেক্ট লঞ্চ করতে পারবে, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে এদিনের বৈঠকে।

    আর পড়ুন: ‘মন কি বাত’-এর ১১১তম পর্ব, মায়ের নামে গাছ লাগাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    সূত্রের খবর, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যখন দেশবাসী কোনও একটি সরকারকে তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করার সুযোগ দেয়, তখন তারা তা করে সরকারের উন্নয়নের নিরিখে। তিনি বলেন, “জনগণ আধিকারিকদের চিনতে নাও পারেন, তবে তাঁরা চান, তাঁদের জন্য তৈরি প্রকল্পগুলো সাফল্যের মুখ দেখুক।” প্রসঙ্গত, এর আগের দিনই প্রধানমন্ত্রী বৈঠক করেছিলেন রাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে। এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “তাঁদের অভিজ্ঞতা ও অন্তর্দৃষ্টির কথা শুনেছি। তাঁরা সবে মাত্র তাঁদের মন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েছেন। তৃণমূলস্তরে কীভাবে সুশাসন পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ananta Rai BJP: শাহের পরে মোদির সঙ্গেও বৈঠক অনন্তর, তৃণমূলে যাওয়ার জল্পনাতে ঢাললেন জল

    Ananta Rai BJP: শাহের পরে মোদির সঙ্গেও বৈঠক অনন্তর, তৃণমূলে যাওয়ার জল্পনাতে ঢাললেন জল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ দিন আগেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাত করেন কোচবিহারের অনন্ত মহারাজ (Ananta Rai BJP)। এনিয়ে শুরু হয় জল্পনা। এরপর বুধবারই দিল্লিতে অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকে বসতে দেখা যায় বিজেপির এই রাজ্যসভার সাংসদকে। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করলেন অনন্ত মহারাজ। তবে বৈঠকের বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে মুখ খোলেননি তিনি। সাংবাদিকদের অনন্ত বলেন, ‘‘দু’জনের সঙ্গেই সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ হয়েছে। আর যে বিষয়েই আলোচনা হয়ে থাকুক সেটা সফল হয়েছে।’’

    আমি দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছি

    প্রসঙ্গত, গত ১৮ জুন কোচবিহার যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তখনই মুখ্যমন্ত্রী চলে যান অনন্তের বাড়ি। মমতাকে স্বাগতও জানান অনন্ত। রাজবংশী উত্তরীয় আর ঐতিহ্যবাহী গুয়াপান তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রীর হাতে। এর পরেই শুরু হয় জল্পনা। মোদির সঙ্গে বৈঠকের পরে এ দিন সেই জল্পনা উড়িয়ে দিয়ে অনন্ত বলেন, ‘‘এ সব জল্পনার কোনও উত্তর হয় না। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আমার বাড়িতে গিয়েছিলেন। আমি স্বাগত জানিয়েছি। এর বেশি তো কিছু নয়।’’ একই সঙ্গে শাহ ও মোদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘আমি দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছি। এক জন বিজেপি কর্মী এবং সাংসদ হিসাবে এতে নতুন কী রয়েছে? এর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর আমার (Ananta Rai BJP) বাড়িতে যাওয়ার কোনও সম্পর্কই নেই।’’ একই সঙ্গে তিনি প্রশ্নের সুরে বলেন, ‘‘একুশে জুলাই তৃণমূলের কর্মসূচিতে আমি যেতে যাব কেন?’’

    জল্পনাতে জল ঢেলে দিলেন অনন্ত নিজেই

    প্রসঙ্গত, কোচবিহার লোকসভায় এ বার পরাস্ত হয়েছে বিজেপি (West Bengal BJP)। নিশীথ প্রামাণিক হেরেছেন ৩৯ হাজারের ব্যবধানে। ভোটের প্রচারে অনন্তকে সেভাবে দেখাও যায়নি। লোকসভা ভোটের ফল প্রকাশের পরেই মমতার সঙ্গে সাক্ষাত নিয়ে নানা প্রশ্ন ওঠে। তবে সাক্ষাতের মাত্র ৯ দিনের মাথায় যাবতীয় জল্পনাতে জল ঢেলে দিলেন অনন্ত নিজেই। প্রসঙ্গত, উত্তরবঙ্গ বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। এখানকার রাজবংশী ভোটে একচেটিয়া বিজেপি পেয়ে থাকে। রাজবংশীদের মধ্যে অনন্তর (Ananta Rai BJP) যথেষ্ঠ প্রভাব রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • KGF: ধূলোয় উড়ত সোনা! কোলারে ফের সোনার খনি চালুর চিন্তা কেন্দ্রের

    KGF: ধূলোয় উড়ত সোনা! কোলারে ফের সোনার খনি চালুর চিন্তা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোনার ‘খনির শ্রমিক হয়েও কানাকড়ি নাই’! একদা সোনার আঁতুরঘর কর্নাটকের কোলার গোল্ড ফিল্ড (KGF) এখন শূন্য-মরুপ্রায়। যেখানে একদা সোনালি আভা চিকচিক করত সেখানে এখন শুধুই অন্ধকার। সোনার খনির লক্ষাধিক শ্রমিকের ঘরে এখন ‘নুন আন্তে পান্তা ফুরোয়’। কাজ নেই, খাবার নেই, জল নেই, জীবনধারণের নূন্যতম পরিষেবা পেতে তাঁদের যেতে হয় ১০০ কিলোমিটার দূরে বেঙ্গালুরুতে। ২০০১ সালে বন্ধ হয়েছিল সোনার খনি। কেটে গিয়েছে দু দশকের বেশি সময়। প্রতিদিন অবহেলাই সঙ্গী হয়েছে কোলারের। ক্ষমতায় এসেই কোলার নিয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করেছিল কেন্দ্রের মোদি সরকার। অবশেষে তা বাস্তব রূপ পেতে চলেছে। কোলারে ফের সোনার খনি চালু করার কেন্দ্রের প্রস্তাবে সায় দিয়েছে কর্নাটক (Karnataka) সরকার।

    কোলারে সোনার খনি নিয়ে প্রস্তাব

    সুপারস্টার যশের কেজিএফ (KGF) সিরিজের দুটি ছবি কর্নাটকের কোলারে অবস্থিত সোনার খনির উপর ভিত্তি করে তৈরি। সেখানকার অতীত ও বর্তমানের কিছু অংশ ফুটে উঠেছিল সিনেমায়। বাস্তবের সেই ‘সোনার শহর’-কে ভুলতেই বসেছিল মানুষ। এবার তার পুনরুত্থানের স্বপ্ন দেখছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। কোলারে সোনার খনি আবার নতুন করে চালু করার ভাবনাচিন্তা করছে কেন্দ্র। গত সপ্তাহে কেজিএফ-এর খনি নতুন করে খোলার কেন্দ্রীয় প্রস্তাবে সায় মিলেছে কর্নাটক সরকারের তরফে। পাশাপাশি কেজিএফ-এর হাজার একর জুড়ে থাকা ১৩টি খনি বর্জ্যের পাহাড় নিলামে তোলার প্রস্তাবেও সায় দিয়েছে ওই রাজ্যের সরকার। অনুমান করা হয়, কোলারে (KGF) এর ১৩টি বর্জ্য পাহাড়ে প্রায় ৩.৩০ কোটি টন নিষ্কাশিত বর্জ্য পড়ে রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, প্রতি এক হাজার বর্জ্যের পক্রিয়াকরণ করলে এক গ্রাম করে সোনা মিলবে।

    কোলার ঘিরে নতুন আশা

    কেজিএফের (KGF) খনিগুলি ‘ভারত গোল্ড মাইনস লিমিটেড’ (বিজিএমএল) সংস্থার মালিকানাধীন। বিজিএমএল একটি সরকারি সংস্থা, যা ১৯৭২ সালে কেজিএফে তৈরি করা হয়েছিল। তবে কেজিএফ খনির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকেই গুরুত্ব হারায় এই সংস্থা।সোনার অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ২০১৫ সালে কেন্দ্রের তরফে বিজিএমএল-সহ পুরনো খনিগুলি আবার চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।সেই মতোই কেন্দ্রের তরফে কেজিএফ চালু করতে কর্নাটক সরকারের কাছে প্রস্তাব পাঠায় কেন্দ্র। কর্নাটকের (Karnataka) আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এইচকে পাতিল জানিয়েছেন, কেজিএফ খনি নতুন করে চালু হলে বিপুল সংখ্যক মানুষ চাকরির সুযোগ পাবেন। 

    আরও পড়ুন: বালিকা বধূ রূপা এখন ডাক্তার! মাত্র ৮ বছরে বিয়ে, দুই সন্তানের মা অবশেষে স্বপ্নপূরণ

    কীভাবে বন্ধ হল কোলার

    ১৮৭৫ সালে কোলারে সোনার খনি (KGF) গড়ে তোলে ব্রিটিশরা। ১৯৩০ সালে প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক কোলার গোল্ড ফিল্ডে কাজ করতেন। ১৯৫৬ সালে স্বাধীনতার পর কেন্দ্রীয় সরকার এটি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। একই সময়ে বেশির ভাগ খনির মালিকানা তুলে দেওয়া হয় রাজ্য সরকারের হাতে। কিন্তু ব্রিটিশরা বিপুল পরিমাণ সোনা দ্রুত তুলে নেওয়ায় ধীরে ধীরে কোলারে সোনার পরিমাণ কমতে থাকে। এককালে যেখানে এক টন আকরিক থেকে অন্তত ৪৫ গ্রাম সোনা পাওয়া যেত, সেখানে প্রতি টনে তিন গ্রাম করে সোনা মেলে। পরিকল্পনার অভাবে বিপুল পরিমাণ লোকসানের পর কর্নাটকের (Karnataka) কোলার গোল্ড ফিল্ড ২০০১ সালে বন্ধ হয়ে যায়। তরপর থেকে ভারতের উপর সোনার আমদানির বোঝাও বেড়ে যায়। এবার সেই খনির হৃত গৌরব ফেরানোর চেষ্টায় কেন্দ্র সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে রয়েছে সুশাসন ও উন্নয়নের দিশা’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    PM Modi: ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে রয়েছে সুশাসন ও উন্নয়নের দিশা’’, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারই সংসদের যৌথ অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে রয়েছে সুশাসন ও উন্নয়নের দিশা। ‘সংকল্প থেকে সিদ্ধি’তে উত্তরণের পথ তিনি আমাদের বাতলে দিয়েছেন।’’ রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে ভারতের অগ্রগতি এবং অভ্যন্তরীণ শক্তির কথা স্থান পেয়েছে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক্স হ্যান্ডেলে আরও লেখেন, ‘‘ভারতীয়দের জন্য সেই সমস্ত বৃহৎ চ্যালেঞ্জেরও উল্লেখ রয়েছে রাষ্ট্রপতির ভাষণে যা আমাদের সমবেত প্রচেষ্টায় উতরাতে হবে, জীবনের গুণগত মানকে আরও বাড়ানোর জন্য।’’

    অন্যান্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা কী বললেন রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে? 

    অন্যদিকে যৌথ অধিবেশনের রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়ন্ত চৌধুরীও। তিনি বলেন, ‘‘রাষ্ট্রপতির ভাষণে স্পষ্ট বার্তা ছিল যে কীভাবে আমরা ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারতবর্ষ গড়ে তুলতে পারি। সম্পূর্ণ সঠিক এবং স্পষ্ট দিশা দেখিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। আমাদের দেশ একটি শক্তিশালী গণতন্ত্রের উদাহরণ এবং আমরা এ নিয়ে গর্বিত। আমরা বিশ্বাস রাখি গণতন্ত্রে।’’ অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আটাওয়ালে রাষ্ট্রপতির ভাষণ নিয়ে বলেছেন, ‘‘ভারতের রাষ্ট্রপতি তাঁর ভাষণে উল্লেখ করেছেন কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলিকে। এ নিয়ে বিরোধীদের সমালোচনা করার কোনও জায়গা নেই।’’

    অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে

    প্রসঙ্গত, এদিন সকালেই তাঁর বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘‘সংসদের চলতি অধিবেশনেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক এবং সামাজিক বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।’’ ঐতিহাসিক পদক্ষেপের ঘোষণা সরকার করবে বাজেট পেশের সময়। এর পাশাপাশি তিনি বলেন, ‘‘এই সরকারের ওপর সাধারণ মানুষ পরপর তিনবার তাঁদের আস্থা দেখিয়েছেন। জনগণ এ বিষয়ে সদা জাগ্রত যে এই সরকারই একমাত্র তাঁদের চাহিদাগুলিকে পূরণ করতে পারে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “সংসদীয় ইতিহাসের স্বর্ণালী সময়”, স্পিকার পদে ওম বিড়লাকে স্বাগত মোদির

    PM Modi: “সংসদীয় ইতিহাসের স্বর্ণালী সময়”, স্পিকার পদে ওম বিড়লাকে স্বাগত মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভায় ফের স্পিকার পদে নির্বাচিত হলেন ওম বিড়লা৷ বুধবার তাঁকে স্পিকার পদে নির্বাচন করেন নতুন লোকসভার সদস্যরা৷ তাঁকে এই পদে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানান, ওম বিড়়লার সভাপতিত্বে সপ্তদশ লোকসভা বড় বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। হাসিমুখে যেভাবে ওম বিড়লা (Om Birla) সংসদ সামলান হাসির ছলে সেই প্রশংসাও করেন মোদি (PM Modi)।

    কী বললেন মোদি

    স্পিকার নির্বাচনের পর অভিনন্দন-ভাষণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন,”এটা সংসদের সৌভাগ্য যে আপনি দ্বিতীয়বার এই আসনে বিরাজমান হচ্ছেন। আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন জানাচ্ছি। অমৃতকালের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দ্বিতীয়বার এই পদে বিরাজমান হওয়া মানে অনেক বড় দায়িত্ব। আপনার ৫ বছরের অভিজ্ঞতার সুফল পাবে সংসদ। আগামী ৫ বছর আমাদের মার্গদর্শন করবেন। এই সংসদ যাতে নিজের দায়িত্ব পালন করতে পারে তা নিশ্চিত করতে আপনার বড় ভূমিকা থাকবে।” স্পিকার পদে ওম বিড়লাকে (Om Birla) শুভেচ্ছা জানিয়ে মোদি বলেন, ‘বিনম্র ও ভদ্র ব্যবহারের ব্যক্তি সহজে সফল হন। সেই সঙ্গে আপনার তো মিটিমিটি হাসিও রয়েছে। যা গোটা সংসদকে প্রসন্ন রাখে। আমার বিশ্বাস আপনি প্রতিটি পদে নতুন কীর্তি গড়বেন।”

    আরও পড়ুন: সত্যি হল জল্পনা! লোকসভায় বিরোধী দলনেতা হলেন রাহুল গান্ধী

    স্বর্ণালী অধ্যায়

    প্রধানমন্ত্রী জানান, অষ্টাদশ লোকসভায় দ্বিতীয়বার স্পিকারের দায়িত্ব পালন করে নতুন রেকর্ড তৈরি করলেন ওম বিড়লা। এর আগে বলরাম ঝাখড় দ্বিতীয়বার স্পিকার হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন,”সপ্তদশ লোকসভা সংসদীয় ইতিহাসের স্বর্ণালী সময় ছিল। ওই সময় যে সিদ্ধান্তগুলি নেওয়া হয়েছে, তা ঐতিহাসিক।” ওম বিড়লার উদ্দেশে মোদি বলেন, ” ভবিষ্যতে যখন বিশ্লেষণ হবে, তখন লেখা হবে আপনার নেতৃত্বে সপ্তদশ লোকসভা বিরাট ভূমিকা পালন করেছে। গুরুত্বপূর্ণ বিল পাশ হয়েছে সপ্তদশ লোকসভায়। নারীশক্তি বন্দন, জম্মু-কাশ্মীর পুনর্গঠন, ভারতীয় দণ্ডবিধি, মুসলিম মহিলা বিবাহ অধিকার বিধি সহ বিভিন্ন বিল দেশের জন্য মজবুত ভিত তৈরি করেছে। ত ৭০ বছরে যা হয়নি আপনার কার্যকালে তা করে দেখানো হয়েছে। আমার বিশ্বাস দেশ এই নিয়ে গৌরব করবে। এই সংসদ ১৪০ কোটি দেশবাসীর আশার কেন্দ্র। করোনার সময় আপনি প্রতি সাংসদের সঙ্গে ব্যক্তিগত ভাবে কথা বলেছে তাদের স্বাস্থ্যের হালের খোঁজ নিয়েছেন। কেউ অসুস্থ হলে লাগাতার তার খোঁজ নিয়েছেন। করোনার সময় সংসদে ১০৭ শতাংশ প্রডাক্টিভিটি যা ইতিহাস রচনা করেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Amit Shah: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৫ জুন, জরুরি অবস্থার ৫০তম বর্ষপূর্তি। এদিন সাত সকালেই কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরে একই উপলক্ষে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থার সময় নিষ্ঠুরভাবে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ভারতবাসীর ওপর।” ক্ষমতায় টিকে থাকতে তিনি যে সংবিধানের স্পিরিটকে দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছিলেন, তাও বলেন মোদির সেনাপতি।

    শাহি তোপ (Amit Shah)

    এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী(Amit Shah) লিখেছেন, “কংগ্রেস বিভিন্ন সময় আমাদের সংবিধানের স্পিরিট ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল। একটি বিশেষ পরিবারকে ক্ষমতায় রাখতে তারা এটা করেছিল।” এর পরেই তিনি লেখেন, “ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থার সময় নিষ্ঠুরভাবে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ভারতবাসীর ওপর।” শাহ বলেন, “কংগ্রেস পার্টির যুবরাজ (রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ) ভুলে গিয়েছেন যে তাঁর ঠাকুমা দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন। এবং তাঁর বাবা রাজীব গান্ধী ১৯৮৫ সালের ২৩ জুলাই লোকসভায় এই ভয়ঙ্কর ঘটনা (জরুরি অবস্থা) নিয়ে গর্ব বোধ করেছিলেন। বলেছিলেন, জরুরি অবস্থা জারিতে কোনও ভুল নেই।”

    তোপ কংগ্রেসকেও

    পোস্টে শাহ লিখেছেন, “রাজীব গান্ধী এও বলেছিলেন, এই দেশের যদি কোনও প্রধানমন্ত্রী মনে করেন জরুরি অবস্থা প্রয়োজনীয়, এই পরিস্থিতিতে এবং জরুরি অবস্থা জারির আবেদন না করেন, তাহলে তিনি এ দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য নন।” তিনি বলেন, “স্বৈরতান্ত্রিক একটি কাজ নিয়ে এই যে গর্ব অনুভব করা এটা প্রমাণ করে একটি পরিবার এবং ক্ষমতা ছাড়া কংগ্রেসের কাছে আর প্রিয় কিছুই নয়।”

    আর পড়ুন: হাবিবুল্লার পর এবার হেরাজ, হাওড়া স্টেশন চত্বর থেকে ফের গ্রেফতার জঙ্গি

    এদিনই কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “যারা জরুরি অবস্থা জারি করেছিল, সংবিধানের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার কোনও অধিকার তাদের নেই। এরা একাধিকবার দেশে ৩৫৬ ধারা জারি করেছে, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য বিল এনেছে, সংবিধানের প্রতিটি দিক লঙ্ঘন করেছে।” তিনি লিখেছেন, “জরুরি অবস্থার কালো অতীত আমাদের স্মরণ করায় কীভাবে কংগ্রেস দল দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। যে সংবিধানকে দেশবাসী সম্মান করে, তাকে পদদলিত করা হয়েছিল। কেবল ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য তৎকালীন কংগ্রেস সরকার গণতন্ত্রকে কার্যত মুছে দিয়ে গোটা দেশকে একটা কারাগারে পরিণত করেছিল। কংগ্রেসের সঙ্গে একমত না হওয়া প্রতিটি ব্যক্তির ওপর ভয়ঙ্কর রকম নির্যাতন চালায় তৎকালীন সরকার (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Emergency: জরুরি অবস্থার ৫০ বছর পূর্তি, অমলিন সংবিধানের গায়ে ইন্দিরার ‘কলঙ্কে’র স্মৃতি

    Emergency: জরুরি অবস্থার ৫০ বছর পূর্তি, অমলিন সংবিধানের গায়ে ইন্দিরার ‘কলঙ্কে’র স্মৃতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যারা জরুরি অবস্থা (Emergency) জারি করেছিল, সংবিধানের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার কোনও অধিকার তাদের নেই।” দেশে জরুরি অবস্থা ঘোষণার ৫০ বছর পূর্তিতে এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কী বলছেন প্রধানমন্ত্রী (Emergency)

    এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “যারা জরুরি অবস্থা জারি করেছিল, সংবিধানের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার কোনও অধিকার তাদের নেই। এরা একাধিকবার দেশে ৩৫৬ ধারা জারি করেছে, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য বিল এনেছে, সংবিধানের প্রতিটি দিক লঙ্ঘন করেছে।” তিনি লিখেছেন, “জরুরি অবস্থার কালো অতীত আমাদের স্মরণ করায় কীভাবে কংগ্রেস দল দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। যে সংবিধানকে দেশবাসী সম্মান করে, তাকে পদদলিত করা হয়েছিল। কেবল ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য তৎকালীন কংগ্রেস সরকার গণতন্ত্রকে কার্যত মুছে দিয়ে গোটা দেশকে একটা কারাগারে পরিণত করেছিল। কংগ্রেসের সঙ্গে একমত না হওয়া প্রতিটি ব্যক্তির ওপর ভয়ঙ্কর রকম নির্যাতন চালায় তৎকালীন সরকার।”

    ‘অভিশপ্ত’ সেই দিন

    ফেরা যাক, ১৯৭৫ সালের ‘অভিশপ্ত’ সেই দিনটিতে। প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে ইন্দিরা গান্ধী। রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদ। ২৫ জুন জারি হয় জরুরি অবস্থা। এই অবস্থা জারি ছিল ২১ মাস। এই সময় সংবিধান সংশোধন করে নিজেকে ডিক্রি দ্বারা শাসক করার ক্ষমতা প্রদান করেছিলেন ইন্দিরা। ১৯৭৬ সালে ৪২তম সংবিধান সংশোধন হয়। অনেকে অবশ্য একে সংশোধনী না বলে ‘মিনি সংবিধান’ বলতেই পছন্দ করেন। এই সময় সংবিধান সংশোধন করতে গিয়ে বদল আনা হয় সংবিধানের প্রস্তাবনায়ও। ৪০ আর্টিকেল, ৭ শিডিউলের পাশাপাশি ১৪টি নতুন আর্টিকেলও যোগ করা হয়। সংবিধানে দুটি নতুন অংশও যোগ করা হয়।

    মৌলিক অধিকারে আঘাত

    সংবিধান সংশোধন করতে (Emergency) গিয়ে ইন্দিরা প্রথমেই আঘাত হেনেছিলেন দেশবাসীর মৌলিক অধিকারে। আক্রমণ করেছিলেন বিচারব্যবস্থাকেও। মূল আঘাত নেমে এসেছিল সাম্যের অধিকার, স্বাধীনতার অধিকার এবং কনস্টিটিউশনাল রেমেডির অধিকারের ওপর। ডানা ছেঁটে দিয়েছিলেন জুডিশিয়াল রিভিউয়ের। ক্ষমতা খর্ব করেছিলেন সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্টের। সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্টের বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনা এবং রিটের এক্তিয়ার হ্রাস করা হয়েছিল।   

    ক্ষমতার লোভ

    ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে আরও একটি কাজ করেছিলেন ইন্দিরা। লোকসভা এবং রাজ্য বিধানসভাগুলির মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে বাড়িয়ে রাশিয়ার ধাঁচে ছ’বছর করে ফেলেছিলেন। সংসদের কোরাম ব্যবস্থাও তুলে দিয়েছিলেন। কমিয়ে দিয়েছিলেন লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভাগুলির আসন সংখ্যা। জরুরি অবস্থায় সময় বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করতে প্রাণপণ করেছিলেন ইন্দিরা। যাঁরাই জরুরি অবস্থার বিরোধিতা করেছিলেন, তাঁদেরই গ্রেফতার করা হয়েছে – তা তিনি কংগ্রেসই হোন কিংবা বিরোধী। এই সময়ই গ্রেফতার করা হয়েছিল মোরারজি দেশাই, জেপি নারায়ণ, চৌধুরী চরণ সিং, অটল বিহারী বাজপেয়ী, এলকে আডবাণী, আচার্য কৃপালনী-সহ বিরোধী নেতাদের। খর্ব করা হয়েছিল নাগরিক স্বাধীনতা।

    সংবাদপত্রের কণ্ঠরোধ

    ভারতের প্রতিরক্ষা বিধি ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা আইন রক্ষণাবেক্ষণের অধীনে গ্রেফতার করা হয়েছিল বেশ কয়েকজন কর্মী ও সাংবাদিককেও। কণ্ঠরোধ করা হয়েছিল সংবাদপত্রের। গুরুত্বপূর্ণ কোনও খবর প্রকাশ করতে হলে তা পাশ করাতে হতে হত তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে। এই সময় ক্ষমতার অপব্যবহার করে বরখাস্ত করা হয়েছিল অ-কংগ্রেসি রাজ্য সরকারগুলিকে। পুলিশ বিনা বিচারে গ্রেফতার করেছিল বহু নিরীহ নাগরিককে। জরুরি অবস্থার (Emergency) সময় দেশে সংসদকেই চূড়ান্ত ক্ষমতা দেওয়া হয়। জুডিশিয়াল কোনও রিভিউ ছাড়াই সংবিধান সংশোধনের অধিকারও দেওয়া হয় সংসদকে। ইন্দিরার এই সংশোধনীর ফলে জরুরি অবস্থার সময় দুর্বল হয়ে গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ব্যবস্থা।

    সংবিধানের প্রস্তাবনায় বদল

    সংবিধানের (Emergency) প্রস্তাবনায় তিনটি নতুন শব্দ ‘সমাজতান্ত্রিক’, ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ এবং ‘অখণ্ডতা’ যোগ করা হয়। ‘সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র’ শব্দবন্ধের পরিবর্তে ব্যবহার করা হয় ‘সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র’ শব্দগুলি। সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ে তোলার কথা বলা হলেও, কী ধরনের সমাজতান্ত্রিক কাঠামো গড়ে তোলা হবে, তার কোনও দিক নির্দেশ ছিল না। ‘জাতির ঐক্য’ শব্দবন্ধের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়েছিল ‘জাতির ঐক্য ও অখণ্ডতা’ শব্দবন্ধ। নাগরিকদের জন্য ১০টি মৌলিক কর্তব্য যোগ করা হয়েছিল। প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সালে যখন সংবিধান কার্যকর হয়েছিল, তখন তাতে ‘সমাজতান্ত্রিক’ এবং ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দগুলি অন্তর্ভুক্ত ছিল না।

    এই সংশোধনীতে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনাল এবং অন্যান্য বিষয়ক ট্রাইব্যুনাল যোগ করা হয়। নির্দেশমূলক নীতি বাস্তবায়নের জন্য প্রণীত আইনগুলি কিছু মৌলিক অধিকার লঙ্ঘনের কারণে আদালত কর্তৃক অবৈধ ঘোষণা করা যাবে না বলেও বলা হয়। লোকসভার স্পিকার এবং প্রধানমন্ত্রীকে বিশেষ বিবেচনার ক্ষমতাও দেওয়া হয়েছিল। সংসদ আইনটি মন্ত্রিসভার পরামর্শের মধ্যেই বেঁধে দেয় রাষ্ট্রপতির ক্ষমতাকে। সংঘাতপূর্ণ কিংবা দাঙ্গা পরিস্থিতির মোকাবিলায় রাজ্যে বাহিনী মোতায়েনের অনুমতিও দেয় সংবিধানের ৪২ তম সংশোধনী।

    আর পড়ুন: চাবাহার-সিটওয়ের পর এবার ভারতের লক্ষ্য বাংলাদেশের মংলা বন্দর, কেন জানেন?

    বিরোধীদের মতে, সংবিধান সংশোধনের নামে ইন্দিরা আদতে ধ্বংস করেছিলেন ভারতের সংবিধানকে। ছুরিকাঘাত করেছিলেন আম্বেডকরের ভাষায়। প্রয়াত হয়েছেন ইন্দিরা। অতীত হয়েছে তাঁর জমানা। তবে রয়ে গিয়েছে সংবিধানের গায়ে তাঁর লাগানো ‘কালো দাগ’। এই সংবিধানকে রক্ষা করতে পেরেই তৃপ্ত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর অঙ্গীকার, “আমরা গৌরবের সঙ্গে সংবিধান রক্ষা করতে পেরেছি। দেশবাসী সঙ্কল্প নেবে যে ভবিষ্যতে আর কেউ এই কালো দিন আনার সাহস দেখাতে পারবে না (Emergency)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    PM Modi: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়।” অষ্টাদশ লোকসভা অধিবেশন শুরুর আগে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন মোদি। এর আগে স্বাধীন ভারতে এই রেকর্ড ছিল প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরুর। সেই রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলেছেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর সর্বসম্মত নেতা মোদি। আজ, সোমবার থেকে শুরু হয়েছে অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন।

    গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ (PM Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভা শ্রেষ্ঠ ভারত ও বিকশিত ভারত রূপায়ণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।” তাঁর এবারকার সরকারও যে জনগণের আশা-আকাঙ্খা পূরণে সচেষ্ট হবে, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ২৫ জুন দেশে জরুরি অবস্থা জারির ৫০ বছর পূর্তি হবে। দিনটিকে ভারতীয় গণতন্ত্রের ‘কালো অধ্যায়’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। তাঁর মতে, এই দিনেই লঙ্ঘিত হয়েছিল সংবিধান। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    সংসদের নয়া সাংসদদের স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অষ্টাদশ লোকসভার অধিবেশন শুরু হবে একটা স্বপ্ন নিয়ে। এই স্বপ্নটি হল ২০৪৭ সালের মধ্যে উন্নত ভারত গড়ে তোলা।” তিনি বলেন, “জনগণ এতদিন বিরোধীদের নেতিবাচক আচরণই দেখে এসেছে। তবে আশা করি, এবার তাঁরা গণতন্ত্রের ডেকোরাম মেনে চলবেন, পালন করবেন বিরোধীদের ভূমিকা।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের প্রয়োজন একটি দায়িত্বশীল বিরোধীর। কারণ জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়। সংসদে বিতর্ক চায়, অশান্তি নয়।”

    সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ৬৫ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি মনে করিয়ে দেন, স্বাধীনতার পর থেকে এনিয়ে দ্বিতীয়বার একটা সরকার রাজ করছে পরপর তিনবার। এমন ঘটনা ঘটল ৬০ বছর পরে। এদিকে, এদিন লোকসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময় সংসদে প্রতিধ্বনিত হয় ‘মোদি’, ‘মোদি’ স্লোগান। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আগেই শপথ নিয়েছিলেন তিনি। এবার নিলেন লোকসভার সদস্য হিসেবে। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বারাণসী কেন্দ্রের সাংসদ।

    আর পড়ুন: হিজাব নিষিদ্ধ হয়ে গেল মুসলিম দেশ তাজিকিস্তানে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • NEET UG Scam: নিট কেলেঙ্কারির শেকড়ে পৌঁছতে এবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ

    NEET UG Scam: নিট কেলেঙ্কারির শেকড়ে পৌঁছতে এবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিট কেলেঙ্কারির (NEET UG Scam) শেকড়ে পৌঁছতে এবার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কেন্দ্রের। শনিবার কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে তদন্তভার। মোদি সরকারের নির্দেশ, নিট-ইউজি নিয়ে এখনও পর্যন্ত যত অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, তার তদন্ত করবে কেন্দ্রীয় এই সংস্থা। পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছিল কিনা, চক্রের চাঁই কে, এসবেরই তদন্ত করবে সিবিআই। জানা গিয়েছে, পরীক্ষা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ।

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকের বিবৃতি (NEET UG Scam)

    শনিবার কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে (NEET UG Scam), “নিট পরীক্ষা নিয়ে নির্দিষ্ট কিছু অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। পরীক্ষাকেন্দ্রে টুকলি করা, এক জনের হয়ে অন্য জনের পরীক্ষা দেওয়া, অসৎ উপায় অবলম্বন করা ইত্যাদি অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষামন্ত্রক বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। পরীক্ষা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সিবিআইয়ের হাতে এর তদন্তভার তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “পরীক্ষার্থীদের স্বার্থরক্ষা ও পরীক্ষা পদ্ধতির স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সরকার বদ্ধপরিকর। এই ধরনের অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেলে, যে বা যারা এর সঙ্গে যুক্ত, তাদের কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।”

    পরীক্ষায় কেলেঙ্কারি

    প্রসঙ্গত,  গত ৫ মে হয় নিট-ইউজি পরীক্ষা। দেশজুড়ে ৪ হাজার ৭৫০টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা হয়েছিল। পরীক্ষা দিয়েছিলেন ২৪ লাখের কাছাকাছি পরীক্ষার্থী। এই পরীক্ষায় ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৬৭ জন ৭২০ নম্বরের পরীক্ষায় ফুল মার্কস পেয়েছেন। গ্রেস নম্বর দেওয়া হয়েছে ১ হাজার ৫৬৩জনকে। অনিয়মের অভিযোগে পরীক্ষা নিয়ামক সংস্থা এনটিএকে ভর্ৎসনা করেছে সুপ্রিম কোর্ট। নিটকাণ্ডে গ্রেফতারও করা হয়েছে ১৯ জনকে। এদের মধ্যে মাস্টারমাইন্ড রবি অত্রিও রয়েছে। তবে আর এক অভিযুক্ত অতুল বৎসের খোঁজ এখনও মেলেনি। ধৃতেরা স্বীকারও করে নিয়েছে, টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার আগের দিনই বিক্রি করা হয়েছিল প্রশ্ন।

    আর পড়ুন: বায়োমেট্রিক-নির্ভর আধার যাচাই চালুর সিদ্ধান্ত, জিএসটি বৈঠক শেষে জানালেন নির্মলা

    এদিকে, শনিবার (NEET UG Scam) অপসারণ করা হয়েছে এনটিএর ডিজি সুবোধ কুমার সিংকে। এই সংস্থাই নিয়েছিল পরীক্ষা। সুবোধের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আইএএস অফিসার প্রদীপ সিং খারোলা। বর্তমানে তিনি ইন্ডিয়া ট্রেড প্রমোশন অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান এবং ম্যানেজিং এডিটর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share