Tag: rajnath singh

rajnath singh

  • Indian Army: লাদাখে চিনকে টেক্কা দিতে নয়া হাতিয়ার!  দেশে তৈরি আধুনিক অস্ত্র সেনার হাতে

    Indian Army: লাদাখে চিনকে টেক্কা দিতে নয়া হাতিয়ার! দেশে তৈরি আধুনিক অস্ত্র সেনার হাতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাদাখে (Ladkh) শক্তি বাড়ালো ভারতীয় সেনা (Indian Army)। চিনকে যোগ্য জবাব দিতে নতুন সমরাস্ত্র সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং (Rajnath Singh)। মঙ্গলবার সেই ছবি ট্যুইট করেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী। অস্ত্রগুলি সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি। মূলত পূর্ব লাদাখে এই অস্ত্রগুলো ব্যাবহার করা হবে। ভারতীয় সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, ল্যান্ডিং ক্রাফট অ্যাসল্ট ভেসেল সীমান্ত (LAC) বারবার প্রতিরক্ষা ব্যাবস্থাকে আরও উন্নত এবং শক্তিশালী করবে।  দিনে দিনে বদলে যাচ্ছে আধুনিক যুদ্ধাস্ত্রের চেহারা। অনেক বেশি প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে উঠছে সেনা। এইসঙ্গে আরও বেশি করে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে সেনা জওয়ানদের সুরক্ষার দিকটিতে। সেই সূত্রেই মঙ্গলবার ভারতীয় সেনার (Indian Army) হাতে ‘ফিউচার ইনফ্যান্ট্রি সোলজার অ্যাজ এ সিস্টেম’ অথবা এফ-ইনসাস (F-INSAS) তুলে দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।



    সেনা সূত্রে খবর, এই অস্ত্রগুলির মধ্যে আকাশপথে চালকহীন নজরদারি ব্যাবস্থা বাড়ানোর জন্য উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন অস্ত্র যেমন রয়েছে, তেমনি সার্ভিল্যান্স হার্ডওয়্যার, পেট্রলিং বোট, অ্যান্টি পার্সোনাল মাইন, নিপুন (Anti Personnel Mine Nipun), ইনফ্যান্ট্রি প্রোটেক্ট টিভ Mobility ভেহিকল হাতে পেলেন সেনা কর্তারা। যা দিয়ে ভবিষ্যতে লাদাখ সীমান্তে চিনের আস্ফালন ও অনুপ্রবেশ ঠেকানো আরও সহজ হবে বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। মঙ্গলবারের অনুষ্ঠানে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে (Manoj Pande) এবং লেফটেন্যান্ট জেনারেল হরপাল সিং (Harpal Singh)। 

    আরও পড়ুন: লোকসভায় ৩৫টি আসন! জানুন কী ঠিক হল বিহার বিজেপির কোর কমিটির বৈঠকে

    সেনা সূত্রে খবর, আগের তুলনায় এল সি এ নজরদারি বাড়ানো হচ্ছে ধাপে ধাপে। তবে পূর্ব লাদাখে ভারতের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার ক্ষেত্রে বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় পূর্ব লাধাখের বিস্তৃত জলাশয়। নতুন ভেসেল আসার ফলে সমস্যা দ্রুত মিটবে বলে মনে করা হচ্ছে।

  • S Jaishankar Hits Back: মানবাধিকার প্রসঙ্গে আমেরিকাকে ‘দুসরা’ বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের 

    S Jaishankar Hits Back: মানবাধিকার প্রসঙ্গে আমেরিকাকে ‘দুসরা’ বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন বিদেশ সচিবকে ‘দুসরা’ দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (EAM S Jaishankar)। সম্প্রতি, ভারত-মার্কিন প্লাস-টু (India US 2+2 dialogue) বৈঠকে আমেরিকার বিদেশ সচিবের কাছে মানবাধিকার (Human Rights) নিয়ে খোঁচা শুনতে হয়েছিল ভারতকে। দু’দিন পর তারই পাল্টা দিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর বলেন, আপনাদের দেশে মানবাধিকার নিয়েও আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। সময় এলে মুখ খুলবে ভারত (India)।

    দিন কয়েক আগে প্লাস টু বৈঠকে বসে ভারত ও আমেরিকা। ভারতের পক্ষে ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জয়শঙ্কর এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং(Defence Minister Rajnath Singh)। আর আমেরিকার তরফে ছিলেন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিকেন (US secretary of state Antony Blinken) এবং অস্টিন লয়েড। ওই বৈঠকেই বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা হলেও, চোনা পড়ে যায় মার্কিন বিদেশ সচিবের একটি খোঁচায়। 

    ভারতের দুই প্রতিনিধিকে তিনি বলেন, ভারতের ক্রমবর্ধমান মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাগুলির ওপর নজর রাখছে আমেরিকা। কিছু সরকারি আধিকারিক, পুলিশ এবং জেল আধিকারিকদের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগ উঠছে। আমরা নিয়মিত আমাদের ভারতীয় বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলছি।
     
    মার্কিন খোঁচা নিঃশব্দে সেদিন সহ্য করে নেন জয়শঙ্কর। কিন্তু, দুদিন পরই মার্কিন-খোঁচার জবাবে তিনি বলেন, দেখুন কেউ ভারত সম্পর্কে নিজের মতামত দিতেই পারে। কিন্তু আমাদেরও মতামত রয়েছে। আমরা জানি ওরা কেন একথা বলছে। কোন লবি এবং ভোটব্যাঙ্ক রক্ষা করতে এই ধরনের মন্তব্য করা হয়েছে, সেসবও আমাদের জানা রয়েছে। আমি আপনাকে বলছি, যখন এনিয়ে আলোচনা হবে, তখন আমরাও মুখ খুলতে পিছপা হব না। 

    জয়শংকর সাফ জানিয়ে দেন, ভারত-আমেরিকা টু প্লাস টু বৈঠকে মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়নি, তাই এনিয়ে ভারত কিছু বলেনি। পরে যখন এনিয়ে আলোচনা হবে তখন ভারত আমেরিকা প্রসঙ্গেও নিজেদের মতামত তুলে ধরবে। এর পরেই বিদেশমন্ত্রী বলেন, বহু মানুষের মানবাধিকার নিয়ে আমাদেরও মতামত রয়েছে। আমেরিকায় মানবাধিকার নিয়েও আমাদের উদ্বেগ রয়েছে। 

    প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগেই নিউ ইয়র্কের (New york) রিচমন্ড হিলের কাছে হিংসার শিকার হয়েছেন দুই শিখ যুবক। এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে আমেরিকাকে জয়শঙ্কর বুঝিয়ে দিলেন আমেরিকা যেমন ভারতের ওপর নজর রাখছে, তেমনি চোখ বুজে বসে নেই নয়াদিল্লিও (New Delhi)। সাউথ ব্লকের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রয়েছে আমেরিকার ওপর।

     

  • Rajnath Singh: আসতে চলেছে জয়েন্ট থিয়েটার কমান্ড! তিন বাহিনীর মধ্যে সংযোগ বাড়ানোই লক্ষ্য, জানালেন রাজনাথ

    Rajnath Singh: আসতে চলেছে জয়েন্ট থিয়েটার কমান্ড! তিন বাহিনীর মধ্যে সংযোগ বাড়ানোই লক্ষ্য, জানালেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনায় তিন শক্তিকে একত্রিত করে আসতে চলেছে জয়েন্ট থিয়েটার কমান্ড। এর ভাবনা বহুদিন আগেই তৈরি হয়েছিল,তবে শীঘ্রই তা বাস্তব রূপ নেবে। জম্মু ও কাশ্মীরে কাশ্মীর পিপলস ফোরামে যোগ দিয়ে একথা জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। সেনার তিন বাহিনীর মধ্যে সংযোগ আরও দৃঢ় করতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। প্রতিরক্ষামন্ত্রীর কথায়, দেশের সুরক্ষার্থে ট্রাই সার্ভিস ব্যবস্থাকে প্রস্তুত রাখতে তৎপর ভারত। 

    ভারতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের অন্দরে কান পাতলেই বেশ কয়েক বছর ধরে থিয়েটারাইজেশনের কথা শোনা যাচ্ছিল। এদিন অনুষ্ঠানে রাজনাথ বলেন, ‘পূর্ববর্তী ঘটনা (কার্গিলে অপারেশন বিজয়ে যে জয়েন্ট অপারেশন দেখা গিয়েছিল) মাথায় রেখে আমরা জয়েন্ট থিয়েটার কম্যান্ড গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ ২০২১ সালের জুন মাসে থিয়েটারাইজেশন প্ল্যান নিয়ে আলোচনার জন্য ৮ সদস্যের প্য়ানেল গঠন করে কেন্দ্র। সেই প্যানেলে উপস্থিত ছিলেন সব স্টেক হোল্ডাররা। প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, এই নতুন থিয়েটারাইজেশনে স্থিতিশীল হতে পাঁচ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। এই থিয়েটার কমান্ড তৈরি হলেই ভারতের সামরিক শক্তি চিন ,পাকিস্তানের বুকে কাঁপুনি ধরাতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।

    আরও পড়ুন: পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতেরই! জানুন কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    এদিন শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, দেশের আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনাবাহিনীর আত্মত্যাগ দেশবাসী কখনও ভুলবে না। কখনও ভুলতে পারে না। তাঁর কথায়, সমাজ ও জনগণের কর্তব্য শহিদ ও তাঁদের পরিবারকে সর্বোচ্চ সম্মান দেওয়া। জনগনের উদ্দেশে রাজনাথ বলেন, “আপনি যা কিছু সহায়তা দিতে পারেন বা আপনার পক্ষে দেওয়া সম্ভব, সেটাই আপনি তাদের পরিবারের জন্য করুন। এটি প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব হওয়া উচিত।” 

    এদিন রাজনাথের মুখে উঠে এসেছিল ১৯৬২ সালের চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গও। সে দিনের তুলনায় আজকের ভারত অনেক বেশি শক্তিশালী বলে দাবি করেন রাজনাথ। এ ব্যাপারে তিনি বলেছেন, “১৯৬২ সালে চিন লাদাখ দখল করেছিল। তখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জওহরলালা নেহেরু। আমি তাঁর উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন করতে চাই না। কিন্তু নীতির ব্যাপারে দুর্বলতা ছিল। যাই হোক, আজকের ভারত পৃথিবীর অন্যতম শক্তিশালী দেশ। এখন যে কোনও শত্রুর মোকাবিলা করতে প্রস্তুত ভারতীয় সেনা।”

LinkedIn
Share